Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • ISRO: ইসরোর মুকুটে নয়া পালক, সাফল্যের সঙ্গে পৃথিবীর কক্ষপথে ফিরল চন্দ্রযানের প্রোপালশন মডিউল

    ISRO: ইসরোর মুকুটে নয়া পালক, সাফল্যের সঙ্গে পৃথিবীর কক্ষপথে ফিরল চন্দ্রযানের প্রোপালশন মডিউল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইসরোর (ISRO) মুকুটে জুড়লো ফের নয়া পালক। গত অগাস্ট মাসেই চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করেছিল ল্যান্ডার বিক্রম। সেই চন্দ্রযানের প্রোপালশন মডিউলকে সাফল্যের সঙ্গে পৃথিবীর কক্ষপথে ফিরিয়ে আনল ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। এতদিন পর্যন্ত চাঁদের কক্ষপথেই ঘুরছিল চন্দ্রযানের প্রোপালশন মডিউল। তা এবার ফিরে এল পৃথিবীর কক্ষপথে।

    মহাকাশযানকেও ফিরিয়ে আনতে পারে ইসরো

    এ থেকে প্রমাণ হল যে চাঁদের কক্ষপথে থাকা মহাকাশযানকেও সাফল্যের সঙ্গে ফিরিয়ে আনতে পারে ইসরো (ISRO)। প্রসঙ্গত, এই প্রোপালশন মডিউলে চেপেই চাঁদের উদ্দেশে পাড়ি দিয়েছিল চন্দ্রযান ৩। এর সঙ্গে জোড়া হয়েছিল ল্যান্ডার বিক্রম। যার পেটের ভেতর ছিল রোভার প্রজ্ঞান। মোটামুটি সাড়ে তিন মাস চাঁদের কক্ষপথে ঘোরার পরে প্রোপালশন মডিউলকে পৃথিবীর কাছে ফিরিয়ে আনলেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণাও সফল হল এর মাধ্যমে। চাঁদ থেকে এরপর থেকে নমুনা ফেরানোর কাজ সহজেই করতে পারবে ইসরো।

    ২৩ অগাস্ট অবতরণ করে ল্যান্ডার বিক্রম

    প্রসঙ্গত, গত ১৪ জুলাই অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রী হরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে চাঁদের উদ্দেশে রওনা হয়েছিল মহাকাশ যান চন্দ্রযান ৩। এরপর ২৩ আগস্ট চাঁদের দক্ষিণ মেরুতেই সফট ল্যান্ডিং করে চন্দ্রযান-৩। বিক্রম ল্যান্ডারের পেটের ভেতর থেকে বেরিয়ে আসে রোভার প্রজ্ঞান। তারপর থেকে চন্দ্রপৃষ্ঠে নানা পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়েছে রোভার প্রজ্ঞান। প্রজ্ঞানের ক্যামেরায় উঠেছে ল্যান্ডার বিক্রমের ছবিও। পৃথিবীর প্রথম কোনও দেশ হিসেবে দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করতে সক্ষম হয় ভারত। জানা গিয়েছে তারপর থেকে চাঁদের কক্ষপথে ঘুরছিল এই মহাকাশযান প্রোপালশন মডিউল। এরপর থেকে প্রোপালশন মডিউলের গতিপথ পরিবর্তনের পরিকল্পনা নিয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা (ISRO)। জানা গিয়েছে, গত অক্টোবর মাস থেকেই প্রোপালশন মডিউলকে (ISRO) ফিরিয়ে আনার কাজ শুরু হয়। ১০ নভেম্বর চাঁদের কক্ষপথ ছেড়ে বেরিয়ে আসতে সমর্থ হয় এটি। বর্তমানে পৃথিবীর কক্ষপথে প্রদক্ষিণ করছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • INDIA Bloc Meet: মমতা-নীতীশদের অনুপস্থিতির জের! শরিক-ঘোঁটে ভেস্তে গেল ইন্ডি-জোটের বৈঠক?

    INDIA Bloc Meet: মমতা-নীতীশদের অনুপস্থিতির জের! শরিক-ঘোঁটে ভেস্তে গেল ইন্ডি-জোটের বৈঠক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির কাছে ধরাশায়ী হয়েছে কংগ্রেস। মাত্র একটি রাজ্যে জয় পেয়ে কোনওভাবে মুখ রক্ষা করেছে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি। এহেন পরিস্থিতি থেকে উদ্ধারের উপায় কী, তা স্থির করতে ইন্ডি জোটের বৈঠক (I.N.D.I.A Bloc Meet) ডাকা হয়েছিল ৬ ডিসেম্বর, বুধবার। সেই বৈঠকে তৃণমূল সুপ্রিমো তথা বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার এবং সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব গরহাজির থাকতে পারেন বলে খবর ছড়িয়েছিল। তার পরেই বৈঠক পিছিয়ে দেওয়া হয় বলে সূত্রের খবর। তবে ওই বৈঠক কবে হবে, তা এখনও জানা যায়নি।

