Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • PM Modi In Russia: ভারতে আরও ৬টি পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্র গড়বে রাশিয়া!

    PM Modi In Russia: ভারতে আরও ৬টি পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্র গড়বে রাশিয়া!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতকে পারমাণবিক শক্তিতে (nuclear power units) সমৃদ্ধ করতে চায় রাশিয়া! অন্তত এমনই ইঙ্গিত মিলল মঙ্গলবার, রাশিয়ান স্টেট নিউক্লিয়ার এনার্জি কোম্পানি রোসাটমের কথায়। সংস্থাটি জানিয়েছে, ভারতে আরও ছ’টি পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্র তৈরির সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছে তারা। সোমবারই দু’দিনের সফরে রাশিয়ায় গিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi In Russia)।

    পারমাণবিক শক্তির ব্যবহার (PM Modi In Russia)

    রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের আমন্ত্রণেই রাশিয়ায় গিয়েছেন মোদি। সেখানে মোদি-পুতিনের দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হওয়ার কথা। এই বৈঠকেই সস্তায় শক্তি সরবরাহ রবহার এবং অর্থনৈতিক ও কৌশলগত সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। লো-কার্বন শক্তির উৎস হিসেবে বিশ্বে ক্রমেই বাড়ছে পারমাণবিক শক্তির ব্যবহার। ২০২৯ সালের মধ্যে এর ব্যবহার আরও বাড়বে। ইউরেনিয়ামের চেয়েও সস্তা হওয়ায় তামাম বিশ্ব ঝুঁকছে পারমাণবিক শক্তির দিকে।

    ভারতে ইতিমধ্যেই চালু হয়েছে দুটি ইউনিট

    মোদির এই সফর ভারত-রাশিয়ার ২২তম শীর্ষ সম্মেলন। ১৯তম দ্বিপাক্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে স্বাক্ষরিত চুক্তি মোতাবেক ২০১৮ সালেই ভারতে ছ’টি নয়া পারমাণবিক কেন্দ্র (PM Modi In Russia) নিয়ে চলছে আলোচনা। ভারতকে ১০০ থেকে ২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন মডিউলার রিঅ্যাক্টর দেওয়ার প্রস্তাবও দিয়েছে পুতিনের দেশ। ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে ৬ হাজার মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন কুদানকুলাম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে সাহায্য করছে রাশিয়া। ভারতে প্রথম দু’টি ইউনিট চালু হয় যথাক্রমে ২০১৩ ও ২০১৬ সালে। দু’টি কেন্দ্রই হাজার মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন। শেষের পথে আরও দু’টি ইউনিট নির্মাণের কাজ। ২০২১ সালেও শুরু হয়েছে আরও দু’টি পারমাণবিক কেন্দ্র নির্মাণের কাজ।

    আর পড়ুন: ভিক্ষের ঝুলি নিয়ে ঘুরছে পাকিস্তান, অথচ ভিক্ষুকদের পাসপোর্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত!

    ভারতের বিদেশ সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা আগেই বলেছিলেন, “কুদানকুলাম পারমাণবিক পাওয়ার প্ল্যান্ট ইউনিট এক এবং দুই ইতিমধ্যেই কাজ করতে শুরু করেছে। ইউনিট তিন এবং ছয়ের কাজও চলছে জোরকদমে।” তিনি বলেন, “ভারতের শক্তি সুরক্ষা এবং প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে রাশিয়া বরাবরই একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার।” প্রসঙ্গত, ২০২২ ও ২০২৩ সালে রাসাটম কুদানকুলামে পারমাণবিক জ্বালানি সরবরাহ করেছিল। তবে শক্তির জন্য ভারত কেবল রাশিয়ার ওপরই নির্ভর করে (nuclear power units) নেই। জ্বালানি সংগ্রহের জন্য নয়াদিল্লি স্পট চুক্তি করেছে কাজাখস্তান, ফ্রান্স, উজবেকিস্তান এবং কানাডার সঙ্গেও (PM Modi In Russia)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kathua Terror Attack: সেনার উপর ফের হামলা, জবাব দেওয়া হবে হুংকার প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

    Kathua Terror Attack: সেনার উপর ফের হামলা, জবাব দেওয়া হবে হুংকার প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে (Kashmir) সেনার কনভয়ে হামলাকে (Kathua Terror Attack) কাপুরুষোচিত বললেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তাঁর প্রতিক্রিয়া পাল্টা কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সমাজ মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি ভবনের এক্স হ্যান্ডেল থেকে লেখা হয়, “কাপুরুষোচিত হামলার নিন্দা জানাচ্ছি। এর পাল্টা যোগ্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যে সমস্ত বীর সেনারা লড়াই করে নিজেদের প্রাণ দিয়েছেন, তাঁদের পরিবারের সঙ্গে আমাদের সমবেদনা রয়েছে। যারা আহত হয়েছেন তাঁদের দ্রুত সুস্থতার কামনা করি।”

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর বয়ান (Kathua Terror Attack)

    প্রসঙ্গত সোমবার জম্মু-কাশ্মীরের (Kashmir) কঠুয়ার বদনোটা এলাকায় সেনার কনভয়ের উপরে অতর্কিত আক্রমণ করে জঙ্গিরা। এই হামলায় ৫ সেনাবাহিনীর জওয়ান নিহত হয়েছেন। এবছর এ নিয়ে মোট দশটি জঙ্গি হামলার সাক্ষী হয়েছে এই কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চল। এক মাসের মধ্যেই শেষ পাঁচটি হামলা হয়েছে। জৈশ-এ-মোহম্মদের শাখা সংগঠন ‘কাশ্মীর টাইগার্স’ এই হামলার দায়িত্ব নিয়েছে। হামলার পর কড়া বয়ান এসেছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেন, “যে সমস্ত বীর জওয়ানরা তাঁদের সর্বোচ্চ বলিদান দিয়েছেন, তাঁদের পরিবারের পাশে আমরা আছি। তাঁদের এই বলিদান দেশ ভুলবে না। এবং দুষ্ট শক্তির বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই জারি থাকবে। এই কাপুরুষোচিত হামলার জবাব দেওয়া হবে।”

