Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Income Tax: নয়া আয়কর কাঠামোতেই বাজিমাত, নতুন ব্যবস্থা পছন্দ সিংহভাগ করদাতার

    Income Tax: নয়া আয়কর কাঠামোতেই বাজিমাত, নতুন ব্যবস্থা পছন্দ সিংহভাগ করদাতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা পেরিয়ে গিয়েছে। এখন জরিমানা দিয়ে রিটার্ন দাখিল করা যাচ্ছে। নতুন নিয়মে এবার আয়কর (Income Tax) রিটার্ন ফাইলিংয়ের শেষ দিনে সেকেন্ডে সর্বোচ্চ ৯১৭টি আয়কর রিটার্ন জমা পড়েছে। যা রেকর্ড বলে দফতর সূত্রে খবর।

    কত আয়কর রিটার্ন জমা পড়ল? (Income Tax)

    কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, গত ৩১ জুলাই পর্যন্ত ৭.২৮ কোটির বেশি আয়কর (Income Tax) রিটার্ন (২০২৪-২৫) ফাইল করা হয়েছে। যা গত বছরের থেকে ৭.৫ শতাংশ বেশি। গত বছর ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে ৬.৭৭ কোটি আয়কর রিটার্ন দাখিল করা হয়েছিল। আগের তিন বছর সেই সংখ্যাটা ৫.৭ কোটি থেকে ৫.৮ কোটির মধ্যে ঘোরাফেরা করছিল।  শুধুমাত্র ৩১ জুলাই জমা পড়েছে ৬৯.৯২ লাখের বেশি আয়কর রিটার্ন। ঘণ্টার নিরিখে সবথেকে আয়কর রিটার্ন জমা পড়েছে সন্ধ্যা সাতটা থেকে রাত আটটার মধ্যে। সেই সময় ৫.০৭ লাখ ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন জমা পড়েছে। উল্লেখ্য, ৩১ জুলাই ছিল আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন। এদিন ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দাখিলের পোর্টালে ৩.২ কোটির বেশি লগইন হয়েছে। কেন্দ্রের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, শেষ দিনে প্রতি সেকেন্ডেও হু হু করে আয়কর রিটার্ন দাখিল করা হয়েছে। সেকেন্ডের নিরিখে সর্বোচ্চ আয়কর রিটার্ন জমা পড়েছে সকাল ৮ টা ১৩ মিনিট ৫৪ সেকেন্ডে। সংখ্যাটা হল ৯১৭। মিনিটের নিরিখে সর্বোচ্চ ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন জমা পড়েছে রাত ৮ টা ৮ মিনিটে। সংখ্যাটা হল ৯,৩৬৭।  

    আরও পড়ুন: ৫০০ টাকা থেকে ৫ কোটির সাম্রাজ্য! কৃষ্ণার ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই অনুপ্ররণা শত শত নারীর

    নয়া আয়কর কাঠামোয়ই বাজিমাত

    কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, পুরনো আয়কর (Income Tax) কাঠামোকে ‘গোল’ দিয়েছে নয়া কাঠামো। এবার মোট যে পরিমাণ আয়কর রিটার্ন (IT Return) দাখিল করা হয়েছে, তার ৭২ শতাংশই জমা পড়েছে নয়া আয়কর কাঠামোয়। নয়া আয়কর কাঠামোর আওতায় ৫.২৭ কোটি আয়কর রিটার্ন দাখিল করা হয়েছে। পুরনো আয়কর কাঠামোয় দাখিল করা আয়কর রিটার্নের সংখ্যা ২.০১। তবে, জরিমানা ছাড়াই আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বাড়ানো হবে কিনা, সে বিষয়ে আপাতত কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে কিছু জানানো হয়নি। কেন্দ্রের তরফে জনানো হয়েছে যে, ৩১ জুলাই পর্যন্ত এবার প্রথমবারের জন্য আয়কর রিটার্ন দাখিল করেছেন ৫৮.৫৭ লাখের বেশি মানুষ। আর সার্বিকভাবে আয়কর রিটার্নের (IT Return) মধ্যে আইটিআর-১ ফর্মে সব থেকে বেশি রিটার্ন জমা পড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Draupadi Murmu: নিউজিল্যান্ড-ফিজি-তিমুর সফরে যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে জোর

    Draupadi Murmu: নিউজিল্যান্ড-ফিজি-তিমুর সফরে যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে জোর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলির মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করতে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu) ৫ থেকে ১০’ই অগাস্ট পর্যন্ত ফিজি, নিউজিল্যান্ড এবং তিমোর লেস্তে সফর করবেন। নতুন দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠকে বিদেশ মন্ত্রকের পূর্ব বিষয়ক সচিব জয়দীপ মজুমদার একথা জানান। তিনি বলেন, ভারতের রাষ্ট্রপতির (President Of India) এটিই প্রথম ফিজি ও তিমোর সফর। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে সরকার ‘অ্যাক্ট ইস্ট’ নীতি কার্যকর করেছে। দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলির ওপর বিশেষভাবে নজর দেওয়া হচ্ছে।

    ফিজিতে রাষ্ট্রপতির কী কর্মসূচি? (Draupadi Murmu)

    বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu) আগামী সপ্তাহে তিন দেশের সফরে যাচ্ছেন। তাঁর প্রথম সফর ফিজি থেকে শুরু হবে। সেই দেশের সংসদে তিনি ভাষণ দেবেন। তাঁর ফিজি সফর ৫ অগাস্ট থেকে শুরু হবে। ৭ তারিখ পর্যন্ত তিনি সেখানেই থাকবেন। ফিজিতে রাষ্ট্রপতি মুর্মু সেই দেশের রাষ্ট্রপতি উইলিয়াম কাটোনিভের এবং  প্রধানমন্ত্রী সিটিভেনি রাবুকার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও করবেন। বিদেশ মন্ত্রকের পূর্ব বিষয়ক সচিব জয়দীপ মজুমদার বলেন, “ফিজির সঙ্গে আমাদের জনগণের মধ্যে একটি অত্যন্ত শক্তিশালী সম্পর্ক রয়েছে। ফিজির জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশেরও বেশি ভারতীয় বংশোদ্ভূত এবং তাঁরা ভারতের ভাষা, রীতিনীতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ করেছে। এই সফরের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তাঁদের কথাবার্তা হবে। আমাদের দুই দেশের জনগণের অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির জন্য ভারত ও ফিজির সম্পর্ককে আরও সুনিশ্চিত করবে। ভারত-ফিজির একটি শক্তিশালী উন্নয়ন অংশীদার হয়েছে। অনেক প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কয়েক বছর আগে ঘোষণা মতো আমরা সুভাতে একটি ১০০-শয্যার তৃতীয় হাসপাতাল তৈরি করব।”

    আরও পড়ুন: ৫০০ টাকা থেকে ৫ কোটির সাম্রাজ্য! কৃষ্ণার ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই অনুপ্ররণা শত শত নারীর

    তিন দেশের সফর নিয়ে কী বললেন বিদেশ সচিব?

    রাষ্ট্রপতি মুর্মুর (Draupadi Murmu) তিন দেশ সফরের আরও বিশদ বিবরণ দিয়ে বিদেশ মন্ত্রকের পূর্ব বিষয়ক সচিব জয়দীপ  মজুমদার বলেন, “প্রেসিডেন্ট (President Of India) প্রথমে ফিজি এবং পরে নিউজিল্যান্ড এবং তারপরে তিমুর-লেস্তে যাবেন। ভারতের রাষ্ট্রপতির এই সফরের একটি বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। কারণ, এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি ঘোষণা করেছিলেন। এই তিনটি অঞ্চলই আমাদের অ্যাক্ট ইস্ট নীতির মধ্যে পড়ে। নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে আমাদের একটি খুব পুরানো এবং শক্তিশালী অংশীদারিত্ব রয়েছে, যা আমরা প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ দেশগুলির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indo US Space Mission: ফের মহাবিশ্বে ভারত! নাসার সঙ্গে মহাকাশে যাচ্ছেন উইং কমান্ডার শুভাংশু শুক্ল

    Indo US Space Mission: ফের মহাবিশ্বে ভারত! নাসার সঙ্গে মহাকাশে যাচ্ছেন উইং কমান্ডার শুভাংশু শুক্ল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মহাবিশ্বে, মহাকাশে মহাকালো মাঝে” ফের পা পড়তে চলেছে কোনও ভারতীয় মহাকাশচারীর। আসন্ন ভারত-মার্কিন মহাকাশ অভিযানের (Indo US Space Mission) জন্য প্রধান মহাকাশ-চারী হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে উইং কমান্ডার শুভাংশু শুক্লকে ৷ শুক্রবার, ইসরোর (ISRO) তরফ থেকে ঘোষণা করা হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তারা হিউম্যান স্পেস সেন্টার অক্সিওম ৪ মিশনের জন্য একটা মহাকাশ ফ্লাইট চুক্তি স্বাক্ষর করেছে৷ এই মিশনের জন্য ন্যাশানাল মিশন অ্যসাইমেন্ট বোর্ড শুভাংশু শুক্লকে (Subhanshu Shukla) দেশের প্রথম প্রধান মহাকাশ যাত্রী রূপে নির্বাচিত করেছে৷ ক্যাপ্টেন বালকৃষ্ণান নায়ারকে মিশনের ব্যাকআপ রূপে সুপারিশ করা হয়েছে৷

    বাহিনীতে যোগদান

    লখনউয়ের বাসিন্দা গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্ল। প্রায় ১৮ বছর আগে তিনি ভারতীয় বায়ুসেনায় (Indo US Space Mission)  যোগ দিয়েছিলেন। গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুক্লর দিদি জানিয়েছেন, কার্গিল যুদ্ধই ছিল তাঁর বাহিনীতে যোগদানের অনুপ্রেরণা। ১৯৯৯ সালে, কার্গিল যুদ্ধের সময় গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুক্লর (Subhanshu Shukla) বয়স ছিল মাত্র ১৪ বছর। কিন্ত, ভারতীয় সেনাদের বীরত্ব ও আত্মত্যাগের বীরগাথা পড়তে পড়তেই তিনি ঠিক করে নিয়েছিলেন সশস্ত্র বাহিনীতে যোগ দেবেন। শুভাংশুর কথায় তাঁর কর্মজীবন ছিল ‘রোলারকোস্টার রাইড’৷ দীর্ঘ কর্মজীবনে তাঁর সু-৩০ এমকেআই, মিগ-২১, মিগ-২৯, জাগুয়ার-সহ একাধিক যুদ্ধবিমান চালানোর অভিজ্ঞতা লাভের মধ্যে দিয়ে তিনি একজন ফাইটার কমব্যাট লিডার এবং টেস্ট পাইলট হয়ে উঠেছেন৷