    পিছল ইন্ডি জোটের বৈঠক

    তিন রাজ্যে গৈরিক নিশান ওড়ায় ছত্রখান বিরোধী জোট! ইন্ডি জোটের অন্দরে ক্রমেই চওড়া হতে শুরু করেছে ফাটল। সোমবার জোটের অন্যতম অংশীদার তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়ে দেন, তিনি ওই বৈঠকে (I.N.D.I.A Bloc Meet) থাকছেন না। এর পর আজ মঙ্গলবার, বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার এবং সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদবও ৬ ডিসেম্বর ইন্ডি জোটের বৈঠকে গরহাজির থাকতে পারেন বলে খবর পান উদ্যোক্তারা। তার পরেই পিছিয়ে দেওয়া হয় বৈঠক। নতুন বছরের মার্চ-এপ্রিলে হওয়ার কথা লোকসভা নির্বাচন। বিজেপির দিল্লির তখতে ফেরা রুখতে ইন্ডি জোট গড়ে পদ্ম-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। শুরু থেকেই অশান্তির চোরাস্রোত বইছে ইন্ডির অন্দরে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ধরেছে ফাটল। সম্প্রতি চওড়া হয়েছে সেই ফাটল।

    জোটের ভবিষ্যৎ নিয়েই প্রশ্ন

    রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিসগড়ে কংগ্রেসকে গোহারা হারিয়ে গৈরিক নিশান উড়িয়েছে বিজেপি। ভোটে হারের কারণ বিশ্লেষণ করে পরবর্তী রণনীতি আলোচনা করতে বুধবার কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের বাসভবনে বৈঠক হবে বলে জানা গিয়েছিল। এখন তিন দলের প্রধান উপস্থিত থাকবেন না জেনে পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে বৈঠক (I.N.D.I.A Bloc Meet)। সোমবারই মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, তিনি কোনও আমন্ত্রণ পাননি। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারও জানিয়েছেন, বৈঠকে যাচ্ছেন না তিনি। গরহাজির থাকছেন সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদবও। প্রত্যাশিতভাবেই ইন্ডি জোটের ভবিষ্যৎ নিয়েই উঠছে প্রশ্ন। 

    আরও পড়ুুন: ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠে’র দিনেই প্রাইমারি টেট! ক্ষোভ জমছে পরীক্ষার্থীদের মধ্যেও

    তিন রাজ্যে কংগ্রেস কুপোকাত হতেই হারের দায় ঝাড়তে উঠেপড়ে লেগেছেন ইন্ডি জোটের নেতাদের একাংশ। মমতা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, “এটা কংগ্রেসের পরাজয়, মানুষের নয়। আসন সমঝোতা হলে এই ফল হত না।” ইন্ডি জোটের (I.N.D.I.A Bloc Meet) আর এক শরিক কাশ্মীরের ওমর আবদুল্লা বলেন, “রাজ্যগুলির নির্বাচনে ইন্ডি জোটের যা অবস্থা, ভবিষ্যতেও যদি একই রকম চলতে থাকে, তাহলে আমরা নিজেদের বাঁচাতে পারব না।” তিনি বলেন, “মধ্যপ্রদেশের পরিস্থিতি বুঝতে পারেনি কংগ্রেস।” রাজনৈতিক মহলের মতে, ইন্ডি জোটের প্রধান শক্তি কংগ্রেস। কারণ একমাত্র এই দলটিরই অস্তিত্ব রয়েছে গোটা দেশে। সেই কংগ্রেসকেও দুষছেন জেডিইউ মুখপাত্র কেসি ত্যাগী। তিনি বলেন, “এটা কংগ্রেসের পরাজয়। ওরা জোটের কোনও দলের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি, সাহায্য চায়নি। ওরা নিজেদের ক্ষমতায় বিজেপিকে হারানোর চেষ্টা করেছিল। যা আসলে ছিল দিবাস্বপ্ন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Post Office Bill: রাজ্যসভায় পাশ পোস্ট অফিস বিল, সন্দেহজনক পার্সেল খুলে দেখতে পারবে ডাকঘর

    Post Office Bill: রাজ্যসভায় পাশ পোস্ট অফিস বিল, সন্দেহজনক পার্সেল খুলে দেখতে পারবে ডাকঘর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবারই রাজ্যসভায় পাশ হল ‘পোস্ট অফিস বিল ২০২৩’ (Post Office Bill)। ১২৫ বছরের পুরনো ‘ইন্ডিয়ান পোস্ট অফিস অ্যাক্ট’ এদিন বাতিল করা হয়েছে। সারা দেশ জুড়ে ডাক বিভাগের পরিষেবা আরও সরল করার উদ্দেশ্যেই কেন্দ্রীয় সরকারের এই সিদ্ধান্ত বলে জানা গিয়েছে। নয়া বিলের মাধ্যমে ডাক পরিষেবার আমূল সংস্কার হবে বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এই বিলের (Post Office Bill) মাধ্যমে পোস্ট অফিসের হাতে আগের থেকে অনেক বেশি ক্ষমতা গেল।

