Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Hathras Incident: হাথরস কাণ্ডে গ্রেফতার ৬, মধুকরকে ধরতে লাখ টাকার পুরষ্কার

    Hathras Incident: হাথরস কাণ্ডে গ্রেফতার ৬, মধুকরকে ধরতে লাখ টাকার পুরষ্কার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাথরস কাণ্ডে (Hathras Incident) গ্রেপ্তার হলেন ৬ জন। এরা সকলেই সৎসঙ্গের সেবাদার। হাথরসে মহিলা ও শিশু মিলিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ১২১। বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত গ্রেফতার হননি স্বঘোষিত ধর্মগুরু সুরজ পাল সিং ওরফে নারায়ণ সাকার হরি ওরফে ভোলে বাবা। তাঁর খোঁজে আশ্রমে তল্লাশি চালায় উত্তর প্রদেশ (UP) পুলিশের স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ (SOG) । তবে বাবা ছাড়াও এই ঘটনার মূল অভিযুক্ত ভোলে বাবার প্রধান সেবাদার দেব প্রকাশ মধুকরের এখনও খোঁজ মেলেনি।

    মূল অভিযুক্ত মধুকর পলাতক (Hathras Incident)

    উত্তর প্রদেশ পুলিশের আইজি সালাভ মাথুর বলেন, যে ৬ জন গ্রেফতার হয়েছেন তাঁরা সকলেই সৎসঙ্গের সেবাদার। ঘটনার পর থেকেই পলাতক ভোলে বাবা এবং অভিযুক্ত দেবপ্রকাশ মধুকরকে ধরার জন্য এক লক্ষ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হবে। এদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানাও জারি করা হবে। তদন্তে (Hathras Incident) যেমন প্রয়োজন হবে সেই অনুযায়ী গ্রেফতার করা হবে।

    ভিডিও বিবৃতি জারি করলেন ভোলে বাবা

    মঙ্গলবার হাথরসের ফুলরাই গ্রামে ভোলেবাবার সৎসঙ্গের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে উপস্থিত হয়েছিলেন আড়াই লক্ষ ভক্ত। কিন্তু সেই তুলনায় পর্যাপ্ত ব্যবস্থা ছিল না। অনুষ্ঠানের পর গুরুর পায়ের ধুলো নেওয়ার জন্য হুটাপুটি পড়ে যায়। পদপিষ্ট (Hathras Incident) হয়ে মারা যান ১২১ জন। এদের মধ্যে অধিকাংশই মহিলা ও শিশু। এই ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছেন মধুকর এবং ভোলেবাবা। একটি ভিডিও বিবৃতি দিয়ে ভোলে বাবা সমাজ বিরোধীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তাঁর দাবি সমাজ বিরোধীরাই এই কাণ্ড ঘটিয়েছে।

    আরও পড়ুন: যৌন কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত স্বঘোষিত ধর্মগুরু ভোলে বাবা!

    বুধবার আহতদের দেখার জন্য হাসপাতাল এবং পরবর্তীতে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান উত্তরপ্রদেশের (UP)  মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তিনি এই ঘটনার জন্য দায়ী সকলের আইনের আওতায় শাস্তির আশ্বাস দিয়েছেন। ঘটনার তদন্তের বিশেষ দল গঠন করা হয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: সন্ত্রাস দমনে সক্রিয় সরকার, জম্মু-কাশ্মীরে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ৯৬০ জন পুলিশ নিয়োগ

    Jammu Kashmir: সন্ত্রাস দমনে সক্রিয় সরকার, জম্মু-কাশ্মীরে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ৯৬০ জন পুলিশ নিয়োগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) সীমান্ত সুরক্ষার জন্য ৯৬০ জন বিশেষ প্রশিক্ষিত পুলিশ নিয়োগ করল সরকার। এদের মার্কিন মেরিনদের মতো করে তৌরি করা হয়েছে। সেভাবেই প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে বলে খবর। এদের মধ্যে ৫৬০জনকে জম্মুর সীমান্ত বরাবর ও বাকিদের উপত্যকার বিভিন্ন প্রান্ত পাঠানো হবে। এই দলটি শুধুমাত্র অনুপ্রবেশ রোধে এবং সন্ত্রাস দমনে (Combat Terror) কাজ করবে। এদের পুলিশের অন্য কোনও কাজে ব্যবহার করা যাবে না।

    এই দলের বৈশিষ্ট্য (Jammu Kashmir)

