Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • PM Modi: ইসরোর রকেটের গায়ে চিনের পতাকার ছবি! ডিএমকের ‘কীর্তি’তে কড়া সমালোচনা মোদির

    PM Modi: ইসরোর রকেটের গায়ে চিনের পতাকার ছবি! ডিএমকের ‘কীর্তি’তে কড়া সমালোচনা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইসরোর নয়া রকেট উৎক্ষেপণ কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। শাসক দল ডিএমকের অনুষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল সংবাদপত্রে। তাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের ছবির সঙ্গে ব্যবহার করা হয়েছে চিনের পতাকা। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, একটি রকেটের ওপর চাপানো হয়েছে চিনের জাতীয় পতাকার ছবি। পোস্টারের এই ছবি নিয়ে ডিএমকের কড়া সমালোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ডিএমকেকে তোপ মোদির

    তিনি বলেন, “সকলে জানেন, ডিএমকে আমাদের সকল প্রকল্প নিজেদের প্রকল্প বলে চালায়। এবার তারা লজ্জা-শরমের সব সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে। তামিলনাড়ুতে ইসরোর লঞ্চপ্যাডের কৃতিত্ব নেওয়ার জন্য তারা লাগিয়ে দিয়েছে চিনের পতাকা। ডিএমকের নেতারা অন্ধ হয়ে গিয়েছে। মহাকাশ ক্ষেত্রে ভারতের অগ্রগতি তারা দেখতে পাচ্ছে না। ভারতের মহাকাশ গবেষণার সাফল্য বিশ্বকে দেখাতে চায় না তারা।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই পোস্টার ছেপে ডিএমকে সরকার বিজ্ঞানীদের অপমান করেছে। ইসরোর অপমান করেছে, মহাকাশ কেন্দ্রের অপমান করেছে।”

    কী বললেন বিজেপি সভাপতি?

    তামিলনাড়ুর বিজেপি সভাপতি কে আন্নামালাই বলেন (PM Modi), “এই বিজ্ঞাপন ডিএমকের চিনের প্রতি আনুগত্য ও ভারতের সার্বভৌমত্বের প্রতি অবজ্ঞার বহিঃপ্রকাশ।” তিনি বলেন, “ষাট বছর আগে ইসরো তাদের প্রথম লঞ্চপ্যাডটি করতে চেয়েছিল তামিলনাড়ুতেই। কিন্তু ইসরোর সঙ্গে আলোচনার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিএমকে মন্ত্রী বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন মদ্যপ অবস্থায়। তাই লঞ্চপ্যাডটি তৈরি হয়েছিল অন্ধ্রপ্রদেশে।” তিনি বলেন, “অতীতের সেই ভুল ঢাকতেই যেনতেন প্রকারে ইসরোর নয়া লঞ্চপ্যাড তৈরির কৃতিত্ব নিতে চাইছে ডিএমকে সরকার।”

    আরও পড়ুুন: এবার মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস! অ্যালকেমিস্ট মামলায় তলব করল ইডি

    প্রসঙ্গত, গত অগাস্টেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিংহ জানিয়েছিলেন, ছোট উপগ্রহ উৎক্ষেপণের জন্য কুলশেখরপট্টিনমে ইসরোকে এই নয়া মহাকাশ বন্দর স্থাপনের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এই নয়া মহাকাশ বন্দর থেকে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ছোট ছোট উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করা হবে। অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা থেকে ছোট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করতে খরচ বেশি হয় (PM Modi)।

    বেকায়দায় পড়ে ড্যামেজ কন্ট্রোলে নেমে পড়েছে ডিএমকে। ডিএমকের তরফে সাংসদ কে কানিমোঝি বলেন, “আমি জানি না কে এই ছবির ডিজাইন করেছে। আমি মনে করি না যে ভারত চিনকে শত্রু দেশ হিসেবে ঘোষণা করেছে। আমি দেখেছি, প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং চিনের প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। তাঁরা মহাবলীপুরমে গিয়েছেন। সত্যটা গ্রহণ করতে আপনারা জানেন না।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka Assembly: কর্নাটকে রাজ্যসভায় জয়ী কংগ্রেসের নাসির, অনুগামীদের গলায় ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান!

    Karnataka Assembly: কর্নাটকে রাজ্যসভায় জয়ী কংগ্রেসের নাসির, অনুগামীদের গলায় ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি জিতেছেন কংগ্রেসের প্রতীকে। সাংসদ হয়েছেন ভারতের সংসদের উচ্চকক্ষ রাজ্যসভার। অথচ দলীয় প্রার্থীর জয়ে উল্লসিত কংগ্রেসের নাসির হুসেনের অনুগামীরা ধ্বনি দিতে শুরু করলেন পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলে (Karnataka Assembly)। অন্তত এমনই অভিযোগ বিজেপির। কর্নাটকের এই ঘটনায় চাঞ্চল্য গোটা দেশে। কংগ্রেস অবশ্য খারিজ করে দিয়েছে বিজেপির অভিযোগ।

    পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান

    মঙ্গলবার গোটা দেশে রাজ্যসভার ১৫টি আসনে হয় নির্বাচন। এর মধ্যে ছিল কর্নাটকের একটি আসনও। এখানে কংগ্রেসের প্রার্থী ছিলেন দলের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের রাজনৈতিক সচিব নাসির হুসেন। নির্বাচনে জয়ের পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন নাসির। সেই সময় হঠাৎই পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলে স্লোগান দিতে থাকেন (Karnataka Assembly) নাসিরের অনুগামীরা। এর কিছুক্ষণ পরেই নাসিরের অনুগামীদের পাকিস্তান-প্রেমের কথার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে দেন বিজেপির আইটি সেলের সভাপতি অমিত মালব্য। ভিডিওটিতে স্পষ্টই পাকিস্তানের হয়ে গলা ফাটাতে দেখা গিয়েছে নাসিরের অনুগামীদের। তবে এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম

    ‘কংগ্রেসের আবেগ বিপজ্জনক’

    এক্স বার্তায় অমিত জানিয়েছেন, “পাকিস্তানের প্রতি কংগ্রেসের আবেগ বিপজ্জনক। এটা দেশের পক্ষে নিরাপদ নয়। এর বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামবে বিজেপি।” নাসিরের অনুগামীদের পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগানের নিন্দায় সরব হয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর ও কর্নাটকের নেতা সিটি রবি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও শেয়ার করেছেন তাঁরাও।

    আরও পড়ুুন: এবার মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস! অ্যালকেমিস্ট মামলায় তলব করল ইডি

    নাসির ও তাঁর অনুগামীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বেঙ্গালুরু পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন কর্নাটকের বিজেপি নেতৃত্ব। মামলা করা হয়েছে ১৫৩ ধারায়। বুধবার বিধান সৌধের সামনে বিক্ষোভ দেখান বিজেপি বিধায়করা। রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করে কর্নাটকের কংগ্রেস সরকারকে বরখাস্ত করার দাবিও জানানো হবে বলে জানান তাঁরা। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী বলেন, “বিধানসভার মধ্যে নাসির হুসেনের অনুগামীরা পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দিয়েছেন। ভিডিওতে তা স্পষ্ট। তার পরেও কংগ্রেস সাংসদ বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।” তিনি বলেন, “কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের ঘনিষ্ঠ নাসির হুসেন। পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান নিয়ে কংগ্রেস কোনও ব্যবস্থা না নিলে রাজ্যজুড়ে প্রতিবাদ আন্দোলনে নামবে বিজেপি (Karnataka Assembly)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukhwinder Singh Sukhu: হিমাচলে মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফার জল্পনা ওড়ালেন সুখবিন্দর, কী বললেন জানেন?

    Sukhwinder Singh Sukhu: হিমাচলে মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফার জল্পনা ওড়ালেন সুখবিন্দর, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুয়ারে বিপদ আঁচ করে মঙ্গলবার রাতেই পদত্যাগ করেছিলেন কংগ্রেস মন্ত্রিসভার সদস্য বিক্রমাদিত্য সিংহ। বুধবার সকালে রটে যায় পদত্যাগ করেছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু। (Sukhwinder Singh Sukhu)।  তার পরেই তোলপাড় হয় রাজনৈতিক মহলে। সুখবিন্দর কার কাছে পদত্যাগপত্র পাঠালেন, কখনই বা পাঠালেন, তা জানা যায়নি। সুখবিন্দরের পদত্যাগের গুজবের জেরে যখন সরগরম হিমাচলের রাজনীতি, তখন মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং বলেন, “পদত্যাগ করিনি। হাল ছাড়ব না। আমি যোদ্ধা। আমার সম্পূর্ণ মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়া পর্যন্ত পদেই থাকব।”   

    হার কংগ্রেস প্রার্থীর 

    হিমাচল প্রদেশ বিজেপির হাতছাড়া হয় বছর দেড়েক আগে, বিধানসভা নির্বাচনে। ৬৮টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস জিতেছিল ৪০টিতে। তাদের সঙ্গে ছিল তিন নির্দল প্রার্থীর সমর্থনও। বিজেপির বিধায়ক ছিলেন ২৫জন। এ রাজ্যে রাজ্যসভার একটি মাত্র আসন। কংগ্রেসের প্রার্থী হন আইনজীবী নেতা তথা রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ অভিষেক মনু সিংভি। সংখ্যাতত্ত্বের হিসেবে এই আসনে জেতার কথা ছিল কংগ্রেস প্রার্থীরই। সিংভির প্রতিপক্ষ ছিলেন (Sukhwinder Singh Sukhu) বিজেপির হর্ষ মহাজন। তিনি জিতবেন, এমন আসা অনেকেই করেননি। যদিও ক্রসভোটিংয়ের জেরে হইহই করে জিতে যান হর্ষ। এর পরেই প্রমাদ গোণে কংগ্রেস। খেলা যে ঘুরতে চলেছে তা আঁচ করে ফেলেন কংগ্রেসের থিঙ্কট্যাঙ্করা।

