Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Arvind Kejriwal: কেজরিওয়ালের জামিন চেয়ে জনস্বার্থ মামলা খারিজ দিল্লি হাইকোর্টে

    Arvind Kejriwal: কেজরিওয়ালের জামিন চেয়ে জনস্বার্থ মামলা খারিজ দিল্লি হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) Extraordinary Bail চেয়ে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল দিল্লি হাইকোর্টে। সোমবারই তা খারিজ হয়ে গেল। ওই আর্জিতে বলা হয়েছিল, কেজরিওয়ালের মুখ্যমন্ত্রীর মেয়াদ পূর্ণ হওয়া এবং যতক্ষণ না সমস্ত মামলার বিচার প্রক্রিয়া শেষ হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত যেন জামিন মঞ্জুর করা হয়। দিল্লি হাইকোর্টের অস্থায়ী প্রধান বিচারপতি মনমোহন এবং বিচারপতি মনমিত মিত্র প্রীতম সিং-এর ডিভিশন বেঞ্চ আবেদনকারীর আর্জি খারিজ করে দেয় এবং এর পাশাপাশি আবেদনকারীকে ৭৫ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়েছে।

    ভিত্তিহীন আর্জি

    এর কারণ হিসেবে দিল্লি হাইকোর্ট জানিয়েছে আর্জি একেবারেই ভিত্তিহীন। এর স্বপক্ষে কোনও কারণ নেই। এমনকি এই জনস্বার্থ আবেদনের জন্য অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) আবেদনকারীকে কোনও পাওয়ার অফ অ্যাটর্নিও দেননি। দিল্লি হাইকোর্টেবল সাফ জানিয়েছে, আম আদমি পার্টির নেতা বর্তমানে জেল হেফাজতে রয়েছেন আদালতেরই নির্দেশে। জানা গিয়েছে, এই জনস্বার্থ মামলাটি দায়ের করেন ‘উই দা পিপল অফ ইন্ডিয়া’ নামে আইন বিষয়ের চতুর্থ বর্ষের এক ছাত্র। আদালতের আরও মন্তব্য একজন উচ্চ সরকারি পদে থাকা ব্যক্তিকে এ ধরনের Extraordinary Bail দেওয়া যায় না।

    আবেদনকারীর বক্তব্য

    ওই আবেদনকারী আরও জানিয়েছেন, তাঁর আবেদন যে তিহার জেলে অসংখ্য দাগী অপরাধী সাজা কাটছে। তাদের মধ্যে বোম বিস্ফোরণ, ধর্ষণ খুন ডাকাতি এই সমস্ত মামলার অপরাধীরা রয়েছে। এরকম একটি পরিবেশে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) প্রাণ সংশয়ের আশঙ্কা রয়েছে। এ নিয়ে অস্থায়ী বিচারপতি মনমোহন আবেদনকারীর উদ্দেশে বলেন, আপনি কি রোজ আইনের ক্লাসে উপস্থিত থাকেন? আমার তো মনে হয় না! তার কারণ আপনি আইনের মূলনীতি আদর্শের কিছুই বোঝেন না।

    কেজরিওয়ালের আইনজীবীও এই জনস্বার্থ মামলার বিরোধী

    আদালত এদিন আরও বিস্ময় প্রকাশ করে জানিয়েছে, আবেদনকারী পার্সোনাল বন্ডে কেজরিওয়ালের মুক্তির দাবি জানিয়েছেন। এর পাশাপাশি তদন্তে মুখ্যমন্ত্রী কোনও প্রভাব খাটাবেন না বলেও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ওই আবেদনকারী। ঘটনাক্রমে কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) হয়ে মামলা লড়ছেন যিনি রাহুল মেহেরা, তিনিও এই পিটিশনের বিরোধ করেছেন। এটিকে তিনি বলেছেন যে পাবলিসিটির জন্য এ ধরনের পিটিশন দাখিল করা হয়েছে। প্রসঙ্গত আবগারি দুর্নীতি মামলায় মার্চের ২১ তারিখে গ্রেফতার হন অরবিন্দ কেজরিওয়াল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে ইডি নাম নিতে পারে আপ-কেজরি-কবিতার

    Arvind Kejriwal: সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে ইডি নাম নিতে পারে আপ-কেজরি-কবিতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি আবগারি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন আপ সুপ্রিমো তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। সূত্রের খবর, ইডি যে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট পেশ করতে চলেছে, তাতে কেজরির পাশাপাশি নাম থাকতে পারে বিআরএস নেতা কে কবিতার এবং আম আদমি পার্টির।

    কবে পেশ চার্জশিট?