    সন্দেহজনক পার্সেল খুলে দেখতে পারবেন ডাক-কর্মীরা

    মোদি সরকারের আনা নতুন পোস্ট অফিস বিলের ৯ নম্বর ধারায় স্পষ্ট ভাবে বলা হয়েছে যে ডাকঘরের কর্মীরা যে কোনও পার্সেল (Post Office Bill) সন্দেহজনক মনে করলে আটক করতে পারবেন। দেশের নিরাপত্তা, বিদেশি রাষ্ট্রের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক, আইন-শৃঙ্খলা, জরুরি অবস্থা ইত্যাদি ইস্যুতে পোস্ট অফিস এখন যে কোনও চিঠিও খুলে দেখতে পারবে। কেন্দ্রীয় যোগাযোগ মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের মতে, ‘‘এখনকার সময় ও পরিস্থিতি যে রকম কঠিন হয়ে উঠেছে, তাতে এই ধরনের নজরদারি জরুরি। জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থেই এই ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।’’

    বাদল অধিবেশনেই পেশ করা হয় এই বিল

    প্রসঙ্গত, এই বিল রাজ্যসভায় পাঠানো হয়েছিল গত বাদল অধিবেশনেই। চলতি শীতকালীন অধিবেশনে তা পাশ হল। বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে পোস্ট অফিসের কাজ শুধুমাত্র যেন ডেলিভারি দেওয়াতেই সীমাবদ্ধ হয়ে গিয়েছিল। তার কারণ বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ চিঠি সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে ই-মেল মাধ্যমেই চলে আসে। ই-মেলের মাধ্যমে চিঠি দ্রুততার সঙ্গেই পাঠানো যায়। সময় ও খরচ দুটোই বাঁচে। পরবর্তীকালে হোয়াটসঅ্য়াপ চলে আসার পরে গুরুত্বপূর্ণ অফিসিয়াল নথি আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে তা ব্যবহৃত হতে থাকে। টাকা ডিপোজিট করার ক্ষেত্রেই এখন পোস্ট অফিসের কাজ বেশি দেখা যায়। মাঝখানে পোস্ট অফিসের (Post Office Bill) মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গঙ্গাজল পৌঁছে দেওয়ারও উদ্যোগ নেয় কেন্দ্র। পোস্ট অফিসগুলিকে ফের ভালোভাবে সক্রিয় করতে উদ্যোগ নিতে দেখা যাচ্ছে মোদি সরকারকে। সোমবার রাজ্যসভায় অশ্বিনী বৈষ্ণব পূর্বতন কংগ্রেস সরকারকে তোপ দেগে বলেন, ‘‘কংগ্রেস আমলে পোস্ট অফিস একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গিয়েছিল।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Michaung: বানভাসি চেন্নাইয়ের রাস্তায় কুমির! ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের তাণ্ডবে বিপর্যস্ত তামিলনাড়ু

    Cyclone Michaung: বানভাসি চেন্নাইয়ের রাস্তায় কুমির! ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের তাণ্ডবে বিপর্যস্ত তামিলনাড়ু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’-এর (Cyclone Michaung) প্রভাবে মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে অন্ধ্র এবং তামিলনাড়ুর উপকূলবর্তী এলাকাগুলি। ঝোড়ো হাওয়া আর বৃষ্টির তাণ্ডবে গাছগাছালি উপড়ে সমগ্র উপকূলীয় এলাকাগুলি এখন প্রায় বিদ্যুৎবিহীন। ইতিমধ্যেই ভারী বৃষ্টির জেরে বানভাসি চেন্নাইয়ে এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের। চেন্নাইয়ের নিচু এলাকাগুলোতে জল ঢুকছে। এর মধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় চেন্নাইয়ে প্রকাশ্য রাস্তায় বহাল তবিয়তে হেঁটে-চলে যেতে দেখা গেল একটি কুমিরকে। রাস্তা না নদী বোঝা দায়।

