Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Mohamed Muizzu: দুই মন্ত্রীকে নিয়ে মোদির শপথ গ্রহণে আসছেন মুইজ্জু?

    Mohamed Muizzu: দুই মন্ত্রীকে নিয়ে মোদির শপথ গ্রহণে আসছেন মুইজ্জু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সন্ধ্যেয় তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ (PM Modis Oath Ceremony) নেবেন নরেন্দ্র মোদি। আর মোদির এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়েছেন ৫ দেশের রাষ্ট্রপ্রধান। সেই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়েছেন মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি মহম্মদ মুইজ্জুও (Mohamed Muizzu)। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি সেই আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন। জানা গিয়েছে রবিবার তিনি সম্ভবত তাঁর মন্ত্রিসভার আরও ২ শীর্ষস্থানীয় সদস্যের সঙ্গে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে চলেছেন। 

    মুইজ্জুকে আমন্ত্রণ জানানো কতটা তাৎপর্যপূর্ণ ? (Mohamed Muizzu)

    উল্লেখ্য, মুইজ্জুর সরকার ক্ষমতায় আসার পর মলদ্বীপের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক খারাপ হয়েছে। প্রতিবেশি দেশটির সঙ্গে চিনের ঘনিষ্ঠতা ক্রমশ বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে মোদির শপথগ্রহণে মলদ্বীপের ‘চিনপন্থী’ প্রেসিডেন্টকে আমন্ত্রণ জানানো তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহল। অনেকের মতেই মুইজ্জুকে আমন্ত্রণ চিনকে চাপে রাখার কৌশল। 

    আরও পড়ুন: রবি-সন্ধ্যায় শপথ মোদির, নতুন সরকারে আইনমন্ত্রী হচ্ছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়?

    আর কারা কারা আমন্ত্রিত? 

    তবে শুধু মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতিই নন, নমোর অভিষেকে (PM Modis Oath Ceremony) আমন্ত্রিত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রনেতাদের তালিকায় আছেন, ইটালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোগবে, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহে, ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক-সহ আরও অনেকে। 

    মোদিকে শুভেচ্ছাবার্তা মুইজ্জুর

    প্রসঙ্গত, তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। তাঁর এই সাফল্যে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মহম্মদ মুইজ্জুও (Mohamed Muizzu)। 

    তবে যে পাঁচ দেশের রাষ্ট্রনেতারা আসছেন তাঁদের সঙ্গে মোদি বৈঠকে বসবেন কি না তা এখনও জানা যায়নি। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিষয়ে ভারতের প্রভাব বা গুরুত্ব কতখানি তা সকলের জানা। বিভিন্ন সংঘাতে দিল্লি (Delhi) যেভাবে শান্তির পথ তুলে ধরেছে তা রাষ্ট্রসঙ্ঘেও প্রশংসিত হয়েছে। ফলে এখন কমবেশি সব দেশই ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক মজবুত করতে চাইছে। যার প্রমাণ মিলেছে মোদিকে পাঠানো বিভিন্ন দেশের শুভেচ্ছাবার্তায়। ফলে আগামীদিনে ভারতের সঙ্গে বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিক সমীকরণ কী হয় সেদিকেই নজর সকলের।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Modi 3.0 Cabinet: মোদি মন্ত্রিসভায় জায়গা পেতে শরিকদের দাবি-দাওয়া, কী ভাবছে বিজেপি?

    Modi 3.0 Cabinet: মোদি মন্ত্রিসভায় জায়গা পেতে শরিকদের দাবি-দাওয়া, কী ভাবছে বিজেপি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন নরেন্দ্র মোদি। তাঁর সঙ্গে শপথ নেবেন মন্ত্রিসভার অনেক সদস্যই। সেই তালিকায় কাদের নাম থাকবে তা নিয়ে আপাতত জল্পনা তুঙ্গে। শুক্রবার সকালে দিল্লিতে শুরু হয়েছে এনডিএ-র সংসদীয় দলের বৈঠক। নরেন্দ্র মোদিকে তাদের নেতা নির্বাচিত করার জন্য জোটের নবনির্বাচিত আইনপ্রণেতারা আজ একত্রিত হয়েছেন সংসদ ভবনে।

    বিজেপির হাতে কোন কোন মন্ত্রক

    বিজেপি সূত্রে খবর, স্বরাষ্ট্র, অর্থ, প্রতিরক্ষা, বিদেশীমন্ত্রক, সড়ক ও পরিবহন এবং রেলওয়ের মতো সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রকগুলি নিজেদের হাতেই রাখবে পদ্ম শিবির। যাতে উন্নয়নের গতি কোনওভাবেই অবরুদ্ধ না হয় তাই এই সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বিজেপি। কোনওভাবেই উন্নয়ন যাতে প্রভাবিত না হয় তাই মূল পোর্টফোলিওগুলি নিজেদের কাছেই রাখছে বিজেপি। এই ছয়টি মন্ত্রণালয় বাদ দিয়ে জোটের মন্ত্রী পদের দাবি বিবেচনা করা হবে, বলে জানা গিয়েছে। স্পিকারের পদটিও বিজেপি নিজেদের কাছেই রাখতে আগ্রহী বিজেপি। ডেপুটি স্পিকার পদটি জোটের শরিকদের একজনকে দেওয়ার কথা।

