Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Lok Sabha Polls 2024: রেকর্ড ভোট অনন্তনাগ-রাজৌরি লোকসভা কেন্দ্রে, কত শতাংশ জানেন?

    Lok Sabha Polls 2024: রেকর্ড ভোট অনন্তনাগ-রাজৌরি লোকসভা কেন্দ্রে, কত শতাংশ জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেকর্ড ভোট পড়ল জম্মু-কাশ্মীরের অনন্তনাগ-রাজৌরি লোকসভা কেন্দ্রে (Lok Sabha Polls 2024)। শনিবার ষষ্ঠ দফায় নির্বাচন হয়েছে এই আসনে। দিনের শেষে দেখা গিয়েছে মতদান করেছেন ৫৩ শতাংশ ভোটার। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে ভোট পড়েছিল মাত্র ৯ শতাংশ। এবার ভোটদানের হার বাড়ল ৬ গুণ।

    রেকর্ড ভোট (Lok Sabha Polls 2024)

    এদিন বেলা তিনটের মধ্যেই এই কেন্দ্রে ভোট পড়ে গিয়েছিল ৪৫ শতাংশ। বেলা ১টার মধ্যে ভোট পড়েছিল ৩৫ শতাংশ। রাজৌরির বুদ্ধল এলাকায় ভোট পড়েছে ৬৮ শতাংশ। কুলগাম বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটদানের হার ৩৪ শতাংশের কিছু বেশি। সামগ্রিকভাবে অনন্তনাগ, কুলগাম, সোপিয়ান এবং পুলওয়ামার চেয়ে বেশি ভোট পড়েছে রাজৌরি ও পুঞ্চ জেলায়। বিকেল পাঁচটার মধ্যে এই দুই জেলায় ভোট পড়ে যায় (Lok Sabha Polls 2024) ৬৫ শতাংশ।

    ভোটারদের উৎসাহ 

    জম্মু-কাশ্মীরের পাঁচটি লোকসভা আসনে নির্বাচন হয়েছে পাঁচ দফায়। ষষ্ঠ দফায় ভোট হয়েছে অনন্তনাগ-রাজৌরি কেন্দ্রে। এর আগে বেশি ভোট পড়েছিল শ্রীনগর ও বারামুল্লায়। শতাংশের হিসেবে এই দুই কেন্দ্রে ভোট পড়েছিল যথাক্রমে ৩৫ ও ৫৯। রাজৌরি ও পুঞ্চ জেলায় ভোটারদের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। উনিশের নির্বাচনে এই কেন্দ্রে ভোটারের সংখ্যা ছিল ১৩.৯৩ লাখ। সেটাই এবার বেড়ে হয়েছে ১৮.৩৬ লাখ। এর মধ্যে প্রথমবার ভোট দেবেন এমন ভোটারের সংখ্যা ৮১ হাজার। এই লোকসভা কেন্দ্রে কাশ্মীরি পণ্ডিত ভোটার ছিলেন প্রায় ২৫ হাজার।

    আর পড়ুন: ফের জমি দখল! ১০ লক্ষ টাকা দাবি তৃণমূল ঘনিষ্ঠ জমি মাফিয়ার, দায়ের হল অভিযোগ

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন ন্যাশনাল কনফারেন্স প্রার্থী হাসনেইন মাসুদি। তিনি পেয়েছিলেন মাত্র ৪০ হাজার ১৮০টি ভোট। যদিও ভোটারের সংখ্যা সেবার ছিল ১৩ লাখের কিছু বেশি। ভোট দিয়েছিলেন মাত্র ৯ শতাংশ ভোটার। এই নির্বাচনের পরেই ভূস্বর্গে রদ করা হয় ৩৭০ ধারা। তার পরেই বাড়ল ভোটদানের হার। অথচ ২০১৪ সালে এই কেন্দ্রে ভোট পড়েছিল ২৮ শতাংশ। এই কেন্দ্রে সব চেয়ে বেশি ভোট পড়েছিল ১৯৮৪ সালে, ৭০ শতাংশ। আর সব চেয়ে কম ভোট পড়েছিল ১৯৮৯ সালে, মাত্র ৫ শতাংশ। বর্তমানে রাজৌরি ও পুঞ্চ জেলা অনন্তনাগ লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে। সীমানা পুনর্বিন্যাসের ফলেই এটা হয়েছে। উল্লেখ্য যে, ১৯৬৭ সাল থেকে ২০২২ সালের আগে পর্যন্ত ভূস্বর্গে হয়নি সীমানা পুনর্বিন্যাস। ৩৭০ জারি থাকায় ওই কাজ হয়নি। উনিশে রদ হয় ৩৭০ ধারা। তার পরেই শুরু হয় সীমানা পুনর্বিন্যাসের কাজ (Lok Sabha Polls 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Army Chief Gets Extension: সেনা প্রধানের চাকরির মেয়াদ বাড়ল, কেন জানেন?

