Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Amit Shah: দেশ কি শরিয়া আইনে শাসিত হবে? তোষণ ইস্যুতে কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ শাহের

    Amit Shah: দেশ কি শরিয়া আইনে শাসিত হবে? তোষণ ইস্যুতে কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের প্রকাশিত ইস্তেহারে তোষণ ছাড়া আর কিছুই নেই। শুক্রবারই এ নিয়ে কংগ্রেসকে তোপ দাগলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁর প্রশ্ন দেশ কি শরিয়া আইনে শাসিত হবে? সাংবাদিকদের শাহ বলেন, ‘‘কংগ্রেসের ইস্তাহার বলছে পার্সোনাল ল’য়ের কথা। যা এই দেশকে বিভাজিত করছে। প্রথমত আমি ভোটারদের কাছে আবেদন জানাতে চাই যে আপনারা নির্বাচিত করুন সেই রকম একটি রাজনৈতিক দলকে, যারা নিজেদের কথাতে সবসময় স্থির থাকে এবং দেশকে একটি নিরাপদ ভবিষ্যত দিতে পারে, দেশকে সমৃদ্ধশালী বানাতে পারে। গরিবদের উন্নয়নের জন্য কাজ করে।’’

    জনগণের ভরসা বিজেপিই

    এদিন শাহ (Amit Shah) আরও বলেন, ‘‘কংগ্রেসের ইস্তাহার প্রকাশিত হওয়ার পরে জনগণ বিজেপির উপরেই ভরসা রাখছে। তার কারণ কংগ্রেসের ইস্তাহারে তাদের পুরনো অভ্যাস দেখা গিয়েছে এবং তা তোষণ নীতি। কংগ্রেসের ইস্তাহার মুসলিম পার্সোনাল ল’য়ের কথা বলছে। আমি রাহুল গান্ধীর কাছে জানতে চাই এই দেশ কি শরিয়া অনুযায়ী শাসিত হবে?’’

    আমাদের সংবিধান একটি ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান

    শাহের (Amit Shah) কথায়, ‘‘আমাদের সংবিধান একটি ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান। যে কোনও নির্দিষ্ট ধর্মের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়ে ওঠেনি। অমিত শাহ বলেন বিজেপি পরিস্কার ভাবে জানিয়েছে, ইস্তাহারে ঘোষণা করেছে যে এদেশে ইউনিফর্ম সিভিল কোড আসবেই।’’ ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, তৃতীয়বারে মোদি সরকার ক্ষমতায় এলে ”এক দেশ এক আইন অর্থাৎ ইউনিফর্ম সিভিল কোড আনা শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা। এদিন  তিনি আরও বলেন, ‘‘আমরা তিন তালাককে রোধ করেছি। পার্সোনাল ল’ এ দেশে (Amit Shah) বাস্তবায়িত হতে পারে না। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে আমি বলছি এবং দেখতে পাচ্ছি নরেন্দ্র মোদি তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিচ্ছেন।’’

    আরও পড়ুন: আগ্নেয়াস্ত্র, বিষ্ফোরক উদ্ধারে নামানো হল রোবট, এনএসজি কমান্ডো, আরও চাপে শাহজাহান

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IndiGo: লক্ষ্য আন্তর্জাতিক ফ্লাইট! ৩০টি চওড়া এয়ারবাস এ৩৫০-৯০০ বিমান কিনছে ইন্ডিগো

    IndiGo: লক্ষ্য আন্তর্জাতিক ফ্লাইট! ৩০টি চওড়া এয়ারবাস এ৩৫০-৯০০ বিমান কিনছে ইন্ডিগো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এয়ারবাস এ৩৫০-৯০০ বিমানের জন্য রেকর্ড অর্ডার দিল ইন্ডিগো এয়ারলাইন্স। সম্প্রতি এই বিশাল অর্ডারের ঘোষণা করেছে সংস্থা। ভারতের বৃহত্তম এয়ারলাইন ইন্ডিগো বর্তমানে দ্রুত হারে সম্প্রসারণের পর্যায়ে রয়েছে। ডোমেস্টিক এয়ারলাইন ইন্ডিগো ৩০টি এয়ারবাস (A350-900) এয়ারক্রাফটের জন্য একটি অর্ডার দিয়েছে, যা সংস্থার নেটওয়ার্ককে আরও প্রসারিত করবে। এই চুক্তিটি ভারতের বৃহত্তম এয়ার সংস্থার বহরকে আরও শক্তিশালী করবে।

    বাজার ধরার প্রয়াস

    টাটা গ্রুপ এভিয়েশন সেক্টরে প্রবেশের পর বাজার ধরে রাখতে দ্রুত হারে ব্যবসা বাড়ানোর চেষ্টা করছে ইন্ডিগো। একটি বিবৃতিতে, ইন্ডিগো এয়ারলাইন্স এয়ারবাসের সঙ্গে এই অর্ডারের বিশদ ব্যাখা করেছে। সংস্থা জানিয়েছে, যেকোনও এয়ারলাইন এই প্রথম একসঙ্গে এতগুলি বিমান কেনার অর্ডার দিয়েছে। ইন্ডিগো সিইও পিটার এলবার্স এই চুক্তিকে এয়ারলাইন এবং এয়ারবাসের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসাবে উল্লেখ করেছেন। চুক্তির অফিসিয়াল তালিকা মূল্য ৫৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

