Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • India Economy: পরের অর্থবর্ষে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার হতে পারে ৬.৮ শতাংশ, বলছে ‘এস অ্যান্ড পি’

    India Economy: পরের অর্থবর্ষে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার হতে পারে ৬.৮ শতাংশ, বলছে ‘এস অ্যান্ড পি’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী অর্থবর্ষে ভারতের (India Economy) আর্থিক বৃদ্ধি হতে পারে ৬.৮ শতাংশ। অন্তত এমনই ইঙ্গিত দিল এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল মার্কেট ইন্টেলিজেন্স। এর আগে এই সংস্থাই জানিয়েছিল ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ভারতের বৃদ্ধির হার হতে পারে ৬.৬ শতাংশ। এখন তারাই জানাল, বৃদ্ধির হার হতে পারে ৬.৮ শতাংশ।

    অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার (India Economy)

    এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল মার্কেট ইন্টেলিজেন্স জানিয়েছে, এই সময় বিশ্বব্যাপী আর্থিক বৃদ্ধির গড় হার হতে পারে ২.৩ শতাংশ থেকে ২.৬ শতাংশ। সংস্থার (India Economy) তরফে বলা হয়েছে, ‘‘২০২৪ অর্থবর্ষের পূর্বাভাস আমরা পুনর্মূল্যায়ন করছি। বৃদ্ধির ক্ষেত্রে যা আশা করা হয়েছিল, ভারতের বৃদ্ধি তার চেয়েও বেশি হবে। বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক পরিবেশের উন্নতি এবং গৃহস্থের অর্থনৈতিক অবস্থার ভিত্তিতে চলবে অর্থনৈতিক কাজকর্ম।’’

    ‘মুডি’জ-এর ইঙ্গিত

    ঠিক একদিন আগেই ভারতের বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিয়েছিল মুডি’জ নামে আরও একটি সংস্থা। ভারতের বৃদ্ধির পূর্বাভাস করতে গিয়ে তারা জানিয়েছিল, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ভারতে বৃদ্ধির পরিমাণ ৬.৬ শতাংশ থেকে বেড়ে হবে ৮ শতাংশ। মুডি’জ বলেছিল, জি২০-র প্রধান দেশগুলির মধ্যে দ্রুততম বৃদ্ধি হবে ভারতের। এ দেশের প্রকৃত জিডিপি বৃদ্ধি হতে পারে প্রায় ৮ শতাংশ। মার্চে যে অর্থবর্ষ শেষ হবে, সেখানেই বৃদ্ধির পরিমাণ হবে ৮ শতাংশ। গত অর্থবর্ষে এর পরিমাণ ছিল ৭ শতাংশ।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিতে মহিলাদের তাড়া খেয়ে ছুটে ঘরে ঢুকে প্রাণ বাঁচালেন দুই তৃণমূল নেতা

    সরকারি মূলধন ব্যয় ও উচ্চ অভ্যন্তরীণ চাহিদা ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধিকে জোরালো করবে। অধিকন্তু, বৈশ্বিক বাণিজ্য বৃদ্ধি এবং বিনিয়োগের সুযোগ বৃদ্ধির কারণেই পোক্ত হয়েছে ভারতীয় অর্থনীতির ভিত। অক্টোবর-ডিসেম্বরে দেশ রেজিস্টার্ড করেছিল ৮.৪ শতাংশ জিডিপি। ম্যানুফ্যাকচারিং, ইলেকট্রিসিটি এবং নির্মাণ শিল্পে জিডিপির বৃদ্ধি এক লাফে বেড়ে গিয়েছে অনেকখানি। এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল মার্কেট ইন্টেলিজেন্স জানিয়েছে, বৈশ্বিক বৃদ্ধি ২.৩ শতাংশ থেকে বেড়ে ২.৬ শতাংশ হবে। আমেরিকা, ব্রিটেন এবং ভারতের জিডিপির হার বাড়বে বলেই জানিয়েছে এই সংস্থা (India Economy)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: ভোটের কালি সহজে ওঠে না, জানেন কোথায় তৈরি হয় এই বিশেষ রঙ?

    Lok Sabha Elections 2024: ভোটের কালি সহজে ওঠে না, জানেন কোথায় তৈরি হয় এই বিশেষ রঙ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিয়রে ১৮তম লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। আগামী ১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে এই ভোট যুদ্ধ। সাত দফার এই লম্বা ভোটপর্ব চলবে ৪ জুন পর্যন্ত৷ ভোট দিলেই হাতে লাগিয়ে দেওয়া হয় কালি, যা আপনার নাগরিকত্বের একটা প্রমাণ। তবে ভোট দেওয়ার সময় হাতের আঙুলে যে কালি লাগানো হয়, তা কে বা কারা তৈরি করেন,জানতে ইচ্ছে করে তো! ১৯৬২ সাল থেকে মাইসোর পেইন্টস অ্যান্ড বার্নিশ লিমিটেড (Mysore Paints) অথবা এমপিভিএল এই ভোটের কালি তৈরি করে আসছে৷ 

