Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Salman Khan: সলমনের বাড়ির সামনে চলল গুলি, দায় স্বীকার বিষ্ণোই গ্যাংয়ের

    Salman Khan: সলমনের বাড়ির সামনে চলল গুলি, দায় স্বীকার বিষ্ণোই গ্যাংয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিত্রতারকা সলমন খানের (Salman Khan) বাড়ির বাইরে চলল গুলি। দায় স্বীকার লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের। সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া হয়েছে হুমকিও। হুমকি পোস্টে বিষ্ণোইয়ের ভাই আনমোল লিখেছে, “আমরা শান্তি চাই। আমাদের ওপর হওয়া অত্যাচারের নিষ্পত্তি চাই। আজ যা হয়েছে, তা শুধুই একটা ট্রেলর ছিল। যাতে তুমি বুঝতে পার, আমরা কতদূর যেতে পারি। এটাই তোমাকে দেওয়া প্রথম ও শেষ সুযোগ। এরপর গুলিটা তোমার বাড়ির বাইরে চলবে না।” পোস্টে আরও বলা (Salman Khan) হয়েছে, “দাউদ ইব্রাহিম ও ছোটা সাকিলের নামে আমাদের দুটো কুকুর রয়েছে, যাদের তুমি ভগবান বলে মান। আমার বেশি কথা বলার অভ্যাস নেই।”

    কাকভোরে চলল গুলি (Salman Khan)

    রবিবার ভোর পাঁচটা নাগাদ সলমনের বান্দ্রার গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টের সামনে চার রাউন্ড গুলি চলে। খবর পেয়ে নড়েচড়ে বসে মুম্বই পুলিশ। ঘটনার তদন্তে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের নির্দেশও দিয়েছে মহারাষ্ট্রের একনাথ শিন্ডে সরকার। ঘটনার পর সলমনের বাড়ির সামনের নিরাপত্তা আরও আঁটসাঁট করা হয়েছে। ঘটনার পরে পরেই অভিনেতার বাড়ির সামনে তদন্তে গিয়েছিল ক্রাইম ব্রাঞ্চ, স্থানীয় পুলিশ ও ফরেনসিক দল। বাড়ির সামনে থেকে উদ্ধার করা হয়েছে গুলির খোল। সলমনের নিরাপত্তায় দেওয়া হয়েছে ওয়াই প্লাস নিরাপত্তা। খবর পেয়ে সকাল আটটা নাগাদ সলমনকে ফোন করেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে। আশ্বাস দেন প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার।

    আরও পড়ুুন: রাজ্য দিবস পালন নিয়ে মমতাকে বিন তুঘলকের সঙ্গে তুলনা করলেন সুকান্ত, হল যোগদানপর্ব

    প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে আগেও

    অবশ্য এই প্রথম নয়, এর আগে একাধিকবার প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে সলমনকে। গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই সলমনকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। তার শাগরেদরা সলমনের বাড়ি রেইকি করে গিয়েছিল বলেও খবর। এদিনের ঘটনায় উদ্বেগে সলমনের ভক্তরা। জানা গিয়েছে, ১৯৯৮ সালে সলমনের বিরুদ্ধে কালো হরিণ শিকারের মামলা দায়ের হয়। তার পরেই বিষ্ণোই সমাজের সঙ্গে শত্রুতা তৈরি হয় সলমনের। বিষ্ণোই পুলিশকে জানিয়েছিল, তাদের সমাজে পশু বিশেষ করে কালো হরিণকে ভগবানের মতো শ্রদ্ধা করা হয়। তারা কালো হরিণের পুজোও করে। তার পরেই হুমকি দেওয়া শুরু হয় খান পরিবারের এই অভিনেতাকে। কেবল বিষ্ণোই নয়, ভারত ও কানাডার ওয়ান্টেড গ্যাংস্টার গোল্ডি ব্রারও একাধিকবার সলমনকে (Salman Khan) প্রাণে মারার হুমকি দিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh: মাও-সম্পৃক্ত ১৭টি মামলা এনআইএর হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশ কেন্দ্রের

    Chhattisgarh: মাও-সম্পৃক্ত ১৭টি মামলা এনআইএর হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাওবাদীদের সঙ্গে সম্পৃক্ত ১৭টি মামলা এনআইএর হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশ দিল কেন্দ্র। ছত্তিশগড় (Chhattisgarh) পুলিশকে কেন্দ্রের তরফে ওই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই মামলাগুলিতে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি নিরাপত্তা রক্ষী খুনের মামলাও রয়েছে। গত জানুয়ারি মাসেই মাওবাদীদের নিয়ে রায়পুরে সংশ্লিষ্ট সব মহলকে নিয়ে রিভিউ মিটিং করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সূত্রের খবর, সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের অভিযোগ ওঠায় গত বছর এনআইএ পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করেছিল। ওই ১৭টি মামলার দায়িত্ব পেলেও এনআইএ কড়া পদক্ষেপ করবে বলেই ধারণা সংশ্লিষ্ট মহলের।

    মাও-দমনে কড়া পদক্ষেপ (Chhattisgarh)

