Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Chhota Rajan: হোটেল মালিককে খুনের মামলায় অবশেষে দোষী সাব্যস্ত মাফিয়া ছোটা রাজন

    Chhota Rajan: হোটেল মালিককে খুনের মামলায় অবশেষে দোষী সাব্যস্ত মাফিয়া ছোটা রাজন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০১ সালে মুম্বাইয়ে ব্যবসায়ী জয়া শেট্টি খুনের মামলায় বৃহস্পতিবার গ্যাংস্টার ছোটা রাজন (Chhota Rajan) ওরফে রাজেন্দ্র সদাশিব নিকালজিকে ‘দোষী’ ঘোষণা করল আদালত। অর্থাৎ প্রায় আড়াই দশকের পুরনো খুনের মামলায় ছোটা রাজনকে দোষী সাব্যস্ত করেছে মুম্বইয়ের (Mumbai) আদালত। তবে এই মামলায় তার কী শাস্তি হতে চলেছে তা অবশ্য এখনও যায়নি। জানা গিয়েছে, আগামিকাল অর্থাৎ শুক্রবার এই মামলায় সাজা ঘোষণা করবে আদালত। 

    কে এই জয়া শেট্টি? 

    জয়া শেট্টি ছিলেন সেন্ট্রাল মুম্বইয়ের (Mumbai) গোল্ডেন ক্রাউন হোটেলের মালিক। ২০০১ সালে ৪ মে নিজের হোটেলের মধ্যে ঢুকে তাঁকে গুলি করে খুন করে দুই দুষ্কৃতী। তদন্তে জানা যায়, ছোটা রাজনকে (Chhota Rajan) টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় তাঁকে খুন করা হয়। পুলিশ জানতে পারে, মাফিয়াদের তরফে হুমকি মেলার পর পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছিল জয়াকে। তবে খুন হওয়ার ২ মাস আগে তাঁর নিরাপত্তা তুলে নেওয়া হয়েছিল। সেই মামলার তদন্তে নেমে মুম্বই পুলিশ জানতে পারে এই হত্যা মামলায় সরাসরি যোগ রয়েছে রাজনের। 
    যদিও এর আগে এই মামলার শুনানিতে রাজনের (Chhota Rajan) এক সহযোগীকে বেকসুর খালাস করেছিল আদালত। তদন্তে জানা যায়, রাজনের নির্দেশে ৩ জনকে সঙ্গে নিয়ে জয়া শেট্টিকে খুন করে সমীর অশোক মালিক। এই মামলায় অজয় মোহিতে, প্রমোদ ধোন্ডে এবং রাহুল পানসারেকে আগেই দোষী সাব্যস্ত করেছিল আদালত। আর এবার দোষী সাব্যস্ত হল ছোটা রাজন।

    আরও পড়ুন: জুনের শুরুতেই ভিজবে রাজ্য! উত্তরবঙ্গে জারি কমলা সতর্কতা, দক্ষিণে কী পূর্বাভাস?

    জেলে বন্দি রাজনকে আবারও খুনের মামলায় দোষী সাব্যস্ত করল বিচারপতি 

    প্রসঙ্গত, কয়েক মাস আগেই নেটফ্লিক্সে একটি ওয়েব সিরিজ মুক্তি পেয়েছিল যার বিরুদ্ধে বম্বে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজন। হনসল মেহতা পরিচালিত ‘স্কুপ’ সিরিজ সাংবাদিক জ্যোতির্ময় দে খুনের ঘটনা নিয়ে তৈরি। সিরিজে তার ছবি এবং গলার স্বর ব্যবহারের বিরোধিতা করেছিল ছোটা রাজন। এই খুনের মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত ছিলেন আরেক সাংবাদিক জিগনা ভোরা। ২০১৮ সালে তিনি বেকসুর খালাস পান তবে, ছোটা রাজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়। আর এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার তিহাড় জেলে বন্দি রাজনকে (Chhota Rajan) আবারও একটি খুনের মামলায় দোষী সাব্যস্ত করল বিচারপতি এ এম পাতিল।  

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gold Smuggling: সোনা পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার শশী তারুরের সহকারী, উত্তপ্ত হল কেরলের রাজনীতি

    Gold Smuggling: সোনা পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার শশী তারুরের সহকারী, উত্তপ্ত হল কেরলের রাজনীতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবৈধ সোনা (Gold Smuggling) শহ এক ব্যক্তিকে দিল্লি বিমানবন্দরে আটক করে কাস্টমসের আধিকারিকরা। শুল্ক দফতরের আধিকারিকরা পড়ে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে। জানা গিয়েছে ৭০ বছর বয়সি ওই ব্যক্তির নাম শিবকুমার। তিনি কংগ্রেসের সাংসদ শশী তারুরের সহকারী। তাঁর কাছ থেকে বিমান যাত্রা সময় বৈধ সীমার তুলনায় অতিরিক্ত সোনা পাওয়া যায় বলে অভিযোগ। শুল্ক দফতরের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, দুবাই থেকে আসা অন্য এক ব্যক্তির কাছ থেকে সোনার প্যাকেট হাতে নেওয়ার সময় ওই ব্যক্তিকে আটক করা হয়।

    অভিযুক্তের পাশে শশী তারুর 

    সহকারীর গ্রেফতারের খবর পেয়ে তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছেন কংগ্রেস নেতা শশী তারুর। তিনি বলেন, “শুল্ক দফতরের ভূমিকা নিয়ে কিছু বলার নেই। আইন ভেঙে থাকলে আটক করা হবেই। তবে শিবকুমার এমন অপরাধে গ্রেফতার হয়েছে তাতে আমি বিস্মিত। তিনি গ্রেফতার হয়েছেন বলে শুনেছি। উনি আমার সর্বক্ষণের সহকারী নন। তবে নানান কাজে তিনি আমাকে সহযোগিতা করেন। শিবকুমার গুরুতর অসুস্থ এবং তাঁর ডায়ালিসিস চলছে।” শশীর সহকারি গ্রেফতার হওয়ার খবরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কেরলের রাজনীতি। জাতীয় স্তরের সংবাদমাধ্যমের শিরোনামে ওঠে এই খবর। ইতিমধ্যেই কেরলের ২০টি আসনে ভোট সম্পন্ন হয়েছে। এরপর থেকে কে কত আসন কে পাবে? তা নিয়ে চলছে বাকযুদ্ধ। তিরুবনন্তপুরমে এবার কংগ্রেস প্রার্থী শশীর প্রধান প্রতিপক্ষ বিজেপি সরকারের তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর। বিজেপির দাবি এবার তাঁরা কেরলে খাতা খুলবে এবং ভালো ফল করবে।

