Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Sengol Controversy: সংসদ থেকে ‘সেঙ্গল’ সরানোর দাবি ঘিরে তুলকালাম  

    Sengol Controversy: সংসদ থেকে ‘সেঙ্গল’ সরানোর দাবি ঘিরে তুলকালাম  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভার বিশেষ অধিবেশনে ফের একবার চর্চায় ‘সেঙ্গল’। সমাজবাদী পার্টির সাংসদ আর কে চৌধুরী সংসদ থেকে ‘সেঙ্গল’ (Sengol Controversy) সরিয়ে সেখানে ‘সংবিধান’ রাখার দাবি তুলেছেন। যদিও ভারতীয় জনতা পার্টির ‘সেঙ্গল’ সরানোর দাবির বিরোধিতা করেছে।

    সমাজবাদী সাংসদের দাবি

    সমাজবাদী পার্টির সাংসদ আর কে চৌধুরী (Sengol Controversy) বলেছেন, সংবিধান গণতন্ত্রের প্রতীক। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার নতুন সংসদে ‘সেঙ্গল’ স্থাপন করেছে। সেঙ্গলের অর্থ রাজদণ্ড। রাজতন্ত্র শেষ হওয়ার পর দেশে গণতন্ত্র স্থাপন হয়েছে। গণতান্ত্রিক দেশে সংবিধান থাকা উচিত রাজদণ্ড নয়। সংবিধান বাঁচানোর জন্য সংসদ ভবন থেকে ‘সেঙ্গল’ সরিয়ে দেওয়া হোক।

    বিজেপির প্রতিক্রিয়া (Sengol Controversy)

    এ বিষয়ে বিজেপি সাংসদদের তরফেও প্রতিক্রিয়া এসেছে। বিজেপি সাংসদ মহেশ জেঠমালানি বলেন, ‘সেঙ্গল’ রাষ্ট্রের প্রতীক। একবার ‘সেঙ্গল’ যখন (Parliament) স্থাপন হয়েছে এটাকে আর কেউ সরাতে পারবে না।” অন্যদিকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বি এল ভার্মা বলেন, “সমাজবাদী পার্টি নেতাদের আগে (Sengol Controversy) সংবিধান এবং সংসদীয় পরম্পরা সম্পর্কে ধারণা রাখা উচিত। স্বাধীনতার সময় থেকেই ‘সেঙ্গল’ আছে। স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর হাতে ‘সেঙ্গল’ তুলে দেওয়া হয়েছিল। অজ্ঞ ব্যক্তিদের সংবিধান এবং সংসদীয় পরম্পরা সম্পর্কে বিনামূল্যের জ্ঞান বিতরণ করা উচিত নয়। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এল মুরুগন বলেন, “তামিল সংস্কৃতির সঙ্গে বিরোধীরা পরিচিত নয়। সে কারণেই তাঁরা সেঙ্গলের বিরোধিতা করছে। বিরোধীরা আমাদের সংস্কৃতি এবং পরম্পরা নষ্ট করতে চাইছে। ‘সেঙ্গল’ সরানো হলে তামিল সংস্কৃতিকে আঘাত করা হবে।”

    সেঙ্গলের ইতিহাস

    প্রসঙ্গত ‘সেঙ্গল’ প্রধানমন্ত্রী ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু ব্রিটিশ ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতীক হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। সেই সিঙ্গল নতুন সংসদ ভবনে স্পিকারের আসনের (Sengol Controversy) পাশে রাখা হয়েছে। ‘সেঙ্গল’ ইংরেজদের থেকে ভারতের ক্ষমতা হস্তান্তর এবং গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশের প্রতীক বলে দাবি করা হয়। অতীতে চোল সাম্রাজ্যের সেঙ্গলর অধিকারী রাজার কাছ থেকে পক্ষপাতহীন ন্যায় এর আশা করা হত। চোল সাম্রাজ্যের আগে মৌর্য সাম্রাজ্যেও রাজার কাছে ‘সেঙ্গল’ থাকত।

    আরও পড়ুন: বৃন্দাবনে ২০০ বছর পুরানো রাম-সীতার জরাজীর্ণ দোলনা সারাবেন মুসলিম কারিগর

    পরবর্তীকালে গুপ্ত সাম্রাজ্যের রাজার হাতে ‘সেঙ্গল’ থাকত। এমনকি মোঘলদের কাছ থেকে ব্রিটিশরা ক্ষমতায় নেওয়ার সময়ও ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতের উপর অধিকারের প্রতীক হিসেবে ‘সেঙ্গল’ নিজেদের হাতে তুলে নিয়েছিল। যা পরবর্তীকাল রাজতন্ত্রের অবসান অর্থাৎ দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মাউন্টব্যাটেন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু হাতে তুলে দিয়েছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Airport: দিল্লি বিমানবন্দরে ভেঙে পড়ল ছাদের একাংশ, নিহত ১, ইন্ডিগো-স্পাইসজেটের বিমান বাতিল

