Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Nitish Kumar: ‘মোদি, মোদি’ স্লোগানে ফের বিহারের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন নীতীশ কুমার

    Nitish Kumar: ‘মোদি, মোদি’ স্লোগানে ফের বিহারের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন নীতীশ কুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাবতীয় জল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ গ্রহণ করলেন নীতীশ কুমার। উল্লেখ্য এদিন সকালেই বিহারের রাজ্যপালের হাতে ইস্তফাপত্র তুলে দেন নীতীশ। পাশাপাশি তিনি হাত ধরেন বিজেপির। ইস্তফা দিয়েই তিনি তোপ দেগেছিলেন আরজেডি জোটের বিরুদ্ধে। অন্যদিকে বিজেপি জানিয়েছিল, নীতীশ কুমারের দলের সঙ্গে বিজেপির পুনরায় জোট হচ্ছে। বিজেপির সমস্ত বিধায়ক বিধানসভায় নীতীশের দলের পাশে থাকবে। এই সরকার সামগ্রিকভাবে বিহারের মানুষের উন্নতির জন্য কাজ করবে। উল্লেখ্য এই নিয়ে নবম বার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। এদিন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সেই সময় মোদির নামে বারংবার স্লোগান দিতে দেখা যায় দলের সমর্থকদের।

    ২০০৫ সাল থেকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলাচ্ছেন নীতীশ (Nitish Kumar)

    ২০০৫ সাল থেকে তিনি বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। তাঁর প্রথম পাঁচ বছর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কারণ লালুপ্রসাদ জমানায় বিহারের আইন-শৃঙ্খলার অবনতি সারা দেশে চর্চার বিষয় হয়েছিল। ২০১৩ সালে নরেন্দ্র মোদিকে বিজেপি প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করলে তিনি এনডিএ ছাড়েন। কংগ্রেস এবং বামপন্থীদের বাইরে থেকে সমর্থন নিয়ে ২০১৪ সালের নির্বাচন লড়ে নীতীশের (Nitish Kumar) দল। ব্যাপক ভরাডুবি হয় লোকসভাতে জেডি(ইউ)-এর। হারের দায় নিয়ে সেই বছরেই নিজের মুখ্যমন্ত্রীত্বের পদ ছেড়ে দেন তিনি এবং জিতিন রাম মাঝিকে মুখ্যমন্ত্রী করেন। কংগ্রেস এবং আরজেডির সঙ্গে জোট করে পুনরায় ক্ষমতায় আসেন নীতীশ ২০১৫ সালে। ২০১৭ সালে নীতীশ ফের এনডিএ-তে যোগদান করেন। পরবর্তীকালে ২০২২ সালের অগাস্ট মাসে ফের মহাজোটে সামিল হন তিনি। আগামী বছরের বিহারে বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে। তার আগে পুনরায় আবার মহাজোট ছেড়ে এনডিএ-তে এলেন তিনি।

    মুখ থুবড়ে পড়ল ইন্ডি জোট

    প্রসঙ্গত, বিজেপি বিরোধী ইন্ডি জোটে প্রথম উদ্যোগ নীতীশ কুমারকে (Nitish Kumar) নিতে দেখা গিয়েছিল। এ সংক্রান্ত আলোচনার জন্য তিনি প্রথমেই আসেন নবান্নে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে। রাজনৈতিক মহলের একাংশের অনুমান যে নীতীশ কুমারের পুনরায় এনডিএ শিবিরে ফিরে যাওয়াতে চরম ধাক্কা খেল ইন্ডি জোট। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, সকালে বিহারের রাজ্য বিজেপি নেতারা নিজেদের মধ্যে বৈঠক করেন। সেখানে হাজির ছিলেন দলের সমস্ত বিধায়কও। এর কিছু পরে রাজভবনে পৌঁছান নীতীশ কুমার। 

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nitish Kumar: চার দশকেরও বেশি সময় রাজনীতিতে রয়েছেন নীতীশ, কীভাবে হল উত্থান?

