Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Ram Navami 2024: সফলভাবে সম্পন্ন ট্রায়াল, রাম নবমীর দ্বিপ্রহরে রামলালার সূর্যাভিষেক

    Ram Navami 2024: সফলভাবে সম্পন্ন ট্রায়াল, রাম নবমীর দ্বিপ্রহরে রামলালার সূর্যাভিষেক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম নবমীর (Ram Navami 2024) দিন দুপুর বেলায় সূর্য রশ্মির তিলকে সেজে উঠবেন রামলালা। ১৭ এপ্রিল ঠিক দুপুর ১২:১৬ থেকে ১২:২১ পর্যন্ত সূর্য রশ্মি তিলক এঁকে দেবে রামলালার কপালে। ঠিক তারই আগে গত ১২ এপ্রিল দারুণ ভাবে সফল হল রামলালার কপালে সূর্য তিলকের ট্রায়াল রান। সম্ভব করলেন বিজ্ঞানীরা। ইতিমধ্যে সূর্য তিলকের ট্রায়াল রানের ছবিও প্রকাশ্যে এসেছে। উত্তরপ্রদেশের উপ মুখ্যমন্ত্রী ব্রজেশ পাঠক নিজের এক্স হ্যান্ডেলে সূর্য তিলকের এই ছবি শেয়ার করেছেন।

    কী বলছেন রাম মন্দির নির্মাণ সমিতির চেয়ারম্যান

    রামলালার সূর্য তিলক-এর প্রসঙ্গে রাম মন্দির নির্মাণ (Ram Navami 2024) সমিতির চেয়ারম্যান নৃপেন্দ্র মিশ্র বলেন, ‘‘আমরা অভ্যাস করেছি ভগবান রামের কপালে দুপুর ১২টা ১৬ থেকে ৫ মিনিটের জন্য কিভাবে সূর্যরশ্মির তিলক এঁকে দেওয়া যায়। এ বিষয়ে আমরা বিভিন্ন প্রযুক্তিরও সাহায্য নিচ্ছি। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সদস্যরা এবং বিজ্ঞানীরা একসঙ্গে কাজ করছেন সূর্য তিলক অনুষ্ঠানকে সফল করার জন্য।’’ রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট সূত্রে খবর, সূর্য তিলক এর পরিকল্পনা শুরু হয়েছিল মন্দির নির্মাণের কাল থেকেই।

    অযোধ্যায় একশোর বেশি স্থানে সম্প্রচারিত হবে অনুষ্ঠান 

    প্রতিবছর রাম নবমী (Ram Navami 2024) একই তারিখে পড়ে না। তাই আলাদা আলাদা সময়ে সূর্যের অবস্থান খানিকটা বদলে যায়। প্রতিবছর যে বিজ্ঞানীদের সূর্য তিলক অনুষ্ঠান করতে আলাদাভাবে ভাবতে হবে এ কথা বলাই যায়। চলতি বছরের ১৭ এপ্রিল এই অনুষ্ঠানকে সফল করতে ইতিমধ্যেই বিশেষ ‘অপটো মেকানিক্যাল সিস্টেম’ তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা। এতে সামিল হয়েছেন আইআইটি রুরকির বিজ্ঞানীরাও। সূর্য তিলক অনুষ্ঠানে অযোধ্যায় ১০০-এরও বেশি জায়গায় এলইডি স্ক্রিনে বসানো হবে বলে জানা গিয়েছে। সূর্য তিলক অনুষ্ঠানকে (Ram Navami 2024) সফল করতে বিজ্ঞানীরা সৌর্য এবং চন্দ্র ক্যালেন্ডার অধ্যয়ন করেছেন এবং সেই মোতাবেক গণনাও করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India US Relation: “ভারত আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত অংশীদার”, ফের জানালেন মার্কিন কর্তা

    India US Relation: “ভারত আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত অংশীদার”, ফের জানালেন মার্কিন কর্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ। এই দেশ আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত অংশীদার। আমি বিশ্বাস করি দুই দেশের এই সম্পর্ক বজায় থাকবে।” সোমবার কথাগুলি বললেন (India US Relation) মার্কিন স্টেট দফতরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি পড়েনি। পশ্চিম এশিয়ার আকাশে ঘনাচ্ছে যুদ্ধে মেঘ। এমতাবস্থায় ভারতকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত অংশীদার’ অভিধায় ভূষিত করায় ভূরাজনৈতিক পট পরিবর্তনের ইঙ্গিত পাচ্ছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা।

    মিলারের বক্তব্য (India US Relation)

    দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় কিছু দিন আগে ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন আপ সুপ্রিমো তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তা (India US Relation) নিয়ে বিরুপ মন্তব্য করেছিলেন এক মার্কিন কর্তা। এ নিয়ে কম জলঘোলা হয়নি। এদিন কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি এবং গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি কংগ্রেসের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ নিয়েও প্রশ্ন করা হয় মিলারকে। তিনি বলেন, “আমরা এই বিষয়গুলির ওপর নজর রাখছি। এর মধ্যে রয়েছে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের গ্রেফতারিও। কর না দেওয়ায় কংগ্রেসের কয়েকটি অ্যাকাউন্ট যে ফ্রিজ করে দিয়েছে আয়কর দফতর, সেই বিষয়টিও নজরে রয়েছে। দোরগোড়ায় নির্বাচন। কয়েকটি অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ হয়ে যাওয়ায় নির্বাচনের মুখে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে কংগ্রেস।”

    ‘ভারত তার গণতন্ত্র নিয়ে গর্বিত’

