Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Assam: ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তালিকায় স্থান পেতে চলেছে অসম পিরামিড

    Assam: ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তালিকায় স্থান পেতে চলেছে অসম পিরামিড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের তালিকায় যেতে পিছনে ফেলতে হত দেশের ৫২টি প্রস্তাবকে। শেষমেষ অবধি সবকিছুকে পিছনে ফেলে জিতল অসমের (Assam) পিরামিড। জানা গেছে চলতি বছরে ইউনেস্কোর সামনে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের,  তালিকায় নাম তোলার জন্য ভারত থেকে একমাত্র নাম যাচ্ছে চরাইদেও-য়ে থাকা মৈদামের, একথা জানিয়েছেন অসমের (Assam)  মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং বেছেছেন অসমের পিরামিডকে। সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে আসার কথা রয়েছে ইউনেস্কোর টিমের এবং আগামী বছরের মার্চ মাস নাগাদ ঘোষণা করা হবে এটিকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে।

    অসম (Assam)  পিরামিড কী

     আহোম রাজত্বে রাজাদের মৃত্যু হলে প্রাচীন মিশরীয় পিরামিডের ধাঁচে তাঁদের প্রিয় জিনিসপত্রকে সঙ্গে দিয়ে মৃতদেহ সমাধিস্থ করা হত এরপর সমাধির উপরে তৈরি করা হত পাথর-মাটির ঢিপি, এগুলিকেই বলা হয় অসম (Assam)  পিরামিড। পিরামিডের ভিতরে ঢোকার সুড়ঙ্গও থাকত। এগুলিকে বলা হত মৈদাম। জানা যাচ্ছে ১৩০০ থেকে ১৯০০ সাল অবধি চলেছিল আহোম রাজত্ব। এই আমলের ৩৮৬টি মৈদাম এখনও পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়েছে। তার মধ্যে বর্তমানে ৯০টির রক্ষণাবেক্ষণ চলছে। 

    অসম পিরামিডকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের তালিকায় আনতে ২০১৪ সাল থেকেই চলছে প্রচেষ্টা

    ২০১৪ সাল থেকেই মৈদামগুলিকে ইউনেস্কো হেরিটেজ ক্ষেত্রের তালিকায় নিয়ে আসার প্রচেষ্টা চলছিল বলে জানিয়েছেন অসমের (Assam)  মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। তিনি বলেন, ” শেষ পর্যন্ত আমাদের এতদিনের প্রচেষ্টা সফল হল। দেশের সংস্কৃতিমন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডি আজকে আনুষ্ঠানিকভাবে আমাকে একথা জানিয়েছেন। এর পরে ইউনেস্কোর সদস্যেরা মৈদাম দেখতে আসবেন।  চড়াইদেও সরাসরি স্বীকৃতি পাবে অথবা ইউনেস্কো নতুন কিছু সুপারিশ বা শর্ত দিতে পারে। প্রসঙ্গত  মৈদাম ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটে প্রবেশ করলে হলে কাজিরাঙা, মানসের পরে এটি  অসমের (Assam)  তৃতীয় হেরিটেজ সাইট হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Jammu: প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে জম্মুতে পৃথক বিস্ফোরণে মোট জখম ১০

    Jammu: প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে জম্মুতে পৃথক বিস্ফোরণে মোট জখম ১০

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে জম্মু-কাশ্মীরে ব্যাপক নিরাপত্তার মধ্যেও আবার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটল। জানা যাচ্ছে গত ২৪ ঘণ্টায় এটা নিয়ে তৃতীয়বার বিস্ফোরণ ঘটল জম্মুতে (Jammu)। তৃতীয় বিস্ফোরণটি হয়েছে জম্মুর সিদ্রার বাজালতা এলাকায়। শনিবার গভীররাতে বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে সিদ্রার ওই এলাকা। 

    পুলিশ সূত্রে কী জানা যাচ্ছে

    সেখানকার স্থানীয় পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে ডাম্পার ট্রাকের ট্যাঙ্ক ফেটে বিস্ফোরণ ঘটেছে। শনিবার মধ্যরাত্রে ওই এলাকায় টহল দিচ্ছিলেন এক পুলিশ কর্মী, একটি ট্রাককে আটকানো হয় তল্লাশির জন্য। আটকানোর কয়েক মুহূর্তের মধ্যেই ট্রাকটির ইউরিয়া ট্যাঙ্ক ফেটে যায়। ওই পুলিশকর্মী মারাত্মকভাবে বিস্ফোরণে জখম হয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। তার শরীরে পোড়া আঘাত রয়েছে, স্থানীয় মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ওই পুলিশকর্মীর চিকিৎসা চলছে। পুলিশ জানিয়েছে বর্তমানে ওই পুলিশ কর্মীর অবস্থা স্থিতিশীল।

