Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Medha Patkar: পাঁচ মাসের কারাদণ্ড মেধা পাটকরকে, কেন জানেন?

    Medha Patkar: পাঁচ মাসের কারাদণ্ড মেধা পাটকরকে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে মেধা পাটকরকে (Medha Patkar)! সোমবার এমনই নির্দেশ দিয়েছেন দিল্লির সাকেত আদালতের মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাঘব শর্মা। ২০০১ সালে মামলাটি দায়ের করেছিলেন বিনয় কুমার সাক্সেনা। বর্তমানে তিনি দিল্লির উপ-রাজ্যপাল। কারাদণ্ডের পাশাপাশি বিনয়কে ১০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণের নির্দেশও দিয়েছে আদালত।

    আদালতের নির্দেশ

    ম্যাজিস্ট্রেট জানান, কারাদণ্ডের এই আদেশটি স্থগিত থাকবে ৩০ দিনের জন্য। মেধা যাতে উচ্চ আদালতে মামলা করতে পারেন, তাই এই সময় বলে ধারণা আইনজ্ঞদের। প্রসঙ্গত, গত ২৪ মে এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল মেধাকে (Medha Patkar)। এদিন ঘোষণা করা হল সাজা। ২০০০ সালে ‘ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ সিভিল লিবার্টিজ’ নামে এক সংগঠনের সভাপতি পদে ছিলেন বিনয়। সেই সময় ‘নর্মদা বাঁচাও’ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন মেধা। আন্দোলন জোরদার করতে এই সময় মেধা একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন বলে অভিযোগ।

    মেধার বিরুদ্ধে গুচ্ছ অভিযোগ

    পরে বিনয়কে ‘কাপুরুষ’ অভিধায় ভূষিত করেছিলেন মেধা। হাওয়ালা লেনদেনে বিনয়ের যোগ রয়েছে বলেও অভিযোগ করেছিলেন নর্মদা বাঁচাও আন্দোলনের নেত্রী। বিনয়কে গুজরাট সরকারের দালাল বলেও অভিহিত করেছিলেন তিনি। মেধার আরও অভিযোগ, গুজরাটের জনগণ ও তাঁদের সম্পদকে বিদেশি স্বার্থের কাছে বন্ধক রাখা হয়েছে। এসবেরই প্রেক্ষিতে ২০০১ সালে আহমেদাবাদের এক আদালতে মেধার (Medha Patkar) বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করেছিলেন বিনয়। ২০০৩ সালে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে মামলাটি স্থানান্তরিত হয়েছিল দিল্লিতে।

    আর পড়ুন: আমলা দম্পতির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্য, তৃণমূল সাংসদের জরিমানা ৫০ লাখ

    ২৪ মে এই মানহানি মামলায় মেধাকে দোষী সাব্যস্ত করার সময় বিচারক বলেছিলেন, ‘ইচ্ছাকৃতভাবেই এবং অঙ্ক কষেই মেধা পাটকর ওই প্রেস বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিলেন। এর মাধ্যমে বিনয় সাক্সেনার মানহানি করার উদ্দেশ্য ছিল তাঁর’। বিচারক আরও বলেছিলেন, ‘বিনয়কে অবৈধ ও অনৈতিক আর্থিক লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত বলায়, তাঁর খ্যাতি ও মানের বড় ক্ষতি হয়েছে। মেধার কাছে এই সব অভিযোগের কোনও উপযুক্ত প্রমাণ নেই।’ আদালত জানিয়েছে, বিনয়ের বিরুদ্ধে করা মেধার অভিযোগগুলির নেপথ্যে ছিল জনগণের ক্ষোভ উসকে দেওয়ার উদ্দেশ্য। রায় শুনে মেধার (Medha Patkar) প্রতিক্রিয়া, “আমরা আদালতের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Saket Gokhale: আমলা দম্পতির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্য, তৃণমূল সাংসদের জরিমানা ৫০ লাখ

    Saket Gokhale: আমলা দম্পতির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্য, তৃণমূল সাংসদের জরিমানা ৫০ লাখ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫০ লাখ টাকা জরিমানা তৃণমূল সাংসদের। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী ও তাঁর স্ত্রী তথা প্রাক্তন কূটনীতিক লক্ষ্মী পুরীর বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় অবমাননাকর মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূলের সাকেত গোখেলের (Saket Gokhale) বিরুদ্ধে। সেই কারণেই তাঁকে জরিমানা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট (Delhi High Court)।

    সাকেতকে আদালতের নির্দেশ (Saket Gokhale)

    সোমবার দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি অনুপ জয়রাম ব্রহ্মাণীর বেঞ্চের নির্দেশ, লক্ষ্মীর কাছে ক্ষমা চেয়ে সাকেতকে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও করতে হবে। আদালতের নির্দেশ, অন্তত ছমাস সাকেতের (Saket Gokhale) ওই পোস্ট থাকতে হবে এক্স হ্যান্ডেলে। এর পাশাপাশি একটি সর্বভারতীয় ইংরেজি দৈনিকে লক্ষ্মীর কাছে ক্ষমা চেয়ে বার্তা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ব্রহ্মাণীর বেঞ্চ। ঘটনার সূত্রপাত ২০২১ সালের জুন মাসে। লক্ষ্মী ও তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ তুলে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছিলেন সাকেত। পোস্টে তৃণমূলের এই সাংসদ লিখেছিলেন, লক্ষ্মী পুরী সুইৎজারল্যান্ডে সম্পত্তি কিনেছেন। লক্ষ্মী ও তাঁর মন্ত্রী স্বামীর আয়ের উৎস নিয়েও সোশ্যাল মিডিয়ায় একাধিকবার পোস্ট করেছিলেন তৃণমূলের এই সাংসদ।

