Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • PM Modi: মোদি জমানায় ব্যবসার আদর্শ পরিবেশ দেশে! ৯ বছরে স্টার্টআপ বেড়েছে ২৬০ গুণ

    PM Modi: মোদি জমানায় ব্যবসার আদর্শ পরিবেশ দেশে! ৯ বছরে স্টার্টআপ বেড়েছে ২৬০ গুণ

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান ছিল ‘আচ্ছে দিন আসছে’। বিগত ৯ বছরে ৪ কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়, ১১ কোটি মানুষ পেয়েছেন শৌচালয়। উজ্জ্বলা যোজনা আসার পর কাউকে আর উনুনে রাঁধতে হচ্ছে না। চলছে স্কিল ইন্ডিয়া, মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মতো অজস্র প্রকল্প। সন্ত্রাসী হামলার প্রত্যুত্তর হিসেবে এদেশ সাক্ষী থেকেছে বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের। নিরাপত্তা হোক বা কৃষি, কর্মসংস্থান হোক বা দারিদ্রতা দূরীকরণ-বিগত ৯ বছরে কীভাবে এল সেই ‘আচ্ছে দিন’? তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন ।

    ‘সাফল্যের ৯ বছর’-৯

     

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা বিশ্ব আজ তাকিয়ে আছে ভারতের দিকে। বিশ্বমানের আধুনিক কোম্পানিগুলি এদেশে বিনিয়োগ করতে চায়, যা সম্ভব হয়েছে মোদি সরকারের (PM Modi) নীতির কারণে। বিগত ৯ বছর ধরে অর্থনৈতিক সংস্কার এবং আর্থিক নীতিই বিদেশি বিনিয়োগ টেনে আনছে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৪ সালের আগে যেখানে স্টার্ট আপের সংখ্যা এদেশে ছিল ৩৫০ টি, এখন তা বেড়েছে ২৬০ গুণ। শুধু তাই নয়, ইউনিকর্নের (১০০ কোটি ব্যবসার কোম্পানি, যা শেয়ার মার্কেটে নথিভুক্ত নয়) সংখ্যা বর্তমানে দেশে ১০০ ছাড়িয়েছে। ২০১৪ সালের পর থেকেই উদ্যোগপতিদের কাছে সরকার কখনও বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি, বরং পরামর্শদাতা রূপে পাশে থেকেছে। এই কারণেই শিল্পপতিরা আজ এ দেশে ব্যবসা করার অনুকূল পরিবেশ পেয়েছেন।

    রেট্রোস্পেকটিভ ট্যাক্স কমার ফলে বিনিয়োগে বিপুল পরিমাণে উৎসাহ দেখা যাচ্ছে শিল্পপতিদের মধ্যে। এছাড়া গত ৯ বছরে যথেষ্ট পরিমাণে কমানো হয়েছে কর্পোরেট ট্যাক্সও। প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) একটি বড় নীতি হল, দেশের মানুষের উপর বিশ্বাস স্থাপন। তিনি মনে করেন, এর ফলেই একটি শক্তিশালী দেশ তৈরি হতে পারে। তাঁর এই নীতির কারণেই আজ করদাতাদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে এবং রেকর্ড পরিমাণে ট্যাক্স সংগ্রহ হয়েছে বিগত বছরগুলিতে। ভারতের লক্ষ্য হল বিশ্বমানের ব্যবসার মানচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করা। যত সময় গড়িয়েছে, বিগত ৯ বছর ধরে এখানে যথেষ্ট উন্নতি করতে পেরেছে দেশ। একটি রিপোর্ট বলছে, ২০১৪ সালের আগে বিশ্বের নিরিখে ব্যবসা করার আদর্শ পরিবেশ হিসেবে ভারতবর্ষের স্থান ছিল ১৪২, ২০১৯ সালে তা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৬৩। বিশ্বব্যাঙ্কের লজিস্টিক পারফরম্যান্সের ইনডেক্সে ৬ ধাপ এগিয়েছে ভারত এবং বর্তমানে তার স্থান ১৪৯ টি দেশের মধ্যে ৩৮ তম। এই সমস্ত রিপোর্ট এবং পরিসংখ্যান বলে দিচ্ছে, কীভাবে গত ৯ বছর ধরে মোদি সরকারের নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ। এই সমস্ত সংস্কার এবং মোদি সরকারের নীতির কারণেই গত ৯ বছর ধরে পরিবর্তন সম্ভব হয়েছে দেশে। পূর্ববর্তী সরকারের কাছে শিল্পপতিরা যেন ছিল শুধুই অর্থভাণ্ডার বা ধনকুবের। কিন্তু তাঁদের সরকারের সহযোগী করে তুলে দেশের উন্নয়নের কাজে লাগাতে পেরেছেন নরেন্দ্র মোদি।

     বিনিয়োগ করার মতো আদর্শ পরিবেশ কীভাবে গড়ে উঠল ভারতে?

    ১) ব্যবসা করার আদর্শ ক্ষেত্র হিসেবে ভারতের স্থান ২০১৪ সাল থেকে ৭৯ ধাপ এগিয়েছে গোটা বিশ্বের নিরিখে।

    ২) ১.৬৭ লাখ নতুন কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন হয়েছে গত এক বছরে, যা একটি সর্বকালীন রেকর্ড।

    ৩) শ্রমিকদের কথা চিন্তা করে চারটি নতুন লেবার কোড আনা হয়েছে।

    ৪) রেট্রোস্পেকটিভ ট্যাক্স কমানো হয়েছে।

    ৫) কর্পোরেট ট্যাক্সের পরিমাণও কমেছে।

    ৬) গত সাত বছরে পেটেন্ট রেজিস্ট্রেশন ৫০ শতাংশ বেড়েছে।

    ৭) করের হার এখন আর ব্যবসার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে উঠছে না। নতুন ডোমেস্টিক ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানিগুলির জন্য সর্বনিম্ন কর্পোরেট ট্যাক্স ১৫ শতাংশ।

    ৮) বর্তমানের কোম্পানিগুলির জন্য সরকার কর্পোরেট ট্যাক্স ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২২ শতাংশ করেছে।

