Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Suvendu Adhikari: “শুধু অ্যাকশন-রিঅ্যাকশনে নজর রাখতে হবে”, শাহি বৈঠক শেষে বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “শুধু অ্যাকশন-রিঅ্যাকশনে নজর রাখতে হবে”, শাহি বৈঠক শেষে বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আপনাদের শুধু অ্যাকশন আর রিঅ্যাকশনে নজর রাখতে হবে।” সোমবার দিল্লিতে শাহি বৈঠক সেরে বেরিয়ে একথা বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক ‘জায়ান্ট কিলার’ (বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারানোয় এই নামেই তাঁকে ডাকেন কর্মী-সমর্থকরা) শুভেন্দু অধিকারি। জরুরি ভিত্তিতে তলব পেয়ে রবিবার রাতেই দিল্লি উড়ে যান শুভেন্দু।

    শাহি সাক্ষাতে শুভেন্দু

    সোমবার সকালে জানা যায়, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তিনি। এদিন সকালেই শুভেন্দু পৌঁছে যান সংসদে। সেখানে প্রথমে তিনি বৈঠক করেন অমিত শাহের সঙ্গে। শাহি বৈঠক শেষে তিনি সাক্ষাৎ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের সঙ্গে। সেখানে একপ্রস্ত বৈঠক হয় দুজনের। সোম-দুপুরের জোড়া বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, তা নিয়ে মুখ খোলেননি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। কেবল বলেন, “যে আলোচনা হয়েছে, তাতে যে রোডম্যাপ তৈরি করা হয়েছে, সে বিষয়ে কিছু বলব না। শুধু আপনাদের অ্যাকশন আর রিঅ্যাকশনে নজর রাখতে হবে।” শাহের সঙ্গে শুভেন্দুর বৈঠকে কী নিয়ে আলোচনা হয়েছে, তা জানা না গেলেও, অর্থমন্ত্রীর কাছে গিয়ে ক্যাগ রিপোর্ট নিয়ে রাজ্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

    শুভেন্দু-সীতারামন বৈঠক

    শুভেন্দু বলেন, “কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের সঙ্গে দেখা করে ক্যাগ রিপোর্ট নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানিয়েছি। ক্যাগ রিপোর্টে দু লক্ষ কোটি টাকা নয়ছয় করার অভিযোগ রয়েছে। জিএসটি কার্যকর হওয়ার পর থেকে রাজ্যে কোনও অডিট হয়নি। বিনোদন খাতে প্রচুর টাকা খরচ করছে সরকার।” রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “পঞ্চায়েত ও জেলা পরিষদে পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের টাকা পাঠাচ্ছে কেন্দ্র। আর সেই টাকা দিয়ে ইলেকট্রিক বিল পে করা হচ্ছে। অর্থাৎ কেন্দ্রের টাকা নিচ্ছে রাজ্য।” তিনি বলেন, “যে অর্থ কমিশনের টাকা উন্নয়ন খাতে খরচ করার জন্য পাঠানো হয়, সেটা দিয়েই বিডিও অফিস থেকে নবান্ন, সব জায়গায় ইলেকট্রিক বিল দেওয়া হচ্ছে।” শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) জানান, অভিযোগ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তাঁকে আশ্বাস দিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: “বিজেপি ৩৭০ আসন পাবেই, এনডিএ পেরোবে ৪০০”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “বিজেপি ৩৭০ আসন পাবেই, এনডিএ পেরোবে ৪০০”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “বিজেপি ৩৭০ আসন পাবেই, এনডিএ পেরোবে ৪০০”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিরোধী হিসেবে ব্যর্থ হয়েছে কংগ্রেস।” সোমবার বাজেট অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ জ্ঞাপন করতে গিয়ে একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “দশকের পর দশক উল্টোদিকে বসার সংকল্প নিয়ে ফেলেছেন বিরোধীরা। জনতা তো ভগবানের প্রতীক। আপনারা যেভাবে পরিশ্রম করছেন, আমার মনে হয় ভগবানরূপী জনতা আপনাদের দু হাত ভরে আশীর্বাদ করবেন এবং সঠিক জায়গায় বসার ব্যবস্থা করে দেবেন।”

    নিশানা অধীরকে

    লোকসভার বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরীকেও এদিন একহাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “অধীর রঞ্জন চৌধুরী আপনার কনট্র্যাক্ট ওদের দিয়ে দিয়েছেন নাকি? কী হয়েছে আপনাদের দাদা? কতদিন আর সমাজকে বিভক্ত করবেন? বন্ধ করুন এই বিভাজন। আপনারা দেশকে অত্যন্ত হতাশ করেছেন। আপনাদের ভাবনা নিয়ে করুণা হয় আমার। নেতা তো বদলে ফেলেছেন আপনারা। কিন্তু টেপ রেকর্ডার এক রয়ে গিয়েছে। সেই পুরানো রাগ বেজে চলেছে টেপ রেকর্ডারে।”