    এই সংস্থার পরিচয়

    ভোট প্রক্রিয়া স্বচ্ছ করতে ১৯৬২ সালে প্রথমবার এই কালি ভোটারদের আঙুলে লাগানো শুরু হয়৷ যেহেতু এই কালি সহজে মোছে না, তাই একজন ভোটার যাতে দু বার ভোট (Lok Sabha Elections 2024) না দিতে পারেন তা নিশ্চিত করতেই এই ব্যবস্থা করে নির্বাচন কমিশন৷ সেই সময় থেকেই এই কালি তৈরি করছে মাইসোর পেইন্টস অ্যান্ড বার্নিশ লিমিটেড। এটি কর্ণাটক সরকারের অধীনস্ত একটি সংস্থা৷ ১৯৩৭ সালে এই সংস্থা শুরু হয়৷ শুধু ভারত নয়, আরও ২৫টি দেশে এই সংস্থা ভোটের কালি রফতানি করে। এবারও নির্বাচন প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ২৬ লক্ষ ভায়াল (শিশি) কালি তৈরির বরাত পেয়েছে ‘দ্য মাইসোর পেইন্টস অ্যান্ড বার্নিশ লিমিটেড’৷ এমনিতে এই কালি খোলা বাজারে বিক্রি হয় না। নির্বাচন কমিশন বরাত দিয়ে এই কালি বানায়।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালিতে ৩ বিজেপি কর্মীর খুনে অভিযুক্ত শাহজাহান, কেস ডায়েরি তলব হাইকোর্টের

    কোন ফর্মুলায় তৈরি

    কোন ফর্মুলায় এই ভোটের কালি (Lok Sabha Elections 2024) তৈরি করা হয়, তা এমপিভিএল গোপন রাখে৷ ন্যাশনাল ফিজিক্যাল ল্যাবরেটরির সহায়তায় এই ভোটের কালি তৈরি করে এমপিভিএল৷ যাঁরা এই কালি তৈরিতে যুক্ত, তাঁরাও গোটাটা জানেন না। একেক জন এক একেকটি অংশ জানেন। ‘সবে মিলে করি কাজ’ ফর্মুলায় তৈরি হয় ভোটের কালি। এই কালি ভোটদানের চিহ্নস্বরূপ সাধারণ মানুষের বাঁ-হাতের তর্জনীতে লাগানো হয়৷ এমপিভিএল-এর তৈরি এই বিশেষ কালি এক একটি ছোট শিশিতে ১০ এমএল করে থাকে৷ তা দিয়ে প্রায় ৭০০ জনের আঙুলে কালি লাগানো যায়। ভোটে কালির এই দশ এমএল-এর শিশির দাম ১২৭ টাকা। আগে, কালি কাঁচের শিশিতে সরবরাহ করা হলেও এখন প্লাস্টিকের বোতল ব্যবহার করা হয়৷ কালিতে সিলভার নাইট্রেট থাকে, যা ত্বকের সংস্পর্শে এসে কালো হয়ে যায়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Made In India: পিছিয়ে পড়ছে চিন, বিশ্ববাজারে বিপুল পরিমাণ খেলনা রফতানি করছে ভারত

    Made In India: পিছিয়ে পড়ছে চিন, বিশ্ববাজারে বিপুল পরিমাণ খেলনা রফতানি করছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে, “কারও সর্বনাশ, তো কারও পৌষ মাস।” বহুল প্রচলিত এই প্রবাদ বাক্যটি কিঞ্চিৎ সংধোধন করে বলাই যায়, “চিনের সর্বনাশ, ভারতের পৌষ মাস।” ভনিতা ছেড়ে ফেরা যাক কাজের কথায়। এতদিন বিশ্ববাজারে (Made In India) একচেটিয়া রাজ করছিল চিনে খেলনা। সেই বাজারে গুঁড়ি মেরে থাবা বসাচ্ছিল ভারত।

    বিশ্ব বাজার দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ভারত (Made In India)

    বর্তমানে চিনকে টপকে বিশ্ব বাজার দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ভারতে তৈরি খেলনা। ১৫ অর্থবর্ষ থেকে ২৩ অর্থবর্ষ – এই সময়সীমার মধ্যে বিশ্বে ভারতের খেলনা রফতানির পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩৯ শতাংশ। আমদানি কমে গিয়েছে ৫২ শতাংশ। ভারতে খেলনা বিক্রি করতে গেলে ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্সের অনুমোদন প্রয়োজন। তাছাড়া বেসিক কাস্টমস ডিউটি বাড়ানো হয়েছে ৭০ শতাংশ। তার জেরেই পিছিয়ে পড়ছে চিন, চুটিয়ে ব্যবসা করছে ভারতীয় খেলনা কোম্পানিগুলি। মুনাফা ভালো হওয়ায় ভারতে দিন দিন বাড়ছে খেলনা কারখানাও।

