Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Delhi Police: ভারতীয় ন্যায় সংহিতায় প্রথম মামলা দায়ের, কোথায়, কার বিরুদ্ধে?

    Delhi Police: ভারতীয় ন্যায় সংহিতায় প্রথম মামলা দায়ের, কোথায়, কার বিরুদ্ধে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ সোমবার ১ জুলাই থেকেই কার্যকর হয়েছে তিনটি নতুন ফৌজদারি আইন। ভারতীয় ন্যায় সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা এবং ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়ম। ভারতীয় ন্যায় সংহিতার (Bharatiya Nyaya Sanhita) আওতায় প্রথম এফআইআর দায়ের করল দিল্লি পুলিশ (Delhi Police)। জানা গিয়েছে, ভারতীয় ন্যায় সংহিতা- ২০২৩ এর ২৮৫ নম্বর ধারা অনুযায়ী একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে দিল্লির কমলা নগর থানায়। দিল্লির রাস্তার একজন ফুটপাত ব্যবসায়ী বিরুদ্ধে এই মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। কারণ হিসেবে দিল্লি পুলিশ (Delhi Police) জানিয়েছে, রেলের ওভারব্রিজের নিচের রাস্তার একটি এংশ জোর করে দখলে নিয়েছিলেন ওই ফুটপাত ব্যবসায়ী। এর ফলে সাধারণ মানুষদের যাতায়াতে সমস্যা হচ্ছিল। 

    বারবার সরে যেতে বলা হলেও ওই ফুটপাত ব্যবসায়ী সরে যান নি (Delhi Police)

    জানা গিয়েছে, একটি গাড়ির ওপরে গুটখা ও জলের বোতল বিক্রি করতেন ওই ফুটপাত ব্যবসায়ী। তাঁকে সেই রাস্তা থেকে একাধিক বার সরে যেতে বলা হলেও তিনি যেতে চান নি। এরপরেই ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ২৮৫ নম্বর ধারা অনুযায়ী তাঁর নামে এফআইআর (Delhi Police) দায়ের করা হয়। একইভাবে নতুন ফৌজদারি আইনের (Delhi Police) অনুসারে মধ্যপ্রদেশের ভোপালের নিশাতপুরা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। গতকাল রাত বারোটার পরে ওই অভিযোগ দায়ের করা হয়। যদিও মামলার বিষয়ে বিস্তারিত এখনও কিছু জানা যায়নি।

    নয়া আইনের বৈশিষ্ট্য

    এত দিন আইনে সাজার কথা বলা ছিল। এ বার নতুন আইনের নামের মধ্য দিয়েই সাধারণ মানুষ যাতে ন্যায় পান সেই ভাবনা প্রকাশ পেয়েছে। ভারতীয় বিধানে ন্যায়দণ্ডের কাছে সবাইকে সমান চোখে দেখার কথা বলা রয়েছে। ন্যায় সংহিতায় (Bharatiya Nyaya Sanhita) নতুন ২০টি অপরাধ চিহ্নিত করা হয়েছে। আর ভারতীয় দণ্ডবিধিতে থাকা ১৯টি বিধান বাদ পড়েছে ন্যায় সংহিতায়। একই সঙ্গে ৩৩টি অপরাধের জন্য কারাদণ্ডের সাজার মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে। ৮৩টি অপরাধের জন্য জরিমানার পরিমাণও আগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। আবার ২৩টি এমন অপরাধ চিহ্নিত করা হয়েছে, যেখানে একটি বাধ্যতামূলক সর্বনিম্ন শাস্তির কথা বলা রয়েছে ন্যায় সংহিতায়।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lonavala waterfall: লোনাভালার জলপ্রপাতে ভেসে গেলেন একই পরিবারের ৭ জন! প্রকাশ্যে ভিডিয়ো

    Lonavala waterfall: লোনাভালার জলপ্রপাতে ভেসে গেলেন একই পরিবারের ৭ জন! প্রকাশ্যে ভিডিয়ো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘুরতে গিয়ে বিপত্তি। মুম্বইয়ের কাছে লোনাভালা জলপ্রপাতে (Lonavala waterfall) ঘুরতে গিয়ে স্রোতে ভেসে গেলেন একই পরিবারের সাত জন। ঘটনাস্থলেই তিনজনের মৃত্যু (Lonavala Drowning Death) হয়েছে বলে খবর। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন মহিলা। আছে একাধিক শিশুও। খবর পেয়েই তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছয় উদ্ধারকারী দল। উদ্ধারকাজে হাত লাগান স্থানীয় বাসিন্দারাও। ইতিমধ্যেই এই ঘটনার একটি ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এসেছে সমাজমাধ্যমে। যা দেখে নেটাগরিকেরা অনেকেই শিউরে উঠেছেন। 

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Lonavala Drowning Death) 