    ‘দোকানে তালা পড়ার সময় হয়ে এসেছে’

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “নির্বাচনের বছর। পরিশ্রম করে কিছু নতুন নিয়ে আসুন। এটাও কি আমি শিখিয়ে দেব?” তিনি বলেন, “অধীরবাবুর অবস্থা আমি বুঝতে পারি। পরিবারতন্ত্রের সেবা তো করে যেতেই হবে তাঁকে। খাড়্গেজি এই কক্ষ থেকে ওই কক্ষে চলে গেলেন। গুলাম নবিজি তো পার্টি থেকেই শিফট করে গেলেন। পরিবারতন্ত্রের কাছে বিক্রি হয়ে গিয়েছেন তাঁরা। একই প্রোডাক্ট বারবার লঞ্চ করার জন্য দোকান খুলেছেন। এই দোকানে তালা পড়ার সময় হয়ে এসেছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘কাজ নেই বলে পুরসভায় যাই না’, তৃণমূলের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন মুকুলপুত্র

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনাদের মধ্যে অনেকেই ভোটে লড়ার ইচ্ছে ও সাহস হারিয়ে ফেলেছেন। অনেকে আবার আসন বদলানোর চেষ্টা করছেন। আবার কেউ কেউ লোকসভার বদলে রাজ্যসভায় যেতে চাইছেন। নিজেদের মতো করে খড়কুটো ধরে থাকার রাস্তা খুঁজছেন।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমাদের সরকারের তৃতীয় মেয়াদ খুব দূরে নয়। খুব বেশি হলে ১০০-১২৫ দিন বাকি রয়েছে। দেশের যা মেজাজ দেখছি, তাতে বিজেপি ৩৭০ আসন পাবেই। আর এনডিএ পেরোবে ৪০০ আসন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: ভোট প্রচারে শিশুদের ব্যবহার নয়, কঠোর নির্দেশিকা জারি কমিশনের

    Lok Sabha Elections 2024: ভোট প্রচারে শিশুদের ব্যবহার নয়, কঠোর নির্দেশিকা জারি কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী প্রচারে শিশুদের ব্যবহার করা এ দেশে নতুন নয়। তবে এবার থেকে আর তা করা যাবে না। সোমবার নির্বাচন কমিশন (Lok Sabha Elections 2024) সাফ জানিয়ে দিয়েছে, নির্বাচনের কাজে কোনওভাবেই ব্যবহার করা যাবে না শিশুদের। এই মর্মে কঠোর নির্দেশিকাও জারি করা হয়েছে কমিশনের তরফে।

    জিরো টলারেন্স নীতি

    এ বিষয়ে কমিশন জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করছে। কমিশনের তরফে জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত কোনও কাজে শিশুদের ব্যবহার করা যাবে না। প্রচারে শিশুরা পা মেলাতে পারবে না। পোস্টার বিলি, স্লোগান দেওয়া, মিছিলে হাঁটানো থেকে বিরত রাখতে হবে শিশুদের। নির্বাচন সংক্রান্ত বৈঠকেও শিশুদের নিয়ে যাওয়া যাবে না। প্রতিটি রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রেই (Lok Sabha Elections 2024) এই নির্দেশ প্রযোজ্য হবে।

    শিশুশ্রম প্রতিরোধ আইন

    প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে প্রচারের সময় শিশুশ্রম প্রতিরোধ আইন, ১৯৮৬ মেনে চলতে হবে। ওই আইনে যা যা বলা আছে, তা কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে বলেও নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। নির্বাচনী প্রচারে শিশুদের কোলে নিয়ে বা কোনও গাড়িতে শিশুদের নিয়ে যাওয়া যাবে না। প্রচারে ব্যবহৃত কোনও কবিতা, গান কিংবা বক্তৃতায় শিশুদের উল্লেখ রাখা যাবে না। তবে কোনও রাজনৈতিক সভায় বাবা-মায়ের সঙ্গে যদি কোনও শিশু আসে, সেক্ষেত্রে নির্বাচনী প্রচারের অঙ্গ হিসেবে সেই শিশুকে গণ্য করা হবে না। এবং তাতে কোনও বাধাও থাকবে না।

    কমিশনের নির্দেশ মানা না হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে কমিশনের নির্দেশিকায়। এ প্রসঙ্গে, ২০১৪ সালে বম্বে হাইকোর্টে দায়ের হওয়া একটি জনস্বার্থ মামলার রায়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছে নির্দেশিকায়। নির্দেশিকায় স্পষ্টভাবে বলা (Lok Sabha Elections 2024) হয়েছে, যদি এই নির্দেশ পালন করা না হয়, তাহলে অভিযুক্ত রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ করবে ভারতের নির্বাচন কমিশন।

