Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • PM Modi: নিট প্রশ্ন ফাঁসকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: নিট প্রশ্ন ফাঁসকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার নিট বিতর্কে (NEET Controversy) মুখ খুললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বুধবার রাজ্যসভায় দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাসও দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সংসদের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দিতে গিয়ে রাষ্ট্রপতি তাঁর বক্তব্যে প্রশ্নপত্র ফাঁসের কথা উল্লেখ করেছেন। আমি আশাকরি, রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে গোটা হাউস এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    তিনি বলেন, “দুর্ভাগ্যবশত এই বিষয়টি নিয়ে রাজনীতি করা হচ্ছে। এটা দেশের ভবিষ্যতের জন্য খুবই উদ্বেগের।” রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ জ্ঞাপন প্রস্তাব পর্ব চলছে রাজ্যসভায়। এই সভায়ই বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রশ্নপত্র ফাঁসকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে কড়া শাস্তি দেওয়ার কথা জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “আমি আমার দেশের তরুণদের এই বলে আশ্বস্ত করতে চাই যে এই সরকার তাদের রেয়াত করবে না যারা আপনাদের প্রতারণা করেছে, কেলেঙ্কারিতে যুক্ত রয়েছে।” তিনি বলেন, “যারা আমাদের দেশের তরুণ ভবিষ্যৎকে প্রশ্নের মুখে ফেলে দিয়েছে তাদের জবাবদিহি করার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা কঠোর আইন লাগু করেছি এবং পুরো ব্যবস্থাটাই নিশ্চিদ্র করার ব্যবস্থা করছি।”

    ছাত্রদরদি সরকার

    তাঁর সরকার যে ছাত্রদরদি, এদিন তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “সরকার এমন একটা পরিবেশ তৈরি করতে চাইছে, যেখানে পড়ুয়ারা মন দেবে কেবল পড়াশোনায়, পরীক্ষার কোনও ভীতি তাদের থাকবে না।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি আমাদের দেশের তরুণদের আশ্বস্ত করছি এই বলে যে, যারা আপনাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে (NEET Controversy), এই সরকার তাদের রেয়াত করবে না।”

    আর পড়ুন: “এর থেকে লজ্জাজনক আর কী হতে পারে?”, চোপড়াকাণ্ডে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    ডাক্তারিতে ভর্তি হতে গেলে পাশ করতে হয় নিট ইউজি পরীক্ষা। এই পরীক্ষায়ই প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ ওঠে। দুর্নীতিও হয়েছে বলে অভিযোগ। তার জেরে ব্যাপক হইচই হয় দেশজুড়ে। এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি রুখতে আইন আনে সরকার। নির্দেশ দেয় সিবিআই তদন্তের। রাতারাতি সরিয়ে দেওয়া হয় (PM Modi) এনটিএ-র (এই সংস্থাই পরীক্ষাটি নেয়) ডিরেক্টরকে। এদিকে, এদিনই এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান লেখেন, “ইন্ডি জোটের উদ্দেশ্যই হল মিথ্যা ও জল্পনার আশ্রয় নিয়ে আসল ইস্যু থেকে নজর ঘোরানো। এটা দেশ বিরোধী এবং শিক্ষার্থীদেরও বিরোধী।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cashless Payments: নগদহীন পেমেন্টের কারণে মানুষ খরচ করছেন জলের মতো, বলছে সমীক্ষা

    Cashless Payments: নগদহীন পেমেন্টের কারণে মানুষ খরচ করছেন জলের মতো, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ডিজিটাল পেমেন্টস। উন্নত দেশের পাশাপাশি উন্নতিশীল দেশেও কার্যত জলভাত হয়ে উঠছে ডিজিটাল পেমেন্টস (Cashless Payments)। মানুষ এতদিন যেভাবে টাকাপয়সা খরচ করত, এখন তা বদলে গিয়েছে পুরোপুরিই। সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার দুই বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাডিলেড এবং মেলবোর্নের করা যৌথ সমীক্ষায় (Study Report) এই তথ্য উঠে এসেছে।

    ক্যাশলেস পেমেন্ট (Cashless Payments)

    সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ক্যাশলেস পেমেন্ট হওয়ায় মানুষ এখন খরচ করছে আগের চেয়ে ঢের বেশি। সমীক্ষকরা বিশ্বের ১৭টি দেশে সমীক্ষা চালিয়েছিলেন। বিশ্লেষণ করেছিলেন পূর্ববর্তী ৭১টি সমীক্ষা-পত্র। তার পরেই তাঁরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে, ব্যয়ের মাধ্যম বদলে যাওয়ায় মানুষ আগের চেয়ে অনেক বেশি লাক্সারি জিনিসপত্র কিনছেন। এগুলির সিংহভাগই তাঁর প্রয়োজনে লাগে না।

    কী বলছেন স্কোমবার্গ?

