Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Diwali trade:  ‘ভোকাল ফর লোকাল’ প্রচারে এই দীপাবলিতে চিনাপণ্যের ব্যবসায় কত ক্ষতি জানেন কী?

    Diwali trade:  ‘ভোকাল ফর লোকাল’ প্রচারে এই দীপাবলিতে চিনাপণ্যের ব্যবসায় কত ক্ষতি জানেন কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ভোকাল ফর লোকাল’ প্রচার অভিযানে এই বছর দীপাবলিতে চিনাপণ্য ব্যবসায় (Diwali trade) প্রায় ১ লাখ কোটি টাকা ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানা গিয়েছে। পাশাপাশি ভারতীয় কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্সের পক্ষ থেকে, সংস্থার সভাপতি বিসি ভরতিয়ার এবং মহাসচিব প্রবীণ খান্ডেলওয়ালা বলেন, “সারা দেশে দীপাবলি এবং ধনতেরাসের পর্ব হল ব্যবসার একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। ভারতীয় সমাজ এই বিশেষ উৎসব-পার্বণে প্রচুর কেনা-কাটা এবং ব্যবসায়িক লেনদেন করে থাকেন। এই বছর এই ব্যবসার আনুমানিক বাণিজ্যের পরিমাণ হবে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা।” আত্মনির্ভর ভারত, চিনকে আর্থিক ভাবে যে বিরাট ধাক্কা দিয়েছে একথা বলাই বাহুল্য।

    চিনা পণ্যে বিরাট ধাক্কা (Diwali trade)

    সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে জানা গিয়েছে, ভারতে এই বছর ‘লোকাল ফর ভোকাল’ প্রচারের ফলে দেশীয় উৎপাদন এবং চাহিদার ব্যাপক প্রচার প্রসার ঘটেছে। চিনাপণ্যের বাজারে ভারতীয় আঞ্চলিক উৎপাদিত সামগ্রীর ব্যাপক চাহিদা বৃদ্ধি হয়েছে। শুধু তাই নয়, চিনের ব্যবসায় বিরাট ধাক্কা লেগেছে বলে জানা গিয়েছে। দীপাবলির ব্যবসায় (Diwali trade) আনুমানিক চিনের প্রায় ১ লাখ কোটি টাকার ক্ষতির কথা জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য, চিনাপণ্যের এই বিপুল ক্ষতি কার্যত দেশীয় উৎপাদন বৃদ্ধি এবং চিনাপণ্য বয়কটের ফলে সম্ভব হয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    ‘ভোকাল ফর লোকালে’র সাফল্য

    ‘ভোকাল ফর লোকাল’-এর সাফল্যের কথা বলে, ভারতের কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্সের পক্ষ থেকে সভাপতি বিসি ভরতিয়ার, তাঁর এক্স হ্যন্ডেলে পোস্ট করে মহিলাদের স্থানীয় উৎপাদিত সামগ্রীকে বেশি করে ব্যবহার করার জন্য উৎসাহ দিয়েছেন। সাধারণ নাগরিক সামজকে দেশীয় উৎপাদন, ব্যবসা (Diwali trade) এবং পণ্য ব্যবহার কথা বলেছেন। সেই সঙ্গে ‘লোকাল ফর ভোকাল’ প্রচার অভিযানের জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানিকে বিশেষ ভাবে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে ছোট মাটির প্রদীপ থেকে শুরু করে বুটিকের শিল্পের সামগ্রী দেশের স্বনির্ভরতায় উল্লেখ যোগ্য ভূমিকা রেখেছে, বলে মনে করছেন তিনি।

    আত্মনির্ভর ভারত

    অতিমারির সময় থেকে ভারতের কেন্দ্র সরকার ‘আত্মনির্ভর ভারত’ বিষয়ে বেশ উদ্যোগী হয়েছে। নিজেদের উৎপাদন, চাহিদা এবং বাণিজ্যের (Diwali trade) প্রসারের জন্য লোকাল ফর ভোকাল ধারণাকে দেশবাসীর সামনে তুলে ধরা হয়। চিনা দ্রব্যের উপর নির্ভরতা কামাতে দেশীয় উৎপাদনের উপর জোর দেওয়া হয়। ভারত গত পাঁচ বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে স্বয়ংক্রিয় উৎপাদন এবং যান্ত্রিক যন্ত্রপাতি রপ্তানিতে বেশ বৃদ্ধি করেছে। ভারত থেকে উৎপাদনের চাহিদা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১৪৩ % বৃদ্ধি পেয়েছে। অপরে উল্টে চিনের ২৯% রপ্তানি হ্রাস পেয়েছে। ভারতের স্বয়ংক্রিয় উৎপাদন ৬৫% বৃদ্ধি পেয়েছে এবং যান্ত্রিক রপ্তানি ৭০ % বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারত বিশ্ব ব্যাপী উৎপাদনে বিশেষ কৃতিত্ব রেখে চলেছে। আরও একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, ভারতের বর্তমান রপ্তানি টাকার পরিমাণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ২৩ বিলিয়ন বৃদ্ধিপেয়েছে। আর এই বৃদ্ধি ২০১৮ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত মোট ৪৪% বলে জানা গিয়েছে। অপর দিকে একই সময় সীমার মধ্যে চিনের রপ্তানি ১০% হ্রাস পেয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের ,  এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: সিংহাসন, দরজা, স্তম্ভ সবেতেই সোনার প্রলেপ! বিশেষ চমক রামমন্দিরে

