Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Commercial Gas: ১৯ কেজির বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম কমাল কেন্দ্র, জানেন কোথায় দাম কত?

    Commercial Gas: ১৯ কেজির বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম কমাল কেন্দ্র, জানেন কোথায় দাম কত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রান্নার গ্যাসের (Commercial Gas) পর বাণিজ্যিক গ্যাসের দামও কমাল কেন্দ্র। দেশের তেল বিপণন সংস্থাগুলি বাণিজ্যিক এবং এফটিএল গ্যাসের মূল্য হ্রাসের কথা জানিয়েছে। ১৯ কেজির বাণিজ্যিক গ্যাস এবং পাঁচ কেজির ফ্রি-ট্রেড এলপিজি (এফটিএল) সিলিন্ডারের দাম (Gas Cylinder Price) কমানো হয়েছে। কলকাতায় বাণিজ্যিক সিলিন্ডারের দাম কমেছে ৩২ টাকা।

    কোথায় কত দাম কমল

    কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, ১৯ কেজির বাণিজ্যিক গ্যাসের (Commercial Gas) দাম সিলিন্ডার প্রতি ৩০.৫০ টাকা কমানো হয়েছে। এ ছাড়া, পাঁচ কেজির এফটিএল সিলিন্ডারের দামও আগের চেয়ে সাড়ে ৭ টাকা কমানো হয়েছে। সোমবার দিল্লিতে বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম হয়েছে ১,৭৬৪.৫০ টাকা। মার্চ মাসে এই গ্যাসের দাম দিল্লিতে ছিল ১,৭৯৫ টাকা। দাম কমার ফলে কলকাতায় এখন ১৯ কেজি বাণিজ্যিক গ্যাসের একটি সিলিন্ডারের দাম ১,৮৭৯ টাকা। মার্চে যা ছিল ১,৯১১ টাকা। মুম্বইয়ে ওই সিলিন্ডার মিলছে ১,৭১৭.৫০ টাকায়। মার্চে তার দাম ছিল ১,৭৪৯ টাকা। চেন্নাইতে বাণিজ্যিক গ্যাসের একটি সিলিন্ডারের দাম হয়েছে ১,৯৩০ টাকা। মার্চে দাম ছিল ১,৯৬০ টাকা।

    আরও পড়ুন: আরও এক বছর সস্তায় মিলবে গ্যাস, ভর্তুকি কত জানেন?

    কোথায় প্রভাব পড়বে

    বাণিজ্যিক এলপিজি (Commercial Gas) ব্যবহার করা হয় হোটেল, রেস্তোরাঁয়। বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম (Gas Cylinder Price) কমলে এর প্রভাব সরাসরি মধ্যবিত্তের রান্নাঘরে না পড়লেও কমতে হোটেলে খাবার খরচ। গ্যাসের দাম বাড়লে বা কমলে ছোট ছোট হোটেল রেস্তোরাঁগুলিও তাদের খাবারের দাম অল্প বিস্তর বাড়ায় বাকমায়। শেষ বার বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম কমেছিল গত জানুয়ারি মাসে। ৩৯.৫০ টাকা দাম কমানো হয়েছিল। ভারত পেট্রোলিয়াম, হিন্দুস্থান পেট্রোলিয়ামের মতো রাষ্ট্রীয় তৈল সংস্থাগুলি প্রতি মাসের প্রথম দিন আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে হিসাব করে দেশে গ্যাসের দাম হ্রাস বা বৃদ্ধি করে থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “যাঁরা এটা নিয়ে নাচানাচি করছেন, তাঁদের পস্তাতে হবে”, কাকে খোঁচা মোদির?

    PM Modi: “যাঁরা এটা নিয়ে নাচানাচি করছেন, তাঁদের পস্তাতে হবে”, কাকে খোঁচা মোদির?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যাঁরা এটা নিয়ে নাচানাচি করছেন এবং অহংকার করছেন, শীঘ্রই তাঁদের পস্তাতে হবে।” সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ইলেক্টোরাল বন্ড সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য প্রকাশ করেছে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। তাতে যা তথ্য প্রাকাশ্যে এসেছে, তা নিয়ে তোলপাড় গোটা দেশ। এদিনের সাক্ষাৎকারে এ প্রসঙ্গে বিরোধীদের তাক করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমি কখনওই নির্বাচনে লড়ার কথা ভাবিনি। এটা আমার জীবনে হঠাৎ করেই ঘটেছে। আমি বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকা থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছি। সেই জন্যই আজ বলতে পারছি, কে, কাকে কত টাকা দিয়েছে এবং কীভাবে দিয়েছে। তা না হলে জানাই যেত না।” তিনি বলেন, “কোনও সিস্টেমই নিখুঁত হতে পারে না। কিছু ঘাটতি থাকতেই পারে। কিন্তু সেই ত্রুটিগুলি দূর করা যায়।”

    ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই থামবে না’

    দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে তাঁর লড়াই থামছে না, এদিনের সাক্ষাৎকারে তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ইডি একটি স্বাধীন সংস্থা, স্বাধীনভাবে কাজ করছে। আমরা তাদের কাজে হস্তক্ষেপ করি না। ইডিতে প্রায় সাত হাজার মামলা রয়েছে। এর মধ্যে রাজনীতিবিদদের সংক্রান্ত মামলা তিন শতাংশেরও কম।” তাঁর প্রশ্ন, “আমাদের সরকার ক্ষমতায় আসার পরেই কি ইডি গঠন করা হয়েছিল?”

    আরও পড়ুুন: আরও এক বছর সস্তায় মিলবে গ্যাস, ভর্তুকি কত জানেন?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের সরকারের আমলে ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এজেন্সিগুলির কার্যক্রম ফাঁস হয়ে যাচ্ছে না। তাই এসব প্রকাশ্যে আসছে। রাশি রাশি নগদ টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ওয়াশিং মেশিনের ভিতরে রাখা নগদ টাকাও উদ্ধার করা হচ্ছে। টাকা থাকছে জলের পাইপ, বিছানার নীচে। কংগ্রেসের এক সাংসদের কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত হয়েছে ৩০০ কোটি টাকা। বাংলায় নেতা-মন্ত্রীদের কাছ থেকেও বাজেয়াপ্ত হয়েছে নগদ টাকা। আমার মনে হয় না এ দেশের মানুষ এসব সহ্য করতে প্রস্তুত।” তিনি (PM Modi) বলেন, “বাংলায় আমরা প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করেছি। এটা কার টাকা? এই টাকা গরিবদের ফেরত দেওয়া যায় কিনা, তা দেখছি। দুর্নীতির বিরুদ্ধে মোদির লড়াই থামবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ujjwala Gas Yojana: আরও এক বছর সস্তায় মিলবে গ্যাস, ভর্তুকি কত জানেন?

    Ujjwala Gas Yojana: আরও এক বছর সস্তায় মিলবে গ্যাস, ভর্তুকি কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাল ফিরছে দেশের অর্থনীতির। অবস্থার উন্নতি হচ্ছে আমজনতার। তাদের আর্থিক স্বাস্থ্য যাতে আরও পোক্ত হয়, তাই আরও এক বছরের জন্য ভর্তুকি বাড়ানো হল এলপিজি সিলিন্ডারে (Ujjwala Gas Yojana)। ১ এপ্রিল থেকে আগামী এক বছর এলপিজি সিলিন্ডার পিছু ভর্তুকি মিলবে ৩০০ টাকা করে।

    মোদি সরকারের উদ্যোগ (Ujjwala Gas Yojana)

    পরিবেশ দূষণ রুখতে এবং হেঁশেলে থাকা মহিলাদের ধোঁয়ার হাত থেকে রেহাই দিতে ঘরে ঘরে গ্যাস সিলিন্ডার পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার। এই প্রকল্পের পোশাকি নাম উজ্জ্বলা যোজনা। এই প্রকল্পে ১৪.২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারে ভর্তুকি দেওয়া হয় কেন্দ্রের তরফে। বছরে ১২টি সিলিন্ডারে ওই ভর্তুকি মেলে। ভর্তুকির টাকা সরাসরি উপভোক্তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেই জমা পড়ে। উজ্জ্বলা যোজনার (Ujjwala Gas Yojana) মেয়াদ ছিল ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত।

    বাড়ল ভর্তুকির পরিমাণ

    মার্চ মাসের শুরুতেই কেন্দ্রের অর্থনৈতিক বিষয়ক ক্যাবিনেট কমিটির তরফে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানিয়ে দেওয়া হয় ভর্তুকি বৃদ্ধির কথা। জানিয়ে দেওয়া হয়, সিলিন্ডার পিছু ভর্তুকি মিলবে ২০২৫ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত। গত অক্টোবর মাসেই কেন্দ্রের তরফে ১৪.২ কেজি সিলিন্ডারে ভর্তুকির পরিমাণ ২০০ থেকে বাড়িয়ে ৩০০ টাকা করা হয়েছিল। জানা গিয়েছে, এক বছরে এই প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধির ফলে সরকারের কোষাগার থেকে মোট ব্যয় হবে ১২ হাজার কোটি টাকা।

    আরও পড়ুুন: রামনবমীতে কী হবে? কী বলছেন অযোধ্যার রাম মন্দির কর্তৃপক্ষ?

