Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • BJP: দিল্লিতে বিজেপির রাষ্ট্রীয় অধিবেশন, কর্মীদের উদ্দেশ্যে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    BJP: দিল্লিতে বিজেপির রাষ্ট্রীয় অধিবেশন, কর্মীদের উদ্দেশ্যে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার নয়া দিল্লির ভারত মণ্ডপমে শুরু হয়েছে বিজেপির রাষ্ট্রীয় অধিবেশন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পার্টি কর্মীদের নির্দেশ দেন যে বিজেপি (BJP) নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার গঠন করতে আগামী ১০০ দিন তাঁদের কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। কর্মী সমর্থকদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন যে ৩৭০ শুধুমাত্র একটি সংখ্যা নয়, যেটা আমরা লোকসভায় পেতে চাই। কিন্তু এটা হল দলের প্রতিষ্ঠাতা শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী এবং তাঁর আদর্শকে সম্মান জানানো।

    মহিলারা বিজেপির কাছে মা বোন

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এদিন আরও বলেন যে মহিলারা শুধুমাত্র বিজেপির (BJP) কাছে ভোটার নয়। তারা হলেন বিজেপির কাছে মা এবং বোন। আশা করা যায় তাঁরাও তাঁদের আশীর্বাদ বর্ষিত করবেন আগামী লোকসভা ভোটে। প্রসঙ্গত আজ রবিবার বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠক রয়েছে। সে বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বিজেপি সভাপতি বিজেপি নাড্ডা। ভারত মণ্ডপমে বিকাল ৩:৩০ নাগাদ এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। ওই বৈঠকে আগামী লোকসভা ভোটের রণনীতি ঠিক করা হবে বলে জানা যাচ্ছে। কীভাবে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের ডাবল ইঞ্জিন সরকার এগিয়ে চলেছে সেটাও তুলে ধরা হবে সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলিতে।

    উঠে এল রাম মন্দির প্রসঙ্গ

    শনিবারে বিজেপির (BJP) রাষ্ট্রীয় অধিবেশনে উঠে আসে রাম মন্দির প্রসঙ্গ। দিল্লিতে দলের সভাপতি জেপি নাড্ডা প্রাণ প্রতিষ্ঠার মুহূর্তকে উল্লেখ করেন এবং তিনি বলেন, ‘‘আমরা সেই সময়টাও দেখেছিলাম যে সময়ে পালমপুরে ১৯৮৯ সালে রাষ্ট্রীয় অধিবেশন বসেছিল এবং সেখানেই প্রস্তাব পাস হয়েছিল রাম মন্দিরের নির্মাণের। কিছু মানুষ ভেবেছিলেন যে এটা হয়তো সম্ভব হবে না এবং তাঁরা আমাদের জিজ্ঞাস করতেন যে তোমরা তারিখ বলো! আমরা এখন বলতে পারি যে সেটা ২২ জানুয়ারি ২০২৪ এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেছেন।’’ শনিবারে বিজেপির কর্মী সমর্থকদের সম্মোধন করেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। তিনি বলেন যে ভারতবর্ষ পৃথিবীর মধ্যে অন্যতম সুস্থিত অর্থনীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভারতবর্ষের অর্থনীতি বর্তমানে পঞ্চম স্থান অধিকার করেছে। আমরা জাপান, জার্মানি, ব্রিটেনের পরেই এই স্থান পেয়েছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand: প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খণ্ডেই রয়েছে ‘সাতশো পাহাড়ের দেশ’! ঘুরে আসবেন নাকি?

    Jharkhand: প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খণ্ডেই রয়েছে ‘সাতশো পাহাড়ের দেশ’! ঘুরে আসবেন নাকি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) এক অপূর্ব সুন্দর, পাহাড়-অরণ্যে ঘেরা এই “কিরিবুরু-মেঘাতাবুরু”। প্রকৃতপক্ষে কিরিবুরু-মেঘাতাবুরু দুটি আলাদা পাহাড়ের চূড়া। যেন দুই যমজ বোন। সারান্ডা জঙ্গলের মধ্যে অবস্থিত কিরিবুরু-মেঘাতাবুরু তার আপন নৈসর্গিক সৌন্দর্য দিয়েই জয় করে নিতে পারে যে কোনও প্রকৃতি প্রেমিক পর্যটকের হৃদয়। চারদিকে, যেদিকে দু’চোখ যায়, ঢেউ খেলানো পাহাড়ের সারি। বলা হয়, এখান থেকে নাকি মোট সাতশোটি পাহাড়ের চূড়া দেখা যায়। তাই অনেকেই একে “সাতশো পাহাড়ের দেশ” বলে সম্বোধন করেন।