    কমেছে চিন নির্ভরতা 

    খেলনাশিল্প সূত্রে খবর, স্পিন মাস্টা, হাসব্রো, ম্যাট্টেলের গ্লোবাল ব্যান্ড খেলনা উৎপাদনকারী সংস্থাগুলি সোর্সিংয়ের জন্য নির্ভর করত ইটালিয়ান মেজর ড্রিম প্লাস্ট, মাইক্রোপ্লাস্ট এবং ইনকাসের। এতদিন এরা চায়না খেলনার ওপর নির্ভর করত। বর্তমানে চিন-প্রীতি ছেড়ে ভারতীয় খেলনার প্রতি আগ্রহী হচ্ছে তারা। চিনে খেলনার ওপর এতদিন নির্ভর করত ভারতও (Made In India)। বর্তমানে চিন নির্ভরতা কমেছে ৮০ শতাংশ। চেন্নাই ভিত্তিক ফানস্কুলের মুখ্য কার্য নির্বাহী আধিকারিক আর জেসওয়ান্ত বলেন, “বিআইএস চিনা ক্ষমতার অনুমোদন দেবে বলে আমি মনে করি না। চিন থেকে খেলনা আমদানি কমেছে। দেশীয় খেলনার উৎপাদন বাড়ায় কমেছে আমদানি।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালির মডেল এবার মুর্শিদাবাদে, জমি হাতানোয় অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    ১০ বছর আগেও ভারত থেকে সোর্সিং হত দৈবাৎ। আর এখন অনেক কোম্পানিই ভারতে সেটআপ তৈরি করেছে।” কেবল খেলনা নয়, ফানস্কুল এমআরএফ নামের টায়ারও উৎপাদন করে। এই কোম্পানিই এখন ভারতে তৈরি খেলনা পাঠাচ্ছে হাসব্রো, স্পিন মাস্টার, ফ্লেয়ার, আর্লি লার্নিং সেন্টার এবং ড্রুমন্ড পার্ক গেমসকে। দিল্লি ভিত্তিক আমদানি-রফতানিকারী সংস্থা আরপি অ্যাসোসিয়েটসের মালিক পবন গুপ্তা বলেন, “ভারতে খেলনা উৎপাদন বাড়ছে। অনেকে ভারতে তাঁদের সেটআপ তৈরি করেছেন। বহু ক্রেতা যারা এতদিন চিন থেকে সোর্সিং করত, তারা এখন চিনের থেকে মুখ ফিরিয়ে অন্য দেশের দিকে তাকাচ্ছে। এদের মধ্যে ভারতও রয়েছে।” তিনি বলেন, “এই তালিকায় মাইক্রোপ্লাস্ট, ড্রিম প্লাস্ট এবং ইনকাসের মতো অনেক বড় বড় কোম্পানিও রয়েছে (Made In India)

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

     

  • Tax Revenue: দেশে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ বাড়ল ২০ শতাংশ, কত হল জানেন?

    Tax Revenue: দেশে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ বাড়ল ২০ শতাংশ, কত হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়ল প্রত্যক্ষ কর (Tax Revenue) সংগ্রহের পরিমাণ। রিফান্ড বাবদ করদাতাদের প্রাপ্য বাদ দিয়ে সরকারের নেট প্রত্যক্ষ কর বাবদ আয় বেড়েছে বার্ষিক ১৯.৮৮ শতাংশ। টাকার অঙ্কে পরিমাণ দাঁড়ায় ১৮.৯ লক্ষ কোটি। সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডিরেক্ট ট্যাক্স দফতরের তরফে রবিবার এ খবর জানানো হয়েছে।

    প্রত্যক্ষ কর বাবদ আয় (Tax Revenue)

    গত অর্থবর্ষে প্রত্যক্ষ কর বাবদ আয় হয়েছিল ১৫.৭৬ লক্ষ কোটি টাকা। চলতি অর্থবর্ষে সেটাই বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮.৯ লক্ষ কোটি টাকা। নেট ডিরেক্ট ট্যাক্স রিসিপ্টস বেড়েছে ৯৭ শতাংশ (Tax Revenue)। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন চলতি অর্থবর্ষে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রার পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। ১ ফেব্রুয়ারি সংসদে ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ করতে গিয়ে তিনি যে প্রেজেন্টেশন দিয়েছিলেন, তাতেই বাড়িয়ে দিয়েছিলেন লক্ষ্যমাত্রার পরিমাণ।

    অর্থনৈতিক বৃদ্ধির পরিমাণ

    সরকারি সূত্রে খবর, চলতি অর্থবর্ষে অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ধরা হয়েছিল ৭.৬। কিন্তু সরকারি অর্থনীতিবিদরা যা অনুমান করেছিলেন, বৃদ্ধি হয়েছে তার চেয়েও বেশি। পরবর্তী অর্থবর্ষে সরকারের অনুমান প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ বাড়বে ১৩ শতাংশ। টাকার অঙ্কে এর পরিমাণ হবে ২১.৯৮ লক্ষ কোটি। যাঁরা অ্যাডভান্স ট্র্যাক্স দেন, তাঁদের চতুর্থ ইনস্টলমেন্ট দেওয়ার কথা ছিল ১৫ মার্চ। এজন্য প্রত্যক্ষ কর কর্তৃপক্ষ ই-মেলের মাধ্যমে ই-ক্যাম্পেন করেছিলেন। তাতে যে কাজ হয়েছে প্রত্যক্ষ কর বৃদ্ধির পরিমাণই তা বলে দিচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: মহুয়ার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ লোকপালের, ৬ মাসের মধ্যে রিপোর্ট পেশ

    ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশের দিন সংসদে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণও বলেছিলেন, “গত ১০ বছরে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহ বেড়েছে প্রায় ৩ গুণ। রিটার্ন দাখিলকারীর সংখ্যা বেড়েছে ২.৪ গুণ।” তিনি এও বলেছিলেন, “নয়া কর ব্যবস্থায় করের হার কমানো হয়েছে। যুক্তিসম্মত করা হয়েছে কর ব্যবস্থাকেও। এখন ৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ের ক্ষেত্রে কোনও কর দিতে হয় না। দেশীয় সংস্থাগুলির জন্য কর্পোরেট করের হার ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২২ শতাংশ করা হয়েছে। উৎপাদনের সঙ্গে যুক্ত কিছু কিছু নতুন সংস্থার ক্ষেত্রে তা ১৫ শতাংশে নামিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে।” টিডিএস এবং অ্যাডভান্স ট্যাক্সের বিষয়টি কর সংগ্রহের একটি জটিল উপাদান। জানা গিয়েছে, টিডিএস থেকে আয় হয়েছে ১০.৪৪ ট্রিলিয়ন টাকা এবং অ্যাডভান্স ট্যাক্সের কনট্রিবিউশন ৯.১ ট্রিলিয়ন টাকা (Tax Revenue)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Mahua Moitra: মহুয়ার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ লোকপালের, ৬ মাসের মধ্যে রিপোর্ট পেশ

    Mahua Moitra: মহুয়ার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ লোকপালের, ৬ মাসের মধ্যে রিপোর্ট পেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগে (Loksabha Election 2024) চাপ বাড়ল তৃণমূল নেত্রী মহুয়া মৈত্রর। সংসদে ঘুষ নিয়ে প্রশ্নকাণ্ডে (Cash for Query Case) কৃষ্ণনগরের বহিষ্কৃত তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল লোকপাল। ২০ (৩-এ) ধারায় তদন্ত চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ছ’মাসের মধ্যে মহুয়া মামলায় রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে সিবিআইকে। এছাড়াও প্রতিমাসে তদন্তের গতিপ্রকৃতি জানাতে সিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছে লোকপাল।

    কী বলেছে লোকপাল

    লোকপালের নির্দেশিকায় মহুয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন আইনে মামলার উল্লেখ করে বলা হয়েছে, ‘‘আমরা সিবিআইকে নির্দেশ দিচ্ছি, ধারা ২০(৩-এ) ধারার অধীনে অভিযোগের সমস্ত দিক নিয়ে তদন্ত করতে। এই নির্দেশ পাওয়ার তারিখ থেকে ছ’মাসের মধ্যে তদন্তের রিপোর্ট জমা দিতে হবে। সেই সঙ্গে সিবিআই প্রতি মাসে তদন্তের অগ্রগতির বিষয়ে পর্যায়ক্রমিক প্রতিবেদনও দাখিল করবে।’’ আন্না হাজারের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে প্রশাসনে দুর্নীতি বন্ধ করতে ২০১৩ সালে লোকপাল বিল পাশ হয়েছিল সংসদে। সাংসদদের বিরুদ্ধে তদন্তের অধিকারও রয়েছে লোকপালের। বর্তমানে লোকপালের চেয়ারম্যান হলেন বিচারপতি প্রদীপ কুমার মোহান্তি।

    মহুয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ

    মহুয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে তিনি দর্শন হিরানন্দানির থেকে টাকা নিয়ে তার বিনিময়ে লোকসভায় গৌতম আদানি সম্পর্কে প্রশ্ন করেছেন। এই নিয়ে লোকসভার এথিক্স কমিটির কাছে নালিশ জানান বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। এরপর বসে এথিক্স কমিটির তদন্ত। মহুয়াকে অভিযুক্ত হিসেবে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে সংসদ পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়। শুধু তাই নয়, তাঁর বিরুদ্ধে লোকসভার লগ ইন আইডি এবং পাসওয়ার্ড একাধিকবার অন্যত্র শেয়ার করার অভিযোগও ওঠে। এতে জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়েছে বলেও দাবি করা হয়। এবার মহুয়ার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল লোকপাল। 

    আরও পড়ুন: ‘‘অরুণাচল ভারতের ছিল, আছে, থাকবে’’, চিনকে কড়া বার্তা দিল্লির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Arunachal Pradesh: ‘‘অরুণাচল ভারতের ছিল, আছে, থাকবে’’, চিনকে কড়া বার্তা দিল্লির

