Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Jharkhand: ডিলিস্টিংয়ের দাবিতে পথে নামলেন ঝাড়খণ্ডের জনজাতিরা

    Jharkhand: ডিলিস্টিংয়ের দাবিতে পথে নামলেন ঝাড়খণ্ডের জনজাতিরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথক জেলার দাবিতে পথে নামলেন ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) জনজাতিরা। বুধবার থেকে পথে নেমেছেন তাঁরা। আন্দোলনকারীদের তরফে জেলা প্রশাসনকে স্মারকলিপিও দেওয়া হয়েছে। ডি-লিস্টিংয়ের দাবিও জানানো হয়েছে জনজাতিদের তরফে। রাজ্যের সদ্য প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকে জমা দেওয়া স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে স্বর্ণ রিলিজিয়ন কোডের মতো একটি রেজলিউশন পাশ করতে। এটি কেন্দ্রীয় সরকারকে জমা দিতেও বলা হয়েছে।

    জনজাতি সুরক্ষা মঞ্চের ব্যানারে আন্দোলন

    জনজাতি সুরক্ষা মঞ্চের ব্যানারে আন্দোলন চলছে। ভারতজুড়ে ডিলিস্টিং এবং জনজাতিদের অবৈধ ধর্মান্তরিতকরণের দাবি (Jharkhand) জানিয়েছে জনজাতি সুরক্ষা মঞ্চ। জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ডের ২৪টি জেলায় আন্দোলনে নেমেছেন জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ। যে জেলাগুলিতে আন্দোলন হচ্ছে, সেগুলির মধ্যে রয়েছে গুমলা, হাজারিবাগ, সিমডেগা, বোকারো, ছাতরা এবং লাতেহারও। এই সব এলাকায় জনজাতি সম্প্রদায়ের হাজার হাজার মানুষ ডিলিস্টিংয়ের প্রতি সরকারি উদাসীনতায় সোচ্চার হয়েছেন।

    বদলালো সমাবেশের দিন

    এই দাবিতে লোহারদাগা ও রাজ্যের রাজধানী রাঁচিতে যে সমাবেশ হওয়ার কথা ছিল, তা আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে। ৯ ফেব্রুয়ারি এই সমাবেশ হওয়ার কথা। জনজাতি সুরক্ষা মঞ্চের জাতীয় মিডিয়া আহ্বায়ক শারদ চৌহানই এ খবর জানান। উল্লেখ্য যে, এর আগে উলগুলান ডি-লিস্টিং মহা সমাবেশের আয়োজন করেছিল জনজাতি সুরক্ষা মঞ্চ। গত ২৪ ডিসেম্বর রাঁচির মরহাবাদী গ্রাউন্ডে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছিল। অংশ নিয়েছিলেন জনজাতি সম্প্রদায়ের বহু মানুষ। খ্রিস্টমাসের আগের দিন এত মানুষের ভিড় জানান দিয়েছিল, নিজেদের দাবিতে অনড় জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ।

    আরও পড়ুুন: ভোটে কি দাঁড়াবেন না দেব! তিন সরকারি পদ থেকে ইস্তফা, জেলাজুড়ে শোরগোল

    আন্দোলনকারীদের তরফে সোমা ওঁরাও বলেন, “আমরা রাজ্য সরকারকে জমা দেওয়া স্মারকলিপিতে বলেছিলাম স্বর্ণ কোডের মতো একটি রেজলিউশন পাশ করতে। যাতে জনজাতি সম্প্রদায়ের মধ্যে যাঁরা খ্রিস্টান কিংবা অন্য কোনও ধর্মে দীক্ষিত হয়েছেন, তাঁরা যেন সংরক্ষণের সুবিধা না পান।”

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে ঝাড়খণ্ড বিধানসভায় পাশ হয় স্বর্ণ রিলিজিয়ন কোড। গত জনগণনায় এঁদের গণনা করা হয়েছিল। পরে সেই তথ্য রাজ্যপালের মাধ্যমে কেন্দ্রের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনও এ ব্যাপারে চিঠি লিখেছিলেন (Jharkhand) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Paytm: আরবিআইয়ের নিষেধাজ্ঞার পর এবার কি পেটিএমের বিরুদ্ধে তদন্ত করবে ইডি?

    Paytm: আরবিআইয়ের নিষেধাজ্ঞার পর এবার কি পেটিএমের বিরুদ্ধে তদন্ত করবে ইডি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেটিএমের (Paytm) বিরুদ্ধে বড় পদক্ষেপ করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। পেটিএম পেমেন্টস ব্যাঙ্কের মাধ্যমে কোনও প্রিপেইড, ওয়ালেট এবং ফাস্টট্যাগে রিচার্জ করতে পারবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক। আরবিআইয়ের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারির পরে কোনও গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট, প্রিপেইড উপকরণ, ওয়ালেট, কার্ড ইত্যাদিতে আর কোনও আমানত বা ক্রেডিট লেনদেন বা টপআপের অনুমতিও দেওয়া হবে না পেটিএমকে।

    ইডির নজরদারি

    আরবিআইয়ের নিষেধাজ্ঞার পর পেটিএমের (Paytm) ওপর নজর রাখতে শুরু করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি-ও। রাজস্ব সচিব সঞ্জয় মালহোত্রা বলেন, “যদি তহবিলের অপব্যবহারের কোনও নয়া অভিযোগ পাওয়া যায় বা আরবিআই দ্বারা পেটিএমের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের কোনও নতুন অভিযোগ পাওয়া যায়, তবে ইডির দ্বারাও একই তদন্ত করা হবে।” তিনি বলেন, “এর পর যদি আরবিআই পেটিএমের বিরুদ্ধে নতুন কোনও আর্থিক তছরুপের অভিযোগ আসে তাহলে এ দেশের নিয়ম মেনে তদন্তে নামবে ইডি। আপাতত পেটিএমের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ খতিয়ে দেখছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া।”

