Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Yogi Adityanath: সড়ক আটকে করা যাবেনা ধর্মীয় অনুষ্ঠান! ইদের আগে নির্দেশ যোগী সরকারের

    Yogi Adityanath: সড়ক আটকে করা যাবেনা ধর্মীয় অনুষ্ঠান! ইদের আগে নির্দেশ যোগী সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সড়ক আটকে কিংবা সাধারণ মানুষের চলাফেরায় অসুবিধা করে কোনও ধর্মীয় অনুষ্ঠান করা যাবে না উত্তরপ্রদেশে। বুধবার এই নির্দেশিকা জারি করল উত্তরপ্রদেশের যোগী সরকার (Yogi Adityanath)। দু’দিন পরেই ইদ, তার আগে যোগী সরকারের এই সিদ্ধান্ত অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। পাশাপাশি ইদ এবং অক্ষয় তৃতীয়ার আগে যোগী সরকারের (Yogi Adityanath) সিদ্ধান্ত, অশান্তি এড়াতে ধর্মীয় স্থান এবং সংবেদনশীল এলাকাগুলিতে অতিরিক্ত পুলিশবাহিনী মোতায়েন করা হবে।

    আরও পড়ুন: টাকার বিনিময়ে তৃণমূলের পদ বিক্রি! নাম জড়াল বিধায়ক সোহমের আপ্ত সহায়কের

    স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠকেই সিদ্ধান্তে সিলমোহর

    উত্তরপ্রদেশের স্বরাষ্ট্রসচিব সঞ্জয় প্রসাদ এবং পুলিশের ডিজি আরকে বিশ্বকর্মা এদিন ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে জেলা স্তরের পুলিশ এবং প্রশাসনিক আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানেই এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়। স্বরাষ্ট্র সচিব বলেন, ‘‘কোনও অবস্থাতেই রাস্তা আটকে বা যান চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে কোনও ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং শোভাযাত্রা করা যাবে না। উপাসনাস্থল বা নির্ধারিত জায়গাতেই অনুষ্ঠান সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।’’

    আরও পড়ুন: মিশনারিদের বিরুদ্ধে ধর্মান্তকরণের অভিযোগ! পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত খ্রিস্টান জনসংখ্যা বাড়ছে নেপালে

    সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে কী বলা হল

    সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘‘যে কোনও ধর্মীয় শোভাযাত্রার জন্য পুলিশ-প্রশাসনের অনুমতি বাধ্যতামূলক। কেবল মাত্র ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় শোভাযাত্রাগুলিকেই অনুমতি দেওয়া হবে।’’ প্রসঙ্গত, গত শনিবার প্রয়াগরাজে মেডিক্যাল করাতে নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশের হেফাজতে মাফিয়া আতিক আহমেদ এবং তাঁর ভাই খুন হন, এরপর পরই রাজ্য জুড়ে ১৪৪ ধারা জারি করে যোগী আদিত্যনাথের নেতৃত্বাধীন উত্তরপ্রদেশ সরকার। উৎসবের মরসুমে বিষয়টি নিয়ে যাতে নতুন করে অশান্তি ছড়াতে না পারে, তা নিশ্চিত করতেই এই পদক্ষেপ বলে মনে করছে বিভিন্ন মহল।

    আরও পড়ুন: আজও চলবে তাপপ্রবাহ! বৃষ্টি শুরু হচ্ছে কবে?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Oxfam India: অক্সফাম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু সিবিআইয়ের! অভিযোগ কী?

    Oxfam India: অক্সফাম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু সিবিআইয়ের! অভিযোগ কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা অক্সফাম ইন্ডিয়া (Oxfam India) এবং এর পদাধিকারীদের  বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করল সিবিআই। বুধবার কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে জানানো হয়েছে, বিদেশি অবদান (নিয়ন্ত্রণ) আইনের [Foreign Contribution (Regulation) Act, 2010 – FCRA] আওতায় এই এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগ করা হয়েছে, অক্সফাম ইন্ডিয়া বিদেশি অবদান আইন লঙ্ঘন করেছে। প্রসঙ্গত, চলতি মাসের ৬ এপ্রিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছিল অক্সফাম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে তদন্ত করার জন্য। 

    মূল লক্ষ্য কর ফাঁকি….  