    Arunachal Pradesh: ‘‘অরুণাচল ভারতের ছিল, আছে, থাকবে’’, চিনকে কড়া বার্তা দিল্লির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরুণাচল প্রদেশ (Arunachal Pradesh) ভারতের ছিল, আছে ও থাকবে। এই বিষয়ে কোনও অযৌক্তিক দাবিকে মান্যতা দেওয়া হবে না। মঙ্গলবার এ নিয়ে ফের স্পষ্ট বার্তা দিল বিদেশমন্ত্রক। মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল মঙ্গলবার বলেন, ‘‘অরুণাচল প্রদেশ নিয়ে চিন ক্রমাগত যুক্তিহীন কথাবার্তা বলে চলেছে। আমরা চিনা সামরিক বিভাগের সাম্প্রতিক মন্তব্যগুলি নজরে রেখেছি।’’

    কী বলেছে চিন

    অরুণাচল প্রদেশকে (Arunachal Pradesh) তাদের অংশ বলে দাবি করে বসেছে চিন (India-China Conflict)। এবার আর কূটনৈতিক স্তরের কেউ নয়। চিনের সেনাবাহিনী এই দাবি করেছে। সোমবার চিনা পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) অরুণাচলকে ‘চিনা ভূখণ্ডের অংশ’ বলে চিহ্নিত করেছিল। মঙ্গলবার তার কড়া জবাব দিল নরেন্দ্র মোদি সরকার। গত ৯ মার্চ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অরুণাচল প্রদেশ সফরের বিরুদ্ধে বেজিং তীব্র আপত্তি জানিয়েছিল। সেই আপত্তিকে ভারত বিশেষ গুরুত্ব দেয়নি। আর, তারপরই রবিবার চিনের সেনাবাহিনী দাবি করেছে যে অরুণাচল প্রদেশ তাদের ভূখণ্ড। চিন অরুণাচল প্রদেশের অন্য নাম দিয়েছে। শুধু তাই নয়, বারবার নিজেদের ম্যাপে অরুণাচল প্রদেশকে যুক্ত করে চিন বোঝাতে চায় যে, ওই অঞ্চল তাদের। বারবারই যার প্রতিবাদ করেছে ভারত।

    আরও পড়ুন: বানচাল নাশকতার ছক, ছত্তিশগড়-মহারাষ্ট্র সীমানায় পুলিশের গুলিতে নিহত চার মাওবাদী

    ভারতের জবাব

    অরুণাচলকে (Arunachal Pradesh) ভারতীয় ভূখণ্ড হিসাবে কখনওই স্বীকৃতি দেয়নি চিন। তাদের দাবি, উত্তর-পূর্ব ভারতের ওই প্রদেশ অধিকৃত তিব্বতের দক্ষিণ অংশ। এই দাবিকে একেবারেই উড়িয়ে দিয়েছে ভারত। দিল্লির তরফে বলা হয়েছে অরুণাচল ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটা ভারতেরই।  বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল জানিয়েছেন যে, এই ব্যাপারে চিনকে বেশ কয়েকবার সতর্ক করা হয়েছে। তার ‘বাস্তব অবস্থান’ সম্পর্কে সচেতন করা হয়েছে।

    এই ব্যাপারে জয়সওয়াল এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমরা অরুণাচল প্রদেশ নিয়ে চিনের অযৌক্তিক দাবি লক্ষ্য করেছি। এই বিষয়ে চিন বারবার ভিত্তিহীন যুক্তি দিচ্ছে। বারবার ভিত্তিহীন যুক্তি দিলেই কোনও কিছু বৈধ হয়ে যায় না। অরুণাচল প্রদেশ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল, আছে এবং থাকবে। অরুণাচলের জনগণ আমাদের উন্নয়নমূলক কর্মসূচি এবং পরিকাঠামোগত প্রকল্প থেকে উপকৃত হতে থাকবেন।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: রাজ্যের ৬ আসন ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’, পর্যবেক্ষক পাঠাচ্ছে নির্বাচন কমিশন

    Lok Sabha Elections 2024: রাজ্যের ৬ আসন ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’, পর্যবেক্ষক পাঠাচ্ছে নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত নির্বাচনে রাজ্যের ছ’টি লোকসভা কেন্দ্র থেকে উদ্ধার হয়েছিল প্রচুর টাকা। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল মদ। তার জেরে এবার রাজ্যের ওই ছ’টি লোকসভা (Lok Sabha Elections 2024) আসনকে ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’ ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন। এই আসনগুলিতে কেন্দ্র ও রাজ্যের ২২টি তদন্তকারী সংস্থাকে নজরদারি চালাতে বলেছে কমিশন। কমিশনের বিচারে ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’ এই কেন্দ্রগুলি হল দার্জিলিং, মালদহ উত্তর ও দক্ষিণ, আসানসোল, বনগাঁ এবং কলকাতা উত্তর।

    নজর রাখছে ২২টি তদন্তকারী সংস্থা (Lok Sabha Elections 2024)