    সংস্থার সাফল্য

    চুক্তির অফিসিয়াল তালিকা মূল্য ৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। একটি বিবৃতিতে, ইন্ডিগো এয়ারলাইন এয়ারবাসের সঙ্গে এই অর্ডারের বিশদ ব্যাখা করেছে। সংস্থা জানিয়েছে, যেকোনও এয়ারলাইনের কাছে এই অর্ডার খুব গুরুত্বপূর্ণ। ইন্ডিগো জানিয়েছে, ২০২৭ সালের মধ্যে ৩০টি এয়ারবাসে ডেলিভারি করা হতে পারে। এই ধরনের বাল্ক ডিলে বিমানগুলি অফিসিয়ালের অর্ধেকেরও কম দামে বিক্রি হয়, বলে জানিয়েছে সংস্থা। এর ফলে ইন্ডিগো অ্যাভিয়েশন ক্ষেত্রে আরও এগিয়ে যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: মনমোহনের পুরানো ভিডিও শেয়ার করে কংগ্রেসকে আক্রমণ শানাল বিজেপি

    BJP: মনমোহনের পুরানো ভিডিও শেয়ার করে কংগ্রেসকে আক্রমণ শানাল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীকে ‘ন্যায়পত্র’ (কংগ্রেসের ইস্তাহার) নিয়ে বোঝাবেন বলে সময় চেয়ে দু’পাতার একটা চিঠি লিখেছিলেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে। তার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই কংগ্রেসকে নিশানা করল বিজেপি (BJP)। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহের করা একটি মন্তব্যের ভিডিও প্রকাশ্যে নিয়ে এল মোদি-শাহ-নাড্ডার দল।

    বিজেপির ‘সিংহ-বাণ’! (BJP)

    ভিডিওটি ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসের। তাতে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে বলতে শোনা গিয়েছে, “সংখ্যালঘুরা, বিশেষত মুসলমান সংখ্যালঘুরা, তাঁরা যদি গরিব হন, তাহলে দেশের সম্পদের ওপর তাঁদের দাবি সর্বাগ্রে।” সম্পদের পুনর্বণ্টনের যে পরিকল্পনার কথা ইস্তাহারে জানিয়েছে কংগ্রেস, তার প্রেক্ষিতেই বিজেপির এই ‘সিংহ-বাণ’। ভিডিওটি (যার সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম) শেয়ার করে ট্যুইট-বার্তায় বিজেপি বলেছে, “লোকসভা  নির্বাচন চলাকালীন মনমোহন সিংহ আবারও তুলেছেন তাঁর সেই বক্তব্য জাতীয় সম্পদের ক্ষেত্রে বিশেষত দরিদ্র মুসলমানদের অগ্রাধিকার থাকা উচিত। তিনি বলেছিলেন যে তিনি তাঁর আগের মন্তব্যে অনড়, যে দেশীয় সম্পদের ওপর প্রথম অধিকার থাকা উচিত মুসলমানদের।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    সম্প্রতি (BJP) কংগ্রেস নেতা শ্যাম পিত্রোদা বলেছিলেন, “আমেরিকার ধাঁচে  এদেশেও চালু করা যেতে পারে কোনও ব্যক্তির মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তির ৪৫ শতাংশ হয়ে যাবে দেশের। বাকিটা তাঁর উত্তরসূরীদের।” কংগ্রেস নেতার এহেন মন্তব্যকে হাতিয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। সম্প্রতি এক জনসভায় তিনি অভিযোগ করেছিলেন, মানুষের কষ্টার্জিত অর্থ কেড়ে নিতে চায় কংগ্রেস। সেই অর্থ অনুপ্রবেশকারী ও বড় পরিবারগুলিকে ভাগ করে দিতে চায় তারা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এর অর্থ হল, তারা সম্পদ সংগ্রহ করবে, আর বিলি করবে তাদের যারা অনুপ্রবেশকারী, অনেক ছেলেমেয়ে আছে। আপনি কি চান আপনার কষ্টার্জিত অর্থ অনুপ্রবেশকারীদের বিলি করা হোক? আপনি কি এটা মেনে নেবেন?  কংগ্রেসের ইস্তাহারে কিন্তু এমনটাই বলা হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: “পরের জন্মে বাংলায় জন্মগ্রহণ করব,” কর্মীদের উচ্ছ্বাস দেখে আপ্লুত মোদি

    এই ইস্যুতে কংগ্রেসকে নিশানা করেছেন বিজেপি প্রেসিডেন্ট জেপি নাড্ডাও। তাঁর অভিযোগ, এভাবে কংগ্রেস তফশিলি জাতি-উপজাতি এবং অন্যান্য পিছড়েবর্গদের অধিকার কেড়ে নিয়ে মুসলমানদের দিতে চাইছে। কংগ্রেসের এটাই লুকোনো অ্যাজেন্ডা। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তুষ্টিকরণের রাজনীতির অভিযোগ বরাবর করে এসেছে বিজেপি। এবারও তার অন্যথা হয়নি। নাড্ডা বলেন, “তফশিলি জাতি-উপজাতির মানুষ যে সংরক্ষণের সুবিধা ভোগ করেন, মুসলমানদের তা পাইয়ে দিতে (BJP) এভাবে গ্রাউন্ডওয়ার্ক করছে কংগ্রেস।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Air Taxi: ভারতে চালু হচ্ছে উড়ন্ত ট্যাক্সি পরিষেবা! কবে থেকে, কোথায় চলবে জানেন?

