Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Hikes fuel prices: পেট্রোল-ডিজেলের সেলস ট্যাক্স ৩ টাকা বাড়াল কর্নাটক সরকার, প্রতিবাদ বিজেপির

    Hikes fuel prices: পেট্রোল-ডিজেলের সেলস ট্যাক্স ৩ টাকা বাড়াল কর্নাটক সরকার, প্রতিবাদ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস শাসিত কর্নাটকে পেট্রোল ও ডিজেলের দাম বাড়ল (Hikes fuel prices) যথাক্রমে ৩ টাকা ও ৩.০২ টাকা। রবিবার থেকেই এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে। এ নিয়ে বিক্ষোভের হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের দাবি, অবিলম্বে পেট্রোল-ডিজেলের দাম কমাতে হবে, নয়তো তারা রাস্তায় নামবে। জানা গিয়েছে, কর্নাটক সরকার পেট্রোল ও ডিজেলের ওপরে সেলস ট্যাক্সের পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়ার জন্যই এমন মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে। কংগ্রেস শাসিত কর্নাটক সরকার পেট্রোলের ওপর সেলস ট্যাক্স ২৫.৯২ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে করেছে ২৯.৮৪ শতাংশ। অন্যদিকে, ডিজেলের ক্ষেত্রে সেলস ট্যাক্সের পরিমাণ ১৪.৩ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ১৮.৪ শতাংশ।

    প্রতিবাদ বিজেপির 

    কংগ্রেস শাসিত কর্নাটক সরকারের এমন সিদ্ধান্ত সামনে আসতেই অবিলম্বে পেট্রোল-ডিজেলের দাম কমানোর (Hikes fuel prices) দাবি জানিয়েছেন গেরুয়া শিবিরের নেতারা। রাজ্য বিজেপির সভাপতি বিওয়াই বিজয়নেন্দ্র সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, অবিলম্বে দাম কমানো না হলে তাঁরা রাজ্যব্যাপী আন্দোলন শুরু করবেন। সোমবার থেকে এই নিয়ে লাগাতার কর্মসূচি নিতে চলেছে গেরুয়া শিবির। এমনটাই জানা যাচ্ছে। সোমবারে কর্নাটকের সমস্ত জেলা ও অন্যান্য জায়গায় বিক্ষোভ সমাবেশ করবে বিজেপি। বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র শাহজাদ পুনাওয়ালা রীতিমতো অভিযোগ করেছেন, কংগ্রেস নিজেদের আসল চেহারা দেখাতে শুরু করেছে। তাঁর আরও অভিযোগ, কংগ্রেস একই মুখে বলে যে দেশে মুদ্রাস্ফীতি রয়েছে, অথচ যে রাজ্যে তারা ক্ষমতায় রয়েছে সেখানে পেট্রোল-ডিজেলের দাম বাড়ায়।

    অখুশি রাজ্যের সাধারণ মানুষও

    কংগ্রেসকে নিশানা করে বিজেপি মুখপাত্র আরও জানিয়েছেন, কংগ্রেসের এমন সিদ্ধান্ত কৃষক বিরোধী, সাধারণ মানুষের বিরোধী এবং এটি এক ধরনের ফতোয়া। কর্নাটকের গাড়িচালকদেরও বড় অংশ কংগ্রেস সরকারের এমন সিদ্ধান্তে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। বেঙ্গালুরুর এক বাইকার সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, ধনীরা পেট্রোল কিনতে পারবে কিন্তু তাঁরা কোথায় যাবেন। প্রতিমাসে বিপুল বাড়তি খরচ (Hikes fuel prices) তাঁরা কোথা থেকে পাবেন, এমন প্রশ্নও তুলেছেন ওই গাড়ি চালক। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ice Cream: আঙুলের পর আইসক্রিমে বিষাক্ত বিছে! ঢাকনা খুলতেই কিলবিল করে উঠল

    Ice Cream: আঙুলের পর আইসক্রিমে বিষাক্ত বিছে! ঢাকনা খুলতেই কিলবিল করে উঠল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুদিন আগেই আইসক্রিম (Ice Cream) থেকে বেরিয়েছিল কাটা আঙুল। তার রেশ কাটতে না কাটতেই এবার আইসক্রিমের প্যাকেট থেকে বের হল আরও এক মারাত্মক জিনিস। কার্যত ঢাকনা খুলতেই দেখা গেল মস্ত একটি বিছে। যিনি অর্ডার করেছিলেন দেখেই ভয়ে চিৎকার করে ওঠেন। এরপর ভিডিও করে সামজিক মাধ্যমে বিনিময় করেন।

    ঘটনা কোথায় ঘটেছে (Ice Cream)?

