Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • RG Kar Incident: এফআইআর করতে দেরি কেন? প্রশ্ন রাজ্যকে, মামলার স্টেটাস রিপোর্ট তলব সুপ্রিম কোর্টের

    RG Kar Incident: এফআইআর করতে দেরি কেন? প্রশ্ন রাজ্যকে, মামলার স্টেটাস রিপোর্ট তলব সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতালে তরুণী পড়ুয়া-চিকিৎসক ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় সুপ্রিম কোর্টে চাপের মুখে রাজ্য। শুরু থেকেই প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের একের পর এক প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় রাজ্যকে। দেহ দেখার পর কার অভিযোগের ভিত্তিতে প্রথম এফআইআর? দেহ হস্তান্তরের তিন ঘণ্টা পর কেন এফআইআর? রাজ্যকে প্রশ্ন করলেন প্রধান বিচারপতি। একই সঙ্গে মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন, কলকাতা হাইকোর্টে নয়, আরজি কর মামলার শুনানি হবে সুপ্রিম কোর্টেই। আরজি কর কাণ্ডে আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে সিবিআইকে মামলার তদন্ত সংক্রান্ত স্টেটাস রিপোর্ট জমা করতে হবে দেশের শীর্ষ আদালতে। ২২ অগাস্ট, এই মামলায় পরবর্তী শুনানি।

    সুপ্রিম-প্রশ্নে জেরবার রাজ্য

    এদিন আরজি কর এর ঘটনার ভয়াবহতা নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। রাজ্যের তরফে এদিন সওয়াল করেন আইনজীবী কপিল সিব্বল, অভিষেক মনু সিংভি-সহ অন্য আইনজীবীরা। এদিন প্রথমেই বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা জানতে চান, এই ঘটনায় কার অভিযোগের ভিত্তিতে এবং কখন প্রথম এফআইআর দায়ের হয়েছিল? এর পরই প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন করেন, “সৎকারের জন্য মৃতদেহ কখন পরিবারকে দেওয়া হয়? এফআইআর দায়ের হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই দেহ দিয়ে দিলেন?” পরিবারের তরফে এফআইআর দায়ের হয়েছে শুনে আরও ক্ষুব্ধ হন প্রধান বিচারপতি। তিনি জানতে চান, কেন পরিবারের তরফে প্রথম এফআইআর দায়ের হল? প্রিন্সিপ্যাল, ভাইস প্রিন্সিপ্যাল কী করছিলেন? প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন, “বিকালে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে বলা হয় খুন। এফআইআর দায়ের হয়েছিল বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে। সে সময়ে নির্যাতিতার বাবা-মা ছিলেন না, তখন হাসপাতালেরই দায়িত্ব ছিল এফআইআর দায়ের করা।” শীর্ষ আদালতের এই প্রশ্নের কোনও উত্তর দিতে পারেনি রাজ্য।

    স্বাধীনতার দিন রাতে ভাঙচুর!

    স্বাধীনতা দিবসের দিন রাজ্য কী ভাবে হাসপাতাল ভাঙচুর করতে দিল?” সেই প্রশ্নও তোলেন প্রধান বিচারপতি। তিনি বলেন, “চিকিৎসা পেশায় হিংসা রুখতে হবে। অনেকে মনের মধ্যে গেঁথে রয়েছে, এই সমাজ পুরুষশাসিত। সেখানে মহিলারা আরও বেশি করে নিশানা হচ্ছেন। এটা দুঃখজনক।” সন্দীপ ঘোষ আরজি করের অধ্যক্ষ পদে ইস্তফা দেওয়ার পর কী ভাবে আবার অন্য কোথাও যোগ দিলেন, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে সুপ্রিম কোর্ট।

    আরও পড়ুন: ‘‘আমাদের আগে ৩টি বডি ছিল’’! দাবি নির্যাতিতার বাবার, সৎকারে কেন তৎপর পুলিশ?

    সিবিআইকে রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ

    কলকাতার সরকারি হাসপাতালে মহিলা শিক্ষানবিশ চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত মামলা করেছিল সুপ্রিম কোর্ট। মঙ্গলবার সেই মামলার শুনানি ছিল দেশের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে। এদিন বৃহস্পতিবারের মধ্যে সিবিআইয়ের থেকে স্ট্যাটাস রিপোর্ট তলব করে শীর্ষ আদালত। প্রধান বিচারপতি মন্তব্য করেন, একটি ন্যাশনাল টাস্ক ফোর্স গঠন করা হবে। চিকিৎসকদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়টি অনুসন্ধান করে দেখবে সেই টাস্ক ফোর্স। মহিলারা যাতে আরও বেশি করে কাজে যোগদানে উৎসাহ পান, সে দিকে নজর দেওয়ার পরামর্শ দেন প্রধান বিচারপতি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: কিশোরীদের যৌন সংযম নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের রায় বাতিল সুপ্রিম কোর্টে