    অ্যাডিলেড বিশ্ববিদ্যালের সমীক্ষক লাচলান স্কোমবার্গ বলেন, “পরিকল্পনা ছাড়া যে ব্যয়, তা রুখতে আমরা ক্রেতাদের কার্ডের পরিবর্তে ক্যাশ নিয়ে যেতে বলেছিলাম। তাতে দেখা গিয়েছে, তাঁরা বুঝেশুনে খরচ করছেন। এটাকে সেল্ফ-কন্ট্রোল মেথড হিসেবে দেখা যেতে পারে।” তিনি বলেন, “যখন মানুষ ক্যাশ ব্যবহার করেন, লোকজন তখন টাকা কিংবা নোট দিতে গিয়ে হিসেব-নিকেশ করেন। এক্ষেত্রে ব্যয়ের কাজটি হয়ে ওঠে আরও গুরুত্বপূর্ণ।” তিনি বলেন, “কিন্তু নগদ লেনদেন না হলে বোঝাই যায় না কত খরচ হচ্ছে, কীভাবেই বা খরচ হয়ে যাচ্ছে জলের মতো।”

    আর পড়ুন: “এর থেকে লজ্জাজনক আর কী হতে পারে?”, চোপড়াকাণ্ডে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    সমীক্ষা (Study Report) করতে গিয়ে সমীক্ষকরা লক্ষ্য করেছেন, বহু-ব্যয়ের সঙ্গে ক্যাশলেস পেমেন্টের সম্পর্ক বহু পুরানো। তাঁরা আরও বলেন, “এই প্রথম দেখা গেল মানুষের ব্যয়শৈলী বাঁধা হয়ে গিয়েছে এই মানদণ্ডে।” সমীক্ষকদের মতে, এই দু’প্রকার ব্যয়ের মধ্যে পার্থক্য খুবই সামান্য, তবে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। ‘কনস্পিসিয়াস কনজাম্পশন’ ব্যয়ের ক্ষেত্রে এটা এক সময় বড় বিষয় ছিল। ক্রেতা কোন জিনিস কিনছেন, সেটা ছিল তাঁর সিগনাল স্টেটাস। যেমন তিনি কতগুলি লাক্সারি পোশাক কিংবা গয়না কিনছেন, তা দেখে বোঝা যেত তাঁর ক্রয়ক্ষমতা। স্কোমবার্গ বলেন, “আশাতীতভাবে আমরা দেখেছি, ডোনেশন দেওয়ার ক্ষেত্রে ক্যাশলেস পেমেন্ট হচ্ছে খুবই কম। এক্ষেত্রে ক্যাশেই করা হচ্ছে পেমেন্ট (Cashless Payments)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: ‘‘১০ বছর পূর্ণ করেছি, আরও ২০ বছর বাকি’’, রাজ্যসভায় কংগ্রেসকে খোঁচা মোদির

    PM Modi: ‘‘১০ বছর পূর্ণ করেছি, আরও ২০ বছর বাকি’’, রাজ্যসভায় কংগ্রেসকে খোঁচা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলের আসন সংখ্যা কমলেও আত্মবিশ্বাসের কোনও অভাব নেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। বুধবার রাজ্যসভায় (Rajya Sabha) ভাষণ দিতে উঠে মোদি বিরোধী শিবিরের কড়া সমালোচনা করেন। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিরোধীরা যতই হট্টগোল করুক, আরও দু-দশক দেশে ক্ষমতায় থাকবে বিজেপি। আমরা এক তৃতীয়াংশ সময় কাটিয়ে ফেলেছি। এখনও দুই-তৃতীয়াংশ সময় বাকি আছে। বিরোধীদের এজেন্ডাকে পরাজিত করেছে দেশবাসী। ছয় দশক পর দেশের মানুষ মোদিকে তৃতীয়বার দেশের সরকার গঠনের সুযোগ দিয়েছে।”

    হিন্দুদের ভাবমূর্তি নষ্ট করার ষড়যন্ত্র (PM Modi)

    রাহুল গান্ধীকে কটাক্ষ করে মোদি (PM Modi) আরও বলেন, “হিন্দুদের ভাবমূর্তি নষ্ট করার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। পিএম মোদি রাহুল গান্ধীর সাম্প্রতিক বক্তৃতাকে ‘সহানুভূতিমূলক নাটক’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন এবং বিরোধী দলের নেতাকে ‘বালক বুদ্ধি’ বা শিশুর স্তরের বুদ্ধি আছে বলে চিহ্নিত করেন। তিনি অগ্নিবীর প্রকল্প, কৃষকদের জন্য ন্যূনতম সমর্থন মূল্য (MSP), এসসি, এসটি-র জন্য সংরক্ষণ এবং ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন সহ ইস্যুতে বিরোধীদের বিরুদ্ধে গুজব ছড়ানোর অভিযোগ করেছেন।

    মোদির ভাষণ চলাকালীন প্রবল হট্টগোল (Rajya Sabha)

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এদিন রাজ্যসভায় ভাষণ দিতে উঠতেই প্রবল হট্টগোল শুরু করে বিরোধীরা। চিৎকার-চেঁচামেচি ও স্লোগান ভেসে আসে বিরোধীদের শিবির থেকে। বিরোধীদের ব্যাপক বাধা উপেক্ষা করেই প্রধানমন্ত্রী দৃপ্ত কণ্ঠে নিজের বক্তব্য রাখেন।

    আরও পড়ুন: “এর থেকে লজ্জাজনক আর কী হতে পারে?”, চোপড়াকাণ্ডে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মোদি (PM Modi) বলেন, “জনগণের আস্থা শুধু এনডিএ’র উপর রয়েছে। এই নির্বাচন গত ১০ বছরের কৃতিত্বকে সিলমোহর নয়, ভবিষ্যতের উন্নয়নের আরও এক সুবর্ণ সুযোগ। দেশের অর্থব্যবস্থা ১০ থেকে ৫ নম্বরে উঠে এসেছে। এরপর বিরোধীদের তোপ দেগে তিনি বলেন, “দেশের রায়কে ব্ল্যাকআউট করার চেষ্টা চলছে। আজ যারা সংবিধান হাতে নিয়ে সরকারের বিরোধিতা করছে, তারা সংবিধান দিবস পালন করতে চাইনি। এখন লড়তে না পেরে ময়দান ছেড়ে চলে যাওয়াই বিরোধীদের অস্ত্র।”

