Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Supreme Court: বম্বে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত হচ্ছেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি!

    Supreme Court: বম্বে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত হচ্ছেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) কলেজিয়াম বম্বে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তকে (Dipankar Dutta) সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগের সুপারিশ করেছে। ২৬ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি উদয় উমেশ ললিতের নেতৃত্বে কলেজিয়ামের বৈঠক হয়। ওই বৈঠকেই সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে দীপঙ্কর দত্তকে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়।

    বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত ২০০৬ সাল থেকে কলকাতা হাইকোর্টের (Kolkata High Court) বিচারপতির দায়িত্বে ছিলেন। ২০২০ সালে বম্বে হাই কোর্টের (Bombay High Court) প্রধান বিচারপতি নিযুক্ত হন তিনি। স্কুল শিক্ষা বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, পশ্চিমবঙ্গ বোর্ড ইন সেকেন্ডারি এডুকেশন এবং পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশনের হয়েও একাধিক মামলা লড়েছেন দীপঙ্কর। 

    আরও পড়ুন: তৃণমূল নেতা-মন্ত্রীদের সঙ্গে পিএফআই যোগসূত্র ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের

    ১৯৬৫ সালে জন্ম বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের। তিনি কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি সলিল কুমার দত্তের পুত্র। তাঁর শ্যালক অমিতাভ রায় সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি। কলকাতা হাইকোর্টের ওয়েবসাইট থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ১৯৮৯ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Calcutta University) হাজরা ল’ কলেজ থেকে এলএলবি পাশ করেন দীপঙ্কর।

    আরও পড়ুন: মনোনয়ন তুললেন থারুর-বনসল! কংগ্রেস সভাপতির দৌড়ে কারা?  

    কলকাতা হাইকোর্টে অ্যাডভোকেট হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ২০০২ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গ সরকারের (West Bengal Government) জুনিয়র স্ট্যান্ডিং কাউন্সেল ছিলেন দীপঙ্কর। ১৯৯৬-৯৭ এবং ১৯৯৯-২০০৬ সাল পর্যন্ত হাজরা ল’ কলেজে গেস্ট লেকচারার ছিলেন তিনি। বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টে ৩৪ জন বিচারকের মধ্যে রয়েছেন ২৯ জন। এর মধ্যে রয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিও।

    প্রসঙ্গত, ২৩ শে সেপ্টেম্বর  বিচারপতি  ইন্দিরা বন্দ্যোপাধ্যায়  অবসর গ্রহণ করেছেন। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি উদয় উমেশ ললিতের নেতৃত্বাধীন কলোজিয়ামটিতে  প্রধান বিচারপতি ছাড়াও রয়েছেন আরও পাঁচ বিচারপতি। ২৭শে আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর এটিই তাঁর প্রথম সুপারিশ।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Telecom Bill 2022: অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন? এবার কলারের নাম জানাবে সংস্থাই, আসছে বিল

    Telecom Bill 2022: অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন? এবার কলারের নাম জানাবে সংস্থাই, আসছে বিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হ্যালো, লোন চাই? লটারি জিতেছেন, আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। কিংবা ক্রেডিট কার্ড চাই? দিনে অন্তত চার থেকে পাঁচটি এই জাতীয় কল আমরা পাই ফোনে। তবে এই ফোন কলগুলির পেছনে কারা, তা আমরা জানতে পারি না। কে লটারির টিকিট বেচছেন, কেই বা ক্রেডিট কার্ড বিক্রি করছেন তাঁদের আমরা চিনি না। তাই ভুয়ো ফোনকলের ফাঁদে পড়ে সর্বস্বান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এই জাতীয় কলের ফাঁদে পড়ে আপনি যাতে সর্বস্ব না খোয়ান, তাই টেলিকম বিল ২০২২ (Telecom Bill 2022) আনতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার (Central Govt.)। এই বিলের মূল লক্ষ্যই হল, উপভোক্তাদের ভুয়ো ফোন কলের হাত থেকে রক্ষা করা।

    শুক্রবার টেলিকম বিল ২০২২ এর খসড়া প্রকাশ্যে আনেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw)। যদিও বিলে অনেক কিছুই রয়েছে, তবে সব চেয়ে বড় বিষয়টি হল মোবাইল ব্যবহারকারীদের রক্ষাকবচ দান। এতদিন অপরিচিতি কোনও ব্যক্তি ফোন করলে, তাঁর পরিচয় জানতে ব্যবহার করতে হত ট্রু-কলার অ্যাপ। নয়া বিল আইনে পরিণত হলে, আর প্রয়োজন হবে না তার। টেলিকম মন্ত্রী জানান, নয়া বিল আইনে পরিণত হলে কে ফোন করছেন, তাঁর সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানা যাবে। এভাবে রোখা যাবে প্রতারণা।