    সিবিআই সূত্রে জানা গেছে, অক্সফাম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, এফসিআরএ তাদের রেজিস্ট্রেশন বন্ধ হয়ে গেলেও, বিদেশ থেকে আসা অর্থ তহবিলের জন্য অন্যান্য উপায় অবলম্বন করেছে। যা বেআইনি। তাদের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ, সংশ্লিষ্ট বিদেশি সংস্থাগুলি অকুণ্ঠভাবে বছর পর বছর ধরে টাকা জুগিয়ে গিয়েছে অক্সফাম ইন্ডিয়াকে (Oxfam India)। আর তারপর অক্সফাম ইন্ডিয়া (Oxfam India) সেই অর্থ কৌশলে অন্যত্র চালান করেছে।  দায়ের হওয়া এফআইআরএ আরও বলা হয়েছে, সম্প্রতি যে আয়কর সমীক্ষা চালিয়েছিল সেন্ট্রাল বোর্ড অব ডিরেক্ট ট্যাক্সেস, তাতে তাদের হাতে কিছু ইমেইল এসেছে। সেখান দেখা গিয়েছে, অক্সফ্যাম ইন্ডিয়া (Oxfam India) তার সহযোগী/কর্মচারীদের মাধ্যমে সেন্টার ফর পলিসি রিসার্চ – সিপিআরকে কমিশন আকারে অর্থ তহবিল সরবরাহ করছে। টিডিএস ডেটাতেও তা ধরা পড়েছে এই তথ্য। মূল্য লক্ষ্য ছিল, কর ফাঁকি দেওয়া। এই সংক্রান্ত টিডিএস ডেটা বলছে, ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে সিপিআর’কে তারা ১৯৪জে ধারার অধীনে ১২,৭১,১৮৮ টাকা দিয়েছে।   

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অভিযোগ

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অভিযোগ ছিল, বিদেশি অবদান (নিয়ন্ত্রণ) সংশোধন আইন ২০২০  লাগু হওয়া সত্ত্বেও অক্সফাম (Oxfam India) বিভিন্ন বিদেশি সংস্থাকে অর্থ হস্তান্তর করা জারি রেখেছিল। এখানে উল্লেখ্য, এই সংধোশনী আইন ২০২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ভারতে লাগু হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, দাতব্য সংস্থা অর্থাৎ চ্যারিটেবল অর্গ্যানাইজেশন অক্সফাম ইন্ডিয়া অন্যান্য এনজিও’কে অর্থ পাঠিয়েছে। আর এইভাবে তারা এফসিআরএ ২০১০ আইন লঙ্ঘন করেছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mukul Roy: ‘কোনওদিন তৃণমূলে ছিলাম না, ইস্তফা দেওয়ার প্রশ্নই নেই’, বললেন মুকুল

    Mukul Roy: ‘কোনওদিন তৃণমূলে ছিলাম না, ইস্তফা দেওয়ার প্রশ্নই নেই’, বললেন মুকুল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল (TMC)-সঙ্গ অস্বীকার করলেন প্রবীণ নেতা তথা কৃষ্ণনগর উত্তরের বিধায়ক মুকুল রায় (Mukul Roy)। সোমবার রাতে আচমকাই দিল্লি উড়ে যান মুকুল। বুধবার সর্বভারতীয় এক সংবাদ মাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, আমি কোনওদিন তৃণমূলে ছিলাম না। তাই ইস্তফা দেওয়ার প্রশ্নই নেই।

    মুকুল রায় (Mukul Roy)…

    তৃণমূল সুপ্রিমোর সঙ্গে দূরত্ব হেতু ২০১৭ সালে ঘাসফুল শিবির থেকে সরে আসেন মুকুল রায়। পরে যোগ দেন বিজেপিতে (BJP)। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যে ১৮টি আসন পায় বিজেপি। ২ থেকে ১৮টিতে পৌঁছানোর জন্য রাজনৈতিক মহলের একাংশ মুকুল ফ্যাক্টরের পক্ষেই সওয়াল করে। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির টিকিটে কৃষ্ণনগর উত্তরে প্রার্থী হন মুকুল। জয়ীও হন। বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশের পরে পরেই তৃণমূলে ফেরেন মুকুল। তৃণমূল ভবনে গিয়ে দলীয় নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে ছেলে শুভ্রাংশুকে নিয়ে তিনি (Mukul Roy) ফেরেন ঘাসফুল শিবিরে। পুরস্কার স্বরূপ মুকুলকে দেওয়া হয় পাবলিক অ্যাকাউন্টস কমিটির চেয়ারম্যান পদ। এনিয়ে বিধানসভায় হইচই হয় বিস্তর।