    আরবিআইয়ের লক্ষ্য

    জানা গিয়েছে, আরবিআই প্রথমে আমানতকারীদের রক্ষা করতে চায়। ২৯ ফেব্রুয়ারির পরে ব্যবস্থা নিতে পারে। এই সময় পেটিএম পেমেন্টস ব্যাঙ্ককে তার গ্রাহকদের সেভিংস অ্যাকাউন্ট বা ডিজিটাল পেমেন্ট ওয়ালেট ব্যবহার করা থেকে বিরত রাখতে হবে। প্রসঙ্গত, আরবিআই পেমেন্ট ব্যাঙ্কগুলির সিংহভাগ ব্যবসা নিষিদ্ধ করার নির্দেশ জারি করেছে, যার কারণে কোটি কোটি ব্যবহারকারী ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।

    আরও পড়ুুন: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, দলীয় বৈঠকে জয়ের মন্ত্রদীক্ষা দেবেন প্রধানমন্ত্রী

    চিনে গ্রাহকদের তথ্য পাচারের অভিযোগ উঠেছিল পেটিএমের বিরুদ্ধে। একটি চিনা সংস্থা পরোক্ষভাবে পেটিএম পেমেন্টস ব্যাঙ্কের সঙ্গে যুক্ত। তাই ভারতীয় গ্রাহকদের তথ্য সে দেশে পাচার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ। এই তথ্য পাচার আরবিআইয়ের গাইডলাইনের বিরুদ্ধে। তবে চিনের সঙ্গে ঠিক কী ধরনের তথ্য শেয়ার করা হচ্ছে, সে ব্যাপারে কিছু জানা যায়নি। পড়শি দেশে তথ্য পাচারের অভিযোগ ওঠায় পাকাপাকিভাবে এই অ্যাপের পরিষেবা বন্ধ করে দিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।

    প্রসঙ্গত, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছিল, পেটিএম পেমেন্টস ব্যাঙ্কের সব পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হবে। সংস্থার বিরুদ্ধে লাগাতার নিয়মভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে। তৃতীয় সংস্থার অডিটেও উঠে এসেছে বেশ কিছু অসঙ্গতি। সেজন্য জরিমানাও করা হয়েছিল পেটিএমকে। পেটিএমের (Paytm) প্রতিষ্ঠাতা তথা সিইও বিজয় শেখর শর্মা ২৯ ফেব্রুয়ারির পরেও একইভাবে কাজ করবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • MQ-9B Predator: সবুজ সঙ্কেত বাইডেন প্রশাসনের, ‘বন্ধু’ ভারতকে ৩১টি ঘাতক ‘প্রিডেটর’ ড্রোন দিচ্ছে আমেরিকা

    MQ-9B Predator: সবুজ সঙ্কেত বাইডেন প্রশাসনের, ‘বন্ধু’ ভারতকে ৩১টি ঘাতক ‘প্রিডেটর’ ড্রোন দিচ্ছে আমেরিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেনার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছিল ‘বন্ধু’ ভারত। সেই ইচ্ছাপূরণ করতে ভারতকে ৩১টি এমকিউ-৯বি ‘প্রিডেটর’ (MQ-9B Predator) ড্রোন দিচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। শুক্রবারই, এই মর্মে সবুজ সঙ্কেত দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। চুক্তির মোট মূল্য প্রায় ৪০০ কোটি মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৩৩ হাজার ২০০ কোটি)। ৩১টি ড্রোন ছাড়াও এই চুক্তির আওতায় থাকছে ১৭০টি এজিএম-১১৪আর হেলফায়ার মিসাইল, ৩১০টি জিবিইউ-৩৯বি/বি লেজার বম্ব এবং ১৬১ জিপিএস সিস্টেম। 

    নৌসেনা নেবে ১৫টি, স্থল-বায়ুসেনা ৮টি করে

    জানা গিয়েছে, ৩১টি ড্রোনের মধ্যে ভারতীয় নৌসেনা পাবে ১৫টি। স্থল ও বায়ুসেনা ৮টি করে ‘প্রিডেটর’ (MQ-9B Predator) ড্রোন পাবে। ড্রোনের নির্মাতা সংস্থা জেনারেল অ্যাটোমিক্স গ্লোবাল কর্পোরেশনের তরফে এই বিক্রির সংক্রান্ত একটি বিবৃতি প্রকাশ করে জানানো হয়, এর (প্রিডেটর ড্রোন হাতে এলে) ফলে, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ বিপদ সহজেই সামলাতে সক্ষম হবে ভারত। বিশেষ করে, মানববিহীন নজরদারি ও সমুদ্রে প্যাট্রলিং অনেক সহজ হবে। নিজেদের সামরিক শক্তির আধুনিকীকরণ করতে বদ্ধপরিকর ভারত। ফলে, এই ড্রোন (Hunter-Killer Drones) অন্তর্ভুক্ত করতে কোনও সমস্যা হবে না ভারতীয় বাহিনীর।