    দেশের দরিদ্র পরিবারের মহিলারাও যাতে গ্যাসে রান্নার সুবিধা ভোগ করতে পারেন, তাই ২০১৬ সালের মে মাসে উজ্জ্বলা যোজনার সূচনা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২০২৪ সালের ১ মার্চ পর্যন্ত এই প্রকল্পে সংযোগ পেয়েছেন ১০.২৭ কোটিরও বেশি মানুষ।

    ৮ মার্চ বিশ্ব নারী দিবস। এই উপলক্ষে কেন্দ্র দাম কমিয়েছিল এলপিজি সিলিন্ডারের। সিলিন্ডার পিছু দাম কমানো হয়েছে ১০০ টাকা করে। দিল্লিতে সিলিন্ডারের দাম হয়েছে ৮০৩ টাকা। কলকাতায় সিলিন্ডার মিলছে ৮২৯ টাকায়। মুম্বই ও চেন্নাইতে সিলিন্ডার মিলছে যথাক্রমে ৮০২ টাকা ও ৮১৮ টাকায় (Ujjwala Gas Yojana)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Prashant Kishor: নির্বাচন কমিশনে নথিভুক্ত হল পিকে-র দল, ৪০ আসনেই প্রার্থী দেবে বিহারে

    Prashant Kishor: নির্বাচন কমিশনে নথিভুক্ত হল পিকে-র দল, ৪০ আসনেই প্রার্থী দেবে বিহারে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের দল ‘জন সূরজ পার্টি’কে নির্বাচন কমিশনে নথিভুক্ত করলেন ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor)। জানা গিয়েছে, বিহারে ৪০টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে পিকের দল। নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে ‘জন সূরজ পার্টি’কে আপেল প্রতীক প্রদান করা হয়েছে। আপেল সাধারণভাবে যাঁরা নির্দল প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন, তাঁদেরই দেওয়া হয়। তবে পিকে-র দলকে কেন আপেল প্রতীক দেওয়া হল এব্যাপারে কিছু জানা যায়নি। সারা দেশে নথিভুক্ত সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলিরই প্রতীক সামনে এনেছে কমিশন। এই তালিকা ইতিমধ্যে পাঠানো হয়েছে বিহারেও। যদিও তাঁর নিজের দল গঠনের বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor)।

    ‘জন সূরজ পার্টি’র সভাপতি

    জানা গিয়েছে, নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই ‘জন সূরজ পার্টি’র সভাপতিকে যাবতীয় প্রয়োজনীয় নথি পাঠিয়ে দিয়েছে। ‘জন সূরজ পার্টি’র সভাপতির ঠিকানা দেওয়া রয়েছে দক্ষিণেশ্বর বিল্ডিং, ১০ হেলার রোড, নয়াদিল্লি। তবে ‘জন সূরজ পার্টি’র সভাপতির নাম এখনও সামনে আসেনি। প্রসঙ্গত, বিহারের রাজনীতিতে প্রশান্ত কিশোর নীতীশ-বিরোধী বলেই পরিচিত। সম্প্রতি, নীতীশ ফিরে গিয়েছেন এনডিএ শিবিরে। সেই সময়ই নীতীশের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন পিকে। তিনি বলেন, “তিনি (নীতীশ কুমার) তাঁর জীবনের শেষ ইনিংস খেলছেন।” পিকে-র আরও দাবি, “নীতীশ কুমার আগামী বিধানসভা নির্বাচনে ২০টির বেশি আসন পাবেন না, সেটা যে জোটের সঙ্গেই লড়াই করুন।” তাঁর এই ভবিষ্যদ্বাণী ভুল হবে না দাবি জানিয়ে পিকে-র বিস্ফোরক মন্তব্য, “যদিও ২০টির বেশি আসন পান, তাহলে আমি আমার কাজ ছেড়ে দেব।”  রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, নীতীশকে টেক্কা দিতেই নয়া পার্টি স্থাপন করলেন পিকে।

