Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • GDP Growth Forecast: ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হার প্রকাশ করল আন্তর্জাতিক সংস্থা, কী বলছে তারা?

    GDP Growth Forecast: ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হার প্রকাশ করল আন্তর্জাতিক সংস্থা, কী বলছে তারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অচিরেই ভারত উন্নত দেশে পরিণত হবে বলে বারংবার জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেশের অর্থনীতির ভিত যে যথেষ্ট মজবুত, তার প্রমাণ মিলেছিল করোনা অতিমারি পর্বে। বিশ্ব অর্থনীতির দশা টালমাটাল হলেও, এর কোনও প্রভাব পড়েনি ভারতীয় অর্থনীতিতে। এবার আরও আশার বাণী শোনাল এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল (GDP Growth Forecast)। আগামী অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির ভবিষ্যদ্বাণী করল এই সংস্থা।

    আন্তর্জাতিক সংস্থার দাবি (GDP Growth Forecast)

    সংস্থার দাবি, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ভারতীয় অর্থনীতির বেসিস পয়েন্ট ৪০ বেড়ে হবে ৬.৮ শতাংশ। তবে ৭ শতাংশের কম হবে। চলতি অর্থবর্ষে আশা করা হয়েছিল ভারতের জিডিপি বেড়ে হবে ৭.৬। নিউ ইয়র্ক ভিক্তিক একটি সংস্থা আবার ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল ভারতের জিডিপি ২৬-২৭ অর্থবর্ষে বেড়ে হবে (GDP Growth Forecast) ৭ শতাংশ। এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল রেটিংয়ের মুখ্য অর্থনীতিবিদ (এশিয়া-প্যাসিফিক) লুইস কুইজস বলেন, “এশিয়ায় উন্নতিশীল অর্থনীতিতে আমরা ব্যাপক বৃদ্ধি লক্ষ্য করছি। এর মধ্যে ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপিন্স এবং ভিয়েতনাম রয়েছে ওপরের দিকে।”

    কমানো হয়েছে বেসিস পয়েন্ট

    এস অ্যান্ড পি জানিয়েছে, ডোমেস্টিক ডিমান্ড-লেড অর্থনীতি যেমন ভারত, জাপান এবং অস্ট্রেলিয়ায় ২০২৪ অর্থবর্ষের দ্বিতীয়ার্ধে উচ্চ সুদের হার এবং মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব পড়বে। তবে এই অর্থবর্ষে ভারত ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত বেসিস পয়েন্ট কমিয়েছে।

    সংস্থার দাবি, ভারতে মুদ্রাস্ফীতির হার কম, আর্থিক ঘাটতিও খুবই কম, ইউএস পলিসি রেটও কম। তাই ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক রেট কাটিং করতে শুরু করতে চলেছে। কিন্তু আমরা বিশ্বাস করি, চলতি অর্থবর্ষের জুন পর্যন্ত মুদ্রাস্ফীতির হার আরও কমাতে এমন সিদ্ধান্ত নেবে ভারত। সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, আমরা আশা করতেই পারি যে, মার্কিন পলিসি রেটের প্রভাব পড়বে চলতি অর্থবর্ষের দ্বিতীয়ার্ধেও।

    আরও পড়ুুন: ‘দুর্নীতিগ্রস্ত, নারী নির্যাতনকারী তৃণমূলকে মানবে না তমলুক’, বললেন অভিজিৎ

    চিনের জিডিপি বৃদ্ধি আগামী অর্থবর্ষে ৫.২ শতাংশ থেকে কমে হবে ৪.৬ শতাংশ। সংস্থার দাবি, ক্রেতা যদি ভোগ্যপণ্য কম কেনে তাহলে মূল্যহ্রাসের ক্ষেত্রে ঝুঁকি থেকেই যায়। সেক্ষেত্রে সরকারকে আবার ম্যানুফ্যাকচারিং ক্ষেত্রে লগ্নি বাড়াতে হবে। তবেই চাঙ্গা হবে বাজার (GDP Growth Forecast)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: এবার কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ সংক্রান্ত তথ্য জানা যাবে কমিশনের ওয়েবসাইট থেকেই

    Lok Sabha Elections 2024: এবার কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ সংক্রান্ত তথ্য জানা যাবে কমিশনের ওয়েবসাইট থেকেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটারদের ভয় কাটাতে লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) নির্ঘণ্ট ঘোষণা হওয়ার পরে পরেই রুট মার্চ করছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। ভারী বুটের শব্দে ধীরে হলেও, আস্থা ফিরছে ভোটারদের। তবে রাজ্য পুলিশ কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সব জায়গায় মার্চ করাচ্ছে না বলে অভিযোগ।

    রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ (Lok Sabha Elections 2024)

    রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে এমনতর অভিযোগ পেয়ে নড়েচড়ে বসেছে নির্বাচন কমিশন। জানা গিয়েছে, ওয়েবসাইটের মাধ্যমে রুটমার্চ সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ্যে আনবে নির্বাচন কমিশন। তখনই পুরো বিষয়টি ভোটারদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে জলের মতো। কেন্দ্রীয় বাহিনী (Lok Sabha Elections 2024) কোথায় মার্চ করবে, সেই রুট ঠিক করার দায়িত্ব রাজ্য পুলিশের। অভিযোগ, রাজ্য পুলিশের একাংশ (যারা শাসক দলের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত) সেই দায়িত্ব ঠিকঠাক পালন করছে না।

    ওয়েবসাইটে মিলবে তথ্য

    উত্তেজনা প্রবণ এলাকাগুলিতে বেশি করে কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ করার কথা থাকলেও, তা করানো হচ্ছে না বলে অভিযোগ। এমতাবস্থায় ভোটার কিংবা রাজনৈতিক দলগুলি সরাসরি অভিযোগ জানাতে পারবেন ডিইও-র কাছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী কোথায় কোথায় রুটমার্চ করেছে কিংবা করবে, সে সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য মিলবে ceowestbengal.nic.in এই ওয়েবসাইটে। এই সাইটে ঢুকলেই রুটমার্চ নামে একটি অপশন রয়েছে। এখানে ক্লিক করলেই সবিস্তারে জেনে যাবেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ সম্পর্কে।

    আরও পড়ুুন: ‘দুর্নীতিগ্রস্ত, নারী নির্যাতনকারী তৃণমূলকে মানবে না তমলুক’, বললেন অভিজিৎ

    লোকসভা কিংবা বিধানসভার নির্বাচনে রক্তাক্ত হয় বাংলা। কখনওবা খুন হন কোনও রাজনৈতিক দলের কর্মী। কখনও আবার ভোট দিতে গিয়ে লাশ হয়ে ভিটেয় ফেরেন কোনও ভোটার। নির্বাচন-পর্ব যাতে বিঘ্নহীন হয়, সেজন্য চেষ্টার কম কসুর করছে না নির্বাচন কমিশন। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় ৯২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। ইতিমধ্যেই চলে এসেছে ১৫০ কোম্পানি। কমিশন সূত্রে খবর, ১ এপ্রিল রাজ্যে আসছে আরও ২৭ কোম্পানি। যাঁরা চলে এসেছেন, ইতিমধ্যেই তাঁরা রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় রুটমার্চ করছেন।

    এবার দেশজুড়ে নির্বাচন হবে সাত দফায়, কেন্দ্রীয় বাহিনীর কড়া প্রহরায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। এই দফায় নির্বাচন হবে উত্তরবঙ্গের তিন আসনেও। সূত্রের খবর, এই তিন আসনের জন্য মোতায়েন করা হবে ২২৫ কোম্পানিরও বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: পাঞ্জাবে ‘একলা চলো নীতি’ বিজেপির, চতুর্মুখী লড়াই ১৩ কেন্দ্রেই

    Lok Sabha Elections 2024: পাঞ্জাবে ‘একলা চলো নীতি’ বিজেপির, চতুর্মুখী লড়াই ১৩ কেন্দ্রেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) পাঞ্জাবে ‘একলা চলো নীতি’ নিল বিজেপি। পঞ্চ নদের তীরের এই রাজ্যের ১৩টি আসনেই একা লড়বে পদ্ম শিবির। মঙ্গলবার বিজেপির তরফেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে একথা। শিরোমনি অকালি দল এনডিএতে ফিরবে বলে যে জল্পনা দিন কয়েক ধরে চলছিল, তাতেও জল ঢেলে দেওয়া হয়েছে গেরুয়া শিবিরের তরফে। তাই পাঞ্জাবের ১৩টি আসনেই লড়াই হবে চতুর্মুখী।

    কী বলছে বিজেপি? (Lok Sabha Elections 2024)

    বিজেপির পাঞ্জাব ইউনিটের প্রধান সুনীল জাখর বলেন, “পাঞ্জাবের ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে বিশেষত তরুণ ও কৃষকদের কথা মাথায় রেখে একা প্রার্থী দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি যে কাজ করছে, তা কারও কাছেই গোপন নয়। বিজেপি পাঞ্জাবের জন্য যে উন্নয়নই করুক না কেন, কর্তারপুর করিডর খুলে দেওয়া হোক বা রাজ্যের কৃষকদের কাছ থেকে শস্য সংগ্রহ করা…সবটাই সাধারণ মানুষ জানেন।”

