Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Uniform Civil Code: আগামী ৫ বছরের মধ্যে কার্যকর হবে অভিন্ন নাগরিক বিধি, জানালেন অমিত শাহ

    Uniform Civil Code: আগামী ৫ বছরের মধ্যে কার্যকর হবে অভিন্ন নাগরিক বিধি, জানালেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয়বারের জন্য মোদি সরকারের গঠন হলে সারাদেশে কার্যকর হবে অভিন্ন নাগরিক বিধি বা ইউনিফর্ম সিভিল কোড (Uniform Civil Code)। সংবাদ সংস্থা পিটিআই-কে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে একথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এর পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, ‘‘মোদি সরকার তৃতীয়বারের মেয়াদে এক দেশ-এক নির্বাচনকেও বাস্তবায়ন করবে। কারণ সারা দেশে একসঙ্গে নির্বাচন হওয়ার সময় এসেছে।’’ এর কারণ হিসেবে অমিত শাহ বলেন, ‘‘দেশের সমস্ত ভোট এক সঙ্গে হলে নির্বাচনের খরচ অনেক কমে আসবে।’’ প্রসঙ্গত, ভারতীয় জনতা পার্টির পূর্বতন ভারতীয় জনসঙ্ঘ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই পার্টির অ্যাজেন্ডার মধ্যে রয়েছে ইউসিসি (Uniform Civil Code)। সম্প্রতি, বিজেপি শাসিত উত্তরাখণ্ডে তা চালুও হয়েছে।

    অভিন্ন নাগরিক বিধি

    অভিন্ন নাগরিক বিধি বা ইউসিসি (Uniform Civil Code) নিয়ে অমিত শাহ বলেন, ‘‘অভিন্ন নাগরিক বিধিকে কার্যকর করা আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব।’’ তিনি আরও জানিয়েছেন, দেশের স্বাধীনতার পরেই সংবিধান সভা আমাদের জন্য যে নীতিগুলি নির্ধারণ করেছে, তার মধ্যে রয়েছে অভিন্ন নাগরিক বিধিও। অমিত শাহের আরও সংযোজন, ‘‘সংবিধান সভার কেএম মুন্সি, রাজেন্দ্র প্রসাদ, বিআর আম্বেদকরের মতো আইনজ্ঞরা জানিয়েছিলেন যে একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশে, ধর্মের ভিত্তিতে আইন থাকা উচিত নয়। এখানে একটি অভিন্ন নাগরিক বিধি চালু হওয়া উচিত।’’

    এক দেশ-এক নির্বাচন

    সাধারণভাবে দেশের বেশিরভাগ নির্বাচনই হয় গ্রীষ্মকালে। এপ্রিল মে মাস নাগাদ। এক্ষেত্রে রাজনৈতিক কর্মী থেকে শুরু করে প্রশাসন, সাধারণ ভোটার ও প্রার্থীদের বেশ কষ্ট হয়, গরমের মধ্যে প্রচার সারতে, ভোটের কাজ করতে। তাই শীতকালের সময় বা বছরের অন্য কোনও সময় নির্বাচন করা সম্ভব কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে অমিত শাহ বলেন, ‘‘আমরা এটা নিয়ে ভাবতে পারি।’’ বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিবছরই দেশের কোনও না কোনও রাজ্যে নির্বাচন হয়। এতে বিপুল খরচ হয়। এক দেশ-এক নির্বাচন বাস্তবায়িত হলে খরচ বাঁচবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ayodhya Ram Mandir: উদ্বোধনের ৫ মাসের মধ্যেই বড় সিদ্ধান্ত, রাম মন্দিরে প্রবেশ করা যাবে না মোবাইল নিয়ে

    Ayodhya Ram Mandir: উদ্বোধনের ৫ মাসের মধ্যেই বড় সিদ্ধান্ত, রাম মন্দিরে প্রবেশ করা যাবে না মোবাইল নিয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের ২২ তারিখে উদ্বোধন হয় রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Mandir)। তারপর থেকেই সেখানে ভক্তদের ঢল নামতে দেখা গিয়েছে। তীর্থযাত্রীদের জন্য এবার বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল রাম মন্দির কর্তৃপক্ষ। এনিয়ে জারি করা হল নিয়মবিধিও। শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট ও অযোধ্যা প্রশাসনের তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, রাম মন্দিরে মোবাইল নিয়ে কোনওভাবেই প্রবেশ করা যাবে না। অর্থাৎ উদ্বোধনের ৫ মাসের মাথায় রাম মন্দির চত্বরে সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ হল মোবাইল ফোনের ব্যবহার।

    কী জানাল তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট?