    Air Taxi: ভারতে চালু হচ্ছে উড়ন্ত ট্যাক্সি পরিষেবা! কবে থেকে, কোথায় চলবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার শুধু রাস্তায় নয়, আকাশে উড়বে ট্যাক্সি (Air Taxi)। অভাবনীয় চিন্তাভাবনা ইন্ডিগোর। রাজধানীর রাস্তার যানজট এড়িয়ে মাত্র সাত মিনিটেই পৌঁছে যাওয়া যাবে কনট প্লেস থেকে গুরুগ্রাম। এই পরিষেবা আনতে আমেরিকার আর্চার অ্যাভিয়েশনের সঙ্গে কাজ চালাচ্ছে ইন্টারগ্লোব। ইন্ডিগোর (Indigo) মূল সংস্থা ইন্টারগ্লোব এন্টারপ্রাইজ এবং ইউএস-ভিত্তিক আর্চার এভিয়েশন ভারতে একটি ইলেকট্রিক এয়ার ট্যাক্সি পরিষেবা (Air Taxi) চালু করতে চলেছে।

    কোন কোন রাজ্যে চালু হবে এই পরিষেবা (Air Taxi)?

    সংস্থার তরফে জানা গেছে, দিল্লির পাশাপাশি প্রথম দফায় এই একই পরিষেবা (Air Taxi) চালু করা হবে মুম্বই এবং বেঙ্গালুরুতে। এই উড়ানগুলির বিশেষত্ব হল, এগুলি একেবারে ভার্টিক্যালি অর্থাৎ উল্লম্বভাবে টেক অফ ও ল্যান্ডিং করতে পারে। ঠিক যেমনটা হেলিকপ্টার ওঠানামা করে। শুধু আওয়াজ অনেকটা কম। পাইলট-সহ পাঁচ জন যাত্রী বহন করার ক্ষমতা রাখবে এই উড়ানগুলি। কোম্পানির অন্য একজন কর্মকর্তা বলেছেন যে এই বিমানটিতে ছয়টি ব্যাটারি প্যাক থাকবে যা ৩০-৪০ মিনিটের মধ্যে সম্পূর্ণ চার্জ হয়ে যাবে। এক মিনিট চার্জ হবে মোটামুটি এক মিনিটের ফ্লাইটের সমান। আর্চার এভিয়েশন আপাতত ২০০ টি উড়ন্ত ট্যাক্সি (Air Taxi) সরবরাহ করবে। এমন ২০০টি এয়ারক্র্যাফ্টের জন্য খরচ হচ্ছে ৮ হাজার ৩০০ কোটি টাকারও বেশি। জানা যাচ্ছে, ২০২৬ সালের মধ্যেই ভারতে সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক এয়ার ট্যাক্সি (Electric Air Taxi) পরিষেবা চালু করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে ইন্টারগ্লোব এন্টারপ্রাইজ। সংস্থা সূত্রে খবর, ডিজিসিএ এই পরিষেবায় ছাড়পত্র দিলেই পরিষেবা চালু করে দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন: ভোট শুরু হতেই অশান্ত রায়গঞ্জ, দলের কর্মীকেই মারধর তৃণমূল কোঅর্ডিনেটরের

    আকাশপথে ট্যাক্সি যাত্রায় খরচ কত?

    তবে আকাশপথে ট্যাক্সি (Air Taxi) যাত্রায় খরচ কিন্তু নাগালের মধ্যেই থাকছে। আর্চার অ্যাভিয়েশন সূত্রের খবর, দিল্লির (Delhi) কনট প্লেস থেকে হরিয়ানার গুরুগ্রাম পর্যন্ত সাত মিনিটের যাত্রাপথে খরচ পড়বে মাত্র ২-৩ হাজার টাকা। অর্থাৎ সাধ্যের মধ্যেই হবে এই পরিষেবা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi High Court: স্বামীর মৃত্যুর পর সম্পত্তিতে নিরঙ্কুশ অধিকার নেই স্ত্রীর, রায় দিল্লি হাইকোর্টের

    Delhi High Court: স্বামীর মৃত্যুর পর সম্পত্তিতে নিরঙ্কুশ অধিকার নেই স্ত্রীর, রায় দিল্লি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বামীর মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তি ভোগ করতে পারেন কোনও হিন্দু মহিলা। কিন্তু সেই সম্পত্তির ওপর নিরঙ্কুশ অধিকার থাকবে না তাঁর। একটি মামলায় রায় দিতে গিয়ে শুক্রবার এমনই মন্তব্য করল দিল্লি হাইকোর্ট (Delhi High Court)।

    কী বলছে আদালত? (Delhi High Court)