    পদত্যাগ মন্ত্রীর

    পরিস্থিতি আরও ঘোরলো হয় যখন মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেন মন্ত্রী বিক্রমাদিত্য সিংহ। বিক্রমাদিত্যের আরও একটি পরিচয় হল তিনি হিমাচলের প্রদেশ কংগ্রেস সভানেত্রী তথা লোকসভার সাংসদ প্রতিভা সিংহের ছেলে। দলে বিধায়কদের সঠিক মর্যাদা দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন বিক্রমাদিত্য। হিমাচলের রাজনীতির আকাশে যখন অশনি সঙ্কেত, ঠিক তখনই রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করেন পদ্ম নেতারা। তাঁরা আস্থাভোটের দাবি জানান। গুজব ছড়ায়, মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়েছেন সুখবিন্দর। যদি তিনি বলেন, “আমায় কেউ পদত্যাগ করতে বলেননি। আমিও পদত্যাগ করিনি। আমরা সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেব। আমরা জিতবও। হিমাচলের মানুষ জিতবেন।”

    আরও পড়ুুন: ১০০ টাকায় ক্যান্সারের ওষুধ! গবেষণায় নয়া দিশা দেখাল মুম্বইয়ের টাটা মেমোরিয়াল

    সুখবিন্দরের বিরুদ্ধে ইদানিং যাঁরা সমালোচনায় মুখর হয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে ছিলেন ধর্মশালার বিধায়ক সুধীর শর্মা, সুজনপুরের বিধায়ক রাজেন্দ্র রানা। জানা গিয়েছে, এঁরা ছাড়াও ক্রসভোটিং করেছেন কংগ্রেস বিধায়ক ইন্দ্রদত্ত লখনপাল, দেবেন্দ্রকুমার ভুট্টো, রবি ঠাকুর এবং চৈতন্য শর্মা। বিজেপি প্রার্থী হর্ষকে ভোট দিয়েছেন নির্দল তিন বিধায়কও।

    হিমাচলে সরকার বাঁচাতে মরিয়া কংগ্রেস হাইকমান্ড। মুখ্যমন্ত্রী বদল করে হলেও গদি ধরে রাখতে চাইছেন গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির শীর্ষ নেতৃত্ব। এহেন আবহে সুখবিন্দরের পদত্যাগের গুজব ছড়ায়। কংগ্রেসের একটি সূত্রের খবর, মুকেশ অগ্নিহোত্রীকে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসিয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে পারে কংগ্রেস। তবে কংগ্রেস ও নির্দলের ‘বিদ্রোহী’ বিধায়করা তাতে রাজি হবেন কিনা, তা বলবে সময়। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Himachal Pradesh: আস্থা ভোটের দাবি বিজেপির, হিমাচলে পদত্যাগ করলেন কংগ্রেসের মন্ত্রী

    Himachal Pradesh: আস্থা ভোটের দাবি বিজেপির, হিমাচলে পদত্যাগ করলেন কংগ্রেসের মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিমাচল প্রদেশে (Himachal Pradesh) টলমল কংগ্রেস সরকার। এ রাজ্যের একটি মাত্র রাজ্যসভা আসনে জয়ী হয়েছে বিজেপি। তার পরেই পদ্মশিবির দেখা করেছে রাজ্যপাল শিবপ্রতাপ শুক্লর সঙ্গে। দাবি জানিয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখার বিরুদ্ধে আস্থাভোটের। এদিকে, রাজ্যসভায় বিজেপি প্রার্থী জয়ী হতেই মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিলেন কংগ্রেস নেতা বিক্রমাদিত্য সিংহ।

    কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    এদিন রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করে হিমাচল প্রদেশের বিরোধী দলনেতা জয়রাম ঠাকুর বলেন, “জয়ের সম্ভাবনা ক্ষীণ থাকা সত্ত্বেও আমাদের প্রার্থী হর্ষ মহাজন রাজ্যসভা নির্বাচনে জয়লাভ করেছেন। নীতিগতভাবে কংগ্রেসের এই রাজ্যে আর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই।” প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই বিজেপি (Himachal Pradesh) দাবি করেছিল সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে হিমাচলের কংগ্রেস সরকার।

    জয়ী বিজেপি প্রার্থী

    মঙ্গলবার রাজ্যসভা নির্বাচনে জয়ী হন বিজেপি প্রার্থী হর্ষ মহাজন। তিনি পরাস্ত করেছেন কংগ্রেসের আইনজীবী নেতা  তথা প্রাক্তন রাজ্যসভা সাংসদ অভিষেক মনু সিংভিকে। হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার আসন সংখ্যা ৬৮। দু পক্ষই ৩৪টি করে ভোট পাওয়ায় লটারির মাধ্যমে নির্ধারিত হয় জয়-পরাজয়। হিমাচল প্রদেশ বিধানসভায় কংগ্রেসের দখলে রয়েছে ৪০টি আসন। তিন নির্দল প্রার্থীর সমর্থনও রয়েছে কংগ্রেসের সঙ্গে। তবে রাজ্যসভার নির্বাচনে ক্রসভোটিং হয়। কংগ্রেসের ছ জন সহ অন্তত নজন বিধায়কের ক্রসভোটিংয়ের জেরে জয় অনায়াস হয় বিজেপি প্রার্থীর। কারণ এ রাজ্যে বিজেপির বিধায়ক রয়েছেন মাত্র ২৫ জন।

