Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Maoist Surrender: গড়চিরৌলিতে মাওবাদ শেষের পথে, মাওবাদি দম্পতির আত্মসমর্পণ  

    Maoist Surrender: গড়চিরৌলিতে মাওবাদ শেষের পথে, মাওবাদি দম্পতির আত্মসমর্পণ  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্রিশগড়ের সীমান্ত সংলগ্ন মহারাষ্ট্রের গড়চিরৌলি এলাকায় দুই কুখ্যাত মাওবাদি (Maoist Surrender) আত্মসমর্পণ করলেন। ধৃতরা দীর্ঘদিন ধরে ছত্রিশগড় এবং মহারাষ্ট্রে জঙ্গী কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। মনকু তুমরেটি ওরফে গিরিধর এবং তার স্ত্রী সঙ্গীতা ওরফে ললিতা চেন সমাজের মূলস্রোতে ফিরে আসায় ওই এলাকায় মাওবাদিদের মনোবল ভেঙে পড়েছে বলে পুলিশের দাবি। গিরিধরের উপর ২৫ লক্ষ এবং সঙ্গীতার উপরে ১৬ লাখ টাকা লক্ষ টাকার পুরস্কার ছিল।

    মূলস্রোতে ফিরে আসায় অর্থসাহায্য করবে সরকার (Maoist Surrender)

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে গিরিধরের স্ত্রী সঙ্গীতা উপরে ১৭ টি মামলা রয়েছে। ১৯৯৬ সাল থেকে ওই দম্পতি মাওবাদি কার্যকলাপের সঙ্গে ছিল। ধৃতরা সমাজের মূলধারায় Maoist Surrender) ফিরে আসায় তাঁদের ধন্যবাদ জানান মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস। জানা গেছে সমাজের মূলস্রোতে ফিরে আসার জন্য পুনর্বাসন যোজনার অন্তর্গত কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের তরফ থেকে গিরিধর মোট ১৫ লক্ষ টাকা এবং ললিতা সাড়ে আট লক্ষ টাকা পাবেন।

    মাওবাদি আন্দোলনের কোমর ভেঙেছে

    এদিন আত্মসমর্পণ পর্ব শেষে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস বলেন গিরিধর (Maoist Surrender) আত্মসমর্পণ করার পর গড়চিরৌলি এলাকায় মাওবাদি আন্দোলনের কোমর ভেঙে গিয়েছে। সরকার মাওবাদি সমস্যা শেষ করার জন্য বদ্ধপরিকর। এর জন্য মাওবাদিদের সমাজের মুখ্য ধারায় ফিরিয়ে আনার কথা ভাবা হচ্ছে। যারা অস্ত্রের পথ ত্যাগ করবেন তাঁদের সমাজে স্বাগত জানানো হবে।” আরও জানা গিয়েছে এর আগে ২৮ মে গণেশ এক মাওবাদী যার মাথায় ছয় লক্ষ টাকার পুরস্কার ছিল তিনি আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তাঁর পুরো নাম গণেশ গাট্টা পুণেম বলে জানা যায়।

    আরও পড়ুন: ‘কোবরা’র ট্রাকে আইইডি বিস্ফোরণ মাওবাদীদের, হত ২ জওয়ান

    ২০১৭ সাল থেকে তিনি মাওবাদী কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। গণেশ মাওবাদি দলের সহকারী কমান্ডার ছিলেন। ২০১৭ এবং ২০২২ সালে বিজাপুর এলাকায় বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ের নেতৃত্ব দিয়েছিল এই গণেশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়”, ‘কনিষ্কে’ হামলার বর্ষপূর্তিতে বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়”, ‘কনিষ্কে’ হামলার বর্ষপূর্তিতে বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থন করা উচিত নয়।” যাত্রিবাহী বিমান ‘কনিষ্কে’র ওপর হামলার ৩৯তম বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে কথাগুলি বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। দিনটিকে ইতিহাসে জঘন্যতম দিন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

    কনিষ্কে বিস্ফোরণ (S Jaishankar)

    ১৯৮৫ সালের ২৩ জুন লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে অবতরণের মিনিট পঁয়তাল্লিশ আগে বিস্ফোরণ ঘটে কনিষ্কে। বিমানে থাকা ৩২৯ জনেরই মৃত্যু হয়। এঁদের সিংহভাগই ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান। অভিযোগ, এয়ার ইন্ডিয়ার যাত্রিবাহী ওই বিমানে হামলা চালিয়েছিল খালিস্তানপন্থীরা। ‘অপারেশন ব্লুস্টারে’র প্রতিবাদেই তারা এই হামলা চালিয়েছিল (S Jaishankar)। রবিবার এই ঘটনাকেই জয়শঙ্কর সন্ত্রাসবাদের জঘন্যতম দিন বলে উল্লেখ করেন।