    আসন রফা নিয়ে কথা

    ইতিমধ্যে এনডিএ-এর দুই গুরুত্বপূর্ণ শরিক নীতীশ কুমার এবং চন্দ্রবাবু নায়ডু নিজেদের দাবিদাওয়া স্পষ্ট করে দিয়েছেন। নীতীশ চারজন পূর্ণমন্ত্রী এবং একটি প্রতিমন্ত্রী চেয়েছেন মোদির কাছে। টিডিপি জলশক্তি, সড়ক ও পরিবহন, গ্রামীণ উন্নয়ন বা শিল্প মন্ত্রণালয় এবং অর্থ, স্বাস্থ্য, আইটি বা বাণিজ্যের প্রতিমন্ত্রী পদের দাবি জানিয়েছে। চন্দ্রবাবু তিনটি পূর্ণমন্ত্রী ও দুটি প্রতিমন্ত্রী চেয়ে তদ্বির করেছেন। এ ছাড়াও চিরাগ পাসোয়ানের এলজেপি, জিতনরাম মাঝির হাম, উত্তরপ্রদেশের আপনা দল, মহারাষ্ট্রের একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনাও মওকা বুঝে নিজেদের প্রাপ্যের ঝুলি ভরতে চাইছে। বিজেপি নেতৃত্ব কেন্দ্রে টিডিপিকে একটি মন্ত্রিসভা পদ, দুটি এমওএস পদ দিতে সম্মত হয়েছে। এছাড়াও জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে বিশেষ আর্থিক প্যাকেজ পাবে অন্ধ্রপ্রদেশ। সে রাজ্যে দুটি মন্ত্রিত্ব পাবে বিজেপি। জেডি-ইউ চায় কৃষি, রেল ও গ্রামীণ উন্নয়ন। বিজেপি জেডি(এস)-কে কৃষিকাজ দিতে আগ্রহী বলে মনে করা হচ্ছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Gangopadhyay: রবি-সন্ধ্যায় শপথ মোদির, নতুন সরকারে আইনমন্ত্রী হচ্ছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়?

    Abhijit Gangopadhyay: রবি-সন্ধ্যায় শপথ মোদির, নতুন সরকারে আইনমন্ত্রী হচ্ছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয়বারের জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি (NDA 3.0)। তবে বদল হয়েছে শপথ নেওয়ার দিন। আগে শনিবারে এই অনুষ্ঠানের দিন ধার্য করা হলেও পরে সেই দিনের বদল ঘটেছে। জানা গিয়েছে, রবিবার ৯ জুন সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে রাষ্ট্রপতি ভবনে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন মোদি। কিন্তু শপথ গ্রহণের আগে শুক্রবার দিল্লিতে নব নির্বাচিত সাংসদদের নিয়ে বৈঠকে বসছে বিজেপির (NDA 3.0) কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সূত্রের খবর, শুক্রবার বৈঠক হবে। সাংসদদের নিয়ে ডাকা বৈঠকে যোগ দিতে ইতিমধ্যেই দিল্লি পৌঁছে গিয়েছেন বাংলা থেকে নির্বাচিত সাংসদরা। শুক্রবারের সভায় উপস্থিত থাকবেন তাঁরা। জানা গিয়েছে, এবারও সাংসদের মধ্যে কয়েকজনকে নিয়ে আলাদা বৈঠক করতে পারেন বিজেপি নেতৃত্ব।

    বাংলা থেকে কারা পেতে পারেন মন্ত্রিত্ব?   

    তবে এবার বাংলা থেকে মন্ত্রিসভায় কারা থাকবে তা নিয়ে জোর জল্পনা চলছে। বেশ কয়েকটি নাম নিয়ে আলোচনা তুঙ্গে। এর মধ্যে তমলুকের সাংসদ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Gangopadhyay) নাম নিয়ে চর্চা চলছে। সূত্রের খবর, বাংলা থেকে এবার মন্ত্রিসভায় থাকতে পারেন ২ জন। জানা যাচ্ছে এই নিয়ে ইতিমধ্যেই রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন অমিত শাহ। সেখানেই বাংলা থেকে ২ জনকে মন্ত্রী করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, উত্তরবঙ্গ থেকে মনোজ টিগ্গা ও দক্ষিণবঙ্গ থেকে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে (Abhijit Gangopadhyay) মন্ত্রী করার প্রস্তাব দিয়েছে রাজ্য বিজেপি। বঙ্গ বিজেপির অন্দরে কানাঘুষো শোনা যাচ্ছে, কেন্দ্রের আইন প্রতিমন্ত্রী হতে পারেন অভিজিৎবাবু। অন্যদিকে আবার এও শোনা যাচ্ছে, দ্বিতীয়বারের জন্য মন্ত্রী সভায় স্থান পেতে চলেছেন শান্তনু ঠাকুর।  

    এছাড়াও মালদা উত্তর কেন্দ্রের দুবারের বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মুর নাম নিয়ে চলছে আলোচনা। আলোচনায় রয়েছেন জলপাইগুড়ির সাংসদ জয়ন্ত রায়ও। আরও একটি নাম নিয়ে চর্চা চলছে। শুভেন্দু অধিকারীর ভাই সৌমেন্দু অধিকারী। অন্যদিকে আবার রাজ্য বিজেপির (BJP) সভাপতি সুকান্ত মজুমদারেরও মন্ত্রিসভায় স্থান পাওয়া নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে। তবে সবই রয়েছে জল্পনার মধ্যে। কারণ, দিন শেষে সব সিদ্ধান্ত নেবেন দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। ফলে সিদ্ধান্তে যে কোনও রদবদল যে কোনও সময় আসতেই পারে তা বলাই বাহুল্য। 