    অন্ধকার রাস্তায় কুমির 

    ভাইরাল ভিডিও-য় দেখা গিয়েছে, চেন্নাইয়ের পেরুনগালাতুর এলাকায় রাস্তার উপরেই একটি কুমির ঘুরে বেড়াচ্ছে। রাতের অন্ধকারে রাস্তার ওপর দিয়েই হেঁটে যাচ্ছে কুমির। গাড়ির আলোয় সেটি চোখে পড়তেই গাড়ি থামিয়ে ভিডিও রেকর্ডিং করতে শুরু করেন চালক। সোশ্যাল মিডিয়ায় শহরের ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন চেন্নাই শহরের বাসিন্দারা। অনেকে ভিডিওর নীচে কমেন্ট করেছেন, “আগে ছিল সাপ, মাছ। এখন এসে গেছে কুমিরও। চেন্নাই শহর এখন পুরোপুরি একটা অ্যাকোয়ারিয়াম।” তবে, ভিডিওতে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে তামিলনাড়ুর পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং বন বিভাগের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব সুপ্রিয়া সাহু মানুষজনকে অনুরোধ করেছেন যে, সরীসৃপটিকে দেখতে পেলে কেউ যেন তার কাছে না যান। 

    বিপর্যস্ত চেন্নাই

    ঘূর্ণিঝড় ও বৃষ্টিপাতের জেরে সোমবার থেকেই চেন্নাই (Chennai) এবং সংলগ্ন জেলাগুলোতে সরকারি স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখা হয়েছে। অন্ধ্রপ্রদেশ ও পুদুচেরিতে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামী দুদিনের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে। বেসরকারি অফিসগুলোও কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছে। বিধ্বস্ত চেন্নাই বিমানবন্দরও। জলের তলায় চলে গিয়েছে রানওয়ে। রাত ১১টা পর্যন্ত বিমান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। ১২টি অভ্যন্তরীণ বিমান এবং ৪টি আন্তর্জাতিক বিমান বাতিল করা হয়েছে। কয়েকটি বিমান বেঙ্গালুরুতে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বাতিল হয়েছে বহু ট্রেনও।

    রাতভর ভারী বৃষ্টির দাপটে ব্যাহত হয়েছে বিদ্যুৎ পরিষেবাও। চেন্নাইয়ের বেশ কয়েকটা এলাকা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। বিঘ্নিত হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবাও। ঝুঁকি এড়াতে শহরের অন্যতম বাসিন ব্রিজে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়েছে। চেন্নাইয়ে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে ভারতীয় সেনার মাদ্রাজ ইউনিট। মোতায়েন করা হয়েছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীও (এনডিআরএফ)। নদীতে পরিণত হয়েছে শহরের বিভিন্ন রাস্তা। কোথাও জল দাঁড়িয়ে আছে। কোথাও আবার জলের স্রোত বয়ে যাচ্ছে। না বলে দিলে মনে হবে যেন বয়ে যাচ্ছে কোনও নদী। ঝোড়ো হাওয়ার কারণে উপড়ে গিয়েছে গাছ। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dharmendra Pradhan: মিড ডে মিলে ৪ হাজার কোটির দুর্নীতি! লোকসভায় তৃণমূলকে তুলোধনা ধর্মেন্দ্র প্রধানের

    Dharmendra Pradhan: মিড ডে মিলে ৪ হাজার কোটির দুর্নীতি! লোকসভায় তৃণমূলকে তুলোধনা ধর্মেন্দ্র প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় মিড ডে মিলের হিসাবে এবার ব্যাপক গরমিলের অভিযোগ তুললেন খোদ কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। পড়ুয়াদের দুপুরের খাবারের টাকাও চুরি করে নিচ্ছে তৃণমূল সরকার, এমন অভিযোগ লোকসভায় উঠতেই কার্যত অস্বস্তিতে পড়েন তৃণমূলের সাংসদরা। পশ্চিমবঙ্গে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে মিড ডে মিলের খাতে, সোমবার এমনই অভিযোগ শোনা গেল কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর (Dharmendra Pradhan) মুখে।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী?

    মন্ত্রী এদিন বলেন, ‘‘এঁরা গরিবদের জন্য ভারত সরকারের দেওয়া টাকা লুট করছেন।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘পিএম পোষণ যোজনা, মিড ডে মিলে ওঁরা সরকারি কোষাগারের চার হাজার কোটি টাকা তছরূপ করেছেন। তাই কেন্দ্রীয় সরকার সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। সত্য সামনে আসবে। ওঁদের মন্ত্রীরা জেলে আছেন। ওঁদের ভয় লাগছে এ বার শীর্ষস্তরের নেতারা জেলে যাবেন। তাই সভায় গন্ডগোল করছেন। অধিবেশনের সময় নষ্ট করছেন।’’ প্রসঙ্গত, এদিন তৃণমূলের সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় বঞ্চনার কথা বলতে ওঠেন। তখনই পাল্টা নিশানা শুরু করেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী (Dharmendra Pradhan)।

