Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Himanta Biswa Sarma: আর নমাজ বিরতি পাবেন না অসমের মুসলমান বিধায়করা, কেন জানেন?

    Himanta Biswa Sarma: আর নমাজ বিরতি পাবেন না অসমের মুসলমান বিধায়করা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়েছিল ইংরেজ জমানায়। আর তুষ্টিকরণের রাজনীতি করতে গিয়ে তাকে জারি রেখেছিল কংগ্রেস। ফি শুক্রবার অসম বিধানসভায় থাকত দু’ঘণ্টার নমাজ বিরতি (Namaz Break)। এবার তাতেই কাঁচি করলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)।

    নমাজ বিরতিতে কোপ (Himanta Biswa Sarma)

    বিধানসভায় ঘোষণা করে দিলেন, জুম্মাবারের নমাজ আদায়ের বিরতি আর মিলবে না। তাঁর সাফ কথা, ঔপনিবেশিক আমলের অভ্যাসে বদল আনতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে অসম সরকার। ঐতিহাসিক এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করার জন্য অসম বিধানসভার স্পিকার বিশ্বজিৎ দাইমারি ও বিধায়কদের ধন্যবাদও জানান মুখ্যমন্ত্রী। মুসলমানদের কাছে শুক্রবার হল জুম্মাবার। এদিন বেলা ১২টা থেকে দুপুর ২টো পর্যন্ত নমাজ পাঠের বিরতি পেতেন অসমের মুসলমান বিধায়ক ও কর্মীরা। ইংরেজ আমল থেকে চলে আসা এই প্রথায়ই এবার ইতি টানলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: হিন্দু-নির্যাতনের নয়া ভিডিও ভাইরাল, মৌলবীর কীর্তিতে অবাক দুনিয়া

    কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী?

    তিনি বলেন, “হিন্দু ও মুসলমান বিধায়করা মিলিতভাবে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে। আমাদের বিধানসভার হিন্দু ও মুসলমানরা বিধায়কের রুলিং কমিটিতে বসে এবং সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, দু’ঘণ্টা বিরতি ঠিক নয়। আমাদের এই সময়ও কাজ করা উচিত।” তিনি বলেন, “এই প্রথাটি ১৯৩৭ সালে শুরু হয়েছিল। গতকাল থেকে বন্ধ করা হয়েছে (Himanta Biswa Sarma)।”

    প্রসঙ্গত, ১৯৩৭ সালে অসম বিধানসভায় এই প্রথা চালু করেছিল মুসলিম লিগ। সেই সময় থেকেই রাজ্যের মুসলিম বিধায়করা প্রতি শুক্রবার দু’ঘণ্টার জন্য নমাজ আদায়ের বিরতি পেতেন। নয়া নিয়ম অনুযায়ী, এখন থেকে শুক্রবারও (Namaz Break) বিধানসভার কাজ হবে স্বাভাবিকভাবে। প্রতিদিনই বিধানসভায় কাজ শুরু হবে সকাল সাড়ে ৯টায় (Himanta Biswa Sarma)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

       

  • Jagannath Temple: জগন্নাথদেবের রত্নভান্ডারের দরজায় পড়বে সোনার প্রলেপ, শীঘ্রই আসছে রেডিও চ্যানেল

    Jagannath Temple: জগন্নাথদেবের রত্নভান্ডারের দরজায় পড়বে সোনার প্রলেপ, শীঘ্রই আসছে রেডিও চ্যানেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর জগন্নাথ (Jagannath Temple) মন্দিরের পক্ষ থেকে অতি শীঘ্রই চালু করা হবে নিজস্ব এফএম রেডিও চ্যানেল। একই ভাবে মন্দিরের রত্নভান্ডারের (Ratna Bhandar) দরজায় দেওয়া হবে সোনার প্রলেপ। মন্দিরের ম্যানেজিং কমিটির পক্ষ থেকে পুরীতে অনুষ্ঠিত একটি বৈঠকে এই নিজস্ব এফএম রেডিও চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। কমিটি জগন্নাথ মন্দিরের জন্য ২০২৪-২৫ সালে ৪১০ কোটি টাকার বাজেটের অনুমোদন করেছে। এই ঘোষণায় ভক্তদের মধ্যে আরও উৎসাহ বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করা হয়েছে। যদিও বিজেপি সরকার গঠনের পর থেকেই একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে মন্দিরকে ঘিরে। এবার মন্দির প্রশাসনও বড় ঘোষণা করেছে।

    সুবিন্যস্ত দর্শনের জন্য এই পদক্ষেপ (Jagannath Temple)

    মন্দিরের নিজস্ব এফএম রেডিও চ্যানেল চালু করার কথা ঘোষণা করেছেন শ্রী জগন্নাথ মন্দির (Jagannath Temple) প্রশাসনের (এসজেটিএ) প্রধান প্রশাসক অরবিন্দ পাধী। ভক্তদের জন্য সুবিন্যস্ত দর্শন ও  অভিজ্ঞতাকে সুসংহত করতে এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। একই ভাবে মন্দিরের সেবকদের জন্য কল্যাণমূলক উদ্যোগ বাড়ানো সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে সুনিশ্চিত করেছে কমিটি। মন্দিরের ম্যানেজিং কমিটি ২০২৪-২৫ আর্থিক বছরে, আগের বছরের বাজেটের থেকে ১১৮.১৭ কোটি টাকা বৃদ্ধির কথা জানিয়েছে। এই বাজেট মন্দিরের সঙ্গে যুক্ত একাধিক খাতে খরচ করা হবে। ওড়িশা সরকার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ম্যানেজমেন্ট কমিটির এক সদস্য বলেন, এর ফলে কার্যত ৯১৩ কোটি টাকা মন্দিরের উন্নয়নে ব্যবহার করা যাবে।