    কেন্দ্র ও রাজ্যের ২২টি তদন্তকারী সংস্থার জন্য রয়েছেন সমসংখ্যক পর্যবেক্ষক। সংস্থাগুলি নিয়মিত রিপোর্ট দেয় পর্যবেক্ষকদের। তাঁদের কাছ থেকে রিপোর্ট নেয় কমিশন। লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) নির্ঘণ্ট ঘোষণার দিন থেকেই শুরু হয়ে যায় রাস্তায় নাকা চেকিং। পুলিশের পাশাপাশি টহল দিতে শুরু করে কেন্দ্রীয় সংস্থাও। বাজেয়াপ্ত করা হয় নগদ টাকা, মদ। এই মদ ও টাকা বিলিয়ে ভোট কেনা হয় বলে অভিযোগ। যেহেতু রাজ্যের ৪২টি আসনের মধ্যে ওই ছ’টিতে গত নির্বাচনে প্রচুর নগদ টাকা ও মদ বাজেয়াপ্ত হয়েছিল, তাই এবার আগেভাগেই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন। লোকসভার ওই ছ’টি আসনকে আর্থিক স্পর্শকাতর ঘোষণা করে কড়া নজরদারির নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

    গত নির্বাচনে কত টাকা উদ্ধার হয়েছে?

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) এ রাজ্য থেকে উদ্ধার হয়েছিল ১৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে উদ্ধার হওয়া টাকার পরিমাণ একলপ্তে বেড়ে গিয়েছিল বেশ কয়েকগুণ। সেবার উদ্ধার হয়েছিল ৩০০ কোটি ১১ লাখ টাকা। ভোটে যাতে নোটের খেলা না চলে তাই চলতি সপ্তাহেই বাংলায় আসছেন তিনজন আয়-ব্যয় পর্যবেক্ষক। আসন্ন নির্বাচনে অর্থশক্তির ব্যবহার রুখতেই তিন পর্যবেক্ষককে পাঠাচ্ছে নির্বাচন কমিশন।

    আরও পড়ুুন: তামিলনাড়ুর জনসভায় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন মোদি, কেন জানেন?

    এবার লোকসভা নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। সব মিলিয়ে এদিন ভোট হবে ১০২টি আসনে। এদিন নির্বাচন হবে বাংলার তিন আসন আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি এবং কোচবিহারেও। জানা গিয়েছে, আলিপুরদুয়ারের আয়-ব্যয়ের পর্যবেক্ষক হয়ে আসছেন শালম কে দুর্গেশ যাদব, জলপাইগুড়ির পর্যবেক্ষক হয়ে আসছেন মদনমোহন মিনা এবং কোচবিহারের পর্যবেক্ষক করে পাঠানো হচ্ছে সঞ্জয় কুমারকে (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: তামিলনাড়ুর জনসভায় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন মোদি, কেন জানেন?

    PM Modi: তামিলনাড়ুর জনসভায় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন মোদি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পার্টি কর্মীদের আত্মবলিদানের কথা বলতে গিয়ে ভেঙে পড়লেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবার তামিলনাড়ুর সালেম শহরের জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই খুন হওয়া পার্টি কর্মী, বিশেষত সালেমের অডিটর রমেশের (মুসলমানদের হাতে খুন হয়েছিলেন তিনি)কথা বলতে গিয়ে ভেঙে পড়েন মোদি।

    আবেগপ্রবণ প্রধানমন্ত্রী

    দলের প্রতি অডিটর রমেশের অবদানের কথা বলতে গিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। এদিনের বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী স্মরণ করেছেন বিজেপির ভূতপূর্ব সভাপতি প্রয়াত কেএন লক্ষ্মণকে। তামিলনাড়ুতে বিজেপির সংগঠন গড়ার ক্ষেত্রে তাঁর অবদান কম নয়। লক্ষ্মণের মতো পার্টি কর্মীরা কীভাবে জরুরি অবস্থার সময় প্রতিবাদ করেছিলেন, কীভাবেই বা লক্ষ্মণ জনকল্যাণমূলক বিভিন্ন কাজ করেছিলেন, সেকথাও স্মরণ করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এই প্রসঙ্গেই প্রধানমন্ত্রীর মুখে চলে আসে অডিটর রমেশের নাম। তিনি বলেন, “আমি স্মরণ করি অডিটর রমেশকে। তিনি পার্টি নিবেদিত প্রাণ ছিলেন। তিনি সুবক্তা ছিলেন। ছিলেন কঠোর পরিশ্রমী। আমি তাঁকে শ্রদ্ধা জানাই।”

    অডিটর রমেশ

    বছর চুয়ান্নর ভি রমেশ এলাকায় অডিটর রমেশ নামেই পরিচিত ছিলেন। ২০১৩ সালের জুলাই মাসের এক রাতে পার্টি অফিসের কাজ সেরে বাড়ি ফেরার সময় সালেম শহরে বাড়ির অদূরে আততায়ীদের হাতে খুন হন তিনি। চারজন দুর্বৃত্ত নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন করে তাঁকে। রমেশ ছিলেন বিজেপির তামিলনাড়ু ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক। তাঁকে নিয়ে ২০১৩ সালের জুলাই পর্যন্ত তামিলনাড়ুতে চারজন বিজেপি নেতা খুন হয়েছিলেন। সেই সময় গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন মোদি। দোষীদের চরমতম সাজা দাবি করেছিলেন তিনি। ঘটনায় পুলিশ ফকরুদ্দিন ও বিলাল মালিক নামে দুই অভিযুক্তকে হেফাজতে নিয়েছিল।

