Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • PM Modi: নয়া ভারতের রূপকার, ‘শান্তির দূত’ মোদিকে আগাম আমন্ত্রণ রাশিয়া, ইউক্রেনের

    PM Modi: নয়া ভারতের রূপকার, ‘শান্তির দূত’ মোদিকে আগাম আমন্ত্রণ রাশিয়া, ইউক্রেনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জয়ের ব্যাপারে তিনি এক প্রকাশ নিশ্চিত। মন্ত্রিসভার সদস্যদের একশো দিনের কাজের পরিকল্পনা করার নির্দেশও দিয়েছেন তিনি। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হলে তিনিই হবেন টানা তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী, ভারত-ভাগ্য-বিধাতা। সেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেই (PM Modi) এবার আগাম আমন্ত্রণ জানিয়ে রাখল রাশিয়া ও ইউক্রেন। গত দু’বছরেরও বেশি সময় ধরে যুদ্ধ চলছে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে।

    যুদ্ধে ইতি টানার পরামর্শ (PM Modi)

    বুধবারই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ফোন করে জয়ের জন্য অভিনন্দন জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। কৌশলগত অংশীদারিত্ব নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। এদিনই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কির সঙ্গেও ফোনে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। রাশিয়ার পুনর্নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে ফোনে ফের যুদ্ধে ইতি টানার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরেই ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের তরফে আমন্ত্রণ জানানো তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের।

    পুতিনকে কী বলেছেন প্রধানমন্ত্রী?

    বুধবারই রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দূরভাষে কথা হওয়ার পর এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লিখেছিলেন, “ভারত ও রাশিয়ার স্পেশাল ও প্রিভিলেজড স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ গভীর ও আরও বাড়াতে কাজ করব বলে আমরা দুই রাষ্ট্রপ্রধানই সম্মত হয়েছি।” মোদি-পুতিনের আলোচনায় অনিবার্যভাবেই এসে পড়েছিল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রসঙ্গ। পুতিনকে ফের যুদ্ধ বন্ধের পরামর্শ দিয়েছিলেন মোদি। উজবেকিস্তানে এসসিও সম্মলনের ফাঁকে ভারত-রাশিয়া দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের সময়ও প্রধানমন্ত্রী রাশিয়ার প্রেসিডেন্টকে বলেছিলেন, “এটা যুদ্ধের সময় নয়”। বুধবারও পুতিনের সঙ্গে আলোচনার সময় মোদি তাঁকে কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে ইউক্রেন সমস্যা মেটাতে বলেছেন বলে সূত্রের খবর।

    এদিনই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গেও ফোনে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। পরে এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “ভারত-ইউক্রেন অংশীদারিত্ব আরও পোক্ত করতে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে খুব সুন্দর আলোচনা হয়েছে। শান্তি ফেরাতে ভারতের নিরন্তর প্রচেষ্টা এবং অবিলম্বে দ্বন্দ্বের অবসান ঘটিয়ে যুদ্ধ থামাতে ভারত মানবিক সাহায্য করে যাবে।” প্রেস বিবৃতিতে বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, “ভারত চায় যে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা, কূটনীতি, ক্রমাগত সংলাপ হওয়া উচিত যাতে উভয় পক্ষই যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে।”

    আরও পড়ুুন: তৃতীয় দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই জানা গিয়েছিল, প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শেই রাশিয়া ইউক্রেনে পারমাণবিক অস্ত্র প্রয়োগ করেনি। সে খবর মাধ্যম জানিয়েছিল পাঠককে। আবারও রাশিয়া-ইউক্রেনকে শান্তির ললিত বাণী শোনাচ্ছে রাইজিং ইন্ডিয়া। যে ভারতের রূপকার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Patanjali: সুপ্রিম কোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইল রামদেবের সংস্থা, কী বলল পতঞ্জলি?

    Patanjali: সুপ্রিম কোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইল রামদেবের সংস্থা, কী বলল পতঞ্জলি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন পতঞ্জলির (Patanjali) ম্যানেজিং ডিরেক্টর তথা যোগগুরু বাবা রামদেবের সহযোগী আচার্য বালকৃষ্ণ। সংস্থার বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপনের প্রেক্ষিতে অভিযোগের ভিত্তিতে রামদেব ও বালকৃষ্ণকে মঙ্গলবার তলব করেছিল দেশের শীর্ষ আদালত। তার পরেই বুধবার রীতিমতো হলফনামা দিয়ে ক্ষমা চেয়ে নিলেন পতঞ্জলি কর্তৃপক্ষ।

    দুঃখ প্রকাশ পতঞ্জলির (Patanjali) 