    আরও পড়ুুন: বাংলা, বিহারের পর এবার উত্তরপ্রদেশেও অশান্তি ইন্ডি জোটে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Champai Soren: আস্থাভোটের গেরো উতরে গেল ঝাড়খণ্ডের চম্পাই সরকার, ভোট দিলেন হেমন্তও

    Champai Soren: আস্থাভোটের গেরো উতরে গেল ঝাড়খণ্ডের চম্পাই সরকার, ভোট দিলেন হেমন্তও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আস্থাভোটে জিতলেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী চম্পাই সোরেন (Champai Soren)। আজ, সোমবার ঝাড়খণ্ড বিধানসভায় আস্থাভোট হয়। চম্পাইয়ের পক্ষে ভোট দেন ৪৭ জন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনও। দিন কয়েক আগে ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন তিনি। আস্থাভোটে অংশ নেন হেমন্ত।

    কত ভোটে জয়

    ৪৭:২৯ ভোটে জয়ী হয় ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার নেতৃত্বাধীন জোট সরকার। আস্থাভোটে অংশ নেওয়ার জন্য চম্পাইকে ১০ দিন সময় দিয়েছিলেন রাজ্যপাল। তবে ঘোড়া কেনাবেচা রুখতে তিন দিনের মধ্যে আস্থাভোটে অংশ নেন চম্পাই। ঝাড়খণ্ড (Champai Soren) বিধানসভার সদস্য সংখ্যা ৮১। ম্যাজিক ফিগার ৪১। স্পিকার বলেন, “আস্থাভোটের পক্ষে অংশ নেন ৪৭। বিপক্ষে পড়ে ২৯টি ভোট। এভাবেই আস্থাভোট পাশ হয়েছে বিধানসভায়।”

    গ্রেফতার হেমন্ত

    জানুয়ারির ৩১ তারিখে ইডির হাতে গ্রেফতার হন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত। জমি কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ানোয় গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। বিশেষ আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে এদিন আস্থাভোটে অংশ নিতে আসেন তিনি। ভারতের ইতিহাসে দিনটিকে কালো অধ্যায় বলে অভিহিত করেন হেমন্ত। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “৮.৫ একর জমি কেলেঙ্কারির অভিযোগে আমায় গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের যদি সাহস থাকে, তাহলে তারা আমার নামে জমির নথি দেখাক। যদি এটা প্রমাণিত হয়, তাহলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব।”

    আরও পড়ুুন: বাংলা, বিহারের পর এবার উত্তরপ্রদেশেও অশান্তি ইন্ডি জোটে!

    পিএমএলএতে গ্রেফতার হন হেমন্ত। ২ ফেব্রুয়ারি পাঁচ দিনের ইডি হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। ইডির হাতে গ্রেফতার হতে পারেন এই আশঙ্কায় মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন হেমন্ত। তাঁর জায়গায় মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন দলেরই চম্পাই সোরেন (Champai Soren)। দলের বিধায়কদের যাতে অন্য দল ভাঙিয়ে নিতে না পারে, তাই কংগ্রেস শাসিত হায়দরাবাদে উড়িয়ে নিয়ে চলে যাওয়া হয় কংগ্রেস এবং জেএমএমের বিধায়কদের।

    চম্পাইয়ের আগে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসানোর সিদ্ধান্ত হয়েছিল হেমন্তর স্ত্রী কল্পনাকে। তা নিয়ে অসন্তোষ দানা বাঁধে দলের অন্দরে। মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার ছিলেন হেমন্তর প্রয়াত দাদার স্ত্রীও। শেষমেশ ওই পদে বসানো হয় চম্পাইকে (Champai Soren)। উতরে যান আস্থাভোটের গেরোও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • INDI Alliance: বাংলা, বিহারের পর এবার উত্তরপ্রদেশেও অশান্তি ইন্ডি জোটে!

    INDI Alliance: বাংলা, বিহারের পর এবার উত্তরপ্রদেশেও অশান্তি ইন্ডি জোটে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এগিয়ে আসছে লোকসভা নির্বাচন। ইতিমধ্যেই লড়াইয়ের ময়দানে নেমে পড়ছে বিজেপি। অথচ ছন্নছাড়া দশা ইন্ডি জোটের (INDI Alliance)। বাংলা এবং বিহারের পর এবার আসন রফা নিয়ে জোর ধাক্কা উত্তরপ্রদেশে। প্রত্যাশিতভাবেই জোটের আয়ু কতদিন, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

    বিজেপি বিরোধী জোট

    কেন্দ্র থেকে বিজেপিকে উৎখাত করতে জোট বেঁধেছিল বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। তার পর থেকে জোটের অন্দরে কেবলই বয়ে চলেছে অশান্তির চোরাস্রোত। পরিস্থিতি এমনই দাঁড়িয়েছে যে, জোটের অন্যতম শরিক কংগ্রেসের রাহুল গান্ধী বাংলায় ন্যায় যাত্রায় এসে জোটের আর এক শরিক তৃণমূল কর্মীদের বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন। বিহারের ছবিটা আবার (INDI Alliance) অন্য রকম। সেখানে ইন্ডি জোটের অন্যতম উদ্যোক্তা মহাগটবন্ধনের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার আবার ফিরেছেন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটে।