    গত কয়েক বছর ধরেই মাওবাদীদের দমন (Chhattisgarh) করতে কড়া পদক্ষেপ করছে কেন্দ্রীয় সরকার। মাওবাদীদের বিরুদ্ধে মাও অধ্যুষিত বিভিন্ন রাজ্যে অভিযানও চালিয়েছে সেন্ট্রাল আর্মড ফোর্স। সূত্রের খবর, ছত্তিশগড়, বিহার, ঝাড়খণ্ড, মহারাষ্ট্র এবং ওড়িশায় গত কয়েক বছর ধরে অভিযান চালিয়েছে কেন্দ্রীয় সশস্ত্র বাহিনী। অভিযান চালানো হয়েছে ঝাড়খণ্ড ও অন্ধ্রপ্রদেশের প্রত্যন্ত এলাকায়ও। কিন্তু কেন্দ্র চাইছে তদন্তের জাল আরও বিস্তার হোক। সেই কারণেই ছত্তিশগড়ে রাজ্য সরকার বদলে যেতেই ১৭টি মামলা এনআইএর হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্র।

    আরও পড়ুুন: “কংগ্রেস দুর্নীতির আখড়া, ওদের অবস্থা বিগবসের মতো”, তোপ রাজনাথের

    মামলার প্রকৃতি

    যে ১৭টি মামলা এনআইএর হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশ কেন্দ্র দিয়েছে, সেগুলি বস্তারের বীজাপুর, সুকমা ও নারায়ণপুর এবং সীমানা লাগোয়া দুই জেলা মোহালা মানপুর ও গড়িয়াবাঁধের ঘটনার প্রেক্ষিতে। প্রতিটি মামলাই রেজিস্ট্রার্ড হয়েছিল ২০২৩-২০২৪ সালের মধ্যে। এই ১৭টি মামলার মধ্যে আটটি মামলা রয়েছে খুনের। তার মধ্যে আবার দুই বিজেপি কর্মী খুনের মামলাও রয়েছে। এই দুই বিজেপি কর্মী হলেন বিরজু তারাম ও রতন দুবে। পাঁচজন নিরীহ মানুষ খুনে দায়ের হয়েছিল তিনটি মামলা। মাওবাদীরা এঁদের খুন করেছিল। পুলিশের চর সন্দেহে খুন করা হয় তাঁদের। এঁদের মধ্যে ছিলেন বছর সাতাশের প্রাক্তন মাওবাদী কিষান কুরসাম ওরফে ছোটু। আত্মসমর্পণ করার পর গত ডিসেম্বরেই খুন করা হয় তাঁকে। নিরাপত্তা রক্ষী খুনে দায়ের হয়েছে তিনটি মামলা (Chhattisgarh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indias Retail Inflation: গত ১০ মাসের মধ্যে মার্চে মুদ্রাস্ফীতির হার সব চেয়ে কম, বলছে রিপোর্ট

    Indias Retail Inflation: গত ১০ মাসের মধ্যে মার্চে মুদ্রাস্ফীতির হার সব চেয়ে কম, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত দশ মাসে খুচরো বাজারে সব চেয়ে কম মুদ্রাস্ফীতি ভারতে (Indias Retail Inflation)। সম্প্রতি এ ব্যাপারে ডেটা প্রকাশ করেছে সরকার। সেখানেই দেখা যাচ্ছে, চলতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার যেখানে ছিল ৫.০৯ শতাংশ, সেখানে মার্চ মাসে তা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৪.৮৫ শতাংশে। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষার পরে অর্থনীতিবিদরা জানিয়েছিলেন, মার্চ মাসে খুচরো মুদ্রাস্ফীতি কমে হতে পারে ৪.৯১ শতাংশ।

    ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশন (Indias Retail Inflation)

    ভারতের ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশন গত চার মাসের মধ্যে মার্চ মাসে ৫.৭ শতাংশে উঠে গিয়েছিল। গত মাসে সেটাই কমে হয়েছে ৪.২ শতাংশ। খাদ্য মুদ্রাস্ফীতি মার্চ মাসে (Indias Retail Inflation) ৮.৫২ শতাংশে উঠে গিয়েছিল। পরে ফেব্রুয়ারি মাসে তা সামান্য কমে হয় ৮.৬৬ শতাংশ। মার্চ মাসে জ্বালানির দামও হ্রাস পেয়েছে ৩.২ শতাংশ। ফেব্রুয়ারি মাসের তুলনায় তা কমেছে .৭৭ শতাংশ। মুদ্রাস্ফীতির হার গ্রামীণ ও শহরাঞ্চলে ছিল যথাক্রমে ৫.৪৫ শতাংশ ও ৪.১৪ শতাংশ। গত বছর এটাই ছিল ৫.৫১ শতাংশ ও ৫.৮৯ শতাংশ।

    খাদ্যশস্যের মূল্য বৃদ্ধি

    ওই তথ্য থেকেই জানা গিয়েছে, খাদ্যশস্যের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে ৮.৩৭ শতাংশ। তার আগের মাসে এটাই ছিল ৭.৬০ শতাংশ। মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে মাছ-মাংসের। মাছ-মাংসের দাম ৫.২১ শতাংশ থেকে মার্চে বেড়ে হয়েছে ৫.২১ শতাংশ। খাদ্যশস্যের মূল্য বৃদ্ধি হলেও, সামান্য দাম কমেছে সবজি ও ডালের। খাবার ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্যমান ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৭.৭৬ শতাংশ। মার্চ মাসে সেটাই কমে হয়েছে ৭.৬৮ শতাংশ। ফেব্রুয়ারি মাসেও যেখানে খাবার, জ্বালানির মূল্য ছিল ৩.২৪ শতাংশ। মার্চে সেটাই কমেছে ০.৭৭ শতাংশ।

