Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Shivraj Chouhan: “শাহজাহানকে ফাঁসিতে ঝোলানো হবে তো?”, মমতাকে মোক্ষম প্রশ্ন শিবরাজের

    Shivraj Chouhan: “শাহজাহানকে ফাঁসিতে ঝোলানো হবে তো?”, মমতাকে মোক্ষম প্রশ্ন শিবরাজের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্দেশখালির শেখ শাহজাহানকে ফাঁসিতে ঝোলানো হবে তো?” মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে এই প্রশ্নটাই ছুড়ে দিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান (Shivraj Chouhan)। মঙ্গলবারই পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় ভোটাভুটি ছাড়াই পাশ হয়েছে অপরাজিতা বিল, ২০২৪ (Anti Rape Bill)।

    চৌহানের প্রশ্ন (Shivraj Chouhan)

    আরজি করকাণ্ডের প্রেক্ষিতেই এই বিল পাশ করিয়েছে মমতার সরকার। ধর্ষণের কড়া শাস্তির বিধান রয়েছে ভারতীয় দণ্ডসংহিতায়। তার পরেও পৃথক বিল পাশ করিয়ে মমতা আইওয়াশ করতে চাইছেন বলে অভিযোগ। এই বিল নিয়েই মোক্ষম প্রশ্নটি ছুড়ে দিলেন শিবরাজ। মঙ্গলবার ‘অপরাজিতা’ বিলকে কটাক্ষ করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “এটা জনগণের নজর ঘোরানোর চেষ্টা।” তিনি বলেন, “চাপে পড়েই দিদি এই বিল এনেছেন। আরজি করের ঘটনা থেকে নজর ঘোরানোর জন্যই এই চেষ্টা করা হয়েছে। এর আগে তিনি কেন এই বিল আনেননি? আগে কেন নির্যাতিতার প্রতি সহানুভূতি দেখাননি?” মুখ্যমন্ত্রীর জবাবদিহিও দাবি করেন শিবরাজ। বলেন, “এসব প্রশ্নের জবাব দেওয়া উচিত দিদির।” এর পরেই তিনি বলেন, “এই আইনে কি শেখ শাহজাহানের মতো লোকদেরও মৃত্যদণ্ড দেওয়া হবে? এটা স্রেফ নজর ঘোরানোর চেষ্টা। এই ধরনের আইন আনার কোনও অর্থই হয় না (Shivraj Chouhan)।”

    শিবরাজের মুখে শাহজাহানের নাম

    প্রসঙ্গত, গত জানুয়ারিতে রেশন কেলেঙ্কারি মামলায় তদন্তে গেলে সন্দেশখালিতে আক্রান্ত হন ইডির আধিকারিকরা। উত্তর ২৪ পরগনার এই সন্দেশখালিতেই বাড়ি তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের। তাঁর বাড়িতে তদন্তে গিয়ে আক্রান্ত হন ইডির আধিকারিকরা। শাহজাহানের দলবল হামলা করেন তাঁদের ওপর। এই ফাঁকেই গা ঢাকা দেয় তৃণমূলের এই দাপুটে নেতা। তার পরেই শাহজাহানের বিরুদ্ধে মুখ খোলেন স্থানীয়রা। তখনই জানা যায়, তোলাবাজি, জমি দখল, খুন, ধর্ষণের একাধিক অভিযোগ রয়েছে সন্দেশখালির এই তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই (Anti Rape Bill) মমতাকে নিশানা করতে গিয়ে শিবরাজের (Shivraj Chouhan) মুখে এল শাহজাহানের নাম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Aadhaar Update: আর বাকি মাত্র ১০ দিন! নিখরচায় আধার আপডেট করার শেষ তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর

    Aadhaar Update: আর বাকি মাত্র ১০ দিন! নিখরচায় আধার আপডেট করার শেষ তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি-বেসরকারি যে কোনও কাজেই এখন গুরুত্বপূর্ণ নথি হল আধার কার্ড (Aadhaar Update)। কেন্দ্র সরকার আধার নিয়ে কড়া নিয়ম (Central Guidelines) জারি করেছে। নাগরিকদের আধার কার্ডে সঠিক তথ্য আপডেট করতে বলা হয়েছে। একই ভাবে প্রতি দশবছর অন্তর অন্তর আধারকে আপডেট করতে বলা হয়েছে। কীভাবে আধার আপডেট করবেন আসুন জেনে নিই-

    বিনামূল্যে আধার আপডেট (Aadhaar Update)

    আধার কার্ডে তথ্য আপডেট করার জন্য সরকার বিরাট সুযোগ দিয়েছে। তবে এই আপডেটে কোনও রকম টাকা খরচ করতে হবে না। সবটাই বিনামূল্যে করা যাবে। অনলাইনে আধার কার্ডে ব্যক্তিগত তথ্য হিসেবে নাম, ঠিকানা, বয়স, লিঙ্গ, ইমেল অ্যাড্রেসের মতো তথ্য আপডেট (Aadhaar Update) করতে হবে। বিনামূল্যে এই আপডেট করার শেষ সময় হল ১৪ সেপ্টেম্বর। তবে এই নির্ধারিত সময়ের পর থেকে আপডেট করতে গেলে ৫০ টাকা মূল্য দিয়ে করতে হবে। ফলে এখনও যারা আপডেট করেনি তাদের জন্য এই তথ্য (Central Guidelines) একান্ত প্রয়োজনীয়।

    আরও পড়ুনঃআরজি করে সিআইএসএফ-এর সঙ্গে অসহযোগিতা রাজ্যের, সুপ্রিম কোর্টে গেল শাহের মন্ত্রক

    কীভাবে অনলাইনে আধার আপডেট (Aadhaar Update) করবেন–

    ১>প্রথমে ইউআইডিএআই (UIDAI) পোর্টালে প্রবেশ করতে হবে। এরপর myaadhaar.uidai.gov.in-এ যান এবং আপনার রেজিস্টার্ড ফোন নম্বরে পাঠানো আপনার আধার নম্বর এবং ওটিপি ব্যবহার করে লগ-ইন করুন।