    মানহানির মামলা দায়ের

    এর পরেই সাকেতের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করেন লক্ষ্মী। দাবি করেন পাঁচ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণও। তাঁর ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে এমন মিথ্যে, অসত্য ট্যুইট ডিলিট করার নির্দেশ সাকেতকে দিতে আদালতে আবেদন জানান লক্ষ্মী। ওই বছরেরই ১৩ জুলাই লক্ষ্মীর বিরুদ্ধে করা সমস্ত পোস্ট চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে ডিলিট করার নির্দেশ সাকেতকে দিয়েছিল দিল্লি হাইকোর্ট। লক্ষ্মীর বিরুদ্ধে আর কোনও মানহানিকর পোস্ট করা থেকেও সাকেতকে বিরত থাকতে নির্দেশ দিয়েছিল আদালত।

    আর পড়ুন: ইভিএম নিয়ে ভুয়ো খবর, মিড ডে-র রিপোর্টার সহ একাধিক ব্যক্তির নামে এফআইআর

    লক্ষ্মীর মতো প্রাক্তন আমলা তাঁর স্বামী হরদীপও। তিনি ১৯৭৪ ব্যাচের আইএফএস। ব্রাজিল, জাপান, ব্রিটেন-সহ বিভিন্ন দেশে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেছেন। চাকরিজীবন শেষে ২০১৩ সালে বিজেপিতে যোগ দেন তিনি। বর্তমানে হরদীপের কাঁধে রয়েছে পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রকের দায়িত্ব। এহেন এক আমলা দম্পতির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্য করার খেসারত দিতে হবে (Delhi High Court) তৃণমূলের সাংসদকে (Saket Gokhale)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RSS: শিক্ষায় দখলের অভিযোগ খড়্গের! পাল্টা তোপ ধনখড়ের

    RSS: শিক্ষায় দখলের অভিযোগ খড়্গের! পাল্টা তোপ ধনখড়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্বিতীয় দিনেও রাজ্যসভায় শাসক বিরোধী তরজা অব্যাহত। এদিন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar) ও কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের মধ্যে প্রথমে মজার ছলে কথোপকথন শুরু হয়। কিন্তু খাড়গে তাঁর বক্তব্য আরএসএস (RSS) কেন্দ্রিক করতেই উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয় দুজনের মধ্যে। নিটের বিষয়ে আলোচনা ইস্যুতে আরএসএসকে অহেতুক জড়িয়ে তির্যক মন্তব্য করেন কংগ্রেস সভাপতি। পাল্টা জবাব দিতে সময় নষ্ট করেননি জগদীপ ধনখড়।  

    ঠিক কী হয়েছিল?

    এদিন রাজ্যসভায় মল্লিকার্জুন খাড়গে অভিযোগ করেন, নিটের ৭০ টি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সাত বছরে লিক হয়েছে। তাঁর অভিযোগ, সবকিছু জেনেও চুপ থেকেছে মোদি সরকার। এর সঙ্গে তিনি আরও যোগ করেন, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের লোকেরা (RSS) দেশের পঠন-পাঠন সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি সংস্থায় ঢুকে পড়েছে। তাঁর অভিযোগ এনসিইআরটি, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর পদে আরএসএস-এর লোকেরা বসে আছেন।

    জগদীপ ধনখড়ের পাল্টা জবাব (RSS)

    পাল্টা জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar) প্রশ্ন করেন, আরএসএস করা কি অপরাধ? আরএসএস করলে কি কোনও ব্যক্তির কোনও সংস্থার প্রবেশাধিকার নষ্ট হয়ে যায়। আরএসএসের (RSS) প্রশংসা করে উপরাষ্ট্রপতি বলেন, “আরএসএস রাষ্ট্রের অগ্রগতির জন্য দায়বদ্ধ। রাষ্ট্রের উন্নয়নে স্বয়ংসেবকদের অবদান অনস্বীকার্য।” সোমবার কংগ্রেস সভাপতি আরও অভিযোগ করে বলেন, রাষ্ট্রপতিকে ধন্যবাদ ভাষণের প্রস্তাবের আড়ালে সরকার তাদের ব্যর্থতা লুকোতে চাইছে। রাষ্ট্রপতির ভাষণে গরীব, দলিত ও সংখ্যালঘুদের কথা উল্লেখ করা হয়নি। বিরোধীরা যখন সাধারণ মানুষের কথা বলছে, সেই সময় মোদি শুধু মন কি বাত করে যাচ্ছেন।

    আরও পড়ুন: ইভিএম নিয়ে ভুয়ো খবর, মিড ডে-র রিপোর্টার সহ একাধিক ব্যক্তির নামে এফআইআর

    প্রধানমন্ত্রীকে নির্বাচনের সময় বিভাজনমূলক বক্তব্য রাখার জন্য অভিযুক্ত করে খাড়গে বলেন, “এর আগে দেশের কোনও প্রধানমন্ত্রী এ কাজ করেননি।” কংগ্রেস পার্টির ম্যানিফেস্টোকে যেভাবে ধর্মের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়েছিল তা অবাঞ্ছিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mid Day: ইভিএম নিয়ে ভুয়ো খবর, মিড ডে-র রিপোর্টার, ধ্রুব রাঠির বিরুদ্ধে এফআইআর

    Mid Day: ইভিএম নিয়ে ভুয়ো খবর, মিড ডে-র রিপোর্টার, ধ্রুব রাঠির বিরুদ্ধে এফআইআর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংবেদনশীল ভুল রিপোর্ট (Fake News) প্রকাশ করে বিপাকে মুম্বইয়ের মিড ডে (Mid Day) পত্রিকা গোষ্ঠী। ভুয়ো খবর ছড়ানোর জন্য ক্ষমাও চেয়েছে তারা। তবে সংবেদনশীল বিষয়ে ভুয়ো খবর ছড়ানোর দায়ে পত্রিকা গোষ্ঠী এবং যারা খবরটি ছড়িয়েছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে অভিযোগ।

