Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Lok Sabha Election 2024: ধর্মের ভিত্তিতে ভোটদান! লোকসভা ভোটে বিরাট ভূমিকায় মুসলিম ভোটারেরা

    Lok Sabha Election 2024: ধর্মের ভিত্তিতে ভোটদান! লোকসভা ভোটে বিরাট ভূমিকায় মুসলিম ভোটারেরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে মুসলিম ভোট। পশ্চিমবঙ্গের বহরমপুর হোক বা মহারাষ্ট্রের ধুলে লোকসভা কেন্দ্র, সেখানে মুসলমানরা প্রার্থীদের ভোট দেয় ধর্মের ভিত্তিতে। যার ফলে মুসলিম ভোটারদের একটা বড় অংশ এই লোকসভায় বিরাট ভুমিকা নিয়েছে। 

    গান্ধিজির আদর্শবাদী দৃষ্টিভঙ্গি 

    ১৯২৪ সালে ৮ অক্টোবর, গান্ধিজি তাঁর ২১ দিনের অনশন ভাঙার পর, মৌলানা মোহাম্মদ আলীকে লিখেছিলেন, “আপনি আমার কাছে ভাইয়ের চেয়েও বেশি। আপনার এবং আমার মধ্যে এই বন্ধনটি হিন্দু ও মুসলমানদের মধ্যে একটি অবিচ্ছেদ্য বন্ধনে পরিণত হোক। আমাদের নিজ নিজ ধর্মের ভালো, আমাদের দেশের ভালোর জন্য এবং মানবতার ভালোর জন্য।” তবে গান্ধিজির এই ঐক্যের আদর্শবাদী দৃষ্টিভঙ্গি সত্ত্বেও, মুসলিম সম্প্রদায়ের অনুভূতিগুলি সম্পূর্ণ ভিন্ন বাস্তবতাকে প্রতিফলিত করেছিল। 

    ধর্মের ভিত্তিতে ভোটদান বহরমপুরে

    এবছর লোকসভা ভোটের ফলাফল প্রকাশের পরেই দেখা গেল ধর্মের ভিত্তিতেই ভোট (Muslim Voting Pattern) হয়েছে বহরমপুরে। ১৩ মে হয়েছিল লোকসভার ভোটের চতুর্থ দফার ভোটগ্রহণ। এই দিন বাংলার ৭ কেন্দ্র সহ নির্বাচন হয় বহরমপুরেও। গত পাঁচ-পাঁচটি লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) অপরাজেয় ছিলেন অধীর চৌধুরী। ১৯৯৯ থেকে টানা ৫ বার এই কেন্দ্র থেকে জিতে সংসদে গিয়েছেন তিনি। রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পরে একদশক কাটিয়ে ফেলেছে তৃণমূল। কিন্তু বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রে দাঁত ফোটাতে পারেনি তৃণমূল। কিন্তু এবারের ভোটের ফলাফলে প্রকাশ হল অন্য তথ্য। ফল প্রকাশ হতেই দেখা গেল অধীরের গড়ে ফুল ফুটিয়েছে ঘাসফুল শিবির। কারন এবছর বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে কংগ্রেসের অধীরের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমেছিলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠান। ফলে প্রার্থীকে দেখে এককাট্টা হয়ে সব মুসলিম ভোট পড়েছে তৃণমূলের দিকেই। 

    আরও পড়ুন: মন্ত্রীর পর রাজ্যসভার দলনেতা হলেন নাড্ডা, কে হবেন বিজেপির পরবর্তী সভাপতি?

    একই ছবি ধুলে লোকসভা কেন্দ্রেও

    এই একই ছবি রয়েছে ধুলে লোকসভা কেন্দ্রেও। সেখানে কংগ্রেস প্রার্থী শোভা বাছাভ দুইবারের বিজেপি সাংসদ সুভাষ ভামরেকে হারিয়েছেন। ধুলে লোকসভা কেন্দ্রে রয়েছে ছয়টি বিধানসভা কেন্দ্র: সিন্দাখেদা, মালেগাঁও আউটার, মালেগাঁও সেন্ট্রাল, ধুলে (গ্রামীণ), বাগলান এবং ধুলে শহর। এর মধ্যে মালেগাঁও সেন্ট্রালের মোট জনসংখ্যার ৭৬ শতাংশেরও বেশি মুসলিম সম্প্রদায়। ফলে বোঝাই যাচ্ছে এই ভোটের (Lok Sabha Election 2024) ফলাফলের কারন ঠিক কী। 
    এই বিস্ময়কর ফলাফলগুলি ভারতীয় রাজনীতিতে আরও একবার প্রমান করল যে মুসলমানরা প্রার্থীদের (Muslim Voting Pattern) ভোট দেয় ধর্মের ভিত্তিতেই। সে প্রার্থী যতই অনভিজ্ঞ রাজনিতিবিদ হোক না কেন! ফলে গোটা দেশ জুড়ে এই মুসলিম ভোট শক্তিশালী করছে ইন্ডি জোটকে, যার প্রভাব পড়ছে এনডিএ-র ওপর।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • J P Nadda: মন্ত্রীর পর রাজ্যসভার দলনেতা হলেন নাড্ডা, কে হবেন বিজেপির পরবর্তী সভাপতি?

