Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Uttarakhand Tunnel: প্রত্যেক শ্রমিক পাবেন ১ লাখ টাকা, ঘোষণা উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর

    Uttarakhand Tunnel: প্রত্যেক শ্রমিক পাবেন ১ লাখ টাকা, ঘোষণা উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি মঙ্গলবার উদ্ধারকাজের পর ঘোষণা করেন যে ৪১ জন শ্রমিককেই ১ লাখ টাকা করে আর্থিক পুরস্কার দেবে তাঁর সরকার (Uttarakhand Tunnel)। এর পাশাপাশি যে অস্থায়ী মন্দির সুড়ঙ্গের বাইরে স্থাপন করা হয়েছিল, যেখানে বসে পুজো করতে দেখা গিয়েছিল অস্ট্রেলীয় সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞ আর্নল্ড ডিক্সকে, সেই মন্দিরটি পাকাপাকিভাবে এবার তৈরি করার কথা বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, টানা ১৭ দিন সুড়ঙ্গে আটকে থাকার পর মঙ্গলবারই উদ্ধার করা হয় ৪১ জন শ্রমিককে।

    মুখ্যমন্ত্রীর ট্যুইট বার্তা

    উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand Tunnel) মুখ্যমন্ত্রী এর জন্য উদ্ধারকারীদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘‘আমি সেই সমস্ত ব্যক্তিকে ধন্যবাদ জানাতে চাই, যাঁরা এই উদ্ধার কাজে সামিল হয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদিও নিরবিচ্ছিন্নভাবে যোগাযোগ রেখেছিলেন আমাদের সঙ্গে। তিনি আমাকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন, সমস্ত শ্রমিকদের নিরাপদভাবে উদ্ধার করার। মোদিজির এই সমর্থন ছাড়া এ কাজ হয়তো সম্ভব ছিল না। বর্তমানে তিনি আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন যে শ্রমিকদের ভালো করে যেন চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। তাদের যেন সমস্ত রকমের সুবিধার বন্দোবস্ত করে সরকার, সেই নির্দেশও দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী।

    অস্থায়ী মন্দির পুনর্গঠন

    মঙ্গলবার সুড়ঙ্গের (Uttarakhand Tunnel) বাইরে একটি অস্থায়ী মন্দিরে পুজো করতে দেখা গিয়েছিল আর্নল্ড ডিক্সকে। সেখানে বসে শ্রমিকদের জন্য মঙ্গল কামনা করেন অস্ট্রেলিয়ার এই সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞ। ওই অস্থায়ী মন্দিরে এর আগে প্রার্থনা করতে দেখা গিয়েছে উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামিকেও। ক্রমশই আটকে পড়া শ্রমিকদের পরিবার, উদ্ধারকারী দল এবং প্রশাসনের কাছে ওই মন্দির আস্থা ও ভরসার প্রতীক হয়ে ওঠে। উদ্ধারকাজ সম্পন্ন হওয়ার পরে ওই মন্দিরকে সরিয়ে ফেলতে চায়নি উত্তরাখণ্ড প্রশাসন (Uttarakhand Tunnel)। মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন যে ওই মন্দিরকে পুনর্গঠন করা হবে। প্রসঙ্গত গত সপ্তাহের শুক্রবার ভেঙে পড়ে অগার মেশিন। এর পরে বিকল যন্ত্রাংশ বের করা হয় সোমবার সকালে। তারপরেই ম্যানুয়াল ড্রিলিং অর্থাৎ হাতে করে শাবল, গাঁইতি নিয়ে গর্ত শুরু করতে শুরু করেন উদ্ধারকারীরা। এতেই মেলে সাফল্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Michaung: শক্তিশালী সাইক্লোনের রূপ নেবে ‘মিগজাউম’! শনি-রবিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা

    Cyclone Michaung: শক্তিশালী সাইক্লোনের রূপ নেবে ‘মিগজাউম’! শনি-রবিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বঙ্গোপসাগরে তৈরি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম (Cyclone Michaung)। আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই আমূল বদলে যাবে আবহাওয়া, পূর্বাভাস মৌসম ভবনের। কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, গভীর নিম্নচাপটি আগামী শুক্রবারের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের জেরে বৃহস্পতিবার থেকেই আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের অধিকাংশ অঞ্চলে ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণ শুরু হবে। যদিও ঘূর্ণিঝড়ের পরিস্থিতি তৈরি হলে এ রাজ্যে তার প্রভাব কতটা পড়বে বা কতটা ঝড়বৃষ্টি হবে, সে ব্যাপারে এখনই নিশ্চিত নন আবহবিদেরা। তবে নিম্নচাপের প্রভাবে আগামী কয়েক দিন দক্ষিণবঙ্গের আকাশ মেঘলা থাকবে।

    ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথ

    ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Michaung) রুট এবং সর্বোচ্চ গতি নিয়ে আবহাওয়াবিদদের মধ্যেই মতপার্থক্য রয়েছে। একদল বিজ্ঞানীদের অনুমান, তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে অগ্রসর হবে এই ঘূর্ণিঝড়টি।  ৫ ডিসেম্বর সম্ভাব্য ল্যান্ডফল হবে উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ এবং দক্ষিণ ওডিশার মধ্যবর্তী উপকূলে। অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় হিসেবে আছড়ে পড়তে পারে মিগজাউম। এমনটাই আশঙ্কা করা হচ্ছে। আবার, অপর একটি আবহাওয়া বিজ্ঞানীদের মডেল অনুযায়ী, এই ঘূর্ণিঝড়ের ল্যান্ডফল হতে পারে আগামী ৬ ডিসেম্বর। ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের ল্যান্ডফলের সময় হাওয়ার গতিবেগ থাকতে পারে সর্বোচ্চ ৬৫ থেকে ৭০ কিলোমিটার। 

    ওড়িশায় সতর্কতা

    ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Michaung) জেরে সম্ভাব্য দুর্যোগের কথা মাথায় রেখে সাত জেলাকে সতর্ক করেছে ওড়িশা প্রশাসন। এই জেলাগুলি হল বালেশ্বর, ভদ্রক, কেন্দ্রাপাড়া, জগতসিংহপুর, পুরী, খুরদা এবং গঞ্জাম। রাজ্যের ত্রাণ এবং উদ্ধার সংক্রান্ত দফতরের বিশেষ কমিশনার সত্যব্রত সাহু ওই সাত জেলার জেলাশাসকদের সতর্ক করে জানিয়েছেন, আগামী কয়েক দিন সমুদ্র ভয়াল রূপ ধারণ করতে পারে। রাজ্যের বিস্তীর্ণ অংশে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিপাত হতে পারে। এই সময় মৎসজীবীদেরও গভীর সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: দু’বছরেই বুলেট ট্রেন চলবে দেশে! সময় ঘোষণা রেলমন্ত্রীর, কবে চালু?

    বাংলায় প্রভাব

    নিম্নচাপের জেরে আজ, ফের কলকাতায় কুড়ি ডিগ্রির ওপরে উঠল পারদ। আপাতত রাতের তাপমাত্রা বাড়বে, কমবে দিনের তাপমাত্রা। সপ্তাহান্তে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে উপকূলবর্তী জেলাতে। রাজ্যে পশ্চিমের জেলায় শীতের আমেজ একটু বেশি থাকবে। সাইক্লোনের (Cyclone Michaung) প্রভাবে পশ্চিমবঙ্গেও বৃষ্টিপাত হবে। ৩০ থেকে ৫০ কিলোমিটার গতিবেগে বইবে ঝোড়ো হাওয়া।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Telangana: তেলঙ্গানায় চলছে ভোটগ্রহণ, ট্যুইট করে গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল হতে আহ্বান মোদির

    Telangana: তেলঙ্গানায় চলছে ভোটগ্রহণ, ট্যুইট করে গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল হতে আহ্বান মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা থেকেই তেলঙ্গানার (Telangana) ১১৯টি বিধানসভা আসনে নির্বাচন শুরু হয়েছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত উৎসবের মেজাজে ভোট হচ্ছে এই দক্ষিণী রাজ্যে। জানা গিয়েছে, ১০৬টি বিধানসভা আসনে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ভোট হবে। ১৩টি বিধানসভা আসন মাওবাদী অধ্যুষিত হওয়ায় সেখানে ভোট বিকাল ৪টেতেই শেষ করা হবে বলে নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে। এদিন সকালেই ভোট দান করেছেন প্রাক্তন ভারতীয় অধিনায়ক মহম্মদ আজহারউদ্দিন এবং দক্ষিণী অভিনেতা আল্লু অর্জুন।

    তেলঙ্গানাবাসীকে অভিনন্দন জানিয়ে ট্যুইট করলেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সকালেই ট্যুইট করে তেলঙ্গানাবাসীকে (Telangana) অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং গণতন্ত্রের উৎসবে শামিল হতে আহ্বান করেছেন।