    Delhi Airport: দিল্লি বিমানবন্দরে ভেঙে পড়ল ছাদের একাংশ, নিহত ১, ইন্ডিগো-স্পাইসজেটের বিমান বাতিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রবল বৃষ্টিতে ভেঙে পড়ল দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ১ নম্বর টার্মিনালের ছাদের একাংশ। এই ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১ জন, আহত ৬। আহতদের সকলকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। টার্মিনালের যে অংশে ছাদ ভেঙে পড়ে, সেখানে বেশ কয়েকটি গাড়ি দাঁড়িয়েছিল। ছাদ ভেঙে (Delhi Airport) পড়ায় সেগুলিরও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঘটনার পরেই এয়ারলাইন্স যাত্রীদের উদ্দেশে একটি প্রেস বিবৃতি জারি করে। সেখানে জানানো হয়, ১ নম্বর টার্মিনালের ছাদ ভেঙে পড়ার ঘটনা ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে বেশ কয়েকটি উড়ান বাতিল করা হয়েছে।

    ইন্ডিগো ও স্পাইসজেটের বিবৃতি

    ইন্ডিগো এয়ারলাইন্স একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে ১ নম্বর টার্মিনালের ছাদের একাংশ ভেঙে পড়ে। এর জেরে ইন্ডিগোর উড়ান পরিষেবা বাতিল করা হচ্ছে। তার কারণ কাঠামো ভেঙে পড়ায় যাত্রীরা কোনওভাবেই টার্মিনালের ভিতরে প্রবেশ করতে পারছেন না। অন্য আরেকটি সংস্থা স্পাইসজেট তাদের বিবৃতিতে জানিয়েছে, খারাপ আবহাওয়ার কারণে বাতিল করা হয়েছে তাদের উড়ান। পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত বিমান পরিষেবা বাতিল থাকবে। প্রসঙ্গত, যে সমস্ত যাত্রীদের বিমান বাতিল হয়েছে তাঁরা প্রত্যেকেই (Delhi Airport) অর্থ ফেরত পাবেন বলে জানিয়েছেন বিমান পরিবহনমন্ত্রী রামমোহন নাইডু। গোটা বিষয়টি ডিজিসিএ অনুসন্ধান করবে বলে জানা গিয়েছে।

    আহত ৬, নিহত ১ জন 

    প্রসঙ্গত, শুক্রবার ভোর পাঁচটায় দিল্লি বিমানবন্দরে প্রবল বৃষ্টির জেরে ১ নম্বর টার্মিনালের ছাদের একাংশ ভেঙে পড়ে। এই ঘটনায় ছয় জন আহত হন এবং একজন নিহত হন। ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যেই সেখানে পরিস্থিতি সামাল দিতে পৌঁছে যায় ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম, সেফটি টিম, সিআইএসএফ এনডিআরএফ। দিল্লি বিমানবন্দরের (Roof Collapses At Delhi Airport) আধিকারিকরা জানিয়েছেন, আহতদের ইতিমধ্যেই হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। ধসে পড়া ছাদের ধ্বংসাবশেষ সরানোর চেষ্টা চলছে। নিরাপত্তার কারণে (Delhi Airport) ‘চেক-ইন’ কাউন্টারগুলিও বন্ধ থাকছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amarnath Yatra 2024: পুজো দিয়ে অমরনাথ যাত্রার সূচনা করলেন জম্মু-কাশ্মীরের এলজি মনোজ সিনহা

    Amarnath Yatra 2024: পুজো দিয়ে অমরনাথ যাত্রার সূচনা করলেন জম্মু-কাশ্মীরের এলজি মনোজ সিনহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা, শুক্রবার সকালে জম্মুর বেস ক্যাম্প থেকে অমরনাথ যাত্রায় (Amarnath Yatra 2024) তীর্থযাত্রীদের পতাকা দেখিয়ে শুভ সূচনা করেছেন। অমরনাথ যাত্রায় এই প্রথম ধাপের যাত্রার সূচনার আগে মন্দিরে পুজো দিয়ে পুণ্যার্থীদের জন্য মঙ্গল কামনা করেছেন এই এলজি। এদিকে অমরনাথ যাত্রার আগে হাজার হাজার তীর্থযাত্রী জম্মুতে এসে পৌঁছেছেন। প্রথম পর্বের এই যাত্রায় একটি কনভয়ে করে কড়া নিরাপত্তায় জম্মু থেকে পাহলগাম এবং বালতাল বেস ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হবে। এরপর যেখান থেকে অমরনাথ যাত্রা শুরু করবেন তীর্থযাত্রীরা। একই সঙ্গে তীর্থযাত্রীরা অমরনাথ যাত্রায় অংশ নিয়ে “ভম ভম ভোলে” ধ্বনি দিতে থাকেন। সকলের মধ্যে তীব্র উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা গিয়েছে।

    কী বললেন এলজি মনোজ সিনহা (Amarnath Yatra 2024)?