    J P Nadda: মন্ত্রীর পর রাজ্যসভার দলনেতা হলেন নাড্ডা, কে হবেন বিজেপির পরবর্তী সভাপতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্যমন্ত্রী জে পি নাড্ডা রাজ্যসভায় বিজেপির দলনেতা নির্বাচিত হলেন। এর আগে এই পদে ছিলেন বিজেপি (BJP) নেতা পিযুষ গোয়েল। তিনি এবার মুম্বাইয়ের একটি আসন থেকে জয়ী হয়ে লোকসভায় পৌঁছেছেন। এমতাবস্থায় রাজ্যসভায় বিজেপির প্রবীণ নেতা জে পি নাড্ডাকেই (J P Nadda) বিজেপি এই গুরু দায়িত্ব দিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। দ্রুতই তিনি দলের সভাপতি পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দিতে পারেন। ফলে তাঁর উত্তরাধিকারী কে হবেন তা নিয়ে এখন জোর জল্পনা রাজনৈতিক মহলে।  

    >

    মন্ত্রীর পর রাজ্যসভার দলনেতা (J P Nadda)

    মনে করা হচ্ছে খুব দ্রুতই বিজেপি দল সর্বভারতীয় সভাপতি ঘোষণা করতে পারে। যেহেতু বিজেপিতে এক ব্যক্তি এক পদের নীতি রয়েছে, সে কারণে সর্বভারতীয় সভাপতি এর দায়িত্বে অন্য কেউ আসবেন তা সময়ের অপেক্ষা। বিকল্প হিসেবে সুনীল বনসল, বিনোদ তাওড়ে, অনুরাগ ঠাকুর, রাজনাথ সিং সহ বেশ কয়েকজনের নাম চর্চায় রয়েছে। চলতি বছরেই হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র সমেত পাঁচ রাজ্যের নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। তার আগেই সর্বভারতীয় সভাপতি নির্বাচন সম্পন্ন হয়ে যেতে পারে। তবে এমনও হতে পারে কিছুদিনের জন্য কেউ ভারপ্রাপ্ত সর্বভারতীয় সভাপতি হলেন। পরবর্তীতে তাঁকে সম্পূর্ণ মেয়াদ ও নতুন কমিটির অধিকার দেওয়া হল।

    কে হবেন পরবর্তী সভাপতি (BJP)

    জে পি নাড্ডা সর্বভারতীয় সভাপতি হওয়ার আগে অমিত শাহ এই দায়িত্বে ছিলেন। নাড্ডা (J P Nadda)  ২০২০ সালে সর্বভারতীয় সভাপতি পদে আসীন হন। বিগত কয়েক বছরে নাড্ডার গুরুত্ব দলে বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহের ভরসা রয়েছে তাঁর সঙ্গে। ফলে (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি হওয়ার কয়েক বছরের মধ্যেই তিনি মন্ত্রী হলেন এবং এবং একইসঙ্গে রাজ্যসভার দলনেতা। দলের অন্দরে নাড্ডার মর্যাদা ধরে রাখতেই এই সিদ্ধান্ত। তবে বিজেপি শিবিরের একাংশের মতে সঙ্ঘ শিবির চাইছে শিবরাজ সিং চৌহান, বা রাজনাথ সিংকে পার্টির দায়িত্ব দেওয়া হোক। যদিও মোদি ও অমিত শাহ শিবির অন্য কাউকে এই পদে দেখতে চাইছেন বলে মনে করা হচ্ছে।  

    আরও পড়ুন: গড়চিরৌলিতে মাওবাদ শেষের পথে, মাওবাদি দম্পতির আত্মসমর্পণ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • LIC: এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ পাকিস্তানের জিডিপির দ্বিগুণ!

    LIC: এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ পাকিস্তানের জিডিপির দ্বিগুণ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাইলস্টোন ছুঁল লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (এলআইসি)। বৃদ্ধি পেয়েছে এলআইসির (LIC) গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ। জানা গিয়েছে, গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ ৫০ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। পরিসংখ্যান বলছে, এটি পাকিস্তানের জিডিপির দ্বিগুণ। এলআইসির এইউএম-এর পরিমাণ ছাড়িয়ে গিয়েছে ৫০ লাখ কোটি টাকার গণ্ডি।

    এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ (LIC)

    শতাংশের হিসেবে এক বছরে ১৬.৪৮ বেড়ে গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ হয়েছে ৫১ লাখ ২১ হাজার ৮৮৭ কোটি টাকা। মার্কিন ডলারে এর পরিমাণ হল ৬১৬ বিলিয়ন। ২৩ অর্থবর্ষে এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ ছিল ৪৩ লাখ ৯৭ হাজার ২০৫ কোটি টাকা। এক বছরে এই টাকার পরিমাণই ছাড়িয়ে গিয়েছে ৫০ লাখ কোটি টাকার গণ্ডি। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের মূল্য ৩৩ হাজার কোটি ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় এর মূল্য ২৯ লাখ কোটি টাকার কাছাকাছি। আর ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত বিমা সংস্থার (LIC) গচ্ছিত অর্থরাশির পরিমাণ এর দ্বিগুণ।