    ২>আপনার বিবরণ যাচাই করুন: আপনার প্রোফাইলে প্রদর্শিত পরিচয় এবং ঠিকানার বিশদ বিবরণ পরীক্ষা করুন। সঠিকতা নিশ্চিত করুন: বিশদটি সঠিক হলে, ট্যাবে ক্লিক করুন ‘I’ আই-ভেরিফিকেশন ভালো করে করতে হবে।

    ৩>এরপর নথি নির্বাচন করুন: ড্রপ-ডাউন মেনু থেকে আপনি যে পরিচয় এবং ঠিকানার নথিগুলি জমা দিতে চান তা চয়ন করুন (Aadhaar Update)৷

    ৪>প্রতিটি ফাইল দুই এমবি-র কম এবং জেপিইজি, পিএনজি বা পিডিএফ ফর্ম্যাটে নিশ্চিত করে নির্বাচিত নথিগুলি আপলোড করুন।

    ৫>আপডেটের জন্য জমা দিন: আপনার আধার বিবরণ আপডেট (Aadhaar Update) করতে আপনার নথিগুলি পর্যালোচনা করুন এবং জমা দিন।

    বায়োমেট্রিক্স, নাম, ফটোগ্রাফ বা মোবাইল নম্বরের আপডেটের জন্য, আপনাকে আপনার নিকটতম ইউআইদিএআই (UIDAI)-অনুমোদিত কেন্দ্রে যেতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RG Kar: আরজি করে সিআইএসএফ-এর সঙ্গে অসহযোগিতা রাজ্যের, সুপ্রিম কোর্টে গেল শাহের মন্ত্রক

    RG Kar: আরজি করে সিআইএসএফ-এর সঙ্গে অসহযোগিতা রাজ্যের, সুপ্রিম কোর্টে গেল শাহের মন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মমতার সরকারের (Mamata Government) বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ করে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (MHA)। মঙ্গলবার শীর্ষ আদালতের কাছে অমিত শাহের মন্ত্রক জানিয়েছে, আরজি কর (RG Kar) মেডিক্যাল কলেজের নৃশংস ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ড ও হামলার পরে শীর্ষ আদালতের নির্দেশেই সিআইএসএফ (CISF) জওয়ানদের মোতায়েন করা হয়েছে সেখানে। অথচ, তাঁদের থাকা বা খাওয়ার কোনও ব্যবস্থাই করেনি রাজ্য সরকার। আরও অভিযোগ, জওয়ানদের ন্যূনতম ব্যবস্থাটুকুও করেনি মমতার সরকার। শুধু তাই নয়, আরজি কর হাসপাতালে নিরাপত্তা ব্যবস্থায় মেটাল ডিটেক্টর-এর মতো একান্ত প্রয়োজনীয় জিনিসও দেওয়া হয়নি জওয়ানদের (RG Kar)। শীর্ষ আদালতে যে হলফনামা জমা করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক তাতে এই ঘটনাকে ‘অমার্জনীয়’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের চিঠির জবাব দেয়নি রাজ্য (RG Kar)

    প্রসঙ্গত, সিআইএসএফ জওয়ানদের থাকার জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে কলকাতার উপকণ্ঠে এক জায়গায়। সেখান থেকে তাঁদের আরজি কর হাসপাতালে পৌঁছাতেই সময় লাগছে এক ঘণ্টা। এর ফলে জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় সিআইএসএফ (Supreme Court) কীভাবে ব্যবস্থা নিতে পারবে সে প্রশ্ন উঠছে, আর এর জন্য দায়ী করা হচ্ছে রাজ্যকে। এই বিষয়টি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে নজরে আসার পরেই গত ২ সেপ্টেম্বর এই মর্মে মমতা সরকারকে চিঠি দেওয়া হয়, তাতে অনুরোধ জানানো হয় জওয়ানদের সমস্যার দ্রুত সমাধানের জন্য। কিন্তু অভিযোগ, রাজ্যের তরফে কোনও উত্তরই দেওয়া হয়নি।

    আদালত অবমাননা তার সঙ্গে সংবিধান বিরোধী কাজ করছে রাজ্য

    প্রসঙ্গত, আরজি কর (RG Kar) হাসপাতালে ৯ অগাস্টের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা এবং ১৪ অগাস্ট হাসপাতালে হামলার ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত মামলা করে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। ২০ অগাস্ট আরজি কর মামলার শুনানিতে ওই হাসপাতালে সিআইএসএফ জওয়ান মোতায়েনের নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। সেই নির্দেশ মতো ২২ অগাস্ট থেকে ২ কোম্পানি সিআইএসএফ মোতায়েন করা হয় আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে। এরপর থেকেই জওয়ানদের সঙ্গে চূড়ান্ত অসহযোগিতার অভিযোগ উঠতে থাকে রাজ্যের বিরুদ্ধে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অভিযোগ, ইচ্ছাকৃতভাবে এই অসহযোগিতা করেছে রাজ্য সরকার যা শুধুমাত্র আদালতের অবমাননা নয় সংবিধান বিরোধীও বটে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Central Government: বরাদ্দ ১৪ হাজার কোটি! কৃষক কল্যাণে ৭ বড় প্রকল্প মোদি সরকারের

    Central Government: বরাদ্দ ১৪ হাজার কোটি! কৃষক কল্যাণে ৭ বড় প্রকল্প মোদি সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৃষি ক্ষেত্রকে (Agriculture Sector) শক্তিশালী করতে বড় উদ্যোগ নিল মোদি সরকার। মোদি সরকারের (Central Government) মন্ত্রিসভায় একাধিক পদক্ষেপ করা হয় কৃষি ক্ষেত্রকে শক্তিশালী করতে এবং একাধিক প্রকল্পে মোট ১৪ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয় কৃষকদের সার্বিক উন্নতিতে। মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্তে সাতটি বড় প্রকল্পের বাস্তবায়নের কথা বলা হয়েছে।