    প্রশাসনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ভক্তদের সুবিধা ও মন্দিরের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের (Ayodhya Ram Mandir) সদস্য অনিল মিশ্র সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, প্রত্যেকজনকেই এমন নিয়ম মেনে চলতে হবে। জানা গিয়েছে, মন্দির চত্বরে যে ক্লোক রুম রয়েছে সেখানেই মূল্যবান জিনিসপত্রের সঙ্গে মোবাইল ফোন জমা রেখে ঢুকতে হবে ভক্তদের। রামলালা দর্শনের পরে তাঁরা নির্দিষ্ট জায়গা থেকে নিজেদের মোবাইল ফোন নিয়ে নিতে পারবেন।

    মন্দির সম্পূর্ণ হলে একসঙ্গে প্রবেশ করতে পারবেন ২৫ হাজার ভক্ত

    অন্যদিকে শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই জানিয়েছেন, মন্দিরের (Ayodhya Ram Mandir) বাকি অংশের নির্মাণ কাজ এখনও চলছে। মন্দির চত্বর জুড়ে প্রায় ১৪ ফুটের প্রাচীর তৈরি করা হয়েছে। আগেই জানানো হয়েছিল, রাম মন্দির চত্বরে আরও ছোট ছয়টি মন্দির তৈরি করা হয়েছে। এগুলিতে শিব থেকে হনুমানজি প্রতিষ্ঠিত হবেন। জানা গিয়েছে, সম্পূর্ণভাবে রাম মন্দির নির্মাণ হয়ে গেলে একসঙ্গে প্রবেশ করতে পারবেন প্রায় ২৫ হাজার ভক্ত। রাম মন্দির তিন তলা বিশিষ্ট হতে চলেছে একথা আগেই জানিয়েছিলেন রাম মন্দিরের তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, রাম মন্দিরে মোট ৩৯২টি স্তম্ভ ও ৪৪টি দরজা থাকবে। এর পাশাপাশি থাকবে পাঁচটি মন্ডপ। এগুলি হল, নৃত্য মন্ডপ, সভা মন্ডপ, রঙ্গ মন্ডপ, প্রার্থনা মন্ডপ ও কীর্তন মন্ডপ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: “বিজেপি কখনওই সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না”, বললেন রাজনাথ

    Rajnath Singh: “বিজেপি কখনওই সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না”, বললেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিজেপি কখনওই ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না। পরিবর্তন করবে না সংরক্ষণনীতিও।” সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কথাগুলি বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ (Rajnath Singh)। ১৯৭৬ সালে কংগ্রেস সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলে দিয়েছিল বলেও দাবি তাঁর।

    রাজনাথের নিশানায় ইন্দিরা (Rajnath Singh)

    তিনি বলেন, “অথচ ওরাই (কংগ্রেস) অযথা বিজেপিকে টার্গেট করছে। একে নির্বাচনী ইস্যু করছে।” রাজনাথ বলেন, “১৯৭৬ সালে প্রথমবার ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলে দেওয়া হয়েছিল। সেই কাজটি করেছিলেন ইন্দিরা গান্ধী।” তিনি (Rajnath Singh) বলেন, “আমাদের গণপরিষদ তখন এ ব্যাপারে ঐক্যমত্য হয়েছিল যে সংবিধানে প্রয়োজনে সংশোধন করা যেতে পারে। কংগ্রেস এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল এসব একাধিকবার করেছে। কিন্তু সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলের প্রশ্নই ওঠে না। কিন্তু তারা এটা করেছিল। এবং এখন আমাদের দোষারোপ করছে। বিজেপি এটা মনেই ঠাঁই দেয়নি।”

    ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ নয়

    বিজেপি ক্ষমতায় ফিরলে সংবিধান ছিঁড়ে ফেলে ছুড়ে ফেলে দেবে বলে নানা সময় নির্বাচনী প্রচারে দাবি করেছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। কংগ্রেসের কয়েকজন নেতা আবার একধাপ এগিয়ে বলেছিলেন, সংবিধানের প্রস্তাবনা থেকে বিজেপি ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ শব্দটি বাদ দিয়ে দেবে। কাস্ট ভিত্তিক সংরক্ষণ বন্ধে বিজেপির যে কোনও পরিকল্পনা নেই, তাও জানান রাজনাথ। পাশাপাশি এও জানিয়ে দেন, ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ নৈব নৈব চ। তিনি বলেন, “কেন আমরা সংরক্ষণ তুলে দেব? ওবিসি, এসটিদের জন্য সংরক্ষণ এ দেশে প্রয়োজন। ওরা (বিরোধীরা) ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ করতে চায়। কিন্তু আমরা সাফ জানিয়ে দিচ্ছি, যেহেতু আমাদের সংবিধান ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ অনুমোদন করে না, তাই কোনও পরিস্থিতিতেই আমরা ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ হতে দেব না।”

    আর পড়ুন: “৪০০ পার নিছক স্লোগান নয়…”, সাক্ষাৎকারে বললেন রাজনাথ

    দেশে চলছে অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন। ভোটগ্রহণ হচ্ছে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছে ১৯ এপ্রিল। ২৫ মে হয়েছে ষষ্ঠ দফার নির্বাচন। সপ্তম তথা শেষ দফার নির্বাচন হবে ১ জুন। ফল ঘোষণা হবে ৪ জুন। এবার ৪০০-র বেশি আসন পেয়ে ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি, দাবি পদ্ম-পার্টির। তবে নির্বাচনের ফল ঠিক কী হবে, তা জানতে আমাদের অপেক্ষা করতে হবে আরও কয়েকটা দিন (Rajnath Singh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: “৪০০ পার নিছক স্লোগান নয়…”, সাক্ষাৎকারে বললেন রাজনাথ

    Rajnath Singh: “৪০০ পার নিছক স্লোগান নয়…”, সাক্ষাৎকারে বললেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগেই বলেছিলেন চলতি লোকসভা নির্বাচনে ৪০০ আসন পাবে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট। এবার প্রধানমন্ত্রীর সেই কথারই প্রতিধ্বনি শোনা গেল প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহের (Rajnath Singh) মুখেও।

    ৪০০ আসন পার… (Rajnath Singh)

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “বিজেপি এবং তার জোটসঙ্গীরা লোকসভা নির্বাচনে ৪০০ আসন পাবে।” শনিবারই দেশে হয়েছে ষষ্ঠ দফার নির্বাচন। ভোট হয়েছে ৫৮টি আসনে। সপ্তম তথা শেষ দফার নির্বাচন হবে পয়লা জুন। প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি বিজেপির অন্য শীর্ষ নেতারাও প্রত্যয়ী, এবার ৪০০ আসন পাবে বিজেপি। এবার লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির স্লোগান ছিল, ‘অব কি বার, ৪০০ পার’। এ প্রসঙ্গে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “এটা নিছকই আমাদের প্রচারের স্লোগান নয়, এটা আমাদের প্রতিজ্ঞা। আজ, ষষ্ঠ (২৫ মে) দফার নির্বাচন শেষে আমরা খুবই কনফিডেন্ট যে ৪০০ আসনের লক্ষ্যমাত্রা পেরিয়ে যাব আমরা।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    গত ১২ মে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার (Rajnath Singh) দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “এবার পূর্ব ভারতেও বিজেপি দাপিয়ে বেড়াবে। যার জেরে এনডিএ অনায়াসেই ৪০০ আসনের লক্ষ্মণরেখা অতিক্রম করে যাবে।” তিনি বলেছিলেন, “আমি ভারতের প্রায় সব কেন্দ্রেই গিয়েছি। আমি বলতে পারি, বিজেপিতে অনেক রং যোগ করেছে বিহার। তাই এনডিএর যে ৪০০ পারের রেজ্যুলিউশন, তা অতিক্রম করবে এনডিএ। কেবল বিহার নয়, এ ছবি কমবেশি গোটা দেশের একই।”