    প্রথম পর্বের শুভারম্ভের পর, একটি সাংবাদিক সম্মেলনে এলজি মনোজ সিনহা বলেছেন, “অমরনাথ যাত্রায় (Amarnath Yatra 2024) তীর্থযাত্রীরা প্রথম ধাপে জম্মু থেকে রওনা দিয়েছেন শুক্রবার। গত ৩-৪ বছরে, যাত্রার জন্য অনেক ব্যবস্থা করা হয়েছে। জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসন সমস্ত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে। একই সঙ্গে নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে ব্যাপক জোরদার করা হয়েছে। যাত্রায় সকলকে আমার শুভকামনা জানাই।”

    উপ-কমিশনারের বক্তব্য

    উধমপুরের উপ-কমিশনার সালোনি রাই বলেছেন, “নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়েছে। জাতীয় সড়কে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। উধমপুর থেকে বানিহাল পর্যন্ত প্রায় ১০টি সিসিটিভি পয়েন্ট তৈরি করা হয়েছে, যেখানে ক্রমাগত নজরদারি করা হবে। ট্রাফিক সংক্রান্ত কোনও সমস্যা দেখা দিলে আমরা তা সঙ্গে সঙ্গে সমাধান করব। অমরনাথ যাত্রার (Amarnath Yatra 2024) তীর্থযাত্রীরা খাবার, জল এবং বিদ্যুৎ সহ সমস্ত সুবিধা যাতে পান সেই দিকেও আমরা নজর রেখেছি।”

    আরও পড়ুনঃ কেন্দ্রীয় সরকার শীঘ্রই বুলেট ট্রেনের প্রকল্পকে বাস্তবায়ন করবে, জানালেন দ্রৌপদী মুর্মু

    বিজেপি নেতার বক্তব্য

    এদিকে, বিজেপি নেতা দেবেন্দর সিং রানা বলেছেন, “আমরা আশা করি ভোলে শঙ্করের কৃপায়, এই বছরও যাত্রা (Amarnath Yatra 2024) আনন্দ নিয়ে আসবে। প্রত্যেক তীর্থযাত্রীদের কাছে একটি ভাল অভিজ্ঞতা হবে। প্রতি বছরের মতো এই বারেও পুণ্যার্থীদের এই যাত্রা শুভ এবং মঙ্গলময় হবে। পুণ্যার্থীরা জম্মু ও কাশ্মীরের বাসিন্দাদের ভালবাসা, স্নেহ এবং যত্ন পাবেন। সারা দেশের মানুষ, ভগবান শিবের আশীর্বাদ পাবেন। সমগ্র ভারত এবং জম্মু ও কাশ্মীর উন্নয়নের পথ অটল থাকবে। প্রতি বছরের মতো এ বছরও সব আয়োজন করা হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vrindavan: বৃন্দাবনে ২০০ বছরের পুরানো রাম-সীতার জরাজীর্ণ দোলনা সারাবেন মুসলিম কারিগর

    Vrindavan: বৃন্দাবনে ২০০ বছরের পুরানো রাম-সীতার জরাজীর্ণ দোলনা সারাবেন মুসলিম কারিগর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০ বছর পুরনো বৃন্দাবনের (Vrindavan) রাম সীতার দোলনা। দোলনায় লাগানো পুরনো কাঠের নকশা ও পালিশের মেরামত প্রয়োজন। জীর্ণ এই দোলনার সংস্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেই দোলনা সারানোর (Ram Sita Cradle) জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে সাহারানপুরে। রাম সীতার দোলনা সারাবেন কাঠমিস্ত্রি আসাদ খান। জরাজীর্ণ এই দোলনা সারানোর পর ভক্তরাও চাক্ষুষ করতে পারবেন এই দোলনা।

    পুরস্কার প্রাপ্ত শিল্পী আসাদ

    কাঠের অসাধারণ কাজের কাজের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে পুরস্কার পেয়েছেন শিল্পী আসাদ খান। তিনি বহু ঐতিহ্যবাহী মন্দির ও মসজিদের দরজার প্রস্তুতির কাজও করেছেন। আসাদ জানিয়েছেন এই দোলনাটি মেরামত করলে আগামী ৫০০ বছর তা মন্দিরে এভাবেই থেকে যাবে। এই মুহূর্তে দোলনার সমস্ত অংশ খুলে আলাদা করে রাখা হয়েছে। সমস্ত অংশ মেরামত করে যখন দোলনাটি আগের রূপে ফিরিয়ে আনা হবে তখন দেখে সবাই চমকে যাবেন বলে তাঁর দাবি।

    পৌরাণিক কাহিনী

    জানা যায় হোলির পবিত্র উৎসবে প্রতি বছর সাজানো হয় রাম সীতার এই দোলনা। হোলির উৎসবে যখন গোটা বৃন্দাবন আবিরের রঙে রঙিন হয়ে ওঠে তখন এই দোলনাটিকেও বিভিন্ন ফুলের দিয়ে সাজিয়ে করা হয় এবং তাতে বসানো হয় রাম সীতার বিগ্রহ। প্রতিবছর ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে এখানে হোলি উৎসব পালিত হয়। ভারতের পাশাপাশি বিদেশ থেকেও ভক্তরা আসেন। মথুরা ও বৃন্দাবনের হোলি দেখার মত হয়। মথুরার হোলির নেপথ্যে রয়েছে এক পৌরাণিক কাহিনী। কথিত আছে রাধারানির পিতা বৃষভানু শ্রীকৃষ্ণের পিতা নন্দ মহারাজকে হোলি খেলার আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন: পুরীর রথযাত্রায় এআই ক্যামেরায় নজরদারি, সেবায়িতদের জন্য স্মার্ট আইডেন্টিটি কার্ড

