Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Speaker: স্পিকার পদে ভোটাভুটি আজ, জয় নিশ্চিত বিড়লার, অতীতে তিনবার এই পদে নির্বাচন হয়েছে

    Speaker: স্পিকার পদে ভোটাভুটি আজ, জয় নিশ্চিত বিড়লার, অতীতে তিনবার এই পদে নির্বাচন হয়েছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজই স্পিকার (Speaker) পদে ভোটাভুটি হবে লোকসভায়। এনডিএ জোটের প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ওম বিড়লা। অন্যদিকে কংগ্রেসের কে সুরেশকে ইন্ডি ব্লকের নেতারা মনোনয়ন দিয়েছেন। রাজস্থানের কোটা থেকে নির্বাচিত তিনবারের সাংসদ ওম বিড়লা। অন্যদিকে, কেরলের সাংসদ হলেন কে সুরেশ। বর্তমানে লোকসভায় নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা মোট ৫৪৩ জন। বাকি দুজন সদস্যকে মনোনীত করেন রাষ্ট্রপতি। ৫৪৩ সদস্যের লোকসভায় ২৯৩ সাংসদ রয়েছেন এনডিএ-র। অন্যদিকে, লোকসভায় ইন্ডি জোটের সাংসদ সংখ্যা ২৩৪। গতকালই অন্ধ্রপ্রদেশের জগন্মোহন রেড্ডির দল ওয়াইএসআর কংগ্রেস ইতিমধ্যেই এনডিএ প্রার্থীকে সমর্থন করার কথা ঘোষণা করেছে। সে দিক থেকে বোঝাই যাচ্ছে যে ওম বিড়লার জয় শুধু সময়ের অপেক্ষা। ২০১৪ সালে প্রথমবার লোকসভায় নির্বাচিত হন বিড়লা। এটা দ্বিতীয়বার তিনি স্পিকার হতে চলেছেন। তবে স্পিকার পদে এমন ভোটাভুটি এই প্রথম নয়। এর আগেও তিনবার হয়েছে।

    ১৯৫২ সালে মালভাঙ্কার বনাম শঙ্কর শান্তারাম মোরে

    দেশের প্রথম সাধারণ নির্বাচনের পরে সংসদে, প্রধানমন্ত্রী জহরলাল নেহরু গুজরাটের অন্যতম স্বাধীনতা সংগ্রামী তথা কংগ্রেস নেতা মালভাঙ্কারকে স্পিকার (Speaker) পদে নির্বাচিত করার জন্য প্রস্তাব পেশ করেন। অন্যদিকে সে সময়ে কমিউনিস্ট পার্টির ১৬ জন এমপি ছিল লোকসভার ভিতরে। তারা শঙ্কর শান্তারাম মোরের সমর্থনে প্রস্তাব পেশ করে। দেশের প্রথম সাধারণ নির্বাচনের পর স্পিকার পদে ভোটাভুটি হয়। ৩৯৪টি ভোট পেয়ে মালভাঙ্কার স্পিকার হন এবং বামপন্থী সহ অন্যান্য দলের মাত্র ৫৫ জন এমপি শান্তারামের পক্ষে ভোট দেন।

    ১৯৬৭ সালের স্পিকার (Speaker) পদে নির্বাচন, নীলম সঞ্জীব রেড্ডি বনাম টেনেটি বিশ্বনাথম

    ১৯৬৭ সালে ইন্দিরা গান্ধীর প্রধানমন্ত্রীত্বের সময় ফের একবার স্পিকার (Speaker) পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই সময়ে কংগ্রেস দল নীলম সঞ্জীব রেড্ডির নাম সমর্থন করে। অন্যদিকে বিরোধীরা টেনেটি বিশ্বনাথমের পক্ষে প্রস্তাব পাস করে। নীলম সঞ্জিব রেড্ডি ২৭৮টি ভোট পেয়ে স্পিকার পদে নির্বাচিত হন। অন্যদিকে টেনেটি বিশ্বনাথম ভোট পান ২০৭টি।

    ১৯৭৬ সালে স্পিকার পদে নির্বাচন, বিআর ভগত বনাম জগন্নাথরাও যোশী

    ১৯৭৫ সালের জুন মাসে জরুরি অবস্থা ঘোষণার পরে, ১৯৭৬ সালে কংগ্রেস সাংসদ বিআর ভগতকে স্পিকার (Speaker) বেছে নেন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। কিন্তু এরই মধ্যে অন্য এক কংগ্রেস সাংসদ পিএম মেহতা, তৎকালীন ভারতীয় জনসংঘের সাংসদ জগন্নাথরাও যোশীকে স্পিকার করার জন্য একটি প্রস্তাব উত্থাপন করেন। জগন্নাথরাও যোশীকে সমর্থন করেন হাজিপুরের কংগ্রেস (সংগঠন) সাংসদ ডিএন সিং। কিন্তু পরবর্তীকালে স্পিকার পদে জিতে যান বিআর ভগত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paper Leaks Ordinance: প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে অধ্যাদেশ জারির প্রস্তাব যোগীর মন্ত্রিসভায়, শাস্তি কী জানেন?