    আরও পড়ুন : বাজেট অধিবেশনের মধ্যেই পাশ হবে তথ্য সুরক্ষা বিল, আশা অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, যখন আমি টেলিকম বিলটি প্রস্তুত করছিলাম, আমি মোবাইল ব্যবহারকারীদের সব চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। তিনি জানান, মোবাইল ব্যবহারকারীদের প্রতারণার হাত থেকে রক্ষা করতে আরও কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হবে। চূড়ান্ত খসড়ায় সেগুলি যোগ করা হবে বলেও জানান তিনি। কেবল মোবাইল কিংবা ল্যান্ড লাইন ফোন ব্যবহারকারীরাই যে এই সুবিধা পাবেন, তা নয়। মন্ত্রী জানান, ফেস রিডিং, ফেসটাইম, জুম কল, হোয়াটসঅ্যাপ কল সব ক্ষেত্রেই ব্যবহারকারীরা প্রতারকদের হাত থেকে রক্ষা পাবেন। মন্ত্রী বলেন, আমরা কার সঙ্গে কথা বলছি, তাঁর সম্পর্কে জানার অধিকার আমাদের আছে। নয়া টেলিকম বিলের খসড়ায় টেলিকম সার্ভিস প্রোভাইডারের কেওয়াইসি বাধ্যতামূলক করা হবে। মন্ত্রী বলেন, আলাপ আলোচনার পরে আমরা খসড়া চূড়ান্ত করব। পরে সেটি সংসদীয় কমিটির মাধ্যমে যাবে। তার পর যাবে সংসদে। সব মিলিয়ে ছ থেকে ১০ মাসের সময়সীমা ধরে রেখেছি আমরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Lok Sabha Elections 2024: গোয়ায় ইতিহাস বিজেপির, প্রথম মহিলা পদ্ম-প্রার্থী পল্লবীকে চেনেন?

    Lok Sabha Elections 2024: গোয়ায় ইতিহাস বিজেপির, প্রথম মহিলা পদ্ম-প্রার্থী পল্লবীকে চেনেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরব সাগরের তীরে ইতিহাস বিজেপির। গোয়ায় প্রথম মহিলা প্রার্থী দিল পদ্ম শিবির। প্রার্থীর নাম পল্লবী ডেম্পো। তিনি ডেম্পো ইন্ডাস্ট্রিজের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) দক্ষিণ গোয়া কেন্দ্রের পদ্ম প্রার্থী তিনি।

    গোয়ার এই কেন্দ্রে পদ্ম ফুটেছে দু’বার (Lok Sabha Elections 2024)

    বর্তমানে গোয়ার এই কেন্দ্রের রাশ রয়েছে কংগ্রেসের হাতে। সাংসদ ফ্রান্সিসকো সারদিনহার। ১৯৬২ সাল থেকে এই কেন্দ্রে মাত্র দু’বার জিতেছে গেরুয়া শিবির। এই লোকসভা কেন্দ্রের অধীনে রয়েছে ২০টি বিধানসভা এলাকা। লোকসভার এই আসনটিতে কখনও জয়ী হয়েছে মহারাষ্ট্র গোমান্তক পার্টি, কখনও আবার ইউনাইটেড গোয়ান্স পার্টি। কংগ্রেসও জিতেছে বেশ কয়েকবার। তবে ১৯৯৯ ও ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) আরব সাগরের তীরের এই কেন্দ্রটিতে ফুটেছে পদ্ম। বিজেপির টিকিট পেয়ে যারপরনাই খুশি পল্লবী। জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী তিনিও।

    চিনুন পল্লবীকে

    রসায়নে স্নাতক পল্লবীর ঝুলিতে রয়েছে পুণের এমআইটির বিজনেস ম্যানেজমেন্টের স্নাতকোত্তর ডিগ্রিও। বছর ঊনপঞ্চাশের পল্লবী ডেম্পো ইন্ডাস্ট্রিজের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর। ইন্দো-জার্মান এডুকেশনাল অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটির প্রেসিডেন্ট পদেও রয়েছেন তিনি। গোয়া ক্যানসার সোসাইটির ম্যানেজিং কমিটির সদস্যও এই বিজেপি প্রার্থী। পল্লবীর স্বামী শ্রীনিবাস ডেম্পোও একজন নামী শিল্পপতি। গোয়া চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রধানও তিনি। মেয়েদের বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ দানের জন্য গ্রামীণ বিদ্যালয় দত্তক কর্মসূচির অধীনে কয়েকটি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় চালানোর দায়িত্ব নিয়েছে ডেম্পো পরিবার। এহেন পরিবারের সদস্য পল্লবীকেই এবার পদ্ম প্রতীকে বাজি ধরেছে বিজেপি।