    বরসানার গোপীরা হোলির আমন্ত্রণ নিয়ে নন্দের গ্রামে যান। কৃষ্ণের বাবা নন্দলাল আনন্দে সেই আমন্ত্রণ গ্রহণ করে নেন। আমন্ত্রণ দিতে আসা সমস্ত মানুষকে লাড্ডু দিয়ে মিষ্টি মুখ করানো হয়। আর সেই থেকেই এখানকার হোলিকে লাড্ডু হোলিও বলা হয়। পৌরাণিক উপাখ্যান অনুসারে দ্বাপর যুগে হোলি খেলার প্রথা শুরু হয়েছিল। সেই সময় মথুরায় বসবাসকারী কৃষ্ণ তাঁর বন্ধুদের সঙ্গে রাধার গ্রাম বরসানায় যেতেন এবং গোপীদের সঙ্গে লীলা করতেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Droupadi Murmu: কেন্দ্রীয় সরকার শীঘ্রই বুলেট ট্রেনের প্রকল্পকে বাস্তবায়ন করবে, জানালেন দ্রৌপদী মুর্মু

    Droupadi Murmu: কেন্দ্রীয় সরকার শীঘ্রই বুলেট ট্রেনের প্রকল্পকে বাস্তবায়ন করবে, জানালেন দ্রৌপদী মুর্মু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকার শীঘ্রই ভারত জুড়ে বুলেট ট্রেনের প্রকল্পকে পর্যালোচনা করবে। একই সঙ্গে সেগুলিকে বাস্তবায়নের কাজে সবরকম সমীক্ষাকে দ্রুত গতি প্রদান করা হবে। সরকার দেশের উত্তর, দক্ষিণ এবং পূর্ব প্রান্তে বুলেট ট্রেন করিডোরের জন্য সম্ভাব্য পর্যালোচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার, অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের পর সংসদের যৌথ অধিবেশনে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu) ভাষণে উল্লেখ করে এই কথা বলেছেন। কীভাবে ভারতের অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ ব্যবস্থা হিসাবে রেল পরিষেবাকে আরও গ্রহণযোগ্য, আধুনিক এবং নিরাপদ করা যায়, এই বিষয়ে নিজের বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন তিনি। উল্লেখ্য এদিন রাষ্ট্রপতির অভিভাষণের পরে উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকড় ১৯৭৫ সালের জাতীয় জরুরি অবস্থার কালা অধ্যায়ের কথা স্মরণ করিয়ে দেন।

    কী বলেছেন রাষ্ট্রপতি (Droupadi Murmu)?

    দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থায় পরিকাঠামোগত উন্নয়নের কথা তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu) বলেছেন, “ভারত দ্রুত উন্নত রাষ্ট্রের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আরও দ্রুতগতি প্রদান করা হচ্ছে। আমার সরকার দেশের উত্তর, দক্ষিণ এবং পূর্বে বুলেট ট্রেন করিডোরের জন্য সম্ভাব্য সমীক্ষা এবং অধ্যায়ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দেশের পশ্চিমাঞ্চলে আমেদাবাদ এবং মুম্বইয়ের মধ্যে চলমান হাই-স্পিড বুলেট ট্রেন প্রকল্পের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। এই দুই শহরের মধ্যে হাই-স্পিড রেলের পরিকাঠামোর কাজও দ্রুত গতিতে সম্পাদন করা হচ্ছে। ৫০৮ কিমি আমেদাবাদ-মুম্বই হাই-স্পিড করিডোরটি দেশের প্রথম একটি বুলেট ট্রেন হবে, যা ৩২০  কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে চলবে। পৌঁছাতে সময় লাগবে মাত্র ২ ঘন্টা ৭ মিনিট। মুম্বই থেকে আমেদাবাদের মধ্যে মধ্যবর্তী স্টপেজ হবে সুরাট, ভাদোদরা।”

    আরও পড়ুনঃ বৈদেশিক সম্পর্ক শক্তিশালী করতে বিদেশী সামরিক কর্মীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নিল ভারত

    আর কী বললেন?