    Army Chief Gets Extension: সেনা প্রধানের চাকরির মেয়াদ বাড়ল, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনার চিফ জেনারেল মনোজ পাণ্ডের (Army Chief Gets Extension) চাকরির মেয়াদ বাড়ানো হল আরও এক মাস। রবিবার সরকারের তরফে এই মর্মে জারি হয়েছে নির্দেশিকা। তাঁর মেয়াদ বাড়িয়ে করা হল ৩০ জুন। দেশে চলছে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন। সপ্তম তথা শেষ দফার নির্বাচন হবে পয়লা জুন। ফল বের হবে ৪ জুন। সরকারি সূত্রে খবর, জেনারেল পাণ্ডের উত্তরসূরি নির্বাচন করবে নয়া সরকার। সেই কারণেই বাড়ানো হল পাণ্ডের চাকরির মেয়াদ।

    বাড়ানো হল চাকরির মেয়াদ (Army Chief Gets Extension)

    পাণ্ডে সেনাপ্রধান পদে বসেছিলেন ২৫ মাস আগে। ৩১ মে তাঁর অবসরের দিন ছিল। যেহেতু দেশে নির্বাচন চলছে এবং পাণ্ডের উত্তরসূরি নির্বাচন হয়নি, তাই কার্যকালের মেয়াদ বাড়ানো হল সেনা প্রধানের। জারি করা বিবৃতিতে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, মন্ত্রিসভার অ্যাপয়েন্টমেন্ট কমিটি ২৬ মে, ২০২৪ আর্মি স্টাফের প্রধান মনোজ পাণ্ডের (Army Chief Gets Extension) কার্যকালের মেয়াদ বাড়ানো হল আরও এক মাস। তাঁর অবসরের দিন ছিল ৩১ মে, ২০২৪। সেটাই বাড়িয়ে করা হল ৩০ জুন, ২০২৪।

    জেনারেল পাণ্ডে

    উল্লেখ্য যে, গত কয়েক দশকে এই প্রথম সরকার কোনও সার্ভিস চিফের কার্যকালের মেয়াদ বাড়াল। ২০২২ সালের ৩০ এপ্রিল আর্মি স্টাফের প্রধান নিযুক্ত হন জেনারেল পাণ্ডে। কর্পস অফ ইঞ্জিনিয়ার্স পদে তাঁকে নিয়োগ করা হয়েছিল ১৯৮২ সালে। আর্মি প্রধান পদে নিযুক্ত হওয়ার আগে তিনি ছিলেন আর্মি স্টাফের ভাইস চিফ। এদিকে, জেনারেল পাণ্ডেকে রিটায়ারিং অফিসার্স আয়োজিত সেমিনারে বিদায় সম্বর্ধনা দিয়ে দেওয়া হয়েছিল। জুন মাসে আরও দুই প্রবীণ আধিকারিকের অবসর রয়েছে। তার আগেই বাড়ানো হল সেনা প্রধানের কার্যকালের মেয়াদ।

    আর পড়ুন: “আমার সমাজ-সংস্কৃতির জন্য লড়ব, তাতে মৃত্যু হলে হবে”, মমতাকে তোপ কার্তিক মহারাজের

    এদিকে, অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর, আগামী মাসে ভারতে সফরে আসার কথা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। সেই সময় হতে পারে দুই দেশের মধ্যে অস্ত্র চুক্তি। জেনারেল পাণ্ডের নেতৃত্বে সেই চুক্তির জল গড়িয়েছে অনেক দূর। সম্প্রতি তিনি ঢাকা ঘুরেও এসেছেন। সেই কারণেও তাঁর কার্যকালের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়ে দেওয়া হল বলে খবর (Army Chief Gets Extension)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Weather Update: রাজস্থানে তাপমাত্রার হাফ সেঞ্চুরি! ৭২ ঘন্টায় তাপের বলি ২৫ জন

    Weather Update: রাজস্থানে তাপমাত্রার হাফ সেঞ্চুরি! ৭২ ঘন্টায় তাপের বলি ২৫ জন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় ঝড়-বৃষ্টি হলেও জ্বালাপোড়া গরমে কুপোকাৎ রাজস্থানের মানুষ। রাজস্থান ছারাও পশ্চিম ও মধ্য ভারতের রাজ্যগুলিতে তীব্র দহন জ্বালার জেরে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। শনিবার রাজস্থানের তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে গিয়েছিল। তীব্র তাপপ্রবাহে হিপস্ট্রোকে গত ৭২ ঘন্টায় ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে শেষ ২৪ ঘন্টায় ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ায় প্রশাসনের কপালে চিন্তার ভাঁজ।  

    রাজস্থান জুড়ে লাল সতর্কতা (Weather Update)