    চিনের ওপর নজর রাখার প্রয়োজনীয়তা

    হান্টার-কিলার ড্রোনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক আগেও হয়েছে। পূর্ব লাদাখে গালওয়ানে চিনা ফৌজের সঙ্গে ভারতীয় সেনার সংঘর্ষের পর থেকে ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনা উপস্থিতির ওপর নজর রাখতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২টি এমকিউ-৯বি ‘সি-গার্ডিয়ান’ ড্রোন লিজে নিয়েছিল ভারতীয় নৌসেনা। পরবর্তীকালে, সেই লিজের মেয়াদা একাধিকবার বাড়ানো হয়েছে। প্রায় ছ’বছর আগে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের জমানায় প্রিডেটর কেনার বিষয়ে ওয়াশিংটনের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছিল নরেন্দ্র মোদি সরকার। বছর দেড়েক আগেই এ বিষয়ে সমঝোতায় পৌঁছেছিল দু’পক্ষ। 

    কেন ভারত এই ড্রোন কিনতে আগ্রহী?

    কেন ভারত এই ড্রোন (MQ-9B Predator) কিনতে আগ্রহী? কেন-ই বা এই ড্রোনকে ‘নিঃশব্দ-শিকারী’ বলে ডাকা হয়? তালিবান প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা মহম্মদ ওমর, তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের প্রধান বায়তুল্লা মেহসুদ, সিরিয়ার আল কায়দা প্রধান সেলিম আবু আহমেদ থেকে ইরানের জেনারেল কাশেম সোলেমানি এবং আল কায়দা প্রধান আয়মান আল জাওয়াহিরি হত্যায় ব্যবহার করা হয়েছিল এই ড্রোন। দেখে নেওয়া যাক, এমকিউ-৯বি ‘প্রিডেটর’ ড্রোন কিছু অনন্য বৈশিষ্ট্য, যা একে এনে দিয়েছে জগৎজোড়া খ্যাতি—

    ‘নিঃশব্দ-শিকারী’ এমকিউ-৯বি

    এই ড্রোনটি এমকিউ-৯ ‘রিপার’ (Hunter-Killer Drones) ড্রোনের একটি সংস্করণ। মূলত, মার্কিন বায়ুসেনা এটি ব্যবহার করে। ড্রোনটি আদতে হাই অল্টিটিউড লং এনডিওরেন্স চালকবিহীন বিমান। ৫০ হাজার ফুট উচ্চতায় উড়তে সক্ষম ‘প্রিডেটর’। আবার মাটি থেকে মাত্র ২৫০ মিটার উঁচুতেও উড়তে পারে এমকিউ-৯বি ‘প্রিডেটর’ (MQ-9B Predator)। সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ৪৪২ কিলোমিটার। একটানা ৩৫-ঘণ্টা উড়তে সক্ষম এটি। রিফুয়েলিং ছাড়া এটি একটানা ২ হাজার মাইল দূরে অনায়াসে যেতে পারে। ফলে, একেক বারে অনেকটা সময় ধরে ও বিশাল এলাকা জুড়ে তা নজরদারি চালাতে পারে। কন্ট্রোল রুম থেকে অনেকটা দূরে থাকলেও, এই প্রাণঘাতী ড্রোনের কার্যকারিতায় কোনও হেরফের ঘটে না। এর অত্যাধুনিক যোগাযোগ মাধ্যম ঘটনাস্থলের ‘রিয়েল-টাইম সিচুয়েশন’ বা একেবারে সেই সময়ের পরিস্থিতি তুলে ধরে। সবচেয়ে বড় কথা, এটি একেবারে নিঃশব্দে চলে। যা একে আরও বিপজ্জনক করে তুলেছে।

    ‘নরকের আগুন’ ছুড়তে পারে

    এমকিউ-৯বি ‘প্রিডেটর’ (Hunter-Killer Drones) ড্রোন বিভিন্ন ধরনের বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র বহন সক্ষম। যার মধ্যে অন্যতম হল ‘নরকের আগুন’ বা ‘হেলফায়ার’ মিসাইল। এই মিসাইল দিয়েই খতম করা হয়েছিল আল কায়দা প্রধান আয়মান আল জাওয়াহিরিকে। আকাশ থেকে আকাশ ও আকাশ থেকে ভূমি ক্ষেপণাস্ত্র বহনে সক্ষম এমকিউ-৯বি ‘প্রিডেটর’ (MQ-9B Predator)। এছাড়া, একাধিক ভূমিকা পালন করতে সক্ষম এই ড্রোন। যেমন— ভূ ও জলসীমা নজরদারি, অ্যান্টি-সাবমেরিন ওয়ারফেয়ার, অ্যান্টি-সারফেস ওয়ারফেয়ার, ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার এবং সামরিক অভিযান।

    ১৭০০ কেজির পেলোড বহনে সক্ষম

    এর দুটি ভেরিয়েন্ট বা ভেরিয়েন্ট রয়েছে। একটি স্কাই গার্ডিয়ান। অন্যটি সি-গার্ডিয়ান। ২০২০ সাল থেকে ভারতীয় নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত এই দ্বিতীয় ভেরিয়েন্টটি। এই ড্রোন স্বয়ংক্রিয়ভাবে টেক-অফ ও ল্যান্ডিং করতে পারে। দিন হোক বা রাত, স্থল হোক বা জল— এই ড্রোন যে কোনও পরিবেশে উপযোগী। ৪৫০ কেজি বোমা সহ মোট ১৭০০ কেজির পেলোড বহন করতে সক্ষম এমকিউ-৯বি ‘প্রিডেটর’ (MQ-9B Predator)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, দলীয় বৈঠকে জয়ের মন্ত্রদীক্ষা দেবেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, দলীয় বৈঠকে জয়ের মন্ত্রদীক্ষা দেবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। চারশোর বেশি আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফিরতে চাইছে বিজেপি। এজন্য চাই নয়া মন্ত্র। ১৮ ফেব্রুয়ারি এই মন্ত্রদীক্ষাই দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন দিল্লিতে বিজেপির ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ ও ন্যাশনাল কাউন্সিলে ভাষণ দেবেন তিনি। সেখানেই দলীয় কর্মীদের নির্বাচনে জয়ের মন্ত্র দেবেন প্রধানমন্ত্রী।