    চলতি সপ্তাহেই মুম্বইতে এক মেয়ে আইসক্রিম (Ice Cream) বক্স খুলে কাটা আঙুল পেয়েছিলেন। ঠিক তার কয়েকদিন যেতে না যেতেই আইসক্রিমের মধ্যে দেখা গেল বিছে। ঘটনা ঘটেছে উত্তর প্রদেশের নয়ডার সেক্টর ১২ এলাকায়। দীপা নামে এক মহিলা ব্লিনকিট থেকে আমূলের একটি আইসক্রিম অর্ডার করেছিলেন। কিন্তু বক্সের ঢাকনা খুলতেই দেখা যায় ভিতরে বরফে রয়েছে একটি বড় মাপের বিছে। এরপর তিনি দেখেই কার্যত আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। সঙ্গে সঙ্গে ভিডিও করে এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করেন। তারপর অনলাইনে ব্লিনকিটে অভিযোগ করেন। যদিও ডেলভারি সংস্থার তরফ থেকে আইসক্রিমের দাম ফেরৎ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। দীপা নিজের পাঁচ বছরের ছেলেকে ম্যাংগো শেক খাওয়ানোর জন্য অর্ডার করেছিলেন আইসক্রিম। কিন্তু ছেলের বায়না মেটাতে যা ঘটল তা দেখে ভীষণভাবে স্তম্ভিত পরিবার।

    মহিলার বক্তব্য

    দীপা বলেছেন, “ব্লিনকিটের তরফে আমাকে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে যে আমূল সংস্থাকে (Ice Cream) অভিযোগ জানানো হবে। তবে এখনও পর্যন্ত সংস্থার পক্ষ থেকে আমার সঙ্গে কোনও ভাবেই যোগাযোগ করা হয়নি। কিন্তু এই রকম ঘটনা আমাদের দারুণ ভাবে আতঙ্কিত করছে। অনলাইনে অর্ডার দিয়ে খাবার খাওয়াটা বিপদজ্জনক হয়ে দাঁড়িয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ“পদ মানে লুটেপুটে খাওয়া নয়, লোককে সেবা করা”, জেলখাটা জীবনকৃষ্ণের পোস্টে শোরগোল

    আগে আঙুল পাওয়া গিয়েছিল

    দিন কয়েক আগেই মুম্বইয়ে এক যুবতী আইসক্রিমের (Ice Cream) ভিতর থেকে মানুষের আঙুল পান। চিকিৎসক ওই যুবতী পশ্চিম মালাডের বাসিন্দা ছিলেন। একটি দোকান থেকে আইসক্রিম অর্ডার করেছিলেন। যখন কামড় বসাতে গেলেন তখন চোখে পড়ল আইসক্রিমের মধ্যে নখ সমেত কাটা আঙুল। ঘটনার ভিডিও করে সামজিক মধ্যমে পোস্ট করতেই মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। ওই যুবতী মালাড থানায় গোটা বিষয়টি জানান। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট সংস্থার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kashi Vishwanath Temple: এবার কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও চালু হচ্ছে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি দর্শন

    Kashi Vishwanath Temple: এবার কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও চালু হচ্ছে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি দর্শন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বনাথ দর্শনে আর কষ্ট করতে হবে না। কাশীতে বিশ্বনাথ দর্শন (Kashi Vishwanath Temple) করতে গিয়ে আর পোহাতে হবে না ঝক্কি। ভক্তরা যাতে অনায়াসেই বিশ্বনাথ দর্শন করতে পারেন, সেজন্য চালু হচ্ছে ভার্চুয়াল দর্শন। সম্প্রতি এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি দর্শন হবে ১১ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের। এই দর্শন ব্যবস্থা চালু হলে আর ভক্তদের দীর্ঘক্ষণ ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না লম্বা লাইনে।

    “থ্রি-ডি ভার্চুয়াল রিয়েলিটি পদ্ধতি (Kashi Vishwanath Temple) 

    বিশ্বনাথের দর্শন করতে শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা উপেক্ষা করে দীর্ঘ লাইনে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকেন হাজার হাজার ভক্ত। তাঁদের সেই কষ্ট লাঘব করতেই নয়া উদ্যোগ মন্দির কর্তৃপক্ষের। তাঁরা জানান, আপাতত ট্রায়াল শুরু হয়েছে। ভক্তদের কাছ থেকে কী প্রতিক্রিয়া মেলে, তা দেখেই এই ব্যবস্থা স্থায়ী করা হবে কিনা, তা ভেবে দেখা হবে। কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার বিশ্বভূষণ মিশ্র বলেন, “থ্রি-ডি ভার্চুয়াল রিয়েলিটি একটি নয়া পদ্ধতি। দেশের বিভিন্ন মন্দিরে এই পদ্ধতি চালু হয়েছে। উজ্জ্বয়িনীর মহাকালেশ্বর এবং মাতা বৈষ্ণোদেবীর মন্দিরেও এই ব্যবস্থা চালু হয়েছে। ওই মন্দিরগুলিকে একটি কোম্পানি থ্রি-ডি প্রযুক্তি দিয়েছে। তারা কাশী বিশ্বনাথ মন্দির কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও যোগাযোগ করেছিল এখানে ওই ব্যবস্থা চালু করার জন্য।”

    কী বলছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ?

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “৫ মে থেকে ৪ জুন পর্যন্ত আমাদের মন্দিরের কর্মীরা এবং পুরোহিতরা এই মুভি দেখেছেন। এই প্রদর্শন ব্যবস্থা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন তাঁরা। তার পর জুনের ৪ তারিখ থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত সব মিলিয়ে ২৮২ দর্শনার্থী এই মুভি দেখেছেন। যদি পুণ্যার্থীদের পছন্দ হয়, তাহলে বিভিন্ন শর্ত মেনে এনিয়ে চুক্তি করা হবে (Kashi Vishwanath Temple)।” তিনি জানান, এই ব্যবস্থা চালু হলে ভক্তেরা ভগবান শিবের দুর্লভ দৃশ্য দর্শন করতে পারবেন। ১১ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের দুর্লভ দর্শন কেন্দ্রের ফাইভ পার্ট আরতিও দর্শন করতে পারবেন পুণ্যার্থীরা। তিনি বলেন, “উজ্জ্বয়িনীর মহাকালেশ্বর এবং মাতা বৈষ্ণোদেবী মন্দিরের ওই ব্যবস্থা দেখে প্রাণিত হয়েছি আমরা। গ্বয়ালিয়র থেকে আসা পুণ্যার্থী ছবি গুপ্তা বলেন, “এটা একটা ভালো এবং বাস্তব সম্মত অভিজ্ঞতা ছিল। আমার যেন মনে হচ্ছিল, মন্দিরের মধ্যেই বসে রয়েছি আমি। আমি সমস্ত আরতি দেখতে পেয়েছি (Kashi Vishwanath Temple)।”