    এই বিষয়গুলির অবসান স্বচ্ছ এবং আইনি পথে হবে বলেই আশা প্রকাশ করেন মিলার। তিনি বলেন, “ভারত তার শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়ানো এবং স্বাধীন গণতন্ত্র নিয়ে গর্বিত।” প্রসঙ্গত, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী গ্রেফতারির পর মার্কিন স্টেট দফতরের তরফে যে মন্তব্য করা হয়েছিল, তাকে ‘অনভিপ্রেত’ বলা হয়েছিল বিদেশমন্ত্রকের তরফে। ভারতের নির্বাচনে এবং লিগ্যাল প্রসেসে বহিঃশক্তির হস্তক্ষেপ পুরোপুরি অনভিপ্রেত বলেও জানিয়ে দিয়েছিল বিদেশমন্ত্রক।

    আরও পড়ুুন: ডায়মন্ড হারবারে অভিষেককে মাত দিতে বিজেপির বাজি শ্রমিক নেতা অভিজিৎ দাস

    রাশিয়া নির্ভরতা কমিয়ে সামরিক বাহিনীকে ঢেলে সাজাতে ভারত যে সচেষ্ট হয়েছে, তাকেও সাধুবাদ জানিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ভারত যে বিশ্ব নেতা হিসেবে নিজেকে তুলে ধরেছে, তাও মেনে নিয়েছে জো বাইডেনের দেশ। মার্কিন লেফটেন্যান্ট জেনারেল জেফরি ক্রুজ এক সময় বলেছিলেন, “গত কয়েক বছরে জি২০ সম্মেলনের আয়োজন করে ভারত নিজেকে বিশ্বনেতা হিসেবে তুলে ধরেছে। ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনের মোকাবিলা যে একমাত্র ভারতই করতে পারে, তাও প্রমাণ করেছে নয়াদিল্লি (India US Relation)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ram Navami 2024: অভিষেকের পর অযোধ্যায় প্রথম রাম নবমীতে পূজিত হবেন রামলালা, চলছে বিশেষ প্রস্তুতি

    Ram Navami 2024: অভিষেকের পর অযোধ্যায় প্রথম রাম নবমীতে পূজিত হবেন রামলালা, চলছে বিশেষ প্রস্তুতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিষেকের পর এবার প্রথম অযোধ্যায় রাম নবমীতে (Ram Navami  2024) পূজিত হবেন রামলালা। গত ২২ জানুয়ারি রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার পরে এই কয়েকমাসে এত বড় ইভেন্ট আর আসেনি। সেই হিসেবে মন্দির-কমিটি, রামভক্তগণ, অযোধ্যাবাসী (Ayodhya Ram Temple) তো বটেই সারা দেশই গভীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছে! পুরাণ অনুযায়ী, দশরথপুত্র শ্রীরাম, যিনি আবার শ্রীবিষ্ণুর অংশজাত পূর্ণাবতার, তিনি চৈত্র নবরাত্রির শেষ দিনেই, নবমীতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। সেই হিসেবে দিনটি রামের জন্মদিন, যেটি ‘রামনবমী’ বলে চিহ্নিত ও পরিচিত। 

    ৪০ লাখ ভক্ত সমাগম

    রাম নবমীতে (Ram Navami  2024) ৪০ লাখ ভক্তের সমাগম হতে পারে অযোধ্যায়। ফৈজাবাদ জেলা প্রশাসন এবং উত্তরপ্রদেশ সরকার এই বৃহৎ অনুষ্ঠানের আগে চূড়ান্ত প্রস্তুতি দিচ্ছে। মন্দির চত্বরে অতিরিক্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।  ইতিমধ্যে, নয়া ঘাট জোন, নাগেশ্বরনাথ জোন, হনুমানগড়ী মন্দির জোন, কনক ভবন মন্দির জোনে যথাযথ নিরাপত্তা নিয়ে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং অন্যান্য আধিকারিকদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে ১৬, ১৭ এবং ১৮ এপ্রিল মন্দির ২০ ঘণ্টা করে দর্শনের জন্য খোলা থাকবে রামলালার দরজা। প্রত্যাশিত ভক্তের সংখ্যা বিবেচনা করে ট্রাস্টের তরফে সাতটি সারি করে দর্শকদের দাঁড়ানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

    রাম নবমীর দিন কখন কী 

    রাম মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, ওইদিন ভোর সাড়ে তিনটে মঙ্গল আরতির মধ্য দিয়ে শুরু হবে বিশেষ পুজো৷ এরপর রাত ১১টা পর্যন্ত অর্থাৎ, ১৯ ঘণ্টা দর্শনার্থীদের (Ayodhya Ram Temple) জন্য মন্দিরের দরজা খোলা থাকবে। এর মধ্যে ভগবানকে চারবার ভোগ নিবেদনের সময় মন্দিরের পর্দা পাঁচ মিনিটের জন্য শুধু বন্ধ হবে। রাম নবমীর দিন ব্রাহ্ম মুহূর্ত সাড়ে তিনটেয় বিশেষ পুজো শুরু হবে (Ram Navami  2024)৷ ভক্তদের দর্শনের জন্য বিশেষ ব্যবস্থাও করা হচ্ছে ৷ দর্শনের সময় ভক্তদের তাদের মোবাইল ফোন এবং অন্যান্য মূল্যবান জিনিসপত্র সঙ্গে না রাখতে বলা হয়েছে৷ সুগ্রীব কুইলায় ট্রাস্টের তরফে তীর্থযাত্রীদের জন্য একটি পরিষেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। সরযূ নদীতে স্নানের ক্ষেত্রেও নজরদারি চালাচ্ছে প্রশাসন৷ পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করতে দুই হাজার কর্মী নিযুক্ত করা হয়েছে।

    সূর্য তিলক

    রামলালার কপালে ঠিক দুপুর ১২টার সময় এসে পড়বে সূর্যের আলো। যা ললাটে এঁকে দেবে সূর্যতিলক। সূত্রের খবর, প্রতি রাম নবমীর দুপুরেই সূর্যের আলোর একটি রশ্মি সরাসরি রামলালার মূর্তির কপালে এসে পড়বে (Ram Navami  2024)। আর এই কাজ সম্ভব হবে বহু বিজ্ঞানীর অক্লান্ত গবেষণায়। কারণ সূর্যরশ্মিকে প্রতিফলিত করাতে হবে রামলালার কপালে। আবার ওই নির্দিষ্ট সময়েই। মাত্র ৪ মিনিটের জন্য থাকবে এই তিলক। সূর্যের আলোর তিলক পরবেন রামলালা।

    আরও পড়ুুন: বিজেপির ‘সঙ্কল্পপত্রে’ করা হয়েছে কোন কোন সঙ্কল্প, জানেন?