    হলফনামায় লেখা হয়েছে, “সংস্থার বিজ্ঞাপনে আপত্তিকর বাক্য থাকার জন্য আমি দুঃখিত। আমরা নিশ্চিত করব যে ভবিষ্যতে এই ধরনের বিজ্ঞাপন যাতে জারি করা না হয়। আমাদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র এই দেশের নাগরিকদের পতঞ্জলির পণ্যগুলি খাওয়ার মাধ্যমে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করার পরামর্শ দেওয়া।” বালকৃষ্ণ জানিয়েছেন, “কোম্পানির উদ্দেশ্য শুধুমাত্র এই দেশের নাগরিকদের পতঞ্জলির পণ্য ব্যবহারের মাধ্যমে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করার পরামর্শ দেওয়া, যার মধ্যে পুরানো সাহিত্য ও আয়ুর্বেদিক গবেষণা দ্বারা সম্পূরক ও সমর্থিত উপকরণ ব্যবহারের মাধ্যমে সুস্থ জীবনযাপন করা।”

    পতঞ্জলির হলফনামা

    তিনি বলেন, “ড্রাগস ও জাদু প্রতিকার আইনের বিধান, যা জাদু নিরাময়ের দাবির বিজ্ঞাপনগুলিকে নিষিদ্ধ করে, তা প্রাচীন ও আইনে সর্বশেষ পরিবর্তনগুলি করা হয়েছিল যখন আয়ুর্বেদ গবেষণায় বৈজ্ঞানিক প্রমাণের অভাব ছিল।” হলফনামায় পতঞ্জলি (Patanjali) বলেছে, “এখন ক্লিনিক্যাল গবেষণা সহ প্রমাণ ভিত্তিক বৈজ্ঞানিক তথ্য রয়েছে। যে গবেষণা আয়ুর্বেদে পরিচালিত, যা উল্লিখিত সময়সূচিতে উল্লিখিত রোগের প্রেক্ষাপটে বৈজ্ঞানিক গবেষণার মাধ্যমে অগ্রগতি প্রদর্শন করবে।”

    আরও পড়ুুন: “সিএএ নিয়ে ভারতীয় মুসলমানদের উদ্বেগের কারণ নেই”, বললেন শাহও

    প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালে পতঞ্জলি প্রতিষ্ঠা করেন রামদেব। তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে গিয়েছিল ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন। তাদের অভিযোগ, পতঞ্জলির বেশ কয়েকটি বিজ্ঞাপনে অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা ও চিকিৎসককে অসম্মান করা হয়েছে। বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আমজনতাকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ। গত নভেম্বরে কোভিড-১৯ এর টিকা নিয়েও মিথ্যে প্রচার করেছিল পতঞ্জলি। কোভিড প্রতিরোধী না হওয়া সত্ত্বেও শুধু ‘করোনিল’ কিট বিক্রি করেই আড়াইশো কোটি টাকারও বেশি মুনাফা লুটেছে পতঞ্জলি। মঙ্গলবার দেশের শীর্ষ আদালতের বিচারপতি হিমা কোহলি ও বিচারপতি আহসানউদ্দিন আমান্নুলার বেঞ্চ রামদেব ও বালকৃষ্ণকে আদালতে হাজিরার নির্দেশ দেন। তার প্রেক্ষিতেই এদিন হলফনামা দাখিল করে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করে রামদেবের সংস্থা (Patanjali)।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Fact Check Unit: ভোটের আবহে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়ো খবর প্রতিরোধে বড় উদ্যোগ কেন্দ্রের

    Fact Check Unit: ভোটের আবহে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়ো খবর প্রতিরোধে বড় উদ্যোগ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আবহে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভুয়ো খবরের রমরমা থামাতে এবং ভুয়ো খবরের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে এবং জনমানসে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে বড় উদ্যোগ নিল কেন্দ্র।

    কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের অধিনস্থ প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরো (পিআইবি)-র  নিজস্ব ফ্যাক্ট চেক ইউনিট (এফসিইউ)-কে সরকারি ফ্যাক্ট চেক সংস্থা (Fact Check Unit) হিসেবে শ্রেণিভুক্ত করল মোদি সরকার। এই মর্মে গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই সংক্রান্ত ঘোষণা করা হয়েছে কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের তরফে। 

    বিজ্ঞপ্তিতে কী বলা হয়েছে (Fact Check Unit)

    ২০ মার্চ তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ইলেকট্রনিক্স এবং তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রকের তথ্য প্রযুক্তি (মধ্যস্থতা নির্দেশিকা এবং ডিজিটাল) এর নিয়ম ৩ এর উপ-ধারা (১)-এর উপ-ধারা (৫) এর বিধানের অধীনে পিআইবি এফসিইউ-কে সরকারি ফ্যাক্ট চেক ইউনিট হিসেবে কার্যকর করা হয়েছে। ভুয়ো খবর প্রতিরোধের লক্ষ্যে, বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভীষণভাবেই সমন্বয় রেখে যৌথভাবে কাজ করে চলেছে তথ্য প্রযুক্তি ও তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক। 

    এফসিইউ কীভবে কাজ করে?