    আরও পড়ুুন: ‘‘মণিপুর নিয়ে শুধু কথা, সন্দেশখালিতে কী হচ্ছে?’’, কলকাতায় এসে প্রশ্ন অর্থমন্ত্রী নির্মলার

    বিজেপির বিরুদ্ধে ঘোড়া কেনাবেচার অভিযোগ তুলেছে কংগ্রেস। মুখ্যমন্ত্রী (Himachal Pradesh) সুখবিন্দর বলেন, “আমাদের পাঁচ-ছ জন বিধায়ককে অপহরণ করেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী সিআরপিএফ এবং বিজেপি শাসিত হরিয়ানার পুলিশ।”

    এদিকে, এদিন মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিয়ে বিক্রমাদিত্য বলেন, “মন্ত্রিত্ব আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়। সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল হিমাচলের মানুষের সঙ্গে আমার সম্পর্ক।” তিনি বলেন, “সরকার বিধায়কদের উপেক্ষা করেই কাজ করছে। তাঁদের কণ্ঠরোধ করা হচ্ছে (Himachal Pradesh)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Ram Mandir: এক মাসেই রাম মন্দিরের দানবাক্সে  জমা পড়েছে ১০ কেজি সোনা, ২৫ কেজি রুপো

    Ram Mandir: এক মাসেই রাম মন্দিরের দানবাক্সে জমা পড়েছে ১০ কেজি সোনা, ২৫ কেজি রুপো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় ৫০০ বছরের এক ঐতিহাসিক আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে অযোধ্যায় নির্মিত হয়েছে রাম মন্দির (Ram Mandir)। গত ২২ জানুয়ারি মন্দিরের গর্ভগৃহে প্রভু বালক রামের  প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছে। উপস্থিত ছিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার পর কেটে গিয়েছে একটা মাস। দেশের নানা প্রান্ত থেকে লক্ষ লক্ষ রামভক্ত বালক রামকে দর্শন করতে মন্দিরে যাচ্ছেন। পুণ্যার্থীদের ভিড়ে উপচে পড়েছে মন্দির চত্বর। আগত ভক্তরা মন্দিরে রামলালার শ্রীচরণে দান করছেন প্রচুর উপহার। মন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠার পর এক মাসের মধ্যেই এখনও পর্যন্ত মোট ১০ কেজি সোনা এবং ২৫ কেজি রুপো দানবাক্সে জমা পড়েছে। এই বিপুল পরিমাণ টাকা হাতে গুণে শেষ করা যাচ্ছে না তাই স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার শরণাপন্ন হয়েছে মন্দির ট্রাস্ট।

    কী জানিয়েছে ট্রাস্ট

    মন্দির ট্রাস্টের পক্ষ থেকে প্রকাশ গুপ্তা বলেছেন, “মন্দির (Ram Mandir) চত্বরে চারটি স্বয়ংক্রিয় টাকা গোনার যন্ত্র বাসিয়েছে এসবিআই। ১০ কেজি সোনা ও ২৫ কেজি রুপোর অলঙ্কার, চেক, ড্রাফ্ট এবং নগদ দান হিসাবে পাওয়া গিয়েছে। ট্রাস্টের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে অনলাইনে টাকা পাঠিয়েছেন অনেক ভক্ত। সবটা এখনও গোনা হয়নি। ভক্তদের ভক্তির কথা বিবেচনা করে, মন্দিরে সোনা-রুপোর তৈরি এই জিনিসগুলি গ্রহণ করা হয়েছে এবং ব্যাঙ্কে জমা করা হয়েছে। পরবর্তীকালে, এগুলি বিক্রি করে নগদে পরিণত করা হবে। এসবিআই এবং ট্রাস্টের মধ্যে একটি মউ স্বাক্ষরিত হয়েছে।”

    ৬২ লাখ দর্শনার্থী মন্দির দর্শন করেছে

    জানা গিয়েছে, রামমন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনের পর থেকেই মন্দিরে বিরাট ভিড় উপচে পড়েছে। এখনও পর্যন্ত প্রায় ৬২ লক্ষ মানুষ বালক রামকে দর্শন করেছেন। আগত দর্শনার্থীরা মন্দিরের জন্য মুক্ত হস্তে দান করছেন। ইতিমধ্যে কোটি কোটি টাকা দনাবাক্সে জমা পড়েছে। সেই সঙ্গে রয়েছে প্রচুর সোনা এবং রুপো। মন্দিরে মোট ছয়টি দানপাত্র রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চারটি আরও দানপাত্র। এখনও পর্যন্ত মোট জমা পড়েছে ৫০ কোটি টাকা। প্রত্যেক দিন গড়ে দেড় কোটি টাকা জমা পড়ছে। এরমধ্যে রয়েছে নগদ এবং চেক। প্রতিদিন ব্যাঙ্কের দশজন এবং মন্দিরের চার জন কর্মী টাকা পয়সা গোনার কাজ করছেন।