    ১৫ মে-র মধ্যেই সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট পেশ করা হতে পারে। এর ঠিক ৬০ দিন আগেই গ্রেফতার করা হয়েছিল কবিতাকে। ইডির এক আধিকারিক বলেন, “আইন অনুযায়ী, কাউকে গ্রেফতার করার ৬০ দিনের মধ্যেই পেশ করতে হবে চার্জশিট।” কবিতাকে ইডি হেফাজতে নিয়েছিল ১৫ মার্চ। সেই হিসেবে ১৫ মে-র মধ্যেই সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট পেশ করবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। গত বছর (Arvind Kejriwal) অক্টোবরেই আপের নাম নেওয়ার জন্য সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিল ইডি। কেজরিওয়ালের পাশাপাশি কবিতার নামও মূল চক্রী হিসেবে থাকতে পারে অতিরিক্ত চার্জশিটে। এই চার্জশিটে নাম থাকতে পারে আপের গোয়া অ্যাসোসিয়েট চরণপ্রীত সিংহেরও।

    বিস্ফোরক দাবি ইডির

    তদন্তকারীরা জেনেছেন, ‘সাউথ গ্রুপ’ নামের ব্যবসায়ীরা ঘুষ হিসেবে যে টাকা দিয়েছিল, সেই টাকা নির্বাচনী ফান্ডিং খাতের টাকা দেখিয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল আপের গোয়া ইউনিটে। হাওয়ালার মাধ্যমে অন্ততপক্ষে লেনদেন হয়েছে ৪৮ কোটি টাকা। সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে নাম থাকতে পারে চ্যারিয়ট প্রোডাকশনস মিডিয়া প্রাইভেট লিমিটেডেরও। গোয়ায় এই সংস্থাই আপের হয়ে দায়িত্বে ছিল প্রচারের। ইডির অভিযোগ, ২০২১ সালের অগাস্ট থেকে ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসের মধ্যে অঙ্গদিয়াদের মাধ্যমে চরণপ্রীত সংগ্রহ করেছিল ১৭ কোটিরও বেশি টাকা। এই টাকা দেওয়া হয়েছে ইলেকশন ভেন্ডরদের। এর কিছুটা অংশ আবার ভেন্ডরদের দেওয়া হয়েছে নগদে।

    আরও পড়ুন: “বঞ্চিতদের ঠকিয়েছেন, লজ্জা থাকলে মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত”, তোপ দাগলেন অভিজিৎ

    সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে আপের নাম থাকতে পারে বেনিফিশিয়ারি অফ ক্রাইম হিসেবে। পার্টির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এবং সম্পত্তি ইডি অ্যাটাচও করতে পারে বলে খবর। প্রসঙ্গত, কেজরিওয়াল গ্রেফতার হওয়ার পরে পরেই হইচই জুড়ে দেয় আপ। তাদের দাবি, লোকসভা নির্বাচনের প্রচার থেকে কেজরিওয়ালকে দূরে সরিয়ে রাখতেই ভোটের আগে গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁকে। একই অভিযোগ করেছিল কংগ্রেসও (Arvind Kejriwal)।

    আরও পড়ুন: ‘‘বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় দয়ালু, তাই পুরো প্যানেল বাতিল করেননি’’, নিয়োগ-মামলায় হাইকোর্ট

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Recruitment News: বড় খবর! তিন বছরে ভারতে ৫ লাখ কর্মী নিয়োগ করবে অ্যাপল!

    Recruitment News: বড় খবর! তিন বছরে ভারতে ৫ লাখ কর্মী নিয়োগ করবে অ্যাপল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং ডিজিটাল ইন্ডিয়ার আওয়াজ তুলেছেন। দেশ ক্রমেই এগোচ্ছে ডিজিটাল যুগের দিকে। প্রত্যাশিতভাবেই চাহিদা বাড়ছে স্মার্ট ফোনেই (Recruitment News)। হাতের মুঠোয় একটা স্মার্ট ফোন থাকলে বাড়িতে বসেই সেরে ফেলা যাবে দুনিয়ার সব কাজ। এহেন আবহে ভারতে চাহিদা বাড়ছে অ্যাপল আইফোনের।

    পাঁচ লাখ কর্মী নিয়োগ

    এই চাহিদা সামাল দিতেই মোদির দেশে এই ফোনের উৎপাদন বাড়াতে চাইছে সংস্থা। ভেন্ডরদের দিয়েই বাড়নো হবে উৎপাদন। আশা করা যাচ্ছে, তার জেরে আগামী তিন বছরের মধ্যেই ৫ লাখ কর্মসংস্থান হবে। রবিবার সরকারি সূত্রেই এ খবর মিলেছে। ভারতে বর্তমানে (Recruitment News) অ্যাপলের কর্মী রয়েছেন দেড় লাখের কাছাকাছি। এঁরা কর্মরত টাটা ইলেকট্রনিক্সের দুটি প্ল্যান্টে। প্রবীণ এক সরকারি আধিকারিক বলেন, “অ্যাপল ভারতে কর্মী নিয়োগের ওপর জোর দিচ্ছে।” জানা গিয়েছে, মোটামুটিভাবে আগামী তিন বছরের মধ্যে এ দেশে তারা নিয়োগ করবে পাঁচ লাখ কর্মী। মূলত তাদের ভেন্ডরদের মাধ্যমেই নিয়োগ করা হবে এঁদের।