    রবিবার রাতে পঞ্চম দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ করে বিজেপি। এতে নাম রয়েছে ১১১টি কেন্দ্রের প্রার্থীর। এই তালিকায়ই রয়েছে পল্লবীর নামও। পল্লবীকে প্রার্থী করায় গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডাকে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মহিলাদের জন্য ৩৩ শতাংশ সংরক্ষণের কথা বলেন। গোয়ায় এর হার ৫০ শতাংশ। এবং সেটাও সংরক্ষণ ছাড়াই। এজন্য আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং পার্টি প্রেসিডেন্ট জেপি নাড্ডাকে (Lok Sabha Elections 2024)।”

    আরও পড়ুুন: ফের প্রার্থিতালিকা প্রকাশ বিজেপির, তালিকায় রয়েছেন ‘রাম’, কঙ্গনাও

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: ফের প্রার্থিতালিকা প্রকাশ বিজেপির, তালিকায় রয়েছেন ‘রাম’, কঙ্গনাও

    Lok Sabha Elections 2024: ফের প্রার্থিতালিকা প্রকাশ বিজেপির, তালিকায় রয়েছেন ‘রাম’, কঙ্গনাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) পঞ্চম দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ করল বিজেপি। রবিবার প্রকাশিত এই তালিকায় যেমন বাদ গিয়েছে পুরানো  কিছু মুখ, তেমনি এসেছেও নতুন।

    তালিকায় মানেকা, ঠাঁই হয়নি বরুণের (Lok Sabha Elections 2024)

    এই তালিকায় প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মানেকা গান্ধীর ঠাঁই হলেও, জায়গা হয়নি তাঁর ছেলে বরুণের। নানা সময় মানেকা প্রার্থী হয়েছিলেন পিলিভিট কেন্দ্রে। জয়ীও হয়েছিলেন বেশ কয়েকবার। উনিশের নির্বাচনে এখানে প্রার্থী করা হয়েছিল বরুণকে। আড়াই লাখ ভোটে তিনি হারান সমাজবাদী পার্টির প্রার্থীকে। এবার অবশ্য পিলিভিটে মা কিংবা ছেলে কারও নাম (Lok Sabha Elections 2024) নেই। যদিও মানেকা লড়বেন সুলতানপুর কেন্দ্রে। এবার পদ্ম প্রতীকে লড়বেন অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত। প্রার্থী হচ্ছেন রামায়ণে যিনি রামের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন, সেই অরুণ গোভিলও।

    প্রার্থিতালিকায় গুচ্ছ চমক

    এবার বিজেপির প্রার্থিতালিকায় রয়েছে একগুচ্ছ চমক। উজিয়ারপুরে প্রার্থী হয়েছেন নিত্যানন্দ রাই। বেগুসরাই থেকে লড়ছেন গিরিরাজ সিংহ। পাটনা সাহিবে প্রার্থী হয়েছেন রবিশঙ্কর প্রসাদ। মান্ডিতে কঙ্গনা রানাউত, কুরুক্ষেত্রে নবীন জিন্দাল, মিরাটে অরুণ গোভিল লড়ছেন পদ্ম প্রতীকে। কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় লড়ছেন তমলুক কেন্দ্রে। বিজেপির অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীরা হলেন সম্বলপুরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান, ভুবনেশ্বরে প্রাক্তন আইএএস অপরাজিতা সারঙ্গি, পুরীতে সম্বিত পাত্র, রাজামপেটে অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কিরণকুমার রেড্ডি, আরাহে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরকে সিংহ, সারানে রাজীব প্রতাপ রুডি এবং পাটলিপুত্রে রামকৃপাল যাদব।

    আরও পড়ুুন: ওয়েনাড়ে চ্যালেঞ্জের মুখে রাহুল, বিজেপির প্রার্থী কে জানেন?

    বিজেপিতে যোগ দেওয়া জেএমএমের প্রাক্তনী সীতা সোরেনকে প্রার্থী করা হয়েছে দুমকা কেন্দ্রে। কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জগদীশ শেত্তার লড়বেন বেলগাঁও থেকে। ওয়েনাড়ে রাহুলের প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপির কেরালা রাজ্য সভাপতি কে সুরেন্দ্রন। এবার টিকিট দেওয়া হয়নি প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সন্তোষ গাংওয়ার, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল ভিকে সিংহকে। বিজেপির প্রার্থিতালিকায় নাম রয়েছে হরিয়ানা সরকারের মন্ত্রী রঞ্জিত চৌতালারও। হিসার কেন্দ্রে প্রার্থী হচ্ছেন তিনি। এই দফায় বিজেপি ১১১ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের ১৯টি কেন্দ্রের প্রার্থীর নামও (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Rahul Gandhi News: ওয়েনাড়ে চ্যালেঞ্জের মুখে রাহুল, বিজেপির প্রার্থী কে জানেন?