    কারা থাকবেন বৈঠকে

    বিজেপির ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ ও ন্যাশনাল কাউন্সিলের বৈঠক হবে ফেব্রুয়ারির ১৭ ও ১৮ তারিখে। এই বৈঠকে দেশের কয়েক হাজার নেতা উপস্থিত থাকবেন। ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ কমিটি এবং ন্যাশনাল কাউন্সিলের সদস্যদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। দু’ দিনের এই বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বিজেপির রাজ্য ও লোকসভার সদস্য, বিধায়ক, লেজিসলেটিভ কাউন্সিল মেম্বার এবং পূর্বতন সাংসদদেরও। বৈঠকে যোগ দেবেন বিভিন্ন ক্ষেত্রের জাতীয় আধিকারিকরাও। রাজ্য বিজেপির আধিকারিক, কোর কমিটির সদস্য, শৃঙ্খলা কমিটি, ফিনান্স কমিটি এবং (PM Modi) ইলেকশন কমিটির সদস্যদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে এই বৈঠকে।

    আরও পড়ুুন: ঘোড়া কেনাবেচার আশঙ্কা, তিন দিনের মধ্যেই শক্তি পরীক্ষা দেবে চম্পাই সরকার

    লোকসভা ক্লাস্টার ইন-চার্জ, লোকসভা কোঅর্ডিনেটর এবং লোকসভা আহ্বায়কদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে জাতীয় মুখপাত্র, স্টেট চিফ স্পোকপার্সন, স্টেট মিডিয়া কোঅর্ডিনেটর, সোশ্যাল মিডিয়া কোঅর্ডিনেটর এবং আইটি কো-অর্ডিনেটরদেরও। দু’ দিনের এই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন বিভিন্ন দফতরের আঞ্চলিক কো-অর্ডিনেটর, জেলা সভাপতি, মেয়র, মিউনিসিপ্যাল চেয়ারপার্সন, মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিল এবং মিউনিসিপ্যাল পঞ্চায়েতের সদস্যরাও।

    জানা গিয়েছে, সব মিলিয়ে ১০ হাজার পদাধিকারী অংশ নেবেন দু’ দিনের এই বৈঠকে। এঁদের উপস্থিতিতেই সুর বেঁধে দেওয়া হবে লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের। রাম মন্দির নির্মাণ, কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা লোপ, এসবই হবে বিজেপির তুরুপের তাস। তার পরেও কীভাবে প্রচার চালিয়ে চারশোর গণ্ডী পূর্ণ করা যাবে, সেই মন্ত্রও দেবেন প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং। তবে মন্ত্রদীক্ষায় তিনি (PM Modi) ঠিক কী বলেন, সে দিকেই তাকিয়ে বিজেপির ভোট ম্যানেজাররা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Jharkhand: ঘোড়া কেনাবেচার আশঙ্কা, তিন দিনের মধ্যেই শক্তি পরীক্ষা দেবে চম্পাই সরকার

    Jharkhand: ঘোড়া কেনাবেচার আশঙ্কা, তিন দিনের মধ্যেই শক্তি পরীক্ষা দেবে চম্পাই সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য সময় দেওয়া হয়েছিল ১০ দিন। তবে তার আগেই আস্থাভোটের মাধ্যমে বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দিতে প্রস্তুত ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) মহাগটবন্ধনের সরকার। জেএমএম নেতৃত্বাধীন মহাগটবন্ধন সরকারের মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, তিন দিনের মধ্যেই আস্থাভোটের মাধ্যমে বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার ৪৩ জন বিধায়কের সমর্থন নিয়ে ঝাড়খণ্ডের নয়া মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন জেএমএম নেতা চম্পাই সোরেন।

    চম্পাইয়ের শক্তি

    বুধবারই ইডির হাতে গ্রেফতার হন ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন। তার পরেই মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন চম্পাই। শাসক দলের বিধায়কদের সকলেই তাঁকে সমর্থন দেওয়ার কথা জানান। সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য চম্পাই সরকারকে ১০ দিন সময় দেন রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণণ। ঝাড়খণ্ড বিধানসভার আসন সংখ্যা ৮১। ম্যাজিক ফিগার ৪১। শাসক জোটের পক্ষে রয়েছেন ৪৮ জন বিধায়ক। এর মধ্যে জেএমএমের বিধায়ক সংখ্যা ২৯, কংগ্রেসের ১৬, আরজেডির ১ এবং সিপিআই (লিবারেশন) ১। এই মুহূর্তে চম্পাইয়ের সঙ্গে রয়েছেন ৪৩ জন বিধায়ক। চারজনের খোঁজ মেলেনি।