    আদালত জানিয়েছে, কোনও হিন্দু মহিলার নিজস্ব কোনও আয় না থাকলে স্বামীর মৃত্যুর পর তিনি সেই সম্পত্তি ভোগ করতে পারেন। তবে স্ত্রী ছাড়াও প্রয়াত ব্যক্তির অন্য কোনও উত্তরাধিকার থাকলে তাঁর সম্পত্তির ওপর স্ত্রীর নিরঙ্কুশ অধিকার থাকে না। তাই ওই সম্পত্তি তিনি বিক্রি কিংবা স্থানান্তর করতে পারেন না। প্রয়াত স্বামীর সম্পত্তি নিয়ে স্ত্রী কী কী করতে পারেন, আর কী কী করতে পারেন না, তাও জানিয়েছে আদালত (Delhi High Court)।

    অধিকার আইনস্বীকৃত হলেও নিরঙ্কুশ নয়

    দিল্লি হাইকোর্ট জানিয়েছে, স্বামীর মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তিতে হিন্দু মহিলার অধিকার আইনস্বীকৃত। তা ওই মহিলার অর্থনৈতিক নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করে। স্বামীর মৃত্যুর পর তাঁকে যাতে সন্তানদের ওপর নির্ভর করতে না হয়, তাই এই আইন। এসব ক্ষেত্রে স্ত্রী মৃত স্বামীর সম্পত্তি ভোগ ও তা থেকে আয়ও করতে পারেন। কিন্তু এর অর্থ, ওই সম্পত্তিতে তাঁর নিরঙ্কুশ অধিকার নয়। যে মামলার বিচার করতে গিয়ে এহেন মন্তব্য করেছে দিল্লি হাইকোর্ট, তাতে এক ব্যক্তি মারা যাওয়ার আগে তাঁর সম্পত্তি বিশদে উইল করে গিয়েছেন। তাতে বলা হয়েছে, তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর স্ত্রী আমৃত্যু ওই সম্পত্তি ভোগ করবেন। এই উইলে স্ত্রীকে সম্পত্তি বিক্রি করার অধিকার দেননি তাঁর প্রয়াত স্বামী।

    আরও পড়ুুন: “তৃণমূল যুব সমাজকে ধ্বংস করে দিচ্ছে”, চাকরি বাতিল ইস্যুতে তোপ মোদির

    ওই দম্পতির ছয় ছেলে, এক নাতনি। সম্পত্তির দাবি নিয়ে বিরোধের জেরে বিষয়টি গড়ায় আদালত পর্যন্ত। মামলার শুনানি শেষে দেওয়ানি আদালত এই সিদ্ধান্তে পৌঁছায় যে, যেহেতু স্বামীর মৃত্যুর আগে একটি উইল ছিল, তাই তেইশ বছর ধরে সেখানে বসবাস করার কারণে তাঁর স্ত্রী সম্পত্তির নিরঙ্কুশ মালিক হয়েছিলেন। এদিন আদালত সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন, স্বামীর মৃত্যুর আগে তাঁর সম্পত্তিতে ওই হিন্দু মহিলার কোনও অধিকার ছিল না। মৃত্যুর পরেও নিরঙ্কুশ অধিকার জন্মায় না (Delhi High Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

      

  • Kashmir Tourism: ৩৭০ বিলোপের সুফল পাচ্ছে কাশ্মীর, পর্যটকদের রেকর্ড ভিড় টিউলিপ বাগানে

    Kashmir Tourism: ৩৭০ বিলোপের সুফল পাচ্ছে কাশ্মীর, পর্যটকদের রেকর্ড ভিড় টিউলিপ বাগানে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাল ফিরেছে কাশ্মীরে (Kashmir Tourism)। ৩৭০ ধারা বিলোপের সুফল পাচ্ছে ভূস্বর্গ। কাশ্মীরের সেরা দুটি পর্যটন কেন্দ্র সোনমার্গ ও শ্রীনগরের টিউলিপ বাগান। শুধু সোনমার্গে (Sonmarg) বিগত তিন মাসে ১ লক্ষ ৬০ হাজার পর্যটক এসেছেন। তবে রেকর্ড গড়েছে শ্রীনগরের (Srinagar) টিউলিপ বাগান। চলতি বছর এই বাগানে পর্যটক সংখ্যা ৪ লক্ষ ৩০ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে। গরমের ছুটির সিজন শুরু হতেই সারা ভারতের পর্যটকদের একটা বড় অংশ এখন কাশ্মীরমুখী।

    বেশি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্র হল সোনমার্গ (Kashmir Tourism)