    ছাপিয়ে গেল কয়েকটি দেশের অর্থনীতিকে

    কেবল পাকিস্তান নয়, এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ ছাড়িয়ে গিয়েছে আরও দুই দেশের অর্থনীতিকেও। এই দুটি দেশের একটি রয়েছে এশিয়ায়, অন্যটি ইউরোপে। এশিয়ার দেশ সিঙ্গাপুর। এদেশের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের পরিমাণ ৫২ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। ইউরোপের ডেনমার্কের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের পরিমাণ ৪১ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। এই দুই দেশের অর্থনীতিকেই ছাপিয়ে গিয়েছে এলআইসি। ভারতের এই রাষ্ট্রায়ত্ত বিমা সংস্থার এইউএম-এর পরিমাণ পাকিস্তান-সহ ভারতের তিন পড়শি দেশের সম্মিলিত অর্থনীতির চেয়েও বেশি। এই লিস্টে রয়েছে শ্রীলঙ্কা ও নেপাল। বর্তমানে শ্রীলঙ্কার জিডিপি ৭ হাজার ৫০০ কোটি ডলার। আর নেপালের মোট অর্থনীতির পরিমাণ ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলার।

    আর পড়ুন: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়”, লোকসভা অধিবেশনের আগে বললেন মোদি

    জানা গিয়েছে, গত অর্থবর্ষে ভারতের অর্থনীতির মোট পরিমাণ ছিল ৪৩ লাখ কোটি টাকা। বিশ্বের অন্যান্য দেশে যখন জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল দুই থেকে তিন শতাংশ, তখন গত এক বছরে ভারতের জিডিপি বেড়েছে ১৬ শতাংশের বেশি। অর্থনীতিবিদদের মতে, এলআইসির এই গচ্ছিত অর্থ বৃদ্ধির নেপথ্যে রয়েছে শেয়ার বাজারে তার অগ্রগতি। তথ্য বলছে, গত এক বছরে স্টক থেকে এলআইসি রিটার্ন পেয়েছে ৭১.৭৪ শতাংশ। এতে সুনিশ্চিত হয়েছে সংস্থার নির্ভরযোগ্যতা ও বৃদ্ধি। যা আকর্ষণ করেছে বিনিয়োগকারীদের। তার ফলেই চড়চড়িয়ে বেড়েছে অর্থনীতির পারদ (LIC)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: সন্ত্রাস দমনে আরও কঠোর জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ, প্রয়োগ করা হবে শত্রু এজেন্ট আইন

    Jammu Kashmir: সন্ত্রাস দমনে আরও কঠোর জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ, প্রয়োগ করা হবে শত্রু এজেন্ট আইন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্থানীয় বাসিন্দারা যদি সন্ত্রাসকে মদত দেন বা বিদেশি সন্ত্রাসবাদীদের আশ্রয় দেন, তাঁদের সহযোগিতা করেন তাহলে তাঁদের ওপর শত্রু-এজেন্ট আইনের প্রয়োগ করা হবে। জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu Kashmir) পুলিশের ডিজিপি আরআর সোয়েন রবিবার এই কথা বলেন। গত দুই সপ্তাহে জম্মু ও কাশ্মীরে একাধিক সন্ত্রাসের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের শীর্ষ আধিকারিক এই মত ব্যক্ত করেন।

    শত্রু-এজেন্ট আইন কী

    রিয়াসি, ডোডা এবং কাঠুয়া জেলায় ৯ থেকে ১২ জুনের মধ্যে চারটি জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় শিব খোরি মন্দির থেকে ফিরে আসা সাতজন তীর্থযাত্রী এবং একজন সিআরপিএফ জওয়ান সহ দশজন নিহত এবং আরও অনেক লোক আহত হয়েছেন। কাঠুয়ায় একটি এনকাউন্টারে দুই পাকিস্তানি জঙ্গিও নিহত হয়েছে। শত্রু এজেন্ট আইন হল বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইনের চেয়ে অনেক বেশি কঠোর, এই আইনে একজন অভিযুক্তের শাস্তি হল যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা মৃত্যুদণ্ড।

    এই ধারায় শাস্তি

    এই আইনটি ইউএপিএ-এর চেয়ে কঠোর। ডিজিপি আরআর সোয়েনের মতে যখন জঙ্গিরা এনকাউন্টারে নিহত হবে, তখন তাদের সাহায্যকারীদের সঙ্গে জম্মু ও কাশ্মীরে কঠোরতম আইনের প্রয়োগ করা হবে। এই আইনে ধৃতদের বিচারের জন্য বিশেষ আদালত গঠন করা হবে।

    আরও পড়ুন: হিজাব নিষিদ্ধ হয়ে গেল মুসলিম দেশ তাজিকিস্তানে!

