Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Jammu and Kashmir: রবিবার ভোরে দুলে উঠল জম্মু ও কাশ্মীর! রিখটার স্কেলে মাত্রা কত?

    Jammu and Kashmir: রবিবার ভোরে দুলে উঠল জম্মু ও কাশ্মীর! রিখটার স্কেলে মাত্রা কত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সাত সকালে দুলে উঠল জম্মু এবং কাশ্মীর (Jammu and Kashmir)। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির (National Centre for Seismology) তথ্য অনুসারে, রবিবার ভোর ৫:১৫ নাগাদ ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জম্মু কাশ্মীরে। কম্পনের গভীরতা ছিল ৫ কিলোমিটার। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪.১। বিশেষ কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলেই জানা গেছে।

    আরও পড়ুন:‘বিজয়া দশমীর মতো উৎসবে পরিণত হয়েছে মন কি বাত’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রাকৃতিক বিপর্যয় মোকাবিলায় গঠিত হচ্ছে এমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার

    জম্মু কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) প্রশাসনের তরফে আগেই ঘোষণা করা হয়েছে, যে সেখানকার ২০টি জেলা নিয়ে গঠিত হবে এমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার। যেকোনও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে মানুষকে আশ্রয় দিতেই এই প্রকল্প গড়ে উঠছে কেন্দ্র সরকারের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের সহায়তায়।

    দুদিন আগেও কম্পন অনুভূত হয় জম্মু-কাশ্মীরে

    প্রসঙ্গত, এর আগে ২৮ এপ্রিল মাঝরাতে পর পর দু’বার কেঁপে উঠেছিল জম্মু-কাশ্মীর। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি জানিয়েছিল, সেদিন প্রথম কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৮ এবং দ্বিতীয় কম্পনের মাত্রা ছিল ৫.৯। ভূকম্পনের কেন্দ্রস্থল ছিল নেপালের বাজুরা জেলার দাহাকোট। নেপালের স্থানীয় সময় অনুযায়ী, ওই দিন প্রথম কম্পন অনুভূত হয়েছিল রাত ১২টায়। দ্বিতীয় কম্পন হয় রাত দেড়টা নাগাদ।

    আরও পড়ুুন: রেড রোডে দলের সংখ্যালঘু সেলের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রীকে বিঁধলেন শুভেন্দু! কী বললেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur: প্রতিবাদ পরিণত হিংসায়, মণিপুরে বন দফতরের অফিসে আগুন, নৈশ কারফিউ

    Manipur: প্রতিবাদ পরিণত হিংসায়, মণিপুরে বন দফতরের অফিসে আগুন, নৈশ কারফিউ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবারের পর ফের শনিবার। উত্তপ্ত মণিপুর (Manipur)। পরিস্থিতি আয়ত্তে আনতে উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে শনিবার বিকেল ৫টা থেকে ভোর ৫টা অবধি জারি করা হয়েছে নৈশ কারফিউ (Night Curfew)। জারি হয়েছে ১৪৪ ধারাও। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেটও। এদিকে, শুক্রবার গভীর রাতে চূড়াচাঁদপুর জেলায় বন দফতরের অফিসে আগুন ধরিয়ে দেয় বিক্ষোভকারীরা। খবর পেয়ে দ্রুত চলে আসে দমকল। আগুনও নেভানো হয়। যদিও তার আগেই পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে অফিসের বহু নথিপত্র। নষ্ট হয়েছে প্রচুর সরকারি সম্পত্তিও। পুলিশের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষও হয়। প্রসঙ্গত, স্থানীয় আদিবাসী সংগঠন ট্রাইবাল লিডার্স ফোরামের তরফে আন্দোলন চলছে উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে।

    উত্তপ্ত মণিপুর (Manipur)…

    মণিপুরের তখতে রয়েছে বিজেপি (BJP) সরকার। সম্প্রতি সংরক্ষিত ও সংরক্ষিত বন ও হ্রদগুলির ওপর সমীক্ষা শুরু করেছে সরকার। মূলত তা নিয়েই আপত্তি আন্দোলনকারীদের। কেবল তাই নয়, বিজেপি সরকার ধর্মস্থলগুলিকে সম্মান দিচ্ছে না বলেও অভিযোগ তাদের। চার্চে ভাঙচুর চালানো হয়েছে বলেও অভিযোগ করছে তারা। যদিও রাজ্য সরকারের দাবি, রাজনৈতিক উসকানির জেরেই অশান্ত হয়ে উঠেছে রাজ্যের পরিস্থিতি।