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu) এদিন আরও বলেছেন, “ন্যাশনাল হাই-স্পিড রেল কর্পোরেশন লিমিটেড এই বুলেট ট্রেনের রেল প্রকল্পটি নির্মাণ করছে। ২০২৬ সালের অগাস্টের মধ্যে সুরাট এবং বিলিমোরার মধ্যে তার প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ করার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। ভারতের পাবলিক ট্রান্সপোর্ট সিস্টেমকে বিশ্বের অন্যতম সেরা করার জন্য সরকারের এই প্রচেষ্টা। গত ১০ বছরে দেশের মোট ২১টি শহরে মেট্রো পরিষেবা পৌঁছে গিয়েছে। বর্তমানে বন্দে মেট্রোর মতো অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে কাজ চলছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India: বৈদেশিক সম্পর্ক শক্তিশালী করতে বিদেশী সামরিক কর্মীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নিল ভারত

    India: বৈদেশিক সম্পর্ক শক্তিশালী করতে বিদেশী সামরিক কর্মীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নিল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়া ও আফ্রিকার দেশগুলির সঙ্গে প্রতিরক্ষা ও সামরিক সম্পর্ক মজবুত করার লক্ষ্যে এবার নতুন সিদ্ধান্ত নিল ভারত। জানা গিয়েছে সামরিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির মাধ্যমে এবার থেকে বিদেশী সামরিক কর্মীদের প্রশিক্ষণের (Training of Foreign Military) ব্যবস্থা করছে ভারত (India)। নৌযান হোক কিংবা পদাতিক দক্ষতা। অস্ত্র চালোনা থেকে ডিজেল ইলেকট্রিক সাবমেরিন কিংবা সুপারসনিক ফাইটার জেটের মত দায়িত্বগুলি পরিচালনা করার জন্যই মূলত প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। 

    কীভাবে হবে প্রশিক্ষণ? (Training of Foreign Military) 

    উদাহরণ স্বরূপ বলা জেতে পারে যে, ঠিক যেভাবে সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, ওমান, কাতার এবং বাহরাইনের মতো উপসাগরীয় দেশগুলিতে চলমান সামরিক আউটরিচের অংশ হিসাবে ৭৬ জন সৌদি ক্যাডেট এখন কোচিতে সাউদার্ন নেভাল কমান্ডে (SNC) সমুদ্র প্রশিক্ষণ (Training of Foreign Military) শুরু করেছে, ঠিক সেভাবেই প্রশিক্ষণ দেবে ভারত (India)। জানা গিয়েছে, রয়্যাল সৌদি নেভাল ফোর্সেস (RSNF) এর কিং ফাহাদ নেভাল একাডেমির প্রশিক্ষণার্থীরা চার সপ্তাহের জন্য ভারতীয় নৌবাহিনীর প্রথম প্রশিক্ষণ স্কোয়াড্রনে যোগ দিয়েছে।  
    এ প্রসঙ্গে এক কর্মকর্তা বলেছেন, “পাঠ্যক্রমের একেবারে ভীত সীম্যানশিপ ক্রিয়াকলাপ থেকে শুরু করে হারবার পর্বের সিমুলেটর-ভিত্তিক প্রশিক্ষণ পর্যন্ত সবই শেখানো হবে।” গত বছর মে-জুন মাসে প্রথম ৫৫ জন ক্যাডেটকে প্রশিক্ষন দেওয়ার পর এটি দ্বিতীয় আরএসএনএফ ব্যাচ। 

    আরও পড়ুন: ধূলোয় উড়ত সোনা! কোলারে ফের সোনার খনি চালুর চিন্তা কেন্দ্রের

    সামরিক সম্পর্কের গভীরতা বাড়াতে বিশেষ সিদ্ধান্ত ভারতের 

    এ প্রসঙ্গে অন্য একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রতি বছর ১০০ টিরও বেশি দেশ থেকে প্রায় ৩,১০০ জন বিদেশী কর্মীকে প্রশিক্ষণ (Training of Foreign Military) দেয়, যার মধ্যে আফ্রিকান দেশগুলিও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তবে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি মিজোরামের প্রতিষ্ঠানগুলিকেও বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে ভারত। আসলে এধরনের প্রশিক্ষণগুলি প্রদানের মাধ্যমেই ভারত (India) এশিয়ান দেশগুলির সঙ্গে সামরিক সম্পর্ক গভীরতর করে চলেছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • KGF: ধূলোয় উড়ত সোনা! কোলারে ফের সোনার খনি চালুর চিন্তা কেন্দ্রের

    KGF: ধূলোয় উড়ত সোনা! কোলারে ফের সোনার খনি চালুর চিন্তা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোনার ‘খনির শ্রমিক হয়েও কানাকড়ি নাই’! একদা সোনার আঁতুরঘর কর্নাটকের কোলার গোল্ড ফিল্ড (KGF) এখন শূন্য-মরুপ্রায়। যেখানে একদা সোনালি আভা চিকচিক করত সেখানে এখন শুধুই অন্ধকার। সোনার খনির লক্ষাধিক শ্রমিকের ঘরে এখন ‘নুন আন্তে পান্তা ফুরোয়’। কাজ নেই, খাবার নেই, জল নেই, জীবনধারণের নূন্যতম পরিষেবা পেতে তাঁদের যেতে হয় ১০০ কিলোমিটার দূরে বেঙ্গালুরুতে। ২০০১ সালে বন্ধ হয়েছিল সোনার খনি। কেটে গিয়েছে দু দশকের বেশি সময়। প্রতিদিন অবহেলাই সঙ্গী হয়েছে কোলারের। ক্ষমতায় এসেই কোলার নিয়ে ভাবনা চিন্তা শুরু করেছিল কেন্দ্রের মোদি সরকার। অবশেষে তা বাস্তব রূপ পেতে চলেছে। কোলারে ফের সোনার খনি চালু করার কেন্দ্রের প্রস্তাবে সায় দিয়েছে কর্নাটক (Karnataka) সরকার।

