Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Narendra Modi: ‘‘সিক্স-জি পরিষেবায় গোটা বিশ্বকে পথ দেখাবে ভারত’’, জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: ‘‘সিক্স-জি পরিষেবায় গোটা বিশ্বকে পথ দেখাবে ভারত’’, জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘ফাইভ-জি পরিষেবা সারা বিশ্বে টেলি যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিপ্লব এনেছে। এবার সিক্স-জি পরিষেবায় গোটা বিশ্বকে পথ দেখাবে ভারত’’, শনিবার দিল্লিতে আয়োজিত ভারতীয় মোবাইল কংগ্রেসের সপ্তম অধিবেশনে এমনই মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। নিজের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আরও বলেন, ‘‘ফাইভ-জি চালু হওয়ার পর মাত্র এক বছরের মধ্যে এটা দেশের জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ মানুষের কাছে পৌঁছে গিয়েছে।’’ এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর আরও সংযোজন, ‘‘গোটা বিশ্ব এখন ভারতের তৈরি ফোন ব্যবহার করছে। সারা দেশে ফাইভ-জি পরিষেবার ৪ লাখ স্টেশন তৈরি করা হয়েছে। দেশের ৯৭ শতাংশ শহরেই চালু হয়েছে এই পরিষেবা।’’ এদিনের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন রিলায়েন্স জিও-র চেয়ারম্যান আকাশ আম্বানি। তিনিও তাঁর বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসা করেন।

    দিল্লির প্রগতি ময়দানে এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় প্রযুক্তি ইভেন্ট

    প্রসঙ্গত, দিল্লির প্রগতি ময়দানে শুরু হয়েছে এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় প্রযুক্তি ইভেন্ট, ইন্ডিয়ান মোবাইল কংগ্রেস ২০২৩। এখানে তিনদিন ধরে আলোচনা চলবে, ফাইভ-জি এবং সিক্স-জি-র নানা বিষয়ে। এর পাশাপাশি অনেক কিছু নতুন ঘোষণা এখান থেকে হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। বিভিন্ন টেলিকম সংস্থা তাদের ফিচার এবং সর্বশেষ আপডেট সম্পর্কে অনেক কিছু তথ্য প্রকাশ্যে আনবে বলেই শোনা যাচ্ছে। জানা গিয়েছে, তিন দিনের এই অনুষ্ঠানে ভারতের অন্যতম প্রধান টেলিকম সংস্থা জিও, এয়ারটেল তাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাও ঘোষণা করবে। শনিবার এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় তথ্য-সম্প্রচার মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ভারতের টেলিকম শিল্পের অন্যান্য কর্তাব্যক্তিরাও হাজির ছিলেন।

    প্রধানমন্ত্রীর কটাক্ষ পূর্বতন ইউপিএ সরকারকে

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) তাঁর ভাষণে আরও বলেন, “একবিংশ শতাব্দীর দ্রুত পরিবর্তিত বিশ্বে এই ইভেন্টে কোটি কোটি মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করার সম্ভাবনা রয়েছে৷ একটা সময় ছিল যখন আমরা ভবিষ্যতের কথা বলতাম, যার অর্থ ছিল পরবর্তী দশক বা পরের শতাব্দী। কিন্তু আজ প্রযুক্তির পরিবর্তনের কারণে আমরা বলি যে ভবিষ্যত এখানে এবং এখন।” টু-জি কেলেঙ্কারির কথা উল্লেখ করে তিনি ইউপিএ সরকারকেও কটাক্ষ করেন। তিনি বলেন, “আমরা শুধু দেশে ফাইভ-জি প্রসারিত করছি না বরং সিক্স-জি প্রযুক্তিতে নেতৃত্ব দেওয়ার দিকেও এগিয়ে যাচ্ছি”। প্রধানমন্ত্রী মোদি আরও বলেন, “সম্প্রতি, গুগল ভারতে তার পিক্সেল ফোন তৈরির ঘোষণা করেছে। ভারতে স্যামসাংয়ের ফোল্ড ৫ মোবাইল ফোন এবং অ্যাপলের আইফোন ১৫ তৈরি করা হচ্ছে। আমরা গর্বিত যে বিশ্ব এখন মেড ইন ইন্ডিয়া মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Narendra Modi: ২০২৪-এর মার্চের মধ্যে সমস্ত গ্রামে বসাতে হবে মোবাইল টাওয়ার, নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: ২০২৪-এর মার্চের মধ্যে সমস্ত গ্রামে বসাতে হবে মোবাইল টাওয়ার, নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে ক্ষমতার আসার পরপরই নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) শুরু করেন ডিজিটাল ইন্ডিয়া কর্মসূচি। ডিজিটাল ইন্ডিয়া কর্মসূচিতে অনলাইনে লেনদেন এতটাই জনপ্রিয় হয় যে জি২০ সম্মেলনে ভারতে এসে জার্মানির মন্ত্রীও মোদির (Narendra Modi) ভূয়সী প্রশংসা করেন। এবার দেশের প্রত্যন্ত গ্রামগুলিতে ২০২৪ সালের মার্চ মাসের মধ্যে বসতে চলেছে মোবাইল টাওয়ার। মোদি সরকারের এই কর্মসূচি বাস্তবায়িত হলে ইন্টারনেট পরিষেবা ঠিকঠাক মতো মিলবে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। এর পাশাপাশি কেন্দ্রীয় প্রকল্পগুলির ভরপুর সুবিধা দেশের কোনায় কোনায় পৌঁছানো আরও সহজ হবে। প্রসঙ্গত, দেশের কোনায় কোনায় মোবাইল পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য একটি বিশেষ পোর্টালও চালু করেছে মোদি সরকার। ‘গতিশক্তি সঞ্চার’ নামে ওই পোর্টালের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ভাবে মোবাইল টাওয়ার বসানোর অনুমোদন দেওয়া হয়।