    অর্থ ব্যবস্থাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি

    ভারতের অর্থ ব্যবস্থাকে বিশ্বের তৃতীয় স্থানে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন মোদি (PM Modi) । তিনি বলেন, “দেশের আর্থিক পরিস্থিতি করোনা কালের মতো কঠিন সময়েও ভেঙে পড়েনি। আমরা ভেঙে পড়তে দেইনি। আমি আবার বলছি, ভারতের অর্থ ব্যবস্থাকে বিশ্বের তৃতীয় স্থানে নিয়ে যাব।”

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “এর থেকে লজ্জাজনক আর কী হতে পারে?”, চোপড়াকাণ্ডে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “এর থেকে লজ্জাজনক আর কী হতে পারে?”, চোপড়াকাণ্ডে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এর থেকে লজ্জাজনক আর কী হতে পারে? বড়া বড় নেতারাও গতকাল থেকে এই বিষয়ে (চোপড়াকাণ্ডে) দুঃখ প্রকাশ করেননি। যাঁরা নিজেদের অত্যন্ত প্রগতিশীল নেত্রী মনে করেন, তাঁরাও চুপ করে রয়েছেন কারণ এটা তাঁদের রাজনৈতিক জীবন বা দল কিংবা রাজ্যের সঙ্গে জড়িত।” বুধবার চোপড়াকাণ্ডে এমনই মন্তব্য করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। 

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    এদিন রাজ্যসভায় রাষ্ট্রপতির বক্তব্যের জবাবি ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেন, “যেহেতু বিষয়টি রাজনৈতিক জীবন বা দল কিংবা রাজ্যের সঙ্গে জড়িত, তাই মহিলাদের কষ্ট উপেক্ষা করা হচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি যে যখন বিশিষ্ট ব্যক্তিরাও এই সব বিষয় এড়িয়ে যান, তা দেশকে বেদনা দেয়। কষ্ট সহ্য করতে হয় আমাদের মা-বোনেদের।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “এটা দেশের জন্য অত্যন্ত দুঃখজনক বিষয় যে সংবেদনশীল বিষয়গুলিতেও যখন রাজনীতি জড়িয়ে পড়ে, তখন জনগণকে কষ্ট ভোগ করতে হয়, বিশেষ করে মহিলাদের। মহিলাদের প্রতি অত্যাচার নিয়ে বিরোধীদের এই বাছাই করা মনোভাব অত্যন্ত উদ্বেগের।”

    ভিডিও করায় উষ্মা

    চোপড়ায় যুগলকে যেভাবে মারধর করা হচ্ছিল, কেউ তার প্রতিবাদ না করে ভিডিও করায় উষ্মা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “কোনও রাজ্যের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট করে কিছু বলছি না। রাজনৈতিক ফয়দা নেওয়ার জন্যও কিছু বলছি না। কয়েকদিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া পশ্চিমবঙ্গের একটা ভিডিও দেখলাম। একজন মহিলাকে সকলের সামনে রাস্তায় ফেলে মারধর করা হচ্ছে। বোনটা চিৎকার করছিল। কিন্তু ওখানে দাঁড়িয়ে থাকা কেউ তাঁকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসেননি। ভিডিও বানাতে ব্যস্ত ছিলেন।” সন্দেশখালির প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “সন্দেশখালিতে যে ঘটনা ঘটছে, তার ছবি দেখলে শিউরে উঠতে হয়। এর থেকে বড় লজ্জাজনক ও দুঃখজনক বিষয় আর কিছু হতে পারে না।”

    আর পড়ুন: “আলোচনার কোনও সীমাবদ্ধতা নেই”, মোদির রাশিয়া সফর নিয়ে বলল মস্কো

    প্রসঙ্গত, রবিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ভিডিও ক্লিপে (ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম) দেখা যায়, এক তরুণীকে রাস্তায় ফেলে মারছেন একজন। মারধর করা হচ্ছে এক তরুণকেও। অভিযোগ, যিনি মারছেন, তিনি তৃণমূল নেতা তাজিমুল ইসলাম ওরফে জেসিবি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Death for Heatwave: ভেঙেছে গত ১৪ বছরের রেকর্ড! চলতি বছর দেশে তাপপ্রবাহে মৃত্যু শতাধিক

    Death for Heatwave: ভেঙেছে গত ১৪ বছরের রেকর্ড! চলতি বছর দেশে তাপপ্রবাহে মৃত্যু শতাধিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে প্রবেশ করেছে বর্ষা। তীব্র গরম কেটে সবে নিস্তার মিলতে শুরু করেছে। তবে বর্তমানে স্বস্তি মিললেও কিছুদিন আগেও গরমে নাজেহাল অবস্থা ছিল দেশবাসীর। একনাগাড়ে তাপপ্রবাহের জেরে অসুস্থ হয়ে মৃত্যু (Death for Heatwave) হয়েছে বহু মানুষের। কোথাও আবার জল-বিদ্যুতের জন্য হাহাকার। আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এবার তাপপ্রবাহ গত ১৪ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। পরিসংখ্যান বলছে চলতি বছরে গোটা দেশজুড়ে (India) প্রায় ৪০ হাজার মানুষ হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন। অতিরিক্ত গরম সহ্য করতে না পেরে একশোরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। 

    কী জানালেন ডিরেক্টর জেনারেল?