    আরও পড়ুুন: “বাংলা হচ্ছে জঙ্গিদের সেফ করিডর”, বিস্ফোরক দিলীপ

    হাউজিং ইনফ্লেমেশন ২.৭৭ শতাংশ থেকে কমে হয়েছে ২.৮৮ শতাংশ। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার মানিটরি পলিশি কমিটির ঘোষণা অনুযায়ী, সাম্প্রতিক মুদ্রাস্ফীতি এপ্রিলে হয়েছে ৫ শতাংশ। তারা রেপো রেট ৬.৫ শতাংশ রাখার কথা ঘোষণা করেছিল। সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের সাম্প্রতিক ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী, চলতি আর্থিক বর্ষে কনজিউমার প্রাইস ইনডেস্ক হতে পারে ৪.৫ শতাংশ (Indias Retail Inflation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: “কংগ্রেস দুর্নীতির আখড়া, ওদের অবস্থা বিগবসের মতো”, তোপ রাজনাথের

    Lok Sabha Elections 2024: “কংগ্রেস দুর্নীতির আখড়া, ওদের অবস্থা বিগবসের মতো”, তোপ রাজনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী (Lok Sabha Elections 2024) প্রচারে গিয়ে কংগ্রেসকে নিশানা প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহের। কংগ্রেস যখনই ক্ষমতায় এসেছে, তখনই দুর্নীতি বেড়েছে বলেও অভিযোগ তাঁর। কংগ্রেস পার্টিকে তিনি রিয়েলিটি শো ‘বিগবসে’র সঙ্গেও তুলনা করেছেন।

    কী বললেন রাজনাথ? (Lok Sabha Elections 2024)

    শনিবার ছত্তিশগড়ের দান্তেওয়াড়া ও কাঙ্কের জেলায় আয়োজিত নির্বাচনী সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে কংগ্রেসকে নিশানা করেন রাজনাথ। তিনি বলেন, “লোকসভা নির্বাচনের পর এ রাজ্যে কংগ্রেসকে খুঁজে পাওয়া যাবে না। আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই তারা ডাইনোসোরের মতো বিলুপ্ত হয়ে যাবে।” এদিনের জনসভায় রাজনাথ আরও একবার ‘এক দেশ, এক নির্বাচনে’র পক্ষে সওয়াল করেন। এতে যে সময় ও অর্থ দুই সাশ্রয় হয়, তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন তিনি। রাজনাথ বলেন, “কংগ্রেস যখনই ক্ষমতায় এসেছে, তখনই দুর্নীতি বেড়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে দলটি (কংগ্রেস) যখনই ক্ষমতায় এসেছে, তখনই দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।”

    ‘ডাবল ইঞ্জিন সরকার’

    ২০১৮ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ছত্তিশগড়ের ক্ষমতায় এসেছিল কংগ্রেস। সেই সময় উঠেছিল গোবর কেলেঙ্কারির অভিযোগ। এদিনের জনসভায় সেই প্রসঙ্গও টানেন রাজনাথ। তবে টানা দশ বছর ক্ষমতায় থাকলেও, নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিরুদ্ধে যে দুর্নীতির কোনও অভিযোগ ওঠেনি, তাও মনে করিয়ে দেন রাজনাথ (Lok Sabha Elections 2024)। বলেন, “নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিরুদ্ধে কেউ একটাও দুর্নীতির অভিযোগ তুলতে পারবেন না।” মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেওকে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, “রাজ্যের নয়া বিজেপি সরকার দ্রুত ছত্তিশগড়ের উন্নয়ন করবে।” কংগ্রেসকে মরচে পড়া লোহার সঙ্গেও তুলনা করেন রাজনাথ। তার পরেই তিনি বলেন, “কংগ্রেস বিগবস (রিয়েলিটি শো) হাউসের মতো। এর নেতারা সর্বদা একে অন্যের জামা ছিঁড়ে ফেলতে ব্যস্ত।”

    আরও পড়ুুন: প্রচারে গিয়ে পাথরের ঘায়ে জখম অন্ধ্রের মুখ্যমন্ত্রী, আরোগ্য কামনা প্রধানমন্ত্রীর

    কংগ্রেসের অবস্থা ক্রমেই শোচনীয় হচ্ছে বলেও দাবি রাজনাথের। তিনি বলেন, “২০২৪ সালের পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যেই কংগ্রেস দলটা লাটে উঠে যাবে। পরে যখন প্রসঙ্গক্রমে কংগ্রেসের কথা উঠবে, তখন বাচ্চারা জিজ্ঞাসা করবে কংগ্রেস কে।” এর পরেই তিনি বলেন, “ডাইনোসোরের মতো কংগ্রেসও বিলুপ্ত হয়ে যাবে অচিরেই। সেই কারণেই কংগ্রেস ছেড়ে নেতারা যোগ দিচ্ছেন বিজেপিতে (Lok Sabha Elections 2024)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: প্রচারে গিয়ে পাথরের ঘায়ে জখম অন্ধ্রের মুখ্যমন্ত্রী, আরোগ্য কামনা প্রধানমন্ত্রীর  