    উদ্যোগী খোদ প্রধানমন্ত্রী

    খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই উদ্যোগ নিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত বৃহস্পতিবারই পিএম-প্রগতি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেই গ্রামাঞ্চলে মোবাইল টাওয়ার বসতে দেরি কেন হচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন করেন প্রধানমন্ত্রী। আধিকারিকরা তখন জমি সমস্যার কথা তুলে ধরেন। জানা গিয়েছে,  এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) বাঁধ প্রকল্পেরও তুলনা টানেন এবং বলেন, ‘‘বাঁধ নির্মাণের ক্ষেত্রে অনেকেই জমি দিতে চান না। বাধা সৃষ্টি করেন। তবে মোবাইল টাওয়ার বসানোর ক্ষেত্রে এমন বাধা থাকে না।’’ তাহলে এত দেরি হচ্ছে কেন? এ নিয়ে আধিকারিকদের জবাবও তলব করেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রসঙ্গ বাঁধ ও সেচব্যবস্থা

    এর পাশাপাশি ওই বৈঠকে বাঁধ ও সেচব্যবস্থা নিয়ে আলোচনার সময় মহারাষ্ট্র এবং ঝাড়খন্ডে সেই সংক্রান্ত প্রকল্পগুলির বিষয়ে জানতে চান প্রধানমন্ত্রী। জলসম্পদ মন্ত্রকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘রাজ্যের সঙ্গে সমন্বয়ে রেখেই প্রকল্পগুলিকে শেষ করতে হবে।’’ বাঁধ নির্মাণের সঙ্গে খাল কাটার উপর জোর দেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। সেচ প্রকল্পের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী এদিন পরামর্শ দেন যে সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলোতে পুনর্বাসন দিতে হবে এবং প্রকল্পের জন্য যাদের জমি যাচ্ছে তাঁদের সেই এলাকাও দেখাতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: নভেম্বরের প্রথমেই বসছে সঙ্ঘের সর্বভারতীয় বৈঠক, মূল অ্যাজেন্ডা রামমন্দির

    RSS: নভেম্বরের প্রথমেই বসছে সঙ্ঘের সর্বভারতীয় বৈঠক, মূল অ্যাজেন্ডা রামমন্দির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৫-৭ নভেম্বর পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) অখিল ভারতীয় কার্যকারিণী মণ্ডলের বৈঠক বসছে গুজরাট রাজ্যের ভুজে। সূত্রের খবর, সঙ্ঘের বিভিন্ন ক্ষেত্রের কার্যপ্রণালীর বিশ্লেষণ যেমন চলবে এই বৈঠকে তেমনই জাতীয় স্তরের নানা গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুও ঠাঁই পাবে আলোচনায়। জানা গিয়েছে, সবথেকে বেশি জোর দেওয়া হতে চলেছে অযোধ্যায় রামের বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার দিনটিকে। প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যে রামমন্দিরে রামের বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার দিনক্ষণও স্থির হয়ে গিয়েছে। 

    ২২ জানুয়ারি রামের বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা হবে অযোধ্যায়

