Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • NCBC: ইউপিএ জমানায় ৩৫ মুসলিম শ্রেণি ওবিসি তালিকাভুক্ত হয়েছিল মমতার সুপারিশে!

    NCBC: ইউপিএ জমানায় ৩৫ মুসলিম শ্রেণি ওবিসি তালিকাভুক্ত হয়েছিল মমতার সুপারিশে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে বাতিল হয়েছে ৭৭ শ্রেণির ওবিসি শংসাপত্র। এর মধ্যে রয়েছে ৭৫টি মুসলমান শ্রেণি। কলকাতা হাইকোর্টের এই রায়ের পরে গা ঝাড়া দিয়ে উঠল ন্যাশনাল কমিশন ফর ব্যাকওয়ার্ড ক্লাসেস বা এনসিবিসি (NCBC)। তালিকা থেকে আরও কিছু শ্রেণিকে বাদ দেওয়া যায় কিনা, তা খতিয়ে দেখার পরিকল্পনা করছে তারা।

    কী বললেন এনসিবিসির চেয়ারম্যান? (NCBC)

    এনসিবিসির চেয়ারম্যান হংসরাজ গঙ্গারাম আহির বলেন, “২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে ইউপিএ সরকার ওবিসি তালিকায় এমন কোনও শ্রেণিকে অন্তর্ভুক্ত করেছিল কিনা, যারা ওই শ্রেণিগুলোর (কলকাতা হাইকোর্ট যাদের বাতিল করেছে) মতো, তা খতিয়ে দেখা হবে।” তিনি জানান, ২০১১ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকার সেন্ট্রাল ওবিসি তালিকায় ৪৬টি শ্রেণিকে অন্তর্ভুক্ত করতে সুপারিশ করেছিল তৎকালীন কংগ্রেস পরিচালিত ইউপিএ সরকারকে। এদের মধ্যে ৯টি বাতিল করা হয়েছিল। ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল ৩৭টি শ্রেণি।

    ৩৭ এর মধ্যে ৩৫টিই মুসলমান শ্রেণি

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “৩৭টি শ্রেণিকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য নোটিশ জারি করেছিল সরকার। এর মধ্যে ৩৫টি শ্রেণিই মুসলমান সম্প্রদায়ের। কেবল বাংলা থেকেই অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল ৩৭টি শ্রেণি। সেই তালিকাই এখন পরীক্ষা করব আমরা।” তিনি বলেন (NCBC), “যদি দেখা যায় কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে যেসব শংসাপত্র বাতিল হয়েছে, তাদের কোনও শ্রেণি ওই তালিকায় রয়ে গিয়েছে, তাহলে ওই শ্রেণিকে বাদ দেওয়ার জন্য এনসিবিসি সোশ্যাল জাস্টিস মিনিস্ট্রিকে রেকমেন্ড করবে।”

    আর পড়ুন: ২৮ তারিখ কলকাতায় রোড-শো মোদির, আগে যাবেন বাগবাজারে সারদা মায়ের বাড়ি

    প্রসঙ্গত, এর আগে এনসিবিসি রোহিঙ্গা এবং বাংলাদেশিদের ওই তালিকা থেকে বাদ দিয়েছিল। অভিযোগ, এদের ওবিসি সার্টিফিকেট পাইয়ে দিয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন সরকারই এদের এই শংসাপত্র দিয়েছিল। এনসিবিসি কর্তা বলেন, “পশ্চিমবঙ্গ সরকার যেসব মুসলমান শ্রেণিকে ওবিসি তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট তাদের বাদ দিয়েছে, এটা দুঃখজনক। শুনানির সময়ই আমার খারাপ লেগেছিল – হোন না তাঁরা বাঙালি কিংবা বাংলাদেশি। এভাবে চলতে থাকলে যাঁরা প্রকৃতই ওবিসি, তালিকায় ঠাঁই হবে না তাঁদের। উল্লেখ্য, গোটা মুসলমান সমাজকে ওবিসি তালিকার অন্তর্ভুক্ত করায় কর্নাটকের মুখ্যসচিবকে গত মাসে তলব করেছিল এনসিবিসি (NCBC)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bank Holiday June 2024: জুনের প্রথম দিনেই ছুটি ব্যাঙ্ক! পরিষেবা ব্যাহত আরও ১২ দিন  

    Bank Holiday June 2024: জুনের প্রথম দিনেই ছুটি ব্যাঙ্ক! পরিষেবা ব্যাহত আরও ১২ দিন  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) ছুটির তালিকা অনুযায়ী জুনেও অনেকদিন ছুটি থাকবে ব্যাঙ্ক (Bank Holiday June 2024) । ফলে বিভিন্ন ধর্মীয় ছুটি, আঞ্চলিক উৎসব ও সপ্তাহান্তের ছুটির কারণে জুন মাসে মোট ১২ দিন বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্কগুলি। যদিও বিভিন্ন রাজ্যে এই ছুটির তালিকায় ভিন্নতা রয়েছে। ফলে পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে অন্য রাজ্যের ব্যাঙ্ক ছুটির তালিকার ভিন্নতা রয়েছে। মাসের প্রথম দিনই ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে কলকাতায়। কারণ এদিন ভোট রয়েছে কলকাতা ও শহরতলী এলাকায়। জুন মাসে আর কবে কবে ছুটি? দেখে নিন একনজরে…

    কবে কোথায় ব্যাঙ্ক বন্ধ (Bank Holiday June 2024)

    ১ জুন: সপ্তম দফার লোকসভা নির্বাচন (Loksabha Election 2024) । ৮ রাজ্যের ৫৭টি কেন্দ্রে স্থানীয়ভাবে বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক। এরাজ্যে কলকাতা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর ২৪ পরগনায় বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক।

    ৯ জুন: হিমাচল প্রদেশ, হরিয়ানা এবং রাজস্থান রাজ্যে মহারানা প্রতাপ জয়ন্তীর কারণে ছুটি।