    ৯) বিগত কয়েক বছরে এফডিআই তার পূর্ববর্তী সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে।

    ১০) ব্যবসার জন্য সমস্ত রকমের সরকারি প্রক্রিয়াও এখন সহজ হয়েছে এবং কোম্পানির অ্যাপ্রুভালের জন্য ১৪ টি নয়, এখন তিনটি ধাপ পেরোতে হয়।

    ১১) ২০১৪ সাল থেকে দেড় হাজারেরও বেশি কেন্দ্রীয় আইনকে সংশোধন করা হয়েছে।

    ১২) আমেরিকা এবং চিনের পরেই বিশ্বের অর্থনীতিতে ভারত এখন তৃতীয় বৃহত্তম স্টার্ট আপ ইকোসিস্টেম গড়তে পেরেছে।

     

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় মজবুত অর্থনীতি, বছরে ৩১ কোটি মোবাইল উৎপাদন!

    আরও পড়ুন: ৯ বছরের মোদি জমানায় সফল বিদেশ ও সুরক্ষা নীতি, কাশ্মীরে বিলোপ ৩৭০ ধারা!

    আরও পড়ুন: মোদি সরকারের ৯ বছরে ১৫ টি নতুন এইমস, ৩৭ কোটি মানুষের স্বাস্থ্য বিমা!

    আরও পড়ুন: বার্ষিক ৭ লাখ আয় করমুক্ত, কমেছে বাড়ি-গাড়ির ঋণে সুদের হার! খুশি মধ্যবিত্তরা

    আরও পড়ুন: ৯ বছরে ৭টি আইআইটি স্থাপন, কোটির ওপর যুবককে প্রশিক্ষণ মোদি সরকারের!

    আরও পড়ুন: বন্ধ হয়েছে তিন তালাক, মোদি সরকারের আমলে মহিলাদের জন্য অজস্র প্রকল্প

    আরও পড়ুন: দুধ উৎপাদনে শীর্ষে ভারত, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায় ১১ কোটি মানুষ!

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    চলবে….

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মোদি জমানায় মজবুত অর্থনীতি, বছরে ৩১ কোটি মোবাইল উৎপাদন!

    PM Modi: মোদি জমানায় মজবুত অর্থনীতি, বছরে ৩১ কোটি মোবাইল উৎপাদন!

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান ছিল ‘আচ্ছে দিন আসছে’। বিগত ৯ বছরে ৪ কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়, ১১ কোটি মানুষ পেয়েছেন শৌচালয়। উজ্জ্বলা যোজনা আসার পর কাউকে আর উনুনে রাঁধতে হচ্ছে না। চলছে স্কিল ইন্ডিয়া, মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মতো অজস্র প্রকল্প। সন্ত্রাসী হামলার প্রত্যুত্তর হিসেবে এদেশ সাক্ষী থেকেছে বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের। নিরাপত্তা হোক বা কৃষি, কর্মসংস্থান হোক বা দারিদ্রতা দূরীকরণ-বিগত ৯ বছরে কীভাবে এল সেই ‘আচ্ছে দিন’? তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন ।

    ‘সাফল্যের ৯ বছর’-৮

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা পরিস্থিতির পর সারা বিশ্ব জুড়েই বিভিন্ন দেশে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে। এই আবহে ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড ঘোষণা করেছে, ভারতের অর্থনীতি সারা বিশ্বের মধ্যে অত্যন্ত গতিশীল। ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ডের এই ঘোষণা আসলে ৯ বছরের মোদি সরকারের (PM Modi) আমলে দেশের আর্থিক উন্নতিতে সিলমোহর দিল বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক মহলের একাংশ। জিএসটি চালু হওয়ার পর বিগত বছরগুলিতে দেখা গেছে, বিপুল পরিমাণে সেখান থেকে লাভ হয়েছে সরকারের। রেকর্ড পরিমাণে রফতানি বেড়েছে গত ৯ বছরে। এই কারণগুলির জন্যই করোনা কালে বিশ্বের অর্থনীতিতে মন্দা দেখা দিলেও ভারতে তা প্রভাব ফেলতে পারেনি বলেই মনে করছেন অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা। এই কাজ সম্পূর্ণভাবে সম্ভব হয়েছে ২০১৪ সাল থেকে মোদি সরকারের শক্তিশালী অর্থনৈতিক নীতির জন্য, পরিকাঠামোগত সংস্কারের জন্য।

    ভারতের অর্থনীতিকে স্বনির্ভর করে তুলতে এবং দেশের মধ্যে উৎপাদন বাড়াতে মোদি সরকার বিভিন্ন প্রকল্প নিয়েছে। আত্মনির্ভর ভারতের লক্ষ্যে এই প্রকল্পগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল মেক-ইন-ইন্ডিয়া। এই ক্ষেত্রে ব্যাপক অগ্রগতি দেখা গিয়েছে বিগত ৯ বছরে। বিগত বছরগুলিতে কয়েক লাখ যুবকের কর্মসংস্থানও হয়েছে এই স্কিমগুলির দৌলতে। বিশ্বের অর্থনীতিতে ভারত হল এখন মোবাইল তৈরির একটি গুরুত্বপূর্ণ হাব। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৪-১৫ সালে যেখানে মোবাইল তৈরি হত দেশে ৬ কোটি, সেখানে ২০২১-২২ সালে তার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩১ কোটি। বিশ্বের মধ্যে ভারতবর্ষকে এখন বিনিয়োগ করার জন্য বেছে নিচ্ছেন শিল্পপতিরা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)  নেতৃত্ব এবং তাঁর স্পষ্ট অর্থনৈতিক নীতির কারণেই এগুলি সম্ভব হচ্ছে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে এফডিআই এসেছে ভারতে ৮,৩০০ কোটি টাকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই নীতির ফলে ভারতের রফতানি অনেকটাই বাড়বে বলে মনে করছেন অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের রফতানি ৪২ লক্ষ কোটি টাকায় নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। দেশের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রতে এই বিপুল সংস্কার এবং উন্নয়নের প্রভাব ভারতবর্ষের জনসাধারণের মধ্যেও দেখা যাচ্ছে এবং তাঁরা পূর্বের চেয়ে অনেক বেশি স্বচ্ছন্দের জীবনযাপন করতে পারছেন। তাঁদের পরিবারের সন্তানরা ভালো মানের শিক্ষা পাচ্ছেন।

