Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Kerala Congress: পোপকে ‘অপমান’, ক্ষমা চাইতে বাধ্য হল কেরল কংগ্রেস

    Kerala Congress: পোপকে ‘অপমান’, ক্ষমা চাইতে বাধ্য হল কেরল কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের কাছে ক্ষমা চাইতে বাধ্য হল কেরল কংগ্রেস (Kerala Congress)। জি৭ সম্মেলনে যোগ দিতে ইটালিতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে তিনি সাক্ষাৎ করেন পোপ ফ্রান্সিসের সঙ্গে। তা নিয়ে বিরুপ মন্তব্য করে কেরল কংগ্রেস। তার জেরে ওঠে সমালোচনার ঝড় (BJP)। তার জেরে চাইতে হল ক্ষমা।

    কংগ্রেসের পোস্ট (Kerala Congress)

    রবিবার মোদির সঙ্গে পোপের সাক্ষাতের একটি ছবি পোস্ট করে কেরল রাজ্য কংগ্রেস লিখেছে, ‘শেষমেশ পোপ ভগবানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার একটা সুযোগ পেলেন।’ সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির একটি কথার সূত্র ধরে এই বক্রোক্তি কেরল কংগ্রেসের। এর প্রেক্ষিতেই দক্ষিণের এই রাজ্যের বিজেপির দাবি, এই পোস্টের মাধ্যমে কংগ্রেস (Kerala Congress) খ্রিস্টান সম্প্রদায়কে অপমান করেছে। বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জর্জ কুরিয়েন বলেন, “কংগ্রেসের এই ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে প্রভু যিশুর সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। এটা পুরোপুরি অনাকাঙ্খিত এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রতি অপমান। এটা লজ্জাজনক যে কংগ্রেস কোথায় নেমেছে!”

    আরও পড়ুন: “পলিটিক্যাল ট্যুরিজম নয়, মমতাকে জাগাতে এসেছি”, বলেন বিপ্লব দেব

    ক্ষমা প্রার্থনা

    কেরল বিজেপির (BJP) সভাপতি কে সুরেন্দ্রন বলেন, “কংগ্রেস এখন পোপকেও উপহাস করছে। এর পিছনে কি রাহুল গান্ধী এবং খাড়্গের সমর্থনও রয়েছে?” পদ্ম-পার্টির সমালোচনার তিরে বিদ্ধ হয়ে সম্বিত ফেরে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির। গত রাতে ক্ষমা প্রার্থনা করে কেরল কংগ্রেস। এবং জানিয়ে দেয়, কোনও ধর্মকে অপমান করার ঐতিহ্য তাদের ছিল না। তাদের বক্তব্য, সমগ্র ভারতবাসী জানে কাউকে অপমান করাটা ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের ঐতিহ্য নয়। কোনও ধর্ম, ধর্মীয় প্রধান এবং বিগ্রহকে অপমান বা অশ্রদ্ধা করাও তাদের ঐতিহ্য নয়। কংগ্রেস একটা আন্দোলন। এই দল সব ধর্মকে একসূত্রে বেঁধে রাখে, সমস্ত বিশ্বাসকে মর্যাদা দেয়। বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার চেষ্টা করে। পোপ, যাঁকে খ্রিস্টানরা ঈশ্বরের প্রতিনিধি হিসেবে দেখেন, তাঁকে অপমান কিংবা অসম্মান করার কথা কোনও কংগ্রেস কর্মীই সহ্য করে না। এক্স হ্যান্ডেলে কংগ্রেস নেতৃত্ব লিখেছেন, ‘এই পোস্টের জেরে যদি কোনও খ্রিস্টানের আবেগে আঘাত লাগে, তাহলে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী (Kerala Congress)।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • J&K Encounter: জম্মু কাশ্মীরে শুরু বাহিনীর অ্যাকশন, খতম এক জঙ্গি, নজরে টেরর ফান্ডিং নেটওয়ার্ক

    J&K Encounter: জম্মু কাশ্মীরে শুরু বাহিনীর অ্যাকশন, খতম এক জঙ্গি, নজরে টেরর ফান্ডিং নেটওয়ার্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরের বান্দিপুরা জেলায় জঙ্গিদের সঙ্গে বাহিনীর গুলি বিনিময়ে (J&K Encounter) এক জঙ্গির মৃত্যু হল। জানা গিয়েছে উত্তর কাশ্মীরের বান্দিপোরা জেলার আরগাম এলাকায় জঙ্গিদের সঙ্গে সুরক্ষা বাহিনীর গুলি বিনিময় হয়। সন্ত্রাস দমনে এমন আরও অভিযান আসন্ন জানিয়েছে সেনাবাহিনী।  

    জম্মু কাশ্মীরের সুরক্ষা নিয়ে আলোচনা

    প্রসঙ্গত অমিত শাহ‌ জম্মু-কাশ্মীরের সুরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের সঙ্গে বৈঠক করেন। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জম্মু-কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা, সেনা প্রধান জেনারেল মনোজ পান্ডে, লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সচিব অজয় ভাল্লা, আইবি প্রধান তপন ডেকা, সিআরপিএফের ডিরেক্টর জেনারেল আনিস দয়াল সিং, বিএসএফের ডিরেক্টর জেনারেল নিতিন আগরওয়াল, জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের ডিজিপি আর আর সোয়েইন। জম্মু-কাশ্মীরে সুরক্ষা ব্যবস্থা, অমরনাথ যাত্রার আগাম ব্যবস্থা, বর্তমান জঙ্গি হানার প্রত্যুত্তর সহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে আলোচনা হয়। জম্মু-কাশ্মীরের সন্ত্রাস দমনের অ্যাকশন প্ল্যান  নিয়ে আলোচনা হয়। এর পরেই সুরক্ষা বাহিনী সন্ত্রাস দমনে অপারেশন (J&K Encounter) শুরু করেছে।