    ‘সবার সঙ্গে কথা বলেই সিদ্ধান্ত’ 

    সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা একটি ভিডিও-বার্তায় তিনি বলেন, “জনকল্যাণের জন্য দলটি তার এজেন্ডাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।” পাঞ্জাবের মানুষ, রাজ্য বিজেপির নেতা ও তৃণমূল স্তরের কর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত (Lok Sabha Elections 2024) নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি। পাঞ্জাবে লোকসভার আসন রয়েছে ১৩টি। উনিশের নির্বাচনে এর মধ্যে ৮টিতে জিতেছিল কংগ্রেস। ২টি করে আসন গিয়েছিল বিজেপি ও শিরোমণি অকালি দলের ঝুলিতে। একটি আসনে জয়ী হয়েছিলেন আপ প্রার্থী। বিজেপি একলা লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে চতুর্মুখী লড়াই হবে পাঞ্জাবের সব আসনে। ‘ইন্ডি’ জোটের দুই শরিক কংগ্রেস এবং আপ আলাদা আলাদা করে প্রার্থী দেবে বলে আগেই জানিয়ে দিয়েছিল। এনডিএ শিবিরে যোগ না দেওয়ায় প্রার্থী দেবে শিরোমণি অকালি দলও। ময়দানে বিজেপির প্রার্থী তো রয়েইছেন।

    বিজেপির প্রার্থী ডিসকোয়ালিফায়েড এমএলএ

    এদিকে, হিমাচল প্রদেশে বিধানসভার উপনির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন কংগ্রেসের ডিসকোয়ালিফায়েড এমএলএ। শনিবারই এঁরা দিল্লিতে গিয়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। এঁরা হলেন, সুধীর শর্মা, রবি ঠাকুর, ইঁদের দত্ত লখনপাল, চেতন্যা শর্মা, দেবিন্দার কুমার ভুট্টো এবং রাজিন্দর রানা (Lok Sabha Elections 2024)।

    আরও পড়ুুন: দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় এবার জেলে পাঠানো হল কবিতাকে

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Delhi Liquor Policy Case: দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় এবার জেলে পাঠানো হল কবিতাকে

    Delhi Liquor Policy Case: দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় এবার জেলে পাঠানো হল কবিতাকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় (Delhi Liquor Policy Case) ১৪ দিনের জন্য জেলে পাঠানো হল ভারত রাষ্ট্র সমিতির নেত্রী কে কবিতাকে। ১৫ মার্চ তাঁকে গ্রেফতার করেছিল ইডি। পরে ছিলেন ইডি হেফাজতে। সেই মেয়াদ শেষ হওয়ার পর মঙ্গলবার তোলা হয় দিল্লির রাউস অ্যাভেনিউ আদালতে।

    বিচার বিভাগীয় হেফাজতের দাবি ইডির (Delhi Liquor Policy Case)

    সেখানে ইডির তরফে কবিতার ১৫ দিনের বিচার বিভাগীয় হেফাজত চাওয়া হয়। কারণ তাহলে তিহাড় জেলে পাঠানো হবে না কবিতাকে। সেক্ষেত্রে তাঁকে রাখা হবে ইডির লকআপে। এতে সুবিধা হবে তদন্তের। তেলঙ্গানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের মেয়ে বছর চল্লিশের কবিতাকে তাঁর হায়দরাবাদের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ (Delhi Liquor Policy Case), কবিতা ও অন্যদের সঙ্গে দিল্লি আবগারি নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের সুবিধা পাওয়ার জন্য দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ও প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া সহ আপের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন। এর বিনিময়ে তিনি আপ নেতাদের ১০০ কোটি টাকা দিয়েছিলেন।

    ছ’টি চার্জশিট দাখিল ইডির

    ইডি সূত্রে খবর, ২০২২ সালে একটি মামলা দায়ের হওয়ার পর থেকে কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা সারা দেশের ২৪৫টি জায়গায় তল্লাশি চালিয়েছে। দিল্লির প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী তথা আপ নেতা মণীশ সিসোদিয়া, আপ নেতা সঞ্জয় সিং-সহ ১৫ জনকে গ্রেফতার করেছে। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল কিছু মদও। এখনও পর্যন্ত এই মামলায় সব মিলিয়ে মোট ছ’টি চার্জশিট দাখিল করেছে ইডি। অ্যাটাচ করা হয়েছে ১২৮ কোটিরও বেশি টাকা।

    আরও পড়ুুন: “আমায় বাঁচান”, আর্তি চাকরির খোঁজে রাশিয়ায় গিয়ে ‘ফেঁসে’ যাওয়া বঙ্গবাসীর

