Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • MGNREGA Wages: একশো দিনের কাজের মজুরি বাড়াল কেন্দ্র, কার্যকর ১ এপ্রিল থেকে, কত হল জানেন?

    MGNREGA Wages: একশো দিনের কাজের মজুরি বাড়াল কেন্দ্র, কার্যকর ১ এপ্রিল থেকে, কত হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একশো দিনের কাজ প্রকল্পে মজুরি (MGNREGA Wages) বাড়াল কেন্দ্র। ২৭ মার্চ এ বিষয়ে নোটিশ জারি করা হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। মহাত্মা গান্ধী ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি অ্যাক্টে যেসব অদক্ষ শ্রমিক কাজ করবেন, তাঁদেরই দেওয়া হবে নয়া হারে এই মজুরি। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষেই মিলবে নয়া হারে মজুরি। এপ্রিলের প্রথম দিন থেকেই এই হারে মজুরি মিলবে বলে নোটিশ জারি করে জানিয়ে দিয়েছে রুরাল ডেভেলপমেন্ট মন্ত্রক।

    কোন রাজ্যে কত মজুরি? (MGNREGA Wages)

    একশো দিনের কাজের (MGNREGA Wages) এই প্রকল্পে বিভিন্ন রাজ্যে আলাদা আলাদা হারে মজুরি দেওয়া হয়। উত্তরপ্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডে দিন প্রতি দেওয়া হয় ২৩০ থেকে ২৩৭ টাকা। নাগাল্যান্ড এবং অরুণাচল প্রদেশে মেলে প্রতিদিন ২৩৪ টাকা করে। সব চেয়ে বেশি মজুরি দেয় হরিয়ানা। সেখানে প্রতিদিন মেলে ৩৭৪ টাকা করে। গোয়ায় আবার প্রতিদিন ৩৫৬ টাকা করে দেওয়া হচ্ছে চলতি অর্থবর্ষ থেকেই। নয়া ব্যবস্থায় এই প্রকল্পে কর্নাটকে মিলবে প্রতিদিন ৩৪৯ টাকা করে। আগে দেওয়া হত ৩১৬ টাকা করে। এখানে মজুরি বেড়েছে ১০.৪৪ শতাংশ। 

    বৃদ্ধির হার (শতাংশে)  

    অন্ধ্রপ্রদেশ ও তেলঙ্গনায় মজুরি হিসেবে মিলবে দৈনিক ৩০০ করে টাকা। আগে এখানে দেওয়া হত ২৭২ টাকা করে। বৃদ্ধির হার ১০.২৯ শতাংশ। মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে মজুরি বাড়ানো হয়েছে ১০ শতাংশ করে। ২২১ টাকা থেকে দৈনিক মজুরি বেড়ে হয়েছে ২৪৩ টাকা। একশো দিনের কাজ প্রকল্পে ৫ শতাংশের নীচে মজুরি বেড়েছে হরিয়ানা, অসম, মণিপুর, অরুণাচল প্রদেশ, নাগাল্যান্ড, রাজস্থান, কেরল এবং লাক্ষাদ্বীপে। নোটিশ থেকে জানা গিয়েছে, গোটা দেশে মজুরি বাড়ানো হয়েছে গড়ে ৭ শতাংশ। এতদিন যেখানে মিলত দিন প্রতি গড়ে ২৬৭.৩২ টাকা, সেখানে এখন মিলবে ২৮৫.৪৭ টাকা করে (MGNREGA Wages)।

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই ন্যূনতম মজুরির বদলে কেন্দ্র লিভিং ওয়েজ চালু করতে চলেছে বলে খবর প্রকাশিত মাধ্যমে। ২০২৫ সালের মধ্যেই চালু হয়ে যাবে লিভিং ওয়েজ। তার আগেই একশো দিনের কাজ প্রকল্পে এক ধাক্কায় অনেকটাই মজুরি বাড়িয়ে দিল কেন্দ্র। যেহেতু লোকসভা ভোট ঘোষণা হয়ে গিয়েছে, ফলত এই নোটিশ জারি করার আগে নির্বাচন কমিশনের অনুমতি নিতে হয়েছে কেন্দ্রকে। মজুরি বাড়ানোর ক্ষেত্রে বিবেচনা করা হয়েছে সংশ্লিষ্ট রাজ্যের মূল্যসূচক এবং সে রাজ্যে মুদ্রাস্ফীতির হারের কথা।

    আরও পড়ুুন: “যথেষ্ট অর্থ নেই”, তাই নির্বাচনে লড়ছেন না অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Lok Sabha Elections 2024: “যথেষ্ট অর্থ নেই”, তাই নির্বাচনে লড়ছেন না অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন!