    ময়দানে নামলেন চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ

    জানা গিয়েছে সিডিএস অনিল চৌহান জম্মু-কাশ্মীর পরিদর্শন করবেন এবং পরিস্থিতির খতিয়ান নেবেন। সেনা সূত্রে খবর নাগরোটায় অবস্থিত হোয়াইট নাইট কর্পসের হেডকোয়ার্টারেও যাবেন তিনি সেখানেই তাকে বর্তমান অবস্থা (J&K Encounter)নিয়ে ব্রিফ দেওয়া হবে। গত দুই সপ্তাহে জম্মু-কাশ্মীরের চার জায়গায় জঙ্গি হানা হয়েছে। এর মধ্যে রিয়াসি ও কঠুয়ার ঘটনা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। এই চার জঙ্গি হানায় ১১ জন সাধারণ মানুষ এবং একজন সিআরপিএফ জওয়ান সহ দুই জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে।

    টেরার ফান্ডিং বন্ধ করার চেষ্টা শুরু (J&K Encounter)

    তবে শুধু জঙ্গি দমন (J&K Encounter)  অভিযান নয়, জঙ্গিদের টেরার ফান্ডিং-এর উপরেও নজর রয়েছে সেনার। কুপওয়াড়ার এসএসপি সৌভিক সাক্সেনা বলেন, “পুলিশ এবং সেনার যৌথ উদ্যোগে টেরার ফান্ডিং-এর জন্য ব্যবহার হওয়া মাদকের নেটওয়ার্ক ভাঙ্গার চেষ্টা চলছে। ইতিমধ্যেই সাফিক আহমেদ শেখ এবং তারিখ আহমদ মালিক নামে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের কাছ থেকে ৫০০ গ্রাম হিরোইন বাজেয়াপ্ত হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ছত্তিশগড়ের জঙ্গলে যৌথবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াই, নিহত ৮ মাওবাদী, শহিদ ১ জওয়ান

    প্রসঙ্গত জাল টাকা ও মাদকের মাধ্যমে একদা কাশ্মীরে জঙ্গি নেটওয়ার্ক বিস্তার করেছিল। জাল টাকার কারবার ইতিমধ্যেই বন্ধ হয়েছে। মাদকের কারবারও দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল। পুনরায় মাদকের কারবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চালাচ্ছে পাকিস্তান। “সন্ত্রাস ও মাদক একে অপরের সাথে জড়িত এবং একে অপরের পরিপূরক। সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো তাদের অপরাধমূলক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য অর্থের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে মাদক পাচারকে ব্যবহার করে। মাদক-সন্ত্রাস জম্মু-কাশ্মীরের শান্তির জন্য এবং স্থায়ী স্থিতিশীলতার জন্য একটি বিশাল হুমকি,” বলেন সৌভিক সাক্সেনা।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kanchenjunga Express: দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে উত্তরবঙ্গে যাচ্ছেন রেলমন্ত্রী, হেল্পলাইন নম্বর চালু রেলের

    Kanchenjunga Express: দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে উত্তরবঙ্গে যাচ্ছেন রেলমন্ত্রী, হেল্পলাইন নম্বর চালু রেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস (Kanchenjunga Express) ও মালগাড়ির সংঘর্ষে শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে, আহত ৪১ জন। মৃতদের মধ্যে রয়েছেন মালগাড়ির লোকো পাইলট। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার মধ্যেই চলছে উদ্ধারকাজ। কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস (Kanchanjungha Derailed) দুর্ঘটনার পরই উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে করেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ফাঁসিদেওয়ায় দুর্ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন রেলমন্ত্রী। তিনি দার্জিলিঙের উদ্দেশে রওনা দিচ্ছেন। দুর্ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করবেন। 

    রেলের হেল্পলাইন নম্বর

    এই দুর্ঘটনার জেরে কাঞ্চনজঙ্ঘার (Kanchenjunga Express) পেছনের দিকে তিনটি কামরা লাইনচ্যুত হয়ে যায়।  বেসরকারি মতে এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহতের সংখ্যা ৬০ জন। এই ভয়াবহ দুর্ঘটনার প্রভাব পড়েছে উত্তরবঙ্গে রেল পরিষেবায়। মালদা টাউন স্টেশনে আটকে পড়েছে কলকাতা থেকে নিউ জলপাইগুড়িগামী বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। রেলের তরফে মালদায় হেল্প লাইন নম্বর চালু হয়েছে। যাত্রীদের খোঁজখবর নেওয়ার জন্য পরিজনদের সাহায্য করার জন্য হাওড়া,শিয়ালদহ-সহ কাটিহার, ডালখোলা, কিষাণগঞ্জ, সামসি, বারসোই, নিউ জলপাইগুড়ি-সহ বিভিন্ন স্টেশনে হেল্পলাইন নম্বর চালু করা হয়েছে। 

    আরও হেল্পলাইন নম্বর

    শিয়ালদা, দক্ষিণেশ্বর ও নৈহাটি স্টেশনেও হেল্পলাইন নম্বর চালু করা হয়েছে। সেগুলি হল—

