Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Joshimath: জোশীমঠকে “ডুবতে থাকা অঞ্চল” ঘোষণা করল স্থানীয় প্রশাসন

    Joshimath: জোশীমঠকে “ডুবতে থাকা অঞ্চল” ঘোষণা করল স্থানীয় প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জোশীমঠকে (Joshimath) একটি ডুবতে থাকা অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করল সেখানকার প্রশাসন, ইতিমধ্যে এলাকা ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের।
    গত কয়েকদিন ধরে জোশীমঠের (Joshimath) বহু বাড়িতে ফাটল ধরেছে , এমনকি কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ চিন সীমান্তগামী সড়কেও ফাটল দেখা দিয়েছে। সেই প্রেক্ষিতেই প্রশাসনের তরফে এমন সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়েছে। উত্তরাখণ্ড দেবভূমি নামেও প্রসিদ্ধ। অর্থাৎ এখানে দেবতারা বাস করতেন একসময়, এমনটাই বিশ্বাস রয়েছে ভক্তদের। হিন্দু ধর্মের বহু তীর্থস্থান এবং পীঠস্থান উত্তরাখণ্ডে রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হল জোশীমঠ (Joshimath)।  সারা বছর ধরেই ধর্মপ্রাণ ভক্তদের আনাগোনা চলতে থাকে এখানে। এছাড়া পার্বত্য এলাকার মনোরম আবহাওয়ার জন্যও অনেকে আসেন। 

    বর্তমানে কী পরিস্থিতি রয়েছে

    বর্তমানে এই এলাকার পরিস্থিতির জন্য উদ্বিগ্ন হয়েছে স্থানীয় সরকার। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্তদের ত্রাণ এবং উদ্ধার কাজ সুনিশ্চিত করতে নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি নিজে ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল ঘুরে দেখেছেন এবং যে সমস্ত মানুষ গৃহহারা হয়েছেন তাদের সঙ্গেও কথা বলেছেন। ভাড়াতে বাড়ির ব্যবস্থাও সেখানে করা হয়েছে বলে সরকারি সূত্রে জানা গেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, জোশীমঠ (Joshimath) শহর তৈরি করা হয়েছিল একটি ভূমিধসের উপরে প্রায় এক শতাব্দী আগে, এমনটা বিভিন্ন কমিটির রিপোর্টেও প্রকাশ পেয়েছে। ব্যাপকভাবে নির্মাণ কাজ চলতে থাকায় শহরের উপরে অতিরিক্ত চাপ তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বর্তমানে এই পরিস্থিতিতে চামোলির জেলাশাসক ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে নিয়ে প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে স্থানীয় মানুষদের সঙ্গে কথা বলেছেন। চামোলির বিপর্যয় মোকাবিলা কর্তৃপক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে এখনও অবধি ৬৩টি বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে। ৬৮ পরিবারকে অস্থায়ীভাবে সেখান থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে যে তারা গত রবিবার ৪৬ টি পরিবারকে বিভিন্ন সাংসারিক সামগ্রী কেনার জন্য ৫০০০ টাকা করে দিয়েছে।  জোশীমঠ (Joshimath) শহরে এই মুহূর্তে ২২৯ টি ঘর বাসযোগ্য রয়েছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে এমনটাই জানা গেছে। ওই ঘর গুলিতে সর্বোচ্চ ১২৭১ জনকে রাখা যেতে পারে। এছাড়া শহরের বেশিরভাগ সমস্ত জায়গা বিপজ্জনক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। সেখান থেকে স্থানীয় মানুষকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এনটিপিসির তপোবন বিষ্ণুপুর জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের অধীনে চলা সমস্ত নির্মাণ কাজও বন্ধ করা হয়েছে এবং শহরের অন্যান্য নির্মাণ কাজ যেগুলো চলছিল সেগুলোও বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।