    সোমবার পর্যন্ত রাজস্থানের ১৩ টি জেলায় লাল সতর্কতা (Weather Update) জারি করেছে প্রশাসন। রাজস্থানের আলওয়ার, বারান, কোটা, বাড়মের, বিকানের, হনুমানগড়, পালি, যোধপুর নাগৌর, জয়সলমের, এবং শ্রী গঙ্গানগর এলাকায় ১০ পর এবং বিকেল ৪টের আগে ঘরের বাইরে না বেরোনোর পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।আবহাওয়া দফতর সূত্রের খবর ২০১৬ সালের ১৯ মে রাজস্থানের ফলোদি-তে তাপমাত্রা ৫১ ডিগ্রী ছড়িয়েছিল।

    আরও পড়ুন: আছড়ে পড়বে রেমাল, হাওড়ায় বেঁধে রাখা হল লঞ্চ, তালা দেওয়া হয়েছে ট্রেনে

    এবার সেই রেকর্ড ভাঙার দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে রয়েছে তাপমাত্রা। তবে শুধু রাজস্থান নয় পশ্চিমের রাজ্যগুলির মধ্যে পাঞ্জাব, হরিয়ানা, গুজরাট সহ দেশের মধ্যপ্রদেশ এবং উত্তর প্রদেশেও তাপপ্রবাহ চরমে পৌঁছেছে। মধ্যপ্রদেশের রতলাম। রাজগড়, খান্ডুয়া, খারগোন এলাকায় ৪৫ ডিগ্রী ছাড়িয়েছে তাপমাত্রা। দিল্লির তাপমাত্রা ৪৬ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে পৌঁছেছে। পূর্বের রাজ্য অসমের রাজধানী গুয়াহাটিতেও তাপমাত্রা ক্রমাগত ঊর্ধ্বমুখী।

    গরম কমার কোনও সম্ভাবনা নেই

    তবে পশ্চিমবঙ্গে আপাতত স্বস্তির খবর। সোমবারও তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রী সেলসিয়াসের অনেকটা নিচেই থাকবে। রবিবার সন্ধ্যার পর থেকেই বৃষ্টির তীব্রতা বাড়বে। রাতে আছড়ে পড়বে রিমাল ঘূর্ণিঝড়। মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহ ভারতবর্ষের বিভিন্ন রাজ্যে তীব্র দহন জ্বালায় কুপোকাৎ হচ্ছে মানুষ। ওই সব রাজ্যে এখনই গরম (Weather Update) কমার কোন সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: “৩০ সেপ্টেম্বরের আগেই জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার নির্বাচন”, বললেন শাহ

    Amit Shah: “৩০ সেপ্টেম্বরের আগেই জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার নির্বাচন”, বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বিঘ্নে সাঙ্গ হয়েছে লোকসভা নির্বাচন। ভূস্বর্গে ভোটও পড়েছে ব্যাপক হারে। এতেই উৎসাহিত কেন্দ্র। কেন্দ্রের এই উচ্ছ্বাস ধরা পড়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কথায়। তিনি বলেন, “৩০ সেপ্টেম্বরের আগেই হবে জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচন।”

    জম্মু-কাশ্মীরকে রাজ্যের মর্যাদা (Amit Shah)

    সংবাদ সংস্থায় সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “বিধানসভা নির্বাচন হয়ে গেলেই জম্মু-কাশ্মীরকে রাজ্যের মর্যাদা ফেরানোর প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে যাবে।” শাহ বলেন, “ভূস্বর্গে লোকসভা নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে মিটেছে। যা থেকে প্রমাণ হয়, মোদি সরকারের কাশ্মীর নীতি সফল।” তিনি বলেন, “আমি সংসদেও বলেছি, কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন হয়ে গেলে আমরা রাজ্যের মর্যাদা ফেরানোর প্রক্রিয়াও শুরু করে দেব। অনগ্রসর শ্রেণিগুলির সমীক্ষা, বিধানসভা ও লোকসভা কেন্দ্রগুলিতে আসন পুনর্বিন্যাস বা ডিলিমিটেশন- সব পরিকল্পনামাফিক চলছে। আসন পুনর্বিন্যাস প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়েছে। তা না হলে শ্রেণি অনুযায়ী সংরক্ষণ দেওয়া সম্ভব হত না। কাশ্মীরে লোকসভা নির্বাচনও হয়ে গিয়েছে। বাকি শুধু বিধানসভা ভোট, তা-ও হয়ে যাবে।”

    ‘সুপ্রিম রায় মেনেই হবে ভোট’

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, “সুপ্রিম কোর্ট যে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে, তার আগেই ওই প্রক্রিয়া আমরা শেষ করব।” প্রসঙ্গত, গত ডিসেম্বরে সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়েছিল, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যেই জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন করাতে হবে। শাহ বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরে ভোটের হার বৃদ্ধি পেয়েছে। অনেকে বলেছিলেন, উপত্যকার মানুষ ভারতের সংবিধানে বিশ্বাস করেন না। কিন্তু এই নির্বাচনটি ভারতীয় সংবিধান অনুযায়ী হয়েছে। কাশ্মীরের সংবিধান আর সেখানে নেই। যাঁরা উপত্যকায় পৃথক দেশ চান, যাঁরা পাকিস্তানে চলে যেতে চান, তাঁরাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়েছেন। এটা গণতন্ত্রের জয়। মোদি সরকারের কাশ্মীর নীতির জয়।”