    আরও পড়ুুন: পাখির চোখ কর্নাটক বিধানসভার ভোট, তারকা প্রচারকের তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    মুকুলের এই ‘দলবদলে’র কারণে স্পিকারের কাছে তাঁর বিধায়ক পদ খারিজের দাবি জানান বিজেপি নেতৃত্ব। এমতাবস্থায় স্ত্রী বিয়োগ হয় মুকুলের। তারপর বেশ কিছুদিন আর সক্রিয় রাজনীতিতে দেখা যায়নি মুকুলকে। বুধবার সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কৃষ্ণনগর উত্তরের বিধায়ক বলেন, পাবলিক অ্যাকাউন্টস কমিটি থেকে ইস্তফা দিয়েছি আমি। আমি সব সময় বিজেপির সঙ্গে থাকব। দল আমাকে যে কাজ দেবে, তাই করব। মুকুল দিল্লি যাওয়ার পরে মিসিং ডায়েরি করেন পুত্র শুভ্রাংশু। তাঁর দাবি, তাঁর বাবার মানসিক অসুস্থতার সুযোগ নেওয়া হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তাঁর বদনাম করার চক্রান্ত হচ্ছে বলেও দাবি শুভ্রাংশুর। ছেলের দাবি উড়িয়ে দিয়ে মুকুল (Mukul Roy) দাবি করেন, সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka Assembly: পাখির চোখ কর্নাটক বিধানসভার ভোট, তারকা প্রচারকের তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    Karnataka Assembly: পাখির চোখ কর্নাটক বিধানসভার ভোট, তারকা প্রচারকের তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাখির চোখ কর্নাটক বিধানসভা (Karnataka Assembly) নির্বাচন। দক্ষিণের এই রাজ্যে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে তারকা প্রচারক কারা, সোমবার তার তালিকা প্রকাশ করল বিজেপি (BJP)। ১০ মে হতে চলেছে কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচন। সেই কারণেই কোমর কষে নামছে পদ্ম শিবির। জানা গিয়েছে, তারকা প্রচারকের তালিকায় নাম রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, দলের সভাপতি জেপি নাড্ডা সহ বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট নেতানেত্রীর। এদিন যে ৪০ জন তারকা প্রচারকের তালিকা প্রকাশ করেছে গেরুয়া শিবির, তা থেকে স্পষ্ট, কর্নাটকে ক্ষমতায় ফিরতে সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপাচ্ছে বিজেপি।

    কর্নাটক বিধানসভা (Karnataka Assembly) নির্বাচন…

    উত্তর ভারতে একের পর রাজ্য দখল করতে সক্ষম হলেও, দক্ষিণের রাজ্যগুলিতে সেভাবে দাঁত ফোটাতে পারেনি পদ্ম শিবির। কর্নাটককে (Karnataka Assembly) বলা হয় দক্ষিণের গেটওয়ে। তাই কর্নাটকে ক্ষমতায় ফিরতে কোমর বেঁধে নামছেন বিজেপি নেতারা। তালিকায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের পাশাপাশি নাম রয়েছে কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতীশ গড়করি, কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ, কেন্দ্রীয় সংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি প্রমুখের। তালিকায় রয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান ও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্যের নামও। বিজেপির ওই তারকা প্রচারকের তালিকায় নাম রয়েছে কর্নাটকের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা, মধ্যপ্রদেশের শিবরাজ সিংহ চৌহান, মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশেরও।