    অতীতেও নেতাদের বিরুদ্ধে সোনা পাচারের অভিযোগ (Gold Smuggling)

    এদিকে শশীর সহকারী গ্রেফতারের ঘটনায় সক্রিয় হয়ে উঠেছে বিজেপি শিবির। কংগ্রেসের পাশাপাশি সিপিএমকেও নিশানা করছে তাঁরা। আক্রমণের সুরে বিজেপি নেতারা বলতে শুরু করেছেন বাম কংগ্রেস মিলে সোনা পাচারের কারবারে জড়িয়ে পড়েছে। রাজীব চন্দ্রশেখর সরাসরি বলছেন কংগ্রেস সাংসদকে প্রমাণ করতে হবে তিনি নির্দোষ। কেরলের পাশাপাশি বঙ্গেও একসময় সোনা পাচারের (Gold Smuggling) ঘটনায় উত্তপ্ত হয়েছিল রাজ্য রাজনীতি। তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রীর বিরুদ্ধে উঠেছিল অবৈধভাবে সোনা ভারতে নিয়ে আসার অভিযোগ। তবে সেই অভিযোগ পরে ঠান্ডা ঘরে চলে যায়।

    আরও পড়ূন: মহিলাদের ফোন নম্বর ও ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে তৃণমূল, বিস্ফোরক সুকান্ত

    দক্ষিণের এই রাজ্যেও সোনা পাচারের অভিযোগ উঠেছিল বছর চারেক আগে। সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীর অফিসের দিকে সোনা পাচারের অভিযোগ ছিল। সিপিএমের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের অফিসের কয়েকজন কর্মীর বিরুদ্ধে মধ্যপ্রাচ্য থেকে ভারতে সোনা পাচারের অভিযোগ ওঠে। নাম জড়ায় বিজয়নের মেয়ে ও জামাইয়ের। সেই ঘটনায় অভিযুক্ত এক মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধেই সোনা পাচারের সঙ্গে যুক্ত থাকার দাবি করেছিলেন। কিন্তু বিজেপি এই সুযোগে পুরনো ঘটনাকে ফের মনে করিয়ে দিচ্ছে। ওই ঘটনায় পুলিশ দোষীদের বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দিয়েছে। ধৃতরা জেলে বন্দি। তবে এক্ষেত্রে বিজেপির অভিযোগ সোনা পাচারে ইন্ডি জোটের দুই শরিক বাম কংগ্রেস যৌথ উদ্যোগে সোনা পাচার (Gold Smuggling) করছে। তবে জোটের সদস্য হলেও কেরলে বামেদের সঙ্গে কংগ্রেসের নির্বাচনী বোঝাপড়া হয়ে ওঠেনি। যার জেরে এবার দক্ষিণের ওই রাজ্যে বিজেপি তাঁদের খাতা খুলতে পারে বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vivekananda Rock Memorial: কন্যাকুমারীতে ধ্যানে বসছেন প্রধানমন্ত্রী, জানুন বিবেকানন্দ রক সম্পর্কে

    Vivekananda Rock Memorial: কন্যাকুমারীতে ধ্যানে বসছেন প্রধানমন্ত্রী, জানুন বিবেকানন্দ রক সম্পর্কে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার (৩০ মে) সন্ধ্যা থেকে ৪৮ ঘণ্টার জন্য কন্যাকুমারীতে (Vivekananda Rock Memorial) ধ্যানে বসছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। এখানকার বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়ালে ধ্যান করবেন তিনি। প্রসঙ্গত, ১৮৯২ সালে এই স্থানে স্বামী বিবেকানন্দ ধ্যান করেছিলেন। ওই একই স্থানের ধ্যান মন্ডপমে ধ্যান শুরু করবেন প্রধানমন্ত্রী। উল্লেখ্য, স্বামী বিবেকানন্দের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতেই এই স্মৃতিস্তম্ভটি নির্মাণ করা হয়েছিল। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে ঠিক ফল ঘোষণার আগে একইভাবে উত্তরাখণ্ডে প্রধানমন্ত্রীকে এমন ধ্যানরত অবস্থায় দেখা যায়। তখন কেদারনাথের কাছে একটি গুহায় তিনি ধ্যান করেছিলেন।

    কেন বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়ালকে (Vivekananda Rock Memorial) বাছা হল

    সম্প্রতি, চেন্নাইতে শ্রীরামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের ১২৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, ‘‘সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে তাঁর আদর্শ স্বামী বিবেকানন্দ।’’ তিনি সেখানে আরও বলেছিলেন, ‘‘যখনই কোনও বিশেষ সুবিধা দেওয়া বন্ধ হয় কোনও বিশেষ লোক অথবা গোষ্ঠীকে, তখনই সমাজে সাম্য প্রতিষ্ঠা হয় এবং সমাজ এগিয়ে চলে। আমাদের সরকারের সমস্ত কর্মসূচিতে এমন সাম্য দেখা যায়। কিন্তু এর আগে মানুষের মৌলিক সুযোগ সুবিধাগুলি প্রদানের ক্ষেত্রেও ভাগ করা হতো। এর ফলে অনেক মানুষই যোগ্য হয়েও সেই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হতেন এবং শুধুমাত্র কিছু বাছাই করার লোক ও গোষ্ঠী এই সুবিধা পেতেন। কিন্তু এখন উন্নয়নের দরজা সবার জন্য খুলে গিয়েছে।’’ এক বিজেপি নেতা সংবাদ সংস্থাকে জানিয়েছেন যে কন্যাকুমারীতে (Vivekananda Rock Memorial) প্রধানমন্ত্রী ধ্যান করবেন এবং এরই মাধ্যমে জাতীয় ঐক্যের বার্তা দেবেন।