    আদিবাসী (Manipur) সংগঠন ট্রাইবাল লিডার্স ফোরামের সম্পাদক মন টোমবিং বলেন, সরকারের সঙ্গে অসহযোগিতা জারি থাকবে। এন বীরেন সিংহ সরকারের সঙ্গে আপোসের কোনও প্রশ্নই নেই। তিনি বলেন, যদি সমীক্ষা করতেই হয়, তাহলে তা করতে হবে স্থানীয় মানুষের সঙ্গে কথা বলে। জোর করে কিছুই করা যাবে না। ডেপুটি কনজারভেটর অফ ফরেস্ট জৌকুমার লংজাম জানান, সমীক্ষাটি করা হচ্ছে বন দফতর ও রাজস্ব দফতরের মধ্যে তৈরি হওয়া সংশয় দূর করতে।

    আরও পড়ুুন: রেড রোডে দলের সংখ্যালঘু সেলের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রীকে বিঁধলেন শুভেন্দু! কী বললেন?

    এর সঙ্গে উচ্ছেদের কোনও সম্পর্ক নেই। তবে প্রক্রিয়া প্রয়োগের ক্ষেত্রে কিছু ভুলচুক হয়ে থাকতে পারে। তিনি বলেন, সরকারি দফতরের কাজে কিছু ভুল হচ্ছে বলে মনে করলে আলোচনার রাস্তা সব সময় খোলা। এজন্য যে কেউ আইনের দ্বারস্থ হতে পারেন। কিন্তু হিংসায় কোনও সুফল মিলবে না। প্রসঙ্গত, চলতি মাসের ২৭ তারিখে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা ছিল (Manipur) মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংহের। তার আগেই অনুষ্ঠানস্থল এলাকায় চালানো হয় ভাঙচুর। লাগিয়ে দেওয়া হয় আগুন। তার পরেই নৈশ কারফিউ এবং ১৪৪ ধারা জারির সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: চিঠি রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীকে, সমলিঙ্গ বিবাহ মামলা থেকে প্রধান বিচারপতিকে সরানোর আবেদন

    Supreme Court: চিঠি রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীকে, সমলিঙ্গ বিবাহ মামলা থেকে প্রধান বিচারপতিকে সরানোর আবেদন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমলিঙ্গ বিবাহের বৈধতা বিষয়ক মামলাগুলির শুনানি থেকে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতিকে সরানোর আবেদন জানিয়ে রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মু ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে অভিযোগপত্র পাঠাল ‘Supreme Court & High Courts Litigants’ Asscociation of India’ নামের একটি সংগঠন। সংগঠনের অভিযোগ, সমলিঙ্গ বিবাহ ইস্যুতে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছেন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। শুধু তাই নয়, অভিযোগকারীদের দাবি, সমকামীদের অধিকারের পক্ষে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি। রেখেছেন সভা-সমিতিতে বক্তব্যও। একজন বিচারপতি এধরনের কাজ করতে পারেন না বলেও অভিযোগ ওই সংগঠনের। অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে যে গত বছরের ৩১ অগাস্ট দিল্লির ব্রিটিশ হাইকমিশনে সমকামীদের অধিকারের পক্ষে সওয়াল করেছিলেন বর্তমান প্রধান বিচারপতি। যদিও তিনি তখন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) বিচারপতি ছিলেন। অভিযোগকারীদের মতে, ভারতীয় সংবিধান সমান অধিকারের কথা বলে, সেখানে একজন বিচারপতি শুধু একটা নির্দিষ্ট গোষ্ঠীকে কীভাবে সমর্থন করতে পারেন?

    কেন্দ্র আগেই হলফনামা দিয়ে জানিয়েছে সমলিঙ্গ বিবাহ ভারতের সামাজিক নৈতিকতার পরিপন্থী 

    প্রসঙ্গত, সমলিঙ্গ বিবাহের বৈধতা সংক্রান্ত মামলা চলছে প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি এস কে কাউল, বিচারপতি এস রবীন্দ্র ভাট, বিচারপতি হিমা কোহলি এবং বিচারপতি পি এস নরসিমার বেঞ্চে। চলতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবারও ছিল শুনানি। প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় প্রশ্ন তোলেন, সরকার সমলিঙ্গ বিবাহ নিয়ে কী করতে চায়? এই ধরনের সম্পর্ক যাতে বিচ্ছিন্ন না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য নিরাপত্তা ও সামাজিক কল্যাণের দিকটি কি নিশ্চিত করা যায়?” প্রসঙ্গত, সমলিঙ্গ বিবাহ ভারতের সামাজিক নৈতিকতার পরিপন্থী, সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) এমন হলফনামা আগেই দিয়েছে কেন্দ্র। কেন্দ্রের সেই আপত্তি খারিজ করে দিয়েছে বিচারপতিদের বেঞ্চ। কেন্দ্রের পক্ষে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা আগেই জানিয়েছিলেন, ভালবাসার অধিকার, সহবাসের অধিকার, নিজের পছন্দের সঙ্গীকে বেছে নেওয়া ও লিঙ্গ বাছাইয়ের অধিকার মৌলিক অধিকার। কিন্তু সেই সম্পর্ককে বিয়ে অথবা অন্য কোনও নাম দেওয়াটা মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Aadhaar Update: আধার কার্ডের ছবি না-পসন্দ? সহজেই পাল্টাতে পারেন, জেনে নিন নিয়ম