    সমস্যা উত্তরপ্রদেশেও

    এহেন আবহে আসন ভাগাভাগি নিয়ে সমস্যা দেখা দিয়েছে উত্তরপ্রদেশেও। জানা গিয়েছে, যে আসনগুলিতে কংগ্রেস প্রার্থী দিতে চেয়েছে, সেগুলি হাত-শিবিরকে ছাড়তে নারাজ ইন্ডি জোটের শরিক সমাজবাদী পার্টি। কংগ্রেসের সঙ্গে কোনওরকম আলোচনা না করেই অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি একতরফাভাবে প্রার্থী ঘোষণা করে দিয়েছে ১৬টি আসনে। এই আসনগুলির মধ্যে পাঁচটিতে প্রার্থী দিতে চেয়েছিল কংগ্রেস। এই আসনগুলি হল, সম্ভাল, ধাউরাহা, ফৈজাবাদ, লখিমপুর খেরি এবং লখনউ।

    আরও পড়ুুন: “কামাখ্যা করিডর হবে উত্তর-পূর্ব ভারতে পর্যটনের প্রবেশদ্বার”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    বরাবাঁকি আসনটিও চেয়েছিল কংগ্রেস। সমাজবাদী পার্টির তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এই আসনগুলিতে সমাজবাদী পার্টির যেসব প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে, তার চেয়ে যোগ্য প্রার্থী কংগ্রেস দিতে পারলে আসনগুলি তারা ছেড়ে দেবে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টিকে। তবে সমাজবাদী পার্টির তরফে কংগ্রেসকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ওই আসনগুলি তারা কোনওমতেই কংগ্রেসকে ছাড়বে না। ঘটনায় যারপরনাই ক্ষুব্ধ উত্তরপ্রদেশ কংগ্রেস। তারা আসন রফার বিষয়টি ছেড়ে দিতে চাইছে দলের হাইকমান্ডের হাতে।

    ১৬ ফেব্রুয়ারি উত্তর প্রদেশে আসবেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’য় বেরিয়েছেন তিনি। সেই সূত্রেই তিনি আসবেন যোগী রাজ্যে। রাহুলের কর্মসূচিতে যোগ দিতে আহ্বান জানানো হয়েছে ইন্ডি জোটের (INDI Alliance) দলগুলিকে। ২০০৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেস জয়ী হয়েছিল ২১টি আসনে। এই আসনগুলিতেও দরাদরি করবেন অখিলেশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bhagavad Gita: দেশের সমস্ত স্কুলে বিতরণ করা হবে ভগবদগীতা, ঘোষণা তিরুপতি ট্রাস্টের

    Bhagavad Gita: দেশের সমস্ত স্কুলে বিতরণ করা হবে ভগবদগীতা, ঘোষণা তিরুপতি ট্রাস্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সনাতন ধর্মকে সকলের কাছে পৌঁছে দিতে দেশের প্রতিটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভগবদগীতার (Bhagavad Gita) সংক্ষিপ্ত সংস্করণ বিলি করা হবে। এমনই ঘোষণা করা হয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশের তিরুপতি জেলায় তিরুমালা পর্বতে অবস্থিত ভেঙ্কটেশ্বর মন্দিরের দেখভাল করা তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানম ট্রাস্টের তরফে।

    কী জানালো টিটিডি ট্রাস্ট (Bhagavad Gita)?

    শনিবার থেকে তিরুমালার আস্তানা মণ্ডপে শুরু হয়েছিল তিনদিনের ধর্মীয় সম্মেলন— শ্রী ভেঙ্কটেশ্বর ধার্মিক সদা। আয়োজক ছিল তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানম। প্রধান পৃষ্ঠোপোষক ছিল হিন্দু ধর্ম প্রচার পরিষদ ও এসভি বৈদিক বিশ্ববিদ্যালয়। সোমবার ওই সম্মেলন সমাপ্ত হয়। ২৫টি পীঠের অধিপতিরা অংশ গ্রহণ করেছিলেন। বিভিন্ন উপায়ে সনাতন ধর্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য টিটিডি অর্থাৎ তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানামকে তাঁদের পরামর্শ প্রদান করে। সেখানেই, সংস্থার ট্রাস্ট বোর্ডের চেয়ারম্যান ভূমন করুণাকর রেড্ডি জানিয়েছেন, ভগবদগীতা (Bhagavad Gita) দেশের সমস্ত স্কুলে বিতরণ করা হবে। তিনি বলেন, ‘‘হিন্দি, ইংরেজি, তেলুগু, তামিল এবং কন্নড়- এই পাঁচ ভাষায় প্রত্যেকটিতে ১ কোটি করে গীতার সংক্ষিপ্ত কপি ছাপিয়ে দেশের প্রতিটি স্কুলে শিশুদের মধ্যে বিলি করা হবে।’’ সনাতন ধর্মকে সদাসর্বদা সচল রাখতে একটি বিশেষ প্রচেষ্টার অংশ হিসাবে শীঘ্রই দেশের সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভগবদ্গীতার সংক্ষিপ্ত সংস্করণ বিতরণ করা হবে জানিয়েছে।

    ট্রাস্ট বোর্ডের চেয়ারম্যান ঠিক কী বললেন?