    তেলঙ্গানা রাজ্যে মোট ভোটার ৩কোটি ২৬ লক্ষ

    তেলঙ্গানা রাজ্যে রয়েছে ৩ কোটি ২৬ লক্ষ ভোটার। এর মধ্যে ১ কোটি ৬৩ লক্ষ ১৩ হাজার ২৬৮ জন রয়েছে পুরুষ ভোটার। অন্যদিকে মহিলা ভোটারের সংখ্যা ১ কোটি ৬৩ লক্ষ ২ হাজার ২৬১ জন। ১১৯টি বিধানসভা কেন্দ্রে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ২,২৯০ জন প্রার্থী। এর মধ্যে তেলঙ্গানার বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও রয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রীর পুত্র কে টি রামারাও, তিনিও প্রতিদ্বন্দিতা করছেন। বিজেপির লোকসভার সাংসদ সঞ্জয় কুমার এবং ডি অরবিন্দ এবং কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি এর রেভানাথ রেড্ডিও বিধানসভার প্রার্থী হয়েছেন। দক্ষিণী রাজ্যতে (Telangana) আদর্শ নির্বাচন বিধি নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে জারি করা হয় গত ৯ অক্টোবর। ভারত রাষ্ট্র সমিতি যা কিনা তেলঙ্গানার (Telangana) শাসক দল, তারা ১১৯ টি আসনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। অন্যদিকে, বিজেপির সঙ্গে জোটে রয়েছে অভিনেতা পবন কল্যাণের জনসেনা। বিজেপি ১১১ টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে এবং  জনসেনা ৮টি আসনে ভোটে লড়ছে। অন্যদিকে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট রয়েছে সিপিআই-এর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • UNLF: মণিপুরে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন ইউএনএলএফ-এর আত্মসমর্পণ, কেন্দ্রের সঙ্গে শান্তি চুক্তি স্থাপন

    UNLF: মণিপুরে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন ইউএনএলএফ-এর আত্মসমর্পণ, কেন্দ্রের সঙ্গে শান্তি চুক্তি স্থাপন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিংসার আগুনে জ্বলে উঠেছিল মণিপুর। রক্তপাত, হানাহানি, লুট, হত্যা এগুলো নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা হয়ে উঠেছিল। গত মে মাস থেকে অশান্ত হতে থাকা মণিপুর এখনও বেশ খানিকটা থমথমে। এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ট্যুইট করে জানিয়েছেন যে কুখ্যাত উগ্রপন্থী সংগঠন ‘ইউনাইটেড ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট’ (UNLF) এর সঙ্গে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের। এই ঘটনাকে একটি মাইলস্টোন বলেও আখ্যা দিয়েছেন শাহ।

    কী বললেন অমিত শাহ?

    নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) শাহ লেখেন, ‘‘একটি মাইলফলক তৈরি হল। উত্তর-পূর্বে স্থায়ী ভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে মোদি সরকার যে নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, তাতে নতুন একটি অধ্যায় যুক্ত হল। United National Liberationn Front আজ দিল্লিতে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। ইউএনএলএফ মণিপুরের সবচেয়ে প্রাচীন সশস্ত্র সংগঠন। হিংসা ছেড়ে মূলস্রোতে ফিরতে রাজি হয়েছে তারা। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ওদের স্বাগত জানাই, শান্তি এবং প্রগতির জন্য শুভেচ্ছা রইল’’

    তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘ইউএনএলএফ-এর সঙ্গে ভারত সরকার এবং মণিপুর সরকার যে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে, তাতে ছয় দশকের সশস্ত্র আন্দোলনে সমাপ্তির সূচনা ঘটল। সকলের উন্নয়নে বিশ্বাসী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, উত্তর-পূর্বের যুবসমাজের জন্য সুস্থ ভবিষ্যৎ গড়ে দেওয়ার পক্ষপাতী তিনি। তাঁর এই লক্ষ্য অর্জনের পথে এটি একটি মাইলফলক।’’

    কী বলছে UNLF?