    এদিন আদালতে কবিতার তরফে আবেদন করা হয় জামিনের। তাঁর নাবালক ছেলের স্কুলে পরীক্ষা রয়েছে। তাই তাঁকে জামিন দেওয়া হোক, আবেদন করা হয় কবিতার তরফে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, কবিতার জামিনের আবেদন শুনবেন নিম্ন আদালত। শুনানি হবে ১ এপ্রিল। কবিতার জামিনের আবেদনের বিরুদ্ধে ইডির তরফে বলা হয়, এটা স্পষ্ট যে অবৈধভাবে সুবিধা পেতে কবিতা সরকারি কর্তৃপক্ষকে টাকা দেওয়ায় যুক্ত ছিলেন। তিনি যে ১০০ কোটি টাকাও অন্যের অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করেছিলেন তাও স্পষ্ট। কবিতা প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটনে সাহায্য করছেন না বলেও অভিযোগ ইডির। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার অভিযোগ, কবিতা তদন্তে সাহায্যও করছেন না (Delhi Liquor Policy Case)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: ব্যাঙ্কে ১ লাখের বেশি টাকা তুললেই তথ্য যাবে নির্বাচন কমিশনের কাছে

    Election Commission: ব্যাঙ্কে ১ লাখের বেশি টাকা তুললেই তথ্য যাবে নির্বাচন কমিশনের কাছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ১৬ মার্চ লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করেছে কমিশন (Election Commission)। স্বচ্ছ এবং অবাধ ভোট করাতে আদর্শ আচরণবিধিকে কঠোরভাবে লাগু করার কথাও ঘোষণা করতে শোনা গিয়েছে মুখ্য নির্বাচন কমিশনারকে। ইতিমধ্যে নির্বাচনে যাতে কালো টাকা ব্যবহার না হতে পারে সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রেখেছে কমিশন। ব্যাঙ্ক থেকে যেকোনও ব্যক্তি ১ লাখ টাকার বেশি তুললেই সরাসরি তথ্য চলে যাবে কমিশনের কাছে।

    ‘ইলেকশন সিজার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম’ অ্যাপে আসবে তথ্য

    কমিশন সূত্রে খবর, টাকা পাচার (Election Commission) রুখতে বেশ কিছু বিশেষ অ্যাপও চালু করা হয়েছে।  ইতিমধ্যে সেই অ্যাপগুলি কাজও শুরু করে দিয়েছে। জানা গিয়েছে দেশে যে কোনও ব্যাঙ্ক থেকে এক লাখ টাকার বেশি তোলা হলেই সঙ্গে সঙ্গে অ্যাপে তথ্য চলে আসবে। শুধু তাই নয়, কোন ব্যক্তি কোন ব্যাঙ্ক থেকে সেই টাকা তুললেন সে তথ্যও পেয়ে যাবে নির্বাচন কমিশন। এর পাশাপাশি যে সমস্ত গাড়িগুলিতে এটিএম মেশিনে টাকা ভরা অথবা অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়, সেগুলিতেও বিশেষ কিউআর কোড লাগিয়ে রাখবে কমিশন। পরবর্তীকালে সেই কিউআর কোড স্ক্যান করলেই গাড়ি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য চলে আসবে কমিশনের হাতে। এই অ্যাপটির নাম রাখা হয়েছে ‘ইলেকশন সিজার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম’।

    ভোট এলেই কালো টাকার ব্যবহার বাড়তে থাকে

    ভোট এলেই কালো টাকার ব্যবহার বাড়তে থাকে বলে অভিযোগ। তার কারণ অনেক ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে টাকার বিনিময়ে ভোট কেনার। ভোটের আগের রাতে গোপনে টাকা বিলি করারও অভিযোগ সামনে আসে। কালো টাকার বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ নিতে ইতিমধ্যে কমিশন (Election Commission) নামিয়েছে, এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টর, আয়কর দফতর, শুল্ক দফতর সহ মোট ২২ এজেন্সিকে। প্রসঙ্গত, বোলপুরের তৃণমূল বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার বাড়িতে ৪১ লাখ টাকা উদ্ধার হয়। গতকালই ইডি সেই তথ্য কমিশনকে জানিয়েছে। ১০ লাখের বেশি টাকা উদ্ধার হলেই তা কমিশনকে জানানোর নিয়ম রয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Russia Ukrane war: “আমায় বাঁচান”, আর্তি চাকরির খোঁজে রাশিয়ায় গিয়ে ‘ফেঁসে’ যাওয়া বঙ্গবাসীর