    বৃন্দাবন-পুরী-তিরুপতি-কামাখ্যার তুলনায় অনেক ভিড়

    রাম মন্দির তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের পক্ষ জানিয়েছে, দেশের আর কোনও মন্দিরে এক মাসে এত বিপুল সংখ্যায় ভক্ত সমাগম হয়নি। রাম মন্দির (Ram Mandir) নিয়ে দেশের সকল মানুষের মধ্যে ব্যাপক উন্মাদনা শুরু হয়েছে। মন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ভক্তদের অবিরাম প্রবাহ চলছে। বারাণসী, মথুরা, বৃন্দাবন, পুরী, তিরুপতি, কামাখ্যার তুলনায় অযোধ্যার ভিড় অনেক বেশি বলে মনে করা হচ্ছে। আবার মন্দিরের পুরোহিত জানিয়েছেন, মন্দির ভোর ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত দর্শনের বন্দোবস্ত করা হয়েছে। মাঝে দুপুর ১২টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত বিশ্রামের জন্য বন্ধ রাখা হচ্ছে। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রাম জন্মভূমি দর্শনের জন্য আস্থা ট্রেন চালানো হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Incident: ‘‘মণিপুর নিয়ে শুধু কথা, সন্দেশখালিতে কী হচ্ছে?’’, কলকাতায় এসে প্রশ্ন অর্থমন্ত্রী নির্মলার

    Sandeshkhali Incident: ‘‘মণিপুর নিয়ে শুধু কথা, সন্দেশখালিতে কী হচ্ছে?’’, কলকাতায় এসে প্রশ্ন অর্থমন্ত্রী নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (SandeshKhali Incident) ইডির উপরে হামলার ৫৪ দিন অতিক্রান্ত। তবুও অধরা মূল অভিযুক্ত শেখ শাহজাহান। সেখানকার মহিলারা নির্যাতনের শিকার। বিরোধীদের সেখানে কথা বলতে দেওয়া হয় না। সর্বত্র আতঙ্কের পরিবেশ। এবার রাজ্যে এসে সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে সুর চড়ালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। তিনি বলেন, ‘বলা হচ্ছে ৭ দিনে গ্রেফতার হবে শেখ শাহজাহান। তা হলে শেখ শাহজাহান কোথায়, সবাই জানে?’ লোকসভা ভোটের কয়েক মাস আগে মহানগরে দাঁড়িয়ে নির্মলা বলেন, ‘পঞ্চায়েত ভোটে এত মৃত্যু হয়েছে। তার জবাব না দিয়ে শুধুই অন্যদের আক্রমণ। মণিপুর নিয়ে এত কথা, সন্দেশখালিতে কী হচ্ছে?’

    কী বললেন নির্মলা

    জাতীয় গ্রন্থাগারের ভাষা ভবনে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে নির্মলা (Nirmala Sitharaman) দাবি করেন, “ইন্ডিয়া জাস্টিস রিপোর্ট অনুযায়ী, রাজ্যের পুলিশি ব্যবস্থা এবং আইন-শৃঙ্খলার তালিকায় পশ্চিমবঙ্গ প্রায় নীচের দিকে।” তিনি বলেন, ‘‘গত জানুয়ারিতে শেখ শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশিতে গিয়ে কী ভাবে ইডি আধিকারিকরা উন্মত্ত জনতার দ্বারা আক্রান্ত হন। গুরুতর জখম হন। তার পরেও পুলিশ রাজনৈতিক প্রভুদের নির্দেশ মতো কাজ করে।’’ শাহজাহানের গ্রেফতার না হওয়া নিয়েও এ দিন সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন নির্মলা। তাঁর কথায়, ‘‘সন্দেশখালির ঘটনায় মূল অভিযুক্ত এখনও গ্রেফতার হয়নি। প্রশাসনের ঔদ্ধত্য দেখে অবাক হতে হয়!” তাঁর অভিযোগ, “সন্দেশখালিতে ১৪৪ ধারা জারি করে কাউকে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। অথচ মন্ত্রীরা যাচ্ছেন। পুলিশের আচরণ তৃণমূলের গুন্ডাদের মতো।”

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালিতে ‘১৭৪ ধারা’! স্থানীয় অভিনেত্রী-সাংসদ নুসরতের মন্তব্যে বিতর্কের ঝড়

    মণিপুর প্রসঙ্গ

    রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে তুলোধনা করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।  মণিপুর নিয়ে তৃণমূলের ভূমিকা মনে করিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য, “সন্দেশখালির (SandeshKhali Incident) কথা বলতে গিয়ে আমার গা-হাত-পা কেঁপে ওঠে। আইন শৃঙ্খলার কেমন ছবি এটি? সংসদে মণিপুর নিয়ে কত প্রশ্ন! কেন গেলেন না কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী? তিনি তো সেখানে গিয়েছেন। শিবিরে থেকেছেন। যাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দরকার, নিয়েছেন।” কেন্দ্রীয় নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি চলতি মাসের মাঝামাঝিই সন্দেশখালির অত্যাচার নিয়ে সরব হয়েছিলেন। কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক বলেছিলেন,”শুধু জমি নয়, সন্দেশখালির মহিলাদের সম্মান লুঠ করেছে তৃণমূল।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajya Sabha Election 2024: রোখা গেল না ক্রশ ভোটিং, হিমাচলে হার কংগ্রেস প্রার্থী সিংভির