    অর্ধেক মন্ত্রী এদের জেলে রয়েছে

    এদিন তৃণমূলকে তুলোধনা করতে দেখা যায় ধর্মেন্দ্র প্রধানকে। প্রসঙ্গত, চাকরি চুরি, লুট, রেশন চুরি, গরু চুরি, কয়লা চুরি সমেত একাধিক অভিযোগে তৃণমূলের ছোট, বড়, মাঝারি নেতা থেকে মন্ত্রী সমেত রাঘব বোয়ালরা জেলে রয়েছেন। সারা দেশে হয়তো একমাত্র রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ যেখানে রাজ্যের শাসক দলের এত নেতা একসঙ্গে জেলে আছেন। এনিয়ে বাংলার রাজপথে সরব হতে দেখা যায় বিরোধীদের। সভা-সমিতিও করেন এই ইস্যুতে বিরোধীরা। তৃণমূলের দুর্নীতির প্রতিবাদ মঙ্গলবার লোকসভায় শোনা গেল। ধর্মেন্দ্র প্রধান (Dharmendra Pradhan) বলেন, ‘‘এঁরা গরিবের টাকা লুঠ করেন। এঁদের অর্ধেক মন্ত্রী জেলে আছেন। এঁদের শিক্ষামন্ত্রী জেলে আছেন। এঁদের ভয়, তদন্ত হলে নেতৃত্ব জেলে যাবে। ভয় থেকে এঁরা ভবনের সময় নষ্ট করেন।’’ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর আরও অভিযোগ, পশ্চিমবঙ্গের সরকারের হাবভাব এমন যে তারা নিজেদেরকে দেশের আইনের ঊর্ধ্বে ভাবে সব সময়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mizoram: কংগ্রেস, এমএনএফ-এর ভরাডুবি মিজোরামে, বাড়ছে বিজেপি, সরকার গড়ছে জেডপিএম

    Mizoram: কংগ্রেস, এমএনএফ-এর ভরাডুবি মিজোরামে, বাড়ছে বিজেপি, সরকার গড়ছে জেডপিএম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্য মিজোরামে (Mizoram) চলছে ভোট গণনা। বিকাল ৪টা পর্যন্ত যে পরিসংখ্যান মিলেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, ‘জোরাম পিপলস মুভমেন্ট’ বা জেডপিএম এখনও পর্যন্ত এগিয়ে রয়েছে ২৭ আসনে। অন্যদিকে ‘মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট’ বা এমএনএফ এগিয়ে রয়েছে ১০টি আসনে। বিজেপি এগিয়ে ৩ আসনে, অন্যদিকে কংগ্রেস মাত্র ১ টি আসন পেয়েছে। ‘জোরাম পিপলস মুভমেন্ট’ বা জেডপিএম-এর প্রতিষ্ঠাতা তথা প্রাক্তন আইপিএস অফিসার লালডুহোমার নেবেন মুখ্যমন্ত্রীর শপথ। সেখানকার সংবাদ মাধ্যম বলছে যে ইতিমধ্যে তিনি সরকার গঠনের দাবিও জানিয়েছেন। ৭৪ বছর বয়সী লালডুহোমার ছিলেন দুঁদে আইপিএস। ইন্দিরা গান্ধীর নিরাপত্তা বিষয়টিও তিনি দেখভাল করেন। ১৯৮৪ সালেই তিনি এই দল প্রতিষ্ঠা করেন।

    ভরাডুবি কংগ্রেসের

    ২০১৮ সালে সেখানে কংগ্রেস জোটের ভরাডুবি হয়। এরপর কংগ্রেস ২০১৮ সালের ফলাফলও চলতি বিধানসভা নির্বাচনে ধরে রাখতে পারল না। ২০১৮ সালেও কংগ্রেস পেয়েছিল ৪টি আসন। এবার তারা খুইয়েছে ৩টি আসন। দেশের হিন্দি বলয়ের রাজ্যগুলিতে গতকাল যে ধরনের বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়েছে কংগ্রেস, সেই একই চিত্র বজায় থাকল উত্তর-পূর্ব ভারতেও। মিজোরাম (Mizoram)  বিধানসভায় মোট আসন রয়েছে ৪০টি। ম্যাজিক সংখ্যা হল ২১। সেটা অনেক আগেই পেরিয়ে গিয়েছে ‘জোরাম পিপলস মুভমেন্ট’ বা জেডপিএম।

    বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গা পরাস্ত হয়েছেন

    তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের মতোই সেখানে বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গা (Mizoram) পরাস্ত হয়েছেন। এমএনএফ পার্টির মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। আইজল পূর্ব-১ কেন্দ্রে এদিন জেডপিএম প্রার্থীর পরাস্ত হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এমএনএফ-কে হারিয়ে সরকার গঠন করতে চলেছে ‘জোরাম পিপলস মুভমেন্ট’ বা জেডপিএম। অনেকটাই পিছনে পিছিয়ে রয়েছে (Mizoram) ‘মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট’। এদিন সকাল থেকে ভোট গণনা শুরু হতেই জোর টক্কর চলছিল জেডপিএম এবং এমএনএফ-এর মধ্যে। ভোট গণনা শুরু হতেই উভয় দল ছটি করে আসনে এগিয়ে যায়। এরপর থেকেই গতি বাড়তে থাকে জেডপিএম-এর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Assembly election 2023: ৩ রাজ্যে বিজেপির জয়, বিদেশি সংবাদমাধ্যমগুলির শিরোনামে মোদি