    Russia Ukrane war: “আমায় বাঁচান”, আর্তি চাকরির খোঁজে রাশিয়ায় গিয়ে ‘ফেঁসে’ যাওয়া বঙ্গবাসীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোটা মাইনের চাকরির টোপ দিয়ে বিভিন্ন দেশ থেকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে রাশিয়ায়। সেখানে তাঁদের জুতে দেওয়া হচ্ছে যুদ্ধে (Russia Ukrane war)। তার জেরে না জেনে অনেকেই শরিক হয়ে যাচ্ছেন বছর দুয়েকেরও বেশি সময় ধরে চলা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের। এ খবর আপনাদের অনেক আগেই জানিয়েছে মাধ্যম

    উদ্ধারের করুণ আর্তি (Russia Ukrane war)

    সম্প্রতি ফের প্রকাশ্যে এসেছে পশ্চিমবঙ্গের আরও এক বাসিন্দার উদ্ধারের করুণ আর্তি। উর্জেন তামাং কালিম্পংয়ের বাসিন্দা। সম্প্রতি তাঁর একটি ভিডিও ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায় (ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম)। সেই ভিডিও দিয়ে তাঁর স্ত্রী অম্বিকা কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের কাছে তাঁর স্বামীকে দেশে ফিরিয়ে আনার আবেদন করেছেন। ওই ভিডিওয়ও একই আবেদন করতে দেখা গিয়েছে উর্জেনকে (Russia Ukrane war)। দার্জিলিংয়ের বিদায়ী সাংসদ বিজেপির রাজু বিস্ত বিদেশমন্ত্রক ও রুশ দূতাবাসে কথা বলে উর্জেনকে দেশে ফেরানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছেন।

    গহীন জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে প্রশিক্ষণ

    উর্জেন প্রাক্তন সেনাকর্মী। তাঁর দাবি, চাকরির জন্য জানুয়ারি মাসে একটি সংস্থার মাধ্যমে ভায়া দিল্লি হয়ে রাশিয়া গিয়েছিলেন তিনি। ১৭-১৮ দিন ধরে তাঁকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। বন্ড পেপারে সই করিয়ে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় জঙ্গলের মধ্যের এক প্রশিক্ষণ শিবিরে। সেখানে ফের একপ্রস্ত প্রশিক্ষণ চলে। ১০-১২ দিন ধরে বন্দুক চালানো শেখানো হয়। তার পরেই তাঁকে জানানো হয়, ইউক্রেনের সঙ্গে লড়তে তাঁকে যেতে হবে রণাঙ্গনে। ভিডিও-বার্তায় উর্জেনকে বলতে শোনা যায়, ভারত সরকারকে অনুরোধ করছি, দয়া করে আমায় বাঁচান। এজেন্টদের কথায় ভরসা করে ফেঁসে গিয়েছি।

    আরও পড়ুুন: হোলির রঙিন শুভেচ্ছা বাইডেনের, টাইমস স্কোয়্যারও মাতল রঙের উৎসবে

    রাশিয়ায় গিয়ে ফেঁসে গিয়েছিলেন কর্নাটকের কালবুর্গির বাসিন্দা সুফিয়ানও। ভিডিও-বার্তায় সুফিয়ান তাঁকে নিয়ে মোট চারজনের দুর্দশার কাহিনি শুনিয়েছিলেন। এই চারজনকেও অনিচ্ছা সত্ত্বেও পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধক্ষেত্রে। সুফিয়ান বলেছিলেন, “দয়া করে আমাদের বাঁচান। আমরা হাইটেক জালিয়াতির শিকার।” সুফিয়ানের ভিডিও-বার্তা প্রকাশ্যে চলে আসার দিন কয়েক পরেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে হায়দরাবাদের মহম্মদ আসফান নামে বছর ত্রিশের এক যুবকের মৃত্যুর খবর প্রকাশ্যে আসে। কেন্দ্রের তরফে চলতি মাসেই এই বিষয়ে জানানো হয়েছিল, রাশিয়ায় এভাবে আটকে রয়েছেন আনুমানিক ২৪ জন। তাঁদের সেখান থেকে উদ্ধার করে আনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে (Russia Ukrane war)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: কেজরিওয়ালের ইস্তফার দাবিতে দিল্লিতে বিক্ষোভ বিজেপির

    Arvind Kejriwal: কেজরিওয়ালের ইস্তফার দাবিতে দিল্লিতে বিক্ষোভ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবগারি দুর্নীতিতে গ্রেফতার হয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। বর্তমানে তিনি রয়েছেন ইডি হেফাজতে। গ্রেফতার হলেও এখন পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী পদে তিনি ইস্তফা দেননি। হেফাজত থেকে রাজ্য চালাচ্ছেন। এবার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর ইস্তফার দাবিতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করল বিজেপি। অন্যদিকে, এদিনই বিক্ষোভ দেখায় আম আদমি পার্টিও। প্রধানমন্ত্রী বাসভবনের সামনের এই বিক্ষোভকে কটাক্ষ করে বিজেপি নেতা মানজিন্দর সিং সিরসা বলেন, ‘‘আবগারি দুর্নীতি থেকে নজর ঘোরাতেই প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছে আপ।’’

    কী বলছেন বিজেপি নেতা?