    Nitish Kumar: চার দশকেরও বেশি সময় রাজনীতিতে রয়েছেন নীতীশ, কীভাবে হল উত্থান?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন ধরে বিহারের ক্ষমতায় রয়েছেন জনতা দল (ইউনাইটেড)-এর সভাপতি নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। এমন একজন মুখ্যমন্ত্রী, যাঁর দল কখনও একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি বিহারে। অথচ বিভিন্ন দলের সমর্থন নিয়েই তিনি বরাবর মুখ্যমন্ত্রী থেকেছেন। ৭২ বছর বয়সী এই নেতা রাজনীতিতে রয়েছেন বিগত চার দশক ধরে।

    ১৯৫১ সালে জন্ম নীতীশের, প্রথমবার বিধায়ক হন ১৯৮৫ সালে

    ১৯৫১ সালের ১ মার্চ পাটনার উপকণ্ঠে বখতিয়ারপুর নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। তাঁর পিতা ছিলেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক, পাশাপাশি দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামীও। নীতীশ কুমার নিজে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতিতে তাঁর হাতেখড়ি। বিহার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, যা কিনা বর্তমানে পরিচিত ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি পাটনা নামে, সেখানেই পড়তেন নীতীশ। এই সময় থেকেই তিনি জড়িয়ে পড়েন জয়প্রকাশ নারায়ণের আন্দোলনে। সে সময়ে জয়প্রকাশ নারায়ণের আন্দোলনে তাঁর অন্যতম সহকর্মী ছিলেন লালুপ্রসাদ যাদব এবং বর্তমানে বিজেপি নেতা সুশীলকুমার মোদি। নীতীশ কুমার প্রথমবার বিধায়ক নির্বাচিত হন ১৯৮৫ সালে। সে সময়ে কংগ্রেস বিহারে ব্যাপক ফল করলেও লোকদলের প্রতীকে হারনৌথ আসনটি ধরে রাখতে সমর্থ হন নীতীশ। ঠিক পাঁচ বছর পরেই তিনি সাংসদ হয়ে দিল্লিতে যান। পরবর্তীকালে তিনি জর্জ ফার্নান্ডেজের সঙ্গে সমতা পার্টিতে যোগদান করেন এবং মণ্ডল আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। পরবর্তীকালে অটলবিহারী বাজপেয়ী সরকারের প্রধানমন্ত্রীত্বে তিনি কেন্দ্রে জোট শরিক হিসেবেও কাজ করেন। সমতা পার্টি পরবর্তীকালে জনতা জলের সঙ্গে মিশে যায়।

    ২০০৫ সাল থেকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলাচ্ছেন নীতীশ 

    ২০০৫ সাল থেকে তিনি বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। তাঁর প্রথম পাঁচ বছর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কারণ লালপ্রসাদ জমানায় বিহারের আইন-শৃঙ্খলার অবনতি সারা দেশে চর্চার বিষয় হয়েছিল। ২০১৩ সালে নরেন্দ্র মোদিকে বিজেপি প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করলে তিনি এনডিএ ছাড়েন। কংগ্রেস এবং বামপন্থীদের বাইরে থেকে সমর্থন নিয়ে ২০১৪ সালের নির্বাচন লড়ে নীতীশের (Nitish Kumar) দল। ব্যাপক ভরাডুবি হয় লোকসভাতে জেডি(ইউ)-এর। হারের দায় নিয়ে সেই বছরেই নিজের মুখ্যমন্ত্রীত্বের পদ ছেড়ে দেন তিনি এবং জিতিন রাম মাঝিকে মুখ্যমন্ত্রী করেন। কংগ্রেস এবং আরজেডির সঙ্গেজোট করে পুনরায় ক্ষমতায় আসেন নীতীশ ২০১৫ সালে। ২০১৭ সালে নীতীশ ফের এনডিএ-তে যোগদান করেন। পরবর্তীকালে ২০২২ সালের অগাস্ট মাসে ফের মহাজোটে সামিল হন তিনি। আগামী বছরের বিহারে বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে । তার আগে পুনরায় আবার মহাজোট ছেড়ে এনডিএ-তে এলেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nitish Kumar: ইস্তফা দিয়েই ইন্ডি জোটকে নিশানা নীতীশের, কথা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও

    Nitish Kumar: ইস্তফা দিয়েই ইন্ডি জোটকে নিশানা নীতীশের, কথা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর পদ দেখে রবিবার সকালেই ইস্তফা দিয়েছেন নীতিশ কুমার (Nitish Kumar)। বেশ কয়েকদিন ধরেই জল্পনা রটেছিল যে তিনি ফের এনডিএ জোটে ফিরতে চলেছেন, অবশেষে তা সত্যি হল। রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপালের কাছে নিজের পদত্যাগপত্র জমা দেন নীতীশ। এরপরেই তিনি সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হন। তোপ দাগেন  ইন্ডি জোটের বিপক্ষেও। নীতীশ বলেন, ‘‘আমি নিজে উদ্যোগ নিয়ে ইন্ডিয়া জোট তৈরি করেছিলাম। কিন্তু, দেখলেন তো কী হল। সবারই কোনও না কোনও সমস্যা রয়েছে ওখানে। আমি অনেকদিন ধরে চুপ ছিলাম। এত সমস্যা নিয়ে থাকা যায় না। তাই ইন্ডিয়া জোট আমি ছেড়ে দিলাম।’’

    প্রধানমন্ত্রী ফোন করলেন নীতীশকে

    সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নীতীশ কুমারকে ফোন করে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন। প্রসঙ্গত, বিভিন্ন সমীক্ষাতে ইতিমধ্যে সামনে এসেছে তৃতীয়বারের জন্য মোদি সরকারের ক্ষমতায় আসা সময়ের অপেক্ষা মাত্র। এরই মধ্যে নীতীশের (Nitish Kumar) এনডিএ শিবিরে ফিরে যাওয়া যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ তা একদিকে যেমন এনডিএ জোটের জয়কে ত্বরান্বিত করল, অন্যদিকে বড়সড় ভাঙনের মুখে ফেলে দিল ইন্ডি জোটকে। তার কারণ নীতীশই মূল কারিগর ছিলেন ইন্ডি জোটের। গত বছরে কলকাতায় এসে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠকও করেছিলেন নীতীশ।

    কী বলছে বিহার বিজেপি?

    নীতীশের (Nitish Kumar) এনডিএ জোটে ফিরে যাওয়ার পরেই বিবৃতি সামনে এসেছে বিহারের রাজ্য বিজেপিরও। বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি রাজ্যের সঞ্জয় জয়সওয়াল বলেন, ‘‘বিহারের অবস্থান পশ্চিমবঙ্গের মতো হয়ে যেত। প্রধানমন্ত্রী বিহারের মানুষের উন্নয়নের জন্যই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ১৯৯০ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বিহারে জঙ্গলরাজ ছিল। সেই অবস্থা যেন ফেরত না আসে তাই দলের তরফে এই পদক্ষেপ।’’ বিভিন্ন সূত্র মারফত শোনা যাচ্ছে রবিবারই বিকাল চারটে নাগাদ বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ফের শপথ নিতে পারেন নীতীশ কুমার। তাঁর ডেপুটি পদে বসতে চলেছেন সম্রাট চৌধুরী এবং বিজয় সিনহা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gyanvapi structure: জ্ঞানব্যাপীর পরিকাঠামো হিন্দুদের হাতে দেওয়া হোক, দাবি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    Gyanvapi structure: জ্ঞানব্যাপীর পরিকাঠামো হিন্দুদের হাতে দেওয়া হোক, দাবি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্ঞানব্যাপীর পরিকাঠামো (Gyanvapi structure) হিন্দুদের কাছে হস্তান্তর করার দাবি জানালো বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। প্রসঙ্গত, দেশের প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগের রিপোর্টে ইতিমধ্যে সামনে এসেছে যে জ্ঞানব্যাপী মসজিদের নিচে রয়েছে একটি বড় হিন্দু মন্দিরের পরিকাঠামো। প্রসঙ্গত, জ্ঞানব্যাপীর মসজিদ নিয়ে গত ডিসেম্বর মাসেই মুখ বন্ধ খামে আদালতে রিপোর্ট জমা দেয় ভারতের প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ। দিন কয়েক আগেই এ নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন হিন্দু পক্ষের আইনজীবী বিষ্ণু জৈন। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কার্যকরী সভাপতি অলোক কুমার দাবি জানালেন, যেখানে মসজিদ রয়েছে সেই পরিকাঠামো অন্য কোথাও নির্মাণ করতে এবং ওই স্থান হিন্দুদের হস্তান্তর করতে।