    ব্যর্থ অনুপ্রবেশের চেষ্টা

    জম্মু ও কাশ্মীরে ফের ব্যর্থ হল অনুপ্রবেশের চেষ্টা (Infiltration bid foiled)। সেনা তৎপরতায় খতম হল কমপক্ষে দু-জন জঙ্গি। ঘটনাটি ঘটেছে জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) বারামুল্লা জেলার উরি সেক্টরের (Uri sector) লাইন অফ কন্ট্রোলে। সূত্রের খবর, শনিবার উত্তর কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) উরি সেক্টরের গোহাল্লান এলাকায় অবস্থিত লাইন অফ কন্ট্রোলে সন্দেহজনক গতিবিধি লক্ষ্য করেন সীমান্তে কর্তব্যরত সেনা জওয়ানরা। কয়েকজন সীমান্তের ওপার থেকে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে বুঝতে পেরে হুঁশিয়ারি দেন। সেই সময় আচমকা গুলি চালাতে শুরু করে জঙ্গিরা। পাল্টা জবাব দেন সেনা জওয়ানরাও। দু-পক্ষের গুলি ছোঁড়াছুড়িতে কমপক্ষে ২ জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Highway Network: ২২ লক্ষ কোটি টাকার পরিকল্পনা! আরও ৩০ হাজার কিমি বাড়বে দেশের হাইওয়ে

    India Highway Network: ২২ লক্ষ কোটি টাকার পরিকল্পনা! আরও ৩০ হাজার কিমি বাড়বে দেশের হাইওয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও প্রসারিত হবে ভারতের হাইওয়ে (India Highway Network)। দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য সম্প্রতি সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক মন্ত্রক প্রায় ৩০,৬০০ কিলোমিটার জুড়ে একটি বিস্তৃত মহাসড়ক উন্নয়ন (Expand Highways) পরিকল্পনায় ২২ লক্ষ কোটি টাকা বিনিয়োগের জন্য মন্ত্রিসভার অনুমোদন চেয়েছে। তবে এই বিনিয়োগের প্রায় ৩৫ শতাংশ বেসরকারি খাত থেকে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। জানা গিয়েছে অনুমতি মিললে ২০৩১-৩২ সালের মধ্যে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের রুপ নেবে। ভারতের সড়ক নেটওয়ার্ককে উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করার লক্ষ্যেই এই চিন্তা ভাবনা করেছে সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক মন্ত্রক। 

    কী কী রয়েছে এই প্রস্তাবনায়? (India Highway Network)

    সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক মন্ত্রকের এই প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে ১৮,০০০ কিলোমিটার এক্সপ্রেসওয়ে এবং উচ্চ-গতির করিডোর নির্মাণ। এছাড়াও শহরগুলির চারপাশে ৪,০০০ কিলোমিটার জাতীয় মহাসড়কের যানজট দূর করার জন্য আন্তর্জাতিক রাস্তার উন্নয়ন। 
    মহাসড়ক উন্নয়নের এই মহাপরিকল্পনা মূলত দুই ধাপে বাস্তবায়ন করা হবে। এ প্রসঙ্গে রোড ট্রান্সপোর্ট সেক্রেটারি অনুরাগ জৈনের সভাপতিত্বে একটি বৈঠক চলাকালীন, আধিকারিকরা ২০২৮-২৯ সালের মধ্যে ফেজ-১ এর অধীনে সমস্ত প্রকল্পের টেন্ডার এবং ২০৩১-৩২ সালের মধ্যে বাকি প্রকল্প সম্পূর্ণ করার লক্ষ্যে চূড়ান্ত রোডম্যাপ নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। এই প্রকল্প (Expand Highways) বাস্তবায়নের জন্য বরাদ্দ বাজেট বার্ষিক ১০ শতাংশ বৃদ্ধির অনুরোধ করেছে মহাসড়ক মন্ত্রক। তবে অন্তর্বর্তী বাজেটে, সরকার মন্ত্রণালয়ে ২৭৮,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে, যা আগের আর্থিক বছরের তুলনায় ২.৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।  

    ধাপে ধাপে এগোবে প্রকল্পের কাজ 

    প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ হলে তবেই দ্বিতীয় পর্যায়ের জন্য আর্থিক প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করা হবে। দ্বিতীয় পর্যায়ে অতিরিক্ত ২৮,৪০০ কিলোমিটার বিকাশ করার পরিকল্পনা (India Highway Network)রয়েছে। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী আশা করা হচ্ছে যে, ফেজ ২-এর অধীনের প্রকল্প গুলি ২০৩৩-৩৪ সালের মধ্যে শুরু হয়ে, ২০৩৬-৩৭ সালের মধ্যে নির্মাণ শেষ হবে৷ এই পরিকল্পনাটি (Expand Highways) ভারতের যেকোনো অংশ থেকে ১০০-১৫০ কিলোমিটারের মধ্যে উচ্চ-গতির করিডোর নির্মাণে প্রাধান্য দেবে। 