    শাহের ট্যুইটের পর ইউএনএলএফ-এর চেয়ারম্যান লামজিংবা খানদোংবাম সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘ভারত সরকারের সঙ্গে আজ যুদ্ধবিরতির চুক্তি স্বাক্ষর করলাম আমরা।’’ প্রসঙ্গত, ১৯৬৪ সালে ইউএনএলএফ প্রতিষ্ঠা করেন এ সমরেন্দ্র সিং। গত ১৩ নভেম্বর থেকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আটটি মেইতেই গোষ্ঠীর জঙ্গি সংগঠনের উপর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আরও বৃদ্ধি করেন। এই সংগঠনগুলির মধ্যে ছিল ইউএনএলএফ-ও। এই ঘটনায় মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহকে। তিনি বলেন, ‘‘মোদিজীর নেতৃত্বে ইউএনএলএফ শান্তির পথ বাছল। আমি আশাবাদী এই রাজ্যে থাকা অন্যান্য জঙ্গি যারা অস্ত্র হাতে ধরেছে, তারাও খুব শীঘ্রই শান্তির পথ ধরে নেবে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rozgar Mela: আজ রোজগার মেলার মাধ্যমে ৫১ হাজার চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন মোদি

    Rozgar Mela: আজ রোজগার মেলার মাধ্যমে ৫১ হাজার চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বৃহস্পতিবার ৫১ হাজার চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি। বছরের বিভিন্ন সময়ই কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে ‘রোজগার  মেলা’র (Rozgar Mela) আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠানগুলির মাধ্যমে দেশের হাজার হাজার যোগ্য চাকরি প্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী। একদিকে বাংলায় শাসক দলের একাধিক নেতা-মন্ত্রী চাকরি দুর্নীতিতে রয়েছেন জেলে। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় সরকারের এমন স্বচ্ছ নিয়োগ নীতিতে (Rozgar Mela) খুশি চাকরিপ্রার্থীরাও।

    দেশের ৩৭টি স্থানে আয়োজিত হবে রোজগার মেলা

    জানা গিয়েছে, যোগ্য চাকরিপ্রার্থীদের কেন্দ্রীয় সরকার, কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল, বেশ কয়েকটি রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দফতরে নিয়োগ করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর এই নিয়োগপত্র বিতরণ অনুষ্ঠান হবে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে, এমনটাই জানানো হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে। বৃহস্পতিবারের রোজগার মেলা (Rozgar Mela) দেশের ৩৭টি বিভিন্ন স্থান থেকে সম্প্রচারিত হবে। জানা গিয়েছে, রাজস্ব বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক, উচ্চ শিক্ষা দফতর, স্কুল শিক্ষা দফতর, অর্থ বিভাগ, প্রতিরক্ষা বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার বিভাগ, শ্রম বিভাগ ইত্যাদি জায়গায় এই সমস্ত চাকরিপ্রার্থীদের নিয়োগ করা হবে। প্রসঙ্গত, ক্ষমতায় আসার পর থেকেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র দেশের যুবদের রোজগারকে অগ্রাধিকার দেন। দেশের যুব সমাজের জন্য রয়েছে স্কিল ডেভলপমেন্ট প্রোগ্রামও।

    ‘কর্মযোগী প্রারম্ভ পোর্টাল’ কী?

    প্রধামন্ত্রীর রোজগার মেলার আয়োজন নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে বিবৃতিও দেওয়া হয়েছে। তাতে বলা হচ্ছে যে এই রোজগার মেলায় (Rozgar Mela) যাঁদেরকে নিয়োগ করা হবে, তাঁরা দেশের শিল্পক্ষেত্র, অর্থনৈতিক ক্ষেত্র এবং সামাজিক উন্নয়নের দিক থেকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন। যাঁদেরকে রোজগার মেলার মাধ্যমে নিয়োগ করা হবে, তাঁদের কাছে সুযোগ রয়েছে ‘কর্মযোগী প্রারম্ভ পোর্টাল’এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ নেওয়ার। ‘কর্মযোগী প্রারম্ভ পোর্টাল’ হল একটি অনলাইন মডিউল। যেখানে ৮০০-রও বেশি অনলাইন কোর্সের বিষয়ে রয়েছে।

     

    আরও পড়ুন: স্বামীর আধার তথ্যের নাগাল পেতে পারেন না স্ত্রী, পর্যবেক্ষণ কর্নাটক হাইকোর্টের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Landmark Judgement: স্বামীর আধার তথ্যের নাগাল পেতে পারেন না স্ত্রী, পর্যবেক্ষণ কর্নাটক হাইকোর্টের

    Landmark Judgement: স্বামীর আধার তথ্যের নাগাল পেতে পারেন না স্ত্রী, পর্যবেক্ষণ কর্নাটক হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্ত্রীর আধার কার্ডের তথ্যের নাগাল পেতে পারেন না সাত পাকে বাঁধা পড়া স্ত্রীও। তাৎপর্যপূর্ণ এই রায় দিল কর্নাটক হাইকোর্ট (Landmark Judgement)। সে রাজ্যের একটি মামলায় বিবাহ-বিচ্ছিন্ন স্বামীর আধারের নম্বর এবং ফোন নম্বর সমেত অন্যান্য ডিটেইলস চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন প্রাক্তন স্ত্রী। তথ্য জানার অধিকার আইনে (২০০৫) স্বামীর আধার নম্বর চান তিনি। কারণ হিসেবে স্ত্রী জানান যে আধার তথ্য ছাড়া নিম্ন কোর্টে তাঁর (স্বামীর) বিরুদ্ধে ভরণপোষণের মামলা (Landmark Judgement) লড়তে অসুবিধা হচ্ছে।