    বিশেষ লাড্ডু নিবেদন

    আগামী ১৭ এপ্রিল রাম নবমীতেই বিশেষ রেকর্ড গড়তে চলেছে রাম মন্দির। ওই দিন রাম মন্দিরে পাঠানো হবে ১,১১,১১১ কেজি লাড্ডু। তা রামলালাকে নিবেদন করা হবে। তারপর তা প্রসাদ হিসেবে ভক্তদের মধ্যে বিলি করা হবে! দেবরাহা হংস বাবা ট্রাস্টের তরফে রাম মন্দিরে রাম নবমীতে (Ram Navami) পাঠানো হবে এই ১ লক্ষ ১১ হাজার ১১১ কেজি লাড্ডু! হংস ট্রাস্টের তরফে জানানো হয়েছে, তারা প্রতি সপ্তাহেই দেশের কোনও না কোনও বিখ্যাত মন্দিরে লাড্ডু পাঠান বিগ্রহকে নিবেদন করার জন্য। এর আগে কাশী বিশ্বনাথ মন্দির, তিরুপতি বালাজি মন্দিরেও এই রকম লাড্ডু পাঠানো হয়েছে। এবার পাঠানো হচ্ছে অযোধ্যার রামমন্দিরে রামলালার উদ্দেশে।

    ঘরে বসেই দর্শন

    তবে যাঁরা কষ্ট করে মন্দিরে (Ayodhya Ram Temple) উপস্থিত থাকতে পারছেন না তাঁদের জন্য ঘরে বসেই রামলালার দর্শন মিলবে। প্রসার ভারতী এর লাইভ টেলিকাস্ট করবে। এদিনের জন্য অযোধ্যায় ১০০ টিরও বেশি জায়গায় এলইডি স্ক্রিন বসানো হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “দেশকে কালো টাকার দিকে ঠেলে দেওয়া হল”, বললেন মোদি  

    PM Modi: “দেশকে কালো টাকার দিকে ঠেলে দেওয়া হল”, বললেন মোদি  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী বন্ড বাতিলের ‘সুপ্রিম’ সিদ্ধান্তের সমালোচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে একটি সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “দেশকে কালো টাকার দিকে ঠেলে দেওয়া হল।” তাঁর দাবি, নির্বাচনী বন্ড না থাকলে কেউ জানতেই পারতেন না, কোন সংস্থা, কোন দলকে কত টাকা দিচ্ছে। নির্বাচনী বন্ডকে ‘অসাংবিধানিক’ আখ্যা দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। অথচ সাক্ষাৎকারে নির্বাচনী বন্ডের পক্ষেই সওয়াল করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    নির্বাচনী বন্ডের পক্ষে সওয়াল (PM Modi)

    তিনি বলেন, “নির্বাচনে কালো টাকার ব্যবহার বন্ধ করতেই নির্বাচনী বন্ড চালু করা হয়েছিল। যদি সৎ প্রতিফলন দেখা যায়, সকলেই একদিন তা নিয়ে অনুশোচনা করবে।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমি কখনওই বলিনি একটি সিদ্ধান্ত পুরোপুরি ত্রুটিমুক্ত। কিন্তু বিরোধী দলগুলি নির্বাচনী বন্ড নিয়ে মিথ্যা প্রচার করছে।” ২০৪৭ সালের মধ্যে বিকশিত ভারতের প্রতিশ্রুতি পূরণ হবে বলেও নানা সময় দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিনের সাক্ষাৎকারে সে প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, “ভয় পাওয়ার কোনও কারণ নেই। কাউকে ভয় পাওয়ানো বা দমন করা আমার সরকারের লক্ষ্য নয়। যখন আমি বলি আমার বড় পরিকল্পনা রয়েছে, তখন কারও ভয় পাওয়া উচিত নয়। আমি কাউকে ভয় দেখানো বা তাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিই না। আমি দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য সিদ্ধান্ত নিই।”

    ‘ট্রেলর, পুরো সিনেমা এখনও বাকি’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি সব সময় সঠিক পথে চলার চেষ্টা করেছি। তবুও দেখতে পাই যে, দেশে আমার এত চাহিদা রয়েছে। আমি কীভাবে প্রতিটি পরিবারের স্বপ্ন পূরণ করব, সেটাই বলার চেষ্টা করছি এই পরিকল্পনায়।” তাঁর সরকারের উন্নয়নমূলক কাজ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এটা তো শুধু ট্রেলর। পুরো সিনেমা এখনও বাকি রয়েছে।” ‘এক দেশ, এক নির্বাচনে’র পক্ষেও আরও একবার সওয়াল করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বার বার নির্বাচনের আয়োজন করতে গেলে উন্নয়ন কর্মসূচির ক্ষতি হয়। আমরা প্রতিশ্রুতি মতোই এই কর্মসূচি রূপায়ণের চেষ্টা করব।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আপনার স্বপ্নই হল মোদির সঙ্কল্প। আপনারা যখন বুথে ভোট দিতে যাবেন, তখন মাথায় রাখবেন এটা দেশের নির্বাচন। এটা দেশকে তৃতীয় আর্থিক বৃহত্তম শক্তি বানানোর নির্বাচন।”