    Lok Sabha Elections 2024: “যথেষ্ট অর্থ নেই”, তাই নির্বাচনে লড়ছেন না অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি দেশের অর্থমন্ত্রী। দেশের যাবতীয় প্রয়োজনে টাকা জোগান তিনি। সেই তিনিই কিনা আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) লড়ছেন না টাকার অভাবে! শুনে যতই চোখ কপালে উঠুক না কেন, ঘোর বাস্তব এটাই। দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী? (Lok Sabha Elections 2024)

    ‘টাইমস নাও সামিট ২০২৪’ এ অংশ নিয়ে তিনি বলেন, “বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা আমায় অন্ধ্রপ্রদেশ কিংবা তামিলনাড়ু থেকে লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হলে যে পরিমাণ টাকার প্রয়োজন, তা আমার নেই। তাই ওঁর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে দিয়েছি আমি।” কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, “নাড্ডাজির প্রস্তাব পাওয়ার পর আমি এক সপ্তাহ থেকে ১০ দিন সময় নিয়েছিলাম। তারপর বললাম, না, নির্বাচনে লড়ার মতো অর্থ আমার নেই।”

    পদ্ম-পার্টিকে ধন্যবাদ

    বিজেপি তাঁর সিদ্ধান্তকে সম্মান জানানোয় পদ্ম-পার্টিকে ধন্যবাদ দিয়েছেন নির্মলা। বলেন, “আমি কৃতজ্ঞ যে (Lok Sabha Elections 2024) তারা আমার যুক্তিগুলি মেনে নিয়েছে। তাই আমি এবার নির্বাচনে লড়ছি না।” দেশের অর্থমন্ত্রী হয়েও তাঁর কাছে নির্বাচনে লড়ার মতো প্রয়োজনীয় অর্থ নেই কেন? প্রশ্ন শুনে নির্মলা বলেন, “দেশের অর্থ আমার ব্যক্তিগত নয়। আমার বেতন এবং সঞ্চয় অল্প। সেটা দেশের অর্থ নয়।”

    আরও পড়ুুন: “চিন-ভারত সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে যদি…”, কী শর্ত দিলেন জয়শঙ্কর?

    মনে রাখতে হবে, নির্মলা রাজ্যসভার সদস্য। সেখানে দল কাউকে মনোনীত করে পাঠায়। আর লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হলে প্রচুর অর্থের প্রয়োজন হয়। তবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করলেও, তিনি যে বিজেপির হয়ে প্রচার করবেন, তা জানিয়ে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আমি অনেক মিডিয়া প্রোগ্রামে অংশ নেব। প্রার্থীদের সঙ্গেও থাকব। প্রচারেও থাকব।” লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার আরও একটি কারণ দেখিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। বলেন, “নির্বাচনে জয়ের জন্য আরও অনেক ফ্যাক্টর কাজ করে। আমাকে ভাবতে হয়েছে অন্ধ্রে দাঁড়াব নাকি তামিলনাড়ুতে। এর বাইরেও বহু প্রশ্ন রয়েছে। আপনি এই সম্প্রদায়ের নাকি অন্য সম্প্রদায়ের। এই ধর্মের নাকি অন্য ধর্মের। এই জাতির নাকি অন্য জাতির। আমার মনে হল, এসব আমার দ্বারা হবে না (Lok Sabha Elections 2024)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ladakh: সব মরশুমেই যাতায়াত সহজ! চিনকে ঠেকাতে লাদাখে নতুন রাস্তা নির্মাণ করছে কেন্দ্র

    Ladakh: সব মরশুমেই যাতায়াত সহজ! চিনকে ঠেকাতে লাদাখে নতুন রাস্তা নির্মাণ করছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাদাখে (Ladakh) চিনা আগ্রাসন রুখতে সদা সক্রিয় কেন্দ্র। তাই প্রতিদিনই এই অঞ্চলের উন্নতি ও সুরক্ষার জন্য নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। এবার লাদাখের (Ladakh) নিম্মু-পদম-দারচা সড়ক (Nimmu- Padam -Darcha Road) নির্মাণ করতে চলেছে বর্ডার রোড অর্গানাইজেশন (BRO)। এই রাস্তা সহজে মানালি থেকে লেহকে যুক্ত করবে। এই রাস্তা যে কোনও মরশুমে খোলা রাখা যাবে। এই রাস্তা সেনা চলাচলে সহায়তা করবে। ওই অঞ্চলের পর্যটনকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাবে, বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের।

    কোথা থেকে কোথায় যাবে নয়া রাস্তা

    নতুন রাস্তাটি মানালি-লেহ এবং শ্রীনগর-লেহ ছাড়াও লাদাখের (Ladakh) অন্তর্বর্তী অঞ্চলের সঙ্গে যুক্ত থাকবে। বর্ডার রোড অর্গানাইজেশন (বিআরও) সম্প্রতি এই নতুন রাস্তা নির্মাণের কথা জানিয়েছে। নিম্মু-পদম-দারচা সড়কটি ২৯৮ কিলোমিটার বিস্তৃত। রাস্তাটি কার্গিল-লেহ হাইওয়েতে দারচা এবং নিম্মুর মাধ্যমে মানালি থেকে লেহকে সংযুক্ত করবে। এই রাস্তাটি কেবল শিনকুন লা (১৬,৫৫৮ ফুট) পাস অতিক্রম করবে। এই রাস্তার উপর টানেল তৈরির কাজ শুরু করতে চলেছে বর্ডার রোড অর্গানাইজেশন। শীতেও এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করা যাবে।