    জম্মু কাশ্মীর (Jammu Kashmir) পুলিশের ডিজিপি আর আর সোয়াইন জানান, এই দলে জম্মুর বিভিন্ন তহসিল থেকে খুব অল্পবয়সী ছেলেদের নেওয়া হয়েছে। এঁরা একেবারে স্থানীয় হওয়ায় নিজের নিজের এলাকা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা রয়েছে। স্থানীয়স্তরে কোনও রকম অসাধু পদক্ষেপ শুরু হলেই তা এদের নজরে পড়বে। এই কর্মীরা “সীমান্ত গ্রামের” “খুব অল্পবয়সী” লোক বলে উল্লেখ করে, সোয়াইন বলেন, “এই ছেলেরা এলাকাটি ভালভাবে জানেন এবং শত্রুর কৌশলও বোঝেন। এরা আমাদের নিজের ছেলে। জম্মু ও কাশ্মীরের বাইরের জায়গা থেকে আসেনি। শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট সীমান্ত তহসিল থেকে এদের নেওয়া হয়েছে।” এই দলটি শুধুমাত্র পাক অনুপ্রবেশ রুখতে কাজ করবে। সন্ত্রাস দমনে নিরাপত্তারক্ষী ও সেনাদের সাহায্য করবে।

    আরও পড়ুন: নিষিদ্ধ স্মার্টফোন, রাম মন্দিরের পুরোহিতদের পোশাকের রং গেরুয়া থেকে হলুদ

    সন্ত্রাস দমন শেষ পর্যায় (Jammu Kashmir)

    রাজ্যসভার ভাষণে জম্মু ও কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) সন্ত্রাস দমন ইস্যুতে সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, যে জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদের (Combat Terror) বিরুদ্ধে লড়াই প্রায় শেষ পর্যায়ে। সেখানে অবশিষ্ট সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক নির্মূল করতে সরকার বহুমুখী কৌশল নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। এই প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত পুলিশ নিয়োগ তারই এক ধাপ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। উল্লেখ্য, গত জুন মাসে একই সপ্তাহে পর পর একাধিক জঙ্গি হামলার ঘটনায় তপ্ত ছিল ভূস্বর্গ। এরপর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পদে ফের শপথ নিয়েই অমিত শাহ ওই হামলা প্রসঙ্গে হাইভোল্টেজ বৈঠক ডাকেন। ‘মিশন মোডে’ কাজ করতে নানান নির্দেশ দেওয়া হয় সেনা ও গোয়েন্দা বিভাগকে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Zika Alert:  বাড়ছে জিকা ভাইরাস, রাজ্যগুলিকে সতর্ক করল কেন্দ্র

    Zika Alert:  বাড়ছে জিকা ভাইরাস, রাজ্যগুলিকে সতর্ক করল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২ জুলাই পুণেতে এক ৫৫ বছর বয়সি মহিলা জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন। তারপর থেকে মাত্র দুদিনে মহারাষ্ট্রে ৭ জন জিকা ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছেন। এমতাবস্থায় কেন্দ্র সরকার রাজ্যগুলিকে সতর্ক (Zika Alert) করেছে। বিশেষ করে গর্ভবতী মহিলাদের উপর নজর রাখতে বলা হয়েছে। তাঁরা অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলে জিকা ভাইরাসে টেস্ট করতে বলা হয়েছে।

    মহারাষ্ট্রে বাড়ছে জিকা ভাইরাস আক্রান্তদের সংখ্যা (Zika Alert)

    মহারাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি এলাকায় জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক দেশের সবকটি রাজ্যেকে অ্যাডভাইজারি পাঠিয়ে সতর্ক করেছে। গর্ভবতী মহিলারা জিকা (Zika Alert) আক্রান্ত হলে ভ্রূণের বিকাশ ঠিকভাবে হচ্ছে কিনা তাও খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে।

    কিভাবে জিকা আক্রান্ত হতে পারেন

    জানা  গিয়েছে, এডিস (Aedes) মশার কামড়ে জিকা আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে ডঃ অতুল গোয়েল জানিয়েছেন, শুধুমাত্র এডিস মশার কামড়েই জিকা ভাইরাস হয়। এই মশার কামড়ে এই ডেঙ্গি এবং চিকুনগুনিয়া হয়। এই ভাইরাসের খবর প্রথমবার ১৯৪৭ সালে উগান্ডায় পাওয়া যায়। জিকা ভাইরাস সংক্রমিত মশা কামড় ছাড়াও এই ভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তির যৌন সম্পর্ক, রক্তের সংক্রমণ এবং প্রসবের সময় মা থেকে শিশুর মধ্যে প্লাসেন্টার মাধ্যমে (Zika Alert) ছড়িয়ে পড়তে পারে। ফলে গর্ভবতী মহিলাদের প্রথম তিন মাসের মধ্যে আল্ট্রা সাউন্ড করানোর সময় সাবধান থাকা উচিত।  

    আরও পড়ুন: হাজির বর্ষা, সঙ্গে এসেছে হরেক ব্যাধিও, কী কী রোগ হতে পারে জানেন?