    আরও পড়ুুন: বিজেপির ‘সঙ্কল্পপত্রে’ করা হয়েছে কোন কোন সঙ্কল্প, জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • D Subbarao: সুদের হার কমাতে চাপ দিতেন প্রণব, চিদম্বরম, তোপ আরবিআইয়ের প্রাক্তন গভর্নরের

    D Subbarao: সুদের হার কমাতে চাপ দিতেন প্রণব, চিদম্বরম, তোপ আরবিআইয়ের প্রাক্তন গভর্নরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী প্রয়াত প্রণব মুখোপাধ্যায় ও প্রাক্তন আর এক অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম ব্যাঙ্ক রেট নমনীয় করতে এবং বৃদ্ধির মনোহর ছবি তুলে ধরতে চাপ দিতেন। অন্তত এমনই দাবি করলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর ডি সুব্বারাও (D Subbarao)। সম্প্রতি বাজারে এসেছে তাঁর একটি বই। শিরোনাম ‘জাস্ট এ মার্সিনারি?: নোটস ফ্রম মাই লাইফ অ্যান্ড কেরিয়ার’। সুব্বারাও লিখেছেন, “শীর্ষ ব্যাঙ্কের স্বায়ত্ত্বশাসনে সরকার সামান্য হলেও হস্তক্ষেপ করত।”

    সুব্বারাওয়ের নয়া বই (D Subbarao)

    ২০০৭-০৮ সালে অর্থসচিব ছিলেন সুব্বারাও (D Subbarao)। ২০০৮ সালের ৫ সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী পাঁচ বছর রিজার্ভ ব্যাঙ্কের রশি ছিল তাঁর হাতেই। সুব্বারাওয়ের সাম্প্রতিক ওই বইটির একটি অধ্যায়ের শিরোনাম ‘রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অ্যাজ দ্য গভর্নমেন্টস চিয়ারলিডার’। এই অধ্যায়েই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর সু্ব্বারাও মনে করিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে সরকার শীর্ষ ব্যাঙ্কের সুদের হার কমাতে চাপ দিত। জনতার মন জয়ে বৃদ্ধি ও মুদ্রাস্ফীতির হার মনোহরণ করে তুলে ধরতেও চাপ দিতেন দুই প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী।

    কী লিখেছেন প্রাক্তন গভর্নর?

    তিনি লিখেছেন, “আমি এরকম একটি ঘটনার কথা স্মরণ করতে পারি। তখন প্রণব মুখোপাধ্যায় অর্থমন্ত্রী ছিলেন। অর্থসচিব ছিলেন অরবিন্দ মায়ারাম। মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ছিলেন কৌশিক বসু। তাঁরা আমাদের এস্টিমেটকে কীভাবে তাঁদের এস্টিমেট দিয়ে সমতুল করে দেখাতেন।” তিনি বলেন, “একটি বৈঠকে মায়ারাম বলেছিলেন বিশ্বের সব দেশেই সরকারের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের কো-অপারেশন থাকে। আর এখানে, ভারতে এর উল্টো ছবি দেখা যায়।” সুব্বারাও বলেন, “রিজার্ভ ব্যাঙ্ক চিয়ার লিডারের মতো হোক, সরকারের এহেন দাবিতে বিরক্তি প্রকাশ করেছিলাম আমি। অর্থমন্ত্রক বৃদ্ধির হার বাড়িয়ে দেখাবে, সুদের হার নমনীয় করার পক্ষে সওয়াল করবে, এটা আমায় হতাশ করত।”

    আরও পড়ুুন: বিজেপির ‘সঙ্কল্পপত্রে’ করা হয়েছে কোন কোন সঙ্কল্প, জানেন?

    এর আগেও একটি বইতে একই দাবি করেছিলেন সুব্বারাও। বইটির নাম, ‘হু মুভড মাই ইন্টারেস্ট রেটস’। সেখানে তিনি লিখেছিলেন, “তাঁর আমলে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সুদ না কমানোর অবস্থানে অনড় থাকায় বিরক্ত প্রকাশ করেছিলেন প্রণব ও চিদম্বরম। প্রাক্তন এই দুই অর্থমন্ত্রী বিশ্বাস করতেন বৃদ্ধির গতি বাড়ার পথে বাধা সুদের চড়া হার।” তা নিয়ে সরকারের সঙ্গে সংঘাতের মাশুল তাঁকে গুনতে হয়েছে বলেও দাবি সুব্বারাওয়ের (D Subbarao)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Supreme Court: সুরাহা হয়নি সুপ্রিম কোর্টেও, আপাতত লকআপেই কেজরি, ইডির রিপোর্ট তলব

    Supreme Court: সুরাহা হয়নি সুপ্রিম কোর্টেও, আপাতত লকআপেই কেজরি, ইডির রিপোর্ট তলব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টেও (Supreme Court) স্বস্তি পেলেন না দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় কেলেঙ্কারির অভিযোগ ওঠায় ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন কেজরিওয়াল। ইডির এই গ্রেফতারিকে বেআইনি আখ্যা দিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। সোমবার সেই মামলার শুনানিতে ইডির কাছে রিপোর্ট তলব করেছে দেশের শীর্ষ আদালত। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ২৭ এপ্রিল। সেই দিনই রিপোর্ট জমা দিতে হবে ইডিকে।

    কী বললেন কেজরির আইনজীবী? (Supreme Court)

    এদিন কেজরির মামলাটির শুনানি হয় সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের ডিভিশন বেঞ্চে। সওয়াল করতে গিয়ে কেজরিওয়ালের পক্ষে প্রবীণ আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি বলেন, “আগামী শুক্রবার এই মামলার পরবর্তী শুনানির আর্জি জানাচ্ছি। ইডির গ্রেফতারি ছিল নির্বাচনী প্রচার থেকে কেজরিওয়ালকে দূরে রাখার জন্য।” এত তাড়াতাড়ি শুনানির তারিখ দেওয়া সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে শীর্ষ আদালত। প্রসঙ্গত, এবার লোকসভা নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। দিল্লিতে নির্বাচন হবে এক দফায়, ২৫ মে। শেষ দফার নির্বাচন হবে ১ জুন।

    আরও পড়ুুন: বিজেপির ‘সঙ্কল্পপত্রে’ করা হয়েছে কোন কোন সঙ্কল্প, জানেন?