    আরও পড়ুুন: বানচাল নাশকতার ছক, ছত্তিশগড়-মহারাষ্ট্র সীমানায় পুলিশের গুলিতে নিহত চার মাওবাদী

    কট্টর হিন্দুত্ববাদের জন্য ব্যাপকভাবে পরিচিত ছিলেন রমেশ। তামিলনাড়ু রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক হয়েছিলেন দু’বার। রমেশের ভাই শেষাদ্রি এবিভিপির জাতীয় সম্পাদক ছিলেন। খুন হওয়ার এক সপ্তাহ আগে সুবক্তা রমেশকে তামিলনাড়ু রাজ্যের মুখপাত্রের পদে বসানো হয়। ২০১৩ সালে খুন হওয়ার আগেও একাধিকবার হামলা হয়েছিল রমেশের ওপর। বরাত জোরে প্রতিবারই বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। ২০১১ সালে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় তাঁর গাড়িতে। সেবারও বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। তবে (PM Modi) ২০১৩ সালে এড়াতে পারলেন না আততায়ীদের থাবা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Chhattisgarh: বানচাল নাশকতার ছক, ছত্তিশগড়-মহারাষ্ট্র সীমানায় পুলিশের গুলিতে নিহত চার মাওবাদী 

    Chhattisgarh: বানচাল নাশকতার ছক, ছত্তিশগড়-মহারাষ্ট্র সীমানায় পুলিশের গুলিতে নিহত চার মাওবাদী 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিআরপিএফ এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে মহারাষ্ট্র (Maharashtra) ও ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) সীমানায় গঢ়চিরৌলিতে মাওবাদীদের চার কমান্ডার নিহত হলেন। নাগপুর থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার দূরে কোলামার্কা পাহাড়ে অন্তত চার সন্দেহভাজন মাওবাদীকে খতম করে মহারাষ্ট্র পুলিশ। এই চার কমান্ডারের মাথার দাম ছিল ৩৬ লক্ষ টাকা। মৃতদের মধ্যে দু’জন নিষিদ্ধ সিপিআই (মাওবাদী)-র উচ্চস্তরীয় বিভাগীয় কমিটির সদস্য ছিল বলে জানা গিয়েছে। 

    নির্বাচনের আগে হামলার ছক

    জেলা পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, সোমবার বিকেলের দিকে গোপন সূত্রে গঢ়চিরৌলি পুলিশের কাছে খবর আসে ছত্তিশগড় (Chhattisgarh)-মহারাষ্ট্র (Maharashtra) সীমানার কাছে মাওবাদীদের তেলঙ্গানা রাজ্য কমিটির কিছু সদস্য জড়ো হয়েছেন। সেই দলে চার জন কমান্ডার আছেন। যাঁদের বিরুদ্ধে আর্থিক পুরস্কার ঘোষণ করেছিল পুলিশ। পুলিশ আরও জানতে পারে, তেলঙ্গানা থেকে প্রাণহিতা নদী পেরিয়ে গঢ়চিরৌলিতে ডেরা বেঁধেছিল ওই দলটি। লোকসভা নির্বাচনের আগে কোনও হামলার ছক থাকতে পারে, এই আশঙ্কায় দুই রাজ্যের সীমানায় অভিযান চালায় সিআরপিএফ এবং গঢ়চিরৌলি পুলিশের যৌথবাহিনী।

    খবর পেয়েই অভিযান

    পুলিশ সুপার বলেন, ‘মাওবাদীদের রাজ্যে প্রবেশের তথ্য নিশ্চিত করার পরই আমরা অবিলম্বে পুলিশের একাধিক দল গঠন করি। কমব্যাট অভিযানে অভিজ্ঞদের নিয়ে সেই দল গঠন করা হয়। পাশাপাশি সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের কুইক অ্যাকশন টিমও এই অভিযানে সামিল হয়। এই দলগুলিতে তেলাঙ্গানার সীমান্তবর্তী এলাকায় তল্লাশির জন্য পাঠানো হয়েছিল। এই দলগুলির মধ্যে একটি ছিল এলিট অ্যান্টি-নক্সাল স্কোয়াড সি-৬০। তারা রেপনপল্লীর কাছে কোলামার্কা পাহাড়ে গিয়েছিল। এই দলটি পাহাড়ি এলাকায় প্রবেশ করলে মাওবাদীরা তাদের লক্ষ্য করে নির্বিচারে গুলি চালাতে শুরু করে। এর জবাবে নিরাপত্তাকর্মীরাও পালটা গুলি চালায়। দীর্ঘ লড়াইয়ের পর মঙ্গলবার ভোরে মাওবাদীদের খতম করা হয়। ভোরে প্রায় দুই ঘণ্টা এই গুলির লড়াই চলেছিল।’

    আরও পড়ুন: দেশে কবে থেকে চলবে বুলেট ট্রেন? কী বললেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব?