    মন্দির প্রসাশকের বক্তব্য

    এসজেটিএ প্রধান প্রশাসক অরবিন্দ পাধী বলেন, “ম্যানেজিং কমিটি পুরীর শ্রীমন্দিরে (Jagannath Temple) ভক্তদের দর্শনকে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। ভক্তরা যাতে নির্বিঘ্ন এবং ঝামেলামুক্ত হয়ে দর্শন করতে পারেন, সেই দিকে সর্বদা দৃষ্টি সজাগ রয়েছে আমাদের। কমিটি নাটমণ্ডপে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা স্থাপন সহ একাধিক আরও নতুন ব্যবস্থার অনুমোদন করেছে। এই উদ্যোগগুলি ভক্তদের জন্য পরিষেবাকে মাথায় রেখে করা হয়েছে। সমস্ত ভক্তদের জন্য একটি আরামদায়ক এবং নিরাপদ দর্শনকে নিশ্চিত করার জন্য নতুন ব্যবস্থাকে জোরদার করা হয়েছে। বিশেষ করে মহিলা এবং শিশু এবং দিব্যাঙ্গদের দিকে নজর দেওয়া হয়েছে। সারা বছরেই ভক্তদের ঢল দেখা যায়, কিন্তু রথের সময় এই ঢল ব্যাপক মাত্রায় বৃদ্ধি পায়। ভক্তদের স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ ভোটের মুখে তালা পড়ল হাওড়া জুট মিলে! বিপাকে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার শ্রমিক

    সেবায়েতদের জন্য একাধিক ঘোষণা

    এই পরিষেবাগুলি মন্দিরের (Jagannath Temple) সমস্ত স্টেকহোল্ডারদের সাথে পুঙ্খানুপুঙ্খ পরামর্শের পরে বাস্তবায়িত করা হবে। সমস্ত দর্শনার্থীদের জন্য একটি মসৃণ এবং মন্দিরের সঙ্গে ভক্তিমূলক সংযোগকে আরও সুনিশ্চিত করতে এই কাজের উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। একই ভাবে মন্দিরের ম্যানেজিং কমিটির পক্ষ থেকে সেবাতদের কল্যাণের বিষয়েও একাধিক পরিকল্পনার কথা ভাবা হয়েছে। স্বাস্থ্য বিমা, আর্থিক সহায়তা, তাঁদের শিশুদের জন্য বৃত্তি, খেলাধুলো-সহ বিভিন্ন সুবিধা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এই উদ্যোগগুলি বাস্তবায়নের জন্য শীঘ্রই একটি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর (SOP) গঠন করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    রত্নভান্ডারে পড়বে সোনার প্রলেপ

    গৃহীত অন্যান্য বড় সিদ্ধান্তগুলির মধ্যে ম্যানেজিং কমিটি (Jagannath Temple) রত্নভান্ডারের Ratna Bhandar) দরজায় সোনার প্রলেপ দেওয়ার প্রস্তাবও অনুমোদন করেছে। রত্নভান্ডার হল সেই জায়গা যেখানে সমস্ত মূল্যবান জিনিসপত্র, অলঙ্কার রাখা রয়েছে। রাজ্যে বিজেপি শাসনে আসার পর এই ভান্ডার খুলে দেওয়া হয়েছে। এই নিয়ে দেশ ব্যাপী ব্যাপক আলোড়ন তৈরি হয়েছে। বর্তমানের আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (এএসআই) দ্বারা প্রয়োজনীয় মেরামতের কাজ চলছে। এই কাজ সমাপ্ত হওয়ার পরেই সোনার প্রলেপ দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে। রত্নেভান্ডারের ভিতরের এবং বাইরের চেম্বারের গেটগুলিকে এখন ঘিরে রাখা হয়েছে। এই ঘোষণার পর থেকে প্রভু জগন্নাথের ভক্তদের মধ্যে উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা গিয়েছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বিশ্বজুড়ে বদলের মাঝে ভারতের নাগরিকরা হ্যাটট্রিক করে সরকার গড়েছেন, বললেন মোদি

    PM Modi: বিশ্বজুড়ে বদলের মাঝে ভারতের নাগরিকরা হ্যাটট্রিক করে সরকার গড়েছেন, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালে বিশ্বের একাধিক দেশের নির্বাচনে পরিবর্তন লক্ষ্য করা গিয়েছে। সরকারের বদল হয়েছে। সারা বিশ্বজুড়ে যখন পরিবর্তন হয়েছে সরকারের, তখনই ভারতবর্ষে ঠিক তার ব্যতিক্রম দেখা গিয়েছে। শনিবার নতুন দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কথাতেও উঠে এল সেই প্রসঙ্গ। শনিবার প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘অনেক দেশেই সরকারের বদল হয়েছে চলতি বছরে। কিন্তু ভারতবর্ষ ধারাবাহিকভাবে বেছে নিয়েছে আমাদের সরকারকেই। কারণ রাজনৈতিক সুস্থিরতা এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্যই ভারতবাসী (India) এনডিএ সরকারকে তৃতীয়বারের জন্য ধারাবাহিকভাবে জিতিয়েছে।’’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) গত ১০ বছরে ভারতের সমৃদ্ধি, উন্নতির কথাও শুনিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এদিন বলেন, ‘‘গত ১০ বছরে সারা বিশ্বে অর্থনীতির বৃদ্ধি হয়েছে ৩৫ শতাংশ। কিন্তু ভারতবর্ষের ক্ষেত্রে এই বৃদ্ধি হয়েছে ৯০ শতাংশ।’’ তিনি আরও আশ্বাস দিয়েছেন ভবিষ্যতেও ভারতের অর্থনীতি এভাবেই বৃদ্ধি হবে।