    আগামী জানুয়ারির ২২ তারিখে অযোধ্যায় প্রতিষ্ঠিত হতে চলেছে রামলালার মূর্তি। ‘রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার দিন অযোধ্যায় হাজির থাকতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে নরেন্দ্র মোদিকে। চলতি বছরে মোহন ভাগবতের বিজয়া দশমীর ভাষণে উঠে আসে রামের বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার দিনের প্রসঙ্গও। সঙ্ঘ প্রধান (RSS) ওইদিন বলেন, ‘‘২২ জানুয়ারি অযোধ্য়ায় স্থাপিত হবে রামের মূর্তি। ওই দিন দেশব্যাপী মন্দির বা ধর্মস্থানগুলিতে ছোট বড় নানা কার্যক্রম আমরা করতেই পারি।’’ সঙ্ঘের কার্যকারিণী মণ্ডলের বৈঠক তাই অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু বা অ্যাজেন্ডা হতে চলেছে রামের বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার দিনটি। ২২ জানুয়ারি ২০২৪ ঠিক কী কী কর্মসূচি নেবে সঙ্ঘ, ভুজের বৈঠকে সে নিয়েই চর্চা চলবে বলে জানা গিয়েছে। চলতি বছরে সেপ্টেম্বরে পুনেতে বসেছিল সঙ্ঘের (RSS) সমন্বয়ে বৈঠক। সেই বৈঠকে আলোচিত বিভিন্ন ইস্যুগুলিও এখানে আর একবার বিশ্লেষণ করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    সারা দেশ থেকে প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন এই বৈঠকে

    সঙ্ঘ সূত্রে জানা গিয়েছে, অখিল ভারতীয় কার্যকারিণী মণ্ডলের অংশ নেবেন সারাদেশের প্রতিটি রাজ্যের প্রতিনিধিরাই। সাংগঠনিক ৪৫টি প্রদেশ থেকেই প্রতিনিধিরা এই বৈঠকে অংশ নেবেন। প্রতিটি প্রদেশের সঙ্ঘচালক, কার্যবাহ ও প্রান্ত প্রচারক ছাড়াও সহ-সঙ্ঘচালক, সহ কার্যবাহ, সহ-প্রান্ত প্রচারকরা হাজির থাকবেন এই বৈঠকে। সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত, সর কার্যবাহ শ্রী দত্তাত্রেয় হোসাবলের উপস্থিতিতে এই বৈঠক হবে। এছাড়াও সঙ্ঘের বিবিধ ক্ষেত্রের সংগঠন সম্পাদকরা এই বৈঠকে অংশ নেবেন। বর্তমানে দেশের পরিস্থিতির সাপেক্ষে অখিল ভারতীয় কার্যকারিণী মণ্ডলের (RSS) বৈঠক  অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ হতে চলেছে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।  এই বৈঠকেই আগামী দিনে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ কোন পথে চলবে তার রূপরেখা নির্ণয় করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • ED Summons Gehlot’s Son: দুর্নীতির অভিযোগে ইডির সমন গেহলট পুত্রকে, ভোটের আগে চাপে কংগ্রেস

    ED Summons Gehlot’s Son: দুর্নীতির অভিযোগে ইডির সমন গেহলট পুত্রকে, ভোটের আগে চাপে কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ইডির সমন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের পুত্র বৈভব গেহেলটকে (ED Summons Gehlot’s Son)। জানা গিয়েছে, বিদেশি মুদ্রা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে তলব করা হয়েছে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রীর পুত্রকে। মুখ্যমন্ত্রীর পুত্রকে তলব করার পাশাপাশি সে রাজ্যে চাকরির পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস কাণ্ডে অভিযুক্ত কংগ্রেসের প্রদেশ সভাপতি গোবিন্দ সিং-এর বাড়িতেও হানা দেয় কেন্দ্রীয় সংস্থা।

    ঠিক কী অভিযোগ?

     জানা গিয়েছে, ২০২০ সালেই মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের পুত্রের (ED Summons Gehlot’s Son) বিরুদ্ধে বিদেশী মুদ্রা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ আনেন দুইজন ব্যক্তি। তাঁরা প্রত্যেকেই জয়পুরের বাসিন্দা। অভিযোগকারীদের দাবি বৈভব গেহলট শিবনার হোল্ডিংস নামে একটি মরিশাসের কোম্পানির সঙ্গে বেআইনিভাবে টাকা লেনদেন করেছেন। তারপরেই চলতি বছরের শুরুতে এই অভিযোগে ফের  সরব হতে দেখা যায় বিজেপিকে। বিজেপি সংসদ কিরোদি লাল মিনা এ নিয়ে ইডির কাছে অভিযোগ দায়ের করেন। সেই সঙ্গে বিজেপি দাবি করে যে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন অনুযায়ী মুখ্যমন্ত্রী পুত্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। 