    কী বলছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কার্যকরী সভাপতি

    প্রসঙ্গত, বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কার্যকরী সভাপতি আরও বলেন, ‘‘জ্ঞানব্যাপী মসজিদের (Gyanvapi structure) ওজুখানাতে শিবলিঙ্গ পাওয়া গিয়েছে এতেই প্রমাণ হয় যে সেটি কোনওভাবেই মসজিদের পরিকাঠামো নয়। এর পাশাপাশি সেই স্থান থেকে জনার্দন, রুদ্র, উমাশ্বর, এই সমস্ত নামের লিপিও উদ্ধার হয়েছে যা যথেষ্ট এটা প্রমাণ করতে যে ওই স্থানে কখনও বড় মন্দির ছিল।’’ এদিন নিজের বিবৃতিতে, উপাসনা আইন ১৯৯১ এরও ব্যাখ্যা করেন অলোক কুমার। তিনি বলেন, ‘‘এই আইনের ৪ নম্বর ধারা অনুযায়ী, ওই পরিকাঠামো অবিলম্বে হিন্দু মন্দির হিসেবে ঘোষণা করা উচিত।’’

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের দাবি

    এর পাশাপাশি দুটি দাবিও রেখেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। প্রথমটি হল, হিন্দুদেরকে অনুমতি দেওয়া হোক শিবলিঙ্গের আরাধনা করার জন্য। পাশাপাশি মসজিদ কমিটি যেন শ্রদ্ধা পূর্ণভাবে জ্ঞানব্যাপী মসজিদকে (Gyanvapi structure) অন্য কোথাও সরিয়ে নিয়ে যায় এবং ওই স্থান কাশী বিশ্বনাথ মন্দির সমিতির হাতে দেওয়া হোক। প্রসঙ্গত, গত বছরের ৪ অগাস্ট থেকে প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ জ্ঞানব্যাপী প্রাঙ্গণে তারা কাজ শুরু করে। তাদের রিপোর্ট ৩ নভেম্বর জমা পড়ে মুখবন্ধ খামে।

    আরও পড়ুুন: দোরগোড়ায় লোকসভা ভোট, ইলেকশন ইন-চার্জ ঘোষণা নাড্ডার, বাংলার দায়িত্বে কে?

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nitish Kumar: জল্পনা হল সত্যি, ইস্তফা দিলেন নীতীশ কুমার

    Nitish Kumar: জল্পনা হল সত্যি, ইস্তফা দিলেন নীতীশ কুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জল্পনা চলছিল, তা সত্যিও হল। ইস্তফা দিলেন নীতীশ কুমার। রবিবারই বিহারের রাজ্যপালের হাতে নিজের ইস্তফাপত্র তুলে দেন নীতীশ। জানা গিয়েছে, বিহারের রাজ্যপাল রাজেন্দ্র আরলেকার আপাতত নীতীশ কুমারকে (Nitish Kumar) কেয়ারটেকার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে কাজ চালিয়ে যেতে বলেছেন, যতদিন না পর্যন্ত নতুন সরকার তৈরি হচ্ছে।

    কী বললেন নীতীশ কুমার? 

    ইস্তফা দেওয়ার পরে নীতীশ কুমার (Nitish Kumar) যে বিবৃতি দেন তাতে তিনি বলেন, ‘‘আমি বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিলাম এবং এই সরকারের এখানেই শেষ হচ্ছে। পদত্যাগের আগে আমি আমার ঘনিষ্ঠ মহলে পরামর্শ নিয়েছিলাম এবিষয়ে। আমি আগের জোট ছেড়ে নতুন একটি জোটে এসেছিলাম। কিন্তু এখানে পরিস্থিতি অনুকূল ছিল না। তাই আমি ইস্তফা দিলাম।’’ এরপরে তিনি বলেন, ‘‘পরবর্তী পদক্ষেপ আলোচনা করে ঠিক করা হবে।’’ এদিন ইস্তফা দেওয়ার পরে আরজেডি জোটের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন নীতীশ কুমার। এবং বলেন, ‘‘জোটে (আরজেডি) কাজ করতে আমার খুবই সমস্যা হচ্ছিল। যখন আমি দলের কর্মী-সমর্থকদের সে কথা জানালাম, তারা তখন আমাকে পরামর্শ দিল ইস্তফা দিতে।’’