    মহারাষ্ট্রের অত্যন্ত জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র লোনাভালার ভুশি বাঁধ। রবিবার ছুটির দিনে সেখানেই পিকনিক করতে গিয়েছিল পুনের সায়েদ নগরের আনসারি পরিবার। দুপুরে জল খানিকটা কম থাকায় নিচে নামে ওই পরিবারের সাত জন। তখনই কয়েক মুহূর্তে খরস্রোতা নদীর আকার নেয় জলপ্রপাত (Lonavala waterfall)। জলের একেবারে মাঝখানে আটকে পড়েন ওই তাঁরা। একে অপরকে আঁকড়ে বাঁচার চেষ্টা করলেও তাঁরা প্রবল জলের তোড়ে মুহূর্তের মধ্যেই ভেসে যান। আশেপাশে লোকজন দাঁড়িয়ে থাকলেও কেউ কিছুই করে উঠতে পারেনি।

    জানা গিয়েছে, ঘটনার পরে ওই সাত জনের মধ্যে দুজন সাঁতরে ডাঙায় উঠতে পেরেছিলেন। পুলিশ এসে তিন জনের দেহ উদ্ধার (Lonavala Drowning Death) করে। তবে এখনও খোঁজ মেলেনি দুজনের। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতরা হলেন, সাহিস্তা লিয়াকত আনসারি (৩৬), আমিমা আদিল আনসারি (১৩), উমেরা ওরফে সালমান আদিল আনসারি (৮)। এখনও নিখোঁজ আদনান শাবাত আনসারি (৪), এবং মারিয়া আনসারি (৯)। জোরকদমে চলছে উদ্ধারকাজ। তবে ভারী বৃষ্টি আর বজ্রপাতের জন্য তল্লাশিতে বেগ পেতে হচ্ছে। তবে এই ঘটনায় লোনাভালায় (Lonavala waterfall) পর্যটকদের নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

    আরও পড়ুন: স্বামীর আনন্দের দিনে পাশে স্ত্রী অনুষ্কা! স্ত্রীর বার্তার জবাব দিলেন বিরাট

    স্থানীয়রা কী জানালেন? 

    উল্লেখ্য, প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক বর্ষার সময়ে লোনাভালায় ভিড় জমান। বেশ কয়েকদিন ধরে টানা বৃষ্টিতে উপচে পড়েছে বাঁধের জল। তাই প্রশাসনের তরফ থেকে পর্যটকদের একাধিকবার সতর্ক করা হয়েছে। কিন্তু সব নিয়ম উপেক্ষা করে ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় চলে যায় ওই পরিবার। আর তাতেই ঘটল বিপত্তি। তবে এ প্রসঙ্গে স্থানীয়রা জানিয়েছেন, জলপ্রপাতের (Lonavala waterfall) সামনে শ্যাওলা জমে রয়েছে। দীর্ঘদিন তা পরিষ্কার করা হয় না। তার জেরে হামেশাই অনেকে পা পিছলে পড়ে যান। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • National Doctor’s Day 2024: আজ, ১ জুলাই জাতীয় চিকিৎসক দিবস, জানুন দিনটির তাৎপর্য

    National Doctor’s Day 2024: আজ, ১ জুলাই জাতীয় চিকিৎসক দিবস, জানুন দিনটির তাৎপর্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপন্ন রোগীকে বাঁচিয়ে তোলা থেকে সুস্থ জীবন উপহার দেওয়া- এসব কাজই ডাক্তাররা করে থাকেন। তাঁদের অবদানের জন্যই আমরা সুস্থ জীবনযাপন করতে পারি। ডাক্তারদের (National Doctor’s Day 2024) এমন নিঃস্বার্থ সেবা প্রতিদিনই আমাদের চোখে পড়ে। তাঁদের এই সেবাকে সম্মান-স্বীকৃতি ও মর্যাদা দিতে প্রতিবছরই পালিত হয় জাতীয় চিকিৎসক দিবস। প্রতিবছর ১ জুলাই সারা দেশজুড়ে পালিত হয় জাতীয় চিকিৎসক দিবস। চলতি বছরের তা আজ সোমবার। 

    ১ জুলাই জাতীয় চিকিৎসক দিবস কেন? (National Doctor’s Day 2024)

    ১৮৮২ সালের ১ জুলাই স্বনামধন্য চিকিৎসক বিধানচন্দ্র রায় (Bidhan Chandra Roy) জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলার মুখ্যমন্ত্রীও ছিলেন। স্বাধীনতা সংগ্রামে তাঁর বিশেষ অবদান ছিল। আবার ঘটনাক্রমে ১ জুলাই তাঁর মৃত্যু দিবসও বটে। ১৯৬২ সালের এই দিনে তিনি প্রয়াত হন। চিকিৎসা পরিষেবা তথা তথা জনসাস্থ্যের ওপর তাঁর বিপুল অবদানের জন্য এই দিনটিকে (১ জুলাই) বেছে নেওয়া হয়েছে জাতীয় চিকিৎসক দিবস হিসেবে। ১৯৯১ সালের ১ জুলাই প্রথমবারের জন্য ভারত সরকার এই দিনটিকে জাতীয় চিকিৎসক দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নেয়। ভারতীয় মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (আইএমএ) দ্বারা জাতীয় চিকিৎসক দিবস উদযাপন শুরু হয়েছিল। চিকিৎসা ক্ষেত্রে ডাক্তার বিধানচন্দ্র রায়ের অবদানের (National Doctor’s Day 2024) জন্য তাঁকে ১৯৬১ সালে ভারতরত্ন প্রদান করা হয়।

    কী কী অনুষ্ঠান হয় এদিন (National Doctor’s Day 2024)?

