Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • PM Modi: জয়পুরে রোড শো মোদির, দোসর প্রজাতন্ত্র দিবসের অতিথি মাক্রঁ

    PM Modi: জয়পুরে রোড শো মোদির, দোসর প্রজাতন্ত্র দিবসের অতিথি মাক্রঁ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। তার আগে রাজস্থানের জয়পুরে রোড-শো করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ। দু’ দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ভারতে এসেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। মোদি ও মাক্রঁর যুগলবন্দি দেখতে রাস্তার দু’পাশে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। জনতার উদ্দেশে হাত নাড়েন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। রোড-শোর পুরো রাস্তাটায় তাঁদের ওপর পুষ্পবৃষ্টি করে জনতা।

    যন্তর-মন্তরে মাক্রঁ

    রোড-শোর পরে দুই রাষ্ট্রপ্রধান চলে যান হওয়া মহল দর্শন করতে। ১৭৯৯ সালে তৈরি হয় এই মহল। জয়পুরের রয়্যাল সিটি প্যালেসেই রয়েছে এই মহল। এখানে বসেই বায়ুসেবন করতেন রাজ পরিবারের সদস্যরা। রোড শো শুরুর আগে ফরাসি প্রেসিডেন্ট চলে আসেন জয়পুরের যন্তর-মন্তরে। সেখানে তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। দু’জনেই দু’জনকে শুভেচ্ছাও জানান। তার পরেই তাঁরা চলে যান যন্তর-মন্তর দর্শনে। ২০১০ সালের জুলাই মাসে যন্তর-মন্তরকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট ঘোষণা করে ইউনেসকো। যন্তর-মন্তর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মহারাজ সাওয়াই জয় সিংহ। এটি একটি বিখ্যাত সোলার অবজার্ভেটরি।

    অম্বর দুর্গে মাক্রঁ

    জয়পুরের অম্বর দুর্গ আগেই দেখেছিলেন মাক্রঁ।  সেখানে উপস্থিত স্কুল পড়ুয়াদের সঙ্গেও আলাপ করেন তিনি। অম্বর দুর্গেই তিনি সাক্ষাৎ করেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে। রাজস্থানের উপ মুখ্যমন্ত্রী দিয়া কুমারীও উপস্থিত ছিলেন সেখানে। ছবি তুলতে দিয়া কুমারী ও জয়শঙ্করের সঙ্গে পোজও দেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। পায়ে হেঁটে পুরো রাজপ্রাসাদটি ঘুরে দেখেন মাক্রঁ। জানেন দুর্গের ইতিহাস। রাজস্থানী পেন্টিং এবং শিল্পকীর্তিরও প্রশংসা করেন মাক্রঁ। অম্বর দুর্গ যাঁরা তৈরি করেছিলেন, সেই সব শিল্পীদেরও ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি এবার মাক্রঁ। শুক্রবার নয়াদিল্লির অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি। প্রসঙ্গত, ফ্রান্সই একমাত্র দেশ, যেখান থেকে প্রধান অতিথি হিসেবে এই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে এসেছেন সে দেশের ৫ জন রাষ্ট্রপ্রধান। যদিও এসেছেন ছ বার (একজন প্রেসিডেন্ট এসেছিলেন দু’ বার)। গত বছর ১৪ জুলাই বাস্তিল দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ফ্রান্সে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গত বছরই ঠিক হয়, প্রজাতন্ত্র দিবসেব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হবে ফরাসি প্রেসিডেন্টকে। সেই মতো জানানো হয় আমন্ত্রণ। এ বছর ভারত-ফ্রান্স কৌশলগত অংশীদারিত্বের ২৫ বছর পূর্তি (PM Modi)।

      

    আরও পড়ুুন: মেডিকেলে ভর্তি দুর্নীতির তদন্ত করবে সিবিআই, জানালেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Draupadi Murmu: ‘গণতন্ত্রের জননী’ ভারত, প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে ভাষণে বললেন রাষ্ট্রপতি

    Draupadi Murmu: ‘গণতন্ত্রের জননী’ ভারত, প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে ভাষণে বললেন রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবস পালন হবে সারা দেশজুড়ে। রীতি অনুযায়ী বৃহস্পতিবারই প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণ দিলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। তাঁর ভাষণে ভারতকে ‘গণতন্ত্রের জননী’ উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বলেন, “দেশ এখন অমৃতকালের সূচনায় রয়েছে। এটা পরিবর্তনের সময়। দেশকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছি আমরা। এই লক্ষ্য পূরণের জন্য প্রত্যেক নাগরিকের সহযোগিতা গুরুত্বপূর্ণ।”

    আরও পড়ুুন: ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’ ছেড়ে কেন হঠাৎ দিল্লি উড়ে গেলেন রাহুল, কী কারণ?

    ভাষণে উঠে এল রাম মন্দির প্রসঙ্গও

    রাষ্ট্রপতির (Draupadi Murmu) প্রজাতন্ত্র দিবসের ভাষণে উঠে এল অযোধ্যার রাম মন্দির প্রসঙ্গও। সোমবারই বালক রামের মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছে। রাম মন্দিরের উদ্বোধনকে ঐতিহাসিক ঘটনা উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, “এটি একটি যুগান্তকারী পরিবর্তনের সময়কাল।” তিনি আরও বলেন, “চলতি সপ্তাহের গোড়ায় আমরা নতুন রাম মন্দিরে ভগবান রামের প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতে দেখেছি, যা ঐতিহাসিক।”