    ১০ জুন: পাঞ্জাবের শ্রী গুরু অর্জুন দেবের শহিদ দিবসের কারণে ছুটি।

    ১৪ জুন: ওড়িশার ব্যাঙ্কগুলি এই দিনে পহিলি রজর জন্য বন্ধ থাকবে।

    ১৫ জুন: উত্তর-পূর্ব রাজ্য মিজোরামের ব্যাঙ্কগুলি ওয়াইএমএ দিবসের জন্য বন্ধ থাকবে; এবং ওড়িশার ব্যাঙ্কগুলি রজ সংক্রান্তির জন্য বন্ধ থাকবে।

    ১৭ জুন: বকরি-ইদ বা ইদুজ্জোহা উপলক্ষে কিছু রাজ্য ছাড়া ভারতজুড়ে ব্যাঙ্কগুলি বন্ধ থাকবে।

    ২১ জুন: বতঁ সাবিত্রী ব্রতের জন্য অনেক রাজ্যের ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।

    সপ্তাহ শেষের ব্যাঙ্ক ছুটির তালিকা

    ৮ জুন দ্বিতীয় শনিবার ভারত জুড়ে ব্যাঙ্কগুলি বন্ধ থাকবে।

    ২২ জুন চতুর্থ শনিবার ভারত জুড়ে ব্যাঙ্কগুলি বন্ধ থাকবে।

    ২, ৯, ১৬, ২৩ এবং ৩০ জুন মাসের পাঁচ রবিবার ভারত জুড়ে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।

    ব্যাঙ্কের শাখা বন্ধ থাকলেও ব্যাহত হবে না অনলাইন পরিষেবা

    ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় এখন দুটি দিক। একটি শাখার কাজকর্ম, অন্যটি অনলাইন (Online Banking) পরিষেবা। মোবাইল ব্যাঙ্কিং বা নেট ব্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমে এক অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য অ্যাকাউন্টে লেনদেনের ক্ষেত্রে কোন সমস্যা নেই।

    আরও পড়ুন: রেমালের প্রকোপে প্রায় দশ ঘণ্টা পর শিয়ালদা দক্ষিণ শাখায় চলল ট্রেন

    যেদিন ব্যাঙ্কের শাখা আপনার এলাকায় বন্ধ থাকবে সেদিন UPI-এর মাধ্যমে টাকা লেনদেন করতে পারেন। এছাড়াও আপনি নগদ তোলার জন্য এটিএম ব্যবহার করতে পারেন। এখন ডিজিটাল ব্যাঙ্কিংয়ের জমানায় ঘরে বসেই টাকা পাঠানো যায়। তবে নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে ব্যাঙ্কের শাখায় যেতেই হয়। সেই কাজের জন্য আগামী দিনে ব্যাঙ্কে যাওয়ার আগে আপনার এলাকায় ছুটির (Bank Holiday June 2024) তালিকা দেখে নিন। না হলে ব্যাঙ্কে গিয়েও খালি হাতে ফিরে আসতে হবে আপনাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Drone Technology: বিশ্বজুড়ে সামরিক ড্রোনের চাহিদা তুঙ্গে, ২০৩০ সালের মধ্যে বিপুল উৎপাদন ভারতেই

    Drone Technology: বিশ্বজুড়ে সামরিক ড্রোনের চাহিদা তুঙ্গে, ২০৩০ সালের মধ্যে বিপুল উৎপাদন ভারতেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মনুষ্যবিহীন আকাশযান হল ড্রোন। বর্তমানে পৃথিবীব্যাপী যুদ্ধে ড্রোন প্রযুক্তি (Drone Technology) ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, নজরদারি চালানোর কাজে এর জুড়ি নেই। সাম্প্রতিক সময়ে লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজগুলিতে আক্রমণ শানাতে হুথি জঙ্গিগোষ্ঠী ব্যবহার করে ড্রোন। ড্রোন হামলা, তাই আজ অতি পরিচিত শব্দ হয়ে উঠেছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধেও এর ব্যাপক ব্যবহার দেখা গিয়েছে। অন্যদিকে, তুর্কি সেনা আরবের বিরুদ্ধেও সফলভাবে ড্রোন ব্যবহার করেছে। অন্যান্য দেশের মতো ভারতেও নিরাপত্তার কাজে ড্রোন ব্যবহার করা হয়। দেশে মোদি জমানায় বাড়ছে ড্রোনের উৎপাদনও। বিশেষজ্ঞদের মতে, ২০৩০ সালের মধ্যেই কয়েক বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ড্রোন উৎপাদন করতে সক্ষম হবে আমাদের দেশ। আজকে আমাদের এই প্রতিবেদনে ড্রোনের উৎপত্তি, তার সামরিক প্রয়োগ, ভারতীয় সেনাবাহিনীতে ড্রোনের ব্যবহার এই সমস্ত কিছু নিয়েই আলোচনা করা হবে।

    গত ২০ বছরে ড্রোন প্রযুক্তিতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি 

    বিশেষজ্ঞদের মতে, বিগত ২০ বছরেই ড্রোন প্রযুক্তির ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। আগেই বলা হয়েছে, ড্রোন হল মনুষ্যবিহীন আকাশ যান (Drone Technology)। যেটি কোনও মানুষকে অপারেট করতে হয় না। প্রযুক্তি ও সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে তা উড়তে পারে। বহু দূর থেকে পরিচালিত হতে পারে। আবার যে কোনও প্রাণঘাতী বিস্ফোরক ও ক্ষেপণাস্ত্র বহন করতেও সক্ষম হল ড্রোন। নানা ক্ষেত্রে ড্রোনের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায় যথা— কৃষি, প্রাকৃতিক বিপর্যয়, খনিতে কাজ, আবহাওয়া, জমি জরিপ, নির্মাণ, এই সমস্ত ক্ষেত্রেই ড্রোনের উল্লেখযোগ্য অসামরিক ব্যবহার রয়েছে। তাই একথা বলাই যায় ড্রোনের ব্যবহার দুই ধরনের সামরিক ও অসামরিক। সশস্ত্র ড্রোন ও নিরস্ত্র ড্রোন। সাধারণভাবে নিরস্ত্র ড্রোনগুলি নজরদারি চালানোর কাজে ব্যবহার করা হয় অন্যদিকে সশস্ত্র ড্রোন প্রাণঘাতী হামলাও চালাতে সক্ষম।