    পশ্চিমবঙ্গে ভোটের ফল নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী

    সম্প্রতি বাংলাতে লোকসভার ফলাফল নিয়ে পূর্বাভাস দেন পিকে। গত মার্চ মাসে হায়দরাবাদে একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রশান্ত কিশোর বলেন, ‘‘বাংলায় লোকসভা ভোটের ফলাফল নিয়ে আমি এখনই কোনও ভবিষ্যদ্বাণী করতে চাই না। তবে বেশিরভাগ লোক যা ভাবছে, তার বিপরীতে গিয়ে আমি এটা বলতে চাই যে বিজেপি খুব সম্ভাবত তৃণমূল কংগ্রেসের চেয়ে ভালো করবে। বাংলা থেকে বিজেপির ফলাফল আশ্চর্যজনক ভাবে ভালো হবে। এর জন্য প্রস্তুত থাকুন।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: বুথ ফেরত সমীক্ষার ফল প্রকাশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি কমিশনের

    Election Commission: বুথ ফেরত সমীক্ষার ফল প্রকাশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুথ ফেরত সমীক্ষার ফল প্রকাশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি কমিশনের (Election Commission)। দেশে সাত দফায় লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই সময়ের মধ্যে সমীক্ষার ফল প্রকাশ করতে পারবে না কোনও সংস্থা। রবিবারই এ সংক্রান্ত কমিশনের বিধি নিষেধ সামনে এসেছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, আগামী ১৯ এপ্রিল থেকে ১ জুন পর্যন্ত ‘এক্সিট পোল’-সহ কোনও ভোট সমীক্ষাই প্রকাশ করা যাবে না। প্রসঙ্গত, ১ জুন হল সপ্তম দফার ভোটগ্রহণ। ওই দিনই শেষ হবে দেশের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ-পর্ব। ওই দিন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার পর সমীক্ষার ফল প্রকাশ করতে পারবে যে কোনও সংবাদমাধ্যম অথবা সংস্থা।

    ভোটাররা প্রভাবিত হন ‘এক্সিট পোল’-এ

    নির্বাচনে কী ফল হতে পারে, তা সমীক্ষা (Election Commission) করা হয়। এরপর এই ফলাফল দেখানো হয় সংবাদমাধ্যমে। ভোটগ্রহণের পরে হয় এক্সিট পোল বা বুথফেরত সমীক্ষা। নির্বাচন চলাকালীন এই ধরণের ফলাফল প্রকাশ হলে ভোটাররা প্রভাবিত হতে পারেন বলে মনে করেন অনেকেই। সেই মতো নির্বাচন কমিশন প্রতিবারই এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। ভোট চলাকালীন সমীক্ষার ফল প্রকাশে থাকে নিষেধাজ্ঞা। এবারেও তাই হল।  ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোটগ্রহণ শুরুর দিন থেকে শেষের দিন পর্যন্ত ওই নির্দেশ মেনে চলতে হবে সকল সংবাদ মাধ্যমকে।

    নির্বাচন সংক্রান্ত ভুয়ো খবরেও কড়া নজর রাখছে কমিশন 

    এর পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমে নির্বাচন সংক্রান্ত ভুয়ো খবরেও কড়া নজর রাখছে নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। বিভিন্ন রাজ্যের সিইওদের এ সংক্রান্ত নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলির সামাজিক মাধ্যম নজরে রাখতে হবে। নজরে থাকবে প্রার্থীদের ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টগুলিও। কমিশন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, মোট ২৫টি স্পর্শকাতর ‘কী-ওয়ার্ডস’ ব্যবহার করা হচ্ছে, যা কমিশনের নজরে এসেছে। এগুলি বিভিন্ন সামাজমাধ্যম ‘স্ক্যান’ করবে। ভোটাররা প্রভাবিত হতে পারেন এমন কোনও পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখলেই সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Navami: রামনবমীতে কী হবে? কী বলছেন অযোধ্যার রাম মন্দির কর্তৃপক্ষ?