    রাজস্থানে ভোটের আগে ব্যাকফুটে কংগ্রেস

    প্রায় তিন বছর আগের সেই পুরনো মামলায় মুখ্যমন্ত্রী পুত্রকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সমন জারি করল কেন্দ্রীয় সংস্থা। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গের মতো রাজস্থানেও শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি সামনে এসেছে। শিক্ষক নিয়োগের প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে এই অভিযোগে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির বাড়িতেও এদিন তল্লাশি চালানো হয়। এর আগে প্রশ্ন ফাঁসকাণ্ডে রাজস্থানের পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সদস্য বাবুলাল কাটরাতে গ্রেফতারও করে ইডি। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করার পরেই নাম উঠে আসে কংগ্রেস নেতা তথা প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি গোবিন্দ সিং-এর (ED Summons Gehlot’s Son)। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী তথা কংগ্রেস সরকার দুর্নীতির একের পর এক অভিযোগে বিদ্ধ। বিধানসভা নির্বাচন যখন দরজায় কড়া নাড়ছে ঠিক এই সময়ে দুর্নীতির অভিযোগে চাপে পড়ে গেল কংগ্রেস। এর ফল বিধানসভা নির্বাচনে পড়বে বলে মনে করছে ওয়াকিবহল মহল। কয়েকদিন আগেই রাজস্থানের বিধানসভা নির্বাচনে প্রচারে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেও তিনি কংগ্রেসের দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হন। নভেম্বর মাসে হতে চলা রাজস্থানের নির্বাচনে একাধিক সমীক্ষায় ইতিমধ্যেই এগিয়ে রয়েছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • India-Canada Conflict: দুই দেশের সম্পর্কের বরফ কি গলছে? কানাডার ভিসা চালু করল দিল্লি

    India-Canada Conflict: দুই দেশের সম্পর্কের বরফ কি গলছে? কানাডার ভিসা চালু করল দিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্তানি জঙ্গিদের আশ্রয় দেওয়া নিয়ে কানাডা এবং ভারতের কূটনৈতিক দ্বন্দ্ব চরম আকার ধারণ করেছিল গত মাসেই। সে সময় এক ভারতীয় কূটনীতিককে বহিষ্কার করে কানাডার ট্রুডো সরকার, পাল্টা হিসেবে কানাডার এক কূটনীতিককে বহিষ্কার করে ভারতও। বিবাদ এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে মোদি সরকার কানাডার ভিসা (India-Canada Conflict) পর্যন্ত বাতিল করে। অবশেষে কানাডার নাগরিকদের ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জারি করা নিষেধাজ্ঞা বেশ কিছুটা শিথিল করল কেন্দ্র। বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে যে ২৬ অক্টোবর থেকে এন্ট্রি ভিসা, বিজনেস ভিসা, মেডিক্যাল ভিসা এবং কনফারেন্স ভিসা দেওয়া হবে।

    দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের বরফ কি গলবে?

    ভারত-কানাডার কূটনৈতিক ভারসাম্য (India-Canada Conflict) ফেরানোর জন্য রবিবারই বিবৃতি দেন বিদেশমন্ত্রী এস জয় শঙ্কর। তবে কানাডার কূটনীতিকরা ভারতের নানা বিষয় হস্তক্ষেপ করছে বলে উদ্বেগও প্রকাশ করেন তিনি। ঠিক এই আবহে আংশিকভাবে ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ শিথিল করল দিল্লি। এতে গলবে কি বরফ? এমনটাই প্রশ্ন ওয়াকিবহাল মহলের। কারণ ইতিমধ্যে বেশ কিছু ক্ষেত্রে অকাট্য প্রমাণ মিলেছে, কানাডা প্রশাসনের সঙ্গে খালিস্তানি জঙ্গিদের যোগাযোগ নিয়ে। নিহত খালিস্তানি জঙ্গি নেতা নিজ্জরের ছেলে (India-Canada Conflict) একথা সংবাদ মাধ্যমের সামনে স্বীকার করেছে।

    কূটনৈতিক দ্বন্দ্ব

    প্রসঙ্গত, গত মাসের ২১ সেপ্টেম্বরে কানাডা নাগরিকদের ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ জারি করেছিল বিদেশ মন্ত্রক। কানাডার খালিস্তানি (India-Canada Conflict) জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর খুনের ঘটনায় ভারতের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ আনেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।  সে সময়ে এক ভারতীয় কূটনীতিককে ‘র’-এর এজেন্ট আখ্যা দিয়ে বহিষ্কারও করে কানাডার ট্রুডো সরকার। পাল্টা হিসাবে সেদেশের কয়েকজন কূটনীতিককে বহিষ্কার করে ভারতও। এরই মধ্যে গত বৃহস্পতিবার ৪১ জন কূটনীতিককে ভারত থেকে সরানোর কথা বলে কানাডা। এই কূটনীতিকদের পরিবারের ৪২ জন সদস্যকে সরিয়েও নেওয়া হয়। কানাডার বিদেশমন্ত্রী জোলি সাংবাদিক বৈঠক করে এ কথা জানান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Indian Economy: ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি ভারতের, প্রকাশ রিপোর্টে