    আর পড়ুন: “বিজেপি কখনওই সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না”, বললেন রাজনাথ

    ২০১৯ সালে দ্বিতীয়বার কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেই মোদি সরকার ভূস্বর্গ থেকে রদ করেন ৩৭০ ধারা। যার জেরে বিশেষ রাজ্যের অধিকার এবং রাজ্যের মর্যাদা হারায় জম্মু-কাশ্মীর। তার তিন বছর আগেই অবশ্য ভেঙে দেওয়া হয়েছিল বিধানসভা। সেই নির্বাচনই হবে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের মধ্যেও। উল্লেখ্য, অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন সম্পন্ন হবে সাত দফায়। ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে ষষ্ঠ দফার নির্বাচন। ভূস্বর্গে লোকসভার আসন পাঁচটি। পাঁচ দফায় হয়েছে নির্বাচন (Amit Shah)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “মোদির সঙ্গে চায়ের সম্পর্ক ভীষণ নিবিড়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “মোদির সঙ্গে চায়ের সম্পর্ক ভীষণ নিবিড়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “শৈশবে চায়ের কাপ-প্লেট ধুতে ধুতে কৈশোরে পৌঁছেছি। পরে চা পরিবেশন করেছি। মোদির সঙ্গে চায়ের সম্পর্ক ভীষণ নিবিড়।” রবিবার উত্তরপ্রদেশের মির্জাপুরে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সমাজবাদী পার্টিকে ভোট দেওয়া মানে যে ভোট নষ্ট, তাও মনে করিয়ে দেন তিনি। বলেন, “সমাজবাদী পার্টিকে ভোট দিয়ে কেউ তাঁর ভোট নষ্ট করতে চান না। কেউই তাঁকে ভোট দেন না, যিনি ক্রমেই তলিয়ে যাচ্ছেন। সাধারণ মানুষ তাঁকেই ভোট দেবেন, যাঁর সরকার গড়াটা প্রায় নিশ্চিত।”

    মোদির নিশানায় ‘ইন্ডি’ জোট (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশ ইন্ডি জোটের নেতাদের ভালো করে চিনে ফেলেছেন। এই মানুষগুলো ভয়ঙ্করভাবে সাম্প্রদায়িক। এরা নিদারুণভাবে বর্ণবাদী, চূড়ান্তভাবে পরিবারবাদী। যখনই তাদের সরকার গঠিত হয়, তখনই এসবের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।” এদিনের সভায় সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ যাদবকেও নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, “যাদব সম্প্রদায়ের মধ্যেও অনেকেই রয়েছেন যাঁরা প্রতিশ্রুতিমান। কিন্তু তিনি (অখিলেশ) কেবল বেছে বেছে তাঁর পরিবারের সদস্যদেরই নির্বাচনের টিকিট দিয়েছেন।”

    ‘মাফিয়াদের স্বর্গ ছিল’

    তিনি বলেন, “এই সমাজবাদী পার্টির লোকজন ধৃত জঙ্গিদেরও মুক্তি দিয়েছিল। যেসব পুলিশ কর্মী এটা করতে চাইতেন না, তাঁদের সাসপেন্ড করে দিত। তারা গোটা উত্তরপ্রদেশ ও পূর্বাঞ্চলকে মাফিয়াদের স্বর্গ বানিয়ে ফেলেছিল। সেটা জীবন-মাফিয়া হোক বা জমি-মাফিয়া। কেউ জানতেন না কখন কাকে কিংবা কার জমি মাফিয়ারা ছিনিয়ে নেবে। সমাজবাদী পার্টির সরকারের ভোটব্যাঙ্কই ছিল মাফিয়ারা।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যোগী আদিত্যনাথ মুখ্যমন্ত্রী হয়ে সাহসের সঙ্গে স্বচ্ছতা অভিযান শুরু করেছিলেন। সমাজবাদী পার্টির সরকারের আমলে যারা ক্ষমা পেত, বিজেপি সরকারের জমানায় সেই মাফিয়ারাই ভয়ে কাঁপছে।”

    আর পড়ুন: “বিজেপি কখনওই সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না”, বললেন রাজনাথ