    বিরোধী শিবিরে কারা

    আর বিরোধী শিবিরে রয়েছেন ৩২ জন। এঁদের মধ্যে বিজেপির ২৫ জন, আজসুর ৩ জন, এনসিপি (অজিত) ১ এবং নির্দল ৩ জন। যেহেতু আস্থাভোটের জন্য (Jharkhand) রাজ্যপাল ১০ দিন সময় দিয়েছেন, তাই ঘোড়া কেনাবেচার আশঙ্কা করছেন জেএমএম নেতৃত্ব। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই তিন দিনের মধ্যেই আস্থাভোটে অংশ নিতে চাইছে মহাগটবন্ধনের সরকার।

    আরও পড়ুুন: আড়াল থেকে কলকাঠি নাড়তেন! আদালতে পার্থর পর্দাফাঁস করল সিবিআই

    প্রসঙ্গত, বিধায়ক কেনাবেচার আশঙ্কা থেকেই শুক্রবার মহাগটবন্ধনের ৪০ জন বিধায়ককে কংগ্রেসশাসিত তেলঙ্গনায় উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। কড়া প্রহরায় হায়দরাবাদের একটি রিসর্টে রাখা হয়েছে তাঁদের। এদিকে, বিধানসভার আস্থাভোটে হেমন্ত অংশ নিতে পারবেন বলে জানিয়ে দিল রাঁচি আদালত। শনিবার ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে এই অনুমতি দিয়েছে আদালত।

    প্রসঙ্গত, জমি জালিয়াতি মামলায় হেমন্তকে গ্রেফতার করেছে ইডি। বুধবার দুপুর থেকে প্রায় সাত ঘণ্টা ধরে হেমন্তের রাঁচির বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়। রাতে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। গ্রেফতারি আশঙ্কা করেই রাজভবনে গিয়ে ইস্তফা দেন তিনি (Jharkhand)।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Lal Krishna Advani: ভারতরত্ন পেয়ে কী প্রতিক্রিয়া জানালেন আডবাণী জানেন?

    Lal Krishna Advani: ভারতরত্ন পেয়ে কী প্রতিক্রিয়া জানালেন আডবাণী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেক্স: ভারতরত্নে ভূষিত হয়েছেন প্রাক্তন উপপ্রধানমন্ত্রী লালকৃষ্ণ আডবাণী (Lal Krishna Advani)। শনিবারই এ খবর জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেশের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানে ভূষিত হয়ে প্রতিক্রিয়া দিলেন প্রবীণ বিজেপি নেতা আডবাণী। নবতিপর এই নেতা প্রকাশ করলেন কৃতজ্ঞতা।

    কী বললেন আডবাণী?

    ভারতরত্ন পাচ্ছেন শুনে আদবানি বলেন, “রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আন্তরিক ধন্যবাদ। যেদিন থেকে আরএসএসে যোগদান করেছি, আমি কেবলমাত্র দেশের প্রতি নিজের আত্মত্যাগের জন্যই পুরস্কার চেয়েছিলাম। প্রিয় দেশের জন্য যা যা প্রয়োজন, আমি করেছি। এটা কেবলমাত্র একটি পুরস্কার নয়, যে নীতি ও আদর্শকে আমি বহন করি, সেটির সম্মান।” এদিন হাতজোড় করে সকলকে ধন্যবাদ জানান আডবাণী। পাশে ছিলেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা। আডবাণীর মেয়ে প্রতিভা বলেন, “আমাদের পরিবার খুব খুশি। আজ মাকে খুব মিস করছি। ওঁর জীবনে মায়ের ভূমিকা অনস্বীকার্য। খবরটা শুনে উনি খুব খুশি হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও দেশের সকলকে উনি করজোড়ে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। জীবন সায়াহ্নে এসে দেশের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান পেয়ে অত্যন্ত কৃতজ্ঞ তিনি।”

    রাজনাথ সিংহের প্রতিক্রিয়া

    আডবাণীকে (Lal Krishna Advani) ভারতরত্ন দেওয়ায় খুশি প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “সম্মানীয় লালকৃষ্ণ আডবাণীজি, যিনি আমাদের সকলের অনুপ্রেরণা, তাঁকে ভারতরত্ন দেওয়ার সিদ্ধান্তে আমি অত্যন্ত খুশি। তিনি পবিত্রতার প্রতীক। রাজনীতিতে তাঁর একাগ্রতা শিক্ষনীয়। তাঁর সুদীর্ঘ জীবনে তিনি ভারতের রাজনীতিতে এবং দেশের উন্নতিতে অসাধারণ ভূমিকা পালন করেছেন।”

    আরও পড়ুুন: আড়াল থেকে কলকাঠি নাড়তেন! আদালতে পার্থর পর্দাফাঁস করল সিবিআই

    উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেন, “ভারতীয় জনতা পার্টির বর্ষীয়ান নেতা লালকৃষ্ণ আডবাণীকে ভারতরত্ন দেওয়ার সিদ্ধান্তে আমি উচ্ছ্বসিত। তিনি লাখ লাখ পার্টি কর্মীর অনুপ্রেরণা। প্রাক্তন ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী তাঁর রাজনৈতিক জীবনে সকলকে অনুপ্রাণিত করেছেন। তাঁর প্রতিশ্রুতি, কাজের প্রতি দায়বদ্ধতা, দেশকে একসূত্রে বেঁধে রাখার প্রচেষ্টা অতুলনীয়। স্বচ্ছতা ও নৈতিকতার দিক থেকে তিনি বিরাট একটি স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করে দিয়েছেন। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সাংস্কৃতিক উন্নতির ক্ষেত্রে তাঁর মতো রাজনীতিবিদ আজকে দিনে বিরল (Lal Krishna Advani)।”