    পুন্ডুল ফলস, শাল মহাদেব মন্দির (Jharkhand)

    এই পাহাড়ের বুক চিরে চলে গেছে পথ। পথের দু’পাশে বিখ্যাত সারান্ডা-অরণ্য। শাল, সেগুন, জারুল গাছের নিবিড় অরণ্যের মাঝে বাস হাতি, ভালুক, চিতা, বাইসন, জঙলি কুকুর (যাকে স্থানীয় ভাষায় বলে “ঢোল”) প্রভৃতি প্রাণীর। আর মাঝে মধ্যেই দেখা মেলে বিভিন্ন প্রজাতির পাখির, যার মধ্যে রয়েছে তিতির, বন টিয়া, ময়ূর, ধনেশ প্রভৃতি। এক সঙ্গেই দেখে নেওয়া যায় পুন্ডুল ফলস, শাল মহাদেব মন্দির প্রভৃতি। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩ হাজার ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এই অঞ্চলটি এক সময় ছিল পূর্ব সিংভূমের রাজা এবং তাঁদের জ্ঞাতি ও বন্ধুদের শিকারস্থল। আর বর্তমানে হয়েছে জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। শুধু পর্যটন কেন্দ্র বললে অবশ্য ভুল হবে। ভারতের খনিজ সম্পদের এক বড়-সড় ভান্ডারও (Jharkhand) বলা যেতে পারে একে। এখান থেকে আকরিক লৌহ যাচ্ছে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে।

    যাতায়াত এবং থাকা-খাওয়া (Jharkhand)

    যাতায়াত-কলকাতা থেকে হাওড়া বরবিল জনশতাব্দী এক্সপ্রেস ট্রেন ধরে আসতে হবে বড়া জামদা স্টেশনে। সময় লাগে প্রায় ৬-৭ ঘন্টা। সেখান থেকে গাড়ি নিয়ে যেতে হবে কিরিবুরু। সময় লাগে প্রায় ৩০-৪০ মিনিট। 
    থাকা-খাওয়া-এখানে রয়েছে সেইল (SAIL) এর গেস্ট হাউস (Jharkhand)। খালি থাকলে এটি পর্যটকদের ভাড়া দেওয়া হয়। বুকিং-এর জন্য যোগাযোগ করতে পারেন ৮৯৮১৬১২১০০ নম্বরে। আর এইসব স্থানে বেড়াতে এলে সঙ্গে গাড়ি রাখা খুব প্রয়োজন। স্বল্প সংখ্যক পর্যটকের জন্য সেক্ষেত্রে ব্যয়বহুল হয়ে উঠতে পারে। তাই অধিকাংশ পর্যটকই এক্ষেত্রে প্যাকেজ ট্যুরের আশ্রয় নেন। সেক্ষেত্রে অর্থ যেমন সাশ্রয় হয়, থাকা-খাওয়া, জঙ্গলের মধ্যে ঘোড়াঘুড়ির ঝামেলাও অনেক কমে। এখানে গাড়ি অথবা প্যকেজের জন্য প্রয়োজনে ফোন করতে পারেন ৭৭৩৯০৮৯০৫২ নম্বরে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: ১৭-১৮ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে বিজেপির সর্বভারতীয় সম্মেলন, হাজির থাকবেন মোদি

    BJP: ১৭-১৮ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে বিজেপির সর্বভারতীয় সম্মেলন, হাজির থাকবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসের ১৭ ও ১৮ তারিখ দিল্লিতে ভারতীয় জনতা পার্টির (BJP) রাষ্ট্রীয় অধিবেশন রয়েছে। অধিবেশন ঘিরে বিজেপি কর্মীদের মধ্যে তুমুল ব্যস্ততা চলছে। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে লেগে রয়েছেন বিজেপি কর্মীরা। সূত্রের খবর, মোদি সরকারের একাধিক জনমুখী কর্মসূচিকে নিয়েই প্যান্ডেল তৈরি করা হয়েছে। জনমুখী কর্মসূচিগুলি রয়েছে থিমের আকারে। মোদি সরকারের উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে ১২টি অত্যন্ত জনপ্রিয় কর্মসূচিকে তুলে ধরা হচ্ছে। এই ১২টি থিম বিজেপির (BJP) সদর দফতর থেকে ভারত মণ্ডপের রাস্তা পর্যন্ত সাজানো হবে।

    ১২টি থিম কী কী?