    Aadhaar Update: আধার কার্ডের ছবি না-পসন্দ? সহজেই পাল্টাতে পারেন, জেনে নিন নিয়ম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি হোক বা বেসরকারি সংস্থা! কর্মীদের জন্য থাকে একটি পরিচয়পত্র। স্কুল কলেজের ক্ষেত্রেও একই কথা। সেরকমই হল আধার কার্ড। তবে তা সারা দেশের ক্ষেত্রে। এটি একটি ১২ সংখ্যার অনন্য শনাক্তকরণ নম্বর যা ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (UIDAI) জারি করে। বর্তমানে এটি বিশ্বের বৃহত্তম বায়োমেট্রিক আইডি সিস্টেম হিসাবে বিবেচনা করা হয়, কারণ এটি একটি অনন্য শনাক্তকরণ নম্বর তৈরি করতে একজন ব্যক্তির বায়োমেট্রিক ডেটা (যেমন আঙ্গুলের ছাপ, আইরিস স্ক্যান) ব্যবহার করে। এই কার্ড ব্যবহার করে যেকোনও সরকারি কাজ করা যায়। প্রয়োগ করা যায় নিজের ভোটাধিকারও।

    আধার কার্ডে আপনার ছবি কীভাবে পরিবর্তন করবেন?

    আধার কার্ডে আপনার ছবি পরিবর্তন করতে আপনাকে নিকটস্থ আধার তালিকাভুক্তি কেন্দ্রে যেতে হবে।

    আপনি https://appointments.uidai.gov.in/ এ ভিজিট করার আগে অনলাইনে নিকটতম তালিকাভুক্তি কেন্দ্রের জন্য চেক করতে পারেন।

     ১: প্রাসঙ্গিক ফর্মটি পূরণ করুন, এটি আধার তালিকাভুক্তি কেন্দ্রে জমা দিন

    ২: কেন্দ্রের অপারেটর আপনার অনুরোধ অনুযায়ী বায়োমেট্রিক বিবরণ সংগ্রহ করবে

    ৩: আপনি যদি একটি ছবি পরিবর্তন করেন, অপারেটর ছবিটি ক্যাপচার করবে।

    ৪: রেফারেন্সের জন্য আপডেট অনুরোধ নম্বর (URN) সম্বলিত অ্যাকনলেজমেন্ট স্লিপ তৈরি করা হবে।

    আপডেটের পরে আপনি UIDAI-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট—uidai.gov.in থেকে আধার কার্ডের একটি ডিজিটাল কপি (ই-আধার) ডাউনলোড করতে পারেন।

    ডেমোগ্রাফিক বিবরণ আপডেট করাবেন কীভাবে

    ২টি  উপায়ে আপনি আপনার বিবরণ আপডেট করতে পারেন:-

    ১ – নিকটতম তালিকাভুক্তি কেন্দ্রে গিয়ে uidai.gov.in ওয়েবসাইটে “লোকেট এনরোলমেন্ট সেন্টার”-এ ক্লিক করে নিকটতম তালিকাভুক্তি কেন্দ্র খুঁজুন।

    ২- অনলাইনে myAadhaar অ্যাপ ব্যবহার করে – অনলাইন ডেমোগ্রাফিক্স আপডেট পরিষেবা নিন।

     

    আরও পড়ুুন: এবার পাকিস্তানি নাগরিকের কণ্ঠে শোনা গেল ‘মোদি হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়’ স্লোগান

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NIA: হিজবুল নেতা পাকিস্তানে! জম্মু-কাশ্মীরে এনআইএ বাজেয়াপ্ত করল ছেলেদের সম্পত্তি

    NIA: হিজবুল নেতা পাকিস্তানে! জম্মু-কাশ্মীরে এনআইএ বাজেয়াপ্ত করল ছেলেদের সম্পত্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার হিজবুল জঙ্গি নেতা সৈয়দ সালহাউদ্দিনের দুই ছেলের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল এনআইএ (NIA)। জঙ্গি নেতার দুই ছেলেকে বছর পাঁচেক আগেই গ্রেফতার করেছে এনআইএ। বুদগাম ও রামবাগ এলাকায় তার দুই ছেলে শাহিদ ইউসুফ ও সৈয়দ আহমেদ শাকিলের অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে। সেই সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে এনআইএ (NIA)। এদিকে ওই দুই ছেলে বর্তমানে দিল্লির তিহাড় জেলে রয়েছে। ২০১৭ সালের অক্টোবর মাসে ও ২০১৮ সালের অগাস্ট মাসে ওই দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। বিদেশ থেকে সালহাউদ্দিনের গ্রুপের কাছ থেকে তারা অর্থ সংগ্রহ করত বলে অভিযোগ। সেগুলি তারা হিজবুল মুজাহিদিনের কর্মীদের মধ্য়ে বিলিবন্টন করত বলে অভিযোগ। 

