Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Mann ki Baat: তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথম মন কি বাত, কী বার্তা থাকবে প্রধানমন্ত্রীর?

    Mann ki Baat: তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথম মন কি বাত, কী বার্তা থাকবে প্রধানমন্ত্রীর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয় সরকার প্রতিষ্ঠার পর এই প্রথম ‘মন কি বাত’ (Mann ki Baat) অনুষ্ঠান করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। জানা গিয়েছে আগামী ৩০ জুন এই অনুষ্ঠান করবেন তিনি। তবে বক্তৃতার বিষয়বস্তু কী হবে ইতিমধ্যেই তা নিয়ে সাধারণ মানুষের মতামত চাওয়া হয়েছে। যা নিঃসন্দেহে বড় চমক। 

    কর্মসূচি ভিত্তিক দায়িত্ব বণ্টন 

    অন্যদিকে মন কি বাত (Mann ki Baat) শোনার জন্য যাতে দেশব্যাপী সাংগঠনিক বন্দোবস্ত করা হয় তার জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে দলের দুই ন্যাশনাল জেনারেল সেক্রেটারি বিনোদ তাওড়ে এবং দুষ্মন্ত গৌতমকে। জানা গিয়েছে নির্বাচন মিটতেই  জমি পুনরুদ্ধারে একগুচ্ছ সাংগঠনিক কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিজেপির। আসলে প্রত্যেকটি কর্মসূচির যাতে সঠিক বাস্তবায়ন হয় তা সুনিশ্চিত করতে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের মধ্যে কর্মসূচি ভিত্তিক এই দায়িত্ব বণ্টন করা হয়েছে।   

    তৃতীয়বার মোদি (PM Modi) সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য এবার ভোটারদের অভিনন্দন জানাতে দেশব্যাপী ‘মতদাতা অভিনন্দন যাত্রা’ শুরু করতে চলেছে বিজেপি। রাজ্যভিত্তিক অভিনন্দন যাত্রার পাশাপাশি আয়োজিত হবে অভিনন্দন সমারোহ। কর্মসূচিতে কংগ্রেসের নির্বাচনী প্রচারের পাল্টা ন্যারেটিভ তুলে ধরাই লক্ষ্য। প্রত্যেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে তাঁর সংশ্লিষ্ট রাজ্যে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অভিনন্দন জানানো হবে। দেশব্যাপী এই কর্মসূচির দায়িত্বে থাকবেন বিজেপির ন্যাশনাল জেনারেল সেক্রেটারি সুনীল বনশল।

    আরও পড়ুন: দুই গাড়ির চালকের কাছে ছিল ‘কাগুজে অনুমতি’! তবে কার ভুলে এমন বিপদ?

    রয়েছে একাধিক কর্মসূচি (Mann ki Baat) 

    একইসঙ্গে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের ভূমিকা স্মরণ করতে ২৩ জুন থেকে ৬ জুলাই পর্যন্ত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি করছে বিজেপি। ‘এক পেড় মা কে নাম’ কর্মসূচিতে এই বৃক্ষরোপণ করা হবে। কর্মসূচির দায়িত্বে থাকবেন রাজ্যসভার সাংসদ রাধামোহন দাস এবং আরএএস নেতা অরবিন্দ মেনন। তবে এর আগে ২১ জুন সরকারি উদ্যোগে পালিত হবে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস। সারাদেশে বিজেপি নেতাকর্মীদের এই কর্মসূচিতে যোগ দিতে বলা হয়েছে। এরপর ২৫ জুন পালিত হবে ‘আপৎকাল কা কালা দিবস’। এমার্জেন্সির সময় যাঁরা জেলবন্দি ছিলেন, এমন জীবিত ব্যক্তিদের বাড়ি গিয়ে তাঁদের সঙ্গে দেখা করবেন বিজেপি নেতারা।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Modi Varanasi Visit: জয়ের পর আজ প্রথম বারাণসীতে মোদি, আর্থিক সাহায্য ৯.২৬ কোটি কৃষককে

    Modi Varanasi Visit: জয়ের পর আজ প্রথম বারাণসীতে মোদি, আর্থিক সাহায্য ৯.২৬ কোটি কৃষককে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মঙ্গলবার উত্তর প্রদেশের (Modi Varanasi Visit) বারাণসীতে যাবেন। লোকসভা নির্বাচনে জয়ের পর নিজের কেন্দ্রে এটি তাঁর প্রথম সফর। তাঁর এই সফরের মূল উদ্দেশ্য হল ২০ হাজার কোটির বেশি PM-KISAN কৃষক সম্মান নিধি স্কিমের ১৭ তম কিস্তি বিতরণ করা। এর ফলে ৯.২৬ কোটিরও কৃষক বেশি উপকৃত হবেন।

    কৃষক সম্মান নিধি বিতরণ অনুষ্ঠানে অপস্থিত থাকবে মোদি (Modi Varanasi Visit)

