Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • NSUI: দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে তাণ্ডব মদ্যপ এনএসইউআই সদস্যদের, রাম-বিবেকানন্দর মূর্তি-ছবি ভাঙচুর

    NSUI: দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে তাণ্ডব মদ্যপ এনএসইউআই সদস্যদের, রাম-বিবেকানন্দর মূর্তি-ছবি ভাঙচুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মদ্যপ অবস্থায় দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ইউনিয়নের ভিতর ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর চালাল কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন এনএসইউআই (NSUI)। ভাঙা হল ভগবান রামের মূর্তি। এর পাশাপাশি স্বামী বিবেকানন্দের ছবিও ছেঁড়ার অভিযোগ উঠেছে, এনএসইউআই-এর বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, ৪০ জন এনএসইউআই-এর গুন্ডা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অফিস ভাঙচুরে অভিযুক্ত। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি এবিভিপির তুষার দেধার অফিসে ছিল ভগবান রামের মূর্তি, সেটি ভাঙচুর করে কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন (NSUI)। ইতিমধ্যে গোটা ঘটনায় অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (ABVP) নিন্দা জানিয়েছে এবং প্রতিবাদে সামিল হয়েছে। দোষীদের অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাঁদেরকে বহিষ্কারেরও দাবি তুলেছে এবিভিপি। ১৪ জুলাই ভোরবেলায় এই হামলা চালানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    সহ-সভাপতি অভি দাহিয়ার (NSUI) ঘরে বসে মদ্যপান

    অজস্র লাইট, এসি, জলের কল- এসব কিছুও ভাঙচুর করা হয়েছে বলে অভিযোগ। একজন প্রত্যক্ষদর্শী সিকিউরিটি গার্ড জানিয়েছেন, ভাঙচুর করার আগে এনএসইউআই-এর ছাত্র নেতারা মদ্যপান করছিলেন, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-সভাপতি অভি দাহিয়ার ঘরে বসে। প্রসঙ্গত, অভি দাহিয়া এনএসইউআই থেকে নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধি। এটাই প্রথম বার নতুন নয় এর আগেও একাধিক ভাঙচুরের ঘটনায় নাম উঠে এসেছে কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠনের (NSUI)। শুধু তাই নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে মাদক পাচার করার অভিযোগও উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। 

    কী বলছেন ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি?

    এ বিষয়ে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি এবিভিপির (ABVP) তুষার দেধা বলেন, ‘‘দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে গুন্ডারাজ কায়েম করেছে কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন। ভাইস প্রেসিডেন্ট রাত্রিবেলাতে অফিসে বসে মদ খাচ্ছেন এবং তারপরে ৩০ থেকে ৪০ জন ছাত্রকে নিয়ে অফিস ভাঙচুর করছেন। এটা মানা যায় না।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘এই হামলা শুধু দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপরে নয়, এটা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেকটা পড়ুয়ার ওপরে হামলা করল কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন। মদ্যপ অবস্থায় ক্যাম্পাসে তারা ছাত্রীদের উত্তপ্তও করেছে। আমি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে এই গোটা ঘটনার ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানাব এবং অভি দাহিয়ার মত দুষ্কৃতী ছাত্র নেতাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করার দাবি জানাব।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: এক্স হ্যান্ডেলে রেকর্ড, মোদির অনুগামীর সংখ্যা ছাড়াল ১০ কোটির চৌকাঠ

    PM Modi: এক্স হ্যান্ডেলে রেকর্ড, মোদির অনুগামীর সংখ্যা ছাড়াল ১০ কোটির চৌকাঠ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক্স হ্যান্ডেলে রেকর্ড গড়ে ফেললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে (World Leader)। তিনি বিশ্বের জনপ্রিয়তম নেতাও। এক্স হ্যান্ডেলে তাঁর অনুগামীর সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটির চৌকাঠ। এই মাধ্যমে অন্য ভারতীয় নেতাদের চেয়েও বেশ কয়েকগুণ এগিয়ে প্রধানমন্ত্রী। এক্স হ্যান্ডেলে অনুগামীর সংখ্যার নিরিখে ভারতের অন্য নেতারা যখন খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটছেন, তখন রীতিমতো দৌড়চ্ছেন প্রধানমন্ত্রী।

    ক্স হ্যান্ডেলে কে কোথায় দাঁড়িয়ে (PM Modi)

    এক্স হ্যান্ডেলে লোকসভার বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের রাহুল গান্ধীর অনুগামীর সংখ্যা ২.৬৪ কোটি। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালের রয়েছে ২.৭৫ কোটি অনুগামী। এর পরেই রয়েছেন সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব। তাঁর অনুগামীর সংখ্যা ১.৯৯ কোটি। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমোর অবস্থা আরও করুণ। এক্স হ্যান্ডেলে তাঁর অনুগামীর সংখ্যা মাত্রই ৭৪ লক্ষ। এক্স হ্যান্ডেলে অনুগামীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় খুশি প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) স্বয়ং। লিখেছেন, “এক্স হ্যান্ডেলে ১০০ মিলিয়ন ফলোয়ার্স! ভাইব্র্যান্ট এই মিডিয়ায় আলোচনা চলতেই থাকুক, বিতর্ক চলতে থাকুক, চলতে থাকুক অন্তর্দৃষ্টি, চলতে থাকুক গঠনমূলক সমালোচনাও। ভবিষ্যতে এই মাধ্যমে আরও বেশি সময় দেব।”