    নিরাপত্তা ব্যবস্থা

    ১৪০ কোটি দেশবাসীর প্রধানমন্ত্রী তিনি। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নিরাপত্তা ব্যবস্থাও যথেষ্ট আঁটোসাঁটো করা হয়েছে কন্যাকুমারীতে। জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় মোতায়েন থাকবে ২,০০০ পুলিশ কর্মী। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে ১ জুন পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী সেখানে অবস্থান করবেন বলে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি ভারতীয় কোস্টগার্ড, ভারতীয় নৌবাহিনী সমুদ্রে নজরদারি (Vivekananda Rock Memorial) চালাবে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায়।

    বিবেকানন্দ রক

    প্রসঙ্গত, কন্যাকুমারী উপকূলে তামিল সাধু তিরুভাল্লুভারের মূর্তির কাছেই অবস্থিত হল বিবেকানন্দ রক (Vivekananda Rock Memorial)। এটি একটি পবিত্র স্থান হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে দীর্ঘদিন ধরেই। প্রসঙ্গত, ১৮৯২ সালের ২৪ থেকে ২৬ ডিসেম্বর স্বামী বিবেকানন্দ এখানে বসে ধ্যান করেছিলেন বলে জানা যায়। প্রাচীন তামিল প্রবাদ অনুসারে, এই শিলাতে দেবী কুমারী বসে তপস্যা করেছিলেন। তাই এই শিলার আগেকার নাম ছিল শ্রীপদ পারাই (দেবী কুমারীর পদস্পর্শধন্য শিলা)। বর্তমানে শিলার উপর একটি ধ্যানমণ্ডপ নির্মিত হয়েছে। এখানে বসে পর্যটকরা ধ্যান করেন। মণ্ডপের ভিতরে স্বামী বিবেকানন্দের একটি মূর্তি আছে। এখান থেকে আরব সাগর, ভারত মহাসাগর ও বঙ্গোপসাগরের মিলনস্থল দেখা যায়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: “মোদির বিদেশনীতিই ভারতকে খ্যাতি এনে দিয়েছে”, বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: “মোদির বিদেশনীতিই ভারতকে খ্যাতি এনে দিয়েছে”, বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার মোদি-স্তুতি শোনা গেল বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের (S Jaishankar) গলায়। তিনি জানালেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে যে বিদেশনীতি নিয়েছে ভারত, তা দেশকে খ্যাতি দিয়েছে। এই বিদেশনীতির কারণেই তামাম বিশ্বে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে নয়াদিল্লি। শিমলায় বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে আলাপচারিতার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন জয়শঙ্কর। সেখানেই তিনি মোদির উচ্চকিত প্রশংসা করেন।

    মোদির বিদেশনীতি (S Jaishankar)

    বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে যে বিদেশনীতি ভারত গ্রহণ করেছে, তা আমাদের দেশকে সম্মান দিয়েছে। অদূর ভবিষ্যতে ভারত বিশ্বগুরুর ভূমিকা পালন করবে।” গত কয়েক বছর ধরে ভারত-চিন সীমান্ত নিয়ে যে কিছু সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে, এদিনের অনুষ্ঠানে তা মেনে নিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী। তবে সীমান্তের নিরাপত্তার বেষ্টনী যে আগের চেয়ে অনেক আঁটসাঁট, অত্যাধুনিক পরিকাঠামোয় সুসজ্জিত, তাও মনে করিয়ে দেন বিদেশমন্ত্রী।

    কী বললেন জয়শঙ্কর?

    তিনি বলেন, “মোদি সরকার চিন সীমান্তের পরিকাঠামোর উন্নয়ন খাতে বাজেট বরাদ্দ বাড়িয়ে দিয়েছে আগের চেয়ে অনেক বেশি। ৩ হাজার কোটি টাকা থেকে এটা বেড়ে হয়েছে ১৫ হাজার কোটি টাকা। চিন সীমান্তে থাকা সমস্ত রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় চওড়া এবং অল-ওয়েদার রাস্তা এবং সুড়ঙ্গ বানিয়েছি। দ্রুত যাতে সীমান্তে পৌঁছানো যায়, তাই এই ব্যবস্থা করা হয়েছে।” বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, “ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের সময় যখন ভারত রাশিয়া থেকে সস্তায় অপরিশোধিত জ্বালানি কেনার সিদ্ধান্ত নেয়, তখন বিশ্বের নানা অংশের চাপ আমাদের ওপর ছিল। কিন্তু আমরা সেগুলোর তোয়াক্কা করিনি। আমরা যখন কোয়াড গোষ্ঠীতে যোগ দিলাম, তখনও একই চাপ আসছিল চিনের কাছ থেকে। কিন্তু আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আমাদের দেশের স্বার্থের কথা ভেবে। তাতে আমরা সফলও হয়েছি।” এর পরেই তিনি বলেন, “এসবই হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে।”

    সন্ত্রাসবাদ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমরা সন্ত্রাসবাদের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছি। তাই দেশবাসীর দায় একটা স্থায়ী সরকার নির্বাচন করার। এভাবে বিশ্ববাসীকে একটা বার্তা দিতে হবে।” দশ বছর আগের ভারতের সঙ্গে ‘বিকশিত ভারতে’র তুলনাও টেনেছেন বিদেশমন্ত্রী। বলেন, “দশ বছর আগে আমার মতো যাঁরা বিদেশ যেতেন, তাঁদের অনেক কথা শুনতে হত। আর আজ, বিশ্ববাসীর কাছে আমাদের একটা নয়া ইমেজ তৈরি হয়েছে। উন্নয়নের নিরিখেই এই ইমেজ তৈরি হয়েছে। ‘বিকশিত ভারতে’র জন্যই এই ইমেজ আমাদের তৈরি হয়েছে (S Jaishankar)।”

    আর পড়ুন: ‘পিছিয়ে পড়া শ্রেণির কোটা গিলে খেয়েছে কংগ্রেস’, দাবি বিজেপির বিজ্ঞাপনী ভিডিওয়

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi News: ভোট ঘোষণার পরে ৭৫ দিনে ১৮০ কর্মসূচি, কোন রাজ্যে ক’টি জনসভা করেছেন মোদি?