    আবহাওয়া দফতরের পরিভাষা অনুযায়ী ‘হিটওয়েভ ডেজ’-এর একটি তুলনায় দেখা গেছে যে এবছর তাপপ্রবাহ সবচেয়ে বেশি দিন স্থায়ী হয়েছে। এ প্রসঙ্গে ডিরেক্টর জেনারেল মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র জানিয়েছেন, ‘গ্রীষ্মকালে মোট ৫৩৬ দিন তাপপ্রবাহের শিকার (Death for Heatwave) হয়েছেন দেশবাসী। ১৯০১ সালের পর থেকে দেশের উত্তর পশ্চিম অঞ্চলে সবথেকে উষ্ণতম মাস ছিল জুন। ২০১০ সালে মোট ৫৭৮ দিন তাপপ্রবাহের শিকার হতে হয়েছিল দেশবাসীকে। ২০২৪ সালের সেই সংখ্যা ৫৩৬ দিন। ২০১০ সালে জুন মাস থেকে একনাগারে ১৭৭ দিন তাপপ্রবাহ চলেছিল। আর ২০২৪ সালের জুন মাস থেকে সেই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮১ দিনে। 

    মাসজুড়ে গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রার তালিকা (Death for Heatwave)  

    উত্তর পশ্চিম ভারতে (India) মাসজুড়ে গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮.০২ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা স্বাভাবিকের থেকে ১.৯৬ ডিগ্রি বেশি। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫.৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের থেকে ১.৩৫ ডিগ্রি বেশি। উত্তর-পশ্চিম ভারতে জুন মাসে গড় তাপমাত্রা ৩১.৭৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে, যা স্বাভাবিকের থেকে ১.৬৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ও ১৯০১ সালের পর সর্বাধিক।

    তাপপ্রবাহের কারণ

    আবহাওয়াবিদদের মতে, ১০ জুন থেকে ১৯ জুন সময়কালে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার অনুপস্থিতিও উত্তর পূর্ব ভারত ও মধ্য ভারতে তাপপ্রবাহ ও শুষ্ক আবহওয়ার অন্যতম কারণ। অন্যসময় যেখানে ৫ থেকে ১০ জুন-১৯ থেকে ২৫ জুন ও ২৬ থেকে ২৮ জুনের মধ্যে চার পাঁচটি পশ্চিমী ঝঞ্ঝা তৈরি হয় সেখানে এবার মাত্র তিনটি পশ্চিমী ঝঞ্ঝা তৈরি হয়েছিল। 

    আরও পড়ুন: রথ উপলক্ষে বাংলা থেকে পুরী ৪টি স্পেশাল ট্রেন রেলের, কবে, কখন ছাড়বে?

    উল্লেখ্য, এ বছর রাজস্থানের তাপমাত্রা পৌঁছেছিল ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। অন্যদিকে রাজধানীতে (Delhi) একটানা ৪০ দিন ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল। আবহাবিদদের মতে পরিবেশের উপর অবাঞ্ছিত হস্তক্ষেপ, নির্বিচারে গাছ কাটা, জলবায়ু দূষণই এই তাপপ্রবাহের মূল কারণ। ফলে বিশ্ব উষ্ণায়নের জেরে উত্তরোত্তর আরও তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাবে বলেই জানাচ্ছেন আবহাওয়াবিদরা। তাই এখন থেকেই সংযত না হলে ভবিষ্যতে এর চেয়েও খারাপ দিন দেখতে হবে দেশবাসীকে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ashwini Vaishnaw: বিনিয়োগ ১০ হাজার কোটি! শীঘ্রই চালু কেন্দ্রের ‘ইন্ডিয়া এআই মিশন’, এর লক্ষ্য কী?

    Ashwini Vaishnaw: বিনিয়োগ ১০ হাজার কোটি! শীঘ্রই চালু কেন্দ্রের ‘ইন্ডিয়া এআই মিশন’, এর লক্ষ্য কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আগামী দু’তিন মাসের মধ্যে ১০ হাজার কোটি টাকার ইন্ডিয়া এআই মিশন (AI Mission) চালু করতে চলেছে কেন্দ্র। দেশীয় শিল্পের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সিস্টেমকে সমর্থন করতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।” বুধবার কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw)।

    কী বললেন অশ্বিনী বৈষ্ণব? (Ashwini Vaishnaw)

    তিনি বলেন, “পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপে আমরা ১০ হাজার কিংবা তারও বেশি গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট কেনা হবে। যাতে করে বৃহত্তর লক্ষ্যে শিল্পক্ষেত্রের দক্ষতাকে ভিন্ন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া যায়।” তিনি বলেন, “আমরা একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ইননোভেশন সেন্টারও খুলব। সেখানে হাই কোয়ালিটি ডেটা সেট করা থাকবে। এটা স্টার্টআপদের প্রচেষ্টার গুরুত্ব বাড়িয়ে দেবে।” মন্ত্রী (Ashwini Vaishnaw) বলেন, “একটা অ্যাপ তৈরি করার উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে। আর্থ-সমাজিক সমস্যাগুলির ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক হবে এই অ্যাপ। স্কিল ডেভেলপমেন্টকেও আমরা গুরুত্ব দেব।” শুরু হয়েছে ‘গ্লোবাল ইন্ডিয়া এআই সামিট ২০২৪’। এই সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেই কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের কথা জানান তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী।