    নিহত মাওবাদীদের পরিচয়

    গোলাগুলির লড়াই বন্ধ হয়ে গেলে যৌথবাহিনীর তরফে তল্লাশি শুরু করা হয়৷ তল্লাশিতে উদ্ধার হয় চার মাওবাদীর দেহ ৷ তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় একটা একে-৪৭, একটা কার্বাইন ও ২টি দেশি পিস্তল ৷ পাশাপাশি উদ্ধার হয়েছে মাওবাদী বিষয়ক বইও। ইতিমধ্যেই চার মাওবাদীর পরিচয় প্রকাশ্যে এনেছে পুলিশ৷ তারা হল, ডিভিসিএম ভারগীশ৷ সে মাঙ্গি ইন্দ্রভেল্লি এরিয়া কমিটির সেক্রেটারি এবং কুমুরাম ভীম মাঞ্চেরিয়াল ডিভিশনাল কমিটির সদস্য ছিল৷ দ্বিতীয় জন হল ডিভিসিএম মাঙ্গটু৷ সে সিরপুর চেন্নুর এরিয়া কমিটির সেক্রেটারি ছিল৷ এছাড়াও ছিল মাওবাদী সংগঠনের দুই সদস্য কুরসাং রাজু, কুদিমেত্তা ভেঙ্কাটেশ ৷ জেলা পুলিশ সন্দেহ করছে যে এনকাউন্টারের পরে কয়েকজন মাওবাদী এলাকা থেকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। তাদের খোঁজ চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bullet Train: দেশে কবে থেকে চলবে বুলেট ট্রেন? কী বললেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব?

    Bullet Train: দেশে কবে থেকে চলবে বুলেট ট্রেন? কী বললেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষার অবসান ঘটতে চলেছে শীঘ্রই। আর মাত্র দুই বছর। তারপর ভারতের রেল ট্র্যাকেই চলবে বুলেট ট্রেন (Bullet Train)। সরকারের তরফে দ্রুত কাজ শেষ করার চেষ্টা চলছে। সব ঠিক থাকলে ২০২৬ সালের মধ্যেই চালু হয়ে যাবে বুলেট ট্রেন এমনটাই জানালেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ‘রাইজিং ভারত’ নামে একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে বুলেট ট্রেন নিয়ে মুখ খোলেন তিনি।

    বুলেট ট্রেন সম্পর্কে তথ্য শেয়ার

    ‘রাইজিং ভারত’ নামে ওই অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে রেলমন্ত্রী জানিয়েছেন, আগামী ২ বছর পর দেশে বুলেট ট্রেনের পরিকল্পনা বাস্তবে পরিণত হতে চলেছে। তিনি জানিয়েছেন, ২০২৬ সালে বুলেট ট্রেন চালু হবে। রেলমন্ত্রী বলেন, ‘২৮৪ কিলোমিটার বুলেট ট্রেন ট্র্যাকের কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছে। আমি নিজে কাজ খতিয়ে দেখেছি। অন্য দেশে সাধারণত বুলেট ট্রেনের প্রকল্প শেষ করতে প্রায় ২০ বছর সময় লাগে, কিন্তু ভারতে দেখুন কত তাড়াতাড়ি শেষ হচ্ছে।’ রেলমন্ত্রী জানান, মোদি সরকারের প্রথম লক্ষ্য হল যাত্রীদের নিরাপত্তা। তাঁদের রেল সফর নিররাপদ রাখা। তারপরের লক্ষ্য হল যাত্রীদের জন্য সুবিধার সম্প্রসারণ করা।

    কোথায় কোথায় চলবে বুলেট ট্রেন

    রেলমন্ত্রী জানান, দেশের প্রথম বুলেট ট্রেনটি (Bullet Train) মুম্বই ও আমেদাবাদ রুটে চলবে। এই ট্রেনটি চালু হলে মুম্বই, থানে, ভাপি, সুরাট, ভাদোদরা, আনন্দ এবং আমেদাবাদ শহরের লোকেরা উপকৃত হবেন। এই সমস্ত শহরের অর্থনীতি বুলেট ট্রেন চালুর ফলে এক সুতোয় গাঁথা হবে বলে মনে করছেন বিশেজ্ঞদের একাংশ। সরকারের তরফে আগেই বলা হয়েছিল, বুলেট ট্রেন চালু হলে যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্য যে শুধু বৃদ্ধি হবে, তা নয় উন্নতি হবে অর্থনীতিরও। ২০১৬ সালের পর ভারতীয় রেল ক্রমেই আধুনিক হয়ে উঠছে, বলে মনে করা হয়। কেন্দ্র সরকারে তরফে রেল সফরকে ১০০ শতাংশ নিরাপদ করার চেষ্টা চলছে অবিরত। নিয়মিত ভাবে প্রযুক্তির আপডেট করা হচ্ছে। নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টেকনোলজি, অটোমেশন ট্রেন সুরক্ষা, দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: একদিনেই বদল, লোকসভা ভোটের আগে রাজ্যের নতুন ডিজি সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share