Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Modi In Kashmir: ‘মোদির সভায় যাবেন না’, বিদেশ থেকে হুমকি-ফোন কাশ্মীরবাসীকে

    Modi In Kashmir: ‘মোদির সভায় যাবেন না’, বিদেশ থেকে হুমকি-ফোন কাশ্মীরবাসীকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মোদির সভায় যাবেন না।’ ঠিক এই ভাষায়ই হুমকি দেওয়া হচ্ছে কাশ্মীরবাসীকে। আন্তর্জাতিক একাধিক নম্বর থেকে কল করে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। পাঁচ বছর পরে আজ, বৃহস্পতিবার জম্মু-কাশ্মীরে পা রাখছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi In Kashmir)। শ্রীনগরের বকসি স্টেডিয়ামে জনসভা করবেন তিনি। দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। তাই শ্রীনগরের জনসভায় তিনি কী বার্তা দেন, সেদিকেই তাকিয়ে উপত্যকাবাসী।

    উপত্যকায় প্রধানমন্ত্রী

    ভূস্বর্গে রদ হয়েছে ৩৭০ ধারা। তার পর এই প্রথম জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। সভা হওয়ার কথা ছিল শ্রীনগরের কনভেনশন সেন্টার হলে। পরে ঠিক হয়, জনসভা হবে শ্রীনগর শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত বকসি স্টেডিয়ামে। প্রধানমন্ত্রীর এই জনসভায়ই যোগ না দিতে হুমকি দেওয়া হচ্ছে উপত্যকাবাসীকে।

    নেপথ্যে আইএসআই!

    জানা গিয়েছে, এই হুমকি ফোনের নেপথ্যে রয়েছে (Modi In Kashmir) পাকিস্তানের আইএসআই। তারাই বিভিন্ন ল্যান্ডলাইন ও মোবাইল ফোন থেকে হুমকি দিচ্ছে কাশ্মীরের বাসিন্দাদের। হুমকি ফোনে প্রধানমন্ত্রীর সভায় যেতে নিষেধ করা হচ্ছে। গেলে যে ফল ভালো হবে না, তাও শুনিয়ে দিচ্ছে ফোনের অন্য প্রান্তে থাকা মানুষ। সভায় গেলে তাঁদের পরিবারের ক্ষতি করার হুমকিও দিচ্ছে জঙ্গিরা। উপত্যকাবাসীকে এই হুমকি ফোন সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছে পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থা।

    বকসি স্টেডিয়ামে ‘বিকশিত ভারত, বিকশিত জম্মু-কাশ্মীর’ শীর্ষক সভায় বক্তৃতা দেবেন প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন ৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের। এক হাজার কর্মপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্রও তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী। এই সভাই বয়কট করতে হুমকি ফোন করছে দুর্বৃত্তরা।

    আরও পড়ুুন: “বাংলার অরাজক পরিস্থিতি ঘোচানোর চেষ্টা করব”, পদ্ম-পতাকা নিয়ে বললেন তাপস

    বিজেপি নেতা ফৈয়জ আহমেদ বলেন, “স্থানীয়রা যে এমনতর ফোনকল পাচ্ছেন, তা আমি জানি। দলীয় কর্মীরাও আমায় জানিয়েছেন, তাঁদের পরিবারের লোকজনকেও আন্তর্জাতিক নম্বর থেকে ফোন করা হচ্ছে যাতে তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর (Modi In Kashmir) সভায় না যান।” তিনি বলেন, “আমি আপনাদের বলতে চাই, শত্রু পক্ষ ক্ষেপে গিয়েছে। তারা সংসার চালাতে পারছে না, পরিবারের সদস্যদের জেলে পাঠাচ্ছে। পরিবারকে তারা খাবার এবং শিক্ষাও দিতে ব্যর্থ। হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তারা। তাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারতের যে চোখ ধাঁধানো উন্নয়ন হচ্ছে, তা মেনে নিতে পারছে না তারা। তাই দিচ্ছে হুমকি।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Rahul Gandhi: জনসভায় মোদিকে ব্যক্তিগত আক্রমণ, রাহুলকে ফের সতর্ক করল নির্বাচন কমিশন

    Rahul Gandhi: জনসভায় মোদিকে ব্যক্তিগত আক্রমণ, রাহুলকে ফের সতর্ক করল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) রাজনৈতিক ভাষণ নিয়ে সতর্ক করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। অভিযোগ, বেশ কিছু জায়গায় ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) ‘অপয়া’, ‘পকেটমার’ বলে কটাক্ষ করেন রাহুল। এ নিয়ে একটি মামলায় নির্বাচন কমিশনকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলে দিল্লি হাইকোর্ট। এরপরই জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তরফে রাহুলকে বিরূপ মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়। 