    জিকা ভাইরাসের লক্ষণ

    সাধারণত জিকা ভাইরাসের মাধ্যমে সংক্রমিত ৮০% ব্যক্তির মধ্যে এর সংক্রমণের কোনো লক্ষণ দেখা যায় না। কিন্তু ২০% ক্ষেত্রে জ্বর, হাঁটু ও মাংসপেশিতে ব্যথা সহ কঞ্জাক্টিভাইটিসের মত লক্ষণ দেখা দিতে পারে। এই ধরনের উপসর্গ টানা এক সপ্তাহের বেশি সময় যদি দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। সংক্রামক মশার কামড়ের বহু দিন পরে মানবদেহে (Zika Alert) উপসর্গ দেখা দিতে পারে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Poverty Declines: মোদি জমানায় ভারতে দারিদ্রের হারে ব্যাপক হ্রাস, বলছে নয়া সমীক্ষা

    Poverty Declines: মোদি জমানায় ভারতে দারিদ্রের হারে ব্যাপক হ্রাস, বলছে নয়া সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পড়শি দেশ পাকিস্তান যখন দারিদ্রের জ্বালায় জ্বলছে, তখন ভারত থেকে ক্রমেই হঠছে গরিবি। অতিমারি-পর্বের গেরো কাটিয়েও ভারতে নিত্য কমছে দারিদ্রের হার (Poverty Declines)। ২০১১-১২ সালে ভারতে দারিদ্রের হার ছিল ২১.২ শতাংশ। সেটাই ২০২২-২৪ সালে কমে দাঁড়িয়েছে ৮.৫ শতাংশে। অর্থনৈতিক থিঙ্কট্যাঙ্ক এনসিএইআরের সদ্য প্রকাশিত রিপোর্টেই (Think Tank Report) বলা হয়েছে এই কথা।

    দারিদ্র কমেছে উল্লেখযোগ্যভাবে (Poverty Declines)

    এই গবেষণাপত্রের নাম দেওয়া হয়েছে ‘রি-থিঙ্কিং সোশ্যাল সেফটি নেটস ইন আ চেঞ্জিং সোশ্যাইটি’। লেখক সোনালদে দেশাই। এনসিএইআরের এই কর্তা এই গবেষণাপত্রে যে ডেটা ব্যবহার করেছেন, তা প্রকাশিত হয়েছিল ‘ওয়েভ থ্রি অফ ইন্ডিয়া হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট সার্ভে’তে। ‘ইন্ডিয়া হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট সার্ভে ওয়ান’ এবং ‘টু’য়ের ডেটাও ব্যবহার করা হয়েছে। গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, ‘ইন্ডিয়া হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট সার্ভের সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ২০০৪-২০০৫ সালে এবং ২০১১-১২ সালে দেশে দারিদ্র কমেছে উল্লেখযোগ্যভাবে। হ্রাসের হার ৩৮.৬ থেকে কমে হয়েছে ২১.২ শতাংশ। ২০১১-১২ থেকে ২০২২-২৪ এর মধ্যে এই হার ২১.২ থেকে কমে হয়েছে ৮.৫ শতাংশ। করোনা অতিমারির চ্যালেঞ্জ সামলেও গরিবি হ্রাসে সফল হয়েছে ভারত’। প্রসঙ্গত, এই সময়সীমার একটা বড় অংশই নরেন্দ্র মোদির জমানা। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী পদে বসেন তিনি।

    ভারতের কাছে চ্যালেঞ্জ

    এই গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক বৃদ্ধি এবং দারিদ্র হ্রাস একটি গতিশীল আবহ তৈরি করে। যার জন্য প্রয়োজন সামাজিক সুরক্ষা প্রোগ্রামগুলি দ্রুত কার্যকর করা। সমীক্ষাপত্রটিতে (Poverty Declines) আরও বলা হয়েছে, নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থাগুলিকে চালিয়ে নিয়ে যাওয়াটা ভারতের কাছে অন্যতম প্রধান একটি চ্যালেঞ্জ ছিল। সেই পর্ব কাটিয়ে (Think Tank Report) ভারত এগিয়েছে তরতর করে।

    আর পড়ুন: হাজির বর্ষা, সঙ্গে এসেছে হরেক ব্যাধিও, কী কী রোগ হতে পারে জানেন?

