Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Madvi Hidma: মাথার দাম ছিল ৪০ লক্ষ! খতম শীর্ষ মাওবাদী নেতা হিদমা, ছত্তিসগড়ে বড় সাফল্য বাহিনীর

    Madvi Hidma: মাথার দাম ছিল ৪০ লক্ষ! খতম শীর্ষ মাওবাদী নেতা হিদমা, ছত্তিসগড়ে বড় সাফল্য বাহিনীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মাওবাদী হামলার ঘটনা ঘটলো ছত্তিসগড়ে। গতকাল সিআরপিএফ জওয়ানদের উপরে হামলা চালায় মাওবাদীদের একটি দল। পাল্টা হামলায় এক শীর্ষস্থানীয় মাওবাদী নেতার মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। এদিন ছত্তিসগড়ের একটি প্রত্যন্ত এলাকায় সিআরপিএফ ক্যাম্পে হেলিকপ্টার থেকে জওয়ানদের নামার সময় আচমকাই হামলা চালায় মাওবাদীরা। ছত্তিসগড়ের এই ক্যাম্প থেকে এখন ব্যাপক মাওবাদী বিরোধী অভিযান চালানো হচ্ছে আধা-সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে। ছত্তিসগড় এবং তেলঙ্গানা সীমান্তে এই ঘটনা ঘটেছে বলে সূত্রের খবর।

    আজ জাতীয় যুব দিবস, স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে পড়ুন তাঁর কিছু অমর বাণী

    অভিযান চালাচ্ছে কোবরা বাহিনী

    মাওবাদী বিরোধী এই অপারেশন চলছে মূলত মাওবাদীদের কিছু সিনিয়র নেতাদের ধরা অথবা নিকেশ করার উদ্দেশ্যেই। এমনটাই জানা যাচ্ছে আধা-সামরিক বাহিনী সূত্রে। সিআরপিএফ জওয়ানদের মধ্যে থেকে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কোবরা (CoBRA) টিম এই অপারেশনের চালাচ্ছে। দুর্গম এলাকাগুলি হেলিকপ্টারে করে পৌঁছাতে হচ্ছে তাঁদের। প্রত্যন্ত এলাকাগুলোতে নেমে কোবরা বাহিনীর এই অভিযান আগামীদিনেও চলবে বলে জানা যাচ্ছে। ছত্তিসগড়ের বিজাপুর এবং সুকমা জেলায় অবস্থিত বেশকিছু অঞ্চল এখনও মাওবাদী অধ্যুষিত। এই এলাকাগুলি তেলঙ্গানা সীমান্ত সংলগ্ন। 

    মৃত মাওবাদী নেতার পরিচয়

    সিআরপিএফ-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে গুলির লড়াইতে শেষ পর্যন্ত মাওবাদীরা পিছু হঠে। এদিনের সংঘর্ষের ঘটনায় সিআরপিএফ জওয়ানদের কোনও ক্ষতি হয়নি বলেই জানা গেছে। তবে ছত্তিসগড়ের মাওবাদী নেতা মাডভি হিদমার (Madvi Hidma) মৃত্যু হয়েছে। ৪৩ বছর বয়সী এই নেতার মাথার উপর ৪০ লক্ষ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে। প্রসঙ্গত ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল ছত্তিসগড়ে যে ভয়ঙ্কর মাওবাদী হামলা ঘটেছিল তার পিছনে মাস্টারমাইন্ড ছিল এই মাডভি হিদমা (Madvi Hidma)। বস্তার জেলার এই হামলায় নিহত হয়েছিলেন ২২ জন জওয়ান এবং আহত হয়েছিলেন আরও ৩১ জন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Amit Shah: ‘কংগ্রেস ছাড়া আর কারও স্বাধীনতা সংগ্রামে ভূমিকা নেই, এই ধারণা ঠিক নয়’, বললেন শাহ

    Amit Shah: ‘কংগ্রেস ছাড়া আর কারও স্বাধীনতা সংগ্রামে ভূমিকা নেই, এই ধারণা ঠিক নয়’, বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র আন্দোলন (Armed Struggle) ভারতে (India) অহিংস আন্দোলনের সাফল্যের ভিত্তি ভূমি রচনা করেছিল। বুধবার একটি বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে একথা বলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। ওই অনুষ্ঠানে অমিত শাহ বলেন, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে অহিংস আন্দোলনের ভূমিকা অস্বীকার করার নয়। আমি বলছি না যে স্বাধীনতার লড়াইয়ে অহিংস আন্দোলনের কোনও ভূমিকা নেই। অবশ্যই এই আন্দোলনের বিরাট ভূমিকা রয়েছে।