    Rajya Sabha Election 2024: রোখা গেল না ক্রশ ভোটিং, হিমাচলে হার কংগ্রেস প্রার্থী সিংভির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার হল রাজ্যসভার (Rajya Sabha Election 2024) ১৫টি আসনে নির্বাচন। ৫৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪১জন জিতে গিয়েছিলেন আগেই। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছিলেন বিভিন্ন দলের ওই ৪১জন। বাকি আসনগুলিতে হয়েছে নির্বাচন। এই আসনগুলি উত্তরপ্রদেশ, কর্নাটক ও হিমাচল প্রদেশের।

    নজরে উত্তরপ্রদেশ

    জানা গিয়েছে, উত্তরপ্রদেশে রাজ্যসভার আসন খালি ছিল ১০টি। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজেপি জিতেছে সাতটিতে। তিনটিতে জয়ী হতে পারে অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি। কর্নাটকে রাজ্যসভার আসন রয়েছে চারটি। প্রার্থী পাঁচজন। এখানে কংগ্রেস জয়ী হয়েছে তিনটি আসনে। বিজেপি জিতেছে একটিতে। কংগ্রেসের তরফে জয়ী হয়েছেন অজয় মাকেন, জিসি চন্দ্রশেখর এবং সঈদ নাসির হুসেন। আর পদ্ম প্রতীকে জয়ী হয়েছেন নারায়ণসা কে ভাণ্ডেজ। মাকেনও জিতেছেন ক্রশ ভোটিংয়ের জেরে। বিজেপি বিধায়ক এসটি সোমশেখর ভোট দিয়েছেন কংগ্রেস প্রার্থীকে। ভোট দানে বিরত ছিলেন শিবরাম হেব্বার।

    হিমাচলে দোদুল্যমান কংগ্রেস!

    হিমাচল প্রদেশে (Rajya Sabha Election 2024) ক্ষমতায় রয়েছে কংগ্রেস। তা সত্ত্বেও এখানে মুখ থুবড়ে পড়েছেন কংগ্রেস প্রার্থী। বিজেপির চেয়ে তাদের বিধায়ক সংখ্যাও ঢের বেশি। তা সত্ত্বেও বিজেপি প্রার্থী হর্ষ মহাজন জয়ী হয়েছেন ক্রশ ভোটিংয়ের জেরে। এখানে হর্ষর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন কংগ্রেসের অভিষেক মনু সিংভি। তাঁকে জেতাতে হুইপ জারি করেছিলেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। তার পরেও রোখা যায়নি ক্রশ ভোটিং। সিংভি বলেন, “গতকাল রাত থেকে পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করে। এটি খুবই দুঃখজনক ঘটনা।”

    আরও পড়ুুন: লোকসভা ভোটের আগেই লাগু সিএএ আইন! নোটিশ জারি কবে জানেন?

    তবে হর্ষকে অভিনন্দন জানান সিংভি। তিনি বলেন, “হর্ষ মহাজনকে অভিনন্দন জানাই। উনি জয়ী হয়েছেন। আমি শুধু ওঁর দলকে একটি কথাই বলতে চাই, আয়নায় নিজেদের দেখুন। এক নৈশভোজেই মানুষ পাল্টে যায় ভাবলে তা মূর্খের দুনিয়ায় বাস করার সমতুল।” প্রসঙ্গত, ১৩টি জেলায় ৫০টি রাজ্যসভা আসনের সাংসদদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২ এপ্রিল। ওড়িশা ও রাজস্থানের ছয় রাজ্যসভার সাংসদ অবসর নেবেন ৩ এপ্রিল (Rajya Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CAA: লোকসভা ভোটের আগেই লাগু সিএএ আইন! নোটিশ জারি কবে জানেন?

    CAA: লোকসভা ভোটের আগেই লাগু সিএএ আইন! নোটিশ জারি কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। তার আগেই যে সিএএ (CAA) চালু হবে, বিভিন্ন সময় তা দাবি করেছেন বিজেপি নেতারা। মঙ্গলবার জানা গেল, লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার আগেই লাগু হয়ে যেতে পারে সিএএ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সূত্রেই এ খবর মিলেছে। লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়ে গেলেই চালু হয়ে যাবে আদর্শ আচরণ বিধি। জানা গিয়েছে, তার আগেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জারি করতে পারে সিএএ নোটিফিকেশন।

    সিএএ

    সিএএ (CAA) আইনে পরিণত হয় ২০১৯ সালে। এতদিন তা লাগু হয়নি। তবে এবার লাগু হবে ওই আইন। এবং তা হবে লোকসভা নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার আগেই। নাম প্রকাশ করা হবে না এই শর্তে এক সরকারি আধিকারিক বলেন, “শীঘ্রই জারি হতে পারে সিএএ বিধিগুলি। আইনটি কার্যকরের পাশাপাশি যোগ্যদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়ার কাজও শুরু করা হবে। লোকসভা নির্বাচনের আগেই তা চালু করতে চিন্তাভাবনা করছে সরকার।” তিনি বলেন, “সিএএ আইন প্রস্তুত। তৈরি অনলাইন পোর্টালও। পুরো প্রক্রিয়াটি হবে অনলাইনে।”

    কী বললেন শাহ?