    আরও পড়ুুন: কংগ্রেস নেতা পি চিদম্বরমের ছেলের ১১ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    তামিলনাড়ুর বিজেপি সভাপতি কে আন্নামালাই, কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পা, কেএস এসারাপ্পাও রয়েছেন ওই তালিকায়। বর্তমানে কর্নাটকে (Karnataka Assembly) প্রচারে রয়েছেন বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা। দু দিনের সফরে কর্নাটকে রয়েছেন তিনি। প্রসঙ্গত, বিধানসভা নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার পর এই প্রথম কর্নাটক সফরে গিয়েছেন নাড্ডা। ২১ এপ্রিল থেকে তিনদিনের কর্নাটক সফরে যাচ্ছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ওই রাজ্যে দুটি রোড শোয়ে অংশ নেবেন শাহ। গত মাসে নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার পর এই প্রথম কর্নাটক সফরে যাচ্ছেন শাহও। এদিনই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার কথা বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী বোম্মাই এবং ইয়েদুরাপ্পার ছেলে বিওয়াই বিজয়েন্দ্রের। প্রসঙ্গত, কর্নাটক বিধানসভার আসন সংখ্যা ২২৪। ভোট হবে এক দফায়। ফল বেরবে ১৩ মে। মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন ২০ এপ্রিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • P Chidambaram: কংগ্রেস নেতা পি চিদম্বরমের ছেলের ১১ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    P Chidambaram: কংগ্রেস নেতা পি চিদম্বরমের ছেলের ১১ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএনএক্স (INX) মিডিয়া দুর্নীতি মামলায় দেশের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী তথা কংগ্রেস (Congress) সাংসদ পি চিদম্বরমের (P Chidambaram) ছেলে কার্তি চিদম্বরমের ১১ কোটি ৪ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি (ED)। মঙ্গলবারই এই সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ইডির তরফে জানানো হয়েছে, এই তালিকায় কর্নাটক ও তামিলনাড়ুর চারটি সম্পত্তি রয়েছে। এর মধ্যে একটি স্থাবর সম্পত্তিও রয়েছে। ইডির দাবি, বেআইনি আর্থিক লেনদেন প্রতিরোধ আইনেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে।

    পি চিদম্বরমের (P Chidambaram) ছেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    ইডি সূত্রে খবর, কার্তির বিরুদ্ধে ইউপিএ জমানায় নিয়ম বহির্ভূতভাবে আইএনএক্স মিডিয়া সংস্থা, তার মালিক পিটার মুখোপাধ্যায় এবং তাঁর স্ত্রী ইন্দ্রানীকে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার বন্দোবস্ত করার অভিযোগ রয়েছে। প্রায় ৩০০ কোটি টাকার প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগে ছাড়পত্র দেওয়ার ক্ষেত্রে অর্থমন্ত্রক ওই সংস্থাকে বাড়তি সুবিধা পাইয়ে দিয়েছিল। কার্তি যখন এসব করেন, তখন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী ছিলেন তাঁর বাবা পি চিদম্বরম (P Chidambaram)। অভিযোগ, সেই সুবাদেই প্রভাব খাটিয়ে কার্তি তাঁদের ছাড়পত্র পাইয়ে দিয়েছিলেন। এই দুর্নীতি মামলায় তদন্ত করছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার অভিযোগ, বাবার মাধ্যমে বেআইনি সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে কার্তি ৩ কোটি ৬০ লক্ষ টাকা পেয়েছিলেন। প্রসঙ্গত, এর আগেও একবার বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল কার্তির সম্পত্তি। সেটা ২০১৯ সাল। সেবারও কার্তির বহু কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছিল ইডি।

    আরও পড়ুুন: ফ্রিজ করা হল জীবনকৃষ্ণের ৮ টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট! যুক্ত আর কোন কোন নেতা, খতিয়ে দেখছে সিবিআই

    কেবল তাই নয়, আইএনএক্স মিডিয়ার বিরুদ্ধে আয়কর তদন্ত স্থগিত করার জন্যও কার্তির বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ করেছে সিবিআই। এই মামলায় ২০১৯ সালের অগাস্ট মাসে সিবিআই গ্রেফতার করেছিল প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরমকে। তাঁকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল ইডিও। তার আগে গ্রেফতার করা হয়েছিল কার্তিকেও। ২০১৮ সালের মার্চ মাসে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাঁকে। প্রসঙ্গত, ইউপিএ জমানায়, ২০০৭ সালে চিদম্বরম (P Chidambaram) মন্ত্রী থাকাকালীনই কার্তি আইএনএক্স মিডিয়ায় অর্থ তছরুপ করেছেন বলে অভিযোগ। ৩০৫ কোটি টাকার অর্থ তছরুপের অভিযোগ রয়েছে কার্তির বিরুদ্ধে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Yogi Adityanath: মাফিয়ামুক্ত উত্তরপ্রদেশ গড়বই: যোগী আদিত্যনাথ