    Supreme Court: কিশোরীদের যৌন সংযম নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের রায় বাতিল সুপ্রিম কোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘কিশোরীদের যৌন ইচ্ছা নিয়ন্ত্রণ করা উচিত’’। কলকাতা হাইকোর্টের এ সংক্রান্ত মন্তব্য ও রায়কে সোমবার বাতিল করল সুপ্রিমকোর্ট (Supreme Court)। এদিনই বিচারপতি এএস ওকার নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ কিশোর-কিশোরীদের সম্পর্কিত মামলায় কীভাবে রায় লিখতে হবে, সে বিষয়েও বিচারকদের জন্য নির্দেশিকা জারি করেছে। ওই নির্দেশিকায় উল্লেখ করা হয়েছে, এ সংক্রান্ত মামলার রায় দানের ক্ষেত্রে অবশ্যই সংবেদনশীল হতে হবে। থাকতে হবে সতর্কও।

    শাস্তির ক্ষেত্রে কমিটি গঠন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court)

    প্রসঙ্গত, গত বছর কলকাতা হাইকোর্ট এক নাবালিকা কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে অভিযুক্ত এক দোষীকে খালাস করে। কিশোরীর সঙ্গে ওই ব্যক্তির প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) এদিন কলকাতা হাইকোর্টের সেই রায়কেই বাতিল করেছে এবং সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ এ দিন জানিয়েছে, বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি কমিটি তৈরি করা হবে। এই কমিটি ওই নাবালিকা ধর্ষণের মামলায় অভিযুক্তের শাস্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।

    প্রকৃত ঘটনা

    গত বছরই এক নাবালিকাকে ধর্ষণের মামলা উঠেছিল কলকাতা হাইকোর্টে। নাবালিকার সঙ্গে অভিযুক্তের প্রেমের সম্পর্ক ছিল বলে জানা যায়। ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পকসো আইনে মামলাটি দায়ের করা হয়। সেই মামলায় অভিযুক্তকে বেকসুর খালাস দেওয়ার পাশাপাশি বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন বিচাপতি চিত্তরঞ্জন দাস এবং বিচারপতি পার্থসারথি সেন। কিশোরীদের যৌন উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে বলে পর্যবেক্ষণে জানিয়েছিল ডিভিশন বেঞ্চ। সাময়িক সুখের জন্য কিশোরী সমাজের চোখে গুরুত্ব হারাবে বলেও হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণে জানানো হয়েছিল। 

    সংবিধানের ২১ নং ধারা লঙ্ঘন করা হয়েছে রায়ে, আগেই বলে শীর্ষ আদালত

    এই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) দায়ের করা হয়েছিল স্বতঃপ্রণোদিত মামলা। হাইকোর্টের (Calcutta High Court) এই রায় নিয়েই গত জানুয়ারি মাসে প্রশ্ন তুলেছিল সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। সেই সঙ্গে হাইকোর্টের রায়ে সংবিধানের ২১ নম্বর ধারায় উল্লেখিত স্বাধীনভাবে বাঁচার অধিকারও লঙ্ঘন করা হয়েছে বলে তখন জানায় সুপ্রিম কোর্ট। এদিন হাইকোর্টের বিচারপতিদের করা মন্তব্য সহ গোটা রায় খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট।

     
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: আরজি কর কাণ্ডের জের, হাসপাতালগুলির নিরাপত্তায় একগুচ্ছ নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    RG Kar: আরজি কর কাণ্ডের জের, হাসপাতালগুলির নিরাপত্তায় একগুচ্ছ নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করের (RG Kar) কাণ্ডের প্রেক্ষিতে দেশের সমস্ত হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর নির্দেশ দিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক (Central Health Ministry)। হাসপাতালের ভিতরে কোনও অপরাধ, প্রতিরোধ বা মোকাবিলার ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের যে আইন রয়েছে, তা ধারা-সহ প্রকাশ্যে তুলে ধরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নির্দেশিকায়।

    প্রশিক্ষিত সিকিউরিটি গার্ড নিয়োগের নির্দেশ

    সোমবারই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের (RG Kar) তরফ থেকে এই সংক্রান্ত নির্দেশ সামনে আসে। এর পাশাপাশি, হাসপাতালের যে অংশ সিসি ক্যামেরায় আসে না, সেই ডার্ক স্পটগুলিকেও চিহ্নিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নির্দেশিকায়। সমস্ত হাসপাতালগুলিতে প্রশিক্ষিত সিকিউরিটি গার্ড নিয়োগের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে বলা হয়েছে, মহিলা নিরাপত্তা রক্ষী নিয়োগেরও কথা বলা হয়েছে ওই নির্দেশিকায়।

    সিসি ক্যামেরা হতে হবে ‘হাই রেজোলিউশন’-এর (RG Kar)