    কৃষক সম্মান নিধি বিতরণ (Modi Varanasi Visit) অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল, কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান এবং রাজ্যের একাধিক মন্ত্রী। বিকেল ৪:০০ নাগাদ লাল বাহাদুর শাস্ত্রী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে প্রধানমন্ত্রীর বিমান। বাবৎপুরের ওই বিমানবন্দর থেকে তিনি বিকেল পাঁচটা নাগাদ পিএম কিষান সম্মেলনে যোগ দেবেন। সেখানে কৃষক সম্মান নিধির ইনস্টলমেন্ট বিতরণ করা হবে। এরপর ২১ জন কৃষকের সঙ্গে তাঁদের চাষাবাদ নিয়ে কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী। সন্ধ্যা ৭:০০ নাগাদ বারানসি দশাশ্বমেধ ঘাটে গঙ্গা আরতি করবেন মোদি। এরপর কাশি বিশ্বনাথ মন্দিরে রাত আটটা নাগাদ পৌঁছবেন তিনি। মন্দিরের আধিকারিক বিশ্বভূষণ মিশ্র জানিয়েছেন, “প্রধানমন্ত্রী নিদেনপক্ষে ২৫ মিনিট মন্দিরে থাকবেন।”

    চাষিদের সমস্যার কথা শুনবেন মন্ত্রীরা

    ইতিমধ্যে, কৃষি ও কৃষক কল্যাণ মন্ত্রক ঘোষণা করেছে যে ২.৫ কোটিরও বেশি কৃষক বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে কিষাণ সম্মান সম্মেলনে অংশগ্রহণ করবে। যার মধ্যে ৭৩২টি কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র (KVKs), এক লক্ষেরও বেশি প্রাথমিক কৃষি সমবায় সমিতি এবং ৫ লক্ষ সাধারণ পরিষেবা কেন্দ্র রয়েছে। আরও জানা গিয়েছে ৭৩২ টি কিষান কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্র ১ লক্ষ প্রাইমারি এগ্রিকালচারাল কো-অপারেটিভ সোসাইটি এবং ৫ লক্ষ সার্ভিস সেন্টারের মাধ্যমে সারাদেশে ২.৫ কোটি চাষীকে এদিনই কিষাণ সম্মান নিধি পৌঁছে দেওয়া হবে। কিষাণ নিধি (PM-KISAN) সম্মেলন পৌঁছে দেওয়ার জন্য অন্তত ৫০টি কৃষি বিকাশ কেন্দ্রে মন্ত্রীরা উপস্থিত থাকবেন এবং কৃষকদের সঙ্গে তাঁরা কথা বলবেন।

    আরও পড়ূন: আস্তিন গুটিয়ে তিন রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি, ঘোষণা ইনচার্জদের নাম

    পিএম কিষাণ নিধি (Modi Varanasi Visit) প্রাপকদের চাষে নতুন টেকনোলজির ব্যবহার এবং পরিবেশ পরিবেশের বদলের জেরে চাষে কী-কী সমস্যা হতে পারে এ বিষয়ে অবহিত করা হবে। এই অনুষ্ঠান থেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা কৃষক সখীদের সার্টিফিকেট বিতরণ করবেন। একইসঙ্গে কিষান এই মিত্র চ্যাট বটের মাধ্যমে কিভাবে পিএম কিষানের (PM-KISAN) সম্মান নীতি প্রাপকরা তাদের স্ট্যাটাস চেক করবেন সেটাও তাদের জানানো হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Assembly Elections 2024: আস্তিন গুটিয়ে তিন রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি, ঘোষণা ইনচার্জদের নাম

    Assembly Elections 2024: আস্তিন গুটিয়ে তিন রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি, ঘোষণা ইনচার্জদের নাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে সাফল্যের পর এবার তিন রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের (Assembly Elections 2024) প্রস্তুতি শুরু করে দিল বিজেপি। সোমবার গেরুয়া পার্টির তরফে ঘোষণা করা হয় মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা ও ঝাড়খণ্ডের বিধানসভা নির্বাচনের ইনচার্জদের নাম। তিন রাজ্যে তিন প্রবীণকেই দেওয়া হয়েছে এই দায়িত্ব। যে তিনজনের ওপর এই দায়িত্ব বর্তেছে তাঁরা হলেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভূপেন্দর যাদব, কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান এবং কৃষিমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান।

    তিন ইনচার্জ (Assembly Elections 2024)

    ভূপেন্দরকে দেওয়া হয়েছে মহারাষ্ট্রের দায়িত্ব, হরিয়ানার দায়িত্ব বর্তেছে ধর্মেন্দ্রর ওপর এবং ঝাড়খণ্ডের দায়িত্ব সামলাবেন শিবরাজ (Assembly Elections 2024)। সেপ্টেম্বরের তিরিশ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে জম্মু-কাশ্মীরে। সেখানকার ইনচার্জ করা হয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জি কিষান রেড্ডিকে। 

    রয়েছেন কো-ইনচার্জও

    ইনচার্জদের পাশাপাশি কো-ইনচার্জও করা হয়েছে। মহারাষ্ট্রের কো-ইনচার্জ অশ্বিনী বৈষ্ণব, হরিয়ানার কো-ইনচার্জ বিপ্লব কুমার দেব এবং ঝাড়খণ্ডের কো-ইনচার্জ হিমন্ত বিশ্বশর্মা। চলতি বছরই বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা এবং ঝাড়খণ্ডে।