    এই সড়ক নির্মাণের সুবিধা

    এই রাস্তাটি লাদাখের (Ladakh) দুর্গম কয়েকটি অঞ্চলকে সংযুক্ত করবে। আগে এই দুর্গম অঞ্চলগুলিতে সেনার পক্ষে যাওয়া সম্ভব হতো না। সড়কটি তৈরি হলে সেই সমস্যা অনেকটাই মিটবে। ভারত-চিন সীমান্তের কাছাকাছি এই অঞ্চলে নতুন রাস্তাটি সেনাবাহিনীর কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ২০২০ সালে লাদাখে চিনা আগ্রাসনের পর, নজরদারিতে জোর দেয় প্রতিরক্ষামন্ত্রক। নজরদারি ঠিক মতো না চলানোর দরুণ হামলার আগাম খবর পাওয়া যায়নি বলে মনে করেন সেনা আধিকারিকদের একাংশ। এরপর নজরদারি চালানোর জন্য অধিক সংখ্যক সেনা মোতায়েনের পাশাপাশি সড়ক নির্মাণে জোর দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: ২৬/১১ জঙ্গিদমনের নায়ক মুম্বই এটিএস প্রধান সদানন্দ দাতে এবার এনআইএ-র মাথায়

    তবে শুধু সেনা যাতায়াতের জন্য নয়, পর্যটনের দিকে নজর রেখেই তৈরি করা হয়েছে এই রাস্তা। রাস্তাটি তৈরির ফলে পর্যটনে ঢল নামবে বলে মনে করছে কেন্দ্র। সেই সঙ্গে আর্থ সামাজিক উন্নয়নেও রাস্তাটি আগামী দিনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে বলেও মনে করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: আরএসএস-এর উদ্যোগে ১,২৫০ বিদ্যালয় চলছে জম্মু-কাশ্মীরে, শেখানো হচ্ছে দেশপ্রেম

    RSS: আরএসএস-এর উদ্যোগে ১,২৫০ বিদ্যালয় চলছে জম্মু-কাশ্মীরে, শেখানো হচ্ছে দেশপ্রেম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় বদলে গিয়েছে জম্মু ও কাশ্মীর। বিচ্ছিন্নতাবাদীদের পাথর ছোড়া, সেনাবাহিনীর ওপর আক্রমণ, সেসব এখন অতীত। কাশ্মীরে ভারতীয়ত্ববোধ জাগরণের জন্য অনবরত কাজ করে চলেছে সঙ্ঘ পরিবার (RSS)। আরএসএস-এর শাখা সংগঠন ‘রাষ্ট্রীয় সেবা ভারতী’র উদ্যোগে চলে ‘একল বিদ্যালয়’গুলির কাজ। কাশ্মীরের মুসলিম শিশুদের পড়ানো হচ্ছে কোরানের আয়াত, তাদের শেখানো হচ্ছে দেশপ্রেম। এছাড়া, ভারতীয় হিসেবে তাদের কর্তব্যও বোঝানো হচ্ছে। পাঠদান চলছে ভারতীয়ত্ববোধের এবং কাশ্মীরিয়ত-র। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সূত্রে জানা গিয়েছে, এরকম একল বিদ্যালয় ১,২৫০টি চলছে উপত্যকায়। এই স্কুলগুলি সেই সমস্ত জায়গাতেই অবস্থান করছে যেখানে ৯৫ শতাংশেরও বেশি মুসলিম জনগোষ্ঠীর বাস রয়েছে।

    ২ বছরে স্কুল বেড়েছে ৫৩ শতাংশ

    জানা গিয়েছে, কাশ্মীরের দশটি জেলাতে চলছে একল বিদ্যালয়ের কাজ। যার মধ্যে কাশ্মীরের বারমুল্লা জেলাতেই এমন স্কুলের সংখ্যা ১৮০টি। প্রসঙ্গত, এই জেলায় বেশ কয়েকবার সন্ত্রাসবাদী হামলার ঘটনা ঘটেছে। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) তরফ থেকে যে তথ্য দেওয়া হয়েছে তাতে বলা হয়েছে, ২০২২ সাল থেকে একল বিদ্যালয়ের কাজ হঠাৎই ৫৩ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে। গত দু’বছরে একল বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৮০০ থেকে ১,২৫০ হয়েছে।

    কাশ্মীরি এবং উর্দু এই দুই ভাষাতে শিক্ষাদান চলে

    স্কুলগুলি গড়ে উঠেছে মুসলিম ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে। তাদেরকে দেখাশোনা করে মুসলিম শিক্ষকরা। একজন করে অভিযান প্রমুখও রয়েছে স্কুলগুলিতে। যে সমস্ত গ্রামে ‘একল বিদ্যালয়’ রয়েছে সেখানে পাঁচ থেকে ছয় জনের একটি কমিটি তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। স্কুলের পরিচালন সমিতির মধ্যে বেশ কিছু জায়গাতে স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যরাও রয়েছেন। জানা গিয়েছে, কাশ্মীরি এবং উর্দু এই দুই ভাষাতে শিক্ষাদান চলে।

    কী বলছেন কাশ্মীরের বাসিন্দারা?