    মুখ থুবড়ে পড়ল ইন্ডি জোট

    প্রসঙ্গত, বিজেপি বিরোধী ইন্ডি জোটে প্রথম উদ্যোগ নীতীশ কুমারকে (Nitish Kumar) নিতে দেখা গিয়েছিল। এ সংক্রান্ত আলোচনার জন্য তিনি প্রথমেই আসেন নবান্নে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে। রাজনৈতিক মহলের একাংশের অনুমান যে নীতীশ কুমারের পুনরায় এনডিএ শিবিরে ফিরে যাওয়াতে চরম ধাক্কা খেল ইন্ডি জোট। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, সকালে বিহারের রাজ্য বিজেপি নেতারা নিজেদের মধ্যে বৈঠক করেন। সেখানে হাজির ছিলেন দলের সমস্ত বিধায়কও। এর কিছু পরে রাজভবনে পৌঁছান নীতীশ কুমার। বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক বিনোদ তাওড়ে বলেন, ‘‘নীতীশ কুমারের দলের সাথে বিজেপির পুনরায় জোট হচ্ছে। সমস্ত বিজেপির বিধায়ক বিধানসভায় নীতিশের দলের পাশে থাকবে। এবং এই সরকার সামগ্রিকভাবে বিহারের মানুষদের উন্নতির জন্য কাজ করবে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Emmanuel Macron: দিল্লিতে কাওয়ালি গানে মাতলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ

    Emmanuel Macron: দিল্লিতে কাওয়ালি গানে মাতলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রজাতন্ত্র দিবসে ভারত সফরে এসেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ (Emmanuel Macron)কেই বসে বসে কাওয়ালি উপভোগ করতে দেখা গেল। শুক্রবার রাতেই দিল্লির নিজামউদ্দিন দরগা পরিদর্শন করেন তিনি। তখনই তাঁকে কাওয়ালিতে মেতে উঠতে দেখা যায়। ইতিমধ্যে ফরাসি প্রেসিডেন্টের এমনই একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়াতে বেশ ভাইরাল হয়েছে।

    দরগাতে ফরাসি প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী

    প্রশাসনের তরফ থেকে জানা গিয়েছে, শুক্রবারে রাত প্রায় সাড়ে ন’টার একটু পরে নিজামউদ্দিন দরগা পরিদর্শনে যান ফরাসি প্রেসিডেন্ট (Emmanuel Macron) সেখানে প্রায় ৩০ মিনিটেরও বেশি সময় কাটান তিনি। ওই দরগায় মানুষজনের সঙ্গে আলাপচারিতাও করতে দেখা যায় তাঁকে। সেখানে তাঁর সঙ্গে সারাক্ষণ হাজির ছিলেন ভারতের বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।

    ২৬ জানুয়ারি ইমানুয়েল মাক্রঁর সম্মানে নৈশভোজ দেন রাষ্ট্রপতি

    প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার পরেই নিজামুদ্দিন দরগাতে গিয়েছিলেন ইমানুয়েল মাক্রঁ (Emmanuel Macron) ২৬ জানুয়ারি সাধারণতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি হিসেবে এবার তিনি হাজির ছিলেন এবং কর্তব্যপথের কুচকাওয়াজে অংশগ্রহণ করেন। চলতি বছরে ফরাসি সেনারও একটি দল কুচকাওয়াজে অংশগ্রহণ করে কর্তব্যপথে। ২৬ জানুয়ারি ফরাসি প্রেসিডেন্টের সম্মানে একটি নৈশ ভোজের আয়োজন করা হয়েছিল রাষ্ট্রপতি ভবনে। প্রসঙ্গত, ২৬ জানুয়ারি ভারতীয় পড়ুয়াদের জন্য বড় উপহারও ঘোষণা করেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। প্রায় ৩০ হাজার ছাত্র-ছাত্রী আগামী কয়েক বছরে ফ্রান্সে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাবেন।

     

    আরও পড়ুন: পদ্ম শিবিরে ফিরছেন নীতীশ, মন্ত্রিসভায় কারা?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED Summons: বিহারের রাজনৈতিক সংকটের মাঝেই লালু-জায়া রাবড়িদেবীকে তলব ইডির