    বিজেপির (BJP) সদর দফতরে বসানো হয়েছে একটি থিম সেখানে দেখা যাচ্ছে কাটআউট রয়েছে তেজোস বিমানের। সেখানে নরেন্দ্র মোদি এয়ার ফোর্সের ড্রেস পরে রয়েছেন। বাকি ১১টির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভাবে থাকছে অযোধ্যার রাম মন্দির, মিশন চন্দ্রযান, কোভিড ১৯ ভ্যাকসিন, জনধন অ্যাকাউন্ট এবং মোদি সরকারের অন্যান্য কর্মসূচিগুলি। বিজেপির এই সর্বভারতীয় সম্মেলনে হাজির থাকবেন কমবেশি সমস্ত বিজেপি নেতা। সারাদেশের জেলা স্তরের বাছাই করা কর্মীরাও হাজির থাকবেন প্রতিনিধি হিসেবে। রাজ্য থেকেও সমস্ত জেলা সভাপতি, লোকসভার কনভেনরদের যাওয়ার কথা রয়েছে ওই সম্মেলনে। হাজির থাকবেন রাজ্যের নেতারাও। লোকসভা ভোটের প্রচারের সুর বেঁধে দেবেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    বিজেপির স্লোগান কী হবে?

    বিভিন্ন সমীক্ষা মারফত এমনিতেই উঠে এসেছে, তৃতীয়বারের জন্য মোদি সরকারের গঠন হওয়া স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। এই আবহে দলীয় কর্মীদের বাড়তি অক্সিজেন জোগাবে এই সর্বভারতীয় সম্মেলন। এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ। সূত্রের খবর, লোকসভায় বিজেপির স্লোগান হতে চলেছে, ‘তিসরি বার মোদি সরকার, আব কী বার চারশো পার’। প্রসঙ্গত ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে এনডিএ ৩৫৩ আসনে (BJP) জয়লাভ করে। ১০০-র গণ্ডি টপকাতে পারেনি ইউপিএ। তাদেরকে ৯১ টি আসন নিয়ে থামতে হয়। অন্যান্যরা জেতে ৯৮ টি আসনে। ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচন সম্পন্ন হয় ৭ দফায়। শুরু হয় ১১ এপ্রিল এবং শেষ হয় ১৯ মে। চলতি বছরেও লোকসভা ভোট এপ্রিল মাসে শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: পিছিয়ে জম্মু-কাশ্মীরও! লোকসভা ভোটে বাংলায় সর্বাধিক বাহিনী চাইল কমিশন

    Election Commission: পিছিয়ে জম্মু-কাশ্মীরও! লোকসভা ভোটে বাংলায় সর্বাধিক বাহিনী চাইল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটে (Loksabha Vote) সারা দেশের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের জন্যই সবচেয়ে বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী চাইল কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। ইতিমধ্যে এবিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে চিঠিও পাঠিয়েছে কমিশন। লোকসভা ভোটে বাংলায় ৯২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করতে চায় কমিশন। পশ্চিমবঙ্গের বেড়ে চলা রাজনৈতিক সন্ত্রাসকে এভাবেই সিলমোহর দিল কমিশনের এমন সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্তে স্বাভাবিক ভাবেই খুশি হয়েছে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। কমিশনের এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে রাজ্য বিজেপি।

    জম্মু ও কাশ্মীরের চেয়েও বাংলায় বেশি বাহিনী চাইল কমিশন

    কমিশনের (Election Commission) এদিনের সিদ্ধান্তে দেখা গিয়েছে, জম্মু ও কাশ্মীরের চেয়েও বেশি বাহিনী চাওয়া হয়েছে বাংলার জন্য। অর্থাৎ বাংলায় শান্তিতে ভোট করানো যে যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং তা আরও একবার বোঝা গেল কমিশনের সিদ্ধান্তে (Loksabha Vote)। উপত্যকায় সুষ্ঠু ভাবে নির্বাচন করানোর জন্য ৬৩৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চাওয়া হয়েছে। উত্তরপ্রদেশের মতো রাজ্যের জন্য কমিশন চেয়েছে ২৫২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। বিহার এবং ছত্তিসগড়ের জন্য যথাক্রমে ২৯৫ ও ৩৬০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চাওয়া হয়েছে বলে কমিশন সূত্রে খবর।

    লোকসভার সঙ্গেই চার রাজ্যে বিধানসভা ভোট

    ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটের সঙ্গেই অন্ধ্রপ্রদেশ, অরুণাচল প্রদেশ, ওড়িশা এবং সিকিমে বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে। অন্ধ্রপ্রদেশ ও ওড়িশার জন্য ২৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী, অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিমের জন্য যথাক্রমে ৭৫ ও ১৭ কোম্পানি বাহিনী (Loksabha Vote), ঝাড়খণ্ড ও পঞ্জাবের জন্য ২৫০ কোম্পানি বাহিনী চেয়েছে কমিশন (Election Commission)। মণিপুরের জন্য কমিশন চেয়েছে ২০০ কোম্পানি। গুজরাটে ভোট করাতে ২০০ কোম্পানি বাহিনীই চাওয়া হয়েছে।