    অর্থনৈতিক বৃদ্ধির যুগে যখন সুযোগ বেড়েছে, তখন দীর্ঘ মেয়াদি দারিদ্রের নির্ধারকগুলি কমতে পারে। বিশেষত যখন অ্যক্সিডেন্ট অফ লাইফ সম্পৃক্ত প্রাকৃতিক বিপর্যয়, অসু্স্থতা এবং মৃত্যুর সঙ্গে। প্রসঙ্গত, তেন্ডুলকর কমিটির রিপোর্টে যে দারিদ্র রেখার কথা বলা হয়েছে, সেটা হল, গ্রামীণ এলাকায় ৪৪৭ টাকা, আর শহরাঞ্চলে ৫৭৯ টাকা (Poverty Declines)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Mandir: নিষিদ্ধ স্মার্টফোন, রাম মন্দিরের পুরোহিতদের পোশাকের রং গেরুয়া থেকে হলুদ 

    Ayodhya Ram Mandir: নিষিদ্ধ স্মার্টফোন, রাম মন্দিরের পুরোহিতদের পোশাকের রং গেরুয়া থেকে হলুদ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ayodhya Ram Mandir) পুরোহিতদের জন্য একগুচ্ছ নতুন নিয়ম আনল মন্দির কর্তৃপক্ষ। এত দিন মন্দিরের পুরোহিতেরা গেরুয়া রঙের পোশাক পরতেন। এ বার তাঁদের পরতে হবে হলুদ রঙের পোশাক। তবে কেবল রঙেই নয়, বদল আসছে পোশাকের ধরনেও। বুধবার পোশাকবিধি নিয়ে নয়া নির্দেশিকা দিয়েছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে জানানো হয়েছে, এখন থেকে রাম মন্দিরের পুরোহিতরা আর গর্ভগৃহে স্মার্টফোন নিয়ে যেতে পারবেন না।

    কেন নয়া পোশাক বিধি (Ayodhya Ram Mandir) 

    রাম মন্দির সূত্রে খবর, পুরোহিতদের মধ্যে যাতে অভিন্নতা বজায় থাকে এবং মন্দির (Ayodhya Ram Mandir) চত্বরে উপস্থিত অন্যান্যদের থেকে তাদের আলাদাভাবে চেনা যায়, তার জন্যই এই নয়া সিদ্ধান্ত। রাম মন্দিরের সহকারী পুরোহিত, সন্তোষ কুমার তিওয়ারি জানিয়েছেন, প্রধান পুরোহিত, চার সহকারী পুরোহিত এবং ২০ জন শিক্ষানবিশ পুরোহিত-সহ রাম মন্দিরের সকল পুরোহিতদেরই এখন থেকে মাথার বাঁধতে হবে হলুদ রঙের সাফা, পরতে হবে হলুদ রঙের চৌবন্দি এবং ধুতি। এর আগে, মন্দিরের অধিকাংশ পুরোহিতই গেরুয়া রঙের পোশাক পরতেন। সন্তোষ কুমার তিওয়ারি বলেন, “কয়েকজন পুরোহিত এর আগেও হলুদ পোশাক পরে আসতেন, তবে এটা বাধ্যতামূলক ছিল না।” তাঁর মতে, সনাতন ধর্ম অনুসারে পুরোহিতদের এমন পোশাক পরা উচিত, যা, প্রথমে মাথা গলাতে হয় এবং তারপর হাত গলাতে হয়। এই রীতি মেনেই নতুন পোশাক বিধি জারি করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: দেশে ফিরলেন বিশ্বজয়ীরা, আজ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত বিরাট-রোহিতদের

    মন্দিরের ভিতরে ফোন নিষিদ্ধ (Ayodhya Ram Mandir) 

    এতদিন অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ayodhya Ram Mandir) কেবল মাত্র পুরোহিতরাই স্মার্ট ফোন নিয়ে প্রবেশ করতে পারতেন। কিন্তু এবার তাঁরাও সেটা করতে পারবেন না। সেই সঙ্গে ৫ ঘণ্টার শিফটে কাজ করবেন সেখানকার কর্মীরা। এমনই জানানো হয়েছে নয়া নির্দেশিকায়। মন্দির কর্তৃপক্ষের একটি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, নিরাপত্তার কারণে ফোন নিয়ে মন্দির চত্বরে ঢুকতে পারবেন না কোনও পুরোহিত। সম্প্রতি মন্দিরের ভিতরের কিছু ছবি সমাজমাধ্যমে ‘ফাঁস’ হয়ে গিয়েছিল। তার পরেই ফোন নিয়ে কড়াকড়ির পথে হাঁটার সিদ্ধান্ত নেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। পুরোহিতদের কাজ শুরু হবে ভোর সাড়ে ৩টেয়। শেষ হবে রাত ১১টায়। পুরোহিতদের এক একটি দলকে দিনে সর্বোচ্চ পাঁচ ঘণ্টা মন্দিরের কাজে নিযুক্ত থাকতে হবে, বলে জানিয়েছে রাম মন্দির ট্রাস্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Coal Production: এক লপ্তে বাড়ল প্রায় ১৪.৫ শতাংশ! জুন মাসে কয়লা উৎপাদনে রেকর্ড ভারতের