    Yogi Adityanath: মাফিয়ামুক্ত উত্তরপ্রদেশ গড়বই: যোগী আদিত্যনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশকে মাফিয়ামুক্ত করতে ফের হুঙ্কার দিলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। তিনি বলেন, “এখন কোনও পেশাদার অপরাধী বা মাফিয়া ফোনেও শিল্পপতিদের হুমকি দিতে পারবে না।” আতিক ও তাঁর ভাইয়ের মৃত্যুর ঘটনায় সরগরম উত্তরপ্রদেশের রাজনীতি। সেই আবহে যোগী আদিত্যনাথের শিল্পপতিদের নিরাপত্তা দেওয়া নিয়ে এই মন্তব্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।

    সরকারি অনুষ্ঠানে এদিন এই মন্তব্য করেন তিনি 

    মঙ্গলবার লখনউ এবং হারদৌই জেলায় সরকারি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে অপরাধ নিয়ে মুখ খোলেন যোগী (Yogi Adityanath)। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়েও এদিন বক্তব্য রাখেন তিনি। সমাজবাদী পার্টি জমানার সঙ্গে তাঁর আমলের টানেন তুলনা। তাঁর মতে, ২০১২ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত অখিলেশ জমানায় ৭০০-র বেশি অপরাধের ঘটনা ঘটেছিল উত্তরপ্রদেশে। কিন্তু ২০১৭ সালের পর এখনও পর্যন্ত উত্তরপ্রদেশে কোনও হিংসার ঘটনা বা কারফিউ জারি করার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। তিনি বলেন, আগে উত্তরপ্রদেশের একাধিক জেলায় অপরাধ ছিল নিত্যদিনের রুটিন। এতে মানুষের মধ্যে তৈরি হয়েছিল আতঙ্ক। কিন্তু এখন ভয় পাওয়ার কোনও দরকার নেই। পেশাদার অপরাধীরা এখন শিল্পপতিদের হুমকি দিতে ভয় পাচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি।

    মাফিয়ামুক্ত উত্তরপ্রদেশ 

    আগামী দিনে উত্তরপ্রদেশকে মাফিয়ামুক্ত করাই তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে জানান। এই মন্তব্যের পর অনুষ্ঠানে উপস্থিত মানুষজন হাততালি দিয়ে প্রশংসা করেন যোগীর (Yogi Adityanath)। বর্তমানে উত্তরপ্রদেশে বিনিয়োগ ও শিল্প স্থাপনের অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন যোগী। আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, শিল্পের স্বার্থে সমস্ত ধরনের নিরাপত্তা দিতে প্রস্তুত তাঁর সরকার।

    আতিকের খুনের পর নড়েচড়ে বসেছে উত্তর প্রদেশ সরকার। ইতিমধ্যেই ৬১ জন দাগি মাফিয়ার একটি তালিকা তৈরি করেছে প্রশাসন। যে তালিকার মধ্যে রয়েছে সুধাকর সিং, গুড্ডু সিং, গব্বর সিং, সুনীল রাঠি, বিনোদ উপাধ্যায়ের মতো মাফিয়ারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: তামিলনাড়ুর ৪৫ স্থানে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হল সঙ্ঘের পথ সঞ্চালন

    RSS: তামিলনাড়ুর ৪৫ স্থানে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হল সঙ্ঘের পথ সঞ্চালন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৬ এপ্রিল চেন্নাইতে শান্তিপূর্ণভাবেই সম্পন্ন হল রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS)  পথ সঞ্চালন।‌‌ চেন্নাই সমেত পার্শ্ববর্তী চেনাগালপাট্টু, কাঞ্চীপুরম, তিরুভাল্লুর জেলায় খাঁকি প্যান্ট,  সাদা জামা, কালো টুপিতে সজ্জিত হয়ে কয়েক হাজার স্বয়ংসেবক ড্রাম বাজাতে বাজাতে পথ পরিক্রমা করেন। প্রতিটি শহরই এদিন মুখরিত হয়ে ওঠে ভারত মাতা কী জয় ধ্বনিতে। চেন্নাইয়ে এই পথ সঞ্চালন শুরু হয় শহরস্থিত বিবেকানন্দ বিদ্যালয় থেকে। প্রায় ৩ কিমি পথ পরিক্রমায় অংশ নিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী এল মুরুগান। শহর জুড়েই ছিল কড়া পুলিশি নিরাপত্তা। চেন্নাইয়ের প্রতিটি শাখা থেকেই স্বয়ংসেবকরা উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, সারা তামিলনাড়ু জুড়ে ৪৫ টি পথ সঞ্চালনের অনুমতি মেলে। এবং কোর্টের নির্দেশে সেই সমস্ত পথ পরিক্রমার রুট ঠিক করার দায়িত্ব দেওয়া হয় সংশ্লিষ্ট জেলার এসপিদের। জানা গেছে, গত বছরে রাজ্যের মোট ৫১টি স্থানে এই পথ সঞ্চালন হয়েছিল।