    দিন কয়েক আগে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, “সিএএ দেশের আইন। এ ব্যাপারে অবশ্যই নোটিশ জারি হবে। নোটিশ জারি হবে নির্বাচনের আগেই। এনিয়ে কোনও দোটানা থাকার কথাই নয়।”

    দ্বিতীয় বার ক্ষমতায় এসে সংসদে সিএএ পাশ করিয়েছিল নরেন্দ্র মোদি সরকার। পরে বিলটিতে রাষ্ট্রপতি স্বাক্ষর করায় সেটি পরিণত হয় আইনে। এই আইন অনুযায়ী, বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানের মতো মুসলমান ধর্মাবলম্বী দেশগুলি থেকে যদি ধর্মীয় উৎপীড়নের কারণে সে দেশের সংখ্যালঘুরা ভারতে আশ্রয় চান, তাহলে তা দেবে নয়াদিল্লি। উনিশে পাশ হলেও, এখনও কার্যকর হয়নি সিএএ। লোকসভা নির্বাচনের আগে সেই আইনই লাগু করতে নোটিফিকেশন করতে চলেছে কেন্দ্র।

    আরও পড়ুুন: “সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে হিমাচলের কংগ্রেস সরকার”, দাবি বিজেপির

    সিএএ (CAA) নিয়ে জলঘোলা হয়েছিল বিস্তর। সস্তা জনপ্রিয়তা কুড়োতে তড়িঘড়ি আন্দোলনে নেমে পড়ে বিজেপি বিরোধী দলগুলি। বাংলায়ও ব্যাপক আন্দোলন হয়। সেসবে আমল না দিয়েই সিএএ আইন করে মোদি সরকার। যার সুফল কুড়োবেন ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশ থেকে ধর্মীয় উৎপীড়নের জেরে ভারতে চলে আসা শরণার্থীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: “সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে হিমাচলের কংগ্রেস সরকার”, দাবি বিজেপির

    BJP: “সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে হিমাচলের কংগ্রেস সরকার”, দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে রাজ্যের কংগ্রেস সরকার।” মঙ্গলবার কথাগুলি বললেন হিমাচল প্রদেশের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) জয়রাম ঠাকুর। গত নির্বাচনে রাজ্যের ক্ষমতায় আসে কংগ্রেস। মুখ্যমন্ত্রী হন সুখবিন্দর সিং সুখু। সুখবিন্দরের নেতৃত্বে সরকারই সংখ্যালঘু হয়ে পড়েছে বলে দাবি বিজেপির।

    সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে সরকার

    বুধবার বাজেটে পেশ হবে হিমাচল প্রদেশ বিধানসভায়। বিরোধী দলনেতা বলেন, “আগামিকাল বাজেট পেশ হবে। আমরা বাজেট নিয়ে আলোচনা করব। তখনই আমরা পরিস্থিতি বিচার করব। কিন্তু আমি দেখতে পাচ্ছি, সরকার সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে।” মঙ্গলবার রাজ্যসভার নির্বাচন হয় হিমাচল প্রদেশে। বিজেপি প্রার্থীই জয়ী হবেন বলে আশা কেন্দ্রের শাসক দলের। রাজ্যে বিধানসভার আসন সংখ্যা ৬৮। তার মধ্যে ৬৭ জন বিধায়ক শিমলায় রাজ্যসভার নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। অসুস্থতার কারণে (BJP) তিনি ভর্তি রয়েছেন হাসপাতালে। তাই ভোট দিতে আসেননি বিধায়ক কংগ্রেসের সুদর্শন সিং বাবলু।

    রাজ্যসভায় লড়াই

    হিমাচল প্রদেশে রাজ্যসভার প্রার্থী নির্বাচনের দিকে নজর রয়েছে গোটা দেশের। এই নির্বাচনে কংগ্রেসের প্রার্থী অভিষেক মনু সিংভি। পদ্ম প্রতীকে লড়ছেন হর্ষ মহাজন। হর্ষ কংগ্রেসের প্রতীকে দাঁড়িয়ে তিনবার বিধানসভায় গিয়েছিলেন। হয়েছিলেন মন্ত্রীও। বাইশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে সেপ্টেম্বর মাসে কংগ্রেস ছাড়েন তিনি। যোগ দেন বিজেপিতে। কংগ্রেস বধে রাজ্যসভায় তাঁকেই লড়াইয়ের ময়দানে নামিয়ে দিয়েছে বিজেপি। প্রসঙ্গত, বিধানসভার ৬৮টি আসনের মধ্যে কংগ্রেসের দখলে রয়েছে ৪০টি। তিন নির্দলের সমর্থনও রয়েছে সুখবিন্দর সিং সুখুর সরকারের সঙ্গে।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিকাণ্ডে শর্তসাপেক্ষে সুকান্তকে ধর্নায় অনুমতি কলকাতা হাইকোর্টের