    পাল্টা জবাব দেওয়ার দাবি জোরালো হচ্ছে

    দেশে সরকার গঠনের আগে জম্মু-কাশ্মীরের (Kashmir)  তীর্থ যাত্রীদের উপর হামলা হয়েছিল। এরপর ঘাটি জুড়ে সার্চ অপারেশন শুরু হয়। বহু জঙ্গি নিকেশ করা হয়েছে ইতিমধ্যেই। কিন্তু তারপরও পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা যেভাবে একের পর এক আক্রমণ চালাচ্ছে, তাতে দেশবাসীদের মধ্যে ক্ষোভ পুঞ্জিভূত হচ্ছে। দাবি উঠছে, যেভাবে অতীতে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক এবং এয়ার স্ট্রাইকের মাধ্যমে পাকিস্তানকে জবাব দেওয়ার পর দীর্ঘদিন জঙ্গি কার্যকলাপ বন্ধ ছিল, সরকার ঠিক সেভাবেই পাকিস্তানকে তার ভাষাতেই যোগ্য জবাব দিক।

    সেনার বিবৃতি

    সেনার তরফে জানানো হয়েছে, “হেলিকপ্টার এবং ইউএভি নজরদারির পাশাপাশি গ্রাউন্ড সার্চ দলগুলি অনুসন্ধান অভিযান চালাচ্ছে। এতে স্নিফার ডগ ও মেটাল ডিটেক্টরেরও সাহায্য নেওয়া হচ্ছে। এই এলাকার ঘন জঙ্গলে তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: বঙ্গের ৪ সহ সাত রাজ্যের ১৩ বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন বুধবার, লড়াইয়ে কারা?

    সেনাবাহিনী, (Kashmir) পুলিশ এবং সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স (সিআরপিএফ) মাচেদি, বদনোট, কিন্ডলি এবং লোহাই মালহার এলাকা ঘিরে রেখেছে এবং (Kathua Terror Attack) অনুসন্ধান অভিযান শুরু করেছে। ”

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • By-Poll 2024: বঙ্গের ৪ সহ সাত রাজ্যের ১৩ বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন বুধবার, লড়াইয়ে কারা?

    By-Poll 2024: বঙ্গের ৪ সহ সাত রাজ্যের ১৩ বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন বুধবার, লড়াইয়ে কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার সাত রাজ্যের ১৩ বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের চারটি আসনে উপনির্বাচন (By-Poll 2024) হবে। রায়গঞ্জ, রানাঘাট দক্ষিণ (SC), বাগদা (SC) এবং মানিকতলা। বিহারের রূপাউলি, পাঞ্জাবের জলন্ধর পশ্চিম, হিমাচল প্রদেশের দেরা, হামিরপুর এবং নালাগড়, উত্তরাখণ্ডের বদ্রীনাথ ও মঙ্গলৌর, মধ্যপ্রদেশের অমরওয়ারা এবং তামিলনাড়ুর বিক্রভান্দি।

    বঙ্গে সংখ্যাতত্বের নিরিখে এগিয়ে বিজেপি (By-Poll 2024)

    মূল লড়াইগুলির মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে, ২০২১ সালে বিজেপি এই ৪টির মধ্যে ৩টি আসন জিতেছিল। মানিকতলা আসনটি ছিল তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) হাতে। বাকি আসন ছিল বিজেপির হাতে। রায়গঞ্জ এবং রানাঘাট দক্ষিণে, কৃষ্ণ কল্যাণী এবং মুকুট মণি অধিকারী, যারা আগে বিজেপিতে ছিলেন, তাঁরা এবার তৃণমূলের টিকিটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। মানিকতলায় বিজেপির কল্যাণ চৌবের সঙ্গে লড়াই হবে প্রয়াত সাধন পান্ডের স্ত্রী সুপ্তি পান্ডের সঙ্গে। বাগদায় তৃণমূল প্রার্থী মধুপর্ণা ঠাকুরের সঙ্গে সরাসরি টক্কর হবে বিজেপি প্রার্থী বিনয় বিশ্বাসের। রাণাঘাট দক্ষিণে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে আসা মুকুট মণি অধিকারীর বিপরীতে বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন মনোজ কুমার বিশ্বাস। উত্তরবঙ্গের রায়গঞ্জে বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন মানস কুমার ঘোষ। এখানে তৃণমূল প্রার্থী কৃষ্ণ কল্যাণী। কৃষ্ণ কল্যাণী এবং মুকুট মণি অধিকারী লোকসভার তৃণমূল হয়ে লড়ে পরাজিত হয়েছিলেন। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, রায়গঞ্জ, রাণাঘাট দক্ষিন ও বাগদায় সাংগঠনিক অবস্থা ভাল। লোকসভাতেও এই সমস্ত অঞ্চল আমরা জিতেছিলাম। ভাল ভাবে (By-Poll 2024) ভোট হলে আমরাই জিতব। মানিকতলাতেও আমরা ভাল জায়গায় আছি। রাজ্যের পুলিশকে ভোট করালে তাঁরা শাসকদলের (TMC) হয়ে কাজ করবে। আমরা হাল ছাড়ছি না। লড়াই হবে।”   

    উত্তরাখণ্ডে কংগ্রেসের অ্যাসিড টেস্ট

    অন্যদিকে উত্তরাখণ্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য। বদ্রীনাথ একটি পবিত্র স্থান যেখানে একটি চরধাম মন্দির রয়েছে এই আসনে প্রাক্তন কংগ্রেস বিধায়ক, রাজেন্দ্র ভান্ডারি বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। তিনি কংগ্রেসের প্রার্থী লখপত বুটোলার বিরুদ্ধে বিজেপির টিকিটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ফিরে আসেন। অন্যদিকে এই রাজ্যে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন মঙ্গলৌরে, কংগ্রেস প্রবীণ নেতা কাজী নিজামউদ্দিনকে প্রার্থী করেছে, যিনি এই আসন থেকে তিনবার জয়ী হয়েছেন। উত্তরাখণ্ড তৈরির পর থেকে বিজেপি কখনও মঙ্গলৌর আসনে জয়ী হয়নি এবং এই আসনে বিজেপি কর্তার সিং ভাদানাকে প্রার্থী করেছে। অন্যদিকে হিমাচল প্রদেশে মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখুর স্ত্রী কমলেশ ঠাকুরকে প্রার্থী করেছে কংগ্রেস।