    কত ফোন উৎপাদন

    মার্কিন এই ফোন উৎপাদনকারী সংস্থা ভারতে সব চেয়ে বেশি সংখ্যক কর্মী নিয়োগ করে টাটা ইলেকট্রনিক্সের মাধ্যমে। কোম্পানির এক পদস্থ আধিকারিক বলেন, “ভারতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোম্পানি দ্রুত কাজ করতে চাইছে।” যদিও অ্যাপলের তরফে অফিসিয়ালি এনিয়ে মুখ খোলা হয়নি। ক্রমেই ভারতে বাড়ছে অ্যাপল আইফোনের উৎপাদন। আগামী চার-পাঁচ বছরের মধ্যে সংস্থা ভারতে উৎপাদন পাঁচ গুণেরও বেশি বাড়িয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার করার পরিকল্পনা করেছে। ভারতীয় মুদ্রায় টাকার পরিমাণ প্রায় ৩.৩২ লাখ কোটি।

    আরও পড়ুন: “বঞ্চিতদের ঠকিয়েছেন, লজ্জা থাকলে মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত”, তোপ দাগলেন অভিজিৎ

    কর্মী নিয়োগের পাশাপাশি অ্যাপল কর্মীদের জন্য বাড়িও বানিয়ে দিতে চলেছে। এ দেশে প্রায় ৭৮ হাজার বাড়ি বানিয়ে দেওয়া হবে। এর সিংহভাগই হবে তামিলনাড়ুতে। সংখ্যাতত্ত্বের হিসেবে এর সংখ্যা ৫৮ হাজার। পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের আওতায় তৈরি হবে ওই বাড়ি। বাড়ি তৈরির খরচের ১০ থেকে ১৫ শতাংশ টাকা দেবে কেন্দ্র। বাকি টাকা দেবে রাজ্য সরকার ও অ্যাপল (Recruitment News)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RBI-New Loan Policy: শীঘ্রই ঋণ সংক্রান্ত নিয়মে বদল আসছে! বিরাট ঘোষণা আরবিআই-এর

    RBI-New Loan Policy: শীঘ্রই ঋণ সংক্রান্ত নিয়মে বদল আসছে! বিরাট ঘোষণা আরবিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের আর্থিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবার ব্যাঙ্কগুলিকে নতুন নির্দেশ দিল কেন্দ্রীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (Reserve Bank)। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI) সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ১ অক্টোবর থেকে ব্যাঙ্ক, এনবিএফসিগুলিতে (NBFC) খুচরো এবং এমএসএমই (MSME) মেয়াদি ঋণের জন্য ঋণগ্রহীতাদের সব তথ্য জমা দিতে হবে। এতে ঋণের (RBI-New Loan Policy) সুদ ও অন্যান্য খরচসহ ঋণের নথি (KFS) সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য দিতে হবে। এবার থেকে নতুন নিয়মের আওতায় ঋণ পাবেন গ্রাহকেরা। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে, ব্যাঙ্ক, এনবিএফসিগুলিতে খুচরো ও এমএসএমই ঋণের নিয়ম আগামী অক্টোবর থেকেই পরিবর্তিত হচ্ছে।

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নির্দেশ (RBI-New Loan Policy)

    আরবিআই জানিয়েছে, নতুন নিয়মে ঋণগ্রহীতাকে সুদ এবং অন্য খরচ সহ ঋণের সব তথ্য (KFS) অবশ্যই সরবরাহ করতে হবে। এই নিয়মের ফলে বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলি গ্রাহকদের যাবতীয় তথ্য জানাতে বাধ্য থাকবে। বিশেষ করে পার্সোনাল লোন দেওয়ার ক্ষেত্রে ডিজিটাল ঋণ এবং স্বল্প পরিমাণের ঋণ সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য প্রদান করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। উল্লেখ্য এই ধরনের ঋণে (RBI-New Loan Policy) স্বচ্ছতা বাড়াতে আরবিআই-এর আওতাধীন আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির প্রোডাক্ট সম্পর্কিত তথ্যের অভাব দূর করার জন্য এই নিয়মটি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে, ঋণগ্রহীতারা সমস্ত তথ্য খতিয়ে চিন্তা ভাবনা করে লোন নিতে পারবেন। আরবিআই-এর নিয়ন্ত্রণাধীন সমস্ত সংস্থা যেগুলো খুচরো ও এমএসএমই লোন দেয়, তাঁদের জন্য এই ঋণ প্রযোজ্য হবে। একই ভাবে ব্যাঙ্কগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, লোন সংক্রান্ত সব তথ্য ও চার্জ গ্রাহকদের লিখিত আকারে জানাতে হবে। কেইএস উল্লেখ করা নেই এমন কোনও চার্জ নেওয়া যাবে না। অর্থাৎ কোনও লুকনো চার্জ দিতে হবে না গ্রাহককে। ফলে ঝঞ্জাটহীন লোনের সুবিধা পাবেন গ্রাহকেরা।