    ২০১৯ সালের নভেম্বরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল পিআইবি অধীনস্থ ফ্যাক্ট চেক ইউনিট (Fact Check Unit)। ভুয়ো খবর, ভুল তথ্যের সৃষ্টিকর্তা এবং প্রচারকারীদের নিয়ন্ত্রণ করাই মূল লক্ষ্য এই সংস্থার। ভারত সরকারকে নিয়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সন্দেহজনক এবং ভুয়ো তথ্য সম্পর্কে রিপোর্ট করার জন্য পরিষেবা প্রদান করে থাকে। সরকারী নীতি, উদ্যোগ এবং প্রকল্প সম্পর্কিত কোনও ভুয়ো তথ্য থেকে থাকলে, তার বিরুদ্ধে যাতে সরকারের কাছে অভিযোগ দায়ের করা যায় বা সেই বিষয়ে যাতে সরকারের গোচরে আনা যায়, সেই মঞ্চ প্রদান করে ফ্যাক্ট চেক ইউনিট। একইভাবে, এফসিইউ সক্রিয়ভাবে পর্যবেক্ষণ, শনাক্ত করে এবং বিভ্রান্তিমূলক প্রচার প্রতিরোধ করে। একই সঙ্গে নিশ্চিত করে দেয় যে, সরকার সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দ্রুততার সঙ্গে সংশোধন করা হয়েছে।

    বিভিন্ন মোডের মাধ্যমে চেক করে এফসিইউ (Fact Check Unit)

    নাগরিকরা হোয়াটসঅ্যাপ (+918799711259), ইমেল (pibfactcheck@gmail.com), Twitter (@PIBFactCheck) এবং PIB-এর ওয়েবসাইট (https://factcheck) সহ বিভিন্ন মোডের মাধ্যমে পিবিআই ফ্যাক্ট চেক ইউনিটের (Fact Check Unit) সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইনে স্থগিতাদেশ দিল না সুপ্রিম কোর্ট

    Election Commission: নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইনে স্থগিতাদেশ দিল না সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন ঘোষণা হয়েছে গত শনিবার। ৭ দফায় ভোট হবে দেশজুড়ে। ইতিমধ্যে প্রথম দফার ভোটের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশও হয়ে গিয়েছে। এই আবহে নির্বাচন কমিশনার (Election Commission) নিয়োগ আইনের উপর স্থগিতাদেশ দিতে অস্বীকার করল সুপ্রিম কোর্ট।

    দেশে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ তিন সদস্য-বিশিষ্ট। তাতে থাকেন একজন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার এবং বাকি দুই জন নির্বাচন কমিশনার। কিন্তু গত মাসে আচমকা নির্বাচন কমিশনার পদ থেকে ইস্তফা দেন অরুণ গোয়েল। অন্যদিকে, অরুণ গোয়েলের ইস্তফা দেওয়ার কয়েক দিন আগেই অবসর নেন অন্য এক নির্বাচন কমিশনার (Election Commission) অনুপ পাণ্ডে। তার ফলে নির্বাচন কমিশনারের দুটো পদই শূন্য হয়ে যায়। ঠিক এইরকম পরিস্থিতিতে গত ১৪ মার্চ নির্বাচন কমিশনারের দুটি শূন্য পদে, দুই আমলাকে নিয়োগ করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন কমিটি।

    নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দায়ের হয় মামলা

    নির্বাচন কমিশনারের পদে আনা হয় সুখবীর সিং সান্ধু এবং জ্ঞানেশ কুমারকে। এই নির্বাচন কমিশনার (Election Commission) নিয়োগ নিয়েই সুপ্রিম কোর্টের দায়ের হয় মামলা। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সমেত বাকি দুই নির্বাচন কমিশনারের নিয়োগের ক্ষেত্রে যে আইন রয়েছে সেই আইনকে চ্যালেঞ্জ জানানো হয়। বৃহস্পতিবার এ নিয়ে বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের ডিভিশন বেঞ্চ পর্যবেক্ষণে জানায়, সামনে নির্বাচন রয়েছে। এমন সময় এই আইনের উপর স্থগিতাদেশ জারি করা ঠিক নয়। আর যাঁদের নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগও নেই।