    জিপিইউ-এর গুরুত্ব

    কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে একটি হাই-পারফর্মেন্স জিপিইউ অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। কারণ এআই সিস্টেম জটিল ডিপ লার্নিং মডেল এবং বৃহদাকার ডেটাসেট হ্যান্ডেল করে। যখনই এর সঙ্গে হাই-পারফর্মেন্স জিপিইউ ব্যবস্থা যোগ করা হবে, তখনই প্রশিক্ষণ ও ওয়ার্কলোডের ক্ষেত্রে এর পারফর্মেন্স হবে অনন্য সাধারণ। প্রসঙ্গত, অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের আগে আগেই দ্বিতীয় মোদি সরকারের মন্ত্রিসভা অনুমোদন দিয়েছিল ইন্ডিয়া এআই মিশনে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এই মিশনের (AI Mission) নকশা তৈরি পর্বে যে অনুমোদন মিলেছে, তা এই সেক্টরে বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করবে।

    আর পড়ুন: “আলোচনার কোনও সীমাবদ্ধতা নেই”, মোদির রাশিয়া সফর নিয়ে বলল মস্কো

    প্রাইভেট কোম্পানিগুলি দেশের বিভিন্ন এলাকায় ডেটা সেন্টার খুলতে পারবে। কেবল তা-ই নয়, স্টার্টআপ অ্যাক্সেসকে অনুমোদন দেবে, যাতে করে তারা তাদের এআই মডেল পরীক্ষা এবং ডেভেলপ করতে পারে। কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী বলেন, “আধুনিক প্রযুক্তি অত্যন্ত ব্যয়বহুল হয়ে উঠেছে। অনেক ভৌগোলিক অঞ্চলে এটি কয়েকজনের হাতেই সীমাবদ্ধ রয়েছে – বড় প্রযুক্তি সরকার নিয়ন্ত্রিত।” প্রযুক্তির সুফল সবাই যাতে কুড়োতে পারে, সেই ব্যবস্থার ওপর জোর দেন মন্ত্রী। পাবলিক ইনফ্রাকস্ট্রাকচারে ভারত যে ক্রমেই ডিজিটাল মোডের দিকে ঝুঁকছে, সেই উদাহরণও এদিন দেন মন্ত্রী (Ashwini Vaishnaw)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rath Special Trains: রথ উপলক্ষে বাংলা থেকে পুরী ৪টি স্পেশাল ট্রেন রেলের, কবে, কখন ছাড়বে?

    Rath Special Trains: রথ উপলক্ষে বাংলা থেকে পুরী ৪টি স্পেশাল ট্রেন রেলের, কবে, কখন ছাড়বে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর কিছুদিন পরেই রথযাত্রা (Puri Rath Yatra)। এসময়ে ভক্তদের পুরীতে যাওয়ার ঝোঁক বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় অনেক বেশি হয়। ফলে টিকিটের চাহিদা থাকে তুঙ্গে। অনেক সময় শেষমুহূর্তে পরিকল্পনা করার ফলে ট্রেনের রিজার্ভেশনও মেলে না। তবে যাত্রীদের জন্য সুখবর আনল ভারতীয় রেল। এবার আর চিন্তা নেই, রথে পুরী যাওয়ার প্ল্যান থাকলে আর পড়তে হবেনা অসুবিধায়। কারন সম্প্রতি রেলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, বাড়তি ভিড় সামাল দিতে এবার রথের সময় রাজ্য থেকে ২ জোড়া ট্রেন (Rath Special Trains) চালানো হবে।  

    উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গ থেকে চলবে স্পেশাল ট্রেন (Rath Special Trains) 

    জানা গিয়েছে, এবারের রথযাত্রা এবং উল্টো রথে পুরীতে যাওয়ার জন্য উত্তরবঙ্গ এবং দক্ষিণবঙ্গ থেকে চারটি স্পেশাল ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতীয় রেল। ইতিমধ্যে অনলাইনে এবং রেলের কাউন্টার থেকে ট্রেনের টিকিট কাটার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে সরাসরি পুরীতে না গেলেও ওই ট্রেনগুলি পুরীর কাছাকাছি যাবে। পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে, রথের আগে শিয়ালদা থেকে একটি স্পেশাল ট্রেন ছাড়বে। অপর ট্রেনটি ছাড়বে মালদা টাউন স্টেশন থেকে। একইভাবে উলটো রথের সময় শিয়ালদা এবং মালদা টাউন থেকে স্পেশাল ট্রেন ছাড়বে। ওই দুটি স্পেশাল ট্রেনের মাধ্যমে বাড়তি ৮,৩০০ জন যাত্রীকে পরিষেবা দেওয়া যাবে। এক নজরে দেখে নিন সেই ট্রেনের সময় সূচি। 

    ০৩১০১ শিয়ালদা-খুরদা রোড 

    আগামী ৬ জুলাই রাত ১২টা ৫ মিনিটে শিয়ালদা থেকে রথযাত্রা স্পেশাল ট্রেন (Rath Special Trains) ছাড়বে। যা শনিবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে খুরদা রোড স্টেশনে পৌঁছাবে। একই ভাবে ১৩ জুলাইও একই সময় শিয়ালদা থেকে স্পেশাল ট্রেন ছাড়বে। যা পরের দিন সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে খুরদা রোডে পৌঁছাবে।