    ED Summons: বিহারের রাজনৈতিক সংকটের মাঝেই লালু-জায়া রাবড়িদেবীকে তলব ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারে রাজনৈতিক সংকট চলছে। আরজেডির জোট ছাড়তে চলেছে নীতীশ কুমার। ঠিক এই আবহে লালু প্রসাদের স্ত্রী তথা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রাবড়ি দেবীকে ফের তলব করল ইডি (ED Summons)। শুধু লালু জায়া নয়, এর পাশাপাশি তাঁর দুই মেয়ে মিসা ভারতী ও হেমা যাদবকেও সমন পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। অমিত কাটয়াল নামের এক রেল কর্মী, যিনি লালু পরিবারের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ, বর্তমানে এই মামলায় জেলে রয়েছেন। গত বছরের নভেম্বর মাসেই গ্রেফতার করা হয় অমিতকে। জানা গিয়েছে, বেআইনিভাবে হওয়া রেলের চাকরিগুলিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করতেন। 

    ৯ ফেব্রুয়ারি তলব করা হয়েছে রাবড়ী দেবীকে

    ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, জমির বদলে চাকরি দেওয়ার পুরানো একটি মামলাতেই বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রাবড়ি দেবী ও তাঁর দুই মেয়েকে তলব করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি পাটনায় অবস্থিত ইডি-র অফিসে তাঁদের হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। প্রসঙ্গত, মাসখানেক আগে লালু প্রসাদ যাদব ও তাঁর পুত্র তথা বিহারের বর্তমান উপ-মুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদবকেও তলব করেছিল ইডি (ED Summons)।

    ঠিক কী অভিযোগ?

    প্রসঙ্গত, প্রথম ইউপিএ আমলে রেলমন্ত্রী ছিলেন লালু প্রসাদ যাদব। অভিযোগ ওঠে, ২০০৪ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত এই ৫ বছরের মধ্য লালু প্রসাদ যাদব তাঁর ঘনিষ্ঠদের বেআইনিভাবে গ্রুপ ডি পদে প্রচুর জনকে রেলে চাকরি দিয়েছেন। জমির বদলে অনেককে এই চাকরি দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। এর পাশাপাশি রেলের সম্পত্তিও আত্মসাৎ করার অভিযোগ ওঠে লালু প্রসাদের বিরুদ্ধে। ইডি (ED Summons) সূত্রে খবর, এই মামলায় লালু প্রসাদ যাদব ও তাঁর পরিবার সহ আরও ১৪ জনের নাম রয়েছে। এই মামলায় নাম জড়িয়েছে একটি সংস্থারও। যার নাম একে ইনফোসিস প্রাইভেট লিমিটেড।

    আরও পড়ুন: পদ্ম শিবিরে ফিরছেন নীতীশ, মন্ত্রিসভায় কারা?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: যুবকরাই দেশ গড়ার কারিগর, জানালেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    PM Modi: যুবকরাই দেশ গড়ার কারিগর, জানালেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)  শনিবার বলেন, ‘‘তাঁর সরকার নারী সশক্তিকরণ এবং যুবকদের উন্নয়নের জন্য অনেক কাজ করেছে। কারণ এর মাধ্যমেই উন্নত ভারতের স্বপ্ন পূরণ হবে।’’ শনিবার তিনি যোগ দেন এনসিসির একটি বার্ষিক অনুষ্ঠানে। এবং সেখানেই এই মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে তিনি বলেন, ‘‘আপনারাই হলেন আগামী ভারতের কারিগর। নারী শক্তি আগে শুধুমাত্র সাংস্কৃতিক যে কোনও অনুষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকারের আমলে তাঁরা নিজেদের প্রতিভা স্বাক্ষর রাখছেন প্রতিটি ক্ষেত্রে।’’ সাধারণতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠান তাঁদেরকে উৎসর্গ করা হয়েছিল বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