    তিনি বলেন, “আমাদের দেশের পবিত্র সংবিধানও তাদের (ইন্ডি জোটের) লক্ষ্য। এসসি-এসটি-ওবিসির সংরক্ষণ লুট করতে চায় তারা। আমাদের সংবিধানে স্পষ্ট বলা আছে, ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ হতে পারে না। অথচ ২০১২ সালের উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের সময় সমাজবাদী পার্টি ইস্তাহারে বলেছিল, দলিত এবং ব্যাকওয়ার্ড শ্রেণির মতো মুসলমানদেরও সংরক্ষণ আওতায় আনা হবে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Exit Poll 2024: ভোট শেষে বুথ ফেরত সমীক্ষা কখন জানা যাবে? জেনে নিন

    Exit Poll 2024: ভোট শেষে বুথ ফেরত সমীক্ষা কখন জানা যাবে? জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছয় দফা নির্বাচন শেষ হয়েছে। ১ জুন সপ্তম দফা নির্বাচন শেষ হলেই সময় আসবে বুথ ফেরত সমীক্ষার (Exit Poll 2024)। ৪ জুন হবে গণনা। জানা যাবে দিল্লির মসনদে কে বসবে। ফল প্রকাশের আগে প্রকাশ্যে আসবে বুথ ফেরত সমীক্ষার রিপোর্ট। একাধিক সংস্থার ভিন্ন ভিন্ন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের তথ্য অনুযায়ী জানা যাবে এক্সিট পোল। জেনে নিন কখন থেকে দেখা যাবে এই বুথ ফেরত সমীক্ষা?  

    বুথ ফেরত সমীক্ষার নির্ঘন্ট (Exit Poll 2024)

    নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী ১ জুন সন্ধ্যা ৬:৩০ এর আগে কোনওভাবেই এক্সিট পোল প্রকাশ করা যাবে না। এই সময় পেরিয়ে গেলে বিভিন্ন চ্যানেলের পর্দায় ভেসে উঠবে বুথ ফেরত সমীক্ষা। ভারতে বিভিন্ন নিউজ চ্যানেল ও এক্সিট পোল সংস্থাগুলি যৌথভাবে সমীক্ষা চালিয়ে থাকে। আবার বেশ কিছু সমীক্ষক সংস্থা একাই সমীক্ষা চালায়। বিভিন্ন নিউজ চ্যানেল ছাড়াও সি ভোটার, সিএনএক্স, জন কী বাত, ইটিজি রিসার্চ, এক্সিস মাই ইন্ডিয়া, পোল স্টার্টের মত সংস্থাগুলি এবারও দর্শকদের জন্য তাঁদের সমীক্ষা (Exit Poll 2024) তুলে ধরবে।  

    বুথ ফেরত সমীক্ষা কী?

    এক্সিট পোল এক ধরনের ওপিনিয়ন পোল। এই সমীক্ষায় মূলত ভোটারদের থেকে তাঁদের পছন্দের প্রার্থী এবং দল সম্পর্কে জানার চেষ্টা করা হয়। ভোট দিয়ে বুথ থেকে বেরোনোর পর ভোটারদের কাছ থেকে তাঁদের মতামত জানতে চাওয়া হয়। বিভিন্ন প্রশ্নের মাধ্যমে ভোটারদের মতামত বোঝার চেষ্টা করা হয়। ভোট দেওয়ার আগেও অনেক সময় ভোটারদের মন বোঝার চেষ্টা করা হয়। সব মিলিয়ে একটি সমীক্ষা রিপোর্ট তৈরি করা হয়। এই সমীক্ষার অন্তিম রিপোর্টকে বুথ ফেরত সমীক্ষা বা এক্সিট পোল (Exit Poll 2024) বলা হয়। এই সমীক্ষা গোটা বিশ্বে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় পূর্বাভাস হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তবে সব সময় বুথ ফেরত সমীক্ষা পুরোপুরি মিলে যায় এমনটা নয়।

    আরও পড়ুন: “বিজেপি কখনওই সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না”, বললেন রাজনাথ

    ঠিক যেমন ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচন। সেবার বিজেপি ক্ষমতায় আসবে, এমনটা অধিকাংশ বুথ ফেরত সমীক্ষায় দেখানো হয়েছিল। অন্যদিকে কেউ কেউ তৃণমূল ১৫০ এর কাছাকাছি থাকবে, এমনটাই দেখিয়েছিলেন। তবে অনেক ক্ষেত্রে এই সমীক্ষা মিলে যায়। ২০১৪ এবং ২০১৯ এর নির্বাচনে মোদি ক্ষমতায় আসবেন, এমনটাই বুথ ফেরত সমীক্ষায় দেখানো হয়েছিল এবং মিলেও গিয়েছিল।