    কোলারে সোনার খনি নিয়ে প্রস্তাব

    সুপারস্টার যশের কেজিএফ (KGF) সিরিজের দুটি ছবি কর্নাটকের কোলারে অবস্থিত সোনার খনির উপর ভিত্তি করে তৈরি। সেখানকার অতীত ও বর্তমানের কিছু অংশ ফুটে উঠেছিল সিনেমায়। বাস্তবের সেই ‘সোনার শহর’-কে ভুলতেই বসেছিল মানুষ। এবার তার পুনরুত্থানের স্বপ্ন দেখছে কেন্দ্রের মোদি সরকার। কোলারে সোনার খনি আবার নতুন করে চালু করার ভাবনাচিন্তা করছে কেন্দ্র। গত সপ্তাহে কেজিএফ-এর খনি নতুন করে খোলার কেন্দ্রীয় প্রস্তাবে সায় মিলেছে কর্নাটক সরকারের তরফে। পাশাপাশি কেজিএফ-এর হাজার একর জুড়ে থাকা ১৩টি খনি বর্জ্যের পাহাড় নিলামে তোলার প্রস্তাবেও সায় দিয়েছে ওই রাজ্যের সরকার। অনুমান করা হয়, কোলারে (KGF) এর ১৩টি বর্জ্য পাহাড়ে প্রায় ৩.৩০ কোটি টন নিষ্কাশিত বর্জ্য পড়ে রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, প্রতি এক হাজার বর্জ্যের পক্রিয়াকরণ করলে এক গ্রাম করে সোনা মিলবে।

    কোলার ঘিরে নতুন আশা

    কেজিএফের (KGF) খনিগুলি ‘ভারত গোল্ড মাইনস লিমিটেড’ (বিজিএমএল) সংস্থার মালিকানাধীন। বিজিএমএল একটি সরকারি সংস্থা, যা ১৯৭২ সালে কেজিএফে তৈরি করা হয়েছিল। তবে কেজিএফ খনির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর থেকেই গুরুত্ব হারায় এই সংস্থা।সোনার অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ২০১৫ সালে কেন্দ্রের তরফে বিজিএমএল-সহ পুরনো খনিগুলি আবার চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।সেই মতোই কেন্দ্রের তরফে কেজিএফ চালু করতে কর্নাটক সরকারের কাছে প্রস্তাব পাঠায় কেন্দ্র। কর্নাটকের (Karnataka) আইন ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী এইচকে পাতিল জানিয়েছেন, কেজিএফ খনি নতুন করে চালু হলে বিপুল সংখ্যক মানুষ চাকরির সুযোগ পাবেন। 

    আরও পড়ুন: বালিকা বধূ রূপা এখন ডাক্তার! মাত্র ৮ বছরে বিয়ে, দুই সন্তানের মা অবশেষে স্বপ্নপূরণ

    কীভাবে বন্ধ হল কোলার

    ১৮৭৫ সালে কোলারে সোনার খনি (KGF) গড়ে তোলে ব্রিটিশরা। ১৯৩০ সালে প্রায় ৩০ হাজার শ্রমিক কোলার গোল্ড ফিল্ডে কাজ করতেন। ১৯৫৬ সালে স্বাধীনতার পর কেন্দ্রীয় সরকার এটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। একই সময়ে বেশির ভাগ খনির মালিকানা তুলে দেওয়া হয় রাজ্য সরকারের হাতে। কিন্তু ব্রিটিশরা বিপুল পরিমাণ সোনা দ্রুত তুলে নেওয়ায় ধীরে ধীরে কোলারে সোনার পরিমাণ কমতে থাকে। এককালে যেখানে এক টন আকরিক থেকে অন্তত ৪৫ গ্রাম সোনা পাওয়া যেত, সেখানে প্রতি টনে তিন গ্রাম করে সোনা মেলে। পরিকল্পনার অভাবে বিপুল পরিমাণ লোকসানের পর কর্নাটকের (Karnataka) কোলার গোল্ড ফিল্ড ২০০১ সালে বন্ধ হয়ে যায়। তরপর থেকে ভারতের উপর সোনার আমদানির বোঝাও বেড়ে যায়। এবার সেই খনির হৃত গৌরব ফেরানোর চেষ্টায় কেন্দ্র সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rath Yatra 2024: পুরীর রথযাত্রায় এআই ক্যামেরায় নজরদারি, সেবায়িতদের জন্য স্মার্ট আইডেন্টিটি কার্ড