    প্রসঙ্গত ইউরিয়া ট্যাঙ্ক ট্রাকের ইঞ্জিন থেকে দূষিত পদার্থকে বের করে দেয় এতে ইঞ্জিন পরিষ্কার থাকে। এদিন সেই ট্যাঙ্ক ফেটে বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশের দাবি এটি নিছক কোন দুর্ঘটনা নয় এর পিছনে বড় ষড়যন্ত্র রয়েছে।

    এর আগে শনিবার জম্মুর (Jammu) নারওয়াল এলাকায় পরপর দুটি বিস্ফোরণে আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৯ জন। জম্মুর (Jammu) ট্রান্সপোর্ট নগরে দুটি গাড়ির মধ্যে এই বিস্ফোরণ হয়। আহতদের সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। চিকিৎসকরা জানান যে একজনের পেটে স্প্রিন্টারের ব্যাপক আঘাত লেগেছে তার অস্ত্র প্রচার করানো হয়েছে। এমনিতেই ভারতবর্ষের সংবেদনশীল এই রাজ্যতে সারা বছরে নিরাপত্তার জোরদার ব্যবস্থা থাকে। কিন্তু প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে উপত্যকায় নিরাপত্তা আরও বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যেই ঘটে গেল তিন বিস্ফোরণ।

    রাজ্যের গভর্নর কী বললেন

    রাজ্যের গভর্নর মনোজ সিনহা এই বিস্ফোরণের তীব্র নিন্দা করেছেন তিনি অতি দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য প্রশাসনকে আবেদন জানিয়েছেন। রাজ্যের গভর্নর ইতিমধ্যে পঞ্চাশ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছেন বিস্ফোরণের ঘটনায় আহতদের জন্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • India China: সীমান্তে গঙ্গার উপনদীর ওপর বাঁধ নির্মাণ চিনের, ধরা পড়ল উপগ্রহ চিত্রে

    India China: সীমান্তে গঙ্গার উপনদীর ওপর বাঁধ নির্মাণ চিনের, ধরা পড়ল উপগ্রহ চিত্রে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরুণাচল সীমান্ত নিয়ে ভারত চিন (India China) বিবাদের মাঝেই এবার উপগ্রহ চিত্রে ধরা পড়ল গঙ্গার এক উপনদীর ওপর একটি বাঁধ নির্মাণ করছে চিন। বাঁধটি তিব্বতে অবস্থিত, যেটি চিন বর্তমানে নিজেদের দখলে রেখেছে। ওই উপগ্রহ চিত্রে আরও দেখা যাচ্ছে বাঁধটি ভারত, নেপাল ও চিন এই তিনটি দেশের সীমান্তের খুবই কাছে অবস্থিত। এই বাঁধ নির্মাণের ফলে গঙ্গার ওই উপনদীর নিম্নপ্রবাহের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ চিনের হাতেই থাকবে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। এই বাঁধ নির্মাণ নিয়ে নতুন করে কূটনৈতিক সম্পর্কের অবনতি হতে পারে দু দেশের মধ্যে। এর আগে অরুণাচল সীমান্তের কাছেও চিনের একটি নির্মীয়মাণ বাঁধ নিয়ে সমস্যা তৈরি হয়েছিল।

     

    এক মার্কিন গবেষক ট্যুইট করেন ওই উপগ্রহ চিত্র

     চিন অধিকৃত তিব্বতের এই নতুন বাঁধের ছবি বৃহস্পতিবার  ড্যামিয়েন সাইমন নামের একজন মার্কিন ভূ-স্থানিক (Geospatial)গবেষক ট্যুইট করেন। সেই গবেষকের নাম ড্যামিয়েন সাইমন। তাঁর ট্যুইট করা উপগ্রহ চিত্রগুলিতে দেখা যাচ্ছে, ২০২১ সালের মে থেকে তিব্বতের বুরাং কাউন্টিতে মাবজা জাংবো নদীর ওপর চিন একটি বাঁধ নির্মাণ করছে। এই মাবজা জাংবো নদী ভারতে প্রবেশ করে গঙ্গায় যোগ দেয়। তার আগে এই নদী নেপালের ঘাঘরা বা কর্নালি নদী হিসেবে প্রবাহিত হয়। বাঁধ যেখানে নির্মিত হচ্ছে সেই স্থান থেকে উত্তরাখণ্ড রাজ্য খুব বেশি দূরে নয়। উপগ্রহের ছবি দেখে সাইমন বলেন, বাঁধটি ৩৫০ মিটার থেকে ৪০০ মিটার দীর্ঘ বলে মনে হচ্ছে। কাঠামোটির নির্মাণ কাজ এখনও চলছে। চিনের আসল উদ্দেশ্যটি এখনও অজানা থেকে যাচ্ছে। এমনকি স্যাটেলাইট চিত্রে আরও দেখা যাচ্ছে যে বাঁধের খুব কাছেই তৈরি করা হচ্ছে একটি বিমানবন্দর। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা মাবজা জাংবো নদীর প্রবাহ বদলে দিতে অথবা বাধা দিতে ব্যবহার করা হতে পারে এই বাঁধ। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Helina: নজরে চিনা ট্যাঙ্ক, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ‘হেলিনা’ ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করছে ভারত

