Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • El Nino Effect : আসছে সুপার এল নিনো! অতিবৃষ্টি না হয় খরা, সতর্ক করলেন আবহবিদরা

    El Nino Effect : আসছে সুপার এল নিনো! অতিবৃষ্টি না হয় খরা, সতর্ক করলেন আবহবিদরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনা চলছেই। কখনও অতিরিক্ত গরম কখনও অতিবৃষ্টি। অসময়ে বৃষ্টিপাত, ঝড়ঝঞ্ঝা লেগেই আছে। এরই মধ্যে ভয় ধরাচ্ছেন আবহবিদরা। ২০২৪ সালের মার্চ থেকে মে মাসের মধ্যে উত্তর গোলার্ধে আছড়ে পড়বে সুপার এল নিনো (El Nino Effect), দাবি আবহবিদদের। এই পরিস্থিতির জেরে আবহাওয়ায় বিরাট পরিবর্তন হতে চলেছে। এমনটাই জানাচ্ছে ন্যাশনাল ওশানিক অ্যান্ড অ্যাটমস্ফরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

    কেন এই পরিবর্তন

    দক্ষিণ আমেরিকার কাছে প্রশান্ত মহাসাগরে ক্রমশই উষ্ণ হচ্ছে সমুদ্রের উপরিভাগের জল। এর জেরেই বিশ্বব্যাপী আবহাওয়ার পরিবর্তন হচ্ছে। বাড়ছে তাপমাত্রা। খাদ্য উৎপাদন, পানীয় জল এবং জলবায়ুর সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে চলার ক্ষেত্রে জনজীবনে বড়সড় প্রভাব পড়ছে এই কারণেই। পরিবর্তিত হচ্ছে বিশ্বের নানা প্রান্তের আবহাওয়া।

    ভারতে এল নিনো-র প্রভাব

    ভারতে এল নিনো (El Nino Effect) চূড়ান্ত প্রভাব ফেলবে আগামী বছর। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এমন এল নিনোর প্রভাব ভারত কখনও দেখেনি৷ ক্রমশ বর্ষা দুর্বল হতে শুরু করেছে এ দেশে। এরপর তা শুষ্ক থেকে শুষ্কতর আবহাওয়া তৈরি করবে ভারতে। কমতে শুরু করবে বৃষ্টিপাত। এর ফলে খাদ্যশষ্যের উৎপাদন, জলের সুবিধা থেকে শুরু করে সাধারণ প্রাণী ও উদ্ভিদ জগতের বাস্তুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে৷ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, শক্তিশালী এলি নিনোর প্রভাব প্রায় ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে৷

    আরও পড়ুন: ভারতেই তৈরি হবে পিক্সেল-৮ স্মার্টফোন! উৎসবের আবহে বড় ঘোষণা গুগলের

    স্বাভাবিক ঋতুচক্রে প্রভাব

    সুপার এল নিনোর (El Nino Effect) জেরে ভারতে ঘন ঘন পরিবর্তন হবে আবহাওয়া। কখনও মারাত্মক বৃষ্টি, কখনও ঊর্ধ্বমুখী তাপমাত্রা আবার কখনও খরা পরিস্থিতি তৈরি হবে ভারতে। আবার হতে পারে ভয়াবহ বন্যাও। দক্ষিণ ভারতের তুলনায় উত্তর ভারতে এই এল নিনোর দাপট বেশি হবে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, সুপার এল নিনো আসলে ভারতের স্বাভাবিক ঋতুচক্রকে প্রভাবিত করতে পারে৷ কোথাও কোথাও চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া বেড়ে যেতে পারে আবার কোথাও কোথাও খরার মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে৷

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nitish Kumar: মোদি সরকারের ভূয়সী প্রশংসা নীতিশের, দূরত্ব বাড়ছে ‘ইন্ডিয়া’ জোটের সঙ্গে?