    Paper Leaks Ordinance: প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে অধ্যাদেশ জারির প্রস্তাব যোগীর মন্ত্রিসভায়, শাস্তি কী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘নিট ইউজি’ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে ‘নেটে’রও। এমন অভিযোগ পেয়ে কড়া ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে কেন্দ্র। এবার একই পথে হাঁটল উত্তরপ্রদেশের বিজেপি সরকারও। প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে মঙ্গলবার অধ্যাদেশ জারির প্রস্তাব (Paper Leaks Ordinance) পাশ করল যোগী আদিত্যনাথের সরকার।

    যাবজ্জীবন কারাদণ্ড (Paper Leaks Ordinance)

    এই অধ্যাদেশের বলে প্রশ্নপত্র ফাঁসকাণ্ডে কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ হলে দুই থেকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দণ্ডিত করা হবে। কেবল তাই নয়, জরিমানা গুণতে হতে পারে এক কোটি টাকা পর্যন্ত। প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং এজাতীয় ঘটনা রুখতেই এদিনের মন্ত্রিসভায় এই প্রস্তাব পেশ হয়। অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিনও পাবে না। এই জাতীয় অপরাধের বিচার হবে দায়রা আদালতে (Paper Leaks Ordinance) এবং অ-কম্পাউন্ডেবল হবে। জামিনের ক্ষেত্রেও কঠোর বিধান রয়েছে। জেল ছাড়াও জরিমানারও ব্যবস্থা থাকবে। অভিযুক্তদের সম্পত্তি অ্যাটাচ করা হবে।

    অর্ডিনেন্সের আওতায় কী কী পরীক্ষা?

    উত্তরপ্রদেশ সরকারের এক মুখপাত্র জানান, এই অর্ডিনেন্সের আওতায় থাকবে উত্তরপ্রদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন, ইউপি সাবর্ডিনেটস সার্ভিস সিলেকশন বোর্ড, ইউপি বোর্ড, স্টেট ইউনিভার্সিটিজ এবং অথরিটি, বডিজ এবং এজেন্সি যাদের তারা নিয়োগ করবে। সরকারি চাকরিতে পদোন্নতির ক্ষেত্রেও এই অধ্যাদেশ কাজ করবে। অধ্যাদেশের আওতায় থাকবে জাল প্রশ্নপত্র বিলি, নকল নিয়োগ ওয়েবসাইট বানানোও। দোষী সাব্যস্ত হলে এরাও চলে আসবে শাস্তির আওতায়। যোগী সরকারের ওই মুখপাত্র জানান, যদি কোনও পরীক্ষায় এর (জালিয়াতির) প্রভাব পড়ে, তাহলে যারা টাকা নিয়ে এই কাণ্ডে জড়িত থাকবে, তাদের কাছ থেকে টাকা আদায় করা হবে। যেসব কোম্পানি এবং সার্ভিস প্রোভাইডার এর সঙ্গে যুক্ত থাকবে, তাদেরও কালো তালিকাভুক্ত করা হবে।

    আর পড়ুন: “জরুরি অবস্থার সময় ভারতবাসীর ওপর নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ইন্দিরা”, তোপ শাহের

    প্রসঙ্গত, লোকসভা নির্বাচন-পর্ব মিটে যাওয়ার পরেই প্রশ্নপত্র ফাঁসে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তিনি জানিয়েছিলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে কঠোর আইন প্রণয়ন করা হবে। প্রসঙ্গত, প্রশ্নপত্র ফাঁসের কারণে যোগী রাজ্যে ৬০ হাজারেরও বেশি পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের পরীক্ষা বাতিল হয়েছিল (Paper Leaks Ordinance)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: “জরুরি অবস্থার সময় ভারতবাসীর ওপর নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ইন্দিরা”, তোপ শাহের

    Amit Shah: “জরুরি অবস্থার সময় ভারতবাসীর ওপর নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ইন্দিরা”, তোপ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২৫ জুন, জরুরি অবস্থার ৫০তম বর্ষপূর্তি। এদিন সাত সকালেই কংগ্রেসকে নিশানা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পরে একই উপলক্ষে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টিকে নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি বলেন, “প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী জরুরি অবস্থার সময় নিষ্ঠুরভাবে নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ভারতবাসীর ওপর।” ক্ষমতায় টিকে থাকতে তিনি যে সংবিধানের স্পিরিটকে দুমড়ে মুচড়ে দিয়েছিলেন, তাও বলেন মোদির সেনাপতি।

    শাহি তোপ (Amit Shah)

    এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী(Amit Shah) লিখেছেন, “কংগ্রেস বিভিন্ন সময় আমাদের সংবিধানের স্পিরিট ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছিল। একটি বিশেষ পরিবারকে ক্ষমতায় রাখতে তারা এটা করেছিল।” এর পরেই তিনি লেখেন, “ইন্দিরা গান্ধী জরুরি অবস্থার সময় নিষ্ঠুরভাবে নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ভারতবাসীর ওপর।” শাহ বলেন, “কংগ্রেস পার্টির যুবরাজ (রাহুল গান্ধীকে কটাক্ষ) ভুলে গিয়েছেন যে তাঁর ঠাকুমা দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন। এবং তাঁর বাবা রাজীব গান্ধী ১৯৮৫ সালের ২৩ জুলাই লোকসভায় এই ভয়ঙ্কর ঘটনা (জরুরি অবস্থা) নিয়ে গর্ব বোধ করেছিলেন। বলেছিলেন, জরুরি অবস্থা জারিতে কোনও ভুল নেই।”