    ড্রোনের জনপ্রিয়তা এতটুকু কমেনি

    বিংশ শতাব্দীর একেবারে শুরুর দিকে সামরিক কাজে প্রথম ড্রোনের ব্যাপকভাবে বিকাশ শুরু হয়। তবে প্রযুক্তির কারণে সে সময় ড্রোনের ব্যবহারে ব্যাপক বাধা আসে তবুও বিভিন্ন কাজে ড্রোনের জনপ্রিয়তা এতটুকু কমেনি। ইয়েমেন, পাকিস্তান, সোমালিয়ার মত বেশ কতগুলি দেশ যুদ্ধক্ষেত্রের (Drone Technology) বাইরেও শুধুমাত্র গোপন অভিযানে চালাতে সশস্ত্র ড্রোন ব্যবহার করেছিল। ২০১৯ সালে ড্রোন নিয়ে একটি গবেষণা হয় এবং এটি করে নিউইয়র্কের বার্ড কলেজ। ‘সেন্টার ফর দ্য স্টাডি অফ দ্য ড্রোন’-এর গবেষকরা জানিয়েছেন, বর্তমানে পৃথিবীতে প্রায় ১০০টিরও বেশি দেশ সামরিক কাজে ড্রোন ব্যবহার করে এবং সারা বিশ্বে বিভিন্ন সামরিক কাজে বর্তমানে ৩০,০০০-এরও বেশি উন্নত মানের ড্রোন ব্যবহার করা হচ্ছে। ওই গবেষকরা আরও জানিয়েছেন, বর্তমানে সামরিক কাজে ১৭১ ধরনের ড্রোন ব্যবহার করা হয়। ৫৮টি দেশে রয়েছে ২৬৮টি ড্রোন তৈরির ইউনিট। অর্থাৎ, এখান থেকে ড্রোন উৎপাদন হয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ড্রোনের মডেলও বদলেছে, বেড়েছে তার ক্ষমতা এবং আকার। অনেক বেশি উচ্চতায় আজ তা উড়তে সক্ষম। গবেষকরা বলছেন, ড্রোনের ব্যবহার কমছেই না, বরং পৃথিবীব্যাপী ক্রমশ তা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। পৃথিবীর মধ্যে বৃহত্তম ড্রোন উৎপাদনকারী ও বিক্রেতা দেশ হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ইজরায়েল এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে চিন। এর পাশাপাশি, তুরস্ক ও ইরানের মতো দেশগুলিও ড্রোন উৎপাদনে পিছিয়ে নেই। গবেষণা তে দেখা যাচ্ছে যে ভারত এবং ব্রিটেন সারা পৃথিবীর মধ্যে ড্রোনের সবথেকে বড় আমদানিকারক দেশ।

    ড্রোনের ব্যবহার বৃদ্ধির ২টি দিক রয়েছে (Drone Technology)

    যে কোনও দেশে বিদ্রোহ হোক অথবা দুটি দেশের মধ্যে যুদ্ধ, সামরিক ড্রোনের ব্যবহার বেড়েই চলেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ড্রোন ব্যবহারের বৃদ্ধির দুটি দিক রয়েছে। সরবরাহের দিক এবং অন্যটি হচ্ছে চাহিদার দিক। ড্রোনের ব্যাপক চাহিদা যেমন বাড়ছে সেই রকমের রপ্তানিকারক দেশগুলি ভালো মতোই সরবরাহ করতে পারছে। কারণ ড্রোন তৈরি করা তাদের পক্ষে বেশ লাভজনক হয়ে উঠেছে। এর পাশাপাশি প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে উৎপাদনের ক্ষমতাও অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে। কম সময়ে অনেক বেশি ড্রোন উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে। সারা পৃথিবীর দিকে নজর দিলে আমরা দেখতে পাবো যে, দুটি দেশের মধ্যে সীমান্ত বিরোধ, কোনও দেশের ওপর সন্ত্রাসবাদী হামলা বা দেশের আভ্যন্তরীণ বিদ্রোহ— এই সমস্ত কিছুতে ড্রোন ব্যবহার করা হচ্ছে।

    ভারতে ড্রোনের ব্যবহার ও ড্রোন উৎপাদন

    আমাদের নিজেদের দেশের দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাবো যে, চিন এবং ভারতের মধ্যে যে ধরনের সীমান্ত বিবাদ চলছে, সেখানে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ড্রোন বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। পাকিস্তান থেকে জঙ্গি অনুপ্রবেশ সমেত সন্ত্রাসে মদত দেওয়ার কাজ চলে। তাই সীমান্তে নিখুঁত নিশানা করতে ভারতের সেনারা ড্রোনের ব্যবহার করেই থাকে। এছাড়াও বিশেষ করে পাঞ্জাবে এবং জম্মু-কাশ্মীরে অস্ত্র গোলাবারুদ, মাদক কারবারের কাজে সন্ত্রাসবাদী ও বিচ্ছিন্নতাবাদীরা ড্রোন ব্যবহার করে। এমন খবর প্রায় শিরোনামে আসে। আগেই বলা হয়েছে, ভারত ড্রোনের অন্যতম বড় আমদানিকারক। সাধারণভাবে ভারতে বেশিরভাগ ড্রোন আমদানি করা হয় ইজরায়েল থেকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১৯৯০ সাল থেকেই ভারতে সামরিক কাজে ড্রোন গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে উঠে এসেছে। শুরুতে ডিআরডিও মানববিহীন এই যানকে পরিচালিত করত। বর্তমানে মোদি জমানায় ভারতে দেশীয় প্রযুক্তিতে ড্রোন তৈরিতে জোর দেওয়া হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দৃষ্টিভঙ্গি এক্ষেত্রে খুব পরিষ্কার। তিনি ভারতীয় সংস্থাগুলির ওপর ভরসা করেন ড্রোন উৎপাদনে। ড্রোন ইকোসিস্টেম আগামী দিনে ভারতবর্ষে আরও উন্নত হতে চলেছে এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। ২০২১ সালের অগাস্ট মাসে ‘ড্রোন রুলস’ আনে মোদি সরকার। সেখানে দেশীয় সংস্থাগুলিকে ড্রোন প্রযুক্তির কাজে প্রোমোট করার কথা বলা হয়। ২০২১-এর পরবর্তী সময় থেকেই দেখা যাচ্ছে ভারতে ড্রোন নির্মাতা (Drone Technology) সংস্থাও বৃদ্ধি পেয়েছে। ড্রোন নির্মাতা সংস্থাগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- ideaForge, Aarav Unmanned System (AUS), Asteria aerospace, IOTech, এবং Hubbal Fly. আগামীদিনে ড্রোনের দুনিয়ায় ভারত শীর্ষস্থানীয় দেশ হতে চলেছে একথা বলাই যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pune Porshe Case: রক্তের নমুনা বদলে অভিযুক্তকে বাঁচাবার চেষ্টা, গ্রেফতার দুই চিকিৎসক