    আরও পড়ুন: নেপথ্যে পাক-যোগ! জম্মু-কাশ্মীরের কাঠুয়ায় সেনা কনভয়ে হামলা, শহিদ ৫ জওয়ান

    পাঞ্জাবের জলন্ধর পশ্চিমে, মুখ্যমন্ত্রী ভাগবত মান ব্যক্তিগতভাবে আপ প্রার্থী মহিন্দর ভগতের পক্ষে (By-Poll 2024) প্রচার করছেন।

    তামিলনাড়ুতে ভোট বয়কট এআইএডিএমকে-র  

    বিহারে, লড়াই আরজেডি এবং জনতা দল ইউনাইটেডের মধ্যে জোর লড়াই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উভয়েই রূপাউলি আসনে (By-Poll 2024) প্রার্থী দিয়েছে। মধ্যপ্রদেশে, বিজেপি প্রার্থী কমলেশ শাহে কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা কমল নাথের নির্বাচনী এলাকায় ধাক্কা দেওয়ার জন্য লড়াই করছে। আদিবাসী অধ্যুষিত আসনে কংগ্রেস ধীরেন শাহ ইনভাতিকে প্রার্থী করেছে। তামিলনাড়ুতে, এআইএডিএমকে বিক্রভান্দিতে নির্বাচন বয়কট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chaukori: কুমায়ুন হিমালয়ের চৌকোরি থেকে তুষারধবল শৃঙ্গ দর্শন এক স্বর্গীয় অভিজ্ঞতা

    Chaukori: কুমায়ুন হিমালয়ের চৌকোরি থেকে তুষারধবল শৃঙ্গ দর্শন এক স্বর্গীয় অভিজ্ঞতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুমায়ুন হিমালয়ের (Kumaon Himalayas) পিথোরাগড় জেলার এক অপরূপ নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরপুর পার্বত্য পর্যটন কেন্দ্র চৌকোরি (Chaukori)। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২০১০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত ওক, পাইন, দেওদার, রডোডেনড্রন, ফার গাছের জঙ্গলে ঢাকা এই চৌকোরি প্রকৃতিপ্রেমিক পর্যটকের এক অত্যন্ত প্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। চৌকোরি থেকে নন্দাদেবী, পঞ্চচুল্লি প্রভৃতি হিমালয়ের তুষারধবল শৃঙ্গগুলি দর্শন করা এক স্বর্গীয় অভিজ্ঞতা।

    কাছেই প্রচুর দর্শনীয় স্থান (Chaukori)

    মূলত এই অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দূরন্ত আকর্ষণের জন্যই বারবার এখানে ছুটে আসেন পর্যটকরা। একই সঙ্গে ঘুরে নেওয়া যায় চৌকোরি থেকে প্রায় ৩-৪ কিমি দূরের মাস্ক ডিয়ার রিসার্চ সেন্টার, মহাত্মা গান্ধীর সুযোগ্য শিষ্যা সরলা বেনের আশ্রমও। চৌকোরি থেকে প্রায় ১০ কিমি দূরে রয়েছে আরও একটি জনপ্রিয় এবং মনোরম পর্যটন কেন্দ্র বেরিনাগ। ২৪ কিমি দূরে গঙ্গোলী হাট। চৌকোরি থেকে পাতাল ভুবনেশ্বর যাওয়ার পথে অবস্থিত এই গঙ্গোলী হাট হল কুমায়ুনী শিল্প-সংস্কৃতির এক অন্যতম পীঠস্থান। এখানে রয়েছে মহাকালী মন্দির।

    ঘুরে আসুন পাতাল ভুবনেশ্বর

    আবার ইচ্ছে এবং হাতে সময় থাকলে ঘুরে নেওয়া যায় চৌকোরি (Chaukori) থেকে প্রায় ৩৮ কিমি দূরে পাতাল ভুবনেশ্বরও। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৩৫০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত পাতাল ভুবনেশ্বরের অন্যতম খ্যাতি শৈবতীর্থ হিসেবে। স্বয়ং আদি শঙ্করাচার্যর পদধূলিধন্য এই পাতাল ভুবনেশ্বর। এখানকার প্রাচীন গুহা মন্দিরটি কুমায়ুন অঞ্চলের অন্যতম পবিত্র ও প্রসিদ্ধ শৈবতীর্থ। প্রচলিত বিশ্বাস, এখানে হিন্দু সম্প্রদায়ের ৩৩ কোটি দেবতার আবাস। এখানে একাধিক গুহায় জল চুঁইয়ে স্ট্যালাকটাইট এবং স্ট্যালাগমাইটে সৃষ্টি হয়েছে বেশ কিছু অবয়ব। অনেকটা অন্ধ্রপ্রদেশের বোরহালু কেভ বা বোরহা কেভের মতোই চমৎকার সব সৃষ্টি। চৌকোরি থেকে সকালে বেরিয়ে পাতাল ভুবনেশ্বর ঘুরে আবার চকৌরিতেই রাত্রিবাস করা যায়। 

    যাতায়াত এবং থাকা-খাওয়া (Chaukori)

    যাতায়াত-ট্রেনে এলে নামতে হবে কাঠগুদাম। এখান থেকে গাড়িতে যেতে হবে চৌকোরি। দূরত্ব প্রায় ১৯৮ কিমি। আসা যায় লালকূয়া বা হলদোয়ানি থেকেও। সরাসরি গাড়ি নিয়ে আসা যায় ৮৬ কিমি দূরের আলমোড়া বা ১৭৩ কিমি দূরের নৈনিতাল থেকেও।
    থাকা-খাওয়া-চৌকোরিতে (Kumaon Himalayas) আছে কেএমভিএন (KMVN)-এর ট্যুরিস্ট রেস্ট হাউস ফোন-০৮৬৫০০০২৫৪২) এবং বেশ কিছু বেসরকারি হোটেল। আর পাতাল ভুবনেশ্বরে থাকতে চাইলে এখানেও আছে কেএমভিএনের ট্যুরিস্ট রেস্ট হাউস (ফোন-০৮৬৫০০০২৫৪৩) এবং কিছু বেসরকারি হোটেল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand Assembly Polls: বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরাই প্রধান ইস্যু আসন্ন ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে?