    নিয়োগ কমিটি 

    সুপ্রিম কোর্ট সাফ জানিয়ে দেয়, নবনিযুক্ত দুই নির্বাচন কমিশনারকে তাঁদের পদ থেকে সরানোর কোনও কারণ আদালত দেখছে না। সুপ্রিম কোর্ট এ দিন আরও জানিয়েছে, ভোটের মুখে কমিশনারদের (Election Commission) সরিয়ে দিলে তার প্রভাব নির্বাচনে পড়বে। প্রসঙ্গত, নয়া আইনে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত যে কমিটি তৈরি করা হয়েছে তাতে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (চেয়ারপার্সন) একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (মেম্বার) এবং লোকসভার বিরোধী দলনেতা (মেম্বার)। আগের আইনে দেশের প্রধান বিচারপতিও থাকতেন। বর্তমান আইনে সেটা নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “সিএএ নিয়ে ভারতীয় মুসলমানদের উদ্বেগের কারণ নেই”, বললেন শাহও

    Amit Shah: “সিএএ নিয়ে ভারতীয় মুসলমানদের উদ্বেগের কারণ নেই”, বললেন শাহও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সিএএ নিয়ে অকারণ ভয়ের কোনও কারণ নেই। সিএএ তৈরি হয়েছে নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য, কেড়ে নেওয়ার জন্য নয়।” ১১ মার্চ দেশজুড়ে সিএএ চালুর পরে পরেই কথাগুলি বলেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। বুধবার ‘রাইজিং ভারত সামিটে’ অংশ নিয়ে তিনি ফের একবার জানিয়ে দিলেন, “সিএএ নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ নেই ভারতীয় মুসলমানদের।” ভোটব্যাঙ্ক ধরে রাখতেই যে বিরোধীরা সিএএ নিয়ে ভুল বোঝাচ্ছেন, আইনটি নিয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছেন, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    সিএএ আইন (Amit Shah)

    ২০১৯ সালে সংসদে পাশ করানো হয় সিএএ বিল। রাষ্ট্রপতি সই করায় বিলটি পরিণত হয় আইনে। করোনা হানা দেওয়ায় আইনটি লাগু করেনি মোদি সরকার। শেষমেশ চলতি বছরের ১১ মার্চ সন্ধেয় লাগু হয় সিএএ আইন। এই আইনের বলে ভারতের তিন মুসলিম প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় নির্যাতনের কারণে যাঁরা ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ভারতে এসেছেন (হিন্দু-সহ ৬টি ধর্মের মানুষ), তাঁদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। এই ছ’টি ধর্মের মধ্যে মুসলিম নেই। এটাকেই বিরোধীরা ‘ক্যাশ’ করছেন বলে অভিযোগ।

    ‘ভারতীয় মুসলমানদের ভয় পাওয়ার কারণ নেই’

    ভারতীয় মুসলমানদের ভুল বোঝাচ্ছেন বলেও অভিযোগ। সে প্রসঙ্গেই ভারতীয় মুসলমানদের ভয় পাওয়ার কোনও কারণ নেই বলেই জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। এদিন আবারও শাহ বলেন, “সিএএ কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেবে না। আমি আবারও বলছি যে, এ দেশের মুসলমানদের এ নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ নেই। স্বাধীনতার সময়ই এই প্রতিশ্রুতি (সিএএ) দেওয়া হয়েছিল। আমরা কেবল লিয়াকত-নেহরু চুক্তি ইমপ্লিমেন্ট করেছি।”

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “ভারতে বর্তমানে ১৮ কোটি মুসলমান রয়েছেন। তাঁদের এ দেশে বসবাসের সেই অধিকার রয়েছে, যা রয়েছে তাঁদের সহনাগরিক হিন্দুদেরও। তাই সিএএ নিয়ে অযথা উদ্বিগ্ন হবেন না।” তিনি মনে করিয়ে দেন, “সিএএ সম্পূর্ণ স্বাধীন একটি আইন। এর সঙ্গে এনআরসির কোনও সম্পর্কই নেই।” বিরোধীদের উদ্দেশে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “মুসলমানদের ভয় দেখানো (সিএএ নিয়ে) বন্ধ করুন। সিএএ নিয়ে বহিঃশক্তির কোনও হস্তক্ষেপ মেনে নেওয়া হবে না বলেও সাফ জানিয়ে দেন শাহ (Amit Shah)।”

    আরও পড়ুুন: “আগামী ২৫ বছরের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করে রেখেছি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

      