    কী বলছেন আইনজীবী? (Mid Day)

    আইনজীবী বিবেকানন্দ দয়ানন্দ গুপ্ত এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘মুম্বইয়ের মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে তিনি অভিযোগ জানিয়েছেন। জাল নিউজ প্রকাশ এবং অন্যরা যারা খবরটি ছড়িয়েছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে পুলিশকে এফআইআর দায়ের করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’ অভিযোগে তিনি নাম দিয়েছেন মিড ডে (Mid Day) পত্রিকার রিপোর্টার শিরীষ ভাকাতানিয়ার (ইনিই খবরটি লিখে মিথ্যে দাবি করেছিলেন)। অভিযোগ দায়ের হয়েছে ‘ইন্ডিয়া টুডে’র জার্নালিস্ট রাজদীপ সরদেশাই, শিবসেনা (ইউবিটি) সাংসদ প্রিয়ঙ্কা চতুর্বেদী, এনসিপি এমএলএ জিতেন্দ্র আওহাদ, কংগ্রেসের সোশ্যাল মিডিয়া সেলের প্রধান সুপ্রিয়া শ্রীনাটে, প্রো-আপ ইউটিউবার ধ্রুব রাঠি, কংগ্রেস নেতা সরল প্যাটেল এবং জনৈক অর্পিতা শর্মার বিরুদ্ধে। ওই আইনজীবীর আবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৪ এবং ১২০ বি ধারা-সহ ৫০৫(২) ধারায় পুলিশকে তদন্ত করার নির্দেশ দেওয়া হোক।

    মিড ডে-র সেই প্রতিবেদন

    গত ১৬ জুন মিড ডে-তে প্রকাশিত হয় একটি সংবেদনশীল প্রতিবেদন। তাতে বলা হয়, মুম্বইয়ের এক প্রার্থীর আত্মীয়ের হাতে এমন একটি মোবাইল ছিল যার মাধ্যমে ইভিএম আনলক করা সম্ভব। প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছিল ওই পত্রিকার ৬ নম্বর পাতায়। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছিল শিবসেনা সাংসদ রবীন্দ্র ওয়াইকার গোটা ভোটিং প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করেছিলেন। তার জেরেই জিতে গিয়েছেন তিনি। প্রতিবেদনটিতে এমনও দাবি করা হয়েছিল যে শিবসেনা প্রার্থী জিতেছিলেন কারণ তাঁর এক আত্মীয় এমন ফোন ব্যবহার করেছিলেন যার মাধ্যমে ওটিপি জেনারেট করে ইভিএম খোলা হয়েছিল।

    আর পড়ুন: ৪২০-র বদলে ৩১৮! নতুন ফৌজদারি আইনে কলকাতায় দায়ের প্রতারণার মামলা

    প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হতেই হইচই পড়ে যায় দেশজুড়ে। ময়দানে নেমে পড়ে কংগ্রেস। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীও বিষয়টি নিয়ে বাজার গরম করার চেষ্টা করতে থাকেন।এর পরের দিনই পত্রিকা(Mid Day) গোষ্ঠীর তরফে ভুল স্বীকার করা হয়। প্রথম পাতায় সেই ভুল কবুলের (Fake News) পাশাপাশি নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের বক্তব্যও প্রকাশ করা হয়। তার পর এবার দায়ের হল অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Modi vs Rahul Gandhi: সংসদে রাহুল-মোদি বাকযুদ্ধ! বিরোধী দলনেতার ‘হিন্দুত্ব’ মন্তব্যে পাল্টা জবাব প্রধানমন্ত্রীর

    Modi vs Rahul Gandhi: সংসদে রাহুল-মোদি বাকযুদ্ধ! বিরোধী দলনেতার ‘হিন্দুত্ব’ মন্তব্যে পাল্টা জবাব প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধী দলনেতা হিসেবে প্রথমবার অষ্টাদশ লোকসভায় ভাষণ রাহুল গান্ধীর। কিন্তু বিরোধী দলনেতার প্রথম ভাষণেই তুলকালাম বাঁধল লোকসভায়। এদিন নিজের ভাষণে বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) মন্তব্য করেন, ”হিন্দুরা কখনই হিংসা ছড়ায় না। কিন্তু বিজেপি গোটা দেশে হিংসা এবং ঘৃণা ছড়িয়ে চলেছে। যদিও আমাদের মনে রাখতে হবে যে বিজেপি এবং আরএসএসই সম্পূর্ণ হিন্দু সম্প্রদায় নয়।” আর কংগ্রেস নেতার এই মন্তব্যের পরেই পাল্টা জবাব দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)।   

    রাহুল গান্ধীর মন্তব্য (Modi vs Rahul Gandhi) 

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতেই সংসদে (Lok Sabha) ঝড় তুললেন বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। কংগ্রেস সাংসদ এদিন গেরুয়া শিবিরকে আক্রমণ শানিয়ে বলেন, ”ভারতের ধারণা, সংবিধানকে বিজেপি আক্রমণ করেছে।” তিনি আরও বলেন, ”ভারতের ধারণা, সংবিধান এবং বিজেপির প্রস্তাবিত ধারণার বিরোধী লক্ষ লক্ষ লোকের উপর নিয়ম মাফিক আক্রমণ করা হচ্ছিল। আমার ওপরেও আক্রমণ শানানো হয়েছে। আমাদের বিরোধীদের অনেকের ওপরই ব্যক্তিগতভাবে হামলা হয়েছে। যারা যারা ক্ষমতা, সম্পদের কেন্দ্রীভূত করার বিরোধিতা করেছেন তাদের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানানো হয়েছে এবং যারা দরিদ্র, দলিত, সংখ্যালঘু ও আদিবাসীদের বিরুদ্ধে আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন, তাদেরও নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা হয়েছে। লোকজনকে জেলে ঢোকানো হয়েছে এবং হুমকি দেওয়া হয়েছে।” এরপর রাহুল গান্ধী বলেন, ”আমাদের সমস্ত মহাপুরুষরা অহিংসার কথা বলেছেন। কিন্তু, যারা নিজেদেরকে হিন্দু বলে দাবি করে, তারা শুধু হিংসা, ঘৃণা, অসত্যের কথা বলে… আপনারা হিন্দুই না।” 

    কী জবাব দিলেন প্রধানমন্ত্রী?   