    বিজেপি নেতা মানজিন্দর সিং বলেন, ‘‘অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) নাটক করছেন ইডি হেফাজতে থেকে। আমি এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি ইডি ডিরেক্টরকে এবং দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নরের কাছে। গ্যাংস্টাররা জেলে বসে যেভাবে নিজেদের গ্যাংকে চালায়। সেই একইভাবে মুখ্যমন্ত্রীর দফতরকে চালানো হচ্ছে। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের মতো একটি দুর্নীতিগ্রস্ত মানুষকে মুখ্যমন্ত্রী পদে রাখা যায় না। তাঁকে ইস্তফা দিতেই হবে।’’

    অরবিন্দ কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি

    আবগারি দুর্নীতি মামলায় ২১ মার্চ গ্রেফতার হন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। এই মামলায় ৯ বার ইডি-র সমন এড়িয়েছিলেন কেজরিওয়াল। গত বৃহস্পতিবারই এই মামলায় কেজরিওয়ালকে কোনও প্রকার রক্ষাকবচ দিতে অস্বীকার করে দিল্লি হাইকোর্ট। এর পরই, ২১ মার্চ সন্ধ্যায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে পৌঁছে যায় ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দলটিতে ছিলেন ১২ জন আধিকারিক। জানা যায়, একেবারে, ওয়ারেন্ট নিয়ে শুরু হয় তল্লাশি। রাত ৯টা নাগাদ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয় সেদিন। বাজেয়াপ্ত করা হয় তাঁর মোবাইল ফোনও।

    প্রসঙ্গত, আবগারি নীতি মামলায় ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টির কয়েকজন নেতাকে। এঁদের মধ্যে রয়েছেন (Arvind Kejriwal) দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া ও আপের রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জয় সিং। এছাড়া, এই মামলায় মঙ্গলবার ১৪ দিনের বিচারবিভাগীয় হেফাজতে পাঠানো হয় ভারত রাষ্ট্রীয় সমিতি (বিআরএস) নেত্রী কে কবিতাকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Living Wage: ন্যূনতম মজুরির বদলে ‘লিভিং ওয়েজ’ চালু করার ভাবনা কেন্দ্রের, বিষয়টা কী?

    Living Wage: ন্যূনতম মজুরির বদলে ‘লিভিং ওয়েজ’ চালু করার ভাবনা কেন্দ্রের, বিষয়টা কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পাঁচ বছরের রোডম্যাপ তৈরি হয়ে রয়েছে বলে দিন কয়েক আগেই জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এবার জানা গেল, ২০২৫ সালের মধ্যেই ন্যূনতম মজুরি তুলে দিয়ে লিভিং ওয়েজ (Living Wage) চালু করতে চলেছে মোদি সরকার। এজন্য আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের সাহায্যও চেয়েছে নয়াদিল্লি। সম্প্রতি একটি সর্বভারতীয় দৈনিকে এমনই দাবি করা হয়েছে। তবে ঠিক কবে থেকে লিভিং ওয়েজ চালু করা হবে, তা জানা যায়নি ওই প্রতিবেদনটি থেকে।

    লিভিং ওয়েজ (Living Wage)

    প্রশ্ন হল, কী এই লিভিং ওয়েজ? মানুষের মৌলিক চাহিদা – অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য পরিষেবার মতো বিষয়গুলির ক্রয়ক্ষমতা যাতে মানুষের তৈরি হয়, সেই পরিমাণ বেতন দেওয়াকেই লিভিং ওয়েজ (Living Wage) বলে। ন্যূনতম মজুরির পরিবর্তে লিভিং ওয়েজের ভাবনাকে সমর্থন করে আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনও। ন্যূনতম মজুরি হল যে পরিমাণ মাইনে দিতেই হয়। আর লিভিং মজুরি হল, মৌলিক চাহিদার জিনিসগুলি কিনতে যত টাকা লাগে, ততটা বেতন দেওয়া। প্রত্যাশিতভাবেই প্রশ্ন উঠবে, ন্যূনতম মজুরির চেয়ে কি লিভিং ওয়েজ বেশি হবে? প্রতিবেদনটি থেকে জানা গিয়েছে, ন্যূনতম মজুরিতে ভারতে এখন যত টাকা বেতন দেওয়া হয়, তার চেয়ে বেশি বেতন পাওয়া যাবে লিভিং ওয়েজ চালু হলে।

    কী বলছে সরকার?