    ০৩১০২ খুরদা রোড-শিয়ালদা

    পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে, ফেরার সময় ৬ জুলাই এবং ১৩ জুলাই বিকেল ৪টে ৪০ মিনিটে খুরদা রোড থেকে স্পেশাল ট্রেন ছাড়বে। যা রাত দুটোয় শিয়ালদায় পৌঁছাবে। জানা গিয়েছে, এই এসি স্পেশাল ট্রেনটি শিয়ালদা থেকে ছেড়ে আন্দুল, খড়্গপুর, বালেশ্বর, ভদ্রক, কটক এবং ভুবনেশ্বর হয়ে খুরদা রোড পৌঁছবে। 

    আরও পড়ুন: ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের কোয়ার্টার ফাইনালে মুখোমুখি কারা? দেখুন সম্পূর্ণ সূচি

    ০৩৪১৯ মালদা টাউন-মালতিপাতপুর

    এছাড়াও পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে, ৪ জুলাই এবং ১১ জুলাই সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে মালদা টাউন স্টেশন থেকে আর একটি স্পেশাল ট্রেন ছাড়বে। যা রাত ৩টে ৫৫ মিনিটে মালতিপাতপুর স্টেশনে পৌঁছাবে।

    ০৩৪২০ মালতিপাতপুর-মালদা টাউন

    একইভাবে, ৫ জুলাই এবং ১২ জুলাই সকাল ৬টায় মালতিপাতপুর থেকে একটি স্পেশাল ট্রেন (Rath Special Trains) ছাড়বে। যা মালদা টাউনে পৌঁছাবে রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে। এই ট্রেনটি মালদা টাউন থেকে ছাড়ার পর রামপুরহাট, সাইথিঁয়া, সিউড়ি, অণ্ডাল, আসানসোল, আদ্রা, বাঁকুড়া, মেদিনীপুর, হিজলি, বালেশ্বর, ভদ্রক, কটক এবং ভুবনেশ্বর হয়ে পৌঁছবে মালতিপাতপুর। ফলে রথযাত্রায় পুরীতে (Puri Rath Yatra) যাওয়ায় আর কোনও বাধা রইলনা। উত্তর হোক কিংবা দক্ষিণ, রাজ্যের সব জায়গার ভক্তরাই এবার স্বচ্ছন্দে পুরী ভ্রমণ করতে পারবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hathras Stampade Incident: গোয়েন্দার চাকরি ছেড়ে ধর্মগুরু! হাথরসের সেই ‘ভোলেবাবা’ পলাতক

    Hathras Stampade Incident: গোয়েন্দার চাকরি ছেড়ে ধর্মগুরু! হাথরসের সেই ‘ভোলেবাবা’ পলাতক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের হাথরস জেলার রতিভানপুর ফুলরাই গ্রামে সৎসঙ্গের অনুষ্ঠানে পদপিষ্ট (Hathras Stampade Incident) হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ১১৬ ছাড়িয়েছে। আহত আরও শতাধিক মানুষ। মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে মনে করছে প্রশাসন। কার গাফিলতি, খোঁজার নির্দেশ দিয়েছেন যোগী আদিত্যনাথ। উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বুধবার সকালে হাথরস হাসপাতালে পৌঁছে যান। কথা বলেন অসুস্থ ও আহতদের সঙ্গে। এর পর তিনি যান ঘটনাস্থলে। একটি বিশেষ দল তৈরি করে শুরু হয়েছে ঘটনার তদন্ত। তবে প্রাথমিক এফআইআরে অভিযুক্ত ধর্মগুরুর নাম না থাকায় ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।

    ভোলে বাবার উত্থান চমকে দেওয়ার মত (Bhole Baba)

    উত্তরপ্রদেশের যে সৎসঙ্গে শতাধিক মানুষের (Hathras Stampade Incident) মৃত্যু হয়, সেই সৎসঙ্গের স্বঘোষিত বাবার উত্থান চমকে দেওয়ার মত। জানা গিয়েছে, ওই স্বঘোষিত বাবা নিজের নাম রেখেছেন ‘নারায়ণ সাকার হরি’। ভক্তদের একাংশ তাঁকে ঈশ্বরের অংশ বলে ভাবেন। এই ঈশ্বরের অংশ তাঁর ভক্তরা ‘ভোলে বাবা’ বলে ডাকেন। এই ভোলে বাবা (Bhole Baba) কে জানেন?  স্বঘোষিত এই ধর্মগুরু উত্তরপ্রদেশেরই বাসিন্দা। তিনি এটা জেলার পাটিয়ালি তহসিলের বাহাদুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি দাবি করেন, সাধক হওয়ার পূর্বে তিনি ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোতে কর্মরত ছিলেন। ধর্ম প্রচারক হওয়ার জন্য ২৬ বছর আগে তিনি সরকারি চাকরি ছেড়ে দেন। উত্তর প্রদেশ ছাড়াও উত্তরাখণ্ড, হরিয়ানা, রাজস্থান এবং দিল্লিতে তাঁর কয়েক লক্ষ ভক্ত আছেন। তবে ভারতবর্ষে বর্তমানে যে কজন খ্যাতনামা ধর্মপ্রচারক আছেন তাঁদের থেকে ভোলেবাবা অনেকটাই আলাদা। অন্যান্য ধর্মগুরুরা নিজেদের ক্যারিশমা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়াতে ব্যস্ত। তাঁদের ইউটিইউব চ্যানেলে লাখো সাবস্ক্রাইবার। অথচ নারায়ণ সাকার হরি ওরফে ‘ভোলে বাবা’ সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকতেই পছন্দ করেন। তাঁরা কোন অফিসিয়াল চ্যানেল নেই। যা টুক টাক ভিডিও আছে, সবই ভক্তদের দয়ায়।  উত্তরপ্রদেশের আলিগড়ে প্রতি মঙ্গলবার নারায়ণ সাকার হরি ওরফে ‘ভোলে বাবার’ ধর্মীয় অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। সেখানে হাজার হাজার ভক্ত ভক্তের সমাগম হয়। ভক্তদের খাবার এবং পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হয়। অতীতে করোনা অতিমারীর সময় যখন জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা ছিল, তখনও ভোলে বাবার অনুষ্ঠানে শত-শত মানুষ জড়ো হতেন। সে নিয়ে বিস্তর বিতর্ক হয়েছিল। মঙ্গলবার অনুষ্ঠানের (Hathras Stampade Incident) আয়োজন করা হয়েছিল ‘মঙ্গল মিলন সদ্ভাবনা অনুষ্ঠান কমিটি’র তরফে। ভক্তদের মধ্যে অধিকাংশই ছিলেন মহিলা।