    ভারত রত্ন পাচ্ছেন কর্পূরী ঠাকুর

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরে ভারতরত্ন পাচ্ছেন কর্পূরী ঠাকুর। এদিন দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণে বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কর্পূরী ঠাকুরের কথাও তুলে ধরেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। সমাজের উন্নয়নে ও জনকল্যাণে কার্পুরি ঠাকুরের অবদানের কথা উল্লেখ করে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি। চলতি বছরেই পাশ হয়েছে মহিলা সংরক্ষণ বিল। সংসদের মহিলাদের জন্য আসন সংরক্ষণের বিষয়টিও এদিন প্রজাতন্ত্রের ভাষণে তুলে ধরেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। মহিলাদের ক্ষমতা প্রদান, শাসন প্রক্রিয়াকে আরও ভাল করতে সাহায্য করবে বলেও জানান তিনি। প্রসঙ্গত, এদিনই সাহসিকতার ২৭৭টি পুরস্কারে স্বাক্ষর করেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। পুলিশ, দমকল, হোমগার্ড, সিভিল ডিফেন্স ও কারেকশনাল সার্ভিস মিলিয়ে মোট ১১৩২ জনকে সাহসিকতা এবং অন্যান্য সার্ভিস মেডেল দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Gallantry Awards: সাহসিকতার ২৭৭টি পুরস্কারে স্বাক্ষর রাষ্ট্রপতির, কারা পাচ্ছেন?

    Gallantry Awards: সাহসিকতার ২৭৭টি পুরস্কারে স্বাক্ষর রাষ্ট্রপতির, কারা পাচ্ছেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবস। সাহসিকতার ২৭৭টি পুরস্কারে (Gallantry Awards) স্বাক্ষর করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu)। পুলিশ, দমকল, হোমগার্ড, সিভিল ডিফেন্স ও কারেকশনাল সার্ভিস মিলিয়ে মোট ১১৩২ জনকে সাহসিকতা এবং অন্যান্য সার্ভিস মেডেল দেওয়া হবে।

    তালিকায় কারা?

    সাহসিকতার জন্য যে ২৭৭ জনকে পুরস্কার দেওয়া হবে, এঁদের মধ্যে ১১৯ জন মোতায়েন ছিলেন মাওবাদী অধ্যুষিত এলাকায়, জম্মু-কাশ্মীর অঞ্চলে ছিলেন ১৩৩ জন। অন্যান্য অঞ্চলে ছিলেন ২৫ জন। ২৭৭ জনের মধ্যে বিরল সাহসিকতার (Gallantry Awards) জন্য রাষ্ট্রপতি পুরস্কার পাবেন দু’জন। বাকি ২৭৫ জন পাচ্ছেন সাহসিকতার পুরস্কার। যাঁরা সাহসিকতার মেডেল পাচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বিএসএফের দু’জনও। বিএসএফের ১৫তম কঙ্গো কনটিনজেন্টে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য তাঁদের এই পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে।

    আরও পাবেন যাঁরা

    সাহসিকতার ২৭৭টি পুরস্কারের মধ্যে রয়েছেন জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের ৭২ জন কর্মীও। মহারাষ্ট্রের ১৮ জন পুলিশ কর্মী, ছত্তিশগড়ের ২৬ জন, ঝাড়খণ্ডের ২৩ জন, ওড়িশার ১৫ জন, দিল্লির ৮ জন, সিআরপিএফের ৬৫ জন, এসএসবির ১৫ জন পুলিশ কর্মীও রয়েছেন এই তালিকায়। বাকি পুরস্কার প্রাপকরা অন্যান্য রাজ্য, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এবং সিএপিএফের।

    আরও পড়ুুন: ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’ ছেড়ে কেন হঠাৎ দিল্লি উড়ে গেলেন রাহুল, কী কারণ?

    আগে সাহসিকতার (Gallantry Awards) জন্য পুরস্কার দেওয়া হত ১৬টি বিভাগে। সেগুলিকে মিশিয়ে এখন চারটি বিভাগ করা হয়েছে। এগুলি হল, প্রেসিডেন্টস মেডেল ফর গ্যালান্ট্রি, মেডেল ফর গ্যালান্ট্রি, প্রেসিডেন্টস মেডেল ফর ডিস্টিংগুইশড সার্ভিস এবং মেডেল ফর মেরিটোরিয়াস সার্ভিস। এই কাঠামোয় এবার প্রজাতন্ত্র দিবসে পুরস্কৃত করা হবে ১১৩২ জনকে। প্রেসিডেন্টস মেডেল ফর ডিস্টিংগুইশড সার্ভিস পুরস্কার দেওয়ার হয় বিশেষ কোনও ডিস্টিংগুইশড রেকর্ড সার্ভিসের জন্য। মেডেল ফর মেরিটোরিয়াস সার্ভিস পুরস্কার দেওয়া হয় মূল্যবান কোনও সার্ভিস যাতে রিসোর্স এবং কর্তব্যের প্রতি ডিভোশন রয়েছে।

    প্রেসিডেন্টস মেডেল ফর ডিস্টিংগুইশড সার্ভিস বিভাগে পুরস্কার দেওয়া হবে ১০২টি। পুলিশ সার্ভিসে দেওয়া হবে ৯৪টি পুরস্কার। দমকলে দেওয়া হবে ৪টি। সিভিল ডিফেন্স ও হোমগার্ড সার্ভিসে দেওয়া হবে ৪টি পুরস্কার। মেরিটোরিয়াস সার্ভিসে ৭৫৩টি পুরস্কারের মধ্যে ৬৬৭টি দেওয়া হবে পুলিশ সার্ভিসে, দমকলে ৩২টি, সিভিল ডিফেন্স ও হোমগার্ড বিভাগে ২৭টি এবং কারেকশনাল সার্ভিসে ২৭টি পুরস্কার (Gallantry Awards) দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: লোকসভার ঢাকে কাঠি! কেন দেশের মানুষ মোদিকে পছন্দ করেন? নয়া থিম সং বিজেপির