    নিরাপত্তা বাহিনীতে ১০ বছরে দ্বিগুণ বেড়েছে নারী সদস্য সংখ্যা 

    কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীতে নারী সংখ্যা গত ১০ বছরে দ্বিগুণ বেড়েছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তাঁর সরকারের আমলে একটি ডিজিটাল বিপ্লব হয়েছে, এমনটা বলেন প্রধানমন্ত্রী। এবং এই ডিজিটাল বিপ্লবের মাধ্যমেই যুবকদের যেকোনও ধরনের সৃজনশীলতা প্রকাশ করা সহজ হয়েছে বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর মতে, বিগত এক দশক আগে মানুষ সীমাবদ্ধ ছিল ২জি এবং ৩জি-তে কিন্তু বর্তমানে ৫জি এবং অপটিক্যাল ফাইবার নেটওয়ার্ক এ পৌঁছেছে দেশের সব গ্রামে।

    ভাইব্রান্ট ভিলেজ কর্মসূচি 

    গ্রামের উন্নয়নের জন্য তাঁর সরকার সদা ব্যস্ত বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, বেশ কিছু ক্ষেত্রে গ্রামগুলিকেই পর্যটন শিল্পের কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। তাঁর সরকার ভাইব্র্যান্ট ভিলেজ কর্মসূচিও নিয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তাঁর মতে, ভারতবর্ষে রয়েছে সব থেকে বড় স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম। ১ লাখ ২৫ হাজার স্টার্ট আপ রয়েছে ভারতে। ১০০টিরও বেশি ইউনিকর্ন রয়েছে।

     

    আরও পড়ুুন: দোরগোড়ায় লোকসভা ভোট, ইলেকশন ইন-চার্জ ঘোষণা নাড্ডার, বাংলার দায়িত্বে কে?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indo–Myanmar Border: পাকিস্তান, বাংলাদেশের পরে মায়ানমার সীমান্তে বসছে কাঁটাতারের বেড়া

    Indo–Myanmar Border: পাকিস্তান, বাংলাদেশের পরে মায়ানমার সীমান্তে বসছে কাঁটাতারের বেড়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ঘোষণা মতো এবার বেড়া বসছে ভারত মায়ানমার সীমান্তে (Indo–Myanmar Border)। প্রসঙ্গত, এতদিন পর্যন্ত এই সীমান্তে কোনও বেড়া ছিল না। পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ বর্ডারেই ছিল বেড়া। জানা গিয়েছে, উত্তর-পূর্ব ভারতের জঙ্গল ঘেরা মায়ানমারের দুর্গম সীমান্তে বেড়া দেওয়ার কাজের বরাত দেওয়া হয়েছে একটি রাষ্ট্রের সংস্থাকে। যার নাম, ‘বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশন’। ভারতবর্ষের সীমান্তবর্তী অঞ্চলের বেশিরভাগ সড়ক এবং পরিকাঠামো নির্মাণের দায়িত্বে রয়েছে এই সংস্থা। সাধারণভাবে ভারতীয় সেনার এক উচ্চ পদস্থ আধিকারিককে ‘বর্ডার রোড অর্গানাইজেশন’- এর দায়িত্ব দেওয়া হয়।

    গত সপ্তাহেই ইঙ্গিত দেন অমিত শাহ 

    প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে উত্তর-পূর্ব সীমান্তে অনুপ্রবেশ রুখতে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অসমের তেজপুরে সভায় তিনি জানিয়েছিলেন, মায়ানমার সীমান্তকে কাঁটাতার দিয়ে ঘেরা হবে। আবার গুয়াহাটিতে অসম পুলিশের একটি কর্মসূচিতে অমিত শাহ নিজের বক্তব্যে বলেন, “বাংলাদেশ সীমান্তের (Indo–Myanmar Border) মতোই মায়ানমার সীমান্তকে সুরক্ষিত করা হবে।” একই সঙ্গে তিনি বলেন, “অসমের সমস্ত বন্ধুকে জানাতে চাই, নরেন্দ্র মোদীর সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, মায়ানমার সীমান্ত ধরে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া হবে।”