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    ঘটনার সূত্রপাত, গত বছর ২২ নভেম্বর মাসে। বিধানসভা নির্বাচন উপলক্ষ্যে রাজস্থানে একটি জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) ‘পকেটমার’ বলে খোঁচা দিয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। রাহুলের মন্তব্যের নিন্দা করে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল বিজেপি। এরই পাশাপাশি দিল্লি হাইকোর্টে করা হয়েছিল একটি মামলা। সেই মামলার পর্যবেক্ষণে দিল্লি হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মনমোহন এবং বিচারপতি পুষ্কর্ণার বেঞ্চ জানিয়েছিল, রাহুলের (Rahul Gandhi) করা ‘পকেটমার’ কটাক্ষ-বাণ প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে আঘাত লাগার জন্য যথেষ্ট। আদালতের বক্তব্য ছিল, “এই ধরনের মন্তব্য রুচিসম্মত নয়।” সেই সময় কমিশনকে (Election Commission) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ৮ সপ্তাহ সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। সেই সঙ্গে ভবিষ্যতে এই ধরনের মন্তব্য যাতে কেউ না করেন, তার জন্য আইন প্রণয়নের ব্যাপারে পদক্ষেপের জন্য কমিশনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: আম্বানি-পুত্রের প্রাক-বিবাহের প্রস্তুতি, ১০ দিনের জন্য আন্তর্জাতিক তকমা বিমানবন্দরের

    রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) নির্দেশ

    এই নিয়ে আগেই রাহুলকে (Rahul Gandhi) নোটিস ধরায় নির্বাচন কমিশন। আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গের বিরুদ্ধে কেন তাঁর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হবে না, জবাব চাওয়া হয় রাহুলের কাছে। সেই মতো জবাবও দেন রাহুল। এবার রাহুলকে সতর্ক করল কমিশন। ভবিষ্যতে এমন আচরণ করলে কড়া শাস্তির মুখে পড়তে হতে পারে বলে কমিশনের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, নির্বাচনের সময় তারকা প্রচারক এবং রাজনৈতিক নেতাদের জন্য যে নির্দেশিকা রয়েছে কমিশনের, তা মেনে চলতে হবে রাহুলকে। গত ১ মার্চ ওই নির্দেশিকা জারি করা হয়, যাতে সব দলকে সতর্ক করে নির্বাচন কমিশন (Election Commission) জানায়, আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দল, তাদের তারকা প্রচারক এবং দলের নেতাদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করা হবে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Sandeshkhali Case: বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনেরও

    Sandeshkhali Case: বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনেরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নানা সময় বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি জানিয়েছিলেন বিরোধীরা। এবার সেই একই দাবি নিয়ে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন রেখা শর্মা। সন্দেশখালিকাণ্ডে (Sandeshkhali Case) মহিলাদের নির্যাতন ও রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি জানিয়েছেন রেখা।

    রাষ্ট্রপতি শাসন জারির সুপারিশ

    পরে সংবাদ মাধ্যমে তিনি বলেন, “সন্দেশখালি কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। ওই রাজ্য থেকে আগেও হিংসার অনেক ঘটনার খবর উঠে এসেছে। রাজ্য সরকার ওই সব ঘটনার প্রেক্ষিতে কোনও পদক্ষেপই করেনি রাজ্য সরকার। তাই জাতীয় মহিলা কমিশন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে ওই রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করার সুপারিশ করেছে।” বাংলার পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি যে সচেতন এবং নিয়মিত খবর নিচ্ছেন, এদিন তাও জানান রেখা।

    জাতীয় মহিলা কমিশন

    সন্দেশখালিকাণ্ডের পর ফেব্রুয়ারি মাসে সেখানে গিয়েছিল জাতীয় মহিলা কমিশন। সেই সময় দাবি করা হয়েছিল, সন্দেশখালির যা পরিস্থিতি, তাতে রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। সেই সময় রেখা জানিয়েছিলেন (Sandeshkhali Case), ধর্ষণের অভিযোগ তো আছেই, শ্লীলতাহানির ঘটনাও ঘটেছে সেখানে। তাঁর দাবি, বহু ঘটনার তো উল্লেখই নেই। কারণ পুলিশ কোনও পদক্ষেপ করেনি। দু’ সপ্তাহের মধ্যেই সন্দেশখালি নিয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে রিপোর্ট দিল জাতীয় মহিলা কমিশন।

    আরও পড়ুুন: “বাংলার অরাজক পরিস্থিতি ঘোচানোর চেষ্টা করব”, পদ্ম-পতাকা নিয়ে বললেন তাপস

    শেখ শাহজাহান ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে মহিলাদের বেআইনিভাবে আটকে রাখা, ধর্ষণ, শ্লীলতাহানি ও শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগের কথা উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্ট। জাতীয় মহিলা কমিশনের অভিযোগ, শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে অসংখ্য অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এই ঘটনাগুলির তদন্তের জন্য শর্মার নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল বলেও উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে।