    আর পড়ুন: “কাঁথি-তমলুক বিজেপি জিতছে”, দিনভর তদারকি করে প্রত্যয়ী শুভেন্দু

    এবারও উত্তরপ্রদেশের লখনউ আসনে লড়ছেন রাজনাথ। তিনি এই কেন্দ্রের দু’বারের সাংসদ। এক সময় এই আসনেই জয়ী হয়েছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত অটলবিহারী বাজপেয়ী। ২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসে বিজেপি। উনিশের নির্বাচনে তার চেয়ে বেশি আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফেরে পদ্ম-পার্টি। রাজনাথকে দেওয়া হয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের গুরুদায়িত্ব। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ এবং ‘আত্মনির্ভর ভারতে’র স্লোগান মাথায় রেখে রাজনাথ ২০২০ সালেই ১০১টি প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সরঞ্জাম বিদেশ থেকে আমদানি করার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন। তার পরের বছরও ১০৮টি মিলিটারি অস্ত্র এবং সিস্টেম আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন রাজনাথ (Rajnath Singh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Rajkot Gaming Zone Fire: রাজকোটের গেমিং জোনে অগ্নিকাণ্ড, দমকলের ছাড়পত্র নেই, বের হওয়ার দরজা একটাই

    Rajkot Gaming Zone Fire: রাজকোটের গেমিং জোনে অগ্নিকাণ্ড, দমকলের ছাড়পত্র নেই, বের হওয়ার দরজা একটাই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজকোটের গেমিং জোনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডতে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ৩২ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। এদের মধ্যে রয়েছে নয় জন শিশু। ইতিমধ্যে ওই গেমিং জোনের নিরাপত্তা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন সামনে এসেছে। গেমিং জোনের (Rajkot Gaming Zone Fire) ব্যবস্থা এবং কাঠামো নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, ওই গেমিং জোন থেকে বাইরে যাওয়ার জন্য কেবলমাত্র একটি দরজা ছিল। সবথেকে বড় অভিযোগ, গেমিং জোনের বিরুদ্ধে, সেখানে কোনও ফায়ার লাইসেন্স ছিল না অর্থাৎ দমকল কেন্দ্র কোনও রকমের ছাড়পত্র দেয়নি। তারপরেও কীভাবে এত বড় গেমিং জোন গড়ে উঠল, সে নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। 

    শনি ও রবিবার বেশি ভিড় হতো

    স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন শনি এবং রবিবার সব থেকে বেশি ভিড় হতো এই গেমিং জোনে। তিল ধারণের জায়গা (Rajkot Gaming Zone Fire) সেখানে থাকতো না। সেই রকম একটি জায়গাতে কীভাবে বের হওয়ার একটি রাস্তা থাকল এবং দমকলের ছাড়পত্র থাকল না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। শনি ও রবিবার অভিভাবকরা তাঁদের শিশুদের নিয়ে এই গেমিং জোনে আসতেন এবং এখানে ঢোকার জন্য গুনতে হতো ৯৯ টাকা। গতকাল সন্ধ্যায় আচমকাই সেখানে আগুন লেগে যায়, আগুনের লেলিহান শিখা ছড়িয়ে পড়ে গোটা গেমিং জোনে। প্রাণ বাঁচাতে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। দরজা কেবলমাত্র একটি হওয়ায় বিপদ আরও বাড়ে।

    দমকলের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক কী বলছেন? 

    দমকলের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিকের কথায় (Rajkot Gaming Zone Fire), ‘‘আগুনের কারণ এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলছে। গেমিং ‌জ়োনের অস্থায়ী কাঠামোগুলি ভেঙে পড়ায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে। একই সঙ্গে হাওয়া বইতে থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেগ পেতে হচ্ছে।’’ রাজকোটের মেয়র নয়না পেধাদিয়া ফায়ার লাইসেন্স না থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘‘কী ভাবে এত বড় একটা গেমিং জ়োন এনওসি ছাড়া চলছিল, তা আমরা তদন্ত করে দেখব।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Rajiv Kumar: “সন্দেহ সৃষ্টি করা কিছু মানুষের কাজ”, বললেন রাজীব কুমার