    আরও পড়ুন: সাংসদ কঙ্গনাকে চড় মারায় নিন্দার ঝড়, অভিযুক্ত জওয়ানকে সাসপেন্ড

    তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে মোদি (NDA 3.0) 

    প্রসঙ্গত, লোকসভা ভোটের ফল বেরতেই এটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল যে, বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। বিজেপির ঝুলিতে ছিল ২৪০ আসন যা ম্যাজিক ফিগারের অনেক নীচে। তবে এনডিএ-এর ঝুলিতে রয়েছে ২৯২ আসন। ফলে সরকার গড়তে বিজেপি এখন শরিক নির্ভর। তাই লোকসভা ভোটের ফল বেরনোর পর বুধবারই বৈঠকে বসে এনডিএ শিবির। এনডিএ বৈঠকে (NDA 3.0) নরেন্দ্র মোদি সর্বসম্মতিক্রমে নেতা নির্বাচিত হন। তাই শরিকদের সমর্থন পেতেই তৃতীয়বারের জন্য মোদির প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে আর কোনও বাধা রইল না। 

    তবে চন্দ্রবাবু নায়ডুর টিডিপি এবং নীতীশ কুমারের জেডিইউ উভয়েই লোকসভার স্পিকার পদের দাবিদার। পাশাপাশি, মন্ত্রিসভায় নিজের দলের কমপক্ষে ৪ জনকে দেখতে চেয়েছেন চন্দ্রবাবু নায়ডু। ওদিকে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় পূর্ণমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রমন্ত্রী মিলিয়ে জেডিইউ-র মোট ৫ জনকে রাখার দাবি জানিয়েছেন নীতীশ কুমারও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kangana Ranaut: সাংসদ কঙ্গনাকে চড় মারায় নিন্দার ঝড়, অভিযুক্ত জওয়ানকে সাসপেন্ড 

    Kangana Ranaut: সাংসদ কঙ্গনাকে চড় মারায় নিন্দার ঝড়, অভিযুক্ত জওয়ানকে সাসপেন্ড 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চণ্ডীগড় বিমানবন্দরে (Chandigarh Airport) কঙ্গনা রানাউতকে (Kangana Ranaut) চড় মারার ঘটনায় অভিযুক্ত সিআইএসএফ জওয়ানকে সাসপেন্ড করা হল। কুলবিন্দর কৌর নামের ওই মহিলা জওয়ানকে সাসপেন্ড করল সিআইএসএফ। ওই মহিলা জওয়ানের বিরুদ্ধে স্থানীয় পুলিশ থানায় এফআইআরের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি লোকসভা নির্বাচনে হিমাচল প্রদেশের মান্ডি (Mandi) থেকে ৭৪ হাজার ভোটে জয়ী হয়েছেন কঙ্গনা।

    কেন এই ঘটনা

    জানা গিয়েছে, দিল্লি যাওয়ার জন্য বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর সিকিউরিটি চেকিং-এর সময় এক মহিলা সিআইএসএফ জওয়ান তারকা সাংসদের সঙ্গে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন এবং তিনি নাকি তাঁকে চড় মারেন। এর পরে কঙ্গনার (Kangana Ranaut) সঙ্গে থাকা একজন পালটা চড় মারেন ওই জওয়ানকে। কুলবিন্দর কৌর নামে অভিযুক্ত জওয়ানকে বলতে শোনা যায়, কৃষক আন্দোলনের সময়ে কঙ্গনা যে মন্তব্য করেছিলেন, সেটি তাঁর মোটেই পছন্দ হয়নি। ওই জওয়ানের দাবি, কঙ্গনা ওখানে ছিলেন না। ওই জওয়ানের মা ওই আন্দোলনে বসেছিলেন। কিন্তু প্রশ্ন কোনও ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে একজন নিরাপত্তা কর্মী এই ধরনের ঘটনা ঘটাতে পারেন না। 

    আরও পড়ুন: আমন্ত্রিত মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে, শুক্রবার ভারতে আসছেন শেখ হাসিনা, প্রচণ্ড

    কঙ্গনার উদ্বেগ

    এই প্রসঙ্গে কঙ্গনা (Kangana Ranaut) একটি ভিডিও পোস্ট করেন। তাঁকে সেখানে বলতে শোনা যায়, ‘নমস্কার বন্ধুরা। আমার কাছে প্রচুর ফোন আসছে, মিডিয়ারও, আমার শুভাকাঙ্ক্ষীদেরও। প্রথমেই বলি যে আমি সুরক্ষিত আছি। আজ চণ্ডীগড় বিমানবন্দরে যে দুর্ঘটনা ঘটেছে সেটা সিকিউরিটি চেকিংয়ের সময় হয়েছে। যেই আমি চেকিং করে বেরোই, পাশের কেবিনে যে মহিলা সুরক্ষাকর্মী ছিলেন সিআইএসএফের, তাঁকে পেরিয়ে আসার অপেক্ষা করছিলেন। আর পাশ থেকে এসে আমার মুখে মারেন। গালিগালাজ করতে থাকেন। আমি যখন জিজ্ঞেস করি যে ওঁকে যে কেন এমন করলেন, তখন তিনি বলেন যে তিনি কৃষক আন্দোলনকে সমর্থন করেন। আমি সুরক্ষিত, কিন্তু আমার চিন্তা হচ্ছে যে পাঞ্জাবে যে আতঙ্কবাদ ও উগ্রবাদ বাড়ছে, সেটা কীভাবে সামলানো যাবে? ধন্যবাদ।’