    ডিজিটাল এগ্রিকালচারের মাধ্যমে আধুনিক হবে কৃষি (Central Government)

    মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে লক্ষ্য রাখা হয়েছে— ডিজিটাল এগ্রিকালচার, খাদ্য নিরাপত্তা, কৃষি শিক্ষা এবং দীর্ঘমেয়াদী কৃষিফলনের ওপরে। ডিজিটাল এগ্রিকালচার মিশনের যে কর্মসূচি গ্রহণ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার এখানেই বরাদ্দ করা হয়েছে ২,৮১৭ কোটি টাকা। এই প্রকল্পের আওতায় কৃষি ক্ষেত্রকে আধুনিকীকরণ করা হবে এবং কৃষি ব্যবস্থা ভরপুর প্রযুক্তির ব্যবহার করা হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। ডিজিটাল এগ্রিকালচার (Agriculture Sector) মিশনের মাধ্যমে উৎপাদন বাড়বে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

    কৃষি শিক্ষা ও গবেষণায় জোর

    অন্যদিকে, খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকার (Central Government) বরাদ্দ করেছে ৩,৯৭৯ কোটি টাকা। এই উদ্যোগের মাধ্যমে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তায় জোর দেওয়া হবে। কৃষি বিজ্ঞানের ওপর বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণাও করা যাবে এই প্রকল্পের আওতায়। কৃষি শিক্ষার ক্ষেত্রে মোদি সরকার বরাদ্দ করেছে ২,২৯১ কোটি টাকা। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে কৃষি শিক্ষার বিষয়গুলির ওপর গবেষণা করার সুযোগ থাকছে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে কৃষি শিক্ষায় জোর দিতে চাইছে মোদি সরকার।

    দীর্ঘমেয়াদি কৃষি ফলনে গুরুত্ব

    দীর্ঘমেয়াদি কৃষি ফলনের ওপরেও জোর দিয়েছে মোদি সরকার এবং এই ক্ষেত্রে ১,৭০২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশের খাদ্য উৎপাদনকে বাড়াতে চাইছে কেন্দ্রীয় সরকার। অন্যদিকে সবজি, ফল এসবের বাগান, চাষ ইত্যাদির উন্নয়নে জোর দিয়েছে মোদি সরকার এবং এই ক্ষেত্রে বরাদ্দ করা হয়েছে ৮৬০ কোটি টাকা। দেশের কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রগুলির উন্নয়নে মোদি সরকার বরাদ্দ করেছে ১,২০২ কোটি টাকা। প্রসঙ্গত, এই কর্মসূচির মাধ্যমে দেশের কৃষি ব্যবস্থাতে প্রযুক্তির ভরপুর ব্যবহার করা হবে। প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনায় ১,১১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে মোদি সরকার (Central Government)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: লক্ষ্য ১০ কোটি, দেশ জুড়ে বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযানের সূচনা নরেন্দ্র মোদির

    Narendra Modi: লক্ষ্য ১০ কোটি, দেশ জুড়ে বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযানের সূচনা নরেন্দ্র মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ জুড়ে বিজেপির (BJP) সদস্য সংগ্রহ অভিযানের সূচনা করলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎ প্রকাশ নাড্ডা এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ঘোষণা করে বলেন, “এই সদস্য অভিযানের লক্ষ্য মাত্রা হবে ১০ কোটি।” উল্লেখ্য, হরিয়ানা এবং জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশিত হয়েছে। এই সেপ্টেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হবে। ঠিক এই আবহের মধ্যেই শুরু হল সদস্য গ্রহণ অভিযান। ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, লোকসভার পর এই অভিযানে সংগঠন শক্তিশালী হবে এবং আগামী নির্বাচনে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।   

    দলকে আরও শক্তিশালী করতে সদস্য গ্রহণ (BJP)

    প্রায় তিন বছর পর দিল্লিতে ফের সদস্য গ্রহণ পর্ব শুরু করলেন মোদি (Narendra Modi)। এদিন বিজেপি সদর দফতর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মসূচির সূচনা হয়। দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার থেকে নিজের সদস্যপদ পুনর্নবীকরণ করেছেন নরেন্দ্র মোদি। এদিনের এই কর্মকাণ্ডে ছিলেন দলের দুই প্রাক্তন সভাপতি অমিত শাহ এবং রাজনাথ সিং। বিশেষজ্ঞদের মতে, সম্প্রতি লোকসভার পর দলের (BJP) সাংগঠনিক শক্তিকে আরও বৃদ্ধি করতে এই অভিযান নেওয়া হয়েছে। তবে এই অভিযান অনলাইনের মাধ্যমে যেমন হবে, তেমনি প্রত্যেক শহর ও গ্রামে গ্রামে বিজেপি কর্মীদের কাছে পৌঁছে গিয়ে কর্মসূচিকে বাস্তবায়নের জন্য আহ্বান করা হবে। একই ভাবে দেশের তরুণ-যুব সম্প্রদায়কে যুক্ত করার জন্য বিশেষ ভাবে আবেদন করা হয়েছে। দলের ইতিহাসকে তুলে ধরে অমিত শাহ বলেন, “১৯৮০ থেকে বিজেপি দেশ জুড়ে কাজ করে চলেছে। দলের সদস্যপদ গ্রহণ এবং প্রচারকে প্রাতিষ্ঠানিকীকরণে প্রধানমন্ত্রী মোদির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। দলের সাংগঠনিক কাঠামো উল্লেখযোগ্যভাবে আরও শক্তিশালী হয়েছে।”