    আরও পড়ুন: পিএম কিষান প্রকল্পে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করবেন প্রধানমন্ত্রী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: পিএম কিষান প্রকল্পে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করবেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: পিএম কিষান প্রকল্পে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিএম কিষান প্রকল্পের ১৭তম ইনস্টলমেন্টে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ১৮ জুন বারাণসীতে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি। সেখানেই বরাদ্দ করবেন ৯.২৬ কোটি টাকা। কৃষি এবং কৃষক কল্যাণ মন্ত্রকের মন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান বলেন, “তাঁর দুটি মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অগ্রাধিকারের তালিকায় সব সময় রয়েছে কৃষিক্ষেত্র। পুরোপুরি স্বচ্ছতা বজায় রেখে এবং কৃষকদের সম্পর্কে তথ্য যাচাই করেই এই প্রকল্পে টাকা দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যেই এই প্রকল্পে ৩.০৪ লাখ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। উপকৃত হয়েছেন ১১ কোটিরও বেশি কৃষক। নতুন করে এই যে বরাদ্দ হল, তাতে উপকৃত হবেন আরও বেশি কৃষক।”

    স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে শংসাপত্র প্রদান (PM Modi)

    স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে যে (PM Modi) শংসাপত্র প্রদান করা হবে, সেকথাও জানান চৌহান। তিনি বলেন, “৩০ হাজারেরও বেশি স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে শংসাপত্র দেওয়া হবে। পিএম কিষান প্রকল্পের ১৭তম কিস্তি দেওয়ার পর গোষ্ঠীগুলিকে দেওয়া হবে কৃষি সাক্ষী শংসাপত্র।” চলতি মাসেই তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেন নরেন্দ্র মোদি। তার পরেই ১০ জুন তিনি পিএম কিষান নিধি প্রকল্পে ১৭তম কিস্তি বরাদ্দ করেন। সরকার যে কৃষকদের পাশে রয়েছে, সেই বার্তা দিতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রথমে স্বাক্ষর করেন এ সংক্রান্ত ফাইলে।

    পিএম কিষান নিধি প্রকল্প

    উনিশে সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনের আগে ফেব্রুয়ারি মাসে দিল্লির তখতে বসেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চালু করেন পিএম কিষান নিধি প্রকল্প। এই প্রকল্পে তিনটে সমান কিস্তিতে কৃষকদের বছরে মোট ৬ হাজার টাকা দেওয়া হয়। সেই টাকা সরাসরি জমা হয় কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। চৌহান বলেন, “দেশজুড়ে ভিডিওর মাধ্যমে ২.৫ কোটি কৃষক এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। দেশের ৭৩২টি কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র, এক লাখের বেশি প্রাইমারি এগ্রিকালচারাল কো-অপারেটিভ সোস্যাইটি এবং পাঁচ লাখ কমন সার্ভিস সেন্টারও অনলাইনে যোগ দেবে এই অনুষ্ঠানে।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু কুরিয়েনকে মন্ত্রিসভায় জায়গা দিলেন মোদি, কেন জানেন?

    কৃষকদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতেই এই অনুষ্ঠানের আয়োজন।” জানা গিয়েছে, বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দেশের ৫০টি কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। কথা বলবেন কৃষকদের সঙ্গে। দফতরের বিভিন্ন প্রকল্প সম্পর্কে কৃষকদের সচেতনও করবেন তাঁরা। এই সব এলাকার প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কৃষি সাক্ষীদের সার্টিফিকেটও দেবেন তাঁরা। কিষান সম্মেলনের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যাবেন কাশী বিশ্বনাথ মন্দির দর্শনে। দশাশ্বমেধ ঘাটে দর্শন করবেন গঙ্গা আরতি (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kerala BJP: সংখ্যালঘু কুরিয়েনকে মন্ত্রিসভায় জায়গা দিলেন মোদি, কেন জানেন?

    Kerala BJP: সংখ্যালঘু কুরিয়েনকে মন্ত্রিসভায় জায়গা দিলেন মোদি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি খ্রিস্টান, সংখ্যালঘু। ঠাঁই হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তৃতীয় মন্ত্রিসভায়। সংখ্যালঘু জর্জ কুরিয়েনের সঙ্গে আরএসএসের সম্পর্ক নিবিড় (Kerala BJP)। ১৯৮০ সালে কেরলের কোয়েট্টামে পদসঞ্চালন (রুটমার্চ) করে চমকে দিয়েছিল আরএসএস। এই পদ সঞ্চালন কর্মসূচির উদ্যোক্তা ছিলেন মূলত তিনজন খ্রিস্টান। এঁরা হলেন বিজেপি নেতা তথা দলের স্টেট ভাইস প্রেসিডেন্ট ওএম ম্যাথিউ, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ হিস্টরিক্যাল রিসার্চের ডক্টর সিআই আইজ্যাক এবং তরুণ বিজেপি নেতা জর্জ কুরিয়েন।