    Rahul Gandhi News: ওয়েনাড়ে চ্যালেঞ্জের মুখে রাহুল, বিজেপির প্রার্থী কে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উনিশের লোকসভা নির্বাচনে দুটি কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi News)। উত্তরপ্রদেশের আমেঠি লোকসভা কেন্দ্রে হেরে গিয়েছিলেন। তাঁকে গোহারা হারিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। রাহুল জিতেছিলেন কেরালার ওয়েনাড় কেন্দ্রে।

    বিজেপির প্রার্থী (Rahul Gandhi News)

    কেরালার এই আসনটিতে বিজেপির রাজ্য সভাপতি কে সুরেন্দ্রনকে প্রার্থী করল গেরুয়া শিবির। ওয়েনাড় কেন্দ্রটি কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটি। ২০০৯ সাল থেকে এই কেন্দ্রে টানা জয়ী হয়ে আসছে কংগ্রেস। এবার সুরেন্দ্রনকে প্রার্থী করে রাহুলকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছেন বিজেপির ভোট ম্যানেজাররা। ওয়েনাড়ে বিজেপির পাশাপাশি রাহুলকে (Rahul Gandhi News) লড়তে হবে বামেদের প্রার্থীর সঙ্গেও। সর্বভারতীয় স্তরে কংগ্রেস এবং বামেরা ‘ইন্ডি’ জোটে থাকলেও, দক্ষিণের রাজ্যগুলির অনেক কেন্দ্রেই সম্মুখ সমরে ‘ইন্ডি’র বিভিন্ন শরিক।

    কে এই সুরেন্দ্রন?

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনেও প্রার্থী হয়েছিলেন সুরেন্দ্রন। হেরে গিয়েছিলেন। ২০১৬-র বিধানসভা নির্বাচনেও পরাস্ত হয়েছিলেন তিনি। সেবার হেরেছিলেন মাত্র ৮৯ ভোটে। উনিশের উপনির্বাচনেও পদ্ম প্রতীকে দাঁড়িয়ে হেরে গিয়েছিলেন সুরেন্দ্রন। তবে লড়াকু মানসিকতা এবং মাটি কামড়ে পড়ে থাকার ক্ষমতা থাকায় সুরেন্দ্রনকে ২০২০ সালে বিজেপির কেলারা ইউনিটের সভাপতি করা হয়। শবরীমালা মন্দির বিতর্কে প্রতিবাদীদের মুখ হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেন তিনি। এহেন এক প্রতিবাদীকেই রাহুলের বিরুদ্ধে প্রার্থী করে দিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব। কেরলের দুটি আসনের দিকে এবার নজর থাকবে দেশবাসীর। একটি ওয়েনাড়, যেখানে সম্মুখ সমরে রাহুল-সুরেন্দ্রন। আর একটি হল তিরুবনন্তপূরম। এখানে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিজেপির রাজীব চন্দ্রশেখরের সঙ্গে লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন কংগ্রেসের শশী থারুর।

    আরও পড়ুুন: তমলুকে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে প্রার্থী করে বড় চমক দিল বিজেপি

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে রাহুল হারিয়েছিলেন সিপিআই প্রার্থী পিপি সুনেরকে। ৪ লাখ ৩০ হাজার ভোটে পরাস্ত করেছিলেন সিপিআই প্রার্থীকে। এবারও রাহুলের বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছেন প্রবীণ বাম নেত্রী  অ্যানি রাজা। ওয়েনাড়ে যাতে রাহুল প্রার্থী না হন, সেজন্য চেষ্টার কম কসুর করেননি সিপিআই নেতৃত্ব। তার পরেও লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন ইন্ডি জোটের বড় শরিক কংগ্রেসের প্রার্থী রাহুল। এই ভোট কাটাকুটির খেলায় বিজেপির সুরেন্দ্রর জয় অনিবার্য বলে আশাবাদী পদ্ম নেতৃত্ব। এখন দেখার, কেরলের এই আসনে শেষ (Rahul Gandhi News) হাসি হাসেন কে?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • DMK: ফের টিকিট না পেয়ে কীটনাশক খেলেন ডিএমকে নেতা, কী বলছে দল?