    কেজরিওয়ালই মূল চক্রী!

    আবগারি নীতি মামলায় কেজরিওয়ালকেই মূল চক্রী হিসেবে দেখিয়েছে ইডি। তাঁর বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগও করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থা। সেই কারণেই ইডির গ্রেফতারিকে বেআইনি আখ্যা দিয়ে তিনি যে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিলেন, তা ধোপে টেকেনি বলে ধারণা আইনজ্ঞ মহলের। সুপ্রিম কোর্টের আগে কেজরিওয়াল গিয়েছিলেন দিল্লি হাইকোর্টে। সেখানেও স্বস্তি না মেলায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী দ্বারস্থ হন শীর্ষ আদালতে। সেখানেও হল না সুরাহা। তাই আপাতত পরবর্তী শুনানি পর্যন্ত লকআপেই থাকতে হচ্ছে আপ সুপ্রিমোকে।

    প্রসঙ্গত, হাইকোর্টে কেজরিওয়ালের আইনজীবীর দাবি ছিল, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে যখন গ্রেফতার করা হয়, তখন লাগু হয়ে গিয়েছে আদর্শ নির্বাচনী আচরণ বিধি। তাই তাঁর গ্রেফতারি নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। তার পরেও (Supreme Court) অবশ্য মেলেনি জামিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: ১ মার্চ থেকে প্রতিদিন বাজেয়াপ্ত হয়েছে ১০০ কোটি টাকা, জানাল কমিশন

    Lok Sabha Elections 2024: ১ মার্চ থেকে প্রতিদিন বাজেয়াপ্ত হয়েছে ১০০ কোটি টাকা, জানাল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালো টাকা উদ্ধারে জোর দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (Lok Sabha Elections 2024)। তার ফলও মিলল হাতে হাতে। জানা গিয়েছে, মার্চ মাস থেকে এ পর্যন্ত প্রতিদিন গড়ে ১০০ কোটি টাকা করে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের দাবি, ১ মার্চ থেকে প্রতিদিন ১০০ কোটি টাকা করে বেআইনি নগদ বাজেয়াপ্ত করছেন কমিশনের আধিকারিকরা। কমিশন জানিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনের আগে এখনও পর্যন্ত ইডি বাজেয়াপ্ত করেছে ৪ হাজার ৬৫০ কোটি টাকা। জারি করা বিবৃতিতে কমিশন জানিয়েছে, দেশের ৭৫ বছরের লোকসভা নির্বাচনের ইতিহাসে এই প্রথম সর্বাধিক নগদ অর্থ বাজেয়াপ্ত করেছে কমিশন। ভোটারদের প্রভাবিত করতেই এই অর্থ ব্যবহার করা হচ্ছিল বলেও খবর কমিশন সূত্রে।

    ফোর ‘এম’-এর বিরুদ্ধে লড়াই (Lok Sabha Elections 2024)

    ১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। নির্বাচন হবে সাত দফায়। শেষ দফার নির্বাচন হবে ১ জুন। ফল ঘোষণা ৪ জুন। নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করার সময়ই নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করেছিল, তাদের লড়াই ফোর ‘এম’-এর বিরুদ্ধে। এই ফোর ‘এম’ হল, ‘মানি পাওয়ার’, ‘মাসল পাওয়ার’, ‘মিসইনফর্মেশন’ এবং ‘মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট’ লঙ্ঘন। কমিশন জানিয়েছিল, এই লড়াই তাদের কাছে চ্যালেঞ্জিং। নির্বাচনে মানি পাওয়ার ব্যবহার করে যাতে কোনওভাবেই ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করা না হয়, সেজন্য একাধিক কড়া পদক্ষেপ করা হচ্ছে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে। তার জেরেই ফি দিন বাজেয়াপ্ত হচ্ছে ১০০ কোটি করে টাকা।

    মাদক ও খয়রাতি

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনের তুলনায় এবার মাদক ও খয়রাতি বেড়েছে বলে জানিয়েছে কমিশন। কমিশন এ পর্যন্ত বাজেয়াপ্ত করেছে ২,০৬৮.৮ কোটি টাকার মাদক। উদ্ধার হওয়া খয়রাতি দ্রব্যের মূল্য ১,১৪২.৪৯ কোটি টাকা। ৪৮৯.৩ কোটি টাকার মদও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে (Lok Sabha Elections 2024)।

    আরও পড়ুুন: বিজেপির ‘সঙ্কল্পপত্রে’ করা হয়েছে কোন কোন সঙ্কল্প, জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: বিজেপির ‘সঙ্কল্পপত্রে’ করা হয়েছে কোন কোন সঙ্কল্প, জানেন?

    Lok Sabha Elections 2024: বিজেপির ‘সঙ্কল্পপত্রে’ করা হয়েছে কোন কোন সঙ্কল্প, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঙালির নববর্ষ। ১৪ এপ্রিল জন্মেছিলেন সংবিধান প্রণেতা তথা দেশের প্রথম আইনমন্ত্রী বি আর অম্বেডকর। এহেন শুভ দিনেই লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) ইস্তাহার প্রকাশ করল বিজেপি। যার পোশাকি নাম ‘সঙ্কল্পপত্র’। ‘ন্যায়পত্র’ নাম দিয়ে ইস্তাহার প্রকাশ করেছে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি কংগ্রেসও। তবে সেখানে গালভরা প্রতিশ্রুতি থাকলেও, কীভাবে তা পূরণ হবে, তার কোনও নির্দিষ্ট দিশা নেই। আর ‘সঙ্কল্পপত্রে’ যেসব প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে, সেগুলি কীভাবে বাস্তবায়িত করা হবে, সেই মার্গও দর্শানো হয়েছে। বিজেপির ইস্তাহার প্রকাশের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী তথা ইস্তাহার কমিটির হোতা রাজনাথ সিংহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।