    ইসরোর স্পেস ফ্লাইট চুক্তি

    ভারতের মহাকাশে (Indo US Space Mission) প্রথম মানুষ পাঠানোর অভিযান, গগনযান মিশন হবে ২০২৬ সালে। তিন দিন ধরে পৃথিবীর কক্ষপথে ৪০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেবেন তিন ভারতীয় নভোশ্চর। তারপর, তাঁদের নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরিয়ে নিয়ে আসা হবে। ভারতীয় জলসীমায় এসে ল্যান্ড করবে তাদের মহাকাশযান। তার আগেই আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে আসন্ন অক্সিওম-৪ (Axiom-4) অভিযানে যাচ্ছে নাসা এবং মার্কিন বেসরকারি মহাকাশ সংস্থা অক্সিওম স্পেস (Axiom Space)। এই অভিযানে একজন ভারতীয় নভোশ্চরকে অংশ করার বিষয়ে অক্সিওম স্পেস এবং নাসার সঙ্গে, স্পেস ফ্লাইট চুক্তি করেছে ইসরো। সম্প্রতি সংসদে এই তথ্য জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং।

    আরও পড়ুন: ‘‘প্রধানমন্ত্রীর এনার্জি তুলনাহীন, তাঁর কাছে অনেক শেখার আছে’’, মোদিতে মুগ্ধ কামাথ

    কবে থেকে প্রশিক্ষণ

    এই অভিযানের (Indo US Space Mission) জন্য অগাস্টের প্রথম সপ্তাহেই গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুক্ল (Subhanshu Shukla) এবং গ্রুপ ক্যাপ্টেন নায়ারের প্রশিক্ষণ শুরু হবে। এই অভিযানে, তাঁরা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে নির্দিষ্ট কিছু বৈজ্ঞানিক গবেষণা এবং প্রযুক্তিগত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবেন। প্রসঙ্গত, গত ২৭ ফেব্রুয়ারি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তিরুবন্তপুরমের বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টারে গগনযান মিশনের জন্য অন্য তিন মহাকাশ-চারীর সঙ্গে শুভাংশুর নামও ঘোষণা করেছিলেন৷

    ইতিহাসের সন্ধিক্ষণে

    ১৯৮৪ সালের ৩ এপ্রিল, ‘সোভিয়েত ইন্টারকসমস’ প্রোগ্রামের অধীনে, সয়ুজ টি-১১ মহাকাশযানে (Indo US Space Mission) চড়ে মহাকাশে গিয়েছিলেন ভারতীয় বায়ুসেনার প্রাক্তন পাইলট, উইং কমান্ডার রাকেশ শর্মা। এখনও পর্যন্ত তিনিই একমাত্র ভারতীয়, যিনি মহাকাশে পা রেখেছেন। আর তার ৪০ বছর পর দ্বিতীয় ভারতীয় হিসেবে মহাকাশে পা রাখতে চলেছেন শুভাংশু (Subhanshu Shukla)। শেষ মুহূর্তে কোনও কারণে গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুক্ল মহাকাশে যেতে না পারলে, গ্রুপ ক্যাপ্টেন নায়ার যাবেন নাসার সঙ্গে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ভারত খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশ; বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তার সমাধানে কাজ করছি, বার্তা মোদির 

    Narendra Modi: ভারত খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশ; বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তার সমাধানে কাজ করছি, বার্তা মোদির 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত একটি খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশ; বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তার (Global food security) সমাধান দিতে কাজ করছি আমরা। আজ দেশ খাদ্যশস্য, ফল, শাকসবজি, তুলা, চিনি এবং চায়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম উত্পাদনকারী দেশ হয়ে উঠেছে। নতুন দিল্লিতে কৃষি অর্থনীতিবিদদের ৩২ তম আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এই ভাবেই বক্তব্য রাখলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

    কী বললেন মোদি (Narendra Modi)?

    প্রায় ৬৫ বছর পর ভারতে আয়োজিত কৃষি অর্থনীতিবিদদের (ICAE) ৩২ তম আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধন করার পরে একটি বিশেষ ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) বলেছেন, “কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৪-২৫ সালে দেশের জন্য একটি মজবুত এবং টেকসই কৃষিনীতির উপর জোর দিয়েছি। শেষবার যখন নতুনদিল্লিতে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল, সেই সময় ভারত সবেমাত্র স্বাধীনতা অর্জন করেছিল। তখন ভারতের মতো দেশের কাছে কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তার জন্য একটি অত্যন্ত কঠিন পরিস্থিতির পর্ব ছিল। বর্তমানে আমাদের দেশ একটি খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশ। ভারত এখন বিশ্বের এক নম্বর দুধ, ডাল এবং মশলা উৎপাদনে। সেই সঙ্গে খাদ্যশস্য, ফল, শাকসবজি, তুলা, চিনি এবং চায়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎপাদনকারী দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।”

    আরও পড়ুন: এসি ছাড়াই ঠাণ্ডা হয় ব্যাঙ্গালুরুর এই অফিস! কীভাবে সম্ভব?

    ডিজিটাল কৃষি পদ্ধতির ব্যবহার বৃদ্ধি করা (Narendra Modi)