    Nitish Kumar: মোদি সরকারের ভূয়সী প্রশংসা নীতিশের, দূরত্ব বাড়ছে ‘ইন্ডিয়া’ জোটের সঙ্গে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারের রাজনীতিতে কখনও বিজেপির হাত ধরেছেন নীতিশ (Nitish Kumar) তো কখনো বা আরজেডির। বর্তমানে আরজেডির সঙ্গে জোটে থাকা নীতিশের কি দূরত্ব বাড়ছে ‘ইন্ডিয়া’ জোটের সঙ্গে? কারণ বৃহস্পতিবার বিহারের মতিহারিতে এক অনুষ্ঠান মঞ্চে থেকে বিজেপির প্রশংসা করতে শোনা গেল বিহারের মুখ্যমন্ত্রীকে। তার সঙ্গে নিতীশের আরও বার্তা ভারতীয় জনতা পার্টির উদ্দেশে, যে তাঁর সঙ্গে এখনও বন্ধুত্ব শেষ হয়ে যায়নি বিজেপির। এনিয়ে জল্পনা ছড়িয়েছে সারা দেশজুড়ে। 

    মোদি সরকারের প্রশংসায় পঞ্চমুখ নীতিশ

    রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মূর পাশে বসে পূর্বতন ইউপিএ সরকারকে নিশানা শানিয়েছেন নীতিশ (Nitish Kumar)। এর পাশাপাশি বর্তমান মোদি সরকারের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে ওঠেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘‘২০০৭ সালে মনমোহন সিং সরকার বিহারে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের কথা ঘোষণা করেছিলেন। সরকারের কাছে আমি আবেদনও জানিয়েছিলাম। বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য। তবে সেসময় আমার কোনও আবেদনই মান্যতা পায়নি। ২০১৪ সালে মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর আবেদন মান্যতা পায়। ২০১৬ সালে মতিহারিতে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের কাজ শুরু হয়।’’ এদিনের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় বিহারের বিজেপি নেতা উপস্থিত ছিলেন এবং তাঁদের উদ্দেশে নীতিশ বলেন যে যতদিন বেঁচে থাকবো সবার সম্পর্কে বজায় থাকবে। সবাই একসঙ্গে কাজও করব।

    দূরত্ব বাড়ছে ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গে?

    নীতিশ কুমারের (Nitish Kumar) এই মন্তব্যে জল্পনা শুরু হয়েছে। তবে কি বিহারের মুখ্যমন্ত্রী ফের একবার পদ্ম শিবিরের হাত ধরতে চলেছেন? রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে বিরোধী জোট ইন্ডিয়ার নাম নিয়েই প্রথম থেকে ক্ষুদ্ধ ছিলেন নীতিশ (Nitish Kumar)। তাঁকে অন্ধকারে রেখেই নাম ঠিক করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।  বিরোধী জোট করার ক্ষেত্রে প্রথমে তৎপর হয়েছিলেন নীতিশই এবং সেই মতো তিনি কলকাতাতে এসে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আলোচনাও সারেন নবান্নে। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারনা যে ইন্ডিয়া জোটের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে নীতিশের নাম ঘোষণা না হওয়াতেও তিনি ক্ষুব্ধ হয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mahua Moitra: অর্থের বিনিময়ে প্রশ্ন! মহুয়া মৈত্রর বিরুদ্ধে অভিযোগ হলফনামায় স্বীকার ব্যবসায়ীর

    Mahua Moitra: অর্থের বিনিময়ে প্রশ্ন! মহুয়া মৈত্রর বিরুদ্ধে অভিযোগ হলফনামায় স্বীকার ব্যবসায়ীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অর্থের বিনিময়ে সংসদে প্রশ্ন তোলার ইস্যুতে আরও চাপে তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র (Mahua Moitra)। প্রসঙ্গত মহুয়া মৈত্রর বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে যে ব্যবসায়ী দর্শন হীরানন্দানির কাছে অর্থ ও উপহারের বিনিময়ে আদানি গোষ্ঠী, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে তিনি চাপে ফেলতে চেয়েছেন। ইতিমধ্যে হলফনামায় ব্যবসায়ী দর্শন হীরানন্দানি স্বীকার করেছেন যে তিনি মোদি সরকার এবং আদানি গোষ্ঠীকে অস্বস্তিতে ফেলার মত প্রশ্ন তোলার ক্ষেত্রে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে (Mahua Moitra) দিয়ে প্রশ্ন করিয়েছেন সংসদে।