    প্রতিবাদের ঝড়

    কঙ্গনার (Kangana Ranaut) সঙ্গে এই আচরণের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন মান্ডিতে (Mandi) লোকসভা নির্বাচনে কঙ্গনার কাছে পরাজিত কংগ্রেস প্রার্থী বিক্রমাদিত্য সিং৷ তিনি সংবাদ সংস্থা এএনআইকে বলেন, “দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা৷ কোনও মহিলার সঙ্গে এমন ঘটনা ঘটা উচিত নয়৷ যিনি এখন পার্লামেন্টের একজন সদস্য আবার৷ একজন সুরক্ষা কর্মী এই ধরনের ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকার বিষয়টা দুর্ভাগ্যজনক৷ কঙ্গনা তাঁর নিজস্ব মতামত শেয়ার করেছেন৷ সেটা করতেই পারেন৷ কিন্তু কাউকে এইভাবে হেনস্থা করার আমি তীব্র নিন্দা করছি৷” বিজেপি নোতা জয়রাম ঠাকুর বলেন, “যা কিছু ঘটেছে তা দুর্ভাগ্যজনক। চণ্ডীগড় বিমানবন্দরে একজন নিরাপত্তা কর্মীর এমন আচরণ ভাবা যায় না। বিষয়টির তদন্ত প্রয়োজন।” ঘটনার তীব্র নিন্দা করে হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী নায়াব সিং সাইনি বলেন, “তদন্ত চলছে এবং অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এটা দুঃখজনক যে নিরাপত্তার সঙ্গে জড়িত একজন ব্যক্তি এর সঙ্গে জড়িত। যা হয়েছে তা ভুল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Narendra Modi: আমন্ত্রিত মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে, শুক্রবার ভারতে আসছেন শেখ হাসিনা, প্রচণ্ড

    Narendra Modi: আমন্ত্রিত মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে, শুক্রবার ভারতে আসছেন শেখ হাসিনা, প্রচণ্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে বসতে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। আগামী ৯ জুন, রবিবার রাষ্ট্রপতিভবনে শপথ নেবেন তিনি। এবার প্রধানমন্ত্রী হলেই দিল্লির মসনদে থাকার নিরিখে ইন্দিরা গান্ধীর রেকর্ড ভাঙবেন মোদি। রবিবার শপথ গ্রহণ উপলক্ষে ইতিমধ্যেই সেজে উঠছে রাষ্ট্রপতি ভবন। ওই দিন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার কথা পড়শি দেশগুলির রাষ্ট্রপ্রধানদের। ইতিমধ্যেই অন্য দেশের রাষ্ট্রনেতাদের আমন্ত্রণপত্র পাঠানোর কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে বলে খবর। পড়শি দেশ শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, ভুটান, নেপালের রাষ্ট্রপ্রধানদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে শপথগ্রহণে অংশ নেওয়ার জন্য। আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে মরিশাসেও।

    আসছেন শেখ হাসিনা

    ইতিমধ্যে জানা গিয়েছে, মোদির (Narendra Modi) শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) শুক্রবারই ঢাকা থেকে ভারতে আসছেন। রবিবার সন্ধে পর্যন্ত তাঁর দিল্লিতে থাকার কথা রয়েছে। শেখ হাসিনার সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে মোদির। ভারত-ঢাকা মৈত্রী বাড়াতে উদ্যোগী দুজনেই। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বলে কথা দিয়েছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্পকুমার দাহাল ওরফে প্রচণ্ড।

    কারা কারা থাকবেন

     শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিঙ্ঘেকে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ফোনে দু’জনের মধ্যে কথা হয়েছে, মোদিকে রনিল অভিনন্দনও জানিয়েছেন বলে খবর। রনিলও শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন। তৃতীয় বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার আগে মোদি পড়শি দেশগুলিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন, তাই সবার আগে ওই সব দেশের রাষ্ট্রনেতাদের আমন্ত্রণ জানানোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে বলে মত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগে, মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী প্রবীন্দ যুগনাথকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার সরকারি ভাবে আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে। সৌদি আরব, সংযুক্ত আমিরশাহি এবং মধ্য এশিয়ার দেশগুলিতেও আমন্ত্রণপত্র পাঠানোর তোড়জোড় চলছে বলে খবর। তৃতীয় দফার জন্য ইতিমধ্যেই মোদিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। শুভেচ্ছা বার্তা এসেছে চিন, মলদ্বীপ থেকেও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Odisha CM: মোদির মাণদণ্ড মেনেই হবে মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচন, ঘোষণা ওড়িশা বিজেপি নেতৃত্বের