    অমিত বচন…

    তিনি বলেন, কংগ্রেস ছাড়া আর কারও স্বাধীনতা সংগ্রামে ভূমিকা নেই, এই ধারণাটা ঠিক নয়। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, হাজার হাজার স্বাধীনতা সংগ্রামী নিজেদের মতো করে লড়াই করেছেন, আলাদা আলাদা আদর্শে বিশ্বাসীরা নিজেদের মতো করে লড়াই করেছেন। তিনি বলেন, স্বাধীনতা আসলে সকলের মিলিত প্রচেষ্টার ফসল। অমিত শাহ বলেন, দেশ প্রেমের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে লক্ষ লক্ষ ভারতীয় ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন স্বাধীনতা আন্দোলনে। সশস্ত্র আন্দোলন এবং বিপ্লবীরা কখনও ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনে বিশেষ গুরুত্ব পাননি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এটা সত্য যে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে অহিংস আন্দোলনের একটা নিজস্ব গুরুত্ব রয়েছে। দেশকে স্বাধীন করার ক্ষেত্রে তার একটা অবদান রয়েছে। কিন্তু তার মানে এই নয় যে সশস্ত্র আন্দোলন গুরুত্বহীন ছিল।

    আরও পড়ুুন: ১৯ কোটি টাকা নিয়েছেন হুগলির যুব তৃণমূল নেতা! বিস্ফোরক মানিক-ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডল

    অমিত শাহের (Amit Shah) মতে, স্বাধীনতার যুদ্ধে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন আন্দোলন অবশ্যই বড় ভূমিকা নিয়েছে। কিন্তু তার মানে এই নয় যে অন্য বিপ্লবীরা গুরুত্বহীন। তাঁর অভিযোগ, আমাদের এমনভাবে ইতিহাস পড়ানো হয়েছে, বোঝানো হয়েছে, যাতে অনেকের অবদান উপেক্ষিত থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা আন্দোলনে কংগ্রেস নিজেদের অবদানকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে দেখাতে চেয়েছে বলে মনে করেন শাহ। তাই এই যুদ্ধে আরও যাঁরা অংশ গ্রহণ করেছেন, তাঁরা উপেক্ষিত থেকে গিয়েছেন। স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছে বলে নানা সময় অভিযোগ উঠেছে নানা মহলে। এদিন শাহ (Amit Shah) বলেন, ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলন সম্পর্কে যাঁদের বলার কথা ছিল, তাঁরা পুরো গল্প বলেননি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাঁরা বলেননি যে ভগৎ সিংকে যেদিন ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু সেদিন লাহোর থেকে কন্যাকুমারিকা পর্যন্ত মানুষ এতই আঘাত পেয়েছিলেন যে তাঁরা সেদিন বাড়িতে রান্না পর্যন্ত করেননি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Dawood Ibrahim: দাউদের সঙ্গে গুটখা ব্যবসা, ১০ বছরের কারাদন্ড ৩ জনের

    Dawood Ibrahim: দাউদের সঙ্গে গুটখা ব্যবসা, ১০ বছরের কারাদন্ড ৩ জনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ থেকে ঠিক কুড়ি বছর আগে পাকিস্তানের করাচিতে গুটখার ব্যবসা করতে দাউদ ইব্রাহিম (Dawood Ibrahim) এবং তার ভাই আনিস ইব্রাহিমকে সাহায্য করার অভিযোগ ছিল তিনজনের বিরুদ্ধে। এদিন এই মামলায় রায়দান করল মুম্বই-এর বিশেষ আদালত। তিনজনকেই ১০ বছরের কারাদণ্ড দিল আদালত। সোমবার বিশেষ আদালতের বিচারক বিডি শেলকে এই রায় ঘোষণা করেন। 

    তিনজনের পরিচয়

    জেএমজে গোষ্ঠীর প্রধান জোশি, এদেশে গুটখা ব্যারন নামে পরিচিত তবে তার সংস্থা পানমশলা এবং অন্যান্য তামাক জাতীয় দ্রব্য উৎপাদন করে বলে জানা গেছে। জোশি ছাড়া এই মামলায় অন্য যাদের নাম জড়িয়েছিল তারা হল রসিক লাল ধারিওয়াল, জমিরউদ্দিন আনসারী এবং ফারুক মনসুরির। এদের মধ্যে ২০১৭ সালে রসিকলাল ধারিওয়ালের মৃত্যু হয় তদন্ত চালাকালীন। ফারুক মনসুরির আবার ১৯৯৩ মুম্বই বিস্ফোরণের অন্যতম অভিযুক্ত বলে জানা গেছে।