    আরও পড়ুনঃ নিয়মিত পুজো করেন? জেনে নিন ঠাকুরের সামনে কতক্ষণ প্রসাদ রাখা যায়

    নতুন নিয়ম

    রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বলেছে,“এবার থেকে থার্ড পার্টি পরিষেবা প্রদানকারীদের পক্ষ থেকে আরবিআই-এর আওতাধীন ঋণ (RBI-New Loan Policy) গ্রহণকারী সংস্থাগুলি থেকে সংগৃহীত বিমা এবং আইনি ফিগুলির (এপিআর) অংশ হবে। এটি আলাদাভাবে প্রকাশ করতে হবে। অন্যদিকে নতুন ঋণগ্রহীতাদের সঙ্গে যদি বর্তমান গ্রাহকরাও নতুন করে ঋণ নেন, তাহলেও সেই ঋণ এই নিয়মের আওতাতেই আসবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Karnataka Incident: কর্নাটকে লাভ জিহাদ কাণ্ডে সিবিআই তদন্তের দাবি, কংগ্রেস কাউন্সিলরের বাড়িতে নাড্ডা

    Karnataka Incident: কর্নাটকে লাভ জিহাদ কাণ্ডে সিবিআই তদন্তের দাবি, কংগ্রেস কাউন্সিলরের বাড়িতে নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটকে কংগ্রেস কাউন্সিলরের (Karnataka Incident) কন্যাকে কলেজ ক্যাম্পাসের মধ্যেই কুপিয়ে খুন করার ঘটনায় প্রথম থেকেই সরব বিজেপি। এবার কন্যাহারা কংগ্রেস কাউন্সিলরের বাড়িতে গেলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। কন্যাহারা পিতাকে সান্ত্বনা দেওয়ার পাশাপাশি ওই ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবি জানালেন তিনি। রাজ্য পুলিশ যদি ঘটনার গুরুত্ব বুঝে তদন্ত না করে তাহলে এই ঘটনায় সিবিআই তদন্ত করানো হোক।

    কী বললেন নাড্ডা

    নিহত নেহার (Karnataka Incident) পরিবারের সঙ্গে দেখা করে বেরিয়ে নাড্ডা বলেন, ‘‘আমি এই পরিবারটিকে সান্ত্বনা দিতে এসেছিলাম। এটা একটা মারাত্মক ঘটনা, আমরা এই হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা করছি। এই ঘটনায় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যে মন্তব্য করেছেন, তা আপত্তিকর। এতে তদন্তের গুরুত্ব কমে যাচ্ছে। এই ধরনের রাজনীতির জন্য কর্নাটকের মানুষ এই সরকারকে ক্ষমা করবে না। যদি কর্নাটক পুলিশ তদন্ত করতে সক্ষম না হয়, রাজ্য সরকারের উচিত সিবিআইয়ের হতে তদন্তভার তুলে দেওয়া। পুলিশের উপর আস্থা নেই মৃত তরুণীর বাবারও। তিনিও সিবিআই তদন্ত চান।’’

    আরও পড়ুন: ‘বিজেপি একাই পেতে পারে ৩৫০টি আসন’, দাবি শীর্ষ অর্থনীতিবিদের

    লাভ-জিহাদের ঘটনা

    কর্নাটকের কংগ্রেস কাউন্সিলর (Karnataka Incident) নিরঞ্জন হিরেমথের কন্যা নেহাকে কিছু দিন আগে কলেজ ক্যাম্পাসের মধ্যে তাঁর এক প্রাক্তন সহপাঠী কুপিয়ে খুন করেন। এই ঘটনায় ‘লাভ জিহাদ’-এর অভিযোগ তুলে প্রথম থেকেই সরব হয়েছে বিজেপি। কলেজের বিজেপির ছাত্র সংগঠন এবিভিপিও দোষীর শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ চালাচ্ছে। ‘লাভ জিহাদ’-এর কথা বলেছেন নেহার বাবা কর্নাটকের হুবলী জেলার কংগ্রেস কাউন্সিলর নিরঞ্জন হিরেমথেও। তিনি বলেন, ‘‘আজকাল এই ধরনের নৃশংস খুনের ঘটনা বাড়ছে। আমি জানি না, কম বয়সিরা এমন ভুল পথে কেন যাচ্ছে। কেন ওদের এমন মানসিকতা তৈরি হচ্ছে। আমি চাই গরিব ঘরের কোনও মেয়েকে যেন এই হেনস্থার শিকার হতে না হয়। আমার মনে হয় ‘লভ জিহাদ’ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। দেখুন আমি এবং আমার পরিবার কী অবস্থায় এসে পড়লাম। সব মায়ের কাছে আমার আবেদন, মেয়েদের সাবধানে রাখুন। ওদের কলেজে পাঠালে সঙ্গে সঙ্গে আপনিও যান। কেউ ওদের পিছু নিচ্ছে কি না, নজর রাখুন।’’ কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া অবশ্য ‘লাভ জিহাদ’-এর কথা অস্বীকার করে বলেছিলেন ব্যক্তিগত কারণেই এই হত্যাকাণ্ড। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok sabha elections 2024: ‘ইন্ডি’ জোটকে ‘ঝগড়ুটে জোট’ আখ্যা বিজেপির, কেন জানেন?