    কাশ্মীরের এক বাসিন্দা বলেন, ‘‘আমরা চাই না, আমাদের ছেলেরা পাথর ছোড়ার দলে নাম লেখাক অথবা সন্ত্রাসবাদী সংগঠনে যুক্ত হোক। আমরা এটাও চাই না, আমাদের ছেলেরা মাদকাসক্ত হোক।’’ বিগত পাঁচ বছরে বারমুল্লা জেলাতে একজন একল বিদ্যালয়ের (RSS) ছাত্রও স্কুল ছেড়ে যায়নি অথবা টাকার জন্য পাথর ছোড়ার দলে নাম লেখায়নি। এমন কথাই জানাচ্ছেন সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁরা আরও বলছেন, ‘‘একল বিদ্যালয়ে যারা পড়াশোনা করে, তারা প্রত্যেকেই গর্বিত হিন্দুস্তানি-মুসলমান। আমরা তাদেরকে কোরান পড়াই।’’

    পরিবর্তন হচ্ছে কাশ্মীরের সমাজের

    প্রসঙ্গত, গত মাসেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘বিকশিত ভারত-বিকশিত জম্মু কাশ্মীর’ অনুষ্ঠানে ব্যাপক ভিড় লক্ষ্য করা গিয়েছিল। এই ভিড়ই জানান দিচ্ছে যে কাশ্মীরের সমাজ কত দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে, এ কথা বলেন একল বিদ্যালয়ের এক শীর্ষ আধিকারিক। একল বিদ্যালয়ে চার ধরনের প্রমুখ বানানো হয়েছে। ‘অঞ্চল অভিযান প্রমুখ’, ‘পরীক্ষণ প্রমুখ’, ‘মূল্যায়ণ প্রমুখ’ ও ‘জাগরণ প্রমুখ’। আরও চমকপ্রদ তথ্য হল, একল বিদ্যালয়ে যাঁরা পাঠদান করেন তাঁদের ৭০ শতাংশই হলেন মহিলা। জানা গিয়েছে, একল বিদ্যালয়ের কাজ চালানোর জন্য দেশের ভিতরের বিভিন্ন বিশিষ্টজন এখনও পর্যন্ত ১২৯ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন। প্রবাসী ভারতীয়দের ক্ষেত্রে অনুদানের পরিমাণ হল ৪৪ কোটি টাকা। কাশ্মীরে মোট ৪৮০টি গ্রামে চলছে একল বিদ্যালয়ের কাজ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: ১৩টি রাজ্য, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে নির্বাচন ইনচার্জ, সহ-ইনচার্জ নিয়োগ বিজেপির

    Lok Sabha Elections 2024: ১৩টি রাজ্য, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে নির্বাচন ইনচার্জ, সহ-ইনচার্জ নিয়োগ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভার ৫৪৩টি আসনে হবে নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। তার মধ্যে পেতে হবে ৪০০টি আসন। এর মধ্যে আবার বিজেপিকে একাই পেতে হবে অন্তত ৩৭০টি আসন। বাকি ৩০টি পেতে হবে এনডিএর অন্য শরিক দলগুলিকে। এই লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। তাই ৪০০ আসনের লক্ষ্যেই ঝাঁপাচ্ছে গেরুয়া শিবির।

    কে, কোথাকার দায়িত্বে? (Lok Sabha Elections 2024)

    এজন্য দেশের ১৩টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে নির্বাচন ইনচার্জ ও সহ-ইনচার্জ নিয়োগ করেছে বিজেপি। পদ্ম শিবিরের তরফে (Lok Sabha Elections 2024) জানানো হয়েছে, অসমের ইনচার্জ নিয়োগ করা হয়েছে ক্যাপ্টেন অভিমন্যুকে। ছত্তিশগড়ের জন্য নিতিন নবীনকে। দিল্লির ইনচার্জ ওপি ধনখড়, মহারাষ্ট্রের জন্য দীনেশ শর্মা, মেঘালয়ের জন্য এম ছুবা আও, মণিপুরের জন্য অজিত ঘোপছেদে, মিজোরামের জন্য দেবেশ কুমার, নাগাল্যান্ডের জন্য নলীন কোহলি, তেলঙ্গানার জন্য অভয় পালিত এবং ত্রিপুরার জন্য অবিনাশ রাই খান্নাকে নিয়োগ করা হয়েছে। রাজ্যসভার সদস্য তথা উত্তরপ্রদেশের ভূতপূর্ব উপমুখ্যমন্ত্রী দীনেশ শর্মাকে মহারাষ্ট্রের ইলেকশন ইনচার্জ করা হয়েছে। 

    সহ-ইনচার্জ কারা?