    Ram Mandir: সিংহাসন, দরজা, স্তম্ভ সবেতেই সোনার প্রলেপ! বিশেষ চমক রামমন্দিরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জোর কদমে চলছে রামমন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের কাজ। আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি রামমূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেদিন প্রায় ৫০০ মিটার পথ খালি পায়ে হেঁটে রামলালাকে কোলে নিয়ে মন্দিরে প্রবেশ করবেন নরেন্দ্র মোদি। রামমন্দিরের উদ্বোধনকে ঘিরে দেশজুড়ে ভক্তদের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে। প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়ের ভিত্তিতে নির্মিত হচ্ছে রামমন্দির। অযোধ্যায় নির্মিত এই মন্দিরে (Ram Mandir) বহু চমক অপেক্ষা করছে দর্শনার্থীদের জন্য। রামমন্দিরের বিভিন্ন কারুকার্যতে শিল্প নৈপুণ্য একেবারে ফুটে উঠেছে। সিংহাসন, মূর্তি, স্তম্ভ দেওয়াল, মন্দিরের দরজা সর্বত্র দেখা যাবে বিশেষ বিশেষ চমক।

    সোনার প্রলেপ থাকছে দরজা, থাম এবং সিংহাসনে

    ‘রামজন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’-এর তরফে জানানো হয়েছে মন্দিরের দরজায় এবং থামগুলিতে থাকবে সোনার প্রলেপ। সারাদেশ থেকেই কারিগররা লেগে রয়েছেন রামমন্দির তৈরীর কাজে। রামমন্দিরের প্রতিটি তলায় থাকছে ১৮টি দরজা। জানা গিয়েছে, গর্ভগৃহের দরজাটি সবথেকে বড়। গর্ভগৃহে অধিষ্ঠান করবেন রামলালা (Ram Mandir)। রামলালার অবস্থান হবে যে সিংহাসনে সেটি ৮ ফুট লম্বা সোনার প্রলেপ যুক্ত মার্বেল দিয়ে তৈরি হচ্ছে। গর্ভগৃহের দরজাতে যে বিশেষ নৈপুণ্য ছোঁয়া থাকবে তা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। মূল মন্দির নির্মাণ করা হচ্ছে ৩৫০ ফুট বাই ২৫০ ফুট এলাকায়।

    রামমন্দিরের ছবি নিয়ে জনসংযোগে নামছে আরএসএস

    অন্যদিকে, রামমন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনের আগে ১ থেকে ১৫ জানুয়ারি দেশের গ্রামে গ্রামে নির্মিত রামমন্দিরের ছবি নিয়ে জনসংযোগ করবেন আরএসএস-এর স্বয়ংসেবকরা। জানা গিয়েছে, দেশের প্রায় ৫ লাখ গ্রামে চলবে এই প্রচারাভিযান। গুজরাটের ভুজে চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবার এই ঘোষণা করতে শোনা যায় সঙ্ঘ নেতা দত্তাত্রেয় হোসাবলেকে। জানা গিয়েছে, মন্দির উদ্বোধনের দিন দেশের সকল ছোটবড় ধর্মস্থানগুলিতে উৎসবেরও আয়োজন করবে আরএসএস। চলতি বছরে নাগপুরে আয়োজিত বিজয়া সম্মেলনে সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত বলেন, উদ্বোধনের দিন প্রত্যেক হিন্দু, বাড়িতে যেন পঞ্চ প্রদীপ অবশ্যই জ্বালান। অন্যদিকে, অযোধ্যার রামমন্দির থেকে তিনটি কলসিতে ‘অক্ষত চাল’ চলে এসেছে বাংলায়। গত রবিবার অযোধ্যায় রামজন্মভূমিতে বিশেষ পুজোর আয়োজন করে তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট। এরপরেই দেশের সমস্ত রাজ্যে সেই অক্ষত চাল পাঠানোর কাজ শুরু হয়। হলুদ এবং ঘি মাখিয়ে তৈরি করা হয় এই অক্ষত। কোনও শুভ অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে যা মঙ্গলজনক বলেই মনে করা হয়। ১০০ কুইন্টাল চাল এনে গত রবিবারই অক্ষত পুজো সম্পন্ন হয় অযোধ্যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Delhi Pollution: দূষণ কমাতে দিল্লিতে এখনই লাগু হচ্ছে না ‘জোড়-বিজোড় নীতি’, জানাল আপ সরকার