  • PM Modi: “আগামী ২৫ বছরের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করে রেখেছি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “আগামী ২৫ বছরের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করে রেখেছি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আগামী ২৫ বছরের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করে রেখেছি। তৃতীয়বাবের জন্য ১০০ দিনের কাজের প্ল্যানও করা রয়েছে।” ‘রাইজিং ভারত সামিট ২০২৪’-এ যোগ দিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    প্রধানমন্ত্রীর রোডম্যাপ (PM Modi)

    তিনি বলেন, “সরকার দশ বছরে কী কাজ করেছে, তার রিপোর্ট কার্ড দিচ্ছে। আরও কাজ করতে বদ্ধপরিকর সরকার। আগামী পঁচিশ বছরের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করে রেখেছে। তৃতীয়বারের জন্য একশো দিনের কাজের প্ল্যানও করা রয়েছে।” আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি ৩৭০টিরও বেশি আসনে জয়ী হবে বলে এক প্রকার নিশ্চিত প্রধানমন্ত্রী। তিনি নানা জনসভায় তা বলেওছেন। তাই নয়া সরকারের রোডম্যাপ তৈরি বলে জানান তিনি (PM Modi)।

    নেশন ফার্স্ট

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “নিজের জন্যই শুধু করলে তো সরকার হয় না। দেশের জন্য বাঁচতে হবে। নেশন ফার্স্ট। আমরা যুব দেশ…আমাদের দেশের সব করার সম্ভাবনা রয়েছে। রাইজিং ভারতের ভিত্তিই হল নেশন ফার্স্ট। দেশের জন্যই বাঁচব, দেশের জন্য মৃত্যুবরণ করব।” এদিনের সামিটে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের প্রসঙ্গও টেনে এনেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এই নয়া ভারত কখনওই সন্ত্রাসবাদকে কোনও স্থান দেয় না। বরং এটি জঙ্গিদের ধ্বংস অনেক বড় ক্ষতি করেছে। যাঁরা আমাদের দেশকে আতঙ্কে রাখত, সন্ত্রাসের সামনে রাখত, তারা এখন কোথাও নেই। এই নতুন ভারত সন্ত্রাসের জখমকে কখনওই সহ্য করে না। সন্ত্রাসের ক্ষত যারা উপহার দেয়, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়।”

    ‘ঘাম ছুটে যাচ্ছে অনেক নেতার’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অনলাইনের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন মানুষের কাছে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি পরিষেবা। দুর্নীতি রোখা গিয়েছে। সরকারি পরিষেবার তালিকা থেকে বাদ পড়েছে ১০ কোটি ভুয়ো নাম।” তিনি বলেন, “একটা সময় দেশে দুর্নীতি মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছিল। আজও বিরোধী দলের একাধিক নেতার বাড়ির বিভিন্ন জায়গা থেকে কোটি কোটি টাকা উদ্ধার হচ্ছে। তাই ইডি, সিবিআইয়ের নাম শুনলেই ঘাম ছুটে যাচ্ছে অনেক নেতার।”

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীর ভুটান সফর বাতিল, ভোট প্রচারের মাঝে কেন যাচ্ছিলেন প্রতিবেশী রাষ্ট্রে?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশের সরকারি দফতরগুলো একটা সময় পাওয়ার হাউজ হয়ে গিয়েছিল। আমরা সেগুলিকে সেবা কেন্দ্র করেছি। যাতে সাধারণ মানুষ পরিষেবা পান। আমরা সব সময় চেষ্টা করেছি, একটা ফাইল যেন এই টেবিল থেকে ওই টেবিলে ঘুরে না বেড়ায় (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi News: প্রধানমন্ত্রীর ভুটান সফর বাতিল, ভোট প্রচারের মাঝে কেন যাচ্ছিলেন প্রতিবেশী রাষ্ট্রে?

    PM Modi News: প্রধানমন্ত্রীর ভুটান সফর বাতিল, ভোট প্রচারের মাঝে কেন যাচ্ছিলেন প্রতিবেশী রাষ্ট্রে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi News) ২ দিনের ভুটান যাওয়ার কথা ছিল। তবে বুধবার রাতেই এই সফর বাতিল করা হয়েছে। কারণ হিসাবে জানানো হয়েছে ভুটানের পারো বিমানবন্দর এলাকায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ। কেন্দ্রের তরফ থেকে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে, ‘‘প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে প্রধানমন্ত্রীর ভুটান সফর বাতিল করা হয়েছে, দুই দেশের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে। নতুনভাবে দিনক্ষণ স্থির করা হবে আলোচনার মাধ্যমে।’’ প্রসঙ্গত, ২১-২২ মার্চ ভুটান সফরে থাকার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রীর।

    কেন হঠাৎ ভুটান সফর?