    PM Modi: লোকসভার ঢাকে কাঠি! কেন দেশের মানুষ মোদিকে পছন্দ করেন? নয়া থিম সং বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের। আজ ২৫ জানুয়ারি উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহর থেকে লোকসভা ভোটের প্রচার শুরু করছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ঠিক এই আবহে বৃহস্পতিবারই বিজেপির তরফে একটি গান প্রকাশ করা হল। গানের নির্যাস, ‘‘কেন জনগণ প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদিকে পছন্দ করেন এবং তাঁকে বারবার নির্বাচিত করেন?’’ ২ মিনিট ১০ সেকেন্ডের এই গানটির নামও দেওয়া হয়েছে ‘তাবহি তো সব মোদি কো চুনতে হ্যায়’। গানের মধ্যেই রয়েছে ‘স্বপ্নে নেহি হকিকত বুনতে হ্যায়, ইস লিয়ে তো সব মোদি (PM Modi) কো চুনতে হ্যায়’ এই নতুন স্লোগানও।

    বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা লঞ্চ করেন এই গান

    বৃহস্পতিবার এই স্লোগানটি আনুষ্ঠানিকভাবে লঞ্চ করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারনা, ২৫ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) সভা এবং একইসঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে বিজেপির থিম সং এর লঞ্চ হওয়াতেই লোকসভা ভোটের প্রচার শুরু করে দিল গেরুয়া শিবির। গোটা মিউজিক ভিডিওতে তুলে ধরা হয়েছে কিভাবে প্রধানমন্ত্রী কোটি কোটি ভারতীয় স্বপ্ন এবং আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবে রূপান্তরিত করেছেন। প্রসঙ্গত, ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয়েছে রাম মন্দিরের। মিলেছে ৫০০ বছরের সংঘর্ষের সাফল্য। রাম মন্দিরের স্বপ্ন রূপ পেয়েছে বাস্তবে, একইভাবে দেশের কয়েক কোটি মানুষের পাকা বাড়ির স্বপ্ন পূরণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। রান্নার গ্যাসও বাড়ি বাড়ি সাপ্লাই দিয়েছেন তিনি। ভারত বিশ্বের পঞ্চম অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ বিগত ১০ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারত বিশ্বের উন্নয়নের মানচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করেছে। এরই প্রতিফলন দেখা গেল বিজেপির ওই থিম সং-এ।

     

    বন্দে ভারত থেকে চন্দ্রযান, সবকিছুই রয়েছে এই থিম সং-এ

    গানটি শুরুতেই বর্ণনা করা হয়েছে কংগ্রেস আমলে দেশের কী বেহাল অবস্থা হয়েছিল। কীভাবে উন্নয়নের গতি থমকে গিয়েছিল। এরপরেই দেশবাসী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) নির্বাচিত করেন। বাড়ি, বিদ্যুৎ, জল, গ্যাসের সংযোগ, নারীর ক্ষমতায়ন, কর্মসংস্থানের মতো যাবতীয় প্রতিশ্রুতি প্রধানমন্ত্রী পূরণ করেছেন। আত্মপ্রচারের বদলে প্রধানমন্ত্রী যে কাজকেই প্রাধান্য দেন সে কথা বলা হয়েছে ওই গানে। এবং বিশ্বের অন্যান্য রাষ্ট্র নেতারাও তাঁর কথা শোনেন, তারও উল্লেখ করা হয়েছে ওই গানে। দ্রুতগতির বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এর পরিষেবা থেকে শুরু করে চন্দ্রযান-৩ এর সাফল্যও স্থান পেয়েছে গানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: উদ্বোধনের পরের দিনই বিপুল অনলাইন প্রণামী পড়ল রাম মন্দিরে, কত জানেন?

    Ram Mandir: উদ্বোধনের পরের দিনই বিপুল অনলাইন প্রণামী পড়ল রাম মন্দিরে, কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালক রামের মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা (Ram Mandir) হয়েছে ২২ জানুয়ারি সোমবার। ঠিক তার একদিন পরেই অনলাইনে প্রণামী পড়েছে ৩ কোটি ১৭ লাখ টাকা। এমনই তথ্য পাওয়া গেল রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের তরফে। ট্রাস্টের সদস্য অনিল মিশ্র জানিয়েছেন, প্রণামীর জন্য দশটি কাউন্টার খোলা হয়েছিল বালক রামের মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে। অনেক ভক্ত সারা দেশ থেকে এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে অনলাইনের মাধ্যমে তাঁদের প্রণামী পাঠিয়েছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, ৫ লাখ ভক্ত রাম মন্দির (Ram Mandir) দর্শন করেছেন মঙ্গলবার অর্থাৎ মন্দির উদ্বোধনের ঠিক একদিন পরেই। একই সংখ্যক ভক্তদের দেখা গিয়েছে বুধবারও। অনিল মিশ্রের কথায়, ‘‘তিন কোটি সতেরো লাখ টাকা প্রণামী অনলাইনের মাধ্যমে গ্রহণ করা হয়েছে। এই প্রণামী এসেছে শুধু মঙ্গলবারই।

    প্রতি সোমবার গোনা হবে মন্দিরে প্রাপ্ত প্রণামী বাবদ টাকা

    রাম মন্দিরে (Ram Mandir)  যে সমস্ত ভক্তরা গিয়ে প্রণামী দিয়েছেন সেই তার মূল্য নির্ধারণ হবে আগামী সোমবার। তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের তরফ থেকে জানানো হয়েছে প্রতি সোমবারই প্রণামী বাবদ যত টাকা পড়বে তা গোনা হবে। জানা গিয়েছে, এরই মধ্যে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সহ-সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে রাম মন্দির ট্রাস্টের সমস্ত সদস্যদের নিয়ে একটি বৈঠক করেছেন। এবং সেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে স্বয়ংসেবকরা মন্দির চত্বর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার ভূমিকা পালন করবেন। রাম ভক্তদের যাতে কোনও সমস্যা না হয় মন্দির দর্শনে তাও দেখবেন স্বয়ংসেবকরা।