    Delhi Pollution: দূষণ কমাতে দিল্লিতে এখনই লাগু হচ্ছে না ‘জোড়-বিজোড় নীতি’, জানাল আপ সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে গাড়ি চলাচলের ক্ষেত্রে জোড়-বিজোড় নীতি এখনই চালু করছে না আম আদমি পার্টি সরকার। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, সুপ্রিম কোর্টে ভর্ৎসনার পরেই পিছিয়ে আসতে বাধ্য হল আপ সরকার। শীর্ষ আদালত দিল্লির দূষণ সম্পর্কিত পর্যবেক্ষণে জানায়, জোড়-বিজোড় নীতি চালু হলে দূষণ (Delhi Pollution) মাত্র ১৩ শতাংশ কমবে। 

    এই জোড়-বিজোড় নীতি আসলে কী?

    জোড়-বিজোড় নীতি হল, জোড় সংখ্যার দিন রাস্তায় বের হবে কেবলমাত্র জোড় নম্বরের গাড়ি। আর বিজোড় সংখ্যার দিনে বিজোড়। কোনও গাড়ি জোড় না বিজোড়, তা ঠিক হবে গাড়ির নম্বরের শেষ সংখ্যার উপর। দিল্লি সরকার রাস্তায় গাড়ি চলাচল কমিয়ে দূষণ (Delhi Pollution) নিয়ন্ত্রণে আনতে চাইছে। দিল্লি দূষণ পরিস্থিতির কথা চিন্তা করে আগামী ১৩ নভেম্বর থেকে এই নিয়ম লাগু হওয়ার কথা ছিল। তবে শুক্রবার দিল্লি সরকার জানিয়েছে, বাতাসের গুণগত মান যথেষ্ট বেড়েছে। তাই এখন আর জোড়-বিজোড় নীতি লাগু করছে না তারা।

    আরও পড়ুন: হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে প্রথম! সভাপতি পদে এবিভিপির প্রার্থী মুসলিম ছাত্রী 

    দীপাবলির পরেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে 

    এর পাশাপাশি দিল্লি সরকারের আরও বিবৃতি দিয়েছে যে দীপাবলির পরেই বাতাসের গুণগত মান কেমন থাকে তা পর্যালোচনা করা হবে। তখনই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে জোড়-বিজোড় নীতি চালু করা উচিত কিনা। এ প্রসঙ্গে দিল্লির পরিবেশ মন্ত্রী গোপাল রাই বলেন, ‘‘রাতারাতি বৃষ্টির জেরে দিল্লির বাতাসের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স বা গুণমান উন্নত হয়েছে। এর ফলে ১৩ থেকে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত প্রস্তাবিত জোড়-বিজোড় গাড়ি রেশনিং পদ্ধতি চালুর পরিকল্পনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’’ গোপাল রাইয়ের আরও সংযোজন, ‘‘দিল্লি সরকার দীপাবলির পরে বায়ুর গুণগত মানের পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনা করবে।’’ প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার থেকে দিল্লিতে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। আর এতেই কিছুটা হলেও দূষণ (Delhi Pollution) কমেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বৃষ্টি হলে বাতাসের গুণগত মান বাড়ে।

    আরও পড়ুন: ‘‘হিন্দুদের জন্যই ভারতবর্ষে গণতন্ত্র রয়েছে’’, মত জাভেদ আখতারের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Javed Akhtar: ‘‘হিন্দুদের জন্যই ভারতবর্ষে গণতন্ত্র রয়েছে’’, মত জাভেদ আখতারের

    Javed Akhtar: ‘‘হিন্দুদের জন্যই ভারতবর্ষে গণতন্ত্র রয়েছে’’, মত জাভেদ আখতারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘হিন্দুদের জন্যই ভারতবর্ষে গণতন্ত্র রয়েছে’’, মুম্বইয়ে ‘মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনা’ আয়োজিত দীপাবলির একটি অনুষ্ঠানে এ কথা বলতে শোনা গেল জাভেদ আখতারের (Javed Akhtar)। এদিন হিন্দুদের ‘উদার এবং বড় মনের মানুষ’ বলেও অভিহিত করেন প্রবীণ এই গীতিকার। তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘হিন্দুদের সহনশীলতা বরাবরই রয়েছে। মানবিকতার গুণও তাদের মধ্যে পরিলক্ষিত হয়।’’  তিনি আরও বলেন, ‘‘হিন্দুদের যে বিষয়টা সব থেকে ভালো, সেটা হল এঁদের মন ভীষণ বড় হয়। আপনি যদি নিজের ভিতর থেকে সেটা নষ্ট করে দেন আপনিও তাহলে বাকিদের মতো হয়ে যাবেন।’’