    জঘন্যতম দিন

    কানাডার মাটিতে ধীরে ধীরে ঘাঁটি গাড়ছে খালিস্তানপন্থীরা। তা নিয়ে নানা সময় প্রতিবাদও জানিয়েছে ভারত। তার পরেও খালিস্তানপন্থীদের আনাগোনা বন্ধ হয়নি কানাডায়। সম্প্রতি কানাডার সংসদে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরের স্মৃতিতে নীরবতা পালন করা হয়। তারও প্রতিবাদ করেছে ভারত। এহেন আবহে জয়শঙ্করের মন্তব্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। রবিবার এক্স হ্যান্ডেলে জয়শঙ্কর লিখেছেন, “কেন সন্ত্রাসবাদ সহ্য করা যায় না, এই বিস্ফোরণের ঘটনাই (কনিষ্কে বিস্ফোরণ) তা মনে করিয়ে দেয়।” তিনি লিখেছেন, “ইতিহাসে সন্ত্রাসবাদের জঘন্যতম দিনের ৩৯তম বর্ষপূর্তি আজ। এআই ১৮২ কনিষ্কর ৩২৯ জন মৃতের প্রতিই শ্রদ্ধা জানাই। ১৯৮৫ সালে এঁদের হত্যা করা হয়েছিল। মননে আমি সর্বদাই তাঁদের পরিবারের পাশে রয়েছি।”

    আর পড়ুন: হিজাব নিষিদ্ধ হয়ে গেল মুসলিম দেশ তাজিকিস্তানে!

    প্রসঙ্গত, গত বছরের জুন মাসে কানাডায় দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হয় জঙ্গি নিজ্জর। তার পরে পরেই সে দেশের প্রধানমন্ত্রী সংসদে দাবি করেছিলেন খুনের নেপথ্যে রয়েছে ভারতের হাত। অভিযোগ অস্বীকার করে ভারত। ট্রুডোর দাবির স্বপক্ষে প্রমাণও চায় নয়াদিল্লি। এখনও সে প্রমাণ দিতে পারেনি কানাডা সরকার। নিজ্জর খুনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে কানাডার সংসদে এক মিনিটের নীরবতা পালন করা হয়। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সংসদে সংখ্যালঘু ট্রুডো সরকার চলছে খালিস্তানপন্থী কয়েকজন শিখ সাংসদের সমর্থনে। তাই নিজের গদি বাঁচাতে ট্রুডোর সামনে এছাড়া আর অন্য কোনও পথ ছিল না। তবে ঘটনাটিকে মোটেই ভালো চোখে দেখছে না ভারত। সন্ত্রাসবাদে লাগাম না টেনে কানাডা সরকার যেভাবে বিষবৃক্ষের গোড়ায় জল দিচ্ছে, তাতে বিস্মিত ভারতের পাশাপাশি বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশও (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়”, লোকসভা অধিবেশনের আগে বললেন মোদি

    PM Modi: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়”, লোকসভা অধিবেশনের আগে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়।” অষ্টাদশ লোকসভা অধিবেশন শুরুর আগে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন মোদি। এর আগে স্বাধীন ভারতে এই রেকর্ড ছিল প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরুর। সেই রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলেছেন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএর সর্বসম্মত নেতা মোদি। আজ, সোমবার থেকে শুরু হয়েছে অষ্টাদশ লোকসভার অধিবেশন।

    গণতন্ত্রের ‘কালো অধ্যায়’ (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অষ্টাদশ লোকসভা শ্রেষ্ঠ ভারত ও বিকশিত ভারত রূপায়ণে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।” তাঁর এবারকার সরকারও যে জনগণের আশা-আকাঙ্খা পূরণে সচেষ্ট হবে, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ২৫ জুন দেশে জরুরি অবস্থা জারির ৫০ বছর পূর্তি হবে। দিনটিকে ভারতীয় গণতন্ত্রের ‘কালো অধ্যায়’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। তাঁর মতে, এই দিনেই লঙ্ঘিত হয়েছিল সংবিধান। 

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    সংসদের নয়া সাংসদদের স্বাগত জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অষ্টাদশ লোকসভার অধিবেশন শুরু হবে একটা স্বপ্ন নিয়ে। এই স্বপ্নটি হল ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারত গড়ে তোলা।” তিনি বলেন, “জনগণ এতদিন বিরোধীদের নেতিবাচক আচরণই দেখে এসেছে। তবে আশা করি, এবার তাঁরা গণতন্ত্রের ডেকোরাম মেনে চলবেন, পালন করবেন বিরোধীদের ভূমিকা।” এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের প্রয়োজন একটি দায়িত্বশীল বিরোধীর। কারণ জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়। সংসদে বিতর্ক চায়, অশান্তি নয়।”

    সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে ৬৫ কোটি মানুষ ভোট দিয়েছেন বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি মনে করিয়ে দেন, স্বাধীনতার পর থেকে এনিয়ে দ্বিতীয়বার একটা সরকার রাজ করছে পরপর তিনবার। এমন ঘটনা ঘটল ৬০ বছর পরে। এদিকে, এদিন লোকসভার সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময় সংসদে প্রতিধ্বনিত হয় ‘মোদি’, ‘মোদি’ স্লোগান। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আগেই শপথ নিয়েছিলেন তিনি। এবার নিলেন লোকসভার সদস্য হিসেবে। প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বারাণসী কেন্দ্রের সাংসদ।

    আর পড়ুন: হিজাব নিষিদ্ধ হয়ে গেল মুসলিম দেশ তাজিকিস্তানে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Neet UG Scam: নিট মামলায় ধৃতদের দিল্লি নিয়ে যেতে চাইছে সিবিআই, ফৌজদারি মামলা রুজু