    বালক রামের দর্শনের নতুন সময়

    রাম মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, এবার সকাল ৬টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত এবং দুপুর ২টো থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত বালক রামের দর্শন করা যাবে। অর্থাৎ কেবল ভোগদান ও সন্ধ্যা আরতির সময় মন্দিরের মূল দরজা সাধারণের জন্য বন্ধ থাকবে। ভিড়ের চাপ সামলাতে এবং দর্শনার্থীদের সুবিধার কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রথম ২ দিন সন্ধ্যে ৭টা পর্যন্ত বিগ্রহ দর্শন করতে পারছিলেন দর্শনার্থীরা। কিন্তু, ভিড়ের চাপ সামাল দিতে এবার এই সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Republic Day 2024: ফোকাস নারী ক্ষমতায়ন, ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে ঘটবে অনেক ‘প্রথম’

    Republic Day 2024: ফোকাস নারী ক্ষমতায়ন, ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে ঘটবে অনেক ‘প্রথম’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঐতিহাসিক হতে চলেছে ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের (Republic Day 2024) কুচকাওয়াজ। ঐতিহাসিক এই কারণে যে, এবছর কুচকাওয়াজে অনেক কিছু প্রথমবার ঘটতে চলেছে। দেশবাসী এমন কিছু প্রত্যক্ষ করতে চলেছেন এবছর দিল্লির কুচকাওয়াজে, যা আগে কখনও কেউ দেখেননি।

    মূল ফোকাস হল নারী ক্ষমতায়ন

    এবছর ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের (Republic Day 2024) মূল ফোকাস হল নারী ক্ষমতায়ন। তবে, এ বছর দিল্লির কর্তব্য পথের কুচকাওয়াজে মহিলা অংশগ্রহণ থেকে শুরু করে মহিলা সশক্তিকরণের (Women Empowerment) প্রদর্শন— অতীতের সব রেকর্ডকে ছাপিয়ে যাবে। সর্বত্র নারী ক্ষমতায়নকেই তুলে ধরা হবে। সে কথাই জানালেন ভারতীয় সেনার মেজর জেনারেল সুমিত মেহতা। তিনি বলেন, ‘‘এবছরের কুচকাওয়াজ নারী-কেন্দ্রিক। থিম হল— ‘বিকশিত ভারত’ এবং ‘গণতন্ত্রের পীঠস্থান ভারত’।’’ 

    ইতিহাস হতে চলেছে কুচকাওয়াজে

    তিনি জানান, ইতিহাস ঘটতে চলেছে এবারের কুচকাওয়াজে। প্রথমবার, মহিলাদের একটি ট্রাই-সার্ভিস কন্টিনজেন্ট কুচকাওয়াজে অংশগ্রহণ করতে চলেছে। অর্থাৎ, সামরিক বাহিনীর তিন বাহু— স্থল, নৌ ও বায়ুসেনার সম্মিলিত ১৪৮ জন মহিলা অফিসার ও জওয়ানকে নিয়ে তৈরি ওই কন্টিনজেন্ট কর্তব্যপথ দিয়ে মার্চ-পাস্ট করবে। কন্টিনজেন্টের নেতৃত্বে থাকবেন মিলিটারি পুলিশের ক্যাপ্টেন সন্ধ্যা। এই মার্চ-পাস্টের মধ্য দিয়ে নারী ক্ষমতায়নকে (Women Empowerment) তুলে ধরা হবে। এবছর কর্তব্য পথের মার্চ-পাস্টে দেখা যাবে ‘অগ্নি-কন্যা’-দেরও। তিন বাহিনীতে নিযুক্ত ‘অগ্নি-কন্যা’-রা সমন্বয়ে প্যারেডে অংশ নেবেন।

    সেনা ক্যাপ্টেন সন্ধ্যা। ছবি-সংগৃহীত।

    মেকানাইজড কলামের নেতৃত্বে মহিলা

    শুধু এই একটিই প্রথম নয়। এবারের কুচকাওয়াজে (Republic Day 2024) প্রথমবার সেনার আর্টিলারি রেজিমেন্টের মহিলা অফিসাররা মেকানাইজড কলামে চেপে কর্তব্য পথ ধরে এগিয়ে যাবেন। মেকানাইজড কলাম সাধারণত দেশীয় সামরাস্ত্র বিশ্বের সামনে মেলে ধরার একটি পন্থা। আর্টিলারির দুটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার— পিনাকা মাল্টি-ব্যারেল রকেট লঞ্চার ও স্বাতী ক্ষেপণাস্ত্র অনুসন্থানকারী রেডার— এই দুটিতেই ৪ মহিলা অফিসার নেতৃত্বে থাকবেন। 

    সেনার মেকানাইজড রেজিমেন্টের মহিলা অফিসাররা। ছবি-সংগৃহীত।

    এর পাশাপাশি, আরও চার মেকানাইজড কলাম— দেশীয় ড্রোন জ্যামিং সিস্টেম, অত্যাধুনিক রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি মনিটরিং সিস্টেম, কোর অফ ইঞ্জিনিয়ার্সদের সর্বত্র ব্রিজিং সিস্টেম এবং মাঝারি পাল্লার ভূমি থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র সিস্টেমের নেতৃত্বেও থাকবেন মহিলা অফিসাররা। ফলত, এর মাধ্যমে নারী ক্ষমতায়েনের (Women Empowerment) আরেকটি উদাহরণ তুলে ধরার পাশাপাশি প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর ভারত-এর নীতিও প্রস্ফুটিত হবে। গত বছরের এপ্রিল ও সেপ্টেম্বর মাসে আর্টি-রেজিমেন্টে মহিলা অফিসারদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত এই রেজিমেন্টে ১০ মহিলা অফিসার রয়েছেন।