    মহিলা কমিশনের ওই রিপোর্টে বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসন জারি, হিংসার তদন্তে কেন্দ্রীয় বা বিচার বিভাগীয় সংস্থা নিয়োগ, সন্দেশখালির পুলিশ কর্মীদের বদলির সুপারিশও করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই সন্দেশখালি মামলার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। রাজ্য পুলিশের হাতে ধৃত শেখ শাহজাহানকেও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছিল আদালত (Sandeshkhali Case)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Bengaluru: বেঙ্গালুরু বিস্ফোরণে ব্যাগের মালিকের সন্ধানে ১০ লাখি পুরস্কার ঘোষণা এনআইএর

    Bengaluru: বেঙ্গালুরু বিস্ফোরণে ব্যাগের মালিকের সন্ধানে ১০ লাখি পুরস্কার ঘোষণা এনআইএর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ। ১ মার্চ বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) হোয়াইটফিল্ড এলাকায় যে ব্যাগে বিস্ফোরণ হয়েছিল, তার মালিকের সন্ধান দিতে পারলে মিলবে ওই পরিমাণ টাকা। ব্যাগটির মালিকের ছবি সম্বলিত একটি পোস্টারও সাঁটিয়েছে এনআইএ। তাতে ওই দুর্বৃত্তের সন্ধান পেলে কোন নম্বরে যোগাযোগ করতে হবে, তাও বলা হয়েছে। লেখা হয়েছে, ওই ব্যক্তির সম্পর্কে কোনও তথ্য দিতে পারলে পুরস্কৃত করা হবে। যিনি সন্ধান দেবেন, তাঁর পরিচয় গোপন রাখা হবে।

    তদন্তে এনআইএ (Bengaluru)

    ১ মার্চের ওই ঘটনার তদন্তে নেমেছিল বেঙ্গালুরু পুলিশ। কিন্তু তিনদিন পরেও কাউকে গ্রেফতার করতে না পারায় তদন্তভার দেওয়া হয় এনআইএর হাতে। সাংসদ তেজস্বী সূর্যের দাবি (Bengaluru), বিজেপির চেষ্টার ফলেই বিস্ফোরণের তদন্তভার গিয়েছে এনআইএর হাতে। প্রসঙ্গত, ওই দিন বিস্ফোরণে অন্তত ১০জন জখম হয়েছিলেন। এলাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয় তাঁদের। চিকিৎসার খরচ দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে কর্নাটক সরকার।

    সিসিটিভির ফুটেজে সন্দেহভাজন

    সিসিটিভি ফুটেজে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে দেখা গিয়েছে। বয়স ২৮-৩০ বছর। দুপুরের খাওয়ার সময় ক্যাফেতে ঢুকেছিল সে। রাভা ইডলির কুপনও নিয়েছিল। কিন্তু না খেয়েই ক্যাফে ছেড়ে চলে যায়। নিয়ে যায়নি তার ব্যাগটিও। এই ব্যাগেই ছিল আইইডি।

    রামেশ্বরম ক্যাফের সিইও রাঘবেন্দ্র রাও বলেন, “ভবিষ্যতে যাতে এই ধরনের ঘটনা না ঘটে তাই কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারকে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।” ঘটনাটি যে ব্যবসায়িক শত্রুতার জের, তা মানতে রাজি নন তিনি। ব্যবসায়িক মহলে এই ধরনের ঘটনা ঘটে না বলেও জানান তিনি।

    আরও পড়ুুন: নয়া ঠিকানা নিজাম প্যালেস! অবশেষে সিবিআই হেফাজতে শেখ শাহজাহান

    এদিন কংগ্রেসকেও একহাত নেন তেজস্বী। কারণ গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির তরফে বলা হয়েছিল, ব্যবসায়িক শত্রুতার জেরে এই ঘটনা। কংগ্রেসের বক্তব্য খারিজ করে তেজস্বী বলেন, “তাঁরা (কংগ্রেসের নেতারা) প্রায়ই নেটফ্লিক্স দেখেন। তাঁরা বেঙ্গালুরুর রেস্তরাঁর সঙ্গে কলম্বিয়া কার্টেলকে গুলিয়ে ফেলেছেন। ইডলি-বড়ার দোকানে বম্ব ব্লাস্ট হয়েছে ব্যবসায়িক শত্রুতার জেরে, এটা বলার চেয়ে হাসির খোরাক আর কী হতে পারে (Bengaluru)!”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • UP Court: বরেলি হিংসার মূল চক্রী মৌলানা তাকির রাজাকে ফের তলব কোর্টের

    UP Court: বরেলি হিংসার মূল চক্রী মৌলানা তাকির রাজাকে ফের তলব কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বরেলি হিংসার মূল চক্রী মৌলানা তৌকির রাজা। উত্তরপ্রদেশের অতিরিক্ত দায়রা আদালত (UP Court) তাঁকে তলব করল ১১ মার্চ। ওই হিংসায় অভিযুক্ত ছিলেন রাজা। ২০১০ সালের ওই হিংসায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল বরেলি শহরের।

    হিংসার আগুন বরেলিতে (UP Court)