    Jharkhand Assembly Polls: বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরাই প্রধান ইস্যু আসন্ন ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরই হওয়ার কথা ঝাড়খণ্ড বিধানসভার নির্বাচন (Jharkhand Assembly Polls)। এই নির্বাচনে অন্যতম ইস্যু হতে পারে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা (Bangladeshi Infiltration)। এ রাজ্যের জনজাতি অধ্যুষিত এলাকা, বিশেষ করে সাঁওতাল পরগনা বিভাগে ঢুকে পড়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের ভিড়ে মিশে যাচ্ছে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা। পশ্চিমবঙ্গ হয়ে বাংলাদেশ থেকে তারা ঢুকছে পড়ছে ভারতে। তারপর শাসক দলের নেতাদের একাংশের বদান্যতায় তারা তৈরি করে ফেলছে জাল নথিপত্র। সেইসব কাগজ নিয়েই অনুপ্রবেশকারীরা মিশে যাচ্ছে সাঁওতাল পরগনার জনারণ্যে।

    অনুপ্রবেশের বিপদ (Jharkhand Assembly Polls)

    সাঁওতাল পরগনা এলাকাটি পশ্চিমবঙ্গ লাগোয়া। তাই অবৈধভাবে ভারতে ঢুকে পড়া বাংলাদেশিরা অনায়াসেই চলে আসছে ঝাড়খণ্ডে। খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ এ রাজ্যে কাজও পেয়ে যাচ্ছে তারা। তাই পেটে টান পড়ছে জনজাতিদের। এমতাবস্থায় বাংলাদেশি অনুপ্রবেশের বিষয়টিকেই হাতিয়ার করতে চাইছে ঝাড়খণ্ডের রাজনৈতিক দলগুলি। এ রাজ্যে ক্ষমতায় রয়েছে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা। নেতৃত্বে মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন। প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। সম্প্রতি ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টের তরফে রাজ্য সরকারকে সাঁওতাল পরগনার ভিড়ে মিশে যাওয়া বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের চিহ্নিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আদালতের এই নির্দেশ নিয়েই দড়ি টানাটানি শুরু হয়েছে রাজ্যের শাসক দল এবং বিরোধী দলের মধ্যে।

    মাথাব্যথা যখন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা

    কেন্দ্রীয় সরকারের হিসেব বলছে, এ দেশের (Jharkhand Assembly Polls) ভিড়ে মিশে রয়েছে কয়েক কোটি বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে তারা। ঝাড়খণ্ডের সাঁওতাল পরগনায়ও রয়েছে এদেরই একটা বড় অংশ। গোড্ডা, দুমকা, দেওঘর এবং জামতাড়া এলাকায় ঘাঁটি গেড়েছে তারা (Bangladeshi Infiltration)। যার জেরে বদলে গিয়েছে এই সব এলাকার ডেমোগ্রাফি। পাকুড় এবং সাহেবগঞ্জে জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ রয়েছেন যথাক্রমে ২৬ ও ৪২ শতাংশ। মুসলমানদের হার যথাক্রমে ৩৫ ও ৩৪ শতাংশ।

    দ্রুত বদলে যাচ্ছে ডেমোগ্রাফি

    নিরন্তর অনুপ্রেবেশ চলতে থাকায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে শতাংশের এই হিসেবও। কেবল তাই নয়, এদেশে ডেরা বেঁধে অনুপ্রবেশকারীরা বিয়ে করে নিচ্ছে উপজাতি সম্প্রদায়ের  মেয়েদের। তাঁদের নামে থাকা জমি অনুপ্রবেশকারীরা লিখিয়ে নিচ্ছে নিজেদের নামে। অবিরাম চলছে ধর্মান্তকরণের কাজও। স্বাভাবিকভাবেই এই সব অঞ্চলে অচিরেই রক্তাল্পতায় ভুগতে পারে হিন্দুধর্ম। এই অনুপ্রবেশকারী জামাইদের বাড়বাড়ন্তে সাঁওতাল পরগনার অনেক জায়গার নামই বদলে হয়েছে ‘জামাইটোলা’।

    মুসলমানদের বাড়বাড়ন্তে উদ্বেগ

    রাজ্যে মুসলমানদের বাড়বাড়ন্তে উদ্বেগে ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বাবুলাল মারান্ডিও। গত সপ্তাহেই (Jharkhand Assembly Polls) তিনি বলেছিলেন, “উপজাতীয় জনসংখ্যার ক্রমাগত হ্রাস ও সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলে মুসলমান জনসংখ্যার অপ্রত্যাশিত বৃদ্ধি সতর্কতার একটি সঙ্কেত।” এক্স হ্যান্ডেলে এ বিষয়ে বার্তাও দিয়েছেন তিনি। সাঁওতাল পরগনার পাকুড়ে যে ক্রমেই ক্ষইছে জনজাতির জনসংখ্যা, তা জানিয়েছেন তিনি। তিনি জানান, ২০০১ থেকে ২০১১ এই দশ বছরে এই এলাকায় জনজাতি সম্প্রদায়ের হার কমেছে ৪ শতাংশ। এলাকায় মুসলমানদের বাড়বাড়ন্তের জন্য ঝাড়খণ্ডের জোট সরকারের বিরুদ্ধে তুষ্টিকরণের রাজনীতির অভিযোগ তুলেছেন বিরোধীরা। মারান্ডির মতে, যে সময় পাকুড়ে জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষের উপস্থিতি কমেছে ৪ শতাংশ, সেই পর্বে এই এলাকায় মুসলমানের সংখ্যা বেড়েছে ৩ শতাংশ। পাকুড়, সাহেবগঞ্জ-সহ ঝাড়খণ্ড-বাংলা সীমানা-সংলগ্ন এলাকায় ডেমোগ্রাফি দ্রুত বদলে যাচ্ছে বলেও জানান মারান্ডি।