    কে এই সৈয়দ সালহাউদ্দিন

    হিজবুল মুজাহাদিনির প্রধান সালহাউদ্দিন। জানা গিয়েছে ১৯৯৩ সালে সালহাউদ্দিন পাকিস্তানে পালিয়ে যায়। ২০২০ সালে মোদি সরকার ওই ব্যক্তিকে জঙ্গি তালিকাভুক্ত করেন। আমেরিকার বিদেশ মন্ত্রকও তাকে আগেই সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করেছে। বর্তমানে সে পাকিস্তান থেকে তার সংগঠন পরিচালিত করে। বর্তমানে ইউনাইটেড জিহাদ কাউন্সিলের প্রধান এই জঙ্গি নেতা। এই সংগঠন মুত্তাহিদা জিহাদ কাউন্সিল বলেও পরিচিত। ১৩টি পাকিস্তানি জঙ্গি গোষ্ঠী একতাবদ্ধ হয়ে এই সংগঠন তৈরি করেছিল। এবার তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল এনআইএ (NIA)।

    কাশ্মীরে সন্ত্রাস ছড়ানোই ছিল সালহাউদ্দিনের প্রধান লক্ষ্য

    এদিকে সালহাউদ্দিন প্রাথমিকভাবে কাশ্মীরে তার কাজকর্ম চালাত। পরে বিভিন্ন মাধ্যমে সে বিদেশ থেকে অর্থ জোগাড়ের চেষ্টা করে। হাওয়ালার মাধ্যমেও সে টাকা আদানপ্রদান শুরু করে। ২০১১ সালে কেন্দ্রীয় এজেন্সি তার বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছিল। মূলত কাশ্মীরে বিভিন্ন জঙ্গি গোষ্ঠীগুলিকে সহায়তা করত, উসকানি দিত সালহাউ্দ্দিন। তা নিয়েই তদন্ত শুরু করে এজেন্সি। ২০১১ সালে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল এনিয়ে মামলা রুজু করে। এরপর সেই মামলা এনআইএ-র (NIA) হাতে যায়। এরপর ২০১১ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে চার্জশিট ও সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা দেওয়া হয় ৮ জনের বিরুদ্ধে। এরপর এনআইএ (NIA)  এই গোটা সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীকে ভেঙে দিতে একেবারে উঠেপড়ে লাগে। পাকিস্তান থেকে কলকাঠি নাড়ছে এমন নেতাদের সঙ্গে কাদের যোগ রয়েছে তা নিয়ে তল্লাশি শুরু করে এনআইএ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amritpal Singh: অমৃতপালের বিরুদ্ধে কার্যকর হয়েছে জাতীয় নিরাপত্তা আইন, জানাল পঞ্জাব পুলিশ

    Amritpal Singh: অমৃতপালের বিরুদ্ধে কার্যকর হয়েছে জাতীয় নিরাপত্তা আইন, জানাল পঞ্জাব পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অমৃতপালের (Amritpal Singh) বিরুদ্ধে এদিন থেকেই কার্যকর হয়েছে জাতীয় নিরাপত্তা আইন (NSA)। রবিবার একথা জানালেন পঞ্জাব (Punjab) পুলিশের ইনসপেক্টর জেনারেল, হেডকোয়ার্টার সুখচেইন সিংহ। রবিবার সকালে গ্রেফতার করা হয় ওয়ারিস দে পঞ্জাবের নেতা অমৃতপাল সিংহকে। তারপর বেলার দিকে সাংবাদিক বৈঠক করেন সুখচেইন। তিনি বলেন, অমৃতপালের বিরুদ্ধে জাতীয় নিরাপত্তা আইনে ওয়ারেন্ট ইস্যু হয়েছিল। এদিন তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারপর থেকেই সেই আইন কার্যকর হয়েছে।

    অমৃতপালের (Amritpal Singh) বিরুদ্ধে কী অভিযোগ?