    এই সম্মেলনে প্রায় ৭০টি দেশের প্রায় ১০০০ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করছেন। এবারের এই সম্মেলনের থিম হল “সুরক্ষিত কৃষি-খাদ্য (Global food security) ব্যবস্থার দিকে রূপান্তর”। প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) আরও বলেছেন, “একটা সময় ছিল যখন ভারতের খাদ্য নিরাপত্তা বিশ্বের জন্য উদ্বেগজনক ছিল। এখন, ভারত বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক পুষ্টি নিরাপত্তার সমাধান দেওয়ার জন্য কাজ করে চলেছে। ভারত গত ১০ বছরে ১৯০০টি নতুন জলবায়ু-সহনশীল ফসলের প্রজনন করার কাজ করেছি আমরা। ভারত রাসায়নিক মুক্ত প্রাকৃতিক চাষের প্রচার করছে। দেশ বর্তমানে পেট্রোলের বদলে ২০ শতাংশ ইথানল মিশ্রণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের দিকে এগিয়ে চলেছে। এই সম্মেলনে বিশ্বজুড়ে কৃষি সমস্যার বিষয়ে ভারতের সক্রিয় দৃষ্টিভঙ্গিকে তুলে ধরা হবে। একই সঙ্গে কৃষি গবেষণা ও নীতিতে দেশের অগ্রগতি প্রদর্শন করবে কীভাবে, সেই দিকগুলির কথা তুলে ধরা হবে এই সম্মেলনে। তরুণ গবেষক এবং নেতৃস্থানীয় পেশাদারদের জন্য তাদের কাজ একটি প্ল্যাটফর্ম প্রদান করবে বলে আশা রাখছি। এর লক্ষ্য হল গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে অংশগ্রহণকে জোরদার করা। দেশব্যাপী এবং বৈশ্বিক উভয় স্তরে নীতিনির্ধারণকে প্রভাবিত করা। একই সঙ্গে ডিজিটাল কৃষি এবং টেকসই কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার অগ্রগতি সহ ভারতের কৃষি অগ্রগতি প্রদর্শন করা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mindspace Architects: এসি ছাড়াই ঠাণ্ডা হয় ব্যাঙ্গালুরুর এই অফিস! কীভাবে সম্ভব?

    Mindspace Architects: এসি ছাড়াই ঠাণ্ডা হয় ব্যাঙ্গালুরুর এই অফিস! কীভাবে সম্ভব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মনে করুন আপনি অফিসে বসে ল্যাপটপে কাজ করছেন, আর কাজের ফাঁকে জানলার বাইরে তাকালেই ঘন সবুজে ঘেরা প্রকৃতি দেখতে পাচ্ছেন। না আমি কোনও অবাস্তব কথা বলছি না, আমি বলছি ব্যাঙ্গালুরুর মাইন্ডস্পেস আর্কিটেক্টসের (Mindspace Architects) কথা। ব্যাঙ্গালুরুর (Bengaluru) এই অফিসকে ঘিরে রয়েছে শতাধিক গাছ, যার ফলে এই অসিফে কোনও এসির প্রয়োজন হয়না, প্রাকৃতিক উপায়েই শীতল থাকে অফিসের পরিবেশ। 

    মাইন্ডস্পেস আর্কিটেক্টসের বিশেষত্ব (Mindspace Architects) 

    মাইন্ডস্পেস আর্কিটেক্টস আসলে ব্যাঙ্গালুরুতে (Bengaluru) অবস্থিত একটা স্থাপত্য। এর গঠন অনেকটা ভাসমান ক্রুজের মতো। অফিসটির পূর্ব দিকে ৬.৫ একর জায়গা জুড়ে একটি হ্রদ অবস্থিত। ২০০৪ সালের অক্টোবরে সঞ্জয় মোহে, বাসুকি প্রকাশ, সূর্যনারায়ণন এবং স্বেতার হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এই মাইন্ডস্পেস আর্কিটেক্টস। তবে মাইন্ডস্পেস বর্তমানে সঞ্জয় মোহে, মেদাপ্পা, সূর্যনারায়ণন, অমিত সোয়াইন এবং স্বেতা সহ ২১ জন কর্মী নিয়ে গঠিত, যারা সকলেই এখন একটি দল হিসাবে কাজ করে।

    কী জানালেন মাইন্ডস্পেসের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা স্বেতা? 

    মাইন্ডস্পেসের (Mindspace Architects) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা স্বেতা জানিয়েছেন, তাদের এই স্থাপত্যে আবহাওয়ার একটা বিরাট ভূমিকা রয়েছে। যেহেতু এই অফিসের আকার ক্রুজের মতো, তাই এর প্রত্যেকটা ফ্লোরের ছাদেই সবুজে ঘেরা বাগান রয়েছে। এর ফলে অফিসের কোনও ছাদেই সরাসরি সূর্যের আলো পড়ে গরম করতে পারেনা। স্বাভাবিকভাবেই এর জন্য সব ফ্লোরই প্রাকৃতিক উপায়ে ঠাণ্ডা থাকে। অন্যদিকে, ছাদের ওপর সবুজ ঘাসের ৬৫০ মিটারের লম্বা রাস্তাও রয়েছে। মন চাইলে খালি পায়ে সবুজে ঘেরা ছাদ বাগানে ঘুরে আসাই যায়। অনেক ভাবনা চিন্তা করেই এমন একটি স্থাপত্যে বানিয়েছেন তাঁরা। এমনটাই জানালেন স্বেতা। বললেন, “আমরা সবসময়ই চেয়েছি চোখের শান্তির সঙ্গে যেন মনেও শান্তি আসে।” 

    আরও পড়ুন: চাঁদের মাটির নমুনায় জলের উপস্থিতি! নিশ্চিত করল চিনা বিজ্ঞানীরা

    জানা গিয়েছে, এই গোটা স্থাপত্যটি (Mindspace Architects) অপরিশোধিত গ্রানাইট ব্যবহার করে তৈরি হয়েছে। এর ফলে সূর্যের প্রচণ্ড তাপ দেওয়াল ভেদ করে ভেতরে প্রবেশ করতে পারবে না, ফলে অফিসের ভেতরের তাপমাত্রা সবসময় বাইরের তাপমাত্রার তুলনায় অনেক শীতল থাকে। এই গোটা এলাকা জুড়ে সবুজে ঘেরা প্রকৃতির মধ্যে একাধিক মিটিং স্পেস বা বসার জায়গা রয়েছে। এছাড়াও লেকের ধারে মনোরম দৃশ্যের সঙ্গে ঠাণ্ডা হাওয়া সারাদিনের কর্ম ক্লান্তিকে এক নিমেষেই দূর করতে সাহায্য করে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Success Story: ৫০০ টাকা থেকে ৫ কোটির সাম্রাজ্য! কৃষ্ণার ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই অনুপ্ররণা শত শত নারীর