    ঝাড়খণ্ড বিধানসভার আসন

    গত মে মাসের শেষ সপ্তাহে দুমকায় এক লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জেএমএমের বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশকারীদের লালনপালন করার (Jharkhand Assembly Polls) অভিযোগ এনেছিলেন। তাঁর অভিযোগ, এই অনুপ্রবেশকারীরা উপজাতির মহিলাদের লক্ষ্যবস্তু করেছিল। প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ড বিধানসভার নির্বাচন হওয়ার কথা নভেম্বর-ডিসেম্বরে। এ রাজ্যের বিধানসভার আসন সংখ্যা ৮১। এর মধ্যে এসটিদের জন্য সংরক্ষিত রয়েছে ২৮টি আসন। এর মধ্যে আবার ১৮টি আসন রয়েছে সাঁওতাল পরগনায়। উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে এর মধ্যে চারটি আসনে জয়ী হয়েছিল বিজেপি।

    আর পড়ুন: অস্ট্রিয়া সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, কতটা তাৎপর্যপূর্ণ? কী কী বিষয়ে আলোচনা?

    রোটি, বেটি এবং মাটি বাঁচাতে লড়াই

    কিছুদিন আগেই সমাজ কর্মী ড্যানিয়েল ড্যানিশ ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টে দায়ের করেছিলেন জনস্বার্থ মামলা। তাতে তিনি উল্লেখ করেছিলেন, গত কয়েক বছর ধরে সাঁওতাল পরগনায় জনসংখ্যার ব্যাপক পরিবর্তন হচ্ছে। কীভাবে বাড়ছে অনুপ্রবেশকারীদের সংখ্যা, কীভাবেই বা জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ অস্তিত্বের সঙ্কটে ভুগতে শুরু করেছেন, তাও আদালতে জানিয়েছিলেন ড্যানিয়েলের আইনজীবী রাজীব কুমার।

    আদালতকে তিনি জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশের (Jharkhand Assembly Polls) একটি নিষিদ্ধ সংগঠন সাঁওতাল পরগনার অনেক জায়গায় আদিবাসী মেয়েদের ফাঁদে ফেলে বিয়ে করছে। তার জেরেই বদলে যাচ্ছে এলাকার ডেমোগ্রাফি। রাজ্যের বিজেপি নেতা অমর কুমার বাউড়ি বলেন, “সাঁওতাল পরগনা এলাকায় দ্রুত (Bangladeshi Infiltration) বদলে যাচ্ছে ডেমোগ্রাফি। জামাইপাড়া তৈরি করে জনজাতিদের জমি দখল করে নিচ্ছে বাংলাদেশিরা।” তিনি বলেন, “হিন্দুরাই যদি সংখ্যালঘু হয়ে পড়ে তাহলে না বাঁচবে সংবিধান, না টিকবে গণতন্ত্র।” পদ্ম-নেতা বলেন, “বিধানসভা নির্বাচনে (Jharkhand Assembly Polls) আমরা লড়ব রোটি, বেটি এবং মাটি (খাবার, কন্যা সন্তান এবং জমি) বাঁচাতে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bullet Train Corridor: যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যে জোর! বুলেট ট্রেনের করিডরে বসছে অত্যাধুনিক শব্দ রোধক

    Bullet Train Corridor: যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যে জোর! বুলেট ট্রেনের করিডরে বসছে অত্যাধুনিক শব্দ রোধক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বই-আহমেদাবাদ বুলেট ট্রেনের (Bullet Train Corridor) রুটে শব্দ দূষণ রোধ করতে ন্যাশনাল হাইস্পিড রেল কর্পোরেশন (NHSRCL) অত্যাধুনিক যন্ত্র স্থাপন করছে। এগুলি শব্দ দূষণে বাধা দেবে। এই শব্দ রোধক যন্ত্রগুলি ২ মিটার লম্বা এবং ১ মিটার চওড়া বলে জানা গিয়েছে। জাপানের সংস্থা শিনকানসেন প্রযুক্তির দ্বারা এগুলি তৈরি করা হয়েছে। ট্রেন যাত্রার মধ্যে শব্দ দূষণ যাত্রীদের অস্বস্তির কারণ হয়। একনাগাড়ে কানে বেজে চলে ট্রেনের হর্ণ থেকে চাকা ও ট্র্যাকের ঘর্ষণের আওয়াজ। সেসব থেকেই মুক্তি দিতে এমন ব্যবস্থা নিচ্ছে ন্যাশনাল হাইস্পিড রেল কর্পোরেশন। এর পাশাপাশি ঘন বসতিপূর্ণ এলাকা দিয়ে বুলেট ট্রেনে যাওয়ার সময় সেখানেও কাজ করবে এই অত্যাধুনিক যন্ত্র (Bullet Train Corridor)। প্রসঙ্গত, মুম্বই-আহমেদাবাদ হাই-স্পিড রেল ট্র্যাকের দৈর্ঘ্য ৫০৮ কিমি। এরমধ্যে ৪৬৫ কিমিতে থাকবে এই শব্দ রোধক ব্যবস্থা।

    ২০১৭ সালেই বুলেট ট্রেন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে

    ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে দুজনে মিলেই আহমেদাবাদের সবরমতিতে বুলেট ট্রেন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেছিলেন। গত সাত বছরে অনেকখানি এগিয়ে গিয়েছে প্রকল্পটি। জানা গিয়েছে, বুলেট ট্রেন ছুটবে প্রতি ঘণ্টায় ৩২০ কিলোমিটার স্পিডে (NHSRCL)। ২ ঘণ্টার মধ্যে মুম্বই থেকে আহমেদাবাদ পৌঁছে যেতে পারবেন যাত্রীরা। বুলেট ট্রেন প্রকল্পটি মহারাষ্ট্রে রয়েছে ১৫৫.৭৬ কিমি, দাদরা ও নগর হাভেলিতে ৪.৩ কিমি, গুজরাটে রয়েছে ৩৪৮.০৪ কিমি। মুম্বই থেকে আহমেদাবাদ যাত্রার পথে মোট ১২টি স্টেশন পড়বে। এর মধ্যে গুজরাটে রয়েছে ৮টি স্টেশন (সবরমতি, আহমেদাবাদ, আনন্দ, ভাদোদরা, ভরুচ, সুরাট, বিলিমোরা এবং ভাপি) ও মহারাষ্ট্রের হয়েছে ৪টি স্টেশন  (বোইসার, ভিরার, থানে এবং মুম্বই)।