    পলাতক ধর্মগুরু

    পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যুর (Hathras Stampade Incident) পর ভোলে বাবার (Bhole Baba) খোঁজে তাঁর রাম কুটির  চ্যারিটেবল ট্রাস্ট আশ্রমে পৌঁছয় পুলিশ। এই আশ্রম মৈনপুরির বিচওয়ানে অবস্থিত। মঙ্গলবার সন্ধ্যার পরেই উত্তর প্রদেশের পুলিশ ওই আশ্রমে পৌঁছয়। কিন্তু রাম কুটির চ্যারিটেবল ট্রাস্টে তল্লাশি চালিয়েও তাঁর সন্ধান মেলেনি।

    আরও পড়ুন: সৎসঙ্গে পদপিষ্ট হয়ে মৃত অন্তত ৫০, তদন্তের নির্দেশ যোগীর

    মৈনপুরির ডিএসপি সুনীল কুমার সিং বলেন, “আমরা ভোলে বাবাকে তাঁর আশ্রমে খুঁজে পাইনি। তিনি সেখানে নেই। তাঁর খোঁজে তল্লাশি চালানো হচ্ছে।” এক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠছে আইবিতে কাজ করার সৌজন্যেই কি তিনি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে এত দূরে। এমনকি পুলিশের চোখে ধুলো দিতেও প্রাথমিকভাবে সক্ষম হলেন তিনি।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Manufacturing PMI: জুনে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেশের উৎপাদন ক্ষেত্রে, কর্মী-নিয়োগ ১৯ বছরে সর্বাধিক

    India Manufacturing PMI: জুনে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেশের উৎপাদন ক্ষেত্রে, কর্মী-নিয়োগ ১৯ বছরে সর্বাধিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের জুনে তাৎপর্যপূর্ণভাবে স্ফীতকায় হয়েছে ভারতের উৎপাদন সেক্টর। ফেভারেবল ডিমান্ড কন্ডিশনসের মধ্যে নয়া ব্যবসার ফ্লো বজায় রয়েছে। সোমবার এইচএসবিসি ইন্ডিয়ার তরফে যে রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে, তাতেই এমনই দাবি করা হয়েছে।

    ম্যানুফ্যাকচারিং পারচেজিং ম্যানেজার্স সূচক বেড়েছে (India Manufacturing PMI)

    মে থেকে জুন মাসে এইচএসবিসি ইন্ডিয়া ম্যানুফ্যাকচারিং পারচেজিং ম্যানেজার্স সূচক (India Manufacturing PMI) বেড়ে গিয়েছে বেশ খানিকটা। মে মাসে এই সূচক ছিল ৫৭.৫। জুনে সেটাই বেড়ে হয়েছে ৫৮.৩ শতাংশ। পারচেজিং ম্যানেজার্স সূচকের ভাষায় ৫০-এর ওপরে প্রিন্ট হলেই ধরে নেওয়া হবে সেটি প্রসারিত হয়েছে। আর যদি কোনও সেক্টর ৫০-এর নীচে থাকে, তাহলে বুঝতে হবে সেটি সঙ্কুচিত হয়েছে (India Manufacturing PMI)। জুন মাসের তথ্য জানাচ্ছে, সেলসের ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রসারণ ঘটেছে। বাজারে চাহিদা ভালো থাকায় উপকৃত হয়েছিলেন দেশের উৎপাদনকারীরা। প্রত্যাশিতভাবেই বেড়েছে রফতানির পরিমাণও।

    বেড়েছে কর্মসংস্থান

    বিজ্ঞাপনী প্রচারের প্রভাবও পড়েছে কর্মসংস্থানের (Job Hiring) ক্ষেত্রে। রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, এই সময়সীমায় ব্যাপক কর্মসংস্থান হয়েছে। এইচএসবিসির গ্লোবাল ইকনমিস্ট মৈত্রেয়ী দাস বলেন, “গত ১৯ বছরেরও বেশি সময়ে মধ্যে এই সময় ফার্মগুলো দ্রুততমভাবে কর্মী নিয়োগ করেছে। ইনপুট বাইয়িং অ্যাক্টিভিটিও বেড়েছে এই মাসে।” রিপোর্টে এও বলা হয়েছে, গত জুন মাসে স্টাফ এক্সপেন্সও বৃদ্ধি পেয়েছে। এর সঙ্গেই বেড়েছে মেটিরিয়াল এবং পরিবহণ খরচ – যার জেরে সামগ্রিকভাবে বেড়েছে অপারেটিং এক্সপেন্স। অপারেটিং এক্সপেন্স বেড়ে যাওয়ায় বেড়েছে বিক্রয়মূল্যও।