    রামায়ণ নিয়ে কী বললেন প্রবীণ গীতিকার

    প্রসঙ্গত, দুমাস পরেই উদ্বোধন হবে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের। মুম্বইয়ে দীপাবলির অনুষ্ঠানে জাভেদ আখতারের (Javed Akhtar) বক্তব্যে উঠে আসে রাম সীতার প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, ‘‘ভগবান রাম ও দেবী সীতার দেশে জন্ম নিয়ে আমি গর্বিত। নাস্তিক হলেও আমি রাম ও সীতাকে দেশের সম্পদ মনে করি। রামায়ণ আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য।’’ দীপাবলীর ঐ অনুষ্ঠানের ‘জয় সিয়ারাম’ বলে ধ্বনিও তোলেন প্রবীণ এই গীতিকার। ভগবান রাম সম্পর্কে তিনি আরও বলেন, ‘‘মর্যাদা পুরুষোত্তম কথাটি উচ্চারিত হলে সবার আগে রামের কথাই আমার মনে আসে।’’ নিজের বাল্যকালের কথাও এদিন স্মরণ করেন জাভেদ আখতার।

    আরও পড়ুন: হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে প্রথম! সভাপতি পদে এবিভিপির প্রার্থী মুসলিম ছাত্রী 

    বাল্যকালের স্মৃতি

    এ প্রসঙ্গে তিনি জানান যে লক্ষ্ণৌতেই তিনি ছোট থেকে বড় হয়েছেন এবং সেখানকার ধনী ব্যক্তিরা একমাত্র সকালে গুড মর্নিং বলতেন। বাকিরা সবাই জয় শ্রীরাম বলে একে অপরকে শুভেচ্ছা জানাতেন। গীতিকারের আরও সংযোজন, ‘‘রাম এবং সীতাকে আলাদাভাবা একদমই ভুল। অনুষ্ঠানে হাজির সকলকে তিনি জয় শ্রীরাম সম্বোধন করতে বলেন। তিনি আরও বলেন, ‘‘হিন্দু সংস্কৃতি হল এ দেশের সভ্যতা। এটাই আমাদের গনতান্ত্রিক মনোভাব শিখিয়েছে তাই এ দেশে গণতন্ত্র রয়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: উদ্বোধনের মুখে রামমন্দির উড়িয়ে দেওয়ার ছক জঙ্গিদের, কড়া নিরাপত্তার চাদরে অযোধ্যা

    Ram Mandir: উদ্বোধনের মুখে রামমন্দির উড়িয়ে দেওয়ার ছক জঙ্গিদের, কড়া নিরাপত্তার চাদরে অযোধ্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুমাস বাদেই জানুয়ারিতে রয়েছে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন। ২২ জানুয়ারি রামমূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রামমন্দিরের উদ্বোধনকে ঘিরে দেশজুড়ে বাড়ছে ভক্তদের মধ্যে উন্মাদনা। ঠিক এমন সময় গোপন সূত্রে খবর, রামমন্দিরে হামলা চালানোর ছক করছে বেশ কিছু জঙ্গি সংগঠন। সূত্রের খবর, পাকিস্তানের মদতে চলা জঙ্গি সংগঠন আল কায়দা এবং লস্কর-ই-তৈবা হামলার ষড়যন্ত্র করছে। 

    কড়া নিরাপত্তার চাদরে রামমন্দির

    নাশকতার ষড়যন্ত্রের খবর সামনে আসতেই কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে রামমন্দিরকে (Ram Mandir)। এমনিতেই রামমন্দিরকে ঘিরে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে, তা সত্ত্বেও সেই ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। তবে এটাই নতুন নয় রামমন্দিরকে বিস্ফোরণে উড়িয়ে দেওয়া ছক কষেছিল আইএসআইএস জঙ্গি মহম্মদ শাহানওয়াজ সহ তিনজন। গত অক্টোবর মাসেই তিন জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়। পাকিস্তানে বসে এই ষড়যন্ত্র কষা হয়েছিল বলে গোয়েন্দাদের মত।