    সিবিআই এর চার্জশিট

    দীর্ঘদিন ধরে তদন্ত চলার পর এই মামলায় সিবিআই এর পক্ষ থেকে চার্জশিট জমা পড়ে ২০১৬ সালে মুম্বাইয়ের বিশেষ আদালতে। সিবিআই তাদের চার্জশিটে জানায় যে জোশি এবং রসিকলাল এর মধ্যে আর্থিক বিষয় নিয়ে ঝামেলা হলে সেটা মেটানোর জন্য তারা দাউদ ইব্রাহিমের (Dawood Ibrahim) শরণাপন্ন হয়েছিল। এর বদলে নিজের সঙ্গীদের নিয়ে করাচিতে গুটখা ব্যবসা শুরু করতে তাদের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন দাউদ ইব্রাহিম (Dawood Ibrahim)। ২০০২ সালে করাচিতে গুটখার কারখানা গড়ে তুলতে মুম্বই হামলার অন্যতম মাথা দাউদ ইব্রাহিমকে (Dawood Ibrahim) যাবতীয় সাহায্য করেছিল এই তিনজন। সিবিআই এর আরও দাবি দাউদ ইব্রাহিম (Dawood Ibrahim) এই তিনজনের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন এবং এই ব্যবসায়িক সম্পর্কও যথেষ্ঠ মধুর ছিল তাদের সঙ্গে। দাউদ ইব্রাহিমকে (Dawood Ibrahim) তারা অনেক লাভবানও করেছিল বলেই সিবিআই এর দাবি।

    আরও পড়ুন: বিজেপির গঙ্গাপুজোয় ‘না’ পুলিশের, ‘কর্মসূচি হবেই’, জানালেন সুকান্ত

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Sharad Yadav: প্রয়াত প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা আরজেডি নেতা শরদ যাদব, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    Sharad Yadav: প্রয়াত প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা আরজেডি নেতা শরদ যাদব, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা লোকসভায় সাতবারের সাংসদ আরজেডি নেতা শরদ যাদব। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৫। সোশ্যাল মিডিয়ায় বাবার মৃত্যু খবর জানিয়েছেন শরদকন্যা সুভাষিণী। তিনি জানান, ‘বাবা আর নেই।’ বৃহস্পতিবার রাতে অচৈতন্য অবস্থায় তাঁকে গুরুগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে আনা হয়। প্রাথমিক চিকিৎসায় কোনও সাড়া মেলেনি। এর পরই ওই হাসপাতালের চিকিৎসকরা রাত ১০ টা ১৯ মিনিটে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    লোকসভায় ৭ বারের সাংসদ, রাজ্যসভায় তিনবার

    ১৯৪৭ সালের ১ জুলাই মধ্যপ্রদেশের হোসঙ্গাবাদ জেলার ববাই গ্রামে জন্ম শরদের। মধ্যপ্রদেশে জন্ম হলেও শরদের রাজনৈতিক কেরিয়ার ছিল বিহারময়। ১৯৯৯ থেকে ২০০৪ সালের মধ্যে অটল বিহারী বাজপেয়ী সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। ১৯৯৭ সালে জনতা দল থেকে বেরিয়ে গিয়ে নয়া দল জনতা দল ইউনাইটেড গঠন করেছিলেন। ২০০৩ সালে, শরদ যাদব জনতা দল ইউনাইটেড (জেডিইউ) এর সভাপতি নির্বাচিত হন। লোকসভায় ৭ বারের সাংসদ ছিলেন শরদ যাদব। রাজ্যসভায় ৩ বারের সাংসদ ছিলেন এই প্রবীণ নেতা।

    আরও পড়ুন: কর্নাটকে নিরাপত্তা বলয় ভেঙে মালা পরাতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে গেলেন যুবক

    ২০১৭ সালের বিহার বিধানসভা নির্বাচনে, যখন নীতীশ কুমারের নেতৃত্বে জেডিইউ বিজেপির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়েছিল, শরদ যাদব তা মেনে নেননি, যার জন্য জেডিইউ তাঁকে রাজ্যসভা থেকে বহিষ্কার করতে চেয়েছিলেন। ২০১৮ সালে জেডিইউয়ের সঙ্গে সম্পর্কের পাট চুকিয়ে লোকতান্ত্রিক জনতা দল তৈরি করেছিলেন শরদ। পরে সেই দল যুক্ত হয় লালুপ্রসাদ যাদবের পার্টি আরজেডি-র সঙ্গে।