    কী বলছেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রীর ফলোয়ার সংখ্যা ১০০ মিলিয়ন ছাড়িয়ে যাওয়ায় তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ-ও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “মোদী ফেনোমেনায় মজেছে এক্স হ্যান্ডেল। প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা। মোদিজি ১০০ মিলিয়ন ফলোয়ার্সের গণ্ডি পার করেছেন।” তিনি বলেন, “মোদিজি অপ্রতিরোধ্য। তাঁর কোনও প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। তিনি বিশ্বের অন্যতম সেরা (World Leader) জনপ্রিয় নেতা।”

    আরও পড়ুন: প্রাণঘাতী হামলাই মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হতে পারে রিপাবলিকানদের ‘ট্রাম্প কার্ড’

    এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপি নেতা  জেপি নাড্ডা লিখেছেন, “এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রীর অনুগামীর সংখ্যা ১০০ মিলিয়ন ছুঁয়েছে। এই প্রাপ্তি একটা দলিল। মানুষের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে।  তিনিই বিশ্বের প্রথম নেতা, যিনি এই বেঞ্চমার্ক ছুঁলেন। তাঁর নেতৃত্বে ভারত এক উচ্চতায় পৌঁছেছে, যার জন্য গোটা বিশ্বকে আজ ভারত গুরুত্ব দিচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi) শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা, উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি প্রমুখ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sunil Ambekar: দলে দলে যুবকরা আরএসএস-এ যোগদান করছেন, বললেন সঙ্ঘ নেতা সুনীল আম্বেকর

    Sunil Ambekar: দলে দলে যুবকরা আরএসএস-এ যোগদান করছেন, বললেন সঙ্ঘ নেতা সুনীল আম্বেকর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারা দেশ জুড়ে দলে দলে যুবকরা রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘে যোগদান করছেন, এ কথা বললেন আরএসএস-এর (RSS) অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর (Sunil Ambekar)। রবিবার ঝাড়খণ্ডের রাঁচিতে সঙ্ঘের অখিল ভারতীয় প্রান্ত প্রচারক বৈঠকের পরে এক সাংবাদিক সম্মেলনে করেন সুনীল আম্বেকর। সেখানেই এই কথাগুলি বলেন তিনি। ঝাড়খণ্ডের প্রান্ত সঙ্ঘচালক সচিদানন্দলাল, অখিল ভারতীয় সহ প্রচার প্রমুখ নরেন্দ্র কুমার এবং প্রদীপ জোশি হাজির ছিলেন এদিনের সাংবাদিক বৈঠকে।

    ২০১২ সালেই সঙ্ঘের উদ্যোগে শুরু হয় অনলাইন মিডিয়াম ‘জয়েন আরএসএস’

    সুনীল আম্বেকর (Sunil Ambekar) জানিয়েছেন, ২০১২ সালেই সঙ্ঘের উদ্যোগে শুরু হয় অনলাইন মিডিয়াম ‘জয়েন আরএসএস’। এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমেই প্রতিবছর ১ লাখ ২৫ হাজার মানুষ আরএসএস-এর সঙ্গে জুড়েছেন বলে জানিয়েছেন তিনি। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত হিসাব বলছে, ২০২৪ সালে ৬৬ হাজার ৫২৯ জন মানুষ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আরএসএস-এর সদস্য হয়েছেন। অন্যদিকে, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) প্রশিক্ষণ শিবিরগুলির বিষয়বস্তুর বদল হতে চলেছে এবার থেকে। চলতি বছরে ৭২টি সঙ্ঘের শিবির সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। যার মধ্যে সঙ্ঘ শিক্ষা বর্গ ৬০টি কার্যকর্তা বিকাশ বর্গ-এক সম্পন্ন হয়েছে ১১টি, কার্যকর্তা বিকাশ বর্গ-দুই ১টি সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সুনীল আম্বেকর।

    রাঁচির বৈঠকে ২২৭ জন কার্যকর্তা অংশ নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন সুনীল আম্বেকর (Sunil Ambekar)

    জানা গিয়েছে, এই শিবিরগুলিতে ৪০ বছরের কম স্বয়ংসেবকরা হাজির থেকেছেন এবং মোট ২০,৬১৫জন স্বয়ংসেবক অংশগ্রহণ করেছেন। অন্যদিকে, ৪০ থেকে ৬৫ বছরের বয়স্কদের জন্য আলাদাভাবে ১৮টি শিবির করা হয়েছে। এই গুলিতে অংশগ্রহণ করেছেন ৩,৩৩৫ জন। রাঁচিতে অখিল ভারতীয় প্রান্ত প্রচারক বৈঠকে ২২৭ জন কার্যকর্তা অংশ নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন সুনীল আম্বেকর (Sunil Ambekar)। এখানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইসুতেই আলোচনা হয়েছে, যার মধ্যে বেশিরভাগই ছিল সাংগঠনিক ইস্যু।

    ২০২৫ সালের বিজয় দশমীর দিনে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ ১০০ বছরে পা দেবে