    এরপরই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দাঁড়িয়ে উঠে বলেন, ”গোটা হিন্দু সমাজকে এভাবে হিংসত্মক বলে দাবি করা হচ্ছে। এটা খুবই গুরুতর বিষয়।” এরপর রাহুল (Modi vs Rahul Gandhi) পাল্টা জবাবে বলেন, ”নরেন্দ্র মোদি সমগ্র হিন্দু সমাজ নন। বিজেপি পুরো হিন্দু সমাজ নয়। আরএসএস সমগ্র হিন্দু সমাজ নয়। এটা বিজেপির কোনও চুক্তি নয়।” 

    আরও পড়ুন: কোচবিহার-চোপড়া নিয়ে চাপে রাজ্য, বিধানসভায় ধর্না বিজেপির, রিপোর্ট তলব রাজ্যপালের

    প্রসঙ্গত, এদিন প্রথম থেকেই সংসদে (Lok Sabha) আক্রমণাত্মক মেজাজে ছিলেন রাহুল গান্ধী। নিজের ভাষণ দেওয়ার সময় রাহুল গান্ধী শিবঠাকুরের একটি ছবি তুলে ধরেন। এরপর তাঁর হিন্দু মন্তব্যের জেরে সংসদে হট্টোগোল শুরু হয়। যদিও সেসময় রাহুলকে বাধা দিয়ে স্পিকার ওম বিড়লা বলেন, ”সংসদে কোনও প্ল্যাকার্ড প্রদর্শনের নিয়ম নেই।” বিরোধী দলনেতার বক্তব্যের মাঝেই আসরে নামেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি রাহুলের হিন্দু মন্তব্যের বিরোধিতা করেন। বিজেপির বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানোর অভিযোগের প্রতিবাদ করেন তিনি। বলেন, এভাবে কোনও দলকে দোষারোপ করা যায় না। এমনকি এদিন বিরোধী দলনেতাকে ক্ষমা চাওয়ার দাবিও জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মঙ্গলে এনডিএ-র সংসদীয় দলের বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, কী বার্তা দেবেন?

    PM Modi: মঙ্গলে এনডিএ-র সংসদীয় দলের বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, কী বার্তা দেবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর নেতৃত্বে তৃতীয়বারের জন্য কেন্দ্রের ক্ষমতায় এসেছে এনডিএ (NDA)। বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের প্রধানমন্ত্রীও হয়েছেন তিনি (PM Modi)। তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার আগে নরেন্দ্র মোদিকে সর্বসম্মত নেতা ঘোষণা করেছিল এনডিএ। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এহেন এনডিএ-র সংসদীয় দলের বৈঠকে বক্তৃতা দিতে পারেন তিনি। এই মিটিং হওয়ার কথা মঙ্গলবার।

    এনডিএ-র সাংসদদের বৈঠক

    তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসার পর এটাই হবে এনডিএর সাংসদদের সঙ্গে তাঁর প্রথম বৈঠক। তৃতীয়বারের মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর নরেন্দ্র মোদি প্রথমে বৈঠক করেছেন প্রতিমন্ত্রীদের সঙ্গে। পরে বৈঠক করেছেন বিভিন্ন মন্ত্রকের আমলা ও শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে। এবার তিনি যোগ দিতে (PM Modi) চলেছেন এনডিএর সংসদীয় দলের বৈঠকে। সূত্রের খবর, বিজেপির প্রতীকে জয়ী হয়েছেন এমন সব সাংসদ এবং এনডিএতে রয়েছে যেসব দল, সেই পার্টগুলির সাংসদদের মঙ্গলবারের বৈঠকে যোগ দিতে বলা হয়েছে। এই বৈঠকে এনডিএর ২৯৩ জন সাংসদই যোগ দেবেন।

    নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে এনডিএ

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে ভোট হয়েছে ৫৪৩টি আসনে। এর মধ্যে বিজেপি একাই পেয়েছে ২৪০টি আসন। এনডিএর শরিক দলগুলির ঝুলিতে গিয়েছে ৫৩টি আসন। তাই নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে এনডিএ। সেই কারণেই সরকার গড়েছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ। যে সরকারের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে প্রথমবার কেন্দ্রের কুর্সিতে বসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। উনিশের লোকসভা নির্বাচনেও দেশ শাসন করেছে মোদি সরকার। হ্যাটট্রিক করে তৃতীয়বারও ক্ষমতায় এসেছে মোদির নেতৃত্বে এনডিএ (NDA) সরকার। যার জেরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছুঁয়ে ফেলেছেন স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর রেকর্ড।

    আর পড়ুন: বদলাল ধর্ষণের সংজ্ঞা, বাড়ল সাজার মেয়াদ, নয়া আইনে মৃত্যুদণ্ড কোন অপরাধে?

    চলছে অষ্টাদশ লোকসভার বিশেষ অধিবেশন। অধিবেশনের প্রথম দুদিন হয়েছে সাংসদদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। তার পরের দিন সংসদের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। প্রথা মেনে তাঁর ভাষণের ওপর হবে মোশন অফ থ্যাংকস। এই আবহেই এনডিএ সাংসদদের সঙ্গে মঙ্গলবার বৈঠকে বসতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী। রাজ্যসভা ও লোকসভা দুই সভায়ই প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) ভাষণ দিতে পারেন বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ranikhet: অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও হিমালয়ের রূপ দর্শন শৈলশহর রানিক্ষেতে যেন বাড়তি পাওনা!