    ২০১০ সালের ২ মার্চ হিংসার আগুন জ্বলে বরেলিতে। ছাবাইয়ে ফারাওয়াফতের শোভাযাত্রার রুটকে ঘিরে শুরু হয় বিতর্ক। বির্তক হয়েছিল হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে। তার জেরে শুরু হয় হিংসা। দাবানলের মতো যা ছড়িয়ে পড়ে গোটা শহরে। দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে পাথর ছোড়া, ভাঙচুর মায় অগ্নিসংযোগের ঘটনাও ঘটেছিল আকছার। মিছিলের আয়োজক ছিলেন (UP Court) সুন্নি মুসলমানেরা। বরেলি সেক্টরের মিলাদ-উন-নবি সংস্কৃতি বহন করেন এই সম্প্রদায়ের মুসলমানরা। প্রথমে যে রুটে যাওয়ার কথা ছিল শোভাযাত্রার, পরে তা বদলে দেওয়া হয়। তার জেরে এলাকায় ছড়ায় উত্তেজনা। পরে হিংসা শুরু হলে অশান্ত হয়ে ওঠে এলাকা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দ্রুত নামানো হয় বাহিনী। অবশ্য তার আগেই জ্বলে-পুড়ে খাক হয়ে গিয়েছিল বহু বাড়ি, দোকানপাট।

    গ্রেফতার করা হয়েছিল রাজাকেও

    পরে পরিস্থিতির খানিক উন্নতি হলে শুরু হয় ধরপাকড়। গ্রেফতার করা হয় মৌলানা তৌকির রাজাকেও। অভিযোগ, জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিয়ে হিংসায় ইন্ধন জুগিয়েছিলেন তিনি। রাজা গ্রেফতার হতেই শুরু হয় প্রতিবাদ আন্দোলন। পাল্টা হিংসাও শুরু হয়। ফের নামানো হয় বাহিনী। তার পরেই স্বাভাবিক হয় রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। প্রবীণ পুলিশ সুপার এমকে ভাসারকে বদলি করে দেওয়া হয়। অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওায়া হয় পুলিশের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল রাজীব সাভারওয়ালকে। তিনি ছিলেন স্টেট অ্যান্টি টেররিজম স্কোয়াডের ডিআইজি। সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল আশিস কুমারকেও। তাঁর বদলে জেলাশাসকের দায়িত্ব দেওয়া হয় অনিল গর্গকে।

    আরও পড়ুুন: আফগানিস্তানে গ্রেফতার আরও এক, কেন কেরলের যুবকদের মধ্যে বাড়ছে আইসিস-প্রীতি?

    এক প্রবীণ পুলিশ কর্তা বলেন, “আমরা যদি হিংসার ঘটনাপ্রবাহের দিকে তাকাই, তাহলে দেখব হিংসার পক্ষে যথেষ্ঠ প্রমাণ রয়েছে। হিংসার ধরণ দেখলেও বোঝা যায়, দুই সম্প্রদায়ের মানুষ একবারও প্রত্যক্ষভাবে হিংসায় জড়িয়ে পড়েনি। ২ মার্চও মানুষ পাথর ছুড়ছিল। তার পরেই সংগঠিত একদল লোক বাড়িঘর-দোকানদানিতে আগুন লাগাচ্ছিল, ভাঙচুর করছিল। হিংসার দ্বিতীয় পর্যায়েও যুক্ত ছিলেন না দুই সম্প্রদায়ের মানুষ। ছিল সংগঠিত দু’দল জনতা। আর ছিল প্রশাসন (UP Court)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • ISIS Love: আফগানিস্তানে গ্রেফতার আরও এক, কেন কেরলের যুবকদের মধ্যে বাড়ছে আইসিস-প্রীতি?

    ISIS Love: আফগানিস্তানে গ্রেফতার আরও এক, কেন কেরলের যুবকদের মধ্যে বাড়ছে আইসিস-প্রীতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইসিস-প্রীতির (ISIS Love) জেরে ফের গ্রেফতার কেরলের এক বাসিন্দা। বর্তমানে সে আফগানিস্তানে ছিল। আফগান গোয়েন্দা সংস্থা গ্রেফতার করে তাকে। আফগানিস্তানে বসেই সানাউল ইসলাম নামের ওই যুবক ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক এবং সিরিয়া (আইসিস) নিয়ন্ত্রণ করত।

    কেরলের আইসিস যোগ…

    আফগানিস্তান প্রশাসনের তরফে সানাউলের ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। আইসিসে (ISIS Love) যোগ দিতে তাজিকিস্তান হয়ে সে আফগানিস্তানে গিয়েছিল বলেও দাবি তালিব প্রশাসনের। এর ঠিক এক মাসে আগেই কেরল থেকে এনআইএ আদালত রিয়াজ আবু বক্করকে ভারতে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ চালাতে ষড়যন্ত্র করার দায়ে অভিযুক্ত করেছিল। এবার প্রকাশ্যে এল আরেক কেরল যুবকের আইসিস-প্রীতির উদাহরণ। গত বছর জুলাইয়েও এনআইএ কেরলে আইসিস মডিউলের একজনকে গ্রেফতার করেছিল। ভারতের ধর্মীয় স্থানে নাশকতার ষড়যন্ত্র করার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাকে।  

    কেরলের যুবাদের আইএস-প্রীতি কেন?