    তোপ কংগ্রেসকেও

    পোস্টে শাহ লিখেছেন, “রাজীব গান্ধী এও বলেছিলেন, এই দেশের যদি কোনও প্রধানমন্ত্রী মনে করেন জরুরি অবস্থা প্রয়োজনীয়, এই পরিস্থিতিতে এবং জরুরি অবস্থা জারির আবেদন না করেন, তাহলে তিনি এ দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যোগ্য নন।” তিনি বলেন, “স্বৈরতান্ত্রিক একটি কাজ নিয়ে এই যে গর্ব অনুভব করা এটা প্রমাণ করে একটি পরিবার এবং ক্ষমতা ছাড়া কংগ্রেসের কাছে আর প্রিয় কিছুই নয়।”

    আর পড়ুন: হাবিবুল্লার পর এবার হেরাজ, হাওড়া স্টেশন চত্বর থেকে ফের গ্রেফতার জঙ্গি

    এদিনই কংগ্রেসকে নিশানা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “যারা জরুরি অবস্থা জারি করেছিল, সংবিধানের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করার কোনও অধিকার তাদের নেই। এরা একাধিকবার দেশে ৩৫৬ ধারা জারি করেছে, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করার জন্য বিল এনেছে, সংবিধানের প্রতিটি দিক লঙ্ঘন করেছে।” তিনি লিখেছেন, “জরুরি অবস্থার কালো অতীত আমাদের স্মরণ করায় কীভাবে কংগ্রেস দল দেশের মানুষের মৌলিক অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। যে সংবিধানকে দেশবাসী সম্মান করে, তাকে পদদলিত করা হয়েছিল। কেবল ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার জন্য তৎকালীন কংগ্রেস সরকার গণতন্ত্রকে কার্যত মুছে দিয়ে গোটা দেশকে একটা কারাগারে পরিণত করেছিল। কংগ্রেসের সঙ্গে একমত না হওয়া প্রতিটি ব্যক্তির ওপর ভয়ঙ্কর রকম নির্যাতন চালায় তৎকালীন সরকার (Amit Shah)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Speaker: ইন্ডি জোটে ফাটল, স্পিকার নির্বাচনে একতরফা প্রার্থী দিয়েছে কংগ্রেস, ক্ষুব্ধ তৃণমূল

    Lok Sabha Speaker: ইন্ডি জোটে ফাটল, স্পিকার নির্বাচনে একতরফা প্রার্থী দিয়েছে কংগ্রেস, ক্ষুব্ধ তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্পিকার নির্বাচনে (Lok Sabha Speaker) একতরফা সিদ্ধান্ত নিয়েছে কংগ্রেস, ঠিক এমনটাই অভিযোগ জানিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। মঙ্গলবার লোকসভার স্পিকারের মনোনয়ন নিয়ে ইন্ডিজোটের মধ্যে ফের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছে। স্পিকার নির্বাচন নিয়ে এনডিএ বিরোধীদের সমর্থন চাইলে, কংগ্রেস শর্ত দেয় ডেপুটি স্পিকার পদ দিতে হবে তাদের। কিন্তু শাসক শিবিরের উত্তর না মেলায় কংগ্রেস একক ভাবে স্পিকারের পদে নির্বাচনের জন্য প্রার্থী দেয়। আর এই নিয়ে তৃণমূলের হয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। ফলে বিরোধী শিবির ইন্ডি জোটে ফাটল স্পষ্ট।

    কী বললেন অভিষেক (Lok Sabha Speaker)?

    মঙ্গলবার লোকসভার স্পিকার (Lok Sabha Speaker) পদে মনোনয়ন নিয়ে, ইন্ডিজোটের শরীকদের মধ্যে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “কংগ্রেসের পক্ষ থেকে সাংসদ কে. সুরেশকে স্পিকার পদের জন্য মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এই বিষয়ে আমাদের সঙ্গে কোনও আলোচনা করা হয়নি। অত্যন্ত দুর্ভাগ্য জনক। বলতে বাধ্য হয়েছি এই সিদ্ধান্ত এক তরফা ভাবে নেওয়া হয়েছে।” এই কথা বলার পর অভিষেককে, রাহুল গান্ধীর সঙ্গে একান্তে কথা বলতে দেখা গিয়েছে। কিন্তু রাহুল কোনও পাল্টা উত্তর দেননি। তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, বিষয় নিয়ে তৃণমূলের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ সঞ্চার হয়েছে। তৃণমূল বৈঠকে বসেছে এবং দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেও কথা হবে।

    কংগ্রেসের প্রার্থী পদের আপত্তি

    লোকসভার ডেপুটি স্পিকার (Lok Sabha Speaker) চেয়েছিল কংগ্রেস। কিন্তু এনডিএ মানতে নারাজ ছিল। আর এই জন্য এনডিএ-র মনোনীত স্পিকারকে স্বীকার করেনি ইন্ডিজোট। তখনও পর্যন্ত কংগ্রেসের সঙ্গে তৃণমূলের মতান্তর হয়নি। কিন্তু আচমকা কংগ্রেস স্পিকারে পদের জন্য আলাদা করে প্রার্থী দেওয়ায় বিরোধ বাধে। এরপর শুরু হয় তৃণমূলের ক্ষোভ প্রকাশ।