    কী বললেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি

    তামিলনাড়ু বিজেপির রাজ্য সভাপতি আন্নামালাই এ বিষয়ে বলেন, রাজ্য সরকারের চূড়ান্ত অসযোগিতা সত্ত্বেও সঙ্ঘের পথ সঞ্চালন সম্পূর্ণভাবে সফল হয়েছে। ২ বছর পরেই আরএসএস-এর শততম বর্ষপূর্তি পালন হবে। সঙ্ঘ সমাজের জন্য কাজ করে। শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে সঙ্ঘের। দেশে করোনাকালে দুর্গম জায়গাগুলিতেও সেবা কাজ পৌঁছে দিয়েছেন সঙ্ঘের স্বয়ংসেবকরা (RSS)।

    রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) বিবৃতি

    অন্যদিকে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ (RSS) একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, সঙ্ঘের পথ সঞ্চালন হল সুশৃঙ্খলতা এবং নিয়মানুবর্তিতার সমষ্টি। এটা জনগণের উপলব্ধি করুক এটাই আমরা চাই। সঙ্ঘের (RSS) পথ সঞ্চালন সমাজের কাছে এই বার্তা দেয় যে হিন্দুরা সঙ্ঘবদ্ধ এবং তারা একসঙ্গে চলতে পারে। সঙ্ঘের কাজ সমস্ত ক্ষেত্রেই রয়েছে। ছাত্র থেকে দিনমজুর কিংবা ডাক্তার থেকে অধ্যাপক সবাই পাশাপাশি হাঁটেন সঙ্ঘের পথ সঞ্চালনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: কেজরিওয়ালকে ৯ ঘণ্টা জেরা সিবিআইয়ের! বেরিয়ে এসে কী বললেন আপ সুপ্রিমো?

    Arvind Kejriwal: কেজরিওয়ালকে ৯ ঘণ্টা জেরা সিবিআইয়ের! বেরিয়ে এসে কী বললেন আপ সুপ্রিমো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবগারি দুর্নীতিকাণ্ডে ইতিমধ্যে সিবিআই গ্রেফতার করেছে দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রীকে। একই মামলায় রবিবার টানা ৯ ঘণ্টা জেরা করা হল দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে। সিবিআই সূত্রে খবর, কেজরিওয়ালকে সিআরপিসির ১৬০ নং ধারা অনুযায়ী সাক্ষী হিসেবে তলব করা হয়েছিল কেজরিওয়ালকে। রবিবার সকাল ১১টা নাগাদ রাজধানীর সিবিআই দফতরে পৌঁছেছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আম আদমি পার্টির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। রাত সাড়ে আটটা নাগাদ বেরোলেন তিনি। ন’ঘণ্টার বেশি সময় ধরে কেজরিওয়ালকে জিজ্ঞাসাবাদ করল কেন্দ্রীয় এজেন্সি। এর মধ্যে বিকেল পাঁচটায় আপের সদর দফতরে জরুরি বৈঠকে বসেন দলের নেতানেত্রীরা। পঙ্কজ গুপ্ত, দিল্লির মেয়র শেলি ওবেরয়রা সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। এত দীর্ঘ সময় জিজ্ঞাসাবাদ নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই কৌতূহল তৈরি হয়। তাঁরা গ্রেফতারির আশঙ্কা করতে থাকেন।

    জেরা শেষে কী বললেন কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)

    জেরা শেষে সিবিআই অফিস থেকে বেরিয়ে এসে অবশ্য আম আদমি পার্টি প্রধান দাবি করেন, এই গোটা মামলাটি ভুয়ো। তাঁর আরও দাবি, ‘আমি সততার সঙ্গে আপস করব না কখনও। গোটা দেশ আমাদের সঙ্গে রয়েছে। আমায় ৫৬টি প্রশ্ন করা হয়েছিল। ২০২০ সাল থেকে উন্নয়ন নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছে। সিবিআই আমার সঙ্গে কোনও খারাপ ব্যবহার করেনি। এই গোটাটাই ফেক। আমি নিশ্চিত, আমার বিরুদ্ধে ওদের কাছে কোনও তথ্য নেই।’