    সঙ্কল্পপত্র (Lok Sabha Elections 2024)

    ‘সঙ্কল্পপত্রে’র প্রথমেই সুনিশ্চিত করা হয়েছে দেশবাসীর খাদ্য নিরাপত্তা। ১১ নম্বর পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, “২০২০ সাল থেকে আমরা ৮০ কোটিরও বেশি নাগরিককে নিখরচায় রেশন সামগ্রী বিলি করছি। পিএম গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনায় আগামী পাঁচ বছরও মুফতে মিলবে রেশন সামগ্রী।” ‘আয়ুষ্মান ভারত’ প্রকল্পে দরিদ্রদের ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত নিখরচায় চিকিৎসার সুযোগ দেওয়া হবে (Lok Sabha Elections 2024)। এই প্রকল্পে এবার প্রবীণ নাগরিক ও ট্রান্সজেন্ডারদের অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। পিএম আবাস যোজনায় বাড়ি দেওয়া হবে প্রতিটি গরিব পরিবারকে। শহর থেকে গ্রাম সর্বত্র ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়া হবেন নলবাহিত পানীয় জল। প্রকল্পের নাম ‘হর ঘর নল সে জল’।

    লাখপতি দিদি

    ১৫ নম্বর পৃষ্ঠায় তিন কোটি গ্রামীণ মহিলাকে ‘লাখপতি দিদি’ বানানোর প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। ৫৯ নম্বর পৃষ্ঠায় ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় খোলার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। সেখানে নিখরচায় ইন্ড্রাস্ট্রি-ফোকাসড কোর্স করানো হবে। স্বল্প আয়ের পরিবারের লোকজন এতে উপকৃত হবেন। ১৩ পৃষ্ঠায় নয়া-মধ্যবিত্তদের রোজগার বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। তাঁদের স্ট্যান্ডার্ড অফ লিভিং যাতে উন্নত হয় সেই সাহায্য করা হবে। গত দশ বছরে সৃষ্টি হয়েছে এই নয়া মধ্যবিত্ত শ্রেণির।

    আরও পড়ুুন: জট কাটল জয়শঙ্করের ফোনে, আটক ভারতীয় জাহাজিদের সঙ্গে দেখা করার অনুমতি ইরানের

    রিয়েল এস্টেট ক্ষেত্র

    রিয়েল এস্টেট ক্ষেত্রকে স্বচ্ছ ও সিটিজেন-ফ্রেন্ডলি করতে রিয়েল এস্টেট রেগুলেটরি অথরিটি অ্যাক্ট ২০১৬-কে (Lok Sabha Elections 2024) আরও পোক্ত করার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। ১৪ নম্বর পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, টু-টায়ার ও থ্রি-টায়ার শহরগুলিতে স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম প্রসারে সাহায্য করা হবে। খোলা হবে নতুন আইআইটি, এইমস এবং আইআইএমএস। মধ্যবত্তি শ্রেণির মানুষের জীবন যাতে অনায়াস হয়, তাই ব্যবহার করা হবে প্রযুক্তির। জনওষুধি কেন্দ্রের মাধ্যমে যে ভর্তুকিযুক্ত ওষুধ সহবরাহ করা হচ্ছিল, তা চলবে। গড়া হবে নয়া মেডিক্যাল কলেজও। মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ যাতে আরও বেশি করে উন্নত মানের চিকিৎসা পরিষেবা পান, সেই জন্যই এহেন উদ্যোগ পদ্ম-পার্টির।

    তরুণদের ক্ষমতায়ণ

    দেশের তরুণদের ক্ষমতায়নের দিশা দেখানো হয়েছে ১৮ নম্বর পৃষ্ঠায়। ‘স্টার্টআপ ইন্ডিয়া সিড ফান্ড স্কিম’ ও ‘স্টার্টআপ ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমে’ ফান্ডিং বাড়ানোর প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। মুদ্রা লোন লিমিটের (তরুণ ক্যাটেগরি) পরিমাণ ১০ লাখ থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ২০ লাখ টাকা। জাতীয় শিক্ষা নীতির ওপরও জোর দিয়েছে বিজেপি। সঙ্কল্পপত্রের ৬০ নম্বর পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, শিশুদের উন্নত শিক্ষা দিতে ‘পিএম শ্রী স্কুল’, ‘একলব্য স্কুল’ এবং এই ধরনের অন্যান্য স্কুলগুলিকে বিশ্বমানের গড়ে তোলা হবে। অটোমেটিক পার্মানেন্ট অ্যাকাডেমিক অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রির মাধ্যমে ‘এক দেশ, এক স্টুডেন্ট আইডি’র ব্যবস্থা করা হবে। ৫৭ পৃষ্ঠায় আরও বেশি করে এইমস এবং মেডিক্যাল কলেজ তৈরি এবং সেগুলিতে পড়ুয়াদের জন্য আসন সংখ্যাও বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।

    কিষান নিধি

    ‘কিষান নিধি যোজনা’য় কৃষকদের বার্ষিক ৬ হাজার টাকা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। আশ্বাস দেওয়া হয়েছে ধানের মতো প্রধান শস্যের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য বাড়ানোরও। ভারতকে বিশ্বের নিউট্রিহাবে পরিণত করার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। মিলেট চাষেও উৎসাহ দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। উচ্চ ফলনশীল বীজ সরবরাহের প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। ৩১ নম্বর পৃষ্ঠায় ছোট ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বাড়াতে সাহায্যের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। খাদির পুনরুজ্জীবনের আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে। ভারতকে ‘গ্লোবাল টয় হাবে’ পরিণত করার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে।