    বিজেপির অভিযোগ কার্যত স্বীকার শিল্পপতি হীরানন্দানির

    যে সমস্ত অভিযোগ বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে তুলেছেন মহুয়ার বিরুদ্ধে, তার কার্যত সবগুলোই মেনে নিয়েছেন তাঁর হলফনামা হীরানন্দানি। শিল্পপতির হলফনামায় উল্লেখ রয়েছে যে নানা কারণেই সাংসদের আবদার মেটানো হতো। বিলাসবহুল সামগ্রী কিনে দেওয়া হতো। দিল্লির সরকারি বাসভবন সংস্কার করে দেওয়া হতো। ছুটি কাটাতে বা বেড়ানোর খরচও দেওয়া হতো দেশের বিভিন্ন জায়গায় এমনকি বিদেশেও। হীরানন্দানি আরও জানিয়েছেন, মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) সঙ্গে তাঁর প্রথম পরিচয় ২০১৭ সালে। প্রসঙ্গত সে বছরে বেঙ্গল বিজনেস সামিট কলকাতায় অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেই যোগ দিতে এসে মহুয়ার সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব হয়। এ সময় ব্যবসায়ী হীরানন্দানির মনে হয় যে মহুয়ার মাধ্যমেই তিনি অবিজেপি রাজ্যগুলিতে কাজের সুযোগ পেতে পারেন।

    হলফনামায় কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী এবং শশী থারুরের নাম

    ওই ব্যবসায়ীর হলফনামায় কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী এবং শশী থারুরের কথাও উঠে এসেছে। দর্শন হিরানন্দানির কাছে অর্থে এবং উপহারের বিনিময়ে সংসদে প্রশ্ন করেছেন মহুয়া মৈত্র (Mahua Moitra), এই অভিযোগ তোলেন বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। গত রবিবার এ নিয়ে লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার কাছে অভিযোগ পাঠান বিজেপি সাংসদ দুবে। মঙ্গলবারই ওম বিড়লা সংসদের এথিক্স কমিটিকে নির্দেশ দিয়েছেন যে অভিযোগ কতটা সত্য তা খতিয়ে দেখতে। এরই মাঝে দুবাই-কেন্দ্রিক ব্যবসায়ী হীরানন্দানির হলফনামা সামনে এসেছে গতকালই। মহুয়া মিত্রের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ যে ওই শিল্পপতিকে তিনি সংসদের লগ ইন আইডিও দিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Palestine: যুদ্ধের মাঝে ইজরায়েলের পর প্যালেস্তাইনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা মোদির

    Palestine: যুদ্ধের মাঝে ইজরায়েলের পর প্যালেস্তাইনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইজরায়েল-হামাস ( Palestine) যুদ্ধের মাঝে নেতানিয়াহুর পরে এবার প্যালেস্তাইনের প্রধানমন্ত্রী মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে বৃহস্পতিবার কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। যুদ্ধ পরিস্থিতিতে গাজার হাসপাতালে নিহত প্যালেস্তাইনের সাধারণ নাগরিকদের জন্য সমবেদনাও জানান প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী মোদি এরকম যুদ্ধ পরিস্থিতিতে প্যালেস্তাইনের সাধারণ নাগরিকদের জন্য সমস্ত রকম মানবিক সহযোগিতা করার আশ্বাসও দিয়েছেন।

    এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট প্রধানমন্ত্রীর 

    নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ‘‘প্যালেস্তাইনের ( Palestine) প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে কথা হয়েছে এবং সেখানকার সাধারণ নাগরিকদের প্রাণহানির ঘটনায় আমি সমবেদনা জানিয়েছি।’’

    ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ ১৩ তম দিনে পা দিল

    প্রসঙ্গত এদিন সকালেই বিদেশ দফতরের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী ইজরায়েলের ওপর ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসবাদী হামলার নিন্দা জানিয়েছেন। বৃহস্পতিবার সকালেই তিনি বলেন যে সমস্ত আন্তর্জাতিক মহলকে এক হতে  হবে সন্ত্রাসবাদকে মোকাবিলা করার জন্য।  গত সাত অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ ১৩ তম দিনে পা দিল। এখনও পর্যন্ত এই যুদ্ধে প্রায় ৩,৭০০ এর বেশি প্যালেস্তাইনের ( Palestine) সাধারণ মানুষ নিহত হয়েছেন এবং ১,৪০০ এর বেশি ইজরায়েলের সাধারণ নাগরিক নিহত হয়েছেন বলে খবর। অন্যদিকে এদিনই ইজরায়েলকে সমর্থন করতে তেল আভিভে পৌঁছলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক। নিজের সোশ্যাল হ্যান্ডেলে সুনক জানান, তিনি ইজরায়েলে (Israel-Hamas Conflict) রয়েছেন। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যেভাবে লড়াই চলছে, সেই যুদ্ধে ইজরায়েলের পাশে তিনি রয়েছেন বলে জানান ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। সফরের আগে একটি বিবৃতি দিয়ে ব্রিটেনের ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রধানমন্ত্রী বলেন, “প্রতিটি সাধারণ নাগরিকের মৃত্যু যন্ত্রনার। হামাসের সন্ত্রাসবাদী হামলার ফলশ্রুতি এই এত মানুষের মৃত্যু।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Climate Change: তীব্র তাপপ্রবাহে ২২০ কোটি মানুষ পড়বে সঙ্কটে, খরার পরিস্থিতি ভারত-পাকিস্তানে