    লোকসভা নির্বাচনের বৃত্তান্ত

    এবার লোকসভা নির্বাচন শুরু হয়েছিল ১৯ এপ্রিল। তখন থেকে ৭ দফায় ১৮তম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ১৯ এপ্রিল প্রথম দফায় ১০২ টি আসনে ভোট গ্রহণ হয়। দ্বিতীয় দফায় ২৬ এপ্রিল ভোট গ্রহণ হয় ৮৯ টি আসনে। তৃতীয় দফায় ৭ মে ভোট গ্রহণ হয় ৯৪ টি আসনে। ১৩ মে চতুর্থ দফায় ভোট গ্রহণ হয় ৯৬ টি আসনে। পঞ্চম দফায় ২০ মে ভোট গ্রহণ হয় ৪৯ টি আসনে। ষষ্ঠ দফায় শনিবার ভোট গ্রহণ হয় ৫৭ টি আসনে। সপ্তম দফায় ভোটগ্রহণ হবে ৫৭ টি আসনে। সেদিন সন্ধায় প্রকাশিত হবে বুথ ফেরত সমিক্ষা (Exit Poll 2024)। ৪ জুন জানা যাবে ভারতের মসনদে কে বসবে। সেদিন সকাল আটটা থেকে শুরু হবে গণনা। দুপুরবেলা গড়াতেই চিত্রটা পরিষ্কার হয়ে যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uniform Civil Code: আগামী ৫ বছরের মধ্যে কার্যকর হবে অভিন্ন নাগরিক বিধি, জানালেন অমিত শাহ

    Uniform Civil Code: আগামী ৫ বছরের মধ্যে কার্যকর হবে অভিন্ন নাগরিক বিধি, জানালেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয়বারের জন্য মোদি সরকারের গঠন হলে সারাদেশে কার্যকর হবে অভিন্ন নাগরিক বিধি বা ইউনিফর্ম সিভিল কোড (Uniform Civil Code)। সংবাদ সংস্থা পিটিআই-কে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে একথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এর পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, ‘‘মোদি সরকার তৃতীয়বারের মেয়াদে এক দেশ-এক নির্বাচনকেও বাস্তবায়ন করবে। কারণ সারা দেশে একসঙ্গে নির্বাচন হওয়ার সময় এসেছে।’’ এর কারণ হিসেবে অমিত শাহ বলেন, ‘‘দেশের সমস্ত ভোট এক সঙ্গে হলে নির্বাচনের খরচ অনেক কমে আসবে।’’ প্রসঙ্গত, ভারতীয় জনতা পার্টির পূর্বতন ভারতীয় জনসঙ্ঘ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই পার্টির অ্যাজেন্ডার মধ্যে রয়েছে ইউসিসি (Uniform Civil Code)। সম্প্রতি, বিজেপি শাসিত উত্তরাখণ্ডে তা চালুও হয়েছে।

    অভিন্ন নাগরিক বিধি

    অভিন্ন নাগরিক বিধি বা ইউসিসি (Uniform Civil Code) নিয়ে অমিত শাহ বলেন, ‘‘অভিন্ন নাগরিক বিধিকে কার্যকর করা আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব।’’ তিনি আরও জানিয়েছেন, দেশের স্বাধীনতার পরেই সংবিধান সভা আমাদের জন্য যে নীতিগুলি নির্ধারণ করেছে, তার মধ্যে রয়েছে অভিন্ন নাগরিক বিধিও। অমিত শাহের আরও সংযোজন, ‘‘সংবিধান সভার কেএম মুন্সি, রাজেন্দ্র প্রসাদ, বিআর আম্বেদকরের মতো আইনজ্ঞরা জানিয়েছিলেন যে একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশে, ধর্মের ভিত্তিতে আইন থাকা উচিত নয়। এখানে একটি অভিন্ন নাগরিক বিধি চালু হওয়া উচিত।’’

    এক দেশ-এক নির্বাচন

    সাধারণভাবে দেশের বেশিরভাগ নির্বাচনই হয় গ্রীষ্মকালে। এপ্রিল মে মাস নাগাদ। এক্ষেত্রে রাজনৈতিক কর্মী থেকে শুরু করে প্রশাসন, সাধারণ ভোটার ও প্রার্থীদের বেশ কষ্ট হয়, গরমের মধ্যে প্রচার সারতে, ভোটের কাজ করতে। তাই শীতকালের সময় বা বছরের অন্য কোনও সময় নির্বাচন করা সম্ভব কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে অমিত শাহ বলেন, ‘‘আমরা এটা নিয়ে ভাবতে পারি।’’ বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিবছরই দেশের কোনও না কোনও রাজ্যে নির্বাচন হয়। এতে বিপুল খরচ হয়। এক দেশ-এক নির্বাচন বাস্তবায়িত হলে খরচ বাঁচবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ayodhya Ram Mandir: উদ্বোধনের ৫ মাসের মধ্যেই বড় সিদ্ধান্ত, রাম মন্দিরে প্রবেশ করা যাবে না মোবাইল নিয়ে

    Ayodhya Ram Mandir: উদ্বোধনের ৫ মাসের মধ্যেই বড় সিদ্ধান্ত, রাম মন্দিরে প্রবেশ করা যাবে না মোবাইল নিয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের ২২ তারিখে উদ্বোধন হয় রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Mandir)। তারপর থেকেই সেখানে ভক্তদের ঢল নামতে দেখা গিয়েছে। তীর্থযাত্রীদের জন্য এবার বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল রাম মন্দির কর্তৃপক্ষ। এনিয়ে জারি করা হল নিয়মবিধিও। শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট ও অযোধ্যা প্রশাসনের তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, রাম মন্দিরে মোবাইল নিয়ে কোনওভাবেই প্রবেশ করা যাবে না। অর্থাৎ উদ্বোধনের ৫ মাসের মাথায় রাম মন্দির চত্বরে সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ হল মোবাইল ফোনের ব্যবহার।

    কী জানাল তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট?