    DMK: ফের টিকিট না পেয়ে কীটনাশক খেলেন ডিএমকে নেতা, কী বলছে দল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি ডিএমকের (DMK) বিদায়ী সাংসদ। এবার তাঁকে টিকিট দেয়নি দল। সূত্রের খবর, তার জেরেই হতাশায় ভুগছিলেন তিনি। সেই কারণেই কীটনাশক খেয়ে তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন বলে অনুমান দলীয় কর্মীদের একাংশের।

    হতাশায় ভুগছিলেন সাংসদ (DMK)

    ডিএমকের বিদায়ী সাংসদ অবিনাশী গণেশমূর্তি। তিনি ইরোড কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন। ডিএমকে সূত্রে খবর, লোকসভায় না পাঠিয়ে দল তাঁকে বিধানসভা নির্বাচনে প্রার্থী করবে বলে ভেবে রেখেছিল। নিজে টিকিট না পাওয়ার পরে তিনি ভেবেছিলেন ইরোড কেন্দ্রে দল (DMK) প্রার্থী করবে তাঁর ছেলেকে। তা না করে ওই কেন্দ্রে অন্য একজনের নাম ঘোষণা করা হয়। এর পর থেকেই হতাশায় ভুগছিলেন তিনি। শেষমেশ খান কীটনাশক।

    কী বলছে পরিবার?

    গণেশমূর্তির পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, রবিবার সকালে আচমকাই অসুস্থ হয়ে পড়েন সাংসদ। ঘন ঘন বমি করতে শুরু করেন। পরে পরিবারের সদস্যদের টানা জেরায় জানিয়ে দেন, কীটনাশক খেয়েছেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গেই তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। তাঁর লোকসভা কেন্দ্র এরোডেরই একটি বেসরকারি হাসপাতালে প্রথমে ভর্তি করা হয় তাঁকে। ছিলেন আইসিইউতে। দিতে হয়েছিল ভেন্টিলেশন সাপোর্টও। পরে অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয় কোয়েম্বাটোর হাসপাতালে।

    আরও পড়ুুন: মহুয়ার বিরুদ্ধে রানিমা অমৃতা রায়কে প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিল বিজেপি

    হাসপাতাল সূত্রে খবর, ডিএমকে সাংসদের শারীরিক পরিস্থিতি সঙ্কটজনক। ৪৮ ঘণ্টা তাঁকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। এদিন সঙ্কটাপন্ন বিদায়ী সাংসদকে দেখতে হাসপাতালে যান শাসক, বিরোধী সব দলের নেতারাই। তামিলনাড়ুর মন্ত্রী এস মুথুস্বামী, বিজেপি নেতা সি সরস্বতী, এআইএডিএমকে নেতা ভি রামলিঙ্গম-সহ একাধিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব সাংসদকে দেখতে গিয়েছিলেন হাসপাতালে। গণেশমূর্তির দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন তাঁরা। তামিলনাড়ুর এমডিএমকের সাধারণ সম্পাদক দুরই বাইকোও হাসপাতালে গিয়েছিলেন সঙ্কটাপন্ন সাংসদকে দেখতে।

    তিনি বলেন, “দল ওঁকে আগামী বিধানসভা নির্বাচনে প্রার্থী করার কথা ভেবে রেখেছিল। সেই কারণেই লোকসভায় টিকিট দেওয়া হয়নি। কিন্তু উনি চরম পদক্ষেপ করে ফেলেছেন।” প্রসঙ্গত, উনিশের লোকসভা নির্বাচনে ডিএমকের প্রার্থী হয়েছিলেন গণেশমূর্তি। এবার ডিএমকে এবং তার সহযোগীদের ছাড়া হয়েছে কেবল তিরুচিরাপল্লি আসনটি। সেখানে (DMK) প্রার্থী করা হয় ভাইকোর ছেলে দুরাই ভাইকোকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: সিবিআই-ইউরোপোল চুক্তি, এবার জঙ্গি দমনেও নামছে সিবিআই

    CBI: সিবিআই-ইউরোপোল চুক্তি, এবার জঙ্গি দমনেও নামছে সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন খুঁজে বেড়াত অপরাধী। এবার জঙ্গি দমনেও কাজ করবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই (CBI)। সম্প্রতি ইউরোপিয় ইউনিয়নের ইউরোপোলের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে সিবিআই। যার জেরে এবার থেকে গুরুতর অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় পারস্পরিক সহযোগিতায় একযোগে কাজ করবে সিবিআই এবং ইউরোপোল। ইউরোপিয় ইউনিয়নে রয়েছে ২৭টি দেশ।

    সিবিআই-ইউরোপোল চুক্তি (CBI)