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: গত ৬ বছরে কানাডায় ৯১ ভারতীয় পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে, লোকসভায় জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: গত ৬ বছরে কানাডায় ৯১ ভারতীয় পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে, লোকসভায় জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ছ’বছরে বিদেশে পড়তে গিয়ে সব মিলিয়ে মৃত্যু হয়েছে ৪০৩ ছাত্রের। এর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে কানাডা। যাঁরা মারা গিয়েছেন তাঁদের মধ্যে কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে দুর্ঘটনায়, কয়েকজনের মেডিক্যাল কন্ডিশনের কারণ এবং কয়েকজনের ন্যাচারাল কারণে।

    কানাডায় মৃত্যু ৯১ জন ছাত্রের

    জানা গিয়েছে, ২০১৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত কানাডায় মৃত্যু হয়েছে ৯১ জন ছাত্রের। তার পরেই রয়েছে ব্রিটেন। এখানে মৃত্যু হয়েছে ৪৮ জনের। শুক্রবার লোকসভায় এই তথ্য জানালেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। বিদেশমন্ত্রী বলেন, “ভিন দেশে পড়তে যাওয়া ভারতীয় ছাত্রদের কল্যাণই রয়েছে সরকারের অগ্রাধিকারের তালিকায়।” জয়শঙ্কর বলেন, “মন্ত্রকের তরফে যে তথ্য পাওয়া গিয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে ৪০৩ জন ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে বিদেশে পড়তে গিয়ে। ২০১৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত এই ছাত্রদের মৃত্যু হয়েছে।”

    কী বললেন বিদেশমন্ত্রী?

    বিদেশমন্ত্রী জানান, বিদেশে পড়তে গিয়ে ভারতীয় ছাত্রছাত্রীরা যেসব সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন, সেগুলির সমাধানই আশু লক্ষ্য সরকারের। এই ছ’বছরে যেসব পড়ুয়ার বিভুঁইয়ে মৃত্যু হয়েছে, তাঁদের তালিকাও দিয়েছেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি জানান, কানাডায় মৃত্যু হয়েছে ৯১ জনের, ব্রিটেনে মৃত্যু হয়েছে ৪৮ জনের। রাশিয়ায় পড়তে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন ৪০ জন। আমেরিকায় মৃত্যু হয়েছে ৩৬ জনের। অস্ট্রেলিয়ায় মারা গিয়েছেন ৩৫ জন। ইউক্রেনে মৃত্যু হয়েছে ২১ জনের। আর জার্মানিতে মারা গিয়েছেন ২০ জন। সাইপ্রাসে মারা গিয়েছেন ১৪ জন ভারতীয়। ফিলিপিন্স ও ইটালিতে মারা গিয়েছেন ১০ জন করে। কাতার, কিরঘিস্তান এবং চিনে মৃত্যু হয়েছে ৯ জন করে ভারতীয়ের।

    আরও পড়ুুন: “আব কি বার ৪০০ পার…”! খাড়্গের মুখে বিজেপির স্লোগান শুনে কী করলেন মোদি?

    বিদেশ মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী ভি মুরলীধরণ বলেন, “প্যালেস্তাইনের প্রতি ভারতের নীতি দীর্ঘ মেয়াদি এবং একই রয়েছে।” তিনি বলেন, “ইজরায়েল এবং প্যালেস্তাইনের সমাধান হোক আলোচনার মাধ্যমে। প্যালেস্তাইন একটি সার্বভৌম, স্বাধীন রাষ্ট্র হোক। নির্দিষ্ট সীমান্তও তৈরি হোক। পড়শি দুই দেশই থাকুক শান্তিতে।” তিনি জানান, অক্টোবরের সাত তারিখে হামাস যে ইজরায়েলের ওপর হামলা চালিয়েছে এবং তাতে যে বহু নিরীহ মানুষের মৃত্যু হয়েছে, তার প্রতিবাদ করেছে ভারত। মন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, “প্রতিবেশী দুই দেশের দ্বন্দ্বের অবসানে শান্তিপূর্ণ সমাধান ও আলাপ-আলোচনা ও কূটনৈতিক স্তরে কথাবার্তা চলুক।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ram Mandir: রামের ‘দরবারের’ নির্মাণ শুরু খুব শীঘ্রই, ঘোষণা রাম মন্দির নির্মাণ কমিটির

    Ram Mandir: রামের ‘দরবারের’ নির্মাণ শুরু খুব শীঘ্রই, ঘোষণা রাম মন্দির নির্মাণ কমিটির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীঘ্রই শুরু হতে চলেছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের নির্মাণকাজ। রাম মন্দির (Ram Mandir) নির্মাণ কমিটির তরফে জানানো হয়েছে রামের দরবার-এর প্রথম এবং দ্বিতীয় তলের নির্মাণকাজ খুব তাড়াতাড়ি শুরু হবে।

    জানা গিয়েছে, প্রভু রামের দরবারে এই কাজ শেষ হয়ে যাবে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাস নাগাদ। নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান নৃপেন্দ্র মিশ্র শনিবারই মন্দির চত্বর (Ram Mandir) পরিদর্শন করেন। তিনি জানিয়েছেন, গত ২২ জানুয়ারি প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই নতুন নির্মাণ কাজ শুরু হবে। একইসঙ্গে, ‘পরকোটা’-র কাজও শেষ করতে হবে। ৭৯৫ মিটার দীর্ঘ পরিক্রমা প্রাচীরের কাজও তাড়াতাড়ি সম্পন্ন হবে বলে জানা গিয়েছে। 