    নতুন সভাপতি নির্বাচন করা হবে সদস্য গ্রহণের পর

    দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংও প্রধানমন্ত্রী মোদির বিশ্বাসযোগ্যতা এবং প্রচারাভিযানে প্রতিশ্রুতি পূরণের জন্য ব্যাপক প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন, “রাজনৈতিক দল হিসেবে বিজেপির মনোযোগ নিছক সরকার গঠন নয়। দেশ-রাষ্ট্রকে বিকশিত করতে সমাজকে গড়া একান্ত প্রয়োজন। উন্নত ভারত, বিকশিত ভারত হল আমাদের প্রধান লক্ষ্য। আগামী দিনে আমরা সেই কাজে বদ্ধ পরিকর।” জম্মু-কাশ্মীর ও হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়েছে তিন সপ্তাহ আগেই। এই বছরেই মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ডের বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। মোদি (Narendra Modi), অমিত শাহ এবং নাড্ডা আশা করে বলেছেন, এবার দেশ জুড়ে ১০ কোটির বেশি সদস্য সংগ্রহ করতে হবে। উল্লেখ্য গত জুন মাসে সর্বভারতীয় সভাপতি হিসেবে মেয়াদ শেষ হয়েছে জেপি নাড্ডার। বিজেপির সংবিধান অনুযায়ী, প্রত্যেক রাজ্যে দলের সাংগঠনিক নির্বাচন করতে হবে। এরপর সংবিধান অনুযায়ী, নতুন সভাপতি নির্বাচন করা হবে। তবে সবটাই সদস্য (BJP) গ্রহণের পর সেই প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ সেনাবাহিনীর ১০টি ক্যান্টনমেন্টকে স্থানীয় সংস্থার হাতে দিচ্ছে কেন্দ্র

    কীভাবে সদস্য পদ গ্রহণ করবেন?

    নিম্নলিখিত পদ্ধতিতে সদস্য পদ (BJP) গ্রহণ করতে পারেন—

    ১>যোগ্যতা: যে কেউ বিজেপির সদস্য হতে পারেন।

    ২>মিসড কলের মাধ্যমে যোগ দিন: শুধু ৮৮০০০০২০২৪ নম্বরে একটি মিসড কল দিন। এভাবেই প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi), রাজনাথ সিং এবং অমিত শাহের মতো নেতারা যোগ দিয়েছেন।

    ৩>অনলাইন তালিকাভুক্তি: আপনি বিজেপি পোর্টালের মাধ্যমেও যোগ দিতে পারেন। ‘বিজেপিতে যোগ দিন’ বিভাগে যান, আপনার ব্যক্তিগত এবং যোগাযোগের বিবরণ পূরণ করুন এবং আপনার সদস্যতা শংসাপত্র ডাউনলোড করুন।

    ৪>বাড়ি বাড়ি গিয়ে নথিভুক্তি: বিজেপি কর্মীরা সদস্যপদ নিবন্ধনে সহায়তা করার জন্য বাড়ি বাড়ি ঘুরে দেখবেন।

    ৫>কর্মীদের মাধ্যমে সহায়তা: আপনি বিজেপি কর্মীদের সাহায্যেও নাম নথিভুক্ত করতে পারেন।

    ৬>কোনও খরচ নেই: মিসড কলের মাধ্যমে সদস্যপদ বিনামূল্যে নিতে পারেন।

         

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Army Cantonments: সেনাবাহিনীর ১০টি ক্যান্টনমেন্টকে স্থানীয় সংস্থার হাতে দিচ্ছে কেন্দ্র

    Army Cantonments: সেনাবাহিনীর ১০টি ক্যান্টনমেন্টকে স্থানীয় সংস্থার হাতে দিচ্ছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনাবাহিনীর ১০টি ক্যান্টনমেন্টকে (Army Cantonments) স্থানীয় সংস্থার হাতে দিতে চলেছে কেন্দ্র। এ সংক্রান্ত কাগজপত্র তৈরি হচ্ছে বলে খবর। যে ক্যান্টনমেন্টগুলিকে (Civil Authorities) স্থানীয় সংস্থার সঙ্গে মার্জ করা হবে সেগুলি হল দেরাদুন, দেওলালি, নাসিরাবাদ, বাবিনা, আজমেড়, রামগড়, মথুরা, শাহজাহানপুর, ক্লিমেন্ট টাউন এবং ফতেগড়।

    ৬২টি ক্যান্টনমেন্টকে বাতিলের পরিকল্পনা (Army Cantonments)

    ভারতীয় সেনাবাহিনীর কেন্দ্রীয় কমান্ড, দক্ষিণ পশ্চিম কমান্ড এবং দক্ষিণ কমান্ড উত্তরাখণ্ড, মহারাষ্ট্র, রাজস্থান, ঝাড়খণ্ড এবং উত্তরপ্রদেশ সরকারের সঙ্গে সমন্বয় করে হস্তান্তর প্রক্রিয়া সম্পন্ন করছে। জানা গিয়েছে, প্রতিরক্ষামন্ত্রক দেশের ৬২টি ক্যান্টনমেন্টকে বাতিল করার পরিকল্পনা করেছে। এগুলোকে পুরানো ঔপনিবেশিক ধারা বলে অভিহিত করা হয়েছে। ক্যান্টনমেন্টের সামরিক এলাকাগুলোকে মিলিটারি স্টেশনে রূপান্তরিত করা হবে। এখানকার অসামরিক এলাকাগুলোকে স্থানীয় পুরসভা কর্তৃপক্ষের হাতে হস্তান্তর করা হবে। সূত্রের খবর, ক্যান্টনমেন্ট এলাকার মুক্তিকরণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল মার্চ মাসে।