    Helina: নজরে চিনা ট্যাঙ্ক, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ‘হেলিনা’ ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদিকে চিন এবং অপরদিকে পাকিস্তান। এই দুই প্রতিবেশীর আগ্রাসন রুখতে এবার শক্তিশালী করা হচ্ছে ভারতীয় সেনাকে। যুদ্ধ সরঞ্জামে ভারতীয় সেনাকে সাজানোর তৎপরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

    কী কী যুদ্ধ সরঞ্জাম তৈরির কাজ চলছে

    এবার তবে রাশিয়া বা ফ্রান্স থেকে কেনা হচ্ছে না যুদ্ধ সরঞ্জাম। দেশেই তৈরি করা হচ্ছে ক্ষেপনাস্ত্র।  যুদ্ধ সরঞ্জাম কেনার ব্যাপারে অনুমোদন লাগে ডিফেন্স অ্যাকুইজিশন কাউন্সিলের (DAC), যার সভাপতি রয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। চলতি মাসের ১০ তারিখে কাউন্সিলের একটি সভায় ৪২৭৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে যুদ্ধ সরঞ্জাম তৈরির জন্য। এর মধ্যে দুটি ভারতীয় সেনার স্থলবাহিনীর জন্য এবং একটি নৌবাহিনীর জন্য বরাদ্দ হয়েছে বলে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে। ডিফেন্স অ্যাকুইজিশন কাউন্সিলের পক্ষ থেকে যে সমস্ত যুদ্ধ সরঞ্জামগুলির কথা বলা হয়েছে সেগুলি হল হেলিনা (HELINA)। এটি এক ধরনের সেনাবাহিনীর বিশেষ হেলিকপ্টার থেকে নিক্ষেপযোগ্য ট্যাঙ্ক ধ্বংসকারী মিসাইল, যা নাগ ক্ষেপণাস্ত্রের একটি ধরন বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। জানা যাচ্ছে, হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (HAL) নির্মিত ভারতীয় সেনার অ্যাটাক হেলিকপ্টার রুদ্র-তে এই হেলিনা ক্ষেপণাস্ত্র লাগানো হবে। প্রসঙ্গত, এই রুদ্র হল হ্যাল নির্মিত অ্যাডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার ধ্রুব-মার্ক থ্রি হেলিকপ্টারের সশস্ত্র সংস্করণ। পাশাপাশি, ভিশোরাড (VSHORAD) মিসাইল সিস্টেম কেনার বিষয়ে সেনার অ্যাকসেপ্টেন্স অফ নেসেসিটি (এওএন) প্রস্তাবেও সায় দিয়েছে ডিএসি। এটি তৈরি করেছে দেশীয় প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থা ডিআরডিও। এটি একটি অতি স্বল্প পাল্লার এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম Very Short Range Air Defence System বা সংক্ষেপে ভিশোরাড। (VSHORADS)। এটি ৯০ মিলিমিটার ব্যাসের একটি ক্ষেপণাস্ত্র।

    অন্যদিকে নৌবাহিনীর জন্য কেনা হচ্ছে ব্রহ্মোস লঞ্চার এবং তার সঙ্গে ফায়ার কন্ট্রোল সিস্টেম। এগুলো শিবালিক শ্রেণির ফ্রিগেট এবং পরবর্তী প্রজন্মের মিসাইল ভেসেল (NGMV) যুদ্ধজাহাজে মোতায়েন করা হবে। বর্তমানে শিবালিক শ্রেণির ফ্রিগেটে রুশ-নির্মিত ক্লাব ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়। সেগুলোকে পাল্টে দেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হবে।