    একনজরে দেখে নেওয়া যাক, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে গত ৯ বছরের উন্নয়ন

    ১) ইন্টারন্যাশনাল মনিটরি ফান্ড ঘোষণা করেছে, অর্থনীতিতে দ্রুত এগিয়ে চলা দেশগুলির মধ্য়ে ভারত অন্যতম।

    ২) করোনাকালীন সময়ে ২৭.১ লক্ষ কোটি টাকার আত্মনির্ভর ভারতের প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে।

    ৩) প্রতি মাসেই জিএসটি সংগ্রহ রেকর্ড স্পর্শ করছে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৩ এর এপ্রিলে জিএসটি সংগ্রহ হয়েছে ১.৮৭ লক্ষ কোটি টাকা।

    ৪) ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে বিদেশে রফতানি হয়েছে ৭৭ হাজার কোটি টাকার সামগ্রী এবং অন্যান্য জিনিসপত্র।

    ৫) আগামী পাঁচ বছরে ষাট লাখ কর্মসংস্থান তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।

    ৬) বিদেশে ইলেকট্রনিক জিনিসপত্র রফতানি ৫০ শতাংশ বেড়েছে এবং ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে তা ২,৩০০ কোটি টাকা স্পর্শ করেছে।

    ৭) ৬.৬০ লক্ষ কোটি টাকার ঋণ উদ্ধার করা গেছে।

    ৮) ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ভারতে এফডিআই এসেছে ৮,৪০০ কোটি টাকার।

    ৯) জাতীয় সড়কের মোট দৈর্ঘ্য ২০১৪ সালে ছিল ৯১ হাজার ২৮৭ কিমি। সেখানে ২০২২-২৩ সালে তা দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ ৪৫ হাজার ১৫৫ কিমি।

     

    আরও পড়ুন: ৯ বছরের মোদি জমানায় সফল বিদেশ ও সুরক্ষা নীতি, কাশ্মীরে বিলোপ ৩৭০ ধারা!

    আরও পড়ুন: মোদি সরকারের ৯ বছরে ১৫ টি নতুন এইমস, ৩৭ কোটি মানুষের স্বাস্থ্য বিমা!

    আরও পড়ুন: বার্ষিক ৭ লাখ আয় করমুক্ত, কমেছে বাড়ি-গাড়ির ঋণে সুদের হার! খুশি মধ্যবিত্তরা

    আরও পড়ুন: ৯ বছরে ৭টি আইআইটি স্থাপন, কোটির ওপর যুবককে প্রশিক্ষণ মোদি সরকারের!

    আরও পড়ুন: বন্ধ হয়েছে তিন তালাক, মোদি সরকারের আমলে মহিলাদের জন্য অজস্র প্রকল্প

    আরও পড়ুন: দুধ উৎপাদনে শীর্ষে ভারত, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায় ১১ কোটি মানুষ!

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    চলবে….

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Coromandel Express: দুর্ঘটনাগ্রস্ত যাত্রীদের শনাক্তকরণের আবেদন, লিঙ্ক প্রকাশ করল রেল

    Coromandel Express: দুর্ঘটনাগ্রস্ত যাত্রীদের শনাক্তকরণের আবেদন, লিঙ্ক প্রকাশ করল রেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার সন্ধ্যায় বালাসোরের ট্রেন দুর্ঘটনায় (Coromandel Express) এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ২৭৫। আহত হয়েছেন হাজারেরও বেশি মানুষ। দুর্ঘটনার ভয়াবহতায় শিউরে উঠেছে গোটা বিশ্ব। শোকপ্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ঘটনাস্থলে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। কিন্তু দুশ্চিন্তার বিষয় হল, এখনও বহু মৃতদেহ শনাক্তই করা যায়নি। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহতদের একাংশের সঙ্গেও যোগাযোগ করে উঠতে পারেননি তাঁদের আত্মীয়রা। এই অবস্থায় সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ছটা নাগাদ প্রেস বিবৃতি জারি করেছে ভারতীয় রেল। যেখানে যাত্রীদের চেনার জন্য লিঙ্ক প্রকাশ করা হয়েছে।

    ভারতীয় রেলের (Coromandel Express) পক্ষ থেকে দেওয়া লিঙ্ক

    কটকে এসএসবি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ব্যক্তিদের তালিকা

    https://www.bmc.gov.in/train-accident/download/Un-identified-person-under-treatment-at-SCB-Cuttack.pdf

    বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত যাত্রীদের নামের তালিকার লিঙ্ক

    https://www.bmc.gov.in/train-accident/download/Lists-of-Passengers-Undergoing-Treatment-in-Different-Hospitals_040620230830.pdf

    রেলের হেল্পলাইন নম্বর

    এর পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত যাত্রীদের পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজনদের যোগাযোগের জন্য রেল একটি হেল্পলাইন নম্বর প্রকাশ করা হয়েছে, যা হল ১৩৯। ২৪ ঘণ্টা চালু থাকবে বলে জানানো হয়েছে এই হেল্পলাইন। শীর্ষ আধিকারিকরা এই হেল্পলাইনে নজরদারি করছেন। এছাড়াও বিএমসি হেল্পলাইন নম্বর ১৮০০ ৩৪৫ ০৬১/১৯২৯। ভুবনেশ্বরের মিউনিসপ্যাল কমিশনারের অফিসে খোলা হয়েছে এই কন্ট্রোল রুম। যা গাড়ি দিয়ে সাহায্য করছে সাধারণ মানুষকে। এই গাড়িগুলি হাসপাতাল বা মর্গে পৌঁছে দিচ্ছে দুর্গতদের পরিজনদের।

    আরও পড়ুন: নিছক দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত? সত্য উদঘাটনে বালাসোরে সিবিআই, শুরু তদন্ত