    বর্জ্য-ভূমি মুক্ত করার উদ্যোগ সেনার

    সিভিল এলাকাগুলিকে ১০টি ক্যান্টনমেন্ট (Army Cantonments) থেকে অপসারণের কাজ শুরু হয়েছে অনেক আগেই। প্রথমে হিমাচল প্রদেশের ইয়োল ক্যান্টনমেন্ট ৯ কর্পসের সদর দফতর সিভিল কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল। ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডগুলির সম্পদ এবং দায়ও পুরসভায় হস্তান্তরিত হবে। সামরিক স্টেশন ও ক্যান্টনমেন্টগুলি শহরের ঐতিহ্যগত সবুজ ফুসফুস এবং কার্বন শোষক হওয়ায় সেনাবাহিনীও আগামী পাঁচ বছরে ৩০৬টি সামরিক স্টেশনকে বর্জ্য-ভূমি মুক্ত করতে শুরু করেছে অভিযান।

    আরও পড়ুন: জেলাশাসকের অফিস ঘেরাওকে ঘিরে তুলকালাম, গ্রেফতার নিশীথ

    ক্যান্টনমেন্টগুলি গড়ে উঠেছিল ব্রিটিশ যুগে। সেগুলি সেবাকর্মী ও তাঁদের পরিবারের জন্য নির্দিষ্ট এলাকা। বর্তমানে ক্যান্টনমেন্ট লাগোয়া এলাকায় বসবাস করছেন বহু অসামরিক লোক। জানা গিয়েছে, স্বাধীনতার সময় দেশে ক্যান্টনমেন্ট ছিল ৫৬টি। স্বাধীনতার পর যোগ হয় আরও ৬টি। সব মিলিয়ে ক্যান্টনমেন্টের সংখ্যা ৬২টি। এগুলি বিস্তৃত রয়েছে ১.৬১ লাখ একর এলাকায়। প্রসঙ্গত, গত বছরই প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে সংসদে জানানো হয়েছিল, ক্যান্টনমেন্টের সিভিল এলাকা ও পার্শ্ববর্তী রাজ্য পুরসভা এলাকার সিভিল এলাকাগুলিকে কিছু ক্যান্টনমেন্টের সিভিল এলাকা অপসারণ করে সেগুলিকে পাশের পুরসভার (Civil Authorities) সঙ্গে একত্রীকরণের বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে (Army Cantonments)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Kandahar Controversy: কান্দাহার অপহরণ নিয়ে নেটফ্লিক্সের নয়া সিরিজে বিতর্ক, কর্তাকে তলব কেন্দ্রের

    Kandahar Controversy: কান্দাহার অপহরণ নিয়ে নেটফ্লিক্সের নয়া সিরিজে বিতর্ক, কর্তাকে তলব কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেটফ্লিক্সের নয়া সিরিজ নিয়ে তুঙ্গে বিতর্ক। সদ্যই মুক্তি পেয়েছে ‘আইসি ৮১৪: দ্য কান্দাহার হাইজ্যাক’ (Kandahar Controversy)। এই ওয়েব সিরিজে জঙ্গিদের আড়াল করার চেষ্টা করছেন পরিচালক অনুভব সিন‍্‍হা। এমনই অভিযোগে উত্তাল সোশ্যাল মিডিয়া। নতুন এই ওয়েব সিরিজ (Netflix India) বয়কটের দাবি জানিয়েছেন নেটিজেনদের একাংশ। নেটফ্লিক্স ইন্ডিয়ার প্রধানকে তলব করেছে কেন্দ্র। সোমবার কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের তরফে নেটফ্লিক্স ইন্ডিয়ার কনটেন্ট চিফ মনিকা শেরগিলকে তলব করা হয়েছে। মঙ্গলবারই তাঁকে দিল্লিতে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। জানা গিয়েছে, সম্প্রচারিত বিতর্কিত তথ্যের ব্যাখ্যা চেয়েই তলব করা হয়েছে শেরগিলকে।

    বিমান হাইজ্যাক (Kandahar Controversy)

    ১৯৯৯ সালের ২৪ ডিসেম্বর নেপালের কাঠমাণ্ডু থেকে দিল্লিগামী আইসি ৮১৪ বিমান হাইজ্যাক করে জঙ্গিরা। জঙ্গিরা পাকিস্তানের হরকত-উল-মুজাহিদিনের সদস্য ছিল। পাকিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি ঘুরিয়ে আফগানিস্তানের কান্দাহারে অবতরণ করানো হয় যাত্রিবাহী বিমানটিকে। পণবন্দি করা হয় বিমানটির ১৭৫ জন যাত্রীকে। সেখানেই পাঁচদিন ছিল বিমানটি। ভারত সরকারের সঙ্গে দর কষাকষির পর জেলবন্দি তিন জঙ্গি মাসুদ আজহার, ওমর শেখ ও মুস্তাক আহমেদের মুক্তির বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়া হয় পণবন্দিদের। ৩১ ডিসেম্বর ভারতে ফেরে বিমানটি।

    হিন্দু নাম ব্যবহার

    কেন্দ্রীয় তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, নেটফ্লিক্সের সিরিজে (Kandahar Controversy) যে পাঁচ অপহরণকারী ছিল, তাদের মধ্যে তিনজনের আসল নাম উল্লেখ করা হলেও, দুই অপহরণকারীর নাম ভোলা ও শঙ্কর বলা হয়েছে। তাদের আসল নাম উল্লেখ করা হয়নি। ঘটনায় অনুভবকে নিশানা করেছেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, আইসি ৮১৪ বিমানের অপহরণকারীরা কুখ্যাত জঙ্গি। তাদের মুসলিম পরিচয় গোপন করতে নির্মাতা অনুভব সিন‍্‍হা তাদের হিন্দু নামগুলি প্রকাশ করেছেন। এক দশক বাদে সাধারণ মানুষ ভাববে অপরাধীরা হিন্দু ছিল।

    আরও পড়ুন: নির্যাতিতার স্মরণে আলাদা শোকপ্রস্তাব পাঠ, বিধানসভায় মৌন-মিছিল বিজেপির

    প্রসঙ্গত, ঘটনার পরে পরেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে বিবৃতি জারি করে জানানো হয় জঙ্গিদের নাম। কুখ্যাত ওই জঙ্গিরা হল ইব্রাহিম আখতার, সঈদ আখতার সায়েদ, সানি আহমেদ কাজি, জহুর ইব্রাহিম মিস্ত্রি ও শাকির। বিতর্কিত ওয়েব সিরিজটিতে (Netflix India) এদের নাম দেওয়া হয়েছে ভোলা, শঙ্কর, ডাক্তার, বার্গার এবং চিফ (Kandahar Controversy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ। 

  • Bangladesh Crisis: অস্থির বাংলাদেশ! ভারতের দিকে ঝুঁকছেন পোশাক বিক্রেতারা, কী ভাবছে রেমন্ড?