    আরও পড়ুনঃ উত্তরপাড়ায় দীর্ঘ দিন দেখা নেই তৃণমূল বিধায়কের, চর্চায় কাঞ্চন মল্লিক

    স্পিকার নিয়ে রাহুলের বক্তব্য

    কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী বলেছেন, “আমাদের সর্বভারতীয় সভাপতি মল্লিকাজির সঙ্গে রাজনাথ সিং কথা বলতে এসেছিলেন। বিরোধীদের শর্ত শোনার পর এই বিষয়ে কোনও সমাধানে পৌঁছানো যায়নি। এই বিষয়ে আর কোনও ফোন বিজেপির পক্ষ থেকে আসেনি।” পাল্টা রাজনাথ সিং অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। এনডিএ-র পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, স্পিকার (Lok Sabha Speaker) নির্বাচনের পর ডেপুটি স্পিকার নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু কংগ্রেস তাতে রাজি হয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mid Day: ইভিএম সংক্রান্ত খবর ভুল ছিল, ক্ষমা চাইল মিড ডে পত্রিকা

    Mid Day: ইভিএম সংক্রান্ত খবর ভুল ছিল, ক্ষমা চাইল মিড ডে পত্রিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘প্রার্থীর আত্মীয়ের হাতে এমন মোবাইল ছিল, যার মাধ্যমে ইভিএম আনলক করা সম্ভব।’ গত ১৬ জুন এমন প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল মুম্বইয়ের মিড ডে (Mid Day) পত্রিকা। প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছিল পত্রিকার ৬ নম্বর পাতায়। মিড ডে-র খবরে হইচই পড়ে যায় দেশজুড়ে। পরে অবশ্য ভুল স্বীকার করে নেন পত্রিকাগোষ্ঠী। ভুলের জন্য প্রার্থনাও করা হয় ক্ষমা। সেই সঙ্গে এ প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের বক্তব্যও প্রকাশ করেছে পত্রিকাটি।

    মিড ডে-র প্রতিবেদন (Mid Day)

    মিড ডে পত্রিকার প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছিল, মুম্বইয়ের একটি গণনাকেন্দ্রে এক প্রার্থীর আত্মীয়ের কাছে এমন মোবাইল ছিল, যার মাধ্যমে ওটিপি দিয়ে ইভিএম খোলা যেত। সেই রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছিল শিবসেনা সাংসদ রবীন্দ্র ওয়াইকার গোটা ভোটিং প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করেছেন। তার জেরেই ওয়াইকার জয়ী হয়েছেন বলে দাবি করা হয়েছিল প্রতিবেদনে। প্রতিবেদনে এও উল্লেখ করা হয়েছিল, শিবসেনা প্রার্থী জিতেছিলেন কারণ তাঁর আত্মীয় এমন ফোন ব্যবহার করেছিলেন যার মাধ্যমে ওটিপি জেনারেট করে ইভিএম খোলা হয়েছিল (Mid Day)।

    কী বলছেন রিটার্নিং অফিসার? 

    মুম্বই উত্তর-পশ্চিম লোকসভা কেন্দ্রের রিটার্নিং অফিসার বন্দনা সূর্যবংশী বলেন, “ইভিএম একটি স্বতন্ত্র ব্যবস্থা, যা আনলক করতে ওটিপির প্রয়োজন হয় না।” ‘ভুল’ প্রতিবেদন প্রকাশ করতে গিয়ে পত্রিকা কর্তৃপক্ষ বলেছেন, ‘ওয়াইকারের আত্মীয়ের একটি ফোন ছিল, যেটি দিয়ে ইভিএম আনলক করা যায় অসাবধানবশত ভুলভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে অভিযুক্ত ব্যক্তি ইভিএম আনলক করতে মোবাইল ফোন দিয়ে ওটিপি জেনারেট করেছিল, এজন্য আমরা দুঃখিত।’

    আর পড়ুন: হাবিবুল্লার পর এবার হেরাজ, হাওড়া স্টেশন চত্বর থেকে ফের গ্রেফতার জঙ্গি

    ১৭ জুন সংবাদমাধ্যম কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দেন, রিপোর্টে ভুল ছিল। ক্ষমাও প্রার্থনা করেন এই দিন। নির্বাচন কমিশন যে বিবৃতি জারি করেছিল, তাকে একেবারে পেজ ওয়ানে ছাপিয়ে তার নীচে ভুল স্বীকার করে নেয় সংবাদপত্র গোষ্ঠী। বিজেপির দাবি, রিপোর্ট প্রকাশ করার সময় বিশাল জায়গা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হল। আর ক্ষমা চাওয়ার বেলায় এই টুকু! ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সস্তা জনপ্রিয়তা পেতে এবং পত্রিকাটির পাঠক সংখ্যা বাড়াতে ভুল খবর ছেপেছিলেন কর্তৃপক্ষ। ভুল স্বীকারের আঁচ যাতে গায়ে না লাগে তাই ছোট্ট একটি জায়গা নিয়ে ছাপা হয়েছে ভুল স্বীকার (Mid Day)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Rath Yatra 2024: ভক্তদের জন্য সুখবর! এবছর দুবার রথের দড়িতে টান দেওয়ার সুযোগ পাবেন পূণ্যার্থীরা