    প্রধানমন্ত্রীর শোকবার্তা

    শরদ যাদবের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইটারে তিনি লিখেছেন, ‘শরদজির প্রয়াণে গভীর ভাবে ব্যথিত। দীর্ঘ জনজীবনে তিনি নিজেকে একজন সাংসদ এবং মন্ত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আমাদের মধ্যে যে কথোপকথন হয়েছে, তা সবসময় মনে থাকবে। তাঁর পরিবার এবং ভক্তদের প্রতি সমবেদনা। ওঁ শান্তি।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Joshimath: জোশীমঠের গৃহহীনদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া শুরু, স্থানীয়দের আশ্বস্ত করলেন ধামি

    Joshimath: জোশীমঠের গৃহহীনদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া শুরু, স্থানীয়দের আশ্বস্ত করলেন ধামি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডে জোশীমঠ (Joshimath) শহরকে ইতিমধ্যে ডুবতে থাকা অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করেছে স্থানীয় প্রশাসন। শহরের অসংখ্য বাড়িতে দেখা দিয়েছে ফাটল। উদ্বিগ্ন হয়ে গৃহহীনরা আশ্রয় নিয়েছেন বিভিন্ন ক্যাম্পে। সরকার থেকে নির্ধারিত করা হয়েছে কিছু ২০০ এর উপর বাড়ি। 

    কী বললেন উত্তরাখন্ডের মুখ্যমন্ত্রী

    এমত অবস্থায় জোশীমঠের (Joshimath) মাত্র ২৫ শতাংশ বাড়িতেই ফাটল ধরেছে বলে দাবি করলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী। এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন যে অনেক ক্ষেত্রে গুজব রটানো হচ্ছে এতে আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হচ্ছে, গুজব কেউ রটাবেন না এবং গুজবে কানও দেবেন না। বুধবার রাতে ফের একবার জোশীমঠে (Joshimath) গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানকার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষজনের সঙ্গে দেখা করেন তিনি, তাঁদের বাড়িতেও যান। জোশীমঠের (Joshimath) সমস্ত ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিকে আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম সূত্রে এমন খবর পাওয়া যাচ্ছে। যাঁরা গৃহহীন হয়েছেন সে সমস্ত পরিবারগুলিকে প্রাথমিকভাবে ১.৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে বলে সরকারের তরফ থেকে আগেই ঘোষণা করা হয়েছে।

    উত্তরাখন্ডের সমস্ত শহর এবার পরীক্ষা করা হবে

    জোশীমঠ (Joshimath) থেকে ৮২ কিলোমিটার দূরে কর্ণপ্রয়াগের বহুগুণা নগর এলাকায় অনেক বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে এবং সেখানে আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। এ প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী এদিন বলেন যে উত্তরাখণ্ডের সমস্ত শহরগুলিকে পরীক্ষা করা হবে এবং দেখা হবে যে কোথাও জোশীমঠের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে কি না! সমস্ত শহরকে পরীক্ষা করে জানা যাবে যে সেই সব শহর কতটা ওজন নিতে পারবে। এ বিষয়ে পদক্ষেপ খুব শীঘ্রই নেওয়া হচ্ছে বলে সরকারি সূত্রে জানা গেছে। গত ২ জানুয়ারি থেকে এখনও অবধি জোশীমঠের (Joshimath) সাতশোরও বেশি বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে। কূটনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ চীন সীমান্তগামী সড়কও বাদ যায়নি  ফাটল থেকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Mohan Bhagwat: মোহন ভাগবতের বক্তব্য সমর্থন করলেন জামাতের জাতীয় সভাপতি, কী বললেন তিনি?

    Mohan Bhagwat: মোহন ভাগবতের বক্তব্য সমর্থন করলেন জামাতের জাতীয় সভাপতি, কী বললেন তিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) মুসলমানদের কোনও ভয় নেই। মঙ্গলবারই একথা বলেছিলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তাঁর এই বক্তব্যে শিলমোহর দিলেন অল ইন্ডিয়া মুসলিম জামাতের জাতীয় সভাপতি মওলানা সাবাবউদ্দিন রাজভি বেরেইলভি। তিনি বলেন, আমি তাঁর (মোহন ভাগবত) বক্তব্যকে পূর্ণ সমর্থন করি। এবং এটা ঘটনা যে ভারতে মুসলমানেদের প্রতি শ্রদ্ধা অটুট রয়েছে। ভারতে মুসলমানেরা গর্বের সঙ্গে বসবাস করছেন।