    Lok Sabha Elections 2024: প্রচারে গিয়ে পাথরের ঘায়ে জখম অন্ধ্রের মুখ্যমন্ত্রী, আরোগ্য কামনা প্রধানমন্ত্রীর  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাথরের ঘায়ে জখম অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জগন্মোহন রেড্ডি (Lok Sabha Elections 2024)। তাঁর কপাল ফেটে গিয়েছে। কপালে দু’টি সেলাইও করতে হয়েছে। রেড্ডির দ্রুত আরোগ্য প্রার্থনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও।

    কপালে সেলাই (Lok Sabha Elections 2024)

    শনিবার নির্বাচনী প্রচারে গিয়েছিলেন রেড্ডি। লোকসভার পাশাপাশি এ রাজ্যে রয়েছে বিধানসভা নির্বাচনও। এদিন বিজয়ওয়াড়ায় প্রচারে গিয়ে রেড্ডি হাত নাড়ছিলেন দলীয় কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে। সেই সময় জনতার ভিড় থেকে আচমকাই একটি (Lok Sabha Elections 2024) পাথরের টুকরো এসে লাগে মুখ্যমন্ত্রীর কপালে। স্থানীয় চিকিৎসক তাঁর কাটা জায়গা সেলাই করে দেন। এরপর ফের প্রচারে বের হন ওয়াইএসআর কংগ্রেস সুপ্রিমো।

    কাঠগডায় টিডিপি

    ওয়াইএসআর কংগ্রেসের কর্মী-সমর্থকদের দাবি, স্কুল বিল্ডিং থেকেই হামলা চালানো হয়েছিল। টিডিপি ভয় পেয়ে এমন ঘৃণ্য হামলা চালিয়েছে। অভিযোগ অস্বীকার করেছেন টিডিপি সুপ্রিমো চন্দ্রবাবু নাইডু। তিনি বলেন, “জগন্মোহন রেড্ডির ওপরে এই হামলার তীব্র নিন্দা করি। আমি নির্বাচন কমিশনের কাছে এই ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত ও অভিযুক্তের কড়া শাস্তি দাবি করছি।” ঘটনার নিন্দা করেছেন তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর ওপর পাথর ছোড়ার তীব্র নিন্দা করি। রাজনৈতিক মতাদর্শের পার্থক্য কখনওই হিংসার রূপ নেওয়া উচিত নয়। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় আমাদের পারস্পরিক সম্মান ও সৌজন্য তুলে ধরা উচিত। ওঁর দ্রুত সুস্থতা কামনা করি।”

    প্রসঙ্গত, ১৩ মে নির্বাচন হবে অন্ধ্রপ্রদেশের ২৫টি লোকসভা কেন্দ্রে। এদিনই হবে রাজ্যের ১৭৫টি বিধানসভা কেন্দ্রের নির্বাচনও। রেড্ডির ওপর আঘাতের খবর পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “আমি আপনার দ্রুত আরোগ্য প্রার্থনা করি। অন্ধ্রপ্রদেশের সিএম ওয়াইএস জগন গুরুর সুস্বাস্থ্যও কামনা করি (Lok Sabha Elections 2024)।”

      আরও পড়ুুন: “বাংলা হচ্ছে জঙ্গিদের সেফ করিডর”, বিস্ফোরক দিলীপ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bjp Manifesto: দেশের গরিব, যুব সমাজ ও মহিলাদের উন্নয়নই লক্ষ্য, নববর্ষে ইস্তাহার প্রকাশ করল বিজেপি

    Bjp Manifesto: দেশের গরিব, যুব সমাজ ও মহিলাদের উন্নয়নই লক্ষ্য, নববর্ষে ইস্তাহার প্রকাশ করল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলা নববর্ষের দিনই ইস্তাহার প্রকাশ করল বিজেপি। রবিবার সকালে বিজেপির সদর দফতর থেকে ইস্তাহার প্রকাশ করা হয়েছে। এদিন ইস্তাহার (Bjp Manifesto) প্রকাশের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। বিজেপির ইস্তাহারের নাম ‘সঙ্কল্প পত্র’।

    কী রয়েছে ইস্তেহারে? (Bjp Manifesto)