    গ্লোবাল লিডার

    ভারতকে ‘গ্লোবাল লিডার’ বানানোর প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে ৩৫ নম্বর পৃষ্ঠায় (Lok Sabha Elections 2024)। বলা হয়েছে, রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভারত যাতে স্থায়ী সদস্যপদ লাভ করে, তার চেষ্টাও করা হবে। সন্ত্রাসবাদ ও সন্ত্রাসবাদে অর্থায়নের বিরুদ্ধ জারি থাকবে লড়াই। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও বাড়ানোর ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে ইস্তাহারে। বিশ্বে যোগ এবং আয়ুর্বেদ চিকিৎসা প্রমোট করা হবে। ৪০ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, ভারতকে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় তিন নম্বরে নিয়ে যাওয়া হবে। ভারতের সমৃদ্ধশালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষা করার আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে। অযোধ্যার উন্নয়ন, ভারতীয় ম্যানুস্ক্রিপ্টের ডিজিটাইজেশন এবং ভারতীয় সংস্কৃতি কোষের উন্নয়নে গেরুয়া পার্টির দায়বদ্ধতার কথাও মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে ইস্তাহারের ৩৮ নম্বর পাতায়। এ প্রসঙ্গে ২০১৬-র ‘সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ এবং উনিশের ‘এয়ার স্ট্রাইকে’র কথাও মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে। ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ইমপ্লিমেন্টেশনও নিশ্চিত করার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। সিএএ লাগু করতে গিয়ে বিজেপি যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তা পূরণ করা হবে। লিঙ্গ বৈষম্য দূর করতে দেশে ‘অভিন্ন দেওয়ানি বিধি’ লাগুর আশ্বাস দেওয়া হয়েছে ইস্তাহারের ৫৪ পৃষ্ঠায়।

    বিজেপি ফের ক্ষমতায় এলে ডিজাইন, ম্যানুফ্যাকচারিং এবং কবচ ট্রেন প্রোটেকশন সিস্টেম প্রসারিত করার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। ৬জি প্রযুক্তির বিকাশ, দুলাখ গ্রাম পঞ্চায়েতকে ভারত নেটের আওতায় নিয়ে আসা, হাইস্পিড ইন্টারনেট অ্যাকসেসের সুবিধা দানের প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে ‘বিকশিত ভারত’ গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে ইস্তাহারে। ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ চালু করতে যে কমিটি গড়া হয়েছিল, তার সুপারিশ বাস্তবায়িত করার আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Char Dham Yatra: উত্তরাখণ্ডের ‘চারধাম যাত্রা’র জন্য অনলাইনে আবেদন গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু

    Char Dham Yatra: উত্তরাখণ্ডের ‘চারধাম যাত্রা’র জন্য অনলাইনে আবেদন গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ড সরকার ‘চারধাম যাত্রা’ (Char Dham Yatra) সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে পুণ্যার্থীদের সুবিধার্থে চালু হয়ে গেল অনলাইন পোর্টাল। অনলাইন নিবন্ধিকরণের মাধ্যমে এই চারধামে পুণ্যার্থীরা তীর্থ দর্শন করতে পারবেন। আজ মঙ্গলবার থেকেই উত্তরাখণ্ড সরকারের পর্যটন দফতর এই পোর্টাল চালুর কথা জানিয়েছে। নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে এই ব্যবস্থা চালু হল।

    অনলাইন রেজিস্ট্রেশন (Char Dham Yatra)

    উত্তরাখণ্ডে কেদারনাথ, বদ্রীনাথ, যমুনোত্রী এবং গঙ্গোত্রী এই চার ধাম যাত্রা (Char Dham Yatra) করতে এবার থেকে অনলাইনে আবেদনের মাধ্যমে নাম নথিভুক্ত করতে পারবেন ভক্তরা। সারা দেশে হিন্দু ধর্মমতে এই চার ধাম গভীর আধ্যাত্মিক চেতনার প্রাণ কেন্দ্র হিসাবে মনে করা হয়ে থাকে। এই যাত্রা যাতে আরও মসৃণ, সুন্দর এবং নিরাপদ হয় সেই কথা ভেবেই এই অনলাইন রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। উত্তরাখণ্ড সরকার এই চারধাম যাত্রা নিয়ে যথেষ্ট সচেতন।

    হিন্দু শাস্ত্রে অত্যন্ত পবিত্র এই চারধাম

    এই চারধাম যাত্রা (Char Dham Yatra) শুরু হবে আগামী মে ১০ তারিখ থেকে। গঙ্গোত্রী, যমুনোত্রী, কেদারনাথ হুয়ে এই যাত্রা বদ্রীনাথ পৌঁছাবে মে মাসের ১২ তারিখে। এই ১২ তারিখ থেকেই বাবা বদ্রীনাথনাথের মন্দির খোলা হবে। এই চারধাম যাত্রাকে হিন্দু শাস্ত্রে অত্যন্ত পবিত্র এবং পুণ্যের মনে করা হয়ে থাকে। প্রত্যেক বছর মূলত এপ্রিল-মে থেকে এই যাত্রা শুরু হয় এবং চলে অক্টোবর-নভেম্বর মাস পর্যন্ত। প্রত্যেক বছর এই ধাম যাত্রা গ্রীষ্মকালীন সময়ে খোলা থাকে এবং শীত পড়তে পড়তে মন্দির ধামগুলি বন্ধ হয়ে যায়। আগেই উত্তরাখণ্ডের চম্বল জেলার জেলা শাসক হিমাংশু খোরানা ইতিমধ্যে বদ্রীনাথ ধাম পর্যবেক্ষণ করেছেন।

    আরও পড়ুন: গাজনে শিবভক্তদের ওপর হামলা, মন্দিরে ভাঙচুর! দুষ্কৃতীদের তাণ্ডব বেলডাঙায়

    কীভাবে আবেদন করবেন?