    জাতীয় চিকিৎসক দিবসে (Bidhan Chandra Roy) বিভিন্ন রকমের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ডাক্তারদেরকে সম্মান জানাতে, শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁদের নিঃস্বার্থ সেবার জন্য এই দিনে সাধারণ নাগরিকরা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানও করে থাকেন। সোশ্যাল মিডিয়ার দেওয়াল জুড়ে চিকিৎসকদের সমাজের প্রতি অবদান নিয়ে বিভিন্ন লেখাও নজরে পড়ে। এই দিন দেশের বিভিন্ন স্থানে বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির আয়োজন করা হয়। জায়গায় জায়গায় সম্মেলন করা হয় স্বাস্থ্য পরিষেবার ওপর। বিভিন্ন ডাক্তাররা বক্তব্য রাখেন সেমিনারে (National Doctor’s Day 2024)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bharatiya Nyaya Sanhita: আইপিসি অতীত! দেশে জারি হল ‘ভারতীয় ন্যায় সংহিতা’, নতুন কী রয়েছে এতে?

    Bharatiya Nyaya Sanhita: আইপিসি অতীত! দেশে জারি হল ‘ভারতীয় ন্যায় সংহিতা’, নতুন কী রয়েছে এতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, সোমবার, ১ জুলাই থেকে গোটা দেশে চালু হচ্ছে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা (Bharatiya Nyaya Sanhita)-সহ নতুন তিন অপরাধমূলক আইন। এর ফলে ভারতীয় আইন ব্যবস্থা থেকে পুরোপুরি মুছে যাবে ব্রিটিশ আমলে তৈরি হওয়া নিয়মগুলি। তার বদলে স্বাধীনতার ৭৫ বছর পর জায়গা করে নেবে ভারতের নতুন তিনটি ফৌজদারি আইন (New Criminal Laws) — ভারতীয় ন্যায় সংহিতা (BNS), ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা (BNSS) ও ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়ম (BSA)। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলছেন, ‘১ জুলাই থেকে বদলাচ্ছে স্বাধীন ভারতের ইতিহাস। ভারতীয় ন্যায়বিচারের ঐতিহ্যকে মাথায় রেখে নতুন আইন তিনটি আনা হয়েছে যার সঙ্গে ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসনের আর কোনও সম্পর্ক রইল না।’

    কার পরিবর্তে কী

    ১৮৬০ সালে তৈরি ‘ইন্ডিয়ান পিনাল কোড’ (ভারতীয় দণ্ডবিধি)-র পরিবর্তে হয়েছে ‘ভারতীয় ন্যায় সংহিতা’ (Bharatiya Nyaya Sanhita)। ১৮৯৮ সালের ‘ক্রিমিনাল প্রসিডিওর অ্যাক্ট’ (ফৌজদারি দণ্ডবিধি)-র নতুন রূপ ‘ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা’ এবং ১৮৭২ সালের ‘ইন্ডিয়ান এভিডেন্স অ্যাক্ট’ (ভারতীয় সাক্ষ্য আইন)-এর বদলে কার্যকর হচ্ছে ‘ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়ম’। তবে, নতুন ফৌজদারি আইন চালু হলেও পুরনো আইনগুলি যে একেবারে ব্যবহার হবে না, তাও নয়। কারণ, দেশের বিভিন্ন আদালত ও থানায় রবিবার পর্যন্ত পেন্ডিং কেসের সংখ্যা প্রায় সাড়ে চার কোটি, যার সবই চলবে পুরনো আইন মোতাবেক। নতুন কোনও অভিযোগ আইপিসি অনুসারে আর দায়ের করা যাবে না। 

    নয়া আইনের বৈশিষ্ট্য

    এত দিন আইনে সাজার কথা বলা ছিল। এ বার নতুন আইনের নামের মধ্য দিয়েই সাধারণ মানুষ যাতে ন্যায় পান সেই ভাবনা প্রকাশ পেয়েছে। ভারতীয় বিধানে ন্যায়দণ্ডের কাছে সবাইকে সমান চোখে দেখার কথা বলা রয়েছে। ন্যায় সংহিতায় (Bharatiya Nyaya Sanhita) নতুন ২০টি অপরাধ চিহ্নিত করা হয়েছে। আর ভারতীয় দণ্ডবিধিতে থাকা ১৯টি বিধান বাদ পড়েছে ন্যায় সংহিতায়। একই সঙ্গে ৩৩টি অপরাধের জন্য কারাদণ্ডের সাজার মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে। ৮৩টি অপরাধের জন্য জরিমানার পরিমাণও আগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। আবার ২৩টি এমন অপরাধ চিহ্নিত করা হয়েছে, যেখানে একটি বাধ্যতামূলক সর্বনিম্ন শাস্তির কথা বলা রয়েছে ন্যায় সংহিতায়।