    আরজি করে ডাক্তারি পড়ুয়াকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা সামনে এনেছে কর্তৃপক্ষের একের পর এক গাফিলতি। নাইট ডিউটির সময় মহিলা চিকিৎসক-নার্সদের নিরাপত্তার দাবিতে সরব হয়েছেন সমাজের সব মহলই। কর্মক্ষেত্রে সিসিটিভির যথাযথ ব্যবহারের মতো একাধিক বিষয় নিয়ে সরব হয়েছেন চিকিৎসক সমাজ থেকে বিভিন্ন মহল (RG Kar)। এই আবহে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক নির্দেশিকাতে (Central Health Ministry) পরিষ্কার করে জানিয়ে দিয়েছে, শুধু ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা বসিয়েই দায় সারা যাবে না। সেই সিসি ক্যামেরা হতে হবে ‘হাই রেজোলিউশন’-এর। রোগীর পরিবারকে হাসপাতালের অভ্যন্তরে প্রবেশের ক্ষেত্রেও সুনির্দিষ্ট নিয়মের উল্লেখ রয়েছে নয়া নির্দেশিকায়।

    যাতায়াতের গতিবিধিতে নজরদারি

    প্রসঙ্গত, আরজি কর কাণ্ডের পর কোনওভাবেই ঝুঁকি নিতে রাজি নয় কেন্দ্র। সোমবারের নির্দেশেই তা স্পষ্ট। সোমবারের নির্দেশিকায় কেন্দ্রের অধীনস্ত সকল হাসপাতালগুলিতে নিরাপত্তা কর্মীর সংখ্যা ২৫ শতাংশ বৃদ্ধির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে, কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনস্ত হাসপাতালগুলিতে কারা ঢুকছেন, কারা বের হচ্ছেন, অর্থাৎ যাতায়াতের গতিবিধির ওপর নজরদারিতে জোর দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। সিসি ক্যামেরার পাশাপাশি অন্যান্য নিরাপত্তাতেও জোর দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।  

  • Triple Talaq: ‘তিন তালাক বিপজ্জনক’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা দিয়ে জানাল কেন্দ্র

    Triple Talaq: ‘তিন তালাক বিপজ্জনক’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা দিয়ে জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘তিন তালাক (Triple Talaq) প্রথা বিবাহ নামক সামাজিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষে বিপজ্জনক। এটা মুসলমান মহিলাদের জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে।’ সোমবার সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) হলফনামা জমা দিয়ে একথা জানাল কেন্দ্র।

    সুপ্রিম-শুনানিতে কী বলল কেন্দ্র? (Triple Talaq)

    শীর্ষ আদালতে জমা দেওয়া হলফনামায় কেন্দ্র জানিয়েছে, যাঁরা তিন তালাকের শিকার হন, তাঁদের পুলিশের কাছে যাওয়া ছাড়া অন্য কোনও উপায় থাকে না। কিন্তু আইনে শাস্তিমূলক ধারা না থাকলে পুলিশকর্মীরা নিরুপায় বোধ করতেন। অভিযুক্ত স্বামীর বিরুদ্ধে পুলিশ কোনও পদক্ষেপ করতে পারত না। তাই বেআইনি হলেও, অবাধে চলছিল এই প্রথা। যা কোনওভাবেই কাম্য নয়। এটা বন্ধ করতেই দ্রুত কঠোর আইনি ব্যবস্থার প্রয়োজন ছিল।

    তিন তালাক বন্ধ করতে দরকার শাস্তির বিধান

    কেন্দ্র আরও জানায়, দেশের শীর্ষ আদালত বারবার বলেছে আইন তৈরি করার কাজ আদালতের নয়, সংসদের। তাই আইন কী হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সংসদ, আদালত নয়। দেশবাসীর জন্য কোনটা ভালো আর কোনটা মন্দ তা নির্ধারণ করেই আইন তৈরি করে সংসদ। অপরাধের ক্ষেত্রে তার উপযুক্ত শাস্তি নির্ধারণ করাই সরকারের প্রধান কাজ। কেন্দ্রের তরফে মনে করিয়ে দেওয়া হয়, সায়রা বানুর ঘটনার পর তিন তালাক (Triple Talaq) অবৈধ ঘোষণা হলেও, সমাজে তার কোনও প্রভাব পড়েনি। কারণ এখানে শাস্তির বিধান ছিল না।

    আরও পড়ুন: নবান্ন অভিযানের ডাক, ফের ঝান্ডাহীন আন্দোলনের পক্ষে সওয়াল শুভেন্দুর

    কীসের ভিত্তিতে মামলা চলছে?