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে মহারাষ্ট্র ও হরিয়ানায় ভালো ফল করেনি বিজেপি। মহারাষ্ট্রে কংগ্রেস জিতেছে ১৩টি আসনে। বিজেপির ঝুলিতে গিয়েছে ৯টি। রাজ্যের মোট ৪৮টি আসনের মধ্যে এনডিএ-র ঝুলিতে গিয়েছে ১৭টি আসন। মহারাষ্ট্র বিজেপির সভাপতি চন্দ্রশেখর বাওয়ানকুলে বলেন, “এমভিএ (মহা বিকাশ আগাড়ি) এবং এনডিএ-র প্রাপ্ত ভোটের হারের পার্থক্য মাত্র ০.৩ শতাংশ। তাঁর দাবি, আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি এবং তার জোটসঙ্গীকেই ভোট দেবেন মহারাষ্ট্রবাসী।”

    আর পড়ুন: “মমতা ও তাঁর দলের জন্মগত স্বভাব হল ভোটপরবর্তী হিংসা”, মন্তব্য বিজেপি কেন্দ্রীয় টিমের

    হরিয়ানায় লোকসভা আসন রয়েছে ১০টি। এর মধ্যে পাঁচটিতে জিততে পেরেছিল বিজেপি। অথচ উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে এ রাজ্যের সবকটি আসনেই পদ্ম ফুটেছিল। গেরুয়া পার্টির হাত থেকে হরিয়ানার রাশ কেড়ে নেওয়ার বিষয়ে প্রত্যয়ী কংগ্রেস। কংগ্রেস নেতা ভূপিন্দর সিং হুডা বলেন, “এটা কেবল শুরু। আসল লড়াই অদূরেই। আমাদের থেমে যাওয়া উচিত নয়, আমরা মাথা নতও করব না। যতক্ষণ না লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, ততক্ষণ আমাদের যাত্রা চালিয়ে যাওয়া উচিত।” গত দশ বছরে বিজেপি সরকারের ত্রুটির দিকগুলিও জনগণের কাছে তুলে ধরার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি (Assembly Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sikkim: পায়ে হেঁটে সমতলের পথে আটকে পড়া পর্যটকেরা, সিকিমে শুরু উদ্ধার কাজ

    Sikkim: পায়ে হেঁটে সমতলের পথে আটকে পড়া পর্যটকেরা, সিকিমে শুরু উদ্ধার কাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর সিকিমে (Sikkim) আটকে থাকা পর্যটকদের উদ্ধার কাজ শুরু করল প্রশাসন। সোমবার বিকেল পর্যন্ত টুং থেকে মোট ন’জন পর্যটককে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। সোমবার দুপুরে পর্যটকদের উত্তর সিকিমের বিপদসংকুল পাহাড়ি পথ টুং থেকে মংগন পর্যন্ত হেঁটে সরিয়ে আনার কাজ শুরু হয়। তাঁরা সকলেই চুংথাংয়ের গুরুদ্বারে আটকে পড়েছিলেন। তবে, এখনও পর্যন্ত লাচুংয়ে (Lachung) আটকে থাকা পর্যটকদের উদ্ধার কাজ শুরু করা যায়নি।

    প্রতিকূল পরিস্থিতিতে উদ্ধারের চেষ্টা

    সোমবার জেলা প্রশাসনিক দল, পর্যটন ও অসামরিক বিভাগ এবং সিকিমের পর্যটন সংস্থা উদ্ধারকাজ শুরু করে। বৃষ্টির পাশাপাশি ধসে ক্ষতিগ্রস্ত একাধিক দুর্গম পথ পার করে পর্যটকদের সমতলের দিকে হেঁটে আসতে হয়েছে। প্রথম ব্যাচে অপেক্ষাকৃত তরুণ পর্যটকরা ছিলেন। যে পর্যটকেরা চুংথাংয়ে আটকে ছিলেন, তাঁদের দুপুর ১২টা নাগাদ উদ্ধার করা হয়েছে। টুং থেকে মঙ্গন হয়ে তাঁদের বার করে আনা হয়েছে। জেলা প্রশাসন থেকে পর্যটন এবং অসামরিক বিমান পরিবহণ দফতর একত্রে হাত লাগিয়েছে যাতে নির্বিঘ্নে সমস্ত পর্যটককে উদ্ধার করে আনা যায়। টানা বৃষ্টি এবং একের পর এক ধসে বাধা সৃষ্টি হচ্ছে। ওই প্রতিকূল পরিস্থিতিতে উদ্ধার কাজ অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বন করা হচ্ছে। তাই একসঙ্গে সবাইকে নিয়ে, দফায় দফায় উদ্ধারের কাজ করছে প্রশাসন।