    PM Modi News: ভোট ঘোষণার পরে ৭৫ দিনে ১৮০ কর্মসূচি, কোন রাজ্যে ক’টি জনসভা করেছেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেখতে দেখতে লোকসভা নির্বাচন প্রায় শেষের দিকে। আগামী ১ জুন রয়েছে সপ্তম দফার ভোট। তারপরেই শেষ হবে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন। গণনা ৪ জুন। এরই মধ্যে অন্তিম দফার প্রচার-পর্ব শেষে বৃহস্পতিবার, ৩০ মে সন্ধ্যায় কন্যাকুমারীতে ধ্যানে বসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামী ১ জুন পর্যন্ত ধ্যানরত থাকবেন তিনি। চলতি বছরের মার্চ মাসের ১৬ তারিখে লোকসভা নির্বাচন ঘোষণা করে কমিশন। তারপর থেকেই দেশে ম্যারাথন প্রচার শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi News), যা শেষ হয়েছে ইতিমধ্যে। বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর মিলেছে, প্রধানমন্ত্রী অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে মিছিল, জনসভা রোড শো মিলিয়ে ৭৫ দিনে ১৮০টি প্রচারের কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন। তবে এরমধ্যে ৫৭ দিনই তিনি প্রচারের কাজে অংশ নিয়েছেন।

    সব থেকে বেশি জনসভা উত্তরপ্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও মহারাষ্ট্রে

    প্রতিদিন গড়ে তিনি তিনটি করে কর্মসূচিতে হাজির থেকেছেন। এমনও দিন ছিল যেদিন প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi News) পাঁচটি করে জনসভা করতে হয়েছে। আবার চারটি করে জনসভা করেছেন এমন দিনের সংখ্যা ২২। প্রচারে তিনি উত্তর থেকে দক্ষিণ, পূর্ব থেকে পশ্চিম ভারত চষে বেরিয়েছেন। সারা দেশের মধ্যে চারটি রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী সব থেকে বেশি সময় দিয়েছেন এবং এগুলি হল উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ এবং মহারাষ্ট্র। প্রসঙ্গত, দেশের সবথেকে বেশি লোকসভার আসন রয়েছে উত্তর প্রদেশে। এবং সেই সংখ্যা ৮০। ২০১৯ সালে এনডিএ উত্তর প্রদেশে ৬৪টি আসন জিতেছিল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিহারেও অনেকটা সময় দিয়েছেন এবং এখানে ২০টি জনসভা করেছেন। মহারাষ্ট্রে প্রধানমন্ত্রীর জনসভার সংখ্যা ১৯টি ও পশ্চিমবঙ্গে ১৮টি।

    পশ্চিমবঙ্গে জনজোয়ার মোদির সভাগুলিতে 

    রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের আলোচনায় বারবার উঠে আসছে, পশ্চিমবঙ্গের নাম। কারণ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi News) রোড শো সমেত ১৮টি নির্বাচনী জনসভা করেছেন এখানে। তৃণমূল শাসিত পশ্চিমবঙ্গ থেকে গতবারের লোকসভা নির্বাচনে ১৮টি আসনে জয় পায় বিজেপি। এই সংখ্যা এবার বাড়াতে চাইছে গেরুয়া শিবির। শেষ দফার প্রচারে উত্তর কলকাতায় প্রধানমন্ত্রীর রোড শোতে জনজোয়ার শুরু হয়। কাতারে কাতারে মানুষ দুপাশে হাজির হন প্রধানমন্ত্রীকে এক ঝলক দেখতে। একই চিত্র দেখা গিয়েছে বিহার এবং মুম্বইতেও।

    দক্ষিণ ভারতে ৩৫ সভা

    দক্ষিণ ভারতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi News)  নির্বাচনী প্রচারে যথেষ্ট জোর দিয়েছেন। দক্ষিণ ভারতের ৫ রাজ্যে ৩৫টি নির্বাচনী জনসভা করেছেন তিনি। যার মধ্যে কর্নাটকে ১১টি, তেলেঙ্গনায় ১১টি, তামিলনাড়ুতে ৭টি জনসভা করেছেন তিনি। ওড়িশায় প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী জনসভার সংখ্যা ১০। মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রী দশটি নির্বাচনী জনসভা করেছেন। ঝাড়খণ্ডে প্রধানমন্ত্রী সাতটি জনসভা করেছেন। রাজস্থানে পাঁচটি ও ছত্তিশগড়ে চারটি জনসভা নরেন্দ্র মোদি করেছেন।

    নিজের রাজ্য গুজরাটে ৫টি সভা 

    অন্যদিকে তাঁর নিজের রাজ্য গুজরাটে প্রধানমন্ত্রী পাঁচটি নির্বাচনী জনসভা করেছেন। পাশের পাঞ্জাবে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi News) সমাবেশ করেছেন চারটি। দিল্লি, হিমাচল প্রদেশ ও উত্তরাখন্ডে প্রধানমন্ত্রী দুটি করে জনসভাতে অংশ নিয়েছেন। উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে প্রধানমন্ত্রী দুটি জনসভা করেছেন এবং জম্মু-কাশ্মীরে একটি সমাবেশ করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ‘পিছিয়ে পড়া শ্রেণির কোটা গিলে খেয়েছে কংগ্রেস’, দাবি বিজেপির বিজ্ঞাপনী ভিডিওয়