    স্থানীয় ভাষায় সোনমার্গের অর্থ “সোনার তৃণভূমি”। ভোরের প্রথম সোনালি আলো যখন সোনমার্গের বরফের উপর পড়ে তখন চারিদিকে সোনালি আভা ছাড়িয়ে পড়ে। বরফের মজা নিতে আসা পর্যটকদের সংখ্যা প্রতি বছর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। চলতি বছর পর্যটকদের সংখ্যা ২ লক্ষ ছাড়িয়ে যেতে পারে, এমনটাই আশা করছেন পর্যটন ব্যবসায়ীয়া। কাশ্মীরের (Kashmir Tourism) গন্ধেরবাল জেলার (Gandherbal) এই হিল স্টেশনের উচ্চতা ২৭৩০ মিটার। বছরের বেশিরভাগ সময় বরফে ঢাকা থাকে সোনমার্গ। এই বরফে স্কেটিং, এটিভি রাইড সহ নানান ধরণের কার্যকলাপ করতে আসেন হাজার হাজার পর্যটক। কাশ্মীরের (Kashmir) পর্যটন দপ্তরের দেওয়া তথ্য অনুসারে এখন পর্যন্ত ১ লক্ষ ৫৫ হাজার ৮৫১ জন ভারতীয় পর্যটক এবং ৪ হাজার ১০৮ জন বিদেশী পর্যটক এসেছেন। পর্যটকদের মধ্যে ২৩২২ জন স্থানীয় কাশ্মীরি। কাশ্মীরের পর্যটন কেন্দ্রগুলির মধ্যে সবচেয়ে বেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করে থাকে এই সোনমার্গ।

    ৩৭০ ধারা তুলে দেওয়ার পর হাল ফিরেছে

    কয়েক দশক আগে পর্যন্ত কাশ্মীরে জঙ্গিবাদের কারণে পর্যটনের (Tourism) হাল খুব খারাপ ছিল। কাশ্মীরের (Kashmir Tourism) নাম শুনলেই ভয় পেতেন পর্যটকরা। এর প্রভাব পড়েছিল স্থানীয়দের মধ্যেও। কারণ স্থানীয়দের একটা বড় অংশ পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। কেউ শিকারা চালান, কেউ হোটেল, কেউ আবার ড্রাইভার। তাঁদের অর্থনৈতিক অবস্থা ক্রমেই খারাপ হচ্ছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ৩৭০ ধারা তুলে দেওয়ার পর থেকেই কাশ্মীরের পর্যটন যেন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। এখন তলানীতে সন্ত্রাসবাদ। যার সুফল পাচ্ছেন স্থানীয় কাশ্মীরিরা। বাড়ছে পর্যটন। সুদিন ফিরছে পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ব্যবসায়ীদের। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা টুরিস্টদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। কারণ চলতি বছর তাঁদের ব্যবসায় ভালো রকম লাভ হয়েছে। কাশ্মীরের পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ব্যবসায়ীরা চাইছেন প্রতি বছর যেন এই পরিমাণ পর্যটকরা কাশ্মীরে আসেন। পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিবাদের কারণে ভূস্বর্গ বহু বছর নরক হয়েছিল। সেনার অপারেশন অলআউট এবং ৩৭০ ধারা তুলে দেওয়ার পর আজ অবশ্য ভূস্বর্গ সোনালী ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

    এশিয়ার সবচেয়ে বড় টিউলিপ বাগান শ্রীনগরে

    তবে সোনমার্গকেও ছাড়িয়ে গিয়েছে শ্রীনগরের টিউলিপ গার্ডেন (Tulip garden)। এই পিকচার পারফেক্ট বাগানে এখন অবধি ৪ লক্ষ ৩০ হাজার পর্যটক (Kashmir Tourism) পা রেখেছেন। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৩ লক্ষ ৭৭ হাজার। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় ১৫ শতাংশ পর্যটক বৃদ্ধি হয়েছে চলতি বছর। শ্রীনগরের টিউলিপ বাগান এশিয়ার সবচেয়ে বড় টিউলিপ বাগান। সুইজারল্যান্ডের টিউলিপ বাগানের পর পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি পর্যটক আসেন কাশ্মীরের এই টিউলিপ বাগানে।

    আরও পড়ুন: হঠাৎ কেন ওএমআর সংরক্ষণের সময় কমানো হয়েছিল ২০১৬-তে? উত্তর নেই এসএসসির কাছে

    টিউলিপ বাগানের দায়িত্বপ্রাপ্ত অধিকর্তার বক্তব্য

    শ্রীনগরের টিউলিপ বাগানের দায়িত্বপ্রাপ্ত অধিকর্তা আসিফ ইয়াট্টু জানিয়েছেন, “টিউলিপ বাগান চালু হওয়ার পর থেকে আজ অবধি সবথেকে বেশি পর্যটক এসেছেন চলতি বছর। এখন পর্যন্ত ৪ লক্ষ ৩৫ হাজার পর্যটক এসেছেন। এ বছর পর্যটকদের (Kashmir Tourism) সংখ্যা ৪ লক্ষ ৫০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে। আবার সর্বোচ্চ সংখ্যায় টিউলিপ ফুটিয়ে ওয়ার্ল্ড বুক অফ রেকর্ডসে নাম উঠেছে শ্রীনগর টিউলিপ বাগানের। ৩০ হেক্টর এলাকা জুড়ে জাবেরওয়ান পর্বত শৃঙ্খলার ঘাটিতে ডাল লেকের পাশেই বিস্তৃত  এই বাগানে টিউলিপ ছাড়াও অর্কিড, হায়াসিন্থ, ড্যাফোডিল ও আরও কয়েকটি বাহারি ফুল ও বৃক্ষ রয়েছে এই বাগানে। চলতি বছর এক হাজারের বেশি বিদেশী পর্যটক এসেছিলেন এই টিউলির বাগানে। প্রসঙ্গত সন্ত্রাসবাদের কারণে বিদেশি পর্যটকদের মধ্যে কাশ্মীর সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়েছিল। তবে ধীরে ধীরে বিদেশী পর্যটকদের সংখ্যাবৃদ্ধি ইতিবাচক দিক বলেছেন আসিফ ইয়াট্টু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court On VVPAT: ইভিএমের সঙ্গে ১০০ শতাংশ ভিভিপ্যাট যাচাইয়ের আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