    আধা-সামরিক বাহিনীর মহিলা ব্রিগেডের মার্চ-পাস্ট

    শুধু সামরিক নয়, দেশের আধা-সামরিক বাহিনীও মহিলা ক্ষমতায়েনে সামিল হবে। এবছর প্রথম বিএসএফ, সিআরপিএফ সহ দেশের বিভিন্ন আধা-সামরিক বাহিনীর মহিলা ব্রিগেডের মার্চ-পাস্ট প্রত্যক্ষ করবেন মানুষ। দেশের প্রতিরক্ষা গবেষণা ক্ষেত্রে অন্যতম সফল সংস্থা হচ্ছে ডিআরডিও। এই সংস্থার ট্যাবলোর ফোকাস হতে চলেছে নারী ক্ষমতায়েন। ডিআরডিও-র ট্যাবলোকে নেতৃত্ব দেবেন অন্যতম প্রতিথযশা বিজ্ঞানী সুনীতা দেবী জেনা। তিনি হবেন কন্টিনজেন্ট কমান্ডার। ট্যাবলোয় থাকবে— ম্যান-পোর্টবল ট্যাঙ্ক-বিধ্বংসী গাইডেড মিসাইল, অ্যান্টি-স্যাটেলাইট মিসাইল, অগ্নি-৫ ক্ষেপণাস্ত্র, ভূমি-থেকে-ভূমি ক্ষেপণাস্ত্র, ভেরি শর্ট রেঞ্জ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম, নেভাল শর্ট রেঞ্জ অ্যান্টি-শিপ মিসাইল, হেলিনা ট্যাঙ্ক-বিধ্বংসী মিসাইল, ভূমি থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র, তেজস বিমান, উত্তর রেডার, শক্তি ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার সিস্টেম সহ সাইবার সিকিউরিটি ও কমান্ড-কন্ট্রোল সিস্টেম।

    রাজ্যের ট্যাবলোতেও ফোকাস নারী ক্ষমতায়ন

    শুধু দেশের সামরিক বাহিনীতে নয়, অসামরিক ক্ষেত্রেও নারী ক্ষমতায়নের (Women Empowerment) উদাহরণ প্রথমবার বৃহৎ আকারে মেলে ধরা হবে এবছরের কুচকাওয়াজে (Republic Day 2024)। যে কারণে, বিভিন্ন রাজ্যের ট্যাবলোতে মহিলা সশক্তিকরণের ছাপ স্পষ্ট থাকবে। মণিপুরের ট্যাবলোয়ে দেখা যাবে পদ্মের ডাঁটি থেকে চরকায় সুতো তৈরি করছেন মহিলারা। মধ্যপ্রদেশ তুলে ধরবে দেশের প্রথম মহিলা ফাইটার পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট অবনী চতুর্বেদীকে। রাজস্থান তুলে ধরবে সেরাজ্যের মহিলাদের হস্তশিল্প। আবার হরিয়ানার ট্যাবলোয় দেখা যাবে মহিলারা কেমন ডিজিটাল ইন্ডিয়ার সুবিধা নিচ্ছেন।

    নতুন প্রজন্মের সাঁজোয়া গাড়ির প্রদর্শন

    এখানেই শেষ নয়। আরও ‘প্রথমে’র চমক আছে ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবসের (Republic Day 2024) কুচকাওয়াজে। এবছর আত্মনির্ভর ভারতকে মাথায় রেখে দেশে তৈরি একাধিক আধুনিক ও নতুন ঘরানার স্থলযুদ্ধজান ও সাঁজোয়া গাড়ি ২৬ তারিখ প্রদর্শিত হবে কর্তব্য পথে। এই তালিকায় রয়েছে— নতুন প্রজন্মের টেরেইন ভেহিকল, লাইট স্পেশালিস্ট ভেহিকল, স্পেশাল মোবিলিটি ভেহিকল এবং ক্যুইক রিয়্যাকশন ভেহিকল এবং ভেহিকল-মাউন্টেড ইন্ডিয়ান মর্টার সিস্টেম। এই সবকিছুই প্রথমবার প্রদর্শিত হতে চলেছে প্রজাতন্ত্র দিবসে। 

    কুচকাওয়াজে ১৫টি বিমানের চালক মহিলা

    এছাড়া, আত্মনির্ভর ভারতের বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে দেশীয় নাগ মিসাইল সিস্টেম, বিএমপি-২ সাঁজোয়া গাড়ির পাশাপাশি সেনার অ্যাডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার ধ্রুব-রুদ্র এবং লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার প্রচণ্ড— এই দুটিই কর্তব্য পথের ওপর দিয়ে উড়ে যাবে। সেনার পাশাপাশি, বায়ুসেনাও জোরকদমে অংশ নিচ্ছে এবারের কুচকাওয়াজে। জানা গিয়েছে, তেজস, রাফাল, সুখোই-৩০ সহ বায়ুসেনার ২৯টি যুদ্ধবিমান, ৭টি পণ্যবাহী বিমান, ৯টি হেলিকপ্টার এবং একটি হেরিটেজ বিমান এবারের কুচকাওয়াজে অংশ নেবে। এর মধ্যে ১৫টি বিমানের পাইলট হিসেবে থাকবেন মহিলা অফিসাররা। 