    Bangladesh Crisis: অস্থির বাংলাদেশ! ভারতের দিকে ঝুঁকছেন পোশাক বিক্রেতারা, কী ভাবছে রেমন্ড?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে রাজনৈতিক সঙ্কটের (Bangladesh Crisis) কারণে রেডিমেড পোশাক এবং কাপড়ের জন্য সে দেশের উপর নির্ভরশীলতা কমছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ পোশাক আমদানির জন্য আপাতত আর বাংলাদেশের ওপর ভরসা করতে চাইছে না। তাই ভারতের প্রথম সারির টেক্সটাইল এবং অ্যাপারেল সংস্থা রেমন্ডের (Raymond) দ্বারস্থ হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে থাকা পোশাক সংস্থা। শুধু তাই নয়, বিশ্বের যে সব সংস্থা বাংলাদেশে ব্যবসা করে, সেগুলিও রেমন্ডের কাছে তাদের ব্যবসা বিক্রি নিয়ে কথাবার্তা বলতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। সম্প্রতি সংবাদসংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানিয়েছেন সংস্থার চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর গৌতম হরি সিঙ্ঘানিয়া। 

    বাংলাদেশের চেয়ে ভারতে পরিস্থিতি অনুকূল

    বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা (Bangladesh Crisis) দেখা দেওয়ার পর বিশ্বের নানা পোশাক বিক্রয়কারী সংস্থা রেমন্ডের (Raymond) সঙ্গে কথা বলেছে, বলে জানালেন গৌতম হরি সিঙ্ঘানিয়া। তিনি বলেন, ‘প্রতিবেশী বাংলাদেশের সঙ্কটের কারণে বিশ্বের বহু দেশ থেকে পোশাক বিক্রেতা সংস্থাগুলি রেমন্ডের সঙ্গে ব্যবসায় আগ্রহ দেখিয়েছে এবং খোঁজখবর চালাচ্ছে। আমরা সেগুলি পর্যালোচনা করে দেখছি।’ ভারতে পোশাক তৈরির অনুকূল পরিবেশ রয়েছে। পোশাকশিল্পের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যা প্রয়োজন, ভারতে তা রয়েছে। রেমন্ডের কাপড় তৈরির যেমন ব্যবস্থা রয়েছে, তেমনই রয়েছে পোশাক তৈরির ব্যবস্থাও। ফলে পণ্যের চূড়ান্ত সরবরাহ দেওয়ার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো সময় বাঁচাতে পারবে। গৌতম বলেন, বাংলাদেশের কাপড়ের সরবরাহ নেই। কাপড় সরবরাহের দিক থেকে ভারতে খুব সুবিধা রয়েছে। ভারতে শ্রমিকের মজুরি বেশি হলেও বিষয়টি সার্বিকভাবে দেখতে হবে। 

    বাংলাদেশে ফ্যাব্রিক সরবরাহের কোনও ব্যবস্থা নেই

    বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম স্যুট নির্মাতা সংস্থা হিসাবে নিজেদের এগিয়ে নিয়ে যেতে তাদের কারখানায় বিপুল বিনিয়োগ করেছে রেমন্ড। বর্তমান পরিস্থিতির পূর্ণ সুযোগ তুলে সেই দিশায় এগোতে প্রস্তুত সংস্থাটি। রেমন্ডের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারতে ৭৫ লাখ জ্যাকেট, ট্রাউজার ও শার্ট তৈরির সক্ষমতা রয়েছে এই কোম্পানির। এর বাইরে ইথিওপিয়ায় তাদের ৩২ লাখ পোশাক তৈরির সক্ষমতা রয়েছে। রেমন্ড (Raymond) কর্তার কথায়, ‘বাংলাদেশে ফ্যাব্রিক সরবরাহের কোনও ব্যবস্থা নেই। সে দেশে শুধুমাত্র পোশাক তৈরির ব্যবস্থা রয়েছে। কাপড়ের চাহিদা মেটাতে ভারতের উপরেই নির্ভর করতে হবে। এই পরিস্থিতির সদ্ব্যবহার করার বিপুল সুযোগ ভারতের কাছে রয়েছে।’

    ভারতের রফতানি ক্রমশ বাড়ছে

    চলতি অর্থবর্ষের এপ্রিল-জুন পর্বে ভারত থেকে টেক্সটাইল রফতানি ৪.১৫ শতাংশ বেড়েছে। সিআইএস গোষ্ঠীভুক্ত এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলির বিপুল চাহিদাই এর প্রধান কারণ বলে সাম্প্রতিক রিপোর্টে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রক। তাদের দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত অর্থবর্ষের একই সময়ের ৮.৪৩ বিলিয়ন ইউএস ডলারের তুলনায় চলতি অর্থবর্ষের প্রথম তিন মাসে টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়ে ৮.৭৮ বিলিয়ন ইউএস ডলারে দাঁড়িয়েছে। এ প্রসঙ্গে ক্লোদিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসেসিয়েশন অফ ইন্ডিয়ার চিফ মেন্টর রাহুল মেহতা বলেন, ‘গত দু’বছর ধরে পোশাক রফতানি নিম্নমুখী ছিল। চলতি অর্থবর্ষের গোড়াতেই সেই দিশা ঘুরে গিয়েছে। আমরা এই বদলকে স্বাগত জানাচ্ছি। ইউএসএ-র অর্থনীতি সামান্য চাঙা হওয়া এবং চিন ও বাংলাদেশ থেকে রফতানি কমে যাওয়াই এর মুখ্য কারণ।’ ধারাবাহিক ঘরোয়া চাহিদা বৃদ্ধি, রফতানি বাড়তে থাকা এবং তুলোর দাম কমতে থাকায় ভারতের টেক্সটাইল শিল্পক্ষেত্রের বিকাশ ঘটবে বলে এক রিপোর্টে জানিয়েছে রেটিং সংস্থা ক্রিসিল।