    সঙ্ঘের (RSS) প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর (Sunil Ambekar) এদিন বলেন, ‘‘২০২৫ সালের বিজয়া দশমীকে সামনে রেখে সারাদেশেই সঙ্ঘের বিস্তার কার্যক্রম নেওয়া হচ্ছে।’’ প্রসঙ্গত, ২০২৫ সালের বিজয় দশমীর দিনে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ ১০০ বছরে পা দেবে। সুনীল আম্বেকর আরও জানিয়েছেন, বর্তমানে সারাদেশে সঙ্ঘের সাংগঠনিক দৃষ্টিতে মন্ডল রয়েছে ৫৮ হাজার ৯৮১টি। এর মধ্যে ৩৬,৮২৩টি মন্ডলে চলে সঙ্ঘের শাখা। সুনীল আম্বেকর আরও জানিয়েছেন, সারা দেশে সঙ্ঘের প্রতিদিনকার শাখা চলে ৭৩,০১৭টি। সাপ্তাহিক মিলন সম্পন্ন হয় ২৭,৭১৭টি। সঙঘকর্মীরা সারাদেশেই সেবা কাজে অবিরাম ব্যস্ত রয়েছে বলেও জানান আম্বেকর। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ যে সরাসরি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করে না সে কথা জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘‘নির্বাচনের আগে দেশের মানুষকে সচেতন করাই আমাদের কাজ।’’ ধর্মান্তকরণ ইস্যুতে তাঁর মতামত হল, ‘‘গায়ের জোরে কখনও কারও ধর্ম বদল করা উচিত নয়।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: ট্রেনের চালকরা পর্যাপ্ত বিশ্রাম পান, রাহুলের দাবি খারিজ করে জানালেন রেলমন্ত্রী

    Rahul Gandhi: ট্রেনের চালকরা পর্যাপ্ত বিশ্রাম পান, রাহুলের দাবি খারিজ করে জানালেন রেলমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগে নিউ দিল্লি স্টেশনে গিয়ে লোকো পাইলট অর্থাৎ ট্রেনের চালকের সঙ্গে দেখা করেছিলেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। জানতে চেয়েছিলেন তাঁদের সমস্যার কথা। তাঁরা পর্যাপ্ত বিশ্রাম পাচ্ছেন না বলে পরে অভিযোগ করেছিলেন রাহুল। এরপরেই লোকো পাইলটদের নিয়ে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে নাম না করে বিরোধী দলনেতাকে নিশানা করেন রেলমন্ত্রী অশ্বীনি বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw)। তিনি বলেন, ‘‘বিরোধীরা নাটক করছেন। ভুল তথ্য দিয়ে লোকো পাইলটদের কাজে অনুৎসাহী করে তোলার চেষ্টা করছে বিরোধীরা।’’

    নাম না করে তাঁর পোস্টে রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) নিশানা করেন রেলমন্ত্রী

    বুধবার রেলমন্ত্রী (Ashwini Vaishnaw) নাম না করে তাঁর পোস্টে রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) নিশানা করেন। বিরোধী দলনেতার (Rahul Gandhi) আচমকা লোকো পাইলটদের সঙ্গে দেখা করার ঘটনাকে নাটক বলেও কটাক্ষ করেন রেলমন্ত্রী বৈষ্ণব। তিনি বলেছেন, লোকো পাইলটেরা পর্যাপ্ত বিশ্রাম পাচ্ছেন। রেলমন্ত্রীর দাবি, দিনে গড়ে আট ঘণ্টা কাজ করতে হয় তাঁদের। গত মাসেই এই গড় ছিল। কোনও কারণে কাজের মেয়াদ বেড়ে গেলে বিশ্রামের জন্য বাড়তি সময় বরাদ্দ করা হয়।

    ২০১৪-র পর লোকো পাইলটদের কাজের পরিবেশের যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে 

    রেলমন্ত্রীর দাবি, ২০১৪-র পর লোকো পাইলটদের কাজের পরিবেশের যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। সারা দেশে লোকো পাইলটদের বিশ্রামের জন্য ৫৫৮টি রানিং রুম আছে। প্রায় সব ক’টিই এয়ার কন্ডিশনড। রেলমন্ত্রী জানিয়েছেন, ট্রেন চলাচলের সঙ্গে যুক্ত ৩৪ হাজার পদ বিগত কয়েক বছরে পূরণ করা হয়েছে। আরও ১৮ হাজার পদ পূরণের প্রক্রিয়া জারি আছে। প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক অতীতে বেশ কয়েকটি রেল দুর্ঘটনায় আলোচনায় ট্রেনের চালকদের শরীর-স্বাস্থ্যের বিষয়টি সামনে আসে। ঠিক এই আবহে ঘোলা জলে মাছ ধরতে নেমে পড়েন রাহুল। কিন্তু রাহুলের দাবি যে সর্বৈব মিথ্যা তা রীতিমতো তথ্য পরিসংখ্য়ান তুলে ধরে প্রমাণ করেন রেলমন্ত্রী।