    BJP: ‘পিছিয়ে পড়া শ্রেণির কোটা গিলে খেয়েছে কংগ্রেস’, দাবি বিজেপির বিজ্ঞাপনী ভিডিওয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তম দফার লোকসভা নির্বাচন হওয়ার কথা পয়লা জুন। তার আগেও বিজেপিকে পরাস্ত করতে কংগ্রেসের হাতিয়ার সেই সংরক্ষণ। ‘ইন্ডি’ জোটের সব চেয়ে বড় দল কংগ্রেসকে এনিয়ে ফের নিশানা করল বিজেপি (BJP)। বুধবার “মেরা ভোট মেরা অধিকার, হোয়্যারইন ইট অ্যাটেম্পটড টু এক্সপোজ দ্য কংগ্রেস” শীর্ষক একটি ভিডিও বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে বিজেপি। এই ভিডিওতেই পদ্ম-পার্টির তরফে দেখানো হয়েছে কীভাবে দলিত, এসসি-এসটি, পিছিয়ে পড়া শ্রেণি এবং অতি পিছিয়ে পড়া শ্রেণির সংরক্ষণের কোটা খেয়ে ফেলে তালিকায় ঢোকানো হয়েছে সংখ্যালঘু (পড়ুন, মুসলমান) সম্প্রদায়কে।

    কংগ্রেসকে তোপ (BJP)

    ভিডিওটি মাত্র আটচল্লিশ সেকেন্ডের। সেখানে বিজেপি (BJP) তুলে ধরেছে, কীভাবে কংগ্রেস ভুয়ো খবর ছড়াচ্ছে। এসসি-এসটি-ওবিসি সংরক্ষণ নিয়ে প্রান্তিক সম্প্রদায়ের মধ্যে গণ-হিস্টিরিয়া ছড়াচ্ছে। কংগ্রেস কীভাবে এসসি-এসটি-ওবিসিদের ওই তালিকা থেকে বের করে দিয়ে গিলে ফেলছে ওবিসিদের কোটা। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, কংগ্রেস কীভাবে ব্যাকওয়ার্ড শ্রেণির সংরক্ষণের বিরোধিতা করে আসছে, তা নিয়ে আলোচনা করছেন তরুণ প্রজন্মের কয়েকজন।

    বাবা সাহেবের কথা অমান্য!

    তাঁরা বলছেন, কংগ্রেস কীভাবে বাবা সাহেব আম্বেডকরের কথা অমান্য করেছে। তারা কখনওই উপজাতিদের ন্যায়বিচার দেয়নি। কংগ্রেসই একমাত্র রাজনৈতিক দল যারা সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামিয়া মিলিয়া এবং আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে এসসি-এসটি-ওবিসিদের সংরক্ষণ অনুমোদন করেনি। এই বিষয়েও আলোকপাত করেছেন ওই তরুণরা। বিজ্ঞাপনে থাকা তরুণদের এও বলতে শোনা গিয়েছে, কীভাবে ২০০৯ সালের নির্বাচনী ইস্তাহারে কংগ্রেস সরকারি চাকরি এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ চালু করেছে কেরল, কর্নাটক এবং অন্ধ্রপ্রদেশে।

    এই ভিডিওতেই মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে কীভাবে কংগ্রেস ২০০৪ সালে ক্ষমতায় এসেছিল। অন্ধ্রপ্রদেশের এসসি-এসটির কোটার বদলে তারা মুসলমানদের সংরক্ষণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। যদিও সেবার তা করতে ব্যর্থ হয়েছিল তারা। তবে ২০১১ সালে গোটা দেশে এটা লাগু করার চেষ্টাও করেছিল গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি। ভোট ব্যাঙ্ক ধরে রাখতে কংগ্রেস পিছিয়ে পড়া শ্রেণির কোটার ভাগ থেকে কিছুটা অংশ মুসলমানদের দিতে চাইছে বলেও দাবি করা হয়েছে ভিডিওতে। শেষে নাগরিকদের বিচার-বিবেচনা করে ভোট দেওয়ার আর্জি জানিয়েছে গেরুয়া পার্টি।

    আর পড়ুন: বিরোধীদের ‘ব্রহ্মাস্ত্রে’ই তাঁদের ঘায়েল করলেন প্রধানমন্ত্রী, কীভাবে জানেন?

    এদিকে, বিরোধীরা ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ করতে চাইছে বলেও অভিযোগ বিজেপির। দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, “সংবিধানে স্পষ্ট লেখা রয়েছে, ধর্মের ভিত্তিতে কোনও সংরক্ষণ হবে না (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand: পাহাড়ের সারি, শাল, মহুয়া, পলাশের জঙ্গল! ‘শঙ্করদা পোটকা’ যেন শিল্পীর ক্যানভাসে আঁকা ছবি

    Jharkhand: পাহাড়ের সারি, শাল, মহুয়া, পলাশের জঙ্গল! ‘শঙ্করদা পোটকা’ যেন শিল্পীর ক্যানভাসে আঁকা ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুন্দরের খোঁজে যখন আমরা দেশ থেকে দেশান্তরে ছুটে বেড়াই, তখন আমরা ভুলে যাই যে আমাদের বাড়ির পাশেই রয়েছে এমন কিছু অপূর্ব সুন্দর স্থান, যার খোঁজ আমরা রাখি না। রীতিমতো উপেক্ষিতই থেকে যায় সেই সব অচেনা, অজানা সুন্দরীরা। যেমন শঙ্করদা পোটকা। নামের মধ্যেই রয়েছে এক আদিবাসী সারল্যের গন্ধ। পশ্চিমবঙ্গের একদম নিকটতম প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খণ্ড (Jharkhand)। এই ঝাড়খণ্ডেরই এক অসাধারণ সুন্দর স্থান হল এই শঙ্করদা পোটকা (Shankarda Potka)। বাঙালির অত্যন্ত প্রিয় পর্যটনকেন্দ্র ঘাটশিলা আর শিল্পনগরী টাটা-র মাঝখানে অবস্থান এই শঙ্করদা-র। এখানে নেই শহরের কোলাহল, যন্ত্র দানবের দৌরাত্ম্য আর দূষণ। বর্তমান সময়ের আধুনিক সভ্যতা যেন এখানে মুখ থুবড়ে পড়েছে। এখানে আদি-অন্ত শুধুই অনাবিল প্রকৃতির স্নিগ্ধ হাতছানি। তার মন-প্রাণ ভুলিয়ে দেওয়া নৈসর্গিক সৌন্দর্যের ডালি। এখানে দাঁড়িয়ে দূরের ঢেউ খেলানো পাহাড়ের সারি দেখতে দেখতে যে কোনও প্রকৃতিপ্রেমিক পর্যটকের হৃদয় ভালো লাগার অনুভূতি এনে দিতে পারে।