    Climate Change: তীব্র তাপপ্রবাহে ২২০ কোটি মানুষ পড়বে সঙ্কটে, খরার পরিস্থিতি ভারত-পাকিস্তানে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২০ কোটি মানুষ পড়তে পারে খরার কবলে। ভারত-পাকিস্তানে তীব্র তাপপ্রবাহ চলবে। জলবায়ু পরিবর্তনে (Climate Change) ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি! আবহবিদদের কপালে রীতিমতো চিন্তার ভাঁজ সৃষ্টি হয়েছে। একটি গবেষণায় প্রসিডিংস অফ ন্যাশনাল একাডেমি অফ সায়েন্সেস (পিএনএএস) জার্নাল থেকে জানা গেছে, বিশ্বের তাপমাত্রা, বর্তমান মাত্রার চেয়ে ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেলে, প্রতি বছর কোটি কোটি মানুষ তাপপ্রবাহ এবং আদ্রর্তার শিকার হবে। এমনকী আরও বলা হয়, চরম তাপমাত্রার প্রভাবে, মানুষ স্বাভাবিক ভাবে ঠান্ডা হতেও পারবে না।

    গবেষণায় কী বলা হয়েছে (Climate Change)?

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেন স্টেট কলেজ অফ হেলথ অ্যান্ড হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট, পারডু ইউনিভার্সিটি কলেজ অফ সায়েন্সেস এবং পারডু ইনস্টিটিউট ফর এ সাসটেইনেবল ফিউচারের গবেষকরা দেখেছেন যে সারা বিশ্বে, শিল্পায়ন হওয়ার আগের তাপমাত্রার (Climate Change) স্তর থেকে ১.৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেট তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে মানুষের স্বাস্থ্যের উপর দারুণ প্রভাব পড়েছে। হিট স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক রোগের প্রভাব অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশ্বের ২২০ কোটি মানুষকে জলবায়ুর এই ব্যাপক পরিবর্তনের জন্য তাপ প্রবাহ এবং খরাকে সহ্য করতে হবে। এমনকি তাপপ্রবাহে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

    প্রভাব পড়বে ভারতে

    ভারতের এমন কিছু অঞ্চল রয়েছে যে তাপমাত্রা (Climate Change) এমন পর্যায়ে পৌঁছাবে যে এলাকার মানুষ কোনও ভাবেই, এই তাপমাত্রাকে সহ্য করতে পারবে না। ফলে তীব্র খরা পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। ফসল উৎপাদন এবং দৈনন্দিন জীবনে ব্যাপক প্রভাব পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও রাষ্ট্র সঙ্ঘ এবং রেড ক্রস সোসাইটির সম্মিলিত রিপোর্টে বলা হয়, এই উষ্ণায়নের কারণে দক্ষিণ এশিয়া সহ আরও বিশ্বের বেশ কিছু অঞ্চল তাপপ্রবাহের কবলে আচ্ছন্ন হবে। তার মধ্যে ভারত-পাকিস্তানে চরম প্রভাব পড়বে। 

    আবহাওয়া বিজ্ঞানীদের বক্তব্য

    আবহাওয়া বিজ্ঞানীদের বক্তব্য, বিশ্বে প্রচুর পরিমাণে নগরায়ন, বৃক্ষ ছেদন, বেশিপরিমাণে তেজস্ক্রিয় বিকিরণ জনিত কারণে ঋতুর উপর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। ছয় ঋতু আর চোখে পড়ছে না। ২০২৪ সালে ‘এল নিনো’ আবার ফিরে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। এমনকী প্রসান্ত মহাসাগরের চিলি, পেরু উপকুল এবং মহাসাগরের মধ্যাঞ্চলের ‘এল নিনো’ তৈরি হলে, ভারতে বর্ষার মরসুমের উপর ব্যাপক প্রভাব পড়বে। আশঙ্কা করা হচ্ছে কমে যাবে বৃষ্টিপাত। ২০১৫ সালে ‘এল নিনো’র প্রভাবে পড়েছিল ভারতে। বহু এলাকা বৃষ্টিপাত না হওয়ার কারণে প্রচণ্ড খরার প্রাদুর্ভাব দেখা গিয়েছিল। ২০০৯ সালেও নিনোর প্রভাব পড়েছিল দেশে।