    কোথায় মোতায়েন করা হবে এই ক্ষেপনাস্ত্র

    জানা যাচ্ছে যে চিনের সেনার আগ্রাসন রুখতে লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোলে (LAC) বা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় এই অ্যান্টি ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল (ATGM) হেলিনা মোতায়েন হবে। আরও জানা যাচ্ছে প্রতিটি LCH রুদ্র সর্বোচ্চ ৮টি হেলিনা মিসাইল বহন করতে পারবে এবং ১০ কিলোমিটার দূরে শত্রুর ট্যাঙ্কে আঘাত করতে পারবে। চিন সীমান্তের মধ্যে লাদাখ এবং তিব্বতের পার্বত্য অঞ্চলগুলিতে এটি মোতায়েন করা হবে ‌। চিন এখন ব্যবহার ZTQ-15 ট্যাঙ্ক। এমন হালকা ট্যাঙ্ককে গুঁড়িয়ে দিতে হেলিনার (HELINA) বেশি সময় লাগবে না বলেই বিশেষজ্ঞ মহলের ধারণা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kerala Madrasa: এবার গীতা পড়ানো হবে কেরলের ইসলামিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে

    Kerala Madrasa: এবার গীতা পড়ানো হবে কেরলের ইসলামিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণীতে সংস্কৃত ব্যাকরণের পাশাপাশি হিন্দু ধর্মশাস্ত্র গীতাও পড়ানো হবে এবার কেরালার ত্রিশূর জেলার একটি ইসলামিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (Kerala Madrasa)। ইতিমধ্যে তৈরি করা হয়েছে সিলেবাস। নতুন সিলেবাসের পঠন পাঠন শুরু হবে চলতি বছরের জুন মাস থেকে। নতুন অ্যাকাডেমিক বছর থেকেই এই ইসলামিক প্রতিষ্ঠানের (Kerala Madrasa) ছাত্ররা পড়বে গীতা এবং সংস্কৃত। 

    প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার কী বললেন 

    প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার হলেন মালিক দিনার। মালিক দিনার কয়েকদিন আগেই বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের খবরে এসেছিলেন সংস্কৃত ভাষা শিক্ষক হিসেবে। প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে, প্রাচীন এই ভারতীয় ভাষা সম্পর্কে ছাত্রদের জ্ঞান বৃদ্ধি করার জন্যই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
    এই ইসলামিক প্রতিষ্ঠান (Kerala Madrasa) ইতিমধ্যে ছাত্রদেরকে গীতার কিছু অংশ, উপনিষদ মহাভারত এবং রামায়ণের পড়িয়েছে গত সাত বছর ধরে। প্রতিষ্ঠানের অন্যতম কো-অর্ডিনেটর হাফিজ আবু বকর বলেন যে সংস্কৃত ভাষা এর আগেও পড়ানো হয়েছে কিন্তু এবছর থেকে সেটি পরিকল্পনামাফিক পড়ানো হবে। জানা যাচ্ছে সংস্কৃত ভাষায় যে সিলেবাস তৈরি করা হয়েছে সেটি একটি ৮ বছরের কোর্স। যেটি উচ্চমাধ্যমিকের পর থেকে শুরু করে স্নাতকোত্তর পর্যন্ত চলবে। তিনি আরও বলেন আমাদের প্রতিষ্ঠানের ছাত্ররা এবার নিজেদের পছন্দমতো সংস্কৃত ভাষায় স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর কোর্স করতে পারবে। প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে যে সিলেবাসটি তৈরি করা হয়েছে সি এম নীলকানন্দন নামের একজন অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপকের সহায়তায় যিনি সংস্কৃত ভাষারই অধ্যাপক ছিলেন শ্রী শংকরাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ে।

    আবু বকর আরও বলেন যে এই ভাবনা শুধুমাত্র সংস্কৃত ভাষায় পাঠদানের জন্য নয়, এর সাহায্যে প্রাচীন ভারতীয় সভ্যতা এবং ধর্ম সম্পর্কেও ছাত্ররা জানতে পারবে। তাদের ধারণা মজবুত হবে।
    এই কোর্সে প্রাথমিক ব্যাকরণ, সংস্কৃত শব্দ সম্পর্কে ধারণা, লিঙ্গ পরিবর্তন, বাক্য গঠন ইত্যাদি শেখানো হবে। এরপর প্রথম দু বছরে স্নাতক স্তরে শেখানো হবে বিভিন্ন মহাকাব্য, প্রাথমিক ব্যাকরণ, সংস্কৃত নাটক, কম্পিউটার, সংস্কৃত স্তোত্র ইত্যাদি। স্নাতক স্তরে শেষ বছরে পড়ানো হবে গীতা, সংস্কৃত অনুবাদ ইত্যাদি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Army Day: আজ জাতীয় সেনা দিবস, শুভেচ্ছা জানিয়ে ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর

    Army Day: আজ জাতীয় সেনা দিবস, শুভেচ্ছা জানিয়ে ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ জাতীয় সেনা দিবস (Army Day)। এই প্রথমবারের জন্য সেনা দিবসের প্যারেড রাজধানী দিল্লির বদলে আয়োজিত হতে চলেছে দক্ষিণ ভারতের বেঙ্গালুরুতে। বেঙ্গালুরুর প্যারেড গ্রাউন্ডে তা সম্পন্ন হবে।

    কী কী অনুষ্ঠান হবে দেশ জুড়ে

    আর্মি চিফ জেনারেল মনোজ পান্ডে, এদিনের প্যারেডে উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গেছে। প্যারেডের পাশাপাশি আরও নানা রকমের অনুষ্ঠানও দেখা যাবে। মোটরসাইকেল প্রদর্শনীও থাকবে। আকাশ পথে স্কাই ড্রাইভিং করবেন সেনা জওয়ানরা। প্রসঙ্গত প্রতি বছর ১৫ জানুয়ারি ভারতের সেনা দিবস (Army Day) পালিত হয়। এর আগে অবধি জাতীয় সেনা দিবসের (Army Day) প্যারেড দিল্লি ক্যান্টনমেন্টের ক্যারিয়াপ্পা প্যারেড গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত হতো। তবে এ বছরের সেনাবাহিনীর সেনা দিবসের (Army Day) যাবতীয় অনুষ্ঠান দক্ষিণ ভারতের বেঙ্গালুরুতেই হবে। ১৯৪৯ সালে কে এম ক্যারিয়াপ্পা সেনা বাহিনীর জেনারেলের দায়িত্ব গ্রহণ করেন  ফ্রান্সিস রবার্ট রায় বুচারের হাত থেকে। অর্থাৎ ব্রিটিশ কমান্ডারের হাত থেকে দায়িত্ব যায় প্রথম কোনও ভারতীয় কমান্ডারের কাছে। তখন থেকেই সেনা দিবস পালিত হওয়ার রীতি রয়েছে। ভারতবর্ষের বিভিন্ন ফিল্ড কমান্ডে এই সেনা দিবস আজকে উদযাপিত হবে বলে সেনা সূত্রে জানা গেছে। এই বছরের সেনা দিবসের যাবতীয় দায়িত্বভার অর্পণ করা হয়েছে দক্ষিণ ভারতের কমান্ডের উপর, যার সদর দপ্তর হল পুণে। 

    সেনা দিবসে (Army Day) শুভেচ্ছা জানিয়ে ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর

    সেনা দিবসে শুভেচ্ছা জানিয়ে ট্যুইট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।  তিনি লিখছেন, “আজ সেনা দিবসে (Army Day) আমি আমার শুভেচ্ছা জানাই সমস্ত সেনা ব্যক্তিত্বদের এবং তাঁদের পরিবারকে। প্রত্যেক ভারতবাসী গর্ব করে আমাদের সেনার জন্য এবং কৃতজ্ঞ থাকে তাঁদের প্রতি। আমাদের সেনা সর্বদাই আমাদের দেশকে নিরাপদে রাখে”।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Ayodhya: রেল পরিষেবায় জুড়ছে অযোধ্যা এবং নেপালের জনকপুর

    Ayodhya: রেল পরিষেবায় জুড়ছে অযোধ্যা এবং নেপালের জনকপুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় রেলের পরিষেবায় এবার সংযোগ হতে চলেছে দুটি ঐতিহাসিক তীর্থস্থান। একটি ভারতের অপরটি নেপালের। রামজন্মভূমি অযোধ্যার সঙ্গে এবার সংযুক্ত হতে চলেছে নেপালের জনকপুর।  এই বিশেষ ট্রেন ভারত গৌরব ডিলাক্স এসি টুর নামে পরিচিত হবে।

    কবে থেকে শুরু হবে এই ট্রেনযাত্রা

    জানা যাচ্ছে পর্যটকদের জন্য এই ট্রেনযাত্রা শুরু হতে চলেছে আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ থেকে।  যার সরকারি উদ্যোগ নেওয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে এতে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক দৃঢ় হবে এবং সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানও হবে।