    আরও পড়ুন: ‘বাইরে অপরাধীরা, ভয়ে নির্যাতিতারা’, ধর্ষণের মামলার বিলম্ব নিয়ে সরব রাষ্ট্রপতি

    সহানুভূতিশীল ভারত

    বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির (Bangladesh Crisis) কারণে স্বল্পমেয়াদী পোশাকের অর্ডার ভারতে স্থানান্তরিত হতে পারে। অ্যাপারেল এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিলের (এইপিসি) মহাসচিব মিথিলেশ্বর ঠাকুর সম্প্রতি একথা জানান। বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি সব রফতানিকারকদের জন্য খুবই উদ্বেগের বিষয়। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই পরিস্থিতি দ্রুত স্থিতিশীল হোক এবং স্বাভাবিক ব্যবসা আবার শুরু হোক। আমরা একটি বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশে সংঘটিত সহিংস বিক্ষোভের দুর্ভাগ্যজনক ঘটনার প্রতি সম্পূর্ণ সহানুভূতিশীল। ভারতের বাংলাদেশের এই দুর্ভাগ্যজনক পরিস্থিতিকে কাজে লাগানোর কোনও ইচ্ছা বা প্রবণতা নেই।  তবে সারা বিশ্বে পোশাকের চাহিদা মেটাতে ভারত সব সময়ই প্রস্তুত।’ এ প্রসঙ্গে রেমন্ডের (Raymond) চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর গৌতম হরি সিঙ্ঘানিয়া জানান, বিশ্ব ‘চিন প্লাস ওয়ান’ কৌশল গ্রহণ করেছে। ফলে ভারতকে পণ্যের উৎস হিসেবে অনেক দেশ দেখতে চাইছে। বিষয়টি ভারতের পক্ষে ভাল। সবাই নিরাপদে থাকার কৌশল গ্রহণ করতে চায়। ভারতও তার ব্যতিক্রম নয়। রেমন্ডও সেই পথেরই পথিক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RSS: সঙ্ঘের সমন্বয় বৈঠকে উঠল আরজি কর প্রসঙ্গ, নারী নির্যাতন রোধে একাধিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ

    RSS: সঙ্ঘের সমন্বয় বৈঠকে উঠল আরজি কর প্রসঙ্গ, নারী নির্যাতন রোধে একাধিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরএসএস-এর (RSS) সমন্বয় বৈঠকে আলোচিত হল আরজি কর ইস্যু (RG Kar Issue)। প্রসঙ্গত কেরলের পালাক্কড়ে তিনদিনের আরএসএস-এর বৈঠকের আজ সোমবারই শেষ দিন। এদিন সন্ধ্যায় সমাপন ভাষণ দেবেন সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তার আগে এদিন দুপুরে সাংবাদিক বৈঠক করলেন আরএসএস-এর অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর। সেখানেই উঠে এল আরজি কর ইস্যু। সুনীল আম্বেকর জানিয়েছেন, এবিষয়ে একাধিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে বৈঠকে, যাতে এধরনের ঘটনা ভবিষ্যতে না ঘটে।

    আরজি কর ইস্যুতে কী বললেন সুনীল আম্বেকর?

    সুনীল আম্বেকর বলেন, ‘‘সমন্বয় বৈঠকে (RSS) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণভাবে আলোচনা করা হয়েছে কলকাতার আরজি কর হাসপাতালের (RG Kar Issue) হৃদয়বিদারক ঘটনা নিয়ে। সঙ্ঘ পরিবারের প্রায় প্রতিটি সংগঠনই আরজি কর কাণ্ডে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানিয়েছে। এই ধরনের ঘটনাগুলি কেন ঘটছে তার কারণ আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। নারী নির্যাতন রোধে সরকারকে অত্যন্ত দায়িত্ববান হতে হবে। কঠোর আইন ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দরকার এই ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে।’’ এর পাশাপাশি সুনীল আম্বেকরের আরও সংযোজন, ‘‘মহিলাদের ওপর হওয়া অপরাধের ক্ষেত্রে বিচার প্রক্রিয়াকে দ্রুত হতে হবে। ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টেই (RG Kar Issue) এই ধরনের মামলাগুলির বিচার প্রক্রিয়া চলা উচিত।’’ সুনীল আম্বেকর (RSS) আরও বলেন, ‘‘নারী নির্যাতন রোধে একাধিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে সঙ্ঘের বৈঠকে। এগুলি হল, শক্তিশালী আইন প্রণয়, সমাজে সচেতনতা বৃদ্ধি, ছোট থেকেই বাচ্চাদের সংস্কার শেখানো, শিক্ষাদান, মহিলাদের আত্মরক্ষার কৌশল শেখানো এবং যে ধরনের কনটেন্ট অশ্লীলতা ছড়ায় তা প্রতিরোধ করা।’’ প্রসঙ্গত, আরজি কর কাণ্ডে উত্তাল হয়েছে বাংলা। প্রশ্নের মুখে পড়েছে মমতার সরকারের ভূমিকা। এবিষয়ে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, বাংলায় কি রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা উচিত? উত্তরে সুনীল আম্বেকর বলেন, ‘‘গণতন্ত্রে এমনটা কাম্য নয়, তবে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হওয়া উচিত।’’