    জোশীমঠকে “ডুবতে থাকা অঞ্চল” ঘোষণা স্থানীয় প্রশাসনের

  • Goutam Adani: মুকেশ আম্বানিকে নিজের ভালো বন্ধু বললেন গৌতম আদানি 

    Goutam Adani: মুকেশ আম্বানিকে নিজের ভালো বন্ধু বললেন গৌতম আদানি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রির প্রতিষ্ঠাতা ধীরুভাই আম্বানি বাস্তবিক পক্ষে আমাদের কাছে একজন রোল মডেল, একথা বললেন দেশের অন্যতম ধনকুবের গৌতম আদানি (Goutam Adani)। এদিন এক সাক্ষাৎকারে গৌতম আদানি (Goutam Adani) আরও বলেন, “মুকেশ আম্বানি আমার খুব ভালো বন্ধু, আমি তাঁকে অত্যন্ত শ্রদ্ধা করি, দেশের টেলিকম শিল্পে তাঁর অবদান ভোলার নয়, মুকেশ ভাই খুচরো ব্যবসা, পেট্রোকেমিক্যাল শিল্পে এদেশে জোয়ার এনেছেন, দেশের সার্বিক উন্নয়নে তাঁর যথেষ্ঠ অবদান রয়েছে”।

    আম্বানি এবং আদানি (Goutam Adani) দুজনেই গুজরাটের ভূমিপুত্র

    আম্বানি এবং আদানি দুজনেই গুজরাট থেকে উঠে এসেছেন। ব্যবসায়ী হিসেবে এই দুজনের খ্যাতি একেবারে বিশ্বজোড়া। সম্পত্তি এবং অর্থের দিক থেকে কখনও আদানি (Goutam Adani) এগিয়ে যান তো কখনও আম্বানি। কিন্তু দুজনেই বিশ্বের মানচিত্রে সেরা ধনকুবেরদের তালিকায় স্থান করে নেন প্রতিবারই। বিভিন্ন ক্ষেত্রের ব্যবসায় দুজনের মধ্যে টক্করও চলে সমানে সমানে। 

    দুই দশকের সমানে সমানে একই ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতার পরে দুজনে এখন অবশ্য আলাদা ক্ষেত্রে ব্যবসায় মনোনিবেশ করেছেন। আদানি কয়লা খনির ব্যবসা এবং বন্দরের বাণিজ্যে বেশি আগ্রহী হয়েছেন অন্যদিকে মুকেশ আম্বানি গ্রিন এনার্জির দিকে বেশি ঝুঁকেছেন।

    আদানির (Goutam Adani) মোট সম্পত্তির মূল্য কত জানেন

    একটি সর্বভারতীয় টিভি চ্যানেলে দেওয়া এই সাক্ষাৎকারে তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, গতবছর মুকেশ আম্বানিকে পিছনে ফেলে দেশের এক নম্বর ধনীর স্থান যখন তিনি দখল করলেন, তখন তাঁর কেমন অনুভূতি ছিল? এর উত্তরে ধনকুবের (Goutam Adani) বলেন, এক নম্বর দু নম্বর নিয়ে আমি কখনও ভাবিনা। প্রসঙ্গত আদানির (Goutam Adani) বর্তমানে মোট সম্পত্তির মূল্য ১১৭ বিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৯ লক্ষ ৬২ হাজার কোটি টাকা। বর্তমানে গৌতম আদানি (Goutam Adani) এশিয়ার মধ্যে সবথেকে ধনী ব্যক্তি এবং পৃথিবীর মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন। বিশ্বে তাঁর আগে রয়েছেন বার্নাড আর্নৌল্ট এবং এলন মাস্ক।

     

     

     

  • DGCA: বিমানে দুর্ব্যবহার হলে এবার কড়া হাতে দমন, নির্দেশিকা ডিজিসিএ-র

    DGCA: বিমানে দুর্ব্যবহার হলে এবার কড়া হাতে দমন, নির্দেশিকা ডিজিসিএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এয়ার ইন্ডিয়ার আন্তর্জাতিক একটি বিমানে সহযাত্রীর গায়ে প্রস্রাব পড়ার ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল কয়েকদিন আগে। এই ঘটনার রেশ কাটার আগেই  সারা দেশ জুড়ে এবার বিমান সংস্থাগুলোর উদ্দেশ্যে কিছু নির্দেশিকা জারি করল ডিরেক্টরের জেনারেল অফ সিভিল অ্যাভিয়েশন ( DGCA)। বলা যেতে পারে কড়াবার্তা দেওয়া হল যে সমস্ত যাত্রী মাঝ আকাশে  অসভ্যতামি করছে তাদের উদ্দেশ্যে।

    কী নির্দেশ দিল  DGCA? 

     কোনও যাত্রী অসভ্য আচরণ করছে এমনটা দেখতে পেলেই তা কড়া হাতে দমন করতে হবে, এমনই নির্দেশিকা দিয়েছে এদিন DGCA. কারণ উড়ানের সময় যে ধরনের ঘটনা ঘটছে তাতে ভারতে বিমান ভ্রমণের ভাবমূর্তি বিশ্বের কাছে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে মনে করছে  DGCA.

    এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন যদি ভবিষ্যতে কোন বিমান কর্মীকে হতে হয় তাহলে তিনি কী কী করবেন আর কী কী করবেন না তার একটি নির্দিষ্ট তালিকা বিমান সংস্থাগুলোর কাছে তুলে দিয়েছে  DGCA. নির্দেশিকায় স্পষ্টভাবে বলা হচ্ছে যে বিগত কিছুদিন ধরে দেখা যাচ্ছে মাঝ আকাশে কিছু অভদ্র  যাত্রী উৎপাত শুরু করেছেন, বিশেষ বিশেষ কয়েকটি ক্ষেত্রে এই গোলমাল সামাল দিতে ব্যর্থ হতে দেখা যাচ্ছে বিমান চালক এবং বিমান কর্মীদের। DGCA ওই নির্দেশিকায় আরও লিখেছে যে মুখে বোঝানোর পরও যদি দেখা যায় যে যাত্রীকে কোন অবস্থাতেই সংযত করা যাচ্ছে না তাহলে পরিস্থিতি অনুযায়ী তাকে দমন করার জন্য বিমানচালক এবং কর্মীরা নিজেদের মতো করে ব্যবস্থা নিতে পারেন। তবে কড়া হাতে দমনের মাধ্যমে ঠিক বোঝাতে চাইছে  DGCA সেটা পরিষ্কার নয়।  DGCA ওই নির্দেশিকায় আরও জানিয়েছে যে চলন্ত বিমানে শেষ কথা বলবেন চালকই, তিনিই বিমানের মধ্যে যে কোন উদ্ভূত পরিস্থিতির, যে কোন সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করবেন। তিনিই বিমানে শেষ সিদ্ধান্ত নেবেন। ওই নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে বিমান অবতরণের পর বিমানের প্রতিনিধিরা গোটা ঘটনার এফআইআর করতে পারবেন। তার সঙ্গে অভিযুক্ত যাত্রীকে তুলে দেওয়া হবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হাতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Rajkot: প্রধানমন্ত্রীর মায়ের নামে নদীবাঁধ তৈরি হল গুজরাটে 

    Rajkot: প্রধানমন্ত্রীর মায়ের নামে নদীবাঁধ তৈরি হল গুজরাটে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মা হীরাবেন প্রয়াত হয়েছেন কয়েকদিন আগেই। পূর্ণ করেছেন তাঁর একশোতম জন্মবার্ষিকী। এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মায়ের নামে গুজরাটে একটি নদী বাঁধের নামকরণ হতে চলেছে। 