    বেহাল অবস্থা সিকিমে

    লাগাতার বৃষ্টির জেরে বেহাল অবস্থা সিকিমে (Sikkim)। আবহাওয়ার উন্নতি হওয়ার কোনও লক্ষণই নেই। বহু পর্যটক আটকে রয়েছেন। একের পর এক ধস নামছে। ডিকচু-সংকলন-টুং, মঙ্গন-সংকলন, সিংথাম-রাংরাং এবং রাংরাং-টুং সহ উত্তর সিকিমের দিকে যাওয়ার একাধিক রাস্তা ভারী বৃষ্টির জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উত্তর সিকিম এবং জংগু অঞ্চলে প্রাথমিক সংযোগ ব্যবস্থার অন্যতম মাধ্যম সংকলন সেতু। সেই সেতুই ভেঙে পড়ায় পরিস্থিতি শোচনীয় হয়ে ওঠে।নতুন করে ধসের জেরে সিকিমের অন্যান্য অঞ্চলের সঙ্গে মংগন জেলার সড়ক সংযোগ সংযোগ বিচ্ছিন্ন। কোনও দিক দিয়েই সড়ক পথে মংগনে পৌঁছনো সম্ভব হচ্ছে না। সিকিমে আটকে থাকা পর্যটকদের উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে। বিপদসংকুল সড়কপথে হেঁটে সমতলের পথে পর্যটকরা।

    পরিস্থিতি উন্নতির চেষ্টা

    স্থানীয় প্রশাসনের (Sikkim) তরফে ক্ষয়ক্ষতির হিসাব তুলে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব রাস্তা মেরামতির কাজ সম্পূর্ণ করে পুনরায় সংযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। ধস নামার কারণে উত্তর সিকিমে একাধিক এলাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে একাধিক রাস্তা। রাস্তাগুলি মেরামতি করে দ্রুত ওই সব এলাকার সঙ্গে পুনরায় সংযোগ স্থাপন করতে ও সেখানকার আটকে থাকা মানুষজনদের উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • EVM Hacking: ‘‘টেসলার সব গাড়িকেও হ্যাক করা সম্ভব’’, মাস্কের ইভিএম-ট্যুইটের জবাবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    EVM Hacking: ‘‘টেসলার সব গাড়িকেও হ্যাক করা সম্ভব’’, মাস্কের ইভিএম-ট্যুইটের জবাবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি মিটেছে ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচন। আর এরই মধ্যে ভোটে ইভিএম ব্যবহার নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছিলেন টেসলা প্রধান। টেসলার সিইও ইলন মাস্ক (Elon Musk) এ প্রসঙ্গে মন্তব্য করেছিলেন, ইভিএম হ্যাক (EVM Hacking) হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। মানুষ অথবা আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স ব্যবহার করে ইভিএমের হিসেব গুলিয়ে দেওয়া সম্ভব। আর মাস্কের এই মন্তব্যের পরেই এবার তার পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর। 

    ইলন মাস্ক-এর মন্তব্য (EVM Hacking) 

    রবিবার সকালে নিজের এক্স হ্যান্ডলে একটি ট্যুইট করেন মাস্ক। সেখানে মাস্ক (Elon Musk) লেখেন, “আমাদের ইভিএম ত্যাগ করা উচিত। কারণ মানুষ কিংবা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)-র দ্বারা এটিকে প্রভাবিত (Hack) করার সম্ভাবনা বেশি।” 

    আরও পড়ুন: ছত্তীসগড়ের পর এবার ঝাড়খণ্ড! পুলিশের হাতে নিহত চার মাওবাদী

    বিজেপি নেতার প্রতিক্রিয়া  

    মাস্কের এই ইভিএম-বিরোধী (EVM Hacking) পোস্টের বিরোধিতা করে এবার পাল্টা ট্যুইট করেন বিজেপি নেতা তথা প্রাক্তন ইলেকট্রনিক এবং তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর। তাঁর বক্তব্য, “ইভিএম হ্যাক করা সম্ভব নয়। মাস্কের বক্তব্যের কোনও সত্যতা নেই। ভারতে এসে এই সংক্রান্ত পাঠ হাতে কলমে নেওয়া উচিত তাঁর।” মাস্কের মন্তব্যের সমালোচনা করে চন্দ্রশেখর বলেন যে, “মাস্কের কথার অর্থ হল কেউ নিরাপদ ডিজিটাল হার্ডওয়্যার তৈরি করতে পারে না। তার এই ধারণা ভুল। আমেরিকা কিংবা অন্য জায়গায় ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রিত ভোটিং মেশিনের বদলে সাধারণ যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হয়। সেখানে মাস্কের ওই বক্তব্য প্রযোজ্য হতে পারে।”

    মাস্কের (Elon Musk) টুইটটি শেয়ার করে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী চ্যাট জিপিটির প্রসঙ্গ উল্লেখ করে দাবি করেন, ব্লু টুথ, ইন্টারনেট, ওয়াইফাই কোনও কিছু দিয়েই ইভিএমকে হ্যাক করা যায় না। চন্দ্রশেখরের টুইটের নীচে মাস্কের মন্তব্য, “যে কোনও কিছুই হ্যাক করা যেতে পারে।” আর এর পরেই চন্দ্রশেখর মাস্কের এই মন্তব্যকে হাতিয়ার করে পাল্টা বলেন, ‘‘তাহলে তো টেসলার সব গাড়িকেও হ্যাক করা সম্ভব।’’    
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand: ছত্তিশগড়ের পর এবার ঝাড়খণ্ড! বাহিনীর গুলিতে নিহত চার মাওবাদী