    ব্যক্তিগত তথ্য গোপন রাখার অধিকার, ভারতীয় সংবিধান অনুযায়ী মৌলিক অধিকার

    প্রাক্তন স্ত্রীর করা এই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে কর্নাটক হাইকোর্ট। প্রসঙ্গত ভারতীয় সংবিধানের ২১ নম্বর ধারায় উল্লেখ রয়েছে ‘রাইট টু প্রাইভেসি’-এর। ব্যক্তিগত তথ্য গোপন রাখা, ভারতীয় সংবিধান অনুযায়ী মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে। আবার তথ্য জানার অধিকার আইনেও (২০০৫) ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়া যায় না। আরটিআই অ্যাক্ট-এর ৮ নম্বর ধারায় তা উল্লেখ রয়েছে। কর্নাটকের উচ্চ আদালতের (Landmark Judgement) স্পষ্ট বক্তব্য যে বৈবাহিক অধিকারের ভিত্তিতেই কোনও স্ত্রী তাঁর স্বামীর আধার তথ্য পেতে পারেন না।

    ফ্যামিলি কোর্টে চলছে ডিভোর্সের মামলা

    জানা গিয়েছে, ওই দম্পতির বিয়ে হয়েছিল ২০০৫ সালে। বিবাহ বিচ্ছিন্ন দম্পতির একটি মেয়েও রয়েছে। সংসারে বনিবনা না হওয়াতেই স্ত্রী বিচ্ছেদের মামলা করেন। ফ্যামিলি কোর্টে বর্তমানে মামলা চলছে। বিবাহ বিচ্ছেদের পর স্ত্রী ভরণপোষণের জন্য দশ হাজার টাকা দাবি করেন এবং কন্যাসন্তানের জন্য আরও পাঁচ হাজার টাকা। মোট পনেরো হাজার টাকা ভরণপোষণ বাবদ চাওয়া হয়। কিন্তু স্বামী কী করছেন বর্তমানে? কোথায় রয়েছেন? এসব কিছু জানতে না পারার জন্য ফ্যামিলি কোর্টের (Landmark Judgement) নাকি নির্দেশ দিতে অসুবিধা হচ্ছে! এরপরেই স্বামীর আধার নম্বর পেতে ‘আইডেন্টিফিকেশন অথরিটি অফ ইন্ডিয়া’র দ্বারস্থ হন ওই মহিলা। তবে সেই আবেদন খারিজ করে ইউআইডিএআই। এরপরই মামলা গড়ায় হাইকোর্টে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarkashi Tunnel: উদ্ধারকাজ সফল হতেই শ্রমিকদের কুর্নিশ জানিয়ে ট্যুইট রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর

    Uttarkashi Tunnel: উদ্ধারকাজ সফল হতেই শ্রমিকদের কুর্নিশ জানিয়ে ট্যুইট রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা ১৭ দিনের পর যুদ্ধ জয়। শ্রমিকরা বেরিয়ে আসতেই আবেগে ভেসেছে গোটা দেশ। উদ্ধার হওয়া শ্রমিকদের সঙ্গে টেলিফোনে কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী। এর পাশাপাশি উদ্ধারকাজ (Uttarkashi Tunnel) সফল হতেই এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) ৪১ জন শ্রমিককে শুভেচ্ছা জানাতে দেখা গেল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মুকে। নিজের ট্যুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, উদ্ধার হওয়া শ্রমিকদের সাহস প্রত্যেকের কাছে অনুপ্রেরণা। অন্যদিকে, শ্রমিকদের সাহস ও ধৈর্যকে কুর্নিশ জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু।

    প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট

    নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ‘‘অবশেষে সুড়ঙ্গ (Uttarkashi Tunnel) থেকে বেরোতে পেরেছেন সকলে। প্রত্যেকের সুস্থতা কামনা করি। এতদিন পর তাঁরা সবাই পরিবারের কাছে ফিরতে পারবেন। এই পরিবারগুলিও যে সাহস এবং ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছেন, তা প্রশংসনীয়। আর যাঁরা তাঁদের উদ্ধার করলেন, তাঁদের এই সাহসকে কুর্নিশ (Uttarkashi Tunnel)। আপনাদের সাহসিকতার জন্যই সব শ্রমিকরা শীঘ্রই বাড়ি ফিরবেন। আজকের এই দিন মানবতা আর পরিশ্রমের মেলবন্ধনের সাক্ষী হল।’’