    Neet UG Scam: নিট মামলায় ধৃতদের দিল্লি নিয়ে যেতে চাইছে সিবিআই, ফৌজদারি মামলা রুজু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউজিসি নিট প্রশ্নফাঁসকাণ্ডে (NEET UG Scam) ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই (CBI)। রবিবার তদন্তে নেমে একটি মামলা দায়ের করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সূত্রের খবর, নিটের প্রশ্নপত্র ফাঁসকাণ্ডে একাধিক রাজ্যের যাবতীয় এফআইআর, গ্রেফতার হওয়া অভিযুক্তদের সিবিআই নিজেদের হেফাজতে নিতে চলেছে। আগে পুলিশ জিজ্ঞাসাদবাদ করলেও নতুন করে সিবিআই আধিকারিকরা তাদের সঙ্গে কথা বলবে। সোমবার আদালতে বিহারে ধৃত অভিযুক্তদের দিল্লি নিয়ে যাওয়ার আর্জি জানাতে চলেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    সিবিআই-এর তৎপরতা

    কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের অভিযোগের ভিত্তিতে রবিবার বিকেলেই এফআইআর দায়ের করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (CBI)। নাম গোপন রাখার শর্তে সিবিআইয়ের এক শীর্ষকর্তা বলেছেন, ‘আমরা বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের বিষয়টি খতিয়ে দেখব। প্রশ্নপত্র ফাঁসের ক্ষেত্রে কমন লিঙ্ক আছে কিনা, সেটাও তদন্ত করে দেখা হবে।’ সিবিআইয়ের ওই আধিকারিক বলেছেন, ‘যে জায়গা থেকে অভিযোগ এসেছে, সেখানে যাচ্ছে আমাদের দল। স্থানীয় স্তরে গিয়ে আমরা তদন্ত করে দেখব।’ তিনি জানিয়েছেন গুজরাট, বিহার প্রয়োজনে মহারাষ্ট্রেও যাবে সিবিআই-এর টিম। প্রসঙ্গত, রবিবার মহারাষ্ট্র থেকে সঞ্জয় ঠাকুর যাদব এবং জলিল উমরখান পাঠান নামের দুই শিক্ষককে আটক করেছে পুলিশ। অভিযুক্তরা নিটের প্রশ্নপত্র ফাঁসকাণ্ডে জড়িত বলে মনে করা হচ্ছে। দুজনেই জেলা পরিষদ স্কুলের শিক্ষক। পাশাপাশি লাটুরে কোচিং সেন্টার রয়েছে সঞ্জয় এবং জলিলের। 

    সিবিআই-এর হাতে ফাইল

    কেন্দ্রের নির্দেশ, নিট-ইউজি (NEET UG Scam)  নিয়ে এখনও পর্যন্ত যত অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে, তার তদন্ত করবে সিবিআই (CBI)। পরীক্ষার আগে প্রশ্ন ফাঁস হয়েছিল কি না, তা-ও খতিয়ে দেখা হবে। পরীক্ষা প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা বজায় রাখতেই এই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই বিহার এবং গুজরাট পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সমস্ত মামলার ফাইল সিবিআই-এর হাতে তুলে দিতে হবে। দুই রাজ্যই সিবিআইকে সম্পূর্ণরূপে সাহায্যের কথা জানিয়েছে। পাটনা ও গোধরায় পৌঁছে গিয়েছে সিবিআই-এর বিশেষ দল। বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের খোঁজ পাচ্ছে সিবিআই। তাদের নজরে রয়েছে এনটিএ আধিকারিকরাও। ইতিমধ্যেই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ২০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের বিস্তারিত জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দিল্লি নিয়ে যেতে চায় সিবিআই। প্রশ্নফাঁসকাণ্ডের তদন্তে গিয়ে বিহারে আক্রান্তও হয়েছে সিবিআই-এর দল। নকল পুলিশ গুজব রটিয়ে সিবিআই আধিকারিকদের ঘিরে ধরে হামলা চালায় অন্তত ৩০০ গ্রামবাসী। 

    আরও পড়ুন: নয়া সরকার গঠনের পর আজ শুরু লোকসভার প্রথম অধিবেশন, কী হবে সারাদিন?

    তৎপর কেন্দ্র সরকার

    গত ৫ মে নিট-ইউজি পরীক্ষা (NEET UG Scam) হয়। দেশ জুড়ে ৪,৭৫০টি কেন্দ্রে ওই পরীক্ষা হয়েছিল। পরীক্ষা দিয়েছিলেন প্রায় ২৪ লক্ষ পড়ুয়া। ফলপ্রকাশের নির্ধারিত সময়ের অন্তত ১০ দিন আগে গত ৪ জুন এই পরীক্ষার ফলাফল ঘোষিত হয়। দেখা যায়, ৬৭ জন সম্পূর্ণ নম্বর নিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছেন। এক নম্বরও তাঁদের কাটা যায়নি। এমনকি, এই ৬৭ জনের মধ্যে অনেকে একই পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে পরীক্ষা দিয়েছেন বলেও জানা যায়। ফলে প্রশ্ন ওঠে, পরীক্ষার আগেই নির্দিষ্ট কোনও কোনও জায়গায় ফাঁস হয়ে গিয়েছিল প্রশ্ন। এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রের তরফে বলা হয়েছে, ‘‘ছাত্রছাত্রীদের স্বার্থরক্ষা এবং পরীক্ষা পদ্ধতির স্বচ্ছতা বজায় রাখতে সরকার বদ্ধপরিকর। এই ধরনের অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া গেলে, যে বা যারা তার সঙ্গে যুক্ত থাকবে, তাদের কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • 18th Lok Sabha Session: নয়া সরকার গঠনের পর আজ শুরু লোকসভার প্রথম অধিবেশন, কী হবে সারাদিন?