    Rajiv Kumar: “সন্দেহ সৃষ্টি করা কিছু মানুষের কাজ”, বললেন রাজীব কুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্দেহ সৃষ্টি করা কিছু মানুষের কাজ। তবে একথা বলতে পারি আমাদের সিস্টেম খুব স্ট্রং।” শনিবার ষষ্ঠ দফার নির্বাচনের শেষে কথাগুলি বললেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার (Rajiv Kumar)। তিনি বলেন, “কেবল আজ বলতে আজ নয়, গত ৭০-৭২ বছর ধরেই সিস্টেম স্ট্রং রয়েছে।”

    স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার আর্জি খারিজ (Rajiv Kumar)

    গত পাঁচ দফার নির্বাচনে বিভিন্ন লোকসভা কেন্দ্রে কত ভোট পড়েছে, সেই তথ্য প্রকাশ করা হয় এদিন। এরই একদিন আগে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার আর্জি খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।  সংস্থার দাবি ছিল, প্রতিটি বুথে কত ভোট পড়ছে, তা প্রকাশ করতে হবে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার ওই আবেদন খারিজ করে দেওয়ার পরের দিনই নির্বাচন কমিশনের কর্তার (Rajiv Kumar) এহেন মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভোটদানের হার জানাতে ডেটা ফরম্যাট করবে। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা থাকবে প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্রের চূড়ান্ত ভোটার সংখ্যা।

    কী বললেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার?

    মুখ্য নির্বাচন কমিশনার বলেন, “বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন ছিল। শেষমেশ শীর্ষ আদালত রায় দিয়ে দিয়েছে।” এর পরেই মুখ্য নির্বাচন কমিশনার বলেন, “আমি কেবল এটুকুই বলতে পারি এ ব্যাপারে কোনও ভুল নেই। কোনও ভুল হতেও পারে না। তার পরেও কেন সন্দেহ দানা বাঁধবে? সেগুলো কীভাবে সৃষ্টি করা হচ্ছে? ভোট এবং ভোট-আবহের ওপর কীভাবে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে, কীভাবে আমাদের সম্পূর্ণ শক্তি ডাইভার্ট হয়ে যাবে, তা সবার জানা প্রয়োজন। একদিন দেশবাসীকে আমরা এ ব্যাপারে সব বলব।”

    আর পড়ুন: “আমার ছেলেকে মেরে দেবে, নিয়ে যাও”, হিরণের হাত ধরে কাতর আর্জি মহিলার

    কোনও একটি লোকসভা কেন্দ্রে কত ভোট পড়েছে, তা শতাংশের হিসেবে প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। যদিও প্রতি দফায় প্রকৃতপক্ষে কত ভোট পড়েছে, কমিশন যাতে সেটাই জানায় সেই আবেদন নিয়েই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাটি। সেই আবেদন খারিজ করে দিয়ে কমিশনকে শীর্ষ আদালতের নির্দেশ, ওয়েবসাইটে ফর্ম ১৭-সি আপলোড করুন। এই ফর্ম পূরণ করলেই জানা যাবে প্রতিটি বুথে কত ভোট পড়েছে (Rajiv Kumar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।      

     

  • Delhi Fire: মধ্যরাতে দিল্লির শিশু হাসপাতালে আগুন, মৃত্যু ৭ সদ্যোজাতের! জখম বেশ কয়েকজন

    Delhi Fire: মধ্যরাতে দিল্লির শিশু হাসপাতালে আগুন, মৃত্যু ৭ সদ্যোজাতের! জখম বেশ কয়েকজন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির এক শিশু হাসপাতালে শনিবার মধ্যরাতে আগুন (Delhi Fire) লাগায় দগ্ধ হয়ে মৃত্যু হল সাত সদ্যোজাতের। দমকল গিয়ে আগুনের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। অনেক শিশুকেই উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীকালে চিকিৎসা চলাকালীনই ছয়জনের মৃত্যু হয়। রবিবার সকালেই মৃত্যুর খবর মিলেছে আরেকটি শিশুরও। প্রসঙ্গত, শনিবার রাতেই ১২ জন শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছিল। তখনই ছয়জনের মৃত্যু হয় হাসপাতালে। দমকলের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, দুটি বিল্ডিংয়ে আগুন লেগেছিল। হাসপাতাল ও তার পার্শ্ববর্তী একটি বহুতলের দোতলায় আগুন ছড়িয়ে পড়ে।