    যত দফায় ভোট হোক, ৯২০ কোম্পানি বাহিনী সবসময়ই মোতায়েন থাকবে রাজ্যে

    কমিশনের তরফ থেকে কেন্দ্রকে যে চিঠি দেওয়া হয়েছে তাতে দেশ জুড়ে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভাবে নির্বাচন করাতে অন্তত ৩ হাজার ৪০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে সব থেকে বেশি বাহিনী থাকছে। এখনও পর্যন্ত ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ হয়নি। ফলে এ রাজ্যে কত দফায় ভোট হবে, তা এখনও অজানা। কমিশন (Election Commission) জানিয়েছে, যত দফাতেই ভোট হোক না কেন, সব দফাতেই ওই ৯২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন (Loksabha Vote) থাকবে। গোটা ভোট পর্ব মিটলেই রাজ্য ছাড়বে তারা।

    কী বলছে বিজেপি?

    কমিশনের(Election Commission) এমন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল বলেন, ‘‘স্বাভাবিক ভাবেই বাংলায় অন্য রাজ্যের তুলনায় বেশি বাহিনী লাগবে। কারণ বাংলা চালায় তৃণমূল। সেখানে আইনশৃঙ্খলার কী পরিস্থিতি, তা আমরা দেখতে পাচ্ছি। গত বিধানসভা ভোট মিটতেই কেন্দ্রীয় বাহিনী চলে যাওয়ার পর আমরা ভোট পরবর্তী হিংসা দেখেছি। রাজ্যের মানুষ যাতে সুষ্ঠু ভাবে নিজের ভোট (Loksabha Vote) নিজে দিতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে বেশি বেশি বাহিনী প্রয়োজন।’’ বিজেপি নেতা সজল ঘোষ বলেন, ‘‘পঞ্চায়েত ভোটে বাংলায় কী ঘটেছে গোটা দেশ দেখেছে। জাতীয় নির্বাচন কমিশনও দেখেছে। তবে এই বাহিনী শুধু মোতায়েন করলেই হবে না, বাহিনী যেন কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • UPI: দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে শ্রীলঙ্কা ও মরিশাসে ইউপিআই ব্যবস্থা চালু করলেন মোদি

    UPI: দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে শ্রীলঙ্কা ও মরিশাসে ইউপিআই ব্যবস্থা চালু করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার শ্রীলঙ্কা ও মরিশাসেও ভারতের ইউপিআই ব্যবস্থা (UPI) চালু হয়ে গেল। দুপুর ১টা নাগাদ একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে ভারতের ইউনিফাইড পেমেন্ট ইন্টারফেস পরিষেবা চালু করা হয়। এদিন ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি, মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী প্রবীন্দ জগন্নাথ এবং শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতির অনিল বিক্রমসিংহ। প্রসঙ্গত, ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ারেও সম্প্রতি ইউপিআই ব্যবস্থা চালু হয়।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেসে ফের ভাঙন! দল ছাড়লেন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী আশোক চহ্বাণ

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি?

    ইউপিআই ব্যবস্থা (UPI) চালু করার পরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘গত বছর শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহের ভারত সফরের সময় দুই দেশ একটি ভিশন ডকুমেন্ট গ্রহণ করেছিল। আর্থিক সংযোগ বাড়ানো এর একটি মূল অংশ ছিল। গত বছর মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী প্রবীন্দ জগন্নাথের সঙ্গেও বিস্তারিত আলোচনা হয়েছিল। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, শ্রীলঙ্কা ও মরিশাস এই ঘটনা থেকে লাভবান হবে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার ভারতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। আমাদের ছোট্ট গ্রামের ক্ষুদ্রতম ব্যবসায়ীও ডিজিটাল পেমেন্ট করছে. কারণ এতে সুবিধার পাশাপাশি গতিও রয়েছে।’’ 

    লেনদেনে সুবিধা হবে নাগরিকদের

    প্রসঙ্গত, এই পরিষেবা (UPI) চালু হওয়াতে দুই দেশের সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক সম্পর্ক অনেকটাই উন্নত হবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এর ফলে ওই দুই দেশে ভ্রমণকারী ভারতীয় নাগরিকরা এবং ভারতে ভ্রমণকারী মরিশাস ও শ্রীলঙ্কার নাগরিকরা ইউপিআই-এর সুবিধা ভালোভাবে নিতে পারবেন। সম্প্রতি ফ্রান্সে ইউপিআই ব্যবস্থা চালু করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পাশাপাশি মরিশাসে এদিন একসঙ্গে রূপে কার্ডের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থাও চালু করেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nitish Kumar: বিহারে আস্থা ভোটে জয়ী নীতীশ, পরাজয় নিশ্চিত জেনে আগেই ওয়াকআউট বিরোধীদের