    Rath Yatra 2024: পুরীর রথযাত্রায় এআই ক্যামেরায় নজরদারি, সেবায়িতদের জন্য স্মার্ট আইডেন্টিটি কার্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র দিন কয়েকের অপেক্ষা। ৭ জুলাই রথযাত্রা। পুরীতে জোরকদমে চলছে রথ নির্মাণের (Rath Yatra 2024) কাজ। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্তরা পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রথযাত্রা উৎসবে হাজির হন। কাঠের রথ তৈরি করেন স্থানীয় শিল্পীরাই। জানা গিয়েছে, এবার রথযাত্রায় নিরাপত্তার স্বার্থে এআই ক্যামেরার মাধ্যমে চালানো হবে নজরদারি। পাশাপাশি সেবায়িতদের জন্য স্মার্ট আইডেন্টিটি কার্ডও থাকছে। প্রসঙ্গত, চলতি সপ্তাহের সোমবারই পুরীর শ্রী জগন্নাথ মন্দিরের ছত্তিষা নিজগ সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ৬ জুলাই মধ্যরাত থেকেই শুরু হয়ে যাবে মঙ্গলা-আরতি। রথের দিন ভোর ৪টে-তে হবে নেত্র বন্দোপনা। সকাল ১১টায় হবে রথ প্রতিষ্ঠা। এরপর প্রথা অনুযায়ী, পহন্দি প্রথা পালিত হবে ওইদিন দুপুর ১টা বেজে ১০ মিনিটে। ছেরাপহরা হবে বিকেল ৪টের সময়। ৭ জুলাই বিকাল ৫টা থেকে রথযাত্রা শুরু হবে। ওই সময় থেকেই রথের রশিতে টান দেওয়ার সুযোগ পাবেন ভক্তরা।

    পুণ্যার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

    পুণ্যার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই-এর সাহায্যে নজরদারি চালানো হবে। যেকোনও রকমের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে এআই-এনাবেল্ড সিসিটিভি ক্যামেরাগুলি (Rath Yatra 2024) পুরীর গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা ও এলাকায় বসানো থাকবে বলে জানা গিয়েছে। রথ উৎসবের সময় পকেটমারি সহ একাধিক ধরনের দুষ্কৃতী কার্যকলাপ বেড়ে যায়। এআই-এনাবেল্ড সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে দুষ্কৃতীদের চিহ্নিত করার কাজ সহজ হবে বলে মনে করছে পুলিশ। প্রশাসনের তরফে এর জন্য বিশেষ কন্ট্রোল রুমের ব্যবস্থা করা হবে।

    সেবায়িতদের জন্য স্মার্ট আইডেন্টিটি কার্ড

    এর পাশাপাশি উৎসবের সময় প্রবল গরমে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে চিকিৎসা পরিষেবা প্রদানের জন্য ১০০ অস্থায়ী বেডের ব্যবস্থা থাকবে পুরীতে। সেবায়িতদের জন্য স্মার্ট আইডেন্টিটি কার্ড চালুর পরিকল্পনা করেছে মন্দির কর্তৃপক্ষ। আসল সেবায়িত ও সেবায়িতের বেশধারী ব্যক্তিদের আলাদা করতেই এই ব্যবস্থা চালুর পরিকল্পনা করা হচ্ছে। রথ নির্মাণে কাজে যক্ত দলের এক সদস্য বালকৃষ্ণ মোহরানা বলেন, ‘‘জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার জন্য তিনটি রথ তৈরি করা হয়েছে (Rath Yatra 2024)। জগন্নাথের রথে ১৬টি চাকা, বলরামের রথে ১৪টি চাকা ও সুভদ্রার রথে ১২টি চাকা থাকে। নয়াগড়ের দাসপাল্লার জঙ্গল থেকে প্রতিবছর নতুন কাঠ নিয়ে আসা হয়।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ayushman Bharat Yojana: সত্তরোর্ধ্ব নাগরিকদের বিনামূল্যে চিকিৎসা আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পে, জানালেন রাষ্ট্রপতি

    Ayushman Bharat Yojana: সত্তরোর্ধ্ব নাগরিকদের বিনামূল্যে চিকিৎসা আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পে, জানালেন রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার সংসদে যৌথ অধিবেশনে বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। নিজের ভাষণে রাষ্ট্রপতি সরকারের বিনামূল্যে দেওয়া স্বাস্থ্য পরিষেবার কথা উল্লেখ করেন। প্রসঙ্গত, ৫৫ কোটি মানুষ আয়ুষ্মান যোজনার সুবিধা ইতিমধ্যে পান। এর সঙ্গে জুড়ছে সত্তরোর্ধ্ব মানুষদের বিনামূল্যে চিকিৎসা পরিষেবা (Ayushman Bharat Yojana)। এদিন তাঁর ভাষণে রাষ্ট্রপতি বলেন, “বর্তমানে প্রায় ৫৫ কোটি ভারতবাসী আয়ুষ্মান ভারত-প্রধানমন্ত্রী জনআরোগ্য যোজনায় বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরিষেবা পান। কেন্দ্রীয় সরকার এই পরিসর আরও বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা নিয়েছে। এখন থেকে সত্তরোর্ধ্ব সকল ভারতবাসী এই যোজনার আওতায় বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরিষেবা পাবেন।”