    বুলেট ট্রেন প্রকল্পের (Bullet Train Corridor) প্রথম ভূগর্ভস্থ স্টেশন তৈরি হচ্ছে মুম্বইয়ের বান্দ্রা কুর্লা কমপ্লেক্সে

    বুলেট ট্রেনের (Bullet Train Corridor) জন্য ইতিমধ্যেই তৈরি করা হয়েছে আলাদা করিডর। এই করিডরে আছে নদীর ওপর দিয়ে ২৪টি সেতু, ২৮টি স্টিলের সেতু এবং ৭টি টানেল। মাস কয়েক আগে নির্মাণ কাজের ঝলক দিয়ে ভিডিও পোস্ট করা রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। জানা গিয়েছে, বুলেট ট্রেন প্রকল্পের প্রথম ভূগর্ভস্থ স্টেশন তৈরি হচ্ছে মুম্বইয়ের বান্দ্রা কুর্লা কমপ্লেক্সে। ৪.৮৫ হেক্টর এলাকা জুড়ে তৈরি হচ্ছে এই স্টেশনটি। জানা গিয়েছে, মাটির নীচে তিনতলা হবে এই স্টেশন। এর প্ল্যাটফর্ম মাটি থেকে ২৪ মিটার গভীরে হবে এবং স্টেশনের গোটা কাঠামো মাটি থেকে ৩২ মিটার পর্যন্ত গভীর থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: নেপথ্যে পাক-যোগ! জম্মু-কাশ্মীরের কাঠুয়ায় সেনা কনভয়ে হামলা, শহিদ ৫ জওয়ান

    Jammu Kashmir: নেপথ্যে পাক-যোগ! জম্মু-কাশ্মীরের কাঠুয়ায় সেনা কনভয়ে হামলা, শহিদ ৫ জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) কাঠুয়ায় (Kathua) সেনার কনভয়ে গ্রেনেড হামলা। রুদ্ধশ্বাস লড়াই ভারতীয় জওয়ানদেরও। ঘটনায় এখনও পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন পাঁচজন সেনাকর্মী। গুরুতর জখম অবস্থায় চিকিৎসাধীন আরও ছ’জন। অতর্কিতে হামলা চালাতে অত্যাধুনিক মার্কিন হাতিয়ার প্রয়োগ করেছিল পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। প্রাথমিকভাবে এমনই অনুমান ভারতীয় সেনার। সূত্রের খবর, পাকিস্তান থেকে সীমান্ত পেরিয়ে জঙ্গিরা জম্মু ও কাশ্মীরে ঢুকেছিল। সেখানেই স্থানীয় সাহায্য পেয়েছে তারা। হামলা চালাতে জঙ্গিরা এম৪ কার্বাইন রাইফেল ব্যবহার করেছিল। অত্যধিক উন্নত এই অস্ত্র তৈরি করেছে আমেরিকান সংস্থা।

    সেনা কনভয়ে হামলা (Jammu Kashmir) 

    সোমবার জম্মুর (Jammu Kashmir) কাঠুয়া (Kathua) থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে বিল্লাওয়ার তহসিলের লোহাই মলহারের বদনোটা গ্রামে ভারতীয় সেনার কনভয়ে হামলা চালায় জঙ্গিরা। প্রথমে আর্মি ট্রাক লক্ষ্য করে গ্রেনেড ছোড়া হয়। তারপর এলোপাথাড়ি গুলি চলে। পালটা জবাব দিতে থাকে সেনাবাহিনীও। রাতভর জারি থাকে এই গুলির লড়াই। সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, হামলার খবর পাওয়ার পরই পুলিশ এবং সেনাবাহিনীর একাধিক দল ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। গোটা এলাকাটি ঘিরে রেখে খোঁজ চলছে জঙ্গিদের। সেনা সূত্রে খবর, যে স্থানে হামলা চালানো হয়, সেখানকার রাস্তা ভাল ছিল না। গাড়ি ঘণ্টায় ১০-১৫ কিলোমিটারের বেশি বেগে চালানো সম্ভব ছিল না। কনভয়ের গাড়ি গুলি খুব আস্তে চলছিল। সে সময়ই হামলা চালায় জঙ্গিরা। 

    অত্যাধুনিক অস্ত্রের ব্যবহার

    হামলার (Jammu Kashmir) পর পুলিশ একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, আর্মি ট্রাকে গ্রেনেড এবং গুলি ছোড়ার পর জঙ্গিরা কাছেই জঙ্গলে ঢুকে পড়ে। সেখান থেকেই গুলি চালাতে থাকে। জঙ্গি নিকেশে ইতিমধ্যেই অতিরিক্ত বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে ঘটনাস্থলে। মনে করা হচ্ছে, জঙ্গিরা আন্তর্জাতিক সীমান্ত পেরিয়ে বেআইনি অনুপ্রবেশ করেছিল। তারপর উঁচু পাহাড়ি অঞ্চলে আস্তানা গাড়ে। অনুমান করা হচ্ছে, অত্যাধুনিক প্রযুক্তির হাতিয়ার রয়েছে জঙ্গিদের কাছে।

    উপত্যকায় সাম্প্রতিক হামলা

    গত ৪৮ ঘণ্টায় এই নিয়ে উপত্যকায় দ্বিতীয় বার সেনাকে লক্ষ্য করে হামলা চালাল জঙ্গিরা। রবিবার রাজৌরিতে সেনাশিবিরে হামলা চালানো হয়, যাতে এক জওয়ান আহত হন। পাশাপাশি, ২৪ ঘণ্টা আগে কুলগামেও জঙ্গিদের সঙ্গে গুলি বিনিময় চলে সেনার, যাতে ছয় জঙ্গির মৃত্যু হয়। শনিবার থেকে গুলি বিনিময় শুরু হয়, দুই জওয়ানও প্রাণ হারান তাতে, আহত হন এক জন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ। 