    লোকো পাইলটদের বক্তব্য নিয়ে আগেই ভিডিও প্রকাশ করেছিল উত্তর রেল 

    প্রসঙ্গত, রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) নিউ দিল্লি স্টেশনে লোকো পাইলটদের রেস্ট রুমে গিয়েছিলেন। সেখানে উপস্থিত লোকো পাইলটদের একাংশ তাঁর সঙ্গে কথা বলেন। সেই ছবি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের সৌজন্যে সামনেও আসে। পরে উত্তর রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক বিবৃতি দিয়ে দাবি করেন, রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) যাঁদের সঙ্গে কথা বলেছেন তাঁরা বহিরাগত। রেলের লোকো পাইলট নন। উত্তর রেল এরপর একাধিক লোকো পাইলটের ভিডিও সাক্ষাৎকার প্রকাশ করে। ভিডিও সাক্ষাৎকারে ট্রেন চালকেরা জানান, তাঁদের কাজের পরিবেশ এবং সুযোগ সুবিধা আগের তুলনায় যথেষ্ট ভাল। তাঁরা পর্যাপ্ত বিশ্রাম পাচ্ছেন। তখনই  বোঝা যায় রাহুলের দাবি ঠিক কতটা মিথ্যা। এরপর সামনে আসে রেলমন্ত্রীর ট্যুইট। এর আগে লোকসভায় রাহুল (Rahul Gandhi) এক নিহত অগ্নিবীরের পরিবার ক্ষতিপূরণের বিষয়েও লোকসভায় মিথ্যা তথ্য তুলে ধরেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jagannath Temple: ৪৬ বছর পরে খোলা হল পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার, কী মিলল?

    Jagannath Temple: ৪৬ বছর পরে খোলা হল পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার, কী মিলল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার ঠিক দুপুর ১টা বেজে ২৮ মিনিট। ৪৬ বছর পরে ‘পবিত্র মুহূর্তে’ খোলা হল পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের (Jagannath Temple) রত্ন ভান্ডারের দরজা। রবিবার রাজ্য সরকারের জারি করা স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর বা এসওপিকে অনুসরণ করে জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার (Ratna Bhandar) খোলা হতে চলেছে। এর আগে গতকাল শনিবার ওড়িশার বিজেপি সরকার ৪ দশকেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ হয়ে থাকা রত্ন ভান্ডার খোলার অনুমোদন দেয়। পুরীর রত্নভাণ্ডার নিয়ে ছড়িয়ে রয়েছে নানা মিথ। জানা যায়, ১৯২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে পুরীর রাজা গজপতি রামচন্দ্র দেবের তৈরি করা একটি তালিকা অনুসারে, জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রার সোনার মুকুট সহ ১৫০টি সোনার অলঙ্কার সহ ৮৩৭টি জিনিস রয়েছে এই ঘরে। সোনার অলঙ্কারগুলির মোট ওজন নাকি ১৫ কেজিরও বেশি।

    মুখ্যমন্ত্রীর ট্যুইট

    মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝির দফতরের এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে একটি পোস্টে লেখা হয়েছে, ‘‘হে জগন্নাথ, তোমার ইচ্ছেতেই এই মন্দিরের চারটি দরজা খুলেছিল। আবার তোমারই ইচ্ছেতে ৪৬ বছর পরে মন্দিরের রত্নভান্ডারের দরজাও অবারিত হল। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, এই মহৎ কাজ সফল হবে।’’

    কী বলছেন শ্রী জগন্নাথ টেম্পেল (Jagannath Temple) অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা এসজিটিএ-এর প্রধান?  

    শ্রী জগন্নাথ (Jagannath Temple) টেম্পেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা এসজিটিএ-এর প্রধান অরবিন্দ পাধি এ বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘‘ওড়িশা সরকার রত্ন ভান্ডার খোলার জন্য এসওপি অনুমোদন করেছে। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ রত্ন ভান্ডারটি খোলা হল। বিভিন্ন সেবা কার্যের সঙ্গে যুক্ত অনুমোদিত প্রতিনিধিরা, এএসআইয়ের আধিকারিকরা, শ্রী গজপতি মহারাজের প্রতিনিধি এবং অন্যান্যরা সেখানে উপস্থিত থেকে পুরো বিষয়টিকে ভিডিও রেকর্ডিং করেন। এই ভিডিও কোনওভাবেই প্রচার করা হবে না গোপন রাখা হবে।’’

    কী বলছেন পুরীর পুলিশ সুপার?

    পুরীর পুলিশ সুপার পিনাক মিশ্র এ বিষয়ে বলেন, ‘‘সমস্ত দিক মাথায় রেখেই সব রকমের নিরাপত্তার ব্যবস্থা (Ratna Bhandar) করা হয়। সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গাতে কুইক রেসপন্স টিম মোতায়ন করা হয়েছে। সমস্ত জরুরি ব্যবস্থা তৈরি রাখা হয়েছে। পরিকল্পনাও সম্পূর্ণ হয়েছে।’’

    কী বলছেন খ্যাতনামা শিল্পী সুদর্শন পট্টনায়েক?

    রত্ন ভান্ডার পুনরায় খোলার বিষয়ে বলতে গিয়ে কমিটির সদস্য তথা দেশের অন্যতম খ্যাতনামা শিল্পী সুদর্শন পট্টনায়েক বলেন, ‘‘হাইকোর্টের আদেশের পরে এএসআই মন্দির পরিচালনা কমিটিকে একটি চিঠি দেয়। বিষয়বস্তু ছিল যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এটি হস্তান্তর করতে হবে। কারণ রত্ন ভান্ডারের (Ratna Bhandar) মেরামত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমিও এই বিষয়ে জগন্নাথ মন্দির কমিটির চেয়ারম্যানকে চিঠি লিখেছিলাম। আজ রত্ন ভান্ডার খোলা হল।’’ জানা গিয়েছে, আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া বা এএসআই রত্ন ভান্ডারের মেরামতের কাজ করবে। এটি শেষবারের মতো খোলা হয়েছিল ১৯৭৮ সালে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Himachal Assembly: ইতিহাসে প্রথম বার, নির্দলমুক্ত হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা

    Himachal Assembly: ইতিহাসে প্রথম বার, নির্দলমুক্ত হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিমাচল প্রদেশে এখন দুটোই বড় শক্তি। এক বিজেপি, অন্যদিকে কংগ্রেস। এক সময় ছিল যখন হিমাচল প্রদেশে নির্দল বিধায়করা বেশ কিছু আসনে জয়ী হতেন। কিন্তু এখন হিমাচল প্রদেশ বিধানসভায় (Himachal Assembly) একটিও নির্দল বিধায়ক নেই। উপনির্বাচনে আসন বাড়িয়ে বর্তমানে হিমাচল প্রদেশ বিধানসভায় কংগ্রেসের আসন সংখ্যা ৪০। এবং এটাও প্রথমবার যে মুখ্যমন্ত্রী এবং তাঁর স্ত্রী একসঙ্গে বিধানসভায় বসবেন। মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখুর স্ত্রী কমলেশ ঠাকুর উপনির্বাচনে (By-Poll 2024) ডেহরা আসন থেকে জয়ী হয়েছেন। ফলে এই বিধানসভায় মহিলা বিধায়কের সংখ্যা বেড়ে দুই হল।

    নির্দল মুক্ত হিমাচল বিধানসভা (Himachal Assembly)

    ২০২২ এর হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা (Himachal Assembly) নির্বাচনে তিনজন নির্দল প্রার্থী জয়ী হয়েছিলেন। হোশিয়ার সিং (ডেহরা), আশীষ শর্মা (হামিরপুর)। এবং কে এল ঠাকুর (নালাগড়) নির্দল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। কিন্তু ২৭ ফেব্রুয়ারি রাজ্যসভা নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী হর্ষ মহাজনকে ভোট দেওয়ার পর তাঁরা পদত্যাগ করেন। ২৩ শে ফেব্রুয়ারি তাঁরা বিজেপিতে যোগদান করেন। এরা তিনজনই বিজেপির টিকিটে এবার উপনির্বাচনে (By-Poll 2024) লড়েছিলেন। কিন্তু তাঁদের মধ্যে দুজনই ডেহরা এবং নালাগড় থেকে পরাজিত হয়েছেন। হামিরপুর থেকে আশীষ শর্মা শুধুমাত্র জয়ী হতে পেরেছেন।

    শক্তি বাড়ল সুখু সরকারের (By-Poll 2024)

    যদিও মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু বলেন, “নির্দল বিধায়করা যে কাউকেই সমর্থন করতে পারেন। যে কোনও ব্যক্তি বা দলের বিরোধিতা করতে পারেন। কারণ তাঁরা কোনও রাজনৈতিক দলের প্রতীক চিহ্নে জয়ী হননি। ফলে তাঁদের পদত্যাগ করার কোনও প্রয়োজন ছিল না। প্রসঙ্গত হিমাচল প্রদেশ বিধানসভায় (Himachal Assembly) নির্দল বিধায়করা বহুকাল যাবৎ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এসেছেন। ১৯৬৭ সালে নির্বাচনে ১২ জন নির্দল জয়ী হয়েছিলেন। ১৯৭২ সালের ৭ জন নির্দল জয়ী হয়েছিলেন। ২০২২ এ ৩ জন নির্দল জয়ী হয়েছিলেন। অতীতে একাধিক নির্দল প্রার্থী ক্যাবিনেটেরও দায়িত্ব সামলেছেন। ১৯৯৮ সালের নির্বাচনে রমেশ ধবালা নামে এক নির্দল বিধায়ক কংগ্রেসের সরকারে ক্যাবিনেট মন্ত্রী হয়েছিলেন। এর আগে হিমাচলে এমন একটিও নির্বাচন হয়নি, যেখানে একজনও নির্দল প্রার্থী জয়ী হননি। তবে এখন আর হিমাচল বিধানসভায় কোন নির্দল বিধায়ক রইলেন না।

    আরও পড়ুন : পূর্বজন্মের প্রতিশোধ, নাকি কর্মের ফল? শনিবার এলেই যুবককে কামড়ায় সাপ

    এবং উপনির্বাচনে ২ বিধায়ক বাড়িয়ে আরও শক্তিশালী হল কংগ্রেসের সুখু সরকার। এবারের রাজ্যসভা নির্বাচনেও বিজেপি এবং কংগ্রেস উভয়ের প্রার্থী হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা থেকে ৩৪ টি ভোট পেয়েছিলেন। নির্দল প্রার্থীরা বিজেপিকে ভোট দেওয়ায় সুবিধে হয়ে যায় বিজেপির প্রার্থীর।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Direct Tax Collection: উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহে, বৃদ্ধির পরিমাণ ১৯.৫ শতাংশ

    Direct Tax Collection: উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহে, বৃদ্ধির পরিমাণ ১৯.৫ শতাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি আর্থিক বছরে (FY 2024-25)  উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেখা গেল ভারতের প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহে (Direct Tax Collection)। বৃদ্ধির পরিমাণ ১৯.৫ শতাংশ, যার মূল্য ৫.৭৪ লাখ কোটি টাকা। জুলাই মাসের ১১ তারিখ পর্যন্ত এই রিপোর্ট সামনে এসেছে। চলতি আর্থিক বছরের (২০২৪-২০২৫) এই রিপোর্ট করা হয়েছে গত অর্থ বছরের সাপেক্ষে।