    ট্রাস্ট বোর্ডের চেয়ারম্যান রেড্ডি আরও বলেছেন, “আমাদের প্রচেষ্টা থাকবে শৈশব থেকেই মানুষের মধ্যে সনাতন হিন্দু ধর্মের চেতনা জাগিয়ে তোলা এবং তাঁদেরকে আদর্শ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা।” তিনি এই প্রসঙ্গে আরও উল্লেখ করে বলেন, “পীঠের অধিপতিদের পরামর্শ অনুসারে আমরা সনাতন হিন্দু ধর্মকে মহিমান্বিত করতে বিভিন্ন ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক ভাবনায় কাজ করে চলেছি। আমাদের ট্রাস্ট সম্প্রতি দেবতাকে সন্তুষ্ট করার জন্য তিরুমালার পাদদেশে আলিপিরিতে হোম কুণ্ডম (অগ্নি-বেদি) নিত্য অগ্নিহোত্র প্রজ্বলনের একটি বিশাল কাজ হাতে নিয়েছে। ভক্তরা মাত্র ১০০০ টাকা দক্ষিণা প্রদান করে যজ্ঞে অংশ গ্রহণ করতে পারবেন। এই যজ্ঞের আগুন কখনই নিভে যাবে না। যত সময় মন্দির বর্তমান থাকবে এই যজ্ঞের অগ্নিও প্রজ্বলিত থাকবে।”

    চলছে একাধিক কর্মসূচী

    টিটিডি ট্রাস্ট গীতার (Bhagavad Gita) পাশাপাশি একাধিক কর্মসূচি চালু করেছে। তার মধ্যে হল যেমন দলিত গোবিন্দম— যার মাধ্যমে পিছিয়ে পড়া এলাকায় মানুষের দোরগোড়ায় ভগবানের বার্তা দেওয়া হচ্ছে। মৎস্য গোবিন্দম— যা জেলে সম্প্রদায়কে পুরোহিত হওয়ার প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। সাহিত্যকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য তরিগোন্ডা ভেঙ্গামাম্বা প্রকল্পের কাজ করছে। সেই সঙ্গে ভবিষ্যত প্রজন্মের সামনে বৈদিক শিক্ষা তুলে রাখার জন্য এসভি বৈদিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mega Copper Plant: আদানির হাত ধরে বিশ্বের বৃহত্তম তাম্র উৎপাদন কেন্দ্র চালু হচ্ছে গুজরাটে

    Mega Copper Plant: আদানির হাত ধরে বিশ্বের বৃহত্তম তাম্র উৎপাদন কেন্দ্র চালু হচ্ছে গুজরাটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তামা আমদানিতে ভারতের অন্য দেশের উপর নির্ভরশীলতা এবার কমতে চলেছে। জানা গিয়েছে, গৌতম আদানির সংস্থা তৈরি করছে পৃথিবীর সবথেকে বৃহত্তম তাম্র উৎপাদন প্ল্যান্ট (Mega Copper Plant)। যা গুজরাটের মুন্দ্রাতে তৈরি হবে বলে জানা গিয়েছে। এই প্রকল্পে খরচ হবে প্রায় ১২০ কোটি মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১০ হাজার কোটি)। গোটা প্রকল্পটি পরিচালন করবে আদানি গোষ্ঠীর অধিনস্থ সংস্থা ‘কচ্ছ কপার লিমিটেড’। প্রসঙ্গত এটি হলো আদানি গ্রুপেরই একটি শাখা। বিশেষজ্ঞদের অনুমান, আদানি গ্রুপের এই তাম্র উৎপাদন কেন্দ্র চালু হলে ভারতবর্ষে তামার বিপ্লব হবে। তামার উৎপাদনে ভারতবর্ষ পৃথিবীতে প্রথম সারিতে চলে আসবে বলে মনে করা হচ্ছে। প্রতিনিয়ত তামার ব্যবহার বেড়েই চলেছে। প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে তামার। বিদ্যুৎ চালিত যানবাহন অথবা যে কোনও চার্জিং ব্যবস্থাতেও তামা প্রায় অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। ব্যাটারিতেও তামা (Mega Copper Plant) ব্যবহৃত হয়।