    বিজেপির এই ইস্তাহার (Bjp Manifesto) কমিটিতে রয়েছেন ২৭ জন। কমিটির আহ্বায়ক নির্মলা সীতারামন। সহ-আহ্বায়ক পীযূষ গয়াল। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের মধ্যে কমিটিতে জায়গা হয়েছে ধর্মেন্দ্র প্রধান, অশ্বিনী বৈষ্ণব এবং ভূপেন্দ্র যাদবের। ইস্তাহার কমিটির মাথায় রয়েছেন রাজনাথ। ইতিমধ্যেই এই কমিটির বৈঠক হয়ে গিয়েছে দু’বার। ইস্তাহার তৈরিতে বিজেপি দেড় মিলিয়নেরও বেশি প্রস্তাব পেয়েছে জনগণের কাছ থেকে। সমৃদ্ধশালী ভারত, মহিলা, যুব, গরিব এবং কৃষকের জন্য কী কী উন্নয়নমূলক প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে তা উল্লেখ রয়েছে। যেসব প্রতিশ্রুতি পূরণ করা যাবে, সেগুলির ওপরই গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে ইস্তাহারে। মূলত দেশের গরিব, যুব সমাজ, কৃষক ও মহিলাদের লক্ষ্যেই এই ইস্তেহার প্রকাশ করা হয়েছে। ইস্তেহারের ট্যাগলাইন দেওয়া হয়েছে, “মোদি কি গ্যারান্টি”। প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে ১০ বছর ধরে দেশ অনেকটা এগিয়েছে। দেশের সব দেশে আজ পাকা রাস্তা তৈরি হয়েছে। আবাস যোজনায় ৪ কোটি পাকা বাড়ি তৈরি হয়েছে। ইন্টারনেট পরিষেবায় যুক্ত হয়েছে পঞ্চায়েত। ২ লক্ষ পঞ্চায়েত ইন্টারনেট পরিষেবায় যুক্ত। গ্রামেও ফাইবার অপটিক্স বসেছে। এসবের পাশাপাশি এই ইস্তাহারে মূলত ২৫টি বিষয়ে গ্যারান্টি দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: “দুর্নীতির বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপে আমি দায়বদ্ধ”, সাক্ষাৎকারে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে দেশে বিপুল উন্নয়ন

    রাজনাথ সিং বলেন, “আমি খুব খুশি ও সন্তুষ্ট যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আমরা সমত প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছি। আজ সংকল্প পত্রের মাধ্যমে বিজেপি আত্মসম্মান ও দক্ষ ভারতের রোডম্যাপ প্রকাশ করা হবে।” জেপি নাড্ডা বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদির লক্ষ্য সবকা সাথ, সবকা বিকাশ। প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে দেশে বিপুল উন্নয়ন হয়েছে। মোদির সরকার হল গরিবের সরকার।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “দুর্নীতির বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপে আমি দায়বদ্ধ”, সাক্ষাৎকারে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “দুর্নীতির বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপে আমি দায়বদ্ধ”, সাক্ষাৎকারে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আপনারা শুধু রাজনৈতিক দুর্নীতির কথাই শোনেন। যাঁরা তদন্তকারী সংস্থার নজরে পড়েছেন, তাঁরাই সেগুলো ছড়িয়ে থাকেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপে আমি দায়বদ্ধ।” এক সাক্ষাৎকারে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি জানান, ইডির মোট মামলার মাত্র তিন শতাংশ রাজনৈতিক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে।

    ইডির হাতে গ্রেফতার অফিসারও (PM Modi)

    প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিরোধীদের অভিযোগ, বিরোধীদের দমন করতে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে। এই প্রসঙ্গেরই জবাব দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ইডি বহু দুর্নীতিগ্রস্ত অফিসারকে গ্রেফতার করেছে। সেই সব অফিসার, অপরাধী, মাদক ব্যবসায়ীর কয়েক হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ইডি রেয়াত করেনি কংগ্রেস, কেজরিওয়াল এবং কবিতাকেও।” তিনি (PM Modi) বলেন, “২০১৪ সালের আগে ইডি মাত্র ৫ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছিল। গত ১০ বছরে সেটাই এক লাখ কোটি ছাড়িয়ে গিয়েছে। ২০১৪ সালের আগে ইডি বাজেয়াপ্ত করেছিল নগদ ৩৪ লাখ টাকা। সেখানে আমার আমলে উদ্ধার হয়েছে ২২০০ কোটিরও বেশি টাকা।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবস্থায় যারা মুনাফা দেখেছে, তারাই অন্যায় হয়েছে বলে গোল বাঁধিয়ে মানুষের কাছে ভুল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করছে।”

    ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান চলবেই’

    দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। ইডির হাতেই গ্রেফতার হয়েছেন ভারত রাষ্ট্র সমিতির এমএলসি কে কবিতা, ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন। কংগ্রেসের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করেছে আয়কর দফতর। এর পরে পরেই মোদি সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন বিরোধীরা। এ প্রসঙ্গেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমার সরকারের লড়াই চলবেই। তৃতীয়বার ক্ষমতায় এলেই ফের চলবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান।” প্রধানমন্ত্রী আরও একবার মনে করিয়ে দেন, “গত দশ বছর ধরে আমাদের সরকারের প্রধান ফোকাসই হল সমাজ থেকে দুর্নীতি দূর করা। বিভিন্ন স্তরে আমরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নিয়েছি। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছি আমরা।”

    আরও পড়ুুন: অভিষেক চলে যেতেই তৃণমূলে ধস, শাসক দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান শতাধিক নেতা-কর্মীর

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • BR Ambedkar: সংবিধান প্রণেতা অম্বেডকরের জন্মদিন, চেনেন এই মহান মানুষটিকে?