    Success Story: ৫০০ টাকা থেকে ৫ কোটির সাম্রাজ্য! কৃষ্ণার ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই অনুপ্ররণা শত শত নারীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শত প্রতিকূলতাকে জয় করেও এভাবে ঘুরে দাঁড়ানো যায়। তার জ্বলন্ত প্রমাণ উত্তর প্রদেশের গৃহবধূ কৃষ্ণা যাদব। স্বচ্ছল পরিবারে আচমকা নেমে এসেছিল ছিল চরম দারিদ্রতা। স্বামী, তিন সন্তানকে নিয়ে সেই দারিদ্রতা কাটাতেই তিনি ছুটে এসেছিলেন দিল্লি। দিনরাত এক করে কঠিন পরিশ্রমের মাধ্যমে তিনিই নজির গড়েছেন। তাঁর হাতের জাদুতেই গড়ে উঠেছে কোটি টাকার সাম্রাজ্য। তাঁর জীবনকাহিনী অনুপ্ররণা (Success Story) যোগাচ্ছে শত শত নারীকে।

    পরিবার নিয়ে পথে বসার মতো অবস্থা!(Success Story)

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তরপ্রদেশের দৌলতপুরের ছোট্ট গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন কৃষ্ণাদেবী। তিনি (Krishna Yadav) কখনও স্কুলে যাননি। বিয়ের পর তিনি (Success Story) বুলন্দশহরে চলে যান। তাঁর স্বামী একজন ট্রাফিক পুলিশ অফিসার ছিলেন। কোনও কারণে তাঁর চাকরি চলে যায়। স্বামী কাজ হারানোর পর পরিবারের সকলে ভয়ানক পরিস্থিতির সম্মুখীন হন। পরে, যানবাহনের ব্যবসা শুরু করার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু, তাতেও প্রচুর লোকসান হয়েছিল। পরিস্থিতি এমন হয়, তাঁদের দুটি বাড়ি বিক্রি করতে হয়েছিল। একেবারে পরিবার নিয়ে পথে এসে বসার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয় কৃষ্ণা যাদবের।  

    আরও পড়ুন: ইতিহাসের সামনে লক্ষ্য, ভারতের প্রথম পুরুষ শাটলার হিসেবে অলিম্পিক্সের সেমিফাইনালে

    ৫০০ টাকা হাতে নিয়ে কৃষ্ণার ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই

    মাত্র ৫০০ টাকা নিয়ে উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহর থেকে তিনি পাড়ি দেন দিল্লি। সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্বামী ও তিন সন্তান। এত বড় শহরে কোথায় চাকরি পাবেন, কী করবেন কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলেন না তিনি। তাছাড়া তাঁর পুঁথিগত ডিগ্রি না থাকার জন্য কোনও কাজ মিলছিল না। এরপর খানপুরের রেভলালা গ্রামে একজনের জমিতে কাজ করতে শুরু করেন তিনি। জমির এক পাশে ঘর তৈরি করে তাঁরা সপরিবারে থাকতেন। কিন্তু, চাষ করে তাঁরা লাভের মুখ দেখতে পাচ্ছিলেন না। টিভিতে একটি অনুষ্ঠান দেখে অনুপ্রাণিত (Success Story) হয়ে ২০০১ সালে কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। পরে, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ প্রযুক্তির প্রশিক্ষণ নিতে শুরু করেন। ৩০০০ টাকা খরচ করে প্রায় ৫ কেজি লঙ্কার, আমের আচার বানিয়ে ফেলেন তিনি। রাস্তায় টেবিল পেতে সেই আচার বিক্রি করে ২,২৫০ টাকা লাভও হয় তাঁর। পরে, বিভিন্ন মেলায় আচার বিক্রি করে ভালো টাকা উপার্জন করেন তিনি। এরপর ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। স্বামী-স্ত্রী কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে শুরু করেন এই ব্যবসা। মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই জমে ওঠে ব্যবসা। পরের কয়েক বছরে তাঁর আচারের চাহিদা বেড়ে যায়। এখন তাঁর বার্ষিক টার্নওভার ৫ কোটি টাকা।

     প্রধানমন্ত্রীর হাতে থেকে তিনি পুরস্কার নেন

    ‘শ্রী কৃষ্ণ পিকলস’ নামে একটি কোম্পানি চালু করেন। এই ব্র্যান্ডের নামে রমরমিয়ে চলতে থাকে ব্যবসা। তবে, কেবলমাত্র আচার নয়, মোরব্বা ও চাটনির ব্যবসাও শুরু করেন তিনি। বর্তমানে বেড়েই চলেছে এই ব্র্যান্ডের বিভিন্ন জিনিসের চাহিদা। বর্তমানে প্রায় কোটি টাকার সাম্রাজ্য তৈরি ফেলেছেন কৃষ্ণা যাদব। পরবর্তীতে ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত থেকে বৈচিত্র্যময় কৃষির জন্য মর্যাদাপূর্ণ এন জি রাঙ্গা কৃষক পুরস্কার নেন তিনি। ২০১৬ সালে তিনি (Success Story) জিতে নেন মহিলা ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রক কর্তৃক নারী শক্তি পুরস্কার। এই সমস্ত পুরস্কার পেয়েও তিনি থেমে থাকেননি। বরং, দিনের পর দিন তিনি তাঁর ব্যবসার সাম্রাজ্য ক্রমশ বাড়িয়ে চলেছেন।

    ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই নিয়ে কী বললেন কৃষ্ণা যাদব?

    ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই প্রসঙ্গে কৃষ্ণা যাদব (Krishna Yadav) বলেন, আমাদের আর্থিক সঙ্কটের জন্য এটি একটি ছোট পদক্ষেপ ছিল। আমি কখনই ভাবিনি যে আমি এতদূর আসতে পারব। আমার স্বামী এবং বড় ছেলে এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত রয়েছে। আর অন্য দুই সন্তান উচ্চশিক্ষার জন্য পড়াশুনা করছে। এখন আমার কাছে গাড়ি, বাংলো রয়েছে। ছোটবেলায় আমি টেলিভিশনে মুখ দেখানোর খুব ইচ্ছা ছিল। সেই স্বপ্ন আমার ব্যবসার মাধ্যমে সত্যি হয়েছে। তবে, এই সাফল্যের জন্য ধারাবাহিক কঠোর পরিশ্রমের প্রয়োজন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • National Highway: কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পরিষদে ৫০,০০০ কোটি টাকার ৮টি জাতীয় সড়ক প্রকল্পের অনুমোদন মোদির

    National Highway: কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পরিষদে ৫০,০০০ কোটি টাকার ৮টি জাতীয় সড়ক প্রকল্পের অনুমোদন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের আভ্যন্তরীণ যোগাযোগকে আরও উন্নত করতে কেন্দ্রীয় সরকার ৮টি জাতীয় মহাসড়ক (National Highway) প্রকল্পকে বাস্তবায়নের জন্য ছাড়পত্রের কথা জানিয়েছে শুক্রবার। মন্ত্রী পরিষদের অনুমোদনের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) এই ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেছেন, দেশের জন্য আমাদের সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, সরকার বিশ্বাস করে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে আনুমানিক ৪.৪২ কোটি মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর্মসংস্থানের সুযোগ পাবেন।

    কী বলেলেন মোদি (National Highway)?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অনুমোদনের পর মোদি (Narendra Modi) বলেছেন, “মোট ৯৩৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের আটটি জাতীয় মহাসড়ক (National Highway) উন্নয়ন প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই সড়ক প্রকল্প দেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির উপর বহুগুণ প্রভাব ফেলবে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়াবে। ভারতের যোগাযোগ পরিকাঠামোর উন্নয়নে ৫০,০০০ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে জাতীয় হাই-স্পিড রোড করিডর নির্মিত হবে। সরকার ন্যূনতম জমি অধিগ্রহণ করে প্রকল্পকে বাস্তবায়িত করবে।”

    ৮ টি জাতীয় মহাসড়কের নাম

    কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব একটি প্রেস বিবৃতি দিয়ে সরকারের এই ৮টি জাতীয় সড়ক (National Highway) প্রকল্পের বিষয়ে বিশদ জানিয়েছেন। এই প্রকল্পের জাতীয় সড়কগুলি হল, ৬-লেনের আগ্রা-গোয়ালিয়র মহাসড়ক, ৪-লেনের খড়্গপুর-মোরগ্রাম, ৬-লেনের থারাদ-দিসা-মেহসানা-আমেদাবাদ, ৪-লেনের পথালগা-রায়পুর-রাঁচির গুমলা, ৬-লেন কানপুর রিং রোড, ৪-লেন উত্তর গুয়াহাটি বাইপাস, এবং পুনের কাছে ৮-লেন এলিভেটেড নাসিক ফাটা–খেদ করিডোর।”

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রের ঘোষণা, সেনা-গোয়েন্দাদের তথ্য দিলে মিলবে ৩ হাজার, আগে ছিল ৫০ টাকা

    হিমন্ত বিশ্ব শর্মার অভিনন্দন

    অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মাও কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা দ্বারা অনুমোদিত গুয়াহাটি রিং রোড (National Highway) প্রকল্পের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “খুব চমৎকার খবর, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পরিষদ ৫৭২৯ কোটি টাকার গুয়াহাটি রিং রোড প্রকল্পকে অনুমোদন করেছে। তাই অসমবাসীর পক্ষ থেকে এই উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজি এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন গড়করিজিকে বিশেষ ভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই।”

    উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রবেশদ্বার হল গুয়াহাটি। এখানে ১২১ কিমি একটি রিং রোড তৈরি করা হবে। ৪ লেন উত্তর গুয়াহাটি বাইপাস ৫৬ কিলোমিটার হবে। এনএইচ ২৭কে ৪ লেনের এবং বাইপাসকে ৬ লেন করা হবে। একই ভাবে প্রকল্পের অংশ হিসেবে ব্রহ্মপুত্র নদের ওপর একটি বড় সেতুও নির্মাণ করা হবে। গুয়াহাটি রিং রোড জাতীয় মহাসড়ক ২-এর যানজটকে নির্মূল করে নির্বিঘ্ন সংযোগ প্রদান করবে। এই রিং রোডটি গুয়াহাটির আশেপাশের প্রধান জাতীয় মহাসড়কগুলির যানজট কমিয়ে দেবে। আর সেইসঙ্গে শিলিগুড়ি, শিলচর, শিলং, জোড়হাট, তেজপুর, জোগিগোফা এবং বারপেটাড় মতো শহরগুলিকে সংযুক্ত করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Union Home Ministry: কেন্দ্রের ঘোষণা, সেনা-গোয়েন্দাদের তথ্য দিলে মিলবে ৩ হাজার, আগে ছিল ৫০ টাকা