    প্রসঙ্গত, ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেদিন ৮ হাজার অতিথি সামিল হয়েছিলেন এই অনুষ্ঠানে। তারপর থেকেই ভক্তদের ঢল নেমেছে অযোধ্যায়। হিসাব বলছে, শুক্রবার পর্যন্ত ২৫ লাখ ভক্তের পা পড়েছে রাম জন্মভূমিতে এবং মোট প্রণামী সংগৃহীত হয়েছে ১১ কোটি টাকা। যার মধ্যে ৮ কোটি টাকা এসেছে শুধু প্রণামী বাক্স থেকেই এবং অনলাইনের মাধ্যমে প্রণামী পাঠানো হয়েছে সাড়ে তিন কোটি টাকা।

    রাম মন্দিরে প্রত্যহ সন্ধ্যায় গোনা হয় প্রণামী

    তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের অন্যতম সদস্য প্রকাশ গুপ্তা জানিয়েছেন, প্রতিদিনই গড়ে দু’লাখেরও বেশি রামভক্ত (Ram Mandir) আসছেন মন্দির দর্শনে। তিনি আরও জানিয়েছেন, মন্দিরের গর্ভগৃহের সামনে চারটি বড় আকারের প্রণামী বাক্স রাখা হয়েছে। এগুলি রয়েছে দর্শন পথের সামনেই। যেখানে ভক্তরা তাঁদের দান করছেন। এর পাশাপাশি দশটি কম্পিউটারাইজ কাউন্টারও খোলা হয়েছে প্রণামীর জন্য। জানা গিয়েছে, রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট ইতিমধ্যে কর্মী নিয়োগও করেছে এই ডোনেশন কাউন্টারগুলির জন্য। প্রণামী থেকে প্রাপ্ত অর্থ ট্রাস্টের অফিসে জমা পড়ে প্রত্যহ সন্ধ্যায়। জানা গিয়েছে, প্রতিদিন রুটিন মাফিক প্রণামী বাবদ প্রাপ্ত অর্থ গোনা হয় রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের (Ram Mandir) অফিসে। এ কাজে লেগে রয়েছেন ১৪ জন। যাঁদের মধ্যে ১১ জনই হলেন ব্যাঙ্ক কর্মী এবং ৩ জন হলেন ট্রাস্টের সদস্য। প্রণামী গোনার কাজ সম্পন্ন হয় সিসিটিভি ক্যামেরার নজরদারিতেই।

    পর্যটকরা ব্যয় করেছেন ৪ হাজার ৮২৫ কোটি টাকারও বেশি

    উত্তরপ্রদেশের স্টেট ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, ইতিমধ্যে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনের সময় থেকে ৪ হাজার ৮২৫ কোটি টাকারও বেশি ব্যয় করেছেন পর্যটকরা। এর মধ্যে যেমন দেশীয় পর্যটক রয়েছে, তেমনি বিদেশের পর্যটকরাও রয়েছেন। তাই স্বাভাবিকভাবে আধ্যাত্মিক পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে রাম মন্দির যথেষ্ট সফল, তা বলাই যায়। প্রসঙ্গত আধ্যাত্মিক পর্যটনের কথা গতকাল উঠে এসেছে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণের বাজেট ভাষণেও। তিনি বলেন যে সরকার উদ্যোগ নিচ্ছে দেশের আধ্যাত্মিক পর্যটন কেন্দ্রগুলিকে উন্নত করার জন্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple: অযোধ্যায় জমি কেনার আগ্রহ বাড়ছে প্রবাসী ভারতীয়দের, কেন জানেন?

    Ram Temple: অযোধ্যায় জমি কেনার আগ্রহ বাড়ছে প্রবাসী ভারতীয়দের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয়েছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Temple)। গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন বালক রাম। দেব-দর্শনে ফি-দিন আসছেন হাজার হাজার পুণ্যার্থী। স্বাভাবিকভাবেই খুলে গিয়েছে বিশাল বাজার। লোভনীয় এই বাজার ধরতেই মরিয়া বিশ্বের বিক্রেতারা। ক্রেতাদেরও গন্তব্য হয়ে উঠছে অযোধ্যা ধাম।

    ডেস্টিনেশন রামক্ষেত্র

    প্রবাসী ভারতীয়দের কাছেও এই মুহূর্তে প্রধান গন্তব্য হয়ে উঠছে রামক্ষেত্র। ইতিমধ্যেই তাইল্যান্ডে বসবাসকারী এমনই তিন প্রবাসী ৫ একর জমি কিনতে চেয়ে আবেদন করেছেন অযোধ্যা ডেভেলপমেন্ট অথরিটির কাছে। অযোধ্যায় জমি কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন মেক্সিকো, দক্ষিণ কোরিয়া এবং শ্রীলঙ্কার প্রতিনিধিরাও। ব্যবসায়ীদের এই আগ্রহের (Ram Temple) কারণ অযোধ্যাকে গ্লোবাল ডেস্টিনেশন বানানোর পরিকল্পনা। অযোধ্যা ডেভেলপমেন্ট অথরিটির সম্পাদক সত্যেন্দ্র সিং বলেন, “তাইল্যান্ডের তিনজন আমার কাছে এসেছিলেন অন্তত পাঁচ একর জমি নেবেন বলে। হাউসিং ও ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের কাছে তাঁদের সেই আবেদনপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি।”