    ট্রেনটি কেমন হবে

    জানা যাচ্ছে যে ট্রেনটির ভিতরে থাকবে দুটি উন্নতমানের রেস্টুরেন্ট। ট্রেনের ভিতরে আধুনিক কিচেনও থাকবে। এবং প্রতিটি ওয়াশরুমে সেন্সর থাকবে। সম্পূর্ণ ট্রেনটিতে থাকবে এসি পরিষেবা। ট্রেনের দুটি স্তর থাকবে, ফার্স্ট ক্লাস এসি এবং সেকেন্ড ক্লাস এসি। গোটা ট্রেনের নজরদারি সিসিটিভির মাধ্যমে চালানো হবে।
    কোথায় কোথায় যাবে এই ট্রেন

    সাত দিন ধরে চলবে এই ট্রেন যাত্রা। শুরু হবে দিল্লি থেকে। যার প্রথম স্টপেজ হবে অযোধ্যা। যেখানে তীর্থযাত্রী এবং পর্যটকরা রাম জন্মভূমির মন্দির এবং হনুমান মন্দির দর্শন করতে পারবে। অযোধ্যার পরে এই ট্রেন থামবে একেবারে সিতামারহি রেলওয়ে স্টেশনে যেটি  বিহারে অবস্থিত, এখান পর্যটকরা জনকপুর অবধি বাসে যেতে পারবেন। সীতামারহি রেলওয়ে স্টেশন থেকে জনকপুরের দূরত্ব ৭০ কিলোমিটার এবং সেখানে গিয়ে যাত্রীরা জানকী মন্দির, সীতারাম বিবাহ মণ্ডপ  এ সমস্ত কিছুই দেখতে পারবেন এমনটাই জানা গেছে ভারতীয় রেলসূত্রে। জনকপুরের দর্শনীয় স্থানগুলি দেখার পরে পরের দিন পর্যটকরা সিতামারহিতে  পুনরায় ফিরে আসবেন এবং সেখান থেকে ট্রেন বারাণসীতে থামবে। সেখানে বিশ্বনাথ মন্দির দেখা যাবে। এরপরে প্রয়াগরাজ হয়ে সেই ট্রেন দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দেবে। মোট আড়াই হাজার কিলোমিটার এই যাত্রা হবে বলে জানিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Pakistan High Commission: দিল্লির পাক দূতাবাসে যৌন হেনস্থা! ভিসার জন্য অস্বস্তিকর প্রশ্নের সামনে ভারতীয় মহিলা

    Pakistan High Commission: দিল্লির পাক দূতাবাসে যৌন হেনস্থা! ভিসার জন্য অস্বস্তিকর প্রশ্নের সামনে ভারতীয় মহিলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির পাক দূতাবাসে যৌন হেনস্থার অভিযোগ করলেন এক ভারতীয় মহিলা। পেশায় অধ্যাপক ওই মহিলার অভিযোগ, নয়া দিল্লির পাকিস্তান দূতাবাসে তিনি ভিসার আবেদন করতে গিয়েছিলেন। সেখানে এক কর্তা তাঁকে যৌন হেনস্থা করেছে। মহিলার দাবি, লাহোরে যাওয়ার জন্য পাক ভিসা দরকার ছিল তাঁর। ভিসার আবেদন করার জন্য অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট করেছিলেন তিনি। ভিসার ইন্টারভিউয়ের সময় তাঁকে বেশ কিছু আপত্তিকর প্রশ্ন করেন পাক দূতাবাসের জনৈক কর্তা তাহির আব্বাস।

    কী ঘটেছিল

    এই অভিযোগ প্রমাণিত হলে ওই আধিকারিকদের ছেড়ে কথা বলবে না পাকিস্তান, এমনই অভিমত পাক বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র মুমতাজ জাহরা বালোচের। মুমতাজ বলেন, ‘‘আমাদের দূতাবাসে আসা কোনও ব্যক্তির সঙ্গে দুর্ব্যবহার আমরা মেনে নেব না। এই অভিযোগ শুনে আমরা হতবাক। অভিযোগ প্রমাণিত হলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’ ওই সিনিয়র অধ্যাপিকা জানান, ভিসার ইন্টারভিউয়ের সময় পাক দূতাবাসের এক কর্তা, তাঁর লাহোর সফরের উদ্দেশ্য জিজ্ঞেস করেছিলেন।  অধ্যাপিকা জানিয়েছিলেন, তাঁকে লাহোরের এক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একটি বক্তৃতা দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে তিনি লাহোরের বিভিন্ন স্মৃতিসৌধের ছবি তুলতে চান। এরপরই ওই ঘরে প্রবেশ করেছিলেন পাক দূতাবাসের আরেক কর্তা।