    চলতি মাসেই ভারত সফরে এসেছিলেন ভুটানের নতুন প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে। ১৪-১৫ মার্চ দিল্লি সহ একাধিক শহরে সফর করেন তিনি। নিজের দেশে ফিরে যাওয়ার আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকেও ভুটান সফরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন তিনি। ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের অফিসারদের কথায়, ‘‘এই জাতীয় নিমন্ত্রণ কূটনৈতিক শিষ্টাচারের মধ্যেই পড়ে। কিন্তু ভারতের প্রধানমন্ত্রী (PM Modi News) দ্রুত নিমন্ত্রণ রক্ষার সিদ্ধান্ত খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।’’ প্রসঙ্গত, বুধবারই দেশে প্রথম দফার ভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে কমিশন। আর একমাসও বাকি নেই,  ১৯ এপ্রিল দেশের ১২০টি লোকসভা আসনে ভোট গ্রহণ করা হবে। এই সময়ে নিজের তুমুল ব্যস্ততার মধ্যেও প্রধানমন্ত্রী পড়শি দেশে দ্বিপাক্ষিক সফরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন শিষ্টাচারের কারণেই।

    কূটনৈতিক দিক থেকে ভুটান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

    যদিও, প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi News) সফরে, দুই দেশের মধ্যে কোনও চুক্তি সম্পাদনের কর্মসূচি ছিল না। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সফরে রাজা জিগমে খেসার নামগায়েল ওয়াংচুক এবং প্রাক্তন রাজা জিগমে সিংঙে ওয়াংচুকের সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। এছাড়াও ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কয়েক দফা কথা হত। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, ভোটের ব্যস্ততার মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর ভুটান সফরের অন্যতম কারণ ছিল, পাহাড়ি প্রতিবেশী রাষ্ট্রকে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠতার বার্তা দেওয়া। সেই কারণেই দ্রুত সে দেশের প্রধানমন্ত্রীর নিমন্ত্রণ গ্রহণ করে সফরের সিদ্ধান্ত নেন মোদি। অন্যদিকে, ভুটানের সঙ্গে চিনের দীর্ঘ সীমা রয়েছে। কূটনৈতিক দিক থেকে ভুটান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভারত তার প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সর্বদাই সুসম্পর্কে আগ্রহী। তাই প্রধানমন্ত্রী এই সফরের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের একাংশের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ভোট ঘোষণার পরেও সরেনি সরকারি বিজ্ঞাপন-পোস্টার, ডেডলাইন দিল কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: ভোট ঘোষণার পরেও সরেনি সরকারি বিজ্ঞাপন-পোস্টার, ডেডলাইন দিল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা ভোট (Lok Sabha Election 2024)। দিন ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। আদর্শ আচরণবিধি বলবৎ হওয়ার পরেও সরানো হয়নি রাজনৈতিক দলের এমন পোস্টার, ব্যানার, হোর্ডিং, দেওয়াল লিখন দ্রুত সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। এ বিষয়ে রাজ্যগুলির কাছ থেকে রিপোর্ট তলবও করেছে কমিশন। সরকারি বিজ্ঞাপনের যাবতীয় পোস্টার এবং ব্যানার সরিয়ে ফেলার জন্য রাজ্যগুলিকে সময়ও বেঁধে দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলের মধ্যে প্রচারমূলক পোস্টারগুলি সরিয়ে ফেলতে হবে।

    কমিশনের বিজ্ঞপ্তি

    বুধবার একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে কমিশন (Election Commission) জানিয়েছে, গত ১৬ মার্চ লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়েছে। ওই দিন থেকেই কার্যকর হয়েছে আদর্শ আচরণবিধি। সেই বিধি অনুযায়ী, কোথাও কোনও সরকারি বিজ্ঞাপন থাকতে পারে না। অভিযোগ, পোস্টার, ব্যানার বা দেওয়াল লিখনের আকারে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ভোট ঘোষণা হওয়ার চার দিন পরেও থেকে গিয়েছে সরকারি বিজ্ঞাপন। তা নিয়ে কমিশনের কাছে আদর্শ আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগও জমা পড়ছে। বিজ্ঞপ্তিতে কমিশন জানিয়েছে, দেশের বিভিন্ন প্রান্তের রেলস্টেশন, বাসস্ট্যান্ড, বিমানবন্দর, জাতীয় সড়ক থেকে অবিলম্বে এই ধরনের অননুমোদিত সমস্ত পোস্টার, ব্যানার বা দেওয়াল লিখন সরিয়ে ফেলতে হবে। এর জন্য আর অতিরিক্ত সময় দেওয়া যাবে না।