  • By Election 2024: শেষ উপনির্বাচনের প্রচার, জানুন কবে, কোথায় ভোট

    By Election 2024: শেষ উপনির্বাচনের প্রচার, জানুন কবে, কোথায় ভোট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্যই শেষ হয়েছে লোকসভা নির্বাচন। তৃতীয়বারের জন্য কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে কেন্দ্রের রাশ হাতে নিয়েছে এনডিএর সর্বসম্মত নেতা নরেন্দ্র মোদি। এই নির্বাচনের রং ফিকে হওয়ার আগেই ফের হতে চলেছে নির্বাচন (By Election 2024)। তবে এবার হবে উপনির্বাচন, দেশের ১৩টি বিধানসভা আসনে। এই আসনগুলি ছড়িয়ে রয়েছে দেশের ৭টি রাজ্যে।

    কোন কোন রাজ্যে নির্বাচন (By Election 2024)

    ১০ জুলাই, বুধবার যে ১৩টি বিধানসভা আসনে নির্বাচন হবে, তার মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের ৪টিও। সোমবার সন্ধে ৬টা বাজার সঙ্গে সঙ্গেই শেষ হয়েছে প্রচার-পর্ব। ভোটগণনা হবে ১৩ জুলাই, শনিবার। সেদিনই জানা যাবে, ১৩টি আসনের সিংহভাগের রাশ যাবে কোন দলের হাতে। বাংলার যে চারটি বিধানসভা কেন্দ্রে এদিন নির্বাচন (By Election 2024) হবে, সেগুলি হল নদিয়ার রানাঘাট দক্ষিণ, উত্তর ২৪ পরগনার বাগদা, উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ এবং কলকাতার মানিকতলা। নির্বাচন হবে হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার তিন আসনেও। বিহার বিধানসভার রুপৌলী আসনেও হবে উপনির্বাচন। ভোট হবে মধ্যপ্রদেশের অমরওয়াড়ায়ও। নির্বাচন হবে উত্তরাখণ্ডের বদ্রীনাথেও। এ রাজ্যেরই মঙ্গলৌরেও হবে উপনির্বাচন। অকাল নির্বাচন হবে তামিলনাড়ুর বিক্রবন্দি এবং পাঞ্জাবের জলন্ধর পশ্চিমে।

    ভোট পশ্চিমবঙ্গের ৪ আসনেও

    পশ্চিমবঙ্গের যে চার আসনে নির্বাচন হচ্ছে, তার মধ্যে মানিকতলায় উপনির্বাচন হচ্ছে বিধায়ক সাধন পাণ্ডের মৃত্যুর কারণে। রাজ্যের বাকি তিন আসনে অকাল ভোট হচ্ছে বিজেপির টিকিটে জিতে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন তিন দলবদলু – কৃষ্ণ কল্যাণী, মুকুটমণি অধিকারী এবং বিশ্বজিৎ দাস, তাই। হিমাচল প্রদেশের দেহরা, হামিরপুর এবং নালাগড়ের তিন নির্দল বিধায়ক ইস্তফা দিয়ে যোগ দিয়েছেন পদ্ম শিবিরে। রুপৌলির জেডিইউ বিধায়ক বিমা দেবী আরজেডিতে যোগ দেওয়ায় নির্বাচন হচ্ছে সেখানেও।

    আর পড়ুন: সন্দেশখালিকাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টেও মুখ পুড়ল রাজ্যের, কী বলল শীর্ষ আদালত?

    মধ্যপ্রদেশের অমরওয়াড়ার কংগ্রেস বিধায়ক কমলেশ প্রতাপ শাহ গেরুয়া শিবিরে যোগ দেওয়ায় সেখানেও হচ্ছে নির্বাচন। বদ্রীনাথের কংগ্রেস বিধায়ক ইস্তফা দিয়ে প্রার্থী হয়েছেন বিজেপির। তাই সেখানে হচ্ছে উপনির্বাচন। মঙ্গলৌরে উপনির্বাচন হচ্ছে স্থানীয় বিধায়কের অকাল প্রয়াণে। বিক্রবন্দিতেও নির্বাচন হচ্ছে স্থানীয় বিধায়কের মৃত্যুর জেরে। আর জলন্ধর পশ্চিমে উপনির্বাচন হওয়ার কারণ আপ বিধায়ক শীতল অঙ্গুরল রিঙ্কু গেরুয়া খাতায় নাম লেখানোয় (By Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Warmest June in India: ১৯০১ সাল থেকে এত গরম পড়েনি ভারতে! কী বলল হাওয়া অফিস? 

    Warmest June in India: ১৯০১ সাল থেকে এত গরম পড়েনি ভারতে! কী বলল হাওয়া অফিস? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় দিশেহারা মানুষ। কখনও অতিবৃষ্টি আবার কখনও অনাবৃষ্টি। কখনও দহনের তীব্রতা আবার কখনও ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব। আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য দেশের বেশিরভাগ অংশেই জুন মাসে প্রবল গরম ছিল। গত ১২৩ বছর পর, জুন (Warmest June in India) মাসে দেশে এত গরম পড়ল বলে জানিয়েছেন আবহবিদরা (Weather Report)। দিনের পর দিন তাপপ্রবাহ চলেছিল দেশে। 

    জুনেও তাপপ্রবাহ (Warmest June in India) 

    জুনের শুরুতে দেশে বর্ষা এলেও বৃষ্টির দেখা মিলছিল না একাধিক জায়গায়। গত বছরের মতো এই বছরেও বর্ষা নির্দিষ্ট সমেয়র মধ্যেই কেরলে প্রবেশ করেছিল। কেরলে স্বাভাবিক বর্ষণ শুরু হওয়ায় অনেকেই স্বস্তিতে ছিলেন। নিয়ম মেনে মৌসুমী বায়ু উত্তরপূর্বের রাজ্যে প্রবেশ করে। সেখানে ভাল বর্ষণ শুরু হয়। কিন্তু তারপরেই যেন থমকে যায় মৌসুমি বায়ু। উত্তর পূর্বের রাজ্য গুলি থেকে সরার নাম গন্ধ করছিল না। 

    দীর্ঘদিন স্থায়ী গরম

    আবহবিদরা জানিয়েছেন, এবছর ভারতে অন্যান্য বছরের তুলনায় বেশিদিন এবং বেশি মাত্রায় তাপপ্রবাহ স্থায়ী হয়েছে। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, অন্তত ৪০ হাজার নাগরিক আক্রান্ত হয়েছেন হিট স্ট্রোকে। অন্তত ১০০ জন প্রাণ হারিয়েছেন অত্যধিক তাপের কারণে। তবে বহুক্ষেত্রেই অসুস্থতার ঘটনা নথিভুক্ত করা হয়নি।

    আরও পড়ুন: ম্যাচ জেতানো ইনিংস অভিষেকের, কোহলির পরিবর্ত কি খুঁজে পেল ভারত?