    Ram Navami: রামনবমীতে কী হবে? কী বলছেন অযোধ্যার রাম মন্দির কর্তৃপক্ষ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই রামনবমী (Ram Navami)। কয়েক লক্ষ ভক্তের সমাগম হবে অযোধ্যায়, রামলালাকে দর্শন করতে। রাম মন্দির তীর্থ ক্ষেত্রের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই জানান, রামনবমী উপলক্ষে অযোধ্যায় ভক্ত সমাগম হবে ২৫ থেকে ৩০ লাখ। তিনি বলেন, “২৫ থেকে ৩০ লাখ ভক্ত আসবেন বলে আশা করছি। তাই ভাবছি কীভাবে পাঁচ বছরের রামলালাকে বেশিক্ষণ জাগিয়ে রাখা যায়। ভক্তরা তাঁদের এলাকায়ও রামনবমী উৎসব করতে পারেন।”

    কী বলছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ? (Ram Navami)

    দাবদাহে পুড়ছে দেশ। প্রখর গ্রীষ্মে তপ্ত উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যা নগরীও। তাই ভক্তদের নিয়ে চিন্তিত রাম মন্দির তীর্থ ক্ষেত্রের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, “গরমই আমাদের সামনে সব চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ভক্তদের যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, তা নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। বিশেষ করে তাঁরা যাতে খাদ্য ও পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান, তা আমাদের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছে। জলের সমস্যা হবে না। কিন্তু খাবারের ব্যবস্থা করা একটা চ্যালেঞ্জ। অযোধ্যায় দর্শনার্থীদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। তা সত্ত্বেও এখনও পর্যন্ত পদদলিত হওয়ার কোনও ঘটনা ঘটেনি। আশা করি, ভবিষ্যতেও ঘটবে (Ram Navami) না।” তিনি বলেন, “আমি দর্শকদের অনুরোধ করব, নিজের নিরাপত্তার কারণে রাম মন্দির পরিদর্শন করার সময় দলবদ্ধভাবে থাকুন। আগত ভক্তদের আমি সঙ্গে ছাতু আনার অনুরোধ করছি। ছাতু খেলে তাঁরা গরমের হাত থেকে রক্ষা পাবেন।”

    আরও পড়ুুন: “দুর্নীতিবাজরা এখন কারাগারের পিছনে”, মিরাটের জনসভায় বললেন মোদি

    রামনবমীর তাৎপর্য 

    চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের নবমী তিথিই হল রামনবমী। হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী, এদিনই ধরাধামে অবতীর্ণ হয়েছিলেন ভগবান বিষ্ণুর অবতার রাম। তাই এদিন রামের বিগ্রহ দর্শন করলে পুণ্য লাভ হয় বলে লোকবিশ্বাস। সেই কারণেই এদিন অযোধ্যায় ভিড় করবেন লক্ষ লক্ষ ভক্ত। এই ভক্তদের সামাল দেওয়াটাই মন্দির কর্তৃপক্ষের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ দিন কয়েক আগে প্রচণ্ড গরমে রামলালা দর্শনে এসে অচৈতন্য হয়ে পড়েছিলেন কয়েকজন ভক্ত। সেই কারণেই মন্দির কর্তৃপক্ষের চিন্তা আরও বেড়েছে। আরও একটি কারণে মন্দির কমিটির কপালে চিন্তার ভাঁজ। সেটি হল, এই বিপুল সংখ্যক ভক্তকে রামনবমীর দিনই বিগ্রহ দর্শন করতে দিতে হলে, মন্দিরের দ্বার খোলা রাখতে হবে ২৪ ঘণ্টাই। যেটা দেবতার পক্ষেও কষ্টকর বলে মনে করে মন্দির কমিটি। তাই কীভাবে আগত ভক্তরা এদিন রামলালার দর্শন করবেন, তা নিয়েও ভাবনা চিন্তা করছে মন্দির কমিটি (Ram Navami)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • PM Modi: “দুর্নীতিবাজরা এখন কারাগারের পিছনে”, মিরাটের জনসভায় বললেন মোদি

    PM Modi: “দুর্নীতিবাজরা এখন কারাগারের পিছনে”, মিরাটের জনসভায় বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের মিরাট থেকেই লোকসভা নির্বাচনের প্রচার শুরু করে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবারের এই সমাবেশে তিনি বলেন, “এই নির্বাচন সরকার তৈরির জন্য নয়, বিকশিত ভারত গড়ার জন্য।”

    ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই’ (PM Modi)