    জামাতের জাতীয় সভাপতি বলেন…

    অল ইন্ডিয়া মুসলিম জামাতের জাতীয় সভাপতি বলেন, কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারে মুসলিমদের প্রতিনিধি কম। তাঁদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে হবে, শক্তিশালী করতে হবে। তিনি বলেন, তবে সরকারে মুসলমানদের প্রতিনিধি কতজন থাকবেন, তাঁদের কবে জায়গা দেওয়া হবে, তা স্থির করবেন হায়ার লেভেলের লোকজন। কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের চাকরিতে মুসলমানদের ব্যালেন্সড শেয়ারও চাইছেন মওলানা সাবাবউদ্দিন রাজভি বেরেইলভি। তিনি বলেন, ভারতে প্রচুর সংখ্যক সুন্নি সুফি বেরেইলভি মুসলমান রয়েছেন। মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে তাঁরাই সিংহভাগ। তাই তাঁদেরই কেন্দ্র কিংবা রাজ্য সরকারের চাকরিতে ব্যালেন্সড শেয়ার থাকা উচিত।

    আরও পড়ুুন: ‘আমরা ফের এই দেশ শাসন করব’, মুসলমানদের এই ধারণা ছাড়তে হবে, বললেন ভাগবত

    প্রসঙ্গত, এদিন একটি অনুষ্ঠানে ভারতে মুসলমানেরা সুরক্ষিতই রয়েছেন বলে মন্তব্য করেছিলেন সংঘ প্রধান (Mohan Bhagwat)। ওই অনুষ্ঠানে তিনি বলেছিলেন, আসল সত্যটা হল এই হিন্দুস্তান হিন্দুস্তানই থাকবে। তবে ভারতে যে মুসলমানরা বসবাস করছেন, তাঁদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আমাদের দেশের মুসলমানেরা নিরাপদে এবং সুরক্ষিতই রয়েছেন। আজকের ভারতে তাঁদের কোনও ক্ষতি হচ্ছে না। তিনি বলেছিলেন, তাঁরা (মুসলমানেরা) যদি চান, তবে তাঁরা তাঁদের ধর্ম পথে থাকতে পারেন। সংঘ প্রধান আরও বলেন, তাঁরা যদি তাঁদের পূর্ব পুরুষের ধর্মপথে যেতে চান, তবে তাঁরা তা পারেন। তিনি (Mohan Bhagwat) বলেছিলেন, এটা তাঁদের পছন্দের ব্যাপার। হিন্দুদের এ ব্যাপারে কোনও জেদ নেই। মোহন ভাগবত বলেন, ইসলামের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। তবে একই সঙ্গে মুসলমানদের আধিপত্যের ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে বলেও মন্তব্য করেছিলেন তিনি।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Cabinet Reshuffle: চলতি মাসেই মোদি মন্ত্রিসভায় রদবদল! ঠাঁই পেতে পারেন কারা, জানেন?

    Cabinet Reshuffle: চলতি মাসেই মোদি মন্ত্রিসভায় রদবদল! ঠাঁই পেতে পারেন কারা, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে চলতি বছরেই নির্বাচন রয়েছে কয়েকটি রাজ্যে। সেই কারণে মোদি (PM Modi) মন্ত্রিসভায় রদবদল (Cabinet Reshuffle) হতে পারে বলে জল্পনা ছড়িয়েছে। তবে এ ব্যাপারে বিজেপি (BJP) কিংবা সরকারের তরফে অফিসিয়ালি কিছু জানানো হয়নি। দ্বিতীয়বার কেন্দ্রের কুর্সিতে আসীন হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০২১ সালের জুলাই মাসে মন্ত্রিসভায় রদবদল করেছিলেন। তার পর থেকে এ পর্যন্ত আর মন্ত্রিসভায় রদবদল হয়নি। সামনে নির্বাচন রয়েছে বলে সংগঠনেও রদবদল হতে পারে বলে রাজনৈতিক মহলের ধারণা।

    মকর সংক্রান্তি…

    ফেব্রুয়ারির ১ তারিখে পেশ হবে কেন্দ্রীয় বাজেট। জানা গিয়েছে, মন্ত্রিসভার রদবদল যদি কিছু হয়, তবে তা হবে ১৪ তারিখ মকর সংক্রান্তির পর। শোনা যাচ্ছে, ১৫ থেকে ২৫ জানুয়ারির মধ্যে হতে পারে এই রদবদল। চলতি মাসের ১৬ ও ১৭ তারিখে দিল্লিতে রয়েছে বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক। সেই বৈঠকেই দলের সাংগঠনিক ক্ষেত্রে রদবদলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। মঙ্গলবারই বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার নেতৃত্বে এক দফা আলোচনা হয়েছে।   

    আরও পড়ুুন: মোহন ভাগবতের বক্তব্য সমর্থন করলেন জামাতের জাতীয় সভাপতি, কী বললেন তিনি?