    রাষ্ট্রপতির ট্যুইট

    নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) রাষ্ট্রপতি লেখেন, ‘‘গত ১৭ দিন ধরে উদ্ধারকারী দলকে নানা ঝুঁকি, নানা প্রতিকূলতার (Uttarkashi Tunnel) মধ্যে দিয়ে এগোতে হয়েছে। কিন্তু এঁরা কেউ হাল ছাড়েননি। শ্রমিকদের উদ্ধার করার জন্য শেষ অবধি লড়াই চালিয়ে গিয়েছেন সবাই। আজ আমি দারুণ খুশি। সকলকে অভিনন্দন। এই জয় আমায় আবেগপ্রবণ করে তুলেছে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Electric Vehicles: ইলেকট্রিক যানবাহন ব্যবহারে জোর! যোগী রাজ্যে বসছে ২ হাজার ‘পাবলিক চার্জিং স্টেশন’

    Electric Vehicles: ইলেকট্রিক যানবাহন ব্যবহারে জোর! যোগী রাজ্যে বসছে ২ হাজার ‘পাবলিক চার্জিং স্টেশন’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্পকে জনপ্রিয় করতে এবং পর্যটকদের সুবিধার জন্য যোগী সরকার ২ হাজার ‘পাবলিক চার্জিং স্টেশন’ বসাচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। এই স্টেশনগুলির মাধ্যমে যে কোনও ধরনের ইলেকট্রিক যানবাহন (Electric Vehicles) চার্জ দেওয়া যাবে। আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে রাম মন্দিরের। সেই রামনগরীতেও বসছে চার্জিং স্টেশন। এর পাশাপাশি তাজমহল এবং ব্যস্ততম সড়কগুলির পাশেও একাধিক জায়গায় বসছে ইলেকট্রিক চার্জিং স্টেশন (Electric Vehicles)। যেভাবে পেট্রোল পাম্পগুলিকে দেখা যেত, সেভাবেই এখন ইলেকট্রিক চার্জিং স্টেশন দেখা যাবে যোগী রাজ্যে। প্রসঙ্গত, পরিবেশবান্ধব ইলেকট্রিক যান চলাচলে উৎসাহ দিচ্ছে কেন্দ্রও। সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়করি আগেই জানিয়েছিলেন, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বিকল্প শক্তির মাধ্যমে যান চলাচল দেখা যাবে দেশে। কমবে পেট্রোল-ডিজেলের ব্যবহার।

    কত ইলেকট্রিক যানবাহন রয়েছে যোগী রাজ্যে? 

    আনুষ্ঠানিকভাবে এই প্রজেক্টের কাজ করছে ‘উত্তরপ্রদেশ এক্সপ্রেসওয়েস ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট অথরিটি’। তাদের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, পরিবেশবান্ধব ইলেকট্রিক যানবাহনগুলিকে (Electric Vehicles) আরও বেশি জনপ্রিয় করতেই এই প্রচেষ্টা। এর পাশাপাশি পেট্রোল এবং ডিজেলের ব্যবহার কমানোও লক্ষ্য। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বর্তমানে যোগী রাজ্যে ৪,১৪,৯৭৮টি ইলেকট্রিক যানবাহন (Electric Vehicles) চলাচল করে। উত্তরপ্রদেশের পরে সব থেকে বেশি ইলেকট্রিক যানবাহন চলাচল করে দিল্লিতে ১,৮৩,৮৭০। মহারাষ্ট্রে ইলেকট্রিক যানবাহনের সংখ্যা প্রায় ১,৭৯,০০০।