    বিহারের বিধায়ক সঞ্জীব চৌরাশিয়া এবং সাংসদ রমেশ বিধুরি এবং সঞ্জয় ভাটিয়াকে উত্তরপ্রদেশের সহ-ইনচার্জ নিয়োগ করেছে বিজেপি। কর্নাটকের প্রাক্তন বিজেপি প্রেসিডেন্ট নলিন কুমার কাটিলকে কেরলের কো-ইনচার্জ করা হয়েছে। আন্দামান-নিকোবরের সহ-ইনচার্জ হয়েছেন রঘুনাথ কুলকার্নি, দিল্লির অলক গুর্জর। মহারাষ্ট্রের জন্য নিয়োগ করা হয়েছে নির্মল কুমার সুরানা এবং জীবন সিং পাওয়াইয়া। 

    আরও পড়ুুন: লোকসভা ভোটের আগে পাঞ্জাবে ‘রামধাক্কা’, আপ ছেড়ে বিজেপিতে সাংসদ, বিধায়ক

    এবার সাত দফায় হবে লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। প্রথম দফার নির্বাচন শুরু হবে ১৯ এপ্রিল। ভোট গণনা হবে ৪ জুন।আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির জয় এক প্রকার নিশ্চিত। তবে কীভাবে আরও বেশি করে আসন নিয়ে ফেরা যায়, সেই জন্যই যাবতীয় পদক্ষেপ করছেন বিজেপির ভোট ম্যানেজাররা। সংসদে বিজেপির প্রতিনিধিত্ব যত বেশি হবে, ততই অনায়াসে পাশ করানো যাবে সেই সব বিল, যেগুলি প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিজেপি। তাই নিয়োগ করা হয়েছে ইনচার্জ ও কো-ইনচার্জ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • S Jaishankar: “চিন-ভারত সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে যদি…”, কী শর্ত দিলেন জয়শঙ্কর?

    S Jaishankar: “চিন-ভারত সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে যদি…”, কী শর্ত দিলেন জয়শঙ্কর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিবেশীর সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত। একথা বারংবার জানিয়ে দিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। চিন-ভারত সম্পর্ক কীভাবে স্বাভাবিক হবে, তাও জানিয়ে দিলেন তিনি। বিদেশমন্ত্রী বললেন, “চিনের সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে তখনই, যখন চিন সীমান্তে কী পরিমাণ সৈন্য মোতায়েন করছে তার ওপর। অদূর ভবিষ্যতে বেজিংয়ের সঙ্গে নয়াদিল্লির সম্পর্কের পূর্বশর্তও হবে এটাই।” তিনি বলেন, “ভারতীয় নাগরিকদের প্রতি আমার প্রথম কর্তব্য হল সীমান্ত সুরক্ষিত রাখা। এই বিষয়ে আমি কোনও কম্প্রোমাইজ করব না।”

    কী বললেন জয়শঙ্কর? (S Jaishanka)

    সম্প্রতি সিঙ্গাপুর, ফিলিপিন্স এবং মালয়েশিয়া সফরে গিয়েছেন জয়শঙ্কর। সব শেষে তিনি গিয়েছেন কুয়ালালামপুরে। সেখানেই প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে এক আলোচনায় যোগ দেন তিনি। প্রত্যাশিতভাবেই ওঠে চিন প্রসঙ্গ। তখনই কীভাবে পড়শি দেশ চিনের সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতি হবে, তা জানিয়ে দেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, “প্রতিটি দেশ চায় তার প্রতিবেশীর সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে। কে চায় না? কিন্তু প্রতিটি সম্পর্কের একটা ভিত্তি থাকে। আমরা এখনও চিনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি।”

    ‘আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি’

    তিনি বলেন, “আমি চিনের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা সময়ে সময়ে সাক্ষাৎ করি। আমাদের সৈন্যরাও ও দেশের সৈন্যদের সঙ্গে আলোচনায় বসে প্রায়ই। কিন্তু একটা ব্যাপারে আমরা খুব পরিষ্কার, সেটা হল আমাদের একটা চুক্তি রয়েছে। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা রয়েছে। আমাদের একটা ঐতিহ্য রয়েছে। তাই আমরা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর সেনা মোতায়েন করি না। আমাদের উভয়পক্ষেরই এই দূরত্বটা বজায় রাখা উচিত। আমাদের যেখানে সেনা মোতায়েন করার কথা, আমরা সেখানেই সেনা মোতায়েন করি। চিনেরও তাই করা উচিত। আমরা চাই দুই দেশের সম্পর্কে ফিরে আসুক স্বাভাবিকতা।”

    আরও পড়ুুন: লোকসভা ভোটের আগে পাঞ্জাবে ‘রামধাক্কা’, আপ ছেড়ে বিজেপিতে সাংসদ, বিধায়ক

    বিদেশমন্ত্রী বলেন, “এই স্বাভাবিকতা ফিরতে গেলে সেনা মোতায়েনের যে শর্ত আমাদের রয়েছে, তা মেনে চলতে হবে। একমাত্র তাহলেই ভারত-চিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে স্বাভাবিকতা ফিরবে।” জয়শঙ্কর বলেন, “এ বিষয়ে (সেনা মোতায়েনের বিষয়ে) আমরা খুব, খুব সৎ। চিনের ক্ষেত্রে সীমান্ত সমস্যা থাকায় দুই দেশের সম্পর্কের উন্নতি হচ্ছে না বলেই মনে করেন বিদেশমন্ত্রী। যদিও ভারত সম্পর্কের উন্নতিতে খুবই আন্তরিক বলেও জানান তিনি (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: লোকসভা ভোটের আগে পাঞ্জাবে ‘রামধাক্কা’, আপ ছেড়ে বিজেপিতে সাংসদ, বিধায়ক