    Lok sabha elections 2024: ‘ইন্ডি’ জোটকে ‘ঝগড়ুটে জোট’ আখ্যা বিজেপির, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ইন্ডি’ জোটে যে ফাটল ধরেছে, তার প্রমাণ মিলছিল ঢের আগেই। ‘ইন্ডি’ জোটের অন্দরে সাম্প্রতিক এক ঘটনার উল্লেখ করে রবিবার জোটকে একহাত নিল (Lok sabha elections 2024) বিজেপি। দিন কয়েক আগে ঝাড়খণ্ডের রাঁচিতে সমাবেশ হচ্ছিল ইন্ডি জোটের। সেখানে আচমকাই হাতাহাতি শুরু হয় লালু প্রসাদ যাদবের দল আরজেডি এবং কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে।

    রবিশঙ্করের নিশানায় ‘ইন্ডি’ (Lok sabha elections 2024)

    ‘ঘরোয়া এই দ্বন্দ্বে’র উল্লেখ করে ‘ইন্ডি’ জোটকে নিশানা করেন বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ। তিনি বলেন, “ওঁরা নিজেদের মধ্যে চেয়ার ছোড়াছুড়ি করছেন।” ‘ইন্ডি’ জোটকে তিনি ‘ঝগড়ুটে জোট’ বলেও দেগে দিয়েছেন। রবিশঙ্কর বলেন, “আজ রাঁচিতে ইন্ডি জোটের দুই শরিক কংগ্রেস এবং আরজেডি কর্মীরা নিজেদের মধ্যে চেয়ার ছোড়াছুড়ি করছেন। আমরা অনেক আগেই বলেছিলাম যে এই জোট ব্যক্তিগত স্বার্থের কারণে গঠন করা হয়েছে। ওদের মধ্যে (আরজেডি এবং কংগ্রেস) মাঝে-মধ্যেই সংঘর্ষ হচ্ছে। লোকজন জখম হচ্ছেন। ওঁদের মধ্যে ঐক্য কোথায়? ওঁরা নিজেরাই যখন ঐক্যবদ্ধ নন, তখন কীভাবে দেশকে এক সুতোয় বেঁধে রাখবেন?”

    ‘মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে দেশ’

    ‘ইন্ডি’ জোটকে নিশানা করে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী বলেন, “দুর্নীতির অভিযোগে ওঁদের অনেকেই জেলবন্দি। দেশ নরেন্দ্র মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে। তারা চাইছে একটা স্থায়ী সরকার। এই যখন দেশবাসীর ইচ্ছে, তখন কী এহেন ঝগড়ুটে একটা জোট দেশ চালাতে পারবে?”

    আরও পড়ুন: নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় বাতিল ২৩ হাজার ৭৫৩ জনের চাকরি

    রবিবার ‘ইন্ডি’ জোটকে নিশানা করেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাও। তিনি বলেন, “‘ঘমণ্ডিয়া’ (উদ্ধত) পার্টিগুলোর নেতারা হয় জেলে নয় বেলে(জামিনে) রয়েছে।” তিনি বলেন, “বিজেপিই দেশের একমাত্র রাজনৈতিক দল, গণতন্ত্রের প্রতি যার শ্রদ্ধা রয়েছে। এই দলই সাধারণ পরিবার থেকে লোকজন আনে, তাঁদের নেতা বানায়।” নাড্ডা বলেন, “অন্য দিকে, ইন্ডিয়া নামে রয়েছে ঘমণ্ডিয়া জোট। আর বিজেপিতে গণতন্ত্র রয়েছে। এই দল সাধারণ পরিবার থেকে নেতা তুলে আনে।”

    বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি বলেন, “ফারুক আবদুল্লা-ওমর আবদুল্লা, মুফতি মহম্মদ সঈদ-মেহবুবা মুফতি, চৌটালা পরিবার, মূলায়ম-অখিলেশ-ডিম্পল যাদব পরিবার, লালু-রাবড়ি-তেজস্বী-তেজপ্রতাপ যাদবের পরিবার – এসবই পরিবার সর্বস্ব রাজনীতির উদাহরণ (Lok sabha elections 2024)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “নির্বাচনে জিততে না পেরে ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন”, সোনিয়াকে কটাক্ষ মোদির

    PM Modi: “নির্বাচনে জিততে না পেরে ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন”, সোনিয়াকে কটাক্ষ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী। লোকসভার পরিবর্তে রাজ্যসভায় মনোনীত হয়েছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভানেত্রী। রবিবার রাজস্থানের জালোরে বিজেপির প্রচার সভায় সোনিয়াকেই নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    সোনিয়াকে কটাক্ষ মোদির (PM Modi)