    Nitish Kumar: বিহারে আস্থা ভোটে জয়ী নীতীশ, পরাজয় নিশ্চিত জেনে আগেই ওয়াকআউট বিরোধীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আস্থাভোটে জয়ী হলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। পরাজয় নিশ্চিত জেনেই সোমবার বিহারের আস্থাভোটের আগেই কক্ষ থেকে পদত্যাগ করেন বিরোধীরা। তার পরে ১৩০টি ভোট পড়ে এনডিএ জোটের পক্ষে। নবমবার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার পরে আস্থা ভোটে জয় পেলেন জেডিইউ সুপ্রিমো নীতীশ।

    আস্থা ভোট চলাকালীন কী বললেন নীতীশ

    বিহার বিধানসভায় আস্থা ভোটের প্রক্রিয়া চলাকালীন বক্তৃতাকালে, মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার (Nitish Kumar) বলেন, ‘‘লালু প্রসাদ এবং রাবড়ি দেবীর রাজ্যের জন্য ১৫ বছর কাজের সুযোগ পেয়েছিলেন। আমি নির্বাচিত হওয়ার পর তারা ১৫ বছর ধরে যা করেনি, আমি (Nitish Kumar) করে দেখিয়েছি। আমি সমাজের প্রতিটি স্তরের জন্য উন্নয়নের জন্য কাজ করেছি। বিহারে আইন শৃঙ্খলার উন্নতি হয়েছে। মহিলারা গভীর রাত অবধি আজ ঘুরে বেড়াতে পারেন। তারা এখন আমার কাজের ক্রেডিট নেওয়ার চেষ্টা করছে।’’

    স্পিকার পদ থেকে অপসারণ আরজেডি নেতাকে

    অন্যদিকে বিহার বিধানসভার স্পিকার তথা আরজেডি নেতা আওধ বিহারী চৌধুরীর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব রাজ্য বিধানসভায় পাস হয়েছে। ১২৫ জন সদস্য প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন ১১২ জন। এবার স্পিকার পদটি আরজেডির হাত ছাড়া হতে চলেছে। প্রসঙ্গত, বিজেপি বিরোধী ইন্ডি জোটে প্রথম উদ্যোগ নীতীশ কুমারকে (Nitish Kumar) নিতে দেখা গিয়েছিল। গত মাসের ২৮ জানুয়ারি নীতীশ বেরিয়ে এসেছেন ইন্ডি জোট থেকে। তারপর থেকে বেশ বেসামাল জোট। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তোপ দেগে বলেছেন, সারা দেশে ৪০টিও আসন পাবেনা কংগ্রেস আবার ইতিমধ্যে একলা চলার কথা ঘোষণা করেছেন আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajya Sabha Election: রাজ্যসভা নির্বাচনে ১৪ জনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির, জায়গা পেলেন কারা?

    Rajya Sabha Election: রাজ্যসভা নির্বাচনে ১৪ জনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির, জায়গা পেলেন কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির তরফ থেকে রবিবার প্রকাশ করা হয়েছে রাজ্যসভায় ১৪ জন দলীয় প্রার্থীর নাম। প্রসঙ্গত রাজ্যসভায় ভোট রয়েছে ২৭ ফেব্রুয়ারি। সারা দেশের ১৫ রাজ্যের ৫৬টি আসনে এই ভোট হবে বলে জানা গিয়েছে।

    সব থেকে বেশি আসন উত্তরপ্রদেশে

    পশ্চিমবঙ্গ থেকে রাজ্যসভায় (Rajya Sabha Election) বিজেপির প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হয়েছেন শমীক ভট্টাচার্য। এর পাশাপাশি উত্তরপ্রদেশ থেকে প্রার্থী হয়েছেন ২০২২ সালে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে আসা আরপিএন সিং। যোগী রাজ্যে অন্যান্যদের মধ্যে নাম রয়েছে সুধাংশু ত্রিবেদী, চৌধুরী তেজবীর সিং, সাধনা সিং, অমর পাল মৌর্য, সঙ্গীতা বলবন্ত, নবীন জৈনের। প্রসঙ্গত, ২৭ ফেব্রুয়ারি হতে চলা রাজ্যসভার নির্বাচনে সব থেকে বেশি আসন রয়েছে উত্তরপ্রদেশে, তা হল দশটি। উত্তরপ্রদেশের প্রার্থী বাছাইয়ে দারুণ ভারসাম্যতা দেখা গিয়েছে। যেখানে কুর্মি, ব্রাহ্মণ, নিশাদ, জৈন, রাজপুত মৌর্য এই সমস্ত বর্ণের ভারসাম্য রক্ষা করা হয়েছে। প্রার্থী তালিকায় এক্ষেত্রে কোনও কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে রাখা হয়নি। জানা গিয়েছে উত্তরপ্রদেশ থেকে যাঁরা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রয়েছেন তাঁরা লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