    ২০১৭ সালের অগাস্ট মাসে সুপ্রিম কোর্ট তিন তালাক প্রথাকে অসাংবিধানিক আখ্যা  দেয়। ২০১৯ সালে সংসদে পাশ হয় মুসলিম মহিলা (বিবাহের নিরাপত্তা অধিকার) আইন। এই প্রথাকে শাস্তিযোগ্যঠ অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। যার জেরে কেউ তিন তালাক দিলে তাঁর তিন বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে। এর পরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় কেরলের জমাইতুল উলেমা নামে একটি সংগঠন। শীর্ষ আদালতে দায়ের করা মামলায় বলা হয়, ২০১৯ সালে সংসদে পাশ হওয়া আইন অসাংবিধানিক। তাই বাতিল করা হোক। এই (Supreme Court) আইন মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন করছে। ধর্মের ভিত্তিতে তিন তালাককে (Triple Talaq) অপরাধ হিসেবে গণ্য করা যায় না। সেই মামলার শুনানিতেই কেন্দ্র নিজের অবস্থান ও মনোভাব স্পষ্ট করল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: “তৃণমূল মহিলা-বিরোধী, যুব-বিরোধী, গণতন্ত্র-বিরোধী”,  রাজ্যকে তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: “তৃণমূল মহিলা-বিরোধী, যুব-বিরোধী, গণতন্ত্র-বিরোধী”,  রাজ্যকে তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃণমূল কংগ্রেস মহিলা-বিরোধী, যুব-বিরোধী এবং গণতন্ত্র-বিরোধী।” রবিবার এই ভাষায়ই তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারকে আক্রমণ শানালেন বিজেপির সর্ব ভারতীয় সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা (JP Nadd)। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করে নাড্ডা বলেন, “তিনি এমন একটি প্রশাসনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন যারা লুটতরাজ চালিয়ে যাচ্ছে। সেই লুটতরাজ রুখতে তিনি ব্যর্থ।”

    নাড্ডার নিশানায় টিএমসি

    এক্স হ্যান্ডেলেও তৃণমূলকে একহাত নেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। লেখেন, “পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূলের অধীনে রয়েছে। যে তৃণমূল মহিলা- বিরোধী, যুব-বিরোধী এবং গণতন্ত্র-বিরোধী। তাঁর লৌহ মুষ্ঠিতে মরচে পড়েছে, ভয়ঙ্করভাবে মরচে পড়েছে।” প্রসঙ্গত, গত ৯ অগাস্ট কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে খুন হন বছর একত্রিশের এক মহিলা ট্রেনি চিকিৎসক। ধর্ষণ করে খুন করা হয় তাঁকে। এই ঘটনায় ছিছিক্কার পড়ে যায় রাজ্যে। ঘটনার প্রতিবাদে তোলপাড় হয় দেশ। তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারকে নিশানা করে বিজেপি। রবিবার সেই সরকারকেই নিশানা করলেন নাড্ডা।

    মুখে কুলুপ বুদ্ধিজীবীদের

    এদিকে, আরজি করকাণ্ডে দেশ তোলপাড় হলেও (JP Nadd), রা কাড়েননি বাংলার বুদ্ধিজীবীরা। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, রাজ্য সরকারের কাছে নানা অছিলায় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন তাঁরা (বাম আমলেও এঁদের একটা বড় অংশ নিয়েছেন নানা সুযোগ)। সেই কারণেই ‘মৌনীবাবা’ হয়ে রয়েছেন তাঁরা। তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খুললে পাছে প্রাপ্তির ভাঁড়ার অপূর্ণ থেকে যায়, তাই মুখে কুলুপ এঁটেছেন তাঁরা।

    যুবভারতীতে তিন ক্লাবের প্রতিবাদ

    এদিকে, এদিন বিকেলে (JP Nadda) যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের সামনে জড়ো হন মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলের সমর্থকরা। তাঁরাও ঘন ঘন স্লোগান দেন ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’। পরে যোগ দেয় মহমেডান স্পোর্টিংও। দুই প্রধান ক্লাবের সমর্থকদের এই বিক্ষোভকে সমর্থন করেছে তারাও। প্রতিবাদে শামিল হয়েছিলেন ইস্টবেঙ্গল সমর্থক ঊষসী চক্রবর্তী ও মোহন-সমর্থক সৌরভ পালোধি।

    আরও পড়ুন: ভূস্বর্গে একলা লড়ার সিদ্ধান্ত বিজেপির, প্রচারে মোদি, শাহ, নাড্ডা, সিংহ

    প্রতিবাদীদের ছত্রখান করতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। নির্বিচারে লাঠিচার্জ করা হয়েছে মহিলাদের ওপরও। প্রতিবাদীদের দাবি, পুলিশের লাঠির ঘায়ে জখম হয়েছেন বেশ (JP Nadda) কয়েকজন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার সভাপতি কল্যাণ চৌবে। তিনি পুলিশ ও প্রতিবাদীদের সঙ্গে কথা বলেন। প্রতিবাদীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন মোহন-অধিনায়ক শুভাশিস বসুও। স্ত্রীকে নিয়ে যুবভারতীর সামনে গিয়েছেন তিনি। কথা বলেছেন প্রতিবাদীদের সঙ্গেও।