    ছাব্বিশের কুচকাওয়াজে অংশগ্রহণকারী ভারতীয় বায়ুসেনার মহিলা অফিসাররা। ছবি সংগৃহীত।

    ফরাসি ফ্লাই-বাইয়ের নেতৃত্বেও মহিলা

    এবারের কুচকাওয়াজের (Republic Day 2024) অন্যতম আকর্ষণ হতে চলেছে ফরাসি বাহিনীর কুচকাওয়াজ ও ফরাসি বিমানবাহিনীর ফ্লাই-বাই। এবছর প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হয়ে আসছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ। সেই প্রেক্ষিতে, এবারের কুচকাওয়াজে অংশ নিচ্ছে ফরাসি বিশেষ বাহিনী ও বায়ুসেনা। জানা গিয়েছে, ৯৫ সদস্য বিশিষ্ট ফরাসি ফরেন লিজিয়ন (ফরাসি ভাষায় লেজিওঁ এত্রঁজ্যের ফ্রঁসেজ) কোরের একটি কনটিনজেন্ট ছাব্বিশের মার্চপাস্টে অংশ নেবে। এটি হল ফ্রান্সের অত্যন্ত সম্মানীয় ইউনিট। ওই দলে থাকবেন ৬ জন করে ভারতীয় ও নেপালি বংশোদ্ভূত জওয়ান। এছাড়া, এঁদের সঙ্গে হাঁটবেন ৩৫ জন ফরাসি সামরিক ব্যান্ডের সদস্যও। ঠিক সেই সময় মাথার ওপর দিয়ে ফ্লাই-বাই করবে ফরাসি বায়ুসেনার এয়ারবাস-৩৩০ মাল্টি রোল-ট্যাঙ্কার সাপোর্ট ও এক জোড়া রাফাল। ওই ফ্লাই-বাইয়ের নেতৃত্বে থাকবে ট্যাঙ্কারটি, যার পাইলট হচ্ছেন এক মহিলা (Women Empowerment)।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pink City: মোদির সঙ্গে পিঙ্ক সিটি ঘুরে দেখবেন মাক্রঁ, বৃহস্পতিবার ভারত আসছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট

    Pink City: মোদির সঙ্গে পিঙ্ক সিটি ঘুরে দেখবেন মাক্রঁ, বৃহস্পতিবার ভারত আসছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে বৃহস্পতিবার ভারতে আসছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ (French President Emmanuel Macron)। দুই দিনের সফরে ভারত আসছেন তিনি। ২৫ জানুয়ারি জয়পুর বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন মাক্রোঁ। এদিন ইমানুয়েল মাক্রঁ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Prime Minister Narendra Modi) সঙ্গে দেখা করবেন।

    মোদির সঙ্গে রোড শো

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজের জন্য মাক্রঁকে আমন্ত্রণ পত্র পাঠিয়েছিলেন। মাক্রঁ হলেন ষষ্ঠ ফরাসি নেতা যিনি এবছর প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথি হবেন। গত বছরের জুলাই মাসে প্রধানমন্ত্রী মোদি সম্মানিত অতিথি হিসাবে ফ্রান্সের বাস্তিল দিবস উদযাপনে যোগ দিয়েছিলেন। বাস্তিল দিবস ফ্রান্সের জাতীয় দিবস হিসেবে পালিত হয়। বৃহস্পতিবার দুপুর ২:৩০ টায় জয়পুর বিমানবন্দরে নামবেন মাক্রঁ। এদিন পিঙ্ক সিটিতে একটি রোড শো-এ অংশ নেবেন মাক্রঁ ও মোদি। সন্ধ্যা ৬টায় যন্তর মন্তর এলাকায় রোড-শো শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। এদিন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ অ্যাম্বার ফোর্ট (Amber Fort) , যন্তর মন্তর (Jantar Mantar) ও হাওয়া মহল পরিদর্শন করবেন বলে জানা গিয়েছে।

    মোদির সঙ্গে বৈঠক

    জয়পুরে প্রায় ৬ ঘণ্টা থাকবেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট। রোড-শো এর পর তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকেও বসবেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক নানা বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে। ফ্রান্সের রাফালে-এম জেট এবং তিনটি স্কোর্পেন সাবমেরিন সংগ্রহের জন্য আলোচনা হতে পারে। ইন্দো-প্যাসিফিক, লোহিত সাগরের পরিস্থিতি, হামাস-ইজরায়েল সংঘর্ষ এবং ইউক্রেনের যুদ্ধে সামুদ্রিক সহযোগিতা সম্প্রসারণের বিষয়েও দুই পক্ষ আলোচনা করবে বলে অনুমান। এদিন রাতেই প্রেসিডেন্ট মাক্রঁ দিল্লি পৌঁছবেন। 

    আরও পড়ুুন: পৃথিবীর অর্ধেক বয়সের ইতিহাসের সাক্ষী রামলালার শরীরের পাথর!