    BR Ambedkar: সংবিধান প্রণেতা অম্বেডকরের জন্মদিন, চেনেন এই মহান মানুষটিকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, ১৪ এপ্রিল, বাংলা নববর্ষ। দিনটি বাঙালি পালন করে নববর্ষ হিসেবে। আর তামাম ভারত এই দিনে স্মরণ করেন সংবিধান প্রণেতা ডক্টর ভীমরাও রামজি অম্বেডকরকে (BR Ambedkar)। তাঁর নেতৃত্বেই গড়া হয়েছিল সংবিধান কমিটি। যে সংবিধান গৃহীত হয় ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি। সময় যত গড়িয়েছে, দেশ যত এগিয়েছে, অম্বেডকর ততই পরিচিতি লাভ করেছেন ন্যায় ও সাম্যের মূর্ত প্রতীক হিসেবে।

    অম্বেডকর আখ্যান (BR Ambedkar)

    নানা প্রয়োজনে বিভিন্ন সময় একাধিকবার সংশোধন করা হয়েছে সংবিধান। যদিও অটুট রয়েছে অম্বেডকরের নেতৃত্বে তৈরি সংবিধান। তফশিলি সম্প্রদায়ের এই মানুষই জন্মেছিলেন ১৮৯১ সালের ১৪ এপ্রিল। মধ্যপ্রদেশের মহউ ক্যান্টনমেন্টে জন্মগ্রহণ করেছিলেন অম্বেডকর (BR Ambedkar)। মহারাষ্ট্রের সাতারায় প্রাথমিক স্কুলের পাঠ চুকিয়ে বম্বের (অধুনা মুম্বই) এলফিনস্টোন হাইস্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পাশ করেন। ১৯১২ সালে বম্বে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতি ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানে বিএ পাশ করেন। কলেজে অসাধারণ দক্ষতার কারণে এমএ এবং পিএইচডি করার জন্য ১৯১৩ সালে বরোদা রাজ্যের মহারাজা তাঁকে বৃত্তি দেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠও নেন তিনি। তাঁর থিসিসের শিরোনাম ছিল ‘ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রশাসন ও অর্থ’। সেখান থেকে অম্বেডকর চলে যান লন্ডনে। ভর্তি হন লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্স অ্যান্ড পলিটিক্যাল সায়েন্সে। আইন (BR Ambedkar) পড়ার জন্য ভর্তি হন গ্রেস ইনে। অর্থাভাবে ১৯১৭ সালে দেশে ফেরেন অম্বেডকর। ১৯১৮ সালে সিডেনহাম কলেজ, মুম্বইয়ের রাজনৈতিক অর্থনীতির অধ্যাপক হন তিনি।

    গণপরিষদে নির্বাচিত

    ১৯৪৬ সালে ভারতের গণপরিষদে নির্বাচিত হন অম্বেডকর। ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট স্বাধীন ভারতের দেশের প্রথম আইনমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন তিনি। পরে নির্বাচিত হন গণপরিষদের খসড়া কমিটির চেয়ারপার্সন। গণপরিষদের তৎকালীন সদস্য মহাবীর ত্যাগী অম্বেডকরকে ‘প্রধান শিল্পী’ আখ্যা দিয়েছিলেন। অম্বেডকর সম্পর্কে দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি রাজেন্দ্র প্রসাদ বলেছিলেন, “চেয়ারে বসে এবং প্রতিদিনের কার্যধারায় দেখছি, আমি বুঝতে পেরেছি যে অন্য কেউ এত উদ্যমে থাকতে পারেন না। এবং নিষ্ঠার সঙ্গে ড্রাফটিং কমিটির সদস্যরা ও বিশেষ করে এর চেয়ারম্যান ডঃ অম্বেডকর তাঁর স্বাস্থ্যের কথা না ভেবেই কাজ করে গিয়েছেন। তিনি কেবল তাঁর নির্বাচনকে ন্যায্যতা দেননি, বরং তিনি যে কাজটি করেছেন, তাতে দীপ্তি যোগ করেছেন।”

    আরও পড়ুুন: বাংলা নববর্ষে ইস্তাহার প্রকাশ করবে বিজেপি! সঙ্কল্পপত্রে কী রয়েছে জানেন?

    ১৯৫২ সালে প্রথম লোকসভা নির্বাচনের পর অম্বেডকর রাজ্যসভার সদস্য হন। এই বছরই কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সাম্মানিক ডক্টরেট ডিগ্রি দেয়। পরের বছরই ওই একই ডিগ্রি দেয় হায়দ্রাবাদের ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ও। দীর্ঘ অসুস্থতার কারণে ১৯৫৫ সালে তাঁর স্বাস্থ্য একেবারেই ভেঙে পড়ে। ১৯৫৬ সালের ৬ ডিসেম্বর দিল্লিতে ঘুমঘোরে না ফেরার দেশে চলে যান অম্বেডকর।