    নিন্দা পাকিস্তানের

    অধ্যাপিকার দাবি, এরপর তাহির আব্বাস তাঁকে একের পর এক অস্বস্তিকর প্রশ্ন করা শুরু করেছিল। তিনি বলেছেন, “তিনি আমায় জিজ্ঞেস করেছিলেন, আমি বিয়ে করিনি কেন? বিয়ে না করে আমি কীকরে জীবন কাটাই? আমার যৌন চাহিদা মেটাতে আমি কী করি?” শুধু তাই নয়, এক সময় ওই পাক কর্তা তাঁর হাতও চেপে ধরেন বলে অভিযোগ করেছেন ওই মহিলা। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধাচরণ করে নিবন্ধ লেখার প্রস্তাবও দেওয়া হয় তাঁকে। এ প্রসঙ্গে মুমতাজ বলেন, ‘‘পাকিস্তান সমস্ত ভিসা আবেদনকারীদের প্রতি যথাযথ আচরণ করে। আমাদের সমস্ত কূটনৈতিক কর্মীকে পেশাদার আচরণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’’

  • Cold Wave: আগামী সপ্তাহেও উত্তর ভারতে শৈত্যপ্রবাহের পূর্বাভাস, তাপমাত্রা নামতে পারে -৪ ডিগ্রিতে

    Cold Wave: আগামী সপ্তাহেও উত্তর ভারতে শৈত্যপ্রবাহের পূর্বাভাস, তাপমাত্রা নামতে পারে -৪ ডিগ্রিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতে কাঁপছে সমগ্র উত্তর ভারত। কিন্তু ভোগান্তি এখানেই শেষ না। উত্তর ভারতের জন্যে আরও খারাপ খবর দিল হাওয়া অফিস। আগামী সপ্তাহে উত্তর ভারতের বিভিন্ন এলাকায় শৈত্যপ্রবাহের (Cold Wave) পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া দফতর। একজন আবহাওয়াবিদ জানিয়েছেন, আগামী সপ্তাহে উত্তর ভারতের সমতলের বিভিন্ন এলাকায় তাপমাত্রা -৪ ডিগ্রি অবধি নামতে পারে।

    লাইভ ওয়েদার অফ ইন্ডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা, নবদীপ দাহিয়া ট্যুইট করে জানিয়েছেন যে, ১৪ থেকে ১৯ জানুয়ারির মধ্যে প্রচণ্ড ঠাণ্ডা (Cold Wave) পড়তে পারে উত্তর ভারতে। ১৬-১৮ জানুয়ারির মধ্যে পারদ পতন হতে পারে সব থেকে বেশি। 
     
    আবহাওয়া বিশেষজ্ঞ ট্যুইটে লেখেন, “১৪-১৯ জানুয়ারি শৈত্যপ্রবাহ (Cold Wave) চলবে। ১৬-১৮ জানুয়ারি তাপমাত্রা হবে সর্বনিম্ন। আমি আমার কর্মজীবনে তাপমাত্রায় এমন পতন দেখি নি। সমতলেই তাপমাত্রা থাকবে -৪ ডিগ্রি থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।” ট্যুইটে আগামী সপ্তাহে উত্তরের সমভূমিতে শৈত্যপ্রবাহ কীভাবে চলবে তার গ্রাফিকও আপলোড করেছেন তিনি।

     


     

    তীব্র শৈত্যপ্রবাহে (Cold Wave) কাহিল উত্তর ভারত। দিল্লির সাফদারজংয়ে আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং পালামে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পালাম এলাকায় সকালে দৃশ্যমানতা ছিল ৫০০ মিটার। সেই সময় সাফদরজং-এ দৃশ্যমানতা ছিল ২০০ মিটার ছিল। এমনটাই জানিয়েছে মৌসম ভবন।

    আরও পড়ুন: কর্নাটকে নিরাপত্তা বলয় ভেঙে মালা পরাতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে গেলেন যুবক

    এদিন ভোরে পাঞ্জাব, উত্তর-পশ্চিম রাজস্থান, জম্মু, হরিয়ানা, চণ্ডীগড়, দিল্লি, উত্তর প্রদেশ, বিহার এবং ত্রিপুরার কিছু অংশে ঘন থেকে খুব ঘন কুয়াশা দেখা গিয়েছে। 

    হাওয়া অফিস (Cold Wave) ট্যুইট করে জানিয়েছে, “বর্তমান পশ্চিমী ঝঞ্জা এবং ফলস্বরূপ শক্তিশালী বাতাসের কারণে, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, দিল্লি, রাজস্থান এবং পশ্চিম উত্তরপ্রদেশে কুয়াশার অবস্থার উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নতি হয়েছে। যদিও পূর্ব উত্তরপ্রদেশ এবং বিহারে ঘন থেকে খুব ঘন কুয়াশা অব্যাহত রয়েছে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Joshimath: জোশীমঠের পরিস্থিতির রিপোর্ট আজ জমা দেবে কেন্দ্রীয় দল