    পূর্ব দিল্লির বিবেক বিহার এলাকার ঘটনা

    জানা গিয়েছে, পূর্ব দিল্লির বিবেক বিহার এলাকার ঘটনা এটি। সেখানকার একটি শিশু সুরক্ষা কেন্দ্র থেকে শনিবার রাত সাড়ে এগারোটা নাগাদ দমকলকে ফোন করা হয় এবং আগুন (Delhi Fire) লাগার কথা বলা হয়। তবে হাসপাতালে কীভাবে আগুন লাগল তা এখনও জানা যায়নি। আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত তা বিভিন্ন ওয়ার্ডে ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলে দমকলের আটটি ইঞ্জিন পৌঁছায়। বেশ কিছুক্ষণের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

    আরও পড়ুন: প্রবল গতিতে ধেয়ে আসছে ‘রেমাল’, শুরু বৃষ্টি, ভয়ঙ্কর দুর্যোগের পূর্বাভাস

    আতঙ্কিত হয়ে পড়েন অভিভাবকরা

    হাসপাতাল সূত্রে জানানো হয়েছে, শনিবার রাতেই অনেক সদ্যোজাত শিশু চিকিৎসাধীন ছিল এবং দমকল কর্মীরা তাদের দ্রুত উদ্ধার করে। আগুন লাগার ঘটনায় আতঙ্কে উদ্বেগে দিশেহারা (Delhi Fire) হয়ে পড়েন অভিভাবকরাও। নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁদেরও। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajkot Gaming Zone Fire: রাজকোটে গেমিং জোন অগ্নিকাণ্ডে মৃত বেড়ে ৩২, নিহত ৯ শিশুও

    Rajkot Gaming Zone Fire: রাজকোটে গেমিং জোন অগ্নিকাণ্ডে মৃত বেড়ে ৩২, নিহত ৯ শিশুও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার সন্ধ্যায় গুজরাটের রাজকোটের একটি গেমিং জোনে (Rajkot Gaming Zone Fire) ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে মর্মান্তিক মৃত্যু হল ৯ শিশুসহ ৩২ জনের। এই ঘটনায় শনিবার রাতেই গ্রেফতার করা হয়েছে টিআরপি গেম জোনের মালিক যুবরাজ সিং সোলাঙ্কি, ম্যানেজার নীতিন জৈন সহ ৩ জনকে। কীভাবে আগুন লাগল তা এখনও স্পষ্ট নয়। তদন্ত করছে পুলিশ। অন্যদিকে গুজরাটের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হর্ষ সাংভি জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত একজন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানতে পারা গিয়েছে। নিহত ও আহতদের জন্য ক্ষতিপূরণও ঘোষণা করেছে গুজরাট সরকার। মৃতদের পরিবারকে ৪ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ ও আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী।

    এইমসে চিকিৎসা

    এই ঘটনায় কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য জানিয়েছেন, আহতদের চিকিৎসার জন্য রাজকোটের (Rajkot Gaming Zone Fire) এইমসের ত্রিশটি আইসিইউ শয্যা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সেখানকার পুলিশ কমিশনার বিনায়ক প্যাটেল জানিয়েছেন, এমনভাবে পুড়ে গিয়েছে দেহগুলি, যে সনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ছে।

    শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির

    ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিহতদের পরিবারকে সমবেদনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। গুরুতর জখমদের দ্রুত সুস্থ হওয়ার জন্য প্রার্থনা করেছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর মতো রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুও নিহতদের পরিবারকে (Rajkot Gaming Zone Fire) সমবেদনা জানিয়েছেন।

    কী বললেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী

    গুজরাতের মুখ‍্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র সিং প‍্যাটেল জানিয়েছেন তিনি উদ্ধারকার্যের উপর নজর রাখছেন। ট‍্যুইট করে তিনি জানান, ‘‘রাজকোটের গেম জোনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তাৎক্ষণিক উদ্ধার ও ত্রাণ তৎপরতার জন্য পুর সভা এবং প্রশাসনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আহতদের তাৎক্ষণিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’’ স্থানীয় বিধায়ক দর্শিতা শাহ জানিয়েছেন, রাজকোটের (Rajkot Gaming Zone Fire) ইতিহাসে এমন ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড প্রথম ঘটল। যতটা সম্ভব উদ্ধার কাজে নজর দেওয়া হচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ষষ্ঠ দফায় ভোটদানে শীর্ষে বাংলা, বিজেপি এজেন্টকে বসতে না দেওয়ার অভিযোগ