    Indian Economy: ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি ভারতের, প্রকাশ রিপোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি (Indian Economy) হতে যাচ্ছে ভারতের। এমনটাই প্রকাশ পেয়েছে অর্থ মন্ত্রকের এক রিপোর্টে। গত ২৩ অক্টোবর এই রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। সম্প্রতি সেপ্টেম্বরের অর্থনীতির বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে যে পৃথিবীব্যাপী এক অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে অর্থনীতিতে এবং এই মুহূর্তে তেলের দামও বাড়তে চলেছে। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২৪ আর্থিক বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টক মার্কেটের ব্যাপক পতনের সম্ভাবনা রয়েছে। যদি এমনটা হয় তবে সে ক্ষেত্রে তার প্রভাব বিশ্বব্যাপী পড়বে।  

    দ্রুত বর্ধনশীল ভারতের অর্থনীতি

    এর পাশাপাশি ওই রিপোর্টের জোর দেওয়া হয়েছে যে ভারতের ম্যাক্রো-অর্থনীতি ২০২৩-২০২৪ ফিসক্যাল বছরে ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেতে চলেছে।  এর পাশাপাশি ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে যে ভারতবর্ষে এরকম অবস্থায় বিনিয়োগের চাহিদাও যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ আর্থিক বছরে (Indian Economy) শিল্পের বিকাশ এবং আগামী রবিশস্যের সময় ভালো ফলনেরও কথা বলা হয়েছে।

    অর্থমন্ত্রকের বিবৃতি

    ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে যে ভারত পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি (Indian Economy) হতে চলেছে ২০২৪ সালে। আইএমএফ-এর এই রিপোর্টও উল্লেখ করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে। ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড এর ২০টি বিন্দু মাপকাঠি থাকে যার দ্বারা অর্থনীতির বিকাশকে পরিমাপ করা হয়। দেখা যাচ্ছে ২০২৪ এই অর্থনৈতিক বছরে পৃথিবীব্যাপী অর্থনীতির বৃদ্ধি ৩ শতাংশেই অপরিবর্তিত থাকছে। সেখানে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধি হচ্ছে চলতি অক্টোবরে ৬.৩ শতাংশ। অর্থমন্ত্রকের তরফ থেকে ইতিমধ্যে বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছে,‘‘ এই রিপোর্টের দ্বারাই বোঝা যাচ্ছে ভারতের অর্থনীতি কীভাবে শক্তিশালী হচ্ছে পৃথিবীর নিরিখে। ভূ-রাজনৈতিক বিভিন্ন চ্যালেঞ্জকে মোকাবিলা করতেও সক্ষম হচ্ছে ভারতের অর্থনীতি।’’

    মোদি জমানায় বাড়ছে অর্থনীতি

    দেখা যাচ্ছে করোনাকালীন সময়ে এবং তার পরবর্তীকালে ভারতের অর্থনীতি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২১-২২ সাল নাগাদ এই বৃদ্ধি শুরু হয়েছে। ২০২৩ সালেও এই ধারা বজায় রয়েছে। চলতি আর্থিক বছর শেষ হবে ২০২৪ সালের মার্চ মাসে। এই সময়ের মধ্যে ভারতের জিডিপির পরিমাণ অনেকটাই বাড়তে চলেছে বলে খবর। সেই পরিমাণ হতে চলেছে ৬.২ থেকে ৬.৩ শতাংশ পর্যন্ত। ২০২২ সালে ভারতের (Indian Economy) জিডিপির পরিমাণ ব্রিটেন এবং ফ্রান্সের থেকে অনেকটাই বেড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Ram Mandir: ২২ জানুয়ারি রামমন্দিরে মূর্তি প্রতিষ্ঠা, আমন্ত্রণ মোদিকে, ‘‘আমি ধন্য’’, ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর

    Ram Mandir: ২২ জানুয়ারি রামমন্দিরে মূর্তি প্রতিষ্ঠা, আমন্ত্রণ মোদিকে, ‘‘আমি ধন্য’’, ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২২ জানুয়ারি রামমন্দিরে (Ram Mandir) বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা করা হবে। বুধবার ‘শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’-এর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আমন্ত্রণ জানানো হল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাড়িতে ‘শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’-এর সদস্যরা হাজির হন আমন্ত্রণপত্র নিয়ে। যা নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট প্রধানমন্ত্রীর