    কোথায় কোথায় বসছে চার্জিং স্টেশন

    জানা গিয়েছে, এই ২ হাজার চার্জিং স্টেশনের (Electric Vehicles) মধ্যে ১০০টি চার্জিং স্টেশন বসতে চলেছে রামমন্দির, তাজমহল, ফতেপুর সিক্রি, সারনাথ মন্দিরের আশপাশে। ২০০টি চার্জিং স্টেশন বসানো হবে মথুরা, বৃন্দাবন, বারাণসী, অযোধ্যা, প্রয়াগরাজ এবং ঝাঁসির কাছে। ৪০০টি চার্জিং স্টেশন বসানো হবে যমুনা এক্সপ্রেসওয়ে, আগ্রা এক্সপ্রেসওয়ে, বুন্দেলখ্ণড এক্সপ্রেসওয়ে, গোরক্ষপুর লিঙ্ক এক্সপ্রেসওয়ে, পূর্বাঞ্চল এক্সপ্রেসওয়ের কাছে। বাকি ১,৩০০টি চার্জিং স্টেশন বসানো হবে আগ্রা, অযোধ্যা, বরেলি, ফিরোজাবাদ, গাজিয়াবাদ, গোরক্ষপুর, ঝাঁসি, কানপুর ইত্যাদি জায়গায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jagdeep Dhankhar: ‘‘গত শতাব্দীর মহাপুরুষ গান্ধী, বর্তমান শতকের যুগপুরুষ মোদি’’, বললেন ধনখড়

    Jagdeep Dhankhar: ‘‘গত শতাব্দীর মহাপুরুষ গান্ধী, বর্তমান শতকের যুগপুরুষ মোদি’’, বললেন ধনখড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘গত শতাব্দীর মহাপুরুষ গান্ধী, বর্তমান শতকের যুগপুরুষ মোদি’’। সোমবার ঠিক এ কথাই বলতে শোনা গেল উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়কে। উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের (Jagdeep Dhankhar) মতে, ‘‘মহাত্মা গান্ধী ব্রিটিশদের দাসত্ব থেকে মাতৃভূমির স্বাধীনতা এনেছিলেন। সত্যাগ্রহ এবং অহিংসা নীতিকে সম্বল করে। অন্যদিকে ভারতের সফলতম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আমাদেরকে সেই উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছেন, যেখানে আমরা সর্বদাই যেতে চেয়েছি।’’ প্রসঙ্গত জগদীপ ধনখড় সোমবার বক্তব্য রাখেন জৈন ধর্মের প্রচারক ও দার্শনিক শ্রীমাদ রাজচন্দ্রাজি জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে।

    মোদি ও গান্ধীর জীবনে রয়েছে আধ্যাত্মিকতার প্রতিফলন

    উপরাষ্ট্রপতি (Jagdeep Dhankhar) এদিন শ্রীমাদ রাজচন্দ্রাজির জীবন ও দর্শন নিয়েও আলোকপাত করেন তাঁর বক্তব্যে। প্রসঙ্গত, জৈন ধর্মের অন্যতম প্রচারক শ্রীমাদ রাজচন্দ্রাজি ১৮৬৭ জন্মগ্রহণ করেছিলেন গুজরাটে। ১৯০১ সালে তাঁর প্রয়াণ ঘটে। জৈন ধর্মের প্রচারক এবং মহাত্মা গান্ধীকে আধ্যাত্মিক দর্শনদানের জন্য তাঁর বিশেষ খ্যাতি রয়েছে। মহাত্মা গান্ধী এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দুজনেরই জীবনে যে শ্রীমাদ রাজচন্দ্রাজির প্রভাব রয়েছে, সে কথাও নিজের বক্তব্যে উল্লেখ করেন উপরাষ্ট্রপতি। তিনি আরও জানান যে দুজনেরই জীবনে প্রতিফলিত হয়েছে শ্রীমাদ রাজচন্দ্রজির দর্শন।

    নাম না করে এদিন বিরোধীদেরও নিশানা করেন উপরাষ্ট্রপতি

    নাম না করে এদিন বিরোধীদেরও নিশানা করেন উপরাষ্ট্রপতি (Jagdeep Dhankhar)। তিনি বলেন যে কিছু শক্তি ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছে। তাদের সহ্য হচ্ছে না ভারতের এমন উন্নতি। উন্নয়নে বাধা দেওয়া এই শক্তিগুলি একত্রিত হয়েছে। যখনই দেশের ভাল কিছু হয় তখনই তারা বিরোধিতায় সামিল হয়। এটা হওয়া উচিত নয়। এর পাশাপাশি তিনি (Jagdeep Dhankhar) বলেন যে আশেপাশে আপনারা যে সকল দেশগুলিকে দেখছেন তাদের ইতিহাস রয়েছে ৩০০ বছরের ৫০০ বছরের কী খুব বেশি হলে ৭০০ বছরের। কিন্তু ভারতবর্ষের ইতিহাস রয়েছে ৫ হাজার বছরের।