    এই চুক্তির বলে সিবিআইকে তদন্তে সাহায্য করবে ওই ২৭টি দেশের তদন্তকারী সংস্থা। ইউরোপলের সঙ্গে যুক্ত দেশগুলির তদন্তকারী সংস্থার সঙ্গেও যোগসূত্র তৈরি হল সিবিআইয়ের। সিবিআই (CBI) এবং ইউরোপোলের তরফে জানানো হয়েছে, এই চুক্তি এই দুই তদন্তকারী সংস্থার মধ্যে এক নিবিড় যোগাযোগ ও সহযোগিতার পথ খুলে দেবে, যাতে উভয় পক্ষই নিজেদের বেস্ট এক্সারসাইজ একে অন্যের সঙ্গে শেয়ার করতে পারে। দুই তদন্তকারী সংস্থার মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তিতে তথ্য আদানপ্রদান, জেনারেল সিচুয়েশন রিপোর্ট, স্ট্র্যাটেজিক অ্যানালিসিস ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত বিষয়ের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। নির্দিষ্ট কোনও অপরাধমূলক তদন্তে একে অপরকে পরামর্শ ও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেওয়ার বিষয়েও নজর দেবে সিবিআই এবং ইউরোপোল।

    মাইলফলক 

    হেগে রয়েছে ইউরোপোলের হেড কোয়ার্টার। বৃহস্পতিবার ভার্চুয়ালি স্বাক্ষরিত হয় এই চুক্তি। সিবিআইয়ের (CBI) পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ডিরেক্টর প্রবীণ সুদ। আর ইউরোপোলের তরফে সই করেন তাদের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ক্যাথরিন ডি বোলে। সিবিআইয়ের ডিরেক্টর বলেন, “এটি সিবিআই ও ইউরোপোলের মধ্যে বিগত কয়েক বছরের আলোচনার ফসল। এটি একটি বড় মাইলফলক যা অপরাধ দমনে আমাদের চেষ্টা ও পারস্পরিক সহযোগিতা তুলে ধরে।”

    আরও পড়ুুন: “জন্মনিয়ন্ত্রণও করতে হবে”, মিয়াদের গুচ্ছ শর্ত অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    সিবিআইয়ের এই কর্তা বলেন, “অপরাধের নেটওয়ার্কগুলি সীমানাজুড়ে কাজ করে। বিভিন্ন দেশের বিচার বিভাগের পার্থক্যকে কাজে লাগিয়ে ও শনাক্তকরণ এড়াতে আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা গ্রহণ করে। আজ আমরা যে চুক্তি স্বাক্ষর করেছি, তা বর্ধিত সহযোগিতা ও পারস্পরিক সহায়তার মাধ্যমে এই চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবিলার জন্য আমাদের অঙ্গীকারকে প্রতিফলিত করে (CBI)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Himanta Biswa Sarma: “জন্মনিয়ন্ত্রণও করতে হবে”, মিয়াদের গুচ্ছ শর্ত অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    Himanta Biswa Sarma: “জন্মনিয়ন্ত্রণও করতে হবে”, মিয়াদের গুচ্ছ শর্ত অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে লাগু হয়ে গিয়েছে সিএএ। এমতাবস্থায় বাংলাদেশ থেকে ভারতে আসা অনেকেই প্রমাদ গুণতে শুরু করেছে। এ দেশে ঠাঁই হবে, নাকি স্বদেশে ফিরে যেতে হবে, তা নিয়ে আশঙ্কায় কাঁটা এরা। অসমে বাংলাদেশ থেকে আসা মুসলমানরা ‘মিয়া’ নামে পরিচিত।

    হিমন্তের শর্ত (Himanta Biswa Sarma)

    শনিবার তাদের অসমের আদি বাসিন্দা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার গুচ্ছ শর্ত দিলেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। তিনি বলেন, “মিয়া সম্প্রদায়কে অসমের আদি বাসিন্দা হিসেবে স্বীকৃতি পেতে গেলে কিছু সাংস্কৃতিক অনুশীলন ও নিয়ম অবশ্যই মেনে চলতে হবে।” পরিবার সীমাবদ্ধ রাখতে হবে দুই সন্তানের মধ্যে। বহুবিবাহ না করা, নাবালিকার বিয়ে বন্ধ করার শর্তও আরোপ করা হয়েছে।

    কী বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী? 

    অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma) বলেন, “মিয়ারা অসমের আদি বাসিন্দা কিনা, সেটা ভিন্ন বিষয়। আমরা বলতে চাই, তারা যদি অসমের আদি বাসিন্দা হয়ে ওঠার চেষ্টা করে, তাহলে আমাদের কোনও আপত্তি নেই। কিন্তু এজন্য তাদের ত্যাগ করতে হবে বাল্য বিবাহ ও বহু বিবাহের অনুশীলন। উৎসাহ দিতে হবে নারী শিক্ষায়। আমি সব সময় বলি, মিয়াদের অসমের আদি বাসিন্দা হওয়ার ক্ষেত্রে কোনও সমস্যা নেই। কিন্তু তাদের দু’-তিনজন করে স্ত্রী থাকতে পারে না। এটা অহমিয়া সংস্কৃতি নয়। বৈষ্ণব মঠের জমি দখল করে কীভাবে কেউ অসমের আদি বাসিন্দা হওয়ার দাবি জানায়?”