    আরও পড়ুন: পরনে লাল বেনারসী, সিঁথিতে সিঁদুর, হাতে লাল আলতা! রিসেপশনে সাবেক সাজে সোনাক্ষী

    উচ্চ-গতির করিডোর চালুর পরিকল্পনা 

    বর্তমানে, দেশে মাত্র ৩,৯০০ কিলোমিটার উচ্চ-গতির করিডোর (India Highway Network) চালু রয়েছে। তবে সড়ক পরিবহণ মন্ত্রকের পরামর্শ অনুযায়ী দেশের পরিবহণের চাহিদাগুলি কার্যকরভাবে মোকাবেলা করার জন্য এখনও প্রায় ৫০,০০০ কিলোমিটার উচ্চ-গতির করিডোর প্রয়োজন। যদিও অনুমান করা হচ্ছে ২০২৬-২৭ সালের মধ্যে প্রায় ১১,০০০ কিলোমিটার উচ্চ-গতির করিডোর বৃদ্ধি পাবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
  • Kausani: জঙ্গলের ফাঁক দিয়ে হিমালয়ের তুষারধবল শৃঙ্গ দর্শন যেন এক স্বর্গীয় অভিজ্ঞতা

    Kausani: জঙ্গলের ফাঁক দিয়ে হিমালয়ের তুষারধবল শৃঙ্গ দর্শন যেন এক স্বর্গীয় অভিজ্ঞতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুমায়ুন হিমালয়ের এক অন্যতম জনপ্রিয় এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত পর্যটন কেন্দ্র হল এই কৌশানি (Kausani)। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৮৯০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত এই কৌশানির রূপে মুগ্ধ হয়ে স্বয়ং মহাত্মা গান্ধী বলেছিলেন, এমন সুন্দর জায়গা থাকতে মানুষ কেন সুইজারল্যান্ড যায়? হিন্দি সাহিত্যের বিশিষ্ট কবি সুমিত্রা নন্দন পন্থের জন্মভূমি এই কৌশানি। কৌশানি থেকে পাইন, ফার, দেওদারের জঙ্গলের ফাঁক দিয়ে নন্দাদেবী, ত্রিশূল, পঞ্চচুল্লী, নন্দাকোট প্রভৃতি হিমালয়ের তুষারধবল শৃঙ্গগুলি দর্শন করা এক স্বর্গীয় অভিজ্ঞতা। শান্ত, নির্জন, স্নিগ্ধ এই কৌশানি থেকে প্রায় ৩২০ কিমি বিস্তৃত হিমালয়ের অনবদ্য শোভা অবলোকন করা এক অনন্য অনুভূতির সঞ্চার করে মনে।

    দেখে নিন গান্ধীজির আশ্রম (Kausani)

    একই সঙ্গে দেখে নেওয়া যায় গান্ধী অনাসক্ত আশ্রম। ১৯২৯ সালে মহাত্মা গান্ধী এই আশ্রমে বেশ কিছুদিন অতিবাহিত করেন। এই আশ্রমে বসেই তিনি লেখেন গীতার অনাসক্তি যোগ। এরপর দেখে নেওয়া যায় গান্ধীজির অন্যতম প্রিয় শিষ্যা সরলা বেনের প্রতিষ্ঠিত কস্তুরবা গান্ধী আশ্রম। এখানে মহিলাদের তৈরি বিভিন্ন হস্তজাত জিনিসের প্রদর্শনী ও বিক্রয় হয়। এরপর দ্রষ্টব্য কবি সুমিত্রা নন্দন পন্থ সংগ্রহশালা। খোলা থাকে সকাল ১০ টা ৩০ থেকে বিকেল ৪ টা ৩০ অবধি। সোমবার বন্ধ (Kausani)। একই সঙ্গে দেখে নেওয়া যায় পিঙ্গালকোটের চা বাগান, প্রায় ৫ কিমি দুরের পিনাঠ বা পিনাথ, সাড়ে পাঁচ কিমি দূরের বুদা পিনাথ প্রভৃতি। সবকটি স্থানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যই মনোমুগ্ধকর।

    যাবেন কীভাবে, থাকবেন কোথায়? (Kausani)

    যাতায়াত–আলমোড়া থেকে সরাসরি বাস আসছে কৌশানি। দূরত্ব প্রায় ৩২ কিমি। সময় লাগে প্রায় দেড় ঘণ্টা। আলমোড়া থেকে আসছে শেয়ার জিপ। এছাড়াও সরাসরি বাস আসছে প্রায় ১১৭ কিমি দূরের নৈনিতাল থেকেও। তবে সবচেয়ে ভালো আলমোড়া অথবা নৈনিতাল থেকে গাড়ি নিয়ে বা প্যাকেজ ট্যুরে ঘুরে নেওয়া। এতে অনেক ঝক্কি-ঝামেলার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
    থাকা-খাওয়া–কৌশানিতে রয়েছে কুমায়ুন মণ্ডল বিকাশ নিগম বা কেএমভিএন (KMVN)-এর ট্যুরিস্ট রেস্ট হাউস (TRH)। ফোন-(০৫৯৬২) ২৫৮০০৬। এছাড়াও এখানে আছে বেশ কিছু ভালো মানের থাকা ও খাওয়ার বেসরকারি হোটেল (Kausani)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: এখনই জামিন নয় কেজরিওয়ালের! হাইকোর্টের রায় দেখে সুপ্রিম সিদ্ধান্ত