    এদিন ৬টা ৪৫ মিনিট নাগাদ পঞ্জাবের ভিলেজ রোড এলাকায় গ্রেফতার করা হয় অমৃতপালকে। অমৃতপাল স্বঘোষিত ধর্মগুরু। খালিস্তানের দাবিতে সম্প্রতি সুর চড়িয়েছেন তিনি। তাঁকে ধরতে যৌথভাবে তল্লাশি চালায় পঞ্জাব পুলিশ ও গোয়েন্দা শাখা। তিনি বলেন, অমৃতপালকে অসমের ডিব্রুগড়ে পাঠানো হয়েছে। আইন অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ করা হবে। তিনি বলেন, যাঁরা দেশের শান্তি ও ঐক্য বিঘ্নিত করার চেষ্টা করছেন, তাঁদেরও সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, অমৃতসর পুলিশ ও গোয়েন্দা শাখার যৌথে উদ্যোগে তল্লাশি চালানো হয়। তারপরেই এদিন সকালে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে (Amritpal Singh)।

    আরও পড়ুুন: কার্গিল যুদ্ধে জীবন বলিদান দিয়েছিলেন বাবা, এবার শহিদ হলেন ছেলে কুলওয়ান্ত

    পবিত্রতা বজায় রাখতে এদিন পুলিশ গুরুদ্বার সাহিবে প্রবেশ করেনি। জাতীয় নিরাপত্তা আইনে এদিন তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ডিব্রুগড়ে। অমৃতপালকে গ্রেফতার করার পরে তাঁকে নিয়ে আসা হয় ভাতিন্ডায় বায়ুসেনা স্টেশনে। সেখান থেকেই বিমানে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় ডিব্রুগড়ে। প্রসঙ্গত, গত ১০ এপ্রিল অমৃতপালের সঙ্গী পাপালপ্রীত সিংহকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাঁকেও গ্রেফতার করা হয়েছে জাতীয় নিরাপত্তা আইনে। অমৃতপালকে গ্রেফতারের পরে পরেই পঞ্জাব পুলিশের তরফে মোগার বাসিন্দাদের কাছে আবেদন জানানো হয় শান্তি ও ঐক্য বজায় রাখতে। ভুয়ো খবর ছড়ানো থেকেও তাঁদের বিরত থাকতে বলা হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, শনিবারই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ অমৃতপালের (Amritpal Singh) গ্রেফতারি প্রসঙ্গে বলেছিলেন, যে কোনও সময় গ্রেফতার করা হতে পারে। এক সময় তিনি মুক্তভাবে সর্বত্র ভ্রমণ করতে পারতেন। কিন্তু এখন আর তিনি ওই সব কাজ করতে পারবেন না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Mann ki Baat: ‘মন কি বাত’-এর শততম পর্বে ১০০ টাকার স্মারক মুদ্রা আনতে চলেছে মোদি সরকার

    Mann ki Baat: ‘মন কি বাত’-এর শততম পর্বে ১০০ টাকার স্মারক মুদ্রা আনতে চলেছে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আসতে চলেছে নতুন ১০০ টাকার কয়েন। জানা গিয়েছে, এ সংক্রান্ত যাবতীয় প্রস্তুতি ইতিমধ্যেই সারা হয়ে গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মন কি বাত’ (Mann ki Baat) ১০০তম পর্ব পূর্ণ করছে আগামী ৩০ এপ্রিল। এই পর্বটিকে স্মরণীয় করে রাখতেই ১০০ টাকার একটি স্মারক কয়েন আনা হচ্ছে বলে জানা যাচ্ছে। এছাড়া মন কি বাত-এর ১০০তম পর্বকে বিশেষ করে তুলতে আরও একাধিক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে বলে কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে জানা যাচ্ছে। এক লাখেরও বেশি বুথে প্রধানমন্ত্রীর এই অনুষ্ঠানের পর্ব সম্প্রচারের পরিকল্পনা করা হয়েছে।

    এই ১০০ টাকার কয়েন দেখতে কেমন হবে

    জানা গিয়েছে, ১০০ টাকার এই কয়েনটি দেখতে হবে গোলাকার। আয়তন ৪৪ মিলিমিটার। চারটি ধাতু রুপো, তামা, নিকেল এবং দস্তা দিয়ে তৈরি হবে এই কয়েনটি। অশোক স্তম্ভের সিংহ থাকবে কয়েনের উল্টোদিকে ঠিক মাঝ বরাবর। তার নিচে লেখা থাকবে ‘সত্যমেব জয়তে’। দেবনাগরী লিপিতে ‘ভারত’ শব্দটি বাম পেরিফেরিতে এবং ইংরেজিতে ‘ইন্ডিয়া’ ডান পেরিফেরিতে লেখা থাকবে।