    Odisha CM: মোদির মাণদণ্ড মেনেই হবে মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচন, ঘোষণা ওড়িশা বিজেপি নেতৃত্বের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপুল ভোটে ওড়িশা বিজয় বিজেপির। পদ্ম ঝড়ে খড়কুটোর মতো ভেসে গিয়েছে নবীন পট্টনায়েকের দল। রেকর্ডের দোরগোড়া থেকে ফিরে গেলেন নবীন। সিকিমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী পবন চামলিং রাজ করেছেন ২৪ বছর ১৬৫ দিন। আর নবীনের মুখ্যমন্ত্রিত্বের কাল ২৪ বছর ৮৮ দিন। ওড়িশায় (Odisha CM) নবীন ‘বধে’র পর সরকার গড়ার তোড়জোড় শুরু করে দিয়েছে বিজেপি।

    কী বলছে ওড়িশা বিজেপি (Odisha CM)

    বিজেপির ওড়িশা সভাপতি মনমোহন সামল বুধবার বলেন, “বিজেডি সরকারের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়েই লোকজন এই নির্বাচনে বিজেপিকে সমর্থন করেছেন। এই নির্বাচন ছিল ওড়িয়া অশ্মিতা, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য পুনরুদ্ধারের। ওড়িশাবাসী বিজেপির আশ্বাসে ভরসা রেখেছেন। নয়া সরকার দ্রুত তাঁদের জন্য কাজ শুরু করে দেবে। ওড়িয়া নন এমন মুখ্যমন্ত্রীকে জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছেন, ভোট দিয়েছেন বিজেপির পক্ষে।” কেন্দ্রে তৃতীয় মোদি সরকার শপথ (Odisha CM) নেবেন ৮ জুন। পরের দিন শপথ নেওয়ার কথা অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডুর।

    ওড়িশায় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগেই জানিয়েছিলেন, ওড়িশায় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হবে ১০ জুন। বিজেপির ওড়িশা সভাপতি জানান, ওড়িশায় মুখ্যমন্ত্রী পদে কে বসবেন, এক-দুদিনের মধ্যেই সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে দলের সংসদীয় বোর্ড। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বেঁধে দেওয়া মাণদণ্ডের ভিত্তিতেই ওড়িশায় মুখ্যমন্ত্রী বেছে নেওয়া হবে। এই পদে কোনও ওড়িয়া নারী কিংবা পুরুষকেই বসানো হবে, যিনি ওড়িয়া সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হবেন।”

    আর পড়ুন: এনডিএ শিবিরে তৎপরতা, সরকার গড়ার প্রস্তুতি সারা, শুক্রবারই রাষ্ট্রপতির কাছে দাবি পেশ?

    সামল বলেন, “রাজ্যে যে স্বাস্থ্যকার্ড চালু রয়েছে, তা দ্রুত বদল করা হবে। ওড়িশায় চালু হবে আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প। রাজ্যের বাইরে থাকা দেড় কোটি ওড়িয়াও এই প্রকল্পের সুযোগ পাবেন। বর্তমানে রাজ্যে যে বিস্কি (BSKY) চলে, তা বন্ধ করে দেওয়া হবে।” তিনি বলেন, “সাধারণ মানুষ পাঁচ লাখ টাকার একশো শতাংশই পাবেন। চিকিৎসার ক্ষেত্রে কোনও সীমাবদ্ধতা থাকবে না। আয়ুষ্মান ভারত খুবই জনপ্রিয় একটি প্রকল্প। নয়া সরকার শপথ নেওয়ার পরেই এই প্রকল্প লাগু হবে।” সামল বলেন, “রত্ন ভাণ্ডার খোলাই হোক কিংবা শ্রীমন্দিরের গেট খোলা, প্যাডি এমএসপি কিংবা অন্য কিছু – শীঘ্রই শুরু হয়ে যাবে এসব কাজ (Odisha CM)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Shopping Mall: অধিকাংশ দোকান খালি, ক্রেতা নেই বললেই চলে, কলকাতাতেও বাড়ছে ‘ভুতুড়ে শপিং মল’

    Shopping Mall: অধিকাংশ দোকান খালি, ক্রেতা নেই বললেই চলে, কলকাতাতেও বাড়ছে ‘ভুতুড়ে শপিং মল’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা ভারতবর্ষে বাড়ছে ভুতুড়ে শপিং মলের সংখ্যা, যাকে ইংরেজি পরিভাষায় ঘোস্ট শপিং মলও (Shopping Mall) বলা হয়ে থাকে। বিভিন্ন সার্ভে থেকে জানা গিয়েছে, এই ভুতুড়ে শপিং মলের সংখ্যা ২০২৩ সালে সব থেকে বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে, যা ২০২২ এর তুলনায় ৫৯ শতাংশ বেশি। অনেকের হয়তো মনে হতে পারে, এই ভুতুড়ে শপিং মল মানে শপিং মলে ভূতের উপদ্রব। কিন্তু এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। সাধারণত যে শপিং মলগুলির অধিকাংশ দোকান খালি পড়ে থাকে এবং ক্রেতার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় অনেকাংশে কম হয়, সেগুলিকে সাধারণত ভুতুড়ে শপিং মল অথবা ঘোস্ট শপিং মল বলা হয়। এই ধরনের শপিং মলের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া মানে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ে যাওয়া। এই ধরনের শপিং মলের সংখ্যা বাড়তে থাকলে ভারতবর্ষ এক সময় কঠিন আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হবে। ‘থিঙ্ক ইন্ডিয়া থিঙ্ক রিটেইল ২০২৪: শপিং সেন্টার অ্যান্ড হাই স্ট্রিট ডায়নামিকস অ্যাক্রস ২৯ সিটি’ নামক এক  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ভুতুড়ে শপিং মলের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে ২০২৩ সালে ভারতের মোট ৬৭০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।