    Lok Sabha Elections 2024: লোকসভা ভোটের আগে পাঞ্জাবে ‘রামধাক্কা’, আপ ছেড়ে বিজেপিতে সাংসদ, বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বরাজ্যে ‘রামধাক্কা’ খেল আম আদমি পার্টি। তাও আবার লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) মুখে। পাঞ্জাবের সবেধন নীলমণি সাংসদ আপের সুশীল কুমার রিঙ্কু (জলন্ধরের সাংসদ) হাতে তুলে নিলেন গেরুয়া ঝান্ডা। তিনি একা নন, জলন্ধর পশ্চিমের বিধায়ক আপের শীতল অঙ্গুরালও যোগ দিয়েছেন পদ্ম শিবিরে। আপ ছেড়ে সাংসদ ও বিধায়কের পদ্ম শিবিরে যোগদানের অনুষ্ঠান হয় দিল্লিতে, বুধবার।

    আপ সরকারের প্রতি মোহভঙ্গ! (Lok Sabha Elections 2024)

    গত বিধানসভা নির্বাচনে পাঞ্জাবের কংগ্রেস সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতায় আসে আপ। সেই প্রথম দিল্লির বাইরে রাজত্ব পায় আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল। লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) মুখে এক সাংসদ ও এক বিধায়কের বিজেপি শিবিরে যোগ দেওয়ার ঘটনাটিকে পাঞ্চাবের আপ সরকারের প্রতি মোহভঙ্গ হিসেবেই দেখছে রাজনৈতিক মহলের একটা বড় অংশ। বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক বিনোদ তাওদে সুশীল ও শীতলকে স্বাগত জানান গেরুয়া শিবিরে। বিজেপিতে যোগদানের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির পাঞ্জাব রাজ্য সভাপতি সুনীল কুমার জাখর ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী।

    বিজেপিতে আপ সাংসদও

    পাঞ্জাব থেকে আপের একমাত্র সাংসদ ছিলেন সুশীল। অংসদীয় আচরণের জন্য সংসদের বাদল অধিবেশনে সাসপেন্ড করা হয় তাঁকে। আপের আগে কংগ্রেসেই ছিলেন সুশীল। তিনি কংগ্রেসের তিনবারের কাউন্সিলরও ছিলেন। জলন্ধর পশ্চিমের বিধায়কও হয়েছিলেন ‘হাত’ প্রতীকে লড়ে। ২০২৩ সালে যোগ দেন আম আদমি পার্টিতে। জলন্ধর লোকসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে প্রার্থী হয়ে সংসদে পা রাখেন আপের প্রতিনিধি হয়ে।

    আরও পড়ুুন: কেজরিওয়ালের জামিনের আবেদন খারিজ দিল্লি হাইকোর্টে, অতঃ কিম?

    পাঞ্জাবের আপ সরকারের প্রতি মোহভঙ্গ হওয়ায়ই যে তিনি বিজেপি শিবিরে যোগ দিয়েছেন, দ্ব্যর্থহীনভাবে তা জানিয়ে দিয়েছেন সুশীল। তিনি বলেন, “উপনির্বাচনে যেসব প্রতিশ্রুতি আমরা দিয়েছিলাম, তা পূরণ করতে পারিনি। কারণ আমার সরকার আমায় সাহায্য করেনি। দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাজের ধরন আমায় মুগ্ধ করেছে। জলন্ধরের উন্নয়ন সংক্রান্ত যে কোনও কাজ নিয়ে আমি কেন্দ্রের দ্বারস্থ হয়েছি। কেন্দ্র তা অনুমোদন করেছে। আমি কোন পার্টির তা বিচার করেনি। আদমপুর বিমানবন্দরেও বিমান ওঠানামা শুরু হয়েছে।”

    তিনি বলেন, “জলন্ধরে বন্দে ভারত ট্রেন থামছে। আদমপুর ও জলন্ধরে রেলওয়ে ওভারব্রিজ চাই। কেন্দ্রের সাহায্যে এটাও করব। আমার নিজের কোনও লোভ নেই। কিন্তু জলন্ধরবাসীর জন্য আমার অনেক কিছু চাওয়ার আছে (Lok Sabha Elections 2024)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sadanand Date: ২৬/১১ জঙ্গিদমনের নায়ক মুম্বই এটিএস প্রধান সদানন্দ দাতে এবার এনআইএ-র মাথায়

    Sadanand Date: ২৬/১১ জঙ্গিদমনের নায়ক মুম্বই এটিএস প্রধান সদানন্দ দাতে এবার এনআইএ-র মাথায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৯০ সালের আইপিএস ব্যাচের অফিসার ডক্টর সদানন্দ দাতে (Sadanand Date) এনআইএ-র নতুন প্রধান হলেন। ২০০৮ সালের ২৬/১১ হামলাকে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে তিনি মোকাবিলা করেন বলে জানা যায়। ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর লস্কর জঙ্গিরা হানা দিয়েছে মুম্বইতে, শোনা মাত্রই নিজের বাসভবন ছেড়ে দক্ষিণ মুম্বই পুলিশ স্টেশনের যান সদানন্দ। এরপর সেখান থেকে সোজা মাদাম কামা হাসপাতালে যান। সেখানেই জঙ্গিদের ছোড়া গ্রেনেড দাতের পায়ে পড়ে। তৎক্ষণাৎ তিনি অচৈতন্য হয়ে পড়েন। চোখ, গলা, বুক, হাঁটুতে আঘাত লাগে। সদানন্দ দাতে রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে তাঁর সাহসিকতার জন্য পুলিশ পদকও লাভ করেছেন।