    18th Lok Sabha Session: নয়া সরকার গঠনের পর আজ শুরু লোকসভার প্রথম অধিবেশন, কী হবে সারাদিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন সরকার গঠনের পর আজ, সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে লোকসভার (18th Lok Sabha Session) প্রথম অধিবেশন। নয়া নির্বাচিত সাংসদদের শপথগ্রহণ দিয়ে শুরু হবে অষ্টাদশ লোকসভার এই বিশেষ অধিবেশন। এই অধিবেশনেই শপথ নেবেন সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে জয়ী সাংসদরা ৷ সেইসঙ্গে এই অধিবেশনে নির্বাচিত হবেন নব গঠিত লোকসভার স্পিকার ৷ আগামী ২৬ জুন লোকসভার স্পিকার নির্বাচন করা হবে। পরদিন অর্থাৎ ২৭ জুন লোকসভা এবং রাজ্যসভায় যৌথ ভাষণ দেবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মর্মু।

    আজ সংসদের সারাদিন

    সোমবার অধিবেশন (18th Lok Sabha Session) শুরুর আগেই রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু লোকসভার প্রোটেম স্পিকার হিসেবে ভ্রাতৃহরি মহতাবকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন। রাষ্ট্রপতি ভবনে এই শপথ অনুষ্ঠান হবে। এরপর সকাল ১১টা নাগাদ প্রোটেম স্পিকার পৌঁছবেন লোকসভায়। এরপরে বিজেপি সাংসদরা সকাল ১১টায় সংসদে পৌঁছবেন এবং অধিবেশন শুরুর আহ্বান জানাবেন। প্রথমদিনে নির্বাচিত  সাংসদরা ২ মিনিট নীরবতা পালনের পর লোকসভার সেক্রেটারি জেনারেল উৎপল কুমার সিং সকল নির্বাচিত সাংসদদের তালিকা পেশ  করবেন। এরপর প্রোটেম স্পিকার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Pm Modi) লোকসভার দলনেতা হিসাবে শপথ পাঠের জন্য আহ্বান জানাবেন। এরপরে প্রোটেম স্পিকারকে সাহায্য করার জন্য রাষ্ট্রপতির সুপারিশে সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ করানো হবে। 

    কী কী হবে এবারের অধিবেশনে

    আগামী দুইদিন ধরে সংসদে কেবল প্রতিটি রাজ্য থেকে নির্বাচিত সাংসদদের শপথবাক্য পাঠ করানো হবে। লোকসভার অধ্যক্ষ নির্বাচিত হবে আগামী ২৬ জুন। ২৭ জুন, দুই কক্ষে যৌথ ভাষণ দেবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। রাষ্ট্রপতির বক্তব্যের ধন্যবাদ জ্ঞাপন নিয়ে ২৮ জুন থেকে আলোচনা শুরু হবে। আগামী ২ বা ৩ জুলাই সংসদে বক্তব্য রাখতে পারেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। এরপরে অধিবেশন মুলতুবি হয়ে যাবে। আগামী ২২ জুলাই থেকে বাজেট পেশের জন্য ফের অধিবেশন শুরু হতে পারে।

    আরও পড়ুন: ডাক্তারিতে সুযোগ, পরে আইএএস! চাকরি ছেড়ে ২৬ হাজার কোটির কোম্পানি রোমান সাইনির

    অধিবেশন সুষ্ঠভাবে চলার আর্জি

    এবারের লোকসভা (18th Lok Sabha Session) অধিবেশন সুষ্ঠভাবে চলুক চায় বিজেপি। দেশকে এগয়ে নিয়ে যাওয়ার স্বার্থে অধিবেশন শান্তিপূর্ণ ভাবে চলা আবশ্যক বলে মত গেরুয়া শিবিরের। তাই অধিবেশন শুরুর আগে রবিবার লোকসভায় তৃণমূলের নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু। তিনি জানিয়েছেন, সরকার চায় সংসদের অধিবেশন সুষ্ঠভাবে চলুক। সেই নিয়েই সুদীপের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maoists Attack: ‘কোবরা’র ট্রাকে আইইডি বিস্ফোরণ মাওবাদীদের, হত ২ জওয়ান