    Arvind Kejriwal: এখনই জামিন নয় কেজরিওয়ালের! হাইকোর্টের রায় দেখে সুপ্রিম সিদ্ধান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম দুয়ারেও স্বস্তি মিলল না। আপাতত তিহাড় জেলই ঠিকানা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal)। দিল্লি হাইকোর্টের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে, জামিনের আর্জি জানিয়ে রবিবার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন কেজরিওয়াল। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর জামিন মামলার শুনানিতে সোমবার দেশের শীর্ষ আদালত দিল্লি হাইকোর্টের রায়ের জন্য অপেক্ষা করার কথা জানায়। এই মামলায় সুপ্রিম কোর্টের পরবর্তী শুনানি আগামী ২৬ জুন।

    সুপ্রিম শুনানি

    অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) মামলার শুনানিতে ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি মনোজ মিশ্র এবং এসভি ভাট্টি। সিনিয়র আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি এবং বিক্রম চৌধুরী কেজরিওয়ালের হয়ে এদিন সুপ্রিম কোর্টে সওয়াল করেন। বিপরীতে ছিলেন অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল রাজু। ইডির আইনজীবী তথা কেন্দ্রের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল এসভি রাজু জানান, বেআইনি আর্থিক লেনদেন প্রতিরোধ আইন (পিএমএলএ)-এর ৪৫ নম্বর ধারা অনুযায়ী ইডির তরফে জামিনের বিরোধিতা করে জমা দেওয়া নথিগুলির যথাযথ ভাবে বিবেচনা করার কথা ছিল রাউস অ্যাভিনিউ আদালতের। অথচ সেগুলি পর্যালোচনা না করেই একতরফা ভাবে জামিন দেওয়া হয়েছে আপ প্রধানকে। অন্য দিকে, কেজরীর আইনজীবী দাবি করেন, তদন্তকারী সংস্থা তাঁর মক্কেলের বিরুদ্ধে আবগারি দুর্নীতি মামলায় (Delhi Liquor Policy Case) বেআইনি আর্থিক লেনদেনের কোনও প্রমাণ দিতে পারেনি।

    আরও পড়ুন: নিট মামলায় ধৃতদের দিল্লি নিয়ে যেতে চাইছে সিবিআই, ফৌজদারি মামলা রুজু

    সুপ্রিম পর্যবেক্ষণ

    এদিন অভিষেক মনু সিংভি বলেন, ‘ট্রায়াল কোর্টের জামিন অর্ডারের অপেক্ষা করেনি দিল্লি হাইকোর্ট। তার আগেই রুখে দেওয়া হয়েছে মুক্তির রায়। অর্ডার না দেখেই যদি হাইকোর্ট জামিনের রায় আটকে দিতে পারে তাহলে কেন হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ দেওয়া হচ্ছে না?’ এর জবাবে বিচারপতি মনোজ মিশ্র বলেন, ‘হাইকোর্ট যদি ভুল করে তবে আমরাও কি সেটির পুনরাবৃত্তি করব? আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি আরও বলেন, ‘জামিন মঞ্জুর হওয়াই প্রমাণ করছে অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) কোনও ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিত্ব নন।’ সওয়ালের দরুন আইনজীবী সুপ্রিম কোর্টের তরফে বাদী-বিবাদী দুই পক্ষকেই এই ক্ষেত্রে অপেক্ষার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সে ক্ষেত্রে সময় অতিবাহিত হচ্ছে বলেও জোরাল সওয়াল করেন কেজরিওয়ালের আইনজীবীরা। অভিষেক মনু সিংভির বক্তব্য, ‘কেন এই সময়ের মধ্যে অন্তর্বর্তী জামিন দেওয়া হবে না? আমাদের সপক্ষে তো কোর্টের রায় রয়েছে।’ জবাবে বিচারপতি মনোজ মিশ্র বলেন, ‘এখনই কোনও রায় দিলে বিষয়টিতে আগাম বিচার করা হয়ে যাবে। এটা কোনও নিম্ন আদালত নয়, দেশের সর্বোচ্চ আদালত।’ মাত্র একটা দিনের অপেক্ষা এত সমস্যাজনক কেন হচ্ছে? বলেও উল্লেখ করেছে সুপ্রিম কোর্ট। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maoist Surrender: গড়চিরৌলিতে মাওবাদ শেষের পথে, মাওবাদি দম্পতির আত্মসমর্পণ  