    ২০১৭ সালে কেরল পুলিশ জানিয়েছিল, সে রাজ্যের প্রায় ১০০ জন যোগ দিয়েছে আইসিসে। প্রশ্ন হল, কী কারণে আইসিস-প্রীতি বাড়ছে কেরলের যুবকদের? জানা গিয়েছে, কেরলের যে তরুণরা আইসিসে যোগ দিয়েছে, তাদের সিংহভাগই মপলা মুসলমান, যারা বিশ্বাস করে তারা আরব ব্যবসায়ীদের বংশধর কিংবা উচ্চবর্ণের ধর্মান্তরিত হিন্দু। এই মুসলমানদের বাস মূলত মালাপূরম, কালিকট এবং কান্নুরে।

    আরও পড়ুুন: ‘সন্দেশখালির ঝড় সারা বাংলায় আছড়ে পড়বে’, বারাসতে বললেন মোদি

    অর্থের টোপ দিয়ে মগজধোলাই!

    সাতের দশক থেকে কেরলের বহু মানুষ মধ্য প্রাচ্যে চলে যাচ্ছেন রোজগারের ধান্ধায়। সেখান থেকেই তাঁরা যোগাযোগ রাখছেন ভরতে থাকা আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে। তাছাড়া, এই অঞ্চলে সৌদি আরব থেকেও প্রচুর মুদ্রা ঢোকে। সেই মুদ্রার টোপ গিলে এ রাজ্যের তরুণদের একাংশ সৌদি এবং সালাফি পণ্ডিতদের কাছ থেকে ধর্মীয় নীতিকথা শিখছে। কেরলে আইসিসের (ISIS Love) মাথারা নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও সফল। এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমেই তারা নিয়োগ করছে তরুণদের। করছে মগজধোলাই।

    কেরলে একাধিক আইএস মডিউল সক্রিয়

    কেরলে আইসিসের অনেকগুলি মডিউল রয়েছে। এর মধ্যে আবদুল রশিদের কাসারগড় মডিউল এ রাজ্যের ২৪ জনকে আফগানিস্তানের মতো আইএসআইএস কলোনিগুলিতে পাঠিয়ে দিতে সফল হয়েছে। এই মডিউলে রয়েছে ধর্মান্তরিত যুবতী সোনিয়া সেবাস্টিয়ান এবং তার মুসলমান স্বামীও। তারাও পালিয়েছে আফগানিস্তানে। কান্নুরের আরও একটি মডিউল কেরলের ৪০-৫০ জন তরুণকে মৌলবাদে দীক্ষিত করেছে। এরাও পরে যোগ দিয়েছে আইসিসে (ISIS Love)। এই জঙ্গি গোষ্ঠীর সদস্যরা পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার (পিএফআই) মতো নিষিদ্ধ সংগঠনের সঙ্গেও নিয়মিত যোগাযোগ রেখে চলেছে বলে খবর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Opinion Poll: বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জিতবে ৩৭৮টি আসনে, ইঙ্গিত ‘ইন্ডিয়া টুডে’র সমীক্ষায়

    Opinion Poll: বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জিতবে ৩৭৮টি আসনে, ইঙ্গিত ‘ইন্ডিয়া টুডে’র সমীক্ষায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং দাবি করেছেন (Opinion Poll) লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি একাই পাবে ৩৭০টি আসন। এনডিএ পাবে ৪০০টি। দিন কয়েক আগে ‘মুড অফ দ্য নেশনে’র সমীক্ষায়ও জানা গিয়েছিল বিপুল আসনে জিতে কেন্দ্রে ফিরতে চলেছে বিজেপিই। এবার ‘ইন্ডিয়া টুডে’র সমীক্ষায় জানা গেল আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে জয়জয়কার বিজেপিরই।

    ওপিনিয়ন পোল (Opinion Poll)

    ‘ইন্ডিয়া টিভি-সিএনএক্স’-এর ওপিনিয়ন পোলের সমীক্ষার রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে মঙ্গলবার। তাতেও দেখা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর ভবিষ্যদ্বাণী খুব একটা ভুল নয়। সমীক্ষায় প্রকাশ, বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জয়ী হবে ৩৭৮টি কেন্দ্রে। আর ‘ইন্ডি’ জোট (বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট) পেতে পারে ৯৮টি আসন। এর মধ্যে অবশ্য তৃণমূল নেই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল, জগন মোহন রেড্ডির ওয়াইএসআরসিপি, চন্দ্রবাবু নাইডুর টিডিপি, নবীন পট্টানায়েকের বিজেডি এবং নির্দল মিলিয়ে পেতে পারেন বাকি ৬৭টি আসন। মনে রাখতে হবে, লোকসভার আসন সংখ্যা ৫৪৫ হলেও, নির্বাচন হবে ৫৪৩টিতে।

    কী বলছে সমীক্ষা?