    Lok Sabha Election 2024: ষষ্ঠ দফায় ভোটদানে শীর্ষে বাংলা, বিজেপি এজেন্টকে বসতে না দেওয়ার অভিযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়াই নির্বিঘ্নে উতরোল ষষ্ঠ দফার লোকসভা নির্বাচনও (Lok Sabha Election 2024)। পয়লা জুন হবে সপ্তম তথা শেষ দফার নির্বাচন। ২৫ মে শনিবার নির্বাচন হয়েছে দেশের ৫৮টি লোকসভা কেন্দ্রে। ভোটদানের হারে এগিয়ে পশ্চিমবঙ্গই। বাংলার আটটি আসনের মধ্যে এগিয়ে বিষ্ণুপুর। এই কেন্দ্রে ভোট পড়েছে ৮১.৪৭ শতাংশ। এর পরেই রয়েছে তমলুক। এখানে ভোট পড়েছে ৭৯.৭৯ শতাংশ। কাঁথিতে মত দিয়েছেন ৭৫.৬৬ শতাংশ মানুষ। ঘাটালে ৭৮.৯২, বাঁকুড়ায় ৭৬.৭৯, মেদিনীপুরে ৭৭.৫৭ এবং পুরুলিয়ায় ৭৪.০৯ শতাংশ ভোট পড়েছে। বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে ভোটদানের হার ৭৭.৯৯ শতাংশ।

    এই দফায় গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থী (Lok Sabha Election 2024)

    ষষ্ঠ দফায় গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন উত্তর-পূর্ব দিল্লি কেন্দ্রে কংগ্রেসের প্রার্থী কানহাইয়া কুমার। তাঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপির মনোজ তিওয়ারি। নতুন দিল্লি কেন্দ্রে আম আদমি পার্টির মন্ত্রী সোমনাথ ভারতীর বিরুদ্ধে লড়ছেন প্রয়াত বিজেপি নেত্রী সুষমা স্বরাজের মেয়ে বাঁশুরি। হরিয়ানার কারনাল কেন্দ্রে বিজেপির তাস প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির মনোহরলাল খট্টর। কুরুক্ষেত্র কেন্দ্রে লড়ছেন শিল্পপতি নবীন জিন্দল। গুরগ্রাম কেন্দ্রে এদিন ভাগ্য পরীক্ষা হয়েছে রাজ বব্বরের। লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন বিজেপির মানেকা গান্ধী এবং বিজেপির সর্বভারতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্রও।  অনন্তনাগ-রাজৌরিতে লড়ছেন(Lok Sabha Election 2024) জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা পিডিপি নেত্রী মেহবুবা মুফতি।

    কী বললেন প্রধান বিচারপতি

    কমিশন সূত্রে খবর, এদিন ভোট হয়েছে দেশের আটটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। দুপুর ৩টে পর্যন্ত গড় ভোটদানের হার ৪৯.২ শতাংশ। এদিন দিল্লিতে ভোট দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। ভোট দিয়ে বেরিয়ে বলেন, “ভোট দিয়ে দেশের নাগরিক হিসেবে আমি নিজের দায়িত্ব পালন করলাম। আমি আগেও বলেছি, এটা প্রত্যেক দেশবাসীর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।” রাঁচির একটি বুথে ভোট দিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। দিল্লিতে সস্ত্রীক ভোট দিয়েছেন প্রাক্তন ক্রিকেটার কপিল দেবও। তিনি বলেন, “নিজের কেন্দ্রের জন্য সঠিক প্রার্থী বাছাই করাটা খুব জরুরি।”

    আর পড়ুন: “কেশপুরকে পাকিস্তান বানিয়ে ফেলেছেন মমতা”, পুনর্নির্বাচনের দাবি জানালেন হিরণ