    দুর্ঘটনাগ্রস্ত রেলের চালকদের অবস্থা বর্তমানে স্থিতিশীল

    করমণ্ডল এক্সপ্রেসের (Coromandel Express) দুই চালকের অবস্থা বর্তমানে স্থিতিশীল বলে জানানো হয়েছে রেলের পক্ষ থেকে। সোমবার এক চালককে আইসিইউ থেকে বের করে আনা হয়েছে। অন্য চালক বেহেরার মাথায় অস্ত্রোপচার হওয়ার কথা। রেল সূত্রে জানানো হয়েছে, উভয় চালকের পরিবারই গোপনীয়তা বজায় রাখার জন্য আবেদন জানিয়েছে। এর আগেই অবশ্য রেলমন্ত্রক দুই চালককে ক্লিনচিট দিয়েছে। অন্যদিকে ৫১ ঘণ্টা পরে বালাসোরের দুর্ঘটনাস্থল দিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে ট্রেনের চাকা গড়িয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railways: ‘‘মোদি জমানায় সাড়ে ৩ লাখ চাকরি হয়েছে রেলে’’, জানালেন রেলমন্ত্রী

    Indian Railways: ‘‘মোদি জমানায় সাড়ে ৩ লাখ চাকরি হয়েছে রেলে’’, জানালেন রেলমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষা থেকে স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান থেকে দারিদ্র দূরীকরণ। মোদি সরকারের নানা সাফল্য নিয়েই চলছে বিজেপির মহা জনসম্পর্ক কর্মসূচি। বিগত ৯ বছর ধরে মোদি সরকারের উন্নয়নমূলক কাজকে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেওয়াই এই কর্মসূচির লক্ষ্য। দেশের সংসদ ভবনেও মোদি জমানায় উন্নয়নের কথা তুলে ধরছেন সরকারের মন্ত্রীরা। বিগত ৯ বছরে রেলে (Indian Railway) কত চাকরি হয়েছে? এই প্রশ্নের জবাবে এদিন রাজ্যসভায় অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, ‘‘২০১৪ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ৩ লাখ ৫০ হাজার ২০৪ জনের চাকরি হয়েছে ভারতীয় রেলে (Indian Railway)। এখনও অবধি চাকরির প্রক্রিয়া চলছে ১ লাখ ৪০ হাজার প্রার্থীর। এঁদের নিয়োগ শীঘ্রই সম্পূর্ণ হবে’’। চলতি বছরে জুন মাস অবধি ১৮ হাজার প্রার্থীর চাকরি হয়েছে বলেও জানান রেলমন্ত্রী। এদিন রাজ্যসভায় অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী মোদিজি ঘোষণা করেছেন ১০ লাখ চাকরির কথা। তাতে সব থেকে বড় ভূমিকা রয়েছে ভারতীয় রেলের (Indian Railway)।”

    আরও পড়ুন: মোদি সরকারের ৯ বছরে ১৫ টি নতুন এইমস, ৩৭ কোটি মানুষের স্বাস্থ্য বিমা!

    রাজ্যসভায় লিখিত বিবৃতি পেশ রেলমন্ত্রীর

    রাজ্যসভায় এদিন লিখিত বিবৃতিতে রেলমন্ত্রী জানান, ভারতীয় রেল হচ্ছে দেশের সব থেকে বড় সংস্থা। কাজে ইস্তফা, কর্মচারীদের অবসর, রেল কর্মচারীদের মৃত্যুর মতো একাধিক কারণে প্রতিনিয়ত শূন্যপদ বাড়ছে ভারতীয় রেলে। শূন্যপদ যেমন বাড়ছে, তেমনি সেগুলো রেলবোর্ডের ভর্তির পরীক্ষার মাধ্যমে পূরণ করাও হচ্ছে সময় মতো। কানপুর আইআইটির প্রাক্তনী অশ্বিনী বৈষ্ণব আরও বলেন, ‘‘১০ হাজার কিংবা ২০ হাজার নিয়োগপত্র দেওয়ার পরেও কতজন বড়াই করে প্রচার করে যে, বড় নিয়োগ হয়েছে! কিন্তু এখানে আমরা ভারতীয় রেলে (Indian Railway) অনেক বেশি কর্মসংস্থান দিতে পেরেছি। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় শূন্য পদ যেমন বাড়ছে, তেমন নিয়োগও হচ্ছে। ’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মোদি সরকারের ৯ বছরে ১৫ টি নতুন এইমস, ৩৭ কোটি মানুষের স্বাস্থ্য বিমা!

    PM Modi: মোদি সরকারের ৯ বছরে ১৫ টি নতুন এইমস, ৩৭ কোটি মানুষের স্বাস্থ্য বিমা!

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান ছিল ‘আচ্ছে দিন আসছে’। বিগত ৯ বছরে ৪ কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়, ১১ কোটি মানুষ পেয়েছেন শৌচালয়। উজ্জ্বলা যোজনা আসার পর কাউকে আর উনুনে রাঁধতে হচ্ছে না। চলছে স্কিল ইন্ডিয়া, মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মতো অজস্র প্রকল্প। সন্ত্রাসী হামলার প্রত্যুত্তর হিসেবে এদেশ সাক্ষী থেকেছে বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের। নিরাপত্তা হোক বা কৃষি, কর্মসংস্থান হোক বা দারিদ্রতা দূরীকরণ-বিগত ৯ বছরে কীভাবে এল সেই ‘আচ্ছে দিন’? তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন ।

    ‘সাফল্যের ৯ বছর’-৬

     