    Rath Yatra 2024: ভক্তদের জন্য সুখবর! এবছর দুবার রথের দড়িতে টান দেওয়ার সুযোগ পাবেন পূণ্যার্থীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রথযাত্রা মানেই বাঙালির দুর্গাপুজোর কাউন্টডাউন শুরু। এই দিন থেকেই শুরু হয়ে যায় খুঁটি পুজো। আর এবারের রথ বাঙালীর কাছে আরও বেশি আকর্ষণীয় হতে চলেছে। কারন এবছর রথের তিথি পড়েছে দুদিন। আগামী ৭ জুলাই, রবিবার পড়ছে জগন্নাথ রথযাত্রা। আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে এই শুভ সময় পড়ছে। জানা গিয়েছে ৭ জুলাই ভোর ৪ টা ২৬ মিনিট থেকে এই আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথি শুরু হচ্ছে। আর দ্বিতীয়া তিথি শেষ হচ্ছে ৮ জুলাই সোমবার ভোর ৪ টে ৫৯ মিনিটে। 

    রথযাত্রার নিয়মাবলী

    সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ৭ জুলাই রথযাত্রার ভোররাত ২টো নাগাদ মঙ্গলারতি হবে জগন্নাথ মন্দিরে। এরপর ভোর ৪টে তে হবে নেত্র বন্দোপনা। সকাল ১১টায় হবে রথ প্রতিষ্ঠা। পহন্দি প্রথা পালিত হবে ওইদিন দুপুর ১টা বেজে ১০ মিনিটে। এরপর বিকেল ৪টের সময় ছেরাপহরা হবে। ৫টা থেকে শুরু হবে রথযাত্রা। ওই সময় থেকেই রথের রশিতে টান দেওয়ার সুযোগ পাবেন ভক্তরা। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে রথযাত্রার ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ৬ জুলাই পালিত হবে রথঅঙ্গনমালা বিজে। নবযৌবন দর্শন, নেত্র উৎসব এবং রথযাত্রা পালিত হবে ৭ জুলাই। ওইদিন কিছুটা দূরত্ব পর্যন্ত টানা হবে জগন্নাথদেব, বলরাম এবং দেবী সুভদ্রার রথ। এর পরদিন অর্থাৎ ৮ জুলাই গুণ্ডিচা মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হবে তিন ভগবানকে। অর্থাৎ পরপর দুদিন ভক্তরা সুযোগ পাবেন পবিত্র রথের দড়ি স্পর্শ করার। প্রায় ৫৩ বছর পর রথযাত্রায় এই সুবর্ণ সুযোগ পাচ্ছেন পুণ্যার্থীরা।    

    আরও পড়ুন: জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যয় কমাতে এ বছরেই দেশে অনুষ্ঠিত হবে সৌর উৎসব!

    ছত্তিশা নিযোগের মন্তব্য 

    এবারের রথযাত্রা প্রসঙ্গে সোমবার শ্রীমন্দিরের ছত্তিশা নিযোগ বৈঠকে জানিয়েছেন, এ বছরের রথযাত্রা অনেকটা অভিনব। তাই ১৯৭১ সালের মহোৎসবের সূচিই এবার অনুসরণ করা হবে জগন্নাথধামে। এদিন দ্বৈতাপতি সেবায়েত বিনায়ক দশমহাপাত্র জানিয়েছেন, ৫৩ বছর পর নবযৌবন দর্শন, নেত্র উৎসব এবং রথযাত্রা একইদিনে পড়েছে। তিনি বলেন, ‘এ বছর নবযৌবন এবং রথযাত্রা একইদিনে পড়ায় সেবায়েতরা শৃঙ্গার সেবা, নেত্র উৎসবের সময় কম পাবেন। এবার আর নবযৌবন দর্শন হবে না।’

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kumbh Mela 2025: মহাকুম্ভে ভিড় এড়াতে এআই প্রযুক্তি! মেলা প্রসঙ্গে কী বললেন যোগী? 

    Kumbh Mela 2025: মহাকুম্ভে ভিড় এড়াতে এআই প্রযুক্তি! মেলা প্রসঙ্গে কী বললেন যোগী? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা বিশ্বের বৃহত্তম ধর্মীয় অনুষ্ঠান হল ভারতের মহাকুম্ভ মেলা। কুম্ভ মেলা প্রতি চারবছর অন্তর পালন করা হলেও প্রতি বারো বছর অন্তর প্রয়াগ, হরিদ্বার, উজ্জয়িনী ও নাসিকে পালিত হয় মহাকুম্ভ বা পূর্ণকুম্ভ। এছাড়া প্রতি ছয় বছর অন্তর হরিদ্বার ও প্রয়াগরাজে পালিত হয় অর্ধকুম্ভ। ২০১৩ সালে মহাকুম্ভের (Kumbh Mela 2025) আয়োজন করা হয়েছিল। ২০২৫ সালে ফের মহাকুম্ভের প্রস্তুতি চলছে। এবার মহাকুম্ভের আয়োজন করা হবে প্রয়াগরাজে। এই মেগা ইভেন্টকে অন্য রূপ দিতে চান উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। মহাকুম্ভে লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হবে। তাই ভিড় এড়ানোর জন্য এখানে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করতে চলেছে উত্তরপ্রদেশ সরকা। সরকারি সূত্রে খবর এই মেলায় ভিড় ব্যবস্থাপনার জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (AI Based Technology) সাহায্য নেওয়া হবে।