    Maoists Attack: ‘কোবরা’র ট্রাকে আইইডি বিস্ফোরণ মাওবাদীদের, হত ২ জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাও দমনে কোমর কষে নেমেছে কেন্দ্র। তাতে সাফল্যও মিলেছে। গত কয়েক মাসে এনকাউন্টারে খতম হয়েছে বেশ কয়েকজন মাওবাদী। এমতাবস্থায় পাল্টা আঘাত হানল ‘বনপার্টি’। রবিবার আধাসামরিক বাহিনী ভর্তি একটি ট্রাকে হামলা চালায় মাওবাদীরা (Maoists Attack)। আইইডি বিস্ফোরণে উড়িয়ে দেওয়া ট্রাকটি। শহিদ হন আধাসামরিক বাহিনীর দুজন।

    শহিদ দুই জওয়ান (Maoists Attack)

    ছত্তিশগড়ের সুকমার ঘটনা। বাহিনীর যে দুজন শহিদ হয়েছেন, তাঁরা সিআরপিএফের জওয়ান। মাও-বিরোধী কোবরা বাহিনীর সদস্য ছিলেন তাঁরা। পুলিশ জানিয়েছে, রবিবার দুপুর তিনটে নাগাদ সুকমার সিলগের ক্যাম্প থেকে বেরিয়ে একটি ট্রাক ও বাইকে করে টেকুলাগুদেম গ্রামের দিকে রুটিন টহল দিতে বেরিয়েছিলেন তাঁরা। সেই সময় আইইডি বিস্ফোরণ ঘটে। শহিদ হন কোবরা বাহিনীর বিষ্ণু আর এবং শৈলেন্দ্র (Maoists Attack)।

    আইইডি-ই বড় বাধা

    পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে আরও বাহিনী। মাওবাদীদের খোঁজে শুরু হয়েছে তল্লাশি। ছত্তিশগড়ের জঙ্গলে মাওবাদী দমনে সব চেয়ে বড় বাধা এই আইইডি, বলছেন বিশেষজ্ঞরা। রাস্তার পাশের ঘন জঙ্গলের কোনও গাছে বেঁধে রাখা হয় এই বিস্ফোরক। পরে প্রশাসনের লোকজন দেখলেই ঘটানো হয় বিস্ফোরণ। বিস্ফোরণ ঘটানো হয় দূরনিয়ন্ত্রিত পদ্ধতিতে।

    সিআরপিএফের বিশেষ গেরিলা বাহিনী হল কোবরা। পুলিশ জানিয়েছে, সেনার ট্রাকটি চালাচ্ছিলেন বিষ্ণু। সঙ্গে ছিলেন শৈলেন্দ্র। বস্তার পুলিশের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “২০১ কোবরা ব্যাটেলিয়নের সদস্যরা বাইক ও ট্রাক নিয়ে যখন এগোচ্ছিলেন, তখনই ঘটে বিস্ফোরণ। যে জওয়ান ট্রাকটি চালাচ্ছিলেন তিনি এবং আরও এক জওয়ানের মৃত্যু হয়েছে।”

    আর পড়ুন: তৃতীয়বার সফল অবতরণ ‘পুষ্পকে’র, ইসরোর মুকুটে নয়া পালক

    গত মাসেই ছত্তিশগড়ের অবুঝমাড়ের জঙ্গলে মাওবাদী গেরিলা বাহিনীর সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলির লড়াই হয়। বস্তার ডিভিশনের নারায়ণপুর জেলায় এই গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয় আট মাওবাদীর। নিহত হন নিরাপত্তাবাহনীর এক জওয়ানও।

    ছত্তিশগড় বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকে সে রাজ্যে নকশাল- বিরোধী অভিযানের গতি বেড়েছে। জানা গিয়েছে, রাজ্যে নয়া সরকার গঠিত হওয়ার পর ৭২টি অভিযানে মাওবাদীদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলি বিনিময় হয়েছে। খতম হয়েছে ১৩৬ জন। গ্রেফতার করা হয়েছে ৩৯২জন মাওবাদীকে। আত্মসমর্পন করেছে ৩৯৯জন (Maoists Attack)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bangladeshi Arrest: বাংলায় জাল নথি বানিয়ে হিন্দু ‘সেজে’ বাস অনুপ্রবেশকারীর, গ্রেফতার বাংলাদেশি

    Bangladeshi Arrest: বাংলায় জাল নথি বানিয়ে হিন্দু ‘সেজে’ বাস অনুপ্রবেশকারীর, গ্রেফতার বাংলাদেশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুরাটে বাংলাদেশি মুসলমান গ্রেফতারে (Bangladeshi Arrest) বঙ্গ যোগ! পশ্চিমবঙ্গ থেকে জাল নথি বানিয়ে বাংলাদেশি মুসলমান হিন্দু ‘সেজে’ দিব্যি বাস করছিল গুজরাটের সুরাটে। ধরা পড়তেই ফাঁস বাংলার কেলেঙ্কারির পর্দা।

    বাংলায় জাল নথির রমরমা কারবার! (Bangladeshi Arrest)