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৯ বছরে ভারতবর্ষের স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে বিশেষ দৃষ্টি দিয়েছে নরেন্দ্র মোদির সরকার (PM Modi)। ১৪০ কোটি মানুষের দেশে করোনা মোকাবিলা করা ছিল যথেষ্টই চ্যালেঞ্জের কাজ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সেখানে সম্পূর্ণভাবে সফল হয়েছে মোদি সরকার। রিপোর্ট বলছে, এখনও অবধি ২২০ কোটি ভ্যাকসিনের ডোজ পৌঁছেছে সাধারণ মানুষের কাছে। ২০১৮ সালে মোদি সরকার চালু করে আয়ুষ্মান ভারত। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) জন আরোগ্য যোজনা হল পৃথিবীর বৃহত্তম স্বাস্থ্য বিমা স্কিম। এর আওতায় ২২ কোটি মানুষ সুবিধা পাবেন বলে জানা গেছে। সরকার চালু করেছে ই-সঞ্জীবনী প্রকল্প, যা স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে নতুন দিশা দেখিয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ১০ কোটি মানুষ তাঁদের বাড়ির দরজায় স্বাস্থ্য পরিষেবা পাচ্ছেন।

    মোদি সরকারের জমানায় সারা দেশে চালু হয়েছে ৯,০০০ জন ঔষধি কেন্দ্র, যা দেশের ৭০০ জেলাতে রমরমিয়ে চলছে। এই কেন্দ্রগুলি থেকে ৫০ শতাংশ ছাড়ে ওষুধ পাচ্ছেন মানুষজন। মোদি সরকারের জমানায় চালু হয়েছে ইন্দ্রধনুস প্রকল্প, যেখানে প্রায় সাড়ে চার কোটি শিশু এবং দেড় কোটি গর্ভবতী মহিলাকে বারোটি রোগ প্রতিরোধের ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। ডাক্তারি পড়াশোনার ক্ষেত্রেও নতুন মোড়ের সন্ধান মিলেছে মোদি জমানায়। বহু সরকারি কলেজ স্থাপন যেমন হয়েছে, তেমনই বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজগুলির উচ্চ ফি এবং আসন ভর্তিতে দুর্নীতি কমানো গেছে গত ৯ বছরে। মোদি জমানায় গত ৯ বছরে অনেক রাজ্যে তৈরি হয়েছে এইমস এবং পাশাপাশি নতুন মেডিক্যাল কলেজ। উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলির মধ্যে অসমে প্রথম স্থাপিত হয়েছে এইমস।

    এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, মোদি (PM Modi) জমানায় স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে কী কী নতুন বদল এসেছে

    ১) আয়ুষ্মান ভারত যোজনায় সারা দেশে হাসপাতালগুলিতে আসন সংখ্যা বেড়ে হয়েছে প্রায় সাড়ে চার কোটি।

    ২) আয়ুষ্মান ভারতের ১.৫৯ লক্ষ সেন্টার তৈরি হয়েছে দেশের বিভিন্ন স্থানে।

    ৩) ৯,৩০৪ টি জন ঔষধি কেন্দ্র চলছে দেশের ৭০০ রও বেশি জেলায়। যেখানে প্রায় পঞ্চাশ শতাংশ ছাড়ে ওষুধ পাচ্ছেন মানুষজন।

    ৪) মিশন ইন্দ্রধনুস প্রকল্পে ৫.৬৫ কোটি গর্ভবতী মা এবং শিশুদের রোগ প্রতিরোধের জন্য ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে।

    ৫) বিগত ৯ বছরে দেশে স্থাপিত হয়েছে ১৫টি নতুন এইমস এবং ২২৫টি মেডিক্যাল কলেজ।

    ৬) করোনা মোকাবিলায় ২২০ কোটি ভ্যাকসিনের ডোজ সম্পন্ন হয়েছে সারা দেশ জুড়ে।

    ৭) ৩৭ কোটি মানুষকে আয়ুষ্মান ভারত যোজনায় আনা হয়েছে।

    ৮) সাধারণ মানুষের ২৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি লাভ হয়েছে জন ঔষধি কেন্দ্রগুলির মাধ্যমে। যেখানে জনগণ অনেক কম মূল্যে জীবনদায়ী ওষুধ পেয়েছেন।

    ৯) ২০১৪ সালের পর থেকে সারা দেশে মেডিক্যালে আসন বাড়ানো হয়েছে ৬৯ হাজার ৬৬৩টি।

    ১০) করোনাকালীন সময়ে ২০২০ মার্চ পর্যন্ত ১৪ টি ল্যাবরেটরি ছিল করোনা পরীক্ষার জন্য, এখন তা বেড়ে হয়েছে ৩,৩৯০ টি।

    ১১) করোনার সময় প্রতিদিন ২০ লক্ষ করে পিপিই কিট তৈরি করতে পেরেছে সরকার।

    ১২) মার্চ ২০২০ অবধি সারা দেশে আইসিইউ বেড ছিল ২,১৬৮টি, বর্তমানে তা বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ৪৪ হাজার।

     

    আরও পড়ুন: বার্ষিক ৭ লাখ আয় করমুক্ত, কমেছে বাড়ি-গাড়ির ঋণে সুদের হার! খুশি মধ্যবিত্তরা

    আরও পড়ুন: ৯ বছরে ৭টি আইআইটি স্থাপন, কোটির ওপর যুবককে প্রশিক্ষণ মোদি সরকারের!

    আরও পড়ুন: বন্ধ হয়েছে তিন তালাক, মোদি সরকারের আমলে মহিলাদের জন্য অজস্র প্রকল্প

    আরও পড়ুন: দুধ উৎপাদনে শীর্ষে ভারত, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায় ১১ কোটি মানুষ!

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    চলবে….