    এই বছর থেকে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া চালু করা হয়েছে। যাত্রা আগে অন লাইনে নথিভুক্ত করতে হবে ভক্তদের। আবেদনকারীদের নিজেদের আধার, পাসপোর্ট দিয়ে বায়োমেট্রিক বা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। অনলাইনের ক্ষেত্রে প্রথমে পোর্টালে নিজের নাম, ঠিকানা, যোগাযোগ নম্বর দিতে হবে। পোর্টালে ফর্ম ফিলাপ করে আইডি প্রুফ জমা করলে ওটিপি আসবে। তথ্যের সত্যতা যাচাই করার পর মিলবে রেজিস্ট্রেশন নম্বর। এই রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে লগইন করলে ভ্রমণের তারিখ, দর্শনীয় স্থান এবং যাঁরা যাবেন তাঁদের সকলের পরিচয় জানা যাবে। তবে প্রয়োজন অনুযায়ী সড়ক পথে এবং আকশ পথেও ভ্রমণের ব্যবস্থা থাকবে বলে জানা গিয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bengaluru Blast: ২ নয়, ৩ জঙ্গি আসে বাংলায়! ধৃতদের মুখোমুখি জেরার প্রস্তুতি এনআইএ-র

    Bengaluru Blast: ২ নয়, ৩ জঙ্গি আসে বাংলায়! ধৃতদের মুখোমুখি জেরার প্রস্তুতি এনআইএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক : বেঙ্গালুরু ক্যাফে বিস্ফোরণের (Bengaluru Blast) ঘটনায় জড়িত দু’জন নয়, বরং তিনজন জঙ্গিই শহরে এসেছিল।  এই তিন জঙ্গি এখন এনআইএ-র হাতে বন্দি।  এনআইএ’র দাবি, তৃতীয়জনের নাম মুজাম্মিল শরিফ। বিস্ফোরণের ঘটনায় তাকেই চেন্নাই থেকে প্রথম গ্রেফতার করেছিল এনআইএ ৷ এবার তাই নিউ দিঘা থেকে গ্রেফতার আবদুল মাতিন আহমেদ ত্বহা এবং মুসাভির হুসেন সাজিবের সঙ্গে মুজাম্মিল শরিফকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করতে চান এনআইএ’র আধিকারিকরা।

    কেন কলকাতায় ৩ জঙ্গি

    এনআইএ সূত্রে খবর,  ত্বহা এবং সাজিব দু’জনেই জঙ্গি সংগঠন আইএসের ‘আল হিন্দ’ মডিউলের সদস্য। সন্দেহ করা হচ্ছে, সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশ পালানোর ছক ছিল ত্বহা এবং সাজিবের। তাই এ রাজ্যে এসেছিল তারা। এখানে কে তাদের পালাতে সাহায্য করত সে বিষয়েও খোঁজ শুরু হয়েছে । ‘আল হিন্দ’ মডিউলের এখানে কোনও গোপন গোষ্ঠীর কাজ করছে কি না, তাও খুঁজে দেখছেন গোয়েন্দারা। ।গোয়েন্দারা জানাচ্ছেন, গত ১০ মার্চ রাজ্যে এসেছিল ত্বহা এবং শাজিব। এরপর ১২ তারিখ ধর্মতলার দু’টি হোটেলে পরপর দু’দিন আশ্রয় নেয় তারা। তবে এর মাঝে তারা কোথায় ছিল সেটা এখনও জানা যায়নি। কলকাতা থেকে পুরুলিয়া এবং দার্জিলিং গিয়েছিল। এরপর ২১ মার্চ ফের কলকাতায় ফিরে এসে খিদিরপুর এবং একবালপুরের হোটেলে উঠেছিল। ২৪ মার্চ, এক দিনের জন্য তারা বেপাত্তা ছিল। এরপর ২৮ মার্চ হাওড়া থেকে বাস ধরে দিঘায় গিয়েছিল বলে জেনেছেন গোয়েন্দারা। বাংলায় নানা জায়গায় গা ঢাকা দেওয়ার জন্য তাদের অর্থের প্রয়োজন ছিল। সেই অর্থের যোগান দিতে তৃতীয় ব্যক্তি মুজাম্মিল শরিফ কলকাতায় এসেছিল বলে জানতে পেরেছেন গোয়েন্দারা। টাকা দিয়েই সে বাংলা ছেড়ে চলে যায়। এরপর তাকে ধরে এনআইএ। মুজাম্মিলকে ধরতেই তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ সাজিবদের বিষয়ে জানতে পারে। 

    আরও পড়ুন: বৈশাখ পড়তেই বাড়ছে গরম, দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে তাপপ্রবাহের ইঙ্গিত, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    বেসরকারি পরিবহণে নজর

    দূরপাল্লার ট্রেনের টিকিট কাটতে প্রয়োজন পড়ে পরিচয়ত্রের ৷ কিন্তু দূরপাল্লার বাসের ক্ষেত্রে পরিচয়পত্র না থাকলেও মেলে টিকিট ৷ সেই কারণেই ট্রেনের বদলে বাসযাত্রাকেই নিরাপদ মনে করেছিল দুই জঙ্গি ৷ রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বাসেই ঘোরাঘুরি করেছে বেঙ্গালুরুর রামেশ্বরম ক্যাফেতে (Bengaluru Blast) বিস্ফোরণের ঘটনায় দুই অভিযুক্ত ৷ এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহে ধর্মতলার একটি নামী বেসরকারি পরিবহণ সংস্থা এখন এনআইএ-র তদন্তকারীদের নজরে রয়েছে ৷ এনআইএ সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তরবঙ্গ হোক বা অন্য কোনও জায়গা, তারা দূরপাল্লার বাসেই যাতায়াত করেছে ৷ ট্রেন তারা একেবারেই ব্যবহার করেনি৷

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share