    Pune Porshe Case: রক্তের নমুনা বদলে অভিযুক্তকে বাঁচাবার চেষ্টা, গ্রেফতার দুই চিকিৎসক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুণের পোর্শে কাণ্ডে (Pune Porshe Case) দুই সিনিয়র ডাক্তারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তদন্তের মোড় ঘুরিয়ে দিতে তাঁরা রক্তের নমুনা বদল করে দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। সরকারি হাসপাতাল সাসুন জেনারেল হাসপাতালে দুই বর্ষীয়ান চিকিৎসক এই কাজ করেছেন বলে পুলিশের দাবি। যে আলালের দুলাল প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগেই মদের নেশায় চুর হয়ে বেপরোয়া গতিতে বিলাসবহুল পৌঁছে গাড়ির ধাক্কায় ২ যুবক-যুবতীর প্রাণ কেড়ে নেয়। অভিযুক্তের রক্তের নমুনা বদল করা হয়েছে বলে পুলিশের দাবি। ধৃত চিকিৎসকরা হলেন ডক্টর অজয় তাওড়ে এবং ডক্টর শ্রীহরি হারনোল। অজয় বাবু হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের প্রধান।

    ঠিক কী হয়েছিল

    ১৯ মে পুণেতে পোর্শে গাড়ির ধাক্কায় (Pune Porshe Case) দু’জনের মৃত্যু হয়েছিল। অভিযোগ, গাড়িটির চালকের আসনে ছিল ১৭ বছরের ওই নাবালক। মদ্যপ অবস্থায় পার্টি থেকে ফিরছিল সে। ওইসময় দ্রুতগতিতে পোর্শে গাড়ি দিয়ে বাইকে থাকা যুগলকে ধাক্কা মারে অভিযুক্ত। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় পেশায় আইটি কর্মী আনিস দুদিয়া ও তাঁর বান্ধবী অশ্বিনী কস্তারের। পরদিন ওই অভিযুক্ত তরুণকে সাসুন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। বেলা ১১ টার সময় তাঁর রক্তের নমুনা সংগ্রহ করেন চিকিৎসকরা। এক্ষেত্রে পুলিশের বিরুদ্ধেও গাফিলতির অভিযোগ উঠেছে। রক্তের নমুনা যে অনেক দেরিতে সংগ্রহ করা হয়েছিল তার স্বীকার করেছেন পুনের পুলিশ কমিশনার অমিতেশ কুমার। তিনি বলেন, “পুলিশ জানতে পেরেছে শাসন হাসপাতালে ওই নাবালকের রক্তের নমুনার পরীক্ষার রিপোর্ট বদলে দেওয়া হয়েছিল। যাতে রক্তের অ্যালকোহলের উপস্থিতি না পাওয়া যায়। ১৯ মে বিকেলের পর আরও একবার রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। সেটা ডিএনএ পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।” জানা গিয়েছে, অভিযুক্তের বাবা বিশাল অগ্রওয়াল ধনকুবের। তিনি পেশায় রিয়েল এস্টেট সংস্থার মালিক। দুর্ঘটনার দুদিন পর ঘরে বাইরে চাপের মুখে পড়ে গিয়ে পুলিশ ওই নাবালকের বিরুদ্ধে গাফিলতি, অনিচ্ছাকৃত খুন এবং মোটর ভেহিকেলস আইন লঙ্ঘন সহ মদ্যপান করে গাড়ি চালানোর অপরাধ এফআইআরে এই যুক্ত করে।

    বাবা জেলে, ঠাকুরদা পুলিশ হেফাজতে (Pune Porshe Case)

    আরও জানা গিয়েছে, প্রথমে জুভেনাইল আদালত ওই অভিযুক্তের জামিন মঞ্জুর করে দেয়। কিন্তু বিতর্কের ঝড় ওঠায় পুনরায় ২২ মে জুভেনাইল আদালত তাঁকে পর্যবেক্ষণ হোমে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। ইতিমধ্যেই ওই তরুনের বাবা এবং ঠাকুরদাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বাবা জেল হেফাজত এবং ঠাকুরদা পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন। ওই পরিবারের সঙ্গে আন্ডারওয়ার্ল্ডের যোগ রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Polls 2024: রেকর্ড ভোট অনন্তনাগ-রাজৌরি লোকসভা কেন্দ্রে, কত শতাংশ জানেন?