    কোথায় কে প্রার্থী

    বিহারের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে সেখানে ছ’টি আসন রয়েছে। বিহারে বিজেপির সঙ্গে পুনরায় নীতীশের দলের জোট হয়েছে। এখান থেকে নাম পাঠানো হয়েছে ধর্মশিলা গুপ্তা এবং ভীম সিং-কে। বাদ পড়েছে সুশীলকুমার মোদির নাম। ছত্তিসগড় থেকে বিজেপি রাজ্যসভায় পাঠাচ্ছে রাজা দেবেন্দ্র প্রতাপ সিংকে। গন্ড রাজ পরিবারের সদস্য তিনি এবং রাজ্যসভায় বিজেপির সাংসদ থাকা সরোজ পান্ডের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন তিনি। হরিয়ানা থেকে বিজেপির (Rajya Sabha Election) প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি সুভাষ বারালার নাম যাচ্ছে। যিনি একজন জাঠ নেতা বলে পরিচিত। কর্নাটক থেকে রাজ্যসভার মনোনীত করা হচ্ছে নারায়ণ কৃষ্ণাসা ভান্ডাকেকে। উত্তরাখণ্ড থেকে রাজ্যসভায় বিজেপির প্রার্থী হচ্ছেন মহেন্দ্র ভট্ট। গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ এবং মহারাষ্ট্রের ক্ষেত্রে এখনও নাম সামনে আসেনি। চলতি বছরের মে মাসের প্রথম সপ্তাহতেই ৫৮ জন রাজ্যসভার সাংসদ অবসর নেবেন। যাঁর মধ্যে আটজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রয়েছেন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহও। বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডাও অবসর গ্রহণ করবেন বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mithun Chakraborty: হাসপাতালে ভর্তি মিঠুন, অসুস্থ অভিনেতার সঙ্গে ফোনে কথা প্রধানমন্ত্রীর

    Mithun Chakraborty: হাসপাতালে ভর্তি মিঠুন, অসুস্থ অভিনেতার সঙ্গে ফোনে কথা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসপাতালে ভর্তি থাকা মিঠুন চক্রবর্তীর (Mithun Chakraborty) সঙ্গে ফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রসঙ্গত শনিবারই অভিনেতা শ্যুটিং করতে গিয়ে আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েন। সে সময় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রবিবার তাঁর সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। খোঁজ তাঁর শারীরিক অবস্থার। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন অভিনেতা-রাজনীতিবিদ মিঠুন চক্রবর্তী। তাঁকে হাসপাতালে দেখতে রাজনীতি ও চলচ্চিত্র জগতের অনেকেই গিয়েছেন।

    রবিবার বিকাল নাগাদ ফোন করেন প্রধানমন্ত্রী

    জানা গিয়েছে, রবিবার বিকাল নাগাদ মিঠুন চক্রবর্তীকে (Mithun Chakraborty) ফোন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সূত্রের খবর প্রধানমন্ত্রীকে অভিনেতা জানিয়েছেন, তিনি আশা রাখছেন খুব তাড়াতাড়িই ছাড়া পাবেন হাসপাতাল থেকে। কিছুক্ষণ কথা বলার পরে, অভিনেতার দ্রুত সুস্থতা কামনা করে ফোন রাখেন প্রধানমন্ত্রী।  প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৭ মার্চ ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে প্রধানমন্ত্রী মোদির সভায় বিজেপিতে যোগদান করেন মিঠুন চক্রবর্তী। রাজ্য বিজেপি সূত্রে খবর, প্রতি মুহূর্তে মিঠুন চক্রবর্তীর হেলথ আপডেট দিল্লিতে পাঠানো হচ্ছে। সামনেই লোকসভা ভোট। মিঠুন চক্রবর্তী বাংলা বিজেপির অন্যতম মুখ তথা স্টার ক্যাম্পেনার।