    প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠান

    ২৬ জানুয়ারি মাক্রঁ প্রধান অতিথি হিসাবে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। পরে রাষ্ট্রপতি ভবনে (Rashtrapati Bhavan) ভারতের রাষ্ট্রপতির ‘অ্যাট হোম’ (At Home) সংবর্ধনায় যোগ দেবেন। তাঁর সঙ্গে ৯৫ জন সদস্যের মার্চিং কন্টিনজেন্ট ভারতে আসবে। ফ্রান্স থেকে ৩৩ সদস্যের ব্যান্ড দল কুচকাওয়াজে অংশ নেবে বলেও খবর। শুক্রবার রাতেই ফিরে যাবেন মাক্রঁ। সাম্প্রতিককালে বাণিজ্য থেকে প্রতিরক্ষা খাতে ভারত ও ফ্রান্সের পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই আবহে ফরাসি প্রেসিডেন্টের আসন্ন দিল্লি সফরে সেই বন্ধুত্ব আরও গভীর হবে বলেই আশা করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indi Alliance: বাংলার পর পাঞ্জাবেও ধাক্কা খেল কংগ্রেস, ‘ইন্ডি’ জোটে ফাটল স্পষ্ট

    Indi Alliance: বাংলার পর পাঞ্জাবেও ধাক্কা খেল কংগ্রেস, ‘ইন্ডি’ জোটে ফাটল স্পষ্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্ডি জোটে (Indi Alliance) ফের ধাক্কা। তৃণমূল কংগ্রেসের পর এবার আপ। বাংলার পর পাঞ্জাব। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের সঙ্গে পাঞ্জাবে জোট করবে না আম আদমি পার্টি। পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান বলেন, পাঞ্জাবের ১৩ টি লোকসভা আসনের জন্য ইতিমধ্যেই ৪০ জন প্রার্থীর নাম স্থির করেছে আপ। এরপর এখান থেকে শেষ ১৩ জনকে বেছে নেওয়া হবে। আপের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে এখনও কংগ্রেসের পক্ষ থেকে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। 

    বাংলার পর পাঞ্জাব

    পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছেন বঙ্গে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করবে না তৃণমূল কংগ্রেস। আপের এই সিদ্ধান্তের ফলে কংগ্রেস শিবির যে অনেকটাই চাপে পড়ে গেল এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় জোট হবে কী হবে না তা নিয়ে বিস্তর আলোচনা চলছিল। কিন্তু কংগ্রেসের ওপর ক্ষোভ উগড়ে দিয়ে স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, তিনি একাই লড়বেন। অর্থাৎ বিজেপি বিরোধী ‘ইন্ডি’ জোট (Indi Alliance) বাংলায় ধাক্কা খেল। তবে শুধু পশ্চিমবঙ্গে নয়, পাঞ্জাবেও একা লড়াই করার কথা ঘোষণা করে দিল আম আদমি পার্টি। বুধবার মান রীতিমতো ঘোষণা করে জানিয়েছেন যে আপ পঞ্জাবে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করবে না। কারণ, পঞ্জাবে কংগ্রেসই আম আদমি পার্টির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী। দুই প্রধান বিরোধী দল পঞ্চনদের রাজ্যে জোট করলে সুবিধা পেয়ে যাবে সুরজিৎ সিং বাদলের অকালি দল এবং বিজেপি। সেটা হতে দিতে চান না আম আদমি পার্টি নেতৃত্ব। জানা গেছে, ১৩ টি লোকসভা আসনেই তারা প্রার্থী দেবে। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত করা হবে। 

    আরও পড়ুন: লোকসভায় কংগ্রেসের সঙ্গে কোনও জোট নয়, মমতার মন্তব্যে ইন্ডি জোটের দফারফা

    নড়বড়ে ইন্ডি জোট

    রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বাংলায় তৃণমূল কংগ্রেস একা লড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এরপর পাঞ্জাবে আপ একক লড়াই করার সিদ্ধান্ত নিল। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে এর ফলে বড় নড়বড়ে হয়ে গেল ইন্ডি জোট (Indi Alliance)। কেন্দ্রে শক্তিশালী বিজেপি সরকারের সামনে এই জোট খুব একটা দাঁড়াতে পারবে না বলেও অভিমত অনেকের। যে জোটে শুরু থেকেই একে অপরের সঙ্গে সমঝোতা হয় না তারা একমত হয়ে ভবিষ্যতে দেশ চালাতে পারবে না এমন ভাবনা অমূলক, বলেই অনুমান বিশেষজ্ঞদের। বিরোধীদের নিজেদের মধ্যেই বিরোধিতা প্রতিদিনই চোখে পড়ছে দেশবাসীর। আসন বন্টন তো বিরোধী জোটের গলার কাঁটা। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Budget 2024: বাজেটে আয়করে ছাড়ের কথা ঘোষণা করতে পারে কেন্দ্র, কত ছাড় জানেন?

    Budget 2024: বাজেটে আয়করে ছাড়ের কথা ঘোষণা করতে পারে কেন্দ্র, কত ছাড় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় বাজেট (Budget 2024) অধিবেশন। ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। বাজেটে আয়করে ছাড়ের কথা ঘোষণা করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। বর্তমান কর কাঠামোয় ২.৫ লক্ষ টাকা আয়ের ওপর থেকে সর্বনিম্ন হারে আয়কর প্রযোজ্য হয়। সূত্রের খবর, সেটা বাড়িয়ে তিন লক্ষ টাকা করা হতে পারে। ৫.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে কর দিতে হবে না। নতুন কিংবা পুরানো দুই কর কাঠামোয়ই স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশনের পরিমাণ ৫০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৬০ হাজার টাকা করা হতে পারে।

    ভোট অন অ্যাকাউন্ট

    চলতি বছর রয়েছে লোকসভা নির্বাচন। তাই পূর্ণাঙ্গ বাজেট নয়, পেশ হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী জানিয়ে দিয়েছেন, অন্তর্বর্তী বাজেটে বড় কোনও ঘোষণা হবে না। তবে গত লোকসভা নির্বাচনের আগে অন্তর্বর্তী বাজেটে ঘোষণা করা হয়েছিল ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে কাউকেই কর দিতে হবে না। আসন্ন বাজেটে (Budget 2024) আগামী অর্থবর্ষের জন্য কৃষি ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ২ থেকে ৫ লক্ষ কোটি টাকা বাড়িয়ে ২২-২৫ লক্ষ কোটি টাকা ঘোষণা করা হতে পারে। চলতি অর্থবর্ষে কৃষি ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২০ লক্ষ কোটি টাকা। সময়ে যাঁরা ঋণ শোধ করে দেবেন, সেই সব কৃষকদের সুদের ওপর তিন শতাংশ অতিরিক্ত ছাড় দেওয়া হতে পারে। কৃষকরা দীর্ঘমেয়াদি ঋণ নিলে, সেক্ষেত্রে সুদের হার হবে বাজারের হারের মতো।