    অম্বেডকর ছিলেন সমাজ সংস্কারক। তিনি ছিলেন লিঙ্গ বৈষম্যের বিরুদ্ধে। মহিলাদের অধিকারের দাবিতে সওয়াল করেছেন নানা সময়। লিঙ্গ বৈষম্য, সমাজ থেকে অস্পশ্যতা দূর করতে এবং দলিত মহিলাদের ক্ষমতায়নের ওপর জোর দিয়েছিলেন তিনি। স্কুলে পড়ার সময় উচ্চবর্ণের লোকজন যে কলে জলপান করত, সেখানে তাঁকে জল খেতে দেওয়া হয়নি। জীবনের শেষ দিন পর্যন্তও তা ভুলে যাননি তিনি। এই প্রেক্ষিতেই তিনি লিখেছিলেন বিশ্বখ্যাত বই ‘দ্য আনটাচেবল’। সমালোচকদের একাংশের মতে, যা তৎকালীন সমাজের জীবন্ত দলিল।

    অম্বেদকর (BR Ambedkar) দলিত বৌদ্ধ আন্দোলনকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন এবং অস্পৃশ্য বা দলিতদের সামাজিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রচার করেছিলেন। অম্বেডকর একজন খ্যাতনামা আইনবিদ, প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ। তিনি দলিত বৌদ্ধ আন্দোলনকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন।

    বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মুখে প্রায়ই শোনা গিয়েছে অম্বেডকরের অবদানের কথা। শুক্রবারই রাজস্থানের বারমেরে বিজেপির এক নির্বাচনী জনসভায় বিরোধীদের অভিযোগ প্রসঙ্গে (মোদি ফের ক্ষমতায় এলে সংবিধান বদলে দেবে বলে প্রচার করছেন বিরোধীরা) প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বাবাসাহেব অম্বেডকর স্বয়ং থাকলে, তিনিও আজ আর সংবিধান ধ্বংস করতে পারবেন না। সরকারের কাছে সংবিধান হল গীতা, কোরান, বাইবেল।” দিন কয়েক আগের আরও একটি সভায় ভূস্বর্গে ৩৭০ ধারা রদ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “অম্বেডকরের আত্মা আমায় আশীর্বাদ করবেন (BR Ambedkar)।”

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: বাংলা নববর্ষে ইস্তাহার প্রকাশ করবে বিজেপি! সঙ্কল্পপত্রে কী রয়েছে জানেন?

    Lok Sabha Elections 2024: বাংলা নববর্ষে ইস্তাহার প্রকাশ করবে বিজেপি! সঙ্কল্পপত্রে কী রয়েছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোট গ্রহণ হবে ১৯ এপ্রিল। তার আগে ১৪ এপ্রিল ইস্তাহার প্রকাশ করবে বিজেপি (Lok Sabha Elections 2024)। ঘটনাচক্রে এই দিনটি বাংলা নববর্ষ। এই দিনেই ইস্তাহার প্রকাশ করবে পদ্ম-পার্টি। বিজেপির ইস্তাহারের নাম ‘সঙ্কল্প পত্র’। ইস্তাহার প্রকাশের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। ইস্তাহার কমিটির মাথায় রয়েছেন রাজনাথ। ইতিমধ্যেই এই কমিটির বৈঠক হয়ে গিয়েছে দু’বার। ইস্তাহার তৈরিতে বিজেপি দেড় মিলিয়নেরও বেশি প্রস্তাব পেয়েছে জনগণের কাছ থেকে।

    বিজেপির সঙ্কল্পপত্র

    গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, বিজেপির সঙ্কল্পপত্রে (Lok Sabha Elections 2024) আলোকপাত করা হবে মূলত উন্নয়নের ওপর। সমৃদ্ধশালী ভারত, মহিলা, যুব, গরিব এবং কৃষকের জন্য কী কী উন্নয়নমূলক প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, থাকছে তাও। যেসব প্রতিশ্রুতি পূরণ করা যাবে, সেগুলির ওপরই গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে ইস্তাহারে। আলোকপাত করা হবে সাংস্কৃতিক জাতীয়তাবাদের ওপরও। ইস্তাহারের থিম, ‘মোদির গ্যারান্টি: ডেভেলপড ইন্ডিয়া ২০৪৭’।

    ইস্তাহার কমিটি

    বিজেপির এই ইস্তাহার কমিটিতে রয়েছেন ২৭ জন। কমিটির আহ্বায়ক নির্মলা সীতারামন। সহ-আহ্বায়ক পীযূষ গয়াল। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের মধ্যে কমিটিতে জায়গা হয়েছে ধর্মেন্দ্র প্রধান, অশ্বিনী বৈষ্ণব এবং ভূপেন্দ্র যাদবের। বিজেপি শাসিত (Lok Sabha Elections 2024) চার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীও রয়েছেন। এঁরা হলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা, মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব, ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই এবং গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল। এই কমিটিতে বাংলার কোনও প্রতিনিধি নেই। যেমন ওই চার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে কমিটিতে জায়গা দেওয়া হলেও, ঠাঁই হয়নি উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপির তারকা প্রচারক যোগী আদিত্যনাথের। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের তারিক মনসুর ও অনিল অ্যান্টনি অবশ্য রয়েছেন ওই সাতাশজনের কমিটিতে।