    Assembly election 2023: ৩ রাজ্যে বিজেপির জয়, বিদেশি সংবাদমাধ্যমগুলির শিরোনামে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন রাজ্যে গতকালই (Assembly election 2023) বড় জয় পেয়েছে বিজেপি। মোদি ঝড়ে সম্পূর্ণভাবে ধূলিসাৎ হয়েছে কংগ্রেস। উত্তর ভারতের অধিকাংশ রাজ্যই এখন বিজেপির দখলে। মোদির এই সাফল্যের প্রতিবেদন দেখা গেল আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমেও। আন্তর্জাতিক মিডিয়া তিন রাজ্যে বিজেপির জয়কে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে জনগণের মনোভাবের প্রতিফলন হিসেবেই দেখতে চাইছে। ইতিমধ্যে বিদেশি মিডিয়াগুলি প্রচারও শুরু করে দিয়েছে, ২০২৪ সালে তৃতীয়বারের জন্য, অপ্রতিরোধ্যভাবে (Assembly election 2023) প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদি।

    কী লিখল ‘নিউইয়র্ক টাইমস’?

    বহুল প্রচারিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দৈনিক ‘নিউইয়র্ক টাইমস’ মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিসগড় এবং রাজস্থানের এই বিপুল জয়ের কারণে লোকসভা ভোটে নরেন্দ্র মোদিকে এগিয়ে রেখেছে। তাদের প্রতিবেদনে এও বলা হয়েছে, ‘‘প্রধান বিরোধী দল ক্রমশই দুর্ভাগ্যজনক জায়গায় পৌঁছে যাচ্ছে। তিন রাজ্যে মোদির জয় হয়েছে। আগামী ২০২৪ সালের নির্বাচনে বিজেপিকে বড় অ্যাডভান্টেজ দিতে চলেছে এই জয়।’’ আগামী মাসেই উদ্বোধন হতে চলেছেন রামমন্দিরের। সে কথা উল্লেখ করে ‘নিউইয়র্ক টাইমস’ লিখেছে, ‘‘ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০২৪-এর জানুয়ারিতে রামমন্দিরের উদ্বোধন করবেন। রামমন্দিরের উদ্বোধনও বিজেপিকে লোকসভা ভোটে ভালো মাইলেজ দেবে।’’ পাশাপাশি নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের প্রশংসাও শোনা গিয়েছে ‘নিউইয়র্ক টাইমস’-এর ওই প্রতিবেদনে। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘‘ভারতের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে এবং সমাজের উন্নয়নের কাজে বিভিন্ন প্রকল্পকে সামনে এনেছেন মোদি।’’

    কী লিখল ‘ওয়াশিংটন পোস্ট’?

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অপর একটি উল্লেখযোগ্য সংবাদপত্র  ‘ওয়াশিংটন পোস্ট’ তিন রাজ্যের বিধানসভা ভোটে বিজেপির জয়কে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আখ্যা দিয়েছে। এবং সেখানেও একই ভাবে বলা হয়েছে যে নরেন্দ্র মোদির তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হতে, এই জয় অনুঘটকের কাজ করবে। ‘আল জাজিরা’ সংবাদমাধ্যমের মতে, ‘‘ভারতের বিজেপি চারটির মধ্যে তিনটি রাজ্য দখল (Assembly election 2023) করেছে, যা আগামী বছরে দেশের সাধারণ নির্বাচনে বিজেপিকে জিততে সাহায্য করবে।’’ বিজেপির এই জয়কে ঐতিহাসিকও আখ্যা দেওয়া হয়েছে ‘আল জাজিরা’তে।

    ‘রয়টার্স’-এর রিপোর্ট

    অন্যদিকে বহুল প্রচারিত সংবাদপত্র ব্লুমবার্গের রিপোর্ট অনুযায়ী, ‘‘তিন রাজ্যের জয়ে (Assembly election 2023) নরেন্দ্র মোদি অনেকটাই এগিয়ে গেলেন। রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে কংগ্রেস ক্রমশই পিছিয়ে পড়ছে।’’ নিউজ এজেন্সি ‘রয়টার্স’ জানিয়েছে, ক্ষমতায় আসার দশ বছর পরেও নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তা এতটুকু কমেনি এবং এই তিন রাজ্যের জয়ে বোঝা যাচ্ছে যে আগামী দিনে তাঁর হাতেই ক্ষমতা থাকতে চলেছে। ‘ফাইনান্সিয়াল টাইমস’-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী কংগ্রেস পার্টি ক্রমশই দুর্বল হচ্ছে এবং ভারতের রাজনীতিতে ২০১৪ সালের পর থেকে নরেন্দ্র মোদির আধিপত্য দেখা যাচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mizoram Election: চলছে মিজোরামের ভোট গণনা, ৬টি করে আসনে এগিয়ে জেডপিএম ও এমএনএফ