    আমরা রিফর্ম-পারফর্ম-ট্রান্সফর্ম নীতিতে এগিয়ে চলেছি

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন, ‘‘আমাদের সরকার কোটি কোটি দেশবাসীর কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে। আমরা রিফর্ম-পারফর্ম-ট্রান্সফর্ম নীতিতে এগিয়ে চলেছি। জনগণ দেখতেই পাচ্ছেন গত ১০ বছরে ঠিকই কতটা বদলে গিয়েছে দেশ। অনেক বড় বড় দেশের নাগরিকরা ভোট দিয়েছেন সরকারের বিপক্ষে। কিন্তু ভারতবর্ষের জনগণ ঠিক তার বিপরীত পথে হেঁটেছেন। ভারতের নাগরিকরা হ্যাটট্রিক করেছেন। ৬০ বছর পরে তৃতীয়বারের জন্য টানা জিতিয়েছেন কোনও সরকারকে। ভারতবাসী ভোট দিয়েছেন রাজনৈতিক সুস্থিরতা বজায় রাখতে, উন্নতির ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে এবং অর্থনৈতিকভাবে দেশকে শক্তিশালী করতে।’’

    আজকে ভারতবর্ষের উন্নতি সারা বিশ্বের খবরের শিরোনামে এসেছে

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘আজকে ভারতবর্ষের উন্নতি সারা বিশ্বের খবরের শিরোনামে এসেছে। গত দশ বছরে ২৫ কোটি মানুষকে দারিদ্রসীমা থেকে তুলে আনা গিয়েছে। কোনও দেশের গণতন্ত্রে এমন নজির নেই। তৃতীয়বার সরকার তৈরি হয়েছে ১০০ দিনও হয়নি এবং এই সময়ের মধ্যে গরিব, মহিলা এবং যুব ও কৃষকদের উন্নতির জন্য একাধিক বড় সিদ্ধান্ত আমরা নিয়েছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Train Accident: লাইনে মোটর সাইকেলের স্ক্র্যাপ, রাজস্থানে বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেল ট্রেন, নাশকতার ছক?

    Train Accident: লাইনে মোটর সাইকেলের স্ক্র্যাপ, রাজস্থানে বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেল ট্রেন, নাশকতার ছক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকো পাইলটের তৎপরতায় বড়সড় রেল দুর্ঘটনা (Train Accident) এড়ানো সম্ভব হল। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে রাজস্থানের (Rajasthan) বারান জেলায়। কী কারণে রেলওয়ে ট্র্যাকে দুর্ঘটনা ঘটার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, তা রেলের আধিকারিকরা খতিয়ে দেখছেন। আরপিএফের পক্ষ থেকে এই ঘটনার পরই মামলা রুজু করা হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটেছে? (Train Accident)

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে ২৯ অগাস্ট রাতে। রাজস্থানের (Rajasthan) ছাবড়া এলাকার চাচাউদা গ্রামের কাছে রেলওয়ে ট্র্যাকে কে বা কারা বাইকের স্ক্র্যাপ রেখেছিল। রাজস্থানের কোটা-বিনা রেললাইনের ট্র্যাক দিয়ে যাওয়া একটি পণ্যবাহী ট্রেনের লাইনে থাকা একটি মোটর সাইকেলের স্ক্র্যাপের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। ট্রেনের লোকো পাইলট বিনোদ মীনা জরুরি ব্রেক কষায় বড়সড় দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়েছে। তবে, অসাবধানতবশত এই ঘটনা ঘটেছে, না এর পিছনে গভীর ষড়যন্ত্র রয়েছে, তা আরপিএফের পক্ষ থেকে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: আরজি করের ‘সন্দেহজনক’ মহিলা অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারকে জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআই-এর

    আরপিএফের আধিকারিক কী বললেন?

    আরপিএফ কমান্ড্যান্ট এ নবীন কুমার বলেন, কোটা-বিনা রেললাইনে ট্রেনের লোকো পাইলট ছাবরা (Rajasthan) এলাকার চাচাউদা গ্রামের কাছে ট্র্যাকের ওপর মোটর সাইকেলের স্ক্র্যাপটি দেখতে পান। কে বা কারা  রেললাইনের ওপর একটি মোটর সাইকেলের স্ক্র্যাপ রেখে কাদা দিয়ে ঢেকে দেয়। একটি পণ্যবাহী ট্রেনের সঙ্গে সংঘর্ষের সময় লোকো পাইলট বিনোদ মীনা বুদ্ধিমানের সঙ্গে জরুরি ব্রেক করে ট্রেনটি থামিয়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, রেলওয়ে আইন ১৯৮৯ -এর ১৪৭, ১৫৩, ১৭৪ ধারায় সিআর নম্বর ২৮৪/২০২৪-এর অধীনে একজন অজ্ঞাত ব্যক্তির বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। জিআরপি এবং স্থানীয় পুলিশ এবং রেলওয়ে আধিকারিকদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট লোকজনও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ট্র্যাকে যে মোটরসাইকেলের স্ক্র্যাপ পাওয়া গিয়েছে, চেসিস নম্বরের ভিত্তিতে তার মালিককেও খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। পালিতেও একই রকম ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে, যেখানে দুর্বৃত্তরা বন্দে ভারত ট্রেন লাইনচ্যুত করার জন্য রেলপথে কংক্রিট ব্লক রেখেছিল।

    পাকিস্তানি জঙ্গির ভিডিও ঘিরে শোরগোল!