    আরও পড়ুুন: “আমার জীবনের সেরা মুহূর্ত”, সেনাদের সঙ্গে হোলি খেলে বললেন রাজনাথ

    মিয়াদের ছেলেমেয়েরা সচরাচর সরকারি বোর্ডে পড়াশোনা না করে মাদ্রাসা বোর্ডে শিক্ষা গ্রহণ করে। এ প্রসঙ্গে অসমের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “মিয়াদের মাদ্রাসা বোর্ডে পড়াশোনা করার বদলে সরকারি বোর্ডে পড়াশোনা করা উচিত। ডাক্তারি ও ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ানো প্রয়োজন। মিয়ারা মহিলাদের শিক্ষিত করার ক্ষেত্রে জোর দিক।” পৈতৃক সম্পত্তির উত্তরাধিকারও মহিলাদের পাওয়া উচিত বলে সাফ জানিয়ে দেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা।

    প্রসঙ্গত, অসমের মুসলমানদের মধ্যে মাত্র ৩৭ শতাংশ অহমিয়াভাষী। বাকিরা সবাই মিয়া। রাজ্যের ১২৬টি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে ৩০টিতেই নির্ণায়ক শক্তি মিয়ারা। লোকসভা নির্বাচনের আগে হিমন্তের (Himanta Biswa Sarma) এহেন মন্তব্যের প্রভাব বিজেপির ঝুলিতে পড়ে কিনা, এখন তা-ই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Rajnath Singh: “আমার জীবনের সেরা মুহূর্ত”, সেনাদের সঙ্গে হোলি খেলে বললেন রাজনাথ

    Rajnath Singh: “আমার জীবনের সেরা মুহূর্ত”, সেনাদের সঙ্গে হোলি খেলে বললেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কনকনে ঠান্ডা। শীতের হাত থেকে বাঁচতে সবাই পরে রয়েছেন জ্যাকেট। মন্ত্রীর (Rajnath Singh) গায়ে ওভারকোট। গোলাপি আবিরে রাঙা। রবিবার এ দৃশ্য দেখা গেল লেহতে। এদিন সেখানকার সেনা জওয়ানদের সঙ্গে রংয়ের উৎসবে মাতলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। তাঁর সঙ্গে ছিলেন চিফ আর্মি স্টাফ জেনারেল মনোজ পাণ্ডে ও জেনারেল অফিসার কমান্ডিং ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি কর্পস লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাশিম বালি।

    লেহতে রংয়ের উৎসব 

    প্রথমে ঠিক ছিল বিশ্বের সব চেয়ে উঁচু যুদ্ধক্ষেত্র সিয়াচেনে যাবেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। সেখানেই সেনাকর্মীদের সঙ্গে হোলি খেলার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বদলানো হয় সিদ্ধান্ত। লেহতে যান তিনি (Rajnath Singh)। সেখান থেকেই সিয়াচেনের কমান্ডিং অফিসারের সঙ্গে কথা বলেন রাজনাথ। কথা দেন, শীঘ্রই তিনি সিয়াচেনে যাবেন। সেনা জওয়ান ও প্রবীণ প্রতিরক্ষা আধিকারিকদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, “দিল্লি যদি আমাদের দেশের রাজধানী হয়, তবে লাদাখ সাহস ও সাহসিকতার রাজধানী। আপনাদের সঙ্গে হোলি উৎসবে মাততে পেরে আমি যারপরনাই আনন্দিত। এটি আমার জীবনে সব চেয়ে সুখের মুহূর্ত।”

    কী বললেন রাজনাথ?

    তিনি বলেন, “সিয়াচেন কোনও সাধারণ জায়গা নয়। এটা ভারতের সার্বভৌমিকতা ও দৃঢ়তার প্রতীক। এটা আমাদের জাতীয় সঙ্কল্পের প্রতিনিধিত্ব করছে।” রাজনাথ বলেন, “আমি এটা আগেও অনেকবার বলেছি। আবার বলবও। আপনাদের, আপনাদের ছেলেমেয়েদের, আপনাদের বাবা-মায়ের…আপনাদের পরিবারের দেখভাল করাটা আমাদের কর্তব্য। আমরা এজন্য সর্বদা প্রস্তুত। একথা বলার প্রয়োজন নেই যে আপনারা মন-প্রাণ দিয়ে দেশের জন্য কাজ করছেন। সেনাবাহিনীর ভালোর জন্য আমাদের সরকার কাজ করে চলেছে।”