    সীমান্তে নিরাপত্তার ফাঁক গলে বাংলাদেশ থেকে ঢুকে পড়ছে ভারতে। পরে হিন্দু সেজে দিব্যি বসবাস করছে এ দেশে। ধরা পড়ার পরে জানা যায়, তারা আদতে বাংলাদেশি, ধর্মে মুসলমান। দিন কয়েক আগে এমন খবর প্রকাশ করেছিল মাধ্যম। ফের প্রকাশ্যে এল এমন একটি খবর। এবার ঘটনাস্থল গুজরাটের সুরাট। এখানকারই এক হিন্দু এলাকায় হিন্দু পরিচয়ে বাস করছিল বাংলাদেশি এই মুসলমান। রবিবার তাকে গ্রেফতার করে সুরাট পুলিশ। ভারতে পুলিশের চোখে ধুলো দিতে সে জাল নথিপত্রও বানিয়ে নিয়েছিল (Bangladeshi Arrest)। সেই নথি দেখিয়েই বাস করছিল সুরাট শহরে। প্রশাসন সূত্রে খবর, তার কাছে উদ্ধার হওয়া নথিপত্রগুলির মধ্যে রয়েছে ভারতীয় পাসপোর্ট, আধার কার্ড, পশ্চিমবঙ্গের একটি স্কুললিভিং সার্টিফিকেট, কাতার রেসিডেন্সি পারমিট এবং বাংলাদেশি পরিচয়পত্র সংক্রান্ত কাগজপত্র।

    মুসলমান হয়েও হিন্দু নাম!

    পুলিশ জানিয়েছে, তদন্তে জানা গিয়েছে, ধৃতের আসল নাম মিনার হেমায়েত সর্দার। ২০২০ সালে সে ভারতে অনুপ্রবেশ করে। ভারতে চলে আসার পর একাধিক জাল নথিপত্র তৈরি করে সে। মুসলমান পরিচয় লুকিয়ে সে নাম নিয়েছিল শুভ দাস। জাল নথিগুলো সে বানিয়েছিল পশ্চিমবঙ্গে। বঙ্গেরই নদিয়া জেলা থেকে নকল পাসপোর্ট জোগাড় করেছিল এই সব জাল নথি দেখিয়ে। তদন্তকারীরা জেনেছেন, জাল পাসপোর্ট বানিয়েই ২০২১ সালে মিনার ঘুরে এসেছে দোহা, কাতার। ২০২৩ সাল পর্যন্ত সেখানেই সে কাজ করত শ্রমিক হিসেবে। চলতি বছর সে ফিরে আসে সুরাটে। এখানেই নির্মাণ শ্রমিক হিসেবে কাজ করছিল সে। মিনারকে জেরা করছে পুলিশ।

    পুলিশের দাবি, জেরায় অপরাধ কবুল করেছে সে। তাকে জেরা করে এই জাল নথিপত্র বানানোর চক্রের হদিশ পেতে চাইছে পুলিশ। গুজরাটের পুলিশ প্রতিমন্ত্রী হর্ষ সাংভি এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “বাংলাদেশি মুসলমান এক ব্যক্তি তার মুসলিম পরিচয় গোপন করে পশ্চিমবঙ্গ সরকার সাহায্যপ্রাপ্ত মাদ্রাসার সাহায্যে হিন্দু নামে জাল সার্টিফিকেট বানিয়েছিল।” ঘটনার কড়া সমালোচনা করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদারও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “বাংলাদেশি মুসলিমদের হিন্দু করার নথিপত্রের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে বাংলার মাদ্রাসাগুলিকে। মাদ্রাসাগুলির জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ৫ হাজার ৫৩০ কোটি টাকা বাজেট অনুমোদন নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এতে কি তাহলে রাজ্য সরকারের সমর্থন রয়েছে (Bangladeshi Arrest)?”

    আর পড়ুন: ‘‘হিন্দুরা নয়, শুধুমাত্র একটি ধর্মই সাম্প্রদায়িকতা ছড়ায়’’, তোপ হিমন্তের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh: প্রশ্ন ফাঁস থেকে শিক্ষা! কড়া আইন আনছে যোগী সরকার

    Uttar Pradesh: প্রশ্ন ফাঁস থেকে শিক্ষা! কড়া আইন আনছে যোগী সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘নিট’ এবং ‘নেট’ পরীক্ষা নিয়ে বিতর্ক চরমে। উঠছে জালিয়াতির অভিযোগ এবং প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ। কেন্দ্রীয় শিক্ষা দফতরের বিরুদ্ধে নানান অভিযোগ আনছে বিরোধীরা। এমতাবস্থায় উত্তরপ্রদেশ সরকার একটি নতুন আইন আনতে চলেছে। পরীক্ষার আগে প্রশ্ন ফাঁস রুখতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে যোগী সরকারের তরফে।  