    সরকারের তরফে এক আধিকারিক বলেন, “এক বছরের মধ্যেই ন্যূনতম মজুরি ছাপিয়ে গিয়ে মাইনে দেওয়ার নীতি চালু হতে পারে।” লিভিং ওয়েজের ইতিবাচক অর্থনৈতিক প্রভাবের বিষয়টি তুলে ধরতেও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সাহায্য চাইছে কেন্দ্র। সম্প্রতি জেনেভায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার গভর্নিং বডিতেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ভারতে ৫০ কোটিরও বেশি কর্মী, সংখ্যায় যাঁরা ৯০ শতাংশ, তাঁরা কাজ করেন অসংগঠিত ক্ষেত্রে। তাঁরা দৈনিক মজুরি পান ১৭৬ টাকা কিংবা তার কিছু বেশি। এই পরিমাণের ফারাক ঘটে রাজ্য থেকে রাজ্যান্তরে।

    আরও পড়ুুন: হোলির রঙিন শুভেচ্ছা বাইডেনের, টাইমস স্কোয়্যারও মাতল রঙের উৎসবে

    আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ভারত। ২০৩০ সালের মধ্যে লিভিং ওয়েজ চালুর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। যদিও তা কার্যকরী হবে আগামী বছরের মধ্যেই। জানা গিয়েছে, মোদি সরকার ন্যূনতম মজুরি থেকে লিভিং ওয়েজ (Living Wage) চালু করতে চাইছে দেশ থেকে দারিদ্র দূর করতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Central Force: রাজ্যে বাহিনীর গতিবিধির রিপোর্ট রোজ পাঠাতে হবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে, জানাল সিআরপিএফ

    Central Force: রাজ্যে বাহিনীর গতিবিধির রিপোর্ট রোজ পাঠাতে হবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে, জানাল সিআরপিএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর গতিবিধি সংক্রান্ত সমস্ত রিপোর্ট প্রতি দিন পাঠাতে হবে অমিত শাহের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে। চলতি সপ্তাহের শুক্রবার থেকেই প্রতি দিন এ সংক্রান্ত রিপোর্ট দিতে হবে, এ রাজ্যের বাহিনী সমন্বয়কারী অফিসারকে (Central Force)। এ বিষয়ে ইতিমধ্যে নির্দেশ জারি করেছে সিআরপিএফ। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের ধারণা, কেন্দ্রীয় বাহিনীকে এর ফলে রাজ্যের শাসক দলের প্রশাসন নিজেদের মতো করে ব্যবহার করতে পারবে না।

    নির্দেশে কী বলা হয়েছে? 

    ওই নির্দেশে জানানো হয়েছে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর (Central Force) অবস্থান ও গতিবিধি সংক্রান্ত সমস্ত রিপোর্ট ই-মেল ও হার্ডকপি মারফত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে রিপোর্ট দিতে হবে। ওই নির্দেশে আরও বলা হয়েছে, রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে যাতে সঠিক ভাবে ব্যবহার করা হয়, সে জন্যই এই পদক্ষেপ নিতে হবে। সিআরপিএফ আরও জানিয়েছে, রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক এবং ডিজিপির সঙ্গে আলোচনা করেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রতিনিধি সিদ্ধান্ত নেবেন কোথায়, কত বাহিনী মোতায়েন হবে। বাহিনীর যাতায়তের সুবিধার জন্য রেলকে বিশেষ ট্রেনও দিতে বলা হয়েছে।

    এপ্রিলের শুরুতেই রাজ্যে আসছে আরও ২৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী

    এপ্রিলের শুরুতেই রাজ্যে আসছে আরও ২৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। এর মধ্যে রয়েছে, ১৫ কোম্পানি সিআরপিএফ (সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স), পাঁচ কোম্পানি বিএসএফ (সীমান্তরক্ষী বাহিনী) এবং সাত কোম্পানি সিআইএসএফ (সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্স)। ইতিমধ্যেই দু’দফায় মোট ১৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে এসেছে। প্রথম দফায়, ১ মার্চ ১০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী আসে। ৭ মার্চ দ্বিতীয় দফায় এসেছিন আরও ৫০ বাহিনী (Central Force)। জেলায় জেলায় বাহিনী রুটমার্চও করছে। সন্ত্রাসমুক্ত পরিবেশ নির্মাণ ও সাধারণ মানুষের মনোবল বৃদ্ধি করতেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর এমন রুটমার্চ বলে জানা গিয়েছে। প্রশাসনের দাবি, ইতিমধ্যেই জেলার বিভিন্ন থানা এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর টহল শুরু হয়েছে।