    শিয়ালদহ স্টেশন
    ১) ০৩৩২৩৫০৮৭৯৪
    ২) ০৩৩২৩৮৩৩৩২৬
    ৩) রেলওয়ে টেলিফোন: ৩৩৩২৬

    শিয়ালদহ কন্ট্রোল রুম:
    ১) ১০৭২৫
    ২) ০৩৩২৩৫১৬৯৬৭
    ৩) ০৩৩২৩৮৩২৫৯৪
    ৪) রেলওয়ে টেলিফোন: ৩২৫৯৪

    নৈহাটি স্টেশন
    ১) ০৩৩২৫৮১২১২৮
    ২) রেলওয়ে টেলিফোন: ৩৯৩০০
    ৩) ০৩৩২৫৮০৫২৪৪

    দক্ষিণেশ্বর স্টেশন
    ১) ০৩৩২৩৮৩২৫৯০
    ২) রেলওয়ে টেলিফোন: ৩২৫৯০
    ৩) ০৩৩২৩৮৩২৫৯০

    রেলমন্ত্রীর বার্তা

    এই ঘটনাকে দুর্ভাগ্যজনক আখ্যা দিয়েছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে লিখেছেন, “এনএফআর জোনে দুর্ভাগ্যজনক দুর্ঘটনা ঘটেছে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু হয়েছে উদ্ধারকাজ। রেলওয়ে, এনডিআরএফ, এসডিআরএফ মিলিতভাবে কাজ করছেন। আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন।”

    কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস (Kanchenjunga Express) আগরতলা থেকে শিয়ালদার মধ্যে চলাচল করার ফলে একাধিক রাজ্যের মানুষ সেই ট্রেনে যাতায়াত করেন। ত্রিপুরা, অসম, বিহার এবং পশ্চিমবঙ্গ ছুঁয়ে যায় সেই ট্রেন। এই গুরুত্বপূর্ণ ট্রেন দুর্ঘটনার (Kanchanjungha Derailed) কবলে পড়ায় হতাশা ব্যক্ত করেন রেল প্রতিমন্ত্রীও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পিএলআই প্রকল্প-এমএসএমইতে কর্মসংস্থানের দিশা থাকবে মোদি সরকারের বাজেটে?

    PM Modi: পিএলআই প্রকল্প-এমএসএমইতে কর্মসংস্থানের দিশা থাকবে মোদি সরকারের বাজেটে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন শেষ হয়েছে কিছুদিন আগেই। নির্বাচনের কারণে পেশ হয়েছিল ভোট অন অ্যাকাউন্ট। ইতিমধ্যেই শপথ নিয়েছে নয়া সরকার। বাদল অধিবেশনে পেশ হবে পূর্ণাঙ্গ বাজেট। তারই প্রস্তুতি চলছে জোর কদমে। এটি মোদি সরকারের (PM Modi)  তৃতীয় টার্ম।

    বাজেটে দিশা (PM Modi)

    দেশবাসীর আশা অনেক। এই বাজেটে খেলনা, আসবাবপত্র, জুতো তৈরি, টেক্সটাইলের বিভিন্ন ক্ষেত্রের পাশাপাশি এমএসএমই-র ওপর জোর দেওয়া হবে বলে আশা। উদ্দেশ্য হল, মহিলাদের রোজগার বাড়ানো এবং পরিকাঠামোর উন্নয়ন। নির্বাচন চলাকালীনই গত মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়ে বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে সরকার গড়ার পর প্রথম একশো দিনে কী কী কাজ করা হবে, তার রোডম্যাপও তৈরি করার নির্দেশ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ২০৩০ সালের মধ্যে মোদি সরকার যাতে লক্ষ্য পূরণ করতে পারে, তা নিয়েও আলোচনা হয়। এবার বাজেটে এসবেরই দিশা থাকতে পারে বলে আশা বিশেষজ্ঞদের (PM Modi)।

    মধ্যবিত্তদের সুবিধা!

    মধ্যবিত্তদের কীভাবে আরও সুবিধা দেওয়া যায়, সেদিকেও দৃষ্টি রয়েছে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণের। কেবল ট্যাক্সে ছাড়ই নয়, হাউজিং লোন এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে সুদের হার কীভাবে কমানো যায়, সেই বিষয়টি নিয়েও ভাবছেন তিনি। এই বিষয়গুলিতে প্রাথমিকভাবে জোর দেওয়া হবে। যদিও এ ব্যাপারে ডিটেইলড কোনও তথ্য মেলেনি। বর্তমানে বিদেশ সফরে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি ফিরে কী নির্দেশ দেন, আপাতত সেদিকেই তাকিয়ে অর্থমন্ত্রক।

    আরও পড়ুন: “যত বড়ই আধিকারিক হন, ছাড়া পাবেন না”, নিট বিতর্কে বার্তা শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানের

    জানা গিয়েছে, প্রাক-বাজেট পরামর্শ-পর্ব শুরু হবে চলতি সপ্তাহেই। তবে আধিকারিকরা ইতিমধ্যেই কিছু গ্রাউন্ড ওয়ার্ক সেরে নিয়েছেন। এই আধিকারিকদেরই প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন নয়া সরকার গঠিত হওয়ার পর প্রথম একশো দিনে কী কী কাজ হবে। বুধবার এবং জুনের ২৫ তারিখের মধ্যে অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে মিলিত হতে পারেন সীতারামণ। শনিবার তিনি রাজ্যের অর্থমন্ত্রীদের সঙ্গে কথা বলবেন, জানতে চাইবেন বাজেট নিয়ে তাঁদের আশা-আকাঙ্খার কথা। ছোটখাট ব্যবসায়ীদের উন্নতিকল্পে এমএসএমই প্যাকেজ তৈরি হতে পারে। কর্মসংস্থানের পরিমাণ এবং গুণমান কীভাবে আরও বাড়ানো যায়, এবারের বাজেটে থাকতে পারে সেই হদিশও (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kanchenjunga Express: সিগন্যালেই সমস্যা! কীভাবে একই লাইনে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস আর মালগাড়ি?