    দেশ জুড়ে প্রায় ২৫ হাজার জনৌষধি কেন্দ্র খোলার কাজ দ্রুত গতিতে চলছে 

    তিনি আরও জানান, দেশ জুড়ে প্রায় ২৫ হাজার জনৌষধি কেন্দ্র খোলার কাজ দ্রুত গতিতে চলছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সম্প্রতি একটি রিপোর্টে প্রকাশ পেয়েছে, দেশের ষাটোর্ধ্ব নাগরিকদের মধ্যে মাত্র কুড়ি শতাংশ মানুষই বিভিন্ন স্বাস্থ্য বিমার (Ayushman Bharat Yojana) সুবিধা পান। এই বিমাগুলির মধ্যে রয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের বিমা যোজনা। এর পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় স্বাস্থ্য বিমা যোজনা, কো-অপারেটিভ হেলথ ইন্সুরেন্সও রয়েছে।

    দেশের কয়েক কোটি গরিব মানুষ উপকৃত হবেন

    কিন্তু মোদি সরকারের আয়ুষ্মান ভারত যোজনার (Ayushman Bharat Yojana) ফলে দেশের কয়েক কোটি গরিব মানুষ উপকৃত হবেন বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। আয়ুষ্মান ভারত যোজনা হল সারা পৃথিবীর মধ্যে সবথেকে বড় স্বাস্থ্য বিমা যোজনা। যেখানে প্রতি পরিবার সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত চিকিৎসার সুবিধা পান। প্রসঙ্গত, সাধারণ মানুষের মধ্যে এই প্রকল্প জনপ্রিয় করতে ২০২৩ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর একটি অ্যাপ চালু করেছে কেন্দ্র। হয়েছে আয়ুষ্মান ভব্য অভিযানও। যার মাধ্যমে চারটি সহজ ধাপে আয়ুষ্মান কার্ড তৈরি করা যাবে।

    আরও পড়ুন: অক্ষর-কুলদীপ ঘূর্ণিতে বেসামাল ইংল্যান্ড, ফের বিশ্বকাপ ফাইনালে ভারত

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: ‘‘রাষ্ট্রপতির ভাষণে রয়েছে সুশাসন ও উন্নয়নের দিশা’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    PM Modi: ‘‘রাষ্ট্রপতির ভাষণে রয়েছে সুশাসন ও উন্নয়নের দিশা’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবারই সংসদের যৌথ অধিবেশনে বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন, ‘‘রাষ্ট্রপতির ভাষণে রয়েছে সুশাসন ও উন্নয়নের দিশা। ‘সংকল্প থেকে সিদ্ধি’তে উত্তরণের পথ তিনি আমাদের বাতলে দিয়েছেন।’’ রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও করেন। সেখানে তিনি লেখেন, ‘‘রাষ্ট্রপতির ভাষণে ভারতের অগ্রগতি এবং অভ্যন্তরীণ শক্তির কথা স্থান পেয়েছে।’’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক্স হ্যান্ডেলে আরও লেখেন, ‘‘ভারতীয়দের জন্য সেই সমস্ত বৃহৎ চ্যালেঞ্জেরও উল্লেখ রয়েছে রাষ্ট্রপতির ভাষণে যা আমাদের সমবেত প্রচেষ্টায় উতরাতে হবে, জীবনের গুণগত মানকে আরও বাড়ানোর জন্য।’’

    অন্যান্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা কী বললেন রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়ে? 

    অন্যদিকে যৌথ অধিবেশনের রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়ে মন্তব্য করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জয়ন্ত চৌধুরীও। তিনি বলেন, ‘‘রাষ্ট্রপতির ভাষণে স্পষ্ট বার্তা ছিল যে কীভাবে আমরা ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারতবর্ষ গড়ে তুলতে পারি। সম্পূর্ণ সঠিক এবং স্পষ্ট দিশা দেখিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। আমাদের দেশ একটি শক্তিশালী গণতন্ত্রের উদাহরণ এবং আমরা এ নিয়ে গর্বিত। আমরা বিশ্বাস রাখি গণতন্ত্রে।’’ অন্যদিকে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রামদাস আটাওয়ালে রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়ে বলেছেন, ‘‘ভারতের রাষ্ট্রপতি তাঁর ভাষণে উল্লেখ করেছেন কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলিকে। এ নিয়ে বিরোধীদের সমালোচনা করার কোনও জায়গা নেই।’’

    অনেক গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক এবং সামাজিক বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্ত নেবে

    প্রসঙ্গত, এদিন সকালেই তাঁর বক্তব্যে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘‘সংসদের চলতি অধিবেশনেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক এবং সামাজিক বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্ত নেবে।’’ ঐতিহাসিক পদক্ষেপের ঘোষণা সরকার করবে বাজেট পেশের সময়। এর পাশাপাশি তিনি বলেন, ‘‘এই সরকারের ওপর সাধারণ মানুষ পরপর তিনবার তাঁদের আস্থা দেখিয়েছেন। জনগণ এ বিষয়ে সদা জাগ্রত যে এই সরকারই একমাত্র তাঁদের চাহিদাগুলিকে পূরণ করতে পারে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share