    সমাজে হয়রানির শিকার হতেন তাঁরা (Kerala BJP)

    কোয়েট্টামের বেসিলিয়স কলেজে পড়াতেন ম্যাথিউ (Kerala BJP)। এখানকারই সিএমএস কলেজে অধ্যাপনা করতেন আইজ্যাক। সেই সময় জর্জ ছিলেন যুব মোর্চার নেতা। আটের দশকে কেউ আরএসএসে যোগ দিলে সমাজ তাঁকে ঘৃণার চোখে দেখতেন। সেই সময়ই কোয়েট্টামের রাস্তায় রুটমার্চ করে চমকে দিয়েছিলেন তিন খ্রিস্টান মুখ। আরএসএসের সঙ্গে এই তিন ব্যক্তির নাড়ির সংযোগ। সমাজের উল্টো স্রোতে হাঁটায় নানা ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছিল তাঁদের। হতে হয়েছিল হয়রানির শিকারও। তার পরেও আরএসএস-সঙ্গ ছাড়েননি এই ত্রয়ী।

    ধীরে ধীরে দানা বেঁধেছে বিজেপির সংগঠন

    ১৯৮২ সালে তৎকালীন আরএসএস নেতা কুম্মানাম রাজশেখরনের নেতৃত্বে নীলাক্কালে যে বিদ্রোহ হয়েছিল, তাতে যোগ দিয়েছিলেন ম্যাথিউ। যার জেরে চার্চের রোষের মুখে পড়েছিলেন এই খ্রিস্টান মানুষটি। খ্রিস্টান হয়েও আরএসএস সঙ্গ করায় আটকে গিয়েছিল তাঁর প্রমোশন। যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও কলেজের প্রিন্সিপাল করা হয়নি তাঁকে। দেশপ্রেমিক আইজ্যাক ছিলেন ইতিহাসের প্রতিষ্ঠিত অধ্যাপক। ইতিহাসের যেসব ‘ভুল’ এবং ‘বিকৃত’ তথ্য শেখানো হত ছাত্রছাত্রীদের, সেই ভুল শুধরে সত্য ঘটনা তুলে ধরতেন ছাত্রছাত্রীদের সামনে। বিজেপির কেরলের ভারতীয় বিচার কেন্দ্রের অংশ ছিলেন তিনি। ইউপিএ জমানায় প্রাপ্য সম্মান পাননি এই প্রতিথযশা অধ্যাপক। ২০২৩ সালে তাঁকে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত করে নরেন্দ্র মোদির সরকার।

    এই দু’জনের তুলনায় বয়সে অনেকটাই ছোট কুরিয়েন। ১৯৮০ সালে বিজেপি গঠিত হওয়ার পর থেকে তিনি রয়েছেন পদ্ম শিবিরের সঙ্গেই। বিজ্ঞানে স্নাতক। গ্র্যাজুয়েশন করেন আইনেও। পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন করেন হিউম্যানিটিজে। বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক, সহ সভাপতি, রাজ্য মুখপাত্র, ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ সদস্য, জাতীয় সহ সভাপতি, ভারতীয় জনতা যুবমোর্চার সাধারণ সম্পাদক, সংখ্যালঘু মোর্চার জাতীয় সাধারণ সম্পাদক, ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার সাধারণ সম্পাদক, এডুকেশন সোস্যাইটির সেক্রেটারি এবং ফাইন আর্টসের সেক্রেটারিও ছিলেন তিনি। এহেন কুরিয়েনকেই মন্ত্রিসভায় ঠাঁই দিয়ে কার্যত সংগঠনের জন্য তাঁর ত্যাগকেই স্বীকৃতি দিলেন (Kerala BJP) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

     

  • Uttarakhand Accident: উত্তরাখণ্ডের রুদ্রপ্রয়াগে বাস পড়ল অলকানন্দার জলে, মৃত অন্তত ১০

    Uttarakhand Accident: উত্তরাখণ্ডের রুদ্রপ্রয়াগে বাস পড়ল অলকানন্দার জলে, মৃত অন্তত ১০

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand Accident) রুদ্রপ্রয়াগ (Rudraprayag) জেলায় পুণ্যার্থী বোঝাই গাড়ি পাহাড় থেকে পড়ে গেল অলকানন্দার জলে। দুর্ঘটনায় অন্ততপক্ষে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। হৃষিকেশ-বদ্রীনাথ হাইওয়েতে একটি টেম্পো ট্রাভেলার গাড়ি ২৩-২৬ জন যাত্রী নিয়ে খাদে উল্টে পড়ে যায়। মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ মৃতদের পরিবারের প্রতি শোকপ্রকাশ করেছেন। এই ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    চলছে উদ্ধার কাজ

    দুর্ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। তাঁদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর। স্থানীয় এসডিআরএফ এবং প্রশাসন উদ্ধার কাজে হাত লাগিয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, দিল্লি-গাজিয়াবাদ থেকে একদল পুণ্যার্থী চোপতা তুঙ্গনাথের দিকে যাচ্ছিলেন। জখমদের চিকিৎসার জন্য আনতে গুপ্তকাশী থেকে হেলিকপ্টার রুদ্রপ্রয়াগে পৌঁছে গিয়েছে। এর মধ্যেই চারজনকে এইমসে নিয়ে আসা হয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রুদ্রপ্রয়াগ শহরের ৫ কিমি আগে বদ্রীনাথ হাইওয়েতে রাইতোলিতে অলকানন্দের জলে পড়ে যায় ছোট বাসটি।