    ষড়যন্ত্রের মাস্টারমাইন্ড ফারহাতুল্লা 

    রাম মন্দিরের (Ram Mandir) পাশাপাশি কেরলের শবরীমালা মন্দির এবং দিল্লির অক্ষরধাম মন্দিরও ছিল জঙ্গিদের নিশানায়। অন্তত ধৃত সন্ত্রাসবাদীদের জেরা করে এমনটাই জানতে পেরেছেন গোয়েন্দারা। এর পাশাপাশি দিল্লি, হরিয়ানা এবং উত্তরপ্রদেশের বেশ কয়েকজন বিজেপি ও আরএসএস নেতাকে টার্গেট করেছিল জঙ্গিরা। রামমন্দিরের নাশকতার ব্লু প্রিন্ট প্রথম তৈরি হয়েছিল পাকিস্তানের মাটিতেই। এর মাস্টারমাইন্ড ছিল জঙ্গি ফারহাতুল্লা। সেখানেই শাহনওয়াজ সমেত তিনজনকে ট্রেনিং দেওয়া হয়েছিল। ভারতের বাসিন্দা ফারাতুল্লাহ পাকিস্তানের পালিয়ে জঙ্গির প্রশিক্ষণ নেয় এবং কাশ্মীরের একাধিক যুবককেও সে ট্রেনিং দেয় বলে জানতে পেরেছেন গোয়েন্দারা। গোয়েন্দাদের তরফ থেকে বলা হয়েছে আইএসআই-এর মডিউলে সদস্য ছিল শাহনওয়াজ। গত অক্টোবরে তল্লাশির সময় গোয়েন্দারা জঙ্গিদের কাছ থেকে উদ্ধার করেছে বেশ কয়েকটি বই, আগ্নেয়াস্ত্র, কার্তুজ এবং বোমা তৈরির উপকরণ। জানা গিয়েছে, শাহনওয়াজ সমেত ধৃত তিনজনই বিটেক ইঞ্জিনিয়ার। দিল্লিতে একটি সংস্থা চাকরি করত শাহনওয়াজ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামমন্দির নির্মাণকে ঘিরে সেজে উঠছে অযোধ্যা, স্থানীয় ব্যবসাতেও বিপুল বৃদ্ধি

    Ram Mandir: রামমন্দির নির্মাণকে ঘিরে সেজে উঠছে অযোধ্যা, স্থানীয় ব্যবসাতেও বিপুল বৃদ্ধি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২২ জানুয়ারি রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেদিন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে রামলালা কোলে নিয়ে ৫০০ মিটার পথ অতিক্রম করতেও দেখা যাবে। ঠিক ২ মাস পরে হতে চলা অযোধ্যায় রামমন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের উদ্বোধনকে ঘিরে এখন সাজোসাজো রব সেখানে। অযোধ্যার ২৫ লাখ বাসিন্দাই সাক্ষী থাকবেন সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়ের ভিত্তিতে নির্মিত রাম মন্দিরের। পাশাপাশি সারা দেশ থেকে বিশিষ্টজনদের আমন্ত্রণও জানানো হয়েছে  ‘তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ এর পক্ষ থেকে। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে দেখা যাবে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে।

    অযোধ্যাকে ঘিরে বাড়ছে ব্যবসা

    সম্পূর্ণভাবে ভোলবদল করা হচ্ছে অযোধ্যার। হনুমানগড়ি মন্দির পর্যন্ত যে রাস্তা রয়েছে, সেখানকার পরিকাঠামো সম্পূর্ণভাবে বদল করে দেওয়া হয়েছে। রাস্তার পাশে কিছু দোকানকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। রাস্তা সম্প্রসারণের কাজেই এই সিদ্ধান নিয়েছে যোগী সরকার। সারা বছর ধরেই রামভক্তদের ভিড় চলবে এই রাস্তায়। যাঁদের দোকান থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে, তাঁদেরকে ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন দেওয়া হয়েছে যোগী সরকারের তরফে। গত কয়েক মাস ধরে হনুমানগড়িতে ব্যবসা ক্ষেত্রের অভূতপূর্ব উন্নতি দেখা যাচ্ছে এবং এর সবটাই যে রামমন্দির (Ram Mandir) নির্মাণকে কেন্দ্র করে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সেখানকার স্থানীয় দোকানদাররা বলছেন, ‘‘আগে সেভাবে পর্যটকদের ভিড় এখানে থাকতো না কিন্তু এখন তাঁরা কাতারে কাতারে আসছেন। এতেই বিক্রি বাড়ছে দোকানের।’’ রাইস মহম্মদ নামে আর এক দোকানদারের দাবি, ‘‘ব্যবসার উন্নতি এখানে অসম্ভব রকমের বৃদ্ধি পেয়েছে এবং আগামী দিনেও বাড়বে বলে আমার বিশ্বাস।’’

    চলতি বছরে অযোধ্যায় দীপাবলিও বিশেষ হতে চলেছে

    প্রসঙ্গত, আজ থেকে চার বছর আগে ২০১৯ সালের নভেম্বরে সুপ্রিম কোর্ট ঐতিহাসিক রায় দেয় রামমন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের। রামমন্দির নির্মাণের ভূমি পূজন প্রধানমন্ত্রী সম্পন্ন করেন ৫ অগাস্ট ২০২০ সালে। অন্যদিকে চলতি বছরের দীপাবলিও বিশেষ হতে চলেছে অযোধ্যাবাসীর কাছে। তার কারণ দুমাস পরেই উদ্বোধন রামমন্দিরের। সেদিকে থেকে তাকিয়ে এ বছর দীপাবলিতে ২১ লাখ প্রদীপ চালানোর কথা ঘোষণা করেছেন যোগী আদিত্যনাথ। এর পাশাপাশি সেখানে ‘লেসার শো’-এরও আয়োজন করা হয়েছে। তুলে ধরা হবে সম্পূর্ণ রামায়ণের কাহিনী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: অযোধ্যার রামমন্দিরের ‘অক্ষত চাল’ এল বাংলায়, ডিসেম্বরে পৌঁছাবে গ্রামে গ্রামে