    এছাড়া মুদ্রার উলটো দিকে থাকবে ‘মন কি বাত’ (Mann ki Baat)-এর ১০০তম পর্বের প্রতীক। শব্দতরঙ্গ সহ একটি মাইক্রোফোনের ছবি থাকবে প্রতীক হিসেবে। মাইক্রোফোনের ছবির উপরে ২০২৩ লেখা থাকবে এবং এই ছবির উপরে দেবনাগরী লিপিতে এবং ইংরেজিতে ‘মন কি বাত ১০০’ লেখা থাকবে। জানা যাচ্ছে, এক একটি কয়েনের ওজন হবে ৩৫ গ্রাম।

    পূর্বে ১০০ টাকার কয়েনের ইতিহাস

    প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীর স্মরণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ১০০ টাকার কয়েন প্রকাশ করেছিলেন।
       

    রাজমাতা বিজয়রাজে সিন্ধিয়ার জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ১০০ টাকার একটি স্মারক মুদ্রা আনা হয়েছিল।

    এআইএডিএমকে-এর প্রতিষ্ঠাতা এমজি রামচন্দ্রনের শতবর্ষে ১০০ টাকার একটি মুদ্রা জারি করা হয়েছিল।

    মহারানা প্রতাপের ৪৭৬তম জন্মবার্ষিকীতে ১০০ টাকার একটি কয়েন আনা হয়েছিল।
        
    এর আগে ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৪, ২০১৫ সালেও ১০০ টাকার কয়েন সামনে আনা হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।
  • Kulwant Singh: কার্গিল যুদ্ধে জীবন বলিদান দিয়েছিলেন বাবা, এবার শহিদ হলেন ছেলে কুলওয়ান্ত

    Kulwant Singh: কার্গিল যুদ্ধে জীবন বলিদান দিয়েছিলেন বাবা, এবার শহিদ হলেন ছেলে কুলওয়ান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন বাবা। এবার সেই একই কারণে প্রাণ বলি দিলেন ছেলে। বাবা ও ছেলের আত্মবলিদানের মাঝে পেরিয়ে গিয়েছে ২৪টা বছর। হ্যাঁ, কথা হচ্ছে পুঞ্চে নিহত ল্যান্স নায়েক কুলওয়ান্ত সিংহ (Kulwant Singh) প্রসঙ্গে। ১৯৯৯ সালে হয়েছিল কার্গিল (Kargil) যুদ্ধ। সেই যুদ্ধে শহিদ হয়েছিলেন কুলওয়ান্ত সিংহের বাবা। দিন দুই আগে পুঞ্চে সেনাবাহিনীর ট্রাকে যে জঙ্গি হামলায় শহিদ হয়েছেন পাঁচ ভারতীয় জওয়ান, তাতে প্রাণ হারিয়েছেন কুলওয়ান্ত স্বয়ং।

    কুলওয়ান্ত সিংহ (Kulwant Singh) কী বলেছিলেন?

    বাবার আত্মবলিদানের ১১ বছর পরে, ২০১০ সালে সেনাবাহিনীতে যোগ দেন ল্যান্স নায়েক কুলওয়ান্ত। বাড়ি ছাড়ার আগে মাকে তিনি বলেছিলেন, উদ্বিগ্ন হয়ো না, আমি ভালই থাকব। সেই ভাল থাকা আর হল না, আক্ষেপ কুলওয়ান্তের মায়ের। পঞ্জাবের মোগার ছাদিক গ্রামে রয়েছে কুলওয়ান্তের পরিবার। মা এবং স্ত্রী ছাড়াও পরিবারে রয়েছে বছর দেড়েকের শিশুকন্যা এবং মাস তিনেকের শিশুপুত্র। গ্রামের সরপঞ্চ জানান, পরিবারের একমাত্র রোজগেরে সদস্য ছিলেন কুলওয়ান্ত। তিনি বলেন, কুলওয়ান্তের পরিবারের পাশে দাঁড়াতে এগিয়ে আসা উচিত সরকারের।

    পুঞ্চের রাজৌরি সেক্টরে সেনাবাহিনীর একটি ট্রাকে গ্রেনেড হামলা চালায় পাক মদতপুষ্ট লস্কর-ই-তৈবার জঙ্গিরা। গ্রেনেড হামলার আগে তারা ওই ট্রাক লক্ষ্য করে গুলিও ছোড়ে। গ্রেনেডের (Kulwant Singh) ঘায়ে আগুন ধরে যায় ট্রাকটিতে। জীবন্ত দগ্ধ হন রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের পাঁচ জওয়ান। আশঙ্কাজনক অবস্থায় একজনকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় হাসপাতালে। ওই ঘটনার পরে পরেই এলাকায় ব্যাপক তল্লাশি চালানো হয় জঙ্গিদের খোঁজে। যদিও এখনও গ্রেফতার করা যায়নি কাউকে।

    আরও পড়ুুন: পুলিশের জালে খালিস্তানপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা অমৃতপাল সিংহ