    Coal Production: এক লপ্তে বাড়ল প্রায় ১৪.৫ শতাংশ! জুন মাসে কয়লা উৎপাদনে রেকর্ড ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত জুন মাসে ভারতে কয়লার উৎপাদন (Coal Production) বেড়েছে রেকর্ড (India Makes Record) পরিমাণ। জানা গিয়েছে, চলতি বছরের জুন মাসে এ দেশে কয়লা উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে ১৪.৪৯ শতাংশ। সংখ্যাতত্ত্বের বিচারে ৮৪.৬৩ মেট্রিক টন। গত বছরের এই সময় উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ৭৩.৯২ মেট্রিক টন।

    কী বলছে কয়লা মন্ত্রক? (Coal Production)

    কয়লা মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, জুন মাসে কেবল কোল ইন্ডিয়া লিমিটেডের উৎপাদন ৬৩.১০ মেট্রিক টন। বৃদ্ধির হার গত বছরের তুলনায় ৮.৮৭ শতাংশ। গত বছরের জুনে উৎপাদন হয়েছিল ৫৭.৯৬ মেট্রিক টন কয়লা। তাছাড়া, বন্ধ মুখের খনি (খোলা মুখ খনি নয়) এবং অন্যান্য উৎস থেকেও বেড়েছে কয়লার উৎপাদন। সংখ্যাতত্ত্বের হিসেবে এর পরিমাণ ১৬.০৩ মেট্রিক টন। গত বছর উৎপাদন হয়েছিল ১০.৩১ মেট্রিক টন। শতাংশের হিসেবে গত বছরের চেয়ে এবার বৃদ্ধির হার ৫৫.৪৯ শতাংশ।

    কয়লা পাঠানোও বেড়েছে

    উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই বেড়েছে কয়লা পাঠানোও (Coal Production)। এটাও জানান দিচ্ছে, কোল ইন্ডিয়ার স্ট্রং পারফর্মেন্সের কথা। ওই মাসে সব মিলিয়ে কয়লা পাঠানো হয়েছিল ৮৫.৭৬ মেট্রিক টন। গত বছর এই সময় এর পরিমাণ ছিল ৭৭.৮৬ মেট্রিক টন। শতাংশের বিচারে কয়লা পাঠানো বৃদ্ধি পেয়েছে ১০.১৫। কোল ইন্ডিয়া লিমিটেড কয়লা পাঠিয়েছে ৬৪.১০ মেট্রিক টন। গত বছর জুনে এর পরিমাণ ছিল ৬০.৮১ মেট্রিক টন। বৃদ্ধির হার ৫.৪১ শতাংশ।

    আর পড়ুন: ঝাড়খণ্ডে পালাবদল, চম্পইকে সরিয়ে ফের মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন হেমন্ত

    বন্ধ মুখের খনি এবং অন্যান্য সোর্স থেকে কয়লা পাঠানো হয়েছে ১৬.২৬ মেট্রিক টন। গত বছর এর পরিমাণ ছিল ১১.৩০ মেট্রিক টন। শতাংশের বিচারে বৃদ্ধির হার ৪৩.৮৪। উৎপাদন বাড়ায় বেড়ছে কয়লা মজুতের পরিমাণও। ৩০ জুন পর্যন্ত কয়লা কোম্পানিগুলির মজুতের পরিমাণ ৯৫.০২ মেট্রিক টন। বার্ষিক বৃদ্ধির হার ৪১.৬৮ শতাংশ। একইভাবে, তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলিতে মজুত কয়লার পরিমাণ ৪৬.৭০ মেট্রিক টন। গত বছরের চেয়ে (India Makes Record) এর হার এবার বেশি ৩০.১৫ শতাংশ (Coal Production)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Champai Soren: ঝাড়খণ্ডে পালাবদল, চম্পইকে সরিয়ে ফের মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন হেমন্ত

    Champai Soren: ঝাড়খণ্ডে পালাবদল, চম্পইকে সরিয়ে ফের মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন হেমন্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘রাজা’ বসবেন। তাই কুর্সি ছেড়ে দিতে হল ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী চম্পই সোরেনকে (Champai Soren)। বুধবার সন্ধ্যায় তিনি রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণনের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠান। এদিনই নতুন করে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার জন্য আবেদন জানান ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার নেতা হেমন্ত সোরেন (Hemant Soren)। সম্প্রতি জামিন পেয়ে জেল থেকে বেরিয়েছেন তিনি। হেমন্ত হবেন জেএমএম-কংগ্রেস-আরজেডি জোটের নয়া মুখ্যমন্ত্রী।

    চম্পই ক্ষুব্ধ (Champai Soren)