    প্রশ্ন ফাঁস রুখতে যোগী রাজ্যে আসছে আইন

    জানা গিয়েছে উত্তরপ্রদেশ সরকার প্রশ্ন ফাঁস রুখতে এমন একটি কড়া আইন আনতে চলেছে, যেখানে থাকছে কঠিন শাস্তির বিধান। থাকবে মোটা অংকের জরিমানা থেকে জেলের ব্যবস্থা। এমনকি বুলডোজার দিয়ে বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়ার বিধানও থাকতে পারে। সূত্রের খবর ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি ‘নেট’ এবং ‘নিট’ পরীক্ষা বাতিল ঘোষণা করতেই উত্তরপ্রদেশ সরকার এ বিষয়ে কঠোর আইন আনতে তৎপর হয়েছে। পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে আলাদা প্রিন্টার থেকে ছাপানো হবে দুটি সেটে প্রশ্নপত্র।  এমনকি উত্তর পত্রে কোডিং-এর ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা ব্যবস্থা থাকবে। পরীক্ষার কেন্দ্র হবে একমাত্র সরকারি স্কুল ডিগ্রী কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, পলিটেকনিক এবং ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, কিংবা মেডিকেল কলেজ। তাও আবার যে সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের রেকর্ড ভালো সেগুলিকে সেন্টার হিসেবে বেছে নেওয়া হবে। প্রত্যেকটি সেন্টারে সিসিটিভি থাকবে। চারটি ভিন্ন এজেন্সি নিয়োগ করা হবে যারা পরীক্ষার যাবতীয় দায়িত্বে থাকবে। বাড়ির কাছে পরীক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা বন্ধ করার পরিকল্পনা নিয়েছে উত্তর প্রদেশ সরকার। পরীক্ষা কেন্দ্র হোম ডিভিশনের বাইরে থাকবে। তবে বিশেষভাবে সক্ষম ও মহিলাদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে না। কিন্তু এই নিয়মের ফাঁক গলে কেউ যাতে টুকলি না করে তার জন্য সুরক্ষা ব্যবস্থা কড়া রাখা হবে।

    আইনে থাকছে কড়া শাস্তির বিধান

    যদি কোন ক্ষেত্রে ৪ লক্ষের বেশি পরীক্ষার্থী হয়, তাহলে দুই ভাগে পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করতে করা হবে। রেজাল্টে যাতে কোন অনিয়ম না থাকে, তার জন্য কমিশন ও বোর্ড ও এমআর শিট স্ক্যান করার দায়িত্বে থাকবে। প্রশ্নপত্রে থাকবে সিক্রেট কোড। পাশাপাশি ইউনিক বারকোড, কিউআর কোড এবং সিরিয়াল নম্বরও থাকবে । প্রশ্নপত্র ট্যাম্পার প্রুফ, মাল্টিলেয়ার প্যাকেজিং করে

    আরও পড়ুন: ‘‘হিন্দুরা নয়, শুধুমাত্র একটি ধর্মই সাম্প্রদায়িকতা ছড়ায়’’, তোপ হিমন্তের

    বহন করে নিয়ে যাওয়া হবে। এছাড়াও পরীক্ষা কেন্দ্রে কোন স্মার্টফোন কিংবা ক্যামেরা নিয়ে ঢোকা যাবে না। প্রিন্টিং প্রেসেও স্মার্টফোন এবং ক্যামেরা নিয়ে প্রবেশ নিষেধ থাকবে। প্রেস চত্বরে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো থাকবে। এবং সেই রেকর্ডিং এক বছরের জন্য সংরক্ষণ করে রাখা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: দেশে বন্যা মোকাবিলায় উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

    Amit Shah: দেশে বন্যা মোকাবিলায় উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিবছর বর্ষাকালে দেশের একাধিক রাজ্য বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ঘটে জীবন হানি। ঘরছাড়া হয় মানুষ। চলতি বছরেও ইতিমধ্যে বন্যা দেখা দিয়েছে অসমে। রবিবার দেশে বন্যা মোকাবিলার জন্য এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। প্রসঙ্গত, বিহার, অসম, উত্তরাখণ্ড, কেরল, তামিলনাড়ু ও জম্মু-কাশ্মীর প্রতিবছর বর্ষাতেই খবরের শিরোনামে থাকে বন্যার কারণে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের এক আধিকারিক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, অমিত শাহ উচ্চ পর্যায়ের এই বৈঠকটি পরিচালনা করেছেন এবং দেশে বন্যা মোকাবিলার সামগ্রিক প্রস্তুতিও পর্যালোচনা করেছেন।

    কারা হাজির ছিলেন উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে 

    প্রসঙ্গত, বন্যার পাশাপাশি প্রবল বর্ষণে উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ ও সিকিমের মতো পার্বত্য রাজ্যে ধস নামতেও দেখা যায়। যেখানে জীবন হানিও ঘটে। এগুলি নিয়েও আলোচনা হয়েছে বৈঠকে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর (Amit Shah) সভাপতিত্বে হওয়া এই বৈঠকে এদিন হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রী সি আর পাতিল, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই, স্বরাষ্ট্র, জলসম্পদ, নদী উন্নয়ন, পরিবেশ ও সড়ক পরিবহন দফতরের আধিকারিকরা, রেলওয়ে বোর্ডের চেয়ারম্যান ও অন্যান্য মন্ত্রকের সচিবরা।