    Supreme Court On VVPAT: ইভিএমের সঙ্গে ১০০ শতাংশ ভিভিপ্যাট যাচাইয়ের আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইভিএমের সঙ্গে ভিভিপ্যাটের একশো শতাংশ ভোট মিলিয়ে দেখার আর্জি জানিয়ে জমা পড়া সব মামলা খারিজ সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court On VVPAT)। শুক্রবার শীর্ষ আদালতের বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের ডিভিশন বেঞ্চ এই মামলাগুলি খারিজ করে দেয়। ব্যালট পেপারের মাধ্যমে নির্বাচন ও একশো শতাংশ ভিভিপ্যাট স্লিপ জমা দেওয়ার অনুমতি চেয়েও যেসব মামলা দায়ের হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে, খারিজ করে দেওয়া হয়েছে সেগুলিও। বেঞ্চ জানিয়েছে, নির্বাচনের ফল ঘোষণার সাত দিন পরে নির্দিষ্ট অঙ্কের ফি জমা দিয়ে ভিভিপ্যাট স্লিপ গণনার আবেদন জানানো যেতে পারে। 

    দাবির বিরোধিতা আগেই করেছিল নির্বাচন কমিশন (Supreme Court On VVPAT)

    প্রসঙ্গত, দেশের একশো শতাংশ বুথে ইভিএমের ফলের সঙ্গে ভিভিপ্যাটের কাগজ মিলিয়ে দেখার দাবির বিরোধিতা আগেই করেছিল নির্বাচন কমিশন। কমিশন জানিয়েছিল, সব বুথে ইভিএমের সঙ্গে ভিভিপ্যাটের কাগজ মিলিয়ে দেখতে হলে নির্বাচন প্রক্রিয়া আবার ব্যালট পেপারের জমানায় পিছিয়ে যাবে। ইভিএমে নির্দিষ্ট কোনও (Supreme Court On VVPAT) বোতামে চাপ দেওয়ার পর ভোটটি সঠিক জায়গায় পড়ল কিনা, তা দেখিয়ে দেয় ভিভিপ্যাট। বোতামে চাপ দেওয়ার সাত সেকেন্ডের মধ্যেই একটি কাগজ প্রার্থীর নাম ও প্রতীক সহ বেরিয়ে আসে ভোটযন্ত্র থেকে। সেই কাজ জমা হয় একটি পাত্রে। নিয়ম অনুযায়ী, প্রতিটি এলাকা থেকে যে কোনও পাঁচটি বুথ বেছে নিয়ে ইভিএমের সঙ্গে ভিভিপ্যাটের কাগজের হিসাব মিলিয়ে দেখা হয়। একশো শতাংশ বুথেই এই হিসেব মিলিয়ে দেখার আবেদন জানিয়েছিল দেশের বিজেপি-বিরোধী দলগুলি।

    বিচারপতির নির্দেশ

    এদিন কয়েকটি নির্দেশও দিয়েছেন বিচারপতি খান্না। তিনি বলেন, “ভিভিপ্যাটের প্রতীক লোডিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে প্রতীক লোডিং ইউনিটগুলি সিল করা হবে। সিল করা সেই বাক্স স্ট্রংরুমে রাখা হবে ৪৫ দিনের জন্য। পরে যাচাইকরণের সময় সেখানে উপস্থিত থাকতে পারবেন প্রার্থীরা। জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সেই ইউনিটির ডেটার সত্যতা যাচাই করবেন। সেই ইউনিটের মেমরি চেক করার দায়িত্বে থাকবেন ইঞ্জিনিয়ররা। ইভিএমে যদি কারচুপি হয় এবং যাচাইকরণ পর্বে তা ধরা পড়ে, সেই প্রক্রিয়ায় খরচ হওয়া অর্থ ফিরিয়ে দিতে হবে প্রার্থীদের।” বিচারপতি দত্তের পর্যবেক্ষণ, “একটি সিস্টেমকে অন্ধভাবে সন্দেহ করলে তা সংশয়ের জন্ম দিতে পারে। তাই এসব ক্ষেত্রে অর্থপূর্ণ পর্যালোচনা প্রয়োজন (Supreme Court On VVPAT)।”

    আরও পড়ুুন: বিলম্বিত বোধদয়! এবার ওএমআর শিট সংরক্ষণ করবে রাজ্য শিক্ষা দফতর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: “আরও বেশি করে ভোট দিন”, আবেদন মোদি, শাহের