    Mizoram Election: চলছে মিজোরামের ভোট গণনা, ৬টি করে আসনে এগিয়ে জেডপিএম ও এমএনএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সকাল থেকেই শুরু হয়েছে মিজোরামের ভোট গণনা (Mizoram Election)। সকাল থেকে যে ট্রেন্ড দেখা যাচ্ছে সেখানে ‘মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট’ বা এমএনএফ এবং ‘জোরাম পিপলস মুভমেন্ট’ বা জেডপিএম-এই দুই দলই ছ’টি করে আসনে এগিয়ে রয়েছে। গতকালই ফল প্রকাশিত হয়েছে ৪ রাজ্যের। সেখানে ৩ রাজ্যে গেরুয়া ঝড় দেখা গিয়েছে। আজ জানা যাবে উত্তর-পূর্ব ভারতের মিজোরামের (Mizoram Election) রায়।

    ৭ নভেম্বর ভোট হয় মিজোরামে

    প্রসঙ্গত, গত ৭ নভেম্বর উত্তর-পূর্ব ভারতের এই রাজ্যে এক দফাতে ভোট হয়। রিপোর্ট অনুযায়ী, ৮০.৬৬ শতাংশ মানুষ নিজেদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করেন। ৩ ডিসেম্বর সে রাজ্যে ভোট গণনার কথা থাকলেও তা পিছিয়ে ৪ ডিসেম্বর করা হয়। তার কারণ উত্তর-পূর্ব ভারতের এই রাজ্যের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের। তাঁরা রবিবার দিনটি গির্জায় যাওয়ার জন্য বেছে নেন। ঠিক সেই কারণেই সোমবার চলছে ভোট গণনা (Mizoram Election)।

    মিজোরামের রাজ্য রাজনীতি

    মিজোরাম বিধানসভার মোট আসন রয়েছে ৪০টি। ১৭৪ জন বিভিন্ন দলের প্রার্থী এই আসনগুলিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। যার মধ্যে ১৮ জন মহিলা প্রার্থী ছিলেন। মিজোরামের (Mizoram Election) ম্যাজিক ফিগার হল ২১। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি ১৩টি আসনে সেখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। ২০১৮ সাল থেকে ‘মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট’ এবং বিজেপি আলাদাভাবেই লড়াই করে। তবে ভোট পরবর্তী সমীকরণে দুই দলই জোট করে। বিজেপি জোট মোট ২৬টি আসন নিয়ে ক্ষমতা দখল করে এবং কংগ্রেসকে ক্ষমতাচ্যুত করে। ‘জোরাম পিপলস মুভমেন্ট’ পায় ৮টি আসন এবং কংগ্রেস পায় ৫টি আসন। অর্থাৎ মোট ১৩টি আসনে জয় পায় কংগ্রেস জোট। ২০১৩ সালে জেতা কংগ্রেস জোটকে সেবার ক্ষমতাচ্যুত করে বিজেপি। উত্তর-পূর্ব ভারতের এই রাজ্যে বিজেপি প্রথমবারের জন্য সরকারে আসে। ডাম্পা কেন্দ্র থেকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি ভ্যানলালহমুয়াকা জয়লাভ করেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Balaknath: রাজস্থানের যোগী! বালকনাথ কি বসতে চলেছেন মরুরাজ্যের কুর্সিতে?

    Balaknath: রাজস্থানের যোগী! বালকনাথ কি বসতে চলেছেন মরুরাজ্যের কুর্সিতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মরুরাজ্যে গেরুয়া ঝড়ে ধরাশায়ী হয়েছে কংগ্রেস। এমতাবস্থায় জোর চর্চা চলছে, বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন? এক্ষেত্রে সবথেকে চর্চিত নাম নিঃসন্দেহে বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়া। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, রাজ পরিবারের বসুন্ধরাতেই হয়তো ভরসা রাখবেন মোদি-শাহ। তবে তার সঙ্গে ভাসছে মহন্ত বালকনাথের (Balaknath) নামও। তবে কি গেরুয়া বসনধারী মহন্ত বালকনাথ যোগী হতে চলেছেন রাজস্থানে যোগী আদিত্যনাথ!