    Ram Mandir: অযোধ্যার রামমন্দিরের ‘অক্ষত চাল’ এল বাংলায়, ডিসেম্বরে পৌঁছাবে গ্রামে গ্রামে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যার রামমন্দির (Ram Mandir) থেকে তিনটি কলসিতে ‘অক্ষত চাল’ এল বাংলায়। গত রবিবার অযোধ্যায় রামজন্মভূমিতে বিশেষ পুজোর আয়োজন করে তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট। এরপরেই দেশের সমস্ত রাজ্যে সেই অক্ষত চাল পাঠানোর কাজ শুরু হয়। সাংগঠনিকভাবে সারা দেশে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের ৪৫টি প্রদেশ রয়েছে। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে তিনটি উত্তরবঙ্গ, মধ্যবঙ্গ এবং দক্ষিণবঙ্গ। উত্তরবঙ্গের জন্য অক্ষত চালের কলসি শিলিগুড়িতে পৌঁছে গিয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কর্মীরা। অন্যদিকে মধ্য এবং দক্ষিণবঙ্গের অক্ষত চাল আনা হয়েছে জম্মু তাওয়াই এক্সপ্রেসের মাধ্যমে।

    ডিসেম্বরের মাঝামাঝি অক্ষত চাল যাবে বাংলার গ্রামে গ্রামে

    জানা গিয়েছে, এই অক্ষত চাল আপাতত সংরক্ষিত থাকবে সঙ্ঘ পরিবারের কাছেই। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকে তা গ্রামে গ্রামে নিয়ে যাওয়া হবে। প্রসঙ্গত, ৫ থেকে ৭ নভেম্বর গুজরাটের ভুজে বসেছিল আরএসএসের সর্বভারতীয় কার্যকারিণী বৈঠক। সেখানেও মূল অ্যাজেন্ডা ছিল রামমন্দির। বৈঠকের শেষ দিনে আরএসএসের সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘১ থেকে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে রামমন্দিরের (Ram Mandir) ছবি নিয়ে ভারতবর্ষের ৫ লাখ গ্রামে যাবেন স্বয়ংসেবকরা।’’ অর্থাৎ একদিকে অক্ষত চাল যেমন পৌঁছাবে গ্রামে গ্রামে, তেমনই পরবর্তীকালে নির্মিত রামমন্দিরের ছবি নিয়েও জনসংযোগ করবেন স্বয়ংসেবকরা।

    অক্ষত চালকে শুভ মানা হয়

    আগামী ২২ জানুয়ারি রামমন্দিরের (Ram Mandir) প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে গিয়েছে আমন্ত্রণপত্র। সেদিন প্রধানমন্ত্রী রামলালাকে কোলে নিয়ে ৫০০ মিটার পথও অতিক্রম করবেন। দেশের সব প্রান্ত থেকে মানুষ সেদিন অযোধ্যায় সমবেত হবেন। আমন্ত্রণের চিঠিতে অক্ষত চাল দেওয়ার রীতি রয়েছে হিন্দু সমাজে। হলুদ এবং ঘি মাখিয়ে তৈরি করা হয় এই অক্ষত। কোনও শুভ অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে যা মঙ্গলজনক বলেই মনে করা হয়। ১০০ কুইন্টাল চাল এনে গত রবিবারই অক্ষত পুজো সম্পন্ন হয় অযোধ্যায়। এই অক্ষত চাল রামলালার সামনে রেখে পুজো করা হয়। পরের দিন থেকেই তা পাঠিয়ে দেওয়া হয় দেশের প্রতিটি প্রান্তে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railways: মোদি জমানায় গত ৯ বছরে নিয়োগ ৫ লক্ষ! পরিসংখ্যান পেশ ভারতীয় রেলের

    Indian Railways: মোদি জমানায় গত ৯ বছরে নিয়োগ ৫ লক্ষ! পরিসংখ্যান পেশ ভারতীয় রেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় বেড়েছে কর্মসংস্থান। গত ৯ বছরে ৫ লাখ নিয়োগ করেছে ভারতীয় রেল (Indian Railways)। শুক্রবারই প্রেস বিবৃতি দিয়ে একথা জানিয়েছে পূর্ব রেল। ওই প্রেস বিবৃতিতে পূর্বতন ইউপিএ সরকারের সঙ্গে তুলনাও টানা হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে ২০০৪ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত মনমোহন সরকার ১০ বছরে নিয়োগ করতে পেরেছিল ৪ লাখ ১১ হাজার প্রার্থীকে। অর্থাৎ কংগ্রেস জমানায় প্রতি বছর গড়ে নিয়োগ হয়েছিল ৪১ হাজার। অন্যদিকে মোদি জমানায় প্রতি বছর গড়ে নিয়োগ হয়েছে ৫২ হাজার।