    ১০ লাখ টন তামা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা

    ‘কচ্ছ কপার লিমিটেড’ তামার শোধন প্রকল্পেরও কাজ করছে। লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে প্রতিবছর ১০ লাখ টন তামা উৎপাদনের। প্রথম দফায় যেখানে প্রতিবছরে ৫ লাখ টন তামা উৎপাদন করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে, মার্চ ২০২৪ এর মধ্যেই। প্রসঙ্গত, শক্তি সম্পদ, লজিস্টিক, পুনর্নবীকরণ শক্তি, পরিকাঠামো নির্মাণ এ সমস্ত ক্ষেত্রে ব্যবসা করে আদানি। এবার তামার ক্ষেত্রেও তারা ঢুকে পড়ল। প্রসঙ্গত ভারতের অভ্যন্তরীণ তামার (Mega Copper Plant) যা চাহিদা তার তুলনায় যোগান অত্যন্ত কম বলেই মনে করা হয়। বিগত পাঁচ বছর ধরেই তামার আমদানি করতে হয়েছে ভারতকে। ১ লক্ষ ৮১ হাজার টন তামা আমদানি করতে হয়েছে অন্যান্য দেশ থেকে।

    তাম্র শিল্পে নয়া জোয়ার

    আদানি গ্রুপের এই তামার প্ল্যান্টের উৎপাদন শুরু হলে বিশ্বের বাণিজ্যে তার প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এর ফলে চাহিদা এবং যোগানের ভারসাম্যটাও রক্ষা হবে। ভারতবর্ষের পশ্চিমে সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চলকে বেছে নেওয়ার কারণ হল সেখান থেকেই ভারতবর্ষের অভ্যন্তরীণ বাজার এবং আন্তর্জাতিক বাজারেও পৌঁছাবে আদানি গ্রুপের উৎপাদিত তামা। বিশেষজ্ঞদের মতে, আদানি গ্রুপের এই তামার উৎপাদন কেন্দ্র অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ একটি মাইলফলক, ভারতবর্ষের আত্মনির্ভরতার ক্ষেত্রে এবং শক্তি সম্পদের ব্যবহারের ক্ষেত্রে। তাম্রশিল্পে ভারতবর্ষ আগামী দিনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে এবং দেশের অর্থনীতিও মজবুত হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “কামাখ্যা করিডর হবে উত্তর-পূর্ব ভারতে পর্যটনের প্রবেশদ্বার”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “কামাখ্যা করিডর হবে উত্তর-পূর্ব ভারতে পর্যটনের প্রবেশদ্বার”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “উত্তর-পূর্ব ভারতে পর্যটনের প্রবেশদ্বার হবে কামাখ্যা করিডর।” রবিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন অসমের গুয়াহাটিতে ১১ হাজার ৬০০ কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি জানান, কাশী বিশ্বনাথের থেকে প্রেরণা পেয়ে কামাখ্যা করিডর গড়তে উদ্যোগী হয়েছেন তিনি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী জানান, কাশী বিশ্বনাথ করিডর তৈরি হওয়ার এক বছরের মধ্যেই বিশ্বনাথ দর্শন করেছেন ৮.৫ কোটি ভক্ত। তিনি বলেন, “গত কয়েক দিনে অনেক তীর্থ ঘুরে অযোধ্যায় রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার পরে আজ আমি মা কামাখ্যার দুয়ারে হাজির হয়েছি। মা কামাখ্যা দিব্যলোক পরিযোজনা (করিডর) প্রকল্পের জেরে ভোল বদলে যাবে এখানকার অর্থনীতির।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “স্বাধীনতার পরে যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে দেশ শাসন করেছে, তারা ভারতের পবিত্র স্থানগুলির মাহাত্ম্যই বুঝতে পারেনি।” তিনি বলেন, “আমাদের তীর্থ, মন্দির, ধর্মস্থল কেবলই দর্শনস্থল নয়, হাজার হাজার বছরের সভ্যতার যাত্রার অটুট নিশানা। ভারত সব সঙ্কটের মোকাবিলা করে কীভাবে নিজেদের অটল রেখেছে, তার সাক্ষী।”