    জন্ম ১৯৬৬ সালে

    এর আগে তিনি মহারাষ্ট্রের আন্টি টেরোরিজম (Sadanand Date) স্কোয়াড-এর দায়িত্বে ছিলেন এবং অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ কেস দক্ষতার সঙ্গে সামলেছেন। ১৯৬৬ সালের ১৪ ডিসেম্বর জন্ম সদানন্দ দাতের। সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশনে পুলিশের ডেপুটি ইন্সপেক্টর (Sadanand Date) জেনারেল পদেও দায়িত্ব পালন করেছেন। সদানন্দ দাতে পুনে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন। প্রসঙ্গত, পুনে হল তাঁর জন্ম শহর। তিনি ইনস্টিটিউট অফ কস্ট অ্যাকাউন্টেট থেকেও পাশ করেন। অপরাধ বিষয়ে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিশেষ পাঠ লাভ করেছেন বলে জানা যায়।

    আরও পড়ুুন: কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি নিয়ে মন্তব্য, আমেরিকাকে ‘সমঝে’ দিল ভারত

    কী বলছেন তাঁর সহকর্মীরা 

    যে সমস্ত পুলিশ আধিকারিক সদানন্দ দাতের (Sadanand Date) সঙ্গে কাজ করেছেন তাঁরা প্রত্যকেই জানিয়েছেন, তিনি অত্যন্ত পরিশ্রমী এবং সৎ একজন পুলিশ অফিসার। দাতের এক সহকর্মীর মতে, সকাল সাড়ে নটার সময় অফিস ঢোকার কথা থাকলেও, তিনি সকাল সাড়ে আটটা থেকেই অফিসে চলে আসতেন। নিজের কাজের প্রতি তিনি এতটাই ডেডিকেটেড ছিলেন। নিজের কাজের প্রতি দাতে অত্যন্ত স্বচ্ছ বলেও জানিয়েছেন, তাঁর অপর এক সহকর্মী। তাঁর ওপরে যে কোনওভাবেই রাজনৈতিক প্রভাব খাটানো যায় না সে কথাও জানিয়েছেন সদানন্দ দাতের ওই সহকর্মী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok sabha Election 2024: লোকসভা ভোটে খরচ হতে পারে ১.২০ লাখ কোটি টাকারও বেশি, বলছে রিপোর্ট

    Lok sabha Election 2024: লোকসভা ভোটে খরচ হতে পারে ১.২০ লাখ কোটি টাকারও বেশি, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট (Lok sabha Election 2024) মানেই শুধু খরচ আর খরচ। গত ১৬ মার্চ ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করেছে কমিশন। এরমধ্যে প্রচার পর্বও শুরু করে দিয়েছে সব রাজনৈতিক দলগুলি। অবাধ ও সুষ্ঠ নির্বাচন করতে মোটা টাকা অর্থ ব্যয় হয় কমিশনেরও। পরিসংখ্যান বলছে, স্বাধীন ভারতে যখন প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল (১৯৫১ ডিসেম্বর) সেবার নির্বাচন কমিশনের খরচ হয় প্রায় ১০.৫ কোটি টাকা। সময় যত এগোতে থাকে প্রতি বছরই নির্বাচনের খরচের বহরও বাড়তে থাকে। একটি রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, ২০২৪ সালের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনে খরচ হতে পারে ১.২০ লাখ কোটি টাকারও (Lok sabha Election 2024) বেশি।

    সাম্প্রতিক নির্বাচনগুলিতে খরচ

    সেন্টার ফর মিডিয়া স্টাজিজ নামের একটি সংস্থার অনুমান, এবারের সাধারণ নির্বাচনে ১.২০ লাখ কোটি টাকারও বেশি খরচ হতে চলেছে। বিশ্বের সব থেকে বৃহত্তম গণতন্ত্রের নির্বাচন বিশ্বের মধ্যে সর্বাধিক ব্যয়বহুল ভোট হতে চলেছে। গবেষণায় (Lok sabha Election 2024) দেখা যাচ্ছে, প্রতি পাঁচ বছরে নির্বাচনী ব্যয় দ্বিগুণ হয়ে যাচ্ছে। ২০১৯ সালের নির্বাচনে ৬০ হাজার কোটি টাকা খরচ হতে পারে বলে অনুমান করা হয়েছিল। তার আগে ২০১৪ সালে ১৬তম লোকসভা নির্বাচনে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছিল বলে জানা যায় কমিশনের সাইট থেকে।

    কেন এত ব্যয় বহুল নির্বাচন 

    ক্ষমতায় আসতে রাজনৈতিক দলগুলি এবং প্রার্থীরা জলের মতো অর্থ ব্যয় করা হয়। নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের ব্যয়ের বিষয়ে বিধি নিষেধ জারি করলেও রাজনৈতিক দলগুলির ওপর কোনও নিষেধাজ্ঞা নেই। বিশেষজ্ঞদের মতে, আর এসব কারণেই ভারতে লোকসভা নির্বাচনে বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি খরচ হয়। হিসাব বলছে, গত কয়েক বছর ভারতের লোকসভা ভোটে যা খরচ হয়েছে তা বিশ্বের একাধিক দেশের জিডিপির সমান। লোকসভা নির্বাচনে যে কোনও দলের প্রার্থীর জন্য ৯৫ লাখ টাকা সীমা নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ একজন প্রার্থী (Lok sabha Election 2024) নির্বাচনী প্রচারে ৯৫ লাখ টাকার বেশি খরচ করতে পারবেন না।

    দলের খরচ কত?