    বর্তমানে জেএমএমের শীর্ষ পদে রয়েছেন হেমন্তের বাবা শিবু সোরেন। দলের কার্যকরী সভাপতি রয়েছেন হেমন্ত। বুধবারই চম্পইকে (Champai Soren) মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে সরিয়ে হেমন্তকে ওই পদে ফেরাতে আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব গৃহীত হয় জেএমএমের পরিষদীয় দলের বৈঠকে। সূত্রের দাবি, আচমকা তাঁকে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তে চম্পই যারপরনাই ক্ষুব্ধ। তবে ‘বিদ্রোহ’ না করে দলীয় সিদ্ধান্তই মেনে নিয়েছেন তিনি। ঝাড়খণ্ডের রাজনৈতিক মহলের মতে, ক্ষোভ সামাল দিতে চম্পইকে করা হতে পারে নয়া কার্যকরী সভাপতি। প্রসঙ্গত, এবার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলে হেমন্ত এই পদে বসবেন তিনবার।

    ডিসেম্বরেই বিধানসভা নির্বাচন ঝাড়খণ্ডে

    চলতি বছরের ডিসেম্বরেই হওয়ার কথা ঝাড়খণ্ড বিধানসভার নির্বাচন। হেমন্ত মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে জেলে যাওয়ার আগে চম্পই ছিলেন ওই মন্ত্রিসভার পরিবহণ মন্ত্রী। ২০০৫ সাল থেকে টানা চারবার সেরাইকেলা আসনে জিতে এসেছিলেন তিনি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে তিনি হয়েছিলেন জেএমএম প্রার্থী। হেরে গেলেও ওই বছরই বিধানসভা নির্বাচনে জিতে ফের বিধানসভায় পা রাখেন সিংভূম অঞ্চলের প্রভাবশালী নেতা চম্পই। তাঁকে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ায় প্রত্যাশিতভাবেই ক্ষুব্ধ চম্পইয়ের অনুগামীরা।

    আর পড়ুন: “এর থেকে লজ্জাজনক আর কী হতে পারে?”, চোপড়াকাণ্ডে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    জমি কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত বেআইনি আর্থিক লেনদেন মামলায় গত ৩১ জানুয়ারি হেমন্তকে গ্রেফতার করেছিল ইডি। ঘটনার দিন যখন ইডির আধিকারিকরা তাঁর বাড়িতে যান, তখনও ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পদেই ছিলেন হেমন্ত। পরে সাংবিধানিক মর্যাদার কথা মাথায় রেখে ইস্তফা দেন মুখ্যমন্ত্রী পদে (তবে গ্রেফতার হলেও এখনও মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেননি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী, আপ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল)। তার পরেই গ্রেফতার করা হয় হেমন্তকে (Hemant Soren)। চম্পইকে বসানো হয় মুখ্যমন্ত্রী পদে। গত ২ ফেব্রুয়ারি ঝাড়খণ্ডের দ্বাদশ মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন চম্পই। সেই চম্পইকেই (Champai Soren) সরে যেতে হল বুধবার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hathras Religious Event: যৌন কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত স্বঘোষিত ধর্মগুরু ভোলে বাবা!

    Hathras Religious Event: যৌন কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত স্বঘোষিত ধর্মগুরু ভোলে বাবা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাথরসে পদপিষ্ট (Hathras Religious Event) হয়ে মৃত্যুর ঘটনায় নাম জড়িয়েছে সুরজপাল সিং ওরফে নারায়ণ সাকার হরি ওরফে ভোলে বাবার (Bhole Baba)। ঘটনার পর থেকেই গা ঢাকা দিয়েছেন এই স্বঘোষিত ধর্মগুরু। এহেন ধর্মগুরুর বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের অভিযোগও উঠেছিল। উত্তরপ্রদেশের পাশাপাশি তাঁর নামে একাধিক মামলা দায়ের হয়েছে আগ্রা, কাসগঞ্জ, রাজস্থান-সহ বিভিন্ন জায়গায়। তার পরেও দিব্যি ‘ব্যবসা’ চালিয়ে যাচ্ছিলেন এই স্বঘোষিত ধর্মগুরু।

    গুরুগিরির আড়ালেই কুকীর্তি! (Hathras Religious Event)

    উত্তরপ্রদেশেরই এটা জেলার পাতিয়ালি পঞ্চায়েতের নাগরি গ্রামের এক কৃষক পরিবারে জন্ম ভোলে বাবার। পড়াশোনা শেষে যোগ দেন উত্তরপ্রদেশ পুলিশে। পরে পুলিশের চাকরি চলে যাওয়ায় শুরু করেন ‘ধর্ম ব্যবসা’ (Hathras Religious Event)। সেজে যান গুরু। নাম নেন ভোলে বাবা। এই গুরুগিরির আড়ালেই তাঁর যাবতীয় কুকীর্তি চলতে থাকে বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, ভোলে বাবার বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছিল সেই ১৯৯৭ সালে। তার পরেই খোয়াতে হয় চাকরি। জেলও খেটেছেন। জেল থেকে বেরিয়ে নাম নেন সাকার বিশ্ব হরি বাবা। পূর্ব পুরুষের ভিটেয় খোলেন আশ্রম। নাম নেন ভোলে বাবা। এর পরেই জমে যায় ‘ব্যবসা’। দিন দিন বাড়তে থাকে ভক্ত সংখ্যা। ফুলেফেঁপে ওঠেন যৌন নির্যাতনের অভিযোগে চাকরি খোয়ানো এই ‘ধুরন্ধর’।

    আর পড়ুন: নিট প্রশ্ন ফাঁসকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর

    জেলের ভাতও খেয়েছেন!