    কোন নদীর উপর গড়ে তোলা হয়েছে এই বাঁধ

    জানা যাচ্ছে সৌরাষ্ট্রের রাজকোট (Rajkot) জেলায় নয়ারি নদীতে স্থানীয় কৃষকদের স্বার্থে ১৫ লক্ষ টাকা খরচ করে এই বাঁধটি তৈরি করেছে গির গঙ্গা পরিবার ট্রাস্ট নামে একটি জনসেবা সংস্থা। গত বুধবার এই বাঁধের উদ্বোধন ছিল। বাঁধটি গড়ে উঠেছে স্থানীয় ভগৌড়ার নামের একটি গ্রামে। এদিন এই বাঁধের উদ্বোধনে হাজির ছিলেন সংস্থার প্রধান দিলীপ সাক্য।  এদিনের উদ্বোধন কর্মসূচিতে তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় বিজেপি বিধায়ক দর্শিতা শাহ এবং রাজকোটের (Rajkot)  মেয়র প্রদীপ দেব। সেখানেই গিরগঙ্গা পরিবার ট্রাস্টের কর্ণধার প্রস্তাব দেন সদ্য প্রয়াত প্রধানমন্ত্রীর মায়ের নামে এই সরোবরের নামকরণ হবে “হীরাবেন স্মৃতি সরোবর”।  ওই সভায় উপস্থিত সকলেই সেই প্রস্তাবে সায় দেন। প্রসঙ্গত ১৮ই জুন হলো হীরাবেনের জন্মদিন। গত বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে প্রধানমন্ত্রীর মায়ের ১০০ তম জন্মদিনে তাঁর নামে একটি গুজরাটের রাস্তার নামকরণ হবে বলে ঠিক হয়ে গিয়েছিল। গান্ধীনগরের একটি রাস্তার নাম হীরাবেনের নামে করার কথাও জানিয়েছিল স্থানীয় প্রশাসন। কিন্তু শেষ মুহূর্তে সেই পরিকল্পনা বিশেষ কারণে পিছিয়ে যায়। গত ৩০ ডিসেম্বর আহমেদাবাদে প্রয়াত হন হীরাবেন।
    প্রধানমন্ত্রীর মায়ের নামে এই নদী বাঁধটি ৪০০ ফুট লম্বা এবং ১০০ ফুট চওড়া, জলধারটিকে এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে একবার জলাধার পূর্ণ করলে তা নয় মাসে শুকনো হবে না, এমনটাই বলছেন ট্রাস্টের কর্ণধার। জলধারটি তৈরি করতে সব মিলিয়ে খরচ হয়েছে ১৫ লক্ষ টাকা। গঙ্গা পরিবার ট্রাস্ট সূত্রে জানা যাচ্ছে যে মোট ৭৫টি নদী বাঁধ তারা নির্মাণ করেছে গত চার মাসে। দাতাদের দানের টাকায় এই সমস্ত বাঁধগুলি নির্মাণ করা হয়েছে। যার মধ্যে একটি হলো নয়ারি নদীর ওপর এই নদী বাঁধ। এটির জল ধারণ ক্ষমতা আড়াই কোটি লিটার। জলাধার সংলগ্ন স্থানীয় কৃষকদের উপকার হবে বলে আশাবাদী সংস্থার কর্ণধার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Joshimath: জোশীমঠের ফাটল নিয়ে কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা ?

    Joshimath: জোশীমঠের ফাটল নিয়ে কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জোশীমঠে (Joshimath) ফাটলের কারণ নৃতাত্ত্বিক এবং প্রাকৃতিক। এমনটাই বললেন ওয়াদিয়া ইনস্টিটিউট অফ হিমালয়ান জিওলজির ডিরেক্টর কালাচাঁদ সাঁই।

    আরও পড়ুন: শুধুই কি যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্য? অন্যদের থেকে কোথায় আলাদা বন্দে ভারত এক্সপ্রেস?

    তাঁর আরও সংযোজন, “এই বিপর্যয়ের কারণ একদিনে গড়ে ওঠেনি। এর মূল কারণ হল, জোশীমঠ (Joshimath) গড়ে উঠেছে একটি দুর্বল ভিতের উপর। এক শতাব্দীরও বেশি আগে ভূমিধসের ধ্বংসাবশেষের উপর তৈরি হয়েছিল এই জোশীমঠ (Joshimath)। ভূগোলের ভাষায় এটি seismic zone V এর উপর অবস্থিত, যা ভূমিকম্প প্রবন বলেই মনে করা হয়”।

    আরও পড়ুন: কূটনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ চিন সীমান্তগামী সড়কেও ফাটল জোশীমঠে

    এর আগেও অনেকেই বলে গেছেন জোশীমঠের (Joshimath)  বিপজ্জনক অবস্থান নিয়ে

    কালাচাঁদ সাঁইের মতে ইতিপূর্বে অনেকেই জোশীমঠের (Joshimath) বিপজ্জনক অবস্থান সম্পর্কে বলে গেছেন, যেমন ১৮৮৬ সালে অ্যাটকিন্স তাঁর প্রতিবেদনে লিখেছিলেন যে জোশীমঠ স্থাপন হয়েছে ভূমিধসের উপর।

    আরও পড়ুন: সামনেই চিনা নববর্ষ, করোনার মধ্যেই ভ্রমণ সংক্রান্ত একাধিক বিধিনিষেধ তুলে নিল জিনপিং সরকার

    আবার ১৯৭৬ সালে মিশ্র কমিটিরও ওই একই বক্তব্য ছিল।

    আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে একটা বড় অংশ যাঁরা হিন্দু, তাঁদের ভোটে আমি জিতেছি, বললেন শুভেন্দু 

    জোশীমঠ (Joshimath) হল বদ্রীনাথের প্রবেশদ্বার, এখানকার হেমকুন্ড সাহিব, আউলি প্রভৃতি অঞ্চলে দীর্ঘদিন যাবৎ ব্যাপক নির্মানকাজ চলেছে। শহরের চাপ মোকাবিলার ক্ষমতা যাচাই না করেই এগুলো চলেছে। অনেক কারনের মধ্যে এই কারনগুলিও ফেলে দেওয়ার মতো নয়, এমনটাই মত কালাচাঁদ বাবুর।