    শোকবার্তা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এই ঘটনায় শোকপ্রকাশ করে এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand Accident) রুদ্রপ্রয়াগে পথ দুর্ঘটনার দুঃখজনক খবর পেয়েছি। এই দুর্ঘটনায় যাঁরা প্রাণ হারিয়েছেন তাদের পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা রয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন এবং এসডিআরএফ দল উদ্ধার কাজে নিয়োজিত রয়েছে৷ আহতদের সম্ভাব্য সব ধরনের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ঈশ্বরের কাছে আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।”

    দুর্ঘটনায় শোক প্রকাশ মুখ্যমন্ত্রীর

    দুর্ঘটনায় (Uttarakhand Accident) শোক প্রকাশ করেছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামিও। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, “রুদ্রপ্রয়াগে (Rudraprayag) টেম্পো ট্রাভেলারের দুর্ঘটনার খরবে আমি ব্যথিত। স্থানীয় প্রশাসন ও এসডিআরএফ দল উদ্ধার কাজ করছে। আহতদের চিকিৎসার জন্য নিকটস্থ চিকিৎসা কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। জেলাশাসককে ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আমি ঈশ্বরের কাছে মৃতদের আত্মার শান্তি কামনা করছি এবং শোকাহত পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা রয়েছে ৷ আমি আহতদের দ্রুত সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maoist Attack: ছত্তিশগড়ের জঙ্গলে যৌথবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াই, নিহত ৮ মাওবাদী, শহিদ ১ জওয়ান

    Maoist Attack: ছত্তিশগড়ের জঙ্গলে যৌথবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াই, নিহত ৮ মাওবাদী, শহিদ ১ জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার সকালে ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) বস্তার ডিভিশনের নারায়ণপুর জেলায় গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয়েছে নিষিদ্ধ সংগঠন সিপিআইএমএল (মাওবাদী)-র (Maoist Attack) অন্তত আট সদস্যের। নিহত হয়েছেন নিরাপত্তা বাহিনীর এক জওয়ান। গুরুতর জখম দু’জন।

    দুই পক্ষের গুলির লড়াই

    ছত্তিশগড় পুলিশ জানিয়েছে, গোপন সূত্রে মাওবাদী গেরিলা বাহিনী পিএলজিএ-র ‘গতিবিধির’ খবর এসেছিল নারায়ণপুর, দান্তেওয়াড়া এবং বিজাপুর জেলার সীমানাবর্তী পাহাড়-জঙ্গলঘেরা এলাকা থেকে। তার পরই তল্লাশি অভিযানে নামে ডিসট্রিক্ট রিজার্ভ গ্রুপ (ডিআরজি), ছত্তিশগড় পুলিশের মাওবাদী দমনের দায়িত্বপ্রাপ্ত ‘স্পেশাল টাস্ক ফোর্স’ এবং কেন্দ্রীয় আধাসেনা আইটিবিপি-র যৌথবাহিনী। ছত্তিশগড়ের নারায়ণপুর জেলায় গত ২ দিন ধরে চলছে মাওবাদী ও নিরাপত্তা বাহিনীর লড়াই। এরই মাঝে শনিবার অবুঝমারহর পাহাড়ি জঙ্গলের মধ্যে দুই পক্ষের গুলির লড়াই শুরু হয়।

    মাওবাদীদের পোক্ত ডেরার সন্ধান

    ছত্তিশগড়ের নারায়ণপুর জেলার আওতায় পড়ে অবুঝমারের জঙ্গল। পাহাড়ি উপত্যকার এই জঙ্গল সুবিশাল।  দাবি করা হয়, এই আবুঝমারহ জঙ্গল মাওবাদীদের পোক্ত ডেরা। আর সেই জেরা ভাঙতেই তৎপর নিরাপত্তাবাহিনী। শনিবার সকাল থেকেই জঙ্গলে দুই পক্ষের গুলির লড়াই শুরু হয়েছে।  নারায়ণপুর, কোন্দাগাঁও, কঙ্কর, দান্তেওয়ারার ডিআরজি, এসটিএফ, আইটিবিপির ৫৩ ব্যাটালিয়ান মিলিয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর সুবিশাল ফোর্স এই মাওবাদী (Maoist Attack) দমন অভিযানে নামে। শুরু হয় গুলির যুদ্ধ। ৪০০০ স্কোয়ার কিলোমিটার এলাকায় বিস্তীর্ণ এই জঙ্গলে দুই পক্ষের গুলির লড়াইতে এখনও পর্যন্ত নিহত হয়েছে ৮ মাওবাদী। শহিদ হয়েছেন নিরাপত্তা বাহিনীর এক জওয়ান।

    আরও পড়ুন: উষ্ণ আলিঙ্গন বাইডেনকে, খালিস্তানি সমস্যার মধ্যেও ট্রুডোর হাতে হাত রেখে সৌজন্য মোদির