    Maoist Surrender: গড়চিরৌলিতে মাওবাদ শেষের পথে, মাওবাদি দম্পতির আত্মসমর্পণ  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্রিশগড়ের সীমান্ত সংলগ্ন মহারাষ্ট্রের গড়চিরৌলি এলাকায় দুই কুখ্যাত মাওবাদি (Maoist Surrender) আত্মসমর্পণ করলেন। ধৃতরা দীর্ঘদিন ধরে ছত্রিশগড় এবং মহারাষ্ট্রে জঙ্গী কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। মনকু তুমরেটি ওরফে গিরিধর এবং তার স্ত্রী সঙ্গীতা ওরফে ললিতা চেন সমাজের মূলস্রোতে ফিরে আসায় ওই এলাকায় মাওবাদিদের মনোবল ভেঙে পড়েছে বলে পুলিশের দাবি। গিরিধরের উপর ২৫ লক্ষ এবং সঙ্গীতার উপরে ১৬ লাখ টাকা লক্ষ টাকার পুরস্কার ছিল।

    মূলস্রোতে ফিরে আসায় অর্থসাহায্য করবে সরকার (Maoist Surrender)

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে গিরিধরের স্ত্রী সঙ্গীতা উপরে ১৭ টি মামলা রয়েছে। ১৯৯৬ সাল থেকে ওই দম্পতি মাওবাদি কার্যকলাপের সঙ্গে ছিল। ধৃতরা সমাজের মূলধারায় Maoist Surrender) ফিরে আসায় তাঁদের ধন্যবাদ জানান মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস। জানা গেছে সমাজের মূলস্রোতে ফিরে আসার জন্য পুনর্বাসন যোজনার অন্তর্গত কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের তরফ থেকে গিরিধর মোট ১৫ লক্ষ টাকা এবং ললিতা সাড়ে আট লক্ষ টাকা পাবেন।

    মাওবাদি আন্দোলনের কোমর ভেঙেছে

    এদিন আত্মসমর্পণ পর্ব শেষে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস বলেন গিরিধর (Maoist Surrender) আত্মসমর্পণ করার পর গড়চিরৌলি এলাকায় মাওবাদি আন্দোলনের কোমর ভেঙে গিয়েছে। সরকার মাওবাদি সমস্যা শেষ করার জন্য বদ্ধপরিকর। এর জন্য মাওবাদিদের সমাজের মুখ্য ধারায় ফিরিয়ে আনার কথা ভাবা হচ্ছে। যারা অস্ত্রের পথ ত্যাগ করবেন তাঁদের সমাজে স্বাগত জানানো হবে।” আরও জানা গিয়েছে এর আগে ২৮ মে গণেশ এক মাওবাদী যার মাথায় ছয় লক্ষ টাকার পুরস্কার ছিল তিনি আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তাঁর পুরো নাম গণেশ গাট্টা পুণেম বলে জানা যায়।

    আরও পড়ুন: ‘কোবরা’র ট্রাকে আইইডি বিস্ফোরণ মাওবাদীদের, হত ২ জওয়ান

    ২০১৭ সাল থেকে তিনি মাওবাদী কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। গণেশ মাওবাদি দলের সহকারী কমান্ডার ছিলেন। ২০১৭ এবং ২০২২ সালে বিজাপুর এলাকায় বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ের নেতৃত্ব দিয়েছিল এই গণেশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়”, ‘কনিষ্কে’ হামলার বর্ষপূর্তিতে বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়”, ‘কনিষ্কে’ হামলার বর্ষপূর্তিতে বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থন করা উচিত নয়।” যাত্রিবাহী বিমান ‘কনিষ্কে’র ওপর হামলার ৩৯তম বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে কথাগুলি বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। দিনটিকে ইতিহাসে জঘন্যতম দিন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

    কনিষ্কে বিস্ফোরণ (S Jaishankar)

    ১৯৮৫ সালের ২৩ জুন লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে অবতরণের মিনিট পঁয়তাল্লিশ আগে বিস্ফোরণ ঘটে কনিষ্কে। বিমানে থাকা ৩২৯ জনেরই মৃত্যু হয়। এঁদের সিংহভাগই ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান। অভিযোগ, এয়ার ইন্ডিয়ার যাত্রিবাহী ওই বিমানে হামলা চালিয়েছিল খালিস্তানপন্থীরা। ‘অপারেশন ব্লুস্টারে’র প্রতিবাদেই তারা এই হামলা চালিয়েছিল (S Jaishankar)। রবিবার এই ঘটনাকেই জয়শঙ্কর সন্ত্রাসবাদের জঘন্যতম দিন বলে উল্লেখ করেন।