    মহাকুম্ভ নিয়ে যোগীর ভাবনা

    সরকারি সূত্রে খবর, আগামী বছর মহাকুম্ভের (Kumbh Mela 2025) জন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি চলছে। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ রাজ্য পুলিশ বিভাগকে মেগা ইভেন্টের জন্য এআই প্রযুক্তি গ্রহণের কথা বলেছেন। মুখ্যমন্ত্রী তাঁর বাসভবনে উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে মহাকুম্ভের গুরুত্বের কথা বলেন। এই মহাযজ্ঞ সুন্দর, পরিচ্ছন্ন ও সুষ্ঠভাবে করতে বদ্ধপরিকর সরকার। এই মেলাকে বিশ্বের কাছে ব্র্যান্ড ইন্ডিয়া হিসেবে গড়ে তুলতে আগ্রহী যোগী। এই মেলা চার হাজার হেক্টর অঞ্চল জুড়ে হবে। দেশ-বিদেশ থেকে আসা তীর্থ যাত্রীদের যাতে কোনও অসুবিধা না হয় তার জন্য ২৪ ঘণ্টা মেলা প্রাঙ্গণে দক্ষ কর্মী থাকবে। ভিড় নজরে রাখতে ব্যবহৃত হবে এআই প্রযুক্তি (AI Based Technology)। গরোন্নয়ন দফতর জানিয়েছে, তীর্থযাত্রীদের সুবিধার জন্য মাটিতে দেড় লক্ষেরও বেশি টয়লেট তৈরি করা হবে। নিযুক্ত করা হবে ১০ হাজারেরও বেশি স্যানিটেশন কর্মী। মুখ্যমন্ত্রী এই মেলা শান্তিপূর্ণভাবে পরিচালনার জন্য পুলিশকে সংবেদনশীল ও মৃদুভাষী হতে বলেছেন। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, অক্ষয় ভাট, সরস্বতী কুপ এবং পাতালপুরী মন্দিরের সঙ্গে সংযোগকারী করিডোরটি শীঘ্রই সম্পন্ন করবে সরকার। এই প্রকল্পের অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার জন্য প্রয়াগরাজে ভারতীয় সেনা ইউনিটেরও সাহায্য চাওয়া হতে পারে, বলে জানিয়েছেন আদিত্যনাথ।

    আরও পড়ুন: লক্ষ্য ৩০০ কোটি আয়, বাছা হয়েছিল ৭০০ পরীক্ষার্থীকে! নিট প্রশ্নফাঁস কাণ্ডে দাবি এক মাফিয়ার

    মহাকুম্ভের আয়োজন

    ২০২৫ সালের মহাকুম্ভের (Kumbh Mela 2025) প্রথম শাহি স্নান পালিত হবে ১৩ জানুয়ারি। সেদিন আবার পৌষ পূর্ণিমাও পালিত হবে। ১৪ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তির শাহি স্নান পালিত হবে ২৯ জানুয়ারি। এছাড়া মৌনী অমাবস্যার শাহী স্নান পালিত হবে ৩ ফেব্রুয়ারি, বসন্ত পঞ্চমীর শাহী স্নান ও তারপর ৮ ফেব্রুয়ারি অচলা সপ্তমী, ১২ ফেব্রুয়ারি অচলা সপ্তমী, ১২ ফেব্রুয়ারি মাঘ পূর্ণিমা ও ৮ মার্চ মহাশিবরাত্রির শাহি স্নান পালিত হবে। মোট ২১টি শাহি স্নান পালিত হবে মহাকুম্ভের সময়। শাস্ত্র অনুসারে স্বর্গের ১২ দিন হল মর্ত্যের ১২ বছরের সমান। সেই কারণে মহাকুম্ভ প্রতি ১২ বছর অন্তর হয়। অমৃত নিয়ে দেব দানবের যুদ্ধের সময় তা অমৃতের কলসী থেকে অমৃত চলকে ১২টি স্থানে পড়েছিল। এর মধ্যে আটটি স্থান হল স্বর্গ্যে এবং চারটি স্থান মর্ত্যে। মর্ত্যের এই চার স্থান হল প্রয়াগ, হরিদ্বার,   উজ্জ্বয়িন ও নাসিক। এই চার স্থানে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রতি বারো বছর অন্তর কুম্ভ মেলা আয়োজিত হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Artificial Colour: কাবাব এবং মাছে রঙ মেশানোয় নিষাধাজ্ঞা কর্ণাটক সরকারের