    মিরাট লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী রামায়ণ সিরিয়ালের রামের চরিত্রে অভিনয় করা অরুণ গোভিল। তাঁর সমর্থনে আয়োজিত জনসভায় ‘ইন্ডি’ জোটকেও নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী। গত দশ বছরে তাঁর নেতৃত্বে দেশে কী কী উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে, তার ফিরিস্তি দেন প্রধানমন্ত্রী। পরে বলেন, “গত দশ বছরে আমরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করেছি। আমরা নিশ্চিত করেছি যে কোনও মধ্যস্বত্বভোগী যেন গরিবের টাকা চুরি করতে না পারে। আমি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করছি। তাই দুর্নীতিবাজেরা এখন কারাগারের পিছনে।” তিনি বলেন, “দশ বছরে উন্নয়নের যে গতি রয়েছে, তা আরও বাড়বে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এ তো সবে ট্রেলর মাত্র।”

    ‘ওরা দুর্নীতিগ্রস্তদের বাঁচাতে চায়’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মোদির মন্ত্রই হল দুর্নীতিগ্রস্তদের সরানো। আর ওরা (বিরোধীরা) দুর্নীতিগ্রস্তদের বাঁচাতে চায়। এই নির্বাচনে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করছে এনডিএ। বিরোধীরা দুর্নীতিবাজদের বাঁচাতে লড়াই করছে।” তিনি বলেন, “আমি শুধু দুর্নীতিবাজদেরই তদন্ত করছি না, এটা আমার গ্যারান্টি যে যারাই আমার দেশের মানুষকে লুট করেছে, আমি আমার জনগণের চুরি করা সম্পদ তাদের ফিরিয়ে দিচ্ছি।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “ক্ষমতার শীর্ষে থাকা নেতারাও জামিন পাচ্ছেন না। অনেক বড় বড় দুর্নীতিবাজকে আদালত চত্বরে ঘোরাঘুরি করতে হয়েছে। কোথাও খাটের নীচ থেকে গাদা গাদা নোট উদ্ধার হয়েছে। কোথাও আবার ওয়াশিং মেশিন থেকে উদ্ধার হয়েছে নোটের পাহাড়।”

    আরও পড়ুুন: “তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়বে মমতার সরকার”, আক্রমণ বিজেপি প্রার্থী নির্মল সাহার

    বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’কেও এদিন আক্রমণ শানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “ইন্ডি জোট কৃষকদের ঘৃণা করে। তারা চৌধুরী চরণ সিংকেও প্রাপ্য সম্মান দেয়নি। লোকসভায় আলোচনার সময় বিরোধীরা কী করেছে, তা গোটা দেশ দেখেছে। যখন আমাদের ছোট ভাই জয়ন্ত চৌধুরী লোকসভায় ভারতরত্ন নিয়ে বলতে উঠেছিলেন, তখন সবাই (বিরোধীরা) তাঁকে থামানোর চেষ্টা করেছিলেন। তাঁকে অসম্মান করার চেষ্টা করেছিলেন। এজন্য কংগ্রেস এবং সমাজবাদী পার্টির উচিত কৃষকদের দোরে দোরে গিয়ে ক্ষমা চাওয়া (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Congress: আরও দু’টি আয়কর নোটিশ কংগ্রেসকে, গাড্ডায় সোনিয়ার দল

    Congress: আরও দু’টি আয়কর নোটিশ কংগ্রেসকে, গাড্ডায় সোনিয়ার দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও দু’টি আয়কর নোটিশ পেল কংগ্রেস (Congress)। শনিবার এমনই দাবি করা হয়েছে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির তরফে। কংগ্রেসের দাবি, ২০১৪-’১৫ ও তার পরের অর্থবর্ষের জন্য আয়কর দফতর জরিমানা ধার্য করেছে ১ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা। এর আগে ১৯৯৪-’৯৫ অর্থবর্ষ এবং ২০১৭-’১৮ থেকে ২০২০-’২১ অর্থবর্ষের জন্যও নোটিশ পাঠিয়েছিল আয়কর দফতর। সব মিলিয়ে কংগ্রেসকে জরিমানা বাবদ আয়কর দফতরে দিতে হবে ৩ হাজার ৫৬৭ কোটি টাকা।

    সোনিয়া গান্ধীর দলকে নোটিশ (Congress)

    বৃহস্পতিবারই ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা চেয়ে আয়কর দফতর নোটিশ পাঠিয়েছিল সোনিয়া গান্ধীর দলকে (Congress)। তার চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই ফের পাঠানো হল নোটিশ। কংগ্রেসের প্রধান মুখপাত্র জয়রাম রমেশ বলেন, “শনিবার কংগ্রেসের দফতরে আবারও দু’টি আয়কর নোটিশ এসে পৌঁছেছে।” প্রসঙ্গত, শনিবারই কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেছিলেন, কংগ্রেসকে আর্থিকভাবে পঙ্গু করে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। বিরোধী নেতাদের জেলে ভরে নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে বিজেপি কোটি কোটি টাকা চাঁদা পকেটে পুরে ভোট বৈতরণী পার হতে চাইছে মোদি সরকার।