    জঘন্যতম দিন

    কানাডার মাটিতে ধীরে ধীরে ঘাঁটি গাড়ছে খালিস্তানপন্থীরা। তা নিয়ে নানা সময় প্রতিবাদও জানিয়েছে ভারত। তার পরেও খালিস্তানপন্থীদের আনাগোনা বন্ধ হয়নি কানাডায়। সম্প্রতি কানাডার সংসদে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরের স্মৃতিতে নীরবতা পালন করা হয়। তারও প্রতিবাদ করেছে ভারত। এহেন আবহে জয়শঙ্করের মন্তব্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। রবিবার এক্স হ্যান্ডেলে জয়শঙ্কর লিখেছেন, “কেন সন্ত্রাসবাদ সহ্য করা যায় না, এই বিস্ফোরণের ঘটনাই (কনিষ্কে বিস্ফোরণ) তা মনে করিয়ে দেয়।” তিনি লিখেছেন, “ইতিহাসে সন্ত্রাসবাদের জঘন্যতম দিনের ৩৯তম বর্ষপূর্তি আজ। এআই ১৮২ কনিষ্কর ৩২৯ জন মৃতের প্রতিই শ্রদ্ধা জানাই। ১৯৮৫ সালে এঁদের হত্যা করা হয়েছিল। মননে আমি সর্বদাই তাঁদের পরিবারের পাশে রয়েছি।”

    আর পড়ুন: হিজাব নিষিদ্ধ হয়ে গেল মুসলিম দেশ তাজিকিস্তানে!

    প্রসঙ্গত, গত বছরের জুন মাসে কানাডায় দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হয় জঙ্গি নিজ্জর। তার পরে পরেই সে দেশের প্রধানমন্ত্রী সংসদে দাবি করেছিলেন খুনের নেপথ্যে রয়েছে ভারতের হাত। অভিযোগ অস্বীকার করে ভারত। ট্রুডোর দাবির স্বপক্ষে প্রমাণও চায় নয়াদিল্লি। এখনও সে প্রমাণ দিতে পারেনি কানাডা সরকার। নিজ্জর খুনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে কানাডার সংসদে এক মিনিটের নীরবতা পালন করা হয়। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সংসদে সংখ্যালঘু ট্রুডো সরকার চলছে খালিস্তানপন্থী কয়েকজন শিখ সাংসদের সমর্থনে। তাই নিজের গদি বাঁচাতে ট্রুডোর সামনে এছাড়া আর অন্য কোনও পথ ছিল না। তবে ঘটনাটিকে মোটেই ভালো চোখে দেখছে না ভারত। সন্ত্রাসবাদে লাগাম না টেনে কানাডা সরকার যেভাবে বিষবৃক্ষের গোড়ায় জল দিচ্ছে, তাতে বিস্মিত ভারতের পাশাপাশি বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশও (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়”, লোকসভা অধিবেশনের আগে বললেন মোদি

    PM Modi: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়”, লোকসভা অধিবেশনের আগে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়।” অষ্টাদশ লোকসভা অধিবেশন শুরুর আগে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন মোদি। এর আগে স্বাধীন ভারতে এই রেকর্ড ছিল প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরুর। সেই রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলেছেন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএর সর্বসম্মত নেতা মোদি। আজ, সোমবার থেকে শুরু হয়েছে অষ্টাদশ লোকসভার অধিবেশন।

    গণতন্ত্রের ‘কালো অধ্যায়’ (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অষ্টাদশ লোকসভা শ্রেষ্ঠ ভারত ও বিকশিত ভারত রূপায়ণে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।” তাঁর এবারকার সরকারও যে জনগণের আশা-আকাঙ্খা পূরণে সচেষ্ট হবে, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ২৫ জুন দেশে জরুরি অবস্থা জারির ৫০ বছর পূর্তি হবে। দিনটিকে ভারতীয় গণতন্ত্রের ‘কালো অধ্যায়’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। তাঁর মতে, এই দিনেই লঙ্ঘিত হয়েছিল সংবিধান। 

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    সংসদের নয়া সাংসদদের স্বাগত জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অষ্টাদশ লোকসভার অধিবেশন শুরু হবে একটা স্বপ্ন নিয়ে। এই স্বপ্নটি হল ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারত গড়ে তোলা।” তিনি বলেন, “জনগণ এতদিন বিরোধীদের নেতিবাচক আচরণই দেখে এসেছে। তবে আশা করি, এবার তাঁরা গণতন্ত্রের ডেকোরাম মেনে চলবেন, পালন করবেন বিরোধীদের ভূমিকা।” এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের প্রয়োজন একটি দায়িত্বশীল বিরোধীর। কারণ জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়। সংসদে বিতর্ক চায়, অশান্তি নয়।”

    সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে ৬৫ কোটি মানুষ ভোট দিয়েছেন বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি মনে করিয়ে দেন, স্বাধীনতার পর থেকে এনিয়ে দ্বিতীয়বার একটা সরকার রাজ করছে পরপর তিনবার। এমন ঘটনা ঘটল ৬০ বছর পরে। এদিকে, এদিন লোকসভার সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময় সংসদে প্রতিধ্বনিত হয় ‘মোদি’, ‘মোদি’ স্লোগান। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আগেই শপথ নিয়েছিলেন তিনি। এবার নিলেন লোকসভার সদস্য হিসেবে। প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বারাণসী কেন্দ্রের সাংসদ।

    আর পড়ুন: হিজাব নিষিদ্ধ হয়ে গেল মুসলিম দেশ তাজিকিস্তানে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share