    প্রযুক্তি নির্ভর, অনলাইন প্রক্রিয়া

    নয়া আইনগুলোর (Bharatiya Nyaya Sanhita) সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল, এফআইআর থেকে শুরু করে আদালতে বিচার প্রক্রিয়া পর্যন্ত পুরো ব্যবস্থাটাই থাকবে অনলাইনে। তার ফলে অভিযোগ দায়ের থেকে মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি পর্যন্ত সবটাই হবে প্রযুক্তি চালিত। মামলা যাতে বছরের পর বছর ধরে পেন্ডিং না থাকে, সে জন্য বিচারপ্রক্রিয়া বাধ্যতামূলক ভাবে শেষ করতে হবে ৩ বছরের মধ্যে এমনই বলা হয়েছে ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতায়।

    আরও পড়ুন: স্কুল থেকেই পাচার মিড ডে মিলের চাল! গ্রেফতার ১, কাঠগড়ায় তৃণমূল বুথসভাপতি

    নারী সুরক্ষায় জোর

    নতুন আইনে (New Criminal Laws) নারী সুরক্ষা এবং নারীদের সঙ্গে ঘটা বিভিন্ন অপরাধের ক্ষেত্রে বিধি আরও কঠোর করা হয়েছে। নয়া আইনে ১৮ বছরের কমবয়সি অর্থাৎ নাবালিকা ধর্ষণে সাজা হবে মৃত্যুদণ্ড অথবা আজীবন কারাদণ্ড। গণধর্ষণের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ২০ বছর থেকে আজীবন কারাবাসের সাজার কথা বলা হয়েছে। যৌন হিংসার মামলার ক্ষেত্রে নির্যাতিতার বয়ান নেওয়া হবে তাঁরই বাড়িতে। এক জন মহিলা ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে সেই বয়ান নথিবদ্ধ করার কথাও বলা হয়েছে ভারতীয় ন্যায় সংহিতায়। বিয়ে বা অন্য প্রতিশ্রুতি দিয়ে মহিলাদের সঙ্গে যৌন সম্পর্কের অপরাধের জন্য ১০ বছরের সাজার কথা বলা হয়েছে।

    নতুন অপরাধ 

    নতুন আইনে (Bharatiya Nyaya Sanhita) সাইবার অপরাধ এবং আর্থিক প্রতারণার মতো নতুন অপরাধ যুক্ত করা হয়েছে। এত দিন দেশে গণপিটুনির ক্ষেত্রে কোনও আলাদা আইন ছিল না। এ বার এমন অপরাধে কারও মৃত্যু হলে মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত সাজার কথা বলা রয়েছে। পাশাপাশি, পরিবেশ দূষণ এবং মানব পাচারের মতো অপরাধকে ভারতীয় ন্যায় সংহিতায় সাজার আওতায় আনা হয়েছে। তার জন্য আলাদা আলাদা বিধানের কথাও রয়েছে এই আইনে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Commerical LPG Cylinder: ফের সস্তা হল রান্নার গ্যাস, দাম কমল ৩১ টাকা, কলকাতায় কত হল?

    Commerical LPG Cylinder: ফের সস্তা হল রান্নার গ্যাস, দাম কমল ৩১ টাকা, কলকাতায় কত হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সস্তা হল রান্নার গ্যাস (Commercial LPG Cylinder)। পরপর চার মাস দাম কমল বাণিজ্যিক সিলিন্ডারের। খুশির হাওয়া হোটেল-রেস্টুরেন্টগুলির হেঁসেলে। আজ, অর্থাৎ সোমবার ১ জুলাই থেকেই কার্যকর হচ্ছে নয়া দাম। কলকাতায় গতকাল পর্যন্ত ১৯ কেজির বাণিজ্যিক সিলিন্ডার কিনতে গুনতে হত ১,৭৮৭ টাকা। তবে আজ থেকে তা এক ধাক্কায় নেমে হয়ে যাচ্ছে ১,৭৫৬ টাকা। কিন্তু ঘরোয়া ব্যবহারের জন্য ১৪.২ কেজির যে রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডার ব্যবহার করা হয়, তার দামে কোনও রকমের বদল বা পরিবর্তন আসছে না। ঘরোয়া সিলিন্ডারের দাম ৮২৯ টাকাই থাকছে (LPG Cylinder Price)।

    আর পড়ুন: রাজ্যে বাড়ছে গণপিটুনির ঘটনা, বাংলায় অরাজক পরিস্থিতি কেন?

    আন্তর্জাতিক বাজারে দাম অনুযায়ী বিবেচনা (LPG Cylinder Price)

    জানা গিয়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দামকে বিবেচনা করে স্থির করা হয় রান্নার গ্যাসের দাম। প্রতি মাসেই এই তেলের দাম পর্যালোচনা করে অয়েল মার্কেটিং সংস্থাগুলি। অর্থাৎ এইভাবেই আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দামের ওপর নির্ভর করে দেশীয় বাজারে (Commercial LPG Cylinder) রান্নার গ্যাসের দাম।