    Lok Sabha Polls 2024: রেকর্ড ভোট অনন্তনাগ-রাজৌরি লোকসভা কেন্দ্রে, কত শতাংশ জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেকর্ড ভোট পড়ল জম্মু-কাশ্মীরের অনন্তনাগ-রাজৌরি লোকসভা কেন্দ্রে (Lok Sabha Polls 2024)। শনিবার ষষ্ঠ দফায় নির্বাচন হয়েছে এই আসনে। দিনের শেষে দেখা গিয়েছে মতদান করেছেন ৫৩ শতাংশ ভোটার। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে ভোট পড়েছিল মাত্র ৯ শতাংশ। এবার ভোটদানের হার বাড়ল ৬ গুণ।

    রেকর্ড ভোট (Lok Sabha Polls 2024)

    এদিন বেলা তিনটের মধ্যেই এই কেন্দ্রে ভোট পড়ে গিয়েছিল ৪৫ শতাংশ। বেলা ১টার মধ্যে ভোট পড়েছিল ৩৫ শতাংশ। রাজৌরির বুদ্ধল এলাকায় ভোট পড়েছে ৬৮ শতাংশ। কুলগাম বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটদানের হার ৩৪ শতাংশের কিছু বেশি। সামগ্রিকভাবে অনন্তনাগ, কুলগাম, সোপিয়ান এবং পুলওয়ামার চেয়ে বেশি ভোট পড়েছে রাজৌরি ও পুঞ্চ জেলায়। বিকেল পাঁচটার মধ্যে এই দুই জেলায় ভোট পড়ে যায় (Lok Sabha Polls 2024) ৬৫ শতাংশ।

    ভোটারদের উৎসাহ 

    জম্মু-কাশ্মীরের পাঁচটি লোকসভা আসনে নির্বাচন হয়েছে পাঁচ দফায়। ষষ্ঠ দফায় ভোট হয়েছে অনন্তনাগ-রাজৌরি কেন্দ্রে। এর আগে বেশি ভোট পড়েছিল শ্রীনগর ও বারামুল্লায়। শতাংশের হিসেবে এই দুই কেন্দ্রে ভোট পড়েছিল যথাক্রমে ৩৫ ও ৫৯। রাজৌরি ও পুঞ্চ জেলায় ভোটারদের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। উনিশের নির্বাচনে এই কেন্দ্রে ভোটারের সংখ্যা ছিল ১৩.৯৩ লাখ। সেটাই এবার বেড়ে হয়েছে ১৮.৩৬ লাখ। এর মধ্যে প্রথমবার ভোট দেবেন এমন ভোটারের সংখ্যা ৮১ হাজার। এই লোকসভা কেন্দ্রে কাশ্মীরি পণ্ডিত ভোটার ছিলেন প্রায় ২৫ হাজার।

    আর পড়ুন: ফের জমি দখল! ১০ লক্ষ টাকা দাবি তৃণমূল ঘনিষ্ঠ জমি মাফিয়ার, দায়ের হল অভিযোগ

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন ন্যাশনাল কনফারেন্স প্রার্থী হাসনেইন মাসুদি। তিনি পেয়েছিলেন মাত্র ৪০ হাজার ১৮০টি ভোট। যদিও ভোটারের সংখ্যা সেবার ছিল ১৩ লাখের কিছু বেশি। ভোট দিয়েছিলেন মাত্র ৯ শতাংশ ভোটার। এই নির্বাচনের পরেই ভূস্বর্গে রদ করা হয় ৩৭০ ধারা। তার পরেই বাড়ল ভোটদানের হার। অথচ ২০১৪ সালে এই কেন্দ্রে ভোট পড়েছিল ২৮ শতাংশ। এই কেন্দ্রে সব চেয়ে বেশি ভোট পড়েছিল ১৯৮৪ সালে, ৭০ শতাংশ। আর সব চেয়ে কম ভোট পড়েছিল ১৯৮৯ সালে, মাত্র ৫ শতাংশ। বর্তমানে রাজৌরি ও পুঞ্চ জেলা অনন্তনাগ লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে। সীমানা পুনর্বিন্যাসের ফলেই এটা হয়েছে। উল্লেখ্য যে, ১৯৬৭ সাল থেকে ২০২২ সালের আগে পর্যন্ত ভূস্বর্গে হয়নি সীমানা পুনর্বিন্যাস। ৩৭০ জারি থাকায় ওই কাজ হয়নি। উনিশে রদ হয় ৩৭০ ধারা। তার পরেই শুরু হয় সীমানা পুনর্বিন্যাসের কাজ (Lok Sabha Polls 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Army Chief Gets Extension: সেনা প্রধানের চাকরির মেয়াদ বাড়ল, কেন জানেন?

    Army Chief Gets Extension: সেনা প্রধানের চাকরির মেয়াদ বাড়ল, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনার চিফ জেনারেল মনোজ পাণ্ডের (Army Chief Gets Extension) চাকরির মেয়াদ বাড়ানো হল আরও এক মাস। রবিবার সরকারের তরফে এই মর্মে জারি হয়েছে নির্দেশিকা। তাঁর মেয়াদ বাড়িয়ে করা হল ৩০ জুন। দেশে চলছে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন। সপ্তম তথা শেষ দফার নির্বাচন হবে পয়লা জুন। ফল বের হবে ৪ জুন। সরকারি সূত্রে খবর, জেনারেল পাণ্ডের উত্তরসূরি নির্বাচন করবে নয়া সরকার। সেই কারণেই বাড়ানো হল পাণ্ডের চাকরির মেয়াদ।

    বাড়ানো হল চাকরির মেয়াদ (Army Chief Gets Extension)

    পাণ্ডে সেনাপ্রধান পদে বসেছিলেন ২৫ মাস আগে। ৩১ মে তাঁর অবসরের দিন ছিল। যেহেতু দেশে নির্বাচন চলছে এবং পাণ্ডের উত্তরসূরি নির্বাচন হয়নি, তাই কার্যকালের মেয়াদ বাড়ানো হল সেনা প্রধানের। জারি করা বিবৃতিতে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, মন্ত্রিসভার অ্যাপয়েন্টমেন্ট কমিটি ২৬ মে, ২০২৪ আর্মি স্টাফের প্রধান মনোজ পাণ্ডের (Army Chief Gets Extension) কার্যকালের মেয়াদ বাড়ানো হল আরও এক মাস। তাঁর অবসরের দিন ছিল ৩১ মে, ২০২৪। সেটাই বাড়িয়ে করা হল ৩০ জুন, ২০২৪।