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Train Accident: ৫১ ঘণ্টা পর বালাসোরে গড়াল ট্রেনের চাকা! চোখে জল রেলমন্ত্রীর

    Train Accident: ৫১ ঘণ্টা পর বালাসোরে গড়াল ট্রেনের চাকা! চোখে জল রেলমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ ৫১ ঘণ্টার লড়াই শেষ। বালাসোরের রেল ট্র্যাকে গড়াল ট্রেনের চাকা। এমন একটি মুহূর্তে চোখে জল এল রেলমন্ত্রীর। দুর্ঘটনাগ্রস্ত ওই রেলপথ দিয়ে রবিবার রাতে ডাউন লাইনে ট্রায়াল রান শুরু করল রেল। রাত দশটা চল্লিশ মিনিটে ডাউন লাইনে প্রথমে একটি মালগাড়ি চালান রেলের আধিকারিকরা। এরপর রাত ১১:৩৯ মিনিটে চালানো হয় আরও একটি মালগাড়ি। আপ লাইনে প্রথম ট্রেনটি চালানো হয় রাত ১২:০৫ মিনিটে। দুর্ঘটনার রাত থেকেই রেলমন্ত্রী একের পর এক উচ্চপদস্থ বৈঠক করতে থাকেন। পরের দিন সকালেই হাজির হয়ে যান বালাসোরের ময়দানে। কামরার ভিতরে ঢুকে উদ্ধারকাজ সরজমিনে খতিয়ে দেখা, লাইন মেরামতি সহ সব কিছুই করেছেন তিনি। টানা ৩৬ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে দুর্ঘটনাস্থলে (Train Accident) রয়েছেন অশ্বিনী বৈষ্ণব। ট্রেন ছোটার পর হাত জোড় করে প্রার্থনা করতে দেখা যায় আইআইটি পাশ রেলমন্ত্রীকে।

    ট্রেন চালুর পর কী বললেন রেলমন্ত্রী

    রেলমন্ত্রী বলেন, ‘‘ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রী এখানে এসে উৎসাহ দিয়ে গিয়েছেন কর্মীদের কাজে গতি বাড়ানোর জন্য। ৫১ ঘণ্টার চেষ্টায় লাইন মেরামত করে আপ-ডাউন লাইনে তিনটি মাল গাড়ি চালানো হয়েছে। সোমবার সাতটি গাড়ি চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে।’’ এই সময় দুর্ঘটনায় নিহত এবং আহতদের প্রসঙ্গে কথা বলার সময় রেলমন্ত্রীর চোখে জল দেখা যায়। এদিন অশ্বিনী বৈষ্ণব আরও বলেন, ‘‘দায়িত্ব এখনও শেষ হয়ে যায়নি। যেসব পরিবার এখনও তাদের প্রিয়জনদের খোঁজ পায়নি, তারা যাতে তাড়াতাড়ি তাদের খুঁজে পেতে পারে, তা নিশ্চিত করাই এখন আমাদের লক্ষ্য।’’ প্রসঙ্গত, এই দুর্ঘটনায় (Train Accident) ২৮৮ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানানো হয় রেলের তরফ থেকে। যদিও রবিবার ওড়িশা সরকার জানিয়েছে মৃতের সংখ্যা ২৭৫‌। মৃতদেহ গণনার সময় একই দেহ একাধিকবার গোনার ফলে এই সংখ্যা ২৮৮ তে পৌঁছে যায়।

    আরও পড়ুন: ট্রেন দুর্ঘটনায় বাইডেনের দুঃখ প্রকাশ! বিশ্বনেতাদের সাহায্যের আশ্বাস

    শুক্রবার রাতেই পাল্টে যায় গোটা বালাসোর জেলার চিত্র

    হাহাকার, আর্তনাদ, লাশের স্তূপে শুক্রবার রাতেই বদলে যায় সমগ্র বালাসোর জেলার চিত্র। জানা গিয়েছে, এখনও শতাধিক মৃতদেহ চিহ্নিত করা যায়নি এবং তাদের পরিজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। এই মৃতদেহগুলিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ভুবনেশ্বরে। ওড়িশা সরকার ইতিমধ্যে ছবি প্রকাশ করেছে। এই ছবি দেখে কেউ নিকটাত্মীয়দের শনাক্ত করতে পারলে ১৯২৯ হেল্প ডেস্ক নম্বরে ফোন করতে বলা হয়েছে। দুর্ঘটনার পর থেকেই বাহানাগা হাইস্কুল যেন পরিণত হয়েছিল আস্ত একটা মর্গে।এছাড়াও ওড়িশা চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির একটি অস্থায়ী মর্গে রাখা হয়েছিল এই মৃতদেহগুলিকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Train Accident: দুর্ঘটনায় সিবিআই তদন্তের সুপারিশ রেলমন্ত্রীর!

    Train Accident: দুর্ঘটনায় সিবিআই তদন্তের সুপারিশ রেলমন্ত্রীর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালাসোরের রেল দুর্ঘটনার (Train Accident) তদন্তের ভার সিবিআই-কে দেওয়ার সুপারিশ করল রেল। এদিন সন্ধ্যায় ভুবনেশ্বরের রেল সদনে এই দুর্ঘটনার বিষয়ে একটি সাংবাদিক বৈঠক করেন রেলমন্ত্রী। সেখানেই এই ঘটনার সিবিআই তদন্তের সুপারিশ করেন তিনি। এর আগে ২০১০ সালে, জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেসের নাশকতার ঘটনার সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এবার, বালেশ্বরের ঘটনারও সিবিআই তদন্তের সুপারিশ করা হল। রেলমন্ত্রী এদিন বলেন, “এই ঘটনার গুরুত্ব মাথায় রেখে এবং প্রশাসনের কাছে যে তথ্য রয়েছে, তার ভিত্তিতে রেলওয়ে বোর্ড এই মামলার তদন্ত সিবিআইয়ের কাছে হস্তান্তর করার সুপারিশ করেছে।”

    রবিবার দুপুরেই দুর্ঘটনার কারণ জানান রেলমন্ত্রী

    রবিবার সকালে, এই দুর্ঘটনার পিছনে চালকের কোনও ত্রুটি থাকা বা রেলের সুরক্ষা ব্যবস্থায় সিস্টেমের ত্রুটি থাকার সম্ভাবনা কার্যত খারিজ করে দেন রেলমন্ত্রী। ওড়িশার এই ভয়ানক ট্রেন দুর্ঘটনার (Train Accident) পিছনে ‘নাশকতা’ রয়েছে বা ইলেকট্রনিক ইন্টারলকিং সিস্টেমে কেউ কারসাজি করেছে বলে ইঙ্গিত দেন তিনি। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানান, রেলের প্রাথমিক তদন্তে দুর্ঘটনার ‘মূল কারণ’ এবং এর জন্য দায়ী ‘অপরাধীদের’ চিহ্নিত করা হয়েছে। তাঁর মতে, “ইলেকট্রনিক ইন্টারলকিং এবং পয়েন্ট মেশিনে করা পরিবর্তনের কারণেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।”