    বিগত মাসগুলিতে একাধিকবার কমেছে রান্নার গ্যাসের দাম

    গত জুন মাসে সিলিন্ডার পিছু বাণিজ্যিক রান্নার গ্যাসের দাম কমেছিল ৭২ টাকা। তার আগে মে মাসেও এই দাম কমেছিল ২০ টাকা। এপ্রিলের শুরুতে দাম কমেছিল ৩২ টাকা। তবে গত মার্চে এই দাম একবার বেড়েছিল ২৪ টাকা। কিন্তু এ মাসের মতো গত মাসেও ঘরোয়া ব্যবহারের সিলিন্ডারের দামের কোনও পরিবর্তন আনা হয়নি। বাণিজ্যিক সিলিন্ডারগুলি (Commercial LPG Cylinder) সাধারণত ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন হোস্টেল রেস্টুরেন্টগুলিতে। অন্যদিকে বাড়িতে ব্যবহার করা হয় ১৪.২ কেজির সিলিন্ডারগুলি।

    আরও পড়ুন: স্কুল থেকেই পাচার মিড ডে মিলের চাল! গ্রেফতার ১, কাঠগড়ায় তৃণমূল বুথসভাপতি

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “সিধু-কানুদের সাহস দেশবাসীর কাছে প্রেরণার উৎস”, হুল দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “সিধু-কানুদের সাহস দেশবাসীর কাছে প্রেরণার উৎস”, হুল দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপজাতির নেতাদের শ্রদ্ধা প্রদর্শন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ৩০ জুন হুল দিবস উপলক্ষে তিনি শ্রদ্ধা জানান সিধু-কানু, চাঁদ-ভৈরব এবং ফুলো-ঝানোকে। দেশের রাষ্ট্রপতি পদে উপজাতি সম্প্রদায়ের দ্রৌপদী মুর্মুর নাম প্রস্তাব করে বিরোধীদের মাত দিয়েছিলেন তিনিই। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উপজাতি সম্প্রদায়ের প্রতিও যে তাঁর সমদৃষ্টি রয়েছে, সেই ঘটনাই ছিল তার সব চেয়ে বড় প্রমাণ। এদিন জনজাতি সম্প্রদায়ের শহিদদের স্মৃতিতর্পণ করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও একবার এই বার্তা দিলেন, “আমি তোমাদেরই লোক”।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “জনজাতি সম্প্রদায়ের অসম সাহস, লড়াই এবং আত্মবলিদানের জন্য উৎসর্গীকৃত হুল দিবস হল একটি মহতী অনুষ্ঠান। এহেন পবিত্র দিনে সিধু-কানু, চাঁদ-ভৈরব এবং ফুলো-ঝানোকে আমি আমার অন্তরের শ্রদ্ধা জানাই।” তিনি লিখেছেন, “ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে তাঁদের আত্ম-মর্যাদা বোধ এবং সাহস দেশবাসীর কাছে হয়ে থাকবে চিরকালীন এক প্রেরণার উৎস।” প্রসঙ্গত, এবছর ছিল ১৬৯তম হুল দিবস। ইতিহাসে দিনটিকে সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবস হিসেবেও উল্লেখ করা হয়েছে।

    ‘মন কি বাতে’র অনুষ্ঠানেও হুল দিবস

    তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এদিনই (রবিবার) ছিল প্রধানমন্ত্রীর প্রথম ‘মন কি বাতে’র অনুষ্ঠান। সেই অনুষ্ঠানেও তিনি হুল দিবসের উল্লেখ করেন। এই দিনেই যে সিধু-কানু বিদেশি শাসকদের বিরুদ্ধে অদম্য সাহস নিয়ে গর্জে উঠেছিলেন, তারও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আজ ৩০ জুন, খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। আমাদের উপজাতি সম্প্রদায়ের ভাইবোনেরা দিনটিকে হুল দিবস হিসেবে পালন করেন। এই দিনটি সিধু-কানুর অদম্য সাহসের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। বিদেশি শাসকদের বিরুদ্ধে এঁরা রুখে দাঁড়িয়েছিলেন।”

    আর পড়ুন: রাজ্যে বাড়ছে গণপিটুনির ঘটনা, বাংলায় অরাজক পরিস্থিতি কেন?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বীর সিধু-কানু হাজার হাজার সাঁওতাল সঙ্গীকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধ সর্বশক্তি দিয়ে লড়াই করেছিলেন। এবং আপনারা জানেন, কখন এটা ঘটেছিল? এই ঘটনা ঘটেছিল ১৮৫৫ সালে। ১৮৫৭ সালে ভারতের প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধেরও দু’বছর আগে। সেই সময় ঝাড়খণ্ডের সাঁওতাল পরগনায় আমাদের উপজাতি ভাইবোনেরা বিদেশি শাসকের বিরুদ্ধে হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছিল (PM Modi)।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dengue Death: বর্ষার মরসুমে দেশজুড়ে ডেঙ্গি আতঙ্ক! প্রথম মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করল বেঙ্গালুরু প্রশাসন