    সেনা সূত্রে খবর, সেনা এবং নিরাপত্তা বাহিনী জানতে পেরেছে ঘটনার সময় রাজৌরি-পুঞ্চ এলাকায় দুটি দলে ভাগ হয়ে হামলা চালায় ৬-৭ জন জঙ্গি। তার জেরেই শহিদ হয়েছেন পাঁচ জওয়ান। জঙ্গিদের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনী, সেনা, পুলিশ এবং গোয়েন্দা সংস্থা। নামানো হয়েছে হেলিকপ্টার এবং ড্রোনও। প্রসঙ্গত, পুঞ্চে যে পাঁচ জওয়ান শহিদ হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে চারজনই পঞ্জাবের বাসিন্দা (Kulwant Singh)। একজন পুরীর। পঞ্জাবের যে চারজন প্রাণ বলি দিয়েছেন, তাঁদের মধ্যেই ছিলেন কুলওয়ান্তও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: আজ সরকারি বাংলো ছাড়ছেন রাহুল! থাকবেন মা সোনিয়ার সঙ্গেই

    Rahul Gandhi: আজ সরকারি বাংলো ছাড়ছেন রাহুল! থাকবেন মা সোনিয়ার সঙ্গেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজই সরকারি বাড়ি ছাড়ছেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। সাংসদ পদ খারিজ (Defamation Cases) হতেই বাংলো খালি করতে বলা হয় তাঁকে। শনিবার দিল্লির ১২ নম্বর তুঘলক লেনের সরকারি বাংলোর চাবি লোকসভার সচিবালয়ের হাতে তুলে দেবেন বলে জানা গিয়েছে। দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে দিল্লির ১২ নম্বর তুঘলক লেনের সরকারি বাংলো ছিল রাহুল গান্ধীর।এবার মা সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi) সঙ্গেই থাকবেন বলে জানা গিয়েছে।

    থাকবেন মা-এর সঙ্গে

    কংগ্রেস সূত্রে খবর, শুক্রবার তিনি তাঁর তুঘলক লেনের বাংলা থেকে অধিকাংশ জিনিস সরিয়ে নিয়েছেন। গত ১৪ এপ্রিল থেকেই কংগ্রেস নেতা তাঁর অফিস সহ একাধিক নথি, জিনিসপত্র সরানোর কাজ শুরু করেন। ট্রাকে করে জিনিসপত্র মা সোনিয়া গান্ধীর বাড়িতে শিফট করা হয়েছে। কিছু জিনিসপত্র ছিল। সেগুলিও শুক্রবার সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে সরকারি বাংলো খালি করা নিয়ে প্রতিহিংসার রাজনীতির অভিযোগ তুলেছে কংগ্রেস। মেয়াদ উত্তীর্ন হওয়ার মাসের পর মাস কেটে গেলেও সরকারি বাংলো ছাড়েননি বেশ কয়েকজন সাংসদ। সেই কথা উল্লেখ করে কেন্দ্রীয় সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেছেন রাহুল গান্ধী। যদিও, সাংসদ না থাকার কারণে প্রটোকল অনুযায়ী রাহুলকে সরে যেতেই হতো।

    আরও পড়ুন: চারধাম যাত্রায় আজ খুলছে গঙ্গোত্রী, যমুনোত্রী মন্দির! কেদারনাথ, বদ্রীনাথ কবে? 

    গত লোকসভা নির্বাচনের সময়ে একটি সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে মোদি পদবি নিয়ে বিতর্কিত একটি মন্তব্য করে বসেন রাহুল গান্ধী। আর এরপরেই গুজরাটের একটি আদালতে মামলা হয় তাঁর নামে। মানহানি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হন রাহুল গান্ধী। আদালত তাঁকে দুই বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে। সেই কারণে লোকসভার নিয়ম অনুযায়ী তাঁর সাংসদ পদ খারিজ হয়ে গেছে। বর্তমানে তিনি আর সাংসদ নন। সেই কারণে সাংসদ কোটায় পাওয়া বাংলো ছেড়ে দিতে হবে রাহুল গান্ধীকে। তাঁকে ২২ এপ্রিলের মধ্যে বাংলো খালি করার নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। কংগ্রেস নেতাও সেই মতোই ২২ এপ্রিল তাঁর দুই দশকের পুরনো ঠিকানা ছাড়ছেন বলে সূত্রের খবর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chardham Yatra: চারধাম যাত্রায় আজ খুলছে গঙ্গোত্রী, যমুনোত্রী মন্দির! কেদারনাথ, বদ্রীনাথ কবে?