    করমণ্ডলের চালককে ক্লিনচিট রেলের

    রেল সূত্রে খবর, ইলেক্ট্রনিক ইন্টারলকিং সিস্টেমটিতে কোনও ত্রুটি ছিলনা। করমন্ডল এক্সপ্রেসের চালককেও তারা ক্লিনচিট দিয়েছে। রেল জানিয়েছে, সবুজ সঙ্কেত দেখেই তিনি এগিয়েছিলেন এবং ট্রেনটি অতিরিক্ত গতিতেও ছিল না। এই ক্ষেত্রে বাইরের কারও হস্তক্ষেপের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়নি রেলওয়ে বোর্ড। তারা জানিয়েছে, করমণ্ডল এক্সপ্রেসকে বাহানাগা বাজার স্টেশনে মেইন লাইন দিয়ে যাওয়া জন্য সবুজ সঙ্কেত দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, ট্রেনটি মেইন লাইন ছেড়ে লুপ লাইনে ঢুকেছিল। সেখানে একটি লৌহ আকর বোঝাই পণ্যবাহী ট্রেন দাঁড়িয়ে ছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Train Accident: বেঁচে আছে মানবতা! ট্রেন দুর্ঘটনায় রক্তদানের লম্বা লাইন স্থানীয়দের

    Train Accident: বেঁচে আছে মানবতা! ট্রেন দুর্ঘটনায় রক্তদানের লম্বা লাইন স্থানীয়দের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে বালাসোর। শুক্রবার রাতে ভয়াবহ দুর্ঘটনার (Train Accident) মুখে পড়ে করমণ্ডল এক্সপ্রেস। যশবন্তপুর-হাওড়া হামসফর এক্সপ্রেস, হাওড়া-চেন্নাই সেন্ট্রাল করমণ্ডল এক্সপ্রেস ও মালগাড়ির সংঘর্ষ হয়। দুর্ঘটনায় এখনও অবধি কমপক্ষে ২৮৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত ১০০০ ছাড়িয়েছে। আহতরা ওড়িশার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি। একদিকে যেখানে হাসপাতালের বেড, মেঝেতে শুয়ে রোগীদের কাতরানির দৃশ্য দেখা গিয়েছে, সেখানেই দেখা মিলল মানবতা ও মুল্যবোধের। হাসপাতালের বাইরে লম্বা লাইন। আহতদের চিকিৎসার জন্য রক্তদানের জন্য ভিড় সাধারণ মানুষের। সেবাকাজে ঝাঁপিয়ে পড়েছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘও, শনিবার অবধি ৬০০ ইউনিট রক্তদান করেছে তারা।

    রক্তদান জীবনদান.. 

    অসংখ্য মানুষ আহত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অনেকেই সঙ্কটজনক। এই পরিস্থিতিতে চিকিৎসার জন্য প্রচুর রক্তের প্রয়োজন পড়বে, এটাই স্বাভাবিক। সেই কাজেই এগিয়ে এসেছেন ওড়িশার স্থানীয় বাসিন্দারা। আশেপাশের যে সমস্ত হাসপাতালে আহতদের নিয়ে আসা হচ্ছে, সেখানেই তাঁরা লাইন দিচ্ছেন রক্তদানের জন্য।

    কী বললেন স্থানীয় যুবক….

    বিপদের মুহূর্তেই মানুষ মানুষের পাশে দাঁড়াবে,এটাই মানবতা। যাঁরা রক্তদান করতে এসেছেন, তাঁদের মুখ থেকেই শোনা গেল একথা। জনৈক সুধাংশু নামের এক স্থানীয় যুবক, যিনি এসসিবি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রক্তদান করতে এসেছিলেন, তিনি বলেন, “আহতদের এই হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। আমার মনে হল যে রক্তদান করা উচিত। আশা করছি আমার রক্তদান করায় অন্তত কয়েকজনের প্রাণ রক্ষা হবে। আমি বাকিদের কাছেও আবেদন করছি, সকলে এসে যেন রক্তদান করেন।”

     

    আরও পড়ুন: বালাসোর যেন মৃত্যুপুরী! রেললাইনে শোয়ানো সারি সারি দেহ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Train Accident: মমতার তত্ত্বকে খারিজ করলেন রেলমন্ত্রী! জানালেন দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ

    Train Accident: মমতার তত্ত্বকে খারিজ করলেন রেলমন্ত্রী! জানালেন দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রেন দুর্ঘটনা (Train Accident) নিয়ে মমতার তত্ত্বকে খারিজ করলেন রেলমন্ত্রী। তাঁর মতে, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী তাঁর সীমিত জ্ঞান থেকে এধরনের কথাবার্তা বলছেন।’’ রবিবার দুপুরে দুর্ঘটনার কারণও জানালেন রেলমন্ত্রী । আগামী বুধবারের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে আশাবাদী অশ্বিনী বৈষ্ণব। প্রসঙ্গত শনিবার সকালে দুর্ঘটনার কারণ হিসেব ‘কবচ তত্ত্ব’-এর কথা বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। রেলের অ্যান্টি কলিশন ডিভাইস ‘কবচ’ না থাকার কারণেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, রেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ রুখতে এবং রেলযাত্রীদের সুরক্ষায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকের তরফে চালু করা হয় অ্যান্টি কলিশন সিস্টেম বা কবচ। এই সিস্টেমের মাধ্যমে এক লাইনে কিংবা পাশাপাশি ট্র্যাকে দু’টি ট্রেন চলে এলে অ্যালার্ট করবে আধুনিক ব্যবস্থা। রবিবার দুপুরে মুখ্যমন্ত্রীর সেই দাবিকেই খারিজ করলেন রেলমন্ত্রী। পাশাপাশি দুর্ঘটনার (Train Accident) জন্য দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করা হয়েছে বলেও জানান রেলমন্ত্রী।

    কী বললেন রেলমন্ত্রী? 