    তিনি বলেন, “যাঁরা নির্বাচনে জিততে পারেননি, তাঁরা ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন। তাঁরা রাজস্থান থেকে রাজ্যসভার সদস্য হয়েছেন।” প্রসঙ্গত, মাত্র এক মাস আগেই রাজস্থান থেকে রাজ্যসভায় গিয়েছেন সোনিয়া। রাজ্যসভায় যাওয়ার আগে তিনি ছিলেন রায়বেরিলির সাংসদ। দু’দশক ধরে এই কেন্দ্রের সাংসদ ছিলেন তিনি। পাঁচ বছর ধরে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন আমেঠির। এদিন দলীয় প্রার্থী লাম্বারাম চৌধুরীর সমর্থনে প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। লাম্বারামের বিরুদ্ধে কংগ্রেসের প্রার্থী অশোক গেহলেটের ছেলে বৈভব গেহলট। এই কেন্দ্রটি বিজেপির শক্তঘাঁটি। গত দু’দশক ধরে এই কেন্দ্রে ফুটছে পদ্ম।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “কংগ্রেস দক্ষিণের এক নেতাকে রাজস্থান থেকে রাজ্যসভায় পাঠিয়েছে। তিনি কি কখনও রাজস্থানের কথা বলেছেন? না। আপনারা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকেও রাজ্যসভায় পাঠিয়েছিলেন। তিনি অসুস্থ ছিলেন। তাঁকে আপনারা রাজস্থানে দেখেছেন? এখন আবার আপনারা আর একজন নেতাকে বাঁচাতে চাইছেন।” এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যাঁরা রাজনীতিতে লড়াই করতে পারেননি, তাঁরা লড়াইয়ের ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন। পরে রাজ্যসভা থেকে সংসদে গিয়েছেন।” প্রধানমন্ত্রী সোনিয়ার নাম না নিলেও, তাঁর কটাক্ষ-বাণের অভিমুখ যে সোনিয়া গান্ধীর দিকেই, তা জলের মতো স্পষ্ট।

    আরও পড়ুন: “বাড়িতে পুরুষ না থাকলে মেয়েদের হাত ধরে টানাটানি করে তৃণমূল কর্মী”, বললেন নির্যাতিতা

    বর্তমানে রাজস্থান থেকে রাজ্যসভায় গিয়েছেন কংগ্রেসের ছয় প্রতিনিধি। এঁরা হলেন, সোনিয়া গান্ধী, নীরজ ডাঙ্গি, রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা, কেসি বেণুগোপাল, প্রমোদ তিওয়ারি এবং মুকুল ওয়াসনিক। এঁদের মধ্যে রাজস্থানের বাসিন্দা একমাত্র ডাঙ্গি।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রাজস্থানবাসী কংগ্রেসকে শাস্তি দিয়েছিলেন প্রথম দফার নির্বাচনে।” রাজস্থানের ২৫টি লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে শুক্রবার প্রথম দফায় নির্বাচন হয়ে গিয়েছে ১২টিতে। সামনের শুক্রবার হবে দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “রাজস্থান দেশপ্রেমে ভরপুর। এ রাজ্য জানে কংগ্রেস কখনও শক্তপোক্ত দেশ গড়তে পারবে না। এ দেশও চায় না কেন্দ্রে কংগ্রেসের সরকার হোক। দেশবাসী চান না, ২০১৪ সালের আগের জমানা ফিরুক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: “বিহারকে লণ্ঠনের যুগে নিয়ে যেতে চাইছে ইন্ডি জোট”, তোপ শাহের  

    Amit Shah: “বিহারকে লণ্ঠনের যুগে নিয়ে যেতে চাইছে ইন্ডি জোট”, তোপ শাহের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’কে নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। লালু-রাবড়ির জমানাকে তিনি ‘জঙ্গল-রাজ’ বলেও অভিহিত করেন। বিহারের কাটিহারে একটি নির্বাচনী প্রচারে যোগ দিয়েছিলেন শাহ।

    ‘পরিবারবাদ’কেও নিশানা

    তিনি বলেন, “দরিদ্রদের জীবনে পরিবর্তন এনেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।” এদিনের জনসভায় ‘পরিবারবাদ’কেও নিশানা করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পরিবারবাদকে ধ্বংস করেছেন। তিনি বর্ণভেদের অবসান ঘটিয়েছেন। ইতি টেনেছেন তুষ্টিকরণের রাজনীতিতে। সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষের মানোন্নয়নের জন্য কাজ করে চলেছেন তিনি। আজ লালু যাদব ও কংগ্রেস যৌথভাবে বিজেপি ও জনতা দল ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমে পড়েছে।” তিনি (Amit Shah) বলেন, “আপনারা স্মরণ করতে পারেন লালু-রাবড়ির জমানার কথা। তখন বিহার জঙ্গলরাজে পরিণত হয়েছিল। আজ তিনি (লালু যাদব) কংগ্রেসের হাত ধরেছেন। আমি তাঁকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, এই কংগ্রেস পার্টিই পিছড়েবর্গের বিরোধিতা করেছিল। কাকাসাহেব কালেলকর কমিশনের রিপোর্ট চেপে দিয়েছিল। কেবল তাই নয়, এরা বিরোধিতা করেছিল মণ্ডল কমিশনের রিপোর্টেরও।”