    ‘শ্রীমাদ রাজচন্দ্র মিশন ধরমপুর’ হল একটি বিশ্বব্যাপী মিশন। আধ্যাত্মিকতার দ্বারা সমাজ পরিবর্তনের কাজ করে এই মিশন। মিশনের আন্তর্জাতিক সদর দফতর রয়েছে গুজরাটে। মিশনের বেশ কতগুলো সৎসঙ্গ সেন্টারও রয়েছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল শ্রীমদ রাজচন্দ্রা ইয়ুথ গ্রুপস এবং শ্রীমৎ রাজচন্দ্রা ডিভাইন টাচ সেন্টার। জানা যায়, শ্রীমদ রাজচন্দ্রাজি এবং মহাত্মা গান্ধীর প্রথম দেখা হয়েছিল মুম্বইতে ১৮৯১ সালে। সে সময়ে ইংল্যান্ড থেকে ব্যারিস্টার হয়ে দেশে ফিরেছিলেন গান্ধী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: ভারত ধর্মনিরপেক্ষ ভাবধারার রক্ষাকর্তা, জানালেন আরএসএস প্রধান

    RSS: ভারত ধর্মনিরপেক্ষ ভাবধারার রক্ষাকর্তা, জানালেন আরএসএস প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতকে ধর্মনিরপেক্ষতার পাঠ শেখানোর প্রয়োজন নেই, কারণ স্বাভাবিকভাবেই এদেশ ধর্মনিরপেক্ষ ভাবধারার রক্ষাকর্তা। এ কথা শোনা গেল আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবতের মুখে। রবিবারই সঙ্ঘ প্রধান হাজির ছিলেন গ্রেটার নয়ডাতে। সেখানে সারদা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘স্ব-আধারিত ভারত’ শীর্ষক একটি সেমিনারে যোগদান করেন তিনি। তখনই তাঁকে এই কথাগুলি বলতে শোনা যায়ে।

    ভারত সমস্ত ধর্মকে শ্রদ্ধা করে

    সঙ্ঘ প্রধানের (RSS) মতে, ‘‘ভারত সমস্ত ধর্মকে শ্রদ্ধা করে। ভারতের সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলা রয়েছে। আমরা বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য-এই মতবাদে বিশ্বাস রাখি। আমরা হুন, কুষাণ, ইসলামকে দুহাত বাড়িয়ে স্বাগত জানিয়েছিলাম। আমাদের মাটি এতটাই সমৃদ্ধ যে এখানে যাঁরা এসেছেন, তাঁদেরকেই স্বাগত জানাতেন এখানকার রাজা-মহারাজারা। আমাদের কোথাও কোনও সমস্যা ছিল না। এখানে যাঁরা আশ্রয় নিতে চেয়েছেন, তাঁদেরই আশ্রয় দিয়েছি আমরা। আমরা সকলকে আহ্বান করেছি, কারণ আমাদের ধর্মই আমাদের এই শিক্ষা দেয়।”

    ভারতকে অন্য দেশ থেকে কিছু নকল করার দরকার নেই

    সঙ্ঘ প্রধান (RSS) আরও বলেন, ‘‘ভারতকে অন্য দেশ থেকে কিছু নকল করার দরকার নেই। কারণ এদেশের নিজস্ব শক্তির উপর নির্ভর করে উন্নয়নের মডেলকে অনুসরণ করতে হবে। আমাদের প্রাচীন শিক্ষা থেকে সংগৃহীত জ্ঞান দিয়ে আমরা যতদিন না পর্যন্ত নিজেদের শক্তিতে বলিয়ান হতে পারছি, ততদিন পর্যন্ত এই বিশ্বকে নেতৃত্ব দিতে পারব না। এদেশে চাষাবাদ করে মাটির কোনও ক্ষতি না করে আমরা ১০,০০০ বছর কাটিয়েছি। কারণ আমাদের ধর্ম বলেছে, শুধু মানুষের মঙ্গল কামনা করা নয়, পরিবেশেরও মঙ্গল কামনা করতে। তবে আমরা যদি অন্য দেশ থেকে ধার করা মডেল নিই, সেটা আমাদের সাময়িক সময়ের জন্য হবে। কিন্তু তা চিরস্থায়ী কিছু হবে না।’’ এদিন তিনি তাঁর বক্তব্যে শক্তিশালী ভারতের কথাও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘‘যখন চিন হামলা চালিয়েছিল তখন আমরা আমেরিকার কাছে সহায়তার জন্য গিয়েছিলাম। এ নিয়ে অনেকেই হাসাহাসি করত। তবে ২০১৪ সালের পর প্রয়োজন মতো পাকিস্তানে ঢুকেও আমরা যোগ্য জবাব দিয়ে এসেছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share