    গত ১ বছরে রেলে নিয়োগ দেড় লাখ

    এর মধ্যে করোনার সময়কালে দেশে সব ধরনের নিয়োগ বন্ধ ছিল। তাই ২ বছর বাদ দিলে প্রতি বছর নিয়োগের গড় দাঁড়াচ্ছে ৬২ হাজার। যা মনমোহন জমানার থেকে অনেকটাই বেশি। শুক্রবার রেলের (Indian Railways) তরফ থেকে প্রকাশিত ওই প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এও বলা হয়েছে, গত বছরে রেল রেকর্ড সংখ্যক নিয়োগ করতে পেরেছে। এই সংখ্যা দেড় লাখ। ৯ নভেম্বর প্রকাশিত ওই প্রেস বিবৃতিতে রেল জানিয়েছে, ৫ লাখ নিয়োগই হয়েছে স্বচ্ছভাবে। কোথাও কোনও দুর্নীতি হয়নি। পশ্চিমবঙ্গের একাধিক নিয়োগ দুর্নীতি যখন সামনে আসছে, সেই আবহে রেলের স্বচ্ছ নিয়োগ কেন্দ্র সরকারের প্রতি চাকরি প্রার্থীদের আস্থা আরও দৃঢ় করল বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। বছর ঘুরলেই রয়েছে লোকসভা ভোট।

    নতুন ৫,৬০০ কিমি রেলপথ সম্প্রসারণ ১ বছরে

    রেলে এই বিপুল কর্মসংস্থান মোদি সরকারকে অ্যাডভান্টেজ দেবে বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। রেলের তরফে বলা হয়েছে, করোনাকালে বিশ্বের সর্বত্র আর্থিক মন্দা চললেও রেলের (Indian Railways) নিয়োগের গড় প্রতি বছর ৫০ হাজারের নিচে নামেনি। এছাড়াও  গত ১ বছরে ৫,৬০০ কিমি নতুন রেলপথ সম্প্রসারণের কাজ হয়েছে বলে জানিয়েছে রেল। এর ফলে পরোক্ষভাবে ১০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: এবার গবেষণার বিষয় ‘নরেন্দ্র মোদি’! বারাণসীর মুসলিম ছাত্রী জমা দিলেন থিসিস

    Narendra Modi: এবার গবেষণার বিষয় ‘নরেন্দ্র মোদি’! বারাণসীর মুসলিম ছাত্রী জমা দিলেন থিসিস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) এই মুহূর্তে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় নেতা। বিদেশের রাষ্ট্রপ্রধানরাও ভূয়সী প্রশংসায় ভরিয়ে দেন তাঁকে। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে এবার রিসার্চ করলেন বারাণসীর এক গবেষক। জানা গিয়েছে, নাজমা পারভিন নামে ওই ছাত্রী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) তাঁর পিএইচডির বিষয় হিসেবে বেছেছেন। ইতিমধ্যে শেষও হয়েছে নাজমার পিএইচডি। নরেন্দ্র মোদির উত্থান, তাঁর রাজনৈতিক জীবন এবং সংঘর্ষ এই কাহিনীই লিপিবদ্ধ রয়েছে নাজমার পিএইচডি থিসিসে। কেন নাজমা নরেন্দ্র মোদিকে পিএইচডির বিষয় হিসেবে বাছলেন? এর উত্তর গবেষক দিয়েছেন যে, নরেন্দ্র মোদির সংগ্রামী জীবন তাঁকে আকৃষ্ট করেছে।

    আরও পড়ুন: বিশ্বভারতী ক্যাম্পাসে তৃণমূলের অকাল হোলিতে বিতর্ক, শিক্ষাঙ্গনে এ কেমন রাজনীতি?

    ২০১৪ সালে শুরু গবেষণা

    বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সঞ্জয় শ্রীবাস্তবের অধীনে এই পিএইচডি শুরু করেন নাজমা। সেটা ছিল ২০১৪ সাল। ৯ বছর ধরে নাজমা গবেষণা চালিয়েছেন নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) জীবনের ওপর। ২০২৩ সালের নভেম্বরে শেষ হল তাঁর গবেষণা। সংবাদমাধ্যমকে নাজমা জানিয়েছেন, তাঁর গবেষণার বিষয় হল ‘নরেন্দ্র মোদির রাজনৈতিক নেতৃত্ব-একটি বিশ্লেষণাত্মক পাঠ’। জানা গিয়েছে, রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করেছেন নাজমা।