    ৭ দফায় নির্বাচন

    উল্লেখ্য, সারা দেশে নির্বাচন সাত দফায় হবে। প্রতিটি দফাতেই পশ্চিমবঙ্গের কোনও না কোনও আসন থাকবেই। প্রথম দফার নির্বাচন ১৯ এপ্রিল। প্রথম দফায় ভোটগ্রহণ হবে কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়িতে। কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, বাংলায় প্রথম দফার তিনটি আসনের ভোটে ২২৫ কোম্পানির বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী (Central Force) ব্যবহার করা হতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: তারকা প্রচারকরা বিধি না মানলে, বাতিল হবে দলের স্বীকৃতি, সিদ্ধান্ত কমিশনের

    Lok Sabha Election 2024: তারকা প্রচারকরা বিধি না মানলে, বাতিল হবে দলের স্বীকৃতি, সিদ্ধান্ত কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটযুদ্ধে (Lok Sabha Election 2024) তারকা প্রচারকদের সাহায্য সব দলই নেয়। তাঁদের জনপ্রিয়তাকে ইভিএম-এ কাজে লাগানোর চেষ্টা করে সব দল। এক্ষেত্রে তারকাদের সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলের সদস্য না হলেও চলে। তবে এবার তারকাদের প্রচারের ক্ষেত্রে বেশ কিছু কঠোর নিয়ম এনেছে কমিশন। কোনও দলের তারকা প্রচারক যদি আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেন, তবে ওই রাজনৈতিক দলের স্বীকৃতি এবং ভোট প্রতীক বাজেয়াপ্ত করা হবে বলে জানিয়েছে কমিশন।

    সংশ্লিষ্ট দলের স্বীকৃতিও বাতিল হতে পারে

    সূত্রের খবর, গত ১ মার্চ, কমিশনের তরফে যে আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি ঘোষণা করা হয়েছিল, তা যাতে কঠোর ভাবে মেনে চলা হয়, সে জন্য এ বার সক্রিয় হতে চলেছে কমিশন (Lok Sabha Election 2024)। জানা গিয়ে এ সংক্রান্ত নির্দেশ ইতিমধ্যেই বিভিন্ন রাজ্যের জেলাশাসকদের কাছে পাঠানো হয়েছে। কমিশনের এক আধিকারিক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, কোনও দলের তারকা প্রচারকরা নির্বাচনী বিধি মেনে না চলেন, তা হলে নির্বাচনী প্রতীক (সংরক্ষণ ও বরাদ্দ) আদেশ, ১৯৬৮-এর ধারা ১৬-এ ধারায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই ব্যবস্থার ফলে সংশ্লিষ্ট দলের স্বীকৃতি বাতিল হতে পারে। বাজেয়াপ্ত হবে নির্বাচনী প্রতীকও।

    কমিশনের ৮ নির্দেশিকা

    প্রসঙ্গত, ১ মার্চের ওই নির্দেশিকায় সমস্ত রাজনৈতিক দল, তাদের প্রার্থী এবং তারকা প্রচারকদের (Lok Sabha Election 2024) জন্য মোট আটটি আচরণবিধির কথা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। সেগুলি হল—

    ১। ভোটের প্রচার চলাকালীন সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক কোনও মন্তব্য বা আচরণ করা যাবে না। যা হিংসা ছড়াতে পারে।

    ২। ব্যক্তির সমালোচনা তাঁর কার্যকলাপ ও নীতির মধ্যেই তা সীমাবদ্ধ থাকবে। ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কোনওভাবে সমালোচনা করা যাবে না।

    ৩। ভোটারদের বিভ্রান্ত করতে কোনও রকমের ভুয়ো তথ্য দেওয়া যাবে না। অপর কোনও রাজনৈতিক দল বা প্রার্থীর বিরুদ্ধে কোনও ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা যাবে না (Lok Sabha Election 2024)।

    ৪। ধর্মীয় স্থানকে ভোট প্রচারের মঞ্চ কোনওভাবে বানানো যাবে না। ভোট পেতে জাত বা ধর্মীয় অনুভূতিকে কাজে লাগানো যাবে না।

    ৫। রাজনৈতিক দলের প্রচারে কোনও ভাবেই নারীদের সম্মান ও মর্যাদা নষ্ট না হয়, তা মাথায় রাখতে হবে।

    ৬। পার্টির বা প্রার্থীর কোনও ভুয়ো বিজ্ঞাপন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ করা যাবে না।

    ৭। খবরের মোড়কে কোনও বিজ্ঞাপন কোনও সংবাদমাধ্যমে দেওয়া যাবে না।

    ৮। সমাজমাধ্যমের পাতায় আপত্তিকর এবং রুচিহীন কিছু পোস্ট বা শেয়ার করা যাবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share