    প্রসঙ্গত, এদিন ছিল ডার্বি ম্যাচ। আরজি করকাণ্ডের প্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দিতে যত পুলিশ কর্মীর দরকার, তা না থাকার ‘অজুহাতে’ আচমকাই বন্ধ করে দেওয়া হয় ডার্বি ম্যাচ। তার জেরেই প্রতিবাদ (JP Nadda)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: আরজি করকাণ্ডে সুয়োমোটো মামলা সুপ্রিম কোর্টে, শুনানি মঙ্গলেই

    Supreme Court: আরজি করকাণ্ডে সুয়োমোটো মামলা সুপ্রিম কোর্টে, শুনানি মঙ্গলেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ঘটনায় (RG Kar Case) সুয়োমোটো মামলা দায়ের করল সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। ৯ অগাস্ট ধর্ষণ করে খুন করা হয় বছর একত্রিশের এক মহিলা ট্রেনি চিকিৎসককে। তার জেরে উত্তাল হয়ে ওঠে দেশ। প্রতিবাদ-প্রতিরোধ, ধর্মঘট কী হয়নি এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে! এই ঘটনায়ই এবার দায়ের হল সুয়োমোটো মামলা।

    সুপ্রিম কোর্টে শুনানি (Supreme Court)

    মঙ্গলবার এই মামলার শুনানি হবে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে। প্রধান বিচারপতি ছাড়াও বেঞ্চে থাকবেন বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্র। সুপ্রিম কোর্ট সূত্রে খবর, সোমবার বন্ধ থাকছে আদালত। পরের দিন আদালত খুললেই শুনানি হবে এই মামলার। সূত্রের খবর, আরজি করকাণ্ডের পুরো বিষয়টির ওপর নজর রাখতেই সরাসরি মামলা হাতে নিয়েছে দেশের প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ। ওই ঘটনায় তদন্তের গতিপ্রকৃতি, হাসপাতাল ও রাজ্যের ভূমিকা খতিয়ে দেখবে সুপ্রিম কোর্ট। কর্মস্থলে মহিলাদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়েও শুনানি করতে পারে দেশের শীর্ষ আদালত।

    তদন্তে সিবিআই

    হাইকোর্টের নির্দেশে ইতিমধ্যেই এই মামলার তদন্ত শুরু করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। তখনই উঠে এসেছে ভয়ঙ্কর তথ্য। ভারতে মেডিক্যাল প্রোফেশনালদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তাঁরা। বিশেষত মহিলা চিকিৎসকদের ক্ষেত্রে। আরজি করে যে মহিলা চিকিৎসক ও নার্স ইন্টার্নদের জন্য যথাযথ নিরাপত্তার ব্যবস্থা ছিল না, তা জানিয়েছে জাতীয় মহিলা কমিশনও। কমিশনের দুই সদস্যের প্রতিনিধি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। জমা দেন প্রাথমিক রিপোর্টও। সেই রিপোর্টেও জানা গিয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ফোকরের কথা।

    আরও পড়ুন: নির্ভয়া গণধর্ষণকাণ্ডে ফাঁসি হয়েছিল ৭ বছর পর! কবে হবে তিলোত্তমার খুনের বিচার?

    আরজি করকাণ্ড (Supreme Court) মামলায় হাইকোর্টে মুখ পুড়েছে রাজ্য সরকারের। ওই হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে ‘পুরস্কৃত’ পদে নিয়োগ করা নিয়েও রাজ্যের সমালোচনা করে হাইকোর্ট। কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম মন্তব্য করেছিলেন, “আরজি করের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ (RG Kar Case) হয়েছে।” প্রসঙ্গত, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই পুলিশমন্ত্রী (Supreme Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir Assembly Polls: ভূস্বর্গে একলা লড়ার সিদ্ধান্ত বিজেপির, প্রচারে মোদি, শাহ, নাড্ডা, সিংহ

    Jammu Kashmir Assembly Polls: ভূস্বর্গে একলা লড়ার সিদ্ধান্ত বিজেপির, প্রচারে মোদি, শাহ, নাড্ডা, সিংহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ বিধানসভা নির্বাচন হতে চলেছে ভূস্বর্গে (Jammu Kashmir Assembly Polls)। জম্মু-কাশ্মীরে নির্বাচন হবে তিন দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৮ সেপ্টেম্বর। তার পরের দু’দফার নির্বাচন হবে ২৫ সেপ্টেম্বর ও ১ অক্টোবর। আগামী সপ্তাহেই উপত্যকায় নির্বাচনী প্রচার শুরু করবে বিজেপি। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi), কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ এবং বিজেপির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা নেতৃত্ব দেবেন প্রচারে।

    ৮০ শতাংশই ‘ফ্রেশ ফেস’ (Jammu Kashmir Assembly Polls)