    Kanchenjunga Express: সিগন্যালেই সমস্যা! কীভাবে একই লাইনে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস আর মালগাড়ি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঞ্চনজঙ্ঘার (Kanchenjunga Express) মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রেনের লাইনে চলে এল মালগাড়ি। সোমবার সকালে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটল নিউ জলপাইগুড়ির পরের স্টেশন রাঙাপানিতে। কীভাবে এমন ঘটনা ঘটল, তার কারণ খুঁজছে রেল। ইতিমধ্য়েই দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে ১৫টি অ্যাম্বুল্যান্স। দিল্লিতে কন্ট্রোলরুমে পৌঁছে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। রেল সূত্রে খবর, সিগন্যালিং সিস্টেমে সমস্যার কারণেই কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের (Kanchenjunga Derailed) সঙ্গে মালগাড়ির সংঘর্ষ হয়। 

    সিগন্যালিংয়ের সমস্যা

    রেল সূত্রে জানানো হয়েছে, প্রাথমিক তদন্তে অনুমান সিগন্যালিংয়ের সমস্যার কারণেই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। সিগন্যাল ফেল করেই মালগাড়িটি ধাক্কা মারে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে (Kanchenjunga Express) । মালগাড়ির ধাক্কায় ট্রেনের পার্সেল ভ্যান মালগাড়ির ইঞ্জিনের ছাদে উঠে যায়। পিছনের কামরাটি দুমড়ে মুচড়ে যায়। সোমবার সকালে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে উত্তরবঙ্গে। তার মাঝেই ঘটেছে এই দুর্ঘটনা। অসমের শিলচর থেকে শিয়ালদার দিকে আসছিল কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস। সিগন্যাল লাল থাকায় নীচবাড়ি এবং রাঙাপানি স্টেশনের মাঝে দাঁড়িয়েছিল ট্রেনটি। তখন সেই লাইনেই এসে পড়ে একটি মালগাড়ি। সজোরে কাঞ্চনজঙ্ঘা (Kanchenjunga Derailed) এক্সপ্রেসের পিছনে ধাক্কা মারে সেটি। খেলনাগাড়ির মতো মালগাড়ির উপর উঠে পড়ে এক্সপ্রেসের পিছনের একাধিক বগি। লাইচ্যুত হয় মালগাড়িও। 

    আরও পড়ুন: “যত বড়ই আধিকারিক হন, ছাড়া পাবেন না”, নিট বিতর্কে বার্তা শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানের

    মালগাড়ির গতি বেশি

    জানা গিয়েছে, মালগাড়িটি ওভারলোডেড ছিল। গতিও ছিল যথেষ্ট বেশি। রেলের প্রাথমিক অনুমান, লাল সিগন্যাল দেখতে পাননি মালগাড়ির চালক। সেই কারণেই একই লাইনে এসে যায় সেটি। সাধারণত যে লাইনে এক্সপ্রেস (Kanchenjunga Derailed) ট্রেন চলে, সেই লাইনে মালগাড়ি চালানো হয় না। মালগাড়িকে দাঁড় করিয়ে পাস করানো হয় এক্সপ্রেস। এ ক্ষেত্রে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের পিছনেই ছিল মালগাড়িটি। একই লাইনেই দু’টি ট্রেন পাস করানোর পরিকল্পনা ছিল রেলের। তবে আগে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসকে (Kanchenjunga Express) শিয়ালদার উদ্দেশে রওনা করিয়ে দিয়ে তার পর মালগাড়িকে পাস করানোর কথা। সেই কারণেই মালগাড়িকে লাল সিগন্যাল দেওয়া হয়েছিল। রেলের অনুমান, মালগাড়ির চালক ওই সিগন্যাল দেখতে পাননি। এই ঘটনার পরেই উত্তরবঙ্গের সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের ট্রেন যোগাযোগ আপাতত বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। বন্ধ ট্রেন চলাচল। রেলের আধিকারিক ও উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NEET Issue: “যত বড়ই আধিকারিক হন, ছাড়া পাবেন না”, নিট বিতর্কে বার্তা শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানের

    NEET Issue: “যত বড়ই আধিকারিক হন, ছাড়া পাবেন না”, নিট বিতর্কে বার্তা শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিট পরীক্ষায় কোনও রকম বেনিয়মে যদি ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির (NTA) কোনও আধিকারিক জড়িত থাকেন, তবে তাঁর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। রবিবার নিট বিতর্কে স্পষ্ট একথা জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান (NEET Issue)। এবছর নিট পরীক্ষায় ১৫৬৩ জন পরীক্ষার্থীকে গ্রেস নম্বর দেওয়া হয়েছিল। তাঁদের স্কোরবোর্ড বাতিল করে ফের পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি(NTA)। কিন্তু, চলতি বছরের নিট পরীক্ষা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। চিন্তায় পরীক্ষার্থী এবং অভিভাবকরা। এই অবস্থায় সবাইকে আশ্বস্ত করলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী (Dharmendra Pradhan)।