    Jharkhand: ছত্তিশগড়ের পর এবার ঝাড়খণ্ড! বাহিনীর গুলিতে নিহত চার মাওবাদী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ের পর এবার ঝাড়খণ্ড (Jharkhand)। সোমবার সাতসকালে মাওবাদী এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে রক্ত ঝরল ঝাড়খণ্ডে। দু’‌পক্ষের মধ্যে গুলির লড়াই হলেও মাওবাদীরা এঁটে উঠতে পারেনি। পশ্চিম সিংভূম জেলায় গুলির লড়াইয়ে চার জন মাওবাদীকে নিকেশ করেছে পুলিশ। 

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Maoists Encounter) 

    জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) টন্টো এবং গোইলকেরা এলাকায় কয়েকজন মাওবাদী লুকিয়ে রয়েছে বলে খবর পায় রাজ্যের পুলিশ। খবর পেয়েই মাওবাদী দমনে গোপন অভিযান চালানো হয়। তবে অভিযানের শুরুতেই লুকিয়ে থাকা মাওবাদীরা অতর্কিতে পুলিশবাহিনীর ওপর হামলা চালায়। শুরু হয় গুলির লড়াই। আর সেই গুলির লড়াইতেই মৃত্যু হয়েছে ৪ জন মাওবাদীর। একইসঙ্গে এদিন একজন মহিলা মাওবাদী নেত্রী সহ ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে একাধিক অস্ত্র। ঘটনার পরে এলাকায় শুরু হয় তল্লাশি অভিযান। মনে করা হচ্ছে, এই ঘটনায় যুক্ত আরও কয়েকজন মাওবাদী সেই এলাকায় লুকিয়েও থাকতে পারে।  

    আরও পড়ুন: বহরমপুরে বিজেপি কর্মীদের লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি-বোমাবাজি! কাঠগড়ায় তৃণমূল

    সিংভূম জেলার পুলিশ সুপারের মন্তব্য  

    এ প্রসঙ্গে সিংভূম জেলার পুলিশ সুপার আশুতোষ শেখর বলেছেন, “গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সোমবার সকালে জঙ্গল এলাকায় তল্লাশি অভিযান শুরু করা হয়। সে সময় নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় মাওবাদীরা। পাল্টা জবাব দেয় নিরাপত্তা বাহিনীও। তখনই এনকাউন্টারে মৃত্যু (Maoists Encounter) হয় চার জন মাওবাদীর।” পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, যে চারজন মাওবাদীর মৃত্যু (Maoists Encounter) হয়েছে তার মধ্যে ছিল—একজন জোনাল কমান্ডার, একজন সাব জোনাল কমান্ডার এবং একজন এরিয়া কমান্ডার। তাছাড়া একজন সাধারণ মাওবাদীও ছিল। আর যে দু’জন মাওবাদীকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের মধ্যে একজন এরিয়া কমান্ডার। আর একজন সাধারণ মাওবাদী। 

    উল্লেখ্য, লোকসভা নির্বাচনের আগেও মাওবাদীদের উৎপাত শুরু হয়েছিল। আর এবার লোকসভা নির্বাচন শেষ হলেও মাওবাদীরা দাপট দেখাচ্ছে। দিন দুয়েক আগেই ছত্তিশগড়ের বস্তার ডিভিশনের নারায়ণপুর জেলার অবুঝমাড়ের জঙ্গলে গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয়েছিল নিষিদ্ধ সংগঠন সিপিআইএমএল (মাওবাদী)-র অন্তত আট সদস্যের। আর এই ঘটনার দুদিনের মধ্যেই আবারও ঝাড়খণ্ডে (Jharkhand) মাওবাদী দমনে সাফল্য এল।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kerala Congress: পোপকে ‘অপমান’, ক্ষমা চাইতে বাধ্য হল কেরল কংগ্রেস

    Kerala Congress: পোপকে ‘অপমান’, ক্ষমা চাইতে বাধ্য হল কেরল কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের কাছে ক্ষমা চাইতে বাধ্য হল কেরল কংগ্রেস (Kerala Congress)। জি৭ সম্মেলনে যোগ দিতে ইটালিতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে তিনি সাক্ষাৎ করেন পোপ ফ্রান্সিসের সঙ্গে। তা নিয়ে বিরুপ মন্তব্য করে কেরল কংগ্রেস। তার জেরে ওঠে সমালোচনার ঝড় (BJP)। তার জেরে চাইতে হল ক্ষমা।

    কংগ্রেসের পোস্ট (Kerala Congress)

    রবিবার মোদির সঙ্গে পোপের সাক্ষাতের একটি ছবি পোস্ট করে কেরল রাজ্য কংগ্রেস লিখেছে, ‘শেষমেশ পোপ ভগবানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার একটা সুযোগ পেলেন।’ সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির একটি কথার সূত্র ধরে এই বক্রোক্তি কেরল কংগ্রেসের। এর প্রেক্ষিতেই দক্ষিণের এই রাজ্যের বিজেপির দাবি, এই পোস্টের মাধ্যমে কংগ্রেস (Kerala Congress) খ্রিস্টান সম্প্রদায়কে অপমান করেছে। বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জর্জ কুরিয়েন বলেন, “কংগ্রেসের এই ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে প্রভু যিশুর সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। এটা পুরোপুরি অনাকাঙ্খিত এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রতি অপমান। এটা লজ্জাজনক যে কংগ্রেস কোথায় নেমেছে!”