    ভূস্বর্গের নির্বাচনে একলা লড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজেপি। অবশ্য নির্দল প্রার্থীদের সঙ্গে আসন রফা হতে পারে। আসন রফা হতে পারে উপত্যকার ছোট ছোট রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গেও। গৈরিক শিবিরে প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রেও থাকছে চমক। সূত্রের খবর, প্রার্থীদের মধ্যে ৮০ শতাংশই হবেন ‘ফ্রেশ ফেস’। ইতিমধ্যেই গেরুয়া শিবিরে পুরো দমে শুরু হয়ে গিয়েছে নির্বাচনের প্রস্তুতি। ১৮ অগাস্ট, রবিবার জম্মুতে বৈঠকে বসেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা জন্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনের ইনচার্জ জি কিষান রেড্ডি। উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিংহ, বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক তরুণ চুঘ, বিজেপির জম্মু-কাশ্মীর সভাপতি রবীন্দর রায়না-সহ পদ্ম শিবিরের একঝাঁক নেতা।

    বিজেপিতে যোগ জুলফিকার আলির

    এদিকে, এদিন বিজেপিতে যোগ দেন ভূস্বর্গের বিশিষ্ট রাজনৈতিক নেতা চৌধুরী জুলফিকার আলি। সকাল ১১টায় জম্মুতে (Jammu Kashmir Assembly Polls) গিয়ে বিজেপির ঝান্ডা হাতে তুলে নেন তিনি। পিডিপির টিকিটে দু’বার বিধায়ক হয়েছিলেন তিনি। ২০১৪ সালে পিডিপি-বিজেপি জোট সরকারের মন্ত্রীও হয়েছিলেন তিনি। ২০২০ সালে পিডিপির সংস্রব ত্যাগ করেন জুলফিকার। যোগ দেন জম্মু-কাশ্মীর আপনি পার্টিতে। সে-ই তিনিই আজ নাম লেখালেন গেরুয়া খাতায়।

    আরও পড়ুন: নিউজিল্যান্ডে চালু হল নয়া শিক্ষার আসর, পড়ানো হচ্ছে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ!

    অন্যদিকে, ভূস্বর্গে যে বিজেপি একলা লড়বে, তা নিশ্চিত করলেন দলের রাজ্য সভাপতি। তিনি বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরে বিজেপি কোনও রাজনৈতিক দলের সঙ্গেই প্রাক-নির্বাচনী জোট বাঁধবে না।” তিনি বলেন, “আমরা কাশ্মীর উপত্যকায় ৮-১০ জন নির্দল প্রার্থীর সঙ্গে কথা বলেছি। যদি আলোচনা বাস্তবায়িত হয়, তাহলে আমরা একটা কৌশল রচনা করব। যৌথভাবে নির্বাচনেও লড়ব।”

    প্রসঙ্গত, জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার ৯০টি আসনে নির্বাচন হবে তিন দফায়। ভোটের ফল (PM Modi) গণনা হবে ৪ অক্টোবর (Jammu Kashmir Assembly Polls)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Love Jihad: হিন্দু পরিচয় দিয়ে, তিলক পরে তরুণীকে ধর্ষণ উত্তরপ্রদেশে

    Love Jihad: হিন্দু পরিচয় দিয়ে, তিলক পরে তরুণীকে ধর্ষণ উত্তরপ্রদেশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের লাভ জিহাদের ঘটনা। ঘটনাস্থল আবারও সেই উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh)। চিত্রনাট্যও মোটামুটি এক। ধর্মীয় পরিচয় গোপন করে হিন্দু মেয়েকে বিয়ে করে (Love Jihad) ইসলামে ধর্মান্তরিত করার অভিযোগ দুই মুসলমান তরুণের বিরুদ্ধে। উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদের খোদা এবং ক্রসিং রিপাবলিক এলাকার ঘটনা।

    অক্ষয় ‘সেজে’ প্রতারণা

    ক্রসিং রিপাবলিক এলাকার এক যুবতীর অভিযোগ, ২০১৫ সালে ফেসবুকে তাঁর সঙ্গে আলাপ হয় জনৈক অক্ষয়ের। সেই সময় তিনি পড়তেন লখনউ কলেজে। অক্ষয় বি টেকের ফাইনাল ইয়ারের ছাত্র বলে পরিচয় দিয়েছিল। মুসলমান পরিচয় গোপন করতে সে নিয়মিত যেত মন্দির দর্শনে। হাতে পরত কালভা (সুতোর তৈরি তাগা, পবিত্র বস্তু বলে মানেন হিন্দুরা)। প্রেমের সম্পর্ক গাঢ় হলে অক্ষয় ওই তরুণীকে বিয়ে করার ইচ্ছে প্রকাশ করে। ভালোবাসার মোহে অন্ধ হয়ে তাতেই রাজি হন ওই তরুণী। এর পর একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে অক্ষয় তাঁকে লখনউয়ের একটি হোটেলে ডেকে পাঠায়। সেখানেই তাঁকে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। এর পর ওই তরুণীকে একটি স্কুলে পড়ানোর ব্যবস্থা করে দেয় অক্ষয় নামধারী ওই মুসলমান যুবক। পরে তিনি জানতে পারেন স্কুলটি আদতে মুসলমানদের একটি প্রতিষ্ঠান।  

    আরও পড়ুন: জমি কেলেঙ্কারি মামলায় বিচার শুরুর সম্মতি রাজ্যপালের, বিপাকে সিদ্দারামাইয়া