    কী বললেন শিক্ষামন্ত্রী

    চিকিৎসক হওয়ার যোগ্যতা পরীক্ষা হল নিট (NEET Issue)। এই প্রবেশিকা পরীক্ষা পাশ করলেই চিকিৎসকের পেশায় যাওয়া যায়। নিট পরীক্ষা নেয় জাতীয় টেস্টিং এজেন্সি (NTA)।  এবছর এই পরীক্ষায় ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এ প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী (Dharmendra Pradhan) বলেন, “সুপ্রিম কোর্টের সুপারিশ মেনে ১৫৬৩ পরীক্ষার্থীকে ফের পরীক্ষা দিতে বলা হয়েছে। দুটি জায়গায় কিছু বেনিয়মের অভিযোগ সামনে এসেছে। আমি সব পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের আশ্বস্ত করছি যে কেন্দ্র পুরো বিষয়টি গম্ভীরভাবে বিবেচনা করছে। আর এনটিএ-র কোনও আধিকারিক যদি দোষী সাব্যস্ত হন, তা হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যত বড়ই আধিকারিক হন না কেন, দোষী সাব্যস্ত হলে কেউ ছাড়া পাবেন না।”

    আরও পড়ুন: ওষুধ-টাকা নিঃশেষিত! আবহাওয়া খারাপ, সোমে হচ্ছে না সিকিমে আটক পর্যটকদের উদ্ধারকার্য

    উদ্বিগ্ন সরকার

    এনটিএ-রও উন্নতিসাধন দরকার বলে মনে করেন ধর্মেন্দ্র প্রধান। পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের আশ্বস্ত করে তিনি বলেন, কোনও পরীক্ষার্থীর সঙ্গে অন্যায় হবে না। কারও ভবিষ্যৎ নিয়ে কাউকে ছেলেখেলা করতে দেবে না কেন্দ্র। এই নিয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী (Dharmendra Pradhan) এদিন বলেন, “নিটের (NEET Issue) মতো গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা যাতে ১০০ শতাংশ স্বচ্ছ হয়, তা নিশ্চিত করতে সরকার বদ্ধপরিকর। সুপ্রিম কোর্টও পুরো বিষয়টি নজরে রাখছে।  এনটিএ-তে অনেক উন্নতি প্রয়োজন। সরকার এ নিয়ে উদ্বিগ্ন। পুরো বিষয়টি নজরে রাখা হচ্ছে। দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করা হবে এবং ছাত্রছাত্রীরা যে কোনও মূল্যে ন্যায়বিচার পাবে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sikkim: ওষুধ-টাকা নিঃশেষিত! আবহাওয়া খারাপ, সোমে হচ্ছে না সিকিমে আটক পর্যটকদের উদ্ধারকার্য

    Sikkim: ওষুধ-টাকা নিঃশেষিত! আবহাওয়া খারাপ, সোমে হচ্ছে না সিকিমে আটক পর্যটকদের উদ্ধারকার্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিকূল আবহাওয়ায় (Hostile Weather) ব্যাহত উদ্ধার কাজ। প্রবল বৃষ্টি ও ধসের জেরে উত্তর সিকিমে এখনও আটকে ১২১৫ জন পর্যটক। সোমবার থেকে তাঁদের নামানোর কাজ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তা পিছিয়ে গেল আবারও৷ মঙ্গলবার থেকে উদ্ধার কাজ শুরু হবে বলে রবিবার রাতে জানিয়েছে সিকিম প্রশাসন। আগামী ২৪ ঘণ্টা আটকে পড়া পর্যটকদের পাহাড়ি রাজ্যেই নিরাপদে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। পর্যটকদের যাতে কোনও অসুবিধা না-হয় সেজন্য হোম স্টে, হোটেল মালিক ও ট্যুর অপারেটরদেরও কড়া নির্দেশ দিয়েছে সিকিম (Sikkim) সরকার।

    আতঙ্কে দিন গুজরান পর্যটকদের

    উত্তর সিকিমে (Sikkim) আটকে থাকা পর্যটকদের মধ্যে রয়েছে প্রায় শতাধিক শিশু ও বয়স্ক মানুষ। তাঁদের কারও ওষুধ নেই, তো কারও পকেটে অর্থ নিঃশেষিত। এই অবস্থায় যত দিন বাড়ছে ততই সমস্যা তৈরি হচ্ছে। পাহাড়ের ওপরে খাবারেরও সংকট দেখা গিয়েছে। মোবাইলের নেটওয়ার্কও না-থাকায় যোগের ক্ষেত্রেও সমস্যা হচ্ছে। পে-টিএম বা জি-পেও করা যাচ্ছে না। চারিদিকে জল কিন্তু পানীয় জলের অভাবের কথা শোনা যাচ্ছে। সিকিম প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছ, মঙ্গলবার আবহাওয়ার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে উদ্ধার কাজ শুরু হবে। 

    পায়ে হেঁটেই নামতে হবে!