    হাসপাতালে খোঁজ নিয়েছেন সুকান্ত-শুভেন্দু

    হাসপাতালে গিয়ে অভিনেতার শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দু অধিকারী নিজের ফেসবুক পোস্টে অভিনেতাকে (Mithun Chakraborty) বাংলা ও বাঙালির আইকন বলে উল্লেখ করেন। অন্যদিকে, মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে দেখা করে সংবাদমাধ্যমকে সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘মিঠুন চক্রবর্তী সুস্থ রয়েছেন। তাঁকে আগামিকালই ছেড়ে দেওয়া হবে। তারপরেই উনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসবেন। হয়তো শ্যুটিংয়েও নেমে পড়তে পারেন। সবাই জানেন, উনি একজন লড়াকু মানুষ। কামব্যাক করা ওঁর জীবনের বৈশিষ্ট্য। মিঠুনদাকে দেখে আবার সেই পুরনো মিঠুনদাই মনে হল। উনি তো কাল থেকেই শ্যুটিংয়ে নেমে পড়তে চাইছিলেন। চিকিৎসকরাই বলেছেন একটা দিন বিশ্রাম নিয়ে নামতে। খুব তাড়াতাড়ি আমাদের সবার প্রিয় মিঠুনদাকে আবার পর্দায় এবং অন্যান্য জায়গাতেও দেখতে পাব।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chandipur: পূর্ণিমার রাতে ওড়িশার চাঁদিপুর যেন শিল্পীর ক্যানভাসে আঁকা ছবি!

    Chandipur: পূর্ণিমার রাতে ওড়িশার চাঁদিপুর যেন শিল্পীর ক্যানভাসে আঁকা ছবি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের নিকটতম প্রতিবেশী রাজ্য ওড়িশার এক অত্যন্ত জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র চাঁদিপুর (Chandipur)। ওড়িশার বালাসোর জেলার সৈকত পর্যটন কেন্দ্র এই চাঁদিপুর। অখণ্ড নির্জনতা, সুনীল আকাশ, বিস্তীর্ণ সোনালী বালুকাবেলা আর বঙ্গোপসাগরের নীল জল, এই হল চাঁদিপুরের সংসার। এই অনুপম সৌন্দর্যের মাঝেই ইতিউতি দেখা মেলে সাগরের বুকে ভেসে যাওয়া পাল তোলা নৌকা, মাছ ধরার ট্রলার, নাম না জানা বিভিন্ন প্রজাতির পাখির। আর পূর্ণিমার রাতে চাঁদিপুর যেন শিল্পীর ক্যানভাসে আঁকা কোনও ছবি। এখনও এখানে কিছুটা হলেও রয়ে গেছে গ্রাম্য জীবনের সহজ-সরল ছবি। দেখা মেলে জেলেদের বাড়ি-ঘরেরও। আর আছে ইতস্তত বিক্ষিপ্ত ঝাউগাছের সারি। চাঁদিপুর থেকে মাত্র ২ কিমি দূরে বলরামগড়ি। এখানেই বুড়িবালাম নদী এসে মিশেছে সাগরের সঙ্গে।

    চাঁদিপুরের অন্যতম দিক (Chandipur)

    এখানকার বঙ্গোপসাগরের বুকের জোয়ার-ভাটার খেলা দেখার মতো। জোয়ারের সময় এখানে সাগরের জল যেন “চরণ ছুঁয়ে যায়”, আবার সেই সাগরের জলই ভাটার টানে সরে যায় প্রায় ৫ কিমি দূরে। সাধারণত এতখানি দূরে সমুদ্রের জল সরে যেতে অন্য কোথাও বড় একটা দেখা যায় না। সেই দিক থেকে দেখলে চাঁদিপুরের (Chandipur) সমুদ্রকে একটু ব্যতিক্রমী বলা যেতেই পারে। দেখে নেওয়া যায় এখানকার মৎস্য বন্দরটি, বিভিন্ন রকমের সামুদ্রিক মাছের পসরা নিয়ে মাছের আড়ত প্রভৃতি। হাতে সময় এবং ইচ্ছে থাকলে দেখে নেওয়া যায় শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুর পদধূলিধন্য রেমুনার ক্ষীরচোরা গোপীনাথ মন্দির অথবা চাঁদিপুর থেকে প্রায় ৫০ কিমি দূরে ওড়িশার আর এক জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র পঞ্চ লিঙ্গেশ্বরও।

    যাতায়াত এবং থাকা-খাওয়া (Chandipur)