    চলতি বছর ভোট রয়েছে কর্নাটক, রাজস্থান এবং ছত্তিশগড়ে। তাই সংগঠনেও হতে পারে রদবদল। হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা এবং দিল্লি পুরসভা নির্বাচনে বিজেপির ফলে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলন প্রধানমন্ত্রী। সেক্ষেত্রে বিভিন্ন রাজ্যের তারকা প্রচারকের তালিকায় যে সব দলীয় নেতা, মন্ত্রী, সাংসদদের রাখা হয়েছিল, তাঁদের মধ্যে থেকে বেশ কয়েকজনকে সাংগঠনিক স্তরে বড় পদে নিয়ে আসা কিংবা মন্ত্রিসভায় জায়গা দেওয়ার বিষয়ে চিন্তাভাবনা শুরু হয়েছে। শোনা য়াচ্ছে, যেহেতু ১৫ মাস পরে লোকসভা নির্বাচন, তাই মন্ত্রিসভা রদবদলের (Cabinet Reshuffle) ক্ষেত্রে গুরুত্ব দেওয়া হতে পারে বিহার, উত্তর প্রদেশ, পশ্চিম বাংলা এবং তেলঙ্গানার মতো বড় রাজ্যগুলিকে।

    মহরাষ্ট্রে বিজেপি ও শিবসেনার শিন্ডে শিবিরের সরকার রয়েছে। তাই রদবদল হলে মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেতে পারেন শিবসেনার কেউ। বিহার থেকে চিরাগ পাশোয়ানকে মন্ত্রিসভায় জায়গা দেওয়া হতে পারে। এবারও রদবদলের সময় চমক থাকতে পারে। গতবার রদবদলের সময় আচমকাই বাদ পড়েছিলেন রবিশঙ্কর প্রকাশ এবং প্রকাশ জাভড়েকর। তার বদলে মন্ত্রিসভায় এসেছিলেন আইএএস অশ্বনী বৈষ্ণব। এবারও তেমন কিছু হতে পারে কিনা, তাই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Joshimath: কূটনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ চিন সীমান্তগামী সড়কেও ফাটল জোশীমঠে

    Joshimath: কূটনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ চিন সীমান্তগামী সড়কেও ফাটল জোশীমঠে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ চিন সীমান্তগামী জোশীমঠ (Joshimath)-মালারি সড়কে ফাটল ক্রমশ চওড়া হচ্ছে। উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার এই ব্য়স্ততম রাস্তার বেশ কিছু জায়গাতে ফাটল দেখা দিয়েছে।

    রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কী বলছেন

    ইতিমধ্যে উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি নিজে উপস্থিত থেকে জোশীমঠের (Joshimath) অবনমন এবং ফাটল দেখেছেন। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলি পর্যবেক্ষণও করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। ধসে যাওয়া বাড়িগুলির সদস্যদের সঙ্গে এদিন কথাও বলেন দেবভূমির মুখ্যমন্ত্রী ।
    এদিন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা চেষ্টা করছি প্রত্যেকেই যাতে নিরাপদ থাকেন, সমস্ত রকমের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা সরকার থেকে করা হবে। দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানীরা অনুসন্ধান করছেন বর্তমানে, ভূমির অবনমনের সঠিক কারণ খতিয়ে দেখার জন্য।

    উত্তরাখণ্ডে চামুলী জেলার জেলাশাসক হিমাংশু খুরানা বলেন, জোশীমঠের (Joshimath) সমস্ত রকমের নির্মাণ কাজ এই মুহূর্তে বন্ধ রাখা হয়েছে ভূমির অবনমন এবং ফাটলের জন্য । গত বৃহস্পতিবার স্থানীয় বাসিন্দারা বদ্রিনাথ সড়ক অবরোধ করেন সরকার এবং প্রশাসন যাতে এই পরিস্থিতিতে সুষ্ঠ ব্যবস্থা নেয় সেজন্য।