    প্রশাসনের ঘোষণায় আরও বেশি আতঙ্ক ছড়িয়েছে পর্যটকদের মধ্যে। টানা বৃষ্টিতে (Hostile Weather) পর্যটকদের এয়ারলিফট করে উদ্ধারের কথা ছিল বায়ুসেনার। কিন্তু পাহাড়ে টানা বৃষ্টি ও প্রতিকূল পরিবেশের কারণে এয়ারলিফট করা কোনওভাবে সম্ভব নয়। এরপর সিকিম প্রশাসন রবিবার সকালে ট্রাভেল এজেন্ট, হোটেল মালিক ও ট্যুর অপারেটরদের সঙ্গে বৈঠক করে ৷ সেই বৈঠকের পরই আটকে থাকা পর্যটকদের টুং হয়ে মঙ্গন পর্যন্ত পায়ে হেঁটে নিয়ে আসার কথা জানানো হয়েছে। দিনভর বৃষ্টি। সঙ্গে ঘন কুয়াশা। দৃশ্যমানতা কমে গিয়েছে কোথাও একশো কিংবা দু’শো মিটার। এই পরিস্থিতিতে লাচুংয়ে আটকে পড়া পর্যটকদের ফেরাতে হেলিকপ্টারের উপরে ভরসা করা যাচ্ছে না। লাচুং (Sikkim) থেকে পর্যটকেরা গাড়িতে টুং পর্যন্ত আসবেন। সেখান থেকে ১৭ কিলোমিটার পথ হেঁটে তাঁদের পৌঁছতে হবে মঙ্গনে। তারপর পর্যটন সংস্থার গাড়িতে চেপে তাঁদের গ্যাংটকে ফিরতে হবে। পাহাড়ি রাস্তায় ১৭ কিলোমিটার হেঁটে মঙ্গনে ফেরা আদৌ সম্ভব কি না তা নিয়ে অনেকেই সন্দিহান।

    আরও পড়ুন: “হিংসা শিক্ষার বিষয় হতে পারে না”, সাফ জানালেন এনসিইআরটি কর্তা

    নতুন করে ধস

    গত ১০ জুন থেকে সিকিমে (Sikkim) ব্যাপক বৃষ্টিপাত হচ্ছে। উত্তর সিকিমে সেতু ভেসে গিয়েছে। ধস নেমে বাড়ি ভেঙেছে। শতাধিক মানুষ নিরাশ্রয় হয়ে পড়েছে। ধসে চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। প্রাকৃতিক এই বিপর্যয়ে ঘোর বিপাকে পড়েছেন উত্তর সিকিমে বেড়াতে যাওয়া ১২১৫ জন পর্যটক। তার মধ্যে অন্তত সাতশো বাঙালি রয়েছেন। যাঁরা লাচুংয়ে ছিলেন, তাঁরা হোটেলে রাত কাটিয়েছেন। যাঁরা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের জেরে মাঝপথে আটকা পড়েছেন, তাঁরা হোটেল না-পেয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন চুঙথাঙের একটি গুরুদ্বারে। কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দফতরের গ্যাংটক শাখা সূত্রে জানা গিয়েছে, সিকিমের আবহাওয়ার দ্রুত উন্নতির সম্ভাবনা কম। পাহাড়ের একাধিক জায়গায় নতুন করে ধস নেমেছ। আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত সিকিমে বৃষ্টির লাল সঙ্কেত জারি করা হয়েছে।

    দার্জিলিঙেও ধস

    ভারী বৃষ্টি (Hostile Weather) হচ্ছে দার্জিলিং এবং কালিম্পঙেও। শিলিগুড়িতে মহানন্দা ও বালাসন নদী ফুলে উঠেছে। গোটা দার্জিলিং পাহাড়ি এলাকা জুড়েই বিক্ষিপ্ত ভাবে ধস নেমেছে। কার্শিয়ঙের সিটংয়ের সঙ্গেও যোগাযোগ বন্ধ। এই অবস্থায় আপাতত পাহাড়ে যাওয়া থেকে পর্যটকদের কয়েকদিন বিরতি নিতে অনুরোধ করছেন বিভিন্ন ভ্রমণ সংস্থা ও প্রশাসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NCERT: “হিংসা শিক্ষার বিষয় হতে পারে না”, সাফ জানালেন এনসিইআরটি কর্তা

    NCERT: “হিংসা শিক্ষার বিষয় হতে পারে না”, সাফ জানালেন এনসিইআরটি কর্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ঘৃণা এবং হিংসা শিক্ষার বিষয় হতে পারে না। স্কুলের পাঠ্যবইয়ে এসব বিষয়ে আলোকপাত করাও উচিত নয়।” কথাগুলি বললেন এনসিইআরটির (NCERT) প্রধান। প্রসঙ্গত, এনসিআরটির নয়া পাঠ্যপুস্তকে দ্বাদশের রাষ্ট্রবিজ্ঞানে বাবরি মসজিদ নামটির উল্লেখ নেই বলে অভিযোগ। বইটিতে বাবরি মসজিদকে তিন গম্বুজওয়ালা কাঠামো বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। এনিয়ে দেশজুড়ে শুরু হয় বিতর্ক। এহেন আবহে মুখ খুললেন এনসিইআরটির (NCERT) প্রধান দীনেশ প্রসাদ সাকলানি।

    শিক্ষায় সংস্কার (NCERT)

    তিনি বলেন, “আমরা কি আমাদের শিক্ষার্থীদের এমনভাবে শিক্ষা দেব যাতে তারা আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে? সমাজে ঘৃণার সৃষ্টি করে বা ঘৃণার শিকার হয়? এটাই কি শিক্ষার উদ্দেশ্য?” তিনি বলেন, “আমাদের কি এই রকম ছোট বাচ্চাদের দাঙ্গা সম্পর্কে শেখানো উচিত…তারা যখন বড় হবে, তখন এটি সম্পর্কে এমনই জানতে পারবে। তাহলে স্কুলের পাঠ্যপুস্তক থেকে জানার দরকার কেন?” এনসিআরটির সিলেবাস অনুসরণ করা হয় ৩০ হাজার স্কুলে।