    যেন সম্পূর্ণ অঞ্চলে আগুন লেগেছে (Jharkhand)

    শঙ্করদা থেকে প্রায় তিন-সাড়ে তিন কিমি দূরে আর এক অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর স্থান হল পাহাড়ভাঙা। এখান দিয়েই বয়ে চলেছে সুবর্ণরেখা নদী। নদীর বুকে জেগে থাকা পাথরের গায়ে ধাক্কা খেতে খেতে আদিবাসী কিশোরীর উচ্ছলতায় আপন খেয়ালে বয়ে চলেছে সে। আশেপাশে পাহাড়ের সারি, ইতস্তত বিক্ষিপ্ত শাল, মহুয়া, পলাশের জঙ্গল। বসন্তে যখন এই সমগ্র অঞ্চল জুড়ে ফুটে থাকে লাল পলাশ, তখন যেন মনে হয় সম্পূর্ণ অঞ্চলে আগুন লেগেছে। তখন যেন এই শঙ্করদা পোটকা শিল্পীর ক্যানভাসে আঁকা ছবি। স্থানীয় মানুষজনের কাছে এই পাহাড়ভাঙা বর্তমানে এক প্রিয় বেড়ানো এবং পিকনিক করার জায়গা হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছে।

    রঙ্কিনী দেবীর মন্দির

    শঙ্করদা থেকে মাত্র ৮ কিমি দূরে ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) অন্যতম জনপ্রিয় এবং পবিত্র রঙ্কিনী দেবির মন্দির। যদুগোড়ার পথে অবস্থিত এই রঙ্কিনী দেবীকে স্থানীয় মানুষ অত্যন্ত জাগ্রত বলে মনে করেন। কেউ কেউ এই দেবী মা-কে আদিবাসী সম্প্রদায়ের দেবী বলে মনে করেন। আবার অনেকেই মনে করেন এই দেবী ধলভূমগড়ের রাজাদের গৃহদেবতা। পাহাড়ের গুহায় এই মন্দির। মন্দিরের উল্টো দিকেই গভীর খাদ। এই খাদে নামার জন্য সিঁড়ি করা আছে। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও অসাধারণ। প্রাচীন এই মন্দিরটি প্রথমে নির্মিত হয়েছিল ঘাটশিলায়। পরে এটি স্থানান্তরিত করা হয় এই পাহাড়ের গুহায়। তবে ঘাটশিলা স্টেশনের কাছে এখনও রয়েছে সেই প্রাচীন মন্দির। শতাধিক বছরের প্রাচীন এই মন্দিরে এক সময় নরবলি প্রথা চালু ছিল। বৃটিশ শাসকদের হস্তক্ষেপে সেই জঘন্য প্রথা বন্ধ হয়। আবার ইচ্ছে হলে বা হাতে সময় থাকলে ঘুরে নেওয়া যায় শঙ্করদা টোটকা থেকে প্রায় ৩০ কিমি দূরে আর এক সুন্দর স্পট রাতমোহনাও।

    কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন? (Jharkhand)

    শঙ্করদা পোটকা যাওয়ার জন্য হাওড়া থেকে আসতে হবে টাটানগর। যাচ্ছে স্টিল এক্সপ্রেস, ইস্পাত এক্সপ্রেস প্রভৃতি ট্রেন। টাটা থেকে শঙ্করদা পোটকা প্রায় ১৭-১৮ কিমি পথ যেতে হবে গাড়িতে। আর রাতমোহনা থেকে শঙ্করদার দূরত্ব ৩০ কিমি। যেতে হবে গাড়িতে। থাকা-খাওয়া-শঙ্করদাতে আছে রিসর্ট উইক এন্ড। এখানে রয়েছে সুন্দর, জানা-অজানা বহু গাছ নিয়ে তৈরি এক সুন্দর বাগান, বাচ্চাদের খেলার জায়গা, একটি সুন্দর পুকুর। আছে খাওয়ায় ব্যবস্থা এবং ট্রাভেল ডেস্ক । ফোন-০৯২৩৪৬৪৩৫৪০, ০৮৭৫৭৭৮০৯১০।
    আর রাতমোহনায় আছে রিসর্ট রাতমোহনা ইন। একদম সুবর্ণরেখা নদীর তীরে অবস্থিত এই রিসর্টটিতেও আছে খাবার ব্যবস্থা এবং ট্রাভেল ডেস্ক। তবে রাতমোহনা থেকে শঙ্করদা যেতে হলে ওই একই টাটাগামী ট্রেনে এসে নামতে হবে ঘাটশিলা স্টেশনে। ঘাটশিলা থেকে অটো বা গাড়িতে যেতে হবে রাতমোহনা (Jharkhand)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Crocodile in Bulandsahar: রেলিং টপকাতে গিয়ে ধপাস করে পড়ে গেল কুমির! মুহূর্তে ভিডিও ভাইরাল

    Crocodile in Bulandsahar: রেলিং টপকাতে গিয়ে ধপাস করে পড়ে গেল কুমির! মুহূর্তে ভিডিও ভাইরাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরে (Crocodile in Bulandsahar) কুমিরের রেলিং টপকানোর ভিডিও সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে চারিদিকে সেই সময় হৈহৈ কাণ্ড। দৈত্যাকার একটি কুমির খাল থেকে উঠে এসেছে শহরের রাস্তায়। তীব্র গরমে বেচারা কুমির জলে ফিরে যেতে চাইছে। রেলিংয়ের ধারে রাস্তায় এদিক সেদিক সে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এরপর সে চার হাত পা ও লেজের সাহায্যে কোনও মনে রেলিং টপকানোর চেষ্টা করছে। আর এরই মাঝে বেচারা ধপাস করে পড়ে গেল রাস্তায়।