    রামমন্দিরের (Ram Mandir) বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেয়ে অভিভূত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “জয় সিয়ারাম! আজ খুবই আবেগঘন দিন। শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের আধিকারিক আমার বাসভবনে এসে আমার সঙ্গে দেখা করেন। তিনি অযোধ্যায় শ্রী রাম মন্দিরে (Ram Mandir) বিগ্রহ অধিষ্ঠানের অনুষ্ঠানে আমাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। আমি নিজেকে খুব আশীর্বাদধন্য মনে করছি। এটা আমার সারাজীবনের সৌভাগ্য যে, এই ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানে আমি সাক্ষ্য থাকব।”

    প্রসঙ্গ রামমন্দির

    প্রসঙ্গত, গত ২১ অক্টোবর রামজন্মভূমি (Ram Mandir) প্রাঙ্গণ পরিদর্শন করেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। ওই দিন তিনি নির্মাণকার্য তত্ত্বাবধান করেন। সেখানেই যোগী আদিত্যনাথ বলেন, ‘‘জানুয়ারি মাসে মন্দির নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে। আমরা এই মন্দির নির্মাণের সবকিছু দীপাবলির আগেই শেষ করতে চেষ্টা করছি। দেশবাসীর জন্য গর্বের মুহূর্ত আসতে চলেছে ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে।’’ ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রামমন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন করবেন বলেও জানান যোগী আদিত্যনাথ। প্রসঙ্গত, চলতি বছরেই ত্রিপুরা রাজ্যে ভোট প্রচারে গিয়ে অমিত শাহ ঘোষণা করেছিলেন, অযোধ্যার রামমন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হবে ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারির মধ্যে। ২০১৯ সালের নভেম্বরে রামমন্দির নির্মাণের পক্ষে রায় দেয় সুপ্রিম কোর্ট। ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট রামমন্দিরের ভূমি পুজো করেন প্রধানমন্ত্রী। এবার ২০২৪ সালে দরজা খুলে যাচ্ছে মন্দিরের।

    মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের অনুরোধ মোদিকে

    জানুয়ারি মাসেই রামমন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অন্যদিকে ওই দিনই অযোধ্যাতে মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ জানাল মুসলিম পক্ষ। প্রসঙ্গত, অযোধ্যার ধন্নিপুরে তৈরি হবে ওই মসজিদ। রাম মন্দির থেকে মসজিদের দূরত্ব হবে ২০ কিলোমিটার। এ প্রসঙ্গে ভারতীয় মুসলিম লিগের সভাপতি মহম্মদ ইসমাইল আনসারি বলেন, ‘‘অযোধ্যায় একটি শুভ অনুষ্ঠান উপলক্ষে আসছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। সেই কারণে ওই দিনই মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে তাঁকে অনুরোধ জানিয়েছি, এটাই আমাদের আন্তরিক ইচ্ছা।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Siachen Mobile Connectivity: বিশ্বের সর্বোচ্চ যুদ্ধক্ষেত্রে মিলবে মোবাইল পরিষেবা, সিয়াচেনে বসল টাওয়ার

    Siachen Mobile Connectivity: বিশ্বের সর্বোচ্চ যুদ্ধক্ষেত্রে মিলবে মোবাইল পরিষেবা, সিয়াচেনে বসল টাওয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৫ হাজার ফুট উচ্চতায় মাইনাস ৪০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে সিয়াচেনে (Siachen Mobile Connectivity) বেশ কয়েক বছর আগেও মোবাইল পরিষেবা কার্যত অসম্ভব মনে হত। মোদি জমানায় সেই অসম্ভবই সম্ভব হল। সিয়াচেনে বসল মোবাইল টাওয়ার। বিশ্বের সর্বোচ্চ যুদ্ধক্ষেত্র সিয়াচেনের কর্মরত জওয়ান এবং অফিসাররা মোবাইলের মাধ্যমে কথা বলতে পারবেন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে এবং ভারতীয় সেনার বেস ক্যাম্পে। মোবাইল পরিষেবার (Siachen Mobile Connectivity) মাধ্যমে সীমান্তে সেনাবাহিনীর মধ্যে সমন্বয় এবং যোগাযোগ বাড়ানোর ক্ষেত্রে এই পরিষেবা অপরিহার্য বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। চিন এবং পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত কমবেশি সারা বছর ধরেই লেগে থাকে। সেই আবহে সীমান্তের মোবাইল পরিষেবা চালু অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।

    সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৫ হাজার ফুট উচ্চতায় প্রথম মোবাইল টাওয়ার