    বিজেপি যে একাই রাজ করবে, তাও জানা গিয়েছে সমীক্ষায় (Opinion Poll)। জানা গিয়েছে, পদ্ম শিবির একাই জয়ী হবে ৩৩৫টি আসনে। গুজরাটের ২৬টি আসনেই ক্লিন স্যুইপ হয়ে যাবে বিরোধীরা। মধ্যপ্রদেশের ২৯টি আসনেও খড়কুটোর মতো উড়ে যাবে বিরোধীরা। রাজস্থানের ২৫, হরিয়ানার ১০, দিল্লির ৭, উত্তরাখণ্ডের ৫ এবং হিমাচলপ্রদেশের ৪টি আসনেও মুছে যাবে বিরোধীরা। দক্ষিণের রাজ্য কেরলেও এবার থাবা বসাচ্ছে গেরুয়া পার্টি। সমীক্ষায় প্রকাশ, এ রাজ্যেও তিনটি আসনে জয়ী হতে পারে বিজেপি। সমীক্ষার ফল মিললে এই প্রথম কেরলে খাতা খুলতে চলছে বিজেপি। ওপিনিয়ন পোল থেকে এও জানা গিয়েছে, তিরুবনন্তপুরম লোকসভা কেন্দ্রে কংগ্রেসের শশী তারুরকে জোর টক্কর দেবেন বিজেপির রাজীব চন্দ্রশেখর। শেষ হাসি হাসতে পারেন চন্দ্রশেখরই।

    আরও পড়ুুন: হাইকোর্টের নির্দেশ বহাল রাখল শীর্ষ আদালত, আজই সিবিআই-এর হাতে শেখ শাহজাহান?

    অন্যান্য বারের মতো এবারও সবার নজর থাকবে উত্তরপ্রদেশের দিকে। সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে, যোগীরাজ্যে বিজেপি জিততে পারে ৭৪টি আসনে। সহযোগী রাষ্ট্রীয় লোক দল এবং আপনা দল পেতে পারে দুটি করে আসন। বাকি দুটি আসন যেতে পারে অখিলেশ যাদবের ঝুলিতে। শূন্য হাতে ফিরতে হতে পারে কংগ্রেস ও বহুজন সমাজবাদী পার্টিকে।

    বিজেপির আশা, বাংলার ৪২টি আসনের মধ্যে ২০টি, বিহারের ৪০টির মধ্যে ১৭টি, ঝাড়খণ্ডের ১৪টির মধ্যে ১২টি, কর্নাটকের ২৮টির মধ্যে ২২টি, মহারাষ্ট্রের ৪৮টির মধ্যে ২৫টি, ওড়িশার ২১টির মধ্যে ১০টি, অসমের ১৪টির মধ্যে ১০টি পাবে তারা। তামিলনাড়ুতে ৪টি এবং তেলঙ্গানার ৫টি আসনেও পদ্ম প্রার্থীরা জয়ী হবেন বলে আশা বিজেপির ভোট ম্যানেজারদের (Opinion Poll)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • DMK: “আমরা রামের শত্রু”! ডিএমকে নেতা এ রাজার ঘৃণাভাষণের কড়া সমালোচনা বিজেপির

    DMK: “আমরা রামের শত্রু”! ডিএমকে নেতা এ রাজার ঘৃণাভাষণের কড়া সমালোচনা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা রামের শত্রু। ভারত কোনও জাতি নয়।” মঙ্গলবার কথাগুলি বললেন ডিএমকে নেতা এ রাজা। যার জেরে ফের একবার বিতর্কে জড়িয়েছে ডিএমকে। ‘ইন্ডি’ জোটে রয়েছে ডিএমকে (DMK)। তাই ‘ইন্ডি’ ব্লককে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব।

    কী বললেন ডিএমকে নেতা?

    সম্প্রতি একটি জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ রাজা জানান, তামিলনাড়ুবাসী কখনওই ‘জয় শ্রীরাম’ এবং ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান গ্রহণ করবেন না। তিনি বলেন, “এই যদি হয় জয় শ্রীরাম, যদি তোমরা ভারত মাতা কী জয় বলো, তাহলে জেনে রেখো, আমরা কখনওই জয় শ্রীরাম ও ভারত মাতা কি জয় স্লোগান গ্রহণ করব না। তামিলনাড়ু এগুলো নেবে না। তোমরা বলে দাও, আমরা রামের শত্রু।” মার্চ মাসের ৩ তারিখে কোয়েম্বাটরের এক জনসভায় ভগবান রামের অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন তুলেছিলেন রাজা (DMK)। সমালোচনা করেছিলেন হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণেরও। ডিএমকের এই নেতা বলেছিলেন, “রামায়ণ এবং ভগবান রামে আমার বিশ্বাস নেই।” রাজা যেদিন মন্তব্যটি করেছিলেন, ঘটনাচক্রে সেদিন ছিল তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী ডিএমকের এমকে স্ট্যালিনের জন্মদিন। এদিন তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও নিশানা করেছিলেন। ভারতকে জাতি বলার সমালোচনাও করেছিলেন। তাঁর দাবি, ভারত কোনও জাতি নয়, উপমহাদেশ।

    কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    ডিএমকে নেতার মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিজেপি। এক্স হ্যান্ডেলে রাজাকে উদ্ধৃত করে বিজেপি নেতা অমিত মালব্য বলেন, “ভারত জাতি নয়। এটা ভালো করে বুঝুন। ভারত কখনওই জাতি নয়। একটা জাতি মানে এক ভাষা, এক ঐতিহ্য এবং এক সংস্কৃতি। তখনই এটা হবে একটা জাতি। ভারত জাতি নয়, উপমহাদেশ।” ডিএমকের ঘৃণাভাষণের সমালোচনাও করেছেন অমিত। বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ ডিএমকের এই নেতাকে ‘মাওবাদী আদর্শে’ উদ্বুদ্ধ বলেছেন। রাজার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে কংগ্রেসের অবস্থান কী, তাও জানাতে বলেছেন তিনি।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, “এঁরা হচ্ছেন সেই মানুষ যাঁরা ভারতের শেষ দেখতে চায়। টুকরে টুকরে গ্যাংকে সমর্থন করেন। রাজ্যসভায় দলীয় প্রার্থী বিজয়ী হতেই এঁরা পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দিয়েছিলেন।” অযোধ্যার হনুমান গড়ি মন্দিরের প্রধান পুরোহিত রমেশ দাস বলেন, “ডিএমকে নেতা যা বলেছেন, তা ত্রুটিপূর্ণ। গোটা বিশ্বই রামময়। আমরা বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতিকে জানাব (DMK)।”

    আরও পড়ুুন: হাইকোর্টের নির্দেশ বহাল রাখল শীর্ষ আদালত, আজই সিবিআই-এর হাতে শেখ শাহজাহান?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ABVP: সন্দেশখালিকাণ্ডে বিধানসভা অভিযানকে ঘিরে এবিভিপি-পুলিশ সংঘর্ষ, ধুন্ধুমার

    ABVP: সন্দেশখালিকাণ্ডে বিধানসভা অভিযানকে ঘিরে এবিভিপি-পুলিশ সংঘর্ষ, ধুন্ধুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে মহিলাদের উপর অত্যাচারের ঘটনায় আরএসএসের ছাত্র সংগঠন এবিভিপি (ABVP) আজ সারা দেশব্যাপী মমতা সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ প্রদর্শন করল। একই সঙ্গে নির্যাতিতাদের ন্যায় বিচারের দাবিতে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা অভিযানকে ঘিরে এবিভিপি-পুলিশের ব্যাপক ধুন্ধুমার বাধে। সেই সঙ্গে করা হয় পুলিশের লাঠি এবং গ্রেফতার। একই ভাবে দেশের বড় বড় শহরগুলির মধ্যে দিল্লির বঙ্গভবন, রাজস্থানের ভিলওয়ারা, গুজরাটের আমেদাবাদ, লখনউ, ইন্দোর, হিমাচলের কৌশাম্বি, একাধিক জায়গার বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজে বাংলার নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে মমতার কুশপুতুল দাহ করে প্রতিবাদ জানিয়েছে।

    বিধানসভায় ঘেরাও (ABVP)

    এই রাজ্যের বিধানসভার সামনে দক্ষিণবঙ্গ এবিভিপির তরফ থেকে ঘেরাও কর্মসূচি পালন করা হয়। এই অভিযানের সময় অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের (ABVP) কেন্দ্রীয় স্তরের নেতা-নেত্রীরা যোগদান করে। দলের জাতীয় সম্পাদক শিবাঙ্গী কারওয়াল এবং শালিনী বর্মা নেতৃত্ব দেন। প্রথমে সংগঠনের কর্মীরা সুবোধ মল্লিক স্কয়ারে জমায়েত হয়। এরপর মিছিল করে বিধানসভার দিকে এগোলে পুলিশ বিনা প্ররোচনায় লাঠিচার্জ এবং গ্রেফতার করে বলে অভিযোগ ওঠে। এবিভিপির দাবি, মোট ৪১ জন মহিলা কর্মীদের গ্রেফতার করা হয় এবং ব্যাপক মারধর করা হয়। সন্দেশখালির নিপীড়িত মানুষের অধিকার এবং ন্যায় বিচারের দাবি করা হয়। উল্লেখ্য এই সন্দেশখালি মামলায় প্রধান অভিযুক্ত শেখ শাহজাহানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ইতিমধ্যে কলকাতা হাইকোর্ট থেকে এই মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে আজ। পালটা সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য সরকার দ্রুত শুনানির আর্জি করলে তা খারিজ হয়ে যায়। অবশেষে আজই মামলা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে যাচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।