    Artificial Colour: কাবাব এবং মাছে রঙ মেশানোয় নিষাধাজ্ঞা কর্ণাটক সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খাবারে কৃত্রিম রং মেশানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি করল কর্ণাটক সরকার। কাবাব এবং মাছের বিভিন্ন পদে কৃত্রিম রং (Artificial Colour) মেশানোর ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। কিছুদিন আগেই সরকারের তরফে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে খাবারের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। তাতে মেশানো রং খুবই নিম্নমানের বলে পাওয়া যায়।

    কাবাবে রঙ মেশানোয় নিষেধাজ্ঞা

    কর্নাটকের স্বাস্থ্যমন্ত্রী দিনেশ গুণ্ডু রাও বলেন, “মানুষের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। নিম্নমানের রঙের জেরে মানব দেহে কী ক্ষতি হয় তা খতিয়ে দেখে পদক্ষেপ ফুড সেফটি বিভাগের কমিশনারকে এ বিষয়ে তদন্ত করে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।” জানা গিয়েছে কর্নাটকের ফুড সেফটি বিভাগের তরফে ৩৯ টি কাবাবের নমুনা সংগ্রহ করা হয় এবং রাজ্যের ল্যাবরেটরীতে পাঠানো হয়। এর মধ্যে সব কটি নমুনা খাদ্যের অযোগ্য বলে গণ্য করা হয়। মেশানো (Artificial Colour) রঙ বিশেষ করে সানসেট য়েলো এবং কার্মোইসাইন স্বাস্থ্যের জন্য চরম ক্ষতিকর বলে গণ্য করা হয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

    খাবারে রঙ মেশালে যাবজ্জীবন জেল

    কর্ণাটক সরকারের তরফে জানা হয়েছে নতুন আইনের ফলে কাবাব বা মাছের পদে কৃত্রিম রং (Artificial Colour) মেশানে হলে কমপক্ষে ৭ বছরের জেল, এমনকি সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন জেল হতে পারে। একই সঙ্গে ১০ লক্ষ টাকা জরিমানা সহ সংস্থার লাইসেন্স বাতিল করা হবে। জানা গিয়েছে, নিষেধাজ্ঞার আগেও রাজ্যে ফুড সেফটি এন্ড স্ট্যান্ডার্ডস অ্যাক্ট ছিল। যে নমুনা গুলি সংগ্রহ

    আরও পড়ুন: ধর্মের ভিত্তিতে ভোটদান! লোকসভা ভোটে বিরাট ভূমিকায় মুসলিম ভোটারেরা

    করা হয়েছিল তা ওই অ্যাক্টের আওতায়ও খাদ্যের অযোগ্য বলে গণ্য হয়। ফুড সেফটি অ্যাক্ট-এর আওতায় খাবারের যে কোনও ক্ষতিকারক কৃত্রিম রং মেশানো নিষিদ্ধ ছিল। নতুন নিয়মে কোন রঙ মেশানো যাবে না। তা সত্ত্বেও রাজ্যজুড়ে চলছে খাবারে রং মেশানোর কাজ। মনে করা হয় কাবাব বা অন্য খাবারকে আরও সুন্দর দেখানোর জন্য রং-এর ব্যবহার করা হয়। এর আগে কর্ণাটক সরকার ক্যান্ডি কটন এবং গোভি মাঞ্চুরিয়ানেও রং মেশানো বেআইনি বলে ঘোষণা করেছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: সুপ্রিম দুয়ারই ভরসা কেজরিওয়ালের! আপ প্রধানের জামিন খারিজ করল দিল্লি হাইকোর্ট

    Arvind Kejriwal: সুপ্রিম দুয়ারই ভরসা কেজরিওয়ালের! আপ প্রধানের জামিন খারিজ করল দিল্লি হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জামিন পেলেন না দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। আপাতত জেলেই থাকতে হবে তাঁকে। এবার কেজরির একমাত্র ভরসা সুপ্রিম কোর্টই। বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, নিম্ন আদালতের অবকাশকালীন বিচারক ন্যায় বিন্দু আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালের জামিন মঞ্জুর করেন। তবে তিহার থেকে কেজরিওয়াল ঘরে ফেরার আগেই আপ সুপ্রিমোর মুক্তি আটকাতে ২১ জুন সকালে দিল্লি হাইকোর্টে গিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। শুক্রবারই তাঁর জামিনে সাময়িক স্থগিতাদেশ দেয় হাইকোর্ট (Delhi High Court)। মঙ্গলবার নিম্ন আদালতের দেওয়া জামিন খারিজই করে দিল হাইকোর্ট। 

    হাইকোর্টের অভিমত

    মঙ্গলবার বিচারপতি সুধীরকুমার জৈন এবং বিচারপতি রবীন্দ্র দুদেজার অবকাশকালীন বেঞ্চ রায় ঘোষণার সময় বলে, ‘‘ট্রায়াল কোর্টের এমন কোনও নির্দেশ দেওয়া উচিত হয়নি, যা হাইকোর্টের রায়ের বিপরীত।’’ একই সঙ্গে উচ্চ আদালত এ-ও জানায়, নিম্ন আদালত নির্দেশ দেওয়ার সময় নথি এবং যুক্তি যথাযথ ভাবে মূল্যায়ন করেনি। হাইকোর্ট আরও বলেছে, এক বার তাঁর (Arvind Kejriwal) গ্রেফতারিকে চ্যালেঞ্জ করে করা মামলা হাইকোর্ট (Delhi High Court) খারিজ করে দিয়েছিল। ফলে এটা কখনই বলা যাবে না যে, ব্যক্তিগত স্বাধীনতা খর্ব করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: লক্ষ্য ৩০০ কোটি আয়, বাছা হয়েছিল ৭০০ পরীক্ষার্থীকে! নিট প্রশ্নফাঁস কাণ্ডে দাবি এক মাফিয়ার