    পুলিশের দাবি, ২০০১ সালে নিজের ভাগ্নি মারা যাওয়ার পর তাঁকে বাচানোর ছল করেছিলেন ভোলে বাবা। সেই সময় সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। পাঠানো হয় জেলে। আইন ভাঙার অভিযোগও রয়েছে ভোলে বাবার বিরুদ্ধে। ২০২২ সালে অতিমারি-পর্বে নিষেধাজ্ঞা ভেঙে তাঁর বিরুদ্ধে বড়সড় জমায়েত আয়োজন করার অভিযোগ উঠেছিল। আর পাঁচজন ধর্মগুরুর মতো গেরুয়া পোশাক পরেন না ভোলে বাবা। তিনি পরেন সাদা জামা-প্যান্ট, সাদা স্যুট কিংবা সাদা পাজামা-পাঞ্জাবি। ভোলে বাবার বৈভবও চোখ ধাঁধিয়ে দেওয়ার মতো। তাঁর কনভয়ে ৩০টির বেশি দামি গাড়ি রয়েছে। ভোলে বাবাকে (Hathras Religious Event) ঘিরে থাকেন মহিলা নিরাপত্তারক্ষীরা। তাঁর বাহিনীতে রয়েছেন পুরুষ নিরাপত্তারক্ষীও।

    এহেন ভোলে বাবা (Bhole Baba) লুকোলেন কোথায়?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: নিট প্রশ্ন ফাঁসকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: নিট প্রশ্ন ফাঁসকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার নিট বিতর্কে (NEET Controversy) মুখ খুললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বুধবার রাজ্যসভায় দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাসও দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সংসদের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দিতে গিয়ে রাষ্ট্রপতি তাঁর বক্তব্যে প্রশ্নপত্র ফাঁসের কথা উল্লেখ করেছেন। আমি আশাকরি, রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে গোটা হাউস এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    তিনি বলেন, “দুর্ভাগ্যবশত এই বিষয়টি নিয়ে রাজনীতি করা হচ্ছে। এটা দেশের ভবিষ্যতের জন্য খুবই উদ্বেগের।” রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ জ্ঞাপন প্রস্তাব পর্ব চলছে রাজ্যসভায়। এই সভায়ই বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রশ্নপত্র ফাঁসকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে কড়া শাস্তি দেওয়ার কথা জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “আমি আমার দেশের তরুণদের এই বলে আশ্বস্ত করতে চাই যে এই সরকার তাদের রেয়াত করবে না যারা আপনাদের প্রতারণা করেছে, কেলেঙ্কারিতে যুক্ত রয়েছে।” তিনি বলেন, “যারা আমাদের দেশের তরুণ ভবিষ্যৎকে প্রশ্নের মুখে ফেলে দিয়েছে তাদের জবাবদিহি করার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা কঠোর আইন লাগু করেছি এবং পুরো ব্যবস্থাটাই নিশ্চিদ্র করার ব্যবস্থা করছি।”

    ছাত্রদরদি সরকার

    তাঁর সরকার যে ছাত্রদরদি, এদিন তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “সরকার এমন একটা পরিবেশ তৈরি করতে চাইছে, যেখানে পড়ুয়ারা মন দেবে কেবল পড়াশোনায়, পরীক্ষার কোনও ভীতি তাদের থাকবে না।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি আমাদের দেশের তরুণদের আশ্বস্ত করছি এই বলে যে, যারা আপনাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে (NEET Controversy), এই সরকার তাদের রেয়াত করবে না।”