    দেশ ব্যাপি বিক্ষোভ

    হিমাচলের কৌশাম্বিতে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের (ABVP) পক্ষে থেকে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়। শহরের প্রাণ কেন্দ্রে রাস্তা অবরোধ করে আন্দোলন করে এবিভিপির সমর্থকরা। অপর দিকে ইন্দোরে জেলা শাসকের দফতরের বাইরে পশ্চিমবঙ্গে ঘটা নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ জানিয়ে প্রতিবাদ করে।  সেই সঙ্গে নিপীড়িত মহিলাদের আর্থিক সাহায্যের দাবি রাখে। আবার উত্তরপ্রদেশের লখনউ বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্দেশখালিতে গণধর্ষণের বিরুদ্ধে এবিভিপি সমর্থকরা আন্দোলনে রাস্তায় নামে। আমেদাবাদের গুজরাট বিশ্ববিদ্যালয়ে এবিভিপির কর্মীরা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কুশপুতুল জ্বালিয়ে প্রতিবাদ জানায়। দেশ জুড়ে ব্যাপক গণ আন্দোলনের ডাক দেয় অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur: মণিপুরে ২৫৯ অবৈধ অনুপ্রবেশকারীকে ফেরত পাঠাল সরকার, উঠছে এনআরসি-র দাবি

    Manipur: মণিপুরে ২৫৯ অবৈধ অনুপ্রবেশকারীকে ফেরত পাঠাল সরকার, উঠছে এনআরসি-র দাবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৩ মে থেকে ২৫৯ জন মায়ানমারের অবৈধ অনুপ্রবেশকারীকে ফেরত পাঠিয়েছে মণিপুর (Manipur) সরকার, এক বিবৃতিতে একথা জানালেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং। জানা গিয়েছে, এই সমস্ত অনুপ্রবেশকারীরা কোনও রকম নথিপত্র ছাড়াই মণিপুরে প্রবেশ করেছিলেন। চান্দেল, চুরাচাঁদপুর, কামজং প্রভৃতি সীমান্ত দিয়েই অবৈধভাবে প্রবেশ করেন এই অনুপ্রবেশকারীরা। মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং যিনি সে রাজ্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও বটেন, বিধানসভায় এক প্রশ্নের জবাবে এই কথাগুলি বলেন। অশান্তির আবহে মণিপুরে (Manipur) উঠতে শুরু করেছে এনআরসি-এর দাবিও।

    মণিপুরে উঠছে এনআরসি-র দাবি

    প্রসঙ্গত, মায়ানমারের অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়ে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেন কংগ্রেসের বিধায়ক লোহেশর সিং। উল্লেখ্য, মায়ানমারে গৃহযুদ্ধের আবহে সেদেশের ৬,৭৪৫ জন নাগরিক বর্তমানে ভারত-মায়ানমার সীমান্তে উদ্বাস্তু শিবিরে রয়েছেন। যাঁদের মধ্যে অসংখ্য নারী এবং শিশুরাও রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মণিপুরে (Manipur) এমন অনুপ্রবেশের কারণেই গত ১ মার্চ সে রাজ্যের বিধানসভাতে তাংখুল নাগা নামের এক বিধায়ক এনআরসি-র দাবি তোলেন। বিশেষজ্ঞ মহলের ধারণা, মণিপুরের আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা স্বার্থে সেখানে এনআরসি খুবই প্রয়োজন হয়ে উঠেছে। জনবিন্যাসের ভারসাম্য বজায় রাখতেই এনআরসি প্রয়োজন সে রাজ্যে এবং এই লক্ষ্যেই এগিয়ে চলেছে মণিপুরের (Manipur) সরকার। রাজ্যের একাধিক রাজনৈতিক সংগঠন ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে চিঠিও লিখেছেন এনআরসি করার বিষয়ে।

    আরও পড়ুন: তৃণমূলকে টেক্কা! যাদবপুরে প্রচার শুরু বিজেপি প্রার্থী অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মণিপুরকে ১০টি ‘কিউআরএফ ভেহিক্যল’ বরাদ্দ কেন্দ্রের

    অন্যদিকে, মণিপুরের (Manipur) এমন অশান্তির আবহে আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি বজায় রাখতে দশটি ল্যান্ড মাইন্ড নিরোধক ‘কুইক রিঅ্যাকশন ফাইটিং ভেহিক্যল’ বরাদ্দ করল কেন্দ্রীয় সরকার। ১০টির মধ্যে ৭টি ভেহিক্যল রাজ্যে চলেও এসেছে বলে জানা গিয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মণিপুরে শান্তি ফেরাতে বিশেষ উদ্যোগী হয়েছেন বলে খবর। এই যানবাহনগুলি নিরাপত্তা রক্ষীদের প্রভূত সাহায্য করবে বলেই ধারণা বিশেষজ্ঞ মহলের। এবং যে কোনও দুর্গম জায়গাতে এবং সন্ত্রাস কবলিত এলাকাতে সহজেই নিরাপত্তারক্ষীরা পৌঁছাতে পারবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share