    নগরউন্নয়ন হল কলকাতা শহরের খামখেয়ালি আবহের (Climate Change) একটি প্রধান কারণ। গবেষকরা জানিয়েছেন, কলকাতা এখন হিট-আই ল্যান্ডে পরিণত হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ে এখনই যদি না ভাবা হয়, তাহলে আগামী দিন আরও ভয়ঙ্কর হতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ajit Doval: ‘‘সন্ত্রাসবাদ ও মাদক পাচার আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ক্ষেত্রে বড় বাধা’’, বললেন ডোভাল

    Ajit Doval: ‘‘সন্ত্রাসবাদ ও মাদক পাচার আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ক্ষেত্রে বড় বাধা’’, বললেন ডোভাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসবাদ, মাদক পাচারের মতো গুরুতর সমস্যাগুলির সমাধানে নয়া কূটনৈতিক চাল অজিত অজিত ডোভালের। চলতি সপ্তাহের, মঙ্গলবার কাজাকাস্থানে এক উচ্চপর্যায়ের জরুরি বৈঠকে বসেন ভারত ও মধ্যএশিয়ার দেশগুলির নিরাপত্তার আধিকারিকরা। সূত্রের খবর, সেখানেই অজিত ডোভাল (Ajit Doval) তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘‘ভারত এবং মধ্য এশিয়ার প্রায় কম-বেশি প্রত্যেকটি দেশই নিরাপত্তা জনিত সমস্যায় বর্তমানে ভুগছে। এর কারণ সন্ত্রাসবাদ, মাদক পাচার সমেত সাইবার হামলা। এই সমস্যাগুলির সমাধানের জন্য যৌথ নেটওয়ার্ক তৈরির প্রয়োজন।’’

    আলোচনার মাধ্যমেই বিবাদ মেটানো সম্ভব

    এর পাশাপাশি কূটনীতির উপরেও জোর দিতে দেখা গিয়েছে দেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে (Ajit Doval)। তাঁর মতে, ‘‘বর্তমান সময়ে অনেকগুলি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে সারা দুনিয়া। এক দেশের সঙ্গে অপর দেশের মতপার্থক্যের জন্যই বিবাদ সৃষ্টি হচ্ছে।’’ এই বিবাদগুলি আলোচনার মাধ্যমেই মিটিয়ে ফেলা সম্ভব বলেও জানিয়েছেন অজিত ডোভাল। মধ্য এশিয়ার সঙ্গে একটি ইতিবাচক সম্পর্ক তৈরি করতে ভারত আগ্রহী বলেও জানিয়েছে ডোভাল। 

    নিশানা পাকিস্তানকে

    সন্ত্রাসবাদ ইস্যুতে অজিত ডোভালের (Ajit Doval) আরও  মন্তব্য, ‘‘বর্তমান আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সন্ত্রাসবাদই সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ এবং এটিকে এড়িয়ে যাওয়া বা অবহেলা করা কখনও সম্ভব নয়। এর পাশাপাশি মাদক পাচারকেও বন্ধ করতে হবে। কারণেই চোরা চালানোর মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদ মজবুত হচ্ছে।’’ প্রসঙ্গত, উচ্চ পর্যায়ের এই নিরাপত্তা আধিকারিকদের বৈঠকে অজিত ডোভাল (Ajit Doval) সব থেকে বেশি জোর দিয়েছেন সন্ত্রাসবাদ এবং মাদক পাচারকে রোখার বিষয়ে। মাদক পাচারের অর্থেই যে সন্ত্রাসবাদের ফান্ডিং হয় এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। দীর্ঘদিন ধরে তালিবান জঙ্গিদের আফিম চাষের মাধ্যমেই নিজেদের ফান্ডিং মজবুত করতে দেখা গিয়েছে।  পাকিস্তানকে নিশানা করে ডোভাল বলেন, ‘‘মধ্য এশিয়া এবং ভারতের মধ্যে সরাসরি সংযোগ না থাকাটা খুবই বিস্ময়ের। একটি বিশেষ দেশের ক্রমাগত নীতিগত বাধার কারণে এই সংযোগ এতদিনেও গড়ে ওঠেনি। এই বাধাদানে শুধুমাত্র ওই দেশটিই যে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তা নয়, সামগ্রিক ভাবে এই অঞ্চলের লোকসান হচ্ছে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: বিদেশি অনুদান পাওয়ার ক্ষেত্রে ছাড়পত্র পেল রাম মন্দির কর্তৃপক্ষ