    নাজমার থিসিসে ৫টি অধ্যায়

    নাজমার পাঁচটি অধ্যায় রয়েছে থিসিসে। পাঁচটি অধ্যায় হল- পরাধীন ভারতে কংগ্রেসের ক্ষমতা, ভারতের স্বাধীনতালাভ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) রাজনৈতিক জীবন, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁর কাজ, বিরোধীদের অভিযোগ এবং সমালোচনার সময়কাল ও জনসমর্থন। নাজমার থিসিসে উঠে এসেছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রচারক থাকাকালীন মুসলিম সমাজের প্রতি নরেন্দ্র মোদির মনোভাবও। নাজমার দাবি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জীবন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং তা যে কোনও ব্যক্তিকে আকর্ষণ করতে পারে। তাই পিএইচডির থিসিসে তাঁকে বেছেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা পাচার কাণ্ডে ১০ রাজ্যে এনআইএ অভিযান! গ্রেফতার ৪৪, বাংলা থেকে ধৃত ৩

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodha Ram Mandir: দীপাবলিতে রামনগরী অযোধ্যা সেজে উঠবে চন্দননগরের আলোকসজ্জায়

    Ayodha Ram Mandir: দীপাবলিতে রামনগরী অযোধ্যা সেজে উঠবে চন্দননগরের আলোকসজ্জায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আলোকসজ্জায় বিখ্যাত চন্দননগর। দেশে-বিদেশে এই চন্দনগরের আলোকসজ্জা অত্যন্ত সুখ্যাতি অর্জন করেছে। জগদ্ধাত্রী পুজোতে চন্দননগর সেজে ওঠে এই আলোয়। বহু এলাকার মানুষ দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন এই আলোকসজ্জা দেখার টানে। এবার অযোধ্যার দীপ উৎসবে যাবে চন্দননগরের আলোকসজ্জা। জানা গিয়েছে, নির্মীয়মাণ রাম মন্দিরের (Ayodha Ram Mandir) সামনে বেশ কয়েক কিলোমিটার রাস্তা সজ্জিত হবে এই আলোকসজ্জায়। এর জন্য চন্দননগরের এক সংস্থার কাছে বরাত এসেছে ৮০ লাখ টাকার।

    কী বললেন শিল্পীরা (Ayodha Ram Mandir)?

    চন্দননগরের আলোকসজ্জার কাজ করা ওই সংস্থার কর্ণধার শিল্পী মনোজ সাহা বলেন, “অয্যোধ্যার দীপাবলিতে এবার চন্দননগর থেকে আলোকসজ্জা পাঠানো হবে। এই আলো নির্মীয়মাণ প্রভু শ্রীরামচন্দ্রের রাম মন্দির যেতে (Ayodha Ram Mandir) রাস্তায় লাগানো হবে। শেষ মুহূর্তে এই কাজ জোর কদমে চলছে। সজ্জার ব্যস্ততা এখন তুঙ্গে। একপ্রকার আমাদের নাওয়া খাওয়া ছেড়ে এই কাজের প্রস্তুতি চলছে। রাতের অন্ধকারে আলোর মায়ায় রামনগরী উজ্জ্বল রূপে ফুটে উঠবে।”

    আলো যাচ্ছে চিত্রকূটে

    দীপাবলিতে চন্দননগরের আলোকসজ্জা শুধু অযোধ্যা যাচ্ছে না, যাচ্ছে রাজস্থানের চিত্রকূটে। শিল্পীরা জানিয়েছেন, আলোর খেলায় প্রভু শ্রীরামচন্দ্রকে তীর ধনুক নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকার চিত্রে তুলে ধরা হবে। একই ভাবে আলোকসজ্জায় তৈরি করা হচ্ছে সীতা, লক্ষণ, বজরংবলীর মডেল। উল্লেখ্য ২০২৪ সালে জানুয়ারি মাসেই উদ্বোধন করা হবে রাম মন্দির। সেই সময় চন্দননগরের আলো দিয়ে সজ্জিত করা হবে মন্দির চত্বরকে।

    বরাত এসেছে ৮০ লাখ টাকা

    অযোধ্যায় আলোকসজ্জার জন্য চন্দননগরের শিল্পীরা বরাত পেয়েছেন মোটা টাকার। সূত্রে জানা গিয়েছে সাহা ওই সংস্থা অয্যোধ্যার নদীর ধার, রাস্তা, নির্মীয়মাণ রাম মন্দির (Ayodha Ram Mandir) এলাকা এই আলোকসজ্জার দ্বারা সজ্জিত করবে। কর্ণধার জানিয়েছেন, “দুর্গাপুজোর আগে থেকেই আমাদের কাজ শুরু হয়েছে। মোট ৬০ জন কারিগর কাজ করছেন। বরাত এসেছে ৭০ থেকে ৮০ লাখ টাকা।”

       

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share