    ঘোস্ট শপিং মলের কবল থেকে বাদ যায়নি কলকাতাও (Shopping Mall)

    সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, গোটা ভারতবর্ষের মধ্যে কলকাতার অবস্থা সব থেকে খারাপ। গোটা ভারতবর্ষের মধ্যে ভুতুড়ে শপিং মলের প্রসার সব থেকে বেশি ঘটেছে কলকাতার মধ্যেই। ২০২২ সালে কলকাতায় ইজারাযোগ্য জায়গার পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩৭ শতাংশের মতো। কলকাতায় এই ধরনের জায়গার পরিমাণ ছিল ৩ লক্ষ বর্গফুট, যা সাম্প্রতিক কালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ লক্ষ বর্গফুটের কাছাকাছি। ২০২২ এ ভুতুড়ে শপিং মলের সংখ্যা কলকাতায় ছিল চারটি, যেখানে ২০২৩ এ আরও ২ টি যোগ হয়েছে।

    ভুতুড়ে শপিং মলের সংখ্যা দিনদিন বাড়ার কারণ কী? (Shopping Mall)

    গোটা ভারতবর্ষ জুড়ে ভুতুড়ে শপিং মল বাড়ার পিছনে রয়েছে অসংখ্য কারণ। বিশেষজ্ঞদের মতে তার কিছু কারণ হল, শপিং মলগুলির (Shopping Mall) অবস্থানগত অসুবিধা। আবার দেখা গিয়েছে, আকার ছোট হওয়ার কারণেও ভুতুড়ে হয়ে উঠেছে শপিং মলগুলি। আর আকার ছোট হওয়ার কারণে বিভিন্ন বড় বড় ব্র্যান্ড শপিং মলে জায়গা পায় না। এছাড়াও আরও একটি বিশেষ কারণ হল, কোভিড মহামারীর পর মানুষ বিশেষ করে অনলাইন শপিংয়ে ঝুঁকে পড়েছে। মানুষ ভালো পণ্য কেনাকাটা করার জন্য বড় শপিংমলগুলিতে পা বাড়াচ্ছে। ফলে ছোট শপিং মলগুলি বাদ যাচ্ছে সেই তালিকা থেকে। আর সেই সব ছোট শপিং মলগুলি পরিণত হচ্ছে ঘোস্ট শপিং মলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: সরকার গড়ার আগে নীতীশ-নাইডুর কাছে লিখিত সমর্থন নিল এনডিএ  

    PM Modi: সরকার গড়ার আগে নীতীশ-নাইডুর কাছে লিখিত সমর্থন নিল এনডিএ  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরিক-কাঁটার ঘায়ে যাতে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই সরকার পড়ে না যায়, তাই আটঘাট বেঁধে মাঠে নামছে বিজেপি (PM Modi)। সরকার গড়তে প্রয়োজন ২৭২টি আসন। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি এককভাবে পেয়েছে ২৪০টি আসন। এনডিএ সম্মিলিতভাবে পেয়েছে ২৯৩টি কেন্দ্রের রাশ। প্রত্যাশিতভাবেই সরকার গড়ার দাবিদার এনডিএ। বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ শিবির ভাঙাতে না পেরে বিরোধী আসনে বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ‘ইন্ডি’ জোটের (বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট) নেতারা।

    শনিবার মোদির শপথ (PM Modi)

    জানা গিয়েছে, শনিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে শপথ নেবে নয়া সরকার। তার আগের দিন সরকার গড়ার দাবি জানাতে রাষ্ট্রপতি ভবনে যাবেন এনডিএ নেতারা। এনডিএর জয়জয়কারের খবর পাওয়ার পর বুধবারই বৈঠকে বসেছিলেন এনডিএ নেতারা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে আয়োজিত ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন নীতীশ কুমার, চন্দ্রবাবু নাইডুর মতো নেতারাও। তবে যেহেতু না আঁচালে বিশ্বাস নেই, তাই রাষ্ট্রপতির কাছে সরকার গড়ার দাবি জানাতে যাওয়ার আগে ফের একপ্রস্ত বৈঠকে বসছেন এনডিএ নেতারা। এই বৈঠকে এনডিএর নবনির্বাচিত সব সাংসদকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে। এজন্য বৃহস্পতিবার বিকেলের মধ্যেই তাঁদের চলে আসতে বলা হয়েছে দিল্লিতে।