    সাম্প্রতিক মাসগুলিতে দেশে ট্রেন লাইনচ্যুত করার চেষ্টার একাধিক ঘটনা ঘটেছে। বিশেষ করে ৪ জুন লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর থেকে ট্রেন লাইনচ্যুত করার একাধিক নাশকতা ঘটানোর চেষ্টার খবর পাওয়া গিয়েছে। পাকিস্তানি জঙ্গিরা ভারতের প্রধান শহরগুলিতে বড় আকারের ট্রেন লাইনচ্যুত করার জন্য জিহাদিদের প্ররোচিত করছে বলে অভিযোগ। রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতীয় কর্তৃপক্ষ বর্তমানে ট্রেন লাইনচ্যুত (Train Accident) হওয়ার ঘটনা পর্যালোচনা করছে যা সাম্প্রতিক অতীতে পাকিস্তানি জঙ্গি ফারহাতুল্লাহ ঘোরির একটি ভিডিও অনলাইনে প্রকাশের পর ঘটেছিল। উল্লেখযোগ্যভাবে, পাকিস্তানি জঙ্গি টেলিগ্রামে একটি ভিডিও পোস্ট করেছে, যা তার সমর্থকদের বড় আকারে চালাতে প্ররোচিত করেছে। দিল্লি, মুম্বই এবং অন্যান্য স্থানে ট্রেন লাইনচ্যুত হয়েছে। জিহাদিদের রেললাইন এবং তাদের পরিবহণ ব্যবস্থায় বাধা দেওয়ার জন্য উস্কানি দিয়ে ঘোরি বলেছিলেন যে এটি ভারতে বিপর্যয় সৃষ্টি করবে। গোয়েন্দা সংস্থার মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় জঙ্গি নিয়োগকারী বলেছেন, “সরকার ইডি এবং এনআইএ-এর মাধ্যমে আমাদের সম্পত্তিগুলিকে লক্ষ্যবস্তু করছে, তবে আমরা অবিচল থাকব এবং শীঘ্রই বা পরে ক্ষমতা দখল করব।”

    ভারতে সন্ত্রাসী হামলায় যুক্ত

    তিন সপ্তাহ আগে পোস্ট করা তিন মিনিটের ভিডিওতে ঘোরি মুজাহিদিনদেরকে হিন্দু নেতা ও পুলিশের বিরুদ্ধে “ইশতিশাদি জঙ্গ” বা “ফিদায়েন যুদ্ধ” শুরু করতে বলেছিলেন।” গোয়েন্দা কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন যে ভিডিওটি এক-দু সপ্তাহ ধরে প্রচারিত হয়েছিল। উল্লেখ্য, ফারহাতুল্লাহ ঘোরিকে ২০২০ সালে জঙ্গি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ভারতে বেশ কয়েকটি সন্ত্রাসী হামলায় তিনি যুক্ত রয়েছেন। ২০০৪ সালে হায়দরাবাদে টাস্কফোর্স অফিসে আত্মঘাতী হামলার ঘটনা এবং ২০২৩ সালে রামেশ্বরম ক্যাফে বিস্ফোরণ মামলায় যুক্ত রয়েছে ঘোরি।

    ভারতে ট্রেনে নাশকতার চেষ্টার ঘটনা বাড়ছে!

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৭ অগাস্ট রাতে কানপুরের গোবিন্দপুরী স্টেশনের কাছে সবরমতি এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত হয়। এর পরেই রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানান, রেলপথে একটি বস্তু রাখায় ট্রেনটি লাইনচ্যুত হয়েছে। পরে জানা যায় দুর্ঘটনা (Train Accident) ঘটাতে রেললাইনের একটি ভাঙা টুকরো রাখা হয়েছিল। সম্প্রতি, কাচ্ছপুরা স্টেশনের কাছে ট্র্যাকে রাখা লোহার রডের সঙ্গে নৈনপুর-জব্বলপুর ট্রেনের ইঞ্জিনটির সংঘর্ষের পরে সন্দেহজনক নাশকতার একটি তদন্ত শুরু হয়েছে। ২২ অগাস্ট আলিগড়ে একটি চলন্ত ট্রেন লাইনচ্যুত করার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে রেলওয়ে ট্র্যাকে একটি অ্যালয় হুইল রাখা হয়েছিল। ২৩ অগাস্ট রাতে কাসগঞ্জ ও ফররুখাবাদের মধ্যে চলাচলকারী ফারুখাবাদ এক্সপ্রেস রেলওয়ে ট্র্যাকে রাখা একটি কাঠের সংস্পর্শে এসে বড় দুর্ঘটনা এড়াল। রিপোর্ট অনুযায়ী, ট্রেনটি হঠাৎ ঝাঁকুনি দেয়, লোকো পাইলট জরুরি ব্রেক কষে ট্রেন থামান। পরে জানা যায় কাঠের একটি অংশ ট্রেনের ইঞ্জিনে আটকে যায়। যদিও এই ঘটনায় স্থানীয় এক কৃষক নেতার ছেলেসহ দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। একইভাবে, গত বছরের অক্টোবরে একটি বড় দুর্ঘটনা এড়ানো গিয়েছিল। কারণ উদয়পুর-জয়পুর বন্দে ভারত এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত করার সম্ভাব্য প্রচেষ্টায় রেল লাইনে পাথর এবং রড রাখা হয়েছিল। এই মাসের শুরুতে, গুলজার শেখ নামে একজন ইউটিউবারকে কনটেন্ট তৈরির নামে সাইকেল, সাবান, পাথর এবং আরও অনেক কিছু সহ রেলপথে বিভিন্ন জিনিস রাখার জন্য গ্রেফতার করা হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand: দোরগোড়ায় বিধানসভা নির্বাচন, ঝাড়খণ্ডে ঘর ভাঙছে শাসকের!

    Jharkhand: দোরগোড়ায় বিধানসভা নির্বাচন, ঝাড়খণ্ডে ঘর ভাঙছে শাসকের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে ততই ভাঙন ধরছে ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) শাসক শিবিরে। এ রাজ্যের ক্ষমতায় রয়েছেন ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার নেতা হেমন্ত সোরেন। শিবু সোরেনের এই ছেলের সঙ্গেই মনোমালিন্যের জেরেই শিবুর দল ছেড়ে বিজেপিতে নাম লিখিয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চম্পাই সোরেন (Champai Soren)। এবার আরও এক প্রবীণ উপজাতি নেতা শিবির বদলে নাম লেখালেন গেরুয়া খাতায়। তাঁর নাম লবিন হেমব্রম।

    ঘর ভাঙছে শাসকের!

    ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার এই বহিষ্কৃত নেতা শনিবার যোগ দিয়েছেন বিজেপিতে। ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচিতে গিয়ে লবিন হাতে তুলে নেন পদ্ম আঁকা ঝান্ডা। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে রাজমহল কেন্দ্রে তিনি জেএমএম-এর প্রার্থী বিজয় হাঁসদার বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন নির্দল হিসেবে। গেরুয়া শিবিরে নাম লিখিয়ে তিনি বলেন, “গুরুজির (জেএমএম সুপ্রিমো শিবু সোরেন) আদর্শ থেকে সরে এসেছে জেএমএম। দলে এখন প্রবীণ নেতাদের সম্মান নেই। তাই আমি বিজেপিতে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ঝাড়খণ্ডের উন্নয়ন ও আদিবাসীদের উন্নতির জন্য আমি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি।”

    কী বললেন লবিন

    তিনি বলেন, “ঝাড়খণ্ডের উন্নয়নে আমি কাজ করব। বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের রুখব। বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের জন্য উপজাতি অধ্যুষিত গ্রামগুলো উধাও হয়ে যাচ্ছে। ঝাড়খণ্ডে উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ বিপন্ন। উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষকে বাঁচাতে হলে আমাদের বিজেপির সঙ্গে থাকতে হবে (Jharkhand)।” তিনি বলেন, “একমাত্র বিজেপিই এই ইস্যুটি নিয়ে ভাবনাচিন্তা করে। তাই আমি বিজেপিতে যোগ দিয়েছি। দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ওপর আমার ভরসা রয়েছে। আমি এখন বিশ্বের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সঙ্গে রয়েছি। আগে আমি একটি আঞ্চলিক দলের সঙ্গে ছিলাম। জয় শ্রীরাম।”

    আরও পড়ুন: মেদিনীপুর মেডিক্যালে তৃণমূল নেতার দাদাগিরি, কী করেন জানেন?

    সাঁওতালদের মধ্যে ব্যাপক প্রভাব রয়েছে হেমব্রমের। তিনি বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় উপজাতি অধ্যুষিত এলাকায় বিজেপির পায়ের নীচের মাটি শক্ত হল বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। হেমব্রমের আগে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চম্পাই সোরেন। বিজেপির প্রবীণ নেতাদের উপস্থিতিতে পদ্মশিবিরে যোগ দেন তিনি। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান, অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। এই দুজনই রয়েছেন ঝাড়খণ্ডের নির্বাচনের দায়িত্বে।

    চম্পাইয়ের (Champai Soren) পর লবিন, এবার বিধানসভা নির্বাচনে ঝাড়খণ্ড তাহলে পদ্মময় (Jharkhand)?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • UPI Cash Deposit: ডেবিট কার্ডের দিন ফুরোল,  ইউপিআই-এর মাধ্যমে এটিএম-এ নগদ জমা করুন

    UPI Cash Deposit: ডেবিট কার্ডের দিন ফুরোল, ইউপিআই-এর মাধ্যমে এটিএম-এ নগদ জমা করুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় অনলাইন লেনেদেনের জগতে বিপ্লব এনেছে ইউপিআই (UPI Cash Deposit)। টাকা লেনদেন ব্যবস্থায় ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ডকে আগেই পিছনে ফেলে দিয়েছিল নরেন্দ্র মোদি সরকারের ইউপিআই (UPI) সিস্টেম। বর্তমানে অনলাইন লেনদেনের প্রধান মাধ্যম হয়ে উঠেছে ইউপিআই। চায়ের দোকান থেকে পাঁচতারা হোটেল – সর্বত্রই এখন ইউপিআই-এর মাধ্যমে লেনদেন চলে। এবার ইউপিআইকে আরও একধাপ উন্নত করল আরবিআই (RBI)। নতুন পরিকল্পনা মোতাবেক, ইউপিআই (UPI) ব্যবহারকারীরা এবার থেকে ইউনিফাইড পেমেন্ট ইন্টারফেসের মাধ্যমে ক্যাশ ডিপোজিট মেশিন থেকে টাকা জমা করতে পারবেন। গ্লোবাল ফিনটেক ফেস্টে ইউপিআই ইন্টার অপারেবল ক্যাশ ডিপোজিট সিস্টেম চালু করলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ডেপুটি গভর্নর টি রবিশঙ্কর। 

    কীভাবে করবেন

    ন্যাশনাল পেমেন্টস কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “এই পদ্ধতিতে ব্যাঙ্ক এবং হোয়াইট লেবেল অপারেটর পরিচালিত এটিএমে নগদ জমা করতে পারবেন গ্রাহক। এর জন্য কোনও ফিজিক্যাল কার্ডের দরকার নেই।’’ এই এটিএমগুলি (UPI Cash Deposit) মূলত ক্যাশ রিসাইক্লার মেশিন। অর্থাৎ টাকা যেমন তোলা যায়, তেমনই জমা করাও যায়। ইউপিআই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে গ্রাহকরা এখানে নগদ জমা করতে পারবেন। সেটা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা হয়ে যাবে। বর্তমানে ক্যাশ ডিপোজিট মেশিনে নগদ জমা করতে ডেবিট কার্ড লাগে। ব্যাঙ্কে টাকা জমা দিতে গেলেও ডেবিট কার্ড প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কার্ডলেস নগদ তোলার মতো এই পদ্ধতিতে কার্ড ছাড়াই টাকা জমা করা যাবে। সোজা কথায়, টাকা তোলা হোক বা জমা, গ্রাহককে কার্ড নিয়ে ঘুরতে হবে না।