    সুপ্রিম দুয়ারে কেজরিওয়াল

    আবগারি মামলায় গত ২১ মার্চ আপ প্রধানকে গ্রেফতার করেছিল ইডি। কিন্তু তিনি মুখ্যমন্ত্রী (Arvind Kejriwal) পদ থেকে ইস্তফা দেননি। পরে লোকসভা ভোটের আগে প্রচারের জন্য তাঁকে অন্তর্বর্তী জামিন দেওয়া হয়েছিল। সেই মেয়াদ শেষ হলে আবার তিনি তিহাড় জেলে ফিরে গিয়েছিলেন। বৃহস্পতিবার আম আদমি পার্টির প্রধানের স্থায়ী জামিন মঞ্জুর হয় রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে। তারপরই দিল্লি হাইকোর্টে কেজরির জামিনের বিরোধিতা করে মামলা করে ইডি। তখনই কেজরির জামিনে সাময়িক স্থগিতাদেশ দেয় উচ্চ আদালত। এরপর রবিবার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু সোমবার তাঁর সেই আর্জি আগামী বুধবার পর্যন্ত স্থগিত করে দেয় শীর্ষ আদালত। এবার সুপ্রিম দুয়ারই শেষ ভরসা আপ প্রধানের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India first Solar Festival: জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যয় কমাতে এ বছরেই দেশে অনুষ্ঠিত হবে সৌর উৎসব!

    India first Solar Festival: জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যয় কমাতে এ বছরেই দেশে অনুষ্ঠিত হবে সৌর উৎসব!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই প্রথম ভারতের মাটিতে পালন করা হবে সোলার ফেস্টিভ্যাল (India first Solar Festival)। সোমবার ইন্টারন্যাশনাল সোলার অ্যালায়েন্স নয়াদিল্লিতে (New Delhi) ঘোষণা করে জানিয়েছে যে, ভারত এই বছরের সেপ্টেম্বর মাসে প্রথম আন্তর্জাতিক সৌর উৎসবের আয়োজন করতে চলেছে। মূলত সারা পৃথিবী ব্যাপী চাহিদা মেটাতে এবং জীবাশ্ম জ্বালানির উপর নির্ভরতা কমাতে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি সেক্টরকে উন্নত করার লক্ষ্যে নয়াদিল্লিতে আন্তর্জাতিক এই সৌর উৎসব শুরু হবে।   

    বিভিন্ন রাজ্যে সৌর সিস্টেম ইনস্টলেশনের প্রস্তাবনা (India first Solar Festival)

    ইতিমধ্যেই ভারত সরকার বেশ কয়েকটি রাজ্যে সৌর সিস্টেম ইনস্টলেশনের জন্য বিশাল ভর্তুকিও অফার করছে। জানা গিয়েছে এই সৌর সিস্টেম ইনস্টলেশনের পর প্রতিটি পরিবার তাদের গড় বিদ্যুতের ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে পারবে। দিল্লির (New Delhi) এই সৌর উৎসবে আফ্রিকা মহাদেশ ও পশ্চিমের দেশগুলি সহ এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক, জাতিসংঘ, বিশ্বব্যাঙ্ক এবং অন্যান্য সংস্থাগুলি আর্থিক সহায়তা দেবে।

    আরও পড়ুন: তৃণমূলের ‘তোলাবাজি’-তেই বন্ধ হল তারাতলার ব্রিটানিয়া! অভিযোগ বিজেপির  

    কেন এই সিদ্ধান্ত? 

    এ প্রসঙ্গে ইন্টারন্যাশনাল সোলার অ্যালায়েন্সের ডিরেক্টর জেনারেল ড: অজয় ​​মাথুর বলেছেন যে, “বিশ্বব্যাপী সবুজ শক্তি সেক্টরের ক্ষমতায়নের সমস্ত সম্ভাবনা অন্বেষণ করার জন্য সমস্ত স্টেকহোল্ডারকে এক প্ল্যাটফর্মে (India first Solar Festival) একত্রিত করার লক্ষ্যে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। কারণ সৌর বিদ্যুৎ হল দ্রুততম উদীয়মান শক্তিগুলির মধ্যে একটি। ফলে আন্তর্জাতিক সৌর উৎসবের এই অনুষ্ঠানে এলে সকলেরই এই বিষয়ে চিন্তাভাবনা করার সুযোগ তৈরি হবে।  
    জলবায়ু পরিবর্তন এবং এর বিরূপ প্রভাব এখন বিশ্বজুড়ে দৃশ্যমান। ফলে ভারতের পাশাপাশি জি২০ (G20)-এর মতো আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মগুলি বর্তমানে জীবাশ্ম জ্বালানীর (fossil fuels) উপর নির্ভরতা কমাতে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিতে স্যুইচ করার কথা ভাবছে। 
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share