    পার্সোনাল ইনকাম ট্যাক্স সংগ্রহ (Direct Tax Collection) বেড়েছে ২৪ শতাংশ

    জানা গিয়েছে, নেট কর্পোরেট ট্যাক্স সংগ্রহের (Direct Tax Collection) পরিমাণ চলতি বছরের এপ্রিল মাসের ১ তারিখ থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত বেড়েছে ১২.৫ শতাংশ। অন্যদিকে পার্সোনাল ইনকাম ট্যাক্স সংগ্রহ বেড়েছে ২৪ শতাংশ। যার মূল্য ৩.৬৪ লাখ কোটি টাকা। দেখা যাচ্ছে, চলতি বছরে এপ্রিলের ১ তারিখ থেকে জুলাইয়ের ১১ তারিখ পর্যন্ত ডাইরেক্ট ট্যাক্স রিফান্ড বৃদ্ধি পেয়েছে ৬৪.৫ শতাংশ। যার মূল্য ৭০ হাজার ৯০২ কোটি টাকা। ট্যাক্সের এই বিপুল বৃদ্ধি সরকারকে ফিসক্যাল ঘাটতি মেটাতে সাহায্য করবে বলে ধারণা অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞদের। ২০২০-২০২১ অর্থবর্ষের তুলনায় ফিসক্যাল ঘাটতি অনেকটাই কমেছে এবং তার পরিমাণ ৯ শতাংশ বলে জানাচ্ছেন অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। ২০২৪-২০২৫, অর্থবর্ষে (FY 2024-25) এই ফিসক্যাল ঘাটতিকে ৫.১ শতাংশে নিয়ে আসার পরিকল্পনা চলছে।

    আরও পড়ুন: ৮ কোটি কর্মসংস্থান! আরবিআইয়ের রিপোর্টে মুখ বন্ধ হয়েছে বিরোধীদের, তোপ মোদির

    বাজেটে বাড়তে পারে আয়করের সীমা

    প্রসঙ্গত, লোকসভা নির্বাচনের আগেই অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট পেশ করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। বর্তমানে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সম্পূর্ণ বাজেট পেশ করবেন তিনি। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারতবর্ষের অর্থনৈতিক এই বৃদ্ধি আপাতত চলতেই থাকবে। অন্যদিকে মধ্যবিত্তরা ফের স্বস্তি পেতে পারেন নতুন নতুন বাজেটে। এমনটাই ধারণা বিশেষজ্ঞদের। আয়করে ছাড়ের (Direct Tax Collection) সীমা ফের বাড়াতে পারেন নির্মলা সীতারমন, এমনটাই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Snake Bite: পূর্বজন্মের প্রতিশোধ, নাকি কর্মের ফল? শনিবার এলেই যুবককে কামড়ায় সাপ

    Snake Bite: পূর্বজন্মের প্রতিশোধ, নাকি কর্মের ফল? শনিবার এলেই যুবককে কামড়ায় সাপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের (UP News) ফতেহপুরে ২৪ বছরের বাসিন্দা এক ব্যক্তিকে প্রতি শনিবার নাকি সাপ কামড়ায় (Snake Bite) । তা সত্ত্বেও দিব্যি বেঁচে আছেন ওই ব্যক্তি। স্থানীয়দের আশঙ্কা, পূর্ব জন্মের প্রতিশোধ নিচ্ছে ওই সর্প। শেষ ৪০ দিনে সপ্তম বার সাপের কামড় খেয়েছেন, বলে দাবি করেছেন বিকাশ দুবে। তবে বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ রয়েছে স্বাস্থ্য আধিকারিকদের মনে।

    প্রশাসনের কাছে আর্থিক সাহায্য দাবি (Snake Bite)

    এতবার সাপের কামড় (Snake Bite) খেয়ে চিকিৎসার খরচ চালাতে না পারছেন না, বলে দাবি করে বিকাশ জেলা শাসকের দফতরে পৌঁছে যান। তিনি প্রশাসনের কাছে আর্থিক সাহায্য দাবি করেন। বিকাশ বলেন, “বারংবার সাপের কামড় খেয়ে চিকিৎসা করানোর জন্য যে বিপুল অর্থ তার ব্যয় হয়েছে তা আর সামাল দিতে পারছি না।” জেলা শাসকের দফতরের তরফে জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের দ্বারস্থ হতে বলা হয়। জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক রাজীব নারায়ণ গিরি তাঁকে সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে চিকিৎসা করানোর নির্দেশ দিয়েছেন। এবং সরকারি হাসপাতালে তাঁর যাতে ভালভাবে চিকিৎসা হয় তাঁর ব্যবস্থা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন।  

    তিন চিকিৎসকের দল গঠন (UP News)