    দেশের ৪৭২টি স্থানে মহিলা সম্মেলন করেছে আরএসএস (RSS)

    সুনীল আম্বেকর আরও একাধিক ইস্যু তুলে ধরেন। তিনি জানান, গত বছর আরএসএস-এর উদ্যোগে সারাদেশে ৪৭২টি স্থানে নারী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেগুলিতে অংশগ্রহণ করেছেন মোট ৫ লাখ ৭৫ হাজার ৭৪০ জন মহিলা। এই সম্মেলনগুলিতে নারী অধিকার ও মহিলা সশক্তিকরণের একাধিক বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

    অন্যান্য ইস্যু 

    বাংলাদেশের পরিস্থিতি আম্বেকর জানান, সেখানকার হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অনেকেই উদ্বিগ্ন। ভারত সরকার এবিষয়ে সদর্থক ভূমিকা পালন করেছে বলেও জানান এই সঙ্ঘ (RSS) নেতা। রানি অহল্যাবাঈ-এর ৩০০তম জন্মবার্ষিকী ও রানি দুর্গাবতীর ৫০০তম জন্ম বার্ষিকীতে আরএসএস সারা দেশে একাধিক কর্মসূচি নেবে বলে জানিয়েছেন তিনি। শেষ দিনের এই সাংবাদিক বৈঠকে সুনীল আম্বেকরের পাশাপাশি হাজির ছিলেন উত্তর কেরলের সঙ্ঘ চালক কেকে বলরাম। প্রসঙ্গত, গত শনিবার ৩১ অগাস্ট কেরলের পালাক্কড়ে শুরু হয় রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের তিন দিনের অখিল ভারতীয় সমন্বয় বৈঠক। বৈঠকে যোগ দেন আরএসএস-এর (RSS) সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত, আরএসএস-এর সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসবালে সমেত অন্যান্য নেতারা। শনিবার বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী জগৎ প্রকাশ নাড্ডাও হাজির ছিলেন বৈঠকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: ‘‘সায়নের জামিন মঞ্জুর হওয়াই উচিত’’, রাজ্যের আবেদন খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

    RG Kar Incident: ‘‘সায়নের জামিন মঞ্জুর হওয়াই উচিত’’, রাজ্যের আবেদন খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজ’-এর আহ্বায়ক সায়ন লাহিড়ির জামিনের বিরোধিতা করে সুপ্রিম (Supreme Court) দুয়ারে কড়া নেড়েছিল রাজ্য সরকার। কিন্তু সেই মামলা খারিজ করে দিল শীর্ষ আদালত। বহাল রইল কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ। শীর্ষ আদালত জানাল, ওই ছাত্রনেতার (সায়ন) জামিন মঞ্জুর হওয়াই উচিত। সোমবার বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রর বেঞ্চে শুনানি ছিল সেই মামলার। শুনানিতে জামিনের বিরোধিতা করা নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়ে রাজ্য সরকার। আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে (RG Kar Incident) বিচারের দাবিতে নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছিলেন সায়নরা (Sayan Lahiri)।

    শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ

    ২৭ অগাস্ট নবান্ন অভিযানে অশান্তির অভিযোগে সায়ন লাহিড়িকে (Sayan Lahiri) গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। তিনি হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করেছিলেন। তাঁকে মুক্তির নির্দেশ দিয়েছিল বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চ। এর পরেই সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য। সেখানে আজ, সোমবার বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রর বেঞ্চে শুনানি ছিল ওই মামলার। সেখানেই সায়নের গ্রেফতারি নিয়ে প্রশ্ন তোলে সুপ্রিম কোর্ট। বিচারপতি পারদিওয়ালা জানতে চান, ১০০ জনের মধ্যে ওই ছাত্রনেতাকে পুলিশ কেন গ্রেফতার করল? পাশাপাশি, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ উল্লেখ করে বিচারপতি পারদিওয়ালা বলেন, ‘ওই ছাত্রনেতার জামিন মঞ্জুর হওয়াই উচিত। কিন্তু এফআইআর খারিজের বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে।’

    আরও পড়ুনঃ ‘‘আপনার মা-বোনেদের…’’! কুরুচিকর মন্তব্য তৃণমূল নেতার, তুলোধনা সুকান্তর

    হাইকোর্টের রায়ে শিলমোহর

    প্রসঙ্গত হাইকোর্টেই (Calcutta High Court) জামিন মামলার শুনানিতে আদালত প্রশ্ন করেছিল, নবান্ন অভিযানে সায়নকে কোনও রকম অশান্তি করতে বা কারও উপর হামলা করতে দেখা গিয়েছে কি না। তাঁর আইনজীবী আদালতে জানিয়েছিলেন, কোনও অশান্তির সঙ্গেই সায়ন যুক্ত ছিলেন না। কেবল কর্মসূচির ডাক দেওয়ার কারণেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট রাজ্যের কাছে জানতে চায় সায়নের বিরুদ্ধে কতগুলো এফআইআর দায়ের হয়েছে। রাজ্য সুপ্রিম কোর্টে জানায়, ১১টি এফআইআর দায়ের হয়েছে সায়নের বিরুদ্ধে।  সায়নের গ্রেফতারির পক্ষে যুক্তি সাজাতে, ‘প্রভাবশালী’ তত্ত্বও সংযোজনের চেষ্টা করেছিলেন রাজ্যের আইনজীবী। তবে বিচারপতি জানতে চেয়েছিলেন একজন ছাত্রনেতা (Sayan Lahiri) এত প্রভাবশালী হতে পারেন নাকি। হাইকোর্টের নির্দেশমতো শনিবারই সায়ন মুক্তি পায়। শীর্ষ আদালতও সায়নের মুক্তির নির্দেশে শিলমোহর দিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share