    সিবিআইয়ের দাবি কী

    অপরদিকে সিবিআইয়ের তরফে এই মামলা সম্পর্কে একটি বিবৃতি জারি করে দাবি করা হয়েছে যে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) বয়ান খতিয়ে দেখা হবে। জানা গিয়েছে, সিআরপিসির ১৬১ নং ধারা অনুযায়ী কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) বয়ান রেকর্ড করা হয় গতকাল। মোট ৫৬টি প্রশ্ন তাঁকে করা হয় বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: সাংসদ হত্যার মামলায় সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জগন মোহন রেড্ডির কাকা

    CBI: সাংসদ হত্যার মামলায় সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জগন মোহন রেড্ডির কাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জগন মোহন রেড্ডির কাকাকে গ্রেফতার করল সিবিআই। প্রাক্তন সাংসদ বিবেকানন্দ রেড্ডি খুনের মামলার তদন্ত করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সেই মামলায় এবার ভাস্কর রেড্ডিকে নিজেদের হেফাজতে নিলেন গোয়েন্দারা।

    কোন কোন ধারায় অভিযোগ দায়ের

    এদিন সকালেই কাডাপায় মুখ্যমন্ত্রীর কাকা ভাস্কর রেড্ডির বাড়িতে হাজির হয় সিবিআই (CBI)। তাঁর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২০বি (চক্রান্ত), ৩০২ (খুন), ২০১ (প্রমাণ নষ্ট করা) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, আজই হায়দরাবাদে নিয়ে আসা হবে ভাস্কর রেড্ডিকে। বিকেলে ম্য়াজিস্ট্রেটের সামনে তাঁকে পেশ করা হবে।

    ২০১৯ সালে অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের আগে খুন হন বিবেকানন্দ রেড্ডি

    ২০১৯ সালের ১৫ মার্চের রাতে পুলিভেন্দুলায় নিজের বাসভবনে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় প্রাক্তন সাংসদ বিবেকানন্দ রেড্ডিকে। যেদিন বিবেকানন্দ খুন হন তার এক সপ্তাহ পরেই ছিল অন্ধ্রপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচন। সেই কারণেই খুনের পিছনে রাজনৈতিক অভিসন্ধি রয়েছে বলে মনে করা হয়েছিল।

    ঘটনার তদন্তভার দেওয়া হয় সিবিআইকে (CBI)

    এই ঘটনার তদন্ত প্রথমে শুরু করে রাজ্য পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স। পরে ২০২০ সালের জুলাই মাসে তদন্তভার যায় সিবিআইয়ের হাতে। কেন্দ্রীয় এজেন্সি জোরকদমে ঘটনার তদন্ত চালায়।
    সিবিআই তদন্তে নেমে এই মৃত্যুর ঘটনার সঙ্গে বিবেকানন্দ রেড্ডি ও তাঁর বাবা অবিনাশ রেড্ডির যোগ খুঁজে পায়। চার্জশিটে সেই কথা উল্লেখও করে। চার্জশিটে বলা হয়, কাদাপা লোকসভা কেন্দ্র থেকে টিকিট নিয়ে বচসার জেরেই এই খুন হতে পারে। সিবিআই সূত্রে খবর, নিহত বিবেকানন্দ রেড্ডি চেয়েছিলেন, কাডাপা লোকসভা কেন্দ্র থেকে বর্তমান সাংসদ অবিনাশ রেড্ডির বদলে তাঁকে যেন প্রার্থী করা হয়। যদি তাঁকে প্রার্থী না করা হয়, তবে যেন ওয়াইএস শর্মিলা (মুখ্যমন্ত্রী জগন্মোহন রেড্ডির বোন) বা ওয়াইএস বিজয়াম্মা (মুখ্যমন্ত্রীর মা)-কে প্রার্থী করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Atiq Ahmed Murder: সবথেকে বড় ডন হওয়াই ছিল লক্ষ্য! পুলিশি জেরায় দাবি আতিক হত্যাকারীদের