    Dengue Death: বর্ষার মরসুমে দেশজুড়ে ডেঙ্গি আতঙ্ক! প্রথম মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করল বেঙ্গালুরু প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রচণ্ড গরম এবং তাপপ্রবাহ থেকে স্বস্তি দিতে বর্ষার আগমন ঘটেছে। আর সেই সঙ্গে বেড়েছে নানা অসুখ-বিসুখ নিয়ে দুশ্চিন্তা। প্রতিবছর বর্ষার মরসুমে দেশজুড়ে ডেঙ্গি আতঙ্ক ভয় ধরায় দেশবাসীকে। জমা জল থেকে জন্ম নেওয়া মশার কামড়ে বহু প্রাণের বলি হচ্ছে। আর এরই মধ্যে বর্ষা আসতে না আসতেই চলতি বছরে বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যুর (Dengue Death) খবর নিশ্চিত করল বেঙ্গালুরু প্রশাসন। জানুয়ারি মাসের পর গত বৃহস্পতিবার এই প্রথম বেঙ্গালুরুতে ডেঙ্গিতে (Dengue) মৃত্যু হল।  

    ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু (Dengue Death)

    জানা গিয়েছে ২৭ বছরের মৃত যুবক সিভি রমন নগরের বাসিন্দা। গত ২৫ জুন জ্বর নিয়ে বেঙ্গালুরুর মণিপাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল ওই যুবককে। চিকিৎসা চলাকালীন রোগীর অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কর্মক্ষমতা হারিয়ে বিকল হয়ে যেতে শুরু করে। এরপর ২৭ জুন মারা যান যুবক। যদিও শুক্রবার আরও দুই রোগীর ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। তবে প্রশাসনের তরফে সেই খবরে এখনও নিশ্চয়তা মেলেনি। 
    অন্যদিকে বছর ৮০-র আরেক বৃদ্ধার মৃত্যুর খবরও এসেছে। তামিলনাড়ুর বাসিন্দা ওই বৃদ্ধার স্তন এবং কোলন ক্যান্সার ছিল এবং ডেঙ্গির লক্ষণও ছিল।  যদিও, হাসপাতালের কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তার মৃত্যুর কারণ ডেঙ্গি নয়। 

    ডেঙ্গির ছোবলে আক্রান্ত গোটা বিশ্ব

    এডিস মশার একটা কামড় থেকেই ছড়ায় ডেঙ্গি রোগ। শুধু ভারত নয়, ডেঙ্গির ছোবলে গোটা বিশ্ব আক্রান্ত। ২০২৪ সালেও বিশ্বের ১০০টির বেশি দেশে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত (Dengue Death) হন মানুষেরা। চিকিৎসকের কথায়, ডেঙ্গি রোগের ভেক্টর হল এডিস মশা।‌ এই মশা কিছুটা উষ্ণ ও আর্দ্র এলাকায় জন্ম নেয়‌। আর ভারতে এমন স্থানের কোনও অভাব নেই। সেই কারণেই ডেঙ্গির এত বাড়বাড়ন্ত। বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) পাশাপাশি কর্ণাটক জুড়েও ক্রমেই বাড়ছে ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্তের সংখ্যা। ক্রমবর্ধমান ডেঙ্গু রিপোর্ট প্রশাসনের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলছে। 

    আরও পড়ুন: রবিনা ট্যান্ডন থেকে বরুণ ধাওয়ান! বিশ্বকাপ জয়ে শুভেচ্ছার বন্যায় ভাসল রোহিত শর্মার দল

    কী নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর?  

    জানুয়ারি থেকে বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) এখনও অবধি ১,৭৪৩টি ডেঙ্গি সংক্রমণের কেস নথিভুক্ত হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী কার্যালয়ের তরফে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, গোটা কর্ণাটক জুড়ে ২৪ জুন পর্যন্ত ৫,৩৭৪টি ডেঙ্গির কেস রিপোর্ট করা হয়েছে। যার মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। এমত পরিস্থিতিতে, মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া গত মঙ্গলবার রাজ্যের ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন। এদিন বৈঠকে ডেঙ্গির সংক্রমণ সনাক্তকরণ এবং তার চিকিৎসাকে অগ্রাধিকার দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “বিচার প্রক্রিয়াকে দ্রুতগামী করতে ব্রিটিশ আইনে বদল আনা হয়েছে”, বললেন শাহ

    Amit Shah: “বিচার প্রক্রিয়াকে দ্রুতগামী করতে ব্রিটিশ আইনে বদল আনা হয়েছে”, বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিচার প্রক্রিয়াকে দ্রুতগামী করতে ব্রিটিশ যুগের তিন আইনে বদল আনা হয়েছে।” শনিবার কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। হরিয়ানা সরকার ও গান্ধীনগরের পাঁচকুল্লায় ন্যাশনাল ফরেন্সিক সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের মউ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী? (Amit Shah)

    সেখানেই তিনি বলেন, “ন্যাশনাল ফরেন্সিক সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় হরিয়ানায় আজ ফৌজদারি মামলাকে বৈজ্ঞানিক ভিত্তি দেওয়া গিয়েছে।” তিনি (Amit Shah) বলেন, “ব্রিটিশ যুগের তিন আইন, যা ভারতে বিচারব্যবস্থায় প্রচলিত ছিল, দ্রুত বিচার পাইয়ে দিতে সেই আইনের ধারণায় বদল আনা হয়েছে। সবাই যাতে বিচার পেতে পারেন, সেজন্যও আনা হয়েছে পরিবর্তন। এই সব পরিবর্তনের অঙ্গ হিসেবে সাত বছর কিংবা তার বেশি কারাবাসের শাস্তি হতে পারে এমন অভিযোগের ক্ষেত্রে ফরেন্সিক টিমের ঘটনাস্থলে যাওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “এতে দেশজুড়ে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের চাহিদা বাড়বে। যাঁদের তৈরি করবে ন্যাশনাল ফরেন্সিক সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়।”

    ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও ক্যাম্পাস হবে’

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “মানব সম্পদ তৈরি করতে হবে এই নয়া ফৌজদারি আইন ইমপ্লিমেন্ট করতে হলে। এই কারণেই এহেন উদ্যোগ নিয়েছেন ন্যাশনাল ফরেন্সিক সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এই সব নয়া আইন তৈরির নেপথ্যেও ছিলেন তাঁরা।” তিনি জানান, দেশের ৯টি রাজ্যে তৈরি হয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস। দেশজুড়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৬টি ক্যাম্পাস খোলার চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, “এতে ম্যান পাওয়ার বাড়বে। দ্রুত ফাঁস করা যাবে অপরাধের রহস্যের পর্দা। সাজাও দেওয়া যাবে তাড়াতাড়ি।”

    আর পড়ুন: বিরল নজির, ভারতের দুই বাহিনীর প্রধান দুই সহপাঠী

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়গুলি থেকে যে কেবল প্রশিক্ষিত মানব সম্পদ মিলবে তা নয়, তৃণমূলস্তরেও পৌঁছে যাবে নয়া আইনের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা।” এই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রয়েছে ল্যাবরেটরি এবং ট্রেনিং ইনস্টিটিউটও। এতে যে আদতে শিক্ষক এবং শিক্ষার্থী দু’তরফেরই সুবিধা হবে, তারও উল্লেখ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, “যদি এখানে পরিকল্পনা করে একটি ইনস্টিটিউট খোলা হয়, তাহলে ভারত সরকার নিজ ব্যয়ে এখানে ট্রেনিংয়ের সুব্যবস্থা করে দেবে। এই ফরেন্সিক বিশ্ববিদ্যালয় যে কেবল শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দেবে এবং ম্যান পাওয়ার তৈরি করবে তা-ই নয়, এটি ফরেন্সিক পরিকাঠামোকেও মজবুত করে তুলবে (Amit Shah)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amarnath Yatra: সন্ত্রাস রুখতে অমরনাথ যাত্রায় কড়া নিরাপত্তা! চলবে ড্রোনে নজরদারি

    Amarnath Yatra: সন্ত্রাস রুখতে অমরনাথ যাত্রায় কড়া নিরাপত্তা! চলবে ড্রোনে নজরদারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হল এ বছরের অমরনাথ তীর্থযাত্রা (Amarnath Yatra)। এবার ভক্তরা অতি উৎসাহের সঙ্গে এই তীর্থযাত্রায় অংশ নিচ্ছেন। ইতিমধ্যেই বেস ক্যাম্প থেকে অমরনাথ যাত্রার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে প্রথম দল৷ অত্যন্ত দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, মাঝে মধ্যেই হচ্ছে তুষারপাত। এমনকি বাদ নেই তুষারঝড়েরও। এসবের মধ্যে দিয়েই যাত্রা শুরু করলেন তীর্থযাত্রীরা। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে তীর্থযাত্রীদের জন্য কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
    এ প্রসঙ্গে শনিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) বলেছেন, “অমরনাথের গুহা মন্দিরে পৌঁছনোর পথ নিরাপদ ও মসৃণ করতে এবং আনন্দদায়ক তীর্থযাত্রা (Amarnath Yatra) নিশ্চিত করতে মোদি সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ভক্তরা যাতে কোনও অসুবিধার সম্মুখীন না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য সমস্ত সম্ভাব্য ব্যবস্থা করছে মোদি সরকার।”

    শুরু হল ৫২ দিনের দীর্ঘ অমরনাথ যাত্রা (Amarnath Yatra)

    এবার ৫২ দিনের অমরনাথ দর্শন চলবে দুটি যাত্রাপথে। অনন্তনাগের ৪৮ কিলোমিটার মুমওয়ান-পহেলগাঁও এবং গান্ডেরওয়ালের ১৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের পুরনো বালতালের পথে। আগামী ১৯ অগাস্ট পর্যন্ত চলবে এই তীর্থযাত্রা। ইতিমধ্যেই তীর্থযাত্রীদের প্রথম দল জোড়া বেস ক্যাম্প নুনওয়ান পহেলগাঁও থেকে চন্দনওয়াড়ি ও সোনামার্গের দিকে রওনা দিয়েছে৷ তাঁদের মুখে মুখে ‘হর হর মহাদেব, বম বম বোলে’ স্লোগান৷ এই স্লোগান দিতে দিতেই তীর্থযাত্রীরা ভগবান শিবের আবাসস্থল অমরনাথ গুহার দিকে যাত্রা শুরু করেছেন ৷