    ইতিমধ্যেই মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক গোটা বিষয়ের তদন্তে জন্য তিন চিকিৎসকের দল গঠন করেছেন। তাঁরা ওই ব্যক্তির শারীরিক পরীক্ষা নিরীক্ষাও করবেন। “প্রত্যকে শনিবার একটা সাপ কামড়ে (Snake Bite) দেয় এবং বিকাশকে একই বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এবং তিনি সুস্থ হয়ে ওঠেন। কিন্তু প্রত্যেক শনিবার কেন সাপ কামড় দেয় এবং একই হাসপাতালে তিনি যান এই বিষয়টা সন্দেহজনক” বলেন রাজীব নারায়ণ গিরি। তিনি আরও বলেন, বিষয়টা সত্যি হলে, অবাক করার মত বিষয় হবে। সরকারি পরিষেবা যাতে ওই ব্যক্তি পান সেটা নিশ্চিত করা হবে। এবং বিকাশের (UP News) বিষয়টি তদন্তের আওতায় রাখা হচ্ছে কারণ এটা একেবারে অন্যরকম ঘটনা।  

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bodh Gaya Temple: বুদ্ধ গয়া মন্দিরের নিচে প্রচুর প্রত্নতাত্ত্বিক সম্ভার, ধরা পড়ল স্যাটেলাইটে

    Bodh Gaya Temple: বুদ্ধ গয়া মন্দিরের নিচে প্রচুর প্রত্নতাত্ত্বিক সম্ভার, ধরা পড়ল স্যাটেলাইটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুদ্ধ গয়ায় (Bodh Gaya Temple) মহাবোধি মন্দিরের নিচে এবং তার সংলগ্ন অঞ্চলের মাটিতে চাপা পড়ে আছে বহু মূল্যবান প্রত্নতাত্ত্বিক সম্পদ- এমনটাই উঠে এসেছে কৃত্রিম উপগ্রহের (Satellite Images) ছবি ও সমীক্ষাতে। বিহার হেরিটেজ ডেভেলপমেন্ট সোসাইটির একটি শাখা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় এই গবেষণাটি করেছে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, বুদ্ধ গয়ার (Bodh Gaya Temple) মহাবোধি মন্দির বর্তমানে ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের মর্যাদা পেয়েছে। ভগবান গৌতম বুদ্ধের জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত এই উল্লেখযোগ্য স্থান। এখানে ভগবান গৌতম বুদ্ধ, বুদ্ধত্ব প্রাপ্তি করেন বলেন জানা যায়।

    বিহার সরকারের আধিকারিক কী বলছেন? 

    বিহার সরকারের সংস্কৃতি ও যুব দফতরের অতিরিক্ত সচিব হারজোত কৌর বামরাহ এ বিষয়ে বলেন, ‘‘গবেষণার মাধ্যমে বুদ্ধ গয়ার নিচে প্রচুর প্রত্নতাত্ত্বিক সম্পদের প্রমাণ খুঁজে পাওয়া গিয়েছে। এটা একটি বিশাল সম্পদ। আরও খননের প্রয়োজন রয়েছে বলে আমরা মনে করি।’’ অন্যদিকে বেঙ্গালুরু ভিত্তিক ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ অ্যাডভান্স স্টাডিজ ফ্যাকাল্টির সদস্য এমবি রজনী তিনিও এই গবেষণার টিমের অন্যতম সদস্য ছিলেন। তিনি মন্দির এবং আশেপাশের অঞ্চলের স্যাটেলাইট চিত্রগুলিকে (Satellite Images) অধ্যয়ন করেন। হিউয়েন সাং-এর যে বিবরণী তার সঙ্গে এগুলিকে যুক্ত করার চেষ্টা করছেন এই গবেষক। প্রসঙ্গত, চিনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাং বুদ্ধ গয়া পরিভ্রমণ করে তার ওপরে বিবরণী লেখেন।

    বুদ্ধ গয়ায় (Bodh Gaya Temple) অবস্থিত মহাবোধি মন্দিরটি ৫০ মিটার উঁচু

    বুদ্ধ গয়ায় অবস্থিত মহাবোধি মন্দিরটি ৫০ মিটার উঁচু। এখানেই রয়েছে পবিত্র বোধি বৃক্ষ। মনে করা হয় এই বৃক্ষের নিচে বসেই বুদ্ধত্ব প্রাপ্তি হয়েছিল ভগবান গৌতম বুদ্ধের। অসংখ্য প্রাচীন স্তুপ দ্বারা বেষ্টিত এই স্থান বর্তমানে রক্ষণাবেক্ষণ করা হয় সরকারের তরফ থেকেই। তাৎপর্যপূর্ণভাবে স্যাটেলাইটে (Satellite Images) যে ছবিগুলি ধরা পড়েছে সেগুলি প্রত্যেকটি নীরাঞ্জনা নদীটির পূর্ব থেকে পশ্চিমে স্থানান্তর দেখায়। এই নীরাঞ্জনা নদীর ধারেই বুদ্ধত্ব প্রাপ্তি ঘটে গৌতম বুদ্ধের (Bodh Gaya Temple)। জানা যায়, সুজাতা স্তূপ সমেত অন্যান্য প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষগুলি নদীর পূর্ব দিকে অবস্থিত কিন্তু স্যাটেলাইট চিত্রের বিশ্লেষণের মাধ্যমে দেখা যাচ্ছে যে মন্দির, সুজাতা স্তূপ এবং অন্যান্য প্রত্নতাত্ত্বিক অবশেষের প্রত্যেকটি অতীতে নদীর একই তীরে অবস্থিত ছিল। একথা জানিয়েছেন, বিহারের সংস্কৃত ও যুব দফতরের অতিরিক্ত সচিব বামরাহ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ৮ কোটি কর্মসংস্থান! আরবিআইয়ের রিপোর্টে মুখ বন্ধ হয়েছে বিরোধীদের, তোপ মোদির