    Ram Mandir: বিদেশি অনুদান পাওয়ার ক্ষেত্রে ছাড়পত্র পেল রাম মন্দির কর্তৃপক্ষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছরের জানুয়ারি মাসেই ভক্তদের জন্য খুলে যাচ্ছে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) দরজা। তার আগেই, ২০১০ বিদেশি অনুদান নিয়ন্ত্রণ আইন সংক্রান্ত লাইসেন্স রাম মন্দির কর্তৃপক্ষকে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এর ফলে বিদেশি কোনও অনুদান পেতে রাম মন্দির কর্তৃপক্ষের আর বাধা রইল না বলে মনে করা হচ্ছে। বুধবার বিদেশি অনুদানের লাইসেন্স পাওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই।

    কী বলছে রামজন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট

    এ বিষয়ে রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই বলেন, ‘‘বিদেশি অনুদান দিল্লির স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার মূল শাখায় রাম মন্দির ট্রাস্টের ব্যাঙ্ক অকাউন্টে পাঠাতে হবে।’’ প্রসঙ্গত, বিদেশে বসবাসকারী বহু প্রবাসী ভারতীয় হিন্দুর রাম মন্দির নির্মাণ প্রকল্পে অনুদানকে নিশ্চয়তা দিতেই সরকারের এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। 

    আগামী বছরেই খুলে যাচ্ছে রাম মন্দিরের দরজা

    ২০১৯ সালে নভেম্বরের সুপ্রিম কোর্ট রায় দেয় রাম মন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের পক্ষে। এরপরেই তোড়জোড় শুরু হয় মন্দির নির্মাণের। ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট মন্দিরের ভূমি পূজন করেন প্রধানমন্ত্রী। তারপর থেকেই আগ্রহ এবং কৌতূহল দুটোই বাড়ছিল যে কবে উদ্বোধন হবে রাম মন্দিরের! এবার নির্মিত রাম মন্দিরের উদ্বোধনের দিনক্ষণও স্থির হয়ে গেল। রাম মন্দির (Ram Mandir) কনস্ট্রাকশন কমিটির চেয়ারপার্সন নৃপেন্দ্র মিশ্র জানিয়েছেন, ২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন হবে এবং রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিতর্কের অবসান আগেই করেছিল সুপ্রিম কোর্ট, রাম মন্দির নির্মাণের পক্ষে রায়দানের মাধ্যমে, এবার মন্দির উদ্বোধন হলে পূর্ণতা পাবে সুপ্রিম কোর্টের রায়, এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রসঙ্গত, রাম মন্দির তৈরি হচ্ছে আড়াই একর জমির উপরে। মন্দির প্রাঙ্গণে রয়েছে প্রায় আট একর জায়গায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Israel-Hamas War: পঞ্চম বিমানে ইজরায়েল থেকে ফিরলেন ২৮৬ জন, এরমধ্যে ১৮ জন নেপালি নাগরিক

    Israel-Hamas War: পঞ্চম বিমানে ইজরায়েল থেকে ফিরলেন ২৮৬ জন, এরমধ্যে ১৮ জন নেপালি নাগরিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইজরায়েল-হামাস (Israel-Hamas War) যুদ্ধের আবহে সে দেশে বসবাসকারী ভারতীয় নাগরিকদের ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিয়েছে মোদি সরকার। ইতিমধ্যে অপারেশন অজয়-এর মাধ্যমে পঞ্চম বিমান দিল্লিতে অবতরণ করেছে। এই বিমানে ২৮৬ জন ভারতীয় নাগরিক ইজরায়েল থেকে ফেরেন। এরমধ্যে ১৮ জন নেপালি নাগরিক। প্রতিবেশী রাষ্ট্র নেপালের ১৮ জন নাগরিককে উদ্ধার করার জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসা করতে শোনা গিয়েছে নেপালি নাগরিকদের। এছাড়াও ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন ভারতে নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত। এদিন বিমানবন্দরে ইজরায়েল থেকে আসা ভারতীয়দের স্বাগত জানান তথ্য ও সম্প্রচার দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী এল মুরুগান। 