    মোদি সরকারের কর্মসূচি

    প্রসঙ্গত, কৃষক সহ সমাজের প্রান্তিক মানুষের জন্য নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। যোগ্য কৃষকরা যাতে সহজে ঋণ পেতে পারে, সেজন্যও উদ্যোগী হয়েছে তাঁর সরকার। কৃষকদের ঋণ দিতে কৃষি মন্ত্রণালয় একটি আলাদা বিভাগও তৈরি করেছে। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে মোট কৃষি ঋণ দেওয়া হয়েছিল ২১.৫৫ লক্ষ কোটি টাকা। কিষান ক্রেডিট কার্ড নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ঋণ পেয়েছে ৭.৩৪ কোটি টাকা (Budget 2024)।

    আরও পড়ুুন: ১১ ফেব্রুয়ারি অযোধ্যা যাচ্ছেন শুভেন্দু, রাম দর্শনে বাংলার বিজেপি বিধায়করাও

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Assam: অস্ত্রসমর্পণের কথা ঘোষণা আলফার, কবে সরকারকে ফেরাবে অস্ত্র?

    Assam: অস্ত্রসমর্পণের কথা ঘোষণা আলফার, কবে সরকারকে ফেরাবে অস্ত্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীকী অস্ত্রসমর্পণের কথা ঘোষণা করলেন অসমের জঙ্গিগোষ্ঠী আলফার (Assam) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা অরবিন্দ রাজখোয়া। মঙ্গলবার সংগঠনের বিলুপ্তির কথাও ঘোষণা করেন তিনি। তবে আলফার আলোচনাপন্থী শিবির এই পদক্ষেপ করলেও, সংগঠনের অন্য অংশের নেতা পরেশ বরুয়ার শিবির এখনও বদ্ধপরিকর ভারতের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যেতে। প্রসঙ্গত, দিন পঁচিশেক আগেই কেন্দ্র ও অসম সরকারের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর হয় আলফার। সেই মতো পদক্ষেপ করল সংগঠনের আলোচনাপন্থী শিবির।

    আলফার জন্ম

    স্বাধীন অসমের দাবিতে ১৯৭৯ সালের এপ্রিল মাসে জন্ম হয় আলফার। তার পর থেকে এ পর্যন্ত নানা রক্তক্ষয়ী ঘটনা ঘটিয়েছে এই সংগঠন। গত ২৯ ডিসেম্বরে অসম ও কেন্দ্র সরকারের সঙ্গে শান্তিচুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সংগঠনের আলোচনাপন্থীরা। সেই মতো এদিন লুপ্ত করে দেওয়া হল সংগঠনের অস্তিত্ব। রাজধানী গুয়াহাটি থেকে পঞ্চান্ন কিলোমিটার দূরে সিপাঝাড়ে সংগঠনের চূড়ান্ত সাধারণ সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তার পরেই তা ঘোষণা করা হয়। রাজখোয়া বলেন, “দিল্লিতে স্বাক্ষরিত চুক্তি অনুসারে আজকের বৈঠকে সংগঠন ভেঙে দেওয়ার ও লুপ্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী, সংগঠনের ওপর রাষ্ট্রদ্রোহের সমস্ত মামলা তুলে নেওয়া হবে।”

    চুক্তির শর্ত

    আলফার (Assam) মোট সদস্য সংখ্যা ৭০০। এর মধ্যে আলোচনাপন্থী শিবিরে রয়েছেন ৫০০ জন। চুক্তির শর্তে বলাই ছিল, হিংসার পথ ছাড়বে আলফা। সমর্পণ করবে সব অস্ত্রশস্ত্র-গোলাবারুদ। এক মাসের মধ্যে ভেঙে দেওয়া হবে সশস্ত্র সংগঠনটি। ২০১১ সালে আলোচনা শুরুর পর যে ৯টি শিবিরে আলফা কর্মী ও তাঁদের পরিবার অবস্থান করছিলেন, সেগুলিও খালি করতে বলা হয়েছে সংগঠনটিকে। আলোচনাপন্থীদের তরফে জানানো হয়েছে, চলতি মাসের শেষের দিকে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের জিম্মায় থাকা অস্ত্রশস্ত্র তুলে দেওয়া হবে রাজ্য সরকারের হাতে। রাজখোয়া বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি যে মীমাংসায় উল্লিখিত বিষয়গুলি এবং কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার যেসব প্রতিশ্রুতি আমাদের দিয়েছে, তা পূরণ করা হবে।”

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালির সেই তৃণমূল নেতার বাড়িতে ইডির হানা, শাহজাহান কোথায়?

    উল্লেখ্য, রাজখোয়া, অনুপ চেতিয়া, শশধর চৌধুরীর মতো নেতা শান্তি প্রক্রিয়ায় শামিল হলেও, এখনও ধরা-ছোঁওয়ার বাইরে পরেশ। শান্তিচুক্তির বিরোধিতা করে জারি করে চলেছে বিবৃতি। মায়ানমারে ঘাঁটি গেড়ে ভারতে চালিয়ে যাচ্ছে (Assam) নাশকতা। চিন তাকে মদত জোগাচ্ছে বলে অভিযোগ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share