    আরও পড়ুন: ভয় পাচ্ছে চিন-পাকিস্তান! পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম দ্বিতীয় ডুবোজাহাজ পেল নৌসেনা

    নগদ জমা করার পদ্ধতি

    ইউপিআই লেনদেনে সক্ষম এমন ক্যাশ ডিপোজিট মেশিনের ‘ইউপিআই ক্যাশ ডিপোজিট’ (UPI Cash Deposit) অপশনে ক্লিক করতে হবে। এবার অ্যাপে নগদ জমার পরিমাণ দেখাবে। গ্রাহক যত টাকা জমা করতে চান তা লিখবেন। এখন ইউপিআই লিঙ্কড ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে গ্রাহক যে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে নগদ জমা করতে চান, সেটা বাছতে হবে। এরপর ইউপিআই পিন দিয়ে টাকা পাঠাতে পারবেন গ্রাহক। গ্রাহক যত টাকা জমা করছেন সেটা নোটের সংখ্যায় লিখতে বলা হতে পারে। যেমন কটা ১০০ টাকা বা ৫০০ টাকার নোট। টাকা জমা করার পর সিডিএম থেকে একটা স্লিপও দেওয়া হবে গ্রাহককে। এনপিসিআই জানিয়েছে, খুব শীঘ্রই সব ব্যাঙ্কে এই সিস্টেম চালু হয়ে যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kangana Ranaut: কঙ্গনা রানাউতকে অপমান, আকাশ ব্যানার্জির, নেপথ্যে কে?

    Kangana Ranaut: কঙ্গনা রানাউতকে অপমান, আকাশ ব্যানার্জির, নেপথ্যে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি সাংসদ কঙ্গনা রানাউতকে (Kangana Ranaut) কটাক্ষ ইউটিউবার আকাশ ব্যানার্জির (akash banerjee)। যা নিয়ে তোলপাড় গোটা দেশ। গত ২৮ অগাস্ট তিনি কঙ্গনার পুরানো একটি ভিডিও এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করেন। এই ভিডিওয় কঙ্গনাকে একটা পার্টিতে নাচতে দেখা যাচ্ছে। এই ছবিই পোস্ট করে নারী বিদ্বেষী মনোভাব ব্যক্ত করেন আকাশ। প্রশ্ন করেন, কঙ্গনা যে নাচ নাচছেন, তার নাম কী?

    আগেও খবর হয়েছেন ইউটিউবার আকাশ (Kangana Ranaut)

    কিছুদিন আগেই বিতর্কিত মন্তব্য করে খবরের শিরোনামে এসেছিলেন এই ইউটিউবার। তামাম বিশ্ব যখন দেখছে, বাংলাদেশে কার্যত হিন্দু নিধন যজ্ঞ হচ্ছে, তখন আকাশ সে দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সংঘটিত নৃশংসতাকে হোয়াইট ওয়াশ করতে পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। এহেন এক ইউটিউবার ফের চলে এসেছেন খবরে। এবার অবশ্য বিদেশ নয়, স্বদেশের এক সাংসদকে অপমান করে।

    কঙ্গনাকে ‘অপমান’

    আকাশের গুণপনার শেষ এখানেই নয়। কঙ্গনার বিজ্ঞাপন সম্পর্কিত একটি পুরানো ভিডিও শেয়ার করে এই ইউটিউবার অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে অসম্মানজনক মন্তব্য করেছিলেন বলে অভিযোগ। ভিডিওয় কঙ্গনাকে মজার মুডে দেখা যাচ্ছে। কঙ্গনা ‘চাবুক মারা’ নিয়ে মন্তব্য করে দলে তিরস্কৃত হয়েছিলেন। সেটাকেই হাতিয়ার করে আকাশ বলেন, “কঙ্গনা ফান পার্টিতে চাবুক খাওয়ার পর এখন নিজের রাজনৈতিক পার্টির কাছ থেকে চাবুক খাচ্ছেন।” এর পরেই এই ইউটিউবার হ্যাশট্যাগ দিয়ে লেখেন, “কঙ্গনা রানাউতের জার্নিটা খুব এক্সাইটিং।”

    এই প্রথম নয়, এর আগেও কঙ্গনা হিংসা এবং যৌন নির্যাতনের হুমকি পেয়েছেন। আকাশের মতো লোকজন তাঁর চরিত্রে কালি ছেটানোর চেষ্টা করেছেন আগেও। অনলাইনেও তাঁকে হেনস্থা করা হয়েছে বহুবার। আকাশের পোস্টের পর একলপ্তে সেই ঘটনা বেড়ে গিয়েছে বহুগুণ। ঘটছে অভিনেত্রীকে (Kangana Ranaut) অপমানের ঘটনাও।

    আরও পড়ুন: মেদিনীপুর মেডিক্যালে তৃণমূল নেতার দাদাগিরি, কী করেন জানেন?

    ঘটনাচক্রে ভারতের মার্কিন দূতাবাস আকাশের মতো একজন নারী বিদ্বেষীকে সামাজিক পরিবর্তনের ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে বেছে নিয়েছে। ভারতীয় যুব সমাজ কীভাবে সোশ্যাল মিডিয়ার শক্তিকে কাজে লাগাবে, কীভাবেই বা সক্রিয় নাগরিক হবে, তা শেখাবেন তিনি। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, আকাশের মতো ইনফ্লুয়েন্সাররা কখনওই সক্রিয় নাগরিকত্ব কিংবা ‘মিনিংফুল চেঞ্জে’র ক্ষেত্রে উৎসাহিত করতে পারেন না। বরং তাঁরা কেবল নারীদের (Kangana Ranaut) বিরুদ্ধে অসন্তোষজনক সত্য প্রকাশ করে কীভাবে নারী বিদ্বেষী হওয়া যায় এবং এটা একটা অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা যায়, সেই শিক্ষা দিতে পারে (akash banerjee)। এ ব্যাপারে অবশ্য মার্কিন দূতাবাসের কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assam: পলিগ্যামি এবং লাভ জিহাদ নিষিদ্ধ করাই পরবর্তী লক্ষ্য অসম সরকারের