    আরও পড়ুন: কলকাতায় কত বেআইনি নির্মাণ? কী করছে পুরসভা? প্রশ্ন শুভেন্দুর, ঠুকলেন আরটিআই

    কমিশনের বার্তা

    গোটা দেশে এবার সাত দফায় হতে চলেছে লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024)। তবে সব রাজ্যে সাত দফায় হবে এমনটা নয়। বাংলা, বিহার, উত্তর প্রদেশে হবে সাত দফায়। লোকসভা ভোট শুরু হচ্ছে ১৯ এপ্রিল। শেষ হচ্ছে ১ জুন। ফল প্রকাশ ৪ জুন। এদিকে ইতিমধ্যেই রাজ্যে পা পড়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর। দিকে দিকে চলছে টহল। কমিশনের (Election Commission) স্পষ্ট বার্তা, এই আবহে কোনও সরকারি প্রকল্পের প্রচারমূলক বিজ্ঞাপন বা দেওয়াল লিখন যেন না দেখা যায়।  সমস্ত পোস্টার, ব্যানার যত দ্রুত সম্ভব সরিয়ে নিতে হবে। ওই কাজ শেষ হয়েছে এই মর্মে বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টার মধ্যে রিপোর্ট দিতে হবে। কমিশনের ওই নির্দেশ পাঠানো হয়েছে সব রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিককে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ

  • PM Modi: পুতিনকে ফের ফোন মোদির, কী পরামর্শ দিলেন রুশ প্রেসিডেন্টকে?

    PM Modi: পুতিনকে ফের ফোন মোদির, কী পরামর্শ দিলেন রুশ প্রেসিডেন্টকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা জয়ের জন্য রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ফোনে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সোমবারের পর ফের বুধবার প্রধানমন্ত্রী ফোন করেন পুতিনকে। ২০২৪ সালে ব্রিকসের সভাপতিত্ব করবে রাশিয়া। তাই প্রেসিডেন্ট পুতিনকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী।

    পুতিনকে ফোন মোদির (PM Modi)

    চলতি বছর অক্টোবরে হবে ব্রিকস সম্মেলন। এই সম্মেলনে সভাপতিত্বের জন্য রাশিয়াকে পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাসও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ব্রিকস সম্মেলনের পাশাপাশি বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক একাধিক সমস্যা নিয়েও আলোচনা হয় দুই রাষ্ট্র প্রধানের। পরে এক্স হ্যান্ডেলে এনিয়ে প্রতিক্রিয়াও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। লিখেছেন, “রাষ্ট্রপতি পুতিনের সঙ্গে কথা বলেছি। রুশ ফেডারেশনের রাষ্ট্রপতি হিসেবে ফের নির্বাচিত হওয়ার জন্য তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছি। আগামী দিনে ভারত-রাশিয়ার মধ্যে কৌশলগত সম্পর্ক আরও প্রশস্ত করার বিষয়ে আমাদের মধ্যে কথা হয়েছে।” 

    ফোন জেলেনস্কিকেও 

    প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, মোদি-পুতিনের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক কৌশলগত অংশীদারিত্বে আরও জোর দেওয়া নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এজন্য একটি রোডম্যাপ তৈরিতে সম্মতিও জানিয়েছেন মোদি-পুতিন। কেবল পুতিন নন, এদিন প্রধানমন্ত্রী ফোন করেছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কিকেও।

    আরও পড়ুুন: বেআইনি নির্মাণ নিয়ে কড়া নির্দেশ বিচারপতি অমৃতা সিনহার, কী বললেন তিনি?

    প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে জানানো হয়েছে, ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে এক বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশই দুই দেশকে অগ্রাধিকার দেয়। আগামী বছরগুলিতে এই অংশীদারিত্বকে আরও জোরদার করতে রাজি হয়েছেন এই দুই রাষ্ট্রনেতা। দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলিতে কতটা অগ্রগতি ঘটেছে, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে মোদি ও পুতিনের। এদিন আরও একবার যুদ্ধের পথ থেকে সরে এসে আলোচনা ও কূটনৈতিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ইউক্রেন সমস্যার সমাধান করার পরামর্শও পুতিনকে দেন মোদি। রুশ জনগণের শান্তি, অগ্রগতি এবং সমৃদ্ধিও কামনা করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পরে পরেই প্রধানমন্ত্রী পুতিনকে মনে করিয়ে দিয়েছিলেন, ‘এটা যুদ্ধের সময় নয়’। তার পরেও বন্ধ হয়নি যুদ্ধ।