    ওই যুবতীর অভিযোগ, অক্ষয় নিয়মিত কোকেন, কেমিক্যাল কোক সেবন করে। তিনি গর্ভবতী হয়ে পড়লে তাঁর খাবারে গর্ভনিরোধক ওষুধ মিশিয়ে দেওয়া হত। তাই প্রত্যেক বারই তাঁর গর্ভপাত হয়ে যেত। পরে একদিন ওই যুবতী জানতে পারেন, অক্ষয় বলে যাঁকে তিনি ভালোবাসেন, সে আসলে মহম্মদ ফয়জান। পরে তাঁকে জোর করে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করা হয় বলেও অভিযোগ।

    সমীর সেজে প্রতারণা

    দ্বিতীয় ঘটনাটি খোদা এলাকার। এ ক্ষেত্রে এক মুসলমান যুবক নিজেকে সমীর বলে পরিচয় দেয় (Love Jihad)। এখানেও পাছে মুসলিম পরিচয় প্রকাশ পেয়ে যায়, তাই সে সব সময় তিলক পরে থাকত। হাতে পরত কালভা। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে আলাপ হয় তরুণীর সঙ্গে। মার্চের ১৫ তারিখে বাড়িতে একা পেয়ে তাঁকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। পরে তরুণীটি জানতে পারেন, সমীর বলে যে পরিচয় যুবকটি দিয়েছিল, সেটি ভুয়ো। যুবকটি আসলে মুসলমান (Uttar Pradesh)। সমীরকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ (Love Jihad)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siddaramaiah: জমি কেলেঙ্কারি মামলায় বিচার শুরুর সম্মতি রাজ্যপালের, বিপাকে সিদ্দারামাইয়া

    Siddaramaiah: জমি কেলেঙ্কারি মামলায় বিচার শুরুর সম্মতি রাজ্যপালের, বিপাকে সিদ্দারামাইয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঠগড়ায় উঠতে চলেছেন বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা তথা কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া (Siddaramaiah)। জমি কেলেঙ্কারি (Land Scam Case) মামলায় বিচার শুরু হবে তাঁর। বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমোদন দিয়েছেন কর্নাটকের রাজ্যপাল থাওয়ার চাঁদ গহলৌত। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন তিন সমাজকর্মী প্রদীপ কুমার, টিজে আব্রাহাম এবং স্নেহময়ী কৃষ্ণা।

    কেলেঙ্কারির জেরে কাঠগড়ায় কারা? (Siddaramaiah)

    জমি বণ্টন কেলেঙ্কারির অভিযোগে কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে সিদ্দারামাইয়ার স্ত্রী পার্বতী এবং শ্যালক মল্লিকার্জুনকেও। এঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে পুলিশে। অভিযোগে বলা হয়েছে, মাইসুরু নগরোন্নয়ন বিভাগের জমি বেআইনিভাবে বিলি করা হয়েছে। জেলাশাসক, ভূমি দফতরের আধিকারিকদের পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রী এবং শ্যালকও সেই কেলেঙ্কারিতে জড়িত।

    জাল নথিপত্র পেশ!

    স্নেহময়ীর দাবি, মল্লিকার্জুন জমির জন্য জাল নথিপত্র পেশ করেছেন মুডার দফতরে। প্রাইম লোকেশনে বহুমূল্য জমির মালিকানা পাইয়ে দেওয়া হয়েছে পার্বতীকেও। ঘটনায় নিরপেক্ষ তদন্তের দাবিতে কর্নাটকের রাজ্যপাল, মুখ্যসচিব এবং রাজস্ব বিভাগের প্রিন্সিপাল সচিবকে চিঠিও লেখেন ওই সমাজকর্মী। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই বিচার প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশ দিলেন কর্নাটকের রাজ্যপাল। রাজভবনের তরফে লেখা চিঠিতে বলা হয়েছে, “রাজ্যপালের নির্দেশ অনুযায়ী, আমি এখানে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৮৮-এর ধারা ১৭ এবং ২১৮-এর ধারার অধীনে মুখ্যমন্ত্রী শ্রী সিদ্দারামাইয়ার বিরুদ্ধে বিচারের অনুমোদনের অনুরোধের বিষয়ে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের অনুলিপি সংযুক্ত করছি (Siddaramaiah)।”