    আরও পড়ুন: “পলিটিক্যাল ট্যুরিজম নয়, মমতাকে জাগাতে এসেছি”, বলেন বিপ্লব দেব

    ক্ষমা প্রার্থনা

    কেরল বিজেপির (BJP) সভাপতি কে সুরেন্দ্রন বলেন, “কংগ্রেস এখন পোপকেও উপহাস করছে। এর পিছনে কি রাহুল গান্ধী এবং খাড়্গের সমর্থনও রয়েছে?” পদ্ম-পার্টির সমালোচনার তিরে বিদ্ধ হয়ে সম্বিত ফেরে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির। গত রাতে ক্ষমা প্রার্থনা করে কেরল কংগ্রেস। এবং জানিয়ে দেয়, কোনও ধর্মকে অপমান করার ঐতিহ্য তাদের ছিল না। তাদের বক্তব্য, সমগ্র ভারতবাসী জানে কাউকে অপমান করাটা ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের ঐতিহ্য নয়। কোনও ধর্ম, ধর্মীয় প্রধান এবং বিগ্রহকে অপমান বা অশ্রদ্ধা করাও তাদের ঐতিহ্য নয়। কংগ্রেস একটা আন্দোলন। এই দল সব ধর্মকে একসূত্রে বেঁধে রাখে, সমস্ত বিশ্বাসকে মর্যাদা দেয়। বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার চেষ্টা করে। পোপ, যাঁকে খ্রিস্টানরা ঈশ্বরের প্রতিনিধি হিসেবে দেখেন, তাঁকে অপমান কিংবা অসম্মান করার কথা কোনও কংগ্রেস কর্মীই সহ্য করে না। এক্স হ্যান্ডেলে কংগ্রেস নেতৃত্ব লিখেছেন, ‘এই পোস্টের জেরে যদি কোনও খ্রিস্টানের আবেগে আঘাত লাগে, তাহলে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী (Kerala Congress)।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • J&K Encounter: জম্মু কাশ্মীরে শুরু বাহিনীর অ্যাকশন, খতম এক জঙ্গি, নজরে টেরর ফান্ডিং নেটওয়ার্ক

    J&K Encounter: জম্মু কাশ্মীরে শুরু বাহিনীর অ্যাকশন, খতম এক জঙ্গি, নজরে টেরর ফান্ডিং নেটওয়ার্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরের বান্দিপুরা জেলায় জঙ্গিদের সঙ্গে বাহিনীর গুলি বিনিময়ে (J&K Encounter) এক জঙ্গির মৃত্যু হল। জানা গিয়েছে উত্তর কাশ্মীরের বান্দিপোরা জেলার আরগাম এলাকায় জঙ্গিদের সঙ্গে সুরক্ষা বাহিনীর গুলি বিনিময় হয়। সন্ত্রাস দমনে এমন আরও অভিযান আসন্ন জানিয়েছে সেনাবাহিনী।  

    জম্মু কাশ্মীরের সুরক্ষা নিয়ে আলোচনা

    প্রসঙ্গত অমিত শাহ‌ জম্মু-কাশ্মীরের সুরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের সঙ্গে বৈঠক করেন। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জম্মু-কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা, সেনা প্রধান জেনারেল মনোজ পান্ডে, লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সচিব অজয় ভাল্লা, আইবি প্রধান তপন ডেকা, সিআরপিএফের ডিরেক্টর জেনারেল আনিস দয়াল সিং, বিএসএফের ডিরেক্টর জেনারেল নিতিন আগরওয়াল, জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের ডিজিপি আর আর সোয়েইন। জম্মু-কাশ্মীরে সুরক্ষা ব্যবস্থা, অমরনাথ যাত্রার আগাম ব্যবস্থা, বর্তমান জঙ্গি হানার প্রত্যুত্তর সহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে আলোচনা হয়। জম্মু-কাশ্মীরের সন্ত্রাস দমনের অ্যাকশন প্ল্যান  নিয়ে আলোচনা হয়। এর পরেই সুরক্ষা বাহিনী সন্ত্রাস দমনে অপারেশন (J&K Encounter) শুরু করেছে।

    ময়দানে নামলেন চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ

    জানা গিয়েছে সিডিএস অনিল চৌহান জম্মু-কাশ্মীর পরিদর্শন করবেন এবং পরিস্থিতির খতিয়ান নেবেন। সেনা সূত্রে খবর নাগরোটায় অবস্থিত হোয়াইট নাইট কর্পসের হেডকোয়ার্টারেও যাবেন তিনি সেখানেই তাকে বর্তমান অবস্থা (J&K Encounter)নিয়ে ব্রিফ দেওয়া হবে। গত দুই সপ্তাহে জম্মু-কাশ্মীরের চার জায়গায় জঙ্গি হানা হয়েছে। এর মধ্যে রিয়াসি ও কঠুয়ার ঘটনা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। এই চার জঙ্গি হানায় ১১ জন সাধারণ মানুষ এবং একজন সিআরপিএফ জওয়ান সহ দুই জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে।