    সমীক্ষায় উঠে আসে বালকনাথের নাম

    যদিও বিজেপি আগে থেকে কোথাও মুখ্যমন্ত্রী প্রোজেক্ট করে নামে না, তবুও ২০০৩ সাল থেকেই বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়া যেন ভোটের আগে বিজেপির অলিখিত মুখ ছিলেন। রাজস্থানের চলতি বছরের বিধানসভা নির্বাচনে বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়াকে বিজেপি প্রোজেক্ট করেনি। আর এতেই বাড়ছে জল্পনা। তবে কি মরু রাজ্যের গদিতে বসতে চলেছেন গেরুয়া বসনধারী (Balaknath)? যোগী আদিত্যনাথের মতোই। মহন্ত বালকনাথের (Balaknath) এখন বয়স ৪০ বছর। তিজারা আসন থেকে ভোটে লড়েছেন তিনি। ইতিমধ্যে কয়েকটি সমীক্ষাতে উঠে এসেছে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে বালকনাথের (Balaknath) নামও। ১০ শতাংশ মানুষ মহন্ত বালকনাথকে মুখ্যমন্ত্রী পদের জন্য প্রথম পছন্দ বেছে নিয়েছেন।

    কী বলছেন বালকনাথ?

    তবে এনিয়ে মুখ খুলতে চাননি মহন্ত বালকনাথ। তাঁর মুখ্যমন্ত্রী হওয়া নিয়ে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করতেই, সংবাদমাধ্যমকে বালকনাথ বলেন, ‘‘আমাদের প্রধানমন্ত্রী বিজেপির মুখ। তাঁর নেতৃত্বেই আমরা কাজ করে যাব। কে মুখ্যমন্ত্রী হবেন, সেই সিদ্ধান্তও দল নেবে। আমি সাংসদ হিসাবে খুশিতে আছি। সমাজের সেবা করতে চাই। এনিয়ে আমি খুবই সন্তুষ্ট।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Telangana: তেলঙ্গানায় বিজেপির ভোট বেড়ে দ্বিগুণ, ১৪ শতাংশ ভোট সমেত মিলল ৮ আসন

    Telangana: তেলঙ্গানায় বিজেপির ভোট বেড়ে দ্বিগুণ, ১৪ শতাংশ ভোট সমেত মিলল ৮ আসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকালই চার রাজ্যের বিধানসভার ফলাফল ঘোষণা হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে ১১৯ আসন বিশিষ্ট তেলেঙ্গানাতে (Telangana) বিজেপি প্রার্থীর কাছে গোহারা হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী কেসিআর। ধরাশয়ী হয়েছেন কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি রেভানাথ রেড্ডি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা জানাচ্ছেন, এই নির্বাচন তেলঙ্গানাতে (Telangana) বিজেপির কাছে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। তার কারণ ২০১৮ সালের নির্বাচনের সাপেক্ষে প্রায় দ্বিগুণ ভোট বৃদ্ধি হয়েছে বিজেপির।

    তেলঙ্গানায় বাড়ছে বিজেপি

    দেখা যাচ্ছে ২০১৮ সালে যেখানে সারা তেলঙ্গানা জুড়ে গেরুয়া শিবির ভোট পেয়েছিল ৭%, সেখানে চলতি বিধানসভা নির্বাচনে সেই ভোট দাঁড়িয়েছে ১৩.৮৮ শতাংশে। ২০১৮ সালে তেলঙ্গানাতে গেরুয়া শিবির একটি মাত্র আসনে জিততে সমর্থ হয়। ২০২৩ সালের ভোটে বিজেপির সেই আসন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮। অন্যদিকে সেখানকার জনপ্রিয় নেতা টি রাজা সিং একমাত্র প্রার্থী হিসাবে ২০১৮ সালের বিধানসভা ভোটে (Telangana) জয়লাভ করেছিলেন। চলতি বছরের বিধানসভা ভোটে তিনি আবার জিতেছেন। সবথেকে জোর চর্চা চলছে তেলঙ্গানার (Telangana) কামারেড্ডি আসনকে নিয়ে। এখানেই কেভিআর-এর কাছে পরাস্ত হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী কেসিআর এবং রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি রেভানাথ রেড্ডি।

    মোদির ট্যুইট

    বিজেপি যে বাড়ছে একথা উঠে আসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ট্যুইট বার্তাতেও। তিন রাজ্যে জয়ের পরেই শুভেচ্ছা জানান মোদি। তেলঙ্গানাকে নিয়ে আলাদা ট্যুইটও করেন প্রধানমন্ত্রী। নিজের ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) লেখেন, ‘‘জনতা জনার্দনের সামনে মাথানত করি। ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ এবং রাজস্থানের ফলাফল এটা দেখায় যে সাধারণ মানুষ সুশাসন এবং উন্নয়ন চান, যা বিজেপির মূল মন্ত্র। এই রাজ্যের বাসিন্দাদের সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ। তাঁদের জন্য নিরলসভাবে কাজ করতে চাই। দলের কার্যকর্তাদের ধন্যবাদ জানাই। তাঁদের প্রত্যেকেই উদাহরণ স্থাপন করেছেন। তাঁরা নিরলসভাবে কাজ করেছেন এবং বিজেপির উন্নয়নের যে পরিকল্পনা তা মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share