    অশনি সঙ্কেত দেখছে কংগ্রেস

    তার পরে পরেই আয়কর দফতরের তরফে ফের নোটিশ পাঠানোয় অশনি সঙ্কেত দেখছে কংগ্রেস। শুক্রবার মোদি সরকারের বিরুদ্ধে ‘কর সন্ত্রাসে’র অভিযোগ এনেছিলেন কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব। রীতিমতো সাংবাদিক বৈঠক করে তাঁরা নিশানা করেছিলেন বিজেপিকে। বলেছিলেন, কর সন্ত্রাস চালাচ্ছে মোদি সরকার।

    জানা গিয়েছে, প্রায় দশ বছরের ফাইল বের করে কংগ্রেসকে নোটিশ পাঠিয়েছে আয়কর দফতর। সেই নোটিশ চ্যালেঞ্জ করে রিঅ্যাসেসমেন্ট দাবি করে মামলা করা হয়েছিল কংগ্রেসের তরফে। বৃহস্পতিবার সেই মামলা খারিজ করে দেয় দিল্লি হাইকোর্ট। তার পরেই ফের পাঠানো হয় নোটিশ। আয়কর বিভাগের একটি সূত্রের দাবি, পর পর কয়েক বছরে নির্বাচনী বন্ড বা অন্যান্য খাতে কংগ্রেস যে অর্থ আয় করেছে, তাতে কর ফাঁকি দেওয়া হয়েছে। কংগ্রেসের (Congress) কাছে সেই টাকাই চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ধার্য করা হয়েছে জরিমানাও।

    আরও পড়ুুন: “এটা পরিবার বাঁচাও, দুর্নীতি লুকাও সমাবেশ”, ‘ইন্ডি’ জোটকে নিশানা বিজেপির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: “এটা পরিবার বাঁচাও, দুর্নীতি লুকাও সমাবেশ”, ‘ইন্ডি’ জোটকে নিশানা বিজেপির

    BJP: “এটা পরিবার বাঁচাও, দুর্নীতি লুকাও সমাবেশ”, ‘ইন্ডি’ জোটকে নিশানা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এটা গণতন্ত্র বাঁচাও সমাবেশ নয়, পরিবার বাঁচাও, দুর্নীতি লুকাও সমাবেশ।” রবিবার এই ভাষায়ই বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’কে নিশানা করল বিজেপি (BJP)। এদিন বিজেপির মুখপাত্র সুধাংশু ত্রিবেদী ইন্ডি জোটের বিভিন্ন নেতার বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির প্রসঙ্গ টানেন।

    ত্রিবেদীর নিশানায় ইন্ডি জোট (BJP)

    কংগ্রেসের যাঁদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে, তাঁদের প্রসঙ্গও টানেন। ডিএমকে এবং আরজেডিও নিশানা করেন সুধাংশু। এক সময় অন্না হাজারের নেতৃত্বে ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে ভারত’ শব্দবন্ধে গর্জে উঠেছিল রামলীলা ময়দান। ত্রিবেদী (BJP) বলেন, “এদিন সেই ময়দানের সমাবেশের মূল বক্তব্যই হল, প্রত্যেকেই দুর্নীতির সঙ্গে।” তিনি বলেন, “যিনি অনেক নেতাকে এক সময় চোর বলেছিলেন, তিনিও তাঁদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছেন। এটা একটা অদ্ভুত দৃশ্য।” দিল্লির এই ময়দানের সমাবেশে এদিন বিজেপি বিরোধী অন্যান্য কয়েকটি দলের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন আপ নেতারাও। সুধাংশুর কটাক্ষ-বাণের অভিমুখ যে সেদিকেই, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