    Ranikhet: অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও হিমালয়ের রূপ দর্শন শৈলশহর রানিক্ষেতে যেন বাড়তি পাওনা!

    নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডের কুমায়ুন হিমালয়ের অন্যতম জনপ্রিয় শৈলশহর এবং পর্যটন কেন্দ্র রানিক্ষেত (Ranikhet)। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৬০০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এই রানিক্ষেত এক সময় ছিল চাঁদ বংশের রানি পদ্মিনীর অত্যন্ত প্রিয় স্থান। কারও কারও মতে, রানি পদ্মিনীর প্রিয় স্থান হওয়ায় স্থানের নাম হয়েছে রানিক্ষেত। আরও পরে বৃটিশদের হাত ধরে নতুন সাজে সেজে ওঠে এবং জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র হয়ে ওঠে এই রানিক্ষেত। বর্তমানে কুমায়ুন রেজিমেন্টের সদর দফতর বসেছে এই রানিক্ষেতে। শান্ত, নির্জন, অমলিন পরিবেশের মধ্যে দুটি দিন থেকে এখানকার অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য Natural Beauty, হিমালয়ের রূপ দর্শন তো করবেনই, সঙ্গে দেখে নেওয়া যায় কুমায়ুন রেজিমেন্টের মিউজিয়ামটিও।

    সংগ্রহশালায় দেখার কী রয়েছে? (Ranikhet)

    এই সংগ্রহশালায় প্রদর্শিত হয়েছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে শুরু করে বিভিন্ন সময়ে ভারতের সঙ্গে হওয়া যুদ্ধে ব্যবহৃত বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র, ভারত-চিন যুদ্ধে ব্যবহার হওয়া রাইফেল, ওয়্যারলেস সেট প্রভৃতি। রয়েছে বিভিন্ন কুমায়ুনী বাদ্যযন্ত্র, কুমায়ুনী মানুষজনের ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিসপত্র। এই মিউজিয়াম খোলা থাকে প্রত্যেক সোম, মঙ্গল, বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ১২ টা এবং বিকেল ৩ টে থেকে ৫ টা অবধি। রবিবার খোলা থাকে সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ১২ টা অবধি। বুধবার বন্ধ।

    আপেলের বাগান ও গবেষণা কেন্দ্র

    চৌবাটিয়া-শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে প্রায় ১০ কিমি দূরে এই চৌবাটিয়াতে আছে আপেলের বাগান ও আপেল গবেষণা কেন্দ্র। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রীতিমতো মন ভরিয়ে দেওয়ার মতো। এখানে এলে একই সঙ্গে দেখে নেওয়া যায় এখান থেকে মাত্র ৩ কিমি দূরে ঝুলাদেবীর মন্দির (Ranikhet)। এই মন্দিরের আরাধ্যা দেবী হলেন মা দুর্গা। এছাড়াও রানিক্ষেত থেকে দেখে নেওয়া যায় শহরের উপকণ্ঠে অবস্থিত কালীমন্দির, ৬ কিমি দূরে হেরাথান মন্দির প্রভৃতি। আর রানিক্ষেতের অন্যতম আকর্ষণ এখানকার ভারতখ্যাত গল্ফ কোর্সটি।

    কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন? (Ranikhet)

    যাতায়াত-নৈনিতাল থেকে সরাসরি বাস আসছে রানিক্ষেতে। দূরত্ব প্রায় ৬০ কিমি। সময় লাগে প্রায় আড়াই ঘণ্টা। এছাড়াও বাস আসছে হলদোয়ানি, কাঠগুদাম থেকেও। তবে সবচাইতে ভালো নৈনিতাল থেকে স্থানীয় প্যাকেজ ট্যুরে ঘুরে নেওয়া রানিক্ষেত, আলমোড়া, কৌশানি প্রভৃতি। রানিক্ষেতে (Ranikhet) থাকা-খাওয়ার জন্য রয়েছে কেএমভিএনের (KMVN) কয়েকটি ট্যুরিস্ট রেস্ট হাউস বা TRH। এগুলির মধ্যে রয়েছে ১)রানিক্ষেত (কালিকা) টিআরএইচ (ফোন-০৫৯৬৬-২২০৮৯৩) ২)রানিক্ষেত টিআরএইচ মোনাল (০৭৫৩৪০০১৭৩১) এবং ৩) রানিক্ষেত টিআরএইচ, চিলিয়ানওয়ালা (ফোন-০৫৯৬৬-২২০৫৮৮। এছাড়াও এখানে রয়েছে বেশ কিছু বেসরকারি হোটেল ও লজ (Natural Beauty)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bharatiya Nyaya Sanhita: বদলাল ধর্ষণের সংজ্ঞা, বাড়ল সাজার মেয়াদ, নয়া আইনে মৃত্যুদণ্ড কোন অপরাধে?

    Bharatiya Nyaya Sanhita: বদলাল ধর্ষণের সংজ্ঞা, বাড়ল সাজার মেয়াদ, নয়া আইনে মৃত্যুদণ্ড কোন অপরাধে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ পয়লা জুলাই থেকে দেশে কার্যকর হয়ে গেল নয়া তিন আইন – ভারতীয় ন্যায় সংহিতা (Bharatiya Nyaya Sanhita), ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা এবং ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়ম। সংসদে পাশ হওয়ার পর রাষ্ট্রপতি স্বাক্ষর করায় বিলটি পরিণত হয়েছিল আইনে। লাগু হল আজ, সোমবার থেকে। নয়া আইন লাগু হওয়ায় অতীত হয়ে গেল আইপিসি।

    ধর্ষণের সংজ্ঞা (Bharatiya Nyaya Sanhita)