    নব অযোধ্যা

    অযোধ্যায় (Ram Temple) জমির চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় আড়েবহরে বাড়ছে শহরও। যেহেতু মূল শহরে চাহিদা অনুযায়ী জমি দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না, তাই যাঁরা জমি খুঁজচ্ছেন, তাঁদের পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে নব অযোধ্যায়। এখানে জমি রয়েছে ১৪০৭ একর। আবাস বিকাশ পরিষদ উন্নয়ন করছে এই জমির। আবাস বিকাশ পরিষদের সুপারিনটেনডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার পিকে সিং বলেন, “জমি বরাদ্দ করার ক্ষেত্রে যেসব নিয়ম ও গাইডলাইন রয়েছে, সেগুলি যাতে ঠিকঠাক মেনে চলা হয়, তার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। আবেদনপত্রগুলি বিবেচনার ব্যাপারেও ভাবনাচিন্তা চলছে।”

    আরও পড়ুুন: বুথ জ্যাম, ছাপ্পা রুখতে লোকসভা ভোটে নির্বাচন কমিশনের হাতিয়ার এআই প্রযুক্তি

    আবাস বিকাশ পরিষদের সুপারিনটেনডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার বলেন, “প্রাইভেট সেক্টর ও রিয়েল এস্টেট সেক্টর সক্রিয় রয়েছে। সরকারি প্রকল্পে যাঁরা আগ্রহ দেখাচ্ছেন, তাঁদের সিংহভাগই বিদেশি। বিদেশিদের জমি পেতে গেলে দূতাবাসের মাধ্যমে উপযুক্ত ক্লিয়ারেন্স জোগাড় করতে হবে (Ram Temple:)।” জমি দেওয়ার ব্যাপারেও যথেষ্ঠ সতর্ক সরকারি আধিকারিকরা। যাঁরা আনঅথরাইজড কাজের সঙ্গে যুক্ত, তাঁদের জমি দেওয়ার ব্যাপারে যথেষ্ট সতর্ক অথরিটি। অযোধ্যা শহরটি গ্লোবাল ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক হাবে পরিণত হয়েছে। তাই এই শহরে যে কেবল তীর্থযাত্রীদের ভিড় বাড়ছে তা নয়, ভিড় বাড়ছে বিনিয়োগকারীদের (Ram Temple)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ওড়িশা ও অসমে ৭৯ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের সূচনায় প্রধানমন্ত্রী মোদি

    PM Modi: ওড়িশা ও অসমে ৭৯ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের সূচনায় প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব ভারতের ২ রাজ্যে মোট ৭৯ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের সূচনা করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আজ, শনিবার ৩ ফেব্রুয়ারি ওড়িশাতে ৬৮ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের সূচনা করেন তিনি এবং আগামিকাল, রবিবার অসমে ১১ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী।

    শনিবার ওড়িশার সম্বলপুরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন বিভিন্ন প্রকল্পের। এই প্রকল্পগুলি মূলত দেশের শক্তি সম্পদ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যেই বাস্তবায়িত হবে। প্রকল্পের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভাবে রয়েছে ধামরা থেকে আঙ্গুল পর্যন্ত পাইপলাইন বসানোর কাজ। এই প্রকল্পের অংশ হিসেবেই জগদীশপুর থেকে হলদিয়া এবং বোকারো থেকে ধামরা পর্যন্ত এই নতুন পাইপলাইন বসানোর কাজ চলবে যার জন্য খরচ হবে আনুমানিক ২,৪৫০ কোটি টাকা। ‘প্রধানমন্ত্রী উর্জা গঙ্গা’র আওতায় এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন হবে বলে জানা গিয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন হবে ওড়িশার সঙ্গে ন্যাশনাল গ্যাস গ্রিডের।

    সম্বলপুরে আইআইএম-এর নয়া ক্যাম্পাসের উদ্বোধন

    এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ভিত্তিপ্রস্থ স্থাপন করেন ৬৯২ কিলোমিটার দীর্ঘ নাগপুর থেকে ঝরসুগুডা পাইপলাইন প্রকল্পের। এর জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ২,৬৬০ কোটি টাকা। এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি ‘ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট’ এর সম্বলপুরের ক্যাম্পাসেরও উদ্বোধন করেন। বিভিন্ন রেলওয়ে প্রকল্পেরও সূচনা করেন তিনি। এগুলির খরচ ধরা হয়েছে ২,১৪৬ কোটি টাকা।

    অসমে নতুনভাবে সেজে উঠবে কামাক্ষ্যা মন্দির

    অন্যদিকে রবিবার, ৪ ফেব্রুয়ারি,  গুয়াহাটিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন ‘মা কামাক্ষ্যা অ্যাক্সেস করিডরে’র। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমেই এটির বাস্তবায়ন হবে। প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিবৃতি ঘোষণা করে জানানো হয়েছে এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে বিশ্বমানের আধ্যাত্মিক পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠবে কামাক্ষ্যা মন্দির। গুয়াহাটিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন বিভিন্ন সড়ক প্রকল্পেরও। বাজেট বরাদ্দ ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। মোট ৪৩টি সড়ক যোজনা এর আওতায় আসছে যার মধ্যে রয়েছে ৩৮টি সেতু নির্মাণের প্রকল্প। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অসমের ক্রীড়াক্ষেত্রের পরিকাঠামো নির্মাণেরও কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। আন্তর্জাতিক মানের একটি স্টেডিয়াম চন্দ্রপুরে নির্মাণ হবে। জানা গিয়েছে, গুয়াহাটি মেডিক্যাল কলেজেরও পরিকাঠামো বৃদ্ধি করা হবে। পাশাপাশি করিমগঞ্জের মেডিক্যাল কলেজও নবরূপে গড়ে উঠবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share