    আর্মি চিফ মনোজ পাণ্ডেকে রাজনাথ অনুরোধ করেন, যখনই কোনও উৎসব আসবে, তাঁরা যেন সেই দিনটি উৎসব পালন করেন। কার্গিলের বরফ ঢাকা চূড়া থেকে তপ্ত মরুভূমি কিংবা রাজস্থানের সমতল ভূমি, অথবা গভীর সমুদ্রের নীচে যে সাবমেরিন মোতায়েন করা রয়েছে তাঁরা (জওয়ানরা) সবাই সর্বদা সতর্ক থাকেন, উপেক্ষা করেন বহিঃশক্তির যাবতীয় হুমকি (Rajnath Singh)।

    আরও পড়ুুন: রামলালার সঙ্গে হোলি খেলতে ভক্তের ঢল অযোধ্যায়

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Lalla: রামলালার সঙ্গে হোলি খেলতে ভক্তের ঢল অযোধ্যায়  

    Ram Lalla: রামলালার সঙ্গে হোলি খেলতে ভক্তের ঢল অযোধ্যায়  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন হোলিতে মাতত বৃন্দাবন। এবার মাতবে অযোধ্যাও। সৌজন্যে বালক রাম (Ram Lalla)। এবারই প্রথম বালক রামের সঙ্গে হোলি খেলতে ইতিমধ্যেই ভক্তেরা জড়ো হয়েছেন অযোধ্যায়। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় হয়েছে রাম মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটন। প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয়েছে বালক রামের মূর্তির। তার পর থেকেই ভিড় উপচে পড়ছে অযোধ্যায়।

    বিশেষ পোশাকে রামলালা

    সোমবার হোলি। তাই আক্ষরিক অর্থেই তিল ধারণের জায়গা নেই অযোধ্যায়। অযোধ্যার রাম মন্দিরের দায়িত্বে রয়েছে শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র। এক্স হ্যান্ডেলে ভক্ত সমাগমের ছবি শেয়ার করেছে তারা। প্রথম ছবিতে দেখা যাচ্ছে, রামলালা (Ram Lalla) পরেছেন গোলাপি রংয়ের পোশাক। ভক্তদের দেওয়া একাধিক মালায় সজ্জিত হয়েছেন তিনি। দেবদর্শনের উদ্দেশে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন ভক্তেরা। অন্য একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে, ভক্তেরা সম্মিলিত কণ্ঠে গাইছেন জয় শ্রীরাম নাম। ছবি শেয়ার করে ট্রাস্ট বলেছে, “প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর রামলালা ও ভক্তদের প্রথম হোলি।”

    বিশেষ আবির

    রামলালা ও ভক্তদের জন্য বিশেষ আবির বানানো হয়েছে। কাউন্সিল অফ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ ন্যাশনাল বোটানিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট এই রং তৈরি করেছে। কাচনার ফুল থেকে তৈরি করা হয়েছে এই স্কিন-ফ্রেন্ডলি রং।” সূত্রের খবর, আরও একটি রং তৈরি করা হয়েছে রামলালার জন্য। এক আধিকারিক বলেন, “বিজ্ঞানীরা আরও একটি ভেষজ আবির তৈরি করেছেন। গোরক্ষপুরের গোরক্ষনাথ মন্দিরের পুজোর ফুল দিয়ে এই আবির তৈরি করা হয়েছে। দুটি গন্ধে মিলবে এই আবির – ল্যাভেন্ডার ও চন্দন।”

    আরও পড়ুুন: বুকে-পেটে বিড়ির ছ্যাঁকা, ধানখেতে বিজেপি কর্মীর দেহ, খুনে অভিযুক্ত তৃণমূল

    দীর্ঘ আন্দোলনের পর শেষমেশ সুপ্রিম কোর্টে জট কাটে রাম মন্দির নির্মাণের। মন্দির নির্মাণের পর হয় বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠা। ২২ জানুয়ারির ওই অনুষ্ঠানের পরের দিন থেকে মন্দিরের দ্বার খুলে দেওয়া হয় ভক্তদের জন্য। সেই বিগ্রহ দেখতেই নিত্যদিন অযোধ্যায় ভিড় করছেন লক্ষ লক্ষ ভক্ত। সোমবার দোলপূর্ণিমা। উত্তর ভারতে দিনটি হোলি উৎসব নামে পরিচিত। হোলির এই উৎসব চলে পাঁচদিন ধরে। শেষ দিনের উৎসবকে বলে পঞ্চম দোল। সেই কারণেই এবার বৃন্দাবন নয়, হোলি খেলতে ভক্তেরা ভিড় করেছেন অযোধ্যায়। যেখানে বালক রাম অপেক্ষা করছেন ভক্তেরা তাঁকে রাঙিয়ে দিয়ে যাবেন বলে (Ram Lalla)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share