    নয়া আইনে বদলে গিয়েছে ধর্ষণের সংজ্ঞা। ব্রিটিশ আইনের ৩৭৫ ধারা থেকে ধর্ষণকে নিয়ে আসা হয়েছে নয়া আইনের ৬৩ নম্বর ধারায়। দুটো সংশোধনীও আনা হয়েছে। এর একটি হল ১৫ বছরের নীচের কোনও কিশোরী বিবাহিত হলেও ধর্ষণের মামলা দায়ের করতে পারবে।  ৬৪ নম্বর ধারায় ধর্ষণের শাস্তির কথা বলা হয়েছে। ব্রিটিশ আইনে ১৬ বছরের নীচে কোনও কিশোরীক ধর্ষণের সাজা দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। নয়া আইনে বলা হয়েছে, অপ্রাপ্তবয়স্কদের ধর্ষণের ক্ষেত্রেই শাস্তি দেওয়া হবে (৬৫ নম্বর ধারা, নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে ধর্ষণের সাজা)। ৬৫ (১) ধারা অনুযায়ী, ষোড়শ বর্ষীয়া কিংবা তার নীচের বয়সি কোনও কিশোরী ধর্ষণের শিকার হলে দোষী ব্যক্তিকে ২০ বছর পর্যন্ত জেল খাটতে হতে পারে। ৬৫ (২) ধারায় বারো বছরের নীচের কোনও নাবালিকাকে ধর্ষণ করা হল দোষী ব্যক্তিকে সাজা ভোগ করতে হবে অন্তত ২০ বছর। যাবজ্জীবন জেল হতে পারে। হতে পারে মৃত্যুদণ্ডও। ধর্ষিতার পুনর্বাসনের জন্য দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিকে গুণতে হবে মোটা অঙ্কের জরিমানাও। এই জরিমানার মধ্যেই ধরা থাকবে নির্যাতিতার চিকিৎসার খরচও (Bharatiya Nyaya Sanhita)। জরিমানার টাকা তুলে দিতে হবে নির্যাতিতার হাতেই।

    আর পড়ুন: ‘‘দিদির বাংলা মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়’’, চোপড়া ইস্যুতে মমতাকে তোপ নাড্ডার

    বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ধর্ষণ

    প্রতারণা করে কিংবা বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে শারীরিক সম্পর্ক করলেও ভোগ করতে হবে কড়া শাস্তি। এক্ষেত্রে দোষী সাব্যস্ত হওয়া ব্যক্তিকে সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। আইনে ‘ডিসিটফুল মিনস’ শব্দবন্ধ প্রয়োগ করা হয়েছে। চাকরির প্রতিশ্রুতি কিংবা প্রোমোশানের টোপ অথবা পরিচয় গোপন করে বিয়ে, এসবই পড়বে ডিসিটফুল মিনসের মধ্যে।

    গণধর্ষণ

    গণধর্ষণের ক্ষেত্রেও কড়া সাজার ব্যবস্থা করা হয়েছে (Bharatiya Nyaya Sanhita)। এক্ষেত্রে ন্যূনতম ২০ বছর থেকে আজীবন কারাদণ্ডের সাজার কথা বলা হয়েছে। যৌন হিংসার মামলার ক্ষেত্রে নির্যাতিতার বয়ান নেওয়া হবে তাঁরই বাড়িতে গিয়ে। বয়ান নথিবদ্ধ করা হবে একজন মহিলা ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে। সাজার সঙ্গে সঙ্গে এ ক্ষেত্রেও বিধান রয়েছে জরিমানার। এই জরিমানার মধ্যেও ধরা থাকবে নির্যাতিতার চিকিৎসার যাবতীয় খরচখরচাও। ১৮ বছরের নীচের কোনও বালিকা ধর্ষণে সাজা হবে মৃত্যু কিংবা কারাদণ্ড।

    মহিলাদের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল ফোর্স এবং যৌন হেনস্থা

    মহিলাদের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল ফোর্স এবং যৌন হেনস্থার সাজা বিধানও করা হয়েছে নয়া আইনের ৭৩ থেকে ৭৭ নম্বর ধারায় (Bharatiya Nyaya Sanhita)। মহিলাদের প্রতি অসম্মান প্রদর্শন, কুৎসিত ভাষা প্রয়োগ কিংবা অঙ্গভঙ্গীর ক্ষেত্রে শাস্তির বিধান রয়েছে ৭৮ নম্বর ধারায়। মহিলাদের বিরক্ত উৎপাদন করে এমন কোনও কাজ করলেও ভোগ করতে হবে কড়া সাজা। ক্রিমিনাল ফোর্স এবং যৌন হেনস্থার মামলায় বিচার হবে এসবের।

    বিবাহ সংক্রান্ত অপরাধ

    বিবাহ সংক্রান্ত নানা অপরাধের ক্ষেত্রেও সাজার বিধান রয়েছে ভারতীয় ন্যায় সংহিতায়। পণসংক্রান্ত মৃত্যুর বিষয়টি নিয়ে আসা হয়েছে নয়া আইনের ৭৯ নম্বর ধারায়। এই সব মামলার বিচার হবে ‘অফেনসেস রিলেটিং টু ম্যারেজ’ ব্যানারে। এ সংক্রান্ত সমস্ত আইন রয়েছে নয়া আইনের ৮০ থেকে ৮৪ নম্বর ধারায়। ৪৯৪ (স্বামী বা স্ত্রী বেঁচে থাকতে দ্বিতীয়বার দার পরিগ্রহণ) এবং ৪৯৫ (পূর্বের বিয়ে লুকিয়ে ফের বিয়ে করা) এই দুটিকে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে নয়া আইনের ৮১ নম্বর ধারায়। কোনও মহিলাকে অপহরণ, জোর করে তুলে নিয়ে যাওয়া কিংবা জোর করে বিয়ে করতে বাধ্য করার ক্ষেত্রে শাস্তির বিধান রয়েছে ৮৫ নম্বর ধারায়। নারী এবং শিশুদের ক্ষেত্রে এই জাতীয় অপরাধের ক্ষেত্রে বিচার হবে এই ধারায়।