    জোশীমঠ (Joshimath) পৌরসভার চেয়ারম্যান শৈলেন্দ্র পাওয়ার বলেন, ব্যাপক ফাটল দেখা দিয়েছে ভূগর্ভস্থ জলস্তর লিক করার কারণে।
    ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্স (NDRF) সেখানে ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে এ কথা জানিয়েছেন চামোলি জেলার চিফ ডেভেলপমেন্ট অফিসার ললিত নারায়ণ মিশ্র।
    এদিন সংবাদমাধ্যমের সামনে জেলাশাসক আরও বলেন সমগ্র জোশীমঠ (Joshimath) জুড়ে এখনও কোন ফাটল দেখা যায়নি, শুধুমাত্র একটা অংশে এই ফাটল দেখা দিয়েছে। বিজ্ঞানীরা সঠিক কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন।

    জোশীমঠ (Joshimath) পৌরসভার চেয়ারম্যান আরও জানিয়েছেন যে যাদের বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং যারা বর্তমানে গৃহহীন, তাদের জন্য ভাড়ায় বাড়ির ব্যবস্থা করেছে উত্তরাখন্ড সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Kashmir: কাশ্মীরের প্রত্যন্ত গ্রামে বিদ্যুৎ পৌঁছাল স্বাধীনতার ৭৫ বছর পর   

    Kashmir: কাশ্মীরের প্রত্যন্ত গ্রামে বিদ্যুৎ পৌঁছাল স্বাধীনতার ৭৫ বছর পর   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূ-স্বর্গের (Kashmir) ছোট্ট গ্রাম তেথান। সবমিলিয়ে ২০০ পরিবারের বাস গ্রামে। পার্বত্য উপত্যকার এই গ্রামে সূর্য ও চাঁদ ছাড়া বাকি কোনও আলোর উৎস ছিলনা এতদিন। স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরে, মোদি সরকারের প্রাইম মিনিস্টার ডেভলপমেন্ট প্যাকেজ স্কিমের দৌলতে গ্রামে প্রথম এল বৈদ্যুতিক সংযোগ। দক্ষিণ কাশ্মীরের (Kashmir) অনন্তনাগ জেলার ডোরু ব্লকের এই প্রত্যন্ত গ্রাম এতদিন অবধি বঞ্চিত ছিল বৈদ্যুতিক সুবিধা থেকে, এবার সে সমস্যার স্থায়ী সমাধান হওয়াতে স্বভাবতই খুশি হয়েছেন গ্রামবাসীরা। সমগ্র এলাকাতে কোনও বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকার কারণে রাত্রিতে বেশিরভাগ বাড়িই অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকতো, সূর্য ডোবার পরে আলোর উৎস বলতে জ্বলতো হ্যারিকেন, লন্ঠন। কোনও কোনও বাড়িতে কাঠও জ্বালানো হত।

    গ্রামবাসীরা ধন্যবাদ জানাচ্ছেন মোদি সরকারকে…..
     
     

    উচ্ছ্বসিত গ্রামবাসীরা বৈদ্যুতিক সংযোগ পাওয়ার পরে ধন্যবাদ জানাচ্ছেন মোদি সরকারকে। জনৈক গ্রামবাসী বলেন, ” আমাদের গ্রামকে অনেক প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হয়েছে, শুধুমাত্র বিদ্যুৎ না থাকার কারণে। প্রজন্মের পর প্রজন্মকে এই সমস্যার মোকাবিলা করতে হয়েছে। স্থায়ী সমাধান হওয়ার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে”। জাফর খান নামের অপর একজন গ্রামবাসী বলেন, ” আমার ৬০ বছর বয়স হয়ে গেল, জন্মের পর গ্রামে প্রথমবারের জন্য বিদ্যুৎ-এর আলো দেখব, এটা ভাবলেই আনন্দ হচ্ছে। আমি দেখলাম অনেক গ্রামবাসী আবার আনন্দে নাচছে। এটাই স্বাভাবিক”।

    অনন্তনাগ শহর থেকে এই গ্রামের দূরত্ব প্রায় ৪৫ কিমি। দ্রুততার সঙ্গে সমস্ত প্রক্রিয়াকে সম্পূর্ণ করার জন্য গ্রামবাসীরা এদিন ধন্যবাদ জানান বৈদ্যুতিক বিভাগকেও। বৈদ্যুতিক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ৬৩ (KV) ট্রান্সফর্ম এখানে দেওয়া হয়েছে, সঙ্গে রয়েছে ৩৮টি হাইটেনশন তার। সমগ্র ব্যবস্থা গড়ে তুলতে ব্যবহার করা হয়েছে ৯৭টি মতো বৈদ্যুতিক স্তম্ভ।

    আরও পড়ুন: এক হাজার কোটি টাকার পুরনো নোট বদলেছিলেন ‘ভাইপো’! বিস্ফোরক অভিযোগ শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

      