    টেরার ফান্ডিং বন্ধ করার চেষ্টা শুরু (J&K Encounter)

    তবে শুধু জঙ্গি দমন (J&K Encounter)  অভিযান নয়, জঙ্গিদের টেরার ফান্ডিং-এর উপরেও নজর রয়েছে সেনার। কুপওয়াড়ার এসএসপি সৌভিক সাক্সেনা বলেন, “পুলিশ এবং সেনার যৌথ উদ্যোগে টেরার ফান্ডিং-এর জন্য ব্যবহার হওয়া মাদকের নেটওয়ার্ক ভাঙ্গার চেষ্টা চলছে। ইতিমধ্যেই সাফিক আহমেদ শেখ এবং তারিখ আহমদ মালিক নামে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের কাছ থেকে ৫০০ গ্রাম হিরোইন বাজেয়াপ্ত হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ছত্তিশগড়ের জঙ্গলে যৌথবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াই, নিহত ৮ মাওবাদী, শহিদ ১ জওয়ান

    প্রসঙ্গত জাল টাকা ও মাদকের মাধ্যমে একদা কাশ্মীরে জঙ্গি নেটওয়ার্ক বিস্তার করেছিল। জাল টাকার কারবার ইতিমধ্যেই বন্ধ হয়েছে। মাদকের কারবারও দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল। পুনরায় মাদকের কারবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চালাচ্ছে পাকিস্তান। “সন্ত্রাস ও মাদক একে অপরের সাথে জড়িত এবং একে অপরের পরিপূরক। সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো তাদের অপরাধমূলক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য অর্থের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে মাদক পাচারকে ব্যবহার করে। মাদক-সন্ত্রাস জম্মু-কাশ্মীরের শান্তির জন্য এবং স্থায়ী স্থিতিশীলতার জন্য একটি বিশাল হুমকি,” বলেন সৌভিক সাক্সেনা।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kanchenjunga Express: দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে উত্তরবঙ্গে যাচ্ছেন রেলমন্ত্রী, হেল্পলাইন নম্বর চালু রেলের

    Kanchenjunga Express: দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে উত্তরবঙ্গে যাচ্ছেন রেলমন্ত্রী, হেল্পলাইন নম্বর চালু রেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস (Kanchenjunga Express) ও মালগাড়ির সংঘর্ষে শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে, আহত ৪১ জন। মৃতদের মধ্যে রয়েছেন মালগাড়ির লোকো পাইলট। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার মধ্যেই চলছে উদ্ধারকাজ। কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস (Kanchanjungha Derailed) দুর্ঘটনার পরই উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে করেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ফাঁসিদেওয়ায় দুর্ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন রেলমন্ত্রী। তিনি দার্জিলিঙের উদ্দেশে রওনা দিচ্ছেন। দুর্ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করবেন। 

    রেলের হেল্পলাইন নম্বর

    এই দুর্ঘটনার জেরে কাঞ্চনজঙ্ঘার (Kanchenjunga Express) পেছনের দিকে তিনটি কামরা লাইনচ্যুত হয়ে যায়।  বেসরকারি মতে এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহতের সংখ্যা ৬০ জন। এই ভয়াবহ দুর্ঘটনার প্রভাব পড়েছে উত্তরবঙ্গে রেল পরিষেবায়। মালদা টাউন স্টেশনে আটকে পড়েছে কলকাতা থেকে নিউ জলপাইগুড়িগামী বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। রেলের তরফে মালদায় হেল্প লাইন নম্বর চালু হয়েছে। যাত্রীদের খোঁজখবর নেওয়ার জন্য পরিজনদের সাহায্য করার জন্য হাওড়া,শিয়ালদহ-সহ কাটিহার, ডালখোলা, কিষাণগঞ্জ, সামসি, বারসোই, নিউ জলপাইগুড়ি-সহ বিভিন্ন স্টেশনে হেল্পলাইন নম্বর চালু করা হয়েছে। 

    আরও হেল্পলাইন নম্বর

    শিয়ালদা, দক্ষিণেশ্বর ও নৈহাটি স্টেশনেও হেল্পলাইন নম্বর চালু করা হয়েছে। সেগুলি হল—

    শিয়ালদহ স্টেশন
    ১) ০৩৩২৩৫০৮৭৯৪
    ২) ০৩৩২৩৮৩৩৩২৬
    ৩) রেলওয়ে টেলিফোন: ৩৩৩২৬

    শিয়ালদহ কন্ট্রোল রুম:
    ১) ১০৭২৫
    ২) ০৩৩২৩৫১৬৯৬৭
    ৩) ০৩৩২৩৮৩২৫৯৪
    ৪) রেলওয়ে টেলিফোন: ৩২৫৯৪

    নৈহাটি স্টেশন
    ১) ০৩৩২৫৮১২১২৮
    ২) রেলওয়ে টেলিফোন: ৩৯৩০০
    ৩) ০৩৩২৫৮০৫২৪৪