    আরও পড়ুন: “বাড়িতে পুরুষ না থাকলে মেয়েদের হাত ধরে টানাটানি করে তৃণমূল কর্মী”, বললেন নির্যাতিতা

    ডাবল ইঞ্জিন সরকার

    শাহ বলেন, “গরিব, পিছড়েবর্গ এবং ওবিসিরা প্রত্যেকেই নৃশংসতার শিকার। এনডিএ সরকার যখন থেকে কেন্দ্রের ক্ষমতায় এসেছে, নীতীশ মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন, তার পর থেকেই বন্ধ হয়েছে নৃশংসতা।” তিনি বলেন, “নীতীশজি রাজ্যের প্রতিটি গ্রামে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছেন। কিন্তু ইন্ডি জোট বিহারকে সেই লণ্ঠনের যুগে নিয়ে যেতে চাইছে। তারা ওবিসির বিরোধিতা করছে।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেস এবং লালু যাদব সত্তর বছর ধরে ৩৭০ ধারা এড়িয়ে চলছিলেন। আর উনিশের অগাস্ট মাসে মোদিজি এই ধারা রদ করেন।” শাহ বলেন, “মোদিজি নক্সালিজম শেষ করেছেন। সন্ত্রাসবাদকে দুরমুশ করে দিয়েছেন। এক সময় দেশে ইউপিএ সরকার ছিল। সেই জমানায় পাকিস্তান থেকে সন্ত্রাসবাদীরা প্রায়ই এদেশে আসত, এখানে বিস্ফোরণ ঘটাত।” তিনি বলেন, “উরি এবং পুলওয়ামায় আক্রমণের দশ দিনের মধ্যেই মোদিজি সার্জিক্যাল এবং এয়ারস্ট্রাইক করেছেন। ভেঙে দিয়েছেন সন্ত্রাসবাদের মেরুদণ্ড।” তিনি (Amit Shah) বলেন, “বিজেপিই প্রথম ওবিসি নেতা, যাঁকে বিজেপি প্রধানমন্ত্রী পদে বসিয়েছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ghatsila: অমর কথাশিল্পী বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় এখানেই এসে বসে থাকতেন সুবর্ণরেখা নদীর তীরে!

    Ghatsila: অমর কথাশিল্পী বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় এখানেই এসে বসে থাকতেন সুবর্ণরেখা নদীর তীরে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপামর বাঙালির অত্যন্ত প্রিয় এক পর্যটন কেন্দ্র হল ঘাটশিলা (Ghatsila)। কিন্তু ঘাটশিলা বলতেই আমরা বুঝি শুধুমাত্র বুরুডি লেক, গালুডি ড্যাম, ফুলডুঙরি প্রভৃতি। কিন্তু এর বাইরেও ঘাটশিলার আশেপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অনেক এমন কিছু স্পট, সৌন্দর্যের নিরিখে যেগুলি কোনও অংশে কম যায় না। এমনই অত্যন্ত সুন্দর স্থান হল “রাতমোহনা”। এখান থেকে পরিষ্কার দেখা যায় দূরের পাহাড়ের সারি। পথের দুপাশে পলাশ, শাল আর মহুয়ার জঙ্গল, আদিবাসী গ্রামের আলপনা আঁকা মাটির কুটির, অরণ্যের বুক চিরে চলে গেছে রাঙা মাটির পথ। আর হ্যাঁ! রাতমোহনার বুক চিরে আদিবাসী কিশোরীর উচ্ছলতায় বয়ে চলেছে স্বচ্ছ সলিলা সুবর্ণরেখা নদী।

    বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্মৃতি (Ghatsila)

    রাতমোহনাতেই রয়েছে একটি সুন্দর ঝর্ণা। স্বয়ং অমর কথাশিল্পী বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় এই রাতমোহনাতেই এসে বসে থাকতেন সুবর্ণরেখা নদীর তীরে। রাতমোহনা থেকেই একবারে ঘুরে নেওয়া যায় কাছেই সিদ্ধেশ্বর পাহাড়, পাটকিতা, রানী ফলস এবং আরও একটি অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যৈ ভরপুর স্থান “শঙ্করদা” (Ghatsila)। বসন্তে যখন এই সমগ্র অঞ্চল জুড়ে পলাশ ফুল ফোটে, তখন সেই সৌন্দর্য ভাষায় বর্ণনা করা সাধ্যাতীত কাজ।

    যাবেন কীভাবে, থাকবেন কোথায়? (Ghatsila)