    মাওবাদী দমনে ধারাবাহিক অভিযান

    সকালে গুলির লড়াই শুরুর পরেই এলাকায় বাড়তি বাহিনী পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে ছত্তিশগড় (Chhattisgarh) পুলিশ। প্রসঙ্গত, লোকসভা ভোটপর্বের পর থেকে মাওবাদী (Maoist Attack) উপদ্রুত বাস্তার ডিভিশনে ধারাবাহিক অভিযান চালাচ্ছে যৌথবাহিনী। চলতি সপ্তাহেই নারায়ণপুরে সংঘর্ষে পাঁচ মাওবাদীর মৃত্যু হয়েছিল। ঘটনায় এলাকা তল্লাশির সময়, দুটি .৩০৩ রাইফেল, একটি .৩১৫ বোরের রাইফেল, ১০টি বিজিএল (ব্যারেল গ্রেনেড লঞ্চার) শেল, একটি এসএলআর ম্যাগাজিন, একটি কুকার বোমা সহ আরও নানা বিস্ফোরক উদ্ধার হয়েছিল। মিলেছিল গুলির প্যাকেট, কার্তুজ, মাওবাদী ফেস্টুন ও নানা কাগজপত্র।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: সমাজমাধ্যম থেকে কেজরির ভিডিয়ো সরাতে বলে স্ত্রী সুনীতাকে নোটিশ দিল্লি হাইকোর্টের

    Arvind Kejriwal: সমাজমাধ্যম থেকে কেজরির ভিডিয়ো সরাতে বলে স্ত্রী সুনীতাকে নোটিশ দিল্লি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও সংবাদ শিরোনামে আপ সুপ্রিমো। এবার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) একটি ভিডিয়ো সরিয়ে নিতে বলে তাঁর স্ত্রী সুনীতা কেজরিওয়ালকে নোটিশ দিল দিল্লি হাইকোর্ট (Delhi HighCourt)। একই সঙ্গে ওই ভিডিয়োটি সমাজমাধ্যম থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্যও ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, এক্স এবং ইউটিউবকে নির্দেশ দিয়েছে আদালত। এছাড়াও আদালত বিভিন্ন সমাজমাধ্যম কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছে, ভবিষ্যতে এই ধরনের কিছু চোখে পড়লে তা-ও সরিয়ে দিতে হবে।   

    ভিডিওটিতে ঠিক কী ছিল? (Arvind Kejriwal) 

    আবগারি দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হওয়ার পর কেজরিওয়ালকে (Arvind Kejriwal) যখন আদালতে হাজির করানো হয়েছিল, সেই সময়কার কোর্টের ভিতরে তাঁর বক্তব্যের একটি ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেন আপ নেতা-কর্মীরা। সুনীতাও তেমনই একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছিলেন এক্সে। আর ভিডিও শেয়ার করতেই তা নিয়েই শুরু হয় বিতর্ক। এরপর ভিডিয়ো ভাইরাল হওয়া নিয়ে দিল্লি হাইকোর্টে (Delhi HighCourt) দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলা। 

    আরও পড়ুন: কাঁচরাপাড়ার বুকে যেন রবিনসন স্ট্রিটকাণ্ডের ছায়া, মৃত মেয়েকে আগলে বাবা!

    মামলাকারীর অভিযোগ 

    জানা গিয়েছে বৈভব সিংহ নামে এক আইনজীবী কেজরির (Arvind Kejriwal) ভিডিয়োর বিরুদ্ধে জনস্বার্থ মামলাটি করেন। মামলাকারী জানান, আদালত কক্ষের মধ্যেকার এই ধরনের ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া যায় না। কারণ, তা দিল্লি হাইকোর্টের ভিডিয়ো কনফারেন্সিং নিয়মের বিরোধী। ২০২১ সাল থেকে ওই নিয়ম চালু আছে। নিয়ম অনুযায়ী, আদালতের মধ্যেকার কোনও প্রক্রিয়ার ভিডিয়ো রেকর্ড করা যাবে না। সমাজমাধ্যমে এই ধরনের ভিডিয়ো ছড়িয়ে দেওয়াও যাবে না। কেজরির ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে আপ নেতারা বিচার ব্যবস্থার অপমান করেছেন বলেও দাবি করেন মামলাকারী।

    আগে ঠিক কী ঘটেছিল?   

    আসলে আবগারি দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতারির পর গত ২৮ মার্চ দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালতের বিচারক কাবেরী বাওয়েজার বিশেষ বেঞ্চে দ্বিতীয় বারের জন্য হাজির করানো হয়েছিল কেজরিওয়ালকে। অভিযোগ, আদালতে যখন কেজরি নিজের বক্তব্য জানাচ্ছিলেন, সেই সময়ে তাঁর দলের নেতা-কর্মীরা ভিডিয়ো রেকর্ড করেন এবং পরে তা সমাজমাধ্যমে পোস্ট করা হয়। কেজরির স্ত্রী-ও তা শেয়ার করেন। এবার সেই ভিডিও সংক্রান্ত শুনানিতে শনিবার উচ্চ আদালত (Delhi HighCourt) সুনীতাকে নোটিশ দিল।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bullet Train in India: ২০২৬ সালের মধ্যেই রকেট গতিতে ভারতে ছুটবে বুলেট ট্রেন, ঘোষণা রেলমন্ত্রীর