    নিশানা কংগ্রেসকে

    এদিন কংগ্রেসকেও একহাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, “দুর্ভাগ্যের কথা, স্বাধীনতার পরে দীর্ঘদিন ধরে দেশ শাসন করা দল শুধুই রাজনৈতিক লাভের জন্য নিজের সংস্কৃতি, অতীত নিয়ে লজ্জিত হওয়ার পরিকল্পনা বানিয়ে ফেলেছিল। কোনও দেশ এভাবে নিজের অতীতকে ভুলিয়ে, নিজের শিকড় কেটে ফেলে বিকশিত হতে পারে না। গত দশ বছরে ভারতের পরিস্থিতি বদলেছে।” তিনি বলেন, “করিডর তৈরির পরে গত এক বছরে ৮.৫ কোটি মানুষ কাশী ও সাড়ে ৫ কোটি মানুষ উজ্জয়িনীর মহাকাল মন্দিরে গিয়েছেন। প্রাণপ্রতিষ্ঠার ১২ দিনের মধ্যেই অযোধ্যায় বালক রাম দর্শন করেছেন ২৪ লক্ষের বেশি মানুষ। কামাখ্যা দিব্যলোক প্রকল্প শেষ হওয়ার পরে এখানেও এমনই দৃশ্য দেখা যাবে। অসম উত্তর-পূর্বের প্রবেশদ্বারে পরিণত হবে। তীর্থযাত্রী বাড়লে গরিবদের রোজগার বাড়ে, সামগ্রিকভাবে উন্নত হয় অর্থনীতি।”

    আরও পড়ুুন: লক্ষ্য ৩৫ আসন, চূড়ান্ত কমিটি গড়ল বঙ্গ বিজেপি

    বিজেপি সরকারের যে বিকল্প নেই, এদিন তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “বিজেপির আমলে উত্তর-পূর্বজুড়ে শুধুই শান্তি বিরাজমান। অবরোধ-বিস্ফোরণ-হিংসা আজ অতীত।” তিনি (PM Modi) বলেন, “আগামী এক বছরে ডাবল ইঞ্জিন সরকার পরিকাঠামো বিকাশে যে টাকা বিনিয়োগ করবে, আগের সরকার তা করেছে ১০ বছরে।” প্রসঙ্গত, কামাখ্যা নিয়ে বাজেটে জোর দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনও। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • World Cancer Day 2024: আজ বিশ্ব ক্যান্সার দিবস, দিনটির তাৎপর্য জানেন?

    World Cancer Day 2024: আজ বিশ্ব ক্যান্সার দিবস, দিনটির তাৎপর্য জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ৪ ফেব্রুয়ারি। বিশ্ব ক্যান্সার দিবস (World Cancer Day 2024)। ২০০০ সালে প্রথম ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে আস্ত একটি দিন ধার্য হয়। সেই দিনটি হল ৪ ফেব্রুয়ারি। সেই থেকে আজ পর্যন্ত গুরুত্ব সহকারে পালিত হয়ে আসছে দিনটি। ক্যান্সার নির্ণয়, ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে গৃহীত ব্যবস্থা, ক্যান্সারের চিকিৎসা, সর্বোপরি মারণ এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে দিনটি পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ফি বছর বিশ্বে ক্যান্সারের বলি হন বহু মানুষ। রোগ যদি প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়ে, শুরু হয় উপযুক্ত চিকিৎসা, তাহলে প্রাণহানির আশঙ্কা অনেক কমে যায়।

    এ বছরের থিম

    প্রতি বছর বিশ্ব ক্যান্সার (World Cancer Day 2024) দিবসের একটি থিম থাকে। এবারের থিম হল, ‘ক্লোজ দ্য কেয়ার গ্যাপ: এভরিওয়ান ডিজার্ভস এক্সেস টু ক্যান্সার কেয়ার’। দ্য ইউনিয়ন ফর ইন্টারন্যাশনাল ক্যান্সার কন্ট্রোলের চলতি বছরের অ্যাজেন্ডা হল, টুগেদার, উই চ্যালেঞ্জ ইন পাওয়ার। ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে প্রতি বছর বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয় বিশ্বজুড়ে। অনলাইন এবং অফলাইন দু’ভাবেই পালিত হয় নানা কর্মসূচি।

    ক্যান্সার আক্রান্তের সংখ্যা কমছে

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বিশ্বে প্রতি বছর যত মানুষের মৃত্যু হয়, তার সিংহভাগেরই কারণ ক্যান্সার। নানা কারণে বিশ্বে বাড়ছে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। তবে যেহেতু মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়ছে, রোগ নির্ণয়ের সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়ে যাচ্ছে চিকিৎসা, তাই ক্যান্সার আক্রান্ত বহু রোগী ক্রমেই হয়ে উঠছেন সুস্থ।

    আরও পড়ুুন: লক্ষ্য ৩৫ আসন, চূড়ান্ত কমিটি গড়ল বঙ্গ বিজেপি

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, পুরুষদের মধ্যে ফুসফুস, প্রস্টেট, কোলেস্টেরল এবং লিভার ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। আর মহিলাদের মধ্যে বাড়ছে ব্রেস্ট, কোলোরেক্টাল, ফুসফুস, থাইরয়েড এবং সার্ভিক্যাল ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা।

    ক্যান্সারের কিছু প্রাথমিক লক্ষণ দেখে বোঝা যায় (World Cancer Day 2024) রোগী আক্রান্ত হয়েছেন মারণ ব্যাধিতে। লক্ষণগুলি হল, শরীরের কোনও অংশে হঠাৎ ফোলা, দুর্বলতা, পায়খানার অভ্যাসে পরিবর্তন, হঠাৎ করে ওজন কমে যাওয়া, অনাকাঙ্খিত রক্তপাত, শরীরের কোনও স্থানে ব্যথা, যন্ত্রণা, নতুন করে আঁচিল হওয়া, ক্ষুধামান্দ্য, বদহজম এবং এমন কোনও ক্ষত, যা দীর্ঘদিন চিকিৎসা করানোর পরেও সারছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Krishna Janmabhoomi: মথুরায় কৃষ্ণ জন্মভূমি ভেঙে শাহি ইদগাহ গড়েছিলেন ঔরঙ্গজেব!