    কী বললেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী

    সাংবাদিকদের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘‘যখনই ভারতীয়রা বিপদে পড়ে, তখনই আমাদের প্রধান নীতি থাকে যে তাঁদেরকে দেশে ফিরিয়ে আনা। এই কাজে আমরা সম্পূর্ণভাবে সফল হয়েছি। এর আগে অপারেশন গঙ্গা, অপারেশন কাবেরী যেমন সফলভাবে করতে পেরেছি, তেমন বর্তমানে আমরা অপারেশন অজয়ও চালু করতে পেরেছি। এটা আমাদের পঞ্চম বিমান দেশে ফিরল। মোট ১,১৮০ জনকে আমরা ইজরায়েল (Israel-Hamas War) থেকে দেশে ফিরিয়ে আনতে পেরেছি, যার মধ্যে অনেক নেপালি নাগরিকও রয়েছেন।

    কী বলছেন দেশে ফেরা নাগরিকরা

    জনৈক এক ভারতীয় নাগরিক বলেন, ‘‘আমি ইজরায়েল (Israel-Hamas War) থেকে ফিরলাম, সেখানে আমাদেরকে ভারতীয় দূতাবাস অভূতপূর্ব সাহায্য করেছে। আমরা তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞ।’’ অন্যদিকে আরেক ভারতীয় নাগরিক রমেশ বলেন, ‘‘আমরা সবেমাত্র ফিরলাম ইজরায়েল থেকে। যেভাবে ভারতীয় দূতাবাস আমাদের সাহায্য করেছে তার জন্য আমাদের সত্যি খুব ভালো লাগছে।’’  অন্যদিকে নেপালের এক মহিলা নাগরিক বলেন, ‘‘ ভয়ঙ্কর রকমের বিস্ফোরণ ঘটছিল আশেপাশে। আমরা ভারত সরকারকে ধন্যবাদ জানাই আমাদের দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য।’’ সূত্রের খবর, সাড়ে চার হাজার এরও বেশি নেপালি নাগরিক বর্তমানে রয়েছেন ইজরায়েলে। যাদের মধ্যে ৪০০ জনকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে এবং নেপাল সরকারও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তাদের নাগরিকদের দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য। জানা গিয়েছে, ইজরায়েলে (Israel-Hamas War) থাকা ভারতীয় নাগরিকদের জন্য সে দেশের দূতাবাস ২৪ ঘণ্টার জন্য কন্ট্রোল রুম খুলেছে যে কোনও ধরনের সাহায্যের জন্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ISRO: ২০৪০ সালের মধ্যে চাঁদে মানুষ পাঠাবে ভারত? ইসরোকে লক্ষ্য বেঁধে দিলেন নরেন্দ্র মোদি

    ISRO: ২০৪০ সালের মধ্যে চাঁদে মানুষ পাঠাবে ভারত? ইসরোকে লক্ষ্য বেঁধে দিলেন নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০৪০ সালের মধ্যে চাঁদে মানুষ পাঠাতে চলেছে ইসরো (ISRO)! অন্তত ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থাকে সেরকমই সময়সীমা বেঁধে দিলেন নরেন্দ্র মোদি। মঙ্গলবার গগনযান মিশন নিয়ে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে এমন মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। 

    ২০৩৫ সালের মধ্যে মহাকাশে ভারতে নিজস্ব স্পেস স্টেশন

    সেখানেই বিজ্ঞানীদের জানান তিনি, ২০৪০ সালের মধ্যে চাঁদে মানুষ পাঠানোর লক্ষ্য নিতে হবে। তবে ঠিক তার ৫ বছর আগে ২০৩৫ সালের মধ্যে মহাকাশে ভারতে নিজস্ব স্পেস স্টেশন (ISRO) স্থাপন করার লক্ষ্যও নিতে বলেন প্রধানমন্ত্রী। ভারতের স্পেস স্টেশনের নামকরণও মঙ্গলবার  ঠিক করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী  স্পেস স্টেশনটর নাম হবে ‘ভারতীয় অন্তরীক্ষ স্টেশন’। জানা গিয়েছে, এদিনের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মঙ্গল ও শুক্র অভিযান নিয়ে যাবতীয় কাজ দ্রুত শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন।