    আরও পড়ুন: ‘বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে…’, লস্কর-ই-খালসার হুমকি আরএসএস এবং সেনাকেও 

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শহরের অনেক বাড়িই ধ্বংস হওয়ার মুখে। এ থেকে বাঁচার উপায় নেই। সকলকে নিরাপদে স্থানান্তরিত করার দায়িত্ব নিক সরকার।

    আরও পড়ুন: সহযাত্রীর গায়ে প্রস্রাবকাণ্ডে অভিযুক্ত শঙ্কর মিশ্রের খোঁজ দিল্লি পুলিশ কীভাবে পেল জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Aircraft Crash: মন্দিরের চূড়ায় ধাক্কা খেয়ে মাটিতে আছড়ে পড়ল বিমান, মৃত চালক

    Aircraft Crash: মন্দিরের চূড়ায় ধাক্কা খেয়ে মাটিতে আছড়ে পড়ল বিমান, মৃত চালক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রশিক্ষণরত বিমান উড়ছিল মধ্যপ্রদেশের আকাশে। হঠাৎই ঘটলো মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। মধ্যপ্রদেশের রেওয়া জেলার চোরহাটার ডুমরি গ্রামে এদিন মন্দিরে ধাক্কা খেয়ে প্রশিক্ষণরত বিমান মাটিতে ভেঙ্গে পড়ে (Aircraft Crash)
    , ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছে প্রশিক্ষণরত বিমান চালকের, দুর্ঘটনার সময় বিমানে উপস্থিত ছিলেন আরও একজন, জানা যাচ্ছে তিনিও আহত হয়েছেন ব্যাপক গুরুতরভাবে। শুক্রবার ভোরে প্রশিক্ষণের সময় একটি মন্দিরের চূড়ায় ধাক্কা খায় বিমানটি (Aircraft Crash)

    আরও পড়ুন: পঞ্চায়েত নির্বাচনের ঢাকে কাঠি! প্রকাশিত রাজ্যের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা
    । এরপরেই বিমানে আগুন লেগে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন যে বিমান ধাক্কা (Aircraft Crash)
     লাগার কারণে মন্দিরের একাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ভেঙে পড়েছে । 

    পুলিশ কী বলছে ?

    পুলিশ ইতিমধ্যে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। জেলার পুলিশ সুপার নভনিত ভাসিন এদিন সাংবাদিকদের বলেন, “শুক্রবার ভোরে প্রশিক্ষণের জন্য বিমান নিয়ে বেরিয়েছিলেন চালক সঙ্গে ছিলেন আরও এক ব্যক্তি। বিমান চালানোর সময় হঠাৎই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চোরহাটার ডুমরি গ্রামে একটি মন্দিরের চূড়ায় ধাক্কা খেয়ে বিমানটি মাটিতে আছড়ে পড়ে (Aircraft Crash)
    , এরপরই তাতে আগুন ধরে যায়”।

    আরও পড়ুন: গরু পাচার কাণ্ডে এবারে সিউড়ির ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে তলব সিবিআইয়ের
     গুরুতরভাবে জখম পাইলটকে স্থানীয়রা সঙ্গে সঙ্গে উদ্ধার করে সঞ্জয় গান্ধী হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। পাইলটের অন্যতম সহযোগী যিনি দুর্ঘটনার সময় বিমানে উপস্থিত ছিলেন তিনিও ওই হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে।

    আরও পড়ুন: প্রাথমিকে চাকরি হারালেন মোট ২৫২ জন! চাকরি হারিয়েও ফের নিয়োগ পেলেন জয়তী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Gujarat: গুজরাটে বাস এবং গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু ৯ জনের

    Gujarat: গুজরাটে বাস এবং গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু ৯ জনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটের (Gujarat) জাতীয় সড়কে  মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটল। চারচাকা গাড়ির সঙ্গে যাত্রীবোঝাই বাসের সামনাসামনি সংঘর্ষে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী আহত হয়েছেন অন্তত ২৮ জন। শুক্রবার রাতে গুজরাটের (Gujarat) নবসারী জেলায় ৪৮ নম্বর জাতীয় সড়কে এই ভয়াবহ দুর্ঘটনাটি ঘটে। যাত্রীবোঝাই বাসটি আহমেদাবাদের দিক থেকে আসছিল বলে জানা গেছে। বাস আরোহীরা প্রত্যেকেই প্রায় আহমেদাবাদের প্রমুখ স্বামী মহারাজ শতাব্দী মহোৎসব থেকে ফিরছিলেন। প্রসঙ্গত, গত ১৪ ডিসেম্বর এই উৎসবের উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    পুলিশ রিপোর্ট কী বলছে?

    পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে, দুর্ঘটনার দিন রাতে জাতীয় সড়কের উপর দিয়ে যাওয়ার সময় কোনওভাবে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবোঝাই বাসটি ধাক্কা মারে চারচাকা গাড়িটিতে।

    আরও পড়ুন: এখন থেকে উপত্যকায় দেশের সুরক্ষার দায়িত্বে পুরুষদের সঙ্গে থাকবেন মহিলা সিআরপিএফরাও

    গাড়িতে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা সকলেই মারা গিয়েছেন। এ ছাড়া, বাসযাত্রীদের মধ্যেও কয়েক জনের মৃত্যু হয়েছে। দুর্ঘটনায় আহতের সংখ্যা ২৮। পুলিশ জানিয়েছে, বাসের চালক দুর্ঘটনার পর হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হন। তাঁকেও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আহতদের মধ্যে অনেকেরই অবস্থা আশঙ্কাজনক।
    এদিনের এই ঘটনায় শোক জানিয়ে ট্যুইট করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এদিন তিনি লেখেন, “এই ঘটনায় আমি অত্যন্ত মর্মাহত। নিহতদের জন্য আমি শোক প্রকাশ করছি এবং তাঁদের পরিবারকে সমবেদনা জানাচ্ছি”।

    আরও পড়ুন: পোস্ট অফিসে আমানত ও সঞ্চয়ের উপরে সুদের হার বৃদ্ধি করছে কেন্দ্রীয় সরকার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

     
  • Interest Rate: পোস্ট অফিসে আমানত ও সঞ্চয়ের উপরে সুদের হার বৃদ্ধি করছে কেন্দ্রীয় সরকার

    Interest Rate: পোস্ট অফিসে আমানত ও সঞ্চয়ের উপরে সুদের হার বৃদ্ধি করছে কেন্দ্রীয় সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পোস্ট অফিসের বিভিন্ন প্রকল্পের উপর কেন্দ্রীয় সরকার সুদের হার (Interest Rate) বৃদ্ধি করছে। শুধুমাত্র পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড (PPF) এবং কন্যা সন্তানদের প্রকল্প সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার ক্ষেত্রে সুদের হার অপরিবর্তিত থাকছে। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক সূত্রে জানা গেছে, সিনিয়র সিটিজেনদের সেভিংস প্রকল্প এবং কিষান বিকাশ পত্র এই দুটো প্রকল্পের ক্ষেত্রে সুদের হার (Interest Rate) বৃদ্ধি হচ্ছে ১.১ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: পরেশ অধিকারীর কন্যা অঙ্কিতার বদলে নিয়োগ হওয়া ববিতার চাকরি নিয়েও সংশয় 

    অর্থমন্ত্রক সূত্রে জানা গেছে যে কিষাণ বিকাশ পত্রে এখন সুদ (Interest Rate) পাওয়া যাবে ৭.২ শতাংশ এবং ম্যাচুরিটি হবে ১২০ মাসে। বর্তমানে কিষান বিকাশ পত্রের সুদ ৭ শতাংশ দেওয়া হয় এবং সেটির ম্যাচুরিটি হয় ১২৩ মাসে।

    আরও পড়ুন: ভুঁড়ি আর ওজন কমাতে এই খাবারগুলি প্রাতরাশে রাখুন

    কন্যা সন্তানদের প্রকল্প সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা, সেটির সুদ (Interest Rate) ৭.৬ শতাংশই থাকছে। অন্যদিকে পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের সুদ ৭.১ শতাংশই থাকছে। সেভিং ডিপোজিটের ক্ষেত্রে সুদের হার (Interest Rate) বছরে ৪ শতাংশই থাকছে। 

    চলতি বছরে রেপো রেট অনেকটাই বাড়িয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