    Lok Sabha Elections 2024: “আরও বেশি করে ভোট দিন”, আবেদন মোদি, শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়ে গিয়েছে দ্বিতীয় দফার লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। আজ, ২৬ এপ্রিল ভোট গ্রহণ হচ্ছে দেশের ৮৮টি লোকসভা কেন্দ্রে। প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছিল ১৯ এপ্রিল। সেবার ভোট হয়েছিল দেশের ১০২টি কেন্দ্রে। এদিন যে আসনগুলিতে নির্বাচন হচ্ছে, সেগুলি ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে দেশের ১৩টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। প্রথম দফার মতো এবারও আরও বেশি সংখ্যক ভোটারকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। দেশের প্রত্যেক নাগরিকই যাতে ভোট দেন, সেই আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি। আরও বেশি করে যাতে তরুণ ও মহিলা ভোটাররা দ্বিতীয় দফার ভোট প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করেন (Lok Sabha Elections 2024), সেই আবেদনও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী? (Lok Sabha Elections 2024)

     এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “আজ, দ্বিতীয় দফার লোকসভা নির্বাচনে যেসব কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ চলছে, সেখানকার প্রত্যেককে আবেদন জানাচ্ছি আরও বেশি করে ভোট দিন। যত বেশি ভোটার ভোট দেবেন, ততই শক্তিশালী হবে আমাদের গণতন্ত্র। আমি বিশেষ করে অনুরোধ জানাই তরুণ এবং মহিলা ভোটারদের আরও বেশি করে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে। আপনার ভোট আপনার স্বর!”

    শাহি আবেদন

    এদিন যেসব কেন্দ্রে নির্বাচন হচ্ছে, সেখানকার প্রত্যেক ভোটার যাতে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশ নেন, সেই আবেদন করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। শক্তিশালী, সুরক্ষিত ও সমৃদ্ধশালী দেশ গঠন করতেই প্রত্যেককে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে বলেও জানান তিনি। এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লিখেছেন, “আজ দ্বিতীয় দফার লোকসভার নির্বাচন। আমি আপনাদের সবার কাছে আবেদন করছি (যাঁদের এলাকায় আজ নির্বাচন রয়েছে) পূর্ণ উদ্যমে যোগ দিন গণতন্ত্রের উৎসবে এবং ভোট দিন রেকর্ড সংখ্যক। শক্তিশালী, সুরক্ষিত ও সমৃদ্ধশালী জাতি গঠনে যা প্রয়োজন। শক্তিশালী ভারত গড়তে আপনার বন্ধু এবং পরিবারকেও উৎসাহিত করুন।”

    ওই পোস্টে শাহ আরও লিখেছেন, “সেই সরকারকেই বেছে নিন, যারা দেশের উন্নয়নকেই গুরুত্ব দেয়, সীমান্ত সুরক্ষা নিশ্চিত করে, দেশের হৃত গরিমা ফিরিয়ে আনে এবং জাতীয় স্বার্থে শক্তিশালী সিদ্ধান্ত নেয়। আপনাদের প্রতিটি ভোটই উন্নত ভারতের ভিতকে শক্তিশালী করবে। আপনার বন্ধু ও পরিবারকে ভোট দিতে উৎসাহিত করুন (Lok Sabha Elections 2024)।”

  • Lok Sabha Elections 2024: “চোখের জল ধরে রাখতে পারিনি”, কেন কাঁদলেন প্রধানমন্ত্রী?

    Lok Sabha Elections 2024: “চোখের জল ধরে রাখতে পারিনি”, কেন কাঁদলেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “চোখের জল ধরে রাখতে পারিনি।” বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাজস্থানের লেখাপড়া না জানা এক মহিলা ভোটার ভোট দিতে গিয়ে ইভিএমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছবি খুঁজেছিলেন। এই ঘটনায় বিচলিত হয়ে পড়েছিলেন তিনি। তার প্রেক্ষিতেই কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (Lok Sabha Elections 2024)

    এক্স হ্যান্ডেলে রাজস্থান বিজেপির মুখপাত্রের করা একটি পোস্টের প্রেক্ষিতে তাঁর চোখে যে জল চলে এসেছিল, সেকথা জানান প্রধানমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, ওই মহিলা যখন জানতে পারেন, প্রধানমন্ত্রী নন, এই কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী অন্য একজন, তখনই ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন তিনি। এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপি মুখপাত্রের ওই পোস্টের প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “মা-বোনেদের এত ভালোবাসা আমার চোখে জল এনে দিয়েছিল। তখনই দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হই, তাঁদের এই ঋণ আমায় শোধ করতে হবে। কিন্তু লক্ষ্মীকান্তজি (রাজস্থান বিজেপির মুখপাত্র) এটা আমাদের দলীয় কর্মীদের দায়িত্ব এঁদের প্রতি মনোযোগ দেওয়া। মানুষকে সচেতন করতে যেতে হবে দুয়ারে দুয়ারে।”

    রাত পোহালেই নির্বাচন

    রাজস্থানে নির্বাচন হচ্ছে দু’দফায়। এ রাজ্যে লোকসভার আসন রয়েছে ২৫টি। তার মধ্যে ১৩টিতে নির্বাচন হবে ২৬ এপ্রিল, শুক্রবার। ১৯ এপ্রিল, প্রথম দফায় নির্বাচন হয়েছে ১২টি আসনে। এই দ্বিতীয় দফায় ভাগ্য নির্ধারণ হবে ১৫২ জন প্রার্থীর। এঁদের মধ্যে রয়েছেন বিজেপির (Lok Sabha Elections 2024) দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং দলের রাজ্য সভাপতি। বিজেপির এই রাজ্য সভাপতি আগে ছিলেন রাজস্থান বিধানসভার স্পিকার। প্রাক্তন দুই মুখ্যমন্ত্রীর দুই ছেলেও রয়েছেন এই দফায় লড়াইয়ের ময়দানে। এই দফায় ভোট গ্রহণ হবে ২৮ হাজার ৭৫৮টি বুথে। ভোট দেবেন প্রায় ২.৮০ কোটি ভোটার।