    গত ৬ অক্টোবর সীমান্তে সিয়াচেনে মোবাইল ফোন পরিষেবা চালু করে ভারতীয় সেনা। জানা গিয়েছে, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৫ হাজার ফুট উচ্চতায় প্রথম মোবাইল টাওয়ার (Siachen Mobile Connectivity) ও বেস ট্রান্সিভার স্টেশন (বিটিএস) বসিয়েছেন ভারতীয় জওয়ানরা। মোবাইল পরিষেবা চালুর ক্ষেত্রে ভারতীয় সেনাকে সাহায্য করেছে বিএসএনএল। জানা গিয়েছে, সিয়াচেনের এক অংশে ল্যান্ডমাইন পুঁতে রেখেছিল ভারতীয় সেনা। শত্রুরা যাতে কোনওভাবেই সিয়াচেন দখল করতে না পারে, সেজন্যই এই ব্যবস্থা। সেই ল্যান্ডমাইনের স্থানকে পরিষ্কার করে মোবাইল ফোনের টাওয়ার বসানো হয়েছে। তবে মোবাইল টাওয়ার বসলেও সতর্কই থাকতে চাইছে ভারতীয় সেনা। কারণ বিশেষজ্ঞদের মতে, মোবাইল ফোন হ্যাকও করতে পারে পাক ও  চিনা হ্যাকাররা।

    এক্স হ্যান্ডেলে সেনার পোস্ট 

    ইতিমধ্যে সামনে এসেছে ভারতীয় সেনার ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি কোরের এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলের একটি পোস্ট। সেখানে লেখা হয়েছে, ‘‘৬ অক্টোবর বিএসএনএল-র সাহায্যে সিয়াচেনের যোদ্ধারা বিশ্বের সর্বোচ্চ যুদ্ধক্ষেত্রের ফরওয়ার্ড পোস্টে বিটিএস তৈরি করেছেন। এর জেরে সাড়ে ১৫ হাজার ফুটের বেশি উচ্চতায় মোতায়েন থাকা সৈনিকরা মোবাইল (Siachen Mobile Connectivity) ফোন পরিষেবা ব্যবহার করতে পারবেন।’’ 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: ২০২৭ সালে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হবে ভারত, ৫০ বছরে ছাপিয়ে যাবে আমেরিকাকেও!

    Indian Economy: ২০২৭ সালে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হবে ভারত, ৫০ বছরে ছাপিয়ে যাবে আমেরিকাকেও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় বিশ্বের পঞ্চম শক্তিশালী অর্থনীতি হিসেবে উঠে এসেছে ভারতীয় অর্থনীতি। সম্প্রতি বিশ্ববন্দিত মূল্যায়ন সংস্থা এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল মার্কেটের দাবি, অর্থনীতির দিক থেকে ভারত, জাপান এবং জার্মানিকেও ছাড়িয়ে যাবে। ২০২৭ সালের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম (Indian Economy) অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত। আবার আরেকটি আন্তর্জাতিক মূল্যায়ন সংস্থা গোল্ডম্যান স্যাক্স-এর সাম্প্রতিক একটি রিপোর্টে বলা হচ্ছে, আজ থেকে অর্ধশতক পর অর্থাৎ ৫০ বছর পরে ২০৭৫ সালের মধ্যে ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় অর্থনীতিতে পরিণত হবে। তখন ভারত হবে ৫২.২ লাখ কোটি ডলারের দেশ। অর্থাৎ বর্তমান জিডিপির তুলনায় ৫০ বছর পরে ভারতের জিডিপি হতে চলেছে ১৫ গুণ বেশি। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেই সংসদে একটি আর্থিক সমীক্ষার রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়। এখানে বলা হয় যে মার্চের মধ্যেই ভারতের অর্থনীতি হবে ৩.৫ লাখ কোটি ডলার। সংসদের সেই আর্থিক সমীক্ষার রিপোর্ট ইতিমধ্যে সঠিক বলে প্রমাণিত হয়েছে।

    ২০২৭ সালেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম (Indian Economy) অর্থনীতি

    ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড-এর রিপোর্ট বলছে, ২০২৭ সালের মধ্যে ভারত জাপান এবং জার্মানিকে পিছনে ফেলে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে। ওই রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে, ২০২৭ সালে জাপানের অর্থনীতি হবে ৫.২ লাখ কোটি ডলার। জার্মানির অর্থনীতি (Indian Economy) হবে ৪.৯ লাখ কোটি ডলার। ভারতের অর্থনীতি ততদিনে দাঁড়াবে ৫.৪ লাখ কোটি ডলারে।  অর্থাৎ আজ থেকে চার বছর পরে ভারতের থেকে অর্থনীতিতে এগিয়ে থাকবে শুধুমাত্র দুটি দেশ আমেরিকা এবং চিন। ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড-এর ওই রিপোর্ট বলছে, ২০২৭ সালে চিনের অর্থনীতি দাঁড়াবে ২৬.৪৪ লাখ কোটি ডলার, আমেরিকার অর্থনীতির পরিমাণ হবে ৩০.২ লাখ কোটি ডলার।