    Bullet Train in India: ২০২৬ সালের মধ্যেই রকেট গতিতে ভারতে ছুটবে বুলেট ট্রেন, ঘোষণা রেলমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৬ সালের মধ্যেই চিন জাপানকে টেক্কা দিয়ে ভারতে প্রবল গতিতে ছুটবে বুলেট ট্রেন (Bullet Train in India)। এমনটাই জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। জানা গিয়েছে, বুলেট ট্রেনের লাইনের জন্য ইতিমধ্যে জমি অধিগ্রহণের কাজও শেষ হয়ে গিয়েছে। জোর কদমে চলছে ট্রেনের লাইন পাতার কাজ। এর পাশাপাশি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও রকেট গতির এই ট্রেন নিয়ে আরও অনেক কিছু জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী। অশ্বিনী বৈষ্ণবের মতে,  দ্রুতগতিতে ট্রেন যেমন ছুটবে তেমনই এর পাশাপাশি ট্রেনে যাত্রী সুরক্ষাতেও ব্যাপক নজর দেওয়া হবে।

    রেলমন্ত্রীর ট্যুইট

    যাত্রীদের সুবিধা ও সুরক্ষার জন্য তৈরি করা হয়েছে অটোমেটেড রেইনফল মনিটরিং সিস্টেম। গতকাল শুক্রবার এ নিয়ে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের একটি এক্স হ্যান্ডেলের (Bullet Train in India) পোস্ট সামনে এসেছে এবং সেখানেই তিনি বুলেট ট্রেন সম্পর্কে একাধিক আপডেট দিয়েছেন।

    রেইনফল মনিটারিং সিস্টেম আসলে কী? কীভাবে কাজ করবে এটি? 

    রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছেন, এই সিস্টেমে রেইনগজ ব্যবহার করা হয়েছে। বৃষ্টিপাতের প্রতিমুহূর্তের তথ্য মিলবে এখানে। এর পাশাপাশি রয়েছে advance instrumentation system. অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত যদি শুরু হয় সে ক্ষেত্রে বুলেট ট্রেনের (Bullet Train in India) গতি কমানো হবে নিরাপত্তার জন্য। প্রসঙ্গত রেলমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন যে যাত্রী সুরক্ষাতে সবথেকে বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে এবং এর সঙ্গে কোনও রকমের আপোষ করা হবে না।

    কতটা গতিতে ছুটবে বুলেট ট্রেন?

    জানা গিয়েছে, জাপানের সঙ্গে চুক্তি করে বুলেট ট্রেনের (Bullet Train in India) কাজ চলছে। প্রথম বুলেট ট্রেনটি ছুটবে মুম্বই-আহমেদাবাদ রুটে। রেলওয়ে আধিকারিকরা জানাচ্ছেন ৫০৮ কিলোমিটার দূরত্বের ঐ রূটে বুলেট ট্রেনের সর্বোচ্চ গতিবেগ হবে ৩২০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। যাত্রা পথে মোট ১২টি স্টেশন থাকবে। প্রসঙ্গত, শুক্রবারই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রেল বোর্ডের উচ্চ পদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন রেলমন্ত্রী এবং সেখানে সারা দেশব্যাপী রেলওয়ে সুরক্ষা নিয়ে আলোচনা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Nagastra-1 Suicide Drone: ভারতীয় সেনার হাতে এল মেড ইন ইন্ডিয়া আত্মঘাতী ড্রোন ‘নাগাস্ত্র-১’

    Nagastra-1 Suicide Drone: ভারতীয় সেনার হাতে এল মেড ইন ইন্ডিয়া আত্মঘাতী ড্রোন ‘নাগাস্ত্র-১’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘ঘর মে ঘুসকে মারেঙ্গে…’’। দেশে সন্ত্রাস হামলা হলে ভারতের প্রত্যুত্তর কেমন হবে তা বোঝাতে গিয়ে সম্প্রতি নাম না করে পাকিস্তানকে ঠিক এই ভাষাতেই হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এবার, মোদির সেই বার্তা সফল রূপ দিতে ভারতীয় সেনার হাতে এসে গেল ‘নাগাস্ত্র’ (Nagastra-1 Suicide Drone)। ভারত নিজস্ব ক্ষমতায় কামিকাজে লয়টারিং মিউনিশন (Kamikaze Loitering Munition) তৈরি করে ফেলায় এবার সীমান্তে চাপে চিন-পাকিস্তান।

    এবার থেকে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের দায়িত্বে ‘নাগাস্ত্র-১’

    উরি-পুলওয়ামা হামলার জবাবে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ও বালাকোটে এয়ার স্ট্রাইক করে পাক-অধিকৃত কাশ্মীরে গজিয়ে ওঠা জঙ্গি শিবির ধ্বংস করেছিল ভারতীয় ফৌজ। তবে, তা করতে ভারতীয় ফৌজকে সীমান্ত পেরিয়ে যেতে হয়েছিল। কিন্তু, এবার, আর তার প্রয়োজন নেই। সৌজন্য আত্মঘাতী ড্রোন ‘নাগাস্ত্র-১’ (Nagastra-1 Suicide Drone)। সীমান্তের এপার থেকেই কন্ট্রোল করে সীমান্তের ওপারে থাকা জঙ্গি ঘাঁটি থেকে শুরু করে শত্রুর গুরুত্বপূর্ণ টার্গেট ধ্বংস করতে পারবে ভারতীয় সেনা। ফলে, আর কোনও সৈনিককে নিজের প্রাণের ঝুঁকি নিতে হবে না।

    ওজন মাত্র ৯ কেজি, উড়তে পারে ৩০ কিমি!