    প্রসঙ্গত রিজার্ভ ব্যাঙ্ক চলতি বছরের মে মাস থেকে রেপো রেট অনেকটাই বাড়িয়েছে। ২.২৫ শতাংশ থেকে রেপো রেট বেড়ে হয়েছে ৬.২৫ শতাংশ। চলতি মাসের শুরুর দিকে রেপো রেট বেড়েছে ০.৩৫ শতাংশ, এই নিয়ে পঞ্চম বার রেপো বৃদ্ধি হয়েছে। ০.৪ শতাংশ রেপো রেট বৃদ্ধি হয়েছিল চলতি বছরের মে মাসে এবং ০.৫ শতাংশ বৃদ্ধি হয়েছিল  চলতি বছরের জুন, আগস্ট এবং সেপ্টেম্বর মাসে। রেপো রেটের এই বৃদ্ধির কারণেই ব্যাঙ্কগুলির পক্ষে আমানতের উপর সুদের হার (Interest Rate) বাড়ানো সম্ভব হচ্ছে বলেই মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: ‘নিম্নমানের, নিম্নরুচির রাজনীতিবিদ’, জয় শ্রীরাম স্লোগান বিতর্কে মমতাকে আক্রমণ শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Tripura: ১২ শতাংশ মহার্ঘভাতা বৃদ্ধি হল ত্রিপুরার সরকারী কর্মীদের

    Tripura: ১২ শতাংশ মহার্ঘভাতা বৃদ্ধি হল ত্রিপুরার সরকারী কর্মীদের

    মাধ্যম নিজউ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের সরকারি কর্মচারীদের ডিএ বৃদ্ধি নিয়ে আন্দোলন লাগাতার চলছে। বিষয়টি হাইকোর্ট-সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত পৌঁছেছে। রাজ্য সরকারী কর্মীদের মহার্ঘভাতা বৃদ্ধির আন্দোলনে পুলিশের ঘুঁষি মারার অভিযোগ পর্যন্ত উঠেছে। কেন্দ্র রাজ্য ডিএ-এর ব্যাপক ফারাক নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই সরব রাজ্য সরকারের কর্মীরা। ঠিক এমন সময়ই বিজেপি শাসিত রাজ্য ত্রিপুরাতে (Tripura) সরকারী কর্মীদের ১২ শতাংশ মহার্ঘভাতা বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। এদিন এই ঘোষণার ফলে সরকারি খাতে প্রতিমাসে অতিরিক্ত ১২০ কোটি টাকা খরচ হবে বলে জানা গেছে। অর্থাৎ বছরে ১,৪৪০ কোটি টাকা।

    আরও পড়ুন: গ্লাভস ছাড়াই কোমর অবধি বরফের স্তুপ সরিয়ে এগিয়ে চলেছেন জওয়ান, দেখুন ভিডিও

    মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা কী বললেন

     ত্রিপুরার (Tripura) মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা মঙ্গলবার এই মহার্ঘভাতা বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করেন। এই বর্ধিত মহার্ঘভাতা রাজ্য সরকারি কর্মচারী এবং পেনশন ভোগীদের জন্য চলতি বছরের ১ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে। এই ঘোষণার ফলে ত্রিপুরার সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘভাতা ৮% থেকে বেড়ে ২০% হয়ে গেল। সরকারের এমন ঘোষণায় খুশি রাজ্যের সরকারি কর্মচারী এবং পেনশনভোগীরা। সরকারি সূত্রে জানা গেছে রাজ্যের মোট সরকারী কর্মীর সংখ্যা ১,০৪,৬০০ জন এবং মোট ৮০,৮০০ জন পেনশনভোগী আছেন। এই মহার্ঘভাতা বৃদ্ধিতে এই বিপুল পরিমান সরকারী কর্মচারী এবং পেনশনভোগীরা উপকৃত হবেন বলে জানা যাচ্ছে। আংশিক সময়ের কর্মচারীদেরও সাম্মানিক ভাতা দ্বিগুণ করার কথা ঘোষণা করা হয়েছে।
    মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা এদিন সাংবাদিক বৈঠকে বলেন যে সরকারী কর্মচারীদের এবং তাঁদের পরিবারের কথা ভেবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
    উপমুখ্যমন্ত্রী জিষ্ণু দেববর্মা যিনি অর্থমন্ত্রকের দায়িত্বেও রয়েছেন তিনি বলেন যে সরকারী কর্মচারীদের মহার্ঘভাতা বৃদ্ধি না হওয়ায় বিরোধীরা সমালোচনা করছিলেন, আজ সরকারের সিদ্ধান্ত সমস্ত সমালোচনার জবাব দিল। তিনি আরও বলেন রাজ্য সরকার, সরকারী কর্মচারীদের কথা ভেবে মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে এর ফলে রাজ্যের অধিকাংশ মানুষ উপকৃত হবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Indian Army: কোমর অবধি পুরু বরফ ঠেলে এগিয়ে চলেছেন ভারতের জওয়ান, কুর্নিশ নেট পাড়ার