    জেনারেল পাণ্ডে

    উল্লেখ্য যে, গত কয়েক দশকে এই প্রথম সরকার কোনও সার্ভিস চিফের কার্যকালের মেয়াদ বাড়াল। ২০২২ সালের ৩০ এপ্রিল আর্মি স্টাফের প্রধান নিযুক্ত হন জেনারেল পাণ্ডে। কর্পস অফ ইঞ্জিনিয়ার্স পদে তাঁকে নিয়োগ করা হয়েছিল ১৯৮২ সালে। আর্মি প্রধান পদে নিযুক্ত হওয়ার আগে তিনি ছিলেন আর্মি স্টাফের ভাইস চিফ। এদিকে, জেনারেল পাণ্ডেকে রিটায়ারিং অফিসার্স আয়োজিত সেমিনারে বিদায় সম্বর্ধনা দিয়ে দেওয়া হয়েছিল। জুন মাসে আরও দুই প্রবীণ আধিকারিকের অবসর রয়েছে। তার আগেই বাড়ানো হল সেনা প্রধানের কার্যকালের মেয়াদ।

    আর পড়ুন: “আমার সমাজ-সংস্কৃতির জন্য লড়ব, তাতে মৃত্যু হলে হবে”, মমতাকে তোপ কার্তিক মহারাজের

    এদিকে, অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর, আগামী মাসে ভারতে সফরে আসার কথা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। সেই সময় হতে পারে দুই দেশের মধ্যে অস্ত্র চুক্তি। জেনারেল পাণ্ডের নেতৃত্বে সেই চুক্তির জল গড়িয়েছে অনেক দূর। সম্প্রতি তিনি ঢাকা ঘুরেও এসেছেন। সেই কারণেও তাঁর কার্যকালের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়ে দেওয়া হল বলে খবর (Army Chief Gets Extension)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Weather Update: রাজস্থানে তাপমাত্রার হাফ সেঞ্চুরি! ৭২ ঘন্টায় তাপের বলি ২৫ জন

    Weather Update: রাজস্থানে তাপমাত্রার হাফ সেঞ্চুরি! ৭২ ঘন্টায় তাপের বলি ২৫ জন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় ঝড়-বৃষ্টি হলেও জ্বালাপোড়া গরমে কুপোকাৎ রাজস্থানের মানুষ। রাজস্থান ছারাও পশ্চিম ও মধ্য ভারতের রাজ্যগুলিতে তীব্র দহন জ্বালার জেরে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। শনিবার রাজস্থানের তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে গিয়েছিল। তীব্র তাপপ্রবাহে হিপস্ট্রোকে গত ৭২ ঘন্টায় ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে শেষ ২৪ ঘন্টায় ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ায় প্রশাসনের কপালে চিন্তার ভাঁজ।  

    রাজস্থান জুড়ে লাল সতর্কতা (Weather Update)

    সোমবার পর্যন্ত রাজস্থানের ১৩ টি জেলায় লাল সতর্কতা (Weather Update) জারি করেছে প্রশাসন। রাজস্থানের আলওয়ার, বারান, কোটা, বাড়মের, বিকানের, হনুমানগড়, পালি, যোধপুর নাগৌর, জয়সলমের, এবং শ্রী গঙ্গানগর এলাকায় ১০ পর এবং বিকেল ৪টের আগে ঘরের বাইরে না বেরোনোর পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।আবহাওয়া দফতর সূত্রের খবর ২০১৬ সালের ১৯ মে রাজস্থানের ফলোদি-তে তাপমাত্রা ৫১ ডিগ্রী ছড়িয়েছিল।

    আরও পড়ুন: আছড়ে পড়বে রেমাল, হাওড়ায় বেঁধে রাখা হল লঞ্চ, তালা দেওয়া হয়েছে ট্রেনে

    এবার সেই রেকর্ড ভাঙার দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে রয়েছে তাপমাত্রা। তবে শুধু রাজস্থান নয় পশ্চিমের রাজ্যগুলির মধ্যে পাঞ্জাব, হরিয়ানা, গুজরাট সহ দেশের মধ্যপ্রদেশ এবং উত্তর প্রদেশেও তাপপ্রবাহ চরমে পৌঁছেছে। মধ্যপ্রদেশের রতলাম। রাজগড়, খান্ডুয়া, খারগোন এলাকায় ৪৫ ডিগ্রী ছাড়িয়েছে তাপমাত্রা। দিল্লির তাপমাত্রা ৪৬ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে পৌঁছেছে। পূর্বের রাজ্য অসমের রাজধানী গুয়াহাটিতেও তাপমাত্রা ক্রমাগত ঊর্ধ্বমুখী।

    গরম কমার কোনও সম্ভাবনা নেই

    তবে পশ্চিমবঙ্গে আপাতত স্বস্তির খবর। সোমবারও তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রী সেলসিয়াসের অনেকটা নিচেই থাকবে। রবিবার সন্ধ্যার পর থেকেই বৃষ্টির তীব্রতা বাড়বে। রাতে আছড়ে পড়বে রিমাল ঘূর্ণিঝড়। মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহ ভারতবর্ষের বিভিন্ন রাজ্যে তীব্র দহন জ্বালায় কুপোকাৎ হচ্ছে মানুষ। ওই সব রাজ্যে এখনই গরম (Weather Update) কমার কোন সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: “৩০ সেপ্টেম্বরের আগেই জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার নির্বাচন”, বললেন শাহ

    Amit Shah: “৩০ সেপ্টেম্বরের আগেই জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার নির্বাচন”, বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বিঘ্নে সাঙ্গ হয়েছে লোকসভা নির্বাচন। ভূস্বর্গে ভোটও পড়েছে ব্যাপক হারে। এতেই উৎসাহিত কেন্দ্র। কেন্দ্রের এই উচ্ছ্বাস ধরা পড়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কথায়। তিনি বলেন, “৩০ সেপ্টেম্বরের আগেই হবে জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচন।”

    জম্মু-কাশ্মীরকে রাজ্যের মর্যাদা (Amit Shah)