    হাওড়া থেকে কটক, ভুবনেশ্বর, পুরীগামী সব ট্রেন যাচ্ছে বালাসোরের ওপর দিয়ে। এর মধ্যে রয়েছে পুরী এক্সপ্রেস, জগন্নাথ এক্সপ্রেস, ধৌলি এক্সপ্রেস প্রভৃতি ট্রেন। এছাড়াও দক্ষিণ ভারতগামী প্রায় সব ট্রেনই যায় বালাসোরের ওপর দিয়ে। হাওড়া থেকে রেলপথে বালাসোরের দূরত্ব প্রায় ২৩৪ কিমি। বালাসোর থেকে প্রায় ১৫-১৬ কিমি দূরে চাঁদিপুর (Chandipur)। স্টেশন থেকে যেতে হবে অটো বা গাড়িতে।

    এখানে রয়েছে ওটিডিসি-র হোটেল “পান্থনিবাস”। ফোন-০৬৭৮২ ২৭০০৫১। এছাড়াও এখানে (Chandipur) থাকা-খাওয়ার জন্য রয়েছে বিভিন্ন দামের ও বিভিন্ন মানের প্রচুর হোটেল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Indi Alliance: ভাঙন পাঞ্জাবেও, ইন্ডি জোটে না থেকে একা লড়ার বার্তা অরবিন্দ কেজরিওয়ালের

    Indi Alliance: ভাঙন পাঞ্জাবেও, ইন্ডি জোটে না থেকে একা লড়ার বার্তা অরবিন্দ কেজরিওয়ালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের একাধিক রাজ্যে আসন বোঝাপড়া নিয়ে বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’র (Indi Alliance) শরিক দলগুলির মধ্যে মতান্তরের বিষয়টি প্রকাশ্যে চলে এসেছে। ইতিমধ্যেই বিরোধী জোট ছেড়ে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটে নাম লিখিয়েছেন জেডিইউ নেতা নীতীশ কুমার। এনডিএ-তে শামিল হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন আরএলডি নেতা জয়ন্ত চৌধুরীও। এই আবহের মধ্যে লোকসভায় পাঞ্জাবে কংগ্রেসের তেমন কোনও জোট হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় খারিজই করে দিলেন আপ প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল। চণ্ডীগড়ের মেয়র নির্বাচনে বিজেপির বিরুদ্ধে জোট বেঁধে লড়াই করেছিল কংগ্রেস এবং আপ। তাই, পাঞ্জাবে লোকসভায় আপের ভূমিকা কী হয় তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছিল, তারমধ্যে আপ প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল জানিয়ে দিয়েছেন,পাঞ্জাবের সব আসনেই লড়াই করবে আপ। শীঘ্রই প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে।

    পাঞ্জাবে সব আসনে এককভাবে প্রার্থী দেওয়ার কথা ঘোষণা আপের (Indi Alliance)

    পাঞ্জাবে ১৩টি এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল চণ্ডীগড়ে একটি লোকসভা আসন রয়েছে। গত লোকসভায় কংগ্রেস পাঞ্জাবে ৮টি আসনে জয়ী হয়েছিল। শিরোমণি অকালি দল (এসএডি) এবং বিজেপি জোট বেঁধে লড়াই করে মোট ৪টি আসন পেয়েছিল। আপ পেয়েছিল একটি আসন। ২০২২ সালের বিধানসভা নির্বাচনের ফলে অবশ্য চমক দেয় আপ। ১১৭টি আসনের মধ্যে ৯২টিতে জয়ী হয়ে সে রাজ্যে ক্ষমতায় আসে তারা। মাত্র ১৮টি আসন পেয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয় কংগ্রেসকে। শনিবার পাঞ্জাবে দাঁড়িয়ে কেজরিওয়াল বলেন, “রাজ্যের ১৩টি আসনে এবং চণ্ডীগড়ের একটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে আপ।” ফলে, কংগ্রেসের সঙ্গে জোটে (Indi Alliance) জল ঢেলে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী।

    কংগ্রেসকে আক্রমণ করেন আপ প্রধান

    এ দিন কংগ্রেসকেও আক্রমণ করতে ছাড়েননি কেজরিওয়াল। তিনি বলেন, ‘কংগ্রেস এত বছর ধরে শাসন করেছে। আপনারা যদি বলেন কংগ্রেসের একটা ভাল কাজ বলতে, আমার মনে পড়বে না। অকালি দল এত বছর ক্ষমতায় ছিল, তাদের কোনও ভাল কাজের কথা আপনাদের মনে পড়বে না।’ আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি ফের আপের একটি বৈঠক রয়েছে। সেই বৈঠকেই গোয়া, হরিয়ানা, গুজরাতে দলের রণকৌশল ঠিক করবে। ইতিমধ্যেই গুজরাতের ভারুচ আসনের জন্য প্রার্থী ঘোষণা কংগ্রেসের সঙ্গে আদৌ সমঝোতার পথে হাঁটবে কি না, তা নিয়েই সংশয় তৈরি হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share