    আরও পড়ুুন: রোজভ্যালি মামলায় সিবিআই চার্জশিটে সাধন-কন্যার নাম, আরও গাড্ডায় তৃণমূল

    নির্বাচন উপলক্ষে আঁটসাঁট নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে, ওই ১৩টি আসনে। মোতায়েন করা হয়েছে ১.৭২ লাখ রক্ষী। এদিন নির্বাচন হবে টঙ্ক-সাওয়াই মাধোপুর, আজমির, পালি, যোধপুর, বারমের, জালোর, উদয়পুর, বাঁশওয়াড়া, চিতোরগড়, রাজসামন্দ, ভিলওয়াড়া, কোটা এবং ঝালাওয়ার-বারান লোকসভা কেন্দ্রে। প্রসঙ্গত, দ্বিতীয় দফায় নির্বাচন হবে দেশের ১৩টি রাজ্যের ৮৯টি আসনে (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India US Relation: ‘ভারতকে বোঝেইনি’, মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে মার্কিন রিপোর্ট সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিল্লির

    India US Relation: ‘ভারতকে বোঝেইনি’, মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে মার্কিন রিপোর্ট সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিল্লির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুরে মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে অভিযোগ মার্কিন রিপোর্টে করা হয়েছে, তাকে পক্ষপাতিত্বমূলক আখ্যা দিল ভারত (India US Relation)। শুধু তাই নয়, আমেরিকার এই অভিযোগ ভারত সম্পর্কে দুর্বল মূল্যায়ন বলেও জানিয়েছে নয়াদিল্লি। মণিপুরে হিংসার আগুন নেভার পর সেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি রিপোর্টে।

    কী বলছে বিদেশমন্ত্রক? (India US Relation)

    এ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের উত্তরে বৃহস্পতিবার বিদেশমন্ত্রকের তরফে মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “রিপোর্টটি (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের) দারুণভাবে পক্ষপাতিত্বমূলক। ওরা যে ভারতকে বোঝেনি, এই রিপোর্টেই তা স্পষ্ট। আমরা একে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছি না। আপনাদেরও (সাংবাদিকদের) বলছি, একে এত গুরুত্ব দেওয়ার কিছু নেই।” সম্প্রতি প্রকাশ পেয়েছে ‘২০২৩ কান্ট্রি রিপোর্টস অন হিউম্যান রাইটস প্র্যাকটিসেস: ইন্ডিয়া’ শীর্ষক রিপোর্ট। এই রিপোর্টেই মণিপুরের সাম্প্রতিক হিংসার উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে যে মেইতেই ও কুকি সম্প্রদায়ের মধ্যে হিংসার ঘটনা ঘটেছিল, ফলাও করে তাও বলা হয়েছে।

    মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ

    তার পরেই বলা হয়েছে, এর পরিণতিতে মণিপুরে তাৎপর্যপূর্ণভাবে লঙ্ঘিত হচ্ছে মানবাধিকার (India US Relation)। উল্লেখ্য যে, ঘটনাটিকে (মানবাধিকার লঙ্ঘনের) লজ্জাজনক আখ্যা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই ঘটনায় দ্রুত পদক্ষেপ করার নির্দেশও দিয়েছিলেন তিনি। ফেব্রুয়ারি মাসে যে রিপোর্ট স্টেট ডিপার্টমেন্টের তরফে প্রকাশ করা হয়েছিল, সেখানেও বলা হয়েছিল প্রধানমন্ত্রীর এই নির্দেশের পরে পরেই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল।

    আরও পড়ুুন: রোজভ্যালি মামলায় সিবিআই চার্জশিটে সাধন-কন্যার নাম, আরও গাড্ডায় তৃণমূল

    মার্কিন রিপোর্টে বিবিসির দিল্লি ও মুম্বইয়ের অফিসে ১৪ ফেব্রুয়ারি আয়কর দফতর যে খানাতল্লাশি চালিয়েছিল, তারও উল্লেখ করা হয়েছে। সাংবাদিকদের যেসব ইক্যুইপমেন্ট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল, সেসবেরও উল্লেখ রয়েছে ওই রিপোর্টে। কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে ‘মোদি’ পদবিকে অপমান করার যে অভিযোগ উঠেছিল তাও উঠে এসেছে মার্কিন রিপোর্টে। এই ঘটনার জেরে লোকসভার সাংসদ পদ খোয়াতে হয়েছিল রাহুলকে। পরে অবশ্য সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সেই পদ ফিরিয়ে দেওয়া হয় রাহুলকে। এ প্রসঙ্গেরও অবতারণা করা হয়েছে ওই রিপোর্টে (India US Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share