    Chardham Yatra: চারধাম যাত্রায় আজ খুলছে গঙ্গোত্রী, যমুনোত্রী মন্দির! কেদারনাথ, বদ্রীনাথ কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুধর্ম মতে, অক্ষয় তৃতীয়ার পুণ্য তিথি থেকে শুরু হয় চারধাম যাত্রা (Chardham Yatra)। চারধাম হল, বদ্রীনাথ, কেদারনাথ, গঙ্গোত্রী এবং যমুনোত্রী। ২২ এপ্রিল যমুনোত্রী এবং গঙ্গোত্রী ধামের মন্দির খুলছে। ২৫ এপ্রিল খুলছে কেদারনাথ ধাম। ২৭ এপ্রিল বদ্রীনাথ ধাম খুলছে। চারধাম যাত্রায় অংশ নেন দেশ বিদেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা। যাত্রায় আগে থেকে নাম নথিভুক্ত করতে হয়। শেষ খবর পাওয়া অবধি চলতি বছরে নাম নথিভুক্ত করেছেন প্রায় ১২ লক্ষ ভক্ত।

    কী বললেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, চারধামের (Chardham Yatra) অবস্থান হল দেশের উত্তরাখণ্ড রাজ্যে। সেই কারণে এই রাজ্যকে দেবভূমিও বলা হয়। ভক্তদের বিশ্বাস, এই ভূমিতে দেবতাদের বাস। চারধাম যাত্রা (Chardham Yatra) প্রসঙ্গে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি বলেন,  রাজ্য প্রশাসনের তরফে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করা হবে চারধাম যাত্রা। দর্শনার্থীরা সব ধরনের সুবিধা পাবেন। চার ধাম যাত্রার যাবতীয় প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে। ১২ লক্ষের উপর ব্যক্তি এই যাত্রার জন্য নাম নথিভুক্তি করিয়েছেন। এমনভাবে ব্যবস্থা করা হয়েছে যাতে সকলের যাত্রাই ভাল হয়।

    প্রশাসনের গাইডলাইন

    চারধাম যাত্রার জন্য গাইডলাইন প্রকাশ করা হয়েছে। প্রশাসনের তরফে বলা হয়েছে, 

    ১. পার্বত্য এলাকায় আবহাওয়ার সঙ্গে শরীরের খাপ খাওয়ানোর জন্য অন্তত ৭ দিন থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে পুণ্যার্থীদের।
        
    ২.ছাতা, রেনকোট, গরম জামাকাপড়, খাবারের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
        
    ৩.পাঁচ-দশ মিনিটের জন্য শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন এবং প্রতিদিন প্রায় আধা ঘণ্টা হাঁটুন।
        
    ৪.চার ধাম যাত্রার আগে অবশ্যই একবার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
        
    ৫.কোনও কারণে স্বাস্থ্যের অবনতি হলে ১০৪ হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করুন।
        
    ৬.চার ধাম যাত্রা চলাকালীন করোনাবিধি মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন জেলা ম্যাজিস্ট্র্যাট।

    কেদারনাথ ও বদ্রীনাথের মাহাত্ম্য

    কেদারনাথ মন্দিরের ভিতরের প্রথম হলটিতে পাঁচ পাণ্ডব ভাই, কৃষ্ণ, নন্দী, শিবের পথপ্রদর্শক এবং শিবের অন্যতম অভিভাবক বীরভদ্রের মূর্তি রয়েছে। ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের রুদ্রপ্রয়াগ জেলার একটি হিন্দুদের একটি পবিত্র তীর্থক্ষেত্র। মন্দাকিনী নদীর তীরে অবস্থিত শহরটিকে ঘিরে থাকে হিমালয়ের তুষারাবৃত শৃঙ্গ। কেদারনাথ শহরে অবস্থিত কেদারনাথ মন্দির হিন্দুদের অন্যতম প্রধান তীর্থস্থান। এই মন্দিরটি ছোট চার ধাম তীর্থ-চতুষ্টয়ের অন্যতম।

    আদিগুরু শঙ্করাচার্য প্রতিষ্ঠা করেন বদ্রীনাথ ধামের। দুটি ভিন্ন পাহাড়ের মধ্যিখানে অবস্থিত বদ্রীনাথ ধাম। এই দুই পর্বতের নাম হল নর ও নারায়ণ। নর ও নারায়ণ পর্বতের মধ্যে দিয়ে বয়ে চলেছে অলকানন্দা নদী। শ্রী বিষ্ণু এই মন্দিরে বদ্রীনারায়ণ রূপে পূজিত হন। শালগ্রাম শিলার তৈরি বদ্রীনাথজির বিগ্রহ এই মন্দিরে অধিষ্ঠিত। মন্দিরে ঢোকার মুখে তিন ফুটের বেশি লম্বা মূর্তি মন্দিরের অন্যতম মূল আকর্ষণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share