    Joshimath: জোশীমঠের পরিস্থিতির রিপোর্ট আজ জমা দেবে কেন্দ্রীয় দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিমধ্যে জোশীমঠকে (Joshimath) ডুবতে থাকা অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করেছে স্থানীয় প্রশাসন। সেন্ট্রাল বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের একটি দল  জোশীমঠে (Joshimath) যায় গতকাল। বিপর্যয়ের কারণ খতিয়ে দেখতেই মূলত এই দল সেখানে পৌঁছায়। সেখানকার ভেঙেপড়া ঘরবাড়ি গুলোও দেখে তারা। জানা যাচ্ছে কেন্দ্রীয় এই দল আজকে তাদের রিভিউ রিপোর্ট জমা দেবে রাজ্য সরকারের কাছে। সরকারী সূত্রে জানা যাচ্ছে,জোশীমঠের (Joshimath) এই পরিস্থিতির জন্য সমগ্র শহরকে তিনটি জোনে ভাগ করা হয়েছে।
     জোশীমঠ (Joshimath) শহর অবস্থিত উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলাতে। চামোলি জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যাচ্ছে যে শহরের ৬০৩ টি নির্মাণে ইতিমধ্যে ফাটল দেখা দিয়েছে। জেলা প্রশাসন জানিয়েছে যে সমগ্র জোশীমঠ শহরকে তারা তিনটে জোনে ভাগ করেছে, ডেঞ্জার জোন, বাফার জোন, এবং সেফ জোন। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর অফিস থেকে জানানো হয়েছে প্রশাসন সর্বদাই কাজ করে চলেছে ডেঞ্জার জোন এবং বাফার জোনের জন্য, যে সমস্ত জোনগুলির সম্পূর্ণভাবে নিরাপদ নয়, সেখান থেকে মানুষজনকে সরানো হচ্ছে। এবং বাফার জোন ভবিষ্যতের জন্য বিপদের কারণ হতে পারে সেখান থেকেও মানুষজনকে সরানো হচ্ছে। একমাত্র তৃতীয় জোন হল সেফ জোন।

    উত্তরাখন্ডের মুখ্যমন্ত্রী কী বলছেন

    উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি গতকাল বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আশ্বাস দিয়েছেন যে সমস্ত রকমের সাহায্য কেন্দ্র সরকার করবে, পবিত্র তীর্থস্থান জোশীমঠকে (Joshimath) রক্ষা করার জন্য। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সর্বদাই জোশীমঠের (Joshimath) বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছেন। শহরের নটি ওয়ার্ড এই মুহূর্তে ডুবতে থাকা অঞ্চল বা বিপজ্জনক অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী এদিন আবেদন জানিয়েছেন যে এইরকম উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আমাদের সবার উচিত টিম ওয়ার্ক করা। ৬৮ টি বাড়ি যেগুলি একেবারে সম্পূর্ণভাবে ভেঙে পড়েছে সেখানকার বাসিন্দাদের ইতিমধ্যে সরিয়ে অন্যত্র থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। 

    জোশীমঠে (Joshimath) আসার কথা রয়েছে কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রকের একটি দলেরও। এই মুহূর্তে জোশীমঠের (Joshimath)  সমস্ত নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে এবং স্থানীয় নির্মাণ কাজগুলোও বন্ধ রাখা হয়েছে। সোমবার সকালে জেলা প্রশাসন জানায় যে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের জন্য যে ক্যাম্প তৈরি হয়েছে অস্থায়ী সেখানে সমস্ত রকমের প্রয়োজনীয় দ্রব্য পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। ২০০৫ সালের বিপর্যয় মোকাবিলা আইন অনুসারে হোটেলগুলিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এটা জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে। ২২৯টি ঘর এই মুহূর্তে দেওয়া হয়েছে মোট ১২৭১ জনের জন্য।

    কূটনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ জোশীমঠ (Joshimath)

    জোশীমঠের এই  উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে সেখানকার উদ্ধারকার্য চালানোর জন্য সেনাবাহিনী কাজ করছে। জোশীমঠ কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান কারণ ঠিক ১০০ কিলোমিটারের মধ্যে ভারত চীন সীমান্ত রয়েছে।

LinkedIn
Share