    Atiq Ahmed Murder: সবথেকে বড় ডন হওয়াই ছিল লক্ষ্য! পুলিশি জেরায় দাবি আতিক হত্যাকারীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াগরাজের হাসপাতাল চত্বরে শনিবার রাতে ক্যামেরার সামনেই খুন করা হয় আতিক আহমেদ (Atiq Ahmed Murder) এবং তাঁর ভাই আশরফকে। পুলিশি নিরাপত্তায় গ্যাংস্টার দুই ভাইকে এদিন হাসপাতালে মেডিক্যাল করাতে নিয়ে এসেছিল পুলিশ।  খুনের অভিযোগে ইতিমধ্যেই তিন জনকে গ্রেফতার করেছে যোগী রাজ্যের প্রশাসন। ধৃতেরা হলেন, উত্তরপ্রদেশের হামিরপুরের বাসিন্দা সানি সিং, কাসগঞ্জের বাসিন্দা অরুণ মৌর্য এবং বান্দার বাসিন্দা লবলেশ তেওয়ারি। আতিক এবং আশরফকে খুনের পরই তাঁরা পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার পরে  তিনজনেই পালানোর চেষ্টা করেনি।

    তিনজন আততায়ী জেলে থাকাকালীন বন্ধু হয়ে ওঠেন

    পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্ত তিন জনের বিরুদ্ধে খুন, অপহরণ এবং ডাকাতি-সহ একাধিক মামলা রয়েছে। যোগী রাজ্যের প্রশাসনের একাংশের দাবি, জেরায় ধৃতেরা জানিয়েছেন যে, জেলে থাকাকালীন তিন জন পরস্পরের বন্ধু হয়ে উঠেছিলেন। সেই থেকেই একসঙ্গে যাবতীয় অপরাধ সংঘটিত করতেন তাঁরা। অভিযুক্তরা পুলিশের কাছে এ-ও দাবি করেছেন যে, উত্তরপ্রদেশের সবচেয়ে বড় ‘ডন’ হওয়ার লক্ষ্য ছিল তাঁদের। পুলিশের ওই সূত্রের দাবি, জেরায় অভিযুক্তদের মধ্যে এক জন জানিয়েছেন, অনেক দিন ধরেই সেই সুযোগ খুঁজছিলেন তাঁরা। সম্প্রতি তাঁরা জানতে পেরেছিলেন ‘গ্যাংস্টার’ আতিক (Atiq Ahmed Murder) এবং তার ভাই আশরফকে শারীরিক পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে। তখন তাঁরা পরিকল্পনা করেন যে, যদি এই সুযোগে আতিক এবং তার ভাইকে খুন করা যায়, তা হলে উত্তরপ্রদেশে তাঁদের নাম ছড়িয়ে পড়বে। শুধু তাই-ই নয়, এত দিন ধরে যাঁরা আতিক এবং তার গ্যাংকে ভয় পেতেন, এখন থেকে তাঁদের ভয়ে কাঁপবেন সেই সব মানুষ। পুলিশের ওই সূত্রের দাবি, আতিককে খুনের পরিকল্পনা করার পরই শুক্রবার হাসপাতালের রেকি করে গিয়েছিলেন তিন অভিযুক্ত।

    তিন অভিযুক্তের পরিবার কী বলছে

    জানা গেছে অভিযুক্ত লবলেশ তেওয়ারি বাড়ির সঙ্গে সে অর্থে কোনও যোগাযোগ রাখতেন না। তাঁর বাবা বলেন, পাঁচ ছ’ দিন আগে একবার এসেছিল বাড়িতে, তারপর আবার চলে যায়। কোনও কাজও করত না উপরন্তু ছিল নেশাগ্রস্ত। আমরা ঘটনাটা টিভিতে দেখেছি। তার নামে আগেও কেস রয়েছে, সেই কেসে জেলও খেটেছে লবলেশ।

    অন্য অভিযুক্ত সানি সিং-এর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপরাধের ১৪টা কেস রয়েছে বলে জানা গেছে পুলিশ সূত্রে। বাড়ির সঙ্গে যোগাযোগ তারও ছিলনা, এমনটাই দাবি পরিবারের। সানির মা এবং এক ভাই থাকেন তাঁর পৈতৃক বাড়িতে। ভাই বর্তমানে চা এর দোকান চালায়।

    আরেক জন অরুণ মৌর্যর বিরুদ্ধে ২০১০ সালে ট্রেনে এক পুলিশ কর্মীকে হত্যা করার অভিযোগ ছিল। বর্তমানে সে দিল্লির এক কারখানায় কাজ করতো বলে জানা গেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share