  • Sheena Bora: শিনা বোড়া জীবিত! চাঞ্চল্যকর দাবি ইন্দ্রানী মুখোপাধ্যায়ের

    Sheena Bora: শিনা বোড়া জীবিত! চাঞ্চল্যকর দাবি ইন্দ্রানী মুখোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১২ সালের ২৪ শে এপ্রিল খুন হন শিনা বোড়া। খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত শিনা বোড়ার (Sheena Bora) মা ইন্দ্রানী মুখোপাধ্যায় বর্তমানে মুম্বই-এর বাইকুল্লা জেলে বন্দী। এবার সেই শিনা বোড়াকে নাকি দেখা গেছে গুয়াহাটি বিমানবন্দরে এমনই দাবি করলেন ইন্দ্রানী মুখোপাধ্যায়,শুধুমাত্র দাবি নয়, সেই সঙ্গে আদালতে আবেদনও করা হল। প্রসঙ্গত, হত্যার তিন বছর পরে ২০১৫ সালে এই ঘটনা প্রথম প্রকাশ্যে আসে যখন ইন্দ্রানী মুখোপাধ্যায়ের গাড়ি চালক শ্যামবর রাই অন্য একটি পুলিশি অভিযানের সময় গ্রেফতার হয়। তার কাছ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হয়, সেই সূত্র ধরেই সামনে আসে হাড়হিম করা এই হত্যাকান্ড। শুনে তাজ্জব হয় গোটা দেশ।

    আদালতের কাছে কী আবেদন করলেন ইন্দ্রানী 

      কোর্টের কাছে ইন্দ্রানী আবেদন করেছেন যে কোর্ট যেন সিবিআইকে নির্দেশ দেয় যে গুয়াহাটি বিমানবন্দরের গত বৃহস্পতিবারের সমস্ত সিসিটিভি ফুটেজ যাতে সংরক্ষিত হয়। যাত্রীদের বিষয়ে খোঁজখবর নিতেও কোর্টে আবেদন করেছেন ইন্দ্রানী। ইন্দ্রানী মুখোপাধ্যায়ের দাবি যে একজন আইনজীবী গত বৃহস্পতিবার এমন একজন মহিলাকে দেখেছেন একেবারে শিনা বোড়ার (Sheena Bora) মতো দেখতে। ইন্দ্রানী মুখোপাধ্যায়ের এই দাবি অবশ্য নতুন কিছু নয় এর আগেও ২০২১ সালে তিনি দাবি করেছিলেন একজন পুলিশ কর্মী যিনি বর্তমানে বাইকুল্লা জেলে তার প্রতিবেশী, তিনি নাকি শ্রীনগরে গ্রীষ্মকালীন ছুটি কাটাতে যাওয়ার সময় শিনা বোড়াকে (Sheena Bora) দেখেছেন। তখন সিবিআইকে চিঠিও লিখেছিলেন ইন্দ্রানী। যদিও সেই চিঠির প্রাপ্তি সিবিআই আনুষ্ঠানিকভাবে এখনও অবধি স্বীকার করেনি। শিনা বোড়া (Sheena Bora) হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত ইন্দ্রানীর বিচার প্রক্রিয়া এখনও চলছে। ৬৯ জন সাক্ষী এখনও পর্যন্ত সাক্ষ্যদান করেছে এই মামলায়।
    গত শুক্রবার এ নিয়ে ইন্দ্রানী আবেদন করেছেন কোর্টের কাছে তাঁর  আইনজীবী রঞ্জিত সাংলির মারফত।
    ওই আবেদনে ইন্দ্রানী মুখোপাধ্যায়ের আইনজীবী কোর্টের কাছে আবেদনের করেছেন যে সিসিটিভি ফুটেজ সংরক্ষণ করা হোক এবং সেটা আদালতের সামনে আনা হোক। তার সঙ্গে ইন্দ্রানীকে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলতে দেওয়া হোক।
    একটি এফিডেফিডে, ইন্দ্রানীর আইনজীবী বলেছেন যে, একজন আইনজীবী শিনা বোড়ার (Sheena Bora) মত অবিকল একজনকে দেখতে পেয়েছেন, ওই আইনজীবির সহকর্মী একটি ভিডিও করে রেখেছেন ওই মহিলার।

    বিচারপতি এসপি নায়েক নিমবালকর, সিবিআই কে নির্দেশ দিয়েছেন , এই আবেদন সম্পর্কে তাদের বক্তব্য জানাতে এবং আদালত এই আবেদনের শুনানির দিন ধার্য করেছে আগামী ১২ই জানুয়ারি।

     

LinkedIn
Share