    সমর্থনের লিখিত আশ্বাস

    জানা গিয়েছে, এবার বিজেপির তরফে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে টিডিপি নেতা চন্দ্রবাবু নাইডু এবং জনতা দল ইউনাইটেড নেতা তথা বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারকে। কারণ, বিজেপি বাদে এনডিএর শরিকদলগুলির মধ্যে সব চেয়ে বেশি সাংসদ রয়েছেন এই দুই দলের। জেডিইউয়ের সাংসদ সংখ্যা ১২, টিডিপির ১৬। এদের সম্মিলিত সাংসদ সংখ্যা ২৮। এই সাংসদরা যাতে শিবির-ছাড়া না হন, তাই এই দুই দলের কাছ থেকে বিজেপি নেতৃ্ত্বাধীন এনডিএ সরকারকে সমর্থনের নিশ্চিত আশ্বাস পেতে চেয়েছে পদ্ম পার্টি। সেজন্য সমর্থন প্রদানের কথা লিখিত আকারে দিতে বলা হয় টিডিপি এবং জেডিইউ নেতৃত্বকে।

    আর পড়ুন: এনডিএ শিবিরে তৎপরতা, সরকার গড়ার প্রস্তুতি সারা, শুক্রবারই রাষ্ট্রপতির কাছে দাবি পেশ?

    এর কারণও রয়েছে। আগে একাধিকবার শিবির বদলে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী পদে থেকে গিয়েছেন নীতীশ। আর বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধে লড়াই করেও মাঝ পথে গেরুয়া-হাত ছাড়ার রেকর্ড রয়েছে চন্দ্রবাবুর। সেই কারণেই এবার আটঘাট বেঁধে সরকার গড়ার দাবি জানাতে চাইছেন বিজেপি নেতৃত্ব (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Shivrajyabhishek Sohala: ৩৫০ বছর আগে এই দিনেই ছত্রপতি হন শিবাজি! ফিরে দেখা সেই ইতিহাস

    Shivrajyabhishek Sohala: ৩৫০ বছর আগে এই দিনেই ছত্রপতি হন শিবাজি! ফিরে দেখা সেই ইতিহাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৬৩০ খ্রীস্টাব্দের ১৯ ফেব্রুয়ারী, বর্তমান মহারাষ্ট্রে ভোঁসলে মারাঠা বংশে শাহাজি এবং জিজাবাইয়ের কাছে জন্মগ্রহণ করেন ছত্রপতি শিবাজি (Chhatrapati Shivaji)। তিনি ছিলেন একজন দক্ষ সেনাপতি এবং বীর যোদ্ধা। গোপন যুদ্ধের শিল্পের জন্য তাকে প্রায়শই ‘পাহাড়ের ইঁদুর’ হিসাবে উল্লেখ করা হয়। ১৬৭৪ সালে রায়গড়ে শিবাজিকে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁর রাজ্যের ছত্রপতি বা সম্রাট হিসাবে মুকুট দেওয়া হয়েছিল। ছত্রপতির এই রাজ্যাভিষেক মারাঠা ইতিহাসে একটি মাইলফলক হিসাবে রয়ে গেছে। ছত্রপতির রাজ্যাভিষেকের (Shivrajyabhishek Sohala) ৩৫০ বছর পূর্তিতে জেনে নেওয়া যাক কিছু অজানা তথ্য।  

    কথিত আছে, শিবাজি মহারাজের মা স্থানীয় দেবী শিবাইয়ের কাছে প্রার্থনার পর পুত্র সন্তান শিবাজির জন্ম হয়। তাই শিবাজি মহারাজের নামকরণ করা হয়েছিল দেবী শিবাইয়ের নামানুসারে। পরবর্তীকালে এই শিবাজিই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মারাঠা রাজ্য। দক্ষ নেতৃত্ব, বীরত্ব এবং সামরিক কৌশলের জন্য পরিচিত তিনি। ভারতীয় ইতিহাসে ছত্রপতি শিবাজি (Chhatrapati Shivaji) মহারাজের ভূমিকা ও অবদান তাঁকে একজন জাতীয় বীর করে তোলে। তিনি ছিলেন মধ্যযুগীয় ভারতের প্রথম ভারতীয় শাসক যিনি তার নিজস্ব নৌবাহিনী গড়ে তোলেন এবং ১৬৬৫ সালে তাঁর প্রথম পূর্ণাঙ্গ নৌ অভিযানের নেতৃত্ব দেন। 

    রাজ্যাভিষেকের তাৎপর্য (Shivrajyabhishek Sohala) 

    ছত্রপতি হিসাবে শিবাজির রাজ্যাভিষেক নিছক একটি আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠান ছিল না বরং মারাঠাদের স্বাধীনতা এবং তার নিয়ন্ত্রণাধীন অঞ্চলগুলির উপর সার্বভৌমত্বকে নিশ্চিত করার একটি রাজনৈতিক ঘটনা ছিল। এটি মুঘল ও আদিল শাহীদের অত্যাচারী শাসনের বিরুদ্ধে শিবাজির আজীবন সংগ্রামের চূড়ান্ত পরিণতি নিশ্চিত করে।

    শিবাজির অবদান (Chhatrapati Shivaji) 