    আর পড়ুন: “রাষ্ট্রপতি-রাজ্যপালকে অমান্য করা বাংলার ট্র্যাডিশন হয়ে দাঁড়িয়েছে”, তোপ সৌমিত্রর

    এই মাসে বিক্রয়মূল্য বেড়েছে গত দু’বছরে সর্বোচ্চ। তিনি বলেন, “প্রাইস ফ্রন্টের দিক থেকে দেখতে গেলে জুন মাসে ইনপুট কস্ট সামান্য বেড়েছে। ম্যানুফ্যাকচারাররা কাস্টমারদের কাছে বেশি দাম পেয়েছেন। চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় এটা সম্ভব হয়েছে।” স্বাভাবিকভাবেই বেড়ছে লাভের মার্জিনও। জুন মাসে নয়া রফতানি অর্ডারও বেড়েছে। এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, ইউরোপ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় এটা সম্ভব হয়েছে। সার্ভে রিপোর্টের জেরে (Job Hiring) আশার আলো দেখছেন ম্যানুফ্যাকচারাররা। আগামী বছরে এই হার আরও বাড়বে বলেই ধারণা তাঁদের (India Manufacturing PMI)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Stock Market: ভারতীয় শেয়ার বাজারে রেকর্ড! ৮০ হাজারের গণ্ডি পেরল সেনসেক্স

    Indian Stock Market: ভারতীয় শেয়ার বাজারে রেকর্ড! ৮০ হাজারের গণ্ডি পেরল সেনসেক্স

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়া ইতিহাসের সাক্ষী রইল ভারতীয় শেয়ার বাজার (Indian Stock Market)। প্রি-ওপেন মার্কেট সেশনে এদিন সর্বকালের রেকর্ড গড়েছে সেনসেক্স (Sensex)। প্রথমবারের জন্য ভারতীয় শেয়ার বাজারের সেনসেক্স পেরিয়ে গিয়েছে ৮০ হাজারের গণ্ডি। শুধু সেনসেক্সই নয় নিফটিও চড়েছে রেকর্ড উচ্চতায়। তাই বুধবার বাজার খুলতেই দালাল স্ট্রিটে খুশির হাওয়া। মঙ্গলবার শেয়ার বাজারের কারবারিরা  প্রায় ৬৪৮ কোটি টাকা লভ্যাংশ তুলেছে। বুধবার সেই লাভের অঙ্ক ২০০০ কোটি টাকা হতে পারে বলে জানা যাচ্ছে।

    কাদের শেয়ারের দর চড়ল (Indian Stock Market)

    দিন বাজার (Indian Stock Market) খোলার সময় সেনসেক্স (Sensex) ছিল রেড জোনে। কিন্তু দিনের শুরু থেকেই গ্রিন জোনে ব্যবসা শুরু করে নিফটি ৫০। এদিন বিএসই সেনসেক্স ৭৯ হাজার ৮৪০ পয়েন্টে ব্যবসা শুরু করে। যা কিনা আগের দিনের তুলনায় প্রায় ৩০০ পয়েন্ট বেশি। বাজার খোলার কয়েক মিনিটের মধ্যেই সর্বকালীন রেকর্ড ৭৯ হাজার ৮৫৫ পয়েন্ট স্পর্শ করে সেনসেক্স। এদিন একই সঙ্গে ৪ হাজার ২৩৬ পয়েন্ট পর্যন্ত ছুঁয়ে সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়ে নিফটি। মঙ্গলবার বাজার খোলার তিন ঘণ্টার মধ্যে উইপ্রো, ইনফোসিস, এইচসিএল টেক, লারসেন, কোল ইন্ডিয়ার মতো স্টকগুলো বৃদ্ধি পেয়েছে। এদিন প্রথম ৩ ঘণ্টায় উইপ্রোর শেয়ারের দর ৩.২০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ইনফোসিসের স্টক বেড়েছে ২.৪৯ শতাংশ, হিন্দালকোর শেয়ার দর বেড়েছে ১.৪৭ শতাংশ, কোল ইন্ডিয়ার শেয়ার দর বেড়েছে ১.৩৬ শতাংশ। 

    আরও পড়ুন: সপ্তাহভর বৃষ্টির পূর্বাভাস কলকাতা-সহ সারা বাংলায়! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    এই বাজারে (Indian Stock Market) সবচেয়ে বেশি শেয়ারের দর চড়েছে এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের। এছাড়াও আরও ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দর হু হু করে বেড়েছে। তবে এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের শেয়ারের দর ১.৩ শতাংশ থেক ১.৫ শতাংশ বেড়েছে। তবে এই বাজারেও টিসিএস, সান ফার্মা, আল্ট্রাটেক সিমেন্ট কোম্পানির শেয়ারের দর একেবারে তলানিতে এসে ঠেকেছে। নিফটিতেও ভাল অবস্থায় রয়েছে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক। এছাড়া নিফটি ব্যাঙ্ক, অটো, বেসরকারি ব্যাঙ্ক গুলির শেয়ারের দর ০.৫ শতাংশ হারে বেড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share