    জুন মাস জুড়ে গরম (Weather Report)

    জুন মাস (Warmest June in India) জুড়ে ফুটি ফাটা গরমে কষ্ট পেয়েছে উত্তর-পশ্চিম ভারতের সিংহভাগ এলাকা। জুন মাসে সাধারণত বর্ষার বৃষ্টি শুরু হয়ে যায় উত্তর-পূর্ব এবং উত্তর-পশ্চিম ভারতের রাজ্যগুলিতে। কিন্তু এবার জুন মাস জুড়ে তাপপ্রবাহ তাণ্ডব চালিয়েছে উত্তর-পশ্চিমের রাজ্য গুলিতে। দিল্লি-পাঞ্জাব-হরিয়ানা- রাজস্থান-গুজরাটের একাংশের তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রিতে পৌঁছে গিয়েছিল। এবারে রাজধানী দিল্লিতে রেকর্ড গরম পড়েছিল। এর আগে কখনও দিল্লিত তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যায়নি। কিন্তু এবারে রাজধানী দিল্লির তাপমাত্রা ৫৩ ডিগ্রিতে পৌঁছে গিয়েছিল। সবচেয়ে বড় কথা এবারে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রার ফারাক বেশি ছিল না। যার ফলে রাতেও গরম থেকে রেহাই পাননি দিল্লির বাসিন্দারা। হিট স্ট্রোকে উত্তর-পশ্চিম ভারতে বহু মানুষ মারা গিয়েছেন। এর আগে কখনও জুন মাসে এতোটা গরম পড়েনি। জুন মাসে এই তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১২৩ বছরের রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। প্রায় এক মাস ধরে গরমের দাপট বজায় থেকেছে জুন মাসে। যা এর আগে কখনও হয়নি (Weather Report)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vice Chancellor Recruitment: বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ, রফাসূত্র বের করল সর্বোচ্চ আদালত

    Vice Chancellor Recruitment: বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ, রফাসূত্র বের করল সর্বোচ্চ আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীর্ষ আদালতের নির্দেশে এবার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ (Vice Chancellor Recruitment) সংক্রান্ত জট কাটতে চলেছে। রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজ্য সরকার বনাম রাজ্যপালের যে সংঘাত বেশ কয়েক বছর ধরে চলে আসছে, তার ফলে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগে জট তৈরি হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সার্চ কমিটি গঠন করে সেই জট কাটানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সার্চ কমিটি গঠন করে কীভাবে উপাচার্য নিয়োগ সংক্রান্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে এবং কতদিনের মধ্যে সম্পন্ন হবে সেই সময়সীমাও বেঁধে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

    নিয়োগ প্রক্রিয়ার থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যপাল (Vice Chancellor Recruitment)

    সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) নির্দেশ আসার পর শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু একে গণতন্ত্রের জয় উল্লেখ করে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের ফলে রাজ্যপালের স্বেচ্ছাচারী এবং বেআইনি (Vice Chancellor Recruitment) পদক্ষেপের অবসান হয়েছে। এক বছর রাজ্যপাল যেভাবে উপাচার্য নিয়োগ করেছেন, সুপ্রিম কোর্ট বুঝিয়ে দিয়েছে সেটা ভুল।” শীর্ষ আদালতের নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ইউ ইউ ললিতের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি সার্চ কমিটি গঠন করতে হবে। সেই কমিটি উপাচার্য নিয়োগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করবে। কমিটি চাইলে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আলাদা আলাদা কমিটি গঠন করতে পারবে, অথবা একটি কমিটি কাজ করতে পারবে। প্রয়োজনে কমিটির চেয়ারম্যান ললিত আরও চারজন বিশেষজ্ঞকে রাখতে পারবেন। এই কমিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য উপাচার্য পদের জন্য তিনজন করে নাম বাছাই করবে।

    আরও পড়ুন: ৬ ঘণ্টায় ৩০০ মিমি বৃষ্টি! বানভাসি মুম্বই, ময়দানে নামল এনডিআরএফ

    এরপর সেই নাম পাঠানো হবে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে। মুখ্যমন্ত্রীর নাম বাছাই করার পর কমিটি সেই নাম পাঠাবে রাজ্যপাল বা আচার্যের কাছে। তারপর সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে উপাচার্য হিসেবে রাজ্যপাল নিয়োগ করবেন।

    দুই সপ্তাহে শুরু হবে নিয়োগ প্রক্রিয়া (Supreme Court)

    অন্যদিকে সার্চ কমিটির বাছাই করা নাম মুখ্যমন্ত্রীর পছন্দ না হলে তিনি সুপ্রিম কোর্টে যেতে পারবেন। আবার মুখ্যমন্ত্রীর বাছাই করা নাম রাজ্যপালের পছন্দ না হলে তিনিও শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হতে পারবেন। সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) নির্দেশ দিয়েছে, দুই সপ্তাহের মধ্যে এই (Vice Chancellor Recruitment) প্রক্রিয়া শুরু করে দিতে হবে। আর উপাচার্য নিয়োগের জন্য বিজ্ঞাপন দিতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের কথা ওই বিজ্ঞাপনে উল্লেখ করতে হবে। এর জন্য যা খরচ হবে তা রাজ্য সরকারকে বহন করতে হবে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share