    আরও পড়ুুন: হিন্দু, শিখদের সম্পত্তি ফেরাবে তালিবান সরকার! স্বাগত জানাল ভারত

    বাংলা নববর্ষের দিন বিজেপি ইস্তাহার প্রকাশ করলেও, কংগ্রেসের ‘ন্যায়পত্র’ (ইস্তাহারের পোশাকি নাম) প্রকাশিত হয়েছে ঢের আগে। এই ইস্তাহারে মূলত ২৫টি বিষয়ে গ্যারান্টি দেওয়া হয়েছে। যদিও বিজেপির দাবি, কংগ্রেসের ইস্তাহারে একাধিক প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও, তা কীভাবে রূপায়িত হবে, তার কোনও সঠিক দিশা নেই। কংগ্রেসের ইস্তাহারকে ‘মিথ্যার ফুলঝুরি’ বলে কটাক্ষ করেছে বিজেপি (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Afghanistan Relations: হিন্দু, শিখদের সম্পত্তি ফেরাবে তালিবান সরকার! স্বাগত জানাল ভারত

    India Afghanistan Relations: হিন্দু, শিখদের সম্পত্তি ফেরাবে তালিবান সরকার! স্বাগত জানাল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আফগানিস্তানে হিন্দু ও শিখদের সম্পত্তির অধিকার প্রতিষ্ঠিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সে দেশের তালিবান সরকার। আফগানিস্তানের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে ভারত (India Afghanistan Relations)। শুক্রবার এনিয়ে মতামত ব্যক্ত করেছেন বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল। সিরিয়ায় ইরানের দূতাবাসে ইজরায়েলের হামলায় ভারত যে উদ্বিগ্ন, তাও এদিন জানিয়েছেন তিনি।

    সম্পত্তি ফেরাতে কমিশন গঠন (India Afghanistan Relations)

    আফগান হিন্দু ও আফগান শিখদের সম্পত্তি ফেরাতে কমিশন গঠন করেছে তালিবান সরকার। সরকার ও তালিবানদের সংঘাতের জেরে যখন অশান্ত হয়ে উঠেছিল কাবুল, তখনই বেহাত হয় আফগান হিন্দু ও আফগান শিখদের সম্পত্তি। তালিবান সরকারের এই সিদ্ধান্তকেই স্বাগত জানিয়েছে ভারত (India Afghanistan Relations)। শুক্রবার বিদেশমন্ত্রকের তরফে রণধীর বলেন, “আমরা এই বিষয়ে রিপোর্ট দেখেছি। যদি তালিবান প্রশাসন তাদের আফগান হিন্দু ও শিখ সম্প্রদায়ের নাগরিকদের সম্পত্তির অধিকার পুনরুদ্ধার করার সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে আমরা একে ইতিবাচক অগ্রগতি হিসেবেই দেখছি।”

    উদ্যোগকে স্বাগত জানাল ভারত

    আফগানিস্তানের বিচার মন্ত্রকের সিদ্ধান্তের পরে সেখানকার শিখ নেতা নরেন্দ্র সিং খালসা কাবুলে ফিরে আসেন। তখনই তাঁকে এবং সংখ্যালঘু ধর্মীয় সম্প্রদায়ের অন্য সদস্যদের তাঁদের সম্পত্তির অধিকার সুরক্ষিত করা হবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয় তালিবান সরকারের তরফে। এজন্য গঠন করা হয়েছে কমিশনও। তালিবান সরকারের এহেন উদ্যোগকেই স্বাগত জানিয়েছে ভারত।

    গত চার দশকে আফগানিস্তানের অস্থির রাজনৈতিক পটভূমিতে কেবল হিন্দু এবং শিখদের সম্পত্তিই দখল করা হয়নি, অনেক আফগান, যাঁদের সেভাবে প্রভাব ছিল না, তাঁরাও এঁটে উঠতে পারেননি প্রভাবশালীদের সঙ্গে। সমর্পণ করতে হয়েছিল সম্পত্তি। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের অগাস্ট মাসে তালিবান কাবুলের ক্ষমতা দখলের পর ভারত-আফগান সম্পর্ক গিয়ে ঠেকে তলানিতে। এখনও পর্যন্ত আফগানিস্তানের তালিবান সরকারকে স্বীকৃতি দেয়নি ভারত। সম্প্রতি ভারতে দূতাবাসও বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান। তবে দীর্ঘকাল আফগানিস্তানের নানা উন্নয়ন প্রকল্পে সাহায্য করেছিল ভারত। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, সেই ঋণ শোধ করতেই আফগানিস্তানের তালিবান সরকারের নয়া উদ্যোগ (India Afghanistan Relations)।

    আরও পড়ুুন: ২ ঘণ্টা দাবি মুখ্যমন্ত্রীর! দার্জিলিং থেকে দিঘা, ২৮ দিন রাজ্যে ছিল ধৃত আইএস জঙ্গিরা, পাল্টা এনআইএ

    এদিকে, ইরান-ইজরায়েলের দ্বন্দ্বের জেরে এশিয়ার আকাশে ক্রমেই ঘনাচ্ছে যুদ্ধের মেঘ। এ প্রসঙ্গে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে রণধীর বলেন, “১ এপ্রিল সিরিয়ায় ইরানের দূতাবাসে হামলা নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। পশ্চিম এশিয়ায় এই অশান্তি নিয়েও আমরা উদ্বিগ্ন। এর জেরে আরও হিংসার উদ্রেক হতে পারে। নষ্ট হতে পারে স্থিতিশীলতা (India Afghanistan Relations)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share