    গর্ভপাত

    নয়া আইনে জোর করে গর্ভপাত করা হলে কী শাস্তি হবে, তারও বিধান রয়েছে। গর্ভপাতের কারণ, মহিলার সম্মতি ব্যতিরেকে গর্ভপাত, জন্মের পর শিশুকে মেরে ফেলা কিংবা এমন কোনও কাজ করা যা শিশুর পৃথিবীতে আসা বন্ধ করে এসব ক্ষেত্রে শাস্তির বিধান রয়েছে নয়া আইনের ৮৬ থেকে ৯০ নম্বর ধারায়।

    শিশু সুরক্ষা

    নয়া আইনে শিশুদের সুরক্ষায়ও রয়েছে নানা বিধান। বারো বছরের নীচের কোনও শিশুকে পরিত্যাগ এবং শিশু মৃত্যু গোপন করা বা মৃতদেহ লুকিয়ে ফেলা সংক্রান্ত সাজার বিধান রয়েছে নয়া আইনের ৯১ ও ৯২ ধারায়। কোনও ব্যক্তি যদি ১৮ বছরের নীচে কোনও শিশুকে ভাড়া করে, কাজে লাগায় কিংবা তাকে দিয়ে কাজ করায়, তাহলেও সাজা ভোগ করতে হবে ওই ব্যক্তিকে। শিশুটির সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হলেও, পেতে হবে কড়া শাস্তি। শিশুটি যৌন নিগ্রহের শিকার হলেও অপরাধীর সাজার বিধান রয়েছে। শিশুটিকে দিয়ে পর্নোগ্রাফি বানালেও ভোগ করতে হবে কড়া সাজা। অন্য কোনও ব্যাক্তির সঙ্গে যৌন সম্পর্কেও লিপ্ত করানো যাবে না শিশুটিকে। এসব ক্ষেত্রে দোষী সাব্যস্ত হলে কারাবাস করতে হতে পারে ১০ বছর পর্যন্ত। গুণতে হবে জরিমানাও। ১০ বছরের নীচে কোনও বাচ্চাকে অপহরণ করা হলেও, কড়া সাজা ভোগ করতে হবে। কারাবাস হতে পারে ৭ বছর পর্যন্ত, সঙ্গে দিতে হবে জরিমানাও। শিশু বিক্রি কিংবা পতিতার কাজে লাগানো হলে কী শাস্তি হবে, তার বিধান রয়েছে নয়া আইনের ৯৬ ও ৯৭ নম্বর ধারায় (Bharatiya Nyaya Sanhita)।

    প্রসঙ্গত, পয়লা জুলাইয়ের আগে পর্যন্ত যে প্রায় সাড়ে চার কোটি মামলা দায়ের হয়েছে, সেগুলির বিচার হবে পুরানো আইনেই। পয়লা জুলাই থেকে যেসব অভিযোগ দায়ের হবে, সেগুলির বিচার হবে নয়া আইনে। নয়া আইনে এফআইআর থেকে শুরু করে আদালতে বিচার প্রক্রিয়া পর্যন্ত পুরো প্রক্রিয়াটিই সেরে নেওয়া যাবে অনলাইনে (Bharatiya Nyaya Sanhita)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘‘দিদির বাংলা মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়’’, চোপড়া ইস্যুতে মমতাকে তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘দিদির বাংলা মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়’’, চোপড়া ইস্যুতে মমতাকে তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ায় সালিশি সভার নামে যে ভয়ঙ্কর ঘটনা সামনে এসেছে, তাতে নিন্দায় সরব হয়েছে গোটা দেশের সভ্য সমাজ। ইতিমধ্যে প্রতিবাদে সামিল হয়েছে গেরুয়া শিবিরও। এই ঘটনায় এক্স হ্যান্ডেলে তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তাঁর (JP Nadda) দাবি, ‘‘দিদির পশ্চিমবঙ্গ মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়।’’

    তৃণমূলের ক্যাডার ও বিধায়করা জাস্টিফাই করার চেষ্টা করছেন, মত নাড্ডার (JP Nadda)

    সোমবার এক্স হ্যান্ডেলে জেপি নাড্ডা (JP Nadda) লেখেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গের একটি ভয়ঙ্কর ভিডিও সামনে এসেছে। নৃশংসতায় চরমে। অথচ তৃণমূলের ক্যাডার ও বিধায়করা সেটাকে জাস্টিফাই করার চেষ্টা করছেন। সন্দেশখালি হোক বা উত্তর দিনাজপুর বা অন্য কোনও জায়গা, দিদির পশ্চিমবঙ্গ মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়।’’

    বিতর্কিত মন্তব্য বিধায়ক হামিদুলের 

    চোপড়ার (Chopra) ঘটনায় বিস্ফোরক দাবি করলেন বিধায়ক হামিদুল রহমান। সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘‘সমাজকে খারাপ করছিল। তাই গ্রামে সালিশি বসে এটা করেছে। যেটা করে দিয়েছে সেটা একটু বেশি বেশিই করে দিয়েছে। এটা নিয়ে আমরাও দুঃখিত। আর অন্যায় তো মেয়েটাও করেছে। নিজের স্বামী, নিজের সন্তান বাদ দিয়ে দুশ্চরিত্রবান হয়েছে। আমাদের মুসলিম রাষ্ট্রে সামাজিক আচার বিচার হয়েই থাকে।’’