    দক্ষিণেশ্বর স্টেশন
    ১) ০৩৩২৩৮৩২৫৯০
    ২) রেলওয়ে টেলিফোন: ৩২৫৯০
    ৩) ০৩৩২৩৮৩২৫৯০

    রেলমন্ত্রীর বার্তা

    এই ঘটনাকে দুর্ভাগ্যজনক আখ্যা দিয়েছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে লিখেছেন, “এনএফআর জোনে দুর্ভাগ্যজনক দুর্ঘটনা ঘটেছে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু হয়েছে উদ্ধারকাজ। রেলওয়ে, এনডিআরএফ, এসডিআরএফ মিলিতভাবে কাজ করছেন। আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন।”

    কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস (Kanchenjunga Express) আগরতলা থেকে শিয়ালদার মধ্যে চলাচল করার ফলে একাধিক রাজ্যের মানুষ সেই ট্রেনে যাতায়াত করেন। ত্রিপুরা, অসম, বিহার এবং পশ্চিমবঙ্গ ছুঁয়ে যায় সেই ট্রেন। এই গুরুত্বপূর্ণ ট্রেন দুর্ঘটনার (Kanchanjungha Derailed) কবলে পড়ায় হতাশা ব্যক্ত করেন রেল প্রতিমন্ত্রীও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পিএলআই প্রকল্প-এমএসএমইতে কর্মসংস্থানের দিশা থাকবে মোদি সরকারের বাজেটে?

    PM Modi: পিএলআই প্রকল্প-এমএসএমইতে কর্মসংস্থানের দিশা থাকবে মোদি সরকারের বাজেটে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন শেষ হয়েছে কিছুদিন আগেই। নির্বাচনের কারণে পেশ হয়েছিল ভোট অন অ্যাকাউন্ট। ইতিমধ্যেই শপথ নিয়েছে নয়া সরকার। বাদল অধিবেশনে পেশ হবে পূর্ণাঙ্গ বাজেট। তারই প্রস্তুতি চলছে জোর কদমে। এটি মোদি সরকারের (PM Modi)  তৃতীয় টার্ম।

    বাজেটে দিশা (PM Modi)

    দেশবাসীর আশা অনেক। এই বাজেটে খেলনা, আসবাবপত্র, জুতো তৈরি, টেক্সটাইলের বিভিন্ন ক্ষেত্রের পাশাপাশি এমএসএমই-র ওপর জোর দেওয়া হবে বলে আশা। উদ্দেশ্য হল, মহিলাদের রোজগার বাড়ানো এবং পরিকাঠামোর উন্নয়ন। নির্বাচন চলাকালীনই গত মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়ে বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে সরকার গড়ার পর প্রথম একশো দিনে কী কী কাজ করা হবে, তার রোডম্যাপও তৈরি করার নির্দেশ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ২০৩০ সালের মধ্যে মোদি সরকার যাতে লক্ষ্য পূরণ করতে পারে, তা নিয়েও আলোচনা হয়। এবার বাজেটে এসবেরই দিশা থাকতে পারে বলে আশা বিশেষজ্ঞদের (PM Modi)।

    মধ্যবিত্তদের সুবিধা!

    মধ্যবিত্তদের কীভাবে আরও সুবিধা দেওয়া যায়, সেদিকেও দৃষ্টি রয়েছে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণের। কেবল ট্যাক্সে ছাড়ই নয়, হাউজিং লোন এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে সুদের হার কীভাবে কমানো যায়, সেই বিষয়টি নিয়েও ভাবছেন তিনি। এই বিষয়গুলিতে প্রাথমিকভাবে জোর দেওয়া হবে। যদিও এ ব্যাপারে ডিটেইলড কোনও তথ্য মেলেনি। বর্তমানে বিদেশ সফরে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি ফিরে কী নির্দেশ দেন, আপাতত সেদিকেই তাকিয়ে অর্থমন্ত্রক।

    আরও পড়ুন: “যত বড়ই আধিকারিক হন, ছাড়া পাবেন না”, নিট বিতর্কে বার্তা শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানের

    জানা গিয়েছে, প্রাক-বাজেট পরামর্শ-পর্ব শুরু হবে চলতি সপ্তাহেই। তবে আধিকারিকরা ইতিমধ্যেই কিছু গ্রাউন্ড ওয়ার্ক সেরে নিয়েছেন। এই আধিকারিকদেরই প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন নয়া সরকার গঠিত হওয়ার পর প্রথম একশো দিনে কী কী কাজ হবে। বুধবার এবং জুনের ২৫ তারিখের মধ্যে অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে মিলিত হতে পারেন সীতারামণ। শনিবার তিনি রাজ্যের অর্থমন্ত্রীদের সঙ্গে কথা বলবেন, জানতে চাইবেন বাজেট নিয়ে তাঁদের আশা-আকাঙ্খার কথা। ছোটখাট ব্যবসায়ীদের উন্নতিকল্পে এমএসএমই প্যাকেজ তৈরি হতে পারে। কর্মসংস্থানের পরিমাণ এবং গুণমান কীভাবে আরও বাড়ানো যায়, এবারের বাজেটে থাকতে পারে সেই হদিশও (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share