    জলে ছেড়ে দেওয়া হল কুমিরকে

    স্থানীয়রা এই দৃশ্য দেখে বন দফতরে খবর দেয়। বনদফতরের কর্মীরা এসে কুমিরটিকে বাগে আনে। তাঁরা কুমিরের হাত-পা ও মুখ বেঁধে সেটিকে তুলে নিয়ে গিয়ে খালের জলে ফিরিয়ে দেয়। যদিও কুমিরকে বাগে আনার যুদ্ধে দু’ঘণ্টার বেশি সময় লেগে যায়। এই সাময়িক বিপত্তিতে গোটা এলাকায় হৈচৈ রব পড়ে যায়।

    আরও পড়ুন: কঙ্কালীতলায় পুজো দেওয়ার লাইনে রণিত রায়, ছবি শেয়ার করে কী লিখলেন?

    স্থানীয় এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, “গঙ্গার খাল থেকে নারোরা হয়ে (Crocodile in Bulandsahar) এলাকায় ঢুকে পড়েছিল ওই কুমির। বুলন্দশহর জেলার অন্তর্গত এই নারোরা এলাকা। বনদফতরের একটি দল খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় এবং পুনরায় ওই দৈত্যাকার কুমিরের হাত পা দড়ি দিয়ে বেঁধে এবং মুখ কাপড় দিয়ে ঢেকে খালের কাছে নিয়ে যায়। এর পর ওই সরীসৃপটিকে বাঁধনমুক্ত করে ছেড়ে দেয়।” বন দফতর জানিয়েছে, কুমিরটি জলে ছাড়ার আগে সুস্থ ছিল। তাঁর উপর আক্রমণ হয়নি।

    কুমিরের রেলিং টপকানর ভিডিও ভাইরাল(Crocodile in Bulandsahar)

    কুমির এলাকায় ঢুকে পড়েছে জেনে স্থানীয়রা অনেকেই চাঞ্চল্যকর ঘটনা ক্যামেরাবন্দি করা শুরু করে দেন। মুহূর্তের মধ্যে সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়ে। বনদফতর জানিয়েছে, “যে কুমিরটিকে উদ্ধার করা হয়েছে সেটি কমপক্ষে ১০ ফিট লম্বা ছিল। উত্তরপ্রদেশে এই ধরনের ঘটনা খুবই বিরল।” কুমির শহরে ঢুকে পড়েছে, তাও তীব্র গরমের সময়। এমন শেষ কবে হয়েছিল মনে করতে পারছেন না অনেকেই। কুমির (Crocodile in Bulandsahar) শহরে ঢুকে পড়লেও কোন মানুষের উপর আক্রমণ করেনি। সেই সময় আমি অনেক মানুষই চিৎকার চেঁচামেচি জুড়ে দিয়েছিলেন। যার জেনে কিছুক্ষণের জন্য কুমির বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছিল। তা সত্ত্বেও সে মানুষের দিকে তেড়ে যায়নি। বরং কোনও মতে মানুষের হাত থেকে বাঁচার জন্য সে জলের মধ্যে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Railway: এবার থেকে ওয়েটিং লিস্টের ঝামেলা থেকে মুক্তি! ট্রেনের টিকিটে বড় বদল

    Indian Railway: এবার থেকে ওয়েটিং লিস্টের ঝামেলা থেকে মুক্তি! ট্রেনের টিকিটে বড় বদল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দূরপাল্লার ট্রেনের যাত্রীদের জন্য এবার দারুণ খুশির খবর দিল ভারতীয় রেল (Indian Railway)। এবার থেকে আর ওয়েটিং লিস্টে থাকবে না টিকিট। প্রথমবারেই একেবারে হাতে পাওয়া যাবে কনফার্ম ট্রেনের টিকিট। কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব সম্প্রতি একটি ঘোষণা করে জানিয়েছেন, ভারত জুড়ে রেলপথ ভ্রমণে একটি নতুন যুগের সূচনা হতে চলেছে। এবার থেকে আর ওয়েটিং লিস্টের চিন্তা থাকবে না। প্রতিটি যাত্রী টিকিট কাটার সময় তাঁর যাত্রায় নির্দিষ্ট কনফার্ম বার্থ পাবেন। এদিন তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারতীয় রেলের (Railway Announcement) অসাধারণ বিবর্তন তুলে ধরে জনসাধারণকে জানান আগামী পাঁচ থেকে ছয় বছরের মধ্যে ভারতীয় রেল ওয়েটিং লিস্টের সমস্যা দূর করার লক্ষ্য নিয়েছে।

    যাত্রী সুবিধার্থে নতুন অ্যাপ লঞ্চ (Indian Railway) 

    বর্তমানে যাত্রী সুবিধার্থে ভারতীয় রেল (Railway Announcement) রেলওয়ে সুপার অ্যাপ নামে একটি নতুন অ্যাপ লঞ্চ করতে চলেছে। যেই অ্যাপের মাধ্যমে যাত্রীরা সহজেই টিকিট কাটা থেকে শুরু করে ভ্রমণ পরিষেবাগুলিকে স্ট্রিমলাইন করা ও রিয়েল টাইম তথ্য নজরে রাখতে পারবেন। রেলওয়ে সুপার অ্যাপ লঞ্চের ফলে যাত্রীরা তাদের রেল যাত্রায় একটি দৃষ্টান্ত পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন। এই অ্যাপটি টিকিট বুকিং থেকে শুরু করে ভ্রমণ পরিকল্পনা পর্যন্ত বিস্তৃত পরিসেবাকে অন্তর্ভুক্ত করবে। যা ভারতীয় রেলের (Indian Railway) ক্ষেত্রে একটি বিপ্লব ঘটাবে।  