    চোপড়া (Chopra) ইস্যুতে প্রতিবাদ সুকান্ত মজুমদারের

    চোপড়া ইস্যুতে আন্দোলনে নেমেছে বিজেপি। বিধানসভা চত্বরে দলের মহিলা বিধায়করা এদিনই অবস্থানে বসে পড়েন। সংসদে অধিবেশন চলার কারণে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার রয়েছেন দিল্লিতে। সোমবার চোপড়ার ঘটনা প্রসঙ্গে সংসদ চত্বরে দাঁড়িয়ে রাজ্য বিজেপির সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘মণিপুরে যখন এক মহিলাকে নিগ্রহ করা হয়েছিল, তখন সেখানে গিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। এখন চোপড়াতেও এক তরুণীকে নিগ্রহের ঘটনা ঘটেছে। এখন তিনি কোথায়? এ বার তিনি চোপড়ায় যান!’’ এদিন দিল্লিতে সাংবাদিক সম্মেলন করেন বিজেপি নেতা গৌরব ভাটিয়া। তিনি বলেন, “সন্দেশখালি শাহজাহান দিয়েছে, উত্তর দিনাজপুর দিল তাজেমুল।”

    ইন্ডি জোটের বিরুদ্ধে এনডিএ শিবিরের ইস্যু চোপড়া (Chopra)

    হিমাচলপ্রদেশের মাণ্ডীর বিজেপি সাংসদ কঙ্গনা লোকসভায় ঢোকার আগে বলেন, ‘‘গত কয়েক দিন ধরে আপনারা দেখেছেন, তৃণমূল-সহ বিরোধী জোট ‘ইন্ডি’র সাংসদেরা সংবিধান হাতে সংসদ চত্বরে দাঁড়িয়ে কী নাটক করছেন! কিন্তু বাংলায় যা হয়েছে, তার অনুমতিও কি সংবিধান দেয়? যে ভাবে ‘অবৈধ’ সম্পর্কের অভিযোগে শরিয়ত আইন বলবৎ করা হচ্ছে, তা সংবিধানে কোথাও বলা হয়েছে? আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ আমার ‘ইন্ডি’র সমস্ত সতীর্থের কাছেই এর উত্তর জানতে চাইব। রাহুল গান্ধীকেও এর জবাব দিতে হবে। গোটা দেশে এ নিয়ে একটা ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Odisha: কবে খুলবে জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার? মুখ খুললেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী

    Odisha: কবে খুলবে জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার? মুখ খুললেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশার (Odisha) মুখ্যমন্ত্রী মোহন মাঝির আশ্বাস পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার শীঘ্রই খোলা হবে। রবিবার রাজ্যের নবনির্বাচিত ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সাংসদ এবং বিধায়কদের একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর মোহন মাঝি বলেন, “প্রত্যেকের মনে একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে যে রত্ন ভান্ডার কখন খোলা হবে। আমি বলতে চাই যে, রত্ন ভান্ডার (Ratna Bhandar) খুব শীঘ্রই খোলা হবে এবং সেখানে রাখা পবিত্র অলংকারগুলি খতিয়ে দেখা হবে। রত্ন যদি লোপাট হয় এবং কেউ দোষী প্রমাণিত হয় তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাউকে রেহাই দেওয়া হবে না।”

    মোদির জন্মদিনে চালু হবে সুভদ্রা যোজনা

    মুখ্যমন্ত্রী মাঝি বলেন, “ওড়িশার (Odisha) অস্মিতা রক্ষার জন্য একটি নতুন ওড়িশার ভাবনা আমরা নিয়েছি। উৎকলের (ওড়িশা) ভাবমূর্তি বিকৃত করে, ওড়িশার ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং ভাষাকে যারা অপমান করেছিল, তাঁদের শাসনের অবসান ঘটেছে।” তিনি আরও বলেন, “বিজেপি সরকার ওড়িয়া অস্মিতাকে রক্ষা করতে এবং ওড়িশাকে ভারতের এক নম্বর রাজ্যে পরিণত করতে কঠোর পরিশ্রম করবে। ওড়িশা ২০৪৭ সালের মধ্যে একটি বিকসিত রাজ্য হবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির এই অঙ্গীকার করেছেন।” মাঝি আরও জোর দিয়ে বলেন, “কর্মী ও নেতাদের কঠোর পরিশ্রমের কারণে দীর্ঘ সংগ্রামের পরে বিজেপি নিজেরাই সরকার গঠনে সফল হয়েছে। ১৭ সেপ্টেম্বর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিনে রাজ্যে বহুল আলোচিত সুভদ্রা যোজনা চালু করা হবে। এতে মহিলারা এই যোজনার অধীনে ৫০,০০০ টাকার নগদ ভাউচার পাবেন, যা বিজেপির অন্যতম প্রধান নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল।”

    ওড়িশায় রেলে ১ লক্ষ কোটির বিনিয়োগ (Odisha)

    এদিনের অনুষ্ঠানে সিএম মাঝি, দুই ডেপুটি সিএম, তিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, ধর্মেন্দ্র প্রধান, অশ্বিনী বৈষ্ণব এবং জুয়েল ওরাম, রাজ্য ইউনিট বিজেপি সভাপতি মনমোহন শ্যামল, দলের অন্যান্য সাংসদ এবং বিধায়করা উপস্থিত ছিলেন। এই অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, “আগামী পাঁচ বছরে ওড়িশায় ১ লক্ষ কোটি টাকার নতুন রেল প্রকল্প হবে। অতীতে কেন্দ্রের কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকার এবং ওড়িশায় বিজু জনতা দল (বিজেডি) সরকার দ্বারা ওড়িশায় রেল উপেক্ষিত ছিল।”

    আরও পড়ুন: “সিধু-কানুদের সাহস দেশবাসীর কাছে প্রেরণার উৎস”, হুল দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, “বিজেপি সরকার ভগবান জগন্নাথের আশীর্বাদ এবং প্রধানমন্ত্রী মোদির সমর্থন ও নির্দেশনায় ওড়িশার (Odisha) জনগণের প্রত্যাশা পূরণে কঠোর পরিশ্রম করবে। জনগণকে আশ্বাস দিচ্ছি দলের নির্বাচনী ইশতেহারে দেওয়া সমস্ত প্রতিশ্রুতি পূরণ করা হবে।”

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share