    এনসিইআরটি

    সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশনের অনুমোদিত এই সব স্কুলে ওই পাঠ্যক্রম অনুসরণ করা হয়। শিক্ষায় গৈরিকীকরণের যে অভিযোগ বিরোধীরা করছেন, তাও নস্যাৎ করে দিয়েছেন সাকলানি। তিনি বলেন, “শিশুরা বড় হওয়ার পর জানতে পারবে কী ঘটেছে, কেনই বা ঘটেছে। এই রদবদল নিয়ে সরব হওয়া একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক।” তিনি বলেন, “সুপ্রিম কোর্ট যদি রাম মন্দির, বাবরি মসজিদ বা রাম জন্মভূমির পক্ষে রায় দিয়ে থাকে, তা কি আমাদের পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত নয়? তাতে সমস্যা কী?”

    আরও পড়ুন: এবার কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও চালু হচ্ছে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি দর্শন

    সাকলানি বলেন, “স্কুলের পাঠ্যবইয়ে দাঙ্গা নিয়ে কী শিক্ষা দেওয়া উচিত? আমরা পজিটিভ নাগরিক সৃষ্টি করতে চাইছি। হিংসা ও হতাশ ব্যক্তিত্ব তৈরি নয়। এর পরেই তিনি বলেন, আমাদের কী এমনভাবে শিক্ষা দেওয়া উচিত যাতে করে সমাজে ঘৃণা ছড়ায় কিংবা আমাদের শিশুরা ঘৃণার শিকার হয় এটাই কি শিক্ষার লক্ষ্য (NCERT)?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir Train Services: ভূস্বর্গে চেনাব সেতুর ওপর দিয়ে ছুটবে ট্রেন, কবে জানেন?

    Jammu Kashmir Train Services: ভূস্বর্গে চেনাব সেতুর ওপর দিয়ে ছুটবে ট্রেন, কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূস্বর্গে চেনাব নদীর ওপর তৈরি হয়েছে বিশ্বের সর্বোচ্চ রেল সেতু। এই সেতুর উচ্চতা ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ারের চেয়েও বেশি। বিশ্বের অষ্টম আশ্চর্য বলেই পরিচিত এই (Jammu Kashmir Train Services) সেতু। সেতু নির্মাণের কাজ শেষ হলেও, শুরু হয়নি ট্রেন চলাচল। তবে এবার হবে।

    রিয়াসি পর্যন্ত চলবে ট্রেন

    জানা গিয়েছে, রামবান থেকে রিয়াসি পর্যন্ত ছুটবে ট্রেন। সেই ট্রেনই যাবে চেনাব নদীর ওপর নব নির্মিত এই সেতুর ওপর দিয়ে। বর্তমানে কন্যাকুমারী থেকে কাটরা পর্যন্ত ট্রেন চলাচল করে। ট্রেন চলাচল করে বারামুল্লা থেকে কাশ্মীর উপত্যকার সঙ্গলদান পর্যন্ত। রিয়াসির ডেপুটি কমিশনার বিশেষ মহাজন সংবাদ মাধ্যমে বলেন, “আধুনিক বিশ্বের ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিস্ময় এই সেতু। যেদিন ট্রেন রেইসিতে পৌঁছবে, সেটা হবে এই জেলার জন্য একটা গেম চেঞ্জিং ডে। আমাদের জন্য এটি একটি গর্বিত মুহূর্ত। আমাদের ইঞ্জিনিয়াররা এই বিস্ময়কর সেতুটি নির্মাণ করেছেন। এটি বিশ্বের অষ্টম আশ্চর্য। সেতু, বাতাসের গতি এবং এর মজবুতি বিস্ময়কর।”

    কবে চলবে ট্রেন?

    তিনি বলেন, “ঠিক কবে ট্রেন চলাচল শুরু হবে, সেই দিনক্ষণ বলতে পারব না। তবে আমি আশা করি, খুব শীঘ্রই দিন ঘনিয়ে আসছে। রেলের আধিকারিকরা নয়া রেললাইন পরীক্ষা করেও দেখেছেন। রামবান জেলার সাঙ্গালদান জেলার এবং রিয়াসির বিভিন্ন স্টেশনও ঘুরে দেখেছেন তাঁরা।” কোঙ্কন রেলওয়ের ডেপুটি চিফ ইঞ্জিনিয়র সুজয় কুমার বলেন, “প্রজেক্টটি খুব চ্যালেঞ্জিং ছিল। এই প্রজেক্টের জেরে যাঁরা অ্যাফেকটেড হয়েছিলেন, তাঁরাও খুব খুশি। আমরা আশা করি, সব কিছু খুব শীঘ্রই সম্পূর্ণ হয়ে যাবে।”

    আরও পড়ুন: এবার কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও চালু হচ্ছে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি দর্শন