    যাতায়াত-রাতমোহনা যাওয়ার জন্য প্রথমে আসতে হবে ঘাটশিলা। হাওড়া থেকে যাচ্ছে ইস্পাত এক্সপ্রেস, স্টিল এক্সপ্রেস, হাওড়া ঘাটশিলা এক্সপ্রেস (মেমু) প্রভৃতি ট্রেন। সেখান থেকে অটোতে প্রায় ৫ কিমি দূরে রাতমোহনা। আর রাতমোহনা অথবা ঘাটশিলা (Ghatsila) স্টেশন থেকে গাড়িতে প্রায় ৩০-৪০ মিনিটের পথ শঙ্করদা।
    থাকা খাওয়া-রাতমোহনাতে আছে রিসর্ট রাতমোহনা ইন (০৮৪০৯২১১৫৫৫), শঙ্করদায় রয়েছে উইক এণ্ড রিসর্ট (০৯২৩৪৬৪৩৫৪০, ০৮৭৫৭৭৮০৯১০)। আর কেউ যদি ঘাটশিলা থেকে ঘুরে নিতে চান, তাহলে তাঁরা থাকতে পারেন হোটেল জে এন প্যালেস (০৮৭৫৭৪৪৩৫৪০, ০৮৯৬৯৬৫৪৭১৮, সুহাসিতা রিসর্ট (০৯৭৭১৮৩১৮৭৭), রামকৃষ্ণ মঠের গেস্ট হাউজ প্রভৃতিতে। সবকটিতেই খাওয়ার ব্যবস্থা এবং ট্রাভেল ডেস্ক আছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: ‘‘কংগ্রেস মানে দুর্নীতি-সন্ত্রাস-মাওবাদের সমার্থক শব্দ’’, ভোটের প্রচারে বললেন যোগী

    Yogi Adityanath: ‘‘কংগ্রেস মানে দুর্নীতি-সন্ত্রাস-মাওবাদের সমার্থক শব্দ’’, ভোটের প্রচারে বললেন যোগী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের প্রচারে কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ করলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। রবিবার ছত্তিশগড়ে তিনি বলেন, ‘‘কংগ্রেস মানে দুর্নীতি-সন্ত্রাস-মাওবাদের সমার্থক শব্দ।’’ উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, ভারতবর্ষে একটি বড় পরিবর্তন সম্পন্ন হয়েছে গত ১০ বছরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে।

    যুব সমাজকে উস্কানি দিচ্ছে কংগ্রেস

    এদিনই ছত্তিশগড়ের কবিরধাম জেলাতে প্রচারে আসেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেন, ‘‘৫০০ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে রামলালাকে মন্দিরে অধিষ্ঠিত হতে। এটা সম্ভব হয়েছে একমাত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কারণে।’’ প্রসঙ্গত, কবিরধাম জেলা রাজনন্দগাঁও লোকসভার অন্তর্গত। এখানেই যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ শানান। তিনি আরও বলেন, ‘‘বর্তমান সময়ে যখন যুবদের হাতে ট্যাব এবং নানা রকম ভালো ভালো বই দেখতে পাওয়া উচিত, ঠিক সেই সময়ই কংগ্রেস যুবদের হাতে পিস্তল ধরিয়ে দিচ্ছে। কংগ্রেস তাদেরকে প্ররোচনা দিচ্ছে। তাদেরকে উস্কানি দিচ্ছে, দেশের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য। মাওবাদের নামে সন্ত্রাসের নামে।

    জনগণের বিশ্বাসকে মর্যাদা দেয় একমাত্র বিজেপি

    তিনি আরও বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি বলেছেন ভারতবর্ষকে হতেই হবে বিশ্বের একটি বড় শক্তি। একটি উন্নত ভারতবর্ষ আমাদের গড়তেই হবে। আত্মনির্ভর ভারত আমাদের গড়তেই হবে। যেখানে প্রত্যেক নাগরিক নিজেকে নিরাপদ মনে করবেন। ভারতবর্ষের কন্যাদের জন্য তা যেমন নিরাপদ হবে, ভারতের ব্যবসায়ীদের জন্যও তা নিরাপদ হবে। একমাত্র ভারতীয় জনতা পার্টি সেই গ্যারান্টি দিতে পারে। জনগণের বিশ্বাসকে মর্যাদা দেয় একমাত্র বিজেপি (Yogi Adityanath)।’’

    কংগ্রেসের উদ্দেশে প্রশ্ন

    যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) এই সভার উদ্দেশে প্রশ্ন রাখেন, কংগ্রেস কি কখনও দেশের মানুষকে বিনামূল্যে রেশন পরিষেবা দিতে পেরেছে? রাম মন্দির কে নির্মাণ করতে পেরেছে? মাওবাদের মতো সমস্যার সমাধান করতে পেরেছে? মেয়েদের এবং ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা কি দিতে পেরেছে? এই সময় তিনি বলেন, কংগ্রেস হল সমস্ত সমস্যার সমার্থক শব্দ। কংগ্রেসই একমাত্র দেশের মানুষকে সমস্যা দেয় এবং বিজেপি একমাত্র দল যে দেশের মানুষকে সেই সমস্যা থেকে টেনে বের করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share