    এদিকে, দেশের বাকি আসনগুলিতে বিঘ্নহীনভাবে নির্বাচন হলেও, এদিনও অশান্তির আঁচ লাগল বাংলায়। কেবল দুই মেদিনীপুরে কমিশনে অভিযোগ জমা পড়েছে ১ হাজার ৩৩৭টি। এদিন ভোট হয়েছে বাঁকুড়া, তমলুক, কাঁথি, ঘাটাল, ঝাড়গ্রাম, মেদিনীপুর, পুরুলিয়া ও বিষ্ণুপুর কেন্দ্রে। হলদিয়ায় বিজেপির এজেন্টদের বসতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। কেশপুরের বুথে বিজেপির এজেন্টদের বসতে দেওয়া হয়নি বলেও অভিযোগ (Lok Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “চন্দ্রযানের ল্যান্ডিং পয়েন্টের নামকরণও করত পরিবারের নামে”, কংগ্রেসকে তোপ মোদির  

    PM Modi: “চন্দ্রযানের ল্যান্ডিং পয়েন্টের নামকরণও করত পরিবারের নামে”, কংগ্রেসকে তোপ মোদির  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ল্যান্ড করেছিল চন্দ্রযান-৩। জায়গাটির নাম ‘শিব-শক্তি’। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) দাবি, এই নামটি দেওয়া হয়েছে যাতে ভারতের নাগরিক এই নামের সঙ্গে একাত্মতা বোধ করতে পারেন। সম্প্রতি সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী এ ব্যাপারে নিশানা করেন কংগ্রেসকে। তিনি বলেন, “কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকলে ওই জায়গাটির নাম পরিবারের কোনও সদস্যের নামে করে দিত।”

    শিব-শক্তি নাম কেন? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “চন্দ্রযান-৩ প্রথম যেখানে ভূমি স্পর্শ করেছিল তার নাম অন্য কিছুও হতে পারত। তবে তারা(কংগ্রেস) ক্ষমতায় থাকলে, তারা জায়গাটির নাম তাদের পরিবারের কারও নামে নামকরণ করতে পারত…কিন্তু আমি সেটা করতে পারি না।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত তামাম বিশ্বকে একটা দর্শন (ফিলোজফি) দিয়েছে। আমি গর্ব অনুভব করি এই ভেবে যে এর (চাঁদের ওই ভূমি) যে নাম দেওয়া হয়েছে, সেই শক্তি মহাবিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করে।”

    পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আমি যখন বলি শিব-শক্তি, ভারতের ১৪০ কোটি মানুষ এর সঙ্গে একাত্মতা অনুভব করেন। যদি একটা পরিবারের নামে এর নামকরণ করা হত, তাহলে জনগণের একটা অংশ মাত্র এর সঙ্গে নিজেকে রিলেট করত। শিব-শক্তি হল একটা নাম, যেটা আমাদের মোটিভেট করে, শক্তি জোগায়। এটা এমন একটা নাম যা কোটি কোটি মানুষকে গাইড করে।”

    আর পড়ুন: “ইভিএমেই মায়ের মৃত্যুর জবাব দিলাম,” বললেন নিহত বিজেপি মহিলা কর্মীর মেয়ে

    দেশে চলছে অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন। ভোটগ্রহণ হবে সাত দফায়। আজ, শনিবার হল ষষ্ঠ দফার নির্বাচন। সপ্তম তথা শেষ দফার নির্বাচন হবে পয়লা জুন। তার আগে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কংগ্রেসকেই চাঁদমারি করেন প্রধানমন্ত্রী। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে নানা সময় তিনি পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ করেছেন। কংগ্রেসের আমলে চন্দ্রাভিযান-৩ সফল হলেও, যে তার ব্যতিক্রম হত না, এদিন প্রকাশ্যেই তা জানিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

    প্রসঙ্গত, গত বছর অগাস্টে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রাখে চন্দ্রযান-৩। বিশ্বে ভারতই প্রথম দেশ, যারা এই অঞ্চলে ল্যান্ড করতে সক্ষম হয়েছিল। চন্দ্রযান-৩ প্রথম যে জায়গাটিতে ল্যান্ড করে, সেখানকার নাম দেওয়া হয় শিব-শক্তি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share