    প্রশাসনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ভক্তদের সুবিধা ও মন্দিরের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের (Ayodhya Ram Mandir) সদস্য অনিল মিশ্র সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, প্রত্যেকজনকেই এমন নিয়ম মেনে চলতে হবে। জানা গিয়েছে, মন্দির চত্বরে যে ক্লোক রুম রয়েছে সেখানেই মূল্যবান জিনিসপত্রের সঙ্গে মোবাইল ফোন জমা রেখে ঢুকতে হবে ভক্তদের। রামলালা দর্শনের পরে তাঁরা নির্দিষ্ট জায়গা থেকে নিজেদের মোবাইল ফোন নিয়ে নিতে পারবেন।

    মন্দির সম্পূর্ণ হলে একসঙ্গে প্রবেশ করতে পারবেন ২৫ হাজার ভক্ত

    অন্যদিকে শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই জানিয়েছেন, মন্দিরের (Ayodhya Ram Mandir) বাকি অংশের নির্মাণ কাজ এখনও চলছে। মন্দির চত্বর জুড়ে প্রায় ১৪ ফুটের প্রাচীর তৈরি করা হয়েছে। আগেই জানানো হয়েছিল, রাম মন্দির চত্বরে আরও ছোট ছয়টি মন্দির তৈরি করা হয়েছে। এগুলিতে শিব থেকে হনুমানজি প্রতিষ্ঠিত হবেন। জানা গিয়েছে, সম্পূর্ণভাবে রাম মন্দির নির্মাণ হয়ে গেলে একসঙ্গে প্রবেশ করতে পারবেন প্রায় ২৫ হাজার ভক্ত। রাম মন্দির তিন তলা বিশিষ্ট হতে চলেছে একথা আগেই জানিয়েছিলেন রাম মন্দিরের তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, রাম মন্দিরে মোট ৩৯২টি স্তম্ভ ও ৪৪টি দরজা থাকবে। এর পাশাপাশি থাকবে পাঁচটি মন্ডপ। এগুলি হল, নৃত্য মন্ডপ, সভা মন্ডপ, রঙ্গ মন্ডপ, প্রার্থনা মন্ডপ ও কীর্তন মন্ডপ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: “বিজেপি কখনওই সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না”, বললেন রাজনাথ

    Rajnath Singh: “বিজেপি কখনওই সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না”, বললেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিজেপি কখনওই ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না। পরিবর্তন করবে না সংরক্ষণনীতিও।” সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কথাগুলি বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ (Rajnath Singh)। ১৯৭৬ সালে কংগ্রেস সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলে দিয়েছিল বলেও দাবি তাঁর।

    রাজনাথের নিশানায় ইন্দিরা (Rajnath Singh)

    তিনি বলেন, “অথচ ওরাই (কংগ্রেস) অযথা বিজেপিকে টার্গেট করছে। একে নির্বাচনী ইস্যু করছে।” রাজনাথ বলেন, “১৯৭৬ সালে প্রথমবার ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলে দেওয়া হয়েছিল। সেই কাজটি করেছিলেন ইন্দিরা গান্ধী।” তিনি (Rajnath Singh) বলেন, “আমাদের গণপরিষদ তখন এ ব্যাপারে ঐক্যমত্য হয়েছিল যে সংবিধানে প্রয়োজনে সংশোধন করা যেতে পারে। কংগ্রেস এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল এসব একাধিকবার করেছে। কিন্তু সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলের প্রশ্নই ওঠে না। কিন্তু তারা এটা করেছিল। এবং এখন আমাদের দোষারোপ করছে। বিজেপি এটা মনেই ঠাঁই দেয়নি।”

    ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ নয়

    বিজেপি ক্ষমতায় ফিরলে সংবিধান ছিঁড়ে ফেলে ছুড়ে ফেলে দেবে বলে নানা সময় নির্বাচনী প্রচারে দাবি করেছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। কংগ্রেসের কয়েকজন নেতা আবার একধাপ এগিয়ে বলেছিলেন, সংবিধানের প্রস্তাবনা থেকে বিজেপি ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ শব্দটি বাদ দিয়ে দেবে। কাস্ট ভিত্তিক সংরক্ষণ বন্ধে বিজেপির যে কোনও পরিকল্পনা নেই, তাও জানান রাজনাথ। পাশাপাশি এও জানিয়ে দেন, ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ নৈব নৈব চ। তিনি বলেন, “কেন আমরা সংরক্ষণ তুলে দেব? ওবিসি, এসটিদের জন্য সংরক্ষণ এ দেশে প্রয়োজন। ওরা (বিরোধীরা) ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ করতে চায়। কিন্তু আমরা সাফ জানিয়ে দিচ্ছি, যেহেতু আমাদের সংবিধান ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ অনুমোদন করে না, তাই কোনও পরিস্থিতিতেই আমরা ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ হতে দেব না।”

    আর পড়ুন: “৪০০ পার নিছক স্লোগান নয়…”, সাক্ষাৎকারে বললেন রাজনাথ

    দেশে চলছে অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন। ভোটগ্রহণ হচ্ছে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছে ১৯ এপ্রিল। ২৫ মে হয়েছে ষষ্ঠ দফার নির্বাচন। সপ্তম তথা শেষ দফার নির্বাচন হবে ১ জুন। ফল ঘোষণা হবে ৪ জুন। এবার ৪০০-র বেশি আসন পেয়ে ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি, দাবি পদ্ম-পার্টির। তবে নির্বাচনের ফল ঠিক কী হবে, তা জানতে আমাদের অপেক্ষা করতে হবে আরও কয়েকটা দিন (Rajnath Singh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: “৪০০ পার নিছক স্লোগান নয়…”, সাক্ষাৎকারে বললেন রাজনাথ

    Rajnath Singh: “৪০০ পার নিছক স্লোগান নয়…”, সাক্ষাৎকারে বললেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগেই বলেছিলেন চলতি লোকসভা নির্বাচনে ৪০০ আসন পাবে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট। এবার প্রধানমন্ত্রীর সেই কথারই প্রতিধ্বনি শোনা গেল প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহের (Rajnath Singh) মুখেও।

    ৪০০ আসন পার… (Rajnath Singh)

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “বিজেপি এবং তার জোটসঙ্গীরা লোকসভা নির্বাচনে ৪০০ আসন পাবে।” শনিবারই দেশে হয়েছে ষষ্ঠ দফার নির্বাচন। ভোট হয়েছে ৫৮টি আসনে। সপ্তম তথা শেষ দফার নির্বাচন হবে পয়লা জুন। প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি বিজেপির অন্য শীর্ষ নেতারাও প্রত্যয়ী, এবার ৪০০ আসন পাবে বিজেপি। এবার লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির স্লোগান ছিল, ‘অব কি বার, ৪০০ পার’। এ প্রসঙ্গে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “এটা নিছকই আমাদের প্রচারের স্লোগান নয়, এটা আমাদের প্রতিজ্ঞা। আজ, ষষ্ঠ (২৫ মে) দফার নির্বাচন শেষে আমরা খুবই কনফিডেন্ট যে ৪০০ আসনের লক্ষ্যমাত্রা পেরিয়ে যাব আমরা।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    গত ১২ মে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার (Rajnath Singh) দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “এবার পূর্ব ভারতেও বিজেপি দাপিয়ে বেড়াবে। যার জেরে এনডিএ অনায়াসেই ৪০০ আসনের লক্ষ্মণরেখা অতিক্রম করে যাবে।” তিনি বলেছিলেন, “আমি ভারতের প্রায় সব কেন্দ্রেই গিয়েছি। আমি বলতে পারি, বিজেপিতে অনেক রং যোগ করেছে বিহার। তাই এনডিএর যে ৪০০ পারের রেজ্যুলিউশন, তা অতিক্রম করবে এনডিএ। কেবল বিহার নয়, এ ছবি কমবেশি গোটা দেশের একই।”

    আর পড়ুন: “কাঁথি-তমলুক বিজেপি জিতছে”, দিনভর তদারকি করে প্রত্যয়ী শুভেন্দু

    এবারও উত্তরপ্রদেশের লখনউ আসনে লড়ছেন রাজনাথ। তিনি এই কেন্দ্রের দু’বারের সাংসদ। এক সময় এই আসনেই জয়ী হয়েছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত অটলবিহারী বাজপেয়ী। ২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসে বিজেপি। উনিশের নির্বাচনে তার চেয়ে বেশি আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফেরে পদ্ম-পার্টি। রাজনাথকে দেওয়া হয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের গুরুদায়িত্ব। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ এবং ‘আত্মনির্ভর ভারতে’র স্লোগান মাথায় রেখে রাজনাথ ২০২০ সালেই ১০১টি প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সরঞ্জাম বিদেশ থেকে আমদানি করার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন। তার পরের বছরও ১০৮টি মিলিটারি অস্ত্র এবং সিস্টেম আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন রাজনাথ (Rajnath Singh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share