    PM Modi: ৮ কোটি কর্মসংস্থান! আরবিআইয়ের রিপোর্টে মুখ বন্ধ হয়েছে বিরোধীদের, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে কর্মসংস্থান, উন্নয়ন ও বিনিয়োগ নিয়ে বিরোধীদের তীব্র আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শনিবার মুম্বইয়ে এক অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। এই সরকারি অনুষ্ঠানে ২৯,৪০০ কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করেন তিনি। এরপর বিরোধীদের আক্রমণ করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, ‘‘সম্প্রতি কর্মসংস্থান নিয়ে রিপোর্ট পেশ করেছে আরবিআই (RBI)। এই রিপোর্টে বলা হয়েছে, গত ৩-৪ বছরে দেশে নতুন ৮ কোটি কর্মসংস্থান তৈরি করা হয়েছে। যারা মিথ্যা প্রচার করছিল, এই রিপোর্ট দেখে তাদের মুখ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এরা বিনিয়োগ, পরিকাঠামো, দেশের উন্নয়নের বিরোধিতা করে। সেসব এখন প্রকট হয়ে গিয়েছে। দেশের নাগরিকরা ওদের চক্রান্ত প্রত্যাখ্যান করে দিচ্ছেন।’’

    বিনিয়োগের শত্রু, দেশের পরিকাঠামোর শত্রু এবং দেশের উন্নয়নের শত্রু

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এদিন হাজির ছিলেন মুম্বইয়ের নেস্কো এক্সামিনেশন সেন্টারে। সেখানেই তিনি এই কথাগুলি বলেন। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘যাঁরা এভাবে মিথ্যা তথ্য দেশবাসীর সামনে তুলে ধরছেন, তাঁরা আসলে বিনিয়োগের শত্রু, দেশের পরিকাঠামোর শত্রু এবং দেশের উন্নয়নের শত্রু।’’ প্রসঙ্গত, সম্প্রতি আরবিআই-এর (RBI) যে তথ্য সামনে এসেছে সেখানে দেখা যাচ্ছে, ২০১৭-১৮ থেকে ২০২১-২২ সাল পর্যন্ত ৮ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে ভারতে। অর্থাৎ প্রতিবছর ২ কোটি যুবকের কর্মসংস্থান সম্ভব হয়েছে। এই সময়সীমার মধ্যে পৃথিবীজুড়ে করোনাভাইরাসের আক্রমণও দেখা গিয়েছে, ভারতও তার বাইরে নয়। এদেশেও লক ডাউন হয়েছে, লক্ষ লক্ষ মানুষ করোনা আক্রান্ত হয়েছেন কিন্তু তারপরেও দেখা যাচ্ছে উল্লেখযোগ্য ভাবে বেড়েছে কর্মসংস্থান। সম্প্রতি গত সপ্তাহে এ নিয়ে একটি প্রেস বিবৃতি জারি করেছে কেন্দ্রীয় সরকারের শ্রম মন্ত্রক।

    বিরোধীদের মুখোশ খুলে গিয়েছে, তোপ মোদির (PM Modi) 

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এদিন আরও বলেন, ‘‘স্কিল ডেভেলপমেন্ট এবং কর্মসংস্থান আমাদের দেশে প্রয়োজন, আমাদের সরকার সব সময় দেশের যুবসমাজকে কর্মসংস্থান দিতে সচেষ্ট। বিগত ৪/৫ বছর ধরে করোনা মহামারীর পরেও রেকর্ড সংখ্যক চাকরির বাজার ভারতে তৈরি হয়েছে।’’ পাশাপাশি ইন্ডি জোটকে আক্রমণ শানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘তাদের প্রত্যেকটা নীতি হল যুব সমাজের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা, কর্মসংস্থানকে বন্ধ করা। বর্তমানে তাদের এই ধরনের মুখোশ খুলে গিয়েছে। ভারতবর্ষের মানুষ তাঁদেরকে প্রত্যাখ্যান করেছেন।’’

    আগামী বছরগুলিতে তিন কোটি গরিব মানুষের বাড়ি পাকা হতে চলেছে

    সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) তৃতীয়বারের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন। এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘‘জনগণ জানে এনডিএ সরকার সম্পর্কে এবং এটাও জানে যে এনডিএ দেশকে একমাত্র সুস্থিরতা দিতে পারে।’’ নরেন্দ্র মোদি আরও বলেন, ‘‘আগামী বছরগুলিতে তিন কোটি গরিব মানুষের বাড়ি পাকা হতে চলেছে, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার মাধ্যমে। এর মধ্যে দরিদ্ররা রয়েছেন, দলিতরাও রয়েছেন আবার উপজাতিরাও রয়েছেন।’’ এদিন তাঁর বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী মহারাষ্ট্রের সংস্কৃতি সামাজিকতা এবং জাতীয়তাবাদের জাগরণ নিয়েও বলেন। তিনি বলেন, ‘‘ছত্রপতি শিবাজী মহারাজ, বাবা সাহেব আম্বেদকর, মহাত্মা জ্যোতিবা ফুলে, সাবিত্রী ফুলে, লোকমান্য তিলক, বিনায়ক দামোদর সাভারকরের মতো বড় বড় মহান বীরদের আদর্শ নিয়েই আমাদের চলতে হবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share