    মায়ানমারের অনুপ্রবেশ কেন্দ্রের কাছে চিন্তার বিষয়

    জানা গিয়েছে, মায়ানমারে বর্তমানে যে সামরিক জুন্টা সরকার চলছে, সেই সরকারের সঙ্গে তিন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সংঘর্ষ চলছে। শুরু হয়েছে গৃহযুদ্ধ। এর ফলে অসংখ্য শরণার্থী মিজোরামে আশ্রয় নিয়েছেন। এটাই কেন্দ্রের কাছে চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। জানা গিয়েছে, মায়ানমার সীমান্তের (Indo–Myanmar Border) কয়েকটি এলাকায় ইতিমধ্যে বেড়া বসানোর কাজ শুরুও হয়ে গিয়েছে। মণিপুরের দশ কিলোমিটার সীমান্তে বেড়া বসানোর কাজ প্রায় শেষের দিকে চলছে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত ভারতের সঙ্গে মায়ানমারের স্থল সীমান্ত রয়েছে ১ হাজার ৬৪৩ কিলোমিটার। মায়ানমারের সীমান্তে (Indo–Myanmar Border) ভারতের রাজ্যগুলি হল নাগাল্যান্ড, মিজোরাম, অরুণাচল প্রদেশ এবং মণিপুর।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘ভারতের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য ভোট দিন’’, নতুন ভোটারদের কাছে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

    PM Modi: ‘‘ভারতের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য ভোট দিন’’, নতুন ভোটারদের কাছে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘নমো নব মতদাতা সম্মেলন’-এ প্রথমবার ভোটার হয়েছেন যাঁরা, তাঁদের সঙ্গে আলাপচারিতায় অংশগ্রহণ করলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। জাতীয় ভোটার দিবসের দিনেই নিজের ভার্চুয়াল ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘‘অন্ধকারাচ্ছন্ন ভারতবর্ষকে ১০-১২ বছর আগেই আমার সরকার টেনে তুলতে পেরেছে।’’ নতুন ভোটারদের কাছে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান, ‘‘ভারতের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য আপনারা ভোট দিন।’’

    দেশগঠনে যুবসমাজের ভূমিকা

    বৃহস্পতিবারের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) জানান যে, যুবকদের ভূমিকা রয়েছে নতুন ভারত গঠন করার জন্য। তিনি বলেন, ‘‘আপনারা এখন ভারতবর্ষের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আগামী ২৫ বছর আপনারা নির্ণয় করবেন ভারত এবং নিজেদের ভবিষ্যৎ।’’ প্রসঙ্গত, নতুন ভোটারদের এই সম্মেলন সারা দেশব্যাপী আয়োজন করে ভারতীয় জনতা যুব মোর্চা।

    নতুন ভোটারদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) বার্তা-এক নজরে

    ১) দেশে যখন সংখ্যাগরিষ্ঠ একটি সরকার তৈরি হয় তখন সেই সরকারের নীতি প্রণয়নে সুবিধা হয়।

    ২) বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে যখন আমি আলাপচারিতা করি, তখন আমি মনে করি, আমি একা নই আমার সঙ্গে ১৪০ কোটি ভারতীয় রয়েছেন।

    ৩) বর্তমান বিশ্বে ভারতের পাসপোর্ট গর্বের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষজন এখন কথা বলছে দেশের সাফল্যগাথার এবং দুর্নীতিমুক্ত ভারতের।

    ৪) বর্তমান বিশ্বে ভারত পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে। আগামী দিনে ভারত পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হতে চলেছে।

    ৫) নতুন ভোটারদের সেই শক্তি রয়েছে, যার দ্বারা তাঁরা পরিবারতন্ত্রকে পরাস্ত করতে পারেন।

    ৬) এই সময়টা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। ভারতবর্ষ এখন স্বর্ণযুগের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আপনারা এমন সময় ভোটার হয়েছেন যে আগামী ২৬ জানুয়ারি ভারত তার ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবস পালন করবে।

    ৭) ভারতের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য ভোট দিন। আপনার একটা ভোট ভারতকে আগামী দিনে পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত করতে পারে। একটি স্থায়ী সরকার আপনারা তৈরি করতে পারেন।

    ৮) দেশের এত নতুন ভোটদাদাদের সঙ্গে আমার (PM Modi) এই আলাপচারিতা প্রথম। বিশ্বের যে কোনও রাজনৈতিক নেতার ক্ষেত্রে এমন সুযোগ প্রথম।

    ৯) নতুন ভোটাররা ভারতের ভাগ্য নির্ধারণ করবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share