    Assam: পলিগ্যামি এবং লাভ জিহাদ নিষিদ্ধ করাই পরবর্তী লক্ষ্য অসম সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসমে (Assam) বহুবিবাহ বন্ধ করার আইন নিয়ে আসা এখন শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা। সেই রাজ্যের অধিকাংশ মানুষই বহুগামিতা বন্ধ করার পক্ষে মত দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। তিনি ঘোষণা করেছেন যে রাজ্য সরকার শীঘ্রই পলিগ্যামি নিষিদ্ধ করবে এবং তাদের মূল লক্ষ্য হলো বিয়ে নিবন্ধন বিল কার্যকর করা। অসম প্রশাসন এখনও ইউনিফর্ম সিভিল কোড (ইউসিসি) নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি। তবে মুখ্যমন্ত্রী জানান যে তাদের প্রধান লক্ষ্য হলো কাজী নয়, উপ-নিবন্ধকদের মাধ্যমে বিয়ে ও বিবাহবিচ্ছেদ নিবন্ধন নিশ্চিত করা।

    অসম সরকারের পরিকল্পনা

    অসমের (Assam) মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sharma) বলেন, “আমাদের পরবর্তী পদক্ষেপ হবে বহুগামিতা বা পলিগ্যামি নিষিদ্ধ করা, যা যেকোনও সময় ঘটতে পারে। আমরা আরও কোনও পদক্ষেপ নেওয়ার আগে উত্তরাখণ্ড ইউসিসি সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেষ্টা করছি।” মুখ্যমন্ত্রী স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে অসমের কৌশলটি বৃহত্তর ইউসিসি আলোচনা থেকে পৃথক, এবং তাদের লক্ষ্য হলো নাবালিকা বিবাহ এবং নারীদের শোষণ সম্পর্কিত সমস্যাগুলি সমাধান করা। তাঁর কথায়,”আমাদের কার্যপ্রণালী আলাদা, তাই আমরা ব্যাপক ইউসিসি অনুসরণ করছি না। আমরা নাবালিকা বিবাহ বন্ধ করতে এবং নারীদের অধিকার রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” 

    আরও পড়ুন: সায়ন লাহিড়িকে মুক্তির নির্দেশ দিল হাইকোর্ট, স্বাগত জানালেন শুভেন্দু

    বহুবিবাহ রোধে ভূমিকা

    অসম সরকার (Assam) ২০২৫ সালের এপ্রিলে একটি নতুন আইন প্রণয়ন করার কথা ভাবছে। নয়া আইন অনুযায়ী, দম্পতিদের বিয়ের আগে ছয় মাসের নোটিশ দিতে হবে। এই পদক্ষেপের লক্ষ্য হলো বিয়ের পবিত্রতা রক্ষা করা। অসম বিধানসভায় বক্তব্য রাখার সময়, শর্মা (Himanta Biswa Sharma) অনলাইনে পরিচয়, নাম পরিবর্তন এবং সামাজিক প্রচলন থেকে বাইরে সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁর কথায়, “বিয়ে একটি আইনি স্বীকৃত এবং সম্মানিত প্রতিষ্ঠান, কিন্তু পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিরা এর সম্মানকে ক্ষুণ্ন করছে।” এই সমস্যার সমাধান করতে, নতুন আইনে পূর্ব নিবন্ধন বা নোটিশের প্রয়োজন হবে। ২০২৬ সালের মধ্যে রাজ্যকে নাবালিকা বিবাহ মুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। নাবালিকা বিবাহ সম্পর্কিত ঘটনায়, মুখ্যমন্ত্রী শর্মা জানিয়েছেন যে গত পাঁচ বছরে ৩,৯০৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৩,৩১৯ জনকে ২০১২ সালের পকসো আইনের অধীনে অভিযুক্ত করা হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jagdish Tytler: শিখ বিরোধী দাঙ্গা, জগদীশ টাইটলারের বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের নির্দেশ দিল্লির আদালতের

    Jagdish Tytler: শিখ বিরোধী দাঙ্গা, জগদীশ টাইটলারের বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের নির্দেশ দিল্লির আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৮৪ সালের শিখ বিরোধী দাঙ্গায় (1984 Anti Sikh Riots) অন্যতম অভিযুক্ত কংগ্রেস নেতা জগদীশ টাইটলারের (Jagdish Tytler) বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের নির্দেশ দিল দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালত। গতকাল শুক্রবার ৩০ অগাস্ট আদালত এই নির্দেশ দিয়েছে, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআইকে। বিচারপতি রাকেশ সিয়াল বলেন যে জগদীশ টাইটলারের বিরুদ্ধে যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে, যাতে তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত চালানো যায়।

    কোন কোন ধারায় চার্জ গঠন (Jagdish Tytler) 

    প্রসঙ্গত, দেশে বর্তমানে চালু রয়েছে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা কিন্তু সংবিধান অনুযায়ী যে সময়ে ঘটনা ঘটেছে, সেই সময়ের আইন অনুযায়ী বিচার প্রক্রিয়া চলবে। এভাবেই জগদীশ টাইটলারের (Jagdish Tytler) বিরুদ্ধে লাগু হতে চলেছে আইপিসি-এর অনেকগুলি ধারা। ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৪৩ ধারা (বেআইনি জমায়েত), ১৪৭ ধারা (দাঙ্গা), ১৫৩ এ ধারা (দুটি সম্প্রদায়ের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষ বাধানো), ১৮৮ ধারা (সরকারি কর্মীকে কাজে বাধা দান), ২৯৫ ধারা (ধর্মস্থান অবমাননা), ৪৩৬ ধারা (অগ্নিসংযোগ), ৪৫১ ধারা (অবৈধভাবে বাড়িতে প্রবেশ ও লুট), ৩৮০ ধারা (চুরি), ১৪৯ ধারা (সাধারণ উদ্দেশে বেআইনি জমায়েত), ৩০২ ধারা (খুন) ১০৯ ধারা (অপরাধে উস্কানি) ইত্যাদি ধারায় মামলা দায়ের করা হবে বলে জানা যাচ্ছে।