    আরও পড়ুন: হঠাৎ বিস্ফোরণ! জগন্নাথ দেবের চন্দন যাত্রায় ঝলসে গেলেন একাধিক ভক্ত

    ওয়েটিং লিস্ট সিস্টেম বন্ধের পরিকল্পনা 

    জানা গিয়েছে ওয়েটিং লিস্ট সিস্টেম বন্ধ করার জন্য ভারতীয় রেল (Indian Railway) প্রতিদিন ৩০০০ ট্রেন চালাতে পারে। বাজেট সেই মতো বরাদ্দ করা হয়েছে। ১ লক্ষ কোটি টাকা বাজেট। ৭ থেকে ৮ হাজার পুরনো ট্রেন পাল্টে ফেলা হবে। ট্রেনের গতি কমপক্ষে ৫০ কিমি প্রতি ঘণ্টা বাড়ানোর ব্যবস্থাও করছে রেল। ২৫০ কিমি প্রতি ঘণ্টা বেগে ছুটতে পারে এমন ১০০০টি ট্রেন চালানো হবে বলেও জানা যাচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বিরোধীদের ‘ব্রহ্মাস্ত্রে’ই তাঁদের ঘায়েল করলেন প্রধানমন্ত্রী, কীভাবে জানেন?

    PM Modi: বিরোধীদের ‘ব্রহ্মাস্ত্রে’ই তাঁদের ঘায়েল করলেন প্রধানমন্ত্রী, কীভাবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রহ্মাস্ত্র প্রয়োগ করেছিলেন বিরোধীরা। তবে অস্ত্র প্রয়োগের সঠিক কৌশল না জানলে যে সেটি বুমেরাং হয়ে ফিরতে পারে, তা বোধহয় জানা ছিল না ইন্ডি জোটের নেতাদের! বিরোধীদের সেই ব্রহ্মাস্ত্রকেই হাতিয়ার করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শুধু হাতিয়ারই করলেন না, বিধোধীদের অস্ত্রেই কুপোকাত করলেন তাঁদের। হেঁয়ালি ছেড়ে আসা যাক খবরে।

    ‘ইন্ডি’র হাতিয়ার (PM Modi)

    দেশে চলছে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন। নির্বাচন হচ্ছে সাত দফায়। ১৯ এপ্রিল শুরু হয়েছিল ভোটগ্রহণ-পর্ব। সপ্তম তথা শেষ দফার নির্বাচন হবে পয়লা জুন। এই নির্বাচনে বিজেপিকে পরাস্ত করতে জোট বেঁধেছে পদ্ম-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম ‘ইন্ডি’। প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে এই জোটের নেতারাই বিভিন্ন জনসভায় দাবি করেছেন, কেন্দ্রে ফের মোদি সরকার এলে বিপন্ন হবে সংবিধান। এই সংবিধান রক্ষার্থেই ইন্ডিয়া ব্লককে ভোট দেওয়া প্রয়োজন বলে গলা ফাটিয়েছিলেন কংগ্রেসের রাহুল গান্ধী, তৃণমূলের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ ইন্ডি জোটের বিভিন্ন নেতা।

    পাল্টা বাণ মোদির

    বিরোধীদের এই ব্রহ্মাস্ত্রকেই হাতিয়ার করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) সেটি পাল্টা ছুড়েছেন বিরোধীদের দিকেই। নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “আপনারা যদি প্রকৃতই সংবিধান বাঁচাতে চান, গণতন্ত্র রক্ষা করতে চান, চান ওবিসিদের সংরক্ষণ, তাহলে আপনাদের উচিত বিজেপিকে ভোট দেওয়া।” কর্নাটকে মুসলমানদের জন্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাকেও নিশানা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর প্রশ্ন, “কীভাবে সংবিধানের বিধি লঙ্ঘন করে ধর্মের ভিত্তিতে মুসলমানদের সংরক্ষণের আওতায় আনা হল?”

    কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে বড় খোলসা

    প্রধানমন্ত্রীর দাবি যে নিছক কথার কথা নয়, তার প্রমাণ মেলে কলকাতা হাইকোর্কের রায়েই। লোকসভা নির্বাচন চলাকালীনই ২০১০ সালের পর পশ্চিমবঙ্গে যাঁদের ওবিসি শংসাপত্র দেওয়া হয়েছে, সেগুলিকে ‘অবৈধ’ তকমা সেঁটে দিয়ে তা বাতিল করে দেয় উচ্চতর আদালত। আদালতের এই রায়কেও হাতিয়ার করে বিজেপি। প্রসঙ্গত, ন্যাশনাল কমিশন ফর ব্যাকওয়ার্ড ক্লাসেসের চেয়ারম্যান হংসরাজ আহির জানান, রাজ্যের ওবিসি তালিকায় ১৭৯টি শ্রেণির নাম রয়েছে। এর মধ্যে ১১৮টি শ্রেণিই মুসলমান সম্প্রদায়ভুক্ত।

    আর পড়ুন: ফের ইডির জেরার মুখে অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা, এবার তলব রেশন কেলেঙ্কারিকাণ্ডে

    রাহুল যখন বিজেপির বিরুদ্ধে সংবিধানকে দুর্বল করে দেওয়ার কথা বলছেন, তখনও তাকেই ‘বাণ’ হিসেবে বিরোধীদের দিকে ফিরিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “ওরা (কংগ্রেস) ভোটব্যাঙ্কের স্বার্থে সংবিধানকে অপমান করতে চায়। কিন্তু আমি তাদের বলতে চাই, যতদিন আমি বেঁচে থাকব, আমি তাদের দলিত, এসসি-এসটি এবং ওবিসিদের সংরক্ষণের ভাগ কমিয়ে মুসলমানদের দিতে দেব না। ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ করতে দেব না।”

    উত্তরপ্রদেশের মির্জাপুরের এক জনসভায়ও প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “বিরোধীরা মুসলমানদের সংরক্ষণের আওতায় আনতে সংবিধান বদলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।” অন্যত্র তিনি বলেছিলেন, “ইন্ডি জোটের নেতারা সংবিধান বদলে দেবে। তারা আবার নতুন করে সংবিধান লিখবে। ভারতে ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করবে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share