    ইসরোর আগামী মিশনগুলি

    আগামীতে ইসরোর (ISRO) বেশ কতগুলো মিশন রয়েছে। যেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য, গগনযান-১, গগনযান-২, গগনযান-৩, শুক্রযান-১, মঙ্গলযান-২, লুনার পোলার এক্সপ্লোরেশন মিশন বা লুপেক্স। এর মধ্যে পরীক্ষামূলকভাবেই উড়ে যাবে গগনযান-১, প্রথম ধাপে কোনও মানুষ অবশ্য থাকবে না গগনযানে। এটি পরীক্ষামূলক মিশন হবে। গগনযান-২ এর ক্ষেত্রে মহাকাশযানে একটি রোবটকে পাঠানো হবে। অবশেষে গগনযান-৩ তিনজন মহাকাশচারীকে পাঠানো হবে। গগনযান-১ পরীক্ষামূলকভাবে উড়ে যাবে অবশ্য দুর্গাপুজোর সপ্তমীর দিনই। ২১ অক্টোবর পাড়ি দেবে গগনযান-১। মহাকাশ থেকে পরে তা অবতরণ বঙ্গোপসাগরে। সেই মতো প্রস্তুত ভারতীয় নৌবাহিনীও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Coal Mines death: ফের কয়লা খনিতে ধস, রানীগঞ্জের পর ধানবাদে মৃত্যু ২, কাঠগড়ায় ইসিএল

    Coal Mines death: ফের কয়লা খনিতে ধস, রানীগঞ্জের পর ধানবাদে মৃত্যু ২, কাঠগড়ায় ইসিএল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রানীগঞ্জে কয়লা খনিতে ধসের ঘটনার পর, এবার ফের ধানবাদের কয়লা খনিতে ধসে চাপা পড়ে মৃত্যু (Coal Mines death) হয়েছে ২ জনের। সোমবার ধানবাদের ইসিএলের কয়লা খনিতে এই মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এলাকার মুগমা এরিয়ার কাপাসারা খোলামুখ খনিতে এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। সেই সঙ্গে আরও জানা গেছে, মৃতদের মধ্যে একজনের নাম যমুনা রাজবংশী। বাকিদের পরিচয় এখনও জানা যায় নি। আশঙ্কা করা হচ্ছে আরও কিছু মানুষ হয়তো নিচে চাপা পড়ে রয়েছেন। এই ঘটনায় ইসিএল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে এলাকার মানুষ তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। কর্তব্যে গাফলতির অভিযোগে তুলে এলাকার মানুষ, মৃতদের পরিবারে জন্য ক্ষতিপূরণের দাবি করেছেন ইসিএলের কাছে। উল্লেখ্য গত জুন মাসেও নিরসাতে বিসিসিএলের খোলামুখ কয়লা খনিতে পাঁচজন মানুষের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল। 

    ধস নেমেছিল রানীগঞ্জেও (Coal Mines death)

    গত বুধবার, রানীগঞ্জের ইসিএল কুনুস্তরিয়া এলাকার নারায়ণকুড়ি এলাকায় ধস নেমেছিল বলে জানা গিয়েছে। বেশ কিছু মানুষ সেখানে চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছিল। পরে সেখান থেকে মোট তিন জনের মৃতদেহ (Coal Mines death) উদ্ধার হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছিল, খনির দেওয়াল ফুটো করে কয়লা সংগ্রহ করতে গিয়ে চাপা পড়ে এই বিপত্তি ঘটে। এরপর খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পৌঁছান বিজেপি বিধায়ক আগ্নিমিত্রা পাল। তিনিও প্রশাসনের অব্যবস্থার দিকে আঙুল তোলেন। এই ঘটনার রেস কাটতে না কাটতেই ফের বিপত্তি ঘটল ধানবাদে।

    প্রশাসনের ভূমিকা?

    এই ইসিএলের খোলামুখ খনিটি ঝাড়খণ্ড পুলিশ প্রশাসনের অধীনে। ধসের পর উদ্ধার কাজের জন্য, ইসিএল কর্তৃপক্ষ এবং পুলিশ প্রশাসন দ্রুত উদ্ধার কাজে এগিয়ে আসেনি বলে, অভিযোগ করেন বিজেপি বিধায়ক অপর্ণা সেনগুপ্ত। এই খনিকে প্রশাসন পরিত্যক্ত অবস্থায় ফেলে দিয়েছিল বহুদিন। এখানে কোনও নিরাপত্তা ছিল না, আর তার ফলেই মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে (Coal Mine death)। অপর দিকে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চাও এই মৃত্যুর জন্য কাঠগাড়ায় তুলেছেন ইসিএল কর্তৃপক্ষকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share