    দুর্ঘটনাগ্রস্ত করমণ্ডল এক্সপ্রেসের সমস্ত কামরাই ছিল আধুনিক এবং নিরাপদ এইচএলবি কোচ, এমন কথা রেলমন্ত্রী আগেই বলেছিলেন। এদিন তিনি বলেন, ‘‘ইলেকট্রনিক ইন্টারলকিং সিস্টেমের পরিবর্তনের কারণেই বালাসোরে ঘটে মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনা।’’ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিযোগ প্রসঙ্গে রেলমন্ত্রী বলেন, ‘‘কবচের সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই…’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘কমিশনার অব রেলওয়ে সেফটি বিষয়টি তদন্ত করেছেন। ইলেকট্রনিক ইন্টারলকিং পরিবর্তনের কারণে দুর্ঘটনাটি (Train Accident) ঘটেছে। তদন্ত রিপোর্ট আসুক তারপর এবিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পেশ করা হবে।’’ রেলমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘বুধবার সকালের মধ্যে এই রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়ে যাবে। সমস্ত মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং আমাদের লক্ষ্য এই ট্র্যাকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ট্রেন চালু করা। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে দ্রুত কাজ চলছে।’’ 

    দোষীদের চিহ্নিত করা হয়েছে

    দুর্ঘটনার দিন থেকেই সমান তালে সবকিছু খতিয়ে দেখছেন রেলমন্ত্রী। রবিবার দুপুরেও অশ্বিনী বৈষ্ণব রেলওয়ে ট্র্যাক মেরামতের কাজ পরিদর্শন করেন। বালাসোরে ট্রেন দুর্ঘটনার পর, ট্র্যাক পরিষ্কার এবং পুনরুদ্ধারের কাজ চলছে যুদ্ধকালীন তৎপরতায়। এদিন তিনি বলেন, ‘‘দুর্ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করা হয়েছে এবং কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে তাদের বিরুদ্ধে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: বালাসোরে উদ্ধারকাজে অনন্য নজির সঙ্ঘের! দুর্ঘটনার রাতেই ৩০০ ইউনিট রক্তদান 

    RSS: বালাসোরে উদ্ধারকাজে অনন্য নজির সঙ্ঘের! দুর্ঘটনার রাতেই ৩০০ ইউনিট রক্তদান 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপর্যয় যেমনই হোক, সেবাকাজে সবার আগে ঝাঁপিয়ে পড়ে সঙ্ঘের স্বয়ংসেবকরা (RSS)। বালাসোরে মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনাতেও দেখা গেল একই চিত্র। শুক্রবার রাতে করমণ্ডল এক্সপ্রেসের দুর্ঘটনার পরে স্থানীয়দের সঙ্গেই উদ্ধারকাজে ঝাঁপিয়ে পড়েন সঙ্ঘের স্বয়ংসেবকরা। জখমদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কাজ অতি দ্রুত শুরু করেন তাঁরা। এনডিআরএফ, সেনা, স্থানীয়দের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ চলতে থাকে। দুর্ঘটনাগ্রস্ত বগিগুলি থেকে আহতদের উদ্ধার, তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি, পোশাক বিতরণ, খাদ্য সামগ্রী দেওয়ার কাজ করতে থাকেন সঙ্ঘের কার্যকর্তারা। জানা গেছে, দুর্ঘটনার দিন রাতেই ৩০০ ইউনিটের বেশি রক্তদান করেন সঙ্ঘের স্বয়ংসেবকরা।

    শনিবার অবধি ৬০০ ইউনিট রক্তদান সঙ্ঘের

    শেষ খবর পাওয়া অবধি শনিবার পর্যন্ত মোট ৬০০ ইউনিট রক্তদান করেছেন সঙ্ঘের কার্যকর্তারা। বালাসোরের এক সঙ্ঘ আধিকারিকের কথায়, ‘‘দুর্ঘটনার রাতে, অ্যাম্বুলেন্স পর্যাপ্ত ছিলনা, আমাদের কার্যকর্তারা অটো, মোটরবাইকে বসিয়ে জখমদের হাসপাতাল নিয়ে যেতে থাকেন। এরমধ্যেই চিকিৎসার কাজে প্রয়োজন হয় রক্তের। সে অভাব পূরণ করতে স্থানীয়দের সঙ্গেই লাইনে দাঁড়িয়ে রক্তদান করতে থাকেন আমাদের স্বয়ংসেবকরা।’’ সাংগঠনিক নেটওয়ার্ককে কাজে লাগিয়ে দুর্গতদের বাড়ির সঙ্গেও যোগাযোগ করানোর কাজ করতে থাকে সঙ্ঘ। দুর্গতদের সাহায্যের জন্য বাহানাগা হাসপাতাল, বালাসোর হাসপাতালের সামনে এখনও চলছে সঙ্ঘের ক্যাম্প। হাসাপাতালে ভর্তি থাকা আহতদের সঙ্গে প্রতিমুহুর্তে যোগাযোগ রাখছেন স্বয়ংসেবকরা। সেবাকাজে রয়েছে সঙ্ঘের আনুষঙ্গিক সংগঠন এবিভিপি, বজরঙ্গ দল, সেবা ভারতীও।

    মৃত্যুপুরী বালাসোর

    প্রসঙ্গত, রেল দুর্ঘটনার (Train Accident) পর থেকেই যেন গোটা বালাসোর পরিণত হয়েছে মৃত্যুপুরীতে। শুক্রবার সন্ধ্যার পরে করমণ্ডল এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত হয়। ১৩০ কিমি বেগে থাকা এই ট্রেনের বগি চলে আসে বেঙ্গালুরু-হাওড়া এক্সপ্রেস এবং একটি মালগাড়ির ট্রাকে। শেষ খবর পাওয়া অবধি, নিহতের সংখ্যা ২৮৮। উদ্বারকারীদের আশঙ্কা এখনও বহু দেহ আটকে রয়েছে কামরার মধ্যে। ড্রোন, স্নিফার ডগ, হেলিকপ্টার সবকিছু নিয়েই চলছে উদ্ধারকাজ।

     

    আরও পড়ুন: বালাসোর যেন মৃত্যুপুরী! রেললাইনে শোয়ানো সারি সারি দেহ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share