    মোদি জমানায় বাড়ছে অর্থনীতি

    দেখা যাচ্ছে করোনাকালীন সময়ে এবং তার পরবর্তীকালে ভারতের অর্থনীতি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২১-২২ সাল নাগাদ এই বৃদ্ধি শুরু হয়েছে। ২০২৩ সালেও এই ধারা বজায় রয়েছে। চলতি আর্থিক বছর শেষ হবে ২০২৪ সালের মার্চ মাসে। এই সময়ের মধ্যে ভারতের জিডিপির পরিমাণ অনেকটাই বাড়তে চলেছে বলে খবর। সেই পরিমাণ হতে চলেছে ৬.২ থেকে ৬.৩ শতাংশ পর্যন্ত। ২০২২ সালে ভারতের (Indian Economy) জিডিপির পরিমাণ ব্রিটেন এবং ফ্রান্সের থেকে অনেকটাই বেড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Ram Mandir: ‘‘অযোধ্যায় রামের মূর্তি স্থাপিত হবে আগামী ২২ জানুয়ারি’’, বড় ঘোষণা সঙ্ঘ প্রধানের

    Ram Mandir: ‘‘অযোধ্যায় রামের মূর্তি স্থাপিত হবে আগামী ২২ জানুয়ারি’’, বড় ঘোষণা সঙ্ঘ প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের বিজয়া সম্মেলন থেকে বড় ঘোষণা করলেন সর-সঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত। আগামী বছরের জানুয়ারি মাসের ২২ তারিখে রামমন্দিরে মূর্তি স্থাপিত হবে রামলালার (Ram Mandir)। প্রসঙ্গত, কয়েকমাস আগেই ত্রিপুরাতে গিয়ে অমিত শাহ মন্তব্য করেছিলেন অযোধ্যার মন্দিরর কাজ সম্পূর্ণভাবে শেষ হবে ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারির মধ্যে। এবার মোহন ভাগবতের কণ্ঠেও শোনা গেল একই কথা। তাৎপর্যপূর্ণভাবে গতকাল দিল্লির রামলীলা ময়দানে রাবণ দহন উৎসবে একই রকমের ঘোষণা করতে শোনা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও।

    নাগপুরে সঙ্ঘের বিজয়া সম্মেলন

    বিজয়া দশমীতে সঙ্ঘের বিজয়া সম্মেলনের এক অনুষ্ঠানে মঙ্গলবার নাগপুরে উপস্থিত ছিলেন মোহন ভাগবত। বিশ্বের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মানচিত্রে যে ভারতের গুরুত্ব ক্রমশই বাড়ছে, একথাও এদিন বলেন সঙ্ঘ প্রধান। তাঁর বক্তব্যে এরপরই উঠে আসে রামমন্দির (Ram Mandir) প্রসঙ্গ। মোহন ভাগবত বলেন, ‘‘রাম মন্দির তৈরি হচ্ছে অযোধ্যাতে। রামলালার মূর্তি সেখানে স্থাপিত হবে আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি। ঐদিন আমরা আমাদের ছোটখাট মন্দিরগুলিতে উৎসবের আয়োজন করতেই পারি।’’

    ২১ অক্টোবর রামজন্মভূমি পরিদর্শন যোগী আদিত্যনাথের

    প্রসঙ্গত, গত ২১ অক্টোবর রামজন্মভূমি (Ram Mandir) প্রাঙ্গণ পরিদর্শন করেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। ওই দিন তিনি নির্মাণকার্য তত্ত্বাবধান করেন। সেখানেই যোগী আদিত্যনাথ বলেন, ‘‘জানুয়ারি মাসে মন্দির নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে। আমরা এই মন্দির নির্মাণের যাবতীয় সবকিছু দীপাবলীর আগেই শেষ করতে চেষ্টা করছি। দেশবাসীর জন্য গর্বের মুহূর্ত আসতে চলেছে ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে।’’ ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রামমন্দিরের উদ্বোধন করবেন বলেও জানান যোগী আদিত্যনাথ। প্রসঙ্গত, চলতি বছরেই ত্রিপুরা রাজ্যে ভোট প্রচারে গিয়ে অমিত শাহ ঘোষণা করেছিলেন, অযোধ্যার রাম মন্দির নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হবে ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারির মধ্যে।  ২০১৯ সালের নভেম্বরে রামমন্দির নির্মাণের পক্ষে রায় দেয় সুপ্রিম কোর্ট। ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট রামমন্দিরের ভূমি পুজো করেন প্রধানমন্ত্রী। এবার ২০২৪ সালে দরজা খুলে যাচ্ছে মন্দিরের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

LinkedIn
Share