    সেই অর্থে কোনও আনুষ্ঠানিক বা প্রথাগত শিক্ষা ছিল না শিবাজির। তবুও রামায়ণ এবং মহাভারত সহ বিভিন্ন ধর্মীয় গ্রন্থগুলির গভীর জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন তিনি। হিন্দু রাজনৈতিক ঐতিহ্যকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্যও তিনি পরিচিত। বহুল ব্যবহৃত ভাষা ফার্সির পরিবর্তে প্রশাসনিক প্রক্রিয়ায় মারাঠি ও সংস্কৃত ভাষার ব্যবহার প্রচারেও তাঁর অবদান অনেক। তাঁর রাজত্বকালে তিনি (Chhatrapati Shivaji) আটজন মন্ত্রীকে নিয়ে অষ্ট প্রধান মন্ডল গঠন করেন, যা উপদেষ্টা পরিষদ হয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক বিষয়ে শিবাজিকে পরামর্শ দিত। তিনি তাঁর রাজ্যাভিষেক অনুষ্ঠানে হাইন্দব ধর্মোধারক (হিন্দু ধর্মের রক্ষক) উপাধিও নিয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন: এই নিয়ে তৃতীয় বার! ফের মহাকাশ অভিযানে রওনা সুনীতা উইলিয়ামসের

    রাজ্যাভিষেকের বছর পূর্তির উদযাপন    

    প্রতি বছর এই দিনটি মহা সমারহে মহারাষ্ট্রে পালিত হয়। বিশেষ করে রায়গড়ের লোকেরা এদিন রায়গড় দুর্গে শিবাজির জন্য একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এরপর তারা একে অপরকে শুভ রাজ্যাভিষেক (Shivrajyabhishek Sohala) দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে শিবাজির মূর্তিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NDA: এনডিএ শিবিরে তৎপরতা, সরকার গড়ার প্রস্তুতি সারা, শুক্রবারই রাষ্ট্রপতির কাছে দাবি পেশ?

    NDA: এনডিএ শিবিরে তৎপরতা, সরকার গড়ার প্রস্তুতি সারা, শুক্রবারই রাষ্ট্রপতির কাছে দাবি পেশ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ (NDA) জিতেছে ২৯৩টি আসনে। এরপর বুধবার বৈঠকে বসে নরেন্দ্র মোদিকেই সর্বসম্মতভাবে নেতা নির্বাচিত করেছেন এনডিএ-র নেতারা। তার পরেই শুরু হয়েছে সরকার গড়ার প্রস্তুতি। সূত্রের খবর, শুক্রবার সরকার গড়ার দাবি জানাতে রাষ্ট্রপতি ভবনে যাবেন এনডিএ নেতারা। বুধবারই প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়েছেন মোদি। তার পরেই সপ্তদশ লোকসভা ভেঙে দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। সূত্রের খবর, ৮ জুন, শনিবার শপথ নেবে নয়া সরকার।

    ফের বৈঠকে এনডিএ

    রাষ্ট্রপতি ভবনে যাওয়ার আগে শুক্রবার সকালে বৈঠকে বসবেন এনডিএ-র নবনির্বাচিত সাংসদরা। সে জন্য বৃহস্পতিবারই তাঁদের চলে আসতে বলা হয়েছে দিল্লিতে। শনিবার মোদি সরকার শপথ নেওয়ার পর রবিবার (NDA) অন্ধ্রপ্রদেশে হবে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। চন্দ্রবাবু নাইডুর নেতৃত্বে সরকার গড়বে টিডিপি। 

    শাহ-সিং-নাড্ডাকে ‘গুরু’ দায়িত্ব

    বিজেপি সূত্রে খবর, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সরকার গঠন নিয়ে এনডিএর জোট শরিকদের সঙ্গে কথা বলতে। চন্দ্রবাবুর দল টিডিপি এবং নীতীশ কুমারের দল জেডিইউয়ের কাছ থেকে বিজেপি নেতৃত্ব ‘পাকা কথা’ করে নিতে চাইছেন বলে সূত্রের খবর। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এই দুই দলের নেতাদেরই ঘনঘন শিবির বদলানোর বদনাম রয়েছে। তাই এই ব্যবস্থা।

    আর পড়ুন: ৮ জুন মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান, কারা কারা উপস্থিত থাকবেন জানেন?

    রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ২০১৪ ও তার পরের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ায় এনডিএর শরিকদলগুলিকে নিয়ে বিশেষ মাথা ঘামাতে হয়নি গেরুয়া নেতৃত্বকে। তবে এবার শরিকদের নিয়ে বিশেষ করে ভাবতে হচ্ছে পদ্ম-পার্টিকে। তার কারণ, অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি এককভাবে পেয়েছে ২৪০টি আসন। সম্মিলিতভাবে এনডিএ-র শক্তি ২৯৩। এর মধ্যে আবার বেশি করে সাংসদ রয়েছে নীতীশ এবং চন্দ্রবাবুর দলের। তাই এনডিএ-র এই দুই শরিককে গেরুয়া শিবির বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে বলে খবর। তবে ‘হর্সট্রেডিং’ করে ‘ইন্ডি’ জোট যাতে সরকার গড়তে না পারে, তাই আটঘাট বেঁধেই শুক্রবার সরকার গড়ার দাবি জানাতে রাষ্ট্রপতি ভবনে যাবেন এনডিএ নেতারা।

    জানা গিয়েছে, এবার এনডিএতে একজনকে আহ্বায়কের দায়িত্ব দেওয়া হবে। এঁর কাজ হবে ঘনঘন শরিকদলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক আহ্বান করা। তবে তৃতীয় মোদি সরকার যে ‘বিকশিত ভারতে’র লক্ষ্যেই কাজ করবে, তা স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে বুধবারের বৈঠকে। ইস্তাহারে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণে সরকার যে দায়বদ্ধ, তা-ও মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে এদিনের বৈঠকে (NDA)।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share