    Indian Army: কোমর অবধি পুরু বরফ ঠেলে এগিয়ে চলেছেন ভারতের জওয়ান, কুর্নিশ নেট পাড়ার

    মাধ্যম নিজউ ডেস্ক: দেশের অতন্দ্র প্রহরী হয়ে কাজ করেন তারা। বৈদেশিক শত্রুর আক্রমণ প্রতিরোধ হোক অথবা দেশের মানুষের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব, সবটাই রয়েছে ভারতীয় সেনার (Indian Army) কাঁধে। মাতৃভূমির স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ভারতীয় সেনা সদা নিয়োজিত। বর্ডার সিনেমার বিখ্যাত গান ‘সন্দেশা আতে হ্যায়…..’ আজও সমান জনপ্রিয় সারা ভারতব্যাপী। এই সিনেমায় সেনাদের জীবন ঠিক যেমনটা দেখানো হয়েছিল বাস্তবে তার চেয়ে কোনও অংশে কম কঠিন নয় ভারতীয় সেনাদের (Indian Army)  জীবন। লতা মঙ্গেশকরের কন্ঠে গাওয়া ‘অ্যায় মেরে বতন কে লোগো কো…’ এই গান শুনে আবেগপ্রবণ হননা, এমন ভারতীয় খুব কমই আছেন। এই গানেও শ্রদ্ধার্ঘ নিবেদন করা হয় দেশের সেনার কঠিন, বিপদসঙ্কুল জীবন এবং তাঁদের কর্তব্যবোধের প্রতি। যেকোনও চরম আবহাওয়াতেই তাঁরা কীভাবে কাজ করেন সেরকমই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে ইতিমধ্যে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে কীভাবে ওই সেনা জওয়ান (Indian Army)  কোমর অবধি কঠিন বরফের আবরণকে হাত দিয়ে সরিয়ে সরিয়ে এগিয়ে চলেছেন।

    মেজর জেনারেল রাজু চৌহানের ট্যুইট করা ভিডিও

    ভিডিও ক্লিপটি ট্যুইট করেছেন মেজর জেনারেল রাজু চৌহান। ভিডিওতে আরও দেখা যাচ্ছে যে এত কষ্টের মাঝেও ওই সেনা জওয়ান (Indian Army)  হাসিমুখে বরফ সরাচ্ছেন এবং এগিয়ে চলেছেন। মাঝখানে তাঁর রাইফেলটা অন্য এক জওয়ানকে তিনি দিলেন এবং হাত দিয়ে বরফ কেটে কেটে এগোতে থাকলেন। মেজর জেনারেল রাজু চৌহান ক্যাপশনে লিখেছেন, “দেশের এই তরুণ জওয়ানের (Indian Army)  মুখের হাসিটা একবার লক্ষ্য করুন আপনারা।”

    এখনও অব্দি এই ভাইরাল ভিডিওটি ১ লক্ষ ৯১ হাজারের উপর ভিউ হয়েছে যেখানে ৮৪৫৫ টি লাইক এবং অসংখ্য নেটিজনদের কমেন্ট দেখা যাচ্ছে। একজন কমেন্ট করেছেন, “কী কঠিন জীবন আমাদের হিরোদের কিন্তু তারপরেও তাঁরা নিজেদের মুখে হাসি রেখে এগিয়ে চলেছেন। এনাদের লক্ষ লক্ষ স্যালুট জানাই।” অপর একজন কমেন্ট করছেন, “কীভাবে কোনও রকম গ্লাভস ছাড়াই বরফ সরাচ্ছেন। এনারাই আসল সুপারম্যান।” অন্য একজন কমেন্ট করেছেন, “এই পরিস্থিতিতেও মুখে হাসি! এটা তাঁর মনের সাহসিকতার পরিচয় দিচ্ছে। আমরা বাড়িতে শান্তিতে ঘুমাতে পারি, দেশ শান্তিতে ঘুমাতে পারে শুধুমাত্র এই জওয়ানদের (Indian Army)  জন্য।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share