    সংবাদ সংস্থায় সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “বিধানসভা নির্বাচন হয়ে গেলেই জম্মু-কাশ্মীরকে রাজ্যের মর্যাদা ফেরানোর প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে যাবে।” শাহ বলেন, “ভূস্বর্গে লোকসভা নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে মিটেছে। যা থেকে প্রমাণ হয়, মোদি সরকারের কাশ্মীর নীতি সফল।” তিনি বলেন, “আমি সংসদেও বলেছি, কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন হয়ে গেলে আমরা রাজ্যের মর্যাদা ফেরানোর প্রক্রিয়াও শুরু করে দেব। অনগ্রসর শ্রেণিগুলির সমীক্ষা, বিধানসভা ও লোকসভা কেন্দ্রগুলিতে আসন পুনর্বিন্যাস বা ডিলিমিটেশন- সব পরিকল্পনামাফিক চলছে। আসন পুনর্বিন্যাস প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়েছে। তা না হলে শ্রেণি অনুযায়ী সংরক্ষণ দেওয়া সম্ভব হত না। কাশ্মীরে লোকসভা নির্বাচনও হয়ে গিয়েছে। বাকি শুধু বিধানসভা ভোট, তা-ও হয়ে যাবে।”

    ‘সুপ্রিম রায় মেনেই হবে ভোট’

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, “সুপ্রিম কোর্ট যে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে, তার আগেই ওই প্রক্রিয়া আমরা শেষ করব।” প্রসঙ্গত, গত ডিসেম্বরে সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়েছিল, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যেই জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন করাতে হবে। শাহ বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরে ভোটের হার বৃদ্ধি পেয়েছে। অনেকে বলেছিলেন, উপত্যকার মানুষ ভারতের সংবিধানে বিশ্বাস করেন না। কিন্তু এই নির্বাচনটি ভারতীয় সংবিধান অনুযায়ী হয়েছে। কাশ্মীরের সংবিধান আর সেখানে নেই। যাঁরা উপত্যকায় পৃথক দেশ চান, যাঁরা পাকিস্তানে চলে যেতে চান, তাঁরাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়েছেন। এটা গণতন্ত্রের জয়। মোদি সরকারের কাশ্মীর নীতির জয়।”

    আর পড়ুন: “বিজেপি কখনওই সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না”, বললেন রাজনাথ

    ২০১৯ সালে দ্বিতীয়বার কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেই মোদি সরকার ভূস্বর্গ থেকে রদ করেন ৩৭০ ধারা। যার জেরে বিশেষ রাজ্যের অধিকার এবং রাজ্যের মর্যাদা হারায় জম্মু-কাশ্মীর। তার তিন বছর আগেই অবশ্য ভেঙে দেওয়া হয়েছিল বিধানসভা। সেই নির্বাচনই হবে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের মধ্যেও। উল্লেখ্য, অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন সম্পন্ন হবে সাত দফায়। ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে ষষ্ঠ দফার নির্বাচন। ভূস্বর্গে লোকসভার আসন পাঁচটি। পাঁচ দফায় হয়েছে নির্বাচন (Amit Shah)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “মোদির সঙ্গে চায়ের সম্পর্ক ভীষণ নিবিড়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “মোদির সঙ্গে চায়ের সম্পর্ক ভীষণ নিবিড়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “শৈশবে চায়ের কাপ-প্লেট ধুতে ধুতে কৈশোরে পৌঁছেছি। পরে চা পরিবেশন করেছি। মোদির সঙ্গে চায়ের সম্পর্ক ভীষণ নিবিড়।” রবিবার উত্তরপ্রদেশের মির্জাপুরে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সমাজবাদী পার্টিকে ভোট দেওয়া মানে যে ভোট নষ্ট, তাও মনে করিয়ে দেন তিনি। বলেন, “সমাজবাদী পার্টিকে ভোট দিয়ে কেউ তাঁর ভোট নষ্ট করতে চান না। কেউই তাঁকে ভোট দেন না, যিনি ক্রমেই তলিয়ে যাচ্ছেন। সাধারণ মানুষ তাঁকেই ভোট দেবেন, যাঁর সরকার গড়াটা প্রায় নিশ্চিত।”

    মোদির নিশানায় ‘ইন্ডি’ জোট (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশ ইন্ডি জোটের নেতাদের ভালো করে চিনে ফেলেছেন। এই মানুষগুলো ভয়ঙ্করভাবে সাম্প্রদায়িক। এরা নিদারুণভাবে বর্ণবাদী, চূড়ান্তভাবে পরিবারবাদী। যখনই তাদের সরকার গঠিত হয়, তখনই এসবের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।” এদিনের সভায় সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ যাদবকেও নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, “যাদব সম্প্রদায়ের মধ্যেও অনেকেই রয়েছেন যাঁরা প্রতিশ্রুতিমান। কিন্তু তিনি (অখিলেশ) কেবল বেছে বেছে তাঁর পরিবারের সদস্যদেরই নির্বাচনের টিকিট দিয়েছেন।”

    ‘মাফিয়াদের স্বর্গ ছিল’

    তিনি বলেন, “এই সমাজবাদী পার্টির লোকজন ধৃত জঙ্গিদেরও মুক্তি দিয়েছিল। যেসব পুলিশ কর্মী এটা করতে চাইতেন না, তাঁদের সাসপেন্ড করে দিত। তারা গোটা উত্তরপ্রদেশ ও পূর্বাঞ্চলকে মাফিয়াদের স্বর্গ বানিয়ে ফেলেছিল। সেটা জীবন-মাফিয়া হোক বা জমি-মাফিয়া। কেউ জানতেন না কখন কাকে কিংবা কার জমি মাফিয়ারা ছিনিয়ে নেবে। সমাজবাদী পার্টির সরকারের ভোটব্যাঙ্কই ছিল মাফিয়ারা।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যোগী আদিত্যনাথ মুখ্যমন্ত্রী হয়ে সাহসের সঙ্গে স্বচ্ছতা অভিযান শুরু করেছিলেন। সমাজবাদী পার্টির সরকারের আমলে যারা ক্ষমা পেত, বিজেপি সরকারের জমানায় সেই মাফিয়ারাই ভয়ে কাঁপছে।”

    আর পড়ুন: “বিজেপি কখনওই সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না”, বললেন রাজনাথ