    জানা গিয়েছে, উধমপুর-শ্রীনগর-বারামুল্লা রেল লিঙ্ক প্রকল্পটি শেষ হবে চলতি বছরের শেষের দিকে। ৪৮.১ কিলোমিটার দীর্ঘ বানিহাল-সাঙ্গালদান বিভাগ সহ উধমপুর-শ্রীনগর-বারামুল্লা রেল লিঙ্ক প্রকল্পটির উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। চলতি বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি উদ্বোধন হয়েছিল এই প্রকল্পের। প্রসঙ্গত, চেনাব নদীর ওপর অবস্থিত সেতুটির উচ্চতা ৩৫৯ মিটার। আইফেল টাওয়ারের চেয়ে প্রায় ৩৫ মিটার বেশি উঁচু। সেতুটির দৈর্ঘ্য ১ হাজার ৩১৫ মিটার (Jammu Kashmir Train Services)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sikkim News: রবিবার সম্ভব হল না, সোমবার উদ্ধার করা হবে পর্যটকদের  

    Sikkim News: রবিবার সম্ভব হল না, সোমবার উদ্ধার করা হবে পর্যটকদের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিকিমে আটকে পড়েছেন প্রায় ১৩০০-র কাছকাছি পর্যটক। সিকিমে ঘুরতে গিয়ে আটকে পড়া পর্যটকদের নাজেহাল অবস্থা কাটার কোন উপায় দেখা যাচ্ছে না। খারাপ আবহাওয়ার কারণে রবিবার হেলিকপ্টারের মাধ্যমে পর্যটকদের নিরাপদ জায়গায় তুলে নিয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়নি। বহু জায়গায় রাস্তা খারাপ, ধস নেমেছে। তাই পর্যটকদের সড়কপথেও ফিরিয়ে (Sikkim News) আনার কোনও উপায় নেই। ফলে আটকে থাকা পর্যটকদের কবে ফেরানো সম্ভব হবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়।  

    রবিবারও উদ্ধার করা গেল না পর্যটকদের (Sikkim News)

    উত্তর সিকিমে পর্যটকদের উদ্ধার কাজ থমকে রয়েছে। আগে ঘোষণা করা হয়েছিল রবিবার সকাল থেকে হেলিকপ্টারে পর্যটকদের (Sikkim News) উদ্ধার করা হবে। কিন্তু খারাপ আবহাওয়ার কারণে পর্যটকদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। অন্যদিকে নতুন করে একাধিক জায়গায় ধসের কারণে রবিবার সড়কপথে পর্যটকদের উদ্ধার করা গেল না। এখন অপেক্ষা সোমবার যদি সোমবার বৃষ্টি কম হয় এবং পরিস্থিতির উন্নতি হয় তাহলে উদ্ধারকার সম্ভব হবে। আবহাওয়া ঠিক থাকলে হেলিকপ্টারের মাধ্যমে এয়ারলিফট করা হবে পর্যটকদের। তবে আবহাওয়ার উন্নতি না হলে সড়ক পথেই ফেরাতে হবে তাঁদের। সে ক্ষেত্রে রাস্তা সারাইয়ের জন্য সেনাবাহিনীর সাহায্য নেওয়া হতে পারে। জানা গিয়েছে সোমবার উত্তর সিকিমের টুং থেকে পাঁচ কিলোমিটার রাস্তা পায়ে হেঁটে পেরোতে হবে আটকে থাকা পর্যটকদের। মঙ্গন পর্যন্ত ধস রয়েছে। মঙ্গন পেরিয়ে যাওয়ার পর পর্যটন সংস্থার গাড়িতে তাঁরা গ্যাংটকের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন।

    সোমবার ছাড়া সুরাহা নয়, ঘোষণা প্রশাসনের

    প্রসঙ্গত খারাপ আবহাওয়ার জন্য সোমবার আরও কয়েকটি পরিকল্পনা ভেবে রেখেছে প্রশাসন। রবিবারও অঝোরে বৃষ্টি হয়েছে সিকিমে। স্বাভাবিকভাবেই (Sikkim News) পরিস্থিতি এতটাই উদ্বেগজনক যে সাময়িকভাবে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক বন্ধ করে দিতে হয়েছে। এমতাবস্থায় যদি আরও কয়েক জায়গায় ধস নামে তাহলে সেনার সাহায্য নেওয়া ছাড়া অন্য কোন উপায় থাকবে না। অন্যদিকে সিকিম প্রশাসন নিজেরা উদ্যোগী হয়ে বিভিন্ন জায়গায় ধস মোকাবিলায় নেমেছে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় রাস্তা সারানোর কাজ চলছে।

    আরও পড়ুন: ফ্রিজে গোমাংস, মধ্যপ্রদেশে চলল বুলডোজার অ্যাকশন

    প্রসঙ্গত উত্তর সিকিমে লাচুঙয়ে আটকে পড়া পর্যটকরা রবিবারও দ্রুত বাড়ি ফেরানোর আবেদন করে ভিডিও প্রকাশ করেছেন। সিকিমের বিভিন্ন জায়গায় খাদ্য সরবরাহ, বিদ্যুৎ সংযোগ ও মোবাইল নেটওয়ার্ক বিঘ্নিত হয়েছে। ইতিমধ্যেই কমপক্ষে ছয়জনের মৃত্যুর খবর এসেছে সিকিম থেকে। নদীর জলস্তর বেড়ে কোথাও বাড়ির মধ্যে ঢুকেছে, আবার কোথাও চা বাগানে তিস্তা সহ অন্য নদীর জল ঢুকে পড়েছে। এমতাবস্থায় সিকিমে বিপর্যয় এড়াতে পর্যটকরা যেখানে আছেন সেখান থেকে ঝুঁকি নিয়ে অন্য কোথাও না যাওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে প্রশাসনের তরফে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share