    কংগ্রেস নেতার (Jagdish Tytler) প্ররোচনা

    চলতি বছরের গোড়াতেই ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে সিবিআই দাবি করেছিল যে অনেক প্রত্যক্ষদর্শী রয়েছেন, যাঁরা নিজের চোখে দেখেছেন জগদীশ টাইটলার একটি ভিড়কে উস্কানি দিচ্ছেন, দাঙ্গা করার প্ররোচনা দিচ্ছেন ১৯৮৪ সালে। জানা যায়, জগদীশ টাইটলারের এই উস্কানির ফলেই দিল্লির গুরুদুয়ারায় তিনজন মানুষকে খুন করা হয়। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের মে মাসেই সিবিআই তাদের চার্জশিটে জানিয়েছিল যে জগদীশ টাইটলারের বিরুদ্ধে দাঙ্গায় উস্কানি দেওয়া, প্ররোচনা দেওয়ার যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে যা সংঘটিত হয়েছিল ১৯৮৪ সালের ১ নভেম্বর দিল্লিতে। এরপরেই ১ লাখ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন পান জগদীশ টাইটলার ২০২৩ সালের অগাস্ট মাসে। প্রসঙ্গত, ইন্দিরা গান্ধীর মৃত্যুর পরেই দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে শিখ-বিরোধী দাঙ্গা। এই দাঙ্গা চলে ১৯৮৪ সালের ১ নভেম্বর থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত। অজস্র কংগ্রেসী নেতা এই দাঙ্গায় অভিযুক্ত হন। এই সময়ে ৩,৩৫০ জন সাধারণ শিখ নাগরিককে (1984 Anti Sikh Riots) নির্মমভাবে হত্যা করে কংগ্রেস সমর্থকরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RSS: কেরলের পালক্কাড়ে শুরু হল আরএসএস-এর সমন্বয় বৈঠক, চলবে তিনদিন

    RSS: কেরলের পালক্কাড়ে শুরু হল আরএসএস-এর সমন্বয় বৈঠক, চলবে তিনদিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার ৩১ অগাস্ট কেরলের (kerala) পালক্কাড়ে শুরু হল রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) তিন দিনের অখিল ভারতীয় সমন্বয় বৈঠক। বৈঠকে যোগ দিয়েছেন আরএসএস-এর সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত, আরএসএস-এর সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসবালে সমেত অন্যান্য নেতারা। যোগ দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী জগৎ প্রকাশ নাড্ডাও। শনিবার বৈঠকে শুরুতেই কেরলের (Kerala) ওয়ানাড়ে ভূমিধসের বিশদ বিবরণ ও আরএসএস-এর (RSS) স্বয়ংসেবকদের উদ্যোগে প্রদত্ত সহায়তা প্রদানের বিষয়ে উপস্থিত প্রতিনিধিদের অবগত করা হয়।

    সুনীল আম্বেকরের সাংবাদিক সম্মেলন

    গতকাল শুক্রবার রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, ৩২০ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের অন্যান্য শাখা সংগঠন থেকে ২৩০ জন এবং জাতীয় স্তরের আরএসএসের ৯০ জন পদাধিকারী এই বৈঠকে হাজির থাকবেন। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের বিভিন্ন শাখা সংগঠনের প্রতিনিধিরা এই বৈঠকে তাঁদের কার্যকলাপ ও সমাজের কাজে তাঁদের অভিজ্ঞতা নিয়ে বক্তব্য পেশ করবেন। এর পাশাপাশি এই বৈঠকে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে বর্তমানে দেশের পরিস্থিতি নিয়েও। আলোচনা চলবে বিভিন্ন সামাজিক ইস্যুতেও। শুক্রবার সংবাদমাধ্যমকে সুনীল আম্বেকর বলেন, ‘‘জাতীয় স্তরের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু, দেশের নিরাপত্তা, সামাজিক ইস্যু, বর্তমানের ঘটনা প্রবাহ, রাজ্যস্তরের বিভিন্ন ইস্যুগুলি নিয়েই আলোচনা করা হবে।’’

    ২০২৫ সালে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ (RSS) পা দিচ্ছে ১০০ বছরে

    প্রসঙ্গত, আগামী ২০২৫ সালে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ পা দিচ্ছে ১০০ বছরে। এই সময়ে একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করতে দেখা যাবে সঙ্ঘকে। ইতিমধ্যেই আরএসএস ঘোষণা করেছে ২০২৫ সালের বিজয়া দশমীতে নেওয়া হবে পঞ্চ পরিবর্তন কর্মসূচি, যা চলবে ২০২৬ সালের বিজয় দশমী পর্যন্ত। পঞ্চ পরিবর্তনের বিষয়গুলির মধ্যে রয়েছে সামাজিক সম্প্রীতি, কুটুম্ব প্রবোধন যার অর্থ হল পরিবারকে শক্তিশালী করা, পরিবেশ সংক্রান্ত ইস্যু, আত্মনির্ভরতা-এক্ষেত্রে ঔপনিবেশিক চিহ্নগুলিকে মুছে ফেলার কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে, সব শেষে রয়েছে সিভিক ডিউটিস বা নাগরিক কর্তব্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share