    তিনি বলেন, “আমাদের দেশের পবিত্র সংবিধানও তাদের (ইন্ডি জোটের) লক্ষ্য। এসসি-এসটি-ওবিসির সংরক্ষণ লুট করতে চায় তারা। আমাদের সংবিধানে স্পষ্ট বলা আছে, ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ হতে পারে না। অথচ ২০১২ সালের উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের সময় সমাজবাদী পার্টি ইস্তাহারে বলেছিল, দলিত এবং ব্যাকওয়ার্ড শ্রেণির মতো মুসলমানদেরও সংরক্ষণ আওতায় আনা হবে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Exit Poll 2024: ভোট শেষে বুথ ফেরত সমীক্ষা কখন জানা যাবে? জেনে নিন

    Exit Poll 2024: ভোট শেষে বুথ ফেরত সমীক্ষা কখন জানা যাবে? জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছয় দফা নির্বাচন শেষ হয়েছে। ১ জুন সপ্তম দফা নির্বাচন শেষ হলেই সময় আসবে বুথ ফেরত সমীক্ষার (Exit Poll 2024)। ৪ জুন হবে গণনা। জানা যাবে দিল্লির মসনদে কে বসবে। ফল প্রকাশের আগে প্রকাশ্যে আসবে বুথ ফেরত সমীক্ষার রিপোর্ট। একাধিক সংস্থার ভিন্ন ভিন্ন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের তথ্য অনুযায়ী জানা যাবে এক্সিট পোল। জেনে নিন কখন থেকে দেখা যাবে এই বুথ ফেরত সমীক্ষা?  

    বুথ ফেরত সমীক্ষার নির্ঘন্ট (Exit Poll 2024)

    নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী ১ জুন সন্ধ্যা ৬:৩০ এর আগে কোনওভাবেই এক্সিট পোল প্রকাশ করা যাবে না। এই সময় পেরিয়ে গেলে বিভিন্ন চ্যানেলের পর্দায় ভেসে উঠবে বুথ ফেরত সমীক্ষা। ভারতে বিভিন্ন নিউজ চ্যানেল ও এক্সিট পোল সংস্থাগুলি যৌথভাবে সমীক্ষা চালিয়ে থাকে। আবার বেশ কিছু সমীক্ষক সংস্থা একাই সমীক্ষা চালায়। বিভিন্ন নিউজ চ্যানেল ছাড়াও সি ভোটার, সিএনএক্স, জন কী বাত, ইটিজি রিসার্চ, এক্সিস মাই ইন্ডিয়া, পোল স্টার্টের মত সংস্থাগুলি এবারও দর্শকদের জন্য তাঁদের সমীক্ষা (Exit Poll 2024) তুলে ধরবে।  

    বুথ ফেরত সমীক্ষা কী?

    এক্সিট পোল এক ধরনের ওপিনিয়ন পোল। এই সমীক্ষায় মূলত ভোটারদের থেকে তাঁদের পছন্দের প্রার্থী এবং দল সম্পর্কে জানার চেষ্টা করা হয়। ভোট দিয়ে বুথ থেকে বেরোনোর পর ভোটারদের কাছ থেকে তাঁদের মতামত জানতে চাওয়া হয়। বিভিন্ন প্রশ্নের মাধ্যমে ভোটারদের মতামত বোঝার চেষ্টা করা হয়। ভোট দেওয়ার আগেও অনেক সময় ভোটারদের মন বোঝার চেষ্টা করা হয়। সব মিলিয়ে একটি সমীক্ষা রিপোর্ট তৈরি করা হয়। এই সমীক্ষার অন্তিম রিপোর্টকে বুথ ফেরত সমীক্ষা বা এক্সিট পোল (Exit Poll 2024) বলা হয়। এই সমীক্ষা গোটা বিশ্বে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় পূর্বাভাস হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তবে সব সময় বুথ ফেরত সমীক্ষা পুরোপুরি মিলে যায় এমনটা নয়।

    আরও পড়ুন: “বিজেপি কখনওই সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না”, বললেন রাজনাথ

    ঠিক যেমন ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচন। সেবার বিজেপি ক্ষমতায় আসবে, এমনটা অধিকাংশ বুথ ফেরত সমীক্ষায় দেখানো হয়েছিল। অন্যদিকে কেউ কেউ তৃণমূল ১৫০ এর কাছাকাছি থাকবে, এমনটাই দেখিয়েছিলেন। তবে অনেক ক্ষেত্রে এই সমীক্ষা মিলে যায়। ২০১৪ এবং ২০১৯ এর নির্বাচনে মোদি ক্ষমতায় আসবেন, এমনটাই বুথ ফেরত সমীক্ষায় দেখানো হয়েছিল এবং মিলেও গিয়েছিল।

    লোকসভা নির্বাচনের বৃত্তান্ত

    এবার লোকসভা নির্বাচন শুরু হয়েছিল ১৯ এপ্রিল। তখন থেকে ৭ দফায় ১৮তম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ১৯ এপ্রিল প্রথম দফায় ১০২ টি আসনে ভোট গ্রহণ হয়। দ্বিতীয় দফায় ২৬ এপ্রিল ভোট গ্রহণ হয় ৮৯ টি আসনে। তৃতীয় দফায় ৭ মে ভোট গ্রহণ হয় ৯৪ টি আসনে। ১৩ মে চতুর্থ দফায় ভোট গ্রহণ হয় ৯৬ টি আসনে। পঞ্চম দফায় ২০ মে ভোট গ্রহণ হয় ৪৯ টি আসনে। ষষ্ঠ দফায় শনিবার ভোট গ্রহণ হয় ৫৭ টি আসনে। সপ্তম দফায় ভোটগ্রহণ হবে ৫৭ টি আসনে। সেদিন সন্ধায় প্রকাশিত হবে বুথ ফেরত সমিক্ষা (Exit Poll 2024)। ৪ জুন জানা যাবে ভারতের মসনদে কে বসবে। সেদিন সকাল আটটা থেকে শুরু হবে গণনা। দুপুরবেলা গড়াতেই চিত্রটা পরিষ্কার হয়ে যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share