    আরও পড়ুন: মমতার ফোন বাজেয়াপ্ত হলেই আরও তথ্য সামনে আসবে, আরজি কর নিয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    রাজ্যপাল বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমোদন দেওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করেছে বিজেপি। পদ্ম-সাংসদ তেজস্বী সূর্য বলেন, “নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে সরে দাঁড়ানো উচিত মুখ্যমন্ত্রীর।” তিনি বলেন, “কর্নাটকের মাননীয় রাজ্যপাল মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমোদন দিয়েছেন। জমি কেলেঙ্কারিতে বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমোদন দিয়েছেন তিনি। এটা একটা সিগনিফিকেন্ট ডেভেলপমেন্ট। অভিযোগটাও খুব সিরিয়াস।” তিনি বলেন, “নৈতিক কারণেই মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ানো উচিত সিদ্দারামাইয়ার।” রাজ্যপালের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন (Land Scam Case) বিজেপির রাজ্য সভাপতি বিওয়াই বিজয়েন্দ্রও (Siddaramaiah)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Portable Hospital: অভিনব! ভারতীয় সেনা ও বায়ুসেনার যৌথ উদ্যোগে আকাশ থেকে নামল আস্ত হাসপাতাল

    Portable Hospital: অভিনব! ভারতীয় সেনা ও বায়ুসেনার যৌথ উদ্যোগে আকাশ থেকে নামল আস্ত হাসপাতাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৫ হাজার ফুট ওপর থেকে মাটিতে নামল আস্ত হাসপাতাল। ভারতীয় সেনা ও বায়ুসেনার (Air Force Army) যৌথ উদ্যোগে প্যারাশ্যুটের মাধ্যমে প্রথম বার সফল ভাবে নামল চলমান হাসপাতাল (Portable Hospital)। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে চিকিৎসা পরিষেবা প্রদানের জন্য এই অভিনব উদ্যোগ ভারতীয় সেনা ও বায়ুসেনার। শনিবার সকালে এক্স হ্যান্ডলে এ কথা জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মুখপাত্র এ ভরত ভূষণ বাবু। 

    এবার থেকে চলমান হাসপাতাল পৌঁছে যাবে দুর্গতদের কাছে

    সীমান্ত হোক বা দেশের যে কোনও দুর্গম অঞ্চল, এতদিন যুদ্ধক্ষেত্রে আহত সৈনিকদের চিকিৎসা দিতে ‘এয়ার লিফট’ই ছিল একমাত্র উপায়। তবে তাতে ঝুঁকি কম ছিল না। এই পরিস্থিতির বদল আনতেই অভিনব এই উদ্যোগ। যেখানে চলমান হাসপাতাল (Portable Hospital) পৌঁছে যাবে দুর্গতদের কাছে। এই পদক্ষেপে সবচেয়ে বেশি উপকৃত হতে চলেছে দেশের সেনাবাহিনী।

    এই হাসপাতালের বিশেষত্ব (Portable Hospital) 

    দেখতে আর পাঁচটা সাধারণ তাঁবুর মতো হলেও, এর মধ্যে রয়েছে ট্রমা কেয়ারের সমস্ত প্রযুক্তি ও পরিষেবা। এই হাসপাতালের মধ্যে ৭২ রকম সুযোগ সুবিধা পাওয়া যাবে বলে জানা যাচ্ছে। যেখানে থাকবে একটি ছোট আইসিইউ, অপারেশন থিয়েটার, রান্নাঘর, খাবার, জল, একটি বিদ্যুৎ জেনারেটর, রক্ত পরীক্ষার সরঞ্জাম, একটি এক্স-রে মেশিন-সহ আরও নানান ধরনের চিকিৎসা সরঞ্জাম। কোনও বিপর্যয়ের সময়েও এই কিউবগুলি দ্রুত চিকিৎসা পরিষেবা পৌঁছে দিতে কার্যকর ভূমিকা নিতে পারে বলে মত বিশেষজ্ঞদের। এই এক একটি চলমান হাসপাতালের ওজন প্রায় ৭২০ কেজি। এক বার মাটি স্পর্শ করার পর মাত্র ১২ মিনিটের মধ্যেই এই হাসপাতালের ভিতরের সামগ্রী গোছানো সম্ভব। কিউবগুলি অত্যন্ত হালকা ওজনের হওয়ায় এয়ারড্রপের পর যে কোনও জায়গায় দ্রুত স্থাপন করা যেতে পারে। তবে শুধু মাটি নয়, সমুদ্র পথেও এটিকে যে কোনও জায়গায় সহজে নিয়ে যাওয়া যেতে পারে।

    আরও পড়ুন: ‘‘পরিস্থিতি সামলাতে ব্যর্থ’’, মমতার পদত্যাগ চাইলেন নির্ভয়ার মা

    এদিন বায়ুসেনার হারকিউলিস বিমান চলমান হাসপাতালকে (Portable Hospital) ১৫ হাজার ফুট উপর থেকে প্যারাশুটের মাধ্যমে নামানো হয় মাটিতে। দেশীয় উপায়ে তৈরি এই চলমান হাসপাতালগুলিকে বলা হয় আরোগ্য মৈত্রী হেল্‌থ কিউব। কেন্দ্রীয় সরকারের ‘ভীষ্ম’ প্রকল্পের আওতায় এই হেলথ্‌ কিউবগুলি তৈরি করা হয়েছে। উল্লেখ্য, অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত এই চলমান হাসপাতালগুলিকে উত্তরপ্রদেশে রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার আগে মোতায়েন করা হয়েছিল।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share