    আরও পড়ুন: জলের তলায় রাজধানী! বৃষ্টির জমা জলে একের পর এক মৃত্যুর ঘটনা

    অমরনাথ যাত্রার নিরাপত্তা নিয়ে তৎপর কেন্দ্র

    সম্প্রতি বৈষ্ণোদেবীর মন্দির ফেরত তীর্থযাত্রীদের বাসে জঙ্গি হানার ঘটনার পর থেকেই অমরনাথ যাত্রার (Amarnath Yatra) নিরাপত্তা নিয়ে তৎপর হয় কেন্দ্র। অমরনাথ যাত্রার নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার উপর জোর দেওয়া হয়। অতীতে এখানে জঙ্গি হানা হয়েছে তীর্থযাত্রা চলাকালীন। ফলে সব মিলিয়ে এবার নজিরবিহীন নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ, আধাসেনা এবং সেনা। নিরাপত্তার জন্য কাজে লাগানো হয়েছে আধুনিক প্রযুক্তিকেও। গোটা যাত্রাপথে নজর রাখা হবে ড্রোনের মাধ্যমে। এছাড়াও বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত সারমেয় বাহিনীকেও কাজে লাগানো হচ্ছে। এছাড়াও পূণ্যার্থীদের প্রতিটি ক্যাম্পে থাকছে সিসি ক্যামেরা। জানা গিয়েছে এছাড়াও যাত্রাপথে থাকছে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা। যাত্রীদের কনভয়ের নিরাপত্তার জন্য সিআরপিএফ কমান্ডো স্কোয়াডও থাকবে। নিরাপত্তাবাহিনী জম্মু থেকে কাশ্মীরের অমরনাথ বেসক্যাম্প পর্যন্ত রাস্তায় কঠোর নজরদারি চালাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, কী নিয়ে আলোচনা হল জানেন?

    PM Modi: শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, কী নিয়ে আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারি শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এই প্রথম আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ

    সূত্রের খবর, শনিবারের ওই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী আধিকারিকদের বলেছেন, সাধারণ মানুষের জীবন কীভাবে আরও মসৃণ করা যায়, তাঁদের জীবনযাত্রার মানোন্নতি হয়, সে ব্যাপারে পথ খুঁজতে বলেছেন তাঁদের। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) অফিসের আধিকারিক এবং কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রকের সচিবরা। এই প্রথম নয়, ২০১৪ সালে যখন প্রথমবারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে বসেছিলেন মোদি, তখনও এরকম বৈঠক করেছিলেন তিনি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েও এই আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন মোদি। এই নিয়ে এমন বৈঠক তিনি করলেন তৃতীয়বার। জানা গিয়েছে, এদিনের বৈঠক চলে ঘণ্টা তিনেক ধরে। ৩০ জনেরও বেশি সচিব তাঁদের দফতর নিয়ে নিজস্ব মতামত জানান।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রথমে সচিব ও আধিকারিকদের কথা মন দিয়ে শোনেন প্রধানমন্ত্রী। পরে বলতে ওঠেন তিনি। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এক আধিকারিক। নাম প্রকাশ করা হবে না এই শর্তে তিনি বলেন, “আমাদের প্রতি তাঁর প্রধান বার্তা ছিল, দ্রুত অভিযোগের প্রতিকার করতে হবে, নিতে হবে উপযুক্ত পদক্ষেপও। একশো দিনের পরিকল্পনা নিয়েও সংক্ষিপ্ত আলোচনা হয়েছে। তবে এটি বৈঠকের মাইনর পার্ট। তিনি আমাদের যা নিয়ে সব চেয়ে বেশি ভাবতে বলেছেন, তা হল ২০৪৭ সালের মধ্যে কীভাবে ভারতকে উন্নত দেশে পৌঁছে দেওয়া যায়, তা নিয়ে। এজন্য পঞ্চ প্রাণ (পাঁচ রেজলিউশন)এর কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী।” প্রধানমন্ত্রীর তৃতীয় দফার মেয়াদে প্রথম একশো দিনে বিভিন্ন মন্ত্রক কোন কোন প্রজেক্ট লঞ্চ করতে পারবে, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে এদিনের বৈঠকে।

    আর পড়ুন: ‘মন কি বাত’-এর ১১১তম পর্ব, মায়ের নামে গাছ লাগাতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    সূত্রের খবর, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যখন দেশবাসী কোনও একটি সরকারকে তৃতীয়বারের জন্য সরকার গঠন করার সুযোগ দেয়, তখন তারা তা করে সরকারের উন্নয়নের নিরিখে। তিনি বলেন, “জনগণ আধিকারিকদের চিনতে নাও পারেন, তবে তাঁরা চান, তাঁদের জন্য তৈরি প্রকল্পগুলো সাফল্যের মুখ দেখুক।” প্রসঙ্গত, এর আগের দিনই প্রধানমন্ত্রী বৈঠক করেছিলেন রাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “তাঁদের অভিজ্ঞতা ও অন্তর্দৃষ্টির কথা শুনেছি। তাঁরা সবে মাত্র তাঁদের মন্ত্রকের দায়িত্ব নিয়েছেন। তৃণমূলস্তরে কীভাবে সুশাসন পৌঁছে দেওয়া যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share