    বন্যায় বিপর্যস্ত অসম

    প্রসঙ্গত, বর্তমানে অসমের বেশ কয়েকটি জেলা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত। দশটি জেলায় ১ লাখ ১৭ হাজারেরও বেশি মানুষ বন্যার জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ইতিমধ্যে এ নিয়ে সামনে এসেছে অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মার একটি ট্যুইটও। যেখানে তিনি জানিয়েছেন, অসমের ৯৬৮টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বর্তমানে অসমে ১৩৪টি ত্রাণ শিবির চলছে বলে জানা গিয়েছে। এই শিবির গুলিতে আশ্রয় নিয়েছেন ১৭ হাজার ৬৬১ জন মানুষ। জানা গিয়েছে, অসমের কুশিয়ারা নদী বর্তমানে বিপদসীমার উপরে বইছে। তবে শনিবারই অসমে বন্যার পরিস্থিতি আগের চেয়ে কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে, কারণ ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা কমেছে। এমনটাই জানিয়েছে অসমের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর। জানা গিয়েছে, বন্যার জেরে অসমে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ২,২০, ৫৪৬টি প্রাণী। যার মধ্যে রয়েছে ৪৭ হাজার ৭৯৫টি পোলট্রি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh News: ছত্তিশগড়ে মাওবাদীদের ঘাঁটিতে মিলল জাল নোট ও তৈরির সরঞ্জাম

    Chhattisgarh News: ছত্তিশগড়ে মাওবাদীদের ঘাঁটিতে মিলল জাল নোট ও তৈরির সরঞ্জাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ে (Chhattisgarh News) অভিযান চালিয়ে বড়সড় সাফল্য পেল বাহিনী। মাওবাদী বিরোধী অভিযানে উদ্ধার হল জাল নোট এবং তা তৈরীর সরঞ্জাম। এতেই প্রমাণ হচ্ছে মাওবাদীরা গুলি-বন্দুকের লড়াইয়ের পাশাপাশি অর্থনৈতিকভাবে দেশকে পঙ্গু করতে জাল নোটের কারবারও চালাচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, অর্থের অভাবে ধুঁকছে মাওবাদীরা। জাল নোটের কারবার তাদের সেই সমস্যা থেকেও মুক্তি দিচ্ছে। তবে যৌথ বাহিনীর অভিযানে তাদের নয়া কৌশল অনেকটাই পিছিয়ে পড়ল বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। প্রসঙ্গত, প্রথমবার কোনও মাওবাদী বিরোধী অভিযানে এমন জাল নোট ছাপানোর সরঞ্জাম খুঁজে পেল বাহিনী।

    করাজগুরার জঙ্গলে অভিযানে নামে সুকমা পুলিশ ও সিআরপিএফের যৌথ বাহিনী

    নিরাপত্তা বাহিনীর আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, জাল নোটের এমন কারবারে স্থানীয় অর্থনীতি পঙ্গু হয়ে যেতে পারে। প্রসঙ্গত, গতকালই ছত্তিশগড় রাজ্যের করাজগুরার জঙ্গলে (Chhattisgarh News) অভিযানে নামে সুকমা পুলিশ ও সিআরপিএফের যৌথ বাহিনী। সেখানেই মেলে জাল নোট ও তা তৈরি করার সরঞ্জাম। ছত্তিশগড় পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিক কিরণ চৌহান সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, গোপন সূত্রে খবর পেয়েই তাঁরা এই অভিযানে নামেন। গোয়েন্দারা তাঁদের আগে থাকতেই খবর দিয়েছিল যে মাওবাদীরা জাল নোটের কারবার শুরু করেছে। যদিও যৌথ বাহিনী সেখানে পৌঁছানোর আগেই মাওবাদীরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। কিন্তু তাদের গোপন ডেরায় মেলে নোট ছাপানোর মেশিন, কালি, টেমপ্লেট সমেত ৫০ টাকা, ১০০ টাকা, ২০০ টাকা ও ৫০০ টাকার জাল নোট। এর পাশাপাশি উদ্ধার হয়েছে একটি বন্দুক, একটি ওয়ারলেস সেট এবং বিপুল পরিমাণে বিস্ফোরকও।

    জাল-মুদ্রার ব্যবহার স্থানীয় অর্থনীতিকেও দুর্বল করে দিতে পারে

    প্রশাসনের আধিকারিকদের মতে, যেভাবে মাওবাদীরা নোট ছাপাতে শুরু করেছে, এতে বোঝা যাচ্ছে যে তারা আর্থিকভাবে ঘাটতির সম্মুখীন হচ্ছে। সাধারণভাবে ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh News) জঙ্গল অধ্যুষিত স্থানীয় বাজারগুলি থেকেই তারা তাদের প্রয়োজনীয় রসদ কেনে। গোয়েন্দাদের ভাবাচ্ছে, লেনদেনে এই জাল-মুদ্রার ব্যবহার স্থানীয় অর্থনীতিকেও দুর্বল করে দিতে পারে। জাল নোটের কারবারের মোকাবিলার জন্য গ্রামে গ্রামে সচেতনতামূলক প্রচার চালাচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনী এবং বাসিন্দাদের সতর্ক করা হচ্ছে। এর পাশাপাশি সন্দেহজনক যেকোনও টাকা নিতে বারণ করা হচ্ছে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, মাওবাদীরা এই কারবার শুরু করে ২০২২ সাল থেকে এবং সংগঠনে যেভাবে আর্থিক ঘাটতি হচ্ছে তা মোকাবিলা করার জন্যই তারা এই কৌশলকে অবলম্বন করে। স্থানীয় এলাকাভিত্তিক যে কমিটি রয়েছে মাওবাদীদের, সেখানকার একজন সদস্যকে জাল নোট তৈরির প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে বলেও গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ

LinkedIn
Share