    সংখ্যাতত্ত্বের হিসেবে হিমাচল প্রদেশে বিজেপির বিধায়ক রয়েছেন ২৫ জন। তাই কংগ্রেসকে হারানো সম্ভব নয় বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। দলীয় প্রার্থী অভিষেক মনু সিংভিকে জেতাতে রবিবারই বিধায়কদের হুইপ জারি করে কংগ্রেস। হুইপ মেনে কংগ্রেসের প্রত্যেক বিধায়ককে তাঁদের অথরাইজড এজেন্টকে ব্যালট দেখাতে হবে। কোনও বিধায়ক যদি ব্যালট প্রদর্শন করতে না চায়, তাহলে তাঁর ভোট অবৈধ বলে গণ্য হবে। সোমবারই বিজেপির প্রার্থী মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের কাছে কংগ্রেসের জারি করা তিন লাইনের হুইপের বিষয়ে অভিযোগ জানান। বিজেপির মতে, নির্বাচনের ক্ষেত্রে হুইপ জারি করাটা অনৈতিক। হর্ষ বলেন, “নির্বাচনের ক্ষেত্রে এমনতর হুইপ জারি করা যে কেবল অনৈতিক তা নয়, এটি নির্বাচনী প্রক্রিয়ার আচরণের বিরোধীও। কারণ হুইপ জারি করা হলে তা প্রভাব ফেলবে বিধায়কদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে (BJP)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Lok Sabha Elections 2024: ‘রাম’ ধাক্কায় উত্তরপ্রদেশ, অসমে কুপোকাত বিরোধীরা, বলছে সমীক্ষা

    Lok Sabha Elections 2024: ‘রাম’ ধাক্কায় উত্তরপ্রদেশ, অসমে কুপোকাত বিরোধীরা, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের রাম ধাক্কায় লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) উত্তরপ্রদেশে খড়কুটোর মতো উড়ে যাবেন বিরোধীরা! সাম্প্রতিক এই সমীক্ষায়ই এই তথ্য উঠে এসেছে। আর উত্তরপ্রদেশের রাশ মুঠোয় এসে গেলে বিজেপি যে বিপুল ভোটে ক্ষমতায় ফিরবে, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

    হিন্দি বলয়েও ব্যাপক ফল করবে পদ্ম

    কথায় বলে, উত্তরপ্রদেশের রশি যার হাতে থাকবে, কেন্দ্রের কুর্সিতেও বসবে সেই দল। সম্প্রতি প্রাক নির্বাচনী সমীক্ষা করেছিল ফেডেরাল পুথিয়াথালাইমুরাই অ্যাপ্ট ২০২৪ নামে একটি সংস্থা। সেই সমীক্ষায়ই জানা গিয়েছে, গেরুয়া ঝড়ে উত্তরপ্রদেশে খড়কুটোর মতো উড়ে যাবে বিজেপি-বিরোধী দলগুলি। কেবল উত্তরপ্রদেশ নয়, হিন্দি বলয়েও ব্যাপক ফল করবে পদ্ম শিবির। উত্তর-পূর্ব ভারতের অসমেও বিজেপি চোখ ধাঁধানো ফল করবে বলে প্রকাশ সমীক্ষায়। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় দ্বারোদ্ঘাটন হয়েছে রাম মন্দিরের। এদিনই গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন বালক রাম। রাজনৈতিক মহলের মতে, এরই অ্যাডভান্টেজ পেতে চলেছে গেরুয়া শিবির।

    গেরুয়া ঝুলিতে কত আসন?

    প্রাক নির্বাচনী সমীক্ষায় (Lok Sabha Elections 2024) জানা গিয়েছে, উত্তরপ্রদেশের ৮০টি লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে ৭৮টিতে ফুটবে পদ্ম। শতাংশের হিসেবে এ রাজ্যে বিজেপি পাবে ৫৪.৩৩ শতাংশ ভোট। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে যোগী রাজ্যে বিজেপি পেয়েছিল ৬২টি আসন। সেবার গেরুয়া ঝুলিতে পড়েছিল ৪৯.৯৮ শতাংশ ভোট। উনিশের আগে লোকসভা নির্বাচন হয়েছিল ২০১৪ সালে। সেবার উত্তরপ্রদেশে বিজেপি পেয়েছিল ৭১টি আসন। সমীক্ষায় প্রকাশ, আসন্ন নির্বাচনে বিজেপির হাতে যাবে ৭৮টি আসনের রশি।

    আরও পড়ুুন: ‘‘হচ্ছেটা কী?’’ নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের রাজ্যকে ভর্ৎসনা বিচারপতি বসুর

    এ রাজ্যে কংগ্রেস জিততে পারে একটি আসনে। আর একটি আসন দখল করতে পারে অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে অখিলেশের দল পেয়েছিল মাত্র পাঁচটি আসন, কংগ্রেস একটি। এ রাজ্যের মাত্র ২০ শতাংশ ভোটার মনে করেন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মোদির চেয়ে ভালো অখিলেশ। এই সমীক্ষায়ই জানা গিয়েছে, মায়াবতীর বহুজন সমাজবাদী পার্টি পেতে পারে মাত্র ১৫ শতাংশ ভোট।

    বিজেপি (Lok Sabha Elections 2024) চোখ ধাঁধানো ফল করবে অসমেও। উত্তরপ্রদেশের মতো এ রাজ্যেও ভোটারদের মধ্যে বৈচিত্র্য রয়েছে। উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে লোকসভার আসন রয়েছে ১৪টি। সমীক্ষা বলছে, এর মধ্যে ১০টি জিততে পারে বিজেপি। বাকি চারটি আসনে জিততে পারে কংগ্রেস।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share