    অ্যাসোসিয়েশন ডেমোক্রেটিক রিফর্মস (ADR) এর রিপোর্ট অনুসারে, গত নির্বাচনে সাতটি জাতীয় দল ৫,৫৪৪ কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ করেছিল। এর মধ্যে বিজেপি পেয়েছে ৪,০৫৭ কোটি টাকা। কংগ্রেস ১,১৬৭ কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ করে। হিসাব বলছে, ২০১৯ সালে, বিজেপি ১,১৪২ কোটি টাকা খরচ করেছিল। কংগ্রেস ৬২৬ কোটি টাকারও বেশি খরচ করেছে। ২০১৯ সালে, বিজেপি ৩০৩টি আসন জিতেছিল। এই হিসাব অনুযায়ী, এক একটি আসন জিততে গেরুয়া শিবির গড়ে ৪.৪ কোটি টাকা ব্যয় করেছে। কংগ্রেসের ঘরে যায় মাত্র ৫২টি আসন। সেই হিসেবে একটি আসন জেতার জন্য গড়ে তাদের খরচ হয়েছে ১২ কোটি টাকার বেশি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: কেজরিওয়ালের জামিনের আবেদন খারিজ দিল্লি হাইকোর্টে, অতঃ কিম?

    Arvind Kejriwal: কেজরিওয়ালের জামিনের আবেদন খারিজ দিল্লি হাইকোর্টে, অতঃ কিম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জামিনের আবেদন খারিজ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal)। আবগারি দুর্নীতি মামলায় আপাতত তাঁকে থাকতে হচ্ছে ইডি হেফাজতেই। দিল্লি হাইকোর্টে এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ৩ এপ্রিল।

    জামিনের আবেদন কেজরির (Arvind Kejriwal)

    গত বহস্পতিবার আবগারি দুর্নীতি মামলায় কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করে ইডি। গ্রেফতারির বিরোধিতা করে দিল্লি হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন আপ সুপ্রিমো। ইডির গ্রেফতারিতে তাঁর সাংবিধানিক অধিকার ক্ষুণ্ণ হয়েছে বলে দাবি করেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। ইডি এখনও তাঁর দোষ প্রমাণ করতে পারেনি বলেও জামিনের আবেদনপত্রে উল্লেখ করা হয়। এর পরেই বুধবার শুনানির পর ইডির জবাব তলব করে আদালত। জবাব দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থাকে সাত দিন সময় দিয়েছে আদালত। জামিনের আবেদন খারিজ করে আদালত দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে (Arvind Kejriwal) এই মামলার পরবর্তী শুনানি পর্যন্ত ইডি হেফাজতের নির্দেশ দেয়।

    হেফাজতে নিতে চায় সিবিআই 

    ২৮ মার্চ শেষ হচ্ছে কেজরিওয়ালের ইডি হেফাজতের প্রথম দফার মেয়াদ। এদিনই তাঁকে দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় হেফাজতে নিতে চায় সিবিআই। বৃহস্পতিবার ইডি হেফাজতের মেয়াদ শেষ হচ্ছে কেজরিওয়ালের। তাঁকে ফের তোলা হবে আদালতে। সূত্রের খবর, সেখানেই তাঁকে হেফাজতে পেতে সওয়াল করবে সিবিআই।  

    আরও পড়ুুন: কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি নিয়ে মন্তব্য, আমেরিকাকে ‘সমঝে’ দিল ভারত

    এদিকে জেলে বসেই সরকার চালিয়ে যাবেন বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন কেজরিওয়াল। জেল থেকেই তিনি দিচ্ছেন যাবতীয় নির্দেশ। তা পালন করে চলেছেন আপ পরিচালিত মন্ত্রিসভার সদস্যরা। জানা গিয়েছে, জেল থেকেই চিঠি লিখে মন্ত্রীদের বিভিন্ন নির্দেশ দিচ্ছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। তবে ওই চিঠি প্রকৃতই কেজরিওয়ালের লেখা কিনা, সে বিষয়ে তদন্ত হওয়া প্রয়োজন বলেও দাবি করেছেন দিল্লির বিজেপি নেতৃত্ব। দিল্লির উপরাজ্যপাল ভিকে সাক্সেনা অবশ্য বলেন, “আমি দিল্লিবাসীকে এই বলে আশ্বস্ত করতে চাই যে জেলে বসে সরকার চালানো যাবে না (Arvind Kejriwal)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share