    দুর্নীতি মামলা

    তিনি বলেন, “একাধিক দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত লালুপ্রসাদ যাদবও এখন তাঁদের নেতা। এঁরা সব এক জায়গায় জড়ো হয়েছেন তাঁদের পুরানো পাপ লুকোতে। এবং মনে রাখতে হবে, এঁরা প্রত্যেকেই রাম মন্দির নির্মাণের বিরুদ্ধাচরণ করেছিলেন। এঁদের মধ্যে অনেকে আবার হিন্দুত্ববাদের মূলোৎপাটন করতে চেয়েছিলেন।” বিজেপির এই মুখপাত্র বলেন, “এই রাজনৈতিক দলগুলি ভারতের রাজনীতির বিশ্বাসযোগ্যতাকেই প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। এমন একটা সময় তারা এটা করছে, যখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে রাজনীতিতে একটা বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরি হচ্ছে। এবং এই সরকার যখন প্রতিশ্রুতি পূরণ করে চলেছে।” তিনি বলেন, “ওরা হল এমন সব রাজনৈতিক দল, যারা কখনও দেশের উন্নতি চায়নি। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে মানুষ তাদের মুখের মতো জবাব দেবে।”

    আরও পড়ুুন: দাবদাহে পুড়ছে অযোধ্যা, স্বস্তি দিতে রামলালাকে পরানো হচ্ছে সূতির পোশাক

    প্রসঙ্গত, শনিবারই রামলীলা ময়দানে সমাবেশ করেছিলেন ইন্ডি জোটের নেতারা। দিন কয়েক আগে দিল্লি আবগারি নীতি কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করে ইডি। তার প্রেক্ষিতেই ‘গণতন্ত্র বাঁচাও’ সমাবেশের আয়োজন করেছিলেন বিরোধীরা (BJP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • LK Advani: আদবানির বাড়ি গিয়ে ভারতরত্ন সম্মানে ভূষিত করলেন রাষ্ট্রপতি, হাজির প্রধানমন্ত্রীও

    LK Advani: আদবানির বাড়ি গিয়ে ভারতরত্ন সম্মানে ভূষিত করলেন রাষ্ট্রপতি, হাজির প্রধানমন্ত্রীও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের প্রাক্তন উপ-প্রধানমন্ত্রী তথা বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আদবানির (LK Advani) বাড়ি গিয়ে তাঁকে ভারতরত্ন সম্মানে ভূষিত করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। রবিবার রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আদবানির বাড়িতে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    এক্স হ্যান্ডেলের পোস্ট 

    রাষ্ট্রপতি ভবনের তরফ থেকে এদিনই এ বিষয়ে এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করা হয়। তাতে দেখা যাচ্ছে, বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আদবানির (LK Advani) ঠিক পাশে বসে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওই পোস্টে লেখা হয়েছে, ‘‘রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মু ভারতরত্ন সম্মানে ভূষিত করলেন লালকৃষ্ণ আদবানিকে। বর্ষীয়ান নেতার নিজের বাসভবনে এই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং  লালকৃষ্ণ আদবানির পরিবারের সদস্যরা।’’

    পাশাপাশি ওই পোস্টে লেখা হয়েছে, ‘‘লালকৃষ্ণ আদবানির গোটা জীবন কেটেছে দেশের সেবায়।  ৭ দশকেরও বেশি সময় ধরে বিভিন্ন ক্ষেত্রে তিনি দেশকে সেবা দিয়েছেন। দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবেই হোক অথবা উপ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে, লালকৃষ্ণ আদবানি (LK Advani) সর্বদাই দেশের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন। ভারতের সাংস্কৃতিক পুনরুত্থানে তাঁর আন্দোলনের ফসল হল রাম মন্দিরের পুনঃপ্রতিষ্ঠা।’’

    সংক্ষিপ্ত জীবন

    লালকৃষ্ণ আদবানির জন্ম হয় ১৯২৭ সালে, বর্তমান পাকিস্তানের করাচিতে। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় তাঁর পরিবার ভারতে আসেন। ৯৬ বছর বয়সী এই নেতা বাজপেয়ী সরকারের আমলে ২০০২ সালের জুন মাস থেকে ২০০৪ সালের মে মাস পর্যন্ত দেশের উপ প্রধানমন্ত্রীর (LK Advani) দায়িত্বভার সামলেছেন। এর পাশাপাশি তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের দায়িত্বেও ছিলেন ১৯৯৯ সালের অক্টোবর মাস থেকে ২০০৪ সালের মে মাস পর্যন্ত। ১৯৮৬ থেকে ১৯৯০,  ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৮ এবং ২০০৪ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত তিনি বিজেপির সভাপতি ছিলেন। জরুরি অবস্থা সময় এই বিজেপি নেতা ১৯ মাস জেলে বন্দি ছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share