    প্রায় সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই ‘লয়টারিং মিউনিশন’ বা আত্মঘাতী ড্রোন ভারতের পক্ষে গেমচেঞ্জার প্রমাণিত হতে পারে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। ‘নাগাস্ত্র-১’ দেখতে একটি খেলনা বিমানের মতো। মাটি থেকে ২০০ মিটার পর্যন্ত উপরে উঠে আত্মঘাতী হামলা চালাতে সক্ষম এই মানববিহীন অতিক্ষুদ্র বিমান। ৯ কেজির এই ড্রোন বহন করতে পারে ১ কিলো বিস্ফোরক। নাগাস্ত্র একটানা ৩০ মিনিট ধরে উড়তে পারে। কোনও মানুষ একে নিয়ন্ত্রণ করলে ১৫ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত উড়তে পারে ড্রোনটি। আর স্বয়ংক্রিয়ভাবে উড়লে, ৩০ কিলোমিটার দূরেও গিয়ে হামলা চলাতে পারে নাগাস্ত্র। 

    লক্ষ্যবস্তুর আশপাশে ঘোরাঘুরি করতে থাকে, তারপর…

    সেনার তরফে জানানো হয়েছে, লক্ষ্যবস্তু স্থির না হওয়া পর্যন্ত লক্ষ্যবস্তুর আশপাশে ঘোরাঘুরি করতে থাকে এই ড্রোনগলি। লক্ষ্যবস্তুর আশপাশে উড়তে উড়তে, সঠিক সময়ে লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালায়। ‘নাগাস্ত্র-১’ (Nagastra-1 Suicide Drone) হামলা চালায় ‘কামিকাজে’ মোডে (জাপানি শব্দ, অর্থ আত্মঘাতী (Kamikaze Loitering Munition)। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মার্কিন রণতরীগুলি ধ্বংস করার জন্য এই পন্থা নিয়েছিল জাপান। জাপানি বিমান বাহিনীর পাইলটরা যুদ্ধবিমান নিয়ে উড়ে যেত মার্কিন রণতরীর উপর। তারপর, বিমানটি নিয়ে ধাক্কা মারত জাহাজে। জাহাজটিও ধ্বংস হত, বিমানটিও)। ড্রোন শত্রুপক্ষের বাঙ্কার, ছাউনি, অস্ত্রাগারের উড়ে এসে পড়ে বিস্ফোরণ ঘটাতে সক্ষম নাগাস্ত্র। এমনকি, কোনও বাড়িতে লুকিয়ে থাকা জঙ্গি ঘাঁটিতেও তা আছড়ে পড়তে পারে। নাগাস্ত্রও লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানোর সময়, লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করার পাশাপাশি নিজেও ধ্বংস হয়। সেই কারণে, একে আত্মঘাতী-ড্রোন বলা হয়। 

    নাগাস্ত্র-১ ড্রোনে রয়েছে অনন্য বৈশিষ্ট্য

    দিনে ও রাতে নজরদারি চালানোর জন্য, নাগাস্ত্র-১ (Nagastra-1 Suicide Drone) ড্রোনে ২৪-ঘণ্টা ব্যবহারযোগ্য বিশেষ ক্যামেরাও আছে। এতে ডুয়াল সেন্সর আছে। ২৫ কিমি দূরের ছবি পাঠাতে সক্ষম নাগাস্ত্র। এছাড়াও এতে রয়েছে জিপিএস-ভিত্তিক প্রযুক্তি। জিপিএস টার্গেট রেঞ্জ ৬০ কিমি। জিপিএস নির্দেশিত নির্দিষ্ট স্থানে হামলা চালাতে পারে। ভুলচুক হওয়ার সম্ভাবনা মাত্র ২ মিটার। বিদেশে ব্যবহৃত কামিকাজে ড্রোন ফায়ার অ্যান্ড ফর্গেট পদ্ধতিতে চলে। অর্থাৎ, একবার বেরিয়ে গেলে, ফেরানো যায় না। কিন্তু, নাগাস্ত্র এখানে অন্যদের থেকে আলাদা। কোনও সময়ে মনে হলে অভিযান ‘অ্যাবর্ট’ বা বাতিল করতে হবে, তখন মাঝপথে তাকে ফিরিয়ে আনা যায়। পরে ব্যবহারও করা যায়। এক্ষেত্রে, প্যারাশুটের মাধ্যমে সফট ল্যান্ডিং করানো যায়। এই বিশেষ ব্যবস্থা, বিশ্বে আর কোনও আত্মঘাতী ড্রোনে নেই। 

    মোট ৪৮০টির মধ্যে এসেছে ১২০টি

    প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে দেশে সরঞ্জাম উৎপাদনের ওপর জোর দেওয়ার জোরালো সওয়াল করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই প্রেক্ষিতেই দেশেই নকশা ও তৈরি করা হয়েছে এই সুইসাইড ড্রোন (Kamikaze Loitering Munition)। নাগপুরের সোলার ইন্ডাস্ট্রিজ ইন্ডিয়া লিমিটেডের সহযোগী সংস্থা ইকনমিক্স এক্সপ্লোসিভস লিমিটেড কোম্পানি ও জেড মোশন অটোনোমাস সিস্টেমস প্রাইভেট লিমিটেড নাগাস্ত্র (Nagastra-1 Suicide Drone) তৈরি করেছে। মোট ৪৮০টি ড্রোন বানানোর বরাত দিয়েছিল ভারতীয় সেনা। প্রথম ব্যাচে এখন চলে এল ১২০টি। ইতিমধ্যেই বিশ্বের নজরে চলে এসেছে ‘নাগাস্ত্র-১’।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share