    এজন্য অবশ্য ফাটল ধরেনি ভারত-রাশিয়া সম্পর্কে। যুদ্ধের আবহে যখন আমেরিকা ও ইউরোপের অনেক দেশ রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ রেখেছে, তখনও জাতীয় স্বার্থে পুতিনের দেশ থেকে অপরিশোধিত তেল কিনে চলেছে মোদির (PM Modi) ভারত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Rohingya Muslims: অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের থাকতে দেওয়া হবে না, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    Rohingya Muslims: অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের থাকতে দেওয়া হবে না, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে লাগু হয়েছে সিএএ। পড়শি তিন মুসলিম রাষ্ট্র বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে ভারতে আসা শরণার্থীদের (হিন্দু সহ ছ’টি ধর্মের মানুষ) ভারতীয় নাগরিকত্ব দিতেই লাগু হয়েছে সিএএ। তা নিয়ে রাজনীতি করতে শুরু করে দিয়েছে বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি।

    কেন্দ্রের সাফ কথা (Rohingya Muslims) 

    এহেন আবহে বুধবার সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা দিয়ে কেন্দ্র জানিয়ে দিল, অবৈধভাবে ভারতে ঢুকে পড়া রোহিঙ্গা মুসলমানদের (Rohingya Muslims) থাকতে দেওয়া হবে না। রোহিঙ্গা মুসলমানদের অনুপ্রবেশ ও এ দেশে তাদের বসবাস জাতীয় নিরাপত্তার পক্ষে বিপজ্জনক বলেও জানানো হয়েছে হলফনামায়। কেন্দ্র সাফ জানিয়ে দিয়েছে, রোহিঙ্গা মুসলমানদের এ দেশে বসবাসের কোনও মৌলিক অধিকার নেই। তাই স্থায়ী বসবাসের অধিকার দেওয়ার প্রশ্নও নেই। রোহিঙ্গাদের (Rohingya Muslims) উদ্বাস্তু মর্যাদা দেওয়ার জন্য আলাদা কোনও শ্রেণি গঠনের জন্য আইনবিভাগ কিংবা নীতি নির্ধারক কমিটিকে নির্দেশ দেওয়াও উচিত হবে না বলে আদালতে জানিয়েছে কেন্দ্র।

    অধিকার কেবল ভারতীয় নাগরিকদেরই

    সুপ্রিম কোর্টের বিভিন্ন সময় দেওয়া রায়ের উল্লেখ করে কেন্দ্র দেশের শীর্ষ আদালতে জানিয়েছে, সংবিধানের ২১ নম্বর ধারা অনুযায়ী একজন বিদেশি নাগরিকের জীবন ও স্বাধীনতার অধিকার থাকলেও, এখানে স্থায়ীভাবে বসবাস ও পাকাপাকিভাবে থাকার অধিকার কেবল ভারতীয় নাগরিকদেরই। রোহিঙ্গা মুসলমানদের শরণার্থী কিংবা উদ্বাস্তু হিসেবে স্বীকৃতির জন্য রাষ্ট্রসংঘের যে প্রস্তাব রয়েছে, ভারত সেই নীতি মানে না বলেও সাফ জানিয়ে দিয়েছে কেন্দ্র।

    আরও পড়ুুন: ‘গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব তৃণমূলের সিলেবাসের মধ্যে রয়েছে’, বেফাঁস শতাব্দী রায়

    পশ্চিমবঙ্গ ও অসম সীমান্ত পেরিয়ে ভায়া বাংলাদেশ হয়ে প্রচুর রোহিঙ্গা মুসলমান ভারতে প্রবেশ করছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে কেন্দ্রর হলফনামায়। কেন্দ্র জানিয়েছে, রোহিঙ্গা মুসলমানদের অনুপ্রবেশ ভারতের জাতীয় নিরাপত্তার পক্ষে বিপজ্জনক। এমনতর চলতে থাকলে দেশের সুরক্ষা প্রশ্নের মুখে দাঁড়াবে বলেও জানানো হয়েছে শীর্ষ আদালতে পেশ করা হলফনামায়। ইতিমধ্যেই বহু রোহিঙ্গা পশ্চিমবঙ্গ ও অসম সীমান্ত দিয়ে ভারতে ঢুকে ভুয়ো পরিচয়পত্র বানিয়ে ফেলেছে বলেও গোয়েন্দা সূত্রে খবর। যারা অবৈধভাবে এ দেশে ঢুকেছে, তাদের বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশ দমন সংক্রান্ত আইনে মামলা করা হবে। যুক্তির স্বপক্ষে সরকার জানিয়েছে, ১৯৫১ সালের শরণার্থী সংক্রান্ত সম্মেলনে ভারত সই করেনি। তাই অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে বিচার হবে ভারতের আইনেই (Rohingya Muslims)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share