    আর পড়ুন: “এর থেকে লজ্জাজনক আর কী হতে পারে?”, চোপড়াকাণ্ডে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    ডাক্তারিতে ভর্তি হতে গেলে পাশ করতে হয় নিট ইউজি পরীক্ষা। এই পরীক্ষায়ই প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ ওঠে। দুর্নীতিও হয়েছে বলে অভিযোগ। তার জেরে ব্যাপক হইচই হয় দেশজুড়ে। এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি রুখতে আইন আনে সরকার। নির্দেশ দেয় সিবিআই তদন্তের। রাতারাতি সরিয়ে দেওয়া হয় (PM Modi) এনটিএ-র (এই সংস্থাই পরীক্ষাটি নেয়) ডিরেক্টরকে। এদিকে, এদিনই এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান লেখেন, “ইন্ডি জোটের উদ্দেশ্যই হল মিথ্যা ও জল্পনার আশ্রয় নিয়ে আসল ইস্যু থেকে নজর ঘোরানো। এটা দেশ বিরোধী এবং শিক্ষার্থীদেরও বিরোধী।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cashless Payments: নগদহীন পেমেন্টের কারণে মানুষ খরচ করছেন জলের মতো, বলছে সমীক্ষা

    Cashless Payments: নগদহীন পেমেন্টের কারণে মানুষ খরচ করছেন জলের মতো, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ডিজিটাল পেমেন্টস। উন্নত দেশের পাশাপাশি উন্নতিশীল দেশেও কার্যত জলভাত হয়ে উঠছে ডিজিটাল পেমেন্টস (Cashless Payments)। মানুষ এতদিন যেভাবে টাকাপয়সা খরচ করত, এখন তা বদলে গিয়েছে পুরোপুরিই। সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার দুই বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাডিলেড এবং মেলবোর্নের করা যৌথ সমীক্ষায় (Study Report) এই তথ্য উঠে এসেছে।

    ক্যাশলেস পেমেন্ট (Cashless Payments)

    সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ক্যাশলেস পেমেন্ট হওয়ায় মানুষ এখন খরচ করছে আগের চেয়ে ঢের বেশি। সমীক্ষকরা বিশ্বের ১৭টি দেশে সমীক্ষা চালিয়েছিলেন। বিশ্লেষণ করেছিলেন পূর্ববর্তী ৭১টি সমীক্ষা-পত্র। তার পরেই তাঁরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে, ব্যয়ের মাধ্যম বদলে যাওয়ায় মানুষ আগের চেয়ে অনেক বেশি লাক্সারি জিনিসপত্র কিনছেন। এগুলির সিংহভাগই তাঁর প্রয়োজনে লাগে না।

    কী বলছেন স্কোমবার্গ?

    অ্যাডিলেড বিশ্ববিদ্যালের সমীক্ষক লাচলান স্কোমবার্গ বলেন, “পরিকল্পনা ছাড়া যে ব্যয়, তা রুখতে আমরা ক্রেতাদের কার্ডের পরিবর্তে ক্যাশ নিয়ে যেতে বলেছিলাম। তাতে দেখা গিয়েছে, তাঁরা বুঝেশুনে খরচ করছেন। এটাকে সেল্ফ-কন্ট্রোল মেথড হিসেবে দেখা যেতে পারে।” তিনি বলেন, “যখন মানুষ ক্যাশ ব্যবহার করেন, লোকজন তখন টাকা কিংবা নোট দিতে গিয়ে হিসেব-নিকেশ করেন। এক্ষেত্রে ব্যয়ের কাজটি হয়ে ওঠে আরও গুরুত্বপূর্ণ।” তিনি বলেন, “কিন্তু নগদ লেনদেন না হলে বোঝাই যায় না কত খরচ হচ্ছে, কীভাবেই বা খরচ হয়ে যাচ্ছে জলের মতো।”

    আর পড়ুন: “এর থেকে লজ্জাজনক আর কী হতে পারে?”, চোপড়াকাণ্ডে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    সমীক্ষা (Study Report) করতে গিয়ে সমীক্ষকরা লক্ষ্য করেছেন, বহু-ব্যয়ের সঙ্গে ক্যাশলেস পেমেন্টের সম্পর্ক বহু পুরানো। তাঁরা আরও বলেন, “এই প্রথম দেখা গেল মানুষের ব্যয়শৈলী বাঁধা হয়ে গিয়েছে এই মানদণ্ডে।” সমীক্ষকদের মতে, এই দু’প্রকার ব্যয়ের মধ্যে পার্থক্য খুবই সামান্য, তবে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। ‘কনস্পিসিয়াস কনজাম্পশন’ ব্যয়ের ক্ষেত্রে এটা এক সময় বড় বিষয় ছিল। ক্রেতা কোন জিনিস কিনছেন, সেটা ছিল তাঁর সিগনাল স্টেটাস। যেমন তিনি কতগুলি লাক্সারি পোশাক কিংবা গয়না কিনছেন, তা দেখে বোঝা যেত তাঁর ক্রয়ক্ষমতা। স্কোমবার্গ বলেন, “আশাতীতভাবে আমরা দেখেছি, ডোনেশন দেওয়ার ক্ষেত্রে ক্যাশলেস পেমেন্ট হচ্ছে খুবই কম। এক্ষেত্রে ক্যাশেই করা হচ্ছে পেমেন্ট (Cashless Payments)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share