    Krishna Janmabhoomi: মথুরায় কৃষ্ণ জন্মভূমি ভেঙে শাহি ইদগাহ গড়েছিলেন ঔরঙ্গজেব!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুণপনার ঘাট নেই তাঁর! তিনি মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেব। কৃষ্ণ জন্মভূমি (Krishna Janmabhoomi) ধ্বংস করে তিনি গড়েছিলেন শাহি ইদগাহ। এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করল ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ, সংক্ষেপে আইএসআই। আইএসআইয়ের দাবি, এ ব্যাপারে তারা নির্ভর করেছে ২০২০ সালের ঐতিহাসিক তথ্যের ওপর।

    আরটিআই

    উত্তরপ্রদেশের মৈনপুরীর জনৈক অজয় প্রতাপ সিংহ এ বিষয়ে জানতে আবেদন করেছিলেন আরটিআইয়ে। তার পরেই প্রকাশ্যে আসে মুঘল সম্রাটের কীর্তি! মথুরায় যে কৃষ্ণ জন্মেছিলেন, সে ব্যাপারে নির্দিষ্ট তথ্য তুলে ধরেছিলেন অজয় প্রতাপ। এখন যেখানে কেশবদেবের মন্দির রয়েছে ১৬৭০ সালে সেখানেই গড়ে উঠেছিল শাহি ইদগাহ। ১৯২০ সালের নভেম্বর মাসে এএসআই যে সার্ভে করেছিল, সেই তথ্যই জানতে চেয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশের এই বাসিন্দা। তখনই প্রকাশ্যে আসে মন্দির ধ্বংস করে ইদগাহ গড়ে তোলার কথা।

    সার্ভে রিপোর্ট

    আবেদনকারীর আবেদনের ভিত্তিতে আইএসআই যে তথ্য (Krishna Janmabhoomi) অ্যাটাচ করেছে, তা ১৯২০ সালের সার্ভে রিপোর্ট। যে ৩৯টি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছিল ঔরঙ্গজেবের আমলে, তার মধ্যে কৃষ্ণ জন্মভূমি রয়েছে ৩৭তম স্থানে। ১৯২৪ সালে ইউনাইটেড প্রভিন্সেস গেজেটের ১৯১১ নম্বর পৃষ্ঠায় ২৭ নভেম্বর প্রকাশিত হয়েছিল এ সংক্রান্ত সংবাদ। আবেদনকারী বলেন, তিনি এই তথ্য হাইকোর্টে জমা দেবেন। প্রসঙ্গত, আইনজীবীর পাশাপাশি তিনি শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমি মুক্তি ন্যাসের প্রেসিডেন্টও। মথুরায় কেশবদেবের যে মন্দির রয়েছে, সেটি পাঁচ হাজার বছরের পুরানো। এখানেই জন্মেছিলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। শ্রীকৃষ্ণের উত্তরাধিকারী ব্রজ এবং ব্রজনাভ মথুরায় তৈরি করেছিলেন কেশব মন্দির। সেই সময় রাজা ছিলেন পরীক্ষিত। তাঁর সাহায্যে গড়ে তোলা হয়েছিল মন্দির।

    আরও পড়ুুন: আইএসআই-এর হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, গ্রেফতার ভারতীয় দূতাবাসের কর্মী

    জানা গিয়েছে, মুঘল বংশের অত্যাচারী সম্রাট ঔরঙ্গজেব ১৬৭০ সালে ডিক্রি জারি করে ধ্বংস করেন মথুরায় কেশবদেবের মন্দির। সেই জায়গায় গড়ে তুলেছিলেন শাহি ইদগাহ। হিন্দু মন্দির ভেঙে ইদগাহ তৈরি হওয়ার পর সম্রাট স্বয়ং সেখানে গিয়ে নমাজ আদায় করেছিলেন বলে বিশ্বাস স্থানীয়দের। মথুরায় বিতর্কিত জমির পরিমাণ ১৩.৩৭ একর। এর মধ্যে শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমির দখলে রয়েছে ১০.৯ একর জমি। বাকিটা রয়েছে শাহি ইদগাদের দখলে। যদিও পুরো জমিটিরই দাবিদার হিন্দু পক্ষ (Krishna Janmabhoomi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
LinkedIn
Share