Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • PM Modi: আজ ফের প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ মোদির, শ্রদ্ধা জানালেন মহাত্মা গান্ধী, বাজপেয়ীকে

    PM Modi: আজ ফের প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ মোদির, শ্রদ্ধা জানালেন মহাত্মা গান্ধী, বাজপেয়ীকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯ জুন, রবিবার তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সন্ধেয় রাষ্ট্রপতি ভবনে হবে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান। তার আগে এদিন সকালে রাজঘাটে গিয়ে তিনি শ্রদ্ধা জানান মহাত্মা গান্ধীকে। সেখান থেকে তিনি যান সদৈব অটলে। সেখানে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা জানান মোদি। এর পর প্রধানমন্ত্রী যান ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালের কাছে। পুষ্পস্তবক দিয়ে প্রার্থনা করেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আগাগোড়াই ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ।

    কারা থাকবেন শপথের অনুষ্ঠানে

    এদিন প্রধানমন্ত্রীর পর শপথ নেবেন নয়া মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যরাও। জমকালো এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহে, মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু-সহ পড়শি দেশের একাধিক রাষ্ট্রনেতা। এদিনের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গেকেও। তবে তিনি যাবেন কিনা, তা (PM Modi) এখনও স্পষ্ট নয়।

    কড়া নিরাপত্তার বলয়

    প্রধানমন্ত্রীর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান উপলক্ষে আঁটসাঁট করা হয়েছে দিল্লির নিরাপত্তা। ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তার বলয়ে মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা শহর। এদিন বিকেল তিনটে থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত দিল্লির আকাশসীমায়ও আরোপ করা হয়েছে বিধিনিষেধ। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ পেয়েছে ২৯৩ আসন। নির্বাচন হয়েছিল লোকসভার ৫৪৩টি আসনে। সরকার গড়তে প্রয়োজন ছিল ২৭২টি আসন। ম্যাজিক ফিগারের চেয়ে ঢের বেশি আসন পাওয়ায় সরকার গড়ার দাবি জানায় এনডিএ।

    আর পড়ুন: আজ দিল্লিতে তৃতীয়বারের জন্য শপথ নিতে চলেছেন মোদি, মন্ত্রিসভায় কারা?

    বিজেপির তরফে দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে গিয়ে সরকার গড়ার দাবি জানান। তার আগেই অবশ্য প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন নরেন্দ্র মোদি। নিয়ম অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী ইস্তফা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ভেঙে যায় মন্ত্রিসভা। শুরু হয় নয়া সরকার গড়ার তোড়জোড়। তবে নয়া সরকার গঠিত না হওয়া ইস্তক কার্যনির্বাহী হিসেবে স্বপদে রয়ে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi Cabinet: আজ দিল্লিতে তৃতীয়বারের জন্য শপথ নিতে চলেছেন মোদি, মন্ত্রিসভায় কারা?

    PM Modi Cabinet: আজ দিল্লিতে তৃতীয়বারের জন্য শপথ নিতে চলেছেন মোদি, মন্ত্রিসভায় কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ সন্ধ্যায় দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী (PM Modi Cabinet) পদে বসবেন এনডিএর সর্বসম্মতভাবে নির্বাচিত নেতা বিজেপির নরেন্দ্র মোদি। জল্পনা ছড়িয়েছে, কারা ঠাঁই পাবেন মোদির তৃতীয় টার্মের মন্ত্রিসভায়? অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি বিজেপি। তাই তাঁকে আগের তুলনায় এবার বেশি করে নির্ভর করতে হবে এনডিএর শরিকদলগুলির ওপর। তাছাড়া, গত মন্ত্রিসভার অনেকেই এবার পরাজিত হয়েছেন (PM Modi Cabinet)। সেই কারণেই এবার মোদি মন্ত্রিসভায় বেশি করে আসন পাচ্ছে শরিকরা।

    মন্ত্রিসভায় টিডিপির কারা (PM Modi Cabinet)

    এবার বিজেপি একাই পেয়েছে ২৪০টি আসন। তার পর এনডিএর শরিক দলগুলির মধ্যে সব চেয়ে বেশি পেয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশের টিডিপি। চন্দ্রবাবু নাইডুর দল পেয়েছে ১৬টি আসন। এর পর রয়েছে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের জনতা দল ইউনাইটেড। তাদের আসন সংখ্যা ১২। বিজেপি সূত্রে খবর, টিডিপির তরফে মন্ত্রিসভায় জায়গা পেতে পারেন চারজন। স্পিকারও নির্বাচিত হতে পারেন টিডিপির কেউ। জনতা দলের তরফে দুজনকে মন্ত্রী করার কথা বলা হয়েছে। এবার একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি বিজেপি। পদ্ম পার্টি পেয়েছে ২৪০টি আসন। সরকার গড়তে প্রয়োজন ২৭২টি আসন। বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ পেয়েছে ২৯৩টি আসন।