    Union Home Ministry: কেন্দ্রের ঘোষণা, সেনা-গোয়েন্দাদের তথ্য দিলে মিলবে ৩ হাজার, আগে ছিল ৫০ টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আধা সামরিক বাহিনী, সেনাবাহিনী ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থার কার্যক্ষেত্রগুলিতে তথ্যদাতাদের (Informers) পুরস্কারের আর্থিক মূল্য অনেকটাই বাড়াল কেন্দ্র সরকার (Union Home Ministry)। স্থানীয়রা এর ফলে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরকারের কাছে পৌঁছে দিতে আরও উৎসাহিত হবেন বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহলের একাংশ। একবারের জন্য তথ্য দিলেই মিলবে ৩ হাজার টাকা, আগে যা ছিল ৫০ টাকা। কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী (সিএপিএফ), অসম রাইফেলস, ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ডস (এনএসজি), ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (আইবি), ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ) এবং ন্যাশনাল পুলিশ একাডেমি (এনপিএ)-এর আধিকারিকদের তথ্যদাতাদের পুরস্কার মূল্য বাড়ানোর (Union Home Ministry) ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে।

    জুন মাসেই এই মর্মে একটি আদেশনামা জারি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার (Union Home Ministry)

    চলতি বছরের জুন মাসেই এই মর্মে একটি আদেশনামা জারি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার এবং সেখানে বলা হয়েছে যে এতদিন পর্যন্ত তথ্যদাতাদের (Informers) পুরস্কার দেওয়া হত একবারের জন্য ৫০ টাকা এবং এক বছরের জন্য ৫০০ টাকা। এই সীমা বাড়িয়ে একবার যাঁরা তথ্য দেবেন তাঁদের জন্য পুরস্কার মূল্য করা হয়েছে ৩,০০০ টাকা এবং বার্ষিক এই পরিমাণ করা হয়েছে ৩০ হাজার টাকা। প্রসঙ্গত, এই আদেশনামা সংশোধিত হয়েছিল শেষবারের মতো ২০০২ সালে, অর্থাৎ আজ থেকে প্রায় ২২ বছর আগে।

    দেশের সার্বভৌমত্ব ও অখন্ডতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তথ্যদাতারা

    প্রসঙ্গত, ২০২১ সালেই কেন্দ্রীয় সরকার পাঞ্জাব, পশ্চিমবঙ্গ এবং অসমের আন্তর্জাতিক সীমানার (Union Home Ministry) ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত নিজেদের আওতায় নেয়। আগে এই সীমা ছিল ১৫ কিমি। এই বৃত্তের মধ্যে বিএসএফ যে কোনও ব্যক্তিকে তল্লাশি চালাতে পারবে অথবা গ্রেফতারও করতে পারবে। প্রসঙ্গত, পুলিশের কাছ থেকে এই ক্ষমতা নিয়ে নেয় বিএসএফ। দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে তথ্যদাতারা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এবং দেশের সার্বভৌমত্ব ও অখন্ডতা বজায় রাখতে তাঁরা সেনাবাহিনী সমেত গোয়েন্দাদের সাহায্য করেন। ২২ বছর পরে তাঁদের পুরস্কার মূল্য বাড়া, অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহলের একাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: রাষ্ট্রপতি ভারতে আসার পর এবার মলদ্বীপ সফরে যাচ্ছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, কবে জানেন?

    S Jaishankar: রাষ্ট্রপতি ভারতে আসার পর এবার মলদ্বীপ সফরে যাচ্ছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যে এবার ভারত- মলদ্বীপ সম্পর্কে (India-Maldives Relationship) বরফ কিছুটা গলতে শুরু করেছে। এবার মলদ্বীপ সফরে যাচ্ছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। দেশে তৃতীয়বার মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর এই প্রথম মলদ্বীপ সফরে যাচ্ছেন বিদেশ মন্ত্রী। সাম্প্রতিক ঘটনা পরম্পরার নিরিখে তাঁর এই সফর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহল।

    কবে যাচ্ছেন বিদেশমন্ত্রী? (S Jaishankar)

    গত তিন থেকে চার মাসে মলদ্বীপের প্রচেষ্টার কারণেই বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্করের (S Jaishankar) মলদ্বীপ সফরের ভিত্তি তৈরি হয়েছে। মে মাসে বিদেশমন্ত্রী মুসা জমির ভারত সফরে এসেছিলেন। তারপরে রাষ্ট্রপতি মহম্মদ মুইজ্জু নিজে ভারতের সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন। মলদ্বীপের পর্যটন মন্ত্রী ইব্রাহিম ফয়সাল ভারতে রয়েছেন। মূলত, ভারতীয় পর্যটকদের মলদ্বীপে যাওয়ার জন্য তিনি অনুরোধ করেছেন। কারণ, পর্যটনের মাধ্যমে সবথেকে বড় বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন হয় মলদ্বীপে। আর এতদিন ভারতীয়রা মলদ্বীপে সবচেয়ে বেশি পর্যটক ছিল। কেন্দ্রীয় মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর পরের মাসে মলদ্বীপ সফরে যাচ্ছেন। সেখানে দুই থেকে তিন দিন তিনি থাকবেন। এই সময়ের মধ্যে তিনি মলদ্বীপের প্রতিপক্ষ মুসা জমির এবং রাষ্ট্রপতি মুইজ্জুর সঙ্গে দেখা করবেন।

    আরও পড়ুন: ইতিহাসের সামনে লক্ষ্য, ভারতের প্রথম পুরুষ শাটলার হিসেবে অলিম্পিক্সের সেমিফাইনালে

    ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কে চিড়!

    মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি মহম্মদ মুইজ্জু চিনপন্থী এবং ভারত-বিরোধী হিসাবে পরিচিত। তিনি ক্ষমতায় আসার পর ভারতের সঙ্গে মলদ্বীপের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের (India-Maldives Relationship) অবনতি হয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্যের অভিযোগ উঠেছিল মুইজ্জুর তিন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে। মুইজ্জু তার ভারত-বিরোধী এজেন্ডার অধীনে, ভারতের সঙ্গে একটি হাইড্রোগ্রাফিক চুক্তি বাতিল করে। ভারত বারবার অনুরোধ করা সত্ত্বেও চিনা গুপ্তচর জাহাজগুলিকে মলদ্বীপের জলসীমায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও জরিপ চালানোর অনুমতি দেয়। তারপরই ভারতের সমাজমাধ্যমে মলদ্বীপ বয়কটের ডাক ওঠে। ভারতীয়দের অনেকেই মলদ্বীপে যাওয়ার টিকিট বাতিল করে দেন। যার ফলে দেশটি আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। ইতিমধ্যে চিনের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠতা বাড়িয়েছেন মুইজ্জু। এমনকী, মলদ্বীপ থেকে ভারতীয় সেনা সরানোর নির্দেশও দেন তিনি। যা নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। এই আবহের মধ্যে মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতির ভারত সফর, পর্যটনমন্ত্রীর মলদ্বীপ যাওয়ার জন্য ভারতীয় পর্যটকদের আহবান জানানোর ঘটনা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে কূটনৈতিক মহল মনে করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘প্রধানমন্ত্রীর এনার্জি তুলনাহীন, তাঁর কাছে অনেক শেখার আছে’’, মোদিতে মুগ্ধ কামাথ

    PM Modi: ‘‘প্রধানমন্ত্রীর এনার্জি তুলনাহীন, তাঁর কাছে অনেক শেখার আছে’’, মোদিতে মুগ্ধ কামাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। ৭৩ বছর বয়সেও প্রধানমন্ত্রীর এনার্জি তুলনাহীন। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে এমনই অভিমত ব্যক্ত করলেন জিরোধার সহ-প্রতিষ্ঠাতা নিখিল কামাথ (Nikhil Kamath)। সম্প্রতি, নিখিল কামাথের ইউটিউব চ্যানেল ‘পিপল বাই ডব্লিউটিএফ’-এ সম্প্রচারের জন্য রণবীরের কাপুরের একটি  সাক্ষাৎকার নিয়েছেন কামাথ। এই কথোপকথনে রণবীর কাপুর ও নিখিল রাজনীতি নিয়েও আলোচনা করেছেন। সেখানেই দুজনের কথোপকথনে উঠে এসেছে প্রধানমন্ত্রীর প্রাণশক্তির কথা। 

    নিখিল কামাথের চোখে প্রধানমন্ত্রী (Nikhil Kamath)

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক কেমন এই প্রশ্নের উত্তরে নিখিল (Nikhil Kamath) জানান, একবার আমেরিকায় তাঁর সঙ্গে মোদির সাক্ষাত হয়েছিল। তিনি বলেন, “এক বছর আগে আমি তিন-চার জনের সঙ্গে ওয়াশিংটনে ছিলাম। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর ব্যস্ত সময়সূচী ছিল। সকাল ৮টার দিকে তিনি একটি অধিবেশন করতেন। ১১টার দিকে একটুও ক্লান্ত না হয়েই বক্তৃতা দিতেন। তারপর তিনি ১ থেকে ২ টোয় ভাইস প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বসতেন, বিকেল ৪ টায় অন্য কিছু, ৭ টায় অন্য কিছু, এমনকি রাত ১১টা বেজে গেলেও ক্লান্ত হতেন না। সবথেকে আশ্চর্যের বিষয় হল যে আমি দুদিন পর যখন ক্লান্ত, অসুস্থ বোধ করছি, তিনি তখন যাচ্ছিলেন মিশরে আবার একই জিনিস করার জন্য।” জনপ্রিয় ইউটিউবার, সুপরিচিত উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী নিখিল কামাথের দাবি, প্রধানমন্ত্রী মোদির কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। এই বয়সে দাঁড়িয়ে তাঁর এনার্জির ধারে কাছে যাওয়া যায় না। তাঁকে এত কাছ থেকে দেখতে পারা একটি সৌভাগ্যের বিষয়।

    আরও পড়ুন: ইতিহাসের সামনে লক্ষ্য, ভারতের প্রথম পুরুষ শাটলার হিসেবে অলিম্পিক্সের সেমিফাইনালে

    প্রধানমন্ত্রী মোদির ব্যবহারে মুগ্ধ রণবীর (PM Modi)

    নিখিল কামাথের (Nikhil Kamath) সঙ্গে সাক্ষাতকারে প্রধানমন্ত্রীর ভূয়সী প্রশংসা করেন অভিনেতা রণবীর কাপুরও। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) কথা বলার দক্ষতা, তাঁর ব্যবহার, তাঁর আঙ্গিক, রণবীরকে আকর্ষণ করে। অভিনেতার কথায়, ৪ থেকে ৫ বছর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে একটি বৈঠকে দেখা হয়েছিল, যেখানে অভিনেতা এবং পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর কথার মধ্যে এমনই এক বিষয় রয়েছে যা সবার উপর ছাপ ফেলে। রণবীর সেই মিটিংয়ে মোদির প্রবেশের মুহূর্তটিরও উল্লেখ করেন। তিনি জানান, সেই মুহূর্তের মধ্যে যে একটা চৌম্বকীয় আকর্ষণ ছিল। রণবীর আরও জানান মোদি মিটিংয়ে উপস্থিত সকলের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে কথা বলেন। তিনি রণবীরের বাবার চিকিৎসার বিষয়ে খোঁজ-খবর নেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share