    জেডিইউয়ের কারা হচ্ছেন মন্ত্রী

    সূত্রের খবর, চন্দ্রবাবুর দল টিডিপির যে চারজন মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেতে পারেন, তাঁদের মধ্যে তিনজন হলেন রামমোহন নাইডু, হরিশ বাল্যগি এবং ডাগ্গুমাল্লা প্রসাদ। নীতীশের জনতা দল ইউনাইটেডের তরফে প্রস্তাব করা হয়েছে দুই প্রবীণ নেতার নাম – একজন লালন সিংহ এবং অন্যজন রামনাথ ঠাকুর। বিহারের মুঙ্গের লোকসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন লালন। আর রামনাথ ঠাকুর রাজ্যসভার সাংসদ। তাঁর ছেলে কর্পুরী ঠাকুর ভারতরত্ন পুরস্কার পেয়েছেন।

    আর পড়ুন: মোদির শপথে আমন্ত্রিত লোকো পাইলট ঐশ্বর্যা-সুরেখা, জানেন এঁরা কারা?

    পদ্ম-প্রতীকে জিতেছেন রাজনাথ সিংহ। তিনি পেতে পারেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্ব। মন্ত্রী হতে পারেন জন শক্তি পার্টির নেতা চিরাগ পাশোয়ান, হিন্দুস্তান আওয়াম মোর্চার জিতন রাম মাঝি। তৃতীয় দফায় মোদি মন্ত্রিসভায় জায়গা হতে পারে জম্মু-কাশ্মীর ও কেরলের একজন করে প্রতিনিধির। মহারাষ্ট্র থেকে মন্ত্রী হতে পারেন নীতিন গডকরি, পীযূষ গয়াল, প্রতাপ রাও যাদব। মধ্যপ্রদেশ থেকে মন্ত্রী হতে পারেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া এবং মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান (PM Modi Cabinet)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi Oath Ceremony: মোদির শপথে আমন্ত্রিত লোকো পাইলট ঐশ্বর্যা-সুরেখা, জানেন এঁরা কারা?

    Narendra Modi Oath Ceremony: মোদির শপথে আমন্ত্রিত লোকো পাইলট ঐশ্বর্যা-সুরেখা, জানেন এঁরা কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবারই তৃতীয় বার প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেবেন নরেন্দ্র মোদি। সাজ সাজ রব রাষ্ট্রপতি ভবনে। ইতিমধ্যেই এসে গিয়েছেন নানা দেশের রাষ্ট্রনেতা। আমন্ত্রিতদের তালিকায় রয়েছেন দক্ষিণ এশিয়ার বেশ কয়েক জন রাষ্ট্রনেতা। আছেন দেশের নানা ক্ষেত্রে সফল ব্যক্তিবর্গ। সাফাই কর্মী থেকে রূপান্তরকামী নানা পেশার লোকজন।  আট হাজার অতিথি সমাগম হবে শপথ অনুষ্ঠানে। আমন্ত্রণ পেয়েছেন ঐশ্বর্যা এস মেনন ও সুরেখা যাদবও। এঁরা দুজনেই মহিলা হিসাবে বন্দে ভারত চালিয়ে ইতিহাস তৈরি করেছিলেন, এবার মোদির শপথে (Narendra Modi Oath Ceremony) আমন্ত্রিত এই দুই কৃতী।

    চেনেন এই ঐশ্বর্যাকে

    ইনি বলিউড কুইন ঐশ্বর্যা রাই নন, ঐশ্বর্যা এস মেনন। পেশায় তিনি লোকো পাইলট (Loco Pilots)। বর্তমানে ঐশ্বর্যা বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালান। বন্দে ভারত ছাড়াও জন শতাব্দীর মতো এক্সপ্রেসও অনায়াসেই ছোটান ঐশ্বর্যা। দক্ষিণ রেলওয়ের চেন্নাই বিভাগের সিনিয়র সহকারী লোকো পাইলট তিনি। চেন্নাই থেকে বিজয়ওয়াড়া বা চেন্নাই থেকে কোয়ম্বটুর বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের চালকের কেবিনে প্রায়ই তাঁকে দেখা যায়। কর্মজীবনে তাঁর তৎপরতা, সতর্কতা এবং রেলওয়ের সিগন্যালিং সম্পর্কে সুস্পষ্ট জ্ঞানের জন্য সব সময়ই প্রশংসিত হন ঐশ্বর্যা। তাঁর সুদক্ষ হাতে যাত্রীরা সব সময়ই সুরক্ষিত থাকেন।

    আরও পড়ুন: ভারতে পৌঁছলেন শেখ হাসিনা, মোদির শপথ অনুষ্ঠানে থাকছেন কোন রাষ্ট্রপ্রধানরা?

    সুরেখার  পরিচয়

    অতিথি তালিকায় রয়েছেন সুরেখা যাদব। তিনিই এশিয়ার প্রথম মহিলা লোকো পাইলট (Loco Pilots)। মেয়েরাও যে ট্রেন চালাতে পারেন, সেই ধারণার অন্যতম বাহক সুরেখাই। অনেক মেয়ের কাছেই তিনি অনুপ্রেরণা। তাঁকে দেখে অনেক মেয়েই এই পেশায় কাজ করতে এগিয়ে এসেছেন। মহারাষ্ট্রের সাতারা জেলার বাসিন্দা সুরেখা। ১৯৮৮ সালে ট্রেনের চালক হিসাবে নিজের কর্মজীবন শুরু করেছিলেন তিনি। বন্দে ভারতের মতো সেমি-হাই স্পিড ট্রেন চালানোর দায়িত্ব তাঁর কাঁধেই রয়েছে। ২০২৩ সালের ১৩ মার্চ প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালিয়ে ইতিহাস তৈরি করেন সুরেখা। সোলাপুর থেকে মুম্বই বন্দে ভারত চালান তিনি। সুরেখাই প্রথম মহিলা হিসাবে বন্দে ভারত চালিয়েছেন। সুরেখা, ঐশ্বর্যা ছাড়াও অনেকেই রবিবারের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। রেল, মেট্রোকর্মীদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এ ছাড়াও কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের একটা অংশ মোদির শপথ অনুষ্ঠানে (Narendra Modi Oath Ceremony) থাকবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: শপথ নিয়েই ইটালি যেতে পারেন নরেন্দ্র মোদি, কেন জানেন?

    PM Modi: শপথ নিয়েই ইটালি যেতে পারেন নরেন্দ্র মোদি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯ জুন, রবিবার তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিচ্ছেন এনডিএর সর্বসম্মত নেতা বিজেপির নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তার পরেই তিনি যেতে পারেন ইটালি। সেটিই হবে তাঁর তৃতীয় টার্মে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথম বিদেশ সফর। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে জয়ের পর মোদিকে সে দেশে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ইটালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। এই দেশেই বসছে জি৭ (G7)এর সম্মেলন। সেই সম্মেলনে যোগ দিতেই মোদিকে আমন্ত্রণ মেলোনির। আপুলিয়ার বর্গো এগনাজিয়ায় জুনের ১৩ থেকে ১৫ তারিখ পর্যন্ত হবে এই সম্মেলন।

    মোদিকে আমন্ত্রণ মেলোনির (PM Modi)

    বৃহস্পতিবারই মোদিকে (PM Modi) ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছেন মেলোনি। জি৭ সম্মেলনে যোগ দিতেও আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। চলতি বছর জি৭ সম্মেলনের দায়িত্ব পেয়েছে ইটালি। এই সম্মেলনে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ছবি, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, জলবায়ু পরিবর্তন এবং রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ ও ইজরায়েল-হামাসের দ্বন্দ্বের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা হবে। জি৭-এর অন্তর্ভুক্ত দেশগুলি হল কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইটালি, জাপান, ব্রিটেন এবং আমেরিকা। আলোচনায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ইউরোপিয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিরা। এই সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন এবং জি৭ এর অন্য সদস্য দেশগুলির নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।

    ঠাসা কর্মসূচি টিম মোদির

    জানা গিয়েছে, শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের পরেই কোমর কষে মাঠে নেমে পড়ছেন টিম মোদি। জি৭ এর আগেই ১১ জুন রাশিয়ায় রয়েছে ব্রিকসের ফরেন মিনিস্টার্স মিটিং। এই বৈঠকে যোগ দেবেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। অক্টোবরে ব্রিকস সম্মেলনের প্রস্তুতি অনুষ্ঠান হিসেবেই এই বৈঠকে যোগ দেবেন বিদেশমন্ত্রী। জুনের শেষ সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে ভারত সফরে আসবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জুলাইয়ে কাজাখাস্তানে রয়েছে এসসিও সম্মেলন। এই সম্মলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হতে পারে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের।

    আর পড়ুন: “‘ইন্ডি’র আহ্বায়ক করতে চাননি, অথচ নীতীশকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলছেন”, তোপ ত্যাগীর

    মোদির জয়ের পর তাঁকে ফোন করেছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কি। জয়ের জন্য অভিনন্দন জানানোর পাশাপাশি আসন্ন শান্তি সম্মেলনে তাঁকে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণও জানান। শান্তি স্থাপনে ভারতের ভূমিকা এবং বিশ্বের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতের তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকার কথাও মনে করিয়ে দেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। সূত্রের খবর, ভারত যে বিশ্বশান্তির পক্ষে সওয়াল করে যাবে প্রেসিডেন্টকে সেকথা জানিয়ে দিয়েছেন মোদি। তবে ইউক্রেনের শান্তি সম্মেলনে তিনি যোগ দেবেন কিনা, সে বিষয়ে কোনও আশ্বাস ইউক্রেনকে দেননি (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • KC Tyagi: “‘ইন্ডি’র আহ্বায়ক করতে চাননি, অথচ নীতীশকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলছেন”, তোপ ত্যাগীর

    KC Tyagi: “‘ইন্ডি’র আহ্বায়ক করতে চাননি, অথচ নীতীশকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলছেন”, তোপ ত্যাগীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যাঁরা নীতীশ কুমারকে ‘ইন্ডি’ জোটের আহ্বায়ক পর্যন্ত করতে চাননি, তাঁরাই এখন তাঁকে প্রধানমন্ত্রী পদে বসতে বলছেন।” শুক্রবার এই ভাষায়ই বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’র নেতৃত্বকে বিঁধলেন জনতা দল ইউনাইটেডের (এই দলেরই মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ) মুখপাত্র কেসি ত্যাগী (KC Tyagi)। ‘ইন্ডি’ জোটের তরফে তাঁর (নীতীশকে) সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হয়েছে বলেও দাবি ত্যাগীর।

    প্রধানমন্ত্রিত্বের অফার পত্রপাঠ খারিজ (KC Tyagi)

    ‘ইন্ডি’ জোট গড়ায় নীতীশের অবদান কম নয়। বস্তুত, ‘ইন্ডি’ জোট গড়তে তিনিই মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। ত্যাগী জানান, প্রধানমন্ত্রিত্বের অফার তাঁরা পত্রপাঠ খারিজ করে দিয়েছেন। সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, জেডিইউয়ের সমর্থন রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন এনডিএতেই। নীতীশের দলের এই মুখপাত্র (KC Tyagi) সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, পিছন ফিরে তাকানোর আর কোনও প্রশ্নই নেই। ইন্ডি জোটে যোগদানেরও কোনও গল্প নেই। তাঁদের দলের সমর্থন এনডিএর সঙ্গেই রয়েছে বলেও আরও একবার জানিয়ে দেন তিনি।

    কী বললেন ত্যাগী?

    ত্যাগী বলেন, “রাজনীতির খেলা এমনই যে যাঁরা এক সময় নীতীশ কুমারকে ‘ইন্ডি’ জোটের আহ্বায়ক করতে অস্বীকার করেছিলেন, তাঁরাই এখন তাঁকে প্রধানমন্ত্রী হতে অনুনয়-বিনয় করছেন।” এর পরেই কার্যত তোপ দাগেন জেডিইউ আহ্বায়ক। বলেন, “কংগ্রেস এবং ইন্ডি জোটের অন্য দলগুলো নীতীশের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছে। যার জেরে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে তিনি (নীতীশ) এনডিএ শিবিরে ফিরতে বাধ্য হয়েছেন।” এর পরেই নীতীশের দলের এই নেতা বলেন, “পিছনে ফিরে তাকানোর আর কোনও প্রশ্নই নেই। একথা নির্বাচনী প্রচারে একাধিকবার বলে দিয়েছেন আমাদের দলনেতা নীতীশ কুমার স্বয়ংও। আমরা এনডিএর গুরুত্বপূর্ণ শরিকদল। আমরা নরেন্দ্র মোদির হাত শক্ত করব। মোদিই ফের তৃতীয়বারের জন্য শপথ নিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী পদে।”

    আর পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু, ভোট কবে?

    ‘ইন্ডি’ জোট দানা বাঁধায় নীতীশের অবদানের কথাও এদিন স্মরণ করিয়ে দেন ত্যাগী। বলেন, “ইন্ডি জোট গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন নীতীশ। তা সত্ত্বেও তাঁকে এক পাশে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এনডিএর প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা বেড়ে গিয়েছে। জাতীয় রাজনীতিতে নীতীশ কুমার বর্তমানে একজন স্টেক হোল্ডার। বিজেপির কাছ থেকে আমরা যথেষ্ট সম্মান পাচ্ছি।” প্রসঙ্গত, অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে বিহারে ১২টি আসনে জয়ী হয়েছেন নীতীশের দলের প্রার্থীরা (KC Tyagi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Narendra Modi: ভারতে পৌঁছলেন শেখ হাসিনা, মোদির শপথ অনুষ্ঠানে থাকছেন কোন রাষ্ট্রপ্রধানরা?

    Narendra Modi: ভারতে পৌঁছলেন শেখ হাসিনা, মোদির শপথ অনুষ্ঠানে থাকছেন কোন রাষ্ট্রপ্রধানরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার ৯ জুন তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) পদে শপথ নেবেন নরেন্দ্র মোদি। প্রসঙ্গত, জওহরলাল নেহরুর পরে তিনিই প্রথম প্রধানমন্ত্রী যিনি পরপর তিনবার পূর্ণমেয়াদে এই পদে শপথ নিতে চলেছেন। ১৯৬২ সালের পরে ফের একবার দিল্লি এমন ঘটনার সাক্ষী থাকতে চলেছে। প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরাও।

    কোন কোন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান হাজির থাকছেন

    মোদির (Narendra Modi) হ্যাটট্রিক শপথে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহে, নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দহাল, ভুটানের রাজা জিগমে খেসর ওয়াংচুক। এর পাশাপাশি হাজির থাকার কথা রয়েছে মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী প্রবীন্দ জগন্নাথ ও মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি মুইজ্জুর।

    ভারতে পা রেখেছেন শেখ হাসিনা 

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) এমন জাঁকজমকপূর্ণ শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ইতিমধ্যেই দিল্লিতে পৌঁছে গিয়েছেন পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান ভারতের মাটিতে পা রাখতেই ট্যুইট বার্তা সামনে এসেছে বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্রের। এক বিবৃতিতে রণধীর জয়সওয়াল জানিয়েছেন, শেখ হাসিনার এমন সফর, ভারত বাংলাদেশের বন্ধুত্বকে আরও নিবিড় করে তুলবে।

    কখন শপথ নেবেন প্রধানমন্ত্রী?

    জানা গিয়েছে, ৯ জুন রাষ্ট্রপতি ভবনের কাছেই তিনি শপথ গ্রহণ করবেন। শপথ গ্রহণের আগে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) যাবেন রাজঘাটে এবং সেখানে মহাত্মা গান্ধীর সমাধি স্থলে শ্রদ্ধা জানাবেন। সূত্রের খবর, রবিবার সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিট নাগাদ শপথ নেবেন প্রধানমন্ত্রী। বিজেপি সূত্রে খবর, শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের পরেই বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা এনডিএ শরিকদের নিয়ে একটি নৈশ ভোজের আয়োজন করেছেন।

    আগেই বিবৃতি দিয়েছিল শ্রীলঙ্কা 

    প্রসঙ্গত দিন কয়েক আগেই শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতির ভবন সংবাদমাধ্যমে বিবৃতি প্রকাশ করে জানিয়েছিল যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। একইভাবে সেই সময় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী প্রবিন্দ জগন্নাথকেও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir Assembly Election: জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু, ভোট কবে?

    Jammu Kashmir Assembly Election: জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু, ভোট কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাত দফায় অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন সাঙ্গ হওয়ার আগেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন হবে সুপ্রিম কোর্টের বেঁধে দেওয়া সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই। দেশের শীর্ষ আদালত নির্দেশে জানিয়েছিল, ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যেই শেষ করতে হবে জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার নির্বাচন (Jammu Kashmir Assembly Election)।

    ভূস্বর্গে নির্বাচন (Jammu Kashmir Assembly Election)

    ৪ জুন অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের ফল বের হওয়ার পর পরই মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বলেছিলেন, শীঘ্রই জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের আয়োজন করা হবে। সেখানে লোকসভা নির্বাচনে বিভিন্ন কেন্দ্রে ভোটের হার প্রমাণ করেছে নির্বাচন নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উৎসাহ। তাই কমিশনও উপত্যকায় দ্রুত বিধানসভা নির্বাচন আয়োজনে আগ্রহী। যদিও তার ঢের আগেই ভূস্বর্গে শুরু হয়েছিল নির্বাচনের সলতে পাকানোর কাজ। শুরু হয়েছিল সীমানা পুনর্বিন্যাসের কাজ। সেই কাজ শেষ হয়েছে। এবার বিধানসভা নির্বাচন (Jammu Kashmir Assembly Election) আয়োজনের প্রক্রিয়া শুরু করে দিল নির্বাচন কমিশন।

    আবেদন গ্রহণ শুরু

    উপত্যকায় নির্বাচনে লড়ার প্রতীকের আবেদন গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। শুক্রবার এই মর্মে জারি করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিও। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের জন্য নির্বাচনী প্রতীক (সংরক্ষণ ও বরাদ্দ) আদেশ, ১৯৬৪-র ১০বি অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রতীক চিহ্ন বরাদ্দের আবেদন গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দ্রুত এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।’ লোকসভায় ভূস্বর্গের আসন সংখ্যা পাঁচ। নির্বাচন হয়েছে পাঁচ দফায়। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এবার জম্মুতে ভোট পড়েছে ৫৮.৫৮ শতাংশ। আর উপত্যকায় ৫১.০৫ শতাংশ। ভূস্বর্গে ভোটদানের এই হারেই সন্তোষ প্রকাশ করেছে কমিশনও।

    আর পড়ুন: রাত পোহালেই শপথ প্রধানমন্ত্রীর, সংসদের প্রথম অধিবেশন কবে?

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে শেষবারের মতো বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল অবিভক্ত জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যে। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয়বার কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেই মোদি সরকার অগাস্ট মাসে ভূস্বর্গ থেকে রদ করে ৩৭০ ধারা। লোপ পায় বিশেষ রাজ্যের মর্যাদাও। রাজনৈতিক অচলাবস্থার কারণে অবশ্য এর বছর তিনেক আগেই ভেঙে দেওয়া হয়েছিল বিধানসভা। এবার কাঠি পড়তে চলেছে সেই বিধানসভা নির্বাচনের ঢাকেই (Jammu Kashmir Assembly Election)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maoists in Chhattisgarh: ছত্তিশগড়ে যৌথবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে খতম ৭ মাওবাদী, উদ্ধার অস্ত্র

    Maoists in Chhattisgarh: ছত্তিশগড়ে যৌথবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে খতম ৭ মাওবাদী, উদ্ধার অস্ত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে খতম হল সাত মাওবাদী (Maoists in Chhattisgarh)। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, মাওবাদীদের একটি দল সে রাজ্যের নারায়ণপুর, দন্তেওয়াড়া জেলার সংযোগস্থলে জড়ো হয়েছিল। গোপন সূত্রে সেই খবর আসে ছত্তিশগড় জেলা পুলিশের কাছে। তারপরে এই সমস্ত জায়গায় ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গ্রুপ এবং আইটিবিপির যৌথ বাহিনীর সঙ্গে তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। জানা গিয়েছে, অবুঝমার এলাকায় যৌথ বাহিনী ঢুকতেই তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি চালাতে শুরু করে মাওবাদীদের দলটি। পাল্টা জবাব দেন যৌথ বাহিনীর জওয়ানরাও। দু পক্ষের মধ্যে ব্যাপক গুলির লড়াই শুরু হয়। এই সংঘর্ষেই সাত মাওবাদীর মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি তিন জওয়ান আহত হয়েছেন এই সংঘর্ষে। তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে।

    ঘটনাস্থলে অস্ত্র উদ্ধার

    এর পাশাপাশি ওই স্থান থেকে প্রচুর অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে বলে নারায়ণপুরের এসপি প্রভাত কুমার জানিয়েছেন। শুক্রবার রাত থেকেই এই সংঘর্ষ (Maoists in Chhattisgarh) শুরু হয়। শনিবারেও তল্লাশি অভিযান জারি রেখেছে যৌথ বাহিনী। প্রসঙ্গত, এর আগে চলতি সপ্তাহের ২ জুন ওই নারায়ণপুরেরই দুরমি নামের একটি গ্রামে মোবাইল টাওয়ারে আগুন ধরিয়ে দেয় মাওবাদীরা। তারপর থেকেই সেখানে কড়া নজরদারি চালানো হচ্ছিল। এই আবহে সাত মাওবাদীর মৃত্যু ঘটনা সামনে এল।

    মাওবাদী দমনে কড়া কেন্দ্র সরকার 

    প্রসঙ্গত, গত মাসেও ২৫ মে বিজাপুরের এবং কামকানার জঙ্গলে যৌথ বাহিনীর সংঘর্ষে দুইজন মাওবাদী (Maoists in Chhattisgarh) নিহত হয়। সম্প্রতি মাওবাদীদের উদ্দেশে চরম হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি জানিয়েছিলেন যে মাওবাদী সমস্যার মোকাবিলায় বড়সড় পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্র এবং আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে দেশ থেকে এই সমস্যার সমাধান হবে। নিজের সাক্ষাৎকারে অমিত শাহ আরও জানিয়েছিলেন যে সম্প্রতি প্রায় ৩৭৫ জন মাওবাদী আত্মসমর্পণ করেছে। এর পাশাপাশি তিনি জানিয়েছিলেন, বর্তমানে এই সমস্যা ঝাড়খন্ড, বিহার, তেলেঙ্গনা, ওড়িশা, অন্ধপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ  মহারাষ্ট্র ও ছত্তিশগড়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • 18th Lok Sabha: রাত পোহালেই শপথ প্রধানমন্ত্রীর, সংসদের প্রথম অধিবেশন কবে?

    18th Lok Sabha: রাত পোহালেই শপথ প্রধানমন্ত্রীর, সংসদের প্রথম অধিবেশন কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্চ মাসে হয়েছে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা। তার পরেই দেশজুড়ে জারি হয়ে গিয়েছিল আদর্শ আচরণ বিধি। এই বিধির গেরোয় প্রায় আড়াই মাস থমকে গিয়েছিল উন্নয়নমূলক কাজকর্ম। রবিবার ৯ জুন তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিতে চলেছেন এনডিএর সর্বসম্মত নেতা বিজেপির নরেন্দ্র মোদি। তার পর দ্রুত শুরু হয়ে যাবে নয়া সংসদের অধিবেশন (18th Lok Sabha)।

    কবে শুরু অধিবেশন (18th Lok Sabha)

    জানা গিয়েছে, ১৫ জুন থেকে শুরু হয়ে যাবে অষ্টাদশ লোকসভার অধিবেশন। প্রথা অনুযায়ী অধিবেশন তলব করার আগে নির্বাচন করতে হবে স্পিকার। সূত্রের খবর, এই কাজটি এনডিএ সারতে পারে সোমবারই। এদিনই লোকসভা ও রাজ্যসভার যৌথ অধিবেশন ডাকবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। অষ্টাদশ লোকসভার প্রথম অধিবেশন যেদিন বসবে, সেদিনই নয়া মন্ত্রিসভার সদস্যদের সঙ্গে সাংসদদের পরিচয় করিয়ে দেবেন নয়া সরকারের প্রধানমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, ১৫ জুন শুরু হওয়া লোকসভা অধিবেশন (18th Lok Sabha) চলতে পারে ২২ জুন পর্যন্ত। যেহেতু এবার লোকসভা নির্বাচন ছিল, তাই বাজেট নয়, পেশ হয়েছিল ভোট অন অ্যাকাউন্ট। এই অধিবেশনে পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ হতে পারে বলে অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর।

    সরকার গড়ছে এনডিএ

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন হয়েছে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছিল ১৯ এপ্রিল। সপ্তম তথা শেষ দফার নির্বাচন হয়েছে পয়লা জুন। ফল প্রকাশ হয়েছে ৪ জুন। নির্বাচন হয়েছিল লোকসভার ৫৪৩টি আসনে। এর মধ্যে বিজেপি একাই পেয়েছে ২৪০টি আসন। বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ-র ঝুলিতে গিয়েছে ২৯৩টি আসন। সরকার গড়তে প্রয়োজন ছিল ২৭২ জন সাংসদের সমর্থন। তার চেয়েও বেশি সাংসদের সমর্থন থাকায় সরকার গড়ছে এনডিএ। সাংসদ ভাঙানোর খেলায় ব্যর্থ হয়ে বিরোধী আসনে বসার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’।

    আর পড়ুন: রাষ্ট্রপতি ভবনে মোদির শপথ অনুষ্ঠান, বহুস্তরীয় নিরাপত্তার বলয়ে রাজধানী

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন নরেন্দ্র মোদি। রাষ্ট্রপতিভবনে গিয়ে ইস্তফাপত্র পেশ করেন তিনি। নিয়ম অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করলে ভেঙে যায় মন্ত্রিসভা। ৫ জুন সেই মন্ত্রিসভা ভেঙে যাওয়ার পর নয়া প্রধানমন্ত্রী শপথ নেবেন ৯ জুন। তার আগে শুক্রবারই রাষ্ট্রপতির কাছে সরকার গঠনের আর্জি জানিয়েছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। তার পরেই মোদিকে শপথ গ্রহণের জন্য ডেকে পাঠান রাষ্ট্রপতি (18th Lok Sabha)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: রাষ্ট্রপতি ভবনে মোদির শপথ অনুষ্ঠান, বহুস্তরীয় নিরাপত্তার বলয়ে রাজধানী

    PM Modi: রাষ্ট্রপতি ভবনে মোদির শপথ অনুষ্ঠান, বহুস্তরীয় নিরাপত্তার বলয়ে রাজধানী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবনে তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন এনডিএ-র নেতা বিজেপির নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দু’চোখে ‘বিকশিত ভারতে’র স্বপ্ন নিয়েই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে বসছেন তিনি। শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান বিঘ্নহীন করতে দিল্লিজুড়ে ব্যবস্থা করা হয়েছে বহুস্তরীয় নিরাপত্তার বলয়। এর পাশাপাশি রয়েছে পাঁচ কোম্পানি আধা সামরিক বাহিনী, এনএসজি কমান্ডো, ড্রোন এবং স্নাইপারও। দিল্লি পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানকে ঘিরে রাষ্ট্রপতি ভবনজুড়ে ব্যবস্থা করা হয়েছে আঁটসাঁট নিরাপত্তার।

    কড়া নিরাপত্তার বলয় (PM Modi)

    শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে (PM Modi) দেশের তো বটেই, উপস্থিত থাকবেন বিদেশেরও অনেক অতিথি-অভ্যাগত। দিল্লির নামী হোটেলে এসে উঠবেন তাঁরা। সেই হোটেল থেকে অনুষ্ঠানস্থল পর্যন্ত তাঁদের আসা-যাওয়ার পথে করা হয়েছে কড়া নিরাপত্তার বেড়াজাল। জানা গিয়েছে, শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার কথা বাংলাদেশ, ভুটান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মরিশাস এবং সেসেলশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। যেহেতু অতিথিরা থাকবেন, তাই নিরাপত্তার বেষ্টনীতে মুড়ে ফেলা হয়েছে লীলা, তাজ, আইটিসি মৌর্য, ক্ল্যারিজস এবং ওবেরয়ের মতো হোটেলগুলিকে। রাষ্ট্রপতিভবন এবং দিল্লির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে দিল্লি পুলিশের সোয়াট (SWAT) এবং এনএসজি (NSG) কমান্ডোদের।

    আর পড়ুন: “আপনাকে যতটা চেনার আমি চিনতে পেরেছি”, প্রসূণকে তোপ মনোজের, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাছিও গলতে পারবে না

    নিরাপত্তার বেড়ার ফাঁক দিয়ে যাতে মাছিও গলতে না পারে, তাই ঘনঘন বৈঠকে বসেছেন দিল্লি পুলিশের পদস্থ কর্তারা। প্রবীণ এক পুলিশ আধিকারিক জানান, যেহেতু শপথগ্রহণের অনুষ্ঠান হবে রাষ্ট্রপতিভবনের ভিতরে, তাই এই এালাকায় বন্দোবস্ত করা হয়েছে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তার। বাইরে থাকবেন দিল্লি পুলিশের কর্মীরা। তার পরের দুই স্তরে থাকবেন আধা সামরিক বাহিনীর জওয়ানরা। তিনি বলেন, “প্রায় ২৫০০ পুলিশ কর্মী যাঁদের মধ্যে রয়েছেন পাঁচ কোম্পানি আধা সামরিক বাহিনী এবং দিল্লি আর্ডম ফোর্সের জওয়ানরা, তাঁদের মোতায়েন করা হবে অনুষ্ঠানস্থলে।” স্নাইপার এবং সশস্ত্র পুলিশ কর্মীদের মোতায়েন করা হবে অতিথিদের আসা-যাওয়ার পথে। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ওড়ানো হবে ড্রোন। দিল্লি পুলিশের অন্য এক আধিকারিক